_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_881145_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Harding, James M., and John Rouse, eds. Not the Other Avant-Garde: The Transnational Foundations of Avant-Garde Performance. University of Michigan, 2006.
0.5
52.040412
20231101.bn_881145_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Hjartarson, Benedikt. 2013. Visionen des Neuen. Eine diskurshistorische Analyse des frühen avantgardistischen Manifests. Heidelberg: Winter.
1
52.040412
20231101.bn_881145_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Kostelanetz, Richard, and H. R. Brittain. 2000. A Dictionary of the Avant-Gardes, second edition. New York: Schirmer Books. . Paperback edition 2001, New York: Routledge. (pbk.)
0.5
52.040412
20231101.bn_881145_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Kramer, Hilton. 1973. The Age of the Avant-garde; An Art Chronicle of 1956−1972. New York: Farrar, Straus and Giroux.
0.5
52.040412
20231101.bn_881145_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Léger, Marc James (ed.). 2014. The Idea of the Avant Garde—And What It Means Today. Manchester and New York: Manchester University Press; Oakland: Left Curve. .
0.5
52.040412
20231101.bn_881145_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AD%E0%A6%81-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6
আভঁ-গার্দ
Maerhofer, John W. 2009. Rethinking the Vanguard: Aesthetic and Political Positions in the Modernist Debate, 1917–1962. Newcastle upon Tyne: Cambridge Scholars Press.
0.5
52.040412
20231101.bn_902716_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
লোকমা (তুর্কী), লুকমা (), লোকুমাদেস (), এছাড়াও অন্যান্য ভাষায় অন্য নামের সাথে পরিচিত খামিরযুক্ত এবং কড়া ভাজা ময়দার তৈরি এক প্রকার মিষ্টান্ন, যা চিনির সিরা বা মধুতে ডুবিয়ে রাখা হয়, আবার কখনও দারচিনি বা অন্যান্য উপাদান দিয়েও প্রলেপ দেওয়া হয়ে থাকে। ১৩শ শতাব্দীর প্রথমদিকে আল-বাগদাদী খাবারটিকে লুকমাত আল-ক্বাদি (لقمة القاضي) বা "কাজীর এক গাল খাদ্য" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
আরবি শব্দ () (বহুবচন এবং তুর্কি শব্দ যা খাবারটির আকারের কারণের করা হয়েছে৷ এটা একবারে মুখে দেয়া যায় বলে একে এক গাল খাবার বলা হয়। বাংলাতেও মুখে একবার যে খাবার দেয়া যায় তাকে এক লোকমা খাবার বলা হয়ে থাকে।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
লুকমাত আল-ক্বাদির রন্ধনপ্রণালীটি হলো ঈস্টযুক্ত ময়দার খামির গরম ডুবো তেলে কড়া ভাজার পর গোলাপজলের সাথে মধু বা চিনির সিরায় ডুবিয়ে রাখা হয়। মধ্যযুগের প্রথম দিকে এবং ১৩শ শতাব্দীর আব্বাসীয় খিলাফতের যুগে সেসময়কার কিছু রান্নার বইয়ে খাবারটির রন্ধনপ্রণালী উল্লেখ করা হয়েছিল। খাবারটির কথা আরব্য রজনীর পোর্টার এবং বাগদাদের তিন নারী গল্পেও উল্লেখ করা হয়েছিল। বর্তমানে পারস্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলিতে লুকমাতে এলাচ বা জাফরান যুক্ত করায় মশলাদারও হয়ে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের কিছু অংশে খাবারটিকে () অর্থ "সাঁতারু" বা () নামে বলা হতে পারে, যদিও পরবর্তী শব্দটি পেঁচানো বা সোজা রুলের আকারে তৈরি একই ধরনের খাবারকে (জিলাপি) বোঝায়।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
এগুলি ঐতিহ্যগতভাবে বিভিন্ন ধর্মানুষ্ঠান পালনের সময় অন্যান্য খাবারের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে; যেমন: লেভ্যান্ট রমজানে মুসলমানরা, হনুক্কায় ইহুদিরা এবং এপিফানিতে খ্রিস্টানরা একইভাবে খাবারটিকে তাদের ধর্মানুষ্ঠানের একটি অংশ করে নেয়।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
মধ্যযুগীয় ভারতে ভ্রমণের সময় ১৪শ শতাব্দীতে বিখ্যাত পরিব্রাজক এবং পণ্ডিত ইবনে বতুতা মুলতানে একটি নৈশভোজে লুকমাত আল-ক্বাদী নামে পরিচিত খাবারটি খুঁজে পেয়েছিলেন, যেখানে তার আয়োজকরা খাবারটিকে আল-হাশিমি বলে অভিহিত করেছিলেন।
1
51.764024
20231101.bn_902716_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
তুরস্কের পিসি বা তুজলু লোকমা (নোনতা লোকমা) নামে পরিচিত বোর্টসগ হলো লোকমার একটি প্রকার, যা কোনও চিনির সিরা বা মধুবিহীনভাবে তৈরি করা হয়, তুর্কি ও মঙ্গোলিয়ান রন্ধনশৈলীতে এটি একটি প্রধান খাদ্য। ময়দা, চিনি, ঈস্ট এবং লবণের সংমিশ্রণে তৈরি খামিরকে ছোট বলের আকারে তৈরি করে ডুবো তেলে ভাজা হয় এবং পরে চিনির সিরা বা মধুতে ডুবিয়ে রাখা হয়। বহু শতাব্দী ধরে উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রাসাদের রন্ধনশৈলীতে খাবারটি জায়গা করে নিয়েছিল এবং বলকানের উসমানীয় সাম্রাজ্য, মধ্য প্রাচ্য এবং ককেশাসের পূর্ববর্তী দেশগুলির রন্ধনশৈলী দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। ইরাক ও গ্রিসের মতো পূর্ববর্তী উসমানীয় দেশগুলিতে এটি একটি সাধারণ মিষ্টান্ন হলেও তুরস্কে এটি বিশেষ দিন ব্যতীত প্রতিদিনের মিষ্টি হিসাবে খাওয়া হয়না। ঐতিহ্যগতভাবে, কেউ মারা যাওয়ার চল্লিশ দিন পরে নিহতের নিকটাত্মীয় ও বন্ধুবান্ধবগণ প্রচুর পরিমাণে লোকমা তৈরি করে এবং প্রতিবেশী ও পথচারীদের মাঝে পরিবেশন করে থাকে। জনসাধারণ কাতার বানিয়ে থালা পেতে সারি আকারে অবস্থান করে এবং লোকমা খাওয়ার পরে বিনিময়ে মৃতের আত্মার জন্য দোয়া পাঠ করে থাকে।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
গ্রীস এবং সাইপ্রাসে তাদের সাইপ্রিয়ট গ্রিক ভাষায় লোকুমাডেস () এবং লোকমাদেস () বলা হয়। এগুলি সাধারণত একটি মধু বা চিনির সিরায় দারচিনি দিয়ে মশলাদার করা হয় এবং উপরে হালকাভাবে গুঁড়া চিনি ছিটিয়ে দেওয়া যায়।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
গ্রীক ইহুদিরা এগুলিকে জাভেইংই () নামে অভিহিত করে, যারা এগুলিকে বিশেষত হনুক্কার উৎসবে তৈরি করে থাকে। "স্পঞ্জ" এর আরবি ভাষার এই শব্দটি সম্ভবত প্রাথমিকভাবে বাইজেন্টাইনের মিষ্টান্নের নাম ছিল এবং পরে রোমানিয়টরা লোকুমাদেস নাম হিসাবে ব্যবহার করেছিল।
0.5
51.764024
20231101.bn_902716_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BE
লোকমা
চিনির সিরায় ডুবানো ময়দা দিয়ে ভাজা বিভিন্ন ধরনের খাবার বিশেষত ভূমধ্যসাগর, মধ্য প্রাচ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ায় খুঁজে পাওয়া যায়, যেমন: ইতালীয় স্ট্রুফোলি (লোকমা তৈরির প্রণালীর সদৃশ), জিপ্পোল, ভারতীয় জিলাপি এবং গুলাব জামুন, ইত্যাদি।
0.5
51.764024
20231101.bn_375552_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
বিবর্তনের আলাদা আলাদা ধারায় আবির্ভূত কিছু বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের সাদৃশ্যের ভিত্তিতে যে সমস্ত গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করা হয় তারা হল পলিফাইলেটিক (গ্রিক πολύς [পলিস্]/'বহু')। বৃহত্তর অর্থে এমন যে কোনো ট্যাক্সন বা গোষ্ঠী যা মনোফাইলেটিকও নয় আবার প্যারাফাইলেটিকও নয়, তাদের পলিফাইলেটিক বলা যায়।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
এই পরিভাষাগুলোর প্রচলন হয়েছিল ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকে, ক্ল্যাডিস্টিক্স বিদ্যার উদ্ভব ও তৎসংক্রান্ত নানা আলোচনার সূত্র ধরে।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
পুরোনো শ্রেণীবিন্যাস ব্যবস্থায় চিহ্নিত অনেক গোষ্ঠীই প্যারাফাইলেটিক, এবং এদের মধ্যে প্রথাগত রাজ্য নির্ভর তত্ত্বটিও পড়ে। এছাড়া মেরুদন্ডীদের প্রথাগত বিভাগগুলোতেও প্যারাফাইলির উপস্থিতি চোখে পড়ার মত। পরিচিত কয়েকটা প্যারাফাইলেটিক গোষ্ঠীর উদাহরণ হলː
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
সপুষ্পক উদ্ভিদ-দের মধ্যে দ্বিবীজপত্রীরা প্যারাফাইলেটিক, কারণ তাদের মধ্যে থেকে একবীজপত্রীদের বাদ দেওয়া হয়। আইসিবিএন অনুসৃত শ্রেণীবিন্যাস পদ্ধতিতে কয়েক দশক ধরে "দ্বিবীজপত্রী" নামটার আনুষ্ঠানিক ব্যবহার হয়নি, যদিও ম্যাগনোলিওফাইটার সমার্থক শব্দ হিসেবে এর ব্যবহার আছে। ম্যাগনোলিওফাইটা অর্থাৎ ভূতপূর্ব গুপ্তবীজী উদ্ভিদগোষ্ঠীর মধ্যে দুটো বিভাগকেই ধরা হত। পরবর্তীকালে জাতিজনি শ্রেণীবিন্যাস থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে একবীজপত্রীরা বাস্তবিক এক রকম দ্বিবীজপত্রী পূর্বপুরুষ থেকেই উদ্ভূত। তাই একবীজপত্রীদের বাদ দিলে অবশিষ্ট দ্বিবীজপত্রীরা একটা প্যারাফাইলেটিক গোষ্ঠী।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
আর্টিওড্যাক্টাইলা বর্গটা (যুগ্ম খুরবিশিষ্ট আনগুলেট) প্যারাফাইলেটিক, কারণ এদের মধ্যে থেকে সিটাসিয়ানদের (তিমি, ডলফিন প্রভৃতি) বাদ দেওয়া হয়। আইসিজেডএন নির্দেশক অনুযায়ী দুটো গোষ্ঠীই সমান পর্যায়ের বর্গ। কিন্তু আণবিক স্তরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে সিটাসিয়ানরা প্রকৃতপক্ষে আর্টিওড্যাক্টাইল পূর্বপুরুষদের থেকেই বিবর্তিত হয়েছে, যদিও তাদের অভ্যন্তরীণ বিবর্তনের বিভিন্ন ধারা তথা জাতিজনি সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সিটাসিয়ান উত্তরসূরীদের বাদ দিলে অবশিষ্ট আর্টিওড্যাক্টাইলরা অবশ্যই প্যারাফাইলেটিক।
1
51.64624
20231101.bn_375552_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
প্রথাগত শ্রেণীবিন্যাস অনুযায়ী সরীসৃপ শ্রেণীটি প্যারাফাইলেটিক, কারণ এদের মধ্যে থেকে স্তন্যপায়ী এবং পাখিদের বাদ দেওয়া হয়। আইসিজেডএন কোড অনুযায়ী তিনটি ট্যাক্সনই সমান পর্যায়ের শ্রেণী। যদিও স্তন্যপায়ীরা বিবর্তিত হয়েছে স্তন্যপায়ী-সদৃশ সরীসৃপ থেকে, আর পাখিরা এসেছে ডায়াপসিডদের একটা শাখা ডাইনোসর থেকে; আর এই দুই প্রাণীগোষ্ঠীই (স্তন্যপায়ী-সদৃশ সরীসৃপ ও ডাইনোসর) সরীসৃপদের অন্তর্গত।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
ইউক্যারিওটদের বাদ দিলে প্রোক্যারিওটরা প্যারাফাইলেটিক, কারণ ইউক্যারিওটরা তাদেরই উত্তরসূরী। ব্যাক্টেরিয়া ও আর্কিয়া প্রোক্যারিওট, কিন্তু আর্কিয়া ও ইউক্যারিওটরা এক সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে বিবর্তিত যাদের ব্যাক্টেরিয়ার সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। প্রোক্যারিওট/ইউক্যারিওট বিভাজনের ধারণাটির উদ্ভাবক এডুয়ার্ড চ্যাটন, এবং ১৯৩৭ খ্রিঃ তিনি এর প্রবর্তন করার পর ১৯৬২ খ্রিঃ রজার স্ট্যানিয়ার ও সি. বি. ভান নীল কর্তৃক এটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে। উদ্ভিদবিদ্যার নামকরণ সংস্থা (ভূতপূর্ব আইসিবিএন, এখন আইসিএন) ১৯৭৫ খ্রিঃ ব্যাক্টেরিয়ার নামকরণ নিয়ে মাথা ঘামানো বন্ধ করে দেয়। ১৯৮০ এর ১লা জানুয়ারী থেকে প্রোক্যারিওটদের নামকরণের তত্ত্বাবধানে রয়েছে আইসিএনবি (আইসিবিএন/আইসিএন এই কাজটা করে আসছিল ১৭৫৩ খ্রিঃ থেকে)।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
অস্থিবিশিষ্ট মাছ বা অস্টিক্‌থিসরা প্যারাফাইলেটিক, কারণ অ্যাক্টিনোপ্টেরিজিয়াই ও সার্কোপ্টেরিজিয়াই - এই দুই গোষ্ঠী নিয়ে অস্টিক্‌থিস গঠিত, এবং চতুষ্পদরা এদের সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে উদ্ভূত হলেও অস্টিক্‌থিসদের মধ্যে চতুষ্পদদের গণ্য করা হয় না।
0.5
51.64624
20231101.bn_375552_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF
প্যারাফাইলি
বিবর্তনের ধারায় স্বতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্যের উদ্ভবের ফলে যখন কোনো জীবগোষ্ঠী তার বৃহত্তর জনিতৃ গোষ্ঠী থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা হয়ে যায় (গঠনগত ও আচরণগত দিক দিয়ে), তখন ঐ জনিতৃ গোষ্ঠীর বাকি সদস্যদের বাদ দিয়ে অবশিষ্ট প্যারাফাইলেটিক গোষ্ঠীর চর্চা বেশি যুক্তিযুক্ত হয়। যেমন, নিওজিন যুগে আর্টিওড্যাক্টাইলা বা যুগ্ম খুরওয়ালা আনগুলেটদের বিবর্তন তাদেরই জ্ঞাতি সিটাসিয়া বা তিমি-ডলফিনদের থেকে এত বেশি আলাদা পরিবেশে হয়েছে যে হামেশাই সিটাসিয়াদের বাদ দিয়ে শুধু আর্টিওড্যাক্টাইলার আলোচনা করা হয়। প্রোক্যারিওট গোষ্ঠীটাও আর একটা উদাহরণ। এরাও প্যারাফাইলেটিক কারণ এদের অনেক বংশধরকে (ইউক্যারিওট প্রভৃতি) এদের থেকে আলাদা ধরা হয়, কিন্তু এভাবে আলোচনার সুবিধেও অনেক, কারণ একটা স্পষ্ট বৈশিষ্ট্য এদেরকে ইউক্যারিওটদের থেকে আলাদা করে রেখেছে; তা হল প্রকৃত নিউক্লিয়াসের অনুপস্থিতি।
0.5
51.64624
20231101.bn_935128_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
কোয়াটারনারি যুগকে সাধারণত মহাদেশীয় বরফ পাতের চাক্রিক হ্রাস-বৃদ্ধি দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয় যা মিলানকোভিচ চক্র এবং সম্পর্কিত জলবায়ু ও পরিবেশগত পরিবর্তনসমূহের সাথে সম্পর্কিত।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
১৭৫৯ সালে জিওভানি আরদুইনো ইতালির উত্তরাঞ্চলে একটি ভূতাত্ত্বিক স্তর প্রস্তাব করেন যাকে চারটি ধারাবাহিক ক্রমে ( ) ভাগ করা যায়। ১৮২৯ সালে জুলস ডেসনয়ারস ফ্রান্সের সেইন উপত্যকার পললের জন্য "কোয়াটারনারি" পদটির সূচনা করেন যা টারশিয়ারি যুগের শিলার তুলনায় নবীনতর ছিল।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
কোয়াটারনারি পর্যায় শুরু হয় নিওজিন পর্যায়ের পর, এবং আজও এই পর্যায়টি চলছে। কোয়াটারনারি পর্যায়ে হিমায়ন এবং আন্তঃহিমায়ন সময়কাল অন্তর্ভুক্ত যেগুলো যথাক্রমে প্লাইস্টোসিন এবং হলোসিন নামে পরিচিত।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
প্লাইস্টোসিন যুগের হিমায়ন সময়কালের সূচনায় এই পর্যায় শুরু হওয়ায় এই পর্যায়ের সূচনা ঘটে প্রায় ২.৬ মিলিয়ন বছর পূর্বে উত্তর গোলার্ধের হিমায়নের প্রাক্কালে। ২০০৯ এর আগে প্লাইস্টোসিনকে যুগকে ১.৮০৫ মিলিয়ন বছর পূর্ব থেকে শুরু বলে ধরা হত, তাই বর্তমান সংজ্ঞা অনুসারে প্লাইস্টোসিন যুগের মধ্যে একটি অংশ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে যা আগে প্লায়োসিন যুগের অন্তর্ভুক্ত বলে ধরা হত।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
কোয়াটারনারি স্ট্রেটিগ্রাফাররা সাধারণত আঞ্চলিক উপবিভাগগুলো সাথে কাজ করতেন। ১৯৭০ এর দশক থেকে আন্তর্জাতিক স্ট্র্যাটিগ্রাফি কমিশন (আইসিএস) জিএসএসপি এর উপর ভিত্তি করে একক ভূতাত্ত্বিক টাইম স্কেল তৈরি করার চেষ্টা করেছিল, যা আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। কোয়াটারনারি উপবিভাগগুলোকে প্যালিওক্লাইমেটের বদলে বায়োস্ট্র্যাটিগ্রাফি দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হত।
1
51.070876
20231101.bn_935128_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
এটির ফলে সেই সমস্যাটির সৃষ্টি হয় যখন প্লাইস্টোসিন যুগের প্রস্তাবিত ভিত্তিটি ১.৮০৫ মিলিয়ন বছর পূর্বের হলেও তা উত্তর গোলার্ধের অন্যতম প্রধান হিমায়ন শুরু হওয়ার অনেক পরবর্তি সময়ের ছিল। আইসিএস এরপরে কোয়াটারনারি নামটি পুরোপুরি বাতিল করার প্রস্তাব করেছিল, যা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কোয়াটারনারি রিসার্চ (INQUA) এর কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
২০০৯-এ, কোয়াটারনারি পর্যায়কে সিনোজোয়িক কালের সর্বকনিষ্ঠ পর্যায় হিসেবে ধরার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, যার সূচনা হবে ২.২৮৮ মিলিয়ন বছর পূর্ব থেকে, গেলাসিয়ান ধাপ সহ, যাকে পূর্বে নিওজিন পর্যায় এবং প্লায়োসিন যুগের অন্তর্ভুক্ত ধরা হত। ভিত্তিতে তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং জেলাসিয়ান পর্যায় সহ, যা পূর্বে নিওজিন যুগ এবং প্লিয়োসিন যুগের অংশ হিসাবে বিবেচিত হত।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
প্রায় ২০০ বছর আগে শিল্প বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বৈশ্বিক পরিবেশে মানবসৃষ্ট প্রভাবের চিহ্ন হিসেবে তৃতীয় যুগ হিসেবে অ্যানথ্রোপসিনকে প্রস্তাব করা হয়। অ্যানথ্রোপসিন আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিএস দ্বারা মনোনীত করা হয় নি, তবে একটি কার্যনির্বাহী গোষ্ঠী এটিকে একটি যুগ বা উপ-পর্যায় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রস্তাব নিয়ে কাজ করে চলেছে।
0.5
51.070876
20231101.bn_935128_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোয়াটারনারি
২.৬ মিলিয়ন বছর পূর্বের কোয়াটারনারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে মানুষ বাস করত। এই ক্ষুদ্র ভূতাত্ত্বিক সময়ে ভূত্বকীয় পাতের স্থানান্তরের কারণে মহাদেশগুলির বিতরণে তুলনামূলকভাবে খুব কমই পরিবর্তন হয়েছে।
0.5
51.070876
20231101.bn_948332_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
ব্যাকট্রিয়া (; ব্যাকট্রিয়া: , ), বা ব্যাকট্রিয়ানা ছিলো মধ্য এশিয়ার একটি প্রাচীন অঞ্চল। ব্যাকট্রিয়ার সঠিক অবস্থান ছিল হিন্দুকুশ পর্বতমালার উত্তরে এবং আমু দরিয়া নদীর দক্ষিণে, যা আধুনিক-আফগানিস্তানের উত্তরাংশ, তাজিকিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাংশ এবং উজবেকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো। আরও বৃহত্তরভাবে ব্যাকট্রিয়া ছিল হিন্দু কুশের উত্তরে, পামিরের পশ্চিমে এবং তিয়ানশির দক্ষিণে, আমু দরিয়া মাঝখান দিয়ে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়েছিল।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
আবেস্তায় অঞ্চলটিকে "অনিন্দ্য ব্যাকট্রিয়া, পতাকাসমেত মুকুটপরিহিত" এবং সর্বোচ্চ দেবতা আহুরা মাজদা যে ষোলটি নিখুঁত ইরানি ভূমি তৈরি করেছিলেন সেগুলির মধ্যে একটি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি জরাথুস্ট্রবাদের প্রাথমিক কেন্দ্রগুলির একটি এবং ইরানের কিংবদন্তি কায়ানীয় রাজত্বের রাজধানী। ব্যাকট্রিয়াকে মহান দারিয়াস-এর বেহিসতুন শিলালিপিতে হাখমানেশি সাম্রাজ্যের অন্যতম সত্রপ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে; এটি ছিলো একটি বিশেষ সত্রপ যা রাজমুকুটপ্রাপ্ত অধিপতি বা অভিপ্রেত উত্তরাধিকারীদের দ্বারা শাসিত হতো। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে হাখমানেশি সাম্রাজ্যের পতনের পরে ম্যাসেডোনিয়ার আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ইরানের প্রতিরোধের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ব্যাকট্রিয়া, তবে শেষ পর্যন্ত গ্রেট আলেকজান্ডারের পতন ঘটে। ম্যাসেডোনীয় বিজয়ীর মৃত্যুর পরে, ব্যাকট্রিয়া তার সেনাপতি প্রথম সিলিউকাস দ্বারা অধিকৃত হয়।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
তা সত্ত্বেও, ব্যাকট্রিয়ার সত্রপ ডায়োডোটাস প্রথম কর্তৃক স্বাধীনতার ঘোষণার পরে অঞ্চলটি হারিয়েছিলেন সেনাপতি সেলুসিড; এভাবে গ্রিকো-ব্যাকট্রিয়ান এবং পরবর্তীকালে ইন্দো-গ্রীক রাজ্যের ইতিহাস শুরু হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতাব্দীর মধ্যে ইরানি পার্থিয়ান সাম্রাজ্য দ্বারা দখলকৃত হয় ব্যাকট্রিয়া এবং ১ম শতাব্দীর গোড়ার দিকে ব্যাকট্রিয়া অঞ্চলগুলোতে ইউয়েজি কর্তৃক কুষাণ সাম্রাজ্য দ্বারা গঠিত হয়েছিল। ইরানের রাজাদের মধ্যে দ্বিতীয় সাসানীয় মহারাজা শাপুর প্রথম তৃতীয় শতাব্দীতে কুষাণ সাম্রাজ্যের পশ্চিম অংশগুলি জয় করেছিলেন এবং কুষাণ-সাসানিয়ান রাজ্য গঠিত হয়েছিল। ৪র্থ শতাব্দীতে সাসানিয়ানরা ব্যাকট্রিয়ার দখল হারায়, তবে ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে পুনরায় দখল করেছিল। ৭ম শতকে ইরানের মুসলিম বিজয়ের সাথে সাথে ব্যাকট্রিয়ার ইসলামীকরণ শুরু হয়।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
৮ম এবং ৯ম শতাব্দীতে ব্যাকট্রিয়া ছিলো একটি ইরানি রেনেসাঁ বা নবজাগরণের কেন্দ্র এবং অঞ্চলটিতে একটি স্বতন্ত্র সাহিত্যিক ভাষা হিসাবে নতুন ফারসি ভাষার আবির্ভাব ঘটে এই সময়ে। ব্যাকট্রিয়ার পূর্ব ইরানে পারস্যের সামান খুদার বংশধরদের দ্বারা গঠিত হয়েছিল সামানি সাম্রাজ্য; ফলশ্রুতিতে এই অঞ্চলে ফার্সি ভাষার বিস্তার এবং ব্যাকট্রিয়ান ভাষার অবনতি শুরু হয়।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
প্রাচীন এবং মধ্যযুগীয় সময়ে ব্যাকট্রিয়া ছিলো ব্যাকট্রিয়া ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোর সাধারণ ও প্রচলিত ভাষা। ইসলাম ধর্মের উত্থানের পূর্বে জরাথ্রুস্টবাদ এবং বৌদ্ধধর্মই ছিল বেশিরভাগ ব্যাকট্রিয়ানের ধর্ম।
1
50.536334
20231101.bn_948332_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
ইংরেজি নাম ব্যাকট্রিয়া শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রিক Βακτριανή ( Baktriani/ব্যাকট্রিয়ানি) হতে, যা ব্যাকট্রিয়ান শব্দ βαχλο (ব্যাকলো)-এর গ্রিক সংস্করণ। সাদৃশ্যযুক্ত নামগুলির মধ্যে রয়েছে আবেস্তা বাখ্দি, আদিফার্সি বাখ্ত্রিস , মধ্যফার্সি বাল্খ, আধুনিক ফার্সি بلخ ( বাল্খ), চীনা 大夏 (পিনিয়িন: Dàxià), লাতিন ব্যাকট্রিয়ানা এবং সংস্কৃত बाह्लीक (বাহ্লীক)।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
ব্যাকট্রিয়া মধ্য এশিয়ায় এমন একটি অঞ্চলে অবস্থিত ছিলো যেখানে আধুনিক সময়ে রয়েছে আফগানিস্তান এবং উজবেকিস্তান ও তাজিকিস্তানের বেশিরভাগ অংশ। দক্ষিণ এবং পূর্ব দিকে এটি হিন্দু কুশ পর্বতমালার সাথে সীমানাযুক্ত ছিল। পশ্চিমে এই অঞ্চলটি বৃহত্তর কারম্যানিয়ান মরুভূমির সাথে সীমাবদ্ধ ছিল এবং উত্তরে এটি অক্সাস নদী দ্বারা আবদ্ধ ছিল। বেশিরভাগ প্রাচীন গ্রিক কৃষিজ পণ্য উৎপাদন করার ক্ষমতা ও উর্বতার জন্য উল্লেখযোগ্য ছিলো ব্যাকট্রিয়া।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
জিওফ্রে স্টোরি রচিত ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য উপন্যাস "অ্যানাবাসিস: আ নোভেল অভ হেলেনেস্টিক আফগানিস্তান অ্যান্ড ইন্ডিয়া"র একটি আখ্যান স্থান হলো "দিমিত্রিয়াস প্রথম" যুগের গ্রিকো-ব্যাকট্রিয়ান রাজ্য।
0.5
50.536334
20231101.bn_948332_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাকট্রিয়া
ছয় অংশের প্রামাণ্যচিত্র "আলেকজান্ডার লস্ট ওয়ার্ল্ড"-এ ব্যাকট্রিয়ান শহরগুলির সম্ভাব্য অবস্থানগুলো অনুসন্ধান করে যেহেতু ইতিহাসবিদরা মনে করেন যে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট অক্সাসের আলেকজান্দ্রিয়াসহ অক্সিজেনিয়া প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ধারাবাহিকটি পূর্ব-বিদ্যমান অক্সাস সভ্যতারও অন্বেষণ করেছিলো।
0.5
50.536334
20231101.bn_999055_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
ফারজানার সাথে অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে থাকে।প্রায়ই সে তার মৃত ছোট মা কে দেখতে পায়।তার সাথে কথা বলে, খেলাধুলা করে।কিন্তু এই বিষয়টা সে কাউকে বলেনা।ফারজানার ভাষ্যমতে সে অদ্ভুত ক্ষমতার অধিকারী ছিল।সে যা স্বপ্ন দেখতো তাই সত্য হতো।এমনকি সে চাইলে স্বপ্ন পরিবর্তন করতে পারতো।এতে সে ইচ্ছামতো ঘটনা বদলে দিতে পারতো।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
নীতু আন্টির সাথে তার বাবার বিয়ের পর তিনি ফারজানার সঙ্গী হিসেবে শরীফা নামে এক কাজের লোক নিয়ে আসেন।যার সাথে ফারজানার একরকম সখ্যতা গড়ে উঠে।কিন্তু শরীফার কাছে নারী পুরুষের শারীরিক সম্পর্কের বিভিন্ন গল্প ফারজানার মানসিক বিকাশকে নানাভাবে বাধাগ্রস্থ করে।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
একসময় শরীফার বিয়ে হয়ে যায়।বিয়ের পর স্বামীর সাথে চলে যাওয়ার আগের সন্ধ্যায় শরীফার অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে।সবাই এতে ফারজানাকেই সন্দেহ করে। এরপর থেকেই ফারজানা শরীফার অশরীরি অবয়বকে খাটের নিচে দেখতে পায়।এমনকি ফারজানার নীতু আন্টিও দেখতে পান যার ফলে উনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
ফারজানার বাবা ফারজানাকে মানসিক ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যান।সেখানে ফারজানা ডাক্তারকে নিজের মতো করে প্রভাবিত করে।ডাক্তারের পরামর্শ মতো ফারজানার বাবা তার জন্য নতুন ঘরের ব্যবস্থা করেন, যেখানে বক্স খাট কিনে দেন।তিনি একটা কম্পিউটারও কিনে দেন এবং তার সাথে কম্পিউটার শেখানোর জন্য হাসিব নামে একজন শিক্ষককে স্থায়ীভাবে থাকার ব্যবস্থা করে দেন।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
ফারজানা তার শিক্ষক হাসিবের কাছাকাছি যাওয়ার জন্য এক রাতে নগ্ন অবস্থায় হাসিবের খাটের নিচে বসে থাকে।যদিও তার ভাষ্য ছিল সে হাসিবকে ভয় দেখাতে চেয়েছিল, কিন্তু মিসির আলি পরবর্তীতে প্রমাণ করেন ফারজানা হাসিবের ঘরে মাঝরাতে ঢুকতে চেয়েছিল।এতে হাসিব তাদের বাসা ছেড়ে চলে যান।
1
50.495512
20231101.bn_999055_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
চিঠির এই পর্যন্ত পড়ে মিসির আলি ফারজানাকে ফোন করেন এবং জানান তিনি আর চিঠি পড়ে বিভ্রান্ত হতে চান না।তিনি ফারজানার সমস্যা ধরতে পেরেছেন এবং ফারজানার সাথে দেখা করতে চান।মিসির আলির কোনো টেলিফোন না থাকাতে তিনি যে দোকান থেকে টেলিফোন করেছেন ফারজানা সেই দোকানের মালিকের মেয়ের নাম অদ্ভুত ভাবে বলে দেয়।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
মিসির আলি ফারজানার সাথে দেখা করতে তাদের বাড়িতে যান।তাদের বাড়িতে সেদিন কেউ ছিলনা।তিনি ফারজানার জন্য পাঁচটা গোলাপ ফুল কিনে নিয়ে যান।ফারজানা অত্যন্ত সাজগোজ করে মিসির আলির জন্য রাতের খাবারের আয়োজন করে।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
রাতের খাবার খাওয়ার আগে মিসির আলি ফারজানাকে তার সমস্যার কথা খুলে বলেন।তিনি বলেন, ফারজানার জীবন কাটছে এক তন্দ্রার মধ্যে, যে জগতটা খুব ভয়াবহ রকমের অসুন্দর।তিনি ব্যাখ্যা করেন, ফারজানা আসলে তার মা বাবার পালক সন্তান।শরীফা তার আপন বোন।ফারজানা অত্যন্ত বুদ্ধিমতী বলে অল্প বয়সেই এই বিষয়টা ধরতে পারে।এতে তার পুরো জগৎটা এলোমেলো হয়ে যায়।তিনি শরীফার বিষয়টা এভাবে ব্যাখ্যা করেন যে এটা সত্য হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।যেহেতু ফারজানা খুব বুদ্ধিমতী তাই তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন এর পুরোটাই একটা মায়া।
0.5
50.495512
20231101.bn_999055_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8
তন্দ্রাবিলাস
উপন্যাসের শেষ অংশে ফারজানা খাবার বেড়ে দেয়ার সময় তার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়তে থাকে।মিসির আলির ইচ্ছে হওয়া সত্ত্বেও তিনি সে পানি মুছিয়ে দিলেন না।কারন তাঁর দায়িত্ব ছিল এ জলের উৎস বের করা।তিনি করেছেন।মেয়েটাকে তার চোখের জল নিজে থেকেই মুছতে হবে।
0.5
50.495512
20231101.bn_1079888_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
কিছু এখতিয়ারে, কারাগারের কর্মীদের দ্বারা বন্দীদের সাথে সম্মতি বা অসম্মতিক্রমে নির্বিশেষে সকল যৌন সম্পর্ক অবৈধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিবিসি নিউজ চীনের শিনচিয়াং বন্দী শিবিরে উইঘুর নারীদের নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ধর্ষণের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ প্রকাশ করে।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
শিনচিয়াং পুনর্শিক্ষা শিবিরে পূর্বে আটককৃত একাধিক নারী প্রকাশ্যে ধর্ষণসহ নিয়মতান্ত্রিক ভাবে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন। শিবিরে কাজ করতে বাধ্য হওয়া একজন শিক্ষক সায়রাগুল সায়ুৎবে বিবিসিকে বলেন, যে পুনর্শিক্ষা শিবিরে তাকে আটক করে তার কর্মচারীরা তাকে গণধর্ষণ করে। তিনি বলেন, শিবির রক্ষীরা "তাদের পছন্দমতো মেয়ে ও তরুণীদের তুলে নিয়ে যায়"। তিনি বিবিসিকে একটি সংগঠিত গণধর্ষনের কথাও বলেন, যেখানে ২১ বছর বয়সী এক নারী শিবিরে আটক আরও ১০০ জন নারীর ভিড়ের সামনে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য হন, এর আগে সমবেত জনতার সামনে একাধিক পুলিশ তাকে ধর্ষণ করে। নয় মাস ধরে পুনর্শিক্ষা শিবিরে আটক থাকা তুর্সুনাই জিয়াউদুন বিবিসিকে বলেন, চীনা পুরুষদের দ্বারা ধর্ষিত হওয়ার জন্য নারীদেরকে "প্রতি রাতে" তাদের কক্ষ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় এবং আটক থাকাকালীন তার সঙ্গে তিনটি পৃথক গণধর্ষনের ঘটনা ঘটে। জিনজিয়াং-এর উজবেক নারী কিলবিনুর সেদিক বলেছেন, বৈদ্যুতিক শক দিয়ে নির্যাতনের সময় চীনা পুলিশ বন্দীদেরকে যৌন নির্যাতন করেছে। তিনি বলেন, "চার ধরনের বৈদ্যুতিক শক ছিল... চেয়ার, দস্তানা, হেলমেট, এবং লাঠি দিয়ে পায়ুপথে ধর্ষণ"।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
ইরানে রাজনৈতিক বন্দীদের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতা প্রচলিত। এটি কারা কর্তৃপক্ষের দ্বারা উপেক্ষা করা হয় বা এমনকি সুবিধাও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
জাতিসংঘে জারি করা এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে যে কয়েক দশক ধরে ইরানে জিজ্ঞাসাবাদকারীরা বন্দীদের ধর্ষণ করে আসছেন। ১৯৮০-এর দশকে, ইরানি ইসলামিক বিপ্লবের পর, নারী রাজনৈতিক বন্দীদের ধর্ষণ এতটাই প্রচলিত ছিল যে এটি সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির তৎকালীন ডেপুটি হুসেইন-আলি মোন্তাজারিকে ১৯৮৬ সালের ৭ অক্টোবর তারিখে একটি চিঠিতে খোমেনি বরারর নিম্নলিখিত বাক্যগুলো লিখতে প্ররোচিত করেছিল: "আপনি কি জানতেন যে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের কয়েকটি কারাগারে যুবতীরা ধর্ষিত হয়?" ইরানের মানবাধিকার সম্প্রদায়ের দুই বিশিষ্ট সদস্য, নারীবাদী আইনজীবী ও সাংবাদিক শাদি সদর এবং ব্লগার ও সক্রিয়কর্মী মোজতাবা সামিনেজাদ ইরানের অভ্যন্তর থেকে অনলাইনে প্রবন্ধ প্রকাশ করে বলেছেন, ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে কারাগারে ধর্ষণের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
1
50.377729
20231101.bn_1079888_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
২০০৯ সালে ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিক্ষোভে বিরোধী দলগুলো জানিয়েছে, সারা দেশের কারাগারে হাজার হাজার লোককে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করা হয়েছে। প্রাক্তন বন্দীরা কাহরিজাক এবং এভিনের মতো কারাগারে ইসলামিক রেভলিউশনারি গার্ডস কর্তৃক পুরুষ, নারী ও শিশুদের গণধর্ষনের অভিযোগ করেছে।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
২০০৯ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পর ইরানের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী মেহেদি কাররুবি বলেন, এভিন কারাগারে আটক বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে অসভ্যভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে। সাবেক রাষ্ট্রপতি ও ধর্মযাজক আকবর হাশেমি রাফসানজানিকে লেখা এক গোপন চিঠিতে এ কথা বলা হয়েছে। কাররুবি বলেছিলেন যে এটি তার কাছে থাকা প্রমাণের একটি "খণ্ড"এবং যদি অস্বীকার করা বন্ধ না হয় তবে তিনি আরও বেশিকিছু প্রকাশ করে দেবেন।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
২০০৯ সালের ৯ আগস্ট ইরানের এক্সপিডিয়েন্সি ডিসের্নমেন্ট কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে লেখা এক চিঠিতে মেহেদি কাররুবি ইরানের কারাগারে সম্ভাব্য নির্যাতন এবং বিশেষ করে পুরুষ ও নারীদের যৌন হয়রানির জন্য তদন্ত দাবি করেন। ১৯ আগস্ট তিনি সংসদ স্পিকার আলী লারিজানিকে চিঠি লিখে তার সাথে দেখা করতে বলেন| রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আহমাদিনেজাদ, বিচার বিভাগের প্রধান আয়াতুল্লাহ সাদেক লারিজানি, সাবেক রাষ্ট্রপতি আকবর হাশেমি রাফসানজানি এবং রাষ্ট্রীয় প্রসিকিউটরকে তিনি বলেন "ব্যক্তিগতভাবে কিছু কারাগারে বিশেষ করে কাহরিজাক কারাগারে যৌন নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে আমার নথিপত্র এবং প্রমাণ উপস্থাপন করুন।" আলী লারিজানি এবং সাদেক লারিজানি (বিচার বিভাগ কর্তৃপক্ষ) উভয়ই আনুষ্ঠানিকভাবে তার দাবি প্রত্যাখ্যান করেন এবং আলী খামেনির প্রতিনিধিরা এবং সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান কাররুবিকে গ্রেপ্তারের দাবি করেন।
0.5
50.377729
20231101.bn_1079888_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3
কারাধর্ষণ
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উভয়ই তুরস্কে একাধিক দশক ধরে ব্যাপক ধর্ষণ এবং বন্দীদের নির্যাতনের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কুর্দি বন্দীদেরও বিশেষভাবে ধর্ষণ এবং অন্যান্য ধরনের যৌন সহিংসতার জন্য টার্গেট করা হয়েছে।
0.5
50.377729
20231101.bn_1026252_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
টার্বোপ্রপ এবং টার্বোজেট ইঞ্জিনের মধ্যে প্রাথমিক পার্থক্য হচ্ছে তাদের বাইপাস অনুপাত। টার্বোজেট থেকে টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনের উচ্চ বাইপাস অনুপাতের জন্য এটি অধিক দক্ষতার সাথে কাজ করে। কিন্তু অতি উচ্চতায় এবং উচ্চ গতির ক্ষেত্রে টার্বোপ্রপের দক্ষতা হ্রাস পায়।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
অ্যালান আর্নল্ড গ্রিফিথ 1926 সালে কম্প্রেসর(সংক্ষেপক) ডিজাইনের উপর একটি কাগজ প্রকাশ করেছিলেন। রয়্যাল এয়ারক্র্যাফ্ট প্রতিষ্ঠান পরবর্তীতে অ্যাক্সিয়াল(অক্ষীয়) কম্প্রেসর-ভিত্তিক ডিজাইনগুলি অনুসন্ধান করে যা একটি প্রপেলারকে চালাতে পারবে। 1929 সাল থেকে, ফ্রাঙ্ক হিটল কেন্দ্রবিমুখ (সেন্ট্রিফুগাল) কম্প্রেসর-ভিত্তিক ডিজাইনের কাজ শুরু করেন যা ইঞ্জিন দ্বারা উৎপাদিত সমস্ত গ্যাস শক্তি জেট থ্রাস্টের জন্য ব্যবহার করবে।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
বিশ্বের প্রথম টার্বোপ্রপ ডিজাইন(নকশা) করেছিলেন হাঙ্গেরিয়ান মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার গাইরিগিরি জেন্দ্রাসিক । জেন্ড্রাসিক ১৯২৮ সালে একটি টার্বোপ্রপ আইডিয়া(পরিকল্পনা) প্রকাশ করেছিলেন এবং ১৯২২ সালের ১২ মার্চ তিনি তার আবিষ্কার উন্মুক্ত করেন। ১৯৩৮সালে, তিনি একটি ছোট-পাল্লার(১০০হর্সপাওয়ার; ৭৪.৬কিলোওয়াট) পরীক্ষামূলক গ্যাস টারবাইন তৈরি করেছিলেন। বৃহত্তর জেন্দ্রাসিক সিএস -১, আনুমানিক এক হাজার বিএইচপি(ব্রেক হর্স পাওয়ার) আউটপুট সহ, ১৯৩৭ থেকে ১৯৪১ সালের মধ্যে বুদাপেস্টের গাঞ্জ ওয়ার্কসে উৎপাদিত ও পরীক্ষিত হয়েছিল। এটি ১৫টি কম্প্রেসর এবং ৭সারি টারবাইন, বলয়াকার দাহ কুঠরিযুক্ত অক্ষীয়-প্রবাহের ডিজাইনের ছিল। প্রথম ১৯৪০সালে চালানো এই ইঞ্জিনের দহন সমস্যাগুলি আউটপুট ৪০০বিএইচপি এ সীমাবদ্ধ করে ফেলে। ১৯৪১সালে, যুদ্ধের কারণে ইঞ্জিনটি পরিত্যক্ত হয়ে যায় এবং কারখানাটি প্রচলিত ইঞ্জিন উৎপাদনে স্থানান্তরিত হয়।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
সাধারণ পাবলিক প্রেসে টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনগুলির প্রথম উল্লেখ করা হয়েছিল ১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্রিটিশ বিমান চালনা প্রকাশনার ফ্লাইটের সংখ্যায়, যাতে ভবিষ্যতের টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনটি কী হতে পারে তার বিশদ বিস্তৃত চিত্র অঙ্কন করা হয়েছিল। অঙ্কনটি ভবিষ্যতের রোলস-রইস ট্রেন্ট দেখতে কেমন হবে তার খুব কাছাকাছি ছিল। প্রথম ব্রিটিশ টার্বোপ্রপ ইঞ্জিন ছিল রোলস রইস আরবি.50 ট্রেন্ট, একটি রূপান্তরিত ডারওয়েন্ট II যা রিডাকশন(রূপান্তরকরণ) গিয়ার এবং একটি রোটল(রো=রোলস রয়েস, টোল=ব্রিস্টল) পাঁচ-ব্লেড প্রোপেলার এর সাথে লাগানো হয়েছিল। গ্লোস্টার মেটিয়র (প্রথম ব্রিটিশ জেট ফাইটার) ইই ২২৭—একমাত্র "ট্রেন্ট- মেটিয়র " -তে দুটি ট্রেন্ট লাগানো হয়েছিল যা এইভাবে বিশ্বের প্রথম টার্বোপ্রপপ চালিত বিমান হয়ে উঠেছিল, যদিও পরীক্ষাটি উৎপাদনের উদ্দেশ্যে ছিল না। ১৯৪৫সালের ২০সেপ্টেম্বর এটি প্রথম আকাশে উড়েছিল। ট্রেন্টের সাথে তাদের অভিজ্ঞতা থেকে, রোলস রয়স রোলস-রইস ক্লাইড তৈরি করেছিল, যা সামরিক ও বেসামরিক ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণরূপে সনদপ্রাপ্ত প্রথম টার্বোপ্রপ ইঞ্জিন, এবং ডার্ট, যা তখনকার নির্মিত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনগুলির মধ্যে পরিণত হয়েছিল। ডার্ট উৎপাদন পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে অব্যাহত ছিল। ডার্ট-চালিত ভিকার্স ভিসকাউন্টটি প্রথম টার্বোপ্রপ বিমান ছিল যা উৎপাদনে যায় এবং প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়। এটি প্রথম চার ইঞ্জিনযুক্ত টার্বোপ্রপও ছিল। ১৯৪৮সালের ১৬জুলাই এর প্রথম বিমানটি উড্ডয়ন করেছিল। বিশ্বের প্রথম একক ইঞ্জিনযুক্ত টার্বোপ্রপ বিমানটি ছিল আর্মস্ট্রং সিডলে এমবা- চালিত বোল্টন পল বলিওল, যা ১৯৪৮ সালের ২৪ শে মার্চ প্রথম উড়েছিল।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়ন টার্বোপ্রপ প্রাথমিক ডিজাইনের কাজ জুনকার্স মোটোরেনওয়ারকে দ্বারা করিয়েছিল, অন্যদিকে বিএমডাব্লিউ, হেইঙ্কেল-হিথ এবং ডেইমলার-বেঞ্জ প্রজেক্টড ডিজাইনেও কাজ করেছিলেন। তখঙ্কার সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের বোয়িং-এর বি -২২ স্ট্র্যাটোফোর্ট্রেসের সাথে তুলনীয় জেট-চালিত কৌশলগত বোমারু বিমানের জন্য বিমান তৈরি করার প্রযুক্তি ছিল, কিন্তু এর পরিবর্তে তারা আটটি কন্ট্রা রোটেটিং (বিপরীত দিকে ঘূর্ণায়মান) প্রপেলার এবং চারটি কুজননেসভ এনকে -১২ টার্বোপ্রপ দ্বারা চালিত টুপোলভ টিইউ -৯৫ বিয়ার (ককপিট প্রতি দুজন) তৈরি করেছিল, যার সর্বাধিক নিয়ন্ত্রিত গতি ৫৭৫মেইল প্রতি ঘণ্টার থেকেও বেশি ছিল, যা তখনকার প্রাথমিক নির্মিত অনেক জেট বিমানের চেয়ে দ্রুত এবং বেশিরভাগ মিশনে তুলনামূলক সর্বাধিক নিয়ন্ত্রিত গতি তুলতে পারত। দ্য বিয়ার তাদের সবচেয়ে সফল, বিস্তৃত দূরপাল্লার যুদ্ধ এবং নজরদারি বিমান এবং বিশ শতকের শেষদিকে সোভিয়েত শক্তি প্রক্ষেপণের প্রতীক হিসাবে কাজ করত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৫০ এর দশকে কিছু পরীক্ষামূলক বিমানে বিপরীত দিকে-ঘূর্ণায়মান প্রোপেলারগুলির সাথে টার্বোপ্রপ ইঞ্জিন ব্যবহার করেছিল, যেমন অ্যালিসন টি 40। টি-40 চালিত কনভায়ার আর 3 ওয়াই ট্রেডওয়াইন্ড বিমানটি মার্কিন নৌবাহিনী অল্প সময়ের জন্য পরিচালনা করেছিল।
1
50.20783
20231101.bn_1026252_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
প্রথম আমেরিকান টার্বোপ্রপ ইঞ্জিনটি ছিল জেনারেল ইলেকট্রিক এক্সটি 31, যা প্রথম পরীক্ষামূলক কন্সোলিডেটেড(একত্রিত) ভল্টি এক্সপি -১১ এ ব্যবহার করা হয়েছিল। এক্সপি -১১ উড়োজাহাজটি প্রথম ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরে উড়েছিল, যা ছিল টার্বোপ্রপ এবং টার্বোজেট এর শক্তির সংমিশ্রণে প্রথম বিমান। অ্যালিসনের পূর্বের টি 38 ডিজাইনের প্রযুক্তিটি অ্যালিসন টি 56-তে বিবর্ধিত হয়েছিল, যা লকহিড ইলেক্ট্রা বিমান, এর উপকূলবর্তী সামরিক টহল থেকে উদ্ভূত পি -3 অরিয়ন এবং সি -130 হারকিউলিস সামরিক পরিবহন বিমানকে শক্তি সরবরাহ করতে ব্যবহৃত হয়েছিল।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
প্রথম টারবাইনচালিত, শ্যাফট চালিত হেলিকপ্টারটি ছিল কামান কে -২২৫, এটি ছিল চার্লস কামানের কে -১৫৫ সিঙ্ক্রোপটারের বিকাশ, যা ১৯৫১ সালের ১১ ই ডিসেম্বর একটি বোয়িং টি-50 টার্বোশ্যাফ্ট ইঞ্জিনকে শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করেছিল।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
টার্বোফ্যানের তুলনায় টার্বোপ্রপ ৭২৫কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টা এর কম উড্ডয়ন গতিতে সবচেয়ে দক্ষ (৪৫০মাইল প্রতি ঘণ্টা; ৩৯০নট) কারণ প্রোপেলারের জেট বেগ (এবং নির্গমন বেগ) তুলনামূলকভাবে কম। আধুনিক টার্বোপ্রপ বিমানগুলি ছোট আঞ্চলিক জেট বিমানগুলির মতো প্রায় একই গতিতে চালিত হয় তবে যাত্রী প্রতি জ্বালানীর দুই-তৃতীয়াংশ খরচ করে। তবে একটি টার্বোজেটের সাথে তুলনা করলে (যা বর্ধিত গতি এবং জ্বালানী দক্ষতার সাথে উচ্চ উচ্চতায় উড়তে পারে ) একটি প্রপেলারচালিত বিমানের উচ্চতা কম থাকে।
0.5
50.20783
20231101.bn_1026252_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA
টার্বোপ্রপ
পিস্টন ইঞ্জিনগুলির তুলনায়, টার্বোপ্রপের বৃহত্তর পাওয়ার-টু-ওয়েট অনুপাত (যা অল্পতেই উড্ডয়ন করার সুবিধা দেয়) এবং নির্ভরযোগ্যতা তাদের অধিকতর প্রাথমিক ব্যয়, রক্ষণাবেক্ষণ এবং জ্বালানী খরচে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে। যেহেতু দুর্গম অঞ্চলে জেট জ্বালানী, অ্যাভগাসের(এভিয়েশন গ্যাসোলিন--উড্ডয়নের জন্য বিশেষ জ্বালানী) চেয়ে পাওয়া সহজ, তাই সেসনা কারভান এবং কোয়েস্ট কোডিয়াকের মতো টার্বোপ্রপ চালিত বিমানগুলি ছোট বিমান হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
0.5
50.20783
20231101.bn_1013985_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
সেই হৈহেয়রা দৃষ্টিশক্তি পুনরায় ফিরে পাবার জন্য বারবার ঔর্বের মাতা ঋষিপত্নীর পায়ে পড়ে অনুরোধ করতে লাগল। কিন্তু ঋষিপত্নী বললেন, ''আমি ক্রোধিত হয়ে তোমাদের চোখ নষ্ট করিনি। তোমরা আমাদের উপর অত্যাচার করছো। আমার গর্ভস্থ পুত্রের বন্ধুবর্গকে গর্ভাবস্থায় হত্যা করেছো। এই কারণে আমার পুত্র তোমাদের চোখের ক্ষমতা নষ্ট করেছে। আমার পুত্র গর্ভে থাকাকালীন সময়েই বেদ-বেদাঙ্গ  পাঠ শেষ করেছে। সুতরাং তোমরা আমার পুত্রের নিকট প্রার্থনা কর। সে নিশ্চয় তোমার দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিতে পারে''।  ঋষিপত্নীএইরকম বলতেই হৈহেয়রা ঋষিপত্নীর উরুদেশস্থ ঔর্বের নিকট ক্ষমা চাইলেন। ঔর্বকে বললেন, ''আপনি প্রসন্ন হোন''। ঔর্ব প্রসন্ন হলেন। হৈহেয়রা দৃষ্টি ফিরে পেলেন এবং পুনরায় ক্ষমা চেয়ে প্রস্থান করলেন।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
এর কিছুকাল পরে মাতার উরুভেদ করে ঔর্ব ভূমিষ্ঠ হলেন। যেহেতু তিনি মাতার উরুভেদ করে জন্ম নিয়েছিলেন, তাই তাঁর নাম হলো 'ঔর্ব'।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
ঔর্ব ভৃগুবংশীয়দের প্রতি হৈহেয়দের এই অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতে সচেষ্ট হলেন। তিনি সমস্ত ক্ষত্রিয়কুল ধ্বংস করবার জন্য ঘোরতর তপস্যায় মগ্ন হলেন। তাঁর তপস্যায় ত্রিলোক সন্তপিত হলো। অতঃপর ঔর্বের স্বর্গত পূর্বপুরুষগণ তপস্যানিরত ঔর্বের নিকট এসে বললেন, ''পুত্র! তোমার দারুণ তপস্যার প্রভাব দেখেছি, তুমি ক্রোধ সংবরণ কর। বৎস! প্রতিশোধের মনোবৃত্তি ভাল নয়। পুত্র, যারা হৈহেয়দের হাতে নিহত হয়েছে। তাঁরা জেনে বুঝেই হৈহেয়দের কাছে প্রাণ দিয়েছে। বেদপাঠ এবং সমস্ত পুণ্যকর্মের জন্য আমাদের অনেক দীর্ঘ আয়ু ছিল, কিন্তু আমাদের জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মেছিল। আবার আত্মহত্যা করা মহাপাপ, তাই আমরা ইচ্ছাকৃতভাবে হৈহেয়দের হাতে মৃত্যুবরণ করেছি। সুতরাং পুত্র তুমি ক্রোধিত হয়ো না। ক্রোধ তপস্যার প্রভাবকে নষ্ট করে। তুমি শান্ত হও''।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
পিতৃগণের কথায় ঔর্ব কিছুটা শান্ত হলেন। তিনি বললেন, ''পিতৃগণ আমি ক্ষত্রিয়দের শাস্তি দিবার জন্য যে তপস্যা করেছি, এবং ক্ষত্রিয়দের প্রতি আমার যে ক্রোধ জন্মেছে, আমি যদি সেই ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ না ঘটাই, যদি সে ক্রোধ দমন করি, তবে সেই দমিত ক্রোধাগ্নি আমাকেই দগ্ধ করবে। সুতরাং যাতে আমার মঙ্গল হয় সেইরূপ উপায় করুন''। তখন ঔর্বের পূর্বপুরুষেরা বললেন, ''তোমার ক্রোধের অগ্নি সমুদ্রে নিক্ষেপ কর। কেননা তুমি যেরকম তপস্যা করছ তাতে সমস্ত জগৎ বিনষ্ট হবে। সমস্ত প্রাণীগণের মূল হলো জল। সমস্ত প্রাণী-ই হলো জলস্বরূপ। সুতরাং যদি তোমার ক্রোধের অগ্নি জলে নিক্ষেপ কর, তবে তোমার ক্ষত্রিয়বধের প্রতিজ্ঞা সত্য হবে''। ঔর্ব তখন তাঁর ক্রোধ সমুদ্রে নিক্ষেপ করলেন। মহর্ষি ঔর্বের ক্রোধ সমুদ্রের তলায় গিয়ে বড়বা'র আকৃতি নিয়ে সমুদ্রের তলায় অগ্নি উদ্গীরণ করে এবং সমুদ্রের জল পান করে।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
মহাভারতের আদিপর্বে ঔর্বের এই ঘটনার শেষে বলা হয়েছিল যে, ঔর্ব তাঁর ক্রোধ প্রশমিত করেছিলেন। কিন্তু মহাভারতের অনুশাসন পর্বে একটি স্থানে বায়ুদেব, কার্তবীর্যার্জুনকে ব্রাহ্মণ-মাহাত্ম্য বর্ণনা করবার সময় বলেছিলেন, ''এক ঔর্ব মুনি তালজঙ্ঘ নামক বিপুল বংশের বিনাশ করেছিলেন''। এই তালজঙ্ঘ হৈহেয়বংশের অন্য এক শাখা।
1
49.778648
20231101.bn_1013985_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
ইক্ষ্বাকুবংশীয় রাজা বাহুক অত্যন্ত অধার্মিক, নানা রকম আমোদ-প্রমোদে আসক্ত ছিলেন। এই কারনে তিনি রাজ্যচালনা ও শত্রুদমনে অসমর্থ ছিলেন। তাঁর এই অসামর্থ্যের সুযোগ নিয়ে হৈহেয়, তালজঙ্ঘ, শক, যবন, পারদ এবং পহ্লব প্রভৃতি ক্ষত্রিয়রা একজোটে তাঁর রাজ্য আক্রমণ করে। এবং অবধারিত ভাবে বাহুক রাজার পরাজয় ঘটে। পরাজিত বাহুক রাজা  পলায়ন করেন। বাহুক তখন বৃদ্ধাবস্থায় ছিলেন। পলায়নরত অবস্থায় ঔর্ব ঋষির আশ্রমের নিকট এসে তিনি শ্রান্ত হয়ে পড়েন, কিছুক্ষণ পরেই তিনি মারা যান। রাজার মহিষী-ও রাজার সঙ্গে আসছিলেন। মৃত পতিকে দেখে তিনি শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন এবং সহমরণে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে চিতা সজ্জিত করেন। এমন সময় মহর্ষি ঔর্ব এসে বাহুকপত্নীকে নিরস্ত করেন। ঔর্ব এইকথা বলেন যে, ''গর্ভবতী স্ত্রী-র সহমরণে যাওয়া উচিৎ নয়। তোমার গর্ভে যে রয়েছে, সেই পুত্র অখিল ভূমণ্ডলের অধিপতি হবে, রাজচক্রবর্তী, অতিবীর্য পরাক্রমশালী অনেক যজ্ঞকর্তা এবং শত্রুক্ষয়কারী হবে। কাজেই তুমি এমন কাজ কোরো না''। তখন রাণী নিরস্ত হলেন।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
এর কিছুকাল পরে ঔর্বের আশ্রমে সগরের জন্ম হয়। যখন সগরের মাতার গর্ভাধান হয় তখন বাহুক রাজার অন্য পত্নীরা হিংসায় সগরমাতার(বায়ুপুরাণে এঁনার নাম 'যাদবী') খাদ্যে বিষ মিশিয়ে দেন। এই বিষ মেশানোর ফলে সাত বছর ধরে সগর তাঁর মাতার পেটের মধ্যে অবস্থান করছিলেন। যাহোক, ঔর্বের আশির্বাদে সগরের জন্ম হলো। সেই বিষের সঙ্গেই শিশুপুত্র ভূমিষ্ঠ হলো। এই কারণে পুত্রের নাম হলো সগর[সঃ গরঃ- 'সঃ' মানে 'সহিত', 'গরঃ' মানে 'গরল বা বিষ'। অর্থাৎ-বিষের সঙ্গে যার জন্ম]। ঔর্বই এই বালকের জাতকর্ম,  উপনয়ন এবং শিক্ষা-দীক্ষা দেন। বড় হওয়ার পরে সগর তাঁর পিতার দুর্দশার কারণ তাঁর মা-র কাছ থেকে জানতে পারেন। প্রতিশোধ ইচ্ছায় এবং হারানো রাজ্য ফিরে পাবার জন্য তিনি ঔর্বের সহায়তায় হৈহেয়, শক, তালজঙ্ঘ প্রভৃতি ক্ষত্রিয় জনজাতির সঙ্গে যুদ্ধ করেন। অনেককে হত্যা করেন, আবার পরাজিতদের লাঞ্ছনা দেন। [ঔর্বের সহায়তায় সগরের এই অভিযানে তালজঙ্ঘ বংশের নাম ও আছে। সগর এই তালজঙ্ঘদের উচ্ছেদ করেছিলেন। এই কথা-ই বায়ুদেব কার্তবীর্যার্জুন কে বলেছিলেন।]
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
পরবর্তী কালে সগরের ষাট হাজার পুত্র এবং অসমঞ্জের জন্মও হয়েছিল ঔর্বের আশির্বাদে। ঔর্বের উপদেশেই সগর অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন।
0.5
49.778648
20231101.bn_1013985_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC
ঔর্ব
হস্তিনাপুরের রাজা, অভিমন্যুর পুত্র পরীক্ষিৎ  যখন গঙ্গার তীরে প্রায়োগপবেশন করে প্রাণত্যাগের সংকল্প করেন, তখন তাঁকে দেখবার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে যে ঋষি-মুনিদের সমাগম হয়, তাঁদের মধ্যে ঔর্ব একজন।
0.5
49.778648
20231101.bn_28630_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
অণ্ডাল -এর মধ্যে অবস্থিত। আসানসোল-দুর্গাপুর অঞ্চল ল্যাটেরাইট মৃত্তিকাতে গঠিত। এই অঞ্চল দুটি শক্তিশালী নদী দামোদর এবং অজয়ের মাঝে অবস্থিত। এ অঞ্চলে নদী দুটি একে অপরের সাথে সমান্তরালভাবে প্রবাহিত হয়। দুটি নদীর মাঝখানে দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। যুগে যুগে অঞ্চলটি ব্যাপকভাবে বনভূমি দ্বারা আবৃত ছিল এবং লুণ্ঠনকারী ও ডাকাতদের মুক্ত অঞ্চল ছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীতে কয়লা আবিষ্কারের ফলে এই অঞ্চলটি শিল্পায়নের দিকে পরিচালিত হয় এবং বেশিরভাগ বন কেটে পরিষ্কার করা হয়েছে।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ছোটো প্রবাহ (নদী) জামুরিয়া অঞ্চলের ইকড়ার কাছে উৎপন্ন হয়, যা তোপসি ও অণ্ডাল পেরিয়ে ওয়ারিয়ার নিকটে দামোদর নদে মিলিত হয়।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
অণ্ডাল সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের কিছু অংশ অণ্ডাল থানার এখতিয়ার রয়েছে। থানাটির আওতাধীন এলাকার ক্ষেত্রফল ১০৬ বর্গ কিমি এবং জনসংখ্যা হল ২,৩৬,০০০ জন।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে অণ্ডাল শহরের মোট জনসংখ্যা হল ১৯,৯২২ জন, যার মধ্যে ১০,৩২১ (৫২%) পুরুষ এবং ৯,৬০৩ (৪৮%) মহিলা। মোট জনসংখ্যার মধ্যে ২,১৭৬ জনের বয়স ৬ বছরের কম। শহরটিতে মোট সাক্ষর ব্যক্তির সংখ্যা ছিল ১৪,৬১৩ জন (জনসংখ্যার ৮২.৩৪% মানুষের বয়স ৬ বছরের বেশি)।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে অণ্ডাল শহরের জনসংখ্যা হল ১৯,৫০৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে অণ্ডাল এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
1
49.620043
20231101.bn_28630_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
অণ্ডাল শহরের মধ্যদিয়ে কলকাতা ও দিল্লিকে সংযোগকারী গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বা জাতীয় সড়ক ১৯ অগ্রসর হয়েছে, যা সোনালী চতুর্ভুজের অংশ। এই সড়ক দ্বারা অন্যান্য নগর এবং শহরগুলি থেকে সহজেই অণ্ডালে পৌঁছনো যায়।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
অণ্ডাল শহরের সঙ্গে রেল পথে দিয়ে যোগাযোগ করার সর্বোত্তম বিকল্পটি হল অণ্ডাল জংশন রেলওয়ে স্টেশন। এটি হাওড়া-দিল্লি প্রধান রেলপথের উপর অবস্থিত এবং অন্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথের মাধ্যমে বীরভূম জেলার সাঁইথিয়া শহরের সাথে সংযুক্ত।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দর হল অণ্ডাল শহরের মূল বিমানবন্দর, যা দুর্গাপুর বিমানবন্দর নামেও পরিচিত। এই বিমানবন্দরটি শহরের উত্তর দিকে অবস্থিত। ২৪ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে এয়ারলাইন্সের নিয়ন্ত্রক ডিজিসিএ থেকে বিমানবন্দরটি চূড়ান্ত কার্যকরী অনুমোদন পায়। ১০ ই জুন ২০১৫ তারিখে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমানবন্দর থেকে তাদের বাণিজ্যিক সেবা শুরু করার আগেই ভারতীয় বিমান বাহিনী বোয়িং ৭৩৭ ভিআইপি বিমানের উপর দিল্লিতে পৌঁছানোর পর নতুন বিমানবন্দরটি ব্যবহার করার জন্য প্রথম যাত্রী হন। ১৮ মে ২০১৫ তারিখে নির্ধারিত বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমান সময়ে (২০২০-এর ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত) বিমানবন্দরটি থেকে এয়ার ইন্ডিয়া সপ্তাহে চারদিন দিল্লি ও হায়দ্রাবাদ শহরকে সংযোগকারী উড়ান পরিচালনা করে এবং স্পাইসজেট প্রতিদিন মুম্বাই ও চেন্নাই শহরকে সংযোগকারী উড়ান পরিচালনা করে। ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বের মাসের মধ্যে বিমানবন্দরটি দিয়ে ১ লাখের বেশি যাত্রী চলাচল করেছেন।
0.5
49.620043
20231101.bn_28630_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B2
অণ্ডাল
অন্ডালে সাতটি প্রাথমিক, চারটি মাধ্যমিক ও তিনটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। 'অন্ডাল হিন্দু হিন্দি বিদ্যালয়' হচ্ছে অন্ডালের সবচেয়ে বড়ো হিন্দি মাধ্যমিক স্কুল।
0.5
49.620043
20231101.bn_754031_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
স্বাধীনতার দশকের পর থেকে, কোনাক্রির জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছিল, ১৯৫৮ সালে ৫০,০০০ জন বাসিন্দা থেকে ১৯৮০ সালে ৬০০০,০০০ থেকে যা আজ ২ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। মূল ভূমি থেকে এটির ছোট ভূমি এলাকা এবং আপেক্ষিক বিচ্ছিন্নতা, ঔপনিবেশিক প্রতিষ্ঠাতাদের জন্য সুবিধা, স্বাধীনতার পর থেকে একটি অবকাঠামোগত বোঝা সৃষ্টি করেছে।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
১৯৭০ সালে পার্শ্ববর্তী পর্তুগিজ গিনি (বর্তমানে গিনি-বিসাউ) -এ পর্তুগিজ বাহিনী ও পিএআইজিসি-এর মধ্যে দ্বন্দ্ব গিনি প্রজাতন্ত্রের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, যখন ৩৫০ জন পর্তুগিজ সৈন্য এবং গিনিয়ান অনুগতরা কোনাক্রির নিকটবর্তী স্থানে অবতরন করে, শহরটি আক্রমণ করে এবং ২৬ জন পর্তুগিজ যুদ্ধবন্দীকে বিমুক্ত করে পিএআইজিসি পশ্চাদপসরণ করার আগে, সরকারকে উৎখাত করতে বা পিএআইজিসির নেতৃত্বকে উৎখাত করতে ব্যর্থ হয়।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
মানবাধিকার সংগঠনের মতে, ২০০৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে ২০০৯ সালের গিনি প্রতিবাদে ১৫৭ জন মানুষ মারা গিয়েছিল যখন সামরিক জান্তা হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর উপর গুলি চালায়।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
কোনাক্রি একটি একক অঞ্চল এবং অধ্যক্ষতা সরকার নিয়ে একটি বিশেষ শহর। ১৯৯১ সালে শহরের স্থানীয় সরকারকে বিকেন্দ্রীভূত করা হয় পাঁচটি পৌরসভার 'কমিউনেস' এর মধ্যে যেগুলো একজন মেয়র পরিচালনা করে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দিক থেকে এইগুলি:
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
পাঁচটি শহুরে কমিউনেস মিলে কোনাক্রি অঞ্চল তৈরি করেছে, গিনির আটটি অঞ্চলেন, যেগুলো একজন গভর্নরের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। দ্বিতীয় স্তরের অধ্যক্ষতা (এলাকা) স্তরে, শহরটি কোনাক্রি স্পেশাল জোন হিসাবে মনোনীত, যদিও অধ্যক্ষতা এবং আঞ্চলিক সরকার এক এবং একই। আনুমানিক দুই মিলিয়ন অধিবাসী নিয়ে, এটি গিনির বৃহত্তম শহর এবং দেশের জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ এখানে বসবাস করে এবং এটির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কানকান থেকে চারগুণ বেশি জনসংখ্যা।
1
49.50226
20231101.bn_754031_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
কোনাক্রি গিনির বৃহত্তম শহর এবং এর প্রশাসনিক, যোগাযোগ, এবং অর্থনৈতিক কেন্দ্র। শহরটির অর্থনীতি বন্দরকে কেন্দ্র করে চারপাশে বেশিরভাগ ঘুরছে, যার মধ্যে কার্গো পরিচালনা ও সংরক্ষণের আধুনিক সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে এলুমিনিয়া এবং কলা রপ্তানি করা হয়। উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে মধ্যে মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, ধাতু পন্য, এবং জ্বালানী পণ্য ।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
২০০২ সালের গোড়ার দিক থেকে কোনাক্রির অধিবাসীদের জন্য বিদ্যুৎ এবং পানি বিচ্ছিন্ন হওয়া প্রতিদিনের বোঝা। সরকারি ও বিদ্যুৎ কোম্পানির কর্মকর্তারা রাজধানীতে জলবিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যর্থতার ধারাবাহিকতার জন্য পুরনো যন্ত্রপাতির ব্যর্থতা এবং ফেব্রুয়ারি ২০০১-এর খরাকে দোষারোপ করে। সরকারের সমালোচকেরা ২০০২ সালের শুরুতে ভুল ব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং বিদ্যুৎ সংস্থার ফরাসি অংশীদারকে প্রত্যাহারের কথা উল্লেখ করেছেন। , রাতের শহরে বেশিরভাগ ট্রাফিকে আলো নেই।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
কোনাক্রির সংকটের কারণে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি লানসানা কনটের শাসনামলের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ, ধর্মঘট, এবং সহিংসতার হয়েছিল এবং এপ্রিল ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কো লনসোনি পল এর পদত্যাগের পর পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী সেলু ডালিন ডায়ালো এবং ইউজেন ক্যামারা নিয়োগ পায়। ২০০৭ সালের জানুয়ারী-ফেব্রুয়ারিতে একটি সাধারণ ধর্মঘটে সহিংসতা পৌঁছেছিল, যেটিতে সেনাবাহিনী প্রতিবাদকারীদের মুখোমুখি হওয়ায় একশত এর বেশি লোকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল।
0.5
49.50226
20231101.bn_754031_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF
কোনাক্রি
কোনাক্রি কোনাক্রি আর্ন্তজার্তিক বিমানবন্দর দ্বারা বিমান পরিবহন সেবা পরিবেশন করে থাকে যেটির পশ্চিম আফ্রিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন শহরে ফ্লাইটে রয়েছে।
0.5
49.50226
20231101.bn_988353_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5
স্বয়ম্ভূনাথ
মন্দিরের উত্তর-পশ্চিম অংশে পবিত্র বানরের দল বসবাস করে। এগুলি পবিত্র কারণ জ্ঞান ও শিক্ষার বোধিসত্ত্ব মঞ্জুশ্রী এই পাহাড়কে উত্থাপন করছিলেন যেখানে স্তূপ দাঁড়িয়ে আছে। তাঁর মাথার চুল ছোট করার কথা ছিল তবে তিনি চুল বড় করলেন এবং মাথায় উকুন হতে লাগল। বলা হয় যে মাথার উকুনগুলি এই বানরগুলিতে রূপান্তরিত হয়েছিল।
0.5
49.476943
20231101.bn_988353_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5
স্বয়ম্ভূনাথ
তবে সম্রাট অশোক খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে এই স্থানটি পরিদর্শন করেছিলেন এবং পাহাড়ের উপরে একটি মন্দির তৈরি করেছিলেন যা পরে ধ্বংস হয়ে যায়।
0.5
49.476943
20231101.bn_988353_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5
স্বয়ম্ভূনাথ
যদিও সাইটটি বৌদ্ধ হিসাবে বিবেচিত হয়, তবে স্থানটি বৌদ্ধ এবং হিন্দু উভয় ধর্মের কাছেই সম্মানিত। কাঠমান্ডুর শক্তিশালী রাজা প্রতাপ মল্লা, যিনি ১৭তম শতাব্দীতে পূর্ব সিঁড়িটি নির্মাণ করেছিলেন, তিনি সহ অসংখ্য হিন্দু রাজা অনুসারীরা মন্দিরে তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
0.5
49.476943
20231101.bn_988353_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5
স্বয়ম্ভূনাথ
১৪ই ফেব্রুয়ারি ২০১১ ভোর ৫ টার দিকে স্বয়ম্ভূ মনুমেন্ট জোনের প্রতাপুর মন্দিরে হঠাৎ বজ্রপাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
0.5
49.476943