_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_973760_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
অ্যামিগডালা (যা উদ্বেগ এবং ভয়ের মতো আবেগগুলো নিয়ন্ত্রণ করে, এইচপিএ অক্ষ এবং সহানুভূতিশীল স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে) এবং হিপোক্যাম্পাস (যা অ্যামিগডালার সাথে মানসিক স্মৃতিতে জড়িত) জড়িত নিউরাল সার্কিটরি উদ্বেগকে আড়াল করে বলে মনে করা হয়। যাদের উদ্বেগ রয়েছে তারা অ্যামিগডালায় মানসিক উদ্দীপনার প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ ক্রিয়াকলাপ দেখায়। কিছু লেখক বিশ্বাস করেন যে অতিরিক্ত উদ্বেগ লিম্বিক সিস্টেমের (যার মধ্যে অ্যামিগডালা এবং নিউক্লিয়াস অ্যাকুমবেনঅন্তর্ভুক্ত) অতিরিক্ত ক্ষমতার দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা ভবিষ্যতের উদ্বেগ বৃদ্ধি করে, তবে এটি প্রমাণিত হয়েছে বলে মনে হয় না।
0.5
370.007054
20231101.bn_973760_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
কিশোর-কিশোরীদের উপর গবেষণা থেকে দেখা যায় যে যারা শিশুবয়সে অত্যন্ত শঙ্কিত, সজাগ এবং ভীত ছিল তাদের নিউক্লিয়াস অ্যাকুমবেনগুলি অন্য লোকেদের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল যখন তারা একটি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় যা নির্ধারণ করে যে তারা উপায়ন পেয়েছে কিনা। এটি ভয়ের জন্য দায়ী সার্কিটগুলির মধ্যে একটি যোগসূত্র এবং উদ্বিগ্ন ব্যক্তিদের উপায়নের ইঙ্গিত দেয়। গবেষকরা যেমন লক্ষ্য করেছেন, "অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে 'দায়বদ্ধতা' বা স্ব-এজেন্সির অনুভূতি (প্রোবাবিলিস্টিক ফলাফল) নিউরাল সিস্টেমকে অ্যাপেটিটিভ অনুপ্রেরণা (অর্থাৎ, নিউক্লিয়াস অ্যাকুমবেনস) অন্তর্নিহিত করে তোলে যা বাধাহীন কিশোরদের চেয়ে মেজাজগতভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়"।
0.5
370.007054
20231101.bn_973760_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
উদ্বেগের লক্ষণযুক্ত ব্যক্তির পরিচালনার প্রথম পদক্ষেপে অন্তর্নিহিত চিকিৎসার কারণের সম্ভাব্য উপস্থিতির মূল্যায়ন জড়িত, যার সঠিক চিকিৎসা সিদ্ধান্ত নিতে স্বীকৃতি অপরিহার্য। উদ্বেগের লক্ষণগুলি কোনও জৈব রোগকে ঢাকতে পারে বা চিকিৎসাজনিত অসুস্থতার ফলে বা এর সাথে যুক্ত হতে পারে।
1
370.007054
20231101.bn_973760_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
জ্ঞানীয় আচরণগত থেরাপি (সিবিটি) উদ্বেগজনিত ব্যাধিগুলির জন্য কার্যকর এবং এটি প্রথম সারির চিকিৎসা। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরিচালিত হলে সিবিটি সমানভাবে কার্যকর বলে মনে হয়। মানসিক স্বাস্থ্য অ্যাপ্লিকেশনগুলির পক্ষে প্রমাণগুলি আশাব্যঞ্জক হলেও এটি প্রাথমিক।
0.5
370.007054
20231101.bn_973760_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
সাইকোফার্মাকোলজিকাল ট্রিটমেন্ট সিবিটির পাশাপাশি অথবা এককভাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি সাধারণ নিয়ম হিসেবে, বেশিরভাগ উদ্বেগজনিত ব্যাধিগুলি প্রথম সারির প্রতিনিধিদের ভাল সাড়া দেয়। প্রথম সারির ওষুধগুলি হ'ল সিলেকটিভ সেরোটোনিন রিউপটেক ইনহিবিটার এবং সেরোটোনিন-নোরপাইনফ্রাইন রিউপটেক ইনহিবিটর। প্রাত্যহিক ব্যবহারের জন্য বেনজোডিয়াজেপাইনগুলি প্রস্তাবিত নয়। অন্যান্য চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে প্রেগাব্যালিন, ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেসেন্টস, বাসপিরোন, মক্লোবাইমাইড এবং অন্যান্য।
0.5
370.007054
20231101.bn_973760_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
উপরের ঝুঁকিপূর্ণ কারণগুলি প্রতিরোধের প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। ২০১৭ সালের একটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে যে, বিভিন্ন জনসংখ্যার ধরনের উদ্বেগ প্রতিরোধের জন্য মনস্তাত্ত্বিক বা শিক্ষাগত হস্তক্ষেপগুলির একটি সামান্য তবে পরিসংখ্যানগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা রয়েছে।
0.5
370.007054
20231101.bn_973760_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97
উদ্বেগ
উদ্বেগ ব্যাধি একটি জিনগত উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত নিউরোকেমিক্যাল ডিসফাংশন বলে মনে হয় যার সাথে অনৈচ্ছিক ভারসাম্যহীনতা; হ্রাস প্রাপ্ত গাবা-এর্জিক টোন; ক্যাটেচোল-ও-মিথাইলট্রান্সফারেজ (কমটি) জিনের অ্যালেলিক পলিমরফিজম; বর্ধিত অ্যাডিনোসিন রিসেপ্টর ফাংশন; কর্টিসল বৃদ্ধি ইত্যাদি জড়িত থাকতে পারে।
0.5
370.007054
20231101.bn_107755_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
মানুষখেকো বলতে সেই সব প্রাণীদের বোঝায় যারা মানুষ শিকার করে ভক্ষণ করে। অবশ্য মৃতদেহ ভক্ষণকে নরখাদকবৃত্তির মধ্যে ধরা হয় না। যদিও অনেক প্রকার জন্তুই মানুষকে আক্রমণ করে থাকে, কিন্তু মানুষখেকো বলতে কেবলমাত্র সেই সকল জন্তুকেই বোঝায় যারা নিয়মিতভাবে নরমাংস ভক্ষণ করে থাকে। যেসব মানুষখেকোদের কথা প্রায়শ শোনা যায় সেগুলি হল বাঘ, চিতাবাঘ, সিংহ, কুমির ও হাঙর। তবে এগুলিই একমাত্র নরখাদক প্রজাতি নয়। এগুলি ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার জন্তুও মানুষ শিকার করে থাকে। যেমন: বাদামি ভাল্লুক, কালো ভাল্লুক, মেরু ভাল্লুক, স্লথ ভাল্লুক, শিম্পাঞ্জি এবং বিভিন্ন প্রজাতির সাপ (রেটিকুলেটেড পাইথন, আফ্রিকান রক পাইথন, সবুজ অ্যানাকোন্ডা), কোমোডো ড্রাগন, নেকড়ে, চিতল ও ডোরাকাটা হায়না, ডিঙ্গো, জাগুয়ার, পুমা, পিরানহা ইত্যাদি নানাপ্রকার বোনি ফিশ এবং ক্যান্ডিরু (পরজীবী), গুঞ্চ ক্যাটফিশ ও আফ্রিকান ডোরিলাস।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
বন্যপ্রাণীদের ক্ষেত্রে বনসঙ্কোচন ও মানুষের সাথে অপ্রত্যাশিত মেলামেশা নরখাদক করে তোলে। অন্ধবিশ্বাস ও বিকৃত মানসিকতা মানুষকে নরখাদক করে ।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
কিছু উপজাতিয় মানুষের মধ্যে মানুষখেকো প্রবণতা দেখা যায়। এই প্রবণতা কুরু ও স্ক্রেপী রোগের কারণ। অনেক সময় মনোরোগের শিকার হয়ে মানুষ মানুষখেকো হয়ে ওঠে।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
মানুষ বাঘের স্বাভাবিক খাদ্য নয়। শিকারী জিম করবেট এর মতে বাঘ মানুষের রক্তের স্বাদ পেলে ও মানুষ বা অন্যজীবদ্বারা আহত হলে আদমখোর হয়ে ওঠে। বেশির ভাগ বাঘের আক্রমণের শিকার গ্রস্থ মানুষের কাছ থেকে জানা গিয়েছে যে বাঘের আক্রমণের সময় তারা বাঘের সীমানা মধ্যে ছিল।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
যে সব এলাকায় নরখাদক সিংহের খবর পাওয়া যেত সেখানে সিংহ এখন বিলুপ্ত। আফ্রিকার বনে মাঝে মাঝে সিংহ-হামলার খবর পাওয়া যায়। সাভোর সিংহদের নাম উল্লেখযোগ্য।
1
369.072529
20231101.bn_107755_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় নরখাদক চিতাবাঘের খবর পাওয়া যায়। বিশেষত ভারতের হিমালয় সংলগ্ন এলাকাতে চিতাবাঘের উপদ্রব বেশি।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
ভালুক বিভিন্ন সময়ে মানুষের বিপদের কারণ হয়ে ওঠে। মহীশুরের শ্লথ ও ইউরোপের বাদামী ভালুকের কথা উল্লেখযোগ্য।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
বিড়াল সাধারণত মানুষকে ভয় পায়। তবে এক হাসপাতালে অবহেলায় থাকা শিশুকে বিড়ালে খেয়ে নেওয়ার খবরে পাওয়া যায়।
0.5
369.072529
20231101.bn_107755_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8B
মানুষখেকো
পাগল কুকুর ও বন্য কুকুর নরখাদক হয়ে উঠতে পারে। অস্ট্রেলিয়ায় ডিঙ্গো কুকুরের নরখাদক হওয়ার কথা জানা গেছে।
0.5
369.072529
20231101.bn_1047280_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
টনসিল হলো পৌষ্টিকনালীর মুখোমুখি অবস্থিত লিম্ফয়েড অঙ্গগুলির একটি সেট, যা ওয়ালডায়ারের টনসিলার রিং নামেও পরিচিত। অ্যাডিনয়েড টনসিল, দুটি টিউবাল টনসিল, দুটি প্যালাটাইন টনসিল এবং লিঙ্গুয়াল টনসিলের সমন্বয়ে টনসিল গঠিত। এই অঙ্গগুলো অনাক্রম্যতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
অপ্রচলিত হলেও টনসিল শব্দটি দ্বারা সাধারণত প্যালাটাইন টনসিলকে বোঝায়। এ টনসিল মানুষের গলার উভয় পাশে অবস্থিত দুটি লিম্ফয়েড অঙ্গ। প্যালাটাইন টনসিল এবং অ্যাডেনয়েড টনসিলের কাছাকাছি গলবিল অবস্থিত।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
মানুষের দেহে জন্মগতভাবে চার ধরনের টনসিল থাকে। এগুলো হলো : ফ্যারিঞ্জিয়াল টনসিল, দুটি টিউবাল টনসিল, দুটি প্যালাটাইন টনসিল এবং লিঙ্গুয়াল টনসিল।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
প্যালাটাইন টনসিলগুলো বয়ঃসন্ধিতে তাদের বৃহত্তম আকারে পৌঁছানোর ঝোঁক থাকে এবং এরপরে তারা ধীরে ধীরে এট্রোফির মধ্য দিয়ে যায়। তবে ছোট বাচ্চাদের মধ্যে এরা গলার ব্যাসের সাথে সবচেয়ে বেশি আপেক্ষিক। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রতিটি প্যালাটাইন টনসিলের দৈর্ঘ্য ২.৫ সেমি, প্রস্থ ২.০ সেমি এবং বেধ ১.২ সেমি।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
অ্যাডিনয়েড টনসিল ৫ বছর বয়স পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়, ৭ বছর বয়সে সঙ্কুচিত হতে শুরু করে এবং যৌবনে খুব ছোট হয়ে যায়।
1
368.60704
20231101.bn_1047280_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
টনসিলগুলো ইমিউনোকম্পেটিভ অঙ্গ যা হ্রাসকারী বা শ্বাসকষ্টকারী বিদেশী প্যাথোজেনগুলির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রথম প্রতিরক্ষা হিসাবে কাজ করে এবং সাধারণ সর্দি-কাশির মতো সাধারণ অসুস্থতার প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়াগুলিতে সহায়তা করার জন্য রক্তের সাথে প্রায়শই নিযুক্ত থাকে। টনসিলগুলোর পৃষ্ঠে মাইক্রোফোল্ড সেল (এম কোষ) নামক বিশেষায়িত অ্যান্টিজেন ক্যাপচার সেল রয়েছে যা রোগজীবাণু দ্বারা উৎপাদিত অ্যান্টিজেন গ্রহণের সুযোগ দেয়। এই এম কোষগুলি তখন টনসিলের বি কোষ এবং টি কোষগুলিকে সতর্ক করে যে কোনও রোগজীবাণু উপস্থিত রয়েছে এবং একটি অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়া উদ্দীপিত হয়। টনসিলের জীবাণু কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত অঞ্চলে বি কোষগুলি সক্রিয় ও প্রসারিত হয়। এই জীবাণু কেন্দ্রগুলি এমন জায়গা যেখানে বি স্মৃতি কোষ তৈরি হয় এবং ক্ষরণকারী অ্যান্টিবডি (IgA) উৎপাদিত হয়।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
২০১২ সালের একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, থাইমাসের মতো টনসিলগুলোও নিজে থেকে টি কোষ তৈরি করতে পারে।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
প্যালাটাইন টনসিলগুলি বড় (অ্যাডেনোটনসিলার হাইপারপ্লাজিয়া) বা স্ফীত (টনসিলাইটিস) হয়ে যেতে পারে। টনসিলাইটিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সর্বাধিক প্রচলিত হলো আইবুপ্রোফেনের মতো অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগগুলো বা অ্যান্টিবায়োটিক যেমন অ্যামোক্সিসিলিন এবং অ্যাজিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা। যদি টনসিলগুলো শ্বাসনালীতে বাধা দেয় বা শ্বসনে বাধা দেয় তবে টনসিলাইটিস রোগীদের মধ্যে সার্জিকাল অপসারণ (টনসিলিক্টমি) পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। যাইহোক, টনসিলার হাইপারট্রফির এই দুটি উপ-প্রকারের জন্য প্যাথোজেনেসিসের বিভিন্ন প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, এবং অভিন্ন থেরাপিউটিক প্রচেষ্টায় বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে অসমমিত্রিক টনসিল, (অসমমিত্রিক টনসিল হাইপারট্রফি হিসাবেও পরিচিত) ভাইরাসযুক্ত সংক্রামিত টনসিল, বা লিম্ফোমা বা স্কোয়ামাস সেল, ক্যান্সারের মতো টিউমারগুলোর সূচক হিসেবে কাজ করে।
0.5
368.60704
20231101.bn_1047280_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2
টনসিল
টনসিলোলিথ ("টনসিল পাথর" নামেও পরিচিত) হলো এমন উপাদান যা প্যালাটাইন টনসিলের উপরে জমা হয়। এটি গোল মরিচের আকারে পৌঁছতে পারে এবং সাদা বা ক্রিম রঙের হয়। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও হাইড্রোজেন সালফাইড। তবে হাইড্রোজেন সালফাইড এবং মিথাইল মারপাটান এবং অন্যান্য রাসায়নিকের কারণে এটির অপ্রীতিকর গন্ধ রয়েছে।
0.5
368.60704
20231101.bn_297259_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
৪ জানুয়ারি - চেক প্রজাতন্ত্রের একটি দলের প্রাচীন মিসরীয় রানী তৃতীয় খেন্তাকাওয়েস-এর সমাধি আবিস্কারের ঘোষণা।
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
৭ মার্চ - ইউসূফ মোহাম্মদ ইসমাঈল বারী-বারী, সোমালীয় রাজনীতিবিদ এবং কূটনৈতিকবিদ আল শিহাব জঙ্গীর মাক্কা আল মুকারমা হোটেলে গুলির স্বীকার হন। এরপরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান।
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
২৫ এপ্রিল - নেপালে রিক্টার স্কেলে ৭.৮ মাত্রার এক মারাত্মক ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এতে নেপাল, ভারত, চীন ও বাংলাদেশে প্রায় ৯০০০ এর মত মানুষের প্রাণহানি হয়।
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
১১ সেপ্টেম্বর - মসজিদ আল হারামের নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত একটি ভ্রাম্যমাণ ক্রেন ভেঙে পড়ে যার ফলে ১০৭ জন মারা যান এবং ২৩৮ জন আহত হন।
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
২৪ সেপ্টেম্বর - সৌদি আরবের মক্কায় পবিত্র হজ্জ চলাকালে পদদলিত হয়ে অন্তত সহস্রাধিক হজ্জ যাত্রীর মৃত্যু এবং শতাধিক নিখোঁজ।
1
367.737223
20231101.bn_297259_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
১৩ নভেম্বর - ফ্রান্সের প্যারিসে একটি ধারাবাহিক সমন্বিত সন্ত্রাসী আক্রমণ ঘটে। এই হামলায় ১৩২ জন নিহত হন। জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিল এই হামলার দায় স্বীকার করে।
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
১১ এপ্রিল - মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, বাংলাদেশের সাবেক রাজনীতিবীদ ও ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত ও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী (জ. ১৯৫২)
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, বাংলাদেশের সাবেক রাজনীতিবীদ ও ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত ও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী (জ. ১৯৪৮)
0.5
367.737223
20231101.bn_297259_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AB
২০১৫
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, বাংলাদেশের সাবেক রাজনীতিবীদ ও ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত ও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী (জ. ১৯৪৯)
0.5
367.737223
20231101.bn_646290_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
নরকাসুরের কিংবদন্তি অসমের ইতিহাসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ; কারণ কামরূপ শাসন করা কয়েকটি রাজবংশ নরকাসুরের থেকেই হয়েছে বলে মানা হয়। গুয়াহাটীর দক্ষিণে তার নামে একটি পাহাড় আছে। শক্তি দেবী এবং উপাসনার স্থান কামাখ্যার সাথেও তার নাম যুক্ত করা হয়।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
রামায়ণ এবং মহাভারতের প্রথম শতকের পর লেখা অংশগুলিতে নরকাসুর এবং তার প্রাগজ্যোতিষ রাজ্যের উল্লেখ আছে। তার পুত্র ভগদত্ত‌ মহাভারতের যুদ্ধে কৌরবদের হয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন বলে মানা হয়। বরাহ প্রজাপতির কথা শতপথ ব্রাহ্মণে আছে যদিও আনুমানিক পঞ্চম শতকে রচিত "হরিবংশ"-এ ভূদেবীর বরাহ অবতারের সংস্পর্শে পুত্র উৎপন্ন হওয়ার কথা উল্লেখ আছে। বিষ্ণু পুরাণে নরকের এই কাহিনী বিস্তারিত ভাবে বলা হয়েছে। পরে রচিত ভাগবত পুরাণে এই কাহিনী পুনরায় বর্ণিত হয়েছে।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
১০ শতকে রচিত উপপুরাণ কালিকা পুরাণ এ নরকাসুরের কিংবদন্তি অনেক বেশি বর্ণিত হয়েছে। এতে সীতার পিতা বিদেহের রাজা জনকের কাহিনীও নরকাসুরের কাহিনীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
নরকের মাতা ভূমি দেবী বিষ্ণুর কাছে বর চেয়েছিলেন যেন তার পুত্র দীর্ঘ জীবন লাভ করে এবং সে শক্তিশালী হয়। বিষ্ণু এই বর পূরণ করেন। বিষ্ণু নরককে কামাখ্যা দেবীর পূজা করতে শেখান। প্রথম অবস্থায় ভাল শাসক ও ধার্মিক নরক শোণিতপুরের বাণাসুরের প্রভাবে পরে অত্যাচারী হয়ে ওঠে। এরফলে তার নামের শেষে অসুর যুক্ত হয়।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
নরকাসুর কামাখ্যা দেবীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেন। দেবীকে একথা বলাতে দেবী শর্ত রাখেন যে, মোরগ বা কুক্কুট রাত পেরোনোর জানান দেওয়ার আগে যদি নরক নীলাচল পাহাড়ের তলা থেকে মন্দির পর্যন্ত এক রাতের মধ্যে সিঁড়ি নির্মাণ করতে পারেন তবে তিনি বিয়ে করতে রাজী হবেন। নরকাসুর সেইমত সিড়ি নির্মাণ করে রাত পেরোনোর আগে শেষ করার উপক্রম করলেন। কামাখ্যা দেবী তখন ভয় পেয়ে একটি মোরগকে চেপে ধরাতে সে ডাক দেয়। নরকও রাত পেরোলো বলে ভেবে কাজ অর্ধেক রাখলেন। পরে আসল কথা জানতে পেরে নরক কুক্কুটটিকে ক্রোধবশত ধাওয়া করে হত্যা করেন। এজন্য দরং জেলায় "কুকুরাকটা" নামে একটি স্থান আছে। অন্যদিকে, অসমাপ্ত সিঁড়িটিকে "মেখেলা-উজোয়া পথ" বলে অভিহিত করা হয়। এরপর বশিষ্ঠ মুনিকে কামাখ্যা মন্দিরে উপাসনা করতে অনুমতি না দেওয়ায় মুনি নরক এবং দেবীকে অভিশাপ দেন যে এই মন্দিরে পূজা করা কারো মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হবে না। শিবের হস্তক্ষেপে এই অভিশাপ সেই বছর পর্যন্ত সীমিত হয়। এতে নরকাসুর বিষ্ণু এবং কামাখ্যার অপ্রিয়ভাজন হয়ে ওঠেন।
1
365.858878
20231101.bn_646290_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
পৃথিবীর সকল রাজ্য জয় করার পর নরকাসুর স্বর্গ আক্রমণ করেন এবং ইন্দ্র পালাতে বাধ্য হন। এরপর নরক অদিতি দেবীর কুণ্ডলজোড়া চুরি করেন এবং ১৬০০০ নারীকে অপহরণ করে নিয়ে যান। ইন্দ্রসহ সকল দেবতা বিষ্ণুর কাছে গিয়ে নরকাসুরের বিনাশের জন্য কাকুতি-মিনতি করে। বিষ্ণু কৃষ্ণ অবতারে সেই কাজ সমাপন করবেন বলে কথা দেন। বিষ্ণুর ভূদেবীকে দেয়া বর অনুসারে নরক দীর্ঘ জীবন লাভ করেছিলেন। পরবর্তীতে কৃষ্ণের ভার্যা সত্যভামাকে (নরকাসুরের মা ভূদেবীর অবতার) অদিতি নরকাসুরের কুকীর্তি বলে। সত্যভামা কৃষ্ণকে নরকাসুরের বিপক্ষে যুদ্ধের জন্য রাজি করান। কৃষ্ণ এবং সত্যভামা গরুড়ে উঠে নরকাসুরের রাজ্য আক্রমণ করেন। কৃষ্ণ‌ নরকাসুরের সেনাপতি "মুরাসুর"কে বধ করেন ও "মুরারী" বলে পরিচিত হন। অবশেষে সুদর্শন চক্র দ্বারা কৃষ্ণ‌ নরকাসুরকে বধ করেন এবং অদিতির সোনার কুণ্ডলের সঙ্গে ১৬০০০ জন স্ত্রীকে উদ্ধার করেন। প্রাগজ্যোতিষপুরের সিংহাসনে নরকাসুরের পুত্র ভগদত্তকে অভিষিক্ত করা হয়। অপহৃত সেই ১৬০০০ জন নারীকে কৃষ্ণ তার অসুরপত্নী রূপে গ্রহণ করেন।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
উত্তর গুয়াহাটীতে "অশ্বক্রান্ত" (অর্থ - অশ্বের আরোহণ) নামে একটি মন্দির আছে। বিশ্বাস করা হয় যে, প্রাগজ্যোতিষপুর আক্রমণ করার পূর্বে কৃষ্ণ এই স্থানে বিশ্রাম নিয়েছিলেন এবং তার ঘোড়াগুলি এখানে জল খেয়েছিল।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
নরকাসুরের মৃত্যুর পূর্বে তিনি মাতা সত্যভামাকে অনুরোধ করেন যে, সকলে যেন তার মৃত্যু রঙিন আলোকোজ্জ্বলভাবে উদ্‌যাপন করে। সেইজন্য এই দিনটি 'নরক চতুর্দশী' হিসেবে (দীপান্বিতার আগের দিনটি) পালন করা হয়। দক্ষিণ ভারতে এই প্রথা জনপ্রিয়।
0.5
365.858878
20231101.bn_646290_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0
নরকাসুর
Epico-Puranic and Allied Legends, D. C. Sircar, in The Comprehensive History of Assam, Vol 1, ed H. K. Barpujari 1990.
0.5
365.858878
20231101.bn_1124416_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
মার্কসবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বুর্জোয়াশ্রেণী বলতে সমাজতাত্ত্বিকভাবে সংজ্ঞায়িত একটি সামাজিক শ্রেণীকে বোঝায়, যা মধ্যবিত্ত ও উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সমতুল্য। এই শ্রেণীটি সাংস্কৃতিক ও আর্থিক পুঁজির মানদণ্ডে শ্রমিকশ্রেণী অপেক্ষা স্বতন্ত্র একটি শ্রেণী। বুর্জোয়াশ্রেণীকে আবার পাতি-বুর্জোয়াশ্রেণী, মধ্যম বুর্জোয়াশ্রেণী, বৃহৎ বুর্জোয়াশ্রেণী, উচ্চতর বুর্জোয়াশ্রেণী, প্রাচীন বুর্জোয়াশ্রেণী, নব্য বুর্জোয়াশ্রেণী, ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত করা হতে পারে। পাশ্চাত্যে এটিকে ফরাসি শব্দ "বুর্জোয়াজি" (Bourgeoisie) দ্বারা নির্দেশ করা হয়।
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
বুর্জোয়া কথাটি একটি ফরাসি শব্দ, যার আক্ষরিক অর্থ হল মধ্যযুগে ইউরোপের "বুর্গ" নামের প্রাচীরবেষ্টিত নগরে অধিবাসী। তাই নগরের অস্তিত্বের সাথে বুর্জোয়াদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। নগর ও নাগরিক সনদ, অধিকার, আইনকানুন, ইত্যাদি ছাড়া বুর্জোয়াশ্রেণীর কোনও অস্তিত্ব নেই। অন্যদিকে মধ্যযুগীয় ইউরোপের গ্রামীণ কৃষকশ্রেণীর লোকেরা ভিন্ন একটি আইনব্যবস্থার অধীনে ছিল।
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
মার্কসীয় দর্শন অনুযায়ী বুর্জোয়াশ্রেণী হল সেই সামাজিক শ্রেণী যেটি আধুনিক শিল্পায়নের যুগে এসে অর্থনৈতিক উৎপাদন পদ্ধতির (means of production) অধিকারী হয় এবং যাদের সামাজিক উদ্বেগের বিষয় হল সম্পত্তির মূল্য এবং পুঁজির সংরক্ষণ যাতে সমাজে তাদের অর্থনৈতিক আধিপত্যের দীর্ঘস্থায়ীকরণ নিশ্চিত হয়।
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
১৯শ ও ২০শ শতাব্দীর অস্ট্রীয় অর্থনীতিবিদ ইয়োজেফ শুম্পেটার (Joseph Schumpeter) সম্প্রসারণশীল বুর্জোয়াশ্রেণীর ভেতরে নতুন নতুন উপাদানের অঙ্গীভবনের ব্যাপারটি খেয়াল করেন। যেমন ব্যবসায়িক উদ্যোক্তারা, যারা ঝুঁকি নিয়ে সৃষ্টিশীল ধ্বংসসাধন নামক প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে শিল্পখাতে ও অর্থনীতিতে নবীকরণ ঘটায়। শুম্পেটারের মতে এই নতুন উপাদানগুলি পুঁজিবাদী ব্যবস্থার চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে।
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
Bledstein, Burton J. and Johnston, Robert D. (eds.) The Middling Sorts: Explorations in the History of the American Middle Class. Routledge. 2001.
1
365.244696
20231101.bn_1124416_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
Brooks, David, Bobos In Paradise: The New Upper Class and How They Got There. Simon & Schuster. 2001.
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
Byrne, Frank J. Becoming Bourgeois: Merchant Culture in the South, 1820–1865. University Press of Kentucky. 2006.
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
Cousin, Bruno and Sébastien Chauvin (2021). "Is there a global super-bourgeoisie?" Sociology Compass, vol. 15, issue 6, pp. 1–15. online
0.5
365.244696
20231101.bn_1124416_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A7%80
বুর্জোয়াশ্রেণী
Hunt, Margaret R. The Middling Sort: Commerce, Gender, and the Family in England, 1680–1780. University of California Press. 1996.
0.5
365.244696
20231101.bn_338679_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
মামুট্টি (জন্ম মোহাম্মাদ কুট্টি ইসমাইল পানিপারামবিল; ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫১), হলেন একজন বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং চলচ্চিত্র প্রযোজক, যিনি প্রধানত মালায়ালাম ছবিতে কাজ করে থাকেন। এছাড়াও তিনি অসংখ্য তামিল, হিন্দি, তেলুগু, এবং কন্নড় সিমেমায় অভিনয় করেছেন। তার তিন যুগের অধিক সময়ে ধরে চলচ্চিত্র জীবনে তিনি ৩৬০টির বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। তিনি মালায়ালম ছবিতে দ্বৈত ভূমিকায় (নয়টি) সর্বোচ্চ সংখ্যক অভিনয় করেছেন। মামুট্টি অভাবগ্রস্ত মানুষ সাহায্য করার লক্ষ্যে অর্ধ ডজন সেবামুলক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত আছেন। তিনি উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলি সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধান করে থাকেন। তিনি কেরালায় ক্যান্সার রোগীদের মধ্যে জীবনের মান উন্নীকত করার উদ্দেশ্য নিয়ে একটি দাতা সংস্থা গঠন করেন। এছাড়াও তিনি ভারতের কোজিকোডে ব্যথা উপশমক সেবা কেন্দ্রে কাজ করে আসছেন।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
তাকে সেরা অভিনেতা হিসেবে ৩ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) ভূষিত করা হয়েছে। তিনি ৫ বার কেরালা পুরস্কার এবং ১১ বার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। ১৯৯৮ সালে, তিনি শিল্পকলার প্রতি তার অসাধারন অবদানসমূহের জন্য পদ্মশ্রী পুরস্কার লাভ করেন। জানুয়ারি ২০১০ সালে কেরালা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে "ডক্টর অব লেটার" পদক দিয়ে সম্মানিত করা হয় এবং ডিসেম্বর ২০১০ সালে "কালিকুট বিশ্ববিদ্যালয়" থেকে মামুট্টিতে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে একজন মহাতারকা হিসেবে গণ্য করা হয়।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
মামুট্টি মালায়ালম কমিউনিকেশনের চেয়ারম্যান এর দায়িত্বে রয়েছেন, যেখান থেকে তার জনপ্রিয় মালায়ালাম টেলিভিশন চ্যানলে "কাইরালী টিভি", "পিপল টিভি" এবং "উই টিভি" সম্প্রচারিত করা হয়ে থাকে।। এছাড়াও তিনি অকসয়া প্রকল্পের ব্রান্ড এ্যাম্বেসডর হিসেবে কাজ করছেন।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
মামুট্টি ভারতের কেরালায় একটি মধ্যবিত্ত মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে মোহাম্মাদ কুট্টি ইসমাইল পানিপারামবিল নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন পরিবারের জ্যেষ্ঠ পুত্র। তার পিতা ইসমাইল কৃষি কাজ করতেন এবং তার মাতা ফাতিমা ছিলেন গৃহিনী। মামুট্টি এর পিতা ১৯৬০ সালের সময় এর্নাকুলাম তার পরিবারসহ স্থানান্তরিত হন; তার স্কুল জীবন ছিল "সেন্ট এলবার্ট স্কুল" এবং "সরকারী এর্নাকুলাম স্কুল"। তিনি কচির মহারাজা কলেজ থেকে প্রি ডিগ্রী এবং তারপর সরকারি এর্নাকুলাম ল কলেজ থেকে এলএলবি ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি দুই বছর ধরে আইন বিষয়ে অনুশীলন করেন। এরপর তিনি ১৯৮০ সালে সুলফাত এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিবাহিত জীবনে তার এক মেয়ে সুরুমি (জন্মঃ ১৯৮২) এবং ছেলে দালকার সালমান (জন্মঃ ১৯৮৬) রয়েছে। মামুট্টির ছোট ভাই ইব্রাহিম কুট্টি মালায়ালমের একটি টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্র অভিনয় করে থাকেন। ইব্রাহিম কুট্টির ছেলে মকবুল সালমান হলেন আরও একজন চলচ্চিত্র অভিনেতা।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
মামুট্টির ১৯৭১ সালে "অনুভাবানজাল পালিচাকাল" ছবির মাধ্যেম চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন, যেটি পরিচালনা করেছিলেন সেতুমাধবন আর ছবিটিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সত্যন, প্রেম নজির এবং শীলা।
1
364.106042
20231101.bn_338679_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
তার দ্বিতীয় ছবি ছিল কালাচক্রাম (১৯৭৩) মালায়ালাম ছবি; পরিচালনা করেন কে নারায়ন। এই ছবিতে মাত্র একটি দৃশ্যে তিনি অভিনয় করেন। তিনি সাজিন নামের অধীনে একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় অভিনয় করার কথা থাকলেও পরবর্তীকালে বাদ পড়ে যান।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
তার পেশাদার চলচ্চিত্র কর্মজীবন ১৯৭৯ সালে শুরু হয়, তিনি তার প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান এম,টি, বসুদেভান নায়ারের পরিচালনায় "দেভালোকাম" ছবিতে। তবে এই ছবিটি শেষ পর্যন্ত শেষ করা হয়নি।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
তার পরবর্তী ছবি ১৯৮০ সালের "বিক্কানুন্ডু সপ্নাঙ্গা", ছবিটি পরিচালনা করেন আজাদ, লিখেছেন এম,টি, বসুদেব নায়ার এবং অভিনয় করেন প্রধান চরিত্রে সুকুমারান। ছবিটিতে তিনি সহকারী চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটিতে মামুট্টির কন্ঠ দিয়েছিলেন অভিনেতা শ্রীনিবাসন। মামুট্টির প্রথম দীর্ঘ চরিত্রে অভিনয় করেন ১৯৮০ সালের মেলা ছবিটিতে।
0.5
364.106042
20231101.bn_338679_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%80
মম্মুট্টী
মামুট্টি নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা হিসেবে প্রকাশ করেন ১৯৮০ সালের "স্পদানাম", যেটি পরিচালনা করেন পিজি বিশ্ববর্মন। ১৯৮১ সালে তিনি প্রথম সহকারী অভিনেতা হিসেবে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার লাভ করেন। তার উল্লেখযোগ্য ছবি যেমন, আলখোত্তাহিল থানিয়ে এবং আদিওঝুক্ককাল, তাকে মালায়ালাম ছবিতে প্রধান চরিত্রে প্রতিষ্ঠিত করে। তিনি অনুসন্ধানী থ্রিলার ছবি যবনিকাতে একজন পুলিশ অফিসারের ভূমিকায় অসাধারণ অভিনয় করেছিলেন।
0.5
364.106042
20231101.bn_4529_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
জেনন সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন স্কটল্যান্ডের বিজ্ঞানী উইলিয়াম র‍্যামসে ও ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী মরিস ট্র‍্যাভের্স ১৮৯৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, ক্রিপ্টন ও নিয়ন আবিষ্কারের কয়েকদিন পরে। বাষ্পীভূত তরল গ্যাসের অবশিষ্টাংশ হিসেবে তাঁরা জেননকে আবিষ্কার করেন। র‍্যামসে গ্রিক শব্দ থেকে জেনন নামটি গ্রহণ করেন যার সমার্থক শব্দ ছিল "বিদেশি", " অতিথি", "আগন্তুক" ও এই নামটিই আবিষ্কৃত মৌলের নাম রাখার জন্য প্রস্তাব দেন। ১৯০২ সালে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে জেননের অনুপাত সম্পর্কে অনুমিত ধারণা প্রদান করেন। তাঁর মতে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের উপাদানের ২০ মিলিয়নের এক ভাগ জেনন দখল করে আছে।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
১৯৩০ সালের দিকে আমেরিকান প্রকৌশলী হ্যারোল্ড এজার্টন অতি দ্রুত গতিসম্পন্ন আলোকচিত্রের জন্য স্ট্রোব লাইট প্রযুক্তি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন। ফলস্বরূপ একদিন তিনি জেনন বাতি আবিষ্কার করেন। জেনন গ্যাস ভর্তি একটি টিউবের মধ্য দিয়ে অল্পখানি বিদ্যুৎ প্রবাহ হওয়ার কারণে বাতিটিতে আলো জ্বলে ওঠে। এই প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে এজার্টন ১৯৩৪ সালে মাত্র এক মিলিসেকেন্ড সময়ের জন্য জেনন বাতি দিয়ে আলো জ্বালাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
১৯৩৯ সালে আমেরিকান চিকিৎসক গভীর সমুদ্রের ডুবুরিদের মাতাল হয়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। তিনি অতঃপর শ্বাস প্রশ্বাস সংশ্লিষ্ট সকল জিনিস পরীক্ষা করে বুঝতে পারেন যে জেনন গ্যাস এক্ষেত্রে এনেস্থেসিয়া হিসেবে ব্যবহার করা যায়৷ রাশিয়ান টক্সিকোলজিস্ট (বিষ-সংক্রান্ত বিষয়ে জ্ঞানী) নিকোলায় ভি. লাজারেভ সর্বপ্রথম ১৯৪১ সালে জেনন এনেস্থেসিয়ার উপর গবেষণা চালান কিন্তু গবেষণার বিবরণ প্রকাশিত হয় ১৯৪৬ সালে আমেরিকান চিকিৎসা গবেষক জন এইচ দ্বারা।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
লরেন্স ইঁদুরের উপর প্রথমে জেনন এনেস্থেসিয়া প্রয়োগ করেন। চিকিৎসায় সর্বপ্রথম জেনন এনেস্থেসিয়ার প্রয়োগ হয় ১৯৫১ সালে। আমেরিয়ান চিকিৎসক স্টুয়ার্ট সি কুলেন সফলভাবে দুইজন রোগীর উপরে জেনন এনেস্থেসিয়া প্রয়োগে সক্ষম হন।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
জেনন এবং অন্যান্য কিছু উৎকৃষ্ট গ্যাসকে একসময় রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় মনে করা হতো। অর্থাৎ, ভাবা হতো যে এরা রাসায়নিক বিক্রিয়াতে অংশ নেয় না ও যৌগ গঠন করে না। যা হোক, একদিন ইউনিভার্সিটি অফ কলোম্বিয়ার একজন রসায়নবিদ নেইল বার্টলেট আবিষ্কার করেন যে প্লাটিনাম হেক্সাফ্লুরাইড (PtF₆)একটি শক্তিশালি বিজারক ও এটি অক্সিজেন গ্যাসের (O₂) জারণ ঘটিয়ে ডাইঅক্সিজেনাইল হেক্সাফ্লুরোপ্লাটিনেটে (O₂⁺[PtF₆]⁻) রূপান্তর করে। যেহেতু অক্সিজেন (১১৬৫ কিলোজুল/মোল) ও জেননের (১১৭০ কিলোজুল/মোল) আয়নিকরণ বিভব প্রায় সমান তাই বার্টলেট অনুমান করেন যে প্লাটিনাম হেক্সাফ্লুরাইডও বোধহয় জেননকে জারিত করতে পারবে। ১৯৬২ সালের ২৩শে মার্চ তিনি গ্যাসদ্বয়ের বিক্রিয়া ঘটান ও এবং সর্বপ্রথম উৎকৃষ্ট গ্যাস যৌগটি প্রস্তুত করেন যার নাম জেনন হেক্সাফ্লুরোপ্লাটিনেট।
1
363.246798
20231101.bn_4529_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
বার্টলেট ভেবেছিলেন যে এক্ষেত্রে আয়নিক রূপ হবে Xe⁺ (PtF₆⁻)। কিন্তু পরে জানা যায় যে এটি আসলে বিভিন্ন ধরনের জেনন লবণের মিশ্রণ। এর পর থেকে অনেক ধরনের জেনন যৌগ আবিষ্কৃত হয়েছে। যেমনঃ আর্গন, ক্রিপ্টন ও রেডন এর সাথে বিক্রিয়া করে জেনন আর্গন ফ্লুরোহাইড্রাইড (HArF), ক্রিপ্টন ডাইফ্লুয়োরাইড(KrF2) ও র‍্যাডন ফ্লুওরাইড তৈরি করে৷ ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ৮০ টি জেনন যৌগ আবিষ্কৃত হয়েছে।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
১৯৮৯ সালের নভেম্বর মাসে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন্স কর্পোরেশন (আইবিএম) একটি প্রযুক্তি দেখায় যা পরমাণুকে নিজের মত করে ব্যবহার করতে পারে৷ পরবর্তীতে স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপ-এর মাধ্যমে জেনন পরমাণুকে সমতলে স্থাপন করা হয়। উল্লেখ্য, স্ক্যানিং ট্যানেলিং মাইক্রোস্কোপ দ্বাএয়া কোনো ছবি বা বস্তুর ভেতরের পরমাণু সূক্ষভাবে দেখা যায়। এটি ছিল পরমাণুসমূহের কোনো সমতল স্থানে স্থাপনের প্রথম ঘটনা।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
জেননের পারমাণবিক সংখ্যা ৫৪, যা দ্বারা বোঝায় জেননের নিউক্লিয়াস ৫৪টি প্রোটন ধারণ করে। আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপে জেনন গ্যাসের ঘনত্ব ৫.৭৬১ কিলোজুল/মোল, যা সমুদ্র সমতলে পৃথিবীর ঘনত্বের (১.২১৭ কিলোজুল/মোল) প্রায় ৪.৫ গুণ। তরল হিসেবে জেননের ঘনত্ব ৩.১০০ গ্রাম/মিলিলিটার। ত্রৈধবিন্দুতে এর ঘনত্ব হয় সর্বাধিক। তরল জেননের পারমাণবিক সংখ্যা উচ্চ হওয়ার কারণে এর যথেষ্ট পোলারায়ন ক্ষমতা আছে যার কারণে এটি একটি শক্তিশালী দ্রাবক হিসেবে ক্রিয়া করে। এটি জৈব যৌগ বা হাইড্রোকার্বন, জৈব কণা এমনকি পানিকেও দ্রবীভূত করতে পারে৷ একইভাবে, আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপে কঠিন জেননের ঘনত্ব ৩.৬৪০ গ্রাম/ঘন সে.মি, যা গ্রানাইট এর ঘনত্ব (২.৭৫ গ্রাম/ঘন সে.মি) অপেক্ষা তুলনামূলকভাবে বেশি। চাপ প্রয়োগ যখন গিগাপ্যাসকেল এককে পৌঁছে তখন জেনন ধাতব দশায় উত্তীর্ণ হয়।
0.5
363.246798
20231101.bn_4529_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A8
জেনন
নিম্ন চাপে কঠিন জেনন Face-centred Cubic কেলাস থেকে Hexagonal close packed কেলাসে পরিণত হয় এবং ১৪০ গিগাপ্যাস্কেল চাপে পুনরায় কঠিন (ধাতব) অবস্থায় রূপধারণ করতে থাকে। কঠিন বা মেটাল রূপ ধারণের সময় জেনন আকাশী ও নীল রঙ প্রাপ্ত হয় কারণ এটি লাল রঙ শোষণ করে ও অন্যান্য দৃশ্যমান কম্পাঙ্ক নির্গত করে। এমন বৈশিষ্ট্য কোনো ধাতুর সাধারণত দেখা যায় না তবে জেননের এরূপ হয় তুলনামূলক ক্ষুদ্র ইলেক্ট্রন ব্যান্ডের কারণে।
0.5
363.246798
20231101.bn_334383_55
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
ছুরিগুলির হ্যান্ডেলগুলি বিভিন্ন উপকরণ থেকে তৈরি করা যেতে পারে, যার প্রত্যেকটির সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। হ্যান্ডেলগুলি বিভিন্ন আকার এবং শৈলীতে উত্পাদিত হয়। গ্রিপ বাড়ানোর জন্য হ্যান্ডেলগুলি প্রায়শই টেক্সচার করা হয়।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_56
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
কাঠের হ্যান্ডেলগুলি ভাল গ্রিপ সরবরাহ করে এবং হাতে উষ্ণ থাকে তবে যত্ন নেওয়া আরও কঠিন। এগুলি জলকে ভালভাবে প্রতিরোধ করে না এবং দীর্ঘসময় ধরে জলের সংস্পর্শে আসার সাথে ফাটল বা ফেটে যায়। আধুনিক স্থিতিশীল এবং লেমিনেটেড কাঠ গুলি মূলত এই সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠেছে। কাস্টম এবং কিছু উত্পাদন ছুরি উত্পাদনে অনেক সুন্দর এবং বিদেশী হার্ডউড নিযুক্ত করা হয়। কিছু দেশে স্যানিটারি কারণে বাণিজ্যিক কসাইদের ছুরির কাঠের হাতল রাখা এখন নিষিদ্ধ।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_57
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
কাঠের হ্যান্ডেলের চেয়ে প্লাস্টিকের হ্যান্ডেলগুলি আরও সহজেই যত্ন নেওয়া হয় তবে পিচ্ছিল হতে পারে এবং সময়ের সাথে ভঙ্গুর হয়ে উঠতে পারে।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_58
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
উচ্চতর গ্রেড প্লাস্টিক থেকে তৈরি ইনজেকশন ছাঁচযুক্ত হ্যান্ডেলগুলি পলিথ্যালামাইড দিয়ে গঠিত এবং যখন জাইটেল বা গ্রিভরির মতো ট্রেডমার্ক নামের অধীনে বিপণন করা হয়, তখন কেভলার বা ফাইবারগ্লাস দিয়ে শক্তিশালী করা হয়। এগুলি প্রায়শই প্রধান ছুরি নির্মাতাদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_59
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
ক্র্যাটন বা রেসিপ্রেন-সি এর মতো রাবার হ্যান্ডলগুলি সাধারণত তাদের টেকসই এবং কুশনিং প্রকৃতির কারণে প্লাস্টিকের চেয়ে পছন্দ করা হয়।
1
359.799653
20231101.bn_334383_60
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
মিকার্টা তার কঠোরতা এবং স্থিতিশীলতার কারণে ব্যবহারকারী ছুরিগুলিতে একটি জনপ্রিয় হ্যান্ডেল উপাদান। মিকার্টা পানির জন্য প্রায় অপ্রতিরোধ্য, ভিজে গেলে গ্রিপিযুক্ত হয় এবং এটি একটি চমৎকার ইনসুলেটর। মিকার্টা রজনের মধ্যে যে কোনও তন্তুযুক্ত উপাদানকে বোঝাতে এসেছে। অনেক ধরনের মাইকার্টা পাওয়া যায়। একটি খুব জনপ্রিয় সংস্করণ হ'ল জি -10 নামে একটি ফাইবারগ্লাস সংবেদনশীল রজন।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_61
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
চামড়ার হাতলগুলি কিছু শিকার এবং সামরিক ছুরিগুলিতে দেখা যায়, বিশেষত কেএ-বার। চামড়ার হ্যান্ডেলগুলি সাধারণত চামড়ার ওয়াশারগুলি স্ট্যাকিং করে বা কম সাধারণভাবে অন্য হ্যান্ডেল উপাদানের চারপাশে একটি স্লিভ হিসাবে উত্পাদিত হয়। রাশিয়ান নির্মাতারা প্রায়শই একই পদ্ধতিতে বার্চবার্ক ব্যবহার করে।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_62
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
কঙ্কালের হ্যান্ডেলগুলি ট্যাংকে হ্যান্ডেল হিসাবে ব্যবহার করার অনুশীলনকে বোঝায়, সাধারণত ওজন হ্রাস করার জন্য উপাদানগুলির বিভাগগুলি সরানো হয়। কঙ্কাল চালিত ছুরিগুলি প্রায়শই প্যারাসুট কর্ড বা অন্যান্য মোড়ানো উপকরণ দিয়ে মোড়ানো হয়।
0.5
359.799653
20231101.bn_334383_63
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF
ছুরি
স্টেইনলেস স্টীল এবং অ্যালুমিনিয়াম হ্যান্ডলগুলি টেকসই এবং স্যানিটারি, তবে পিচ্ছিল হতে পারে। এটি মোকাবেলা করার জন্য, প্রিমিয়াম ছুরি নির্মাতারা অতিরিক্ত গ্রিপ সরবরাহ করার জন্য রিজ, বাম্প বা ইন্ডেন্টেশন সহ হ্যান্ডেল তৈরি করে। ধাতব হ্যান্ডেলযুক্ত ছুরিগুলির সাথে আরেকটি সমস্যা হ'ল, যেহেতু ধাতুটি একটি দুর্দান্ত তাপ-কন্ডাক্টর, তাই এই ছুরিগুলি খুব অস্বস্তিকর এবং এমনকি বেদনাদায়ক বা বিপজ্জনক হতে পারে, যখন (খুব) ঠান্ডা জলবায়ুতে গ্লাভস বা অন্যান্য প্রতিরক্ষামূলক হ্যান্ডওয়্যার ছাড়াই পরিচালনা করা হয়।মহিষের শিং থেকে তৈরি একটি ঐতিহ্যবাহী ছুরির হ্যান্ডেল (তাসিকমালায়া, ইন্দোনেশিয়া)
0.5
359.799653
20231101.bn_625075_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
সিলোয়াম সুড়ঙ্গটি ৭০১বিসিই তে শহরের উপর আক্রমণ প্রতিরোধ করতে বানানো হয়েছিল, যাতে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা যায়।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
ইংল্যান্ডের বক্স সুড়ঙ্গ, যেটি ১৮৪১সালে চালু হয়, নির্মাণের সময় পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে সুড়ঙ্গ ছিল। এটা হাতে খনন করা হয়েছিল এবং এটির দৈর্ঘ্য ছিল ২.৯কি.মি.(১.৮মাইল)।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
তৃতীয় আলপিন সুড়ঙ্গ, উত্তর ও দক্ষিণ সুইজারল্যান্ডের মাঝের গোটথার্ড রেল সুড়ঙ্গটি ১৮৮২ সালে যাত্রা শুরু করে এবং যা ছিল তখনকার পৃথিবীর দীর্ঘতম রেল সুড়ঙ্গ। এটির দৈর্ঘ্য ছিল ১৫কি.মি.(৯.৩মাইল)।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
১৯২৭সালের হল্ল্যান্ড সুড়ঙ্গ ছিল অটোমোবাইলের জন্য নকশা করা প্রথম ডুবন্ত সুড়ঙ্গ। নির্মাণ কাজে একটি অভিনব বায়ুচলাচল সিস্টেম প্রয়োজন হয়েছিল।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
থার্লমেয়ার জলনালি পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ হিসেবে পরিচিত যেটির দৈর্ঘ্য ১৫৪কি.মি.। এটি যুক্তরাজ্যের উত্তর পশ্চিম ইংল্যান্ডে অবস্থিত।
1
359.625114
20231101.bn_625075_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
চীনের দাহুফাং পানির সুড়ঙ্গ পৃথিবীর তৃতীয় দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ যার দৈর্ঘ্য ৮৫.৩কি.মি.। এটি ২০০৯ সালে চালু হয়।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
সুইজারল্যান্ডের গোটহার্ড বেস সুড়ঙ্গ পৃথিবীর দীর্ঘতম ও গভীরতম রেলওয়ে সুড়ঙ্গ। এটির দৈর্ঘ্য ৫৭.১কি.মি.। ২০১৬ সালে এটি চালু হয়।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
২০১৬ সালের আগে লোটসবার্গ বেস সুড়ঙ্গ ছিল পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে সুড়ঙ্গ। এটির দৈর্ঘ্য ৩৪.৫কি.মি.। এটি ২০০৭ সাল থেকে চালু।
0.5
359.625114
20231101.bn_625075_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সুড়ঙ্গ
সুড়ঙ্গ নির্মাণে অনেক সময় সরকারের তহবিল প্রয়োজন হয়। সুড়ঙ্গ নির্মাণের যখন পরিকল্পনা করা হয় তখন সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনীতি ও অর্থনীতি গুরুত্ব বহন করে। সিভিল ইন্জিনিয়াররা স্থাপনা নির্মাণে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি অবলম্বন করেন। কার্য পরিকল্পনায় কাজের সময় নির্ধারন ও জনবল ও উপাদানের পরিমাণ নির্ণয় খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খনন করার স্থান ও বিভিন্ন যন্ত্র সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে।
0.5
359.625114
20231101.bn_969703_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
প্রাচীন ব্যবহারে দেখা যায়, অনুকল্প বলতে ধ্রুপদী নাটকের কাহিনীর সংক্ষিপ্তসারকে বোঝানো হতো। ইংরেজী হাইপোথিসিস শব্দটি প্রাচীন গ্রিক শব্দ ὑπόθεσις থেকে এসেছে, যার আক্ষরিক অর্থ হলো "স্থাপন বা অধীনে স্থাপন" ও সম্প্রসারিত অর্থে যা দ্বারা 'অনুমান' বোঝানো যায়।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
প্লেটোর লেখা মেনো তে, সক্রেটিস গণিতবিদদের ব্যবহৃত পদ্ধতিতে পুণ্যকে ব্যাবচ্ছেদ করেন, আর তা হলো "অনুকল্পের মাধ্যমে অনুসন্ধান"। এই অর্থে, অনুকল্প হলো এমন ধারণা বা সুবিধাজনক গাণিতিক পদ্ধতি যা কষ্টকর গণনাকে সহজ করে তোলে। কার্ডিনাল বেলার্মিন ১৭ শতকের গোড়ার দিকে গ্যালিলিওকে জারি করা সতর্কবাণীতে এই অর্থে ব্যবহারের একটি বিখ্যাত উদাহরণ দিয়েছেন: পৃথিবীর গতিকে তার বাস্তবতা নয় বরং অনুকল্প হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
একবিংশ শতাব্দীর সাধারণ ব্যবহারে, একটি অনুকল্প হলো একটি অস্থায়ী ধারণা, যার যোগ্যতার মূল্যায়ন প্রয়োজন। যথাযথ মূল্যায়নের জন্য, অনুকল্প গঠনকারীকে প্রায়োগিক অর্থে নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যগুলো সংজ্ঞায়িত করতে হবে। গবেষণার দ্বারা নিশ্চিত বা অস্বীকার করার জন্য অনুকল্প নিয়ে আরও কাজ প্রয়োজন। যথাসময়ে, একটি কার্যকর অনুকল্প কোনো তত্ত্বের অংশ হতে পারে বা কখনো নিজেই একটি তত্ত্ব হয়ে উঠতে পারে। সাধারণত, বৈজ্ঞানিক অনুকল্পের একটি গাণিতিক রূপ থাকে।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
যেকোনো কার্যকর অনুকল্প যুক্তি দ্বারা ভবিষ্যদ্বাণীর সুযোগ তৈরী করবে। এটি কোনও পরীক্ষাগারে কোনও পরীক্ষার ফলাফল বা প্রকৃতির কোনও ঘটনার পর্যবেক্ষণের পূর্বাভাস দিতে পারে। ভবিষ্যদ্বাণীটি পরিসংখ্যান আহ্বান করতে পারে এবং শুধুমাত্র সম্ভাবনার কথাও বলতে পারে। অন্য অনেকের মতই, কার্ল পপার বলেছেন, অনুকল্পের মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে এবং এই ক্ষমতা না থাকলে কোনো প্রস্তাবনা বা তত্ত্বকে বৈজ্ঞানিক বলা যাবেনা। বিজ্ঞানের অন্যান্য দার্শনিকগণ মিথ্যাচারের মানদণ্ডকে প্রত্যাখ্যান করেছেন বা যাচাইযোগ্যতার মত অন্যান্য মানদন্ডের কথা বলেছেন। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুকল্পের দক্ষতা পরীক্ষা করতে, তদন্তের অধীনে রাখা প্রশ্নের যথাযথ উত্তর বের করার জন্য গবেষণার প্রয়োজন হয়। অনুকল্প পরীক্ষা করার জন্য চিন্তার পরীক্ষাও (থট এক্সপেরিমেন্ট) ব্যবহার করা হতে পারে।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
অনুকল্প গঠনের সময়, অনুসন্ধানকারীর কোনো পরীক্ষার ফলাফল বা অব্যাহত তদন্তে এটি যুক্তিসঙ্গত কিনা তা জানা যাবে না। শুধুমাত্র এই জাতীয় ক্ষেত্রে কোনো গবেষণা, পরীক্ষা বা অধ্যয়ন সম্ভাব্যভাবে একটি অনুকল্পের সত্যতা প্রকাশের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। যদি গবেষক আগে থেকেই ফলাফল সম্পর্কে অবগত হন, তবে তা 'পরিণতি' হিসেবে বিবেচিত হয়- এবং অনুকল্প তৈরি করার সময় গবেষকের ইতোমধ্যে এটি বিবেচনা করা উচিত ছিল। যদি কেউ পর্যবেক্ষণ বা অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ভবিষ্যদ্বাণীর মূল্যায়ন করতে না পারে, তবে অন্যান্য পর্যবেক্ষণকারী দ্বারা পরীক্ষা করাতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, একটি নতুন প্রযুক্তি বা তত্ত্ব প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলোকে সম্ভব করে তুলতে পারে।
1
359.379288
20231101.bn_969703_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
কোনো সমস্যার পরীক্ষামূলক সমাধান, যাকে অনেকসময় 'সুচিন্তিত অনুমান' (এডুকেটেড গেস) বলা হয়, অনেকে এটিকে অনুকল্প হিসাবে চিহ্নিত করে, কারণ এটি প্রমাণের ভিত্তিতে প্রস্তাবিত ফলাফল সরবরাহ করে। তবে, কিছু বিজ্ঞানী এই শব্দটিকে ভুল হিসেবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। পরীক্ষকরা কোনো সমস্যা সমাধানের আগে বেশ কয়েকটি অনুকল্প পরীক্ষা ও বাতিল করতে পারেন।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
কার্যকর অনুকল্প হলো বিস্তারিত গবেষণার ভিত্তি হিসেবে গৃহীত প্রাথমিক অনুকল্প, যা ব্যর্থ হলেও ভবিষ্যতে যুক্তিসিদ্ধ অনুকল্প উৎপাদনের আশায় গৃহীত হয়। অন্য সকল অনুকল্পের মত এটিও বিভিন্ন প্রত্যাশার বিবৃতি হিসেবে নির্মীত হয়, যা অনুসন্ধানী গবেষণার কাজে ব্যাবহ্রত হয়। গুণগত গবেষণায় কার্যকর অনুকল্পকে ধারণাগত কাঠামো হিসেবে ধরা হয়।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
কার্যকর অনুকল্পের অস্থায়ী প্রকৃতি ফলিত গবেষণায় সংগঠক যন্ত্রের মতো কাজ করে। এখানে এরা গঠনমূলক পর্যায়ে থাকা সমস্যাগুলো সমাধানে দরকারি পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে।
0.5
359.379288
20231101.bn_969703_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
অনুকল্প
সাময়িক বছরগুলোতে, বিজ্ঞানের দার্শনিকগণ অনুকল্প মূল্যায়নের বিভিন্ন পদ্ধতিগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে চেয়েছেন, যাতে প্রতিটি পদ্ধতির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলোকে একীভূত করে আরও সম্পূর্ণ একটি ব্যবস্থা গঠন করা যায়। উল্লেখ্য, কার্ল পপারের সহকর্মী ও ছাত্র, যথাক্রমে, ইমরে লাকাতোস এবং পল ফেরাব্যান্ড, এই ধরনের সংশ্লেষণ তৈরীর অভিনব প্রচেষ্টা করেছেন।
0.5
359.379288
20231101.bn_543845_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE
ম্যাজেন্টা
ডানপাশের রঙটি ওয়েব রং ম্যাজেন্টা। এটি আরজিবি রং মডেলের তিনটি গৌণ রঙের একটি। আরজিবি বর্ণ চাকতিতে, ম্যাজেন্টা গোলাপি ও বেগুনির মধ্যবর্তী রং এবং এটি লাল ও নীল রঙের মাঝখানে অবস্থিত।
0.5
359.349623
20231101.bn_543845_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE
ম্যাজেন্টা
এই রঙটিকে ম্যাজেন্টা বলা হয় এক্স১১তে এবং ফিউশা বলা হয় এইচটিএমএলে। আরজিবি রং মডেলে এটি তৈরি করা হয় সমান প্রাবল্যের লাল ও নীল আলোর মিশ্রণে। ওয়েব রং ম্যাজেন্টা এবং ফিউশা আসলে অবিকল একই রঙ। মাঝেমধ্যে ওয়েব রং ম্যাজেন্টাকে ইলেকট্রিক ম্যাজেন্টা বা ইলেকট্রনিক ম্যাজেন্টাও বলা হয়।
0.5
359.349623
20231101.bn_543845_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE
ম্যাজেন্টা
মুদ্রণ এবং ওয়েব রং ম্যাজেন্টার নাম একই হলেও তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য বিদ্যমান। কম্পিউটার পর্দায় প্রাপ্ত ম্যাজেন্টার চেয়ে প্রসেস ম্যাজেন্টার (প্রিন্টার/পিগমেন্ট ম্যাজেন্টা) উজ্জ্বলতা বেশ কম। সিএমওয়াইকে ছাপার পদ্ধতি কম্পিউটার পর্দার রঙকে কাগজে পুরোপুরি নিখুঁতভাবে মুদ্রিত করতে পারে না। ম্যাজেন্টা ওয়েব রং কাগজে মুদ্রিত করলে তাকে বলে ফিউশা এবং ব্যবহারিকভাবে কম্পিউটার স্ক্রীনের মতো জ্বলজ্বলে রং কাগজে ছাপানো অসম্ভব।
0.5
359.349623