_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_330987_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE
লাম-রিম
Sonam Gyatso (bSod Nams rGya mTso, the third Dalai Lama), Lam rim gser zhun ma. English translation by Glenn H. Mullin; 1st edition titled Essence of Refined Gold by the Third Dalai Lama: with related texts by the Second and Seventh Dalai Lamas(Dharamsala, HP, India: Tushita Books, 1978); 2nd edition titled Selected Works of the Dalai Lama III: Essence of Refined Gold (Ithaca, New York: Snow Lion, 1985).
0.5
29.347748
20231101.bn_330987_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE
লাম-রিম
Steps on the Path to Enlightenment, Volume 1: A Commentary on the Lamrim Chenmo, The Foundational Practices, by Geshe Lhundub Sopa, Wisdom Publications,
0.5
29.347748
20231101.bn_330987_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE
লাম-রিম
Steps on the Path to Enlightenment, Vol.2: Karma : A Commentary on the Lamrim Chenmo by Geshe Lhundub Sopa, Wisdom Publications,
0.5
29.347748
20231101.bn_330987_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE
লাম-রিম
Joyful Path of Good Fortune: The Complete Buddhist Path to Enlightenment, Tharpa Publications (2nd. ed., 1995)
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
ইথা, মালদ্বীপের স্থানীয় ভাষা দিবেহীতে এর অর্থ মুক্তা। বাস্তবিক অর্থেও রেষ্টুরেন্ট ইথা, রাঙগালি দ্বীপের লেগুন ও স্পন্দনশীল প্রবালপ্রাচীরের ঢেউয়ের মাঝে মুক্তার মতো বসে আছে। সমুদ্রের মাঝে বসে ২৭০ ডিগ্রি প্যানারমিক দৃশ্য উপভোগ এর মাঝে ভোজন নিঃসন্দেহে এক অসামান্য অর্পূব অভিঙ্গতা এবং এই স্বপ্ন বাস্তবে উপভোগ এর নামই ইথা। বিশ্বের প্রথম সমুদ্রতলদেশীয় রেষ্টুরেন্ট হিসেবে এটি, ২০০৫ সালের ১৫ই এপ্রিল এর যাত্রা শুরু করে।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
বিশ্বের প্রথম সমুদ্রতলদেশীয় রেষ্টুরেন্ট ইথা, ২০০৫ সালের ১৫ই এপ্রিল এর যাত্রা শুরু হয়। কর্তৃপক্ষের ভা্ষ্যমতে, ইথা এর জন্ম অতিথিদের পা না ভিজিয়ে ইন্ডিয়ান ওশান এর বাস্তব রং, রূপ ও সৌন্দয্য উপভোগ করার সুযোগ দেওয়া। আধুনিক অ্যাকোয়ারিয়াম আর্কিটেকচার এর উপর ভিত্তি করে সমুদ্রপৃষ্ঠের ৫ মিটার নিচে (স্রোতের ও ঢেউ এর তারতাম্যে +/- ১ মিটার হয়ে থাকে), স্পন্দনশীল প্রবালপ্রাচীরে ঘেরা রেষ্টুরেন্টটিতে একসাথে মাত্র ১৪ জন খেতে পারেন। রেস্টুরেন্টে খেতে খেতে চারিদিকে সমুদ্রের নীল এবং তার মাঝে শত শত প্রজাতির মাছ, প্রবাল প্রভৃতি দেখা যায়। হাঙ্গরের মতো মাছও ঘুরে বেড়ায় রেস্টুরেন্টটির চারপাশে। সব মিলিয়ে ২৩টি আইটেমসমৃদ্ধ ইথারের মেনু যাতে ইউরোপিয়ান খাবারও রয়েছে। সি-ফুডই অবশ্য এই রেস্টুরেন্টের প্রধান আকর্ষণ। ইথা খাবারের সাথে আলাদা প্রিমিয়াম চার্জ করে তবে পানির নিচে এই অভাবনীয় সুযোগের তুলনায় অবশ্যই কম। তাদের খাবারের মূল্য US$১২০ থেকে শুরু তাদের নিজস্য রিসোর্ট এর অতিথিদের জন্যে।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
রেষ্টুরেন্টে এ প্রবেশের জন্যে অতিথিদেরকে ঘাটের সাথে লাগান খড়ের প্যাভিলন ধরে প্যাচানো ঢালু এক সিঁড়ি বেয়ে নামতে হয়, যার নকশা প্রনয়ন করে কুয়ালালামপুর জাতীয় বিজ্ঞান কেন্দ্র এবং ২০০৪ সালের নির্মাণের পর সম্পূর্ণ প্রকল্পকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অ্যাকোয়ারিয়াম টানেল হিসাবে স্বীকৃতি পায়।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
মিঃ আহমেদ সালিমের (হিলটন মালদ্বীপ রিসোর্ট এন্ড স্পা এর অন্যতম মালিক) সমুদ্রতলদেশীয় জলজ জীবন সমন্ধে আগ্রহ ও কাছের থেকে অনুভব করার স্বপ্ন এর বাস্তবরূপ রাঙগালী দ্বীপের (মালদ্বীপের) হিলটন মালদ্বীপ রিসোর্ট এন্ড স্পা এর সমুদ্রতলদেশীয় রেস্টুরেন্ট ইথা। এই উদ্ভাবনী রেস্তোরাকে বাস্তবে রূপ প্রদানের জন্যে নিউজিল্যান্ড এর ডিজাইন কনসালটেন্সি ফার্ম এম. জে. মরফি নকশা পরিকল্পনা এবং নির্মাণে সহায়তা করে এবং উল্লেখ্য যে মিঃ মাইক মারফি (অ্যাকোয়ারিয়াম প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ) তার পানির নিচে কাঠামোর উপর সব্বোচ্চ্য দক্ষতা ও সামুদ্রিক জীবনের প্রতি সব আবেগ ঢেলে মিঃ সালিম এর স্বপ্নে বাস্তব কাঠামো এর নকশা করেছে।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
জোড়া দ্বীপ রাঙগালিফিনলহু (যার উপর গড়ে উঠেছে হিলটন মালদ্বীপ রিসোর্ট এন্ড স্পা) এর পূনঃনির্মাণ বাবদ ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচের অংশ ইথা। এই পুনঃনির্মাণের অংশ হিসাবে ছিল দেশের অন্যতম বিলাসবহুল ৭৯ টি বীচ ভিলা, স্পা ভিলেজ (যার অর্ন্তগত একটি স্পা, রেষ্টুরেন্ট ও ২১টি ভিলা), নিজস্ব সমুদ্রের উপর ভাসমান রিসোর্ট এর মধ্যে রিসোর্ট (resort-within-a-resort)।
1
29.347748
20231101.bn_519668_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
এটাই সমুদ্রের নিচে নির্মিত সবচাইতে বৃহৎ স্থাপনা; আধুনিক অ্যাকোয়ারিয়াম আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে ইথা নির্মিত। নয় মিটার লম্বা পাচঁ মিটার প্রশস্থ ১২৫ মিমি পুরুত্ব বিশিষ্ট স্বচ্ছ ধনুক আকৃতির এ্যক্রেলিক (কলোরাডো, ইউ এস এ থেকে আনা) ব্যবহার করা হয়েছে, পানির নিচে ব্যবহার উপযোগী বিশেষ সিলিকন সিল ব্যবহার করা হয়েছে প্রতিটি এ্যক্রেলিক কাঠামোর সংযোগস্থলে। একইসাথে মজবুত স্টিল কাঠামোতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চপর্যায়ের পানি প্রতিরোধী রং পর্যায়ক্রমিক দস্তার প্রলেপ। পাটাতনে ব্যবহৃত কাঠ এসেছে নিউজিল্যন্ড থেকে যা বিশেষপ্রযুক্তিতে ব্যবহার উপযোগী করে তোলা, ভিতর ও বাইরের আস্তরন এ ব্যবহৃত হয়েছে কানাডা থেকে আনা পশ্চিমের বিখ্যাত লাল সীডার কাঠ। সিঙ্গাপুরে চার মাসে তৈরি হয়ে যায় ইথা অতঃপর ক্রেন সংযুক্ত এক বজরা (barge) করে সিঙ্গাপুর হতে রাংগালি দ্বীপে নিয়ে আসা হয় যাত্রা মেয়াদছিল ১৬ দিন এবং সম্পূর্ণ কাঠামোকে পানির নিচে রেখে আনা হয়েছিল। এখানে উল্লেখ না করলেই নয়, রির্সোট এর প্রবেশ মুখ যথেষ্ট গভীর না থাকায় দ্বীপের সম্পূর্ণ প্রবেশ প্রণালীকে গভীরভাবে খনন করতে হয়। কাঠামোটি চারটি ইস্পাতের স্তম্ভ এর উপর যা সমুদ্রতলের ভিতরে আট মিটার গভীরে স্থাপিত। প্রতিটি ইস্পাতের পাইল এর ক্ষেত্রে সব্বোচ্চ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে যাতে জীবন্ত প্রবালপ্রাচীর এর নুন্যতম ক্ষতিও যেন এড়ানো সম্ভব এবং তাদের স্থাপনের জন্যে বার্জ মাউন্টেন্ড ভাইব্রো-হ্যামার ব্যবহার করা হয়। রেষ্টুরেন্ট এর ওজন ১৭৫ টন (পানিতে ডুবন্ত অবস্থায়) এবং কাঠামোর তলদেশের সাথে যুক্ত করা হয় ৮৫ টন বালু যা সম্পূর্ণ কাঠামোকে ডুবে থাকতে সাহায্য করবে।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
পারিপাশ্বিকতার জন্যে রেষ্টুরেন্টটিতে ভাল ও উন্নত তাপানুকূল ব্যবস্থা করা একটা বড় পরীক্ষা হয়ে দাড়িয়েছিল, নিউজিল্যান্ড এর জ্যাকসন ইন্জিনিয়ারিং ফার্ম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় এবং তাদের নির্মিত বিশেষ ব্যবস্থায় ঘণ্টায় ৩ বার বাতাস পরিশোধন করা হয় ৬০% আদ্রতা বজায় রেথে। অতিথিদের নিরাপত্তা নজরদারীতে রাখা হয় কঠোর ভাবে সকল প্রবেশপথ ৩ ঘণ্টা অগ্নিপ্রতিরোধক মান উত্তীর্ণ। প্রবেশ এবং সম্পূর্ণ রেষ্টুরেন্ট সংক্রিয় স্প্রিংকলার ব্যবস্থার আওতায় যার পানি প্রবাহ ও চাপ স্বাধীনভাবে নিয়ত্রিত।
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
সার্বিক পর্যালোচনা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় ইথা এর স্থায়িত্ব ২০ বছর দেওয়া হয়েছে (সুতরাং মেয়াদকাল হিসাবে আমরা ইথাকে পাব ২০২৫ সাল পর্যন্ত্য)
0.5
29.347748
20231101.bn_519668_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE
ইথা
আসবাবপত্রের ক্ষেত্রে রুচিশীলতার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ইথা। প্রতিটি টেবিলে স্থান পেয়েছে ডাডসন এর এয়ারশো প্লেট ও সাইড প্লেট, শ্বেত সাদা ফ্রেট (২৫০ বছরের বেশি সময়ের ঐতিয্য) এর রুমাল/তোয়ালে, ডব্লিউএমএফ টাইকা এর ছুরি-চামচ, বিশেষ কাঠের পরিশুদ্ধ লবণ পাত্র শুধুমাত্র ইথার জন্যে নির্মিত, রিডেল ভেনাম এক্সট্রিম শ্যাম্পেন এবং ওয়াইন গ্লাস এছাড়া রয়েছে রজেনথাল এর আসবাব।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
খয়েরচক(বৈজ্ঞানিক নাম: Elymnias hypermnestra(Linnaeus))এক প্রজাতির মাঝারি আকারের প্রজাপতি। এদের উপরের ডানা গাঢ় বাদামী বর্ণের এবং ডানার কৌনিক প্রান্ত ঘেঁষে একটা সাদাটে ছোপ দেখা যায়। খয়েরচক 'নিমফ্যালিডি' পরিবারের।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
পুরুষ খয়েরচকের নিচের পিঠ গাঢ় খয়েরি বর্ণের। ডানার প্রান্তের দিকে হালকা খয়েরি এবং সাদা বর্ণের সূক্ষ্ম আঁচড় দেখা যায়। ডানার শীর্ষের কাছে সাদা তেকোনা দাগ থাকে। সামনের ডানার শীর্ষের কাছে নীল ছোপ এবং একটু ভিতর দিকে কয়েকটি নীল বিন্দুর সারি থাকে। পিছনের ডানার প্রান্তে সামান্য খয়েরি –কমলা রঙের পটি দেখা যায়, যা ধীরে ধীরে ডানার জমির রঙের সঙ্গে ক্রমশ মিশে যায়। পটির মধ্যে একই রঙের কিন্তু তুলনায় গাঢ় কয়েকটি ছোপ থাকে।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
এদের ডানা খুলে রোদ পোয়াতে দেখা যায় না তেমন তবে রোদে এদের ওড়াওড়ি করতে দেখা যায়। এরা একটানা বেশিক্ষণ ওড়ে না, ওড়ার খানিক পরেই কাছাকাছি গাছের পাতায় বসে পড়ে। এরা প্রায় দশ-পনেরো ফুট উচ্চতায় বসে থাকে।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
ডিমের বর্ণ সাদা এবং লিচুর শাঁসের মতো সজল ভাব দেখা যায়। এরা সাধারনত পাতার নিচের পিঠে ডিম পাড়ে। পছন্দসই একই গাছে বিভিন্ন পাতায় অথবা একই পাতায় একাধিক ফলকে একাধিক ডিম পাড়তে দেখা যায়।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
খয়েরচকের শূককীটগুলি সবুজ বর্ণের তাতে হলুদের ছোঁয়া দেখা যায়। মাথায় দুটি রোঁয়াঅলা লালচে খয়েরি বর্ণের শিং থাকে। মাথাটি চ্যাপ্টা আকৃতির এবং ময়লা সাদা জমির উপর লালচে খয়েরি ছিট যুক্ত।
1
29.347748
20231101.bn_540764_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
শরীর দু'প্রান্ত বরাবর সরু এবং দেহের শেষাংশে দুটি সরু লালচে বাদামি বর্ণের লেজের মতো অংশ থাকে। দেহের দৈর্ঘ্য বরাবর অনেকগুলি সরু হলুদ রেখা দেখা যায়। পিঠের মাঝখানে একজোড়া সমান্তরাল হলুদ রেখা আছে যার ওপর জায়গায় জায়গায় কালো এবং লাল বিন্দু আছে। শরীর জুড়ে রোঁয়া দেখা যায়। রোঁয়াগুলি স্বচ্ছ ধরনের।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
শূককীটগুলি কচি পাতার ধার থেকে খেতে শুরু করে এবং ক্রমশ পাতার ভিতর দিকে এগোতে থাকে। পাতার মধ্যশিরাটি অক্ষত রাখে। পাতার যেখনটায় বসে থাকে সেখানে হালকা রেশমি সুতোর প্রলেপ মাখিয়ে রাখে।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
এই শূককীট বিভিন্ন ধরনের পাম গাছের নারকেল Cocos nucifera, Calamus pseudo-tenuis, Calamus rotang, Calamus thwaitesii, Areca catechu, Phoenix loureiroi and Licuala sp. কচি পাতার রসালো অংশ আহার করে।
0.5
29.347748
20231101.bn_540764_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%95
খয়েরচক
খয়েরচকের মূককীট হলদেটে সবুজ বর্ণের। রৌদ্রে মনে হয় ফ্লুরোসেন্ট ধর্মী। শরীরের পিছন দিকটা পাতায় আটকিয়ে ঝুলে থাকে। সাধারনত মূককীট তৈরী হয় পাতার বেঁকে ঝুলে পড়া অংশের নিচের দিকে। মূককীটের বক্ষ অংশে একটা থ্যবড়া ঢিপির ওপর থেকে নিচের দিকে মুখ করা একটি লালচে গোলাপি রঙের কাঁটা দেখা যায়। শূককীটের পশ্চাৎবিন্দু থেকে পিঠের ওপর দিয়ে এই কাঁটা পর্যন্ত একটা রেখা দেখা যায়, হলুদ এবং লালচে গোলাপি আভাযুক্ত। একইভাবে আরও দুটো রেখা শরীরের পিছন বরাবর মাথায় পৌঁছেছে এবং এই রেখা বরাবর ছোট ছোট সরু কাঁটা দেখা যায়।
0.5
29.347748
20231101.bn_1198685_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
পরমার-যুগের কিংবদন্তিগুলি পরমারা সাম্রাজ্যের দাবিগুলিকে উন্নত করার জন্য পরমার শাসকদের কিংবদন্তি রাজাদের সাথে যুক্ত করে। ভবিষ্য পুরাণে, পরমার রাজা ভোজকে শালিবাহনের বংশধর হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যাকে বিক্রমাদিত্যের নাতি হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। পাঠ্যটির ৩.১.৬.৪৫-৭.৪ অনুসারে, প্রথম পরমার রাজা ছিলেন প্রমার, আবু পর্বত (এভাবে অগ্নিবংশের অন্তর্গত) অগ্নিকুণ্ড থেকে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বিক্রমাদিত্য, শালিবাহন ও ভোজকে প্রমারের বংশধর হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং এইভাবে, পরমার রাজবংশের সদস্য।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
বিক্রমাদিত্য পশ্চিমে সিন্ধু নদ দ্বারা বেষ্টিত ভারতবর্ষ (ভারত), উত্তরে বদরস্থান (বদ্রীনাথ), পূর্বে কপিলা এবং দক্ষিণে সেতুবন্ধ (রামেশ্বরম) শাসন করেছেন বলে ভবিষ্য পুরাণে উল্লেখ করা হয়েছে। তার মৃত্যুর একশত বছর পরে, আর্যদেশের (আর্যদের দেশ) ১৮টি রাজ্যে অনেক ভাষা এবং অনেক ধর্মের বিকাশ হয়েছিল। শকদের মতো বহিরাগতরা যখন আর্যদেশে ধর্ম ধ্বংসের কথা শুনেছিল, তখন তারা সিন্ধু ও হিমালয় পার হয়ে দেশ আক্রমণ করেছিল। তারা আর্যদের লুণ্ঠন করে এবং আর্যদের স্ত্রীদের নিয়ে তাদের দেশে ফিরে যায়। শালিবাহন, বিক্রমাদিত্যের নাতি, তারপর শক এবং অন্যান্য বর্বরদের বশীভূত করেছিলেন। তিনি ম্লেচ্ছদের থেকে আর্যদের আলাদা করার জন্য মর্যাদাকে সংজ্ঞায়িত করেন এবং সিন্ধুকে আর্য ভূমি এবং ম্লেচ্ছদের ভূমির মধ্যে সীমানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
পরবর্তীকালে, শালিবাহন একবার হুনদের দেশে তুষারময় পাহাড়ে এসেছিলেন। সেখানে তিনি ঈসামসীহ (যীশুখ্রিস্ট) এর সাথে দেখা করেছিলেন, যিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন কারণ ম্লেচ্ছদের দেশে সত্য ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। শালিবাহন তাঁকে প্রণাম করলেন এবং তারপর বাড়ি ফিরে গেলেন। আর্যদেশে, তিনি অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন এবং তারপর স্বর্গে আরোহণ করেন। শালিবাহনের ৫০০ বছর পরে, তার বংশধর ভোজাও "মহামাদা" সহ বিদেশী আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, একটি চরিত্র যা মুহাম্মাদ এবং সম্ভবত মাহামুদ গজনভির উপর নির্মিত।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
পাঠ্যটি যীশুর মতবাদকে বৈদিক ধর্মের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হিসাবে উপস্থাপন করে, যেখানে মুহাম্মদকে পৈশাচিক হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। থিওদর অফ্রেচতের মতে, যীশু সম্পর্কে অনুচ্ছেদগুলি ভেঙ্কটেশ্বর প্রেসের একজন কর্মচারীর দ্বারা সন্নিবেশিত হয়েছিল, যা ১৮৯৭ সালে পাঠ্যটির প্রথম মুদ্রিত সংস্করণ প্রকাশ করেছিল। জর্জিও বোনাজোলির মতে, এই অংশটি ১৯ শতকে "কিছু চতুর পন্ডিত" দ্বারা ঢোকানো হয়েছিল।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
চোল পূর্ব পাতায়ম (প্রাচীন চোল নথি), তামিল ভাষার অনিশ্চিত তারিখের পাণ্ডুলিপি, শালিবাহন সম্পর্কে নিম্নলিখিত কিংবদন্তি রয়েছে (এই গল্পে ভোজ নামেও পরিচিত):
1
29.231093
20231101.bn_1198685_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
শালিবাহন আদি-শেশানের কৃপায় অযোধ্যায় কুমোরের ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। যখন তিনি বড় হন, তিনি রাজা হন এবং শালিবাহন পঞ্জিকা যুগের সূচনা করে বিক্রমাদিত্যকে পরাজিত করেন। শালিবাহন ছিলেন এলিয়েন নাস্তিক শ্রমণ (সম্ভবত জৈন), এবং যারা তার ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে অস্বীকার করেছিল তাদের সকলকে নিপীড়ন করেছিল। তিনি বিক্রমাদিত্যের কাছ থেকে হিন্দুরা যে সব সুযোগ-সুবিধা পেয়েছিলেন তা বাতিল করে দেন। অ-শ্রমণ তপস্বীরা মরুভূমিতে অবসর নিতে শুরু করে এবং নতুন রাজার অত্যাচার বন্ধ করার জন্য শিব ও বিষ্ণুর কাছে প্রার্থনা করে।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
শিব তখন শালিবাহনের রাজ্যে আগুনের বৃষ্টি শুরু করার অনুমতি দেওয়ার জন্য আদি পরবরম (সর্বোচ্চ সত্তা) কে আবেদন করেন। আদি-শেশান শালিবাহনের স্বপ্নে আবির্ভূত হন এবং তাকে আসন্ন বিপর্যয় সম্পর্কে সতর্ক করেন। শালিবাহন আগুনের বৃষ্টি থেকে বাঁচতে তার লোকদের পাথরের ঘর তৈরি করতে বা নদীতে (কাবেরী) লুকিয়ে থাকতে বলেছিলেন। শিব যখন তার তৃতীয় নয়ন খুলেছিলেন এবং আগুন বর্ষণ করতে শুরু করেছিলেন, তখন শালিবাহনের পরামর্শে লোকেরা বেঁচে গিয়েছিল। শিব তখন কাদা বর্ষণ করলেন। পাথরের ঘরগুলিতে লুকিয়ে থাকা লোকেরা শ্বাসরোধে মারা যায়, কারণ কাদা দরজাগুলিকে আটকে দেয়। শালিবাহন ও তার বাহিনী সহ যারা নদীতে লুকিয়ে ছিল তারা বেঁচে যায়।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
শালিবাহনকে ধ্বংস করার জন্য, শিব এখন তিন মুকুটধারী রাজা তৈরি করেছেন: বীর চোল, উল চের এবং বজরাঙ্গ পাণ্ড্য। তিন রাজা একসঙ্গে তিরুমুকুদলের ত্রিবেণী সঙ্গমে (তিন-নদীর সঙ্গম) স্নান করতে এসেছিলেন এবং শালিবাহনের বিরুদ্ধে জোট গঠন করেছিলেন। এরপরে, তারা কাশী ও কাঞ্চী সহ বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি অ্যাডভেঞ্চারের মধ্য দিয়ে গেছে। দুর্গার আশীর্বাদে, তারা শান্তনু থেকে বিক্রমাদিত্য পর্যন্ত হিন্দু রাজাদের ধনসম্পদ ও শিলালিপি খুঁজে পেয়েছিল। তারপর তারা চুড়াত্তুরিউর (সম্ভবত উরাযুর) পৌঁছেছিল, যেখানে বীর চোল শালিবাহনের বিরুদ্ধে সাহায্য চেয়ে শিব ও বিষ্ণুর উপাসনাকারীদের কাছে চিঠি লিখেছিলেন। তিন রাজার অভিযানকে সমর্থন করার জন্য বেশ কিছু লোক চুড়াত্তুরিউরে সমবেত হয়েছিল। শালিবাহন এই প্রস্তুতির কথা শুনে দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হন এবং তিরুচিরাপল্লীর শক্তিশালী দুর্গ অধিকার করেন।
0.5
29.231093
20231101.bn_1198685_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A8
শালিবাহন
তিন রাজা শালিবাহনের কাছে তাদের দূত পাঠান, তাকে আত্মসমর্পণ করতে এবং তার বিশ্বাস ত্যাগ করতে বলেন। তিনি প্রত্যাখ্যান করলে, তারা এবং তাদের সহযোগীরা থিরুবানাইকাবালে সেনাবাহিনীকে একত্রিত করে। শিলালিপি থেকে যা তারা আগে কাঞ্চিতে পেয়েছিল, তারা বুঝতে পেরেছিল যে তিরুচিরাপল্লী দুর্গে ভূগর্ভস্থ প্রবেশ ছিল। তারা কয়েকজন সৈন্য পাঠায় যারা দুর্গে প্রবেশ করে এবং এর চিন্তামণি গেট খুলে দেয়। তাদের বাহিনী তখন দুর্গে প্রবেশ করে এবং শালিবাহনকে পরাজিত করে। চোল পূর্ব পাতায়ম অনিশ্চিত পঞ্জিকার যুগের (সম্ভবত কলিযুগের শুরু থেকে) ১৪৪৩ সালে শালিবাহনের পরাজয়ের তারিখ।
0.5
29.231093
20231101.bn_744613_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
জিটিকে লাইব্রেরিতে একসেট গ্রাফিক্যাল নিয়ন্ত্রণ উপাদান উইজেট রয়েছে, ৩.২২.১৬-এ ১৮৬টি সক্রিয় ও ৩৬টি অবচিত উইজেট রয়েছে। জিটিকে সি প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড উইজেট টুলকিট। এটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেশনের জন্য জিলিবের অবজেক্ট সিস্টেম গোঅবজেক্ট ব্যবহার করে। এক্স১১ ও ওয়েল্যান্ড ভিত্তিক উইন্ডো ব্যবস্থাপনার জন্যে মূলত জিটিকের সৃষ্টি হলেও, এটি অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম যেমন মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ও ম্যাকওএসেও কাজ করে। ''ব্রোডওয়ে" নামে এর একটি এইচটিএমএল৫ ব্যাকএন্ডও রয়েছে ।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
আঁকা উইজেটের চেহারা বদলাতে জিটিকে কনফিগার করা যায়। ভিন্ন ভিন্ন ডিসপ্লে ইঞ্জিন ব্যবহার করে এটি করা হয়ে থাকে। বিদ্যমান প্ল্যাটফর্মের উইজেটের চেহারা আনতে বিভিন্ন ডিসপ্লে ইঞ্জিন রয়েছে।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
২০০৫ সালের ২.৮ সংস্করণ থেকে এর গ্রাফিক্যাল কন্ট্রোল উপাদান উইজেট র‍্যান্ডার করার জন্যে কায়রোতে অবস্থানান্তরিত হতে থাকে। জিটিকে সংস্করণ ৩.০ থেকে সমস্ত রেন্ডারিঙই কায়রো ব্যবহার করে করা হয়।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
২৬ জানুয়ারি ২০১৮ সালে DevConf.cz এ ম্যাথিয়াল ক্ল্যাসেন জিটিকে ৪ উন্নয়নের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে একটা ধারণা দেন, যেখানে তিনি জিটিকে ৩ এ র‍্যান্ডারিং ও ইনপুট কীভাবে কাজ করে তা যেমন ব্যাখ্যা করেন, ব্যাখ্যা করেন জিটিকে ৪-এ কি কি পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে, এবং কেন এ পরিবর্তন । ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দেয়া হয় জিটিকে ৪-এ নাম থেকে বাড়তি "+" বাদ দেয়া হবে।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
জিডিকে নিন্মাবস্থিত উইন্ডো ও গ্রাফিক ব্যবস্থা প্রদত্ত লো-লেভেল ফাংশনের জন্যে র‍্যাপার হিশেবে কাজ করে।
1
29.214216
20231101.bn_744613_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
জিএসকে হলো জিটিকের জন্যে র‍্যান্ডারিং ও সিন গ্রাফ এপিআই। গ্রাফিক্যাল কন্ট্রোল এলিমেন্ট(উইজেট) ও র‍্যান্ডারিঙের মাঝে জিএসকের অবস্থান। জিটিকে+ ৩.৯০ সংস্করণে মার্চ ২০১৭-তে জিএসকে অন্তর্ভুক্ত হয়।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
কোন কোড লেখা ছাড়া জিটিকেবিল্ডার দিয়ে ব্যবহারকারী ইন্টারফেস ডিজাইন করা যায়। ইন্টারফেস এক্সএমএল ফাইলে বর্ণিত থাকে, যেটি রানটাইমে লোড হয় এবং অবজেক্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হয়। গ্লেইড ইন্টারফেস ডিজাইনার "what you see is what you get" ধরনে ব্যবহারকারী ইন্টারফেস তৈরিতে সাহায্য করে। আর এ ডেস্ক্রিপশন কোন ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার হচ্ছে তার থেকে স্বকীয়।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
যদি ল্যাঙ্গুয়েজ বাইন্ডিং লেখা হয়, তাহলে এক ভাষায় লেখা লাইব্রেরি অন্য ভাষায় ব্যবহার করা যায়। জিটিকেতে বিভিন্ন ভাষার জন্যে অনেকগুলো বাইন্ডিং রয়েছে।
0.5
29.214216
20231101.bn_744613_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87
জিটিকে
জিটিকেসোর্সভিউ জিটিকে থেকে আলাদা ভাবে একটা লাইব্রেরি হিশেবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়: gtksourceview। এটাকে হয়তো পরে gsv নামে নামান্তর করবে।
0.5
29.214216
20231101.bn_690110_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
বেনিয়াপুকুর থানাটি কলকাতা পুলিশের দক্ষিণ পূর্ব বিভাগের অন্তর্গত। এই থানার ঠিকানা ৪৮এ, গোরাচাঁদ রোড, কলকাতা – ৭০০০১৪ এবং এর এক্তিয়ারভুক্ত এলাকার সীমানা নিম্নরূপ:
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
উত্তরে: গিরিশ বসু রোড ও আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোডের সংযোগ স্থল, ড. সুরেশ সরকার রোড, ড. সুন্দরীমোহন অ্যাভিনিউ মোড়, ফুলবাগান রোড, বেচুলাল রোড থেকে ৩ নং রেলওয়ে ওভারব্রিজ পর্যন্ত;
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
পূর্বে: পণ্যবাহী রেল লাইন থেকে উক্ত রেল লাইন ও বেচুলাল রোডের সংযোগ স্থল ৩ নং রেলওয়ে ওভারব্রিক থেকে ৪ নং রেলওয়ে ওভারব্রিজ পর্যন্ত;
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
দক্ষিণে: ৪ নং রেলওয়ে ওভারব্রিজ, দিলখুশা রোড, কংগ্রেস এক্সিবিশন রোড, নাসিরুদ্দিন রোড, সার্কাস অ্যাভিনিউ থেকে শেষোক্ত পথের সঙ্গে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোডের সংযোগ স্থল পর্যন্ত; এবং
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
পশ্চিমে: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড ও সার্কাস অ্যাভিনিউয়ের সংযোগ স্থল থেকে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড ও গিরিশ বসু রোডের সংযোগস্থল পর্যন্ত।
1
29.060066
20231101.bn_690110_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
সমগ্র দক্ষিণ পূর্ব বিভাগের এক্তিয়ারভুক্ত এলাকা অর্থাৎ তপসিয়া, বেনিয়াপুকুর, বালিগঞ্জ, গড়িয়াহাট, লেক, কড়েয়া, রবীন্দ্র সরোবর ও তিলজলা থানা এলাকা কড়েয়া মহিলা থানার এক্তিয়ারভুক্ত।
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
প্র্যাট মেমোরিয়াল স্কুল হল বেনিয়াপুকুরে অবস্থিত একটি ইংরেজি-মাধ্যম বালিকা বিদ্যালয়। এই স্কুলে ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট (আইএসসি) ও ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (আইসিএসই) নির্ধারিত পাঠক্রম অনুযায়ী পড়াশোনা চলে। ১৮৭৬ সালে আর্কডায়াকন জন হেনরি প্র্যাটের স্মৃতিরক্ষার্থে প্রধানত অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান ও খ্রিস্টান শিশুদের শিক্ষার উদ্দেশ্যে এই স্কুলটি স্থাপিত হয়েছিল। এটি চার্চ অফ নর্থ ইন্ডিয়ার অন্তর্গত ডায়োসিস অফ কলকাতার অধীনস্থ পৃষ্ঠপোষকবিহীন একটি সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান।
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
বেনিয়াপুকুরে অবস্থিত দ্য ফ্র্যাঙ্ক অ্যান্টনি পাবলিক স্কুল হল একটি ইংরেজি-মাধ্যম সহশিক্ষা-মূলক বিদ্যালয়। ১৯৬৫ সালে সমাজকর্মী ফ্যাঙ্ক অ্যান্টনি এই স্কুলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এই স্কুলেও ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট (আইএসসি) ও ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (আইসিএসই) নির্ধারিত পাঠক্রম অনুযায়ী পড়াশোনা চলে।
0.5
29.060066
20231101.bn_690110_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B0
বেনিয়াপুকুর
বেনিয়াপুকুরে অবস্থিত কলিকাতা জাতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান বিদ্যামন্দিরে (ক্যালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ) এমবিবিএস, স্নাতকোত্তর (এমডি, এমএস, ডিপ্লোমা) ও উত্তর-ডক্টোরাল (ডিএম, এমসিএইচ) পাঠক্রমে পড়াশোনা চলে। এই কলেজটি পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত। ১৯১১ সালে বউবাজারে রয়্যাল কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই কলেজের নাম পরিবর্তন করে ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ অফ ইন্ডিয়া রাখা হয়। তারও পরে আপার সার্কুলার রোডে মহারাজা স্যার মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দীর দান করা জমিতে এই কলেজটি স্থানান্তরিত হয় এবং সেই সময় এই কলেজের নাম হয় ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজ। ১৯১০ সালে বউবাজারে ক্যালকাটা ফ্রি হসপিটাল নামে আরেকটি স্বাস্থ্যবিজ্ঞান শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপিত হয়। এই কলেজটির নাম পরে হয় কিংস হসপিটাল ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ বা জাতীয় বৈদ্য শাস্ত্রপীঠ। পরবর্তীকালে এই কলেজের নাম হয় ন্যাশানাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট বা জাতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান বিদ্যালয়। ১৯২৩ সালে দু’টি শিক্ষাকেন্দ্র নিয়ে গঠিত হয় ক্যালকাটা মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট। ১৯২৫ সালে কলকাতার তদনীন্তন মেয়র দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ ন্যাশানাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের জন্য একটি হাসপাতাল নির্মাণের উদ্দেশ্যে বেনিয়াপুকুরে জমি বরাদ্দ করেন। তিনিই সেই হাসপাতালের ভিত্তপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। সেই কারণে কিছুকাল এই হাসপাতালটি তার নামাঙ্কিত ছিল। ১৯৪৮ সালে ন্যাশানাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট ও ক্যালকাটা মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট একত্রীভূত করে ক্যালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট গঠিত হয়। আপার সার্কুলার রোডে শেষোক্ত সংস্থাটির সম্পত্তির বিলিব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। ১৯৬৪ সালে ক্যালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল সামগ্রিকভাবে বেনিয়াপুকুরে স্থানান্তরিত হয় এবং ১৯৬৭ সালে সরকার এটি অধিগ্রহণ করে। এই হাসপাতালটি বর্তমানে ১,৪৭০টি শয্যাবিশিষ্ট একটি রাজ্য সরকারি হাসপাতাল।
0.5
29.060066
20231101.bn_780086_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
হন্টেড ৩ডি ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি চলচ্চিত্র। এটি একটি ভৌতিক চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন বিক্রম ভাট। প্রযোজনা করেছেন ডর মোশন পিকচারস। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন মহাক্ষয় চক্রবর্তী, টিয়া বাজপাই।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
রেহান ( মহাক্ষয় চক্রবর্তী ) তার বাবার রিয়েল এস্টেট সংস্থার বিক্রয়ের জন্য গ্লেন মনোরকে একটি মেনশন প্রস্তুত করতে সিমলার কোটি ভ্রমণ করেছেন। তিনি জানতে পেরেছেন যে বাড়িটি ভুতুড়ে থাকার কারণে দু'দিন আগে হার্ট অ্যাটাকের কারণে এই মেনশনের তত্ত্বাবধায়ক মারা গিয়েছিলেন। যদিও প্রথমে তিনি এটি বিশ্বাস করেন না, তবে তিনি একটি ছিনতাইকারী বাছাইকারী ( সঞ্জয় শর্মা ) এর সাথে দেখা করেছেন যে কেবল তিনিই হান্টিং থামাতে সক্ষম হবেন।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
রহস্যজনক জিনিসগুলি পরের কয়েক রাত্রে ঠিক ৩ টা ৪০ মিনিটে ঘটে। রেহান কয়েকটি মারাত্মক আক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচায়, একজন মহিলার বারবার চিৎকার শুনেছিল, একটি মেয়েকে গান গাইছে এবং পিয়ানো বাজতে দেখেছিল যে দরজা খুললে অদৃশ্য হয়ে যায়; একটি বইয়ের শেল্ফ থেকে একটি বই নিজে থেকে নেমে আসে এবং রেহান ভিতরে একটি চিঠি পেয়েছিল। মীরা সবরওয়াল ( টিয়া বাজপাই ) তার বাবা-মাকে লেখা আত্মঘাতী চিঠিটি ১৯৩৬ সালের পর থেকে যখন তার ভাইয়ের বিয়েতে যোগ দিতে দিল্লি চলে গেলেন এবং চাকর ও চালক তার আয়া মার্গারেট ( অচিন্ত কৌর ) নিয়ে তাকে একা রেখেছিলেন । তাদের অনুপস্থিতিতে তার পিয়ানো শিক্ষক আয়ার ( আরিফ জাকারিয়া ) পাঠের সময় তাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেছিল। যাইহোক, তিনি তার মাথায় একটি মোমবাতি স্ট্যান্ড দিয়ে তাকে শক্তভাবে আঘাত করে নিজেকে বাঁচালেন, যার ফলে তার মৃত্যু হয়েছিল। শীঘ্রই, পুলিশ মীরার গল্পটি সংবর্ধনা করল, কারণ তারা কয়েকজন ব্যক্তিগত জিনিস এবং তাঁর বাড়ীতে আইয়ারের আঁকানো তাঁর স্পষ্ট স্কেচগুলি পেয়েছিল। যাইহোক, মায়ার সাথে আচ্ছন্ন হয়ে আয়ার দুষ্ট আত্মার আকারে ফিরে এসে প্রথমে তার চাকরকে হত্যা করেছিলেন, তারপরে তার চালক এবং শেষটি মার্গারেটে, তাকে সবাইকেই মেনশনে ফেলে রেখেছিলেন। তিনি মীরাকে পরের ছয় দিন বারবার ধর্ষণ করেছিলেন, যিনি হতাশায় আত্মহত্যা করেছিলেন। রেহান বুঝতে পেরেছিল যে তার মৃত্যুর পরেও তার আত্মা আটকা পড়েছে এবং মায়ারের অভ্যন্তরে আজও আয়ারের আত্মার দ্বারা নির্যাতন করা হয়েছে।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
চিঠিটি পড়ার পরে, তিনি সহানুভূতি বোধ করেন এবং একটি মনস্তাত্ত্বিক মিসেস স্টিভেন্সকে ( প্রচি শাহ ) সাহায্যের জন্য নিয়ে আসেন, কিন্তু মহিলার বুঝতে পেরেছিলেন যে কতটা দুষ্ট ও আবেশী আয়ারের চেতনা তা বুঝতে পেরে রেহানকে একই কাজ করতে বলে। রেহান তার সতর্কবাণী উপেক্ষা করে সেখানেই অবস্থান করেন এবং অয়ারকে তার নামটি পুনরাবৃত্তি করে চ্যালেঞ্জ জানায় কারণ বিশ্বাস করা হয় যে একটি মন্দ আত্মার নাম বলা এটি আরও শক্তিশালী করে তোলে। যাইহোক, আইয়র তার সামনে উপস্থিত হলেন, তাকে মেনশন থেকে নামার জন্য সতর্ক করে এবং হিংস্রভাবে তাকে ফেলে দেয়। আর্তনাদ শুনে রেহান আবার ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু মীরাও তার সামনে উপস্থিত হয়ে বলেছিল যে, আইয়ার তাকে কখনই তাকে বন্দীদশা থেকে মুক্তি দিতে দেবে না। একটি অশ্রুসঞ্জন রেহান পেছন পেছন ফিরে এসে হতাশায় মজলুম বজ্রকণ্ঠের সামনে মীরার চিৎকারে প্রতিধ্বনিত হয়।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
পরের দিন সকালে যখন সে ঘুম থেকে ওঠে তখন সে তার সামনে র‌্যাগ-পিকারটি দেখতে পেয়ে একটি স্পেল ফেলেছিল। মায়ার বাবা তাকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার দিন, ১৯৩৬ সালের ১ আগস্ট থেকে ৭৫৫ বছর পিছনে পাঠায়। নিজেকে শহরটিতে হারিয়ে যাওয়া আগন্তুক বলে আখ্যায়িত করে রেহান মীরাকে তার কাছে শহরের পথ দেখিয়ে বন্ধুত্ব করেছিল। পরের দিন, অয়ীরের মৃত্যু রোধ করার জন্য, রেহান মীরের জন্য চকোলেটতে পূর্ণ একটি ঝুড়ি নিয়ে মীরের কাছে শহরে যাওয়ার পথ দেখানোর উপহার হিসাবে গ্লেন মনোরের কাছে এলেন, আয়য়ার তার উদ্দেশ্যটি সম্পাদন করতে পারার কয়েক সেকেন্ড আগে। রেহান বলেছে যে তিনি গানের প্রতিও আগ্রহী হওয়ায় তিনি মীরার অভিনয় শুনতে চান, তবে আইয়ার তাকে ছেড়ে যেতে বলেছেন। রেহান দরজার বাইরে থাকার জন্য জোর দিয়েছিলেন যাতে সে তাদের ক্লাসে হস্তক্ষেপ না করে এবং এখনও গান শুনতে পারে (যাতে আইয়ার তাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে তিনি মীরার সাহায্যে আসতে পারেন)। রেহানের কথা শোনার সাথে সাথে অয়ার অপ্রত্যাশিতভাবে তাকে মারল, তাকে লনের উপর ফেলে দিল। সে ভিতরে থেকে দরজাটি আঘাত করে এবং একটি ভয়ঙ্কর মীরাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে যখন রেহান তার মৃত্যু আটকাতে চেষ্টা করে। তবে, ভাগ্যে লেখা আছে, মীরা তাকে মেরে ফেলেছে। আহত, (এমনকি ঘটনাটি পরিবর্তন করতে না পেরে অশান্তিও) রেহানকে মার্গারেট এবং মীরা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন যেখানে তিনি আয়ারের আত্মার স্বপ্ন দেখে বলেছিলেন যে তিনি জানেন যে তিনি ভবিষ্যতে, তাঁর উদ্দেশ্য থেকে এসেছেন এবং বলেছিলেন যে তিনি হবেন না তাকে জিততে দাও
1
28.942283
20231101.bn_780086_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
পরের দিন সকালে স্বপ্ন থেকে উঠে রেহান হাসপাতালের হাত থেকে পালিয়ে মিরার চাকরকে উদ্ধার করে পালিয়ে যায়, যে তার চিঠি অনুসারে তাকে হত্যা করতে চলেছিল। যখন সে চাকরটি ইতিমধ্যে মৃত অবস্থায় পেয়েছে তখন মীরা, মার্গারেট এবং ড্রাইভার সহ তিনি আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তার সহযোগিতার জন্য মরিয়া তিনি মীরাকে সমস্ত কিছু ব্যাখ্যা করলেন এবং পরের দিন দুপুরে তার সাথে তার দেখা করতে বললেন। পরের দিন, রেহান, মীরা এবং মার্গারেটের এক পুরোহিতের সাথে দেখা হয়েছিল ( মোহন কাপুর), কে তাদের বলে যে শহর থেকে দূরে একটি দরগাহ, একটি মসজিদ যেখানে সেখানে একজন সুফি বাবা আছেন যারা তাদের সহায়তা করতে পারেন। তিনি তাদেরকে বিকেল তিনটায় যাত্রা শুরু করতে বলেছিলেন কারণ এই মুহুর্তে প্রফুল্লতা দুর্বল এবং ভোর ৩ টা ৪০ মিনিটে সবচেয়ে শক্তিশালী। তিনি আরও বলেছেন যে তিনি তাদের জন্য প্রার্থনা করবেন যাতে আয়ারের আত্মা তাদের গন্তব্যে পৌঁছানোর সময় তাদের সাথে সরাসরি কিছু করতে না পারে। সন্ধ্যা অবধি ভ্রমণ অব্যাহত থাকায় তিনজনই একটি হোটেলে অবস্থান করেন। রাতে অয়ারের স্পিরিট ফোন কলের মাধ্যমে মার্গারেটের শরীরে প্রবেশ করে এবং মীরাকে আবার ধর্ষণের চেষ্টা করে। রেহান এটির সাথে লড়াই করে এবং মীরাকে বাকী পথে দরগাহে নিয়ে যায়।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
রেহানের সুরক্ষার জন্য উদ্বিগ্ন মীরা নিজেকে যত্ন না করে এবং নিজেকে পুরো সমস্যার কারণ না বলে তাকে ছেড়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু রেহান তার প্রতি তার ভালবাসার কথা বলে তাকে সাহায্য করতে রাজি করায়। তারা দুজনেই চুমু খায়।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
এদিকে সাপ দিয়ে পুরোহিতকে হত্যা করা হয়েছে। আইয়ারের হাতে থাকা মার্গারেট, তাদের দরগায় প্রবেশ করা থেকে বিরত করার চেষ্টা করে, কিন্তু রেহান মার্গারেটের পা দরগাহের দ্বারপ্রান্তে রাখার চেষ্টা করে, যার ফলে অয়ারের আত্মাকে চলে যেতে বাধ্য করে এবং তার মৃতদেহ ফেলে দেয়। ভিতরে তারা একই র‌্যাগ-পিকারকে খুঁজে পায় যিনি রেহানকে অতীতে প্রেরণ করেছিলেন এবং নিজেকে সুফি বাবা হিসাবে প্রকাশ করেছিলেন।
0.5
28.942283
20231101.bn_780086_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1
হন্টেড
তিনি তাদের বলেছিলেন যে এক মাইল দূরে এমন একটি শহর যা খাজা দ্বারা মন্ত্রোপযান করা হয়েছিল, এবং একটি কূপ রয়েছে যা এটি যেখানে পৌঁছাতে পারে সেখানে পৌঁছায় এবং মায়ার সাথে ইয়ারের আত্মার পথ দেখাতে হবে যা এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে মীরা যখন তাকে হত্যা করল তখন তার রক্তের দাগ দিয়ে তার রক্তের দাগ পড়েছিল। শহরে পৌঁছানোর সাথে সাথে তাদের আগুন, কাদা এবং দুল ফেলে দিতে হবে (পাশাপাশি ভাল পাঁচটি উপাদান, জল এবং বাতাস ইতিমধ্যে উপলব্ধ থাকার সাথে কাজ করে)। মীরা যেহেতু রেহানের সাথে অভিনয়টি করছিল, দুজনই আইয়ারের দ্বারা বাধা পেয়েছিল, যে মীরাকে টেনে নিয়ে গিয়ে আবার তাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে, কিন্তু রেহান কূপের মধ্যে দুল নিক্ষেপ করতে পরিচালিত হয় এবং আইয়ারকে টেনে নিয়ে যায়। এভাবে, মীরাকে বাঁচাতে, রেহান দুর্ঘটনাক্রমেও কূপের মধ্যে পড়েছিল, যেমনটি ভাগ্যে লেখা রয়েছে, এবং ২০১১ সালে ফিরে আসে। তিনি একই জায়গায় মীরাকে লেখা অন্য একটি চিঠি পেয়েছিলেন, যাতে তাকে একটি নতুন জীবন উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন যে তাকে প্রথমে চিরতরে হারানোর জন্য তিনি প্রথমে হতাশাগ্রস্ত ছিলেন, কিন্তু তারপরে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য তিনি একটি সুখী জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাকে দেওয়া অমূল্য উপহার। একটি আবেগময় এবং খুশি রেহান তার পরিবার, স্বামী এবং তার সন্তানের (তাঁর নামানুসারে) দেওয়ালে ছবির ফ্রেমে একটি হাসিমুখে মিরার দিকে তাকান এবং তাঁর চিঠি হাতে বিছানায় বসে বুঝতে পেরেছিলেন যে গ্লেন মনোর অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন তার চিৎকার আর এখন আর ভুতুড়ে নেই।
0.5
28.942283
20231101.bn_1353207_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Amaravati Sangha (trans.) (1994, 2004). "Karaniya Metta Sutta: The Buddha's Words on Loving-Kindness" from Chanting Book: Morning and Evening Puja and Reflections (1994). Hemel Hempstead: Amaravati Publications. Retrieved 2007-11-25 from "Access to Insight" (2004) at Karaniya Metta Sutta: The Buddha's Words on Loving-Kindness.
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Bodhi, Bhikkhu (2005). In the Buddha's Words: An Anthology of Discourses from the Pali Canon. Somerville, MA: Wisdom Publications. .
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Buddhaghosa, Bhadantacariya & Bhikkhu (trans.) (1999). The Path of Purification: Visuddhimagga. Seattle, WA: BPS Pariyatti Editions. .
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Gombrich, Richard (1988; reprinted 2002). Theravada Buddhism: A Social History from Ancient Benares to Modern Colombo. Routledge: London. .
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Harvey, Peter (2007). An Introduction to Buddhism: Teachings, History and Practices. Cambridge: Cambridge University Press. .
1
28.890167
20231101.bn_1353207_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Monier-Williams, Monier (1899, 1964). A Sanskrit-English Dictionary. London: Oxford University Press. . Retrieved 2008-04-29 from "Cologne University" at MW Scan.
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Ñanamoli Thera (ed., trans.) (1987/1994). The Practice of Loving-Kindness (Metta): As Taught by the Buddha in the Pali Canon (The Wheel No. 7). Kandy, Sri Lanka: Buddhist Publication Society (1987). Retrieved 2007-11-25 from "Access to Insight" (1994 transcription) at The Practice of Loving-Kindness (Metta): As Taught by the Buddha in the Pali Canon.
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
, Bhikkhu (trans.) & Bhikkhu Bodhi (ed.) (2001). The Middle-Length Discourses of the Buddha: A Translation of the Majjhima Nikāya. Boston: Wisdom Publications. .
0.5
28.890167
20231101.bn_1353207_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80
মৈত্রী
Ñanamoli Thera (trans.) & Bhikkhu Khantipalo (ed.) (1993/1994). Saleyyaka Sutta: The Brahmans of Sala (MN 41). Retrieved 2007-12-23 from "Access to Insight" (1994 transcription) at Saleyyaka Sutta: The Brahmans of Sala.
0.5
28.890167
20231101.bn_990440_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
ব্লিং আনপ্লাগড এবং ফক্স স্টার স্টুডিও নির্মিত এই চলচ্চিত্রের জন্য কাসবেকর ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে মাধবানি ও কাপুরকে চুক্তিবদ্ধ করেন। সাইওয়াইন কাদ্রাস এবং সংযুক্তা চাওলা চিত্রনাট্য রচনার কাজ করেছিলেন। মূল ফটোগ্রাফি মুম্বাই তে করা হয়েছিল। ছবিতে প্রসূন জোশী রচিত গানের সাথে বিশাল খুরানার সংগীত রয়েছে। নীরজা ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাওয়ার পর সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছিল এবং নায়িকা প্রধান চরিত্রে সর্বাধিক উপার্জনকারী বলিউড চলচ্চিত্রের একটি হয়ে ওঠে। ছবিটি বক্স অফিসে উপার্জন করেছে।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
কাপুরের অভিনয় ও মাধবানি পরিচালনার জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত এই ছবিটি বলিউডের নানা সংস্থা থেকে বেশ কিছু প্রশংসা ও সম্মান কুড়িয়েছে। ৬৪ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এ হিন্দিতে সেরা ফিচার ফিল্ম এর সম্মান এবং কাপুর পেয়েছেন বিশেষ উল্লেখ্য পুরস্কার। ৬২ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এ নীরজা ছয়টি পুরস্কার জিতেছে যার মধ্যে আছে সেরা চলচ্চিত্র (সমালোচক), সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) (কাপুর), এবং সেরা সহঅভিনেত্রী (আজমি) পুরস্কার।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
২২ বছর বয়সী নীরজা ভানোট (সোনম কাপুর) এক সন্ধ্যায় একটি ঘরের পার্টিতে দেরি করে আসেন। তাঁর মা রমা (শাবানা আজমি) ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট হিসাবে নীরজার চাকরি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং নীরজাকে পরামর্শ দেন যে তাঁর উচিত পুরানো মডেলিং কেরিয়ারেই ফিরে আসা। নীরজা নিজের (বর্তমান) কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য জোর দেন। তাঁর বয়ফ্রেন্ড জয়দীপ (শেখর রাভজিয়ানী) ড্রাইভ করে তাঁকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
বিমান চলাকালীন নীরজা কাতার এর দোহায় এক পেশাদার নরেশের (কবি শাস্ত্রী) সাথে তাঁর অসুখী ব্যবস্থা বিয়ে (অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ) নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রতিফলন তুলে ধরেন। অল্প যৌতুক এবং গৃহকর্মে অক্ষমতার কারণে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছিল। তিনি শেষ পর্যন্ত একটি মডেলিং চুক্তির জন্য দেশে ফিরে আসেন। নরেশ তাঁর বাবা-মাকে যৌতুক এবং তাঁদের মেয়ের গৃহকর্মে দক্ষতার অভাবের অভিযোগ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। তাতে সে আরও দাবি করে ছিল নীরজা হয় টাকা নিয়ে আসুন নতুবা যেন আদৌ আর ফিরে না আসেন। নীরজা নরেশকে ত্যাগ করে প্যান অ্যাম এয়ারওয়েজ এর চাকরি গ্রহণ করেন।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
ইতিমধ্যে প্রকাশ পায় নীরজার বোর্ড প্যান অ্যাম ৭৩ কে লিবিয়া প্রোষিত প্যালেস্তিনি সন্ত্রাসী দল আবু নিদাল সংগঠন করাচিতে হাইজ্যাক করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বিমানটি মুম্বাইয়ের সাহার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে করাচিতে অবতরণ করে। যেখানেই চার আবু নিদাল সন্ত্রাসী একজন লিবিয়ার কূটনীতিকের সিকিউরিটি অফিসারের ছদ্মবেশে বিমানটিকে হাইজ্যাক করে। সন্ত্রাসীদের না জানতে দিয়ে নীরজা দ্রুত ককপিটকে সতর্ক করে দেন এবং তিনজন আমেরিকান পাইলট ওভারহেড হ্যাচ দিয়ে পালানোর পক্ষে যথেষ্ট সময় পেয়ে যান। কারণ ছিনতাইকারীরা বুঝতে পারেনি যে বোয়িং ৭৪৭ এর ককপিটটি উপরে অবস্থিত।
1
28.564744
20231101.bn_990440_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
যখন এক ভারতীয় আমেরিকান যাত্রী নিজেকে আমেরিকান হিসাবে প্রকাশ করেন তখন একজন সন্ত্রাসী তাঁকে হত্যা করে তাঁর লাশ বিমান থেকে পাকিস্তানি মধ্যস্থতাকারীদের সামনে ফেলে দেয়। সন্ত্রাসীরা নীরজাকে আন্তঃযোগে (ইন্টারকম) একটি ঘোষণার আদেশ দিয়ে যাত্রীদের মধ্যে থেকে এক জন রেডিও ইঞ্জিনিয়ার সন্ধানের চেষ্টা করে। পাকিস্তানি বেতার প্রকৌশলী ইমরান আলী (শশী ভূষণ) যখন উঠে দাঁড়াতে শুরু করেন তখন নীরজা তাঁকে বসার ইঙ্গিত করেন। সন্ত্রাসীরা বিমানে আমেরিকান যাত্রীদের শনাক্ত করতে এবং তাদের জামিন করে রাখার জন্য সমস্ত পাসপোর্ট সংগ্রহ করে; নীরজা এবং তাঁর সহকর্মীরা পাসপোর্টগুলি সংগ্রহ করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট পেলে ট্র্যাশ চিটে ফেলে দিয়ে বা সিটের নীচে লুকিয়ে দিয়ে তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট না পেয়ে হতাশ ছিনতাইকারীরা এক ব্রিটিশ যাত্রীকে শনাক্ত করে তাঁকেই জামিন করে।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
পাকিস্তানি আলোচকরা অজান্তেই রেডিও ইঞ্জিনিয়ার আলীর নাম প্রকাশ করে ফেলেন। রেডিওকে আলোচনার জন্য ব্যবহার করতে তাঁকে ছিনতাইকারীরা ককপিটে নিয়ে আসে। এদিকে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ সময় ব্যায় করার জন্য স্টল দেওয়ার চেষ্টা করে। যখন এক ছোট সন্ত্রাসী যাত্রীদের উপর হামলা করে এবং পরিচারকদেরকে বিদ্রূপ করে তখন সন্ত্রাসী নেতা তাকে শাস্তি দেয়। লাঞ্ছিত কনিষ্ঠ সন্ত্রাসী ককপিটে ঝড় তুলে আলীকে গুলি করে রেডিওতে তুমুল হুমকি দিয়ে চিৎকার করতে থাকে। পাকিস্তানি বিমান নিয়ন্ত্রণকারীদের সাথে আলোচনার টানাপড়েনের সময় আলোচকরা আস্তে আস্তে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে আর ছিনতাইকারীরা মিনিটের মধ্যে আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পরে বিমানের অতিরিক্ত শক্তিও শেষ হয়ে যায় এবং বিমানের বাতিগুলিও ভিতরে চলে যায়। নীরজা এবং অন্যান্য পরিচারকরা বার বার বোঝানোর চেষ্টা করা সত্ত্বেও সন্ত্রাসীরা ভাবে পাকিস্তানিরা ইচ্ছাকৃতভাবে পাওয়ার কাট করেছে এবং বিমানে পাকিস্তানি অভিযান আসন্ন ভেবে আতঙ্কিত হাইজ্যাকাররা নির্বিচারে যাত্রীদের দিকে গুলি চালাতে শুরু করে। নিজের জীবনের মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে নীরজা জরুরী প্রস্থানের দরজা খুলে দেন এবং যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে দেওয়ার জন্য সরু ঢালু পথে যাত্রীদের বাইরে পালিয়ে যেতে ব্যবস্থা করেন। তিনটি অসহায় বাচ্চাকে বন্দুকের গুলি থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করার সময় একজন সন্ত্রাসী তাঁকে তিনবার গুলি করে। বাচ্চারা বিমান থেকে পালিয়ে যেতে সমর্থ হয় এবং নীরজা মারা যাওয়ার আগে নিজেকে দরজার বাইরে এনে জরুরি স্লাইডের নীচে টান দিয়ে যান। সেখানেই নীরজার মৃত্যু হয়।
0.5
28.564744
20231101.bn_990440_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE
নীরজা
চলচ্চিত্রটি নীরজার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় যাঁকে শেষ অবধি অশোক চক্র দ্বারা মরণোত্তর সম্মানিত করা হয়েছিলেন। শান্তির সময়ে বীরত্ব, সাহসী কর্ম বা আত্মত্যাগের জন্য ভারতের এই সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান জ্ঞাপন করা হয়।
0.5
28.564744
20231101.bn_790763_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
বেতিস - ইতিহাসে আমরা এই নদীটির প্রথম যে নামে পরিচিতি দেখতে পাই তা হল বেতিস। এই নামটির উৎস অনিশ্চিত, যদিও এটুকু নিশ্চিত ভাবেই বলা সম্ভব যে নামটি প্রাকরোমীয় যুগের। হতে পারে নামটি কোনও কেল্টিক ভাষা, ইবেরীয় ভাষা বা লিগুরীয় ভাষা জাত। নামটির মূল অংশ বায়েত বা বায়েস শব্দটির দেখা মেলে স্পেন, ফ্রান্স বা বেলজিয়ামে চালু বিভিন্ন প্রাচীন ভাষাতেই। এই মূল শব্দটির উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন স্থাননাম, উপজাতির নাম, এমনকি দেবতার নামও গড়ে উঠেছিল - বায়েতুরিয়া, বায়েতুলো, বায়েতেরা, বায়েতোরিক্স, বায়েতাসি, বায়েসিসথেরিস, বায়েসাদিনেস, বাসিপ্পো, বেসিলুস, বেসারো, বায়েসুলা, বায়েথিলা, বায়েসুকথি, বায়েসেইয়া, বায়েসেরতে, প্রভৃতি। এমনকি বর্তমানেও বহুল প্রচলিত বেশ কিছু স্থাননামও এই একই মূল শব্দ থেকে এসেছে - বায়েথা, বেথিয়েরস, বেসোস, বাইলেন, বেসালু, উবেদা, প্রভৃতি। কোনও কোনও গবেষকের মতে ফিনিশীয়রা নদীটিকে বেতসি নামে ডাকতো; এই নামটি কানাইট ভাষা প্রসূত।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
থারসিস - খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীতে গ্রিক নাবিকরা এই অঞ্চলে পদার্পণ করে। তারা এই নদীর নামকরণ করে থারসিস। বলা বাহুল্য, এই অঞ্চলের তারতেসোস রাজ্যের নাম থেকেই এই নাম। যাইহোক, তারতেশীয়রা কিন্তু তখনও তাদের রাজ্যের এই কেন্দ্রীয় নদীকে 'বেতিস' বলেই অভিহিত করত। রোমানরা এই অঞ্চল কার্থেজীয়দের হাত থেকে দখল করে; তারাও এই নদীকে সাধারণভাবে তার পুরনো নামে 'বেতিস' হিসেবেই চিনত। তবে সেই সময় এই নদীর যে আরও কিছু নামও চালু হয়েছিল - তার প্রমাণও আছে। যেমন ৬ষ্ঠ শতাব্দীর বাইজান্টিয়ান ভৌগোলিক স্তেফানুস একে পেরকেস বা পেরথি নামে অভিহিত করেছেন; আবার প্রথম শতাব্দীর রোমান ঐতিহাসিক টিটাস লিভিয়াস একে থেরতিস নামে উল্লেখ করেছেন।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
নার কুরতুবা - ৭১১ খ্রিস্টাব্দে উত্তর আফ্রিকা থেকে আরব ও বেরেবেররা যখন স্পেনে প্রবেশ করে, সাধারণভাবে তারা সেখানকার বিভিন্ন নদী ও স্থাননামের ক্ষেত্রে স্থানীয় নামের খুব একটা পরিবর্তন ঘটায়নি। কিন্তু কর্দোবাতে তাদের রাজধানী স্থাপিত হবার পর নবম ও দশম শতাব্দীতে ঐতিহাসিক আল রাজিদের সময় আমরা জানতে পারি নদীটি লোকমুখে নার কুরতুবা (আরবী নার - নদী, কুরতুবা - কর্দোবা, অর্থাৎ "কর্দোবার নদী") হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
আল-ওয়াদ আল-কবির - একাদশ শতাব্দীর সূচনায় আন্দালুসের ফিতনার (১০০৯–১০৩১) ফলে কর্দোবা খিলাফতের পতন ঘটলে ধীরে ধীরে পুরনো আরবী নামটির ব্যবহার কমে আসতে শুরু করে। নদীর প্রতিশব্দ হিসেবে ধ্রুপদী আরবী শব্দ নার-এর বদলে ওয়াদ শব্দটি অধিক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। আসলে উত্তর আফ্রিকার সাহারায় ও মাগ্রেব'এ শুকনো খাত বোঝাতে আরবী ওয়েদ বা ওয়াদ (আরবী - وادي; ওয়াদি – উপত্যকা) শব্দটি ব্যবহৃত হত। এইসব খাতে শুধুমাত্র বৃষ্টির সময় জল আসত। এরপর থেকে এই নদীটিকে নতুন নামে ডাকা শুরু হয় - "বড় নদী" বা "ওয়াদ আল-কবির"। পরবর্তীকালে ইসপানো-আরাবেতে (স্পেনে প্রচলিত আরবী ভাষায়) উচ্চারণের কিছু নির্দিষ্ট পরিবর্তনের (স্পেনীয় - imàla; ইমালা) ফলে কবির শব্দটির উচ্চারণ পরিবর্তিত হয়ে দাঁড়ায় কিবির। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে রাজা তৃতীয় ফের্নান্দো যখন সেভিয়া পৌঁছান, তখন ইতিমধ্যেই নদীটির নাম দাঁড়িয়েছে গুয়াদালকেবির, যা আজকের স্পেনীয় উচ্চারণে গুয়াদালকিবির।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
এখানে আরও উল্লেখ্য যে, আল-ইদ্রিসি ১১৫৪ খ্রিস্টাব্দে আঁকা তাঁর পৃথিবীর মানচিত্রে এই নদীটিকে উল্লেখ করেছেন নার আগতাম নামে; অন্যদিকে অন্যান্য কিছু আরব লেখক, যেমন - ইবন আল-খাতিব বা আল-রাব্বিনির লেখায় এই নদী শুধুমাত্র সেভিয়ার নদী হিসেবেই উল্লিখিত হয়েছে।
1
28.079236
20231101.bn_790763_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
গুয়াদালকিবির নদীর উপনদীগুলির এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল - এর দুই পারের উপনদীগুলির মধ্যে চোখে পড়ার মতো বিভিন্নতা। আসলে এর উপত্যকার দুই দিকে অবস্থিত সিয়েরা মোরেনা পর্বতমালা ও কর্দিয়েরাস বেতিকাস উচ্চভূমির মধ্যে ভৌগোলিক পার্থক্যের কারণেই আমরা দুই পারের উপনদীগুলির মধ্যে এই বিভিন্নতা দেখতে পাই।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
গুয়াদালকিবির নদীর বামদিক থেকে আসা উপনদীগুলি ডানদিক থেকে আসা উপনদীগুলির তুলনায় তুলনামূলকভাবে লম্বা; এইসব নদীগুলি প্রায় প্রতিটিই দক্ষিণপূর্ব থেকে উত্তরপশ্চিমবাহী; এরা সাধারণভাবে কর্দিয়েরাস বেতিকাস উচ্চভূমির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এসে সমতলে নেমে আসে ও গুয়াদালকিবির উপত্যকায় এসে মিলিত হয়ে একধরনের নদীর নেটওয়ার্ক তৈরি করে।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
অন্যদিকে ডানদিকের উপনদীগুলি, সাধারণভাবে এদের একত্রে মারিয়ানিকোস বলে অভিহিত করা হয়, তুলনামূলকভাবে কিছুটা ছাড়া ছাড়া; আলাদা আলাদা করে নিজের মতো প্রায়শই প্রায় একই দূরত্ব অতিক্রম করে এসে তারা গুয়াদালকিবির নদীতে এসে পড়ে। এগুলি্র বেশিরভাগেরই উৎপত্তি সিয়েরা মোরেনা পর্বতমালার ঢালে; সেখানকার পাথুরে জমির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত খাত বেয়ে তারা সরাসরি গুয়াদালকিবির নদীতে এসে মিশেছে।
0.5
28.079236
20231101.bn_790763_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0
গুয়াদালকিবির
গুয়াদালকিবির উপত্যকায় সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় শীতকালে। নদীর উচ্চগতিতে হওয়া এই বৃষ্টিপাতের জল বিভিন্ন উপনদীগুলির মাধ্যমে গুয়াদালকিবির নদীকে পুষ্ট করে। এছাড়া বসন্তকালে সিয়েরা মোরেনার বরফ গলার হার বৃদ্ধি পেলে সেই জলও গুয়াদালকিবির নদীর মাধ্যমেই প্রবাহিত হয়। এই দুইরকম জলে পুষ্ট হলেও নদীতে জলের জোগান সর্বদা সমান থাকে না। নদীর উচ্চগতিতে জলের এই অনিয়মিত জোগানের পরিমাণ ৫.১ ও নিম্নগতিতে মোহনার কাছে ৩.৪০।
0.5
28.079236
20231101.bn_778440_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
অনেক ইতিহাসবিদের মতে, এ যুদ্ধে শহরটির দুই-তৃতীয়াংশ বাসিন্দা নিহত হওয়ায় যুদ্ধটি থেকে শহরটির ধীর গতিতে পতন শুরু হয়। যুদ্ধের পর, উন্নয়ন ধীর হয়ে পড়ে এবং অর্থনীতি স্থির হয়ে যায়।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
প্যারাগুইয়ান যুদ্ধের পর, ধীরে ধীরে শহরটি পুনর্নির্মাণের চেষ্টা করা হয়। ১৯ শতকের শেষের দিকে এবং ২০ শতকের শুরুর দিকে ইউরোপ এবং উসমানীয় সাম্রাজ্য থেকে অনেক শরণার্থী শহরটিতে প্রবেশ করে। ফলস্বরূপ, অনেক নতুন স্থাপনা নির্মিত হয় এবং শহরটি যুদ্ধের পর যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি উন্নতি লাভ করে।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
১৮৭১ সালে, শহরটিতে একটি ট্রামওয়ে চালু করা হয়। প্রথমদিকে ঘোড়া এবং বাস্প চালিত ট্রাম এবং ১৯১৩ সালে, বৈদ্যুতিক ট্রাম চলাচল শুরু হয়। শহরটির শেষ ট্রাম সেবা ১৯৯৫ সালে বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৯৯৭ সালের নভেম্বর মাসে, আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাম চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে সীমান্তে সমান্তরাল ২৫° ১৫' এবং ২৫° ২০' দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে এবং ৫৭° ৪০' ও ৫৭° ৩০' পশ্চিম অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত। শহরটি প্যারাগুয়ে নদীর বাম তীরে নদীটির সাথে পিলকোমায়ো নদীর মিলনাস্থলে অবস্থিত। প্যারাগুয়ে নদী এবং আসুনসিওন উপসাগর উত্তরপশ্চিমে শহরটিকে দেশটির পশ্চিমা অঞ্চলগুলো এবং দক্ষিণে আর্জেন্টিনা থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। শহরের বাকি জুড়ে রয়েছে দেশটির দেশটির কেন্দ্রীয় বিভাগ।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
প্যারাগুয়ে নদীর পাশে অবস্থিত হওয়ায়, শহরটিতে অনেক ধরনের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা যায়। শহরটি আয়তক্ষেত্রাকার ব্লক আকারে কিছু নিচু পাহাড় জুড়েও অবস্থিত। বসন্তকালে লাপাচো গাছে ফুল ফোটাকে কেন্দ্র করে লামব্রেতে অবস্থিত কারো লামব্রে সহ বিভিন্ন স্থানে অসাধারণ বিভিন্ন প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। পার্কে ইন্ডেপেন্ডেন্সিয়া এবং কার্লোস আন্তোনিও লোপেজ সহ বিভিন্ন উদ্যান প্যারাগুয়ের সাধারণ চাষাবাদের বিশাল অঞ্চল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কাবারা, ক্লাভেল, তারুমা, কাচিনগা এবং তাকুমবু সহ শহরটি জুড়ে বেশ কিছু নিচু পাহাড় এবং সামান্য উচুঁ অঞ্চল রয়েছে।
1
27.961453
20231101.bn_778440_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
আসুনসিওনের জলবায়ু আদ্র উপসাগরীয় যা উপসাগরীয় সাভানা জলবায়ু থেকে একটু ভিন্ন এবং গরম, আদ্র গ্রীস্মকাল (জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা ২৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৮১.৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং হালকা শীত (জুলাই মাসের গড় তাপমাত্রা ১৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৬৩.৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট এ জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য। আপেক্ষিক আদ্রতা সারা বছর বেশি থাকায়, তাপ ইন্ডেক্সটিতে গ্রীস্মকালের ক্ষেত্রে বায়ুর প্রকৃত তাপমাত্রা থেকে বেশি তাপমাত্রা এবং প্রকৃতপক্ষে, শীতকাল আরো ঠান্ডা হতে পারে। শহরটির বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৭৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট। শহরটিতে প্রতি বছর ৮০ দিনের বেশি ১৪০০ মিলিমিটার (৫৫ ইঞ্চি)। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসের ১ তারিখে শহরটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় এবং ২০১১ সালের জুলাই মাসে শহটির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, -১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
আধুনিক যুগে শহরটিতে তুষারপাত কখনো হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি, তবে ক্ষুদ্র তুষারযুগে, ১৭৫১ সালে শেষবারের মতো তুষারপাত হয়।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত শহরটিতে শুষ্ক মৌসূম চলে এবং জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে সবচেয়ে বেশি শীত অনুভূত হয়। বছরে গড়ে এক বা দুই দিন হালকা তুষারপাত হতে পারে।
0.5
27.961453
20231101.bn_778440_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
আসুনসিওন
আদ্র মৌসূমে শহরটি গরম এবং আদ্র আবহাওয়া বিরাজ করে, তবে মৌসূমটির শেষের দিকে আবহাওয়া তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা হয়ে যায়। বিপরীতভাবে, শুষ্ক মৌসূমের প্রভাব হালকা। গ্রীস্মকালে প্যারাগুয়ের উত্তরাঞ্চলের গ্রান চোকো অঞ্চলে তীব্র উপসাগরীয় বজ্রঝড় সৃষ্টি হয়, যা দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হয়, ফলে আসুনসিওনের বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিসংখ্যানে গ্রীস্মকালে বৃষ্টিপাতের হার সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। শহরটির সবচেয়ে আদ্র মাস, এপ্রিল এবং সবচেয়ে শুষ্ক মাস, জুলাই এ যথাক্রমে ১৬৬ মিলিমিটার (৬.৫৪ ইঞ্চি) এবং ৩৯ মিলিমিটার (১.৫৪ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়।
0.5
27.961453
20231101.bn_1372131_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
হিব্রু বাইবেলের একজন আধুনিক ভাষ্যকার কেতুরাহকে "তোরাতে সবচেয়ে উপেক্ষিত উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি" বলে অভিহিত করেছেন। তবে মধ্যযুগীয় ইহুদি পণ্ডিত রাশি, এবং কিছু পূর্ববর্তী রাবাই একটি ঐতিহ্যগত বিশ্বাসের কথা বলেছেন যে, কেতুরাহ এবং হাগার(হাজেরা) একই নারী ছিলেন। যদিও এই ধারণাটি বাইবেলের পাঠে পাওয়া যায় না।
0.5
27.961453
20231101.bn_1372131_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
নৃবিজ্ঞানের গবেষক পলা এম ম্যাকনাট(Paula M. McNutt) এর মতে, বাইবেলের বুক অব জেনেসিসে লিপিবদ্ধ ঐতিহ্যগুলো এটি সাধারণত স্বীকৃতি সেখানে সবকিছু নির্দিষ্টভাবে লেখা নেই। বিশেষ করে ইব্রাহীম এবং তার পরিবার সম্পর্কিত বিষয়গুলি, যা নিশ্চিতভাবে খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের প্রথম দিকে কেনান বা তার আশেপাশের পরিচিত ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
0.5
27.961453
20231101.bn_1372131_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
কীতুরাহ নামটি হিব্রু বাইবেলের দুটি অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে: বুক অব জেনেসিসে, এবং প্রথম করোনোকেলস(First Book of Chronicles) বইতে। এছাড়াও প্রথম শতাব্দীর রোমানো-ইহুদি ঐতিহাসিক জোসেফাস দ্বারা ইহুদিদের প্রাচীনত্বে তার উল্লেখ রয়েছে, তালমুদ, মিড্রাশ, তাওরাতের টারগুম, জেনেসিস রাব্বাহ এবং ইহুদি ধর্মতাত্ত্বিক ও দার্শনিকদের বিভিন্ন লেখায় বর্ণিত হয়েছে।
0.5
27.961453
20231101.bn_1372131_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
লুই ফেল্ডম্যান বলেছেন, জোসেফাস অ-ইহুদি পলিম্যাথ আলেকজান্ডার পলিহিস্টারের বিস্তর প্রমাণ রেকর্ড করেছেন। তিনি ঘুরেফিরে, ঐতিহাসিক ক্লিওডেমাস মালচাসকে উদ্ধৃত করেছেন, যিনি বলেছেন যে, “কীতুরাহ এর গর্ভে জন্ম নেওয়া আব্রাহামের দুই পুত্র আফ্রিকায় হেরাক্লিসের অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন। এটি সেই হেরাক্লিস, নিঃসন্দেহে তাদের সকলের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রীক বীর, যিনি তাদের একজনের মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন।"
0.5
27.961453
20231101.bn_1372131_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
জেনেসিসে কীতুরাহকে আব্রাহামের "অন্য স্ত্রী" হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও ১ম করোনোকেলস (First Chronicles) এ তাকে আব্রাহামের "উপপত্নী বা বাসী বলা হয়েছে। এর মধ্যে জেনেসিসের একজন রাব্বাহ এর মত অনুযায়ী-কেতুরাহ এবং হাগার একই নারীর নাম, যাকে আব্রাহাম প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করার পর পুনরায় বিয়ে করেছিলেন। জেনেসিস এর এই রাব্বাই কেতুরাহ নামটির ব্যাখ্যা করেছেন বলেছেন, ‘তিনি হাগারের অনুরূপ ছিলেন: নামটি আরামাইক কেতুর (গিঁট) এর সাথে সম্পর্কিত বলে বোঝানো হয়েছিল যে তিনি "আবদ্ধ" ছিলেন এবং আব্রাহামকে ছেড়ে যাওয়ার সময় থেকে তার ফিরে আসা পর্যন্ত অন্য কারো সাথে যৌন সম্পর্ক করেননি। কেতুরাহ নামটি বিকল্পভাবে কেটোরেট (হিব্রুতে যার অর্থ "ধূপ") থেকে এসেছে বলে তার কাজগুলি ধূপের মতো আনন্দদায়ক হওয়ার কারণে বলা হয়েছিল।’
1
27.961453
20231101.bn_1372131_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%BE
কটূরা
এই মতামতটি ১১ শতকের পণ্ডিত রাশি দ্বারা গৃহীত এবং জনপ্রিয় হয়েছিল। এই মতামতের সপক্ষে আরো যেসব যুক্তি দেখানো হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে যে, কেতুরাহকে ১ম ক্রনিকলস 1:32-এ আব্রাহামের উপপত্নী হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে (একবচনে) এবং এবং আরও কয়েকটি শ্লোক রয়েছে- যা নির্দেশ করে যে, হাগার এবং কেতুরাহের বংশধররা একই অঞ্চলে বাস করত বা একটি একক জাতিগোষ্ঠী গঠন করেছিল।
0.5
27.961453