_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_17602_118
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
কিরগিজস্তান
|
সোভিয়েত আমলে নির্মিত অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে, শুধুমাত্র মাঝে মাঝে ব্যবহৃত হয় বা সামরিক ব্যবহারের জন্য সীমাবদ্ধ (যেমন, বিশকেকের কাছে কান্ট বিমান ঘাঁটি, যা রুশ বিমান বাহিনী ব্যবহার করে)।
| 0.5 | 1,472.087331 |
20231101.bn_17602_119
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
কিরগিজস্তান
|
উত্তরে চুই উপত্যকা এবং দক্ষিণে ফারগানা উপত্যকা ছিল মধ্য এশিয়ায় সোভিয়েত ইউনিয়নের রেল ব্যবস্থার শেষ পথ। সোভিয়েত-পরবর্তী স্বাধীন রাষ্ট্রগুলির উত্থানের পর, প্রশাসনিক সীমানা বিবেচনা না করে যে রেললাইনগুলি তৈরি করা হয়েছিল সেগুলি সীমানা দ্বারা কেটে দেওয়া হয়েছে ফলে যান চলাচল মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। কিরগিজস্তানের মধ্যে রেল লাইনের ছোট বিটগুলি রয়েছে মোট প্রায় ৩৭০ কিমি (২৩০ মাইল) (১,৫২০ মিমি (৫৯.৮ ইঞ্চি) ব্রডগেজ), তাসখন্দ, আলমাটি ও রাশিয়ার শহরগুলির মতো কেন্দ্রগুলিতে দীর্ঘ দূরত্বে পূর্বের বাল্ক ট্র্যাফিকের অনুপস্থিতিতে এটির সামান্য অর্থনৈতিক মূল্য রয়েছে।
| 0.5 | 1,472.087331 |
20231101.bn_17602_120
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
কিরগিজস্তান
|
উত্তরে বালিকচি থেকে এবং/অথবা দক্ষিণে ওশ থেকে চীন পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণের বিষয়ে অস্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে, তবে নির্মাণের খরচ প্রচুর হতে পারে।
| 0.5 | 1,472.087331 |
20231101.bn_84057_47
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
নন-কনভেক্টিভ স্ট্রাটিফর্ম গ্রুপের মধ্যে, উচ্চ-স্তরের সিরোস্ট্রাটাস দুটি প্রজাতি নিয়ে গঠিত। সিরোস্ট্রাটাস নেবুলোসাসের কাঠামোগত বিবরণের অভাব রয়েছে। সিরোস্ট্রাটাস ফিব্রাটাস একটি প্রজাতি যা আধা-একীভূত ফিলামেন্টগুলি দিয়ে তৈরি যা সিরাসে বা সিরাস থেকে স্থানান্তরিত হয়। মধ্য-স্তরের অ্যালটোস্ট্রাটাস এবং মাল্টি-লেভেল নিম্বোস্ট্রাটাস সর্বদা একটি সমতল বা বিস্তৃত চেহারা থাকে এবং তাই প্রজাতিতে বিভক্ত হয় না। নিম্ন স্ট্র্যাটাস হ'ল নেবুলোসাস প্রজাতির অন্তরভুক্তকেবল যখন স্ট্রাটাস ফ্র্যাক্টাসের ট্যাগযুক্ত চাদরে বিভক্ত হয় তখন ব্যতিত (নীচে দেখুন)।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_48
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
সিরিফর্ম মেঘের তিনটি নন-কনভেক্টিভ প্রজাতি রয়েছে যা স্থিতিশীল বায়ুভর পরিস্থিতিতে গঠন করতে পারে। সিরাস ফিব্রাটাসে ফিলামেন্ট রয়েছে যা সোজা, ঢেউযুক্ত বা মাঝে মাঝে বাতাসের শিয়ার দ্বারা মুড়ে যেতে পারে। আনসিনাস প্রজাতিও প্রায় একই রকম তবে শেষের দিকে হুকগুলি উল্টে গেছে। সিরাস স্পিসাটাস অস্বচ্ছ প্যাচ হিসাবে উপস্থিত হয় যা হালকা ধূসর ছায়া দেখাতে পারে।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_49
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
স্ট্রাটোকুমুলিফর্ম গণ-প্রকরণগুলোর (সিরোকুমুলাস, আলটোকুমুলাস এবং স্ট্রাটোকুমুলাস) সীমিত সঞ্চালনের সাথে বেশিরভাগ স্থিতিশীল বায়ুতে উপস্থিত হয় তাদের দুটি প্রজাতি রয়েছে। স্ট্র্যাটিফর্মিস প্রজাতিগুলি সাধারণত বিস্তৃত শীটে বা ছোট প্যাচগুলিতে দেখা যায় যেখানে কেবলমাত্র ন্যূনতম কনভেক্টিভ ক্রিয়াকলাপ থাকে। লেন্টিকুলারিস প্রজাতির মেঘগুলির প্রান্তে লেন্সের মতো আকার থাকে। এগুলি সাধারণত অরোগ্রাফিক পর্বত-তরঙ্গ মেঘ হিসাবে দেখা যায়, তবে ট্রপোস্ফিয়ারের যে কোনও জায়গায় ঘটতে পারে যেখানে সাধারণত সমতল মেঘের কাঠামো বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত বায়ুভর স্থিতিশীলতার সাথে মিলিত শক্তিশালী বাতাসের শিয়ার রয়েছে। এই দুটি প্রজাতি যে কোনও নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত স্ট্রাটোকুমুলিফর্ম গণ বা গণের উপর নির্ভর করে ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চ, মধ্য বা নিম্ন স্তরে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_50
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
প্রজাতি ফ্র্যাকটাস পরিবর্তনশীল অস্থিতিশীলতা দেখায় কারণ এটি বিভিন্ন ভৌত গঠনের গণ-প্রকারের একটি উপবিভাগ হতে পারে যার বিভিন্ন স্থিতিশীলতা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই উপবিভাগটি ট্যাগযুক্ত তবে বেশিরভাগস্থিতিশীল স্ট্রাটিফর্ম শীট (স্ট্রাটাস ফ্র্যাকটাস) বা কিছুটা বেশি অস্থিতিশীল (কিউমুলাস ফ্র্যাকটাস) ছোট ট্যাগযুক্ত কিউমুলিফর্ম স্তূপের আকারে হতে পারে। যখন এই প্রজাতির ব্যাগগুলি প্রেসিপিটেটর ক্লাউড সিস্টেমে সাথে সংযুক্ত হয়ে উল্লেখযোগ্য হারে উলম্বভাবে অথবা আনুভূমিকভাবে বৃদ্ধি ঘটে, তখন এগুলি পান্নুস নামে আনুষঙ্গিক মেঘ হিসাবেও শ্রেণীবদ্ধ করা হয় (পরিপূরক বৈশিষ্ট্যগুলির বিভাগদেখুন)।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_51
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
এই প্রজাতিগুলি গণপ্রকারের উপবিভাগ যা সীমিত পরিচলনের মাধ্যমে আংশিক অস্থিতিশীল বায়ুতে তৈরি হতে পারে।সাধারণত সকালে বা বিকেলে যখন ক্যাস্টেলানাস প্রজাতিটি উপস্থিত হয় তখন বেশিরভাগ স্থিতিশীল স্ট্রাটোকুমুলিফর্ম বা সিরিফর্ম স্তর বায়ুভর অস্থিতিশীলতার স্থানীয় অঞ্চলগুলি দ্বারা বিঘ্নিত হয়,। এর ফলে একটি সাধারণ স্ট্রাটিফর্ম বেস থেকে উদ্ভূত এম্বেডেড কিউমুলিফর্ম বিল্ডআপগুলি গঠিত হয়। ক্যাস্টেলানাস পাশ থেকে দেখতে অনেকটা দুর্গের বুর্জগুলির অনুরূপ এবং যে কোনও ট্রোপোস্ফেরিক উচ্চতা স্তরে স্ট্রাটোকুমুলিফর্ম জেনার এবং উচ্চ-স্তরের সিরাসের সীমিত-কনভেক্টিভ প্যাচগুলির সাথে পাওয়া যায়। আরও বিচ্ছিন্ন ফ্লোক্কাস প্রজাতির টাফ্টেড মেঘগুলি গণ-প্রকারের উপ-বিভাগের অন্তর্ভুক্ত যা সামগ্রিক কাঠামোতে সিরিফর্ম বা স্ট্রাটোকুমুলিফর্ম হতে পারে। এগুলি কখনও কখনও সিরাস, সিরোকুমুলাস, আলটোকুমুলাস এবং স্ট্রাটোকুমুলাসের সাথে দেখা যায়।
| 1 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_52
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
সম্প্রতি স্ট্রাটোকুমুলাস বা আলটোকুমুলাসের একটি নতুন প্রজাতি আবিষ্কৃত হয়েছে যার নাম দেওয়া হয়েছে ভলুটাস। একটি রোল মেঘ যা কিউমুলোনিম্বাস গঠনের আগে তৈরি হতে পারে। কিছু ভলুটাস মেঘ রয়েছে যা মূল মেঘের পরিবর্তে নির্দিষ্ট ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে মিথস্ক্রিয়ার ফলস্বরূপ গঠিত হয়। সম্ভবত ভৌগোলিকভাবে নির্দিষ্ট এই ধরনের সবচেয়ে অদ্ভুত মেঘ হ'ল মর্নিং গ্লোরি। একটি রোলিং নলাকার মেঘ যা উত্তর অস্ট্রেলিয়ার কার্পেন্টারিয়া উপসাগরের উপরে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রদর্শিত হয়। বায়ুমণ্ডলে একটি শক্তিশালী "তরঙ্গ" এর সাথে যুক্ত। মেঘটি গ্লাইডার বিমানে "সার্ফ" করা যেতে পারে।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_53
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
ট্রপোস্ফিয়ারে অতি সাধারণ বায়ুভর অস্থিতিশীলতা আরও অবাধে কনভেক্টিভ কিউমুলাস ধরনের মেঘ তৈরি করে, যার প্রজাতিগুলি মূলত বায়ুমণ্ডলীয় অস্থিতিশীলতার ডিগ্রি এবং মেঘের ফলস্বরূপ উল্লম্ব বিকাশের সূচক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। একটি কিউমুলাস মেঘ প্রাথমিকভাবে ট্রপোস্ফিয়ারের নিম্ন স্তরে হিউমিলিস প্রজাতির ক্লাউডলেট হিসাবে গঠিত হয় যা কেবল মাত্র সামান্য উল্লম্ব বিকাশ দেখায়। যদি বায়ু আরও অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে, মেঘটি মেডিওক্রিস প্রজাতির মধ্যে উল্লম্বভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। তারপরে তৈরি হয় সবচেয়ে লম্বা কনভেক্টিভ কিউমুলাস প্রজাতি কনজেসটাস, যাকে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা ‘towering cumulus' হিসাবে উল্লেখ করে।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_54
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
অত্যন্ত অস্থিতিশীল বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থার সাথে বড় কিউমুলাসহয়ে উঠতে পারে আরও দৃঢ় কনভেক্টিভ কিউমুলোনিম্বাস ক্যালভাস (মূলত একটি খুব লম্বা ঘনঘ মেঘ যা বজ্রপাত সৃষ্টি করে)। তারপরে শেষ পর্যন্ত যখন মেঘের শীর্ষে সুপারকুল্ড জলের ফোঁটাগুলি বরফ স্ফটিকে পরিণত হয় তখন ক্যাপিলাটাস প্রজাতির মধ্যে প্রবেশ করতে পারে যা এটিকে সিরিফর্ম চেহারা দেয়।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_84057_55
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
মেঘ
|
গণ এবং প্রজাতির প্রকারগুলির আরও শ্রেণী ভাগ করা যায় যার নামগুলি মেঘের সম্পূর্ণ বিবরণ সরবরাহ করার জন্য প্রজাতির নামের পরে ব্যবহৃত হতে পারে। কিছু মেঘের জাতগুলো একটি নির্দিষ্ট উচ্চতা স্তর বা ফর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় এবংএ জন্যই তাঁরা একাধিক গণ বা প্রজাতির জন্য সাধারণ হতে পারে।
| 0.5 | 1,472.024352 |
20231101.bn_503748_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
অ্যালকিনের প্রাকৃতিক ধর্ম অ্যালকেনের মতই হয়। এরা গন্ধহীন, বর্ণহীন এবং দাহ্য পদার্থ। অ্যালকিনের প্রাকৃতিক অবস্থা (গ্যাসীয়, তরল, কঠিন)তার আণবিক ভরের ওপর নির্ভর করে। যেমন, সরলতম অ্যালকিন ইথিন, প্রোপিন, বিউটিন ইত্যাদি স্বাভাবিক উষ্ণতা ও চাপে গ্যাসীয়, পাঁচ থেকে পনের কার্বন বিশিষ্ঠ শাখাহীন অ্যালকিনেরা তরল এবং পনেরর বেশি কার্বন-সহ অ্যালকিনেরা মো্মের মত কঠিন পদার্থ হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
অ্যালকিনের মধ্যে কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধন থাকার জন্যে এরা অ্যালকেনের থেকে সক্রিয় হয় এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বেশি সক্ষম হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
অ্যালকিনে উপস্থিত পাই বন্ধনের জন্যে এরা সংযোজন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে দ্বিবন্ধন থেকে একক বন্ধনের যৌগে রূপান্তরিত হয়।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
হাইড্রোজিনেশান বিক্রিয়ার অ্যালকিন থেকে অ্যালকেন তৈরী হয়। এই বিক্রিয়া উচ্চ চাপ ও তাপমাত্রাতে (২০০° সেলসিয়াস) ধাতব অণুঘটকের উপস্থিতি করা হয়। প্ল্যাটিনাম, প্যালেডিয়াম, নিকেল ইত্যাদি অণুঘটক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই বিক্রিয়ার একটি উদাহরণ হল, ইথিন থেকে ইথেনের উৎপাদন।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
হাইড্রেশান বিক্রিয়ায় অ্যালকিনের অণুর সাথে জলের অণুর সংযোজন বিক্রিয়া হয়ে অ্যালকোহল তৈরী হয়ে থাকে। যেমন নিম্নের বিক্রিয়ায়, ইথিন থেকে ইথানল তৈরী হয়েছে।
| 1 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
এই বিক্রিয়ায় অ্যালকিন অণুর সাথে হ্যালোজেন অণুর (সাধারনত, ক্লোরিন, ব্রোমিন) সংযোজন হয়। অ্যালকিন ক্লোরিন এবং ব্রোমিনদের সাথে বিক্রিয়া করে ডাই-ক্লোরো, ডাই-ব্রোমো যৌগ উৎপাদন করে থাকে।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
অ্যালকিন অণুর সাথে হাইড্রোজেন হ্যালাইড(HX) সংযোজন এর মাধ্যমে অ্যালকাইল হ্যালাইড (R-X) উৎপন্ন হয়।উদাহরণঃ
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
পলিমারকরণ বিক্রিয়াতে অ্যালকিন ও অন্যান্য প্রতিস্থাপিত অ্যালকিনসমূহ উচ্চচাপ, উচ্চতাপ ও প্রভাবকের উপস্থিতিতে এক অণু ওপর অণুর সাথে পরপর যুক্ত হয়ে উচ্চ আণবিক ভর বিশিষ্ট যৌগ গঠন করে। এ উচ্চ আণবিক ভরবিশিষ্ট যৌগটি হল পলিমার এবং মূল মাতৃ যৌগটি হল মনোমার।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_503748_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
অ্যালকিন
|
অ্যালকোহল এর সাথে দ্বিগুণ পরিমাণ গাঢ় সালফিউরিক এসিড যোগ করে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় অ্যালকাইল হাইড্রোজেন সালফেট উৎপন্ন করা হয়। একে ১৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করলে অ্যালকিন উৎপন্ন হয়।
| 0.5 | 1,465.438018 |
20231101.bn_62439_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
যখন অন্তর্দহন ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হয়, তখন বাষ্পীয় ইঞ্জিন থেকে এটিকে পৃথক করার জন্য 'মোটর' শব্দটি ব্যবহার করা হয় (সেই সময় রেলগাড়ি এবং অন্যান্য যানবাহন যেমন স্টীম রোলারে বাষ্পীয় ইঞ্জিন ব্যবহৃত হত)। মোটর (Motor) শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ 'moto' থেকে যার অর্থ সঞ্চালিত করা। অর্থাৎ যে যন্ত্র গতি সঞ্চালন করে তাকেই মোটর বলে।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
ইংরেজিতে মোটর এবং ইঞ্জিন একই অর্থে ব্যবহৃত হলেও প্রকৌশলের ভাষায় এরা এক নয়; ইঞ্জিন জ্বালানীর দহন বা অন্য উপায়ে ব্যবহারের মাধ্যমে এর রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটায়, অন্যদিকে মোটর বিদ্যুৎ, বায়ু অথবা হাইড্রলিক শক্তি ব্যবহার করলেও শক্তির উৎসের কোনো পরিবর্তন ঘটায় না। তবে রকেট ক্ষেপণাস্ত্রবিদ্যায় যে মোটর ব্যবহৃত হয় তাতে জ্বালানীর প্রয়োজন হয়।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
তাপীয় ইঞ্জিনও আদি চালক যন্ত্র হিসেবে প্রবাহীর চাপের পরিবর্তনকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। অন্তর্দহন ইঞ্জিন চালিত যন্ত্রযানে বিভিন্ন মোটর ও পাম্প ব্যবহৃত হলেও এদের শক্তি আসে ইঞ্জিন থেকে। যেখানে ইঞ্জিন দহন বা অন্যান্য রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন প্রচন্ড বল থেকে অথবা বায়ু, পানি বা গ্যাসের উপর প্রযুক্ত এরূপ বলের ক্রিয়া থেকে শক্তি উৎপাদন করে, সেখানে মোটর অন্য বাহ্যিক উৎস থেকে সংগৃহীত শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
ক্লাব ও বৈঠা প্রাগৈতিহাসিক যুগে ব্যবহৃত সাধারণ যন্ত্রের উদাহরণ। প্রাচীনযুগের অপেক্ষাকৃত জটিল যন্ত্রগুলোতে মানুষ, পশু, পানি, বায়ু ও গ্যাসের সঞ্চিত শক্তি ব্যবহৃত হত। চরকি, পাদচালিত যন্ত্র ও তার গুটাবার যন্ত্রে মানুষের বাহুশক্তি ব্যবহৃত হত; এসব কাজে দড়ি, পুলি ও কপিকলের ব্যবহার বাহুশক্তিকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিত। প্রাচীন গ্রীসে ক্রেন ও জাহাজে এবং প্রাচীন রোমে খনি, পানির পাম্প ও সীজ ইঞ্জিনে এসব ইঞ্জিন ব্যবহৃত হত। সেসময়ের লেখকেরা (যেমন - ভিট্রুভিয়াস, ফ্রন্টিনাস ও গায়াস প্লিনিয়াস সেকুন্ডাস) এসব ইঞ্জিনকে কমনপ্লেস ('commonplace') বলে আখ্যায়িত করত, যা থেকে বুঝা যায় সেগুলো তারও আগের আবিষ্কার ছিল। খ্রিস্টাব্দ প্রথম শতকে কল ও মানবচালিত যন্ত্রগুলোতে গবাদিপশু ও ঘোড়ার ব্যবহার শুরু হয়।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
স্ট্রাবোর মতে, খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে মিথ্রিডেট রাজ্যের কাবেরিয়াতে প্রথম পানিচালিত কল তৈরী করা হয়। পরবর্তী কয়েক শতাব্দীতে রোমান সাম্রাজ্যে কলগুলোতে জলচালিত চাকা ব্যবহার করা হয়। এদের মধ্যে কিছু অনেক জটিল ছিল যেগুলোতে ঘূর্ণনগতি নিয়ন্ত্রণে গিয়ার সিস্টেম বা দন্তযুক্ত চাকায় পানি পৌঁছানোর পথ তৈরীর জন্য কৃত্রিম নালা, বাঁধ বা খাল ব্যবহার করা হত। চতুর্থ শতাব্দীতে অসোনিয়াস তাঁর কবিতায় পানিচালিত পাথর কাটার করাতের কথা উল্লেখ করেন। এর পূর্বে প্রথম শতাব্দীতে এরূপ বায়ু ও গ্যাস চালিত যন্ত্র (যেমন- ইওলিপাইল, ভেন্ডিং মেশিন ইত্যাদি) আবিষ্কারের জন্য হিরো অব আলেকজান্দ্রিয়াকে কৃতিত্ব দেওয়া হয়; অনেক ক্ষেত্রে এসব যন্ত্র পূজার কাজে যেমন মন্দিরের স্বয়ংক্রিয় দরজায় ব্যবহৃত হত।
| 1 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
মধ্যযুগীয় মুসলিম প্রকৌশলীরা কল এবং পানি-উত্তোলনকারী যন্ত্রে গিয়ার ব্যবহার করত এবং এসব যন্ত্রের ক্ষমতা আরও বৃদ্ধির জন্য জল শক্তির উৎস হিসেবে বাঁধ ব্যবহার করত। মধ্যযুগীয় ইসলামিক বিশ্বের এসব উন্নয়ন শিল্পকারখানার বিভিন্ন কায়িক শ্রমনির্ভর কাজকে যন্ত্রচালিত করতে সক্ষম হয়েছে।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
১২০৬ সালে আল-জাজারি তাঁর দুইটি পানি-উত্তোলনকারী যন্ত্রে ক্র্যাঙ্ক-কানেক্টিং রড পদ্ধতি ব্যবহার করেন। ১৫৫১ সালে তাকি-আল-দীন এবং ১৬২৯ সালে জিওভানি ব্রাঙ্কা একটি সাধারণ বাষ্পীয় টার্বাইনের কথা উল্লেখ করেন।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে চীনে একটি দৃঢ় রকেট মোটর আবিষ্কৃত হয়। গান পাউডার দিয়ে চালিত এই সাধারণ অন্তর্দহন ইঞ্জিনটি রণক্ষেত্রে শত্রুদের উদ্দেশ্যে উচ্চগতিতে গোলা নিক্ষেপে এবং আকাশে আতশ বাজি ফাটাতে কার্যকর ছিল। এরপর এই উদ্ভাবন সারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_62439_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইঞ্জিন
|
ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন হল প্রথম বাষ্পীয় ইঞ্জিন যা আংশিক বায়ুশূন্য স্থানে বায়ুমন্ডলীয় চাপের চেয়ে সামান্য অধিক চাপের বায়ু প্রবাহের মাধ্যমে পিস্টন চালনা করে। ১৭১২ সালের নিওকমেনের বাষ্পীয় ইঞ্জিনের উন্নতি সাধনের মাধ্যমে জেমস ওয়াট ১৭৬৩ থেকে ১৭৭৫ সালে বিক্ষিপ্তভাবে বাষ্পীয় ইঞ্জিনের উন্নয়নে বড় অবদান রাখেন। জ্বালানী দক্ষতার অভাবনীয় বৃদ্ধির কারণে তাঁর নকশা বাষ্পীয় ইঞ্জিনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠে। তাঁর এই কাজের পিছনে তাঁর ব্যবসায়িক সঙ্গী ম্যাথু বোল্টনের অবদান কোনো অংশে কম ছিল না। তাঁর এই উদ্ভাবনের কারণে দক্ষ সেমি-অটোমেটেড কারখানার দ্রুত উন্নয়ন সাধন সম্ভব হয় যা জলশক্তি সংকটাপন্ন অঞ্চলে একেবারেই অকল্পনীয় ছিল। এভাবেই পরবর্তীতে বাষ্পীয় রেল ইঞ্জিন তৈরীর মাধ্যমে রেল পরিবহন ব্যবস্থার প্রসার ঘটে।
| 0.5 | 1,464.326635 |
20231101.bn_680643_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
ইউনিলিভারের রয়েছে ৪০০ এর উপর পণ্যসামগ্রী যেখান থেকে ২০১৬ এ টার্নওভার ছিল প্রয় ৫২.৭ বিলিয়ন ইউরো, ২০১৭ এ তা ছিল ৫৩.৭ বিলিয়ন ইউরো ও ১৩টি পণ্য এর সাথে ১ বিলিয়ন ইউরোর উপর বিক্রয়কৃত আয়।লাক্স (সাবান), Axe/Lynx, Dove, Omo, Heartbrand ice creams, Hellmann's, Knorr, Lipton, Magnum, Rexona/Degree, Sunsilk and Surf. এটি লন্ডন ভিত্তিক Unilever plc ও রটা্রডাম ভিত্তিক Unilever N.V একটি দ্বৈত-তালিকাভুক্ত (dual-listed) প্রতিষ্ঠান কিন্তু কোম্পানির বৈশ্বিক কেন্দ্র রটারডাম এ অবস্থিত। উভয় প্রতিষ্ঠান একটি সাধারন বোর্ড অফ ডিরেক্টরের মাধ্যমে একটি ব্যবসা পরিচালনা করে। ইউনিলিভার ৪টি বিভাগে সংগঠিত-খাবার,রিফ্রেশমেন্ট(পানীয় ও আইস্ক্রীম), ও পারসোনাল কেয়ার। এটির গবেষণা ও উন্নয়ন্ন সুবিধা রয়েছে -যুক্তরাজ্য(২টি),নেদারল্যান্ডস,চীন,ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
ইউনিলিভার ১৯৩০ সালে ডাচ মারজারিন উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠান Margarine Unie এবুং ব্রিটিশ সাবান উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লিভার ব্রাদার্স । বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়া্রধে ক্রমবর্ধমানভাবে বৈচিত্র্যতা অর্জন করেছিল তেল ও চর্বিজাত পন্য উৎপাদন ও বিশ্বব্যাপী ব্যবসা প্রসারনের মাধ্যমে। এটি অনেক যৌথ অর্জন করেছিল যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে লিপটন(১৯৭১), ব্রুকবন্ড(১৯৮৪),চিসব্রো-পন্ডস(১৯৮৭), হেলম্যান এ্যন্ড বেস্টফুডস (২০০০), বেন এন্ড জেরি'স(২০০০),আলবার্তো-কালভার(২০১০), ডলার শেভ ক্লাব (২০১৬) ও পুক্কা হার্বস(২০১৭)। ইউনিলিভার ১৯৯৭ সালে কোম্পানির বিশেষ ক্যামিকেল ব্যবসাকে আইসিআই(ইম্পেরিয়াল ক্যামিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ) এর কাছে স্বতন্ত্রতা প্রদান করে। ২০১৫ সালে পল পলম্যানের অধীনে ইউনিলিভার ধীরে ধীরে স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য সামগ্রী উৎপাদনের দিকে নজর দেয় ও খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন কমিয়ে ফেলে।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
ইউনিলিভার পিএলসি লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ এর তালিকাভূক্ত ও FTSE 100 Index এর অন্যতম সংগঠক। ইউয়নিলিভার এন ভি Euronext Amsterdam এর তালিকাভূক্ত ও AEX index এর অন্যতম সংগঠক। প্রতিষ্ঠানটি Euro Stoxx 50 ও stock market index এর নক্ষত্র।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
স্যামুয়েল ভ্যান দেন জার্গেন ১৮৭২ সালে ন্যাদারল্যান্ডসের অস এ প্রথম মারজারিন কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর ১৮৮৮ তে অসের আরেকজন অধিবাসী স্যামুয়েল ভ্যান ডেনবার্গ তার মারজারিন কারখানা তৈরি করেন , এই দুটি প্রতিষ্ঠান ১৯৭২ সালে Margarine Unie প্রতিষ্ঠা করে।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
পাম তেলের প্রাথমিক চাষাবাদ হত ব্রিটিশ ওয়েস্ট আফ্রিকা যেখান থেকে সংবাদ প্রতিবেদন ইংল্যান্ড এ এমন ভাবে দেখানো হত যে সেখানকারে চাষীরা ভাল অবস্থানে আছে। ১৯১১ সালে কোম্পানি বেলজিয়ান কংগো এর ৭,৫০,০০০ হেক্টর বনের অনুমোদন পায়,যেখানে জোরপূর্বক শ্রমিকদের কাজ করানোর একটা ব্যবস্থা চালু ছিল।
| 1 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
১৯২৫ সালে লিভার ব্রাদার্স ম্যাক ফিশারিজের মালিকানা লাভ করে টি ওয়াল এন্ড সন্স এর কাছ থেকে। ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বরে ডাচ মারজারিন ইউনি এবং ব্রিটিশ সোপমেকার লিভারব্রাদার্স তাদের নাম যুক্ত করে কোম্পানির নাম রাখে ইউনিলিভার।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
১৯৩০ সালে আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকায় ব্যবসা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল কোম্পানির পক্ষ থেকে। নাযিদের আগ্রাসনের সময়কাল অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউরোপে ইউয়নিলিভার কোন বিনিয়োগ কতে সমর্থ ছিল না,তাই এটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে নতুন নতুন ব্যবসায় পুনঃবিনিয়োগ করে। ১৯৪৩ সালে হিমায়িত খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টি জে লিপটন (বার্ডস আইয়ের স্বত্বাধিকারী) এবং ব্যাচেলর পিস, যা সবজি টিনজাতকরনে যুক্তরাজ্যের অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এরপর ১৯৪৪ এ পেপসোডেন্টের উদ্ভব।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
১৯৪৫ সালের পর থেকে যুক্ত্রাষ্ট্রের একসময়কার সফল ব্যবসা ধ্বসের মুখ দেখতে লাগল। ফলাফল ইউনিলিভার "হ্যান্ডস অফ" পলিসি অনুসরন করে তাদের অধীনস্থ কোম্পানি গুলোকে কোম্পানি পরিচালনার দায়িত্ব দিল।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_680643_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইউনিলিভার
|
সানসিল্ক প্রথম ১৯৫৪ সালে বাজারজাতকরন শুরু হয়। ডাভ প্রথম বাজারজাতকরন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে ইউনিলিভার ১৯৫৭ সালে হিমায়িত খাদ্য ব্যবসার পুরোপুরি মালিকানা অর্জন করে,যা বার্ডস আই নামে পুনঃনাম করা হয়। ইউএস ভিত্তিক গুড হিউমার আইস্ক্রিম কোম্পানি ব্যবসার মালিকানা পায় ১৯৬১ সালে।
| 0.5 | 1,462.092873 |
20231101.bn_3362_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
সাইটোপ্লাজম গ্রিক শব্দ Cytos = কোষ এবং Plasma = সংগঠন। নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থিত এবং কোষ ঝিল্পী দিয়ে পরিবেষ্টিত প্রোটোপ্লাজমীয় অংশই হলো সাইটোপ্লাজম।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
অর্থাৎ প্রোটোপ্লাজমের নিউক্লিয়াসকে বাদ দিলে যে স্বচ্ছ, ঘন ও তরল পদার্থ থাকে, তাকেই সাইটোপ্লাজম বলে।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
এটি জেলির ন্যায় অর্ধতরল হওয়ায় এবং প্রাণের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী বিভিন্ন ধরনের অঙ্গাণু ও উপাদান ধারণ করায় একে বাংলাতে কোষের প্রাণপঙ্ক বলা হয়।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
সাইটোপ্লাজম হচ্ছে কোষের ভেতরে বেশির ভাগ অংশ জুড়ে অবস্থিত স্বচ্ছ, সমসত্ব, জেলি-সদৃশ বা জেলির মতো পদার্থ। সাইটোপ্লাজমের অভ্যন্তরে অবস্থিত কোষের বিভিন্ন জৈবনিক ক্রিয়াকলাপের সাথে সংশ্লিষ্ট সজীব বস্তুসমূহকে একত্রে সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু বলা হয় । সাইটোপ্লাজমের (৮০ শতাংশই) পানি এবং সাধারণত বর্ণহীন।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
কোষের অধিকাংশ কার্যাবলি সাইটোপ্লাজমেই সম্পাদিত হয়। সাইটোপ্লাজমে ক্যালসিয়াম আয়নের আসা-যাওয়া বিপাক ক্রিয়ার সংকেত হিসেবে সংঘটিত হয়। উদ্ভিদকোষে কোষগহবর ঘিরে সাইটোপ্লাজমের নড়াচড়াকে সাইটোপ্লাজমিক স্ট্রীমিং বলে।
| 1 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
সাইটোপ্লাজমে প্রধানত কোষ মাতৃকা বা সাইটোপ্লাজমিক ম্যাট্রিক্স, কোষীয় অঙ্গাণু এবং কোষীয় জড়বস্তু উপলব্ধ্য।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
কোষ মাতৃকাঃ কোষের ৭০শতাংশই হচ্ছে কোষ মাতৃকা বা সাইটোপ্লাজমিক ম্যাট্রিক্স। একে সাইটোসলও বলে। সাইটোপ্লাজমের সকল অঙ্গাণু সরিয়ে নিলে যে জেলির মতো থকথকে তরল পাওয়া যায়, তাই হল সাইটোসল। এটি সাধারনতঃ ইন্ট্রা সেলুলার ফ্লুইড অর্থাৎ দুটি কোষের অন্তরবর্তী জলীয় পদার্থ। এরা ঝিল্লী পর্দার দ্বারা পৃথক অবস্থায় থাকে। উদাহরণস্বরূপ মাইটোকন্ড্রিয়াল ম্যাট্রিক্সকে মাইটোকন্ড্রিয়ন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছে। এতে কোষকঙ্কাল তন্তু,বিভিন্ন ধরনের দ্রাব্য প্রোটিন থাকে। প্রোক্যারিওটিক কোষের সাইটোসল কোষের জিনোম বহন করে এবং এই গঠনযুক্ত অংশকে নিউক্লিওড বলে। এগুলি হল ডিএনএ এর অংশ এবং এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রোটিন, যারা ব্যাকটেরিয়ার ক্রোমোজম এবং প্লাস্মিডের ট্রান্সক্রিপশন এবং রেপলিকেশন নিয়ন্ত্রণ করে। ইউক্যারিওটিকদের ক্ষেত্রে কোষ নিউক্লিয়াসের ভেতরে জিনোমের বিভিন্ন প্রক্রিয়া ঘটে এবং কোষ নিউক্লিয়াস থেকে সাইটোসলকে পৃথক করছে নিউক্লিয়ার পোরগুলি যারা ১০ ন্যন্নোমিটার আকারের বড় মলিকিউলের মুক্ত ব্যাপন প্রক্রিয়াতে বাধার সৃষ্টি করে।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
কোষীয় অঙ্গানুঃ সাইটোপ্লাজমে উপস্থিত ঝিল্লীবদ্ধ অঙ্গানুসমূহকে কোষীয় অঙ্গাণুও বলা হয়। এই অঙ্গাণু তালিকায় আছে - ১.প্লাস্টিড ২.মাইটোকন্ড্রিয়া ৩.গলজি বডি ৪.এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা ৫.রাইবোজোম ৬.লাইসোজোম ও ৭.সেন্ট্রিওল।
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_3362_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
সাইটোপ্লাজম
|
কোষীয় জড়বস্তুঃ সাইটোপ্লাজমের কোষীয় জড়বস্তু প্রকৃতপক্ষে সঞ্চিত খাদ্য এবং ক্ষরিত পদার্থ। স্টার্চ, গ্লাইকোজেন, পলিহাইড্রক্সিবিউটাইরেট সমৃদ্ধ শক্তি বহনকারী পদার্থ এতে উপস্থিত থাকে। এছাড়াও এককোষী ও বহুকোষী উভয় ধরনেরই কোষীয় জড়বস্তু হিসেবে লিপিড সমৃদ্ধ ফ্যাটি এসিড ও স্টেরল পর্যবেক্ষণ করা যায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/S0163782701000133|শিরোনাম=The biogenesis and functions of lipid bodies in animals, plants and microorganisms|তারিখ=2001-09-01|সাময়িকী=Progress in Lipid Research|খণ্ড
| 0.5 | 1,446.46096 |
20231101.bn_646439_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
বহিপীর নাটকটি উনিশ শতকের শেষভাগ বা বিশ শতকের সূচনালগ্নের পটভূমিতে লেখা। নাটকে দেখা যায়, জমিদার হাতেম আলি সূর্যাস্ত আইনে জমিদারী হারাচ্ছেন। সূর্যাস্ত আইন প্রণীত হয় ১৭৯৩ সালে আর এ আইনে অনেক জমিদার জমিদারী হারাতে থাকে এ সময় পর্যন্ত। সে সময়ে বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রচলিত পীরপ্রথা, অন্ধবিশ্বাস আর কুসংস্কার ফুটে উঠেছে এ নাটকে। বহিপীর চরিত্রটিকে ধনী-গরিব সবাই অসম্ভব ভয় ও সম্মান করে। গ্রামের সাধারণ মানুষ পীরকে পেলে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ধন সম্পদ এমনকি নিজের কন্যাকেও দান করে দেয়। এ নাটকটি শেষ পর্যন্ত আলোর পথ দেখায় ও এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেয়।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
বহিপীর নামটির একটি প্রতীকী তাৎপর্যও রয়েছে। মূলত মুসলমান সমাজে পীরপ্রথার সৃষ্টি হয় কুসংস্কার ও ধর্মীয় বইয়ের পাতা থেকে। ইসলাম ধর্মের সুফিবাদী ব্যাখ্যার সূত্র ধরেই পীর সমাজের সৃষ্টি। সে হিসেবে ধর্মীয় ব্যাখ্যা ও মাসায়েল বইয়ের পাতা থেকে মানুষের সংস্কারকে পুঁজি করে ছড়িয়ে পড়া পীরপ্রথাকে তুলে ধরতে বহিপীর নামটি দেওয়া হয়েছে।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
বহিপীর নাটকের কেন্দ্রীয় ও নাম চরিত্র। তার বাড়ি উত্তরের সুনামগঞ্জ। সাধারণের ভাষা তার কাছে অপবিত্র মনে হওয়ায় তিনি বহি বা বইয়ের ভাষায় কথা বলেন। এ কারণেই তার নাম বহিপীর। সারাদেশে তার অনেক মুরিদ থাকায় সবার আঞ্চলিক ভাষা শিখা তার সম্ভব নয়। তাই সবাই যেন তার কথা বুঝতে পারে, সেজন্য তিনি বইয়ের ভাষায় কথা বলেন। নাটকে তিনি অত্যন্ত ধৈর্যশীল ও বুদ্ধিমান লোক। চৌদ্দ বছর আগে প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর মুরিদের কন্যা তাহেরাকে বিয়ে করেন। নাটকে তার ধূর্তবুদ্ধি ও বাস্তব জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
তাহেরা নাটকের গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র। মাতৃহীন তাহেরাকে তার কুসংস্কারাচ্ছন্ন বাবা আর সৎমা বৃদ্ধ বহিপীরের সাথে বিয়ে দেন নেকির আশায়।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
কিন্তু তাহেরা এ বিয়ে মেনে নিতে না পেরে চাচাত ছোট ভাইয়ের সাথে পালিয়ে হাতেম আলির বজরায় আশ্রয় নেয়। নাটকে তাহেরা অনমনীয় ও মানবিক চরিত্র।
| 1 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
নাটকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। নাটকে বহিপীর খলনায়ক হলে হাশেম হলো নায়ক। জমিদারপুত্র হাশেম ধর্মীয় কুসংস্কার ও সামাজিক অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীক চরিত্র। নাটকে তাহেরার প্রতি তার দুর্বলতা লক্ষ্য করা যায়। শেষ পর্যন্ত সে ও তাহেরা নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে একসাথে পালিয়ে যায়।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
হাতেম আলি রেশমপুরের এক ক্ষয়িষ্ণু জমিদার। খাজনা বাকি পড়ায় তার জমিদারী সূর্যাস্ত আইনে নিলামে উঠেছে। জমিদারী রক্ষার জন্য বন্ধুর কাছে সাহায্য চাইতে চিকিৎসার বাহানায় শহরে আসেন। কিন্তু তার বন্ধু সহায়তা না করলে তিনি অসহায় হয়ে পড়েন। বহিপীর তার অসহায়ত্বের সুযোগ নেন। কিন্তু হাতেম আলি বহিপীরের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে মানবিকতার পরিচয় দেন।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
জমিদারগিন্নি খোদেজা বেগম সাদামাটা ধর্মভীরু ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন একটি চরিত্র। নাটকে তিনি অচেনা অসহায় মেয়ে তাহেরাকে আশ্রয় দিয়েছেন, মেয়েটির দুঃখের কাহিনী জেনে ব্যথিত হয়েছেন। আবার মেয়েটি পীরের পালিয়ে আসা স্ত্রী জেনে তাকে ফিরিয়ে দিতে চেয়েছেন। উপলব্ধি করেছেন তাহেরার এ বিয়েটি অন্যায়, কিন্তু পীরের অভিশাপের ভয়ে চুপ থেকেছেন। ছেলে হাশেম আর বহিপীর মুখোমুখি অবস্থান নিলে পীরের পক্ষ নিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট থাকতে চেয়েছেন, কিন্তু ছেলেকেও শক্তভাবে দমন করতে পারেন নি। খোদেজার মধ্যে চিরায়ত মায়ের প্রতিমূর্তি ফুটে উঠেছে।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_646439_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%B0
|
বহিপীর
|
হকিকুল্লাহ পীরের ধামাধরা ব্যক্তিত্বহীন একটি চরিত্র। সে বহিপীরের সহকারী। নাটকে সে পীরের আজ্ঞা পালন করেই চলেছে।
| 0.5 | 1,445.897887 |
20231101.bn_5188_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
এগুলো সাধারণত অ্যালার্জিক কারণে হয়ে থাকে, তবে অনেক ক্ষেত্রে অ্যালার্জিক কারণ ব্যতিরেকে অন্য কারণেও রক্তস্ফোট হয়ে থাকে ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
অধিকাংশ দীর্ঘস্থায়ী রক্তস্ফোট অজানা ইডিওপ্যাথিক কারণে হয়ে থাকে । প্রায় ৫০% রোগীর ক্ষেত্রে যাদের দীর্ঘস্থায়ী ছুলি হয়, এর কারণ একটি স্বয়ংক্রিয় ইমিউন প্রতিক্রিয়া ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
ছুলি বা আমবাতের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে ত্বকের কোনও অংশে লাল রংয়ের ফুঁসকুড়ির মত দেখতে কোনো কিছুর আবির্ভাব হওয়া । এগুলি আকারে পিন এর সমান অথবা কয়েক ইঞ্চি ব্যাসের হতে পারে ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
ছুলি বা আমবাত হওয়র কারণকে বিভিন্নভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে । পরিবেশে অবস্থিত বিভিন্ন উপাদান ছুলি বা আমবাত হওয়ার কারণ ঘটাতে পারে, এর মধ্যে গ্রহণকৃত ঔষধ, খাবার কিংবা পরিবেশের অন্যান্য উপাদানঅন্তর্ভুক্ত। গ্রীষ্মের গরম আবহাওয়া ও বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় এ রোগের সংক্রমণ বেশি হয়। এছাড়া দীর্ঘদিন স্টেরয়েড জাতীয় ট্যাবলেট খেলে সমস্যাটি হতে পারে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে গেলেও এটি হয়। একই কক্ষে অনেক মানুষ থাকলে, একই জিনিসপত্র ব্যবহার করলে ও অপরিচ্ছন্ন থাকলে এ ছত্রাকের সংক্রমণ ঘটে।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
দীর্ঘস্থায়ী ছুলি বা আমবাতের কারণ খুব কম ক্ষেত্রেই শনাক্ত করা যেতে পারে । কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগ সম্পর্কে নতুন ধারণা পাওয়ার জন্য একটি দীর্ঘ সময়ের নিয়মিত এলার্জি টেস্টিং করার জন্য অনুরোধ করা হয়ে থাকে । দীর্ঘস্থায়ী ছুলিতে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে সাধারণ এলার্জি টেস্টিং এর মাধ্যমে কোনও ফল পাওয়া গেছে বলে এখনও কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি । তাই দীর্ঘমেয়াদী ছুলিতে আক্রান্ত রোগীর জন্য সাধারণ এলার্জি টেস্টিং সুপারিশযোগ্য নয় ।
| 1 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী ছুলি উভয়ের ক্ষেত্রে থেরাপির প্রধান অবলম্বন হল রোগ সম্পর্কে রোগীর শিক্ষা, ছুলি বা আমবাত বৃদ্ধি পাওয়ার কারণসমূহ এড়িয়ে চলা এবং এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করা ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
দীর্ঘমেয়াদী ছুলি বা আমবাতের চিকিৎসা কঠিন হতে পারে এবং এ ক্ষেত্রে রোগের ফলাফল হিসাবে রোগীর বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য অক্ষমতা দেখা দিতে পারে ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
চিকিৎসার প্রথম ধাপ হচ্ছে হিস্টামিন এইচ ওয়ান রিসেপ্টর এর প্রতিবন্ধক হিসাবে যে সকল এন্টিহিস্টামিন কাজ করে তা ব্যবহার করা । প্রথম জেনারেশনের এন্টিহিস্টামিন যেমন ডাইফেনহাইড্রামিন(বেনাড্রিল), হাইড্রোঅক্সিজিন(আটারাক্স), কেন্দ্রীয় ও পেরিফেরাল উভয় এইচ ওয়ান রিসেপ্টরকে ব্লক করে এবং খুবই উপশমকারী হতে পারে । দ্বিতীয় জেনারেশনের এন্টিহিস্টামিনগুলো যেমন লোরাটাডিন(ক্লারিটিন), সেটিরিজিন(জাইরটেক) অথবা ডেসলোরাটাডিন(ক্লারিনেক্স) ইত্যাদির ব্যবহারও এক্ষেত্রে যথেষ্ট উপকারিতা দিতে পারে । সর্বাধিক উপকারিতা লাভের জন্য শুধুমাত্র রোগের তীব্রতার সময় ঔষধ সেবন না করে প্রতিদিন এন্টিহিস্টামিন ব্যবহার করা উচিত ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_5188_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BF
|
ছুলি
|
ক্রনিক ছুলি উপশমে অনেক ক্ষেত্রে গ্লুকোকর্ডিকয়েড ব্যবহার যথেষ্ট কার্যকর, তবে এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমন অ্যাড্রিনাল প্রতিরোধ, ওজন বৃদ্ধি, অস্টিওপরোসিস সমস্যা, হাইপারগ্লাইসেমিয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে । সেইহেতু এসকল ওষুধ দীর্ঘসময় ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়ে থাকে ।
| 0.5 | 1,445.609931 |
20231101.bn_263979_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
রক্তে প্রতি মাইক্রোলিটারে অণুচক্রিকার সংখ্যা ১,৫০,০০০-৪,৫০,০০০ (গড়ে প্রায় ৩,০০,০০০/মাইক্রোলিটার)। রক্তে প্রায় প্রতি দশ দিন অন্তর অণুচক্রিকাসমূহ প্রতিস্থাপিত হয়। অন্য কথায় বলা যায়, প্রতি মাইক্রোলিটার রক্তে দৈনিক প্রায় ৩০,০০০ অণুচক্রিকা তৈরি হয়।গড়ে একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দেহে দৈনিক প্রায় ১০১১ সংখ্যক অণুচক্রিকা তৈরি হয়। নবজাতকের ক্ষেত্রে অণুচক্রিকার সংখ্যা কম থাকে (১,৫০,০০০-২,০০,০০০/মাইক্রোলিটার), জন্মের পর তিন মাস বয়সে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছায়। নারী ও পুরুষের মধ্যে অণুচক্রিকা সংখ্যায় কোনো পার্থক্য নেই। তবে, মাসিকের সময় এর সংখ্যা কমে যায়। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে অধিক উচ্চতায় অণুচক্রিকা সংখ্যা বাড়ে। খাবার খাওয়ার পরেও এই সংখ্যা বাড়ে। রক্তে অণুচক্রিকার অর্ধায়ু ৮-১২ দিন (গড়ে ১০ দিন)। প্লীহার টিসু ম্যাক্রোফেজ ব্যবস্থার মাধ্যমে অণুচক্রিকা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। অর্ধেকেরও বেশি অণুচক্রিকা প্লীহার ম্যাক্রোফেজের মাধ্যমে ধ্বংস হয়। সুতরাং স্প্লিনোমেগালি বা প্লীহাবৃদ্ধির ফলে অণুচক্রিকা সংখ্যা কমে এবং প্লীহাকর্তন বা স্প্লিনেক্টমিতে অণুচক্রিকা সংখ্যা বাড়ে।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অ্যাডহিসিভনেস: অমসৃণ পৃষ্ঠতলে লেগে থাকার বৈশিষ্ট্যকে অ্যাডহিসিভনেস বা আঠালোভাব বলে। রক্তনালিতে ক্ষত হলে অন্তরাস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সাব-এন্ডোথেলিয়াল (অব-অন্তর্ঝিল্লিক) কোলাজেন প্রকাশিত হয়ে পড়ে। কোলাজেনের সংস্পর্শে আসার পর অণুচক্রিকা সক্রিয় হয় এবং কোলাজেনের সাথে সেঁটে যায়। আসঞ্জন হলো অণুচক্রিকার পুরু আস্তরের কাজ। অণুচক্রিকার আসঞ্জন প্রক্রিয়ার সাথে ক্ষতিগ্রস্ত এন্ডোথেলিয়াম থেকে ক্ষরিত ফন ভিলেব্রান্ট ফ্যাক্টর (vWF) ও অণুচক্রিকা ঝিল্লির পৃষ্ঠতলে অবস্থিত গ্লাইকোপ্রোটিন Ib নামক রিসেপ্টর প্রোটিনের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া জড়িত। ফন ভিলেব্রান্ট ফ্যাক্টর হলো একটি বৃহৎ প্রবহমান অণু যা এন্ডোথেলিয়াল কোষ দ্বারা উৎপন্ন হয়। এন্ডোথেলিয়াল কোষের ভেইবেল-পালাদে বস্তুতেও vWF সঞ্চিত থাকে। এর সাথে বন্ধন হলে অণুচক্রিকা সক্রিয় হয় এবং এর দানাগুলোর উপাদান অবমুক্ত করে। অবমুক্ত এডিপি অণুচক্রিকার কোষ ঝিল্লির এডিপি রিসেপ্টরের ওপর কাজ করে আরও বেশি অণুচক্রিকার পুঞ্জীভবন ঘটায়। মানব অণুচক্রিকায় কমপক্ষে তিনটি ভিন্ন এডিপি রিসেপ্টর আছে, যেমন P2Y1, P2Y2 ও P2X1। এগুলো নিঃসন্দেহে ওষুধ উদ্ভাবনের জন্য আকর্ষণীয় লক্ষ্যবস্তু এবং কতক নতুন সম্বাধক হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক প্রতিরোধে আশা জাগিয়েছে। আঠালোভাবকে ত্বরান্বিত করে এমন অন্যান্য বস্তুসমূহ হলো কোলাজেন (তন্তুজেন), থ্রম্বিন, এডিপি, থ্রম্বোক্সেন এ২, ক্যালসিয়াম আয়ন, পি-সিলেক্টিন ও ভিট্রোনেক্টিন। নতুন সংগৃহীত রক্তের নমুনায় অণুচক্রিকাগুলো একে অপরের সাথে ও সকল লভ্য উপরিতলে লেগে থাকে, যদি না রক্তে সাইট্রেট বা অন্যান্য পদার্থ মিশানো হয় যা রক্তে ক্যালসিয়াম আয়নের লভ্যতা হ্রাস করে।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অ্যাগ্রিগেশন (সমষ্টিকরণ): অ্যাগ্রিগেশন হলো অণুচক্রিকার সমষ্টিকরণ বা জমায়েত। আসঞ্জনের পরে অণুচক্রিকার ঘন (ডেল্টা) দানা থেকে অবমুক্ত পদার্থসমূহের দ্বারা আরও অধিক সংখ্যক অণুচক্রিকা সক্রিয় হয়। সক্রিয়করণের সবচেয়ে সংবেদনশীল চিহ্ন হচ্ছে অঙ্গসংস্থানিক পরিবর্তন। অঙ্গসংস্থানিক পরিবর্তন শুরু করার ক্ষেত্রে মাইটোকন্ড্রিয়াল হাইপারপোলারাইজেশন (অতিধ্রুবণ) প্রধান ভূমিকা রাখে। সক্রিয়করণের সময় অণুচক্রিকার অভ্যন্তরে ক্যালসিয়াম আয়নের পরিমাণ বাড়ে এবং দীর্ঘ সূত্রবৎ ক্ষণপাদ দীর্ঘায়িত করে তাদের আকৃতির পরিবর্তন করে যাকে প্রবর্ধ বা ফিলোপোডিয়া (সূত্রপাদ) বলে। এ-সকল পরিবর্তন অণুচক্রিকার কোষঝিল্লি ও উন্মুক্ত নালিকাতন্ত্রের সাথে মাইক্রোটিউবিউল/অ্যাক্টিন যৌগের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে সংঘটিত হয়। এটি পেশি কোষের সংকোচন প্রক্রিয়ার মতোই। ফিলোপোডিয়া অণুচক্রিকাকে একত্রে সমষ্টীভূত হতে সাহায্য করে। অণুচক্রিকার সক্রিয়করণ ও সমষ্টিকরণ প্রক্রিয়া এডিপি, থ্রম্বোক্সেন এ২ ও অণুচক্রিকা-সক্রিয়ক পদার্থ (এটি একটি সাইটোকাইন যা অণুচক্রিকা ছাড়াও নিউট্রোফিল ও মনোসাইট থেকে ক্ষরিত হয়) দ্বারা ত্বরান্বিত হয়। সক্রিয়করণের কয়েক মিনিট পরেই সমষ্টিকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়। গ্লাইকোপ্রোটিন IIb/IIIa (GPIIb/IIIa) রিসেপ্টর চালু হওয়ার মাধ্যমে শুরু হয়, এসব রিসেপ্টর ফন ভিলেব্রান্ট ফ্যাক্টর (vWF) অথবা ফাইব্রিনোজেনের সাথে বন্ধন তৈরি করে। প্রতি অণুচক্রিকায় এ-রকম প্রায় ৬০,০০০ সংখ্যক রিসেপ্টর আছে। যখন অন্ততপক্ষে অণুচক্রিকার নয়টি ভিন্ন পৃষ্ঠতলীয় রিসেপ্টরের মধ্যে যে-কোনো একটি বা আরও বেশি রিসেপ্টর সক্রিয়করণের সময় চালু হয়, তখন অন্তঃঅণুচক্রিকা সংকেতদায়ক পাথওয়ে বিদ্যমান GpIIb/IIIa রিসেপ্টরের আকৃতির পরিবর্তন – কুঞ্চিত থেকে ঋজু – ঘটায় এবং এভাবে বন্ধন গঠনের সক্ষমতা অর্জন করে।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অ্যাগ্লুটিনেশন: অ্যাগ্লুটিনেশন বা আশ্লেষণ হলো অণুচক্রিকাসমূহের একত্রে পুঞ্জিতকরণ। কিছু অণুচক্রিকা অ্যাগ্লুটিনিন ও অণুচক্রিকা-সক্রিয়ক পদার্থের ক্রিয়ার ফলে সমষ্টীভূত অণুচক্রিকাসমূহের আশ্লেষণ ঘটে। এন্ডোথেলিয়াম (অন্তরাস্তর) অক্ষত থাকলে থ্রম্বাস (তঞ্চপিণ্ড) তৈরি হয় না, কারণ নাইট্রিক অক্সাইড, প্রোস্টাসাইক্লিন, ও সিডি৩৯ অণুচক্রিকাকে বাধা প্রদান করে থ্রম্বাস বা তঞ্চিত রক্তপিণ্ড গঠন প্রতিরোধ করে।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অণুচক্রিকাসমূহ অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র, এর ব্যাস ২-৪ μm (গড়ে ২.৫ μm) ও আয়তন ৭-৮ ঘন মাইক্রোমিটার (গড়ে ৭.৫ cu µ)। এরা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় ডিম্বাকার দ্বি-উত্তোল (লেন্স আকৃতির) চাকতির মতো হয়ে থাকে। এ-ছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায় অণুচক্রিকা কমলালেবুর মতো দুই প্রান্তে সামান্য চাপা গোলাকার হতে পারে, যার অর্ধাক্ষ অনুপাত ২-৮। কখনো কখনো দণ্ডাকার,ডাম-বেল, কমা আকৃতি, চুরুট আকৃতি বা অন্য যে-কোনো অস্বাভাবিক আকৃতির হতে পারে। নিষ্ক্রিয় অবস্থায় অণুচক্রিকার প্রবর্ধ বা ফিলোপোডিয়া থাকে না তবে সক্রিয় অবস্থায় থাকে।
| 1 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অণুচক্রিকা অস্থিমজ্জার মেগাক্যারিওসাইট (মহাকেন্দ্রক কোষ) থেকে উৎপত্তি লাভ করে। অণুচক্রিকা পুরু গ্লাইকোপ্রোটিন আস্তরযুক্ত কোষ ঝিল্লি দ্বারা বেষ্টিত থাকে, যেটি এদের আঠালো বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী। কোষ ঝিল্লিটি ৬ ন্যানোমিটার পুরু। কোষ ঝিল্লির ব্যাপক অন্তঃপ্রবেশের ফলে একটি উন্মুক্ত নালিকা ব্যবস্থা গড়ে উঠে, যেটি খুবই সূক্ষ্ম সুড়ঙ্গ ব্যবস্থা যার মধ্য দিয়ে অণুচক্রিকার দানাসমূহ তাদের উপাদান বাইরে বের করে দেয়। কোষ ঝিল্লিতে ফসফোলিপিড, কোলেস্টেরল ও গ্লাইকোলিপিড আকারে লিপিড থাকে, গ্লাইকোক্যালিক্স হিসেবে শর্করা এবং গ্লাইকোপ্রোটিন ও প্রোটিন থাকে। বিক্ষিপ্তভাবে থাকা গ্লাইকোক্যালিক্স রক্ত তঞ্চনের সময় অণুচক্রিকার আসঞ্জন ও সক্রিয়করণের সাথে জড়িত।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
রঞ্জিত রক্ত অনুলেপে, অণুচক্রিকাগুলো প্রায়শই গুচ্ছ হিসেবে থাকে। চাকতি-সদৃশ অণুচক্রিকার প্রান্তীয় অঞ্চল খুবই হালকাভাবে রঞ্জিত থাকে, যাকে হায়ালোমিয়ার (কাচবৎ অংশ) বলে, দানাসমৃদ্ধ গাঢ়ভাবে রঞ্জিত কেন্দ্রীয় অঞ্চলটিকে গ্র্যানিউলোমিয়ার (দানালো অংশ) বলে। কোষ ঝিল্লির নিচে অণুচক্রিকার পরিসীমা বরাবর মাইক্রোটিউবিউল (অণুনালিকা) ও মাইক্রোফিলামেন্ট (অণুসূত্র) থাকে যা অণুচক্রিকার আকার বজায় রাখতে সাহায্য করে। মাইক্রোটিউবিউলসমূহ অ্যাক্টিন ফিলামেন্ট, মায়োসিন ও কোষ সংকোচনের সাথে জড়িত অন্যান্য প্রোটিনের (যেমন, থ্রম্বোসথিনিন) সাথে সংশ্লিষ্ট থাকে। এ-ছাড়া সাইটোপ্লাজমে আরও থাকে মাইটোকন্ড্রিয়া, গ্লাইকোজেন, অল্প পরিমাণ মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, কোষ ঝিল্লির নালিকাকার ইনভ্যাজিনেশন (অন্তঃপ্রবেশ) এবং তিনটি প্রধান ধরনের ঝিল্লি-বেষ্টিত থলি যা আলফা, ডেল্টা ও ল্যামডা দানা নামে আখ্যায়িত। আলফা দানাসমূহ হলো বৃহত্তম, যার ব্যাস প্রায় ২০০-৫০০ ন্যানোমিটার যা অণুচক্রিকার মোট আয়তনের ১০%। অণুচক্রিকায় এদের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি (প্রতি অণুচক্রিকায় প্রায় ৫০-৮০টি)। এদের মধ্যে অণুচক্রিকা-উদ্ভূত বৃদ্ধি ফ্যাক্টর, ফাইব্রিনোজেন ও অন্যান্য পদার্থ থাকে। ডেল্টা বা ডেন্স দানা ক্ষুদ্রতর (ব্যাস ১৫০-৩০০ nm) এবং প্রতি অণুচক্রিকায় ৩-৮ টি ডেল্টা দানা থাকে। এতে ৫-হাইড্রোক্সিট্রিপ্ট্যামিন (সেরোটোনিন) থাকে যা রক্তরস থেকে এন্ডোসাইটোসিস (অন্তঃকোষায়ন) প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে। ল্যামডা দানা হলো ক্ষুদ্রতম (ব্যাস ২৫০ nm) এবং এতে লাইসোসোমাল উৎসেচক থাকে।
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
অণুচক্রিকা অস্থিমজ্জায় গঠিত হয়। বহুজনি রক্তোৎপাদী মাতৃকোষ থেকে কলোনি ফর্মিং ইউনিট-মেগাক্যারিওসাইট (CFU-Meg) উৎপন্ন হয়। এখান থেকে মেগাক্যারিওব্লাস্ট (আদি মহাকেন্দ্রক কোষ) তৈরি হয় যেখান থেকে তৈরি হয় প্রোমেগাক্যারিওসাইট (প্রাক্-মহাকেন্দ্রক কোষ)। এটি মেগাক্যারিওসাইট বা মহাকেন্দ্রক কোষের প্রজনিকা কোষ। মেগাক্যারিওসাইটের বিকাশ পর্যায় হলো নিম্নরূপ:
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_263979_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
অণুচক্রিকা
|
বহুজনি রক্তোৎপাদী মাতৃকোষ (CFU-Meg) → মেগাক্যারিওব্লাস্ট → প্রোমেগাক্যারিওসাইট → মেগাক্যারিওসাইট (মহাকেন্দ্রক কোষ)
| 0.5 | 1,444.934742 |
20231101.bn_764036_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
তড়িৎ বিশ্লেষ্য শব্দটির ইংরেজি পরিভাষা electrolyte শব্দটির উদ্ভব হয়েছে গ্রীক lytós থেকে, যার অর্থ "খোলা বা বন্ধনমুক্ত করা যায় এমন"।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
স্ভান্তে আরেনিউস তার ১৮৮৪ সালের গবেষণামূলক নিবন্ধে, যার জন্য তিনি ১৯০৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন, ব্যাখ্যা করেন যে, কঠিন স্ফটিকসদৃশ লবণ দ্রবীভূত হলে তা বিয়োজিত হয়ে আধানযুক্ত কণার জোড় তৈরি করে।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
আরেনিউসের ব্যখ্যা ছিল এই যে, দ্রবণ তৈরির সময় লবণ বিয়োজিত হয়ে আধানযুক্ত কণায় পরিণত হয়, বহু বছর আগেই মাইকেল ফ্যারাডে যার নাম দিয়েছিলেন “আয়ন”। ফ্যারাডের বিশ্বাস ছিল যে, তড়িৎ বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয়ন তৈরি হয়। আরেনিউস প্রস্তাব করেন যে, তড়িৎ প্রবাহের অনুপস্থিতিতেও লবণের দ্রবণে আয়ন বিদ্যমান থাকে। এজন্য তিনি প্রস্তাব করেন যে, দ্রবণে রাসায়নিক বিক্রিয়া আদতে আয়নসমূহের মধ্যে বিক্রিয়া।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
তড়িৎ বিশ্লেষ্য দ্রবণ সাধারণত তৈরি হয় যখন কোন লবণকে কোন দ্রাবক, যেমন- পানিতে মেশানো হয় এবং দ্রাবক ও দ্রবের অণুসমূহের মধ্যে তাপগতীয় মিথষ্ক্রিয়ার কারণে প্রতিটি উপাদান বিয়োজিত হয়ে যায়, যে প্রক্রিয়ার নাম “দ্রবণীকরণ” (solvation)। উদাহরণস্বরূপ, যখন খাবার লবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড), NaCl, পানিতে মেশালে, লবণ (কঠিন) এর উপাদান আয়নে বিশ্লিষ্ট হয়ে যায়, বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অনুসারে,
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
পানির সাথে বিক্রিয়া করেও কোন পদার্থের দ্বারা আয়ন তৈরি করা সম্ভব। যেমন- কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস পানিতে দ্রবীভূত হয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করে যেখানে হাইড্রোনিয়াম, কার্বোনেট, এবং হাইড্রোজেন কার্বোনেট আয়ন থাকে।
| 1 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
গলিত লবণও তড়িৎ বিশ্লেষ্য হতে পারে, যেমন উদাহরণস্বরূপ, যখন সোডিয়াম ক্লোরাইড বিগলিত অবস্থায় থাকে, ঐ তরল লবণও তড়িৎ পরিবহন করে। বিশেষত, আয়নিক তরলসমূহ, যারা হচ্ছে গলিত লবণ যাদের গলনাংক ১০০°C এর নিচে, তারা উচ্চ-পরিবাহিতা সম্পন্ন অ-জলীয় তড়িৎ বিশ্লেষ্য এবং এ কারণে জ্বালানি কোষ ও ব্যাটারিতে এদের বহুধা ব্যবহার রয়েছে।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
কোন দ্রবণে দ্রবীভূত তড়িৎ বিশ্লেষ্যকে “গাঢ়” বলে বর্ণনা করা যায় যদি তার আয়নের ঘনত্ব বেশি থাকে, অথবা “লঘু” বলা যায় যদি ঘনত্ব কম হয়। যদি কোন দ্রব অধিক অনুপাতে বিশ্লিষ্ট হয়ে মুক্ত আয়ন গঠন করে, ঐ তড়িৎ বিশ্লেষ্যটি তীব্র/শক্তিশালী; যদি অধিকাংশ দ্রব বিয়োজিত না হয়, ঐ তড়িৎ বিশ্লেষ্যটি দুর্বল। তড়িৎ বিশ্লেষণ ব্যবহার করে তড়িৎ বিশ্লেষ্যের ধর্মাবলি কাজে লাগিয়ে দ্রবণে উপস্থিত গঠনকারী উপাদান এবং যৌগসমূহ নিষ্কাশন করা যায়।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
মৃৎক্ষার ধাতুসমূহ, উপাদান আয়নসমূহের মধ্যে তীব্র আকর্ষণের কারণে, শক্তিশালী হাইড্রক্সাইড গঠন করে, যেগুলো পানিতে স্বল্প-দ্রবণীয়। এ কারণে তাদের প্রয়োগ শুধুমাত্র যেক্ষেত্রে উচ্চ-দ্রবণীয়তা আবশ্যক নয়, সেসব ক্ষেত্রের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_764036_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
তড়িৎবিশ্লেষ্য
|
শারীরতত্ত্বে, প্রাথমিক তড়িৎ বিশ্লেষ্য আয়নগুলো হচ্ছে- সোডিয়াম (Na+), পটাসিয়াম (K+), ক্যালসিয়াম (Ca2+), ম্যাগনেসিয়াম (Mg2+), ক্লোরাইড (Cl−), হাইড্রোজেন ফসফেট (HPO42−), এবং হাইড্রোজেন কার্বোনেট (HCO3−)। তড়িৎ আধানের চিহ্ন যোগ(+) ও বিয়োগ (-) দ্বারা বোঝানো হয় যে, পদার্থটি আয়নিক প্রকৃতির এবং ইলেকট্রন বণ্টনে অসামঞ্জস্য আছে, যা রাসায়নিক বিশ্লেষণের পরিণতি। বহিঃকোষীয় প্রবাহী পদার্থের মধ্যে প্রাপ্ত তড়িৎ বিশ্লেষ্যগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে সোডিয়াম, এবং পটাসিয়াম হচ্ছে প্রধান অন্তঃকোষীয় তড়িৎ বিশ্লেষ্য; উভয়ই প্রবাহী ভারসাম্য ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অপরিহার্য।
| 0.5 | 1,444.216392 |
20231101.bn_371681_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
বেতনভুক্ত কাজের ব্যক্তির পক্ষে ফিতরা প্রদান করা মালিকের উপর আবশ্যক নয়। তবে মালিক ইচ্ছে করলে কাজের লোককে ফিতরা প্রদান করতে পারবেন। তবে তিনি বেতন বা পারিশ্রমিক হিসেবে ফিতরা প্রদান করতে পারবেন না ।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
অর্ধ ছা‘ ফিতরা আদায় করা সুন্নাত বিরোধী কাজ। মু‘আবিয়া -এর যুগে মদীনায় গম ছিল না। সিরিয়া হ’তে গম আমদানী করা হ’ত। তাই উচ্চ মূল্যের বিবেচনায় তিনি অর্ধ ছা‘ গম দ্বারা ফিৎরা দিতে বলেন। কিন্তু বিশিষ্ট ছাহাবী আবু সাঈদ খুদরী সহ অন্যান্য ছাহাবীগণ মু‘আবিয়া -এর এই ইজতিহাদী সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন এবং রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নির্দেশ ও প্রথম যুগের আমলের উপরেই কায়েম থাকেন। যারা অর্ধ ছা‘ গম দ্বারা ফিৎরা আদায় করেন, তারা মু‘আবিয়া -এর রায়ের অনুসরণ করেন মাত্র। ইমাম নবভী বলেন, সুতরাং অর্ধ ছা‘ ফিৎরা আদায় করা সুন্নাহর খেলাপ। রাসূল (ছাঃ) যাকাতের ও ফিতরার যে হার নির্ধারণ করে দিয়েছেন তা রদবদল করার অধিকার কারো নেই। এ ব্যাপারে ওমর একটি ফরমান লিখে আমর ইবনে হাযম -এর নিকটে পাঠান যে, যাকাতের নিছাব ও প্রত্যেক নিছাবে যাকাতের যে, হার তা চির দিনের জন্য আল্লাহ তার রাসূলের মাধ্যমে নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। এতে কোন যুগে, কোন দেশে কমবেশি অথবা রদবদল করার অধিকার কারো নেই।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
শরী‘আতের বিধান গ্রহণ করতে হবে ইসলামের মূল উৎস থেকে। মূল উৎস হ’ল দু’টি (১) পবিত্র কুরআন (আ‘রাফ ৭/৩) ও (২) ছহীহ হাদীছ।[8] কুরআন মাজীদের পর ছহীহ হাদীছই হবে শরী‘আতের দলীল। মিস‘আর ইবনে কিদাম (রহঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি সা‘দ ইবনে ইবরাহীমকে বলতে শুনেছি, ,لاَ يُحَدِّثُ عَنْ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِلاَّ الثِّقَاتُ ,'নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো নিকট থেকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর হাদীছ গ্রহণ করা যাবে না’।আবু ক্বাতাদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, তোমরা আমার পক্ষ থেকে বেশী বেশী বর্ণনা করা থেকে বেঁচে থাকবে। যে ব্যক্তি আমার উপর কোন কথা আরোপ করবে সে যেন কেবল হক বা সত্য বলে। আর যে ব্যক্তি আমার উপর এমন কোন কথা আরোপ করবে যা আমি বলিনি, সে যেন জাহান্নামে তার ঠিকানা বানিয়ে নিল’।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
তোমরা খাদ্যের খবিস (নিকৃষ্ট) অংশ দ্বারা আল্লাহর পথে খরচ করার সংকল্প করিও না। অথচ তোমরা স্বয়ং উহা গ্রহণ করিতে প্রস্তুত নও।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
তবে ধানের থেকে চাল দিয়ে ফিতরা প্রদান করা উত্তম। নিম্নোক্ত কিয়াস থেকে এই ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়ঃ যাকাতুল ফিৎর আদায় করতে হবে খাদ্যবস্ত্ত দ্বারা। টাকা-পয়সা দিয়ে নয়। এ মর্মে বহু হাদীছ বিদ্যমান আছে। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,
| 1 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে মুদ্রা হিসেবে দিরহাম প্রচলিত ছিলো। দিরহামের দ্বারা কেনা কাটা, দান খয়রাত করা হতো। তবু সাহাবী খুদরী রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত হাদিস থেকে জানা যায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাদ্য বস্তু দিয়ে ফিতরা প্রদান করতেন। এজন্য মুসলমান পন্ডিতদের বড় অংশ টাকা দিয়ে ফিতরা প্রদানের ব্যাপারে ভিন্নমত পোষন করেন। ইমাম আহমদ রাহিমাহুল্লা বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নতের বরখেলাফ হওয়ার কারণে আমার আশঙ্কা হচ্ছে যে, তা যথেষ্ট হবে না। তবে ইমাম বুখারী (রহ.), ইবনে আবী শায়বা (রহ.) ও বায়হাকি (রহ.) বলেন, টাকা দিয়ে ফিতরা দিলে আদায় হয়ে যাবে।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
10371 – حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ زُهَيْرٍ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا إِسْحَاقَ، يَقُولُ: «أَدْرَكْتُهُمْ وَهُمْ يُعْطُونَ فِي صَدَقَةِ رَمَضَانَ الدَّرَاهِمَ بِقِيمَةِ الطَّعَامِ»
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
অর্থ : হযরত যুহাইর (রহ.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবূ ইসহাক (রহ.) থেকে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন, আমি সাহাবায়ে কেরাম (রা.) কে এই অবস্থায় পেয়েছি যে, তারা রমজানে সাদাকায়ে ফিতর খাবারের বিনিময়ে টাকা দ্বারা আদায় করতেন। ইবনে আবি শায়বা-২/৩৯৮, হাদীস-১০৩৭১। এটির সনদ সম্পূর্ণ সহীহ তথা প্রমাণযোগ্য।
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_371681_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
ফিতরা
|
10370 – حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ هِشَامٍ، عَنِ الْحَسَنِ، قَالَ: «لَا بَأْسَ أَنْ تُعْطِيَ الدَّرَاهِمَ فِي صَدَقَةِ الْفِطْرِ»
| 0.5 | 1,436.032442 |
20231101.bn_96305_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
প্রায় ১২ শতাব্দী পরে কারবালার যুদ্ধের গল্পকে ঘিরে পাঁচটি প্রধান ধরনের অনুষ্ঠান তৈরি করা হয়েছিলো। এই আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে স্মৃতিচারণ সভা (মজলিশুল তাজিয়া); কারবালায় হোসাইন সমাধি পরিদর্শন বিশেষ করে আশুরা ও যুদ্ধের পর চল্লিশতম দিনে (জিয়ারত আশুরা ও জিয়ারত আল-আরবাইন); সর্বজনীন শোক মিছিল (আল-মাওয়াকিব আল-হুসাইনিয়া); একটি নাটক হিসাবে যুদ্ধের উপস্থাপনা (শাবিহ); এবং ব্যক্তিগত আত্মনিগ্রহ (ততবীর)। কিছু শিয়া মুসলমান বিশ্বাস করে যে আশুরাতে অংশ নিলে তাদের পাপ ধুয়ে যায়। একটি জনপ্রিয় শিয়া প্রবাদ আছে যে "হোসাইনের জন্য একটি অশ্রু ঝরানো একশত পাপ ধুয়ে দেয়"।
| 0.5 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
শিয়া মুসলমানদের জন্য আশুরা স্মরণ করা হলো তীব্র শোক ও দুঃখের ঘটনা। শোকার্তরা হোসাইনের শাহাদাতের স্মরণে একটি মসজিদে শোকাহত ও কাব্যিক আবৃত্তি যেমন মর্সিয়া, নুহা, লাতমিয়া ও সোয়াজ পরিবেশন করে, তারা ঢোল পিটিয়ে এবং "ইয়া হুসেন" বলতে বলতে বিলাপ ও শোক প্রকাশ করে। ওলামারাও হোসাইনের ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামে অবস্থান ও তার বিদ্রোহের ইতিহাসের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বক্তৃতা দেন। মসজিদের শেখ কারবালার যুদ্ধের গল্পটি পুনরায় বর্ণনা করেন যাতে তার শ্রোতারা হোসাইন এবং তার পরিবারের দ্বারা সহ্য করা বেদনা ও দুঃখকে আবার জাগিয়ে তুলতে পারে এবং তারা মাকতাল আল-হুসাইন পাঠ করে। ইরান, ইরাক এবং পারস্য উপসাগরের আরব রাষ্ট্রগুলোর মতো কিছু জায়গায় তাজিয়া হিসেবে আবেগপূর্ণ নাটক পরিবেশিত হয় যা কারবালার যুদ্ধ ও ইয়াজিদের হাতে হোসাইনের দুঃখকষ্ট ও শাহাদতকে পুনর্ব্যক্ত করে।
| 0.5 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ও জ্যামাইকাতে স্থানীয়ভাবে 'হুসে' বা হোসাই নামে পরিচিত অনুষ্ঠান আশুরা উপলক্ষে মুহাম্মদের নাতিকে স্মরণ করতে পারে, তবে উদযাপনটি রোমান ক্যাথলিক, হিন্দুধর্ম ও ব্যাপটিস্ট আন্দোলন সহ অন্যান্য ধর্মের প্রভাব গ্রহণ করে এটি বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মের মিশ্রণে পরিণত হয়েছে। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহনশীলতার পরিবেশে এই অনুষ্ঠানে মুসলিম ও অমুসলিম উভয়েই অংশগ্রহণ করে। স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানের সময়কালের জন্য মসজিদ ও ব্যক্তিদের জন্য নির্দিষ্ট রাতে প্রত্যেকের জন্য বিনামূল্যে খাবার (নাজরি বা ভোটি খাবার) সরবরাহ করার প্রথা রয়েছে।
| 0.5 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
কিছু কিছু ঐতিহ্যবাহী আত্মনিগ্রহ আচার-অনুষ্ঠানে যেমন তলোয়ার জানি ( তলোয়ারের মাতম বা কখনও কখনও ততবির ) একটি তলোয়ার ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য আচার-অনুষ্ঠান, যেমন জঞ্জির জানি বা জঞ্জির মাতম-এ একটি জঞ্জির (ব্লেডযুক্ত একটি চেইন) ব্যবহার করে। এটি বিতর্কিত হতে পারে ও কিছু শিয়া ধর্মগুরুরা এই অনুশীলনটিকে নিন্দা করেছেন এই বলে যে "এটি তাদের সম্প্রদায়ের একটি পশ্চাদপদ ও নেতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি করে।" পরিবর্তে যাদের প্রয়োজন তাদের জন্য রক্ত দান করতে ঈমানদারদের অনুপ্রাণিত করা হয়। কিছু শিয়া মুসলমান রক্তদান ("কামে জানি") এবং নিজেদের আত্মনিগ্রহ করে এই ঘটনা পালন করে।
| 0.5 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে আশুরা পালন করা সারা ইতিহাস জুড়ে সংখ্যালঘু হিসেবে পরিচিত শিয়াদের নিকট অত্যন্ত মূল্যবান। স্মৃতিচারণের সময় প্রচলিত শর্ত অনুযায়ী এই জাতীয় স্মৃতিচারণগুলো অন্তর্নিহিত ভিন্নমত বা এমনকি স্পষ্ট প্রতিবাদের ভিত্তি হয়ে উঠতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ইরানে ইসলামি বিপ্লব, লেবাননের গৃহযুদ্ধ, ইসরায়েলি সামরিক উপস্থিতির বিরুদ্ধে লেবাননের প্রতিরোধ ও বাহরাইনে ১৯৯০-এর দশকের বিদ্রোহের সময় এটি হয়েছিলো। কখনও কখনও এই স্মৃতিচারণ করা আল-হোসাইনের শাহাদতের স্মৃতিকে আধুনিক ইসলাম ও মুসলমানদের অবস্থার সাথে তুলনা করে আশুরার দিনে হোসাইনের এই বিখ্যাত উক্তিটি উল্লেখ করে: "প্রতিটি দিন আশুরা, প্রতিটি ভূমি কারবালা"।
| 1 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
ইরানের সাংবিধানিক বিপ্লবের সময়কাল (১৯০৫–১৯১১) থেকে ইরানের শোক সমাবেশগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে একটি রাজনৈতিক দিকে বাঁক নিয়েছিলো, প্রচারকরা ইমাম হোসাইনের শত্রু তথা উমাইয়াদের সাথে সেই সময়ের অত্যাচারীদের তুলনা করেছিলো।
| 0.5 | 1,431.092723 |
20231101.bn_96305_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
আশুরা
|
১৯৭৮–৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পূর্ববর্তী বছরগুলোয় এবং সেইসাথে বিপ্লবের সময়ও এই স্মৃতির রাজনৈতিক কার্যকারিতা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য ছিলো। উপরন্তু ইমাম হোসাইনের সাথে মুসলিম বিপ্লবীদের অন্তর্নিহিত আত্ম-পরিচয় শহীদের আর্চনা প্রস্ফুটিত হওয়ার দিকে পরিচালিত করে, যা সম্ভবত সবচেয়ে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেছে তেহরানের দক্ষিণে অবস্থিত বিপ্লব ও ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধের শহীদদের সমাধিস্থল বেহেশত-ই জহরা নামক বিশাল কবরস্থান।
| 0.5 | 1,431.092723 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.