_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_96305_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
আশুরা
অন্যদিকে কিছু সরকার আশুরাকে স্মরণকে নিষিদ্ধ করেছে। ১৯৩০-এর দশকে রেজা শাহ ইরানে এটি নিষিদ্ধ করেছিলেন। সাদ্দাম হোসেনের শাসনামল এটিকে একটি সম্ভাব্য হুমকি হিসেবে দেখেছিলো ও বহু বছর ধরে আশুরার অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ রেখেছিলো। ১৮৮৪ সালের হোসাই গণহত্যার সময় ত্রিনিদাদ ও টোবাগোতে ২২ জন লোক নিহত হয়েছিলো যখন বেসামরিক ব্যক্তিরা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষের অমান্য করে স্থানীয়ভাবে হোসাই নামে পরিচিত আশুরার অনুষ্ঠান করার চেষ্টা করেছিলো।
0.5
1,431.092723
20231101.bn_96305_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
আশুরা
আশুরার দিনে বেশ কয়েকটি দেশে শিয়া মুসলমানদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে যা শিয়াদের ইতিহাসে একটি "আকর্ষণীয়" প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
0.5
1,431.092723
20231101.bn_73649_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
তালেবানের ধর্মীয়/রাজনৈতিক দর্শন, বিশেষ করে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তার প্রথম শাসনামলে, প্রধান মুফতি রশিদ আহমদ লুধিয়ানভি এবং তার কাজ দ্বারা ব্যাপকভাবে উপদেশ ও প্রভাবিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনের পরিচালিত রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নীতিগুলি অবশ্য আবুল আ'লা মওদুদী ও জামায়াত-ই-ইসলামী আন্দোলনের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছিল।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
ইসলামী আদালত, দে মুজাহিদ তোরাহ—দে জিহাদ শরী মিসালায় ও মুজাহিদীনদের নির্দেশনা, সহ দলের সাংস্কৃতিক বিষয়ক কমিশন দ্বারা প্রকাশিত লিখিত রচনাগুলি জিহাদ, শরিয়া, সংগঠন ও আচরণ সম্পর্কিত তালেবান ইসলামী আন্দোলনের দর্শনের মূল রূপরেখা তুলে ধরে। তালেবান শাসন ইসলামী আইনশাস্ত্রের হানাফি বিদ্যালয় ও মোল্লা ওমরের ধর্মীয় আদেশ অনুসারে শরিয়া আইনের ব্যাখ্যা করেছিল। তালেবানরা শুয়োরের মাংস ও অ্যালকোহল খাওয়া, অনেক ধরনের ভোক্তা প্রযুক্তি যেমন সঙ্গীত, টেলিভিশন, চিত্রগ্রহণ, ও ইন্টারনেট, চিত্রকর্ম বা ফটোগ্রাফির মতো শিল্পের বেশিরভাগ সংস্করণ, সেইসাথে ফুটবল ও দাবা সহ খেলাধুলায় অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করেছিল; বিনোদনমূলক কার্যকলাপ যেমন ঘুড়ি-উড়ানো এবং পায়রা ও অন্যান্য পোষা প্রাণী পালনও নিষিদ্ধ ছিল, এবং তালেবানের নিয়ম অনুযায়ী পাখিগুলোকে হত্যা করা হয়েছিল। চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহগুলোকে বন্ধ করে মসজিদ হিসেবে পুনর্নির্মাণ করা হয়। পশ্চিমা ও ইরানি নববর্ষ উদযাপনও নিষিদ্ধ ছিল। ছবি তোলা এবং ছবি ও প্রতিকৃতি প্রদর্শন করাও নিষিদ্ধ ছিল, কারণ তালেবানরা এগুলোকে মূর্তিপূজা বলে মনে করত। এটি এমনকি "দোকানে শিশুর সাবানের মোড়কের চিত্রগুলিকে কালো করা ও গবাদি পশুর জন্য রাস্তা পার হওয়ার চিহ্নের উপর আঁকা ছবির উপর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
কিছু সামাজিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তালেবানরা প্রায়শই প্রাক-ইসলামিক পশতুন উপজাতি আইন, পশতুনওয়ালি ব্যবহার করত। পুত্রদের মধ্যে উত্তরাধিকার সমানভাবে ভাগ করার পশতুন প্রথার ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটে, যদিও কোরানে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, নারীরা পুরুষের অর্ধেক অংশ পাবে।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
আলী এ. জালালি ও লেস্টার গ্রাউ-এর মতে, তালেবান "সারা দেশে পশতুনদের কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছিল, যারা ভেবেছিল যে এই আন্দোলন তাদের জাতীয় আধিপত্য পুনরুদ্ধার করতে পারবে। এমনকি পশ্চিমের পশতুন বুদ্ধিজীবীরাও, যারা অনেক বিষয়ে তালেবানের সাথে ভিন্ন মত পোষণ করেছিলেন, তারা সম্পূর্ণ জাতিগত ভিত্তিতে আন্দোলনের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছিলেন।"
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
মোল্লা ওমর ১৯৯৯ সালে একটি ডিক্রি জারি করেছিলেন, যাতে তিনি বামিয়ানের বুদ্ধ মূর্তিগুলিকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, ৬তম শতাব্দীর দুটি স্থাপিত বুদ্ধের স্মারক মূর্তি যা আফগানিস্তানের কেন্দ্রীয় হাজারাজাত অঞ্চলে বামিয়ান উপত্যকায় একটি পাহাড়ের গাঁয়ে খোদাই করা হয়েছিল। কিন্তু তালেবানরা মূর্তিগুলি ২০০১ সালের মার্চ মাসে মোল্লা ওমরের একটি ডিক্রি অনুসরণ করে ধ্বংস করে, ডিক্রিতে বলা হয়েছিল: "আফগানিস্তানের চারপাশের সমস্ত মূর্তি ধ্বংস করতে হবে।" [৩২৬]
1
1,425.849312
20231101.bn_73649_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
তালেবান বিরোধী ও প্রতিরোধের নেতা আহমদ শাহ মাসউদের ভাই ইয়াহিয়া মাসউদ বামিয়ানে বুদ্ধ মূর্তি ধ্বংসের পর নিম্নলিখিত ঘটনার কথা স্মরণ করেন:
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
আফগানিস্তানের বাচা বাজি প্রথা, ঐতিহ্যগতভাবে আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে প্রচলিত এক প্রকার বালকপ্রীতি যৌন দাসত্ব ও পেডোফিলিয়া, তালেবান শাসনের ছয় বছরের শাসনের অধীনেও নিষিদ্ধ ছিল। আফগানিস্তান ইসলামিক আমিরেতের শাসনের অধীনে বাচা বাজি বয়স্ক পুরুষ ও অল্প বয়স্ক "নাচকারী ছেলেদের" মধ্যে শিশু যৌন নির্যাতনের একটি রূপ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে, যার শাস্তি হিসাবে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
এই অনুশীলনটি আফগানিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের শাসনামলে অবৈধ ছিল, তবে আইনগুলি খুব কমই শক্তিশালী অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা হয়েছিল এবং পুলিশ সংশ্লিষ্ট অপরাধে জড়িত ছিল বলে জানা গেছে। আফগানিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের শাসনামলে একটি বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, অভিযোগ উঠেছিল যে দেশটিতে আক্রমণের পর আফগানিস্তানে মার্কিন সরকারী বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে বাচা বাজিকে উপেক্ষা করেছিল। মার্কিন সামরিক বাহিনী অপব্যবহারের দায় মূলত "স্থানীয় আফগান সরকারের" বলে দাবি করে প্রতিক্রিয়া জানায়। তালেবান আফগান শিশুদের অপব্যবহারে মার্কিন ভূমিকার সমালোচনা করেছে।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_73649_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
তালেবান
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তাদের শাসনামলে, তালেবান এবং তাদের সহযোগীরা আফগান নাগরিকদের বিরুদ্ধে গণহত্যা করেছে, ১৬০,০০০ অনাহারী নাগরিকের জন্য জাতিসংঘের খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করেছে, উর্বর ভূমির বিস্তীর্ণ এলাকা পুড়িয়ে দিয়েছে এবং হাজার হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে।
0.5
1,425.849312
20231101.bn_76518_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
- রে মূঢ়, যতক্ষণ আমি মধুপান করি, ততক্ষণ তুই গর্জন করে নে। আমি তোকে বধ করলেই দেবতারা এখানে শীঘ্রই গর্জন করবেন।।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
এই বলে দেবী লম্ফ দিয়ে মহিষাসুরের উপর চড়ে তার কণ্ঠে পা দিয়ে শূলদ্বারা বক্ষ বিদীর্ণ করে তাকে বধ করলেন। অসুরসেনা হাহাকার করতে করতে পলায়ন করল এবং দেবতারা স্বর্গের অধিকার ফিরে পেয়ে আনন্দধ্বনি করতে লাগলেন।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
উত্তর চরিত্র দেবীমাহাত্ম্যম্-এ বর্ণিত দেবী দুর্গা সংক্রান্ত তৃতীয় ও সর্বশেষ কাহিনিটি হল শুম্ভ-নিশুম্ভ বধের কাহিনি। গ্রন্থের উত্তর চরিত্র বা তৃতীয় খণ্ডে বিধৃত পঞ্চম থেকে একাদশ অধ্যায়ে এই কাহিনি বর্ণিত হয়েছে : শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামে দুই অসুরভ্রাতা স্বর্গ ও দেবতাদের যজ্ঞভাগ অধিকার করে নিলে দেবগণ হিমালয়ে গিয়ে শিব শক্তি মহাদেবীকে স্তব করতে লাগলেন (পঞ্চম অধ্যায়ে উল্লিখিত এই স্তবটি অপরাজিতস্তব নামে পরিচিত; এটি হিন্দুদের নিকট অতিপবিত্র ও নিত্যপাঠ্য একটি স্তবমন্ত্র; “যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা” ও সমরূপ মন্ত্রগুলি এই স্তবের অন্তর্গত)। এমন সময় সেই স্থানে মহামায়া পার্বতী গঙ্গাস্নানে উপস্থিত হলে, আদ্যাদেবী পার্বতী ইন্দ্রাদি দেবতার স্তবে প্রবুদ্ধা হয়ে তার দেহকোষ থেকে অম্বিকা দেবীর সৃজন করেন। দেবী পার্বতীর দেহ হতে এই দেবী অম্বিকা প্রকট হতেই দেবীর গাত্র বর্ন কালো হয়ে যায় এবং দেবী পার্বতী কালী নামে আখ্যায়িত হন । এই দেবী অম্বিকা পার্বতীর কোষ থেকে আবির্ভূত হওয়ার জন্য তিনি কৌশিকী নামে আখ্যাত হলেন ও শুম্ভ-নিশুম্ভ বধের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। শুম্ভ-নিশুম্ভের চর চণ্ড ও মুণ্ড তাকে দেখতে পেয়ে নিজ প্রভুদ্বয়কে বললেন যে এমন স্ত্রীলোক আপনাদেরই ভোগ্যা হবার যোগ্য। চণ্ড-মুণ্ডের কথায় শুম্ভ-নিশুম্ভ মহাসুর সুগ্রীবকে দৌত্যকর্মে নিযুক্ত করে দেবীর নিকট প্রেরণ করলেন। সুগ্রীব দেবীর কাছে শুম্ভ-নিশুম্ভের কুপ্রস্তাব মধুরভাবে ব্যক্ত করল। দেবী মৃদু হেসে বিনীত স্বরে বললেন, “তুমি সঠিকই বলেছ। এই বিশ্বে শুম্ভ-নিশুম্ভের বীর কে আছে? তবে আমি পূর্বে অল্পবুদ্ধিবশতঃ প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, যে আমাকে যুদ্ধে পরাভূত করতে পারবে, কেবলমাত্র তাকেই আমি বিবাহ করব। এখন আমি প্রতিজ্ঞা লঙ্ঘন করি কি করে! তুমি বরং মহাসুর শুম্ভ বা নিশুম্ভকে বল, তাঁরা যেন এখানে এসে আমাকে পরাস্ত করে শীঘ্র আমার পাণিগ্রহণ করেন। আর বিলম্বে কি প্রয়োজন?” সুগ্রীব ক্রোধান্বিত হয়ে দেবীকে নিরস্ত হতে পরামর্শ দিল। কিন্তু দেবী নিজবাক্যে স্থির থেকে তাকে শুম্ভ-নিশুম্ভের কাছে প্রেরণ করলেন।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
দেবীর কথায় কুপিত হয়ে অসুররাজ শুম্ভ তাকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে দৈত্যসেনাপতি ধূম্রলোচনকে প্রেরণ করলেন। ধূম্রলোচনের সঙ্গে দেবীর ভয়ানক যুদ্ধ হল ও সেই যুদ্ধে ধূম্রলোচন পরাজিত ও নিহত হল। এই সংবাদ পেয়ে শুম্ভ চণ্ড-মুণ্ড ও অন্যান্য অসুরসৈন্যদের প্রেরণ করল। তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য দেবী নিজ দেহ থেকে দেবী কালীর সৃষ্টি করলেন। চামুণ্ডা ভীষণ যুদ্ধের পর চণ্ড-মুণ্ডকে বধ করলেন। তখন দেবী দুর্গা তাকে চামুণ্ডা আখ্যায় ভূষিত করলেন।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
চণ্ড-মুণ্ডের মৃত্যুসংবাদ পেয়ে সকল দৈত্যসেনাকে সুসজ্জিত করে প্রেরণ করলেন দেবীর বিরুদ্ধে। তখন তাকে সহায়তার প্রত্যেক দেবতার শক্তি রূপ ধারণ করে রণক্ষেত্রে উপস্থিত হলেন। এই দেবীরা হলেন ব্রহ্মাণী, মাহেশ্বরী, কৌমারী, বৈষ্ণবী, বারাহী, নারসিংহী, ঐন্দ্রী প্রমুখ। এঁরা প্রচণ্ড যুদ্ধে দৈত্যসেনাদের পরাভূত ও নিহত করতে লাগলেন। এই সময় রক্তবীজ দৈত্য সংগ্রামস্থলে উপস্থিত হল। তার রক্ত একফোঁটা মাটিতে পড়লে তা থেকে লক্ষ লক্ষ রক্তবীজ দৈত্য সৃষ্টি হয়। এই কারণে দুর্গা কালীর সহায়তায় রক্তবীজকে বধ করলেন। কালী রক্তবীজের রক্ত মাটিতে পড়তে না দিয়ে নিজে পান করে নেন।
1
1,425.38507
20231101.bn_76518_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
এরপর শুম্ভ আপন ভ্রাতা নিশুম্ভকে যুদ্ধে প্রেরণ করেন। প্রচণ্ড যুদ্ধের পর দেবী দুর্গা নিশুম্ভকে বধ করলেন। প্রাণপ্রতিম ভাইয়ের মৃত্যুর শোকে আকুল হয়ে শুম্ভ দেবীকে বলল, “তুমি গর্ব করো না, কারণ তুমি অন্যের সাহায্যে এই যুদ্ধে জয়লাভ করেছ।” তখন দেবী বললেন,
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
-একা আমিই এ জগতে বিরাজিত। আমি ছাড়া দ্বিতীয় কে আছে? রে দুষ্ট, এই সকল দেবী আমারই বিভূতি। দ্যাখ্, এরা আমার দেহে বিলীন হচ্ছে।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
তখন অন্যান্য সকল দেবী দুর্গার দেহে মিলিত হয়ে গেলেন। দেবীর সঙ্গে শুম্ভের ঘোর যুদ্ধ আরম্ভ হল। যুদ্ধান্তে দেবী শুম্ভকে শূলে গ্রথিত করে বধ করলেন। দেবতারা পুনরায় স্বর্গের অধিকার ফিরে পেলেন।
0.5
1,425.38507
20231101.bn_76518_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A7%8D
দেবীমাহাত্ম্যম্
স্তোত্রসমূহ দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থে হিন্দুদের চারটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্তোত্র সংকলিত হয়েছে। শাস্ত্রানুসারে, যাঁরা নিত্য চণ্ডীপাঠে অসমর্থ তাদের এই চারটি স্তব নিত্য পাঠের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এগুলি হল:
0.5
1,425.38507
20231101.bn_108394_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
এই তত্ত্বের প্রবক্তা লিয়ন ফেসতিঙ্গার মনে করতেন যে, এটি দেখা দেয় যখন একটি মানুষ দুটি জ্ঞানের অমিলের কারণে কিছু মাত্রায় অস্বস্তি বোধ করে। যেমন একজন ক্রেতা কোনো একটি সামগ্রী ক্রয় করার পর নিজেকে প্রবোধ দিতে চান, কারণ ক্রয় করার পরে তার মনে হতে থাকে এই সিদ্ধান্তটি নিয়ে তিনি ঠিক করেননি।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
জ্ঞানীয় অনৈক্যের অন্য একটি উদাহরণ হচ্ছে বিশ্বাস এবং ব্যবহারের মধ্যে দ্বন্দ্ব। একটি মানুষ সুস্থ্য জীবন যাপন করতে চান, বিশ্বস করেন ধূমপান শরীরের জন্যে ক্ষতিকার কিন্তু কোনোভাবেই এই নেশা ত্যাগ করতে পারেন না।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
মানুষের প্রয়োজন এবং কামনা থাকে যা তাদের ব্যবহারের উপর প্রভাব বিস্তার করে। শুধুমাত্র অপূর্ণ প্রয়োজন ব্যবহার প্রভাব বিস্তার করে, পূর্ণ হয়ে যাওয়া প্রয়োজন নয়।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
মানুষ যত ক্রম বিন্যাস স্তরে উপরে ওঠে, ততই তার ব্যক্তিস্বাতন্ত্র, মানবিকতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
ফ্রেডরিক হাজবার্গের দ্বি-পূরক তত্ত্ব, বা অন্তর্নিহিত/বহির্মুখী প্রেরণা থেকে বোঝা যায় যে কর্মক্ষেত্রের কিছু উপাদান কর্ম সন্তুষ্টি প্রদায়ক হিসেবে কাজ করে। সেইগুলি না থাকলে অসুন্তুষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
1
1,423.806162
20231101.bn_108394_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
সারা জীবন জুড়ে প্রেরণা প্রদায়ক পূরক বদলে যেতে থাকে। কিন্তু "নিজের প্রতি শ্রদ্ধা" জীবনের যে কোনো পর্যায়ে প্রেরণা প্রদায়কদের মধ্যে উচ্চতম স্থানে বিরাজ করে।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
প্রেরণা প্রদায়ক ; (যেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাযুক্ত কাজ, পরিচিতি, দ্বায়িত্ব) যা ইতিবাচক সন্তুষ্টি প্রদান করে এবং
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
স্বাস্থ্য পূরক; (যেমন অবস্থান, কর্ম নিরাপত্তা, বেতন এবং অন্যান্য সুবিধা) যা সরাসরি প্রেরণা যোগে না কিন্তু যাদের অনুপস্থিতিতে প্রেসনার ঘাটতি দেখা দেয়।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_108394_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE
প্রেরণা
স্বাস্থ্য পূরক নামটি ব্যবহৃত হয় কারণ ঠিক স্বাস্থ্যরক্ষা বিধানের মতই এর উপস্থিতি কাউকে স্বাস্থ্যবান করে তোলে না কিন্তু অনুপস্থিতি স্বাস্থ্যহানি ঘটায়।
0.5
1,423.806162
20231101.bn_80712_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
মানুষের ধন-সম্পদে তোমাদের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পাবে এই আশায় তোমরা সুদে যা কিছু দাও আল্লাহর কাছে তা বৃদ্ধি পায় না। পক্ষান্তরে, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় পবিত্র অন্তরে যারা দিয়ে থাকে, অতএব, তারাই দ্বিগুণ লাভ করে। ()
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
বস্তুতঃ ইহুদীদের জন্য আমি হারাম করে দিয়েছি বহু পূত-পবিত্র বস্তু যা তাদের জন্য হালাল ছিল — তাদের পাপের কারণে এবং আল্লাহর পথে অধিক পরিমাণে বাধা দানের দরুন। আর এ কারণে যে, তারা সুদ গ্রহণ করত, অথচ এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল এবং এ কারণে যে, তারা অপরের সম্পদ ভোগ করতো অন্যায় ভাবে। বস্তুতঃ আমি কাফেরদের জন্য তৈরী করে রেখেছি বেদনাদায়ক শাস্তি। কিন্তু যারা তাদের মধ্যে জ্ঞানপক্ক ও ঈমানদার, তারা তাও মান্য করে যা আপনার উপর অবতীর্ণ হয়েছে এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আপনার পূর্বে। আর যারা সালাতে অনুবর্তিতা পালনকারী, যারা যাকাত দানকারী এবং যারা আল্লাহ ও কিয়ামতে আস্থাশীল। বস্তুতঃ এমন লোকদেরকে আমি দান করবো মহাপুণ্য। (সূরা নিসা )
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
হে ঈমানদারগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাকো, যাতে তোমরা কল্যাণ অর্জন করতে পারো। (সূরা আলে-ইমরান )
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দন্ডায়মান হবে যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান আছর করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছেঃ ক্রয়-বিক্রয় ও তো সুদ নেওয়ারই মত। অথচ আল্লাহ তা'আলা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, পূর্বে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর উপর নির্ভরশীল। আর যারা পুনরায় সুদ নেয়, তারাই জাহান্নামে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে।
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
আল্লাহ তা'আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোনো অবিশ্বাসী পাপীকে।
1
1,420.465219
20231101.bn_80712_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎ কাজ করেছে, সালাত প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং যাকাত দান করেছে, তাদের জন্যে তাদের পুরস্কার তাদের পালনকর্তার কাছে রয়েছে। তাদের কোনো শঙ্কা নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যে সমস্ত বকেয়া আছে, তা পরিত্যাগ কর, যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাকো।
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না করো, তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। কিন্তু যদি তোমরা তওবা করো, তবে তোমরা নিজেদের মূলধন পেয়ে যাবে। তোমরা কারো প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না।
0.5
1,420.465219
20231101.bn_80712_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
রিবা
যদি খাতক অভাবগ্রস্থ হয়, তবে তাকে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দেয়া উচিত। আর যদি ক্ষমা করে দাও, তবে তা খুবই উত্তম যদি তোমরা তা উপলব্ধি করো। ()
0.5
1,420.465219
20231101.bn_26112_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
ত্রয়োদশ, চতুর্দশ শতাব্দীতে ইতালিতে 'ব্রোঞ্জো' বলে একটি শব্দ প্রচলিত ছিল, যার মানে 'ঘণ্টা তৈরির পদার্থ' বা 'পিতল'। এই শব্দটিই পরে ফরাসি ভাষায় 'ব্রোঞ্জ'রূপে অধিগৃহীত হয়। মধ্যযুগীয় লাতিনে শব্দটি 'ব্রোঞ্জিয়াম' (bronzium) হিসেবে উল্লিখিত হত। এর থেকেই শব্দটি পরবর্তীকালে বিভিন্ন আধুনিক ভাষায় প্রচলিত হয়ে ওঠে। এই মতটিই বর্তমানে সর্বাধিক গ্রাহ্য।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
আরেকটি মত হল, পারসিক ভাষায় পূর্বে 'ব্রিঞ্জি' (برنج) বলে একটি শব্দ প্রচলিত ছিল, যার অর্থ 'পিতল' বা 'তামাজাত পদার্থ' (আধুনিক ফার্সিতে এর রূপ বেরেঞ্জ )। এই শব্দটি থেকেই পরবর্তীকালে সার্বো-ক্রোয়েশীয় ভাষায় 'পিরিনাচ' (পিতল), জর্জীয় ভাষায় 'বিরিঞ্জাও' (আধুনিক অর্থে 'ব্রোঞ্জ') ও আর্মেনীয় ভাষায় 'প্লিঞ্জ' (তামা) শব্দগুলির উৎপত্তি। আধুনিক 'ব্রোঞ্জ' শব্দটিও এই সূত্রেই প্রচলিত হয়ে ওঠে।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
এই প্রসঙ্গে আরও একটি প্রচলিত মত হল, মধ্যযুগীয় বা বাইজান্টাইন গ্রিক ভাষায় দ্বাদশ শতাব্দীতে একটি প্রচলিত শব্দ ছিল 'ব্রন্তেসিওন' বা 'ব্রিন্দিসি'তে প্রাপ্য। দক্ষিণ ইতালির অ্যাড্রিয়াটিক সাগর কূলে অবস্থিত এই ব্রিন্দিসি শহরটি ছিল ব্রোঞ্জের জন্য বিখ্যাত। সেই ব্রন্তেসিওন শব্দটিই প্রথমে রূপান্তরিত হয়ে পরিণত হয় 'ব্রনৎসিওন'এ; এর থেকেই পরবর্তীকালে 'ব্রোঞ্জ' শব্দটি গড়ে ওঠে।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
যেসব আকরিক থেকে সাধারণভাবে ব্রোঞ্জ নিষ্কাশন করা হয় সেগুলির অনেকগুলিই সালফাইড জাতীয় জটিল যৌগ। এগুলির মধ্যে প্রধান কয়েকটি হল নিম্নরূপ -
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
টেট্রাহেড্রাইট; Cu12[S|(SbS3)4] - এটি একটি কপার অ্যান্টিমনি সালফো লবণ। গাঢ় বর্ণের এই আকরিকে তামা (Cu)-র পরিমাণ থাকে মোটামুটি ২৫ - ৪৫%, ০.৫ - ৩২% রুপো (Ag) , ৩ - ৬% দস্তা (Zn)ও অ্যান্টিমনি (Sb) - র পরিমাণ ২৫ - ৩০%।
1
1,416.184183
20231101.bn_26112_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
টেনানটাইট: Cu12[S|(AsS3)4] - আর্সেনিকবহনকারী যৌগ। হালকা বর্ণের এই আকরিকে তামা (Cu)-র পরিমাণ থাকে মোটামুটি ৩০- ।৫৩% ও আর্সেনিক (As)-এর পরিমাণ ১৫ - ২০%।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
ফ্রাইবের্গাইট: (Ag,Cu)10(Fe,Zn)2[S|((Sb,As)S3)4] - এটিও একটি সালফাইড লবণ। এর বিভিন্ন উপাদানগুলি হল রুপো (Ag) ৪০%, তামা (Cu), লোহা (Fe), অ্যান্টিমনি (Sb) এবং আর্সেনিক (As)।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
এই সব আকরিকের অনেকগুলিই মধ্য ইউরোপে ও ককেশাস অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের পরিচিত ছিল বলে জানা গেছে। এছাড়াও টিনঘটিত (Sn) যেসব আকরিক ব্রোঞ্জ নিষ্কাশনে কাজে লাগে, তার মধ্যে প্রধান ক'টি হল -
0.5
1,416.184183
20231101.bn_26112_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
ব্রোঞ্জ
আধুনিকযুগে সাধারণভাবে ব্রোঞ্জে তামা (Cu)-র পরিমাণ থাকে ৮৮% ও বাকি ১২% টিন (Sb)। কিন্তু ব্রোঞ্জ বলতে শুধুমাত্র এই নির্দিষ্ট সংকর ধাতুটিকেই বোঝায় না, বরং তামা ও টিন সংবলিত এক বিশেষ শ্রেণীর অনেক সংকর ধাতুকে বোঝাতেই এই শব্দটি সাধারণভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আসলে তামা ও টিন আলাদা আলাদা অনুপাতে যুক্ত হয়ে পৃথক পৃথক গলনাঙ্ক সংবলিত বিভিন্নধরনের মিশ্র কেলাস গঠন করে থাকে। এর মধ্যে প্রথমটি আলফা মিশ্র কেলাস; সাধারণভাবে এটি আলফা ব্রোঞ্জ নামে পরিচিত। এটি বাস্তবে তামার সাথে টিনের একধরনের কঠিন দ্রবণ। এই কঠিন দ্রবণ বা মিশ্র কেলাসে টিনের পরিমাণ থাকে মাত্র ৪ - ৫%। বিশুদ্ধ তামার মতোই এর কেলাসও পৃষ্ঠতলকেন্দ্রিক ঘনাকার (fcc = face centered cubic)। এর গলনাঙ্কও প্রায় বিশুদ্ধ তামার মতোই - ১০৮৩° সে। নানাধরনের মূদ্রা, টারবাইন, স্প্রিং, ফলা (ব্লেড), প্রভৃতি তৈরিতে এই ব্রোঞ্জ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অপরদিকে বিটা মিশ্র কেলাসে টিনের পরিমাণ থাকে অনেক বেশি, প্রায় ২৪%; এর কেলাসগুলি মধ্যবিন্দুকেন্দ্রিক ঘনাকার (bcc = body centered cubic)। গামা মিশ্র কেলাসে টিনের পরিমাণ থাকে ৩০% বা তারও বেশি। এ' ক্ষেত্রেও কেলাসগুলি হয় মধ্যবিন্দুকেন্দ্রিক ঘনাকার। আবার আলফা ও বিটা এবং বিটা ও গামা মিশ্রকেলাসগুলি তাপে ও চাপে পরস্পর যুক্ত হয়ে একাধিক ধরনের ব্রোঞ্জ তৈরি করে থাকে। এর মধ্যে ব্যবহারোপযোগিতার দিক থেকে সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক ব্রোঞ্জে টিনের পরিমাণ থাকে মোটামুটি ২২%। আবার ডেল্টা ফেজে পৌঁছেও আমরা আরেকধরনের ব্রোঞ্জ পাই, যেখানে টিনের পরিমাণ থাকে ৩২.৫%। এর রাসায়নিক সংকেত Cu31Sn8; এক্ষেত্রে ৪১৬টি অণু সংবলিত যে বিশালাকৃতি পৃষ্ঠতলকেন্দ্রিক ঘনাকার কেলাসগুলি আমরা পাই, তা খুবই কঠিন। পাশের ছকে তামা ও টিন বিভিন্ন উষ্ণতায় ভিন্ন ভিন্ন অনুপাতে যুক্ত হয়ে কীভাবে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ব্রোঞ্জ তৈরি করে তা দেখানো হল।
0.5
1,416.184183
20231101.bn_9053_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
অ্যাম্পিয়ার (ইংরেজি:Ampere) (এসআই এককের প্রতীক: A; ​​এসআই মাত্রার প্রতীক: I), প্রায়ই সংক্ষিপ্ত Amp; হলো তড়িৎ প্রবাহের আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি এবং সাতটি এসআই ভিত্তি এককের একটি। বিখ্যাত ফরাসি বিজ্ঞানী আঁদ্রে মারি অম্পেয়্যার (১৭৭৫-১৮৩৬) এর নামানুসারে এই এককের নামকরণ করা হয়েছে। তিনি ছিলেন ফরাসি গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী, এবং তিনি তড়িৎগতিবিজ্ঞানের জনক হিসেবে বিবেচিত। সব ইলেকট্রিকাল যন্ত্রতেই এর গ্রহণীয় অ্যাম্পিয়ারের সর্বোচ্চ মান উল্লেখ থাকে। ব্যাটারির মান বুঝানোর জন্য এর গায়ে ভোল্ট (V) ও অ্যাম্পিয়ার (Amp) উল্লেখ করা থাকে।এস আই পদ্ধতিতের মতে অ্যাম্পিয়ার হল একটা ইউনিট। এটি তড়িৎ চুম্বকীয় বল যা তড়িৎ পরিবাহীর মধ্যে তড়িৎ প্রবাহের সৃষ্টি করে। প্রথমে সি জি এস পদ্ধতির তড়িৎ এর দুটি ধারণা ছিল। এটি এস আই পদ্ধতির মতই এবং অন্যটি তড়িৎ চার্জ এর ভিত্তির একক হিসাবে ধরা হয় এবং একক চার্জের পরিমাপ করা হয় দুটি চার্জিত তামার প্লেটের মধ্যে। এরপর অ্যাম্পিয়ার নির্ধারণ করা হয় প্রতি সেকেন্ডে ১ কুলম্ব চার্জকে। এস আই পদ্ধতিতে চার্জের একক কুলম্ব এবং এটি পরিমাপ করা হয় ১ অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ ১ সেকেন্ডে যে পরিমাণ প্রবাহিত হয়। ভবিষ্যতে এস আই পদ্ধতির পরিবর্তন হতে পারে এবং তা ভিত্তি একক হতে পারে। কুলম্বের মতে তড়িৎ চার্জ নির্ধারিত হয় ইলেকট্রন এবং প্রোটন দ্বারা।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
২০১৯ সালের মে মাস থেকে প্রযোজ্য সংঙ্গা হলো: প্রতি সেকেন্ডে 1/1.602176634×10‐¹⁹ সংখ্যক ইলেকট্রনের সমপরিমাণ চার্জ প্রবাহিত হলে সেটি হচ্ছে এক অ্যাম্পিয়ার।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
অ্যাম্পিয়ার হলো একটি তড়িৎ ধ্রুবক, যদি‌ অসীম দৈর্ঘ্যের ও উপেক্ষণীয় প্রস্থচ্ছেদের দুটি সোজা সমান্তরাল পরিবাহক, নমনীয় বৃত্তাকার এবং শূন্য মাধ্যমে পরস্পর থেকে ১ মিটার দূরে থাকলে পরিবাহক দুইটির মধ্যে‌ ক্রিয়াশীল বলের মান হবে −7 নিউটন।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
অ্যাম্পিয়ার বলের সূত্র ব্যাখ্যা করে যে- দুটি সমান্তরাল তারের মধ্যে তড়িৎ প্রবাহের ফলে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের সৃষ্টি হয়। এই বল আম্পিয়ারের সংজ্ঞা প্রদান করে। এস আই পধতিতে চার্জের একক কুলম্ব। এর পরিমাণ হলো ১ আম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহের ১ কুলম্ব চার্জ যা প্রতি সেকেন্ডে প্রদত্ত বিন্দু দিয়ে যায়।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
সাধারণত Q বের করা হয় তড়িৎ প্রবাহের I এবং সময় t দ্বারা, Q=।t, ধ্রুবক তাৎক্ষণিক এবং গড় তড়িৎ প্রবাহ আম্পিয়ারে প্রকাশ করা হয়। যেহেতু চার্জ তড়িৎ ১,২ আম্পিয়ার এবং চার্জ সংগৃহীত সময় একটি বর্তনীর মাধ্যমে কুলম্বে প্রকাশ করা হয়। যেমন ব্যাটারির চার্জ ৩০০০০ কুলম্ব। আমাপিয়ারের এবং কুলম্বের সম্পর্ক ওয়াট (জুল/সেকেন্ড) ও জুলের মতই।
1
1,414.99042
20231101.bn_9053_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
আম্পিয়ার ছিল তড়িৎ প্রবাহের সেন্টিমিটার গ্রাম সেকেন্ড পদ্ধতির দশম ইউনিট। যা তখন আবাম্ফেয়ার নামে পরিচিত। যা দুইটি তারের মধ্যে এক সেন্টিমিটার পার্থকে প্রতি সেন্টিমিটার এ দুইটি বলের দৈর্ঘ্যর মধ্যবর্তী তড়িৎ প্রবাহ। ইউনিটির মাপ নির্ধারণ করা হয়েছে যাতে এমকে এসএ বেবস্থায় এটি থেকে প্রাপ্ত ইউনিট সহজলভ্য আকারে করা হয়। আন্তর্জাতিক আমাপিয়ার হল আম্পিয়ারের প্রাথমিক পরিচয়। এটি ব্যাখ্যা করে এটি সিলভার নাইট্রেট থেকে প্রতি সেকেন্ডে ০.০০১১৮ গ্রাম সিলভার জমা করে।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
ওয়াট ব্যালেন্স ব্যবহার করে অ্যাম্পিয়ার এর আদর্শ মান উপলব্ধি করা যায় কিন্তু ব্যবহারিক ক্ষেত্রে এটিকে ব্যবহার করা হয় ওহমের সূত্র দ্বারা যা ইলেক্ট্রোমটিভ বল এবং রোধের একক হতে পাওয়া যায়(ভোল্ট এবং ওহম, এই দুটি সহজেই উৎপাদন করা যায়। এটি জসেফসন জাংশন এবং কোয়ান্টাম হোলের প্রভাব।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
বর্তমানে অ্যাম্পিয়ার বের করার জন্য অনিশ্চিত আপেক্ষিকতা যাতে প্রায় 107 টি অংশ আছে, এতে আরও ওয়াট ওহম ভোল্ট যুক্ত করা হয়েছে।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_9053_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
অ্যাম্পিয়ার
দুটি তারের মধ্যে বলের সম্পর্কের বর্ণনা না দিয়ে এটি প্রস্তাব করে যে অ্যাম্পিয়ারকে প্রাথমিক চার্জের প্রভাব হতে বিবেচনা করা উচিত। যেহেতু এক কুলম্ব এর মান প্রায় প্রাথমিক চার্জের সমান। যা ইলেকট্রন প্রোটন বহন করে। এক অ্যাম্পিয়ার প্রায় প্রাথমিক চার্জ প্রতি সেকেন্ডে। এটি প্রাথমিক চার্জ এর মান ১ কুলম্ব। এখানে প্রস্তাব করা হয় যে ১ অ্যাম্পিয়ার হল তড়িৎ প্রবাহের দিকে প্রতি সেকেন্ডে চার্জ এর মান। ২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক ওজন ও পরিমাপ কমিটি এই প্রস্তাবে রাজি হয় । নতুন ধারণা পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক ওজন ও পরিমাপ কমিটিতে আলোচনা করা হয় কিন্তু তা পরে সময়ের জন্য বাস্তবায়িত হয় নি।
0.5
1,414.99042
20231101.bn_81060_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
ডাটাবেজে প্রসাশনিক তথ্য এবং বিশেষায়িত ডাটা থাকে যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং ডাটা অথবা অর্থনৈতিক মডেলসমূহ। ডাটাবেজের ব্যবহারের উদাহরণ হল কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত লাইব্রেরি ব্যবস্থা, ফ্লাইট সংরক্ষণ ব্যবস্থা এবং পার্টস ইনভেন্টরি সিস্টেম।
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
বিমান: আসন সংরক্ষণ, সময়সূচির তথ্য ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে। সর্ব প্রথম ডেটাবেস ব্যবহারকারীদের মধ্যে বৈমানিক কাজের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত ডেটাবেজ অন্যতম। সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের টার্মিনালগুলো একটি কেন্দ্রীয় ডাটাবেজের সাথে যুক্ত থাকত ফোন লাইন বা অন্যান্য ডাটা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে।
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
টেলিকমিউনিকেশন: কলের তথ্য রাখার জন্য, মাসিক বিল প্রস্তুত, প্রিপেইড কল কার্ডের ব্যালেন্স রাখা এবং যোগাযোগ নেটওয়ার্কের তথ্য সংরক্ষণের জন্য।
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
প্রস্তুতকরণ: সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা এবং কারখানায় উৎপাদনের তথ্য ধারণ, ওয়ারহাউজ বা গুদামে ইনভেন্টরি বা ম্যাটেরিয়ালের তথ্য, ফরমায়েসকৃত পণ্যের তথ্য সংরক্ষণ ইত্যাদি
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
মানব সম্পদ: কর্মচারীদের তথ্য, বেতন, ট্যাক্স, ভাতা, চেক প্রদানের তথ্য এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার তথ্য ধারণ।
1
1,412.383518
20231101.bn_81060_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
Galindo, J., Urrutia, A., Piattini, M., Fuzzy Databases: Modeling, Design and Implementation (FSQL guide). Idea Group Publishing Hershey, USA, 2006.
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
Galindo, J., Ed. Handbook on Fuzzy Information Processing in Databases. Hershey, PA: Information Science Reference (an imprint of Idea Group Inc.), 2008.
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
Gray, J. and Reuter, A. Transaction Processing: Concepts and Techniques, 1st edition, Morgan Kaufmann Publishers, 1992.
0.5
1,412.383518
20231101.bn_81060_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9C
ডেটাবেজ
Kroenke, David M. Database Processing: Fundamentals, Design, and Implementation (1997), Prentice-Hall, Inc., pages 130-144.
0.5
1,412.383518
20231101.bn_248867_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
স্থানে লাল-সবুজ অক্ষ বরাবর একটি সীমিত বৈষম্য বজায় রাখতে পারে, যদিও এই মাত্রার মধ্যে রং পৃথক করার ক্ষমতা তাদের হ্রাস পায়। বর্ণান্ধত্ব খুব কমই একবর্ণী অন্ধত্বকে বোঝায়।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
Dichromats প্রায়ই লাল এবং সবুজ রঙের বস্তুকে পৃথক করতে বিভ্রান্ত হন। উদাহরণস্বরূপ, সবুজ আপেল থেকে লাল আপেলকে পার্থক্য করা অথবা উদাহরণস্বরূপ, আকৃতি বা অবস্থান ইত্যাদি অন্যান্য সূত্র ছাড়াই ট্র্যাফিক লাইটে সবুজ লাল পার্থক্য করা কঠিন হতে পারে। ডাইক্রোমাটস প্রকৃতি এবং আকৃতির সূত্র ব্যবহার করতে শেখে যাতে সাধারণ দৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিকে ঠকাবার জন্য যে ডিজাইন করা হয়েছে সেই মেশানো রঙের বস্তুকে তফাত করতে সক্ষম হতে পারে।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
বর্ণান্ধতা জন্মগত কিংবা অর্জিত হতে পারে। জন্মগত বর্ণান্ধতার কারণে লাল ও সবুজ রঙয়েই বেশি সমস্যা হয়, আর অর্জিত বর্ণান্ধতার কারণে নীল ও হলুদ রঙ শনাক্ত করতে সমস্যা হয়। যেসব কারণে মানুষ বর্ণান্ধ হতে পারে সেগুলো হল:-
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
বংশগত / জন্মগত: (জেনেটিক) মা-বাবা বর্ণান্ধ হলে সন্তানেরাও বর্ণান্ধ হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়গুলো হল:-
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া(বাত রোগের জন্য হাইড্রক্সি-ক্লোরোকুইনিন সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে চোখের রঙ্গিন পিগমেন্ট নষ্ট হয়ে যাওয়া)
1
1,405.478112
20231101.bn_248867_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
বর্ণান্ধত্ব সাধারণত উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত জেনেটিক ডিসঅর্ডার। এটি উত্তরাধিকারসূত্রে এক্স ক্রোমোজোমের পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে পাওয়া যায়। কিন্তু মানুষের জিনোমের ম্যাপিং দেখিয়েছে যে অনেক কারণসূচক পরিব্যক্তি আছে- পরিব্যক্তি বা পরিবর্তন অন্তত ১৯টি বিভিন্ন ক্রোমোজোমের এবং ৫৬টি বিভিন্ন জিনের উৎস থেকে বর্ণান্ধতা ঘটাতে সক্ষম। বর্ণান্ধত্বের উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রচলিত রূপটি হল প্রোট্যানোমালি (এবং, খুব কমই, প্রোটানোপিয়া- একসঙ্গে দুটি "প্রোট্যানস" হিসাবে অনেকবার পরিচিত) এবং ডিউটেরানোমালি ( আরো কমই, ডিউটেরানোপিয়া - দুটি একসাথে প্রায়ই "ডুউটিন" হিসাবে পরিচিত) ।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
মানুষের চোখের ভিতরে রেটিনায় দুই ধরনের আলোকসংবেদী কোষ (photoreceptor) আছে। এরা হল – রডকোষ (rod) এবং কোন্‌কোষ (cone)। কোন্‌কোষ থাকার জন্য আমরা বিভিন্ন রং চিনতে পারি এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য করতে পারি। অর্থাৎ আমাদের রঙিন বস্তু দর্শনে কোন্‌কোষগুলো দায়ী। রডকোষগুলো শুধু দর্শনের অনুভূতি জাগায়, কিন্তু কোন ধরনের রং দেখতে/চিনতে সাহায্য করে না।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
কোন্ তিন ধরনের। আর এই তিন ধরনের কোন্ লাল (R), সবুজ (G) ও নীল (B) -এই তিনটি মৌলিক রং শনাক্ত করতে পারে। চোখের রেটিনায় এই তিন প্রকারের কোন্-এর যেকোন একটি, দুটি বা সবগুলির অনুপস্থিতি অথবা ত্রুটিই হলো বর্ণান্ধতার মূল কারণ। কোনো ব্যক্তির সবগুলো কোন্ই যদি ত্রুটিযুক্ত হয়, তাহলে তিনি সব রংকেই ধূসর দেখবেন। বর্ণান্ধতা এমনই মারাত্মক হয় যে, কোনো ব্যক্তি লাল রঙের রক্ত দেখলেও তা যে রক্ত, তা শনাক্ত করতে পারে না।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_248867_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BE
বর্ণান্ধতা
বর্ণান্ধতা যদি কৈশোরেই নির্ণয় করা যায়, তাহলে অনেক ক্ষেত্রে তা সুস্থ করা সম্ভব হয়। জাপানে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের সময় ছাত্রছাত্রীদের বর্ণদৃষ্টি নির্ণয় করা হয়ে থাকে।
0.5
1,405.478112
20231101.bn_553748_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
পোল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া এবং পূর্ব স্লোভাকিয়ায় কুচিয়োসের (বড়দিনের উৎসব) রাতের খাবার উপলক্ষে পোস্তদানা দিয়ে একটি ঐতিহ্যবাহী ফলাহার তৈরি করা হয়ে থাকে। পোস্তদানা গুঁড়ো করে পানি অথবা দুধের সাথে মেশানো হয়; গোল ইস্টের বিস্কুট (লিথুয়ানীয় ভাষায় কুচিউকাই; স্লোভাক ভাষায় অপিকান্স বা বোবাল্কি) পোস্তদানার ‘দুধে’ (পোস্তদানার দুধ) ভিজিয়ে রাখা হয় এবং ঠাণ্ডা অবস্থায় পরিবেশন করা হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
মধ্য ইউরোপে পোস্তদানার স্ট্রুডেল খুবই জনপ্রিয়, বিশেষত বড়দিনের সময়। জারমানি, পোল্যান্ড এবং সাবেক অস্ট্র-হাঙ্গেরিয়ান অঞ্চলের দেশগুলোতে পোস্তদানার পেস্ট্রিকে মউইনকাচম বলা হয় এবং বড়দিনের সময় প্রচুর খাওয়া হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
পূর্ব ইউরোপে ইহুদীদের রন্ধনপ্রণালীতে, পুরিমের সময় থেকে কালো পোস্তদানা চিনির সাথে মিশ্রিত করে পেস্ট্রির পুর দেওয়াটা ঐতিহ্যবাহী। যেটি ছিল ইহুদীদের নিস্তারপর্বের ঠিক এক মাস আগে এবং ইস্টারের প্রায় এক মাস আগে। পোস্তদানার তৈরি ঐতিহ্যবাহী পেস্ট্রি হলো কালাচ এবং হামানটেশ। কখনো কখনো এদের উভয়কেই বেইগিল (বেজগিল ও উচ্চারণ হয়) বলা হয়। ভেতরের পুরটি অন্যান্য ফল এবং বাদাম দিয়ে প্রতিস্থাপিত হওয়ার আগে পর্যন্ত পুরিমের অ্যাাশকেনাজি ইহুদীদের মূল ঐতিহ্যবাহী খাবার ছিল পোস্তদানার তৈরি হামানটেশেন। পোস্তদানার পেস্ট্রি যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদীদের বেকারি এবং খাবারের দোকানে পাওয়া যায়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
ভারতীয় রান্নায় সাদা পোস্তদানা খাবারের ঘনত্ব, গঠন এবং সুগন্ধের জন্য ব্যবহার করা হয়। কোর্মা তৈরির জন্য পোস্তদানার গুঁড়ো, নারিকেল এবং অন্যান্য মশলার সাথে মিশ্রণ তৈরি করে রান্নার শেষের দিকে যোগ করা হয়। কাঁচা অবস্থায় এদের গুঁড়ো করা খুব কঠিন কাজ। তাই সঠিক ঘনত্বের জন্য এদের সাধারণত ভেজে/সিদ্ধ করে গুঁড়ো করার সময় পানি যোগ করা হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
পোস্তদানার পেস্টকে অসমীয়া ভাষায় – আফু গুতি (আফু গুতি), হিন্দি/মারাঠি – খাস খাস (खस खस, ওড়িয়া – পোস্তা, বাংলায় – পোস্তো, কন্নড় – গাসাগাসে (ಗಸಗಸೆ), তেলুগু – গাসাগাসা (గసగసాలు) অথবা গাসাগাসালু, তামিল – কাসা কাসা (கசகசா) এবং মালায়ালাম - (കശ കശ)।
1
1,399.264802
20231101.bn_553748_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
পোস্তদানা মহারাষ্ট্রীয় রন্ধনপ্রণালী, গুজরাটি রন্ধনপ্রণালী, অন্ধ্র রন্ধনপ্রণালী, বিহারী রন্ধনপ্রণালী, বাংলা রন্ধনপ্রণালী, ওড়িয়া রন্ধনপ্রণালী এবং মালাবার রন্ধনপ্রণালীতে (উত্তর কেরালা) প্রচুর ব্যবহার করা হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
মহারাষ্ট্রে পোস্তদানা (মারাঠি ভাষায় खस खस) মোয়া সাজাতে ব্যবহার করা হয়। এটি একটি বিশেষ ধরনের মিষ্টান্ন যা দীপাবলি উৎসবে বানানো হয়। কখনো কখনো এটি জ্বাল দেওয়া দুধের সাথেও মেশানো হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
গুজরাটে সাধারণত মিষ্টিতে পোস্তদানা ব্যবহার করা হয়। সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় মিষ্টি লাড্ডু সাজাতে।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_553748_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
পোস্ত
বাংলায় (পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ) সাদা পোস্তদানাকে পোস্তো বলা হয়। বিভিন্ন খাবারে এটি প্রধান উপাদান হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। একটি খুব জনপ্রিয় খাবার হলো আলু পোস্তো (আলু এবং পোস্তদানা)। এটি প্রচুর পরিমাণে পোস্তদানার গুঁড়ো আলুর সাথে রান্না করে একটি মসৃণ, সমৃদ্ধ খাবার তৈরি করা হয় যা মাঝে মাঝে ভাতের সাথে খাওয়া হয়। এই মূল খাবারটি আলুর বদলে অন্য কনো উপাদান ব্যবহার করে বিভিন্ন খাবার তৈরি করা হয়। যেমনঃ পেঁয়াজ (পেঁয়াজ পোস্তো), ঝিঙে (ঝিঙে পোস্তো), মুরগি (মুরগি পোস্তো) এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো চিংড়ি (চিংড়ি পোস্তো)। রান্না করা পোস্তদানা মাঝে মাঝে অন্য কনো উপাদান ছাড়াই পরিবেশন করা হয়। ঘরোয়া ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে খাবারের ঘনত্ব বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আরও অনেক পোস্তদানার খাবার রয়েছে। বাঙালি রন্ধনশৈলী চচ্চড়ি নামের একটি খাবার রয়েছে যাতে লম্বা করে কাটা সবজি, কখনো কখনো সবুজ শাক সবজির ডাঁটা যোগ করা হয়। সরিষা অথবা পোস্তদানা এবং অন্যান্য মশলা দিয়ে অল্প আঁচে রান্না করা হয় এবং ঘ্রাণের জন্য ফোঁড়ন যোগ করা হয়। একটি খাবারে পোস্তো চাপের মত করে গ্রিল করা হয়, কখনো কখনো ভাজা হয় (পোস্তোর বড়া)। আরেকটি খাবারে রান্না না করা পোস্তদানার গুঁড়ো (কাঁচা পোস্তো) সরিষার তেল, কাটা কাঁচা মরিচ, কাঁচা পেঁয়াজ এবং ভাতের সাথে মেশানো হয়।
0.5
1,399.264802
20231101.bn_548494_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
নিউরোন ( স্নায়ু কোষ নামেও পরিচিত) স্নায়ুতন্ত্রের একটি উত্তেজনক্ষম কোষ যা তড়িৎরাসায়নিক সংকেত দ্বারা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং প্রেরণ করে। নিউরোন মস্তিষ্ক, মেরুদন্ডী সুষুম্না, অমেরুদণ্ডী উদরসম্বন্ধীয় স্নায়ুসূত্র এবং প্রান্তস্থ স্নায়ুতন্ত্রের মূল উপাদান। নিউরোন বিশেষ ধরনের কাজে সক্ষম; সংজ্ঞাবহ নিউরোন সংজ্ঞাবহ অঙ্গে স্পর্শ, শব্দ, আলো এবং অনেক অন্যান্য উদ্দীপনায় সাড়া দেয় এবং তারপর সুষুম্নাকান্ড এবং মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। মোটর নিউরোন মস্তিষ্কের এবং সুষুম্নাকান্ড থেকে সংকেত গ্রহণ করে এবং পেশী সংকোচন করে ও গ্রন্থি প্রভাবিত করে। ইন্টারনিউরোন মস্তিষ্ক এবং সুষুম্নাকান্ডের মধ্যে নিউরনের সঙ্গে নিউরনের সংযোগ ঘটায়। নিউরোন উদ্দীপনায় সাড়া দেয় এবং উদ্দীপনার উপস্থিতি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে, যাতে এই তথ্য প্রক্রিয়াকরণ হয় এবং করণীয়ের জন্য শরীরের অন্যান্য অংশে প্রতিক্রিয়া পাঠায়। নিউরোন মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় না এবং সাধারণত ধ্বংস হওয়ার পর প্রতিস্থাপিত হয় না, যদিও কখনো কখনো বহুরূপক কোষ য়্যাস্ট্রোসাইট নিউরোনে পরিণত হতে দেখা গেছে।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
মনোবিজ্ঞানীরা একটি প্রশ্নের উত্তর অথবা একটি প্রয়োগিক সমস্যা সমাধান খোঁজার লক্ষ্যে বুদ্ধিগত পরিশ্রমরূপ চিন্তার উপর ঘনীভূত হয়। জ্ঞানীয় মনোবিজ্ঞান মনোবিজ্ঞানের একটি শাখা যা অভ্যন্তরীণ মানসিক প্রক্রিয়া যেমন সমস্যা সমাধান, স্মৃতিশক্তি, এবং ভাষা প্রভৃতি তদন্ত করে। চিন্তার এই পদ্ধতির থেকে উদ্ভূত গোষ্ঠী জ্ঞানবাদ হিসাবে পরিচিত যা কীভাবে মানুষ মানসিকভাবে তথ্য প্রক্রিয়াকরণে প্রতিনিধিত্ব করে সেই বিষয়ে আলোচনা করে। এর ভিত্তি ম্যাক্স বের্থেইমের, উল্ফগং কোহলার, কার্ট কফ্কা প্রমুখের ধাঁচ মনোবিজ্ঞানে আছে, এবং জঁ পিয়াজেঁর কার্যেও রয়েছে, যিনি শিশুদের জ্ঞানীয় উন্নয়ন বর্ণনার পর্যায়ে / পর্যায়ক্রমের উপর একটি তত্ত্ব প্রদান করেন।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
জ্ঞানীয় মনোবৈজ্ঞানিকরা মানসভৌতিক এবং পরীক্ষামূলক পন্থা সমস্যা বুঝতে, নির্ণয় করতে, সমাধান করতে ব্যবহার করেন, উদ্দীপক এবং প্রতিক্রিয়ার মধ্যে মধ্যস্থতা রক্ষাকারী মানসিক প্রক্রিয়া ব্যাপারে নিজেদেরকে অবগত করে। তারা যুক্তি মনোবিজ্ঞান সহ চিন্তার বিভিন্ন দিক এবং কীভাবে মানুষ সিদ্ধান্ত ও চয়ন, সমস্যার সমাধান, সেইসাথে সৃজনশীল আবিষ্কারে এবং কল্পনাপ্রবণ চিন্তায় রত হয় তা অধ্যয়ন করেন। জ্ঞানীয় তত্ত্ব বিবাদ করে যে সমস্যার সমাধান অ্যালগরিদমের আকারে গ্রহণ করে -- বিধি যা অগত্যা বোঝা যায় না কিন্তু একটি সমাধান জারি করে, অথবা হিউরিস্টিকের আকারে গ্রহণ করে -- বিধি যা বোঝা যায় কিন্তু সবসময় সমাধান প্রতিশ্রুতি করে না। সংজ্ঞানাত্মক বিজ্ঞান সংজ্ঞানাত্মক মনোবিজ্ঞান থেকে পৃথক সেইসব অ্যালগরিদমের ভিত্তিতে যেগুলি মানুষের আচরণ নকল করা উদ্দেশ্যে বাস্তবায়িত বা একটি কম্পিউটারে বাস্তবায়নযোগ্য। অন্য়ান্য দৃষ্টান্তে, সমাধান, অন্তর্দৃষ্টি, সম্পর্কের হঠাৎ সচেতনতা, দ্বারা পাওয়া যেতে পারে।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
উন্নয়নমূলক মনোবিজ্ঞানে চিন্তার বিকাশের গবেষণার জন্ম থেকে পরিপক্বতা পর্যন্ত জঁ পিয়াজেঁর অগ্রণী ভূমিকা ছিল। তার জ্ঞানীয় উন্নয়ন তত্ত্ব অনুসারে, চিন্তা পরিবেশের উপর কর্মের উপর ভিত্তি করে করা হয়। অর্থাৎ পিয়াজেঁর ধারণা যে কর্মপদ্ধতির লক্ষ্যবস্তু আত্তীকরণের মাধ্যমে পরিবেশকে উপলব্ধি করা যায় এবং কর্মপদ্ধতির কমা বস্তু মিটমাট করে। আত্তীকরণ এবং বাসস্থানের মধ্যে এই পারস্পরিক ক্রিয়ার ফলে, চিন্তা ক্রমান্বয়ে বিকাশলাভ করে যা উপস্থাপনা এবং অনুমান এবং বুদ্ধিমানদের জটিলতার ভিত্তিতে একে অপরের থেকে গুণগতভাবে ভিন্ন হয়। অর্থাৎ,জীবনের প্রথম দুই বছরে সংজ্ঞাবহ-অঙ্গসঁচালক পর্যায় থেকে শৈশবের অভ্যন্তরীণ উপস্থাপনা পর্যন্ত অনুভূতি এবং কর্মের উপর ভিত্তি করে চিন্তা বিকশিত হয়। পরবর্তীতে উপস্থাপনা যৌক্তিক কাঠামো অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে সাজানো হয় যা প্রথমে বাস্তবতার মূর্ত বৈশিষ্ট্য়ের উপর কাজ করে, তারপর মূর্ত ক্রিয়াকলাপ পর্যায়ে, এবং সবশেষে মূর্ত বৈশিষ্ট্য সংগঠনকারী বিমূর্ত নীতির উপর কাজ করে। সাম্প্রতিককালে, পিয়াজেঁর চিন্তা-বিষয়ক তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ধারণার সাথে একত্রিত করা হয়েছে। ফলে চিন্তাকে উপস্থাপনা এবং তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য দায়ী প্রক্রিয়ার ফল হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই ধারণায়, প্রক্রিয়াকরণ গতি, জ্ঞানীয় নিয়ন্ত্রণ এবং কার্যরত স্মৃতি চিন্তার মূল অন্তর্নিহিত কার্য। জ্ঞানীয় উন্নয়নের নব্য-পিয়াজেঁ মতবাদে, চিন্তার বিকাশ প্রক্রিয়াকরণ গতি, উন্নত জ্ঞানীয় নিয়ন্ত্রণ এবং বর্ধমান কার্যরত স্মৃতি থেকে আসে বলে মনে করা হয়।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
ইতিবাচক মনোবিজ্ঞান মানব মনোবিজ্ঞানের ইতিবাচক দিককে মেজাজ রোগ এবং অন্যান্য নেতিবাচক উপসর্গের মতই সমানভাবে জোর দেয়। চরিত্র, ক্ষমতা এবং গুণে পিটারসন এবং সেলিগম্যান ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যের একটি তালিকা বানিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি সর্বশক্তিমান আশা করা যায় না, কিংবা তারা সম্পূর্ণরূপে চরিত্রগত এটাও আশা করা যায় না। এই তালিকাটি ইতিবাচক চিন্তাকে উৎসাহিত করে যা একজন ব্যক্তির শক্তির ওপর তৈরী হয়, কীভাবে তাদের "উপসর্গ" "ঠিক" হয় তার বদলে।
1
1,398.757251
20231101.bn_548494_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
"ইড", "ইগো" এবং "সুপারইগো" "আধ্যাত্মিক যন্ত্রপাতি"-র তিনটি অংশ যা সিগমুন্ড ফ্রয়েডের আত্মার সংগঠনী নকশাতে সংজ্ঞায়িত আছে; এটি তিন তাত্ত্বিক নির্মাণ যার কার্যকলাপ এবং মিথষ্ক্রিয়ার দ্বারা মানসিক জীবন বর্ণনা করা হয়েছে। এই নকশা অনুযায়ী, অসমন্বিত সহজাত প্রবণতা হল "ইড"; আত্মার সংগঠিত বাস্তবসম্মত অংশ হল "ইগো" এবং সমালোচনামূলক ও নৈতিক বৃত্তি হল "সুপারইগো"।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
ফ্রয়েড তার মনঃসমীক্ষণ তত্ত্বের বিবর্তনে অচেতনতাকে মানব ইচ্ছাবৃত্তির একটি সংবেদী শক্তি বিবেচনা করেন, যা কিনা ইন্দ্রিয়লব্ধ সচেতন মন অপেক্ষা অনেক নিচে চালিত হয়। ফ্রয়েডের মতে, অচেতনতা স্বভাবজাত ইচ্ছা, চাহিদা, এবং আধ্যাত্মিক শক্তির ভাণ্ডার। বিগত চিন্তাধারা ও স্মৃতিকথা অবিলম্বে চেতনা থেকে গোপন করা হতে পারে, কিন্তু তারা মানুষকে অচেতনতার অন্তর্জগৎ থেকে চিন্তাধারা এবং স্বতন্ত্র অনুভূতি নির্দেশ দেয়।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
মনোবিশ্লেষণের জন্য, যা সচেতন নয় কেবল তাই অচেতনতা নয়, বরং যা সচেতন চিন্তার থেকে দাবিয়ে রাখা বা ব্যক্তির সচেতনভাবে জেনে রাখতে যা বিমুখ। এক অর্থে এই দৃশ্য অচেতনতাকে বিপক্ষ হিসাবে দর্শায়, অচেতনতাকে গোপন রাখার জন্য নিজেই সঙ্গে যুদ্ধরত থাকে। একজন ব্যক্তি ব্যথা অনুভব করলে সব তিনি কেবল ব্যথা উপশমের কথাই ভাবেন। ব্যথা থেকে পরিত্রাণের ইচ্ছা তার মনকে হুকুম করে। ফ্রয়েডের মতে, অচেতন মন সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য ধারণা, শুভেচ্ছা বা ইচ্ছা, আঘাতমূলক স্মৃতি এবং বেদনাদায়ক আবেগের একটি সংগ্রহস্থল যা মানসিক নিপীড়নের প্রক্রিয়া দ্বারা মনের আড়ালে চলে গেছে। কিন্তু বিষয়বস্তু নেতিবাচক হওয়া জরূরী নয়। মনঃসমীক্ষার দৃশ্যে, অচেতনতা একটি বল যা শুধুমাত্র তার প্রভাব দ্বারাই বোঝা যায় - এটা লক্ষণ দ্বারা নিজেকে প্রকাশ করে।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_548494_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
চিন্তা
মানুষ এবং গোষ্ঠীর লোকেদের যোগাযোগ করার গবেষণা সামাজিক মনোবিজ্ঞানে করা হয়। এই আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্রের পণ্ডিতরা সাধারণত হয় মনোবৈজ্ঞানিক না হয় সমাজবিজ্ঞানী, যদিও সব সামাজিক মনোবৈজ্ঞানিকরা ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী উভয়কেই বিশ্লেষণের একক হিসেবে মনে করেন।
0.5
1,398.757251
20231101.bn_84065_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
কুমির (ক্রোকোডাইল; ক্রোকোডিলাইন উপবর্গ, এরা ট্রু ক্রোকোডাইল নামে পরিচিত) হল একপ্রকার জলচর চতুষ্পদ প্রাণী। এগুলিকে দেখা যায় আফ্রিকা, এশিয়া, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
কুমির, অ্যালিগেটর ও ঘড়িয়ালরা সাধারণ দৃষ্টিতে একই রকম দেখতে হলেও, জীববিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এরা পৃথক বর্গের অন্তর্গত। ঘড়িয়ালের মুখের ডগার কাছটি গোলাকার। তবে অ্যালিগেটর ও কুমিরকে পৃথক করা একটু কঠিন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে কুমিরের মাথাটি সরু ও দীর্ঘ আকারের হয়। অ্যালিগেটরের মুখটি অনেকটা ইংরেজি ইউ (U) আকৃতিবিশিষ্ট এবং কুমিরের মুখটি ইংরেজি ভি (V) আকৃতিবিশিষ্ট হয়। কুমিরের উপরের ও নিচের চোয়াল দুটির প্রস্থ এক এবং নিচের চোয়ালের দাঁতগুলি মুখ বন্ধ থাকা অবস্থায় উপরের চোয়ালের দাঁতগুলির উপরে থাকে। ফলে দাঁতগুলি ওই অবস্থায় দেখা যায়। এই বৈশিষ্ট্য অ্যালিগেটরের নেই। একই বর্গের অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় কুমির অনেক বেশি উগ্র হয়।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
সব ধরনের কুমিরই আকৃতি ও জীববিজ্ঞানের নিয়ম অনুসারে একই রকম। কিন্তু তাদের আকার, প্রকৃতি, আচরণ ও বাসস্থানের ধরন প্রজাতি অনুসারে বিভিন্ন হয়। যদিও এই সব ব্যাপারে তাদের মধ্যে বেশ কিছু মিলও দেখা যায়। সব কুমিরই অর্ধ-জলচর প্রাণী। এরা মূলত নদী, হ্রদ ও জলাভূমির মিষ্টি জলেই বাস করে। কোনো প্রজাতির কুমির অর্ধ-লবনাক্ত ও লবনাক্ত জলেও বাস করে। এরা মাংসাশী প্রাণী। প্রধানত মাছ, সরীসৃপ, পাখি ও স্তন্যপায়ী প্রাণীই এদের খাদ্য।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
কুমির বিষুবীয় অঞ্চলে বাস করে। শীতল পরিবেশের প্রতি এরা সংবেদনশীল। প্রায় সাড়ে ৫ কোটি বছর আগে ইওসিন যুগে এরা অন্যান্য ক্রোকোডিলিয়ান প্রজাতির থেকে পৃথক হয়ে গিয়েছিল। ক্রোকোডাইলোমর্ফিয়ার অন্যান্য শাখার মতো এই শাখাটিও বিগত সাড়ে ২২ কোটি বছর ধরে নানা গণ-বিলুপ্তি সত্ত্বেও টিকে আছে। তবে এখন বাসস্থানের সমস্যা ও বেআইনি শিকারের ফলে কুমিরের অনেক প্রজাতিই বিপন্ন বা লুপ্তপ্রায়।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
সংস্কৃত "কুম্ভীর" শব্দটি থেকে "কুমীর" এসে থাকলেও "কুম্ভ" হয়তো ঘড়িয়ালের নাকের ডগার ঘড়া। সে অর্থে কুম্ভীর ঘড়িয়াল।
1
1,384.826524
20231101.bn_84065_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
অ্যালিগেটর ও কেইম্যান (অ্যালিগেটরিডে পরিবার) ও ঘড়িয়াল (গাভিয়ালিডে) হল কুমীরের (ক্রোকোডিলিডে পরিবার) জাতভাই -সবাই ক্রোকোডিলিয়া বর্গের অন্তর্গত।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
বিশাল লেজ পাশাপাশি চ্যাপ্টা- সাঁতারের প্রধান অঙ্গ, ও লড়াইয়ের অস্ত্র। পিঠে দুইসারি কাঁটা পায়ুর কাছাকাছি এসে একটি সারিতে পরিণত হয়।
0.5
1,384.826524
20231101.bn_84065_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0
কুমির
মুখবিবর ও নাসিকাপথ আলাদা করার জন্য দ্বিতীয় তালু (টাকরা/ secondary palate)- তাই মুখে খাবার নিয়েও সহজে শ্বাস নিতে পারে।
0.5
1,384.826524