_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_90782_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Dempsey, Corinne G., The Goddess Lives in Upstate New York: Breaking Convention and Making Home at a North American Hindu Temple. Oxford University Press (New York, 2006).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Dikshitar, V. R. Ramachandra, The Lalita Cult, Motilal Banarsidass Publishers Pvt. Ltd. (Delhi, 1942, 2d ed. 1991, 3d ed. 1999).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Erndl, Kathleen M., Victory to the Mother: The Hindu Goddess of Northwest India in Myth, Ritual, and Symbol, Oxford University Press (New York, 1992).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Hawley, John Stratton (ed.) and Wulff, Donna Marie (ed.), Devi: Goddesses of India. University of California Press (Berkeley, 1996).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
(b) Johnsen, Linda, The Living Goddess: Reclaiming the Tradition of the Mother of the Universe." Yes International Publishers (St. Paul, Minn., 1999).
1
1,325.350764
20231101.bn_90782_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Joshi, L. M., Lalita Sahasranama: A Comprehensive Study of the One Thousand Names of Lalita Maha-tripurasundari. D.K. Printworld (P) Ltd (New Delhi, 1998).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Kali, Davadatta, In Praise of the Goddess: The Devimahatmya and Its Meaning. Nicolas-Hays, Inc., Berwick, Maine, 2003).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
Kapoor, Subodh, A Short Introduction to Sakta Philosophy, Indigo Books (New Delhi, 2002, reprint of c. 1925 ed.).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_90782_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
শাক্তধর্ম
(a) Kinsley, David. Hindu Goddesses: Visions of the Divine Feminine in the Hindu Religious Tradition. University of California Press (Berkeley, 1988).
0.5
1,325.350764
20231101.bn_467260_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
নিডারিয়া বলতে ডিপ্লোব্লাস্টিক (Diploblastic) প্রাণী অর্থাৎ দ্বিস্তর ভ্রূণ বিশিষ্ট প্রাণিদের কে বোঝায়। এরা ইতিপূর্বে সিলেনটারেটা (Coelenterata) নামে পরিচিত ছিলো। এদের অধিকাংশই সামুদ্রিক, কিছু স্বাদুপানির বাসিন্দা। গ্রিক শব্দ Knide অর্থ রোম বা কাঁটা এবং Aria অর্থ সংযুক্ত থাকা। এ শব্দদুটির সমন্বয়ে নিডারিয়া (Cnidaria) শব্দটি তৈরি হয়েছে। ১৮৮৮ সালে বিজ্ঞানী হাসচেক (Hatschek) প্রথম নিডারিয়া (Cnidaria) পর্বটির নামকরণ করেন।বিচিত্র বর্ণময়তার কারণে এই পর্বের সদস্যরা সমুদ্রকে বর্ণিল রূপদানে সব চেয়ে বেশি অবদান রেখেছে । প্রবাল ও প্রবাল প্রাচীর গঠনকারী প্রাণিরা এই পর্বের সদস্য । এজন্য নিডেরীয় প্রাণিদের সমুদ্রের ফুল বলা হয়।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
কিছু কোষ কলা (যেমন- স্নায়ুকলা) গঠন করলেও অধিকাংশ কোষই বিচ্ছিন্ন তবে সুনির্দিষ্ট কাজের জন্য বিশেষায়িত।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
দ্বিস্তরীয় (Diploblastic) প্রাণী অর্থাৎ এদের ভ্রূণ দ্বিস্তর বিশিষ্ট। বাহিরের স্তর এক্টোডার্ম (Ectoderm) এবং ভেতরের স্তর এন্ডোডার্ম (Endoderm)। এই দুই কোশস্তরের মধ্যে তরল জেলির মতো অকোশীয় মেসোগ্লিয়া (Mesoglea) নামে ধাত্র বা পদার্থ থাকে।।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
পূর্ণাঙ্গ প্রাণীও দ্বিস্তর তথা দ্বিত্বক বিশিষ্ট। দেহের ভেতরে প্রশস্ত গহ্বর যা গ্যাস্ট্রোভ্যাস্কুলার গহ্বর (Gastrovascular cavity) বা সিলেন্টেরন (Coelenteron) নামে পরিচিত এবং এটি একটি মাত্র ছিদ্র পথে (মুখছিদ্র) বাইরে উন্মুক্ত (পায়ু ছিদ্র অনুপস্থিত)।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
দেহঅরীয় প্রতিসম (Radial symmetry) অর্থাৎ এদের দেহের কেন্দ্রীয় অক্ষের মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত একটিমাত্র তল বরাবর ছেদ করে দুই বা ততোধিক বার দেহটিকে সমভাবে ভাগ করা যায়।
1
1,317.864541
20231101.bn_467260_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
বহিঃ দেহত্বকে (Epidermis) মুখছিদ্রকে ঘিরে প্রচুর পরিমাণে নিডোব্লাস্ট (Cnidoblast) নামক কোষ বর্তমান যার মধ্যে বিষাক্ত পদার্থ বহন করা নিমাটোসিস্ট (Nematocyst) নামক একটি থলি এবং বিষাক্ত পদার্থ প্রয়োগ করার জন্য থ্রেড টিউব (Thread tube) নামক চাবুকের মত নল থাকে।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
একাকী অথবা উপনিবেশ গঠন করে অবস্থান করে। নিশ্চল অথবা মুক্ত সাঁতারু। অনেকের শুধুমাত্র মুক্ত বা নিশ্চল পলিপ (Polyp) দশা বর্তমান। আবার অনেকের মুক্ত সাঁতারু মেডুসা (Medusa) দশা বর্তমান। আবার অনেকের উভয় দশা সমন্বিত পলিমরফিসম (polymorphism) দেখা যায়।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
১৯৪০ সালের (H. L. Hyman এর) শ্রেণীবিভাজন অনুযায়ী পর্ব নিডারিয়ায় হাইড্রোজোয়া, স্কাইফোজোয়া এবং অ্যান্থোজোয়া নামে তিনটি শ্রেণী ছিল। ১৯৭২ সালে বিজ্ঞানী মেগলিস (Meglitsch) প্রদত্ত নিডেরিয়া পর্বের শ্রেণীবিন্যাস করেন। Ruppert ও Bernes ১৯৯৪ সালে পর্ব নিডারিয়াকে চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেন এবং কিউবোজোয়া শ্রেণীটি সংযোজিত হয়।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_467260_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
নিডারিয়া
গ্রিক শব্দ Hydra যার আভিধানিক অর্থ Water তথা পানি এবং Zoios যার আভিধানিক অর্থ animal তথা প্রাণী এ শব্দদুটির সমন্বয়ে হাইড্রোজোয়া (Hydrozoa) শব্দটি তৈরি হয়েছে। অনেকের জীবনচক্রে কেবলমাত্র পলিপ (Polyp) দশা বর্তমান, অনেকের আবার অযৌন পলিপ (Polyp) ও যৌন মেডুসা (Medusa) উভয় দশাই উপস্থিত। মেসোগ্লিয়া (Mesogloea) কোষ-বিহীন (Non-cellular)। জননকোষ উৎপাদন অঙ্গ (Gonad) এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উদ্ভূত। স্বাদুপানি অথবা সামুদ্রের বাসিন্দা এবং নিশ্চল অথবা মুক্ত সাঁতারু।
0.5
1,317.864541
20231101.bn_727556_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
প্রিয়তমা ২০২৩ সালের একটি বাংলাদেশী রোমান্টিক-এ্যাকশন চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেছেন হিমেল আশরাফ, যা তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র এবং ভার্সেটাইল মিডিয়ার অধীনে প্রযোজনা করেছেন আরশাদ আদনান। চলচ্চিত্রটির কাহিনি এককভাবে লিখেছেন প্রয়াত ফারুক হোসেন এবং তার সঙ্গে চিত্রনাট্য ও সংলাপ যৌথভাবে লিখেছেন হিমেল আশরাফ। চলচ্চিত্রে মূখ্য ভূমিকা অভিনয় করেছেন শাকিব খান, ইধিকা পাল ও শহীদুজ্জামান সেলিম। এছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে আছেন এলিনা শাম্মী, ডন, লুৎফুর রহমান খান সীমান্ত ও লুৎফর রহমান জর্জ।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
২০১৪ সালে শাকিব খান তাঁর নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে ফিল্মস থেকে প্রথম চলচ্চিত্র হিরো: দ্য সুপারস্টার নির্মাণ করেন। এর প্রায় তিন বছর পর ২০১৭ সালের নভেম্বরে নিজ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রিয়তমা নির্মাণের ঘোষণা দেন, যা সেই সময় তার প্রযোজিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র হওয়ার কথা ছিল। দ্বিতীয় চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রসঙ্গে সেসময় তিনি প্রথম আলোকে বলেন, "আমার এসকে ফিল্মস থেকে প্রথম ছবি নির্মাণ করার পর মাঝে অনেক সময় গেছে। এমন একটি গল্পের জন্যই এত দিন অপেক্ষা করছিলাম।" এরপর ২০১৭ সালের ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতিতে চলচ্চিত্রটির নাম নিবন্ধন করা হয়। সেসময় পরিচালক হিমেল আশরাফ প্রথম আলোকে জানান, আগামী বছরের (২০১৮ সাল) ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে বা মার্চের শুরুতে হবে শুটিং। পরিচালক হিমেল আশরাফের সঙ্গে যৌথভাবে চলচ্চিত্রটির কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেন প্রয়াত ফারুক হোসেন, যা তার লেখা সর্বশেষ চিত্রনাট্য। এর আগে ২০১৫ সালে সাগরে নেমে নিখোঁজ হন ফারুক হোসেন। চিত্রনাট্যকার ফারুক হোসেনের সর্বশেষ লেখা অসমাপ্ত চিত্রনাট্য এটি। পরে এটির পূর্ণাঙ্গ রূপ দিয়েছেন ছবির পরিচালক হিমেল আশরাফ। হিমেল আশরাফ প্রথম আলোকে বলেন, “ফারুকের দুটি অসমাপ্ত চিত্রনাট্য এক জায়গায় করে নিজের মতো করে তৈরি করেছি চিত্রনাট্যটি।” ঘোষণার প্রায় ৬ বছর পর, ২০২৩ সালের ২৫ এপ্রিল একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে পরিচালক হিমেল আশরাফ চলচ্চিত্রটি ২০২৩ সালের ঈদুল আজহায় মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেন এবং ভার্সেটাইল মিডিয়ার অধীনে প্রযোজক হিসাবে আরশাদ আদনানের নাম প্রকাশ করেন। পরিচালক হিমেল আশরাফ চ্যানেল আইয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে জানান, ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে চলচ্চিত্রটির নির্মাণ-পূর্বের কাজ শুরু হয় এবং এর টেবিল ওয়ার্কে ১০০জনের বেশি কাজ করছে। তিনি আরো জানান, চলচ্চিত্রটিতে মারপিট ও নৃত্য পরিচালক প্রত্যেকেই দেশের বাইরের এবং উন্নতমানের বিজিএম থাকবে, চলচ্চিত্রটির পোস্ট ভিএফএক্সসহ যাবতীয় প্রোডাকশনের কাজ দেশের বাইরে করা হবে। চলচ্চিত্রটিতে প্রাথমিকভাবে কোন অভিনেত্রী ঠিক করা হয়নি, তবে ২০১৭ সালের নভেম্বরে প্রথম আলোর মঞ্জুর কাদেরের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে শবনম বুবলি চলচ্চিত্রটিতে নিজে অভিনয় করবেন বলে দাবি করেন। সেসময় এ বিষয়ে জাতীয় গণমাধ্যমগুলোতে সংবাদ প্রচার হয়। যদিও ২০২৩ সালের ৫ মে প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী হিসাবে নাম প্রকাশ করা হয় ভারতীয় মডেল-টেলিভিশন অভিনেত্রী ইধিকা পালের নাম। চলচ্চিত্র থেকে শবনম বুবলি কেন বাদ পড়েছেন, গণমাধ্যমের এমন প্রশ্নের জবাবে, শাকিব খান জানান, "চরিত্রের প্রয়োজনেই বুবলীকে বাদ দিতে হয়েছে।" তবে তিনি প্রথম আলোর সঙ্গে একটি একান্ত আলাপনে চলচ্চিত্রে বুবলিকে না নেওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ জানান, তিনি বলেন "শুরুতে যখন ‘প্রিয়তমা’ নিয়ে আলাপ হয়েছিল, তখন গল্পের প্রয়োজনে একদম নতুন কাউকে দরকার ছিল, যে টুকটাক অভিনয় করেছে, কিন্তু ছবিতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা একেবারেই নেই। বুবলী তো গত কয়েক বছরে ডজনখানেকেরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছে। তা ছাড়া ছবির গল্পের সঙ্গে বুবলীর বয়সও এখন কাভার করছে না। সব বিবেচনায় তাকে নেওয়া হয়নি।" ২০২৩ সালের ৮ মে চলচ্চিত্রটির দৃশ্যধারণের কাজ শুরু হয়। দুদিন পর ১০ মে পুরান ঢাকার সদরঘাটে শাকিব খান তার অংশের দৃশ্যধারণে অংশগ্রহণ করেন। পরিচালক হিমেল আশরাফ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, “প্রথম লটে আমরা ঢাকায় শুটিং করছি। এরপর সুনামগঞ্জে যাবো। সেখানে বেশ কিছু দিন চিত্রায়ন সেরে যাবো কক্সবাজারে। আগামী ২ জুন পর্যন্ত টানা শুটিংয়ে শেষ হবে চিত্রায়ন।” এরপর একইদিন চলচ্চিত্রটির প্রথম দর্শণ প্রকাশ করা হয়, শাকিব খানকে লম্বা চুল, পেছনে ঝুঁটি করা, বিষণ্ণ চেহারায় ঠোঁটে সিগারেট নিয়ে বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।। প্রকাশের পর এটি দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ভাইরাল হয়ে যায়। পরে, ২৮ মে প্রধান অভিনেতা শাকিব খানের চলচ্চিত্র শিল্পে ২৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় পোস্টার প্রকাশ করা হয়। চলচ্চিত্রটি মারপিট পরিচালক হিসাবে কাজ করছেন রাজেশ কান্নান, যিনি এর আগে প্রধান অভিনেতার সঙ্গে শিকারী, নবাব ও চালবাজ চলচ্চিত্রগুলোতে কাজ করেন। এরপর ১৭ জুন চলচ্চিত্রটির ৩০ সেকেন্ডের ভিডিও ফার্স্ট লুক টিজার প্রকাশ করা হয়। প্রকাশের পর এটি দর্শক ও সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়। এরপর ২০ জুন এটির তৃতীয় ফার্স্ট লুক প্রকাশ করা হয়, যেখানে শাকিব খানকে ৮০ বছরের বায়োবৃদ্ধ দেখা যায়। এটি প্রকাশের পর দর্শক ও সমালোচকদের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পায়। শাকিব খানের এই লুকটি তৈরী করতে ৫ লাখ টাকা খরচ হয়। চলচ্চিত্রে এই লুকটি ছয়-সাত মিনিটের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি তৈরী করতে প্রস্থেটিক রূপসজ্জায় দক্ষ বড় একটি মেকআপ টিম ১৫ দিনের মতো সময় নেয়। প্রথমে নেওয়া হয় শাকিব খানের মুখমণ্ডলের মাপ। সেভাবে একটি আবরণ তৈরি করা হয়। সেখানে চুল–দাড়ি বসিয়ে ঠিক করা হয় লুক। পরে চরিত্রের সঙ্গের মানানসই কি না, যাচাই করার জন্য লুক পরীক্ষা করা হয়। খানের ব্যক্তিগত রূপসজ্জাকর সবুজ খান প্রথম আলোকে বলেন, “পুরো শুটিংয়ে আমরা এই অংশটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। কারণ, প্রস্থেটিক মেকআপ করাটা কঠিন। দীর্ঘ সময় প্রয়োজন হয়। একটানা বসে থাকতে হয়। ভুল করা যাবে না। সব আলাদা করে লিখে রাখতে হয়। মেকআপের কাজগুলোও ভাগ করে দিতে হয়। শুটিংয়ের সময় এই মেকআপ দিতে আমাদের প্রতিদিন ছয় থেকে সাত ঘণ্টা লাগত। এই মেকআপ তুলতেও আবার তিন ঘণ্টা সময় লেগেছিল। তিন দিন আগে থেকেই আমরা টানা এই মেকআপের সঙ্গে ছিলাম।” চলচ্চিত্রের সিকোয়েন্স, এন্ট্রি, মারপিট আর দুটি গানের প্রতিটি লুক ও কস্টিউম আলাদাভাবে ডিজাইন করা হয়। ২১ জুন চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ সম্পন্ন হয়। একইদিন এটি ছাড়পত্রের জন্য বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডে জমা করা হয়। পরেরদিন এটি বিনাকর্তনে সেন্সর ছাড়পত্র প্রদান করে। প্রযোজনা সংস্থার মাধ্যমে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ঈদুল আযহায় মুক্তি পাওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল চলচ্চিত্রটি এটি। ২০২৩ সালের ২৮ জুন সংবাদমাধ্যম সমকাল জানায়, এ চলচ্চিত্রে ২.৫ কোটি টাকার বেশি ব্যয় করা হয়েছে।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
চলচ্চিত্রটির সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন আকাশ সেন ও প্রিন্স মাহমুদ। চলচ্চিত্রটির প্রথম গান কুরবারী কুরবানী, যার সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন আকাশ সেন। এছাড়াও গানটির গীত রচনার পাশাপাশি গেয়েছেনও তিনি নিজেই। ঢাকায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে (এফডিসি) ও নারায়ণগঞ্জের পানাম সিটিতে সেট বানিয়ে তিনদিন ধরে এই গানের দৃশ্যধারণ করা হয়। এটি ২০২৩ সালের ২৪ জুন শাকিব খানের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ ও তার নিজস্ব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে ফিল্মসের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হয়। গানটি প্রকাশের তিন ঘণ্টায় তার ফেসবুক পেজে ১ লাখ ৫৪ হাজারের বেশি প্রতিক্রিয়া পায় এবং ১০ লাখেরও বেশিবার দেখা হয়। এরপর ২৭ জুন প্রকাশ করা হয় এটির দ্বিতীয় গান, "ও প্রিয়তমা", যা একটি প্রণয়ধর্মী গান। গানটিতে বালামের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন সোমনুর মনির কোনাল। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর-সংগীত করেছেন আকাশ সেন। চ্যানেল আই জানায়, চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে কণ্ঠশিল্পী বালাম প্রায় দশ বছর পর নেপথ্যে শিল্পী হিসাবে প্রত্যাবর্তন করেন। এতে ঈশ্বর শিরোনামে আরেকটি গানের সুর করেছেন প্রিন্স মাহমুদ, যিনি এর আগে গানের সুর ও সংগীতায়োজন করেছিলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার (২০০৯) ও অনিমেষ আইচের জিরো ডিগ্রী (২০১৫) চলচ্চিত্রেগুলোতে। তবে চলচ্চিত্রের গানে নিয়মিত পাওয়া যায়নি তাঁকে, এবারই মূলধারার বাণিজ্যিক ছবিতে প্রথম গান করলেন তিনি। চলচ্চিত্রের প্রথম গানটি প্রকাশের পর, ২৫ জুন প্রিন্স মাহমুদ গানটি সম্পর্কে প্রথম আলোকে বলেন, “গানটি খুব ভালো হয়েছে। নব্বইয়ের দশকে যাঁরা আমাদের গান শুনেছেন, তাঁদের ভালো লাগবে, আবার এই সময়ের শ্রোতাদেরও ভালো লাগবে।” সোমেশ্বর অলির কথায় গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন রিয়াদ, যা অভিষেক চলচ্চিত্র। যা প্রিন্স মাহমুদের সঙ্গে সোমেশ্বর আলি প্রথম কাজ। চলচ্চিত্রের "গভীরে" শিরোনামে একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রেহান রসুল ও প্রিয়াংকা গোপ। যেটির সুর ও সঙ্গীতায়োজন সাজিদ সরকার এবং গীত রচনা করেছেন জাহিদ আকবর। এটি প্রধান অভিনেতা শাকিব খানের সাথে আকবরের তৃতীয় কাজ। এর আগে তিনি ২০১৪ সালে শাকিব খানের প্রযোজিত হিরো: দ্য সুপারস্টার চলচ্চিত্রের "যেখানেই যাবে আমাকে পাবে" এবং ২০২৩ সালের লিডার: আমিই বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে "সুরমা সুরমা" শিরোনামের আরেকটি গান লিখেছিলেন। গানটি প্রসঙ্গে জাহিদ আকবর চ্যানেল আইকে বলেন, "গভীরে গানটা হৃদয়ের গভীরে পৌঁছে যাওয়ার মতো গান, উত্তেজনার কোনো গান নয়। শিরা উপ-শিরায় ভালোবাসা ছড়িয়ে যাওয়ার মতো গান। গল্পে শাকিব খানের ৮০ বছরের লুকের ডামি ছবি দেখে গানটা লিখতে বেশি উৎসাহী হয়েছিলাম। গানটা শুনে শ্রোতারা বলতে পারবেন কেমন হয়েছে।"
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
প্রাথমিকভাবে চলচ্চিত্রটি ২০১৮ সালের ঈদে মুক্তির পরিকল্পনা করা হয়, যদিও সেসময় বিভিন্ন কারণে চলচ্চিত্রটির নির্মাণকাজ বিলম্বিত হয়।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
চলচ্চিত্রটি মুক্তির দুই সপ্তাহ আগেই চড়া মূল্যে প্রেক্ষাগৃহ বুকিং শুরু হয়। ২০২৩ সালের ২৯ জুন ঈদে মাল্টিপ্লেক্সসহ দেশের ১০৭টি সিনেমা হলে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়।
1
1,311.191331
20231101.bn_727556_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
চলচ্চিত্র সমালোচক রহমান মতি বাংলা মুভি ডেটাবেজে (বিএমডিবি) চলচ্চিত্রটিকে ৭.৫/১০ প্রদান করে। তিনি প্রিয়তমাকে একটি মিশ্র উপস্থাপনা হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি ছবির গল্পের উপস্থাপনার প্রশংসা করেন, তিনি উল্লেখ করেন, "ছবির নাম শুনে অনেকেই রোমান্টিক (প্রণয়ধর্মী) ছবি ভেবে নেবে স্বাভাবিকভাবেই কিন্তু এর মধ্যে থ্রিলার (মসলাদার) ও ট্র্যাজেডির (বিয়োগান্তিক) আবহ এনে ছবিটিকে মিক্সড ক্যাটাগরির (মিশ্র ঘরনার) বানানো হয়েছে।" তবে তিনি ছবির কমেডি খুবই দুর্বল বলে উল্লেখ করেন।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
প্রিয়তমা সিনেমার পরিচালক হিমেল আশরাফ তার ব্যাক্তিগত ফেসবুক পেজে জানান প্রিয়তমা সিনেমাটি ১ম সপ্তাহ শেষে বাংলাদেশে ১০ কোটি ৩০ লাখ টাকা আয় করেছে।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
চলচ্চিত্রটির ফার্স্টলুকে শাকিব খানের ঠোঁটে জ্বলন্ত সিগারেট দেখা যায়। পোস্টারটিতে ধূমপানের চিত্র থাকা সত্ত্বেও কোনো সতর্কতামূলক বার্তা না থাকায়, এমন দৃশ্যকে ধূমপান করাকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে বলে সমালোচিত হয়। বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন লঙ্ঘন হয়েছে বলে নিন্দা জানিয়ে লিখিত বিবৃতি প্রদান করে।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_727556_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE
প্রিয়তমা
২০২৩ সালের ১০ এপ্রিল চলচ্চিত্রটির প্রথম দর্শন (ফার্স্ট লুক) প্রকাশ পায়। ঈদে মুক্তি দেয়ার জন্য ২৭টি প্রেক্ষাগৃহের কর্তৃপক্ষ চলচ্চিত্রটি বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করে। ২৪ জুন "কুরবানী কুরবানী" গানটি প্রকাশের পর ফেসবুকে ২৪ ঘন্টা ৫০ লাখ ভিউয়ের মাইলফলক স্পর্শ করে এবং টিকটকে ট্রেন্ডিংয়ে চলে আসে।
0.5
1,311.191331
20231101.bn_578875_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
সাংবাদিকতা হল বিভিন্ন ঘটনাবলী, বিষয়, ধারণা, মানুষ, প্রকৃতি, পরিবেশ, সমাজ, রাষ্ট্র সম্পর্কিত প্রতিবেদন তৈরি ও পরিবেশন, যা উক্ত দিনের প্রধান সংবাদ এবং তা সমাজে প্রভাব বিস্তার করে। এই পেশায় শব্দটি দিয়ে তথ্য সংগ্রহের কৌশল ও সাহিত্যিক উপায় অবলম্বনকে বোঝায়। মুদ্রিত, টেলিভিশন, বেতার, ইন্টারনেট, এবং পূর্বে ব্যবহৃত নিউজরিল সংবাদ মাধ্যমের অন্তর্গত।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
সাংবাদিকতার যথোপযুক্ত নিয়মের ধারণা ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। কিছু দেশে, সংবাদ মাধ্যমে সরকারি হস্তক্ষেপে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং পুরোপুরি স্বাধীন সত্তা নয়। অন্যান্য দেশে, সংবাদ মাধ্যম সরকার থেকে স্বাধীন কিন্তু লাভ-লোকসান সাংবিধানিক নিরাপত্তার আওতায় থাকে। স্বাধীন ও প্রতিযোগিতামূলক সাংবাদিকতার মাধ্যমে সংগ্রহ করার মুক্ত উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যে প্রবেশাধিকার জনগণকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যোগ দিতে সাহায্য করে।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
বিভিন্ন ধরনের পাঠকের জন্য সাংবাদিকতার বিভিন্ন ধরন রয়েছে। একটি একক প্রকাশনায় (যেমন সংবাদপত্র) বিভিন্ন ধরনের সাংবাদিকতা উপাদান থাকে এবং প্রত্যেক উপাদান বিভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করা হয়। সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন বা ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটি বিভাগ ভিন্ন ভিন্ন পাঠকের জন্য সংবাদ সরবরাহ করে থাকে।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
গঞ্জো সাংবাদিকতা – হান্টার এস থম্পসন কর্তৃক উদ্ভাবিত গঞ্জো সাংবাদিকতা হল প্রতিবেদন প্রণয়নের নিজস্ব উপায়।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
ক্রীড়া সাংবাদিকতা ক্রীড়া সাংবাদিকতা অপেশাদার এবং পেশাদার ক্রীড়া খবর এবং ঘটনা রিপোর্ট উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। ক্রীড়া সাংবাদিক সকল প্রিন্ট, টেলিভিশন সম্প্রচার এবং ইন্টারনেট সহ মিডিয়াতে কাজ করে।
1
1,308.388622
20231101.bn_578875_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক মাধ্যমের বিকাশের ফলে সাংবাদিকতাকে একটি প্রক্রিয়া না বলে নির্দিষ্ট সংবাদ পণ্য বলে অভিহিত করার বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করা হচ্ছে। এই বিবেচনায়, সাংবাদিকতা হল এক ধরনের অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া যেখানে একাধিক লেখক ও সাংবাদিক এবং সামাজিকভাবে মধ্যস্থতাকারী জনগণ জড়িত থাকে।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
ইয়োহান কারোলাসের ১৬০৫ সালে স্ট্রাসবুর্গ থেকে প্রকাশিত রিলেশন অলার ফুর্নেমেন উন্ড গেডেনকভুর্ডিগেন হিস্টরিয়েনকে প্রথম সংবাদপত্র বলে অভিহিত করা হয়। প্রথম সফল ইংরেজি দৈনিক হল ১৭০২ থেকে ১৭৩৫ সালে প্রকাশিত ডেইলি ক্যুরান্ট। ১৯৫০ এর দশকে দিয়ারিও কারিওকা সংবাদপত্রের সংস্কার রূপকে ব্রাজিলে আধুনিক সাংবাদিকতার জন্ম বলে চিহ্নিত করা হয়।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
১৯২০ এর দশকে যখন আধুনিক সাংবাদিকতা রূপ ধারণ করতে শুরু করে লেখক ওয়াল্টার লিপম্যান এবং মার্কিন দার্শনিক জন ডিউয়ি গণতন্ত্রে সাংবাদিকতার ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করেন। তাদের এই ভিন্ন ভিন্ন দর্শন এখনো সমাজ ও রাষ্ট্রে সাংবাদিকতার ভূমিকা বিষয়ে যুক্তি প্রদর্শনে ব্যবহৃত হয়।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_578875_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সাংবাদিকতা
বিদ্যমান নৈতিক মানদণ্ডে ভিন্নতা রয়েছে, বেশিরভাগই রীতিতে সত্যতা, সূক্ষ্মতা, বিষয়বস্তুর উদ্দেশ্য, পক্ষপাতহীনতা, এবং কৈফিয়ত – এই বিষয়গুলো সাধারণ উপাদান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই উপাদানসমূহ সংবাদ করার মত তথ্য সংগ্রহ করতে এবং জনগণের কাছে প্রচার করতে ব্যবহৃত হয়।
0.5
1,308.388622
20231101.bn_1263_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
মহাকাশ বা মহাশূন্য বলতে পৃথিবীর বাইরে অবস্থিত এবং খ-বস্তুসমূহের মধ্যে প্রসারিত স্থানকে বোঝায়। মহাকাশ সম্পূর্ণরূপে ফাঁকা একটি শূন্যস্থান নয়। এটিতে খুবই কম ঘনত্বের কণা থাকে যাদের সিংহভাগই হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের প্লাজমা দিয়ে গঠিত। এছাড়াও মহাকাশে তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ, চৌম্বক ক্ষেত্রসমূহ, নিউট্রিনো, মহাজাগতিক ধূলি ও মহাজাগতিক রশ্মিসমূহ বিদ্যমান। মহাকাশের ভূমিরেখা তাপমাত্রা , যা মহাবিস্ফোরণের পটভূমি বিকিরণ দ্বারা নির্ধারিত। ছায়াপথসমূহের মধ্যবর্তী প্লাজমা মহাবিশ্বের প্রায় অর্ধেক ব্যারিয়নজাত (সাধারণ) পদার্থ গঠন করেছে; এটির সংখ্যা ঘনত্ব প্রতি ঘনমিটারে একটি হাইড্রোজেন পরমাণু অপেক্ষাও কম এবং এটির তাপমাত্রা বহু লক্ষ কোটি কেলভিন। পদার্থের স্থানীয় কেন্দ্রীভূত রূপগুলি ঘনীভূত হয়ে নক্ষত্র ও ছায়াপথগুলি গঠন করেছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে বেশিরভাগ ছায়াপথের ৯০% ভর একটি অজ্ঞাত রূপে বিদ্যমান, যার নাম দেওয়া হয়েছে তমোপদার্থ; এটি অন্যান্য পদার্থের সাথে তড়িৎ-চুম্বকীয় বলসমূহের সাহায্যে নয়, কিন্তু মহাকর্ষীয় বলের মাধ্যমে আন্তঃক্রিয়া সম্পাদন করে। পর্যবেক্ষণ থেকে অনুমান করা হয় যে পর্যবেক্ষণসম্ভব মহাবিশ্বের ভর-শক্তির সিংহভাগই হল তমোশক্তি নামের একপ্রকার শূন্যস্থান শক্তি, যার প্রকৃতি এখনও ভালমতো বোঝা যায়নি। মহাবিশ্বের আয়তনের বেশিরভাগই আন্তঃছায়াপথ স্থান দ্বারা গঠিত, কিন্তু ছায়াপথ ও নক্ষত্রব্যবস্থাগুলি নিজেরাও প্রায় সম্পূর্ণরূপে শূন্যস্থান দিয়েই গঠিত।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
মহাকাশ ভূ-পৃষ্ঠের উপরে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতা থেকে শুরু হয় না। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী বিভিন্ন মহাকাশ-সংক্রান্ত চুক্তিতে ও বায়বান্তরীক্ষ-সংক্রান্ত নথিপত্র লিপিবদ্ধকরণের জন্য সমুদ্র সমতল থেকে উচ্চতায় অবস্থিত কার্মান রেখাকে মহাকাশের প্রারম্ভ বলে গণ্য করা হয়। ১৯৬৭ সালের ১০ই অক্টোবর বলবৎ হওয়া মহাকাশ চুক্তিটিতে আন্তর্জাতিক মহাকাশ আইনের পরিকাঠামোটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী মহাকাশের উপর কোনও রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বকে অসম্ভব ঘোষণা করা হয়েছে এবং সব রাষ্ট্রকে মুক্তভাবে মহাকাশ অনুসন্ধান সম্পাদন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যদিও মহাকাশের শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উদ্দেশ্যে বহুসংখ্যক জাতিসংঘ প্রস্তাব রচিত হয়েছে, তা সত্ত্বেও পৃথিবীর কক্ষপথে কৃত্রিম উপগ্রহ-নিরোধী অস্ত্র পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
খ্রিস্টীয় ২০শ শতকে অধিক-উচ্চতার বেলুন উড্ডয়নের আবির্ভাব হলে মানবজাতি সর্বপ্রথম মহাকাশ অনুসন্ধান শুরু করে। এরপরে মানববাহী রকেট উড্ডয়ন এবং তারও পরে মানব যাত্রীবাহী পৃথিবী আবর্তন (Earth orbit) সম্পন্ন হয়। ১৯৬১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মানব হিসেবে মহাকাশে থেকে পৃথিবী আবর্তন করেন। শূন্যস্থান ও বিকিরণজনিত কারণে রক্তমাংসের মানুষের মাধ্যমে অনুসন্ধানের জন্য মহাকাশ অত্যন্ত প্রতিকূল একটি পরিবেশ। এছাড়া অণু-অভিকর্ষ মানুষের শারীরিক প্রক্রিয়াসমূহের উপরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যার ফলে পেশীক্ষয় এবং অস্থিক্ষয় হয়। এইসব স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত সমস্যা ছাড়া অর্থনৈতিকভাবেও মহাকাশে মানুষসহ যেকোনও বস্তু প্রেরণ করার খরচও অত্যধিক। মহাকাশে প্রবেশ করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল বলে মানব মহাকাশ যাত্রা কেবল নিম্ন কক্ষপথে পৃথিবী আবর্তন এবং চাঁদে গমনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তবে এর বিপরীতে মানববিহীন মহাকাশযানগুলি সৌরজগতের সবগুলি গ্রহে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
মহাশূন্য সুপ্রাচীনকাল থেকে মানুষের কৌতূহলের বিষয়। প্রত্যেক সভ্যতা ও মানুষ সবসময় মহাকাশকে কৌতূহলের দৃষ্টিতে দেখেছে। প্রাচীন সভ্যতা সমূহ ও মানুষেরা মহাশূন্যের ব্যাপারে নানা কাল্পনিক ব্যাখ্যা দিত। যথাঃ হাতির উপর উল্টানো থালা, বিশাল চাদর, পবিত্র আত্মা ও দেবতাদের বাসস্থান ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিক, রোমান, মিশরীও, বেবিলনীয়, ভারতীয়, চীনা, মায়া ইত্যাদি সভ্যতা মহাশূন্যকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। কিন্তু সকল সভ্যতাই মহাকাশকে বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে কম-বেশি গ্রহণ করেছিলো।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা প্রাচীন জ্যোতির্বিজ্ঞান ও পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা পালন করেছে। প্রাচীন গ্রীসে মহাকাশ কে দর্শনশাস্ত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তারা নক্ষত্র সমূহকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করে নানা রুপ দিয়েছিল এবং এগুলোর অধিকাংশের নাম গ্রিক ও রোমান দেবতাদের নামে রাখা হয়। যা এখনও বিজ্ঞানী ও মহাকাশ পর্যবেক্ষণকারীদের নানা ভাবে সাহায্য করছে। চাঁদ এবং খালি চোখে দৃশ্যমান গ্রহগুলোর গতিপথও এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাচীন গ্রিক ও অন্যান্য সভ্যতা সমূহ এর মাধ্যমে রাশিচক্র আবিষ্কার করে। নক্ষত্র, চাঁদ, ধুমকেতু ইত্যাদি প্রাচীনকাল থেকে পর্যবেক্ষণ করে আসছে মানুষ। ঋতুর পরিবর্তন, দিন-রাত, নক্ষত্রের স্থান পরিবর্তন (পরবর্তীতে যা গ্রহ প্রমাণিত হয়) ইত্যাদির হিসাব ও গাণিতিক ব্যাখ্যার সাহায্যে সুপ্রাচীনকাল ও প্রাচীনকালে অনেক সমৃদ্ধি লাভ করে।
1
1,298.137142
20231101.bn_1263_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
মধ্যযুগে দূরবীক্ষণ যন্ত্রর আবিষ্কারের ফলে এর ব্যাপক প্রসার ঘটে। হান্স লিপারশে (Hans Lippershey) এবং জাকারিয়াস জেন্সেন (Zacharias Janssen) এর নির্মিত দূরবীক্ষণ যন্ত্র আরও উন্নত করে তুলেন গ্যালিলিও গ্যালিলি। গ্যালিলি তার দুরবিনের মাধ্যমে বৃহস্পতি গ্রহর উপগ্রহ এবং শনি গ্রহর বলয় পর্যবেক্ষণ করতেপেরেছিলেন। ১৬১১ সালে ইয়োহানেস কেপলার একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র নির্মাণ করেন যা দ্বারা জ্যোতির্বিজ্ঞানএ নতুন যুগের সূচনা হয়। এ সময় বুধগ্রহ, শুক্রগ্রহ, মঙ্গলগ্রহ, বৃহস্পতিগ্রহ, শনিগ্রহ সহ অগণিত নক্ষত্র ও ধূমকেতু পর্যবেক্ষণ এবং আবিষ্কার করা হয়। মধ্যযুগের শেষ পর্যায় ইউরেনাস গ্রহ, নেপচুন গ্রহ, প্লুটো গ্রহ আরও অনেক নক্ষত্র ও ধূমকেতু আবিষ্কার, পর্যবেক্ষণ ও অনুসরণ করা হয়।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
মধ্যযুগের শেষ পর্যায় পদার্থ, রাসায়ন ও গণিত ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয় জ্যোতিষশাস্ত্রে। মহাজাগতিক বস্তুর গঠন, আকার-আকৃতি, বায়ু মণ্ডল (গ্যাসীয় পদার্থ সমূহ), কক্ষ পথ, আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতি ইত্যাদি নির্ণয়র জন্য এসব শাস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়। এর আগে শুধু গণিতশাস্ত্র ব্যবহার হত।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
১৯৬৯ খ্রীস্টাব্দের ১৬ই জুলাই জ্যোতির্বিজ্ঞান ও মহাকাশ আবিষ্কারের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ অভিযান, প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান অ্যাপোলো ১১, যা ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণ করে। এই অভিযানে অংশনেন দলপ্রধান নীল আর্মস্ট্রং, চালক মাইকেল কলিন্স, এডুইন অল্ড্রিন জুনিয়র এবং কমান্ড মডিউল। পরবর্তীতে আবিষ্কার হয়েছে প্লুটো সহ অন্যান্য বামন গ্রহ, নেহারিকা, ধূমকেতু, কৃষ্ণগহ্বর।বিজ্ঞান ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে তৈরি হয়েছে শক্তিশালী কৃত্রিম উপগ্রহ, দূরবীক্ষণ যন্ত্র ইত্যাদি। যথাঃ হাবল টেলিস্কোপ। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান মহাবিশ্বকে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরেছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীর কারণে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। তাদের মধ্যে স্টিফেন হকিং (Stephen Hawking) জাম কেনন (Annie Jump Cannon), মারিয়া মিশেল (Maria Mitchell), সি.ডব্লীউ থমবারগ(C.W. Tombaugh) হানরিটা সোয়ান লেভিট (Henrietta Swan Leavitt) প্রমুখ।
0.5
1,298.137142
20231101.bn_1263_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
মহাকাশ
প্রাথমিক বিবেচনায় মহাকাশূন্যে পদার্থ এবং প্রতিপদার্থ রয়েছে। তবে বিশদ বিবেচনায় মহাকাশূন্যের উপাদানসমূহ হলো:
0.5
1,298.137142
20231101.bn_67996_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
নারীর ক্ষমতায়নের জন্য টেলিটকের বিশেষ প্যাকেজ "অপরাজিতা" যা শুধু নারী গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য।২০১৭ সালে এই প্যাকেজ প্রথম চালু করা হয়
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্তদের জন্য টেলিটকের বিশেষ প্যাকেজ যা টেলিটক বিনামূল্যে প্রদান করে থাকে ৷ কলরেট , এস এম এস চার্জ এবং ইন্টারনেট চার্জ খুবই কম।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের মায়েদের টেলিটক দিচ্ছে ফ্রি সিম যা মায়ের হাসি নামে পরিচিত। উক্ত সিমে সরকারের পক্ষ থেকে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা ও টেলিটক এর পক্ষ থেকে বিনামূল্যে টকটাইম দেয়া হয়। এই সিমে রয়েছে সাশ্রয়ী কল রেট এবং ডেটা প্যাকেজ।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
মুজিববর্ষ উপলক্ষে টেলিটক চালু করে টেলিটক শতবর্ষ প্যাকেজ এর সিম। যে কেউ নিকটস্থ দোকান কিংবা গ্রাহক সেবা কেন্দ্র থেকে তার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে প্রথমবার নির্দিষ্ট রিচার্জের শর্তসাপেক্ষে বিনামূল্যে এই সিমটি সংগ্রহ করতে পারবে। সিমটিতে মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে প্রথম মাসে বিনামূল্যে এবং এরপর থেকে অতি স্বল্প মূল্যে টকটাইম ও ইন্টারনেট সুবিধা রয়েছে।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো টেলিটক (আমাদের ফোন) শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসের জন্য বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা চালু করে। করোনা পরিস্থিতিতে টেলিটক শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাস করার জন্য বিডিরেনজুম ফ্রী করে দেয়। যেকোনো প্যাকেজের টেলিটক সিমে শিক্ষার্থীরা ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ১০০ টাকা ব্যালেন্স এ থাকে এবং ফ্রী আনলিমিটেড বিডিরেন_জুৃম অনলাইন ক্লাস সেবাটি উপভোগ করতে পারে।
1
1,288.209114
20231101.bn_67996_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক গত ১২ ডিসেম্বর ২০২১ পরীক্ষামূলকভাবে দেশে ৫জি চালু করেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
টেলিটকের অনুকূলে ৩ দশমিক ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ডে (৩৩৪০-৩৪০০ মেগাহার্জ) ৬০ মেগাহার্জ তরঙ্গ শর্ত সাপেক্ষে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
টেলিটক নিজেদের উদ্যোগে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ৫টি এলাকায় (সাইট) প্রাথমিকভাবে ৫জি সেবা চালু করবে। পরবর্তীকালে একটি ছোট প্রকল্পের আওতায় ঢাকাকেন্দ্রিক ২০০টি সাইটে এই সেবা চালু করা হবে।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_67996_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95
টেলিটক
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্রীয় চাকরি বাতায়ন টেলিটক অল জব পোর্টাল যাতে প্রায় সকল সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তির খবরের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাসমূহের চাকরির বিজ্ঞপ্তির তথ্য ও পাওয়া যায় ‌। তাছাড়া এর মাধ্যমে অনলাইনে চাকরির আবেদন, প্রবেশপত্র সংগ্রহ, ফলাফল জানা ইত্যাদি করা যায়।
0.5
1,288.209114
20231101.bn_646531_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়।
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
আই আই টি দিল্লির দুজন প্রাক্তন ছাত্র শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্টের জন্ম দেন। নিজের এই কোম্পানীটি খোলার আগে থেকে দুজন আমাজন ডট কমের কর্মচারী ছিলেন, প্রথমে তারা ওয়ার্ড অফ মাউথ (মৌখিক প্রচার) ব্যবস্থার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা জনপ্রিয়করণের ব্যব্স্থা গ্রহণ করেন। তার কিছু মাস পর ফ্লিপকার্ট ডট কম নিজের প্রথমটি বই John Woodর Leaving Microsoft to Change the World বিক্রী করতে সক্ষম হয়,
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
বর্তমান ফ্লিপকার্টে প্রায় ১১ নিযুত বই উপলব্ধ, প্রথমে বই থেকে আরম্ভ হওয়া স্টোরটি ২০১০ সাল থেকে সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের বিভিন্ন সামগ্রী, কম্পিউটার ইত্যাদি নিজেদের তালিকাও অন্তর্ভুক্ত করে, ২০১১ সালে এই তালিকাও বিভিন্ন ঘরোয়া সামগ্রী যেমন রান্নাঘরের সামগ্রী, পড়ার ঘরের সামগ্রী, শরীর চর্চার সামগ্রী ইত্যাদি যোগ হয়। বর্তমান ফ্লিপকার্টের মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৪৫০০
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
প্রথম অবস্থায় দুই বানশালের নিজেদের মূলধন দ্বারা (৪০০,০০০)আরম্ভ করা ফ্লিপকার্টে, ২০০৯ সালে এসেল এবং টাইগার গ্লোবাল ইণ্ডিয়া (২০১০ সালে ১০ নিযুত এবং জুন ২০১১তে ২০ নিযুত). অধিক মূলধন বিনিয়োগ করে।
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
২০১০: বি রিড (WeRead ), বি রিডের মাধ্যমে ফ্লিপকার্ট নিজের গ্রাহকদেরকে বিভিন্ন সোস্যাল নেটওয়র্কিং সাইটের সাহায্যে ফ্লিপকার্টের বিভিন্ন সামগ্রীর মানদণ্ড সম্পর্কে জ্ঞাত করে।
1
1,280.175498
20231101.bn_646531_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
২০১১: বলিউডর বিভিন্ন খবর, আলোকচিত্র এবং ভিডিওর ওয়েবসাইট চাকপাক ডট কম (Chakpak.com) তালিকা সমূহ, ফ্লিপকার্ট মোটামুটি ৪০,০০০ ফিল্মোগ্রাফী, ১০,০০০ টি চলচ্চিত্র, এবং ৫০,০০০ টা মানদণ্ড (রেটিং)র তালিকা্সমূহের স্বত্ব লাভ করে, ফ্লিপকার্টের মতে মূল ওয়েবসাইটটির সাথে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই, বা সেই ব্রেণ্ডের নাম তারা ব্যবহার না করে।
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
২০১২: লেটস্ বাই ডট কম(Letsbuy.com) ভারতের দ্বিতীয় বৃহৎ ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর অনলাইন বিক্রেতা, প্রায় ২৫ নিযুত ফ্লিপকার্ট লেটস বাই ডট কম ক্রয় করে
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
ফ্লিপকার্টের তথ্য অনুসারে বিগত কয়েকটি বছরে তাদের বিক্রীর পরিমাণ এইধরনের, বৃত্তীয় বর্ষ ২০০৮-০৯ ৪০ নিযুত, বৃত্তীয় বর্ষ ২০০৯-১০ে ২০০ নিযুত এবং বৃত্তীয় বর্ষ ২০১০-১১ে ৭৫০ নিযুত । গড় হিসাবে ফ্লিপকার্টে প্রতি মিনিটে প্রায় ২০টা সামগ্রীর বিক্রী হয় এই হিসাবে ২০১৪ থেকে ফ্লিপকার্টের মোট আয়ের পরিমাণ(revenue) প্রায় ৫০০০ কোটি (১০০ কোটি) হবে ।
0.5
1,280.175498
20231101.bn_646531_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F
ফ্লিপকার্ট
কোম্পানীর মুখ্য কার্যালয় ব্যাঙ্গালোরের কোরামাংগলাতে অবস্থিত, তাছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে ফ্লিপকার্টের শাখা কার্যালয় এবং গুদামঘর আছে, মুখ্য গুদাম ঘর সমূহ নিচের শহর সমূহে অবস্থিত,
0.5
1,280.175498
20231101.bn_340905_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
মৌসুম ১ (৫ অক্টোবর ১৯৯৫ - ২০০১), আহট শুরু হয়েছিল ৩০ মিনিটের জন্য কিন্তু এভারেজে ২০-২৫ মিনিট সম্প্রচারিত হত।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
মৌসুম ২ (১৯ নভেম্বর ২০০৪ - ১০ জুন ২০০৫), আহট ২ ৩০ মিনিটের প্রচারের জন্য হলেও এভারেজ ১৮-২০ মিনিট চলমান সময়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
মৌসুম ৩ (১৩ জানুয়ারি ২০০৭ - মে ও জুন ২০০৭), আহট: দাশহাট কি তিসরী দাস্তাক ৬০ মিনিটের প্রচার সময় হলেও এভারেজে ৩৫-৪১ মিনিট প্রচারিত হয়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
মৌসুম ৪ (১৩ নভেম্বর ২০০৯ - ২৬ জুন ২০১০), আহট: অল নিউ সিরিজ৬০ মিনিটের প্রচার সময় হলেও এভারেজে ২৫-৩০ মিনিট প্রচারিত হয়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
মৌসুম ৫ (২৮ জুন ২০১০ - ২৫ নভেম্বর ২০১০), আহট ৫ শুরু হয়েছিল ৩০ মিনিট এয়ার টাইম এর জন্য কিন্তু এভারেজ ২২ থেকে ২৮ মিনিটের জন্য প্রচারিত হয়।
1
1,277.071073
20231101.bn_340905_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
প্রতিটি গল্পের জন্য ভিন্ন তারকা নেয়া হয়েছে। কখনও কখনও কিছু পর্বের অভিনয়ের মানুষ এক হলেও তারা অন্য পর্বের প্রদর্শিত হতে পারে।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
আহট এর সর্বপ্রথম পর্ব ৫ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে প্রদর্শিত হয়। এটি প্রচারিত হত বৃহ্স্পতিবার ভারতীয় সময় রাত ১০টায়। পরবর্তীতে এটি প্রতি শুক্রবার রাত ১০:৩০ মিনিটে প্রচারিত হয়। এই মৌসুমটি ধরন হয় আধা ঘণ্টার মত সময়ের জন্য। এর গল্পগুলো ভয়াবহ এবং থ্রিলার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। পর্বগুলো হত্যা রহস্য বিষয়ক গল্প নিয়ে তৈরী করা হয়েছিল। ভারতীয় চলচ্চিত্রের অনেক অভিনেতা ও অভিনেত্রী এর পর্বগুলোতে অভিনয় করেছেন, যেমন: শিবাজী সাতাম, ওমপুরি, মন্দিরা বেদী, আশুতোষ রানা এবং আর অনেক তারকার সমন্বয়। ২০০১ সালে আহটে পুনরার নামকরণ করে আহট: দাহশাত কে ৬ সাল রাখা হয়। আহট এর প্রথম সিরিজ ২০০১ সালে শেষ হয়। ২৫০ পর্বের অধিক পর্ব নিয়ে আহট এর প্রথম সিরিজ শেষ হয়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
প্রথম মৌসুমের ২৫০ পর্বের অধিক পর্ব প্রচারের সফল সমাপ্তির পর আহট ২ ১৯ নভেম্বর ২০০৪ সালে প্রচারিত হয় প্রতি শুক্রবার ভারতীয় সময় রাত ৯ টায়। পরবর্তীতে মার্চ ২০০৫ সাল থেকে ৯:৩০ মিনিটে প্রচারিত হয়। এই মৌসুমের পর্বের ধরন ঠিক মৌসুম ১ মত একই ধরনের, দ্বিতীয় মৌসুমের প্রথম পর্ব ছিল ১৩ মাইল। ঊর্মিলা মাতোন্ডকর আহটের একটি বিশেষ পর্বে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন "দাশহাত পর্ব-১" এবং "দাশহাত পর্ব-২" ২০ মে এবং ২৭ মে ২০০৫ সালে। তিনি তার বলিউডের অভিনীত ছবি নায়না এর প্রমোট এর জন্য উক্ত পর্বের অংশগ্রহণ করেন এই মৌসুমটি ২৮টি পর্বে নিয়ে ১০ জুন ২০০৫ সালে শেষ হয়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_340905_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%9F
আহট
দ্বিতীয় মৌসুমের ২৫০ অধিক পর্বের সফলভাবে সমাপ্তির পর তৃতীয় মৌসুমে আহট: দাস্তাক কি তিসরী দাস্তাক শিরোনামে শুরু হয়। যেটির প্রচার সময় শুরু হয়েছিল ১৩ জানুয়ারি ২০০৭ সালে প্রতি শনিবার ভারতীয় সময় রাত ১০ টায়। পর্বটি আরও চমকপ্রদভাবে উপস্থাপন করার লক্ষ্যে আধা ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টায় করা হয। কিন্তু প্রতিটি গল্প একটি একক পর্বের মধ্যে করে সাজানো হয় যেটি প্রতি শনিবার প্রচারিত হত। মৌসুমের প্রথম পর্বটি ছিল "রূহ" বা আত্মা। তৃতীয় মৌসুমটি ২০০৭ সালের মে-জুন মাসে শেষ হয় যেখানে ছিল মোট ২১ পর্বের সমন্বয়।
0.5
1,277.071073
20231101.bn_90116_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
রবীন্দ্রনাথ প্রকল্পের পর ২০১০ সাল থেকে শিরোনামহীন নতুন অ্যালবামের গান নিয়ে কাজ শুরু করে। ২০১১ সালে রাজীবের পরিবর্তে রাসেল কবির (কিবোর্ড) ব্যান্ডে যোগ দেন। ১৭ বছরের সঙ্গীত সফরের পরে শিরোনামহীন ২০১৩ সালে তাদের প্রথম স্ব-শিরোনাম এবং পঞ্চম অ্যালবাম "শিরোনামহীন" প্রকাশ করে। ২৫টি গানের মধ্য থেকে নির্বাচিত ১০টি গান অ্যালবামটিতে প্রকাশিত হয়েছে। গানগুলি ঢাকার বাংলামোটরের ইনকার্সন মিউজিকে রেকর্ড করা হয়। অ্যালবামের "আবার হাসিমুখ" গানটি তাদের পূর্রবর্তী "হাসিমুখ" গানের একটি সংস্করণ। তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় "আবার হাসিমুখ" গানটির একটি মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে অভিনয় করেছেন ২০০৭ সালের মিস বাংলাদেশ বিজয়ী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া। অ্যালবামটির মাধ্যমে শিরোনামহীন অতীতের জানালার মাধ্যমে নতুন আলোকে আমন্ত্রণ জানাতে তাদের স্বীকারোক্তি, চাহিদা, ক্রোধ, আশা এবং প্রত্যাশা সংকলনের প্রচেষ্টা চালায়। গীতিকথার দৃষ্টিকোণ থেকে অ্যালবামটি নেতিবাচক জীবনযাপনের ইতিবাচক দিক বর্ণনা করে। সাঙ্গীতিকভাবে শিরোনামহীন বেহালা, চেলো, পাবলিক ক্লাসিক অর্কেস্ট্রেশনে রক গিটার, বেস এবং ড্রামের সাথে মিশ্রিত কনট্রাবাস বিভাগের উপর ভিত্তি করে সঙ্গীত রচনা করে।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
প্রথমবারের মত দলটি তাদের কোনো অ্যালবামের সংগ্রাহক সংস্করণ প্রকাশ করে। সংস্করণে যুক্ত হয়েছে সিডি, ও কাপড়ের মলাটে বাধাইকৃত বই যুক্ত করা হয়ছে। যেখানে গানের লিরিক, লিরিকের পটভূমিসহ প্রাসঙ্গিক তথ্য সংকলিত হয়েছে। অ্যালবামটিতে শিরোনামহীন দলের সদস্য এবং সাথে জড়িত ব্যক্তিদের স্মরণ করিয়েছেন, যারা অন্তত একবার হলেও শিরোনামহীনের হয়ে কাজ করেছিল। তানজির তুহিনের পরিকল্পনায় জিয়া নিজেই অ্যালবাম প্রচ্ছদ নকশা করেছেন। ২০১৪ সালে ১৪ এপ্রিল লেজার ভিশন অ্যালবামটির একটি কালেক্টরস সংস্করণ প্রকাশ হয়।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল, প্রথম বাংলা ব্যান্ড হিসেবে ব্যান্ডটি শিরোনামহীন নামে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন চালু করে। ব্যান্ড সদস্যদের সম্পর্কে বিস্তারিত, পঞ্চম অ্যালবামের গানসমূহ, গানের কথা, আলোকচিত্র এবং ব্যান্ডের কার্যক্রমের হালনাগাদ এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে বিনামূল্যে ব্যান্ডের সর্বশেষ শিরোনামহীন অ্যালবামের সবকটি গান শুনতে পারার সুযোগ রয়েছে।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
২০১৭ সালের দিকে প্রধান ভোকাল তানজির তুহিন অন্তর্দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে, পরবর্তীতে ৭ অক্টোবর তিনি ব্যান্ড ত্যাগ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি জানান যে "আমি তানযীর তুহিন, ব্যক্তিগত কারণে শিরোনামহীন ছাড়ছি, কিন্তু গান নয়।" বাকিদের নিয়ে জিয়া শিরোনামহীন হিসেবে নিজেদের অব্যহত রাখেন। শেখ ইশতিয়াক নতুন ভোকাল হিসেবে যোগ দেন। তুহিনের ব্যান্ড ত্যাগের মুহূর্তে শিরোনামহীন একাধিক অডিশনের মাধ্যমে ভোলাল সন্ধানের প্রক্রিয়া চালায়। ব্যান্ডটি তাদের "যাদুকর" গানটি ভিন্ন দুইজন ভোকালকে দিয়ে রেকর্ডিং করানোর মধ্য দিয়ে ইশতিয়াকে নির্বাচন করে।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
২০১৮ সালে তুহিন আভাস নামে নতুন ব্যন্ড গঠন করেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ কপিরাইট অফিসের ভাষ্য অনুযায়ী শিরোনামহীনের গানসমূহের গীতিকার এবং সুরকার সূত্রে আইনগত সত্ত্বাধিকারী ছিলেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জিয়া। সেক্ষেত্রে তার অনুমতিসাপেক্ষে গানগুলির পরিবেশনের আইনত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে বছরই আগস্টে কপিরাইট অফিসের রায়কে তুহিন মতামত অগ্রাহ্য করেন। শিরোনামহীন আগস্টেই আদালতে অভিযোগ জানায়। আদালত তুহিন এবং তার ব্যান্ড আভাসকে শিরোনামহীনের গান পরিবেশনে আইনগত নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পরবর্তীতে রায়ের বিরুদ্ধে আভাস ব্যান্ড আপিল জানায়। ২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর শিরোনামহীন ব্যান্ডের ৪৯টি গানের বিষয়ে আদালতের দেয়া নিষেধাজ্ঞার আদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে উচ্চ আদালত। ফলে ২০২০ সাল নাগাদ তুহিন এবং তার নতুন ব্যান্ড ‘আভাস’ গানগুলো পরিবেশন করতে পারছিলেন। পরবর্তীতে উক্ত আইনেই প্রেক্ষিতে শিরোনামহীন ব্যান্ড দল পুনারায় উচ্চ আদালতে আপিল জানালে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি শিরোনামহীন নিজেদের পক্ষে মাললা জিতে।
1
1,275.278313
20231101.bn_90116_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
মূল কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তুহিনের স্থানে শেখ ইশতিয়াক স্থালভিষিক্ত হবার পর, শিরোনামহীন পাঁচটি একক প্রকাশ করে। সবগুলি গানই রচনা করেন জিয়া। ২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর দিয়াত খানের সুরে "জাদুকর" গানটি প্রকাশিত হয়। এটি ইশতিয়াকের গাওয়া দলটির জন্য প্রথম গান। গানটির সঙ্গীত ভিডিও পরিচালনা করেছেন পরিচালক আশরাফ শিশির। প্রকাশের পর গানটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে। ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারি শাফিনের সুরে "বোহেমিয়ান" গানটি প্রকাশিত হয়। শিরোনামহীনের সাথে এটি ইশতিয়াকের দ্বিতীয় গান। গানটির সঙ্গীত ভিডিও পরিচালনা করেছেন শিশির। একই বছরের ৮ মার্চ শাফিন এবং জিয়ার যৌথ সুরে প্রকাশিত হয় "বারুদ সমুদ্র"। ২০১৯ সালের ৩০ মে শাফিনের সুরে "এই অবেলায়" গানটি প্রকাশিত হয়। গানটির সঙ্গীত ভিডিও নির্মাণ করছেন ব্যান্ডটির "বন্ধ জানালা" গানের নির্মাতা মীর শরীফুল করিম শ্রাবণ।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
২০২০ সালে দলটি তাদের দুই যুগ পূর্তি পালন করে। ২০২০ সালের ১৪ এপ্রিল শিরোনামহীন তাদের সর্বশেষ "ক্যাফেটেরিয়া পেরিয়ে" শিরোনামে একটি গান প্রকাশ করে। এটি তাদের পূর্ববর্তী ইচ্ছে গুড়ি (২০০৬) অ্যালবামের "ক্যাফেটেরিয়া" গানের সিক্যুয়েল। গানের কথা ও সুর করেছেন জিয়া এছাড়াও তিনি গানটিতে চেলো বাজিয়েছেন। পাশাপাশি সরোদ বাজিয়েছেন শাফিন। শিরোনামহীনের অন্যান্য গানের মতোন এই গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন শিশির। এছাড়াও অর্থহীন ব্যন্ডের গিটারবাদক শিশির আহমেদ গানটির মিউজিক ভিডিওতে অতিথি শিল্পী হিসেবে গিটার পরিবেশন করেন। গানগুলি শিরোনামহীনের আসন্ন ষষ্ঠ অ্যালবামে প্রকাশিত হবে, যেটি ২০২০ সালের মাঝামাঝি নাগাদ প্রকাশের জন্য নির্ধারিত হয়েছে।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
বাংলাদেশের প্রথম দিককার প্রোগ্রেসিভ এবং সাইকেডেলিক সঙ্গীত দলগুলির অগ্রদূত হিসেবে বিবেচিত শিরোনামহীন তাদের সঙ্গীতজীবন শুরু করেছিল ঢাকার আন্ডারগ্রাউন্ড সঙ্গীতের মাধ্যমে। বহুবাদ্যযন্ত্রবিশিষ্ট দল হিসেবে সঙ্গীতে বিভিন্ন যন্ত্রের সমন্বয় শিরোনামহীনকে অনন্য করে তুলেছে। ২০১১ সালে বিবিসির সাথে এক সাক্ষাৎকারে তুহিন জানান, শিরোনামহীনের গানে প্রেম বা বিরহের তুলনায় জীবনবোধ এবং দর্শন রয়েছে। শুরু থেকেই গতানুগতিক বাংলা গানের ধারার বাইরে তারা গান করে আসছেন।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_90116_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A8
শিরোনামহীন
শিরোনামহীন, ২০১৫ সালে, তন্ময় তানসেন পরিচালিত পদ্ম পাতার জল চলচ্চিত্রের জন্য "পদ্ম পাতার জল" শিরোনামে একটি গান রচনা এবং পরিবেশন করে। ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল আশরাফ শিশির পরিচালিত চলচ্চিত্র ইতিহাসের দীর্ঘতম চলচ্চিত্র (২০১৯-এর হিসেবে) আমরা একটা সিনেমা বানাবো চলচ্চিত্রের জন্য জিয়াউর রহমানের কথা ও সুরে "এই রাতে" গানটি মুক্তি দেয়া হয়।
0.5
1,275.278313
20231101.bn_26314_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
হাওড়ার ইতিহাস ৯০০ বছরের পুরনো। এই জেলাটি ঐতিহাসিক ভুরশুট রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ভেনিসের পর্যটক সিজার ফেদারিকি ১৫৬৫-৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ভারত ভ্রমণ করেন। তিনি ১৫৭৮ সালে লেখা তার বিবরণীতে "Buttor" নামে একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন। এই বিবরণী অনুযায়ী, উক্ত অঞ্চলে জাহাজ যাতায়াতের (সম্ভবত হুগলি নদীর মাধ্যমে) সুবন্দ্যোবস্ত ছিল এবং সম্ভবত জায়গাটি ছিল বাণিজ্যিক বন্দর। জায়গার নামটির সঙ্গে দক্ষিণ হাওড়ার বেতড় অঞ্চলের নামের মিল পাওয়া যায়। ১৪৯৮ সালে বিপ্রদাস পিপলাইয়ের লেখা মনসামঙ্গল কাব্যেও বেতড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
১৭১৩ সালে আওরঙ্গজেব নাতি ফর‌রুখসিয়ার রাজ্যাভিষেকের সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বেঙ্গল কাউন্সিল তার কাছে একটি ডেপুটেশন পাঠিয়ে হুগলি নদীর পূর্বে ৩৩টি ও পশ্চিমে ৫টি গ্রামে বসতি স্থাপন করার অনুমতি চায়। ১৭১৪ সালের ৪ মে তারিখে লেখা কাউন্সিলের কনসালটেশন বুকের তালিকা অনুযায়ী এই ৫টি গ্রাম হল: সালকিয়া, হাওড়া, কাসুন্দিয়া, রামকৃষ্ণপুর ও বেতড়। এগুলি আজ হাওড়া শহরেরই অন্তর্গত অঞ্চল। কিন্তু কোম্পানি শুধু এই ৫টি শহরে বসতি স্থাপনেরই অনুমতি পায়নি। ১৭২৮ সালে আধুনিক হাওড়া জেলা ছিল বর্ধমান ও মহম্মদ আমিনপুর জমিদারির অন্তর্গত। পলাশির যুদ্ধের পর ১৭৬০ সালের ১১ অক্টোবর বাংলার নবাব মীর কাসিম সাক্ষরিত চুক্তি অনুসারে কোম্পানি হাওড়া জেলার অধিকার পায়। ১৭৮৭ সালে হুগলি জেলা গঠিত হয়। সেই সময় হাওড়া জেলাও হুগলি জেলার অন্তর্গত ছিল। ১৮৪৩ সালে পৃথক হাওড়া জেলা গঠিত হয়।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
১৮৫৪ সালে হাওড়া রেল টার্মিনাস তৈরি হওয়ার পর হাওড়া গুরুত্বপূর্ণ শিল্পনগরী হয়ে ওঠে। ১৮৫৫ সালে এখানে গমকল স্থাপিত হয়। তারপর পাঠকল স্থাপিত হয়। ১৮৭০ সালের দশকে হাওড়া স্টেশনের কাছে মোট পাঁচটি কারখানা গড়ে ওঠে। ১৮৮৩ সালে হাওড়া-শালিমার রেল সেকশন ও শালিমার টার্মিনাস তৈরি হয়।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
১৯১৪ সালের মধ্যে ভারতের সবকটি প্রধান শহরে রেল স্টেশন গড়ে ওঠে। এই সময় রোলিং স্টক ও অন্যান্য সামগ্রীর চাহিদা বাড়লে হাওড়ার লিলুয়ায় রেলওয়ে কর্মশালা চালু হয়। ১৯১৪ সালেই হালকা ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প গড়ে ওঠে এখানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত এখানে কারখানার সংখ্যা বাড়তে থাকে। ফলে হাওড়ায় অপরিকল্পিতভাবে নগরায়ণ হয়। অনেক বসতি গড়ে ওঠে কারখানাগুলিকে ঘিরে।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
১৮৫৪ সালে হাওড়া স্টেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে হাওড়া হল পূর্ব রেলওয়ে ও দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের প্রধান কেন্দ্র। হাওড়ার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশন শালিমার।
1
1,273.575563
20231101.bn_26314_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করেছিল কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশন বা কে এম আর সি; প্রকল্পটি ছিল যমজ শহর কলকাতা এবং হাওড়াকে যুক্ত করার উদ্যোগ। বিধাননগর পাঁচ নম্বর সেক্টর থেকে ১৬.৬ কিমি যাত্রাপথে মাটির ওপরে ও ভূগর্ভে ছ-টি করে স্টেশন থাকছে। এর মধ্যে দুঃসাহসিকভাবে কলকাতা থেকে গঙ্গার তলা দিয়ে এই রেল হাওড়ার মাটি ছুঁয়েছে। অনেক বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে বিধাননগরের দিকে ফুলবাগান পর্যন্ত মাটির ওপরে পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো চলাচল শুরু হয়েছে ২০২০ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। হাওড়ার দিকে থাকছে দুটি স্টেশন, হাওড়া এবং হাওড়া ময়দান।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
হাওড়ার অবস্থিতি অক্ষ-দ্রাঘিমাংশে। শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে ১২ মিটার (৩৯ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। হাওড়া হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
ভারতের ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, হাওড়া শহরের জনসংখ্যা ১,৩৭০,৪৪৮ । জনসংখ্যার ৫৪% পুরুষ এবং ৪৬% মহিলা। হাওড়ার সাক্ষরতার হার ৭৭%, যা জাতীয় সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%-এর চেয়ে অনেক বেশি। পুরুষদের মধ্যে ৮১% সাক্ষর এবং মহিলাদের মধ্যে ৭৩% সাক্ষর। হাওড়ার জনসংখ্যার ৯%-এর বয়স ছয় বছরের কম।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_26314_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হাওড়া
১৮৯৬ সালে ব্রিটিশ ভারতের জনগণনা অনুযায়ী, হাওড়ার জনসংখ্যা ছিল ৮৪,০৬৯। ১৯০১ সালে তা বেড়ে হয় ১৫৭,৫৪৯। কর্মক্ষেত্রে সুযোগ ও অন্যান্য সুবিধার জন্য এই সময় হাওড়ার পুরুষ জনসংখ্যা ১০০% ও মহিলা জনসংখ্যা ৬০% বৃদ্ধি পেয়েছিল। হিন্দু জনসংখ্যার ৪৩%, মুসলিম ৫৫% এবং অন্যান্য ২%।
0.5
1,273.575563
20231101.bn_13420_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
একটি ভাষায় বাক্য গঠনের মৌলিক বৈশিষ্ট্য ক্রম হল উদ্দেশ্য (এস), ক্রিয়া (ভি), এবং বিধেয় (ও) যা সাধারণত বাক্যের মধ্যে প্রদর্শিত হয়। প্রায় ৮৫% ভাষায় সাধারণত উদ্দেশ্য প্রথমে থাকে, ক্রমানুসারে এসভিও বা ক্রম এসওভি। অন্যান্য সম্ভাব্য অনুক্রমগুলি ভিএসও, ভিওএস, ওভিএস এবং ওএসভি তাদের মধ্যে শেষ তিনটি বিরল।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
আধুনিক বাক্যতত্ত্ব আসার আগেই প্রাচীন ভারতে লিখিত ছিল পাণিনির অষ্টাধ্যায়ী (সি. চতুর্থ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) যাকে আধুনিকোত্তর কাজের একটি উদাহরণ হিসাবে উল্লেখ করা হয় যা আধুনিক বাক্যতত্ত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পশ্চিমে চিন্তার স্কুলটি "প্রথাগত ব্যাকরণ" নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিল যা মূলত ডায়নোসিয়াস থ্র্যাক্সের কাজের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
শতাব্দী জুরে বাক্যতত্ত্বের উপর যে কাজগুলো হয়েছে তা গ্রামেইর জেনারেল(grammaire générale) নামে পরিচিত একটি কাঠামো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আসতেছে, ১৬৬০ সালে একই শিরোনামের একটি বইয়ে অ্যান্টনি আর্নল্ডের মাধ্যমে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সিস্টেমটি তার মৌলিক ভিত্তি হিসাবে গ্রহণ করেছিল যেখানে ভাষা হল চিন্তা প্রক্রিয়াগুলির একটি প্রত্যক্ষ প্রতীক এবং সর্বাধিক স্বাভাবিক উপায়ে চিন্তাকে প্রকাশ করার একটি একক ।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
যাইহোক, ঐতিহাসিক-তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বের উন্নয়নের সাথে সাথে উনিশ শতকে ভাষাবিদগণ মানব ভাষাগুলির নিবিড় বৈচিত্র্য উপলব্ধি করতে এবং ভাষা ও যুক্তিবিজ্ঞানের মধ্যে মৌলিক ধারণাগুলির সম্পর্ক নিয় প্রশ্ন করতে শুরু করেছিলেন। এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠেছিল যে চিন্তাকে প্রকাশ করার সবচেয়ে স্বাভাবিক কোন উপায় ছিল না, এবং সেইজন্য লজিককে ভাষার কাঠামো অধ্যয়ন করার জন্য ভিত্তি হিসাবে নির্ভর করা যেতে পারে না।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
পোর্ট-রয়্যাল ব্যাকরণ লজিকের উপর ভিত্তি করে বাক্যতত্ত্বের অধ্যয়ন পরিচালনা করেছে। (প্রকৃতপক্ষে, পোর্ট-রয়েল লজিকের বৃহৎ অংশগুলি গ্রামেইর জেনারেল থেকে কপি করা বা রূপান্তরিত হয়েছিল। বাক্যতত্ত্বের বিভাগগুলিকে লজিক্যাল শনাক্তকরণের সাথে চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং "সাবজেক্ট-কোপালা-প্রেডিকেট" অনুসারে সকল বাক্যকে বিশ্লেষণ করা হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে, এই মতামতটি তুলনামূলক ভাষাবিদ যেমন ফ্রাঞ্জ বোপ্পের দ্বারাও গৃহীত হয়েছিল।
1
1,271.092787
20231101.bn_13420_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
তাত্ত্বিক ভাষাতত্ত্বের মধ্যে বাক্যতত্ত্বের কেন্দ্রীয় ভূমিকা কেবল স্পষ্ট হয়ে ওঠেছিল বিংশ শতাব্দীতে, যুক্তিসঙ্গতভাবে যাকে "বাক্যতত্ত্বের শতাব্দী" বলা যেতে পারে যা ভাষাতত্ত্বের সাথে সংশ্লিষ্ট। (গত দুই শতাব্দীতে বাক্যতত্ত্বের ইতিহাসের বিস্তারিত ও সমালোচনামূলক জরিপের জন্য, জর্জজি গ্রাফি (২০০১) এর স্মরণীয় কাজটি দেখুন।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
বাক্যতত্ত্বের অনেকগুলো তাত্ত্বিক পন্থা আছে। ডেরেক বিকার্টনের রচনায় চিন্তার একটি গঠন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যেখানে বাক্যতত্ত্বকে জীববিজ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে দেখান হয়েছে, যেহেতু এটি মানুষের মনের মত ভাষাগত জ্ঞানের অধ্যয়নের মত বাক্যতত্ত্ব ধারণ করে। অন্যান্য ভাষাবিদগণ (যেমন, গেরাল্ড গাজডার) আরও প্ল্যাটোনিস্টিক মতামত গ্রহণ করেন, যেহেতু তারা বাক্যতত্ত্বকে একটি বিমূর্ত আনুষ্ঠানিক পদ্ধতির অধ্যয়ন হিসেবে বিবেচনা করে। তবুও অন্যদের মধ্যে (উদাঃ, জোসেফ গ্রীনবার্গ) সমস্ত ভাষা জুড়ে বিস্তৃত সাধারণীকরণের জন্য বাক্যতত্ত্বকে একটি করণীয় যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করেন।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
উৎপাদক ব্যাকরণের অনুমানুযায়ী ভাষা হল মানুষের মন দিয়ে তৈরি একটি কাঠামো। উৎপাদক ব্যাকরণের লক্ষ্য হল অভ্যন্তরীণ ভাষার একটি সম্পূর্ণ মডেল তৈরি করা (আমি-ভাষা হিসাবে পরিচিত)। এই মডেলটি সমস্ত মানব ভাষা বর্ণনা করতে পারবে এবং যেকোনো উচ্চারণকে (যা কিনা উচ্চারণ ভাষাটির স্থানীয় ভাষাকে সঠিক বলে মনে হবে, ভবিষ্যদ্বাণী করা) এর ব্যাকরণগততার পূর্বাভাস দিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। ভাষার এই তত্ত্বটি নোম চম্‌স্কি দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছে। বেশিরভাগ উৎপাদনী তত্ত্বে (যদিও সবগুলিই নয়) অনুমান করা হয় যে বাক্যতত্ত্ব বাক্যের গঠনগুলির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। উৎপাদক ব্যাকরণ তত্ত্বগুলির মধ্যে অন্যতম যা প্রাথমিকভাবে একটি বাক্যের গঠনের উপর জোর দেয় তবে কথোপকথনমূলক ফাংশনের উপর তেমন গুরুত্ব দেয়না।
0.5
1,271.092787
20231101.bn_13420_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
বাক্যতত্ত্ব
সরকার ও বাইন্ডিং তত্ত্ব: (১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে রূপান্তরমূলক ব্যাকরণের রিবাইসড তত্ত্বটি মূলত চমস্কি দ্বারা নির্মিত)
0.5
1,271.092787
20231101.bn_763054_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%81
সাগু
সাগা পাম, মেট্রোক্সাইলন সাগু, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও নিউ গিনি জুড়ে ক্রান্তীয় নিচুভূমি বন এবং তাজা পানির ডালপালা পাওয়া যায় এবং এটি সাগোর প্রাথমিক উৎস। এটি প্রচুর পরিমাণে মাটি সহ্য করে এবং ৩০ মিটার উচ্চতায় (পাতাগুলি সহ) পৌঁছুতে পারে। মহাজাতি Metroxylon, বিশেষ করে বেশ কিছু অন্যান্য প্রজাতির Metroxylon salomonense এবং Metroxylon amicarum, এছাড়াও সর্বত্র সাগু উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয় ম্যালেনেশিয়া এবং মাইক্রোনেশিয়া ।
0.5
1,270.979211