_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_1365_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
মেন্ডেলের কাজ ১৮৯০'র দশকের পূর্ব পর্যন্ত লোকচক্ষুর আড়ালেই রয়ে গিয়েছিল, তার মৃত্যুর পর একই সমস্যা নিয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা তার সূত্রগুলো পুনঃআবিষ্কার করেন। উইলিয়াম বেটসন, মেন্ডেলের কাজের একজন প্রস্তাবক, ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে জেনেটিক্স শব্দটির প্রচলন করেন। (বংশাণুবিজ্ঞান শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ জেনেসিস - γένεσις , "উৎপত্তি" থেকে এবং এই শব্দটির বিশেষ্য জেনো - γεννώ, "জন্ম দেওয়া" আগেই ১৮৬০ সালে জীববিজ্ঞানগত অর্থে ব্যবহার করা হয়।) বেটসন ১৯০৬ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত তৃতীয় আন্তর্জাতিক উদ্ভিদ সংকরায়ণ আলোচনাসভায় তার উদ্বোধনী বক্তৃতায় বংশগতিবিদ্যার অধ্যয়ন বোঝাতে বংশাণুবিজ্ঞান শব্দটি ব্যবহার করেন।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
মেন্ডেলের কাজের পুনঃআবিষ্কারের পর বিজ্ঞানীরা জীবকোষে বংশগতির বাহক বংশাণুসমূহের শনাক্তকরণের কাজ শুরু করেন। ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে টমাস হান্ট মর্গান ফ্রুট ফ্লাইতে সাদা চোখের সেক্স-লিংকড মিউটেশানের ওপর ভিত্তি করে দাবী করেন বংশাণু জীবকোষের অন্তর্গত ক্রোমোসোমে অবস্থান করে। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে তার ছাত্র আলফ্রেড স্টার্টেভান্ট বংশাণুগত লিংকেজ ব্যবহার করে দেখান বংশাণু ক্রোমোসোমে রৈখিকভাবে সাজানো থাকে।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
বংশাণু ক্রোমোসোমে অবস্থিত এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেলেও বিজ্ঞানীরা জানতেন না ক্রোমোসমের দুই উপাদান প্রোটিন ও ডিএনএ-এর মধ্যে কোন উপাদানটি বংশবৈশিষ্ট্যেরে ধারক ও বাহক। ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রেডেরিক গ্রিফিথ বংশাণুগত রূপান্তর আবিষ্কার করেন (বিস্তারিত: [গ্রিফিথের পরীক্ষা]): মৃত ব্যকটেরিয়া তার বংশাণুাটিক বস্তু জীবিত ব্যাকটেরিয়াতে পাঠিয়ে তাকে রূপান্তর করতে পারে। ষোল বছর পর ১৯৪৪ খ্রিষ্টাব্দে অসওয়াল্ড থিয়োডর এভারি, কলিন ম্যাকলিওড এবং ম্যাকলিন ম্যাককার্টি এই রূপান্তরের জন্যে দায়ী কণা হিসেবে ডিএনএকে শনাক্ত করেন। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে হার্শলে-চেজের পরীক্ষণও প্রতিপাদন করে যে ডিএনএ-ই (প্রোটিন নয়) হল ভাইরাসের সেই জেনেটিক বস্তু যা কিনা ব্যাকটেরিয়াকে সংক্রমণ করে। এই প্রতিপাদন বংশবৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক হিসেবে ডিএনএ'র ভূমিকা আরো নিশ্চিত করে।
| 1 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
জেমস ডি. ওয়াটসন এবং ফ্রান্সিস ক্রিক ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে মরিস উইলকিন্স ও রোসালিন্ড ফ্রাঙ্কলিনের এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফি ব্যবহার করে করা কাজ, যা ডিএনএ সর্পিলাকার (অর্থাৎ কর্ক-স্ক্রূর মত) নির্ধারণ করে তা থেকে ডিএনএ'র গঠন উদ্ঘাটন করেন। তাদের দ্বি-সর্পিল মডেলে দুটো সুতোর মতো অংশ থাকে , যাতে একট সুতোর নিউক্লিওটাইডগুলো ভেতরের দিকে অপর সুতোয় থাকা নিজ-নিজ সম্পূরক নিউক্লিওটাইডের সাথে যুক্ত হয়, যা দেখতে অনেকটা প্যাঁচানো সিঁড়ির ধাপের মতো হয়। এই গঠন নির্দেশ করে যে বংশাণুগত তথ্য ডিএনএ'র সুতোয় নিউক্লিওটাইডের ক্রমের ওপর নির্ভর করে। এই মডেল ডিএনএ'র দ্বৈতকরণেরও (duplication) একটি সহজ ব্যাখ্যা দেয়: যদি সুতোগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তবে পূর্বের সুতোর গঠন অনুসরণ করেই নতুন সম্পূরক সুতো তৈরি হয়।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
যদিও ডিএনএ'র গঠন থেকে বংশগতির ব্যাখ্যা প্রদান করা সম্ভব হয়, কিন্তু ডিএনএ কেমন করে কোষের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে তা জানা সম্ভব হয়নি। পরবর্তী বছরগুলোতে বিজ্ঞানীরা ডিএনএ কী করে প্রোটিন তৈরির কাজটি নিয়ন্ত্রণ করে তা বুঝতে চেষ্টা করেন। জানা যায় ডিএনএ ছাঁচ হিসেবে ব্যবহার করে কোষ অনুরুপ বার্তাবাহক আরএনএ (messenger RNA) (নিউক্লিওটাইড যুক্ত অণু, অনেকটা ডিএনএ'র মতো) তৈরি করে। বার্তাবাহক আরএনএ'র নিউক্লিওটাইড ক্রম থেকে প্রোটিনে অ্যামিনো অ্যাসিডের]] ক্রম তৈরি হয়; নিউক্লিওটাইড ও অ্যামিনো অ্যাসিডের ক্রমের মধ্যে এই রূপান্তরকে বংশগতীয় সঙ্কেত বলে।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
বংশাণুবিজ্ঞানের এই ব্যাপক অগ্রগতির পর নতুন গবেষণার স্বর্ণদুয়ার খুলে যায়। এদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি গবেষণা ছিলো ১৯৭৭ সালে ফ্রেডেরিক স্যাঙ্গারের ডিএনএ সিকুয়েন্সিং এর শৃংখল-পরিসমাপ্তি: এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা ডিএনএ অণুর নিউক্লিওটাইড অনুক্রম পড়তে সক্ষম হন। ১৯৮৩ সালে ক্যারি ব্যাংকস মুলিস পলিমারেজ শৃংখল বিক্রিয়া উদ্ভাবন করেন, যা কোন মিশ্রণ থেকে ডিএনএ'র নির্দিষ্ট অংশ আলাদা করার দ্রুত পথ দেখায়। মানব বংশাণুসমগ্র প্রজেক্ট এর সমন্বিত প্রচেষ্টা এবং পাশাপাশি সেলেরা বংশাণুসমগ্রিক্সের কাজ এবং অন্যান্য কৌশলের মাধ্যমে ২০০৩ সালে মানুষের বংশাণুসমগ্রের নীলনকশা তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_1365_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বংশাণুবিজ্ঞান
|
সবচেয়ে প্রাথমিক স্তরে বংশ হতে বংশান্তরে জীবদেহে বৈশিষ্ট্য স্থানান্তরিত হয় বংশাণুর মাধ্যমে। এই বৈশিষ্ট্যটি প্রথম আবিষ্কার করেন গ্রেগর মেন্ডেল, যখন তিনি মটরশুটিঁর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পরবর্তী প্রজন্মে পৃথক হয়ে যাওয়া পর্যবেক্ষণ করছিলেন।
| 0.5 | 1,245.750969 |
20231101.bn_271622_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
নার্সিং এমন একটি পেশা যা সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত। এ পেশার মাধ্যমে ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা সামাজিকভাবে কোন রোগী বা ব্যক্তির স্বাস্থ্য পুণরুদ্ধার এবং জীবনযাত্রার গুরুত্বতা তুলে ধরা হয়। এ পেশার সাথে সম্পৃক্ত, দক্ষ কিংবা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি নার্স বা সেবিকা নামে পরিচিত। প্রধানত নারীরাই নার্সিং পেশার সাথে জড়িত থাকেন। তবে এখন অনেক পুুুরুষেও এই পেশার সাথে যুুুুক্ত হচ্ছেন।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
আধুনিককালে নার্সিং সেবা গড়ে উঠার পূর্বে খ্রীষ্টান যাজিকা বা নান এবং সামরিক বাহিনীতে প্রায়শঃই নার্সিংজাতীয় সেবাকার্য্য পরিচালিত হতো। ধর্মীয় এবং সামরিক বাহিনীর ব্যবহৃত সেবাকার্য্যের বিষয়গুলো বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিপালিত হয়। যুক্তরাজ্যে জ্যেষ্ঠা নারী সেবিকাগণ সিস্টার নামে পরিগণিত হয়ে থাকেন।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে নার্সিং ইতিহাসে বৈপ্লবিক উন্নয়ন ও পরিবর্তন ঘটেছিল। এতে ইংরেজ নার্স ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল পেশাদারী পর্যায়ে নার্সিংয়ের পরিধি এবং নীতিমালা প্রণয়ন ও বিশ্লেষণপূর্বক তার প্রণীত নোটস অন নার্সিং গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
পেশাদারী পর্যায়ে এ পেশার মানোন্নয়নে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নার্স ব্যক্তিত্বরূপে ম্যারি সীকোল, এগনেস এলিজাবেথ জোন্স এবং লিন্ডা রিচার্ড ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে আছেন। ম্যারি সীকোল ক্রিমিয়ায় কাজ করেছেন; এগনেস এলিজাবেথ জোন্স ও লিন্ডা রিচার্ডস গুণগত মানসম্পন্ন নার্সিং বিদ্যালয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে প্রতিষ্ঠা করেন। তন্মধ্যে - লিন্ডা রিচার্ডস আমেরিকার প্রথম পেশাদার ও প্রশিক্ষিত নার্সরূপে ১৮৭৩ সালে বোস্টনের নিউ ইংল্যান্ড হসপিটাল ফর উইম্যান এন্ড চিল্ড্রেন থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেছিলেন।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
বিশ্বের ১ম দেশ হিসেবে নিউজিল্যান্ডে জাতীয় পর্যায়ে নার্সদেরকে নিবন্ধিত করা হয়। ১২ সেপ্টেম্বর, ১৯০১ সালে নার্সেস রেজিস্ট্রেশন এ্যাক্ট প্রণীত হয়। এলেন ডাফার্টি ছিলেন নিউজিল্যান্ডের প্রথম নিবন্ধিত নার্স। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অঙ্গরাজ্যরূপে নর্থ ক্যারোলাইনায় নার্সিং লাইসেন্স ল ১৯০৩ সালে গৃহীত হয়। ১৯৯০-এর দশকে নার্সদেরকে ঔষধ দেয়া, ডায়াগনোস্টিক, প্যাথলজি পরীক্ষাসহ রোগীদেরকে প্রয়োজনে অন্য পেশাদারী স্বাস্থ্যকর্মী বা চিকিৎসকের কাছে স্থানান্তরের অনুমতি দেয়া হয়।
| 1 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
১৮৭০-এর দশকে নারীরা উত্তর আমেরিকার শহরাঞ্চলের হাসপাতালগুলোয় কর্মরত ছিলেন। সচরাচর তারা প্রশিক্ষণবিহীন, কর্মজীবি শ্রেণী এবং নিম্ন মর্যাদাসম্পন্ন হিসেবে চিকিৎসক ও সমাজ থেকে মূল্যায়িত হতেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে গ্রেট ব্রিটেন এবং ইউরোপ মহাদেশেও তাদেরকে একইভাবে মূল্যায়ন করা হতো।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার হাসপাতালের নার্সিং বিদ্যালয়গুলোয় নাইটিঙ্গেল'স মডেল প্রয়োগের জন্য তাদের প্রশিক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদেরকে বলা হয়ঃ
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শুরুতে ব্রিটেনে খুবই ক্ষুদ্র পর্যায়ে নারীরা সামরিক বাহিনীতে নার্সরূপে কর্মরত ছিলেন। কুইন আলেকজান্দ্রা'জ ইম্পেরিয়াল মিলিটারী নার্সিং সার্ভিস বা (কিউএআইএমএনএস) এবং প্রিন্সেস ম্যারি'জ রয়েল এয়ার ফোর্সে ১০,৫০০ নার্স নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন। রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় তারা ১৯০২ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত নিযুক্ত ছিলেন। এছাড়াও রেডক্রসে স্বেচ্ছাসেবী নার্সও নিয়োগ করা হয়। চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে পদবী সৃষ্টি করা হয়। সেগুলো ছিল - মেট্রন-ইন-চিফ, প্রিন্সিপাল মেট্রন, সিস্টার এবং স্টাফ নার্স। নারীদেরকে যুদ্ধ চলাকালীন সময়েও চিকিৎসা সেবা প্রদানে নিযুক্ত করা হয়। ১৯১৪ সালে শেষ দিকে কিউএআইএমএনএস-এ নিয়মিত এবং সংরক্ষিত নার্স সদস্য ছিল ২,২২৩জন। যুদ্ধ শেষে দেখা যায় যে সেখানে প্রশিক্ষিত নার্স ছিল ১০,৪০৪জন।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_271622_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
নার্সিং
|
১ম মহাযুদ্ধে কানাডা থেকে স্বেচ্ছাসেবী নার্স প্রেরণ করা হয়। তারা রয়েল কানাডিয়ান আর্মি কর্তৃক কমিশন্ডপ্রাপ্ত অফিসাররূপে বাইরের দেশে প্রেরীত হয়েছিলেন। এরফলে তারা কিছু মর্যাদাসম্পন্ন পদবীধারীদের সাথে মিশতে পেরেছিলেন। তালিকাভূক্ত রোগী এবং অধীনস্থরা তাদের নির্দেশনামাফিক চলতেন। কানাডা ছিল প্রথম দেশ যেখান থেকে নারীদেরকে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হয়েছিল। গোলাবর্ষণের প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের শুরুর দিকে নার্সদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রের সামনে যেতে বারণ করা হয়।
| 0.5 | 1,243.471212 |
20231101.bn_33804_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বরাহমিহির প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা নামের একটি মহাসংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তার জীবদ্দশার সময়কার গ্রিক, মিশরীয়, রোমান ও ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সার লিপিবদ্ধ হয়েছে। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞানীদের অন্যতম। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাড়াও গণিতশাস্ত্র, পূর্তবিদ্যা, আবহবিদ্যা, এবং স্থাপত্যবিদ্যায় পণ্ডিত ছিলেন। তিনি কলা ও বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত শাখায় ব্যাপক অবদান রাখেন। উদ্ভিদবিদ্যা থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, সামরিক বিজ্ঞান থেকে পুরাকৌশল --- জ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রেই ছিল তার স্বচ্ছন্দ পদচারণা।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
এই মনীষীর জন্ম ভারতের অবন্তিনগরে (বর্তমান উজ্জয়িনী)। গুপ্ত রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের অন্যতম হিসেবে তিনি স্বীকৃত। ভারতীয় পঞ্জিকার অন্যতম সংস্কারক ছিলেন তিনি। তিনিই বছর গণনার সময় বৈশাখকে প্রথম মাস হিসেবে ধরার প্রচলন করেন। আগে চৈত্র এবং বৈশাখকে বসন্ত ঋতুর অন্তর্গত ধরা হতো। পৃথিবীর আকার এবং আকৃতি সম্বন্ধে তার সঠিক ধারণা ছিল। তার জন্ম ৫৮৭ ধরা হলেও কারও কারও মতে তা ৫৭৮।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বরাহমিহির ছিলেন শক জাতিভুক্ত। সেসময় আফগানিস্তান, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও রাজপুতানা (বর্তমান রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশ) নিয়ে গঠিত এক বিরাট এলাকা জুড়ে শকস্তান নামের এক রাজ্য অবস্থিত ছিল। শকরা ছিল মূলত পূর্ব ইরান থেকে আগত একটি গোত্র। মিহির নামটি ফার্সি “মিথ্রা” শব্দ থেকে এসেছে। ভারতের প্রাচীন মথুরা রাজ্যের নামও এই ফার্সি শব্দটি থেকে এসেছে।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বরাহমিহির তার রচিত বৃহজ্জাতক গ্রন্থে বলেছেন, তিনি আদিত্যদাসের সন্তান, তিনি তার পিতার কাছ থেকে শিক্ষালাভ করেছিলেন কাপিত্থক নামক স্থানে এবং অবন্তি নামক স্থানে বসবাস করার সময় তিনি এই (বৃহজ্জাতক) গ্রন্থটি রচনা করেন।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বরাহমিহির তিনটি বিষয়ের উপর গ্রন্থ রচনা করেন, যথা - তন্ত্র বা গাণিতিক জ্যোতির্বিদ্যা, হোরা(জাতক) বা কুন্ড
| 1 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
পঞ্চসিদ্ধান্তিকা: ৫৫০ খ্রিষ্টাব্দে রচিত হয়। পাঁচটি খণ্ড নিয়ে গঠিত এই বইটিকে জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের সংক্ষিপ্তসার বলে চিহ্নিত করা যেতে পারে। পাঁচটি খণ্ড হচ্ছ: সূর্যসিদ্ধান্ত, রোমকসিদ্ধান্ত, পৌলিশসিদ্ধান্ত, পৈতামহসিদ্ধান্ত এবং বাশিষ্ঠসিদ্ধান্ত। আরব দার্শনিক আল খোয়ারিজমি সূর্যসিদ্ধান্ত দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে আল জাবর ওয় আল মুকাবলা রচনা করেন বলে মনে করা হয়।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বৃহৎসংহিতা: একটি প্রসিদ্ধ জ্যোতিষ গ্রন্থ যা পদ্য আকারে লিখা। এতে তিনি জ্যোতিষী দৃষ্টিকোণ থেকে বহু পাথরের বিবরণ এবং পাক-ভারতের ভৌগোলিক তথ্য সন্নিবেশিত করেন। এছাড়াও এতে সূর্য ও চন্দ্রের গতি ও প্রভাব, আবহবিদ্যা, স্থাপত্য এবং পূর্তবিদ্যার নানা বিষয় প্রসঙ্গে জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রয়োজনীয়তার কথা আলোচিত হয়েছে। এই বইয়েই তিনি ব্রজলেপ নামে একটি বস্তুর প্রস্তুতপ্রণালী ব্যাখ্যা করেছেন যা আধুনিককালের সিমেন্টের সমগোত্রীয় ছিল। সে সময় ভারতে বরাহমিহির উদ্ভাবিত এই ব্রজলেপ দিয়েই বড় বড় দালান কোঠার ইটের গাঁথুনি তৈরীতে ব্যবহৃত হতো।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
বরাহমিহিরকে আধুনিক ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। তার আগে ভারতবর্ষের জ্যোতিবির্জ্ঞানের মূল গ্রন্থ ছিল বেদাঙ্গ জ্যোতিষ, যা খ্রিস্টপূর্ব ১৪শ শতকে রচিত হয়েছিল। এটি অনুসারে ৬৭টি চান্দ্র মাস নিয়ে গঠিত পাঁচ বছরে একটি যুগ হয় এবং এটিতে রাহু ও কেতু নামের দুইটি ধারণা দিয়ে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। বেদাঙ্গ জ্যোতিষ প্রায় ১৫০০ বছর ধরে দক্ষিণ এশিয়ার জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রধান আকরগ্রন্থ (reference) ছিল। কিন্তু বরাহমিহির তার সূর্যসিদ্ধান্ত নামক রচনাতে যে সূর্যকেন্দ্রিক ব্যবস্থার কথা বর্ণনা করেন, তা ছিল অনেক বেশি সঠিক। ফলে এর পর থেকে ভারতে তার বর্ণিত ব্যবস্থাটিই প্রচলিত হয়ে যায়।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_33804_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0
|
বরাহমিহির
|
পশ্চিমা জ্যোতির্বিজ্ঞানে বরাহমিহিরের জ্ঞান ছিল অনুপুঙ্খ। তার মহাগ্রন্থ পঞ্চসিদ্ধান্তিকায় তিনি প্রথমে ভারতীয় স্থানীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের ধারাগুলির বর্ণনা দেন এবং শেষের দুইটি খণ্ডে পশ্চিমা জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেন। এগুলিতে গ্রিক ও আলেকজান্দ্রীয় ঘরানার গণনা, এমনকি টলেমীয় গাণিতিক সারণি ও ছকের পূর্ণাঙ্গ রূপ স্থান পেয়েছে।
| 0.5 | 1,237.812271 |
20231101.bn_790344_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
অ্যালেক্স বি. নভিকফ ১৯৬০ সালে এদের আণুবীক্ষণিক গঠন বর্ণনা করেন। ১৯৬০ সালে Matile এটি নিউরোস্পোরা ছত্রাকে পর্যবেক্ষণ করেন।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
লোহিত রক্তকণিকা ব্যতীত প্রায় সব প্রাণীকোষেই লাইসোসোম থাকে। শ্বেত রক্তকণিকায় অধিক পরিমাণে লাইসোসোম পাওয়া যায়। এছাড়া যকৃত কোষ, বৃক্ক কোষ ও অন্ত্রআবরণী কোষে লাইসোসোম বেশি থাকে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
লাইসোসোম দ্বি-স্তর বিশিষ্ট লিপোপ্রোটিন আবরণী দ্বারা আবদ্ধ থাকে। ভ্যাকুওল ঘন তরলপূর্ণ ও এসিডিক হয়। লাইসোসোম সাধারণত বৃত্তকার। এর ব্যাস সাধারণত ০.২ থেকে ০.৮ মাইক্রোমিলি এর মধ্যে হয়। তবে এদের আকার ছোট-বড় হতে পারে। যেমন: বৃক্ক কোষের লাইসোসোম অপেক্ষাকৃত বড় হয়। এমন কি বড় লাইসোসোম এর আকার ছোটগুলোর চেয়ে ১০ গুণেরও বেশি বড় হতে পারে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
লাইসোসোমে ৬০ টিরও বেশি এনজাইম এবং ঝিল্লিতে ৫০টিরও বেশি ধরনের মেমব্রেন প্রোটিন পাওয়া গেছে। এ এনজাইমগুলো অমসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম এ সংশ্লেষিত হয়। প্রধান এনজাইমগুলো হল:
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
লাইসোসোমের অভ্যন্তর এসিডিক। এর পি.এইচ প্রায় ৪.৫ থেকে ৫ এর মধ্যে যা সাইটোসল (সাইটোপ্লাজম এর ম্যাট্রিক্স) এর পি.এইচ (৭.২) এর চেয়ে কম।
| 1 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
২.অটোফ্যাগোসোম বা সাইটোলাইসোসোম: কোষের অপ্রয়োজনীয় অবাঞ্ছিত বা ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মসৃণ পর্দা দ্বারা আবৃত হয়ে পৃথক অংশ গঠন করে। এর সাথে এক বা একাধিক প্রাথমিক লাইসোসোম মিলিত হয়ে অটোফ্যাগোসোম গঠন করে। এতে মাইটোকন্ড্রিয়া, রাইবোসোম, পারঅক্সিসোম, গ্লাইকোজেন দানা ইত্যাদির স্বপাচন ঘটে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
৩.হেটারোফ্যাগোসোম বা গৌণ লাইসোসোম: ফ্যাগোসাইটোসিস বা পিনোসাইটোসিসের ফলে উৎপন্ন ফ্যাগোসোমের সাথে একাধিক প্রাথমিক লাইসোসোম মিলিত হয়ে হেটারোফ্যাগোসোম গঠন করে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
কোষে খাদ্যাভাব দেখা দিলে লাইসোসোমের এনজাইমগুলো কোষের অঙ্গাণুগুলো ধ্বংস করে দেয়। একে স্বগ্রাস বা অটোফ্যাগি বলে। এভাবে সমগ্র কোষ পরিপাক হয়ে গেলে তাকে অটোলাইসিস বলে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_790344_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A6%AE
|
লাইসোসোম
|
লাইসোসোমের এনজাইমগুলো কোষের মধ্যে গৃহীত খাদ্যবস্তু, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি জারিত করলে তাকে হেটারোফ্যাগি বলে।
| 0.5 | 1,233.768157 |
20231101.bn_15444_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগাল এর প্রতিবেশীদের সাথে প্রায়শ সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। মৌরিতানিয়ার (সীমান্ত নিরাপত্তা, সম্পদ ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক একীকরণ, ইত্যাদি) সাথে অন্যান্য বিষয়ে স্পষ্ট অগ্রগতি সত্ত্বেও, প্রায় ৩৫,০০০ মৌরিতানীয় শরণার্থী (প্রায় ৪০,০০০ জনের মতো যারা ১৯৮৯ সালে তাদের নিজ দেশ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিল) সেনেগালে রয়ে গেছে।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগাল পশ্চিম আফ্রিকান দেশসমূহের অর্থনৈতিক সমাজ (ইকোয়াস), আফ্রিকান ইউনিয়ন (এউ) এবং সাহেল-সাহারান রাষ্ট্রের সম্প্রদায় সহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রধান সংস্থাগুলির সাথে ভালভাবে অংশভুক্ত হয়ে আছে।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগালের সশস্ত্র বাহিনী সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী এবং জেন্ডারমেরিতে প্রায় ১৭,০০০ জন কর্মী নিয়ে গঠিত। ফ্রান্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কিছুটা হলেও জার্মানির কাছ থেকে
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
রাজনৈতিক বিষয়ে সামরিক অ-হস্তক্ষেপ স্বাধীনতার পর থেকে সেনেগালের স্থিতিশীলতায় অবদান রেখেছে। সেনেগাল অনেক আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে। অতি সম্প্রতি, ২০০০ সালে সেনেগাল মনুক, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণের জন্য গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোতে একটি ব্যাটালিয়ন পাঠিয়েছিল এবং জাতিসংঘের আরেকটি শান্তিরক্ষা মিশন উনামসিলের জন্য সিয়েরা লিওনে একটি মার্কিন-প্রশিক্ষিত ব্যাটালিয়ন মোতায়েন করতে সম্মত হয়েছিল।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_37
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
২০১৫ সালে, সেনেগাল শিয়া হুথিদের বিরুদ্ধে ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন সামরিক হস্তক্ষেপে অংশ নিয়েছিল।
| 1 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, সরকার জাতীয় দুর্নীতি দমন অফিস (ওফনাক) এবং অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদ প্রত্যর্পণ ও পুনরুদ্ধার কমিশন গঠন করেছে। বিজনেস অ্যান্টি-করাপশন পোর্টাল অনুসারে, রাষ্ট্রপতি সল ন্যাশনালে দে লুত্তে কন্ট্রে লা নন ট্রান্সপারেন্সে, লা করপশন এট লা কনকিউশাব (সিএনএলসিসি) এর পরিবর্তে ওফনাক তৈরি করেছিলেন। বলা হয় যে, ওফনাক সাবেক রাষ্ট্রপতি ওয়েডের অধীনে প্রতিষ্ঠিত সিএনএলসিসি-এর চেয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য আরও কার্যকর হাতিয়ার হিসাবে প্রতিনিধিত্ব করে। ওফনাকের লক্ষ্য হল দুর্নীতি, সরকারি তহবিল আত্মসাৎ এবং জালিয়াতির বিরুদ্ধে লড়াই করা। ওফনাকের স্ব-রেফারেল (নিজস্ব উদ্যোগে তদন্ত) ক্ষমতা রয়েছে। ওফনাক ডিক্রি দ্বারা নিযুক্ত বারো সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_39
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগালে সমকামিতা অবৈধ। পিউ রিসার্চ সেন্টারের ২০১৩ সালের জরিপ অনুযায়ী, ৯৬% সেনেগালীয়া বিশ্বাস করে যে, সমকামিতা সমাজ দ্বারা গ্রহণ করা উচিত নয়। সেনেগালের এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের সদস্যরা অনিরাপদ বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_40
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগাল আফ্রিকা মহাদেশের পশ্চিমে অবস্থিত। এটি ১২° ও ১৭°উত্তর অক্ষাংশ এবং ১১° ও ১৮°পশ্চিম দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_15444_41
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
সেনেগাল
|
সেনেগাল বাহ্যিকভাবে পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর, উত্তরে মৌরিতানিয়া, পূর্বে মালি এবং দক্ষিণে গিনি ও গিনি-বিসাউ দ্বারা বেষ্টিত; গাম্বিয়ার সংক্ষিপ্ত আটলান্টিক উপকূলরেখা ব্যতীত অভ্যন্তরীণভাবে এটি উত্তর, পূর্ব এবং দক্ষিণে প্রায় সম্পূর্ণভাবে গাম্বিয়াকে ঘিরে রয়েছে।
| 0.5 | 1,233.354998 |
20231101.bn_11283_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
ঘনবসতিপূর্ণ এই দেশটিতে ১০০-রও বেশি জাতির লোকের বাস। কিন্তু অন্যান্য আফ্রিকান দেশগুলির মত এখানে দেশ বিভাজনকারী জাতিগত সংঘাত তেমন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠেনি। আক্রা দেশের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। ইংরেজি সরকারী ভাষা হলেও বেশির ভাগ ঘানাবাসী কমপক্ষে একটি আফ্রিকান ভাষায় কথা বলতে পারেন।
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
ঘানার অর্থনীতি আফ্রিকার অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতিগুলির একটি, কিন্তু এখনও কৃষি দেশটির অর্থনীতির মূল ভিত্তি এবং এখানকার বেশির ভাগ লোকই দরিদ্র। স্বর্ণখনিশিল্প, চকোলেটের উপাদান কাকাও উৎপাদন, এবং পর্যটন দেশটির আয়ের প্রধান উৎস। কয়েকশ বছর আগে ঘানা সোনার একটি উৎস বলে পরিচিত ছিল। ১৫শ ও ১৬শ শতকে যেসব ইউরোপীয় এখানে সোনার খোঁজে এসেছিলেন, তারা অঞ্চলটিকে গোল্ড কোস্ট নাম দেন।
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
সামরিক কু এবং অর্থনৈতিক সমস্যা ১৯৬০-এর দশক থেকে ১৯৮০-র দশক পর্যন্ত ঘানাকে বিপর্যস্ত করে রাখে। ১৯৯০-এর দশকে ঘানাতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আফ্রিকান রাজনীতিতে একটি নেতৃস্থানীয় দেশ হিসেবে এটি আবির্ভূত হয়। ১৯৯৭ সালে ঘানার এক কূটনীতিক কফি আনান জাতিসংঘের মহাসচিব হন।
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
ঘানা শব্দের অর্থ যোদ্ধা রাজা মধ্যযুগীয় ঘানা সাম্রাজ্য থেকে এ নামের উৎপত্তি। বর্তমান ঘানা থেকে উত্তর ও পশ্চিম দিকে অবস্থান ছিল ঘানা সাম্রাজ্য-এর। ১৯৫৭ সালে ব্রিটিশ কলোনী গোল্ড কোস্ট স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার ছয়মাসের ১৯৫৭ সালে গোল্ড কোস্টের নাম ঘানা হিসেবে রাখা হয়।
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
প্রগৌতিহাসিক যুগের নির্দশন প্রমাণ করে প্রাচীন ঘানাতে ব্রোঞ্জ যুগ থেকে মানুষের বসবাস ছিল। যদিও এগারো শতক পর্যন্ত আধুনিক ঘানার দখলকৃত ছিল। বর্তমান ঘানাতে ১৬শতকে বর্তমান অধিবাসীদের আবির্ভাব ঘটে। এগারো শতকের প্রথমদিকে আকান জনগোষ্ঠী বুনুমান নামের জনবসতি গড়ে তোলে। এই অঞ্চলেই ষোল শতকে গা ও দাগোমবা নামের দুটি ভিন্ন রাষ্ট্র গড়ে উঠেছিল।
| 1 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
ঘানাতে বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ২৪মিলিয়ন। ১৯৬০ সালে স্বাধীনতার পরে প্রথম আদমশুমারিতে ঘানার জনসংখ্যা ছিল ৬.৭ মিলিয়ন।
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
Unite For Sight at Buduburam Refugee Camp, Ghana A Unite For Sight video documentary with interviews of residents at Buduburam Refugee Camp, Ghana. Unite For Sight provides free eye care for the residents.
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
Ghana Eye Foundation A Non Governmental Organisation to create awareness and mobilise resources to support the provision of a sustainable, equitable and quality eye health service by well-trained and appropriately motivated personnel to all residents in Ghana.
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_11283_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ঘানা
|
Historical Notes and Memorial Inscriptions From Ghana, Compiled 1988 to 1990 by M.E.J. Crew of Ofinso Training College, Ofinso, Ashanti, Ghana
| 0.5 | 1,220.55875 |
20231101.bn_65296_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
ইউক্লিড (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ৩০০ খ্রি. পূ.) বিখ্যাত গ্রিক গণিতজ্ঞ। তার লেখা গ্রন্থগুলির মধ্যে মাত্র তিনটির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। এগুলো হলো : ডাটা, অপটিক্স ও এলিমেন্টস। এলিমেন্টস বইটি মোট ১৩ খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। পাটিগণিতের মূল নিয়মাবলী, জ্যামিতি, গাণিতিক রাশি ও গাণিতিক সংকেত, সংখ্যাতত্ত্বসহ গণিতের বিভিন্ন শাখায় তার অবদান রয়েছে। অমূলদ রাশির আবিষ্কার গ্রিক গণিতকে যে সংকটে ফেলেছিল তা থেকে উদ্ধার পেতে পাটিগণিত জ্যামিতির দিকে ঝুঁকে পড়েছিল আর ইউক্লিডের গণিতেরও অনেকটাকেই বলা যেতে পারে জ্যামিতিক বীজগণিত। তার প্রধান বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ ইউক্লিড’স এলিমেন্টস। এতে আলোচনা আছে তলমিতি ও ঘ্নমিতি এবং সংখ্যাতত্ত্বের বিভিন্ন সমস্যা যেমন অ্যালগরিদম নিয়ে।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
ইউক্লিডের জ্যামিতির স্বতঃসিদ্ধ প্রণালী নিম্নোক্ত কয়েকটি মৌলিক প্রতীকির উপর নির্ভরশীল। সেগুলো হচ্ছে : বিন্দু, রেখা, তল, গতি এবং এই দুটি সম্পর্ক_"কোনো বিন্দু একটি তলের অন্তর্গত একটি রেখার উপর অবস্থিত" ও "যে কোনো বিন্দুর অবস্থান অন্য আর দুটি বিন্দুর মধ্যে"। আধুনিক পর্যালোচনা অনুসারে, ইউক্লিডের জ্যামিতির স্বতঃসিদ্ধগুলো এই পাঁচটি ভাগে বিভক্ত : আপত্ন, ক্রম, গতি, সন্ততি এবং সমান্তরাল স্বতঃসিদ্ধ। এই জ্যামিতি অসীম স্তরের উপাদানের কথাও বিবেচনা করেছে। এই প্রসঙ্গে ইউক্লিডিয়ান স্পেস ও ইউক্লিডিয়ান রিং-এর কথা উল্লেখ করা যায়।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
কোনো কোনো পণ্ডিত মনে করতেন এই জ্যামিতিগ্রন্থ সংকলন ও সম্পাদনা করার জন্য মহাজ্ঞানী অ্যারিস্টটল তাঁকে নির্দেশ এবং অনুপ্রেরণা দান করেছিলেন। তাঁর আদেশেই ইউক্লিড এই জটিল কাজে হাত দেন এবং তা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করেন। কিন্তু আধুনিক গবেষণা থেকে জানা গেছে, কারো আদেশে নয়, ইউক্লিড তাঁর নিজের মনের অনুপ্রেরণাতেই বেছে নিয়েছিলেন এই বিশাল কর্মটি।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
আজ এই গ্রন্থ বহু ভাষায় অনূদিত হয়ে প্রচারিত হয়েছে বিশ্বের প্রতিটি দেশে। পরবর্তীকালে বিশ্বের জ্ঞানী এবং পণ্ডিত ব্যক্তিরাও ইউক্লিডের জ্যামিতির সূত্র অবলম্বনেই তাঁদের গবেষণা করেছেন আবিষ্কার করেছেন অনেক বড় বড় বৈজ্ঞানিক সূত্র। ইউক্লিডের উপর গবেষণা করতে করতেই বিখ্যাত জার্মান অঙ্কশাস্ত্রবিদ রেইম্যান (Rieman) আবিষ্কার করেন ইউক্লিডিয়ান জিওমেট্রি (Euclidian Geometry)।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
মহাবিজ্ঞানী আইনস্টাইনও ইউক্লিডের জ্যামিতির সূত্রের সাহায্যেই আবিষ্কার করেছেন তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্ব (Relativity)। এ ছাড়াও আইনস্টাইন ছিলেন ইউক্লিডের একান্ত ভক্ত এবং তাঁর ভাবশিষ্য। তিনি ইউক্লিডের উপর অনেক প্রবন্ধ রচনা করেছেন এবং গবেষণাও করেছেন। মহাজ্ঞানী আইনস্টাইনের মতে ইউক্লিড ছিলেন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ অঙ্কশাস্ত্রবিদ। তিনিই জ্যামিতিশাস্ত্রের সত্যিকার সূত্র আবিষ্কার করে গেছেন।
| 1 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
ইউক্লিডের জ্যামিতির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো—কতকগুলো ব্যাপার বিনা প্রমাণে মেনে নিতে হবে। তাদের বলা হয় স্বতঃসিদ্ধ । অথাৎ এগুলো ধ্রুব সত্য। অঙ্ক দিয়ে এর কোনো প্রমাণ দেওয়া যাবে না, অর্থাৎ বুদ্ধিতে যার ব্যাখ্যা মেলে না। যেমন : ইউক্লিডের একটি সিদ্ধান্ত হলো---কোনো একটি সরল রেখার বহিঃস্থ কোনো বিন্দু থেকে একটিমাত্র সমান্তরাল সরলরেখা আঁকা যেতে পারে। ইউক্লিডে বলেন, z বিন্দুর ভেতর দিয়ে XY সরলরেখার সমান্তরাল একটিমাত্রই সরলরেখা আঁকা যায়। ইউক্লিড নিজেই এ ব্যাপারটির একটি যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ খাড়া করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু পারেননি।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
পরবর্তীকালে অন্যান্য গণিতজ্ঞেরাও অনেক চেষ্টা করেছেন, কিন্তু তাঁরাও ইউক্লিডের মতোই ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে ইউক্লিডের সেই ধ্রুব সত্যগুলো ধ্রুবই রয়ে গেছে।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
অঙ্কশাস্ত্র বিষয়টি সত্যি খুব কাঠখোট্টা। কিন্তু এমন নীরস বিষয়ের প্রতিই প্রচণ্ড আগ্রহ ছিলো ইউক্লিডের। তিনি যখন জ্যামিতিশাস্ত্র নিয়ে আলেকজান্দ্রিয়ায় গ্রন্থ রচনা এবং গবেষণায় রত ছিলেন, তখন সারা দেশ জুড়ে তার ছিলো প্রচণ্ড খ্যাতি। এমনকি স্বয়ং সম্রাট টলেমিও ছিলেন তাঁর গুণমুগ্ধ এবং অনুরাগী ভক্ত। তিনি নিজেও মাঝেমধ্যে ইউক্লিডের কাছে এই কাঠখোট্টা জ্যামিতি শিখতে চেষ্টা করতেন। কিন্তু জ্যামিতির জটিল তত্ত্ব তাঁর মাথায় সহজে ঢুকতো না। তাই তিনি একদিন ইউক্লিডকে বলে ফেলেছিলেন, আচ্ছা, আপনার বইয়ে জ্যামিতির সূত্র যেভাবে লিখেছেন, এর চেয়ে সহজভাবে লিখবার বা বোঝবার কোনো পথ নেই? সম্রাটের প্রশ্ন শুনে মহাজ্ঞানী ইউক্লিড সবিনয়ে বলেছিলেন,-না, মহারাজ। রাজাদের জন্যও জ্যমিতিতে কোনো সহজ উপায় তৈরি হয়নি। জ্ঞানার্জনের জন্য রাজকীয় পথ বলে কিছু নেই (In Geometry there is no shortcut for kings. There is, Sir, no royal road to learning)
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_65296_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1
|
ইউক্লিড
|
যদিও এলিমেন্টস এর বহু কাজই পূর্বতন গণিতবিদরা সম্পন্ন করেছেন, তবুও ইউক্লিডের বিশেষত্ব ছিল এই কাজগুলো একত্রীকরণে। তিনি বিচ্ছিন্ন কাজগুলোকে জড়ো করে একক গ্রন্থে প্রাসঙ্গিকভাবে সাজিয়ে দেয়ায় যেকোনো কাজের তথ্যসূত্র উদ্ধৃতিকরণ সহজ হয়ে যায়। ২৩ শতাব্দী পরও তাই গাণিতিক প্রমাণগুলো যথাযথভাবে গণিতের ভিত্তি হয়ে রয়েছে।
| 0.5 | 1,211.337831 |
20231101.bn_545402_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
খ্রীষ্টপুর্ব ২০০০ শতক নাগাদ ঘোড়ার গৃহপালনের প্রসার এবং স্পোক-যুক্ত চাকার বহুল ব্যবহার স্বল্প ওজনের ঘোড়ার রথের প্রচলন ঘটায়। রথের পরিবহন ক্ষমতা এই যুগে গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। স্পোক-যুক্ত চাকার রথের ব্যবহার খ্রীষ্টপুর্ব ১৩০০ শতকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছায় এবং এরপর কমে যেতে শুরু করে, এবং খ্রীষ্টপুর্ব ৪০০ শতক নাগাদ ঘোড়ার রথের সামরিক উপযোগিতা বিলুপ্ত হয়।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
ঘোড়ার প্রজননের মাধ্যমে মানুষের ওজন বহনে সক্ষম ঘোড়ার আগমনের মাধ্যমে ঘোড়সওয়ার বাহিনির আবির্ভাব ঘটে। এই ঘোড়াগুলো আক্রমণের সীমানা এবং গতি উভয়ই বৃদ্ধি করে।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
অস্ত্র হিসেবে জাহাজ নির্মাণ বা যুদ্ধজাহাজের (যেমন: ট্রিরেমের) প্রচলন খ্রীষ্টপুর্ব ৭ম শতাব্দীতে ঘটে। এই জাহাজগুলো পরবর্তীতে খ্রীষ্টপুর্ব ৪র্থ শতাব্দী নাগাদ আরও বড় জাহাজ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হতে শুরু করে।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
মধ্যযুগে ইউরোপের রণক্ষেত্রে উচ্চশ্রেণীর নাইটদের আধিপত্য লক্ষণীয় এবং তাদের সাহায্য করার জন্য বিপুল সংখ্যক পদাতিক সৈন্য দেখা যেত। তারা প্রধানত গেরিলা যুদ্ধ করতো এবং বিভিন্ন স্থান দখল করতো যার জন্য তাদের বিশেষায়িত অস্ত্র এবং কৌশল ছিলো। ঘোড়সওয়ার নাইটদের কৌশল ছিলো ঘোড়ার সাহায্যে শত্রুপক্ষের অবস্থানে সরাসরি আক্রমণ করা এবং শত্রুপক্ষ ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে তলোয়ারের মত ছোট অস্ত্র বের করা। অপরদিকে পদাতিক বাহিনীরা অবস্থাগত যুদ্ধের পুর্বে ভারী অস্ত্র, যেমন বর্শা এবং বল্লমের সাহায্যে সম্মুখ যুদ্ধ করতো এবং তীর ধনুকের সাহায্যে দূর হতে যুদ্ধে নিয়োজিত হতো। সেনাবিহিনীর ক্রমাগত উন্নয়নের সাথে সাথে তাদের ব্যবহৃত অস্ত্রসমুহও অভিন্ন হতে থাকে এবং পদাতিক সৈন্যরা ভারী বর্শার ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়। ভারী বর্শা সাধারণত সাত হতে আট ফিট লম্বা, এবং এদের সাথে ছোট আকৃতির তলোয়ার ব্যবহার হতো।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
পুবদেশীয় এবং মধ্যপ্রাচ্যের রণাঙ্গনেও ইউরোপীয়ানদের হস্তক্ষেপ ব্যাতিরেকেই একই ধরনের রণকৌশলের আবির্ভাব হয়।
| 1 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
দুরপ্রাচ্যের রণাঙ্গনে গানপাউডারের আগমন যুদ্ধবিগ্রহের প্রকৃতিকে আমূলে পরিবর্তন করে। সম্মুখ যুদ্ধে বর্শা নিক্ষেপকারী যোদ্ধা দ্বারা পরিবেষ্টিত মাস্কেটিয়ারের দল আধিপত্য বিস্তার করে এবং দুরপাল্লার যুদ্ধে কামান ট্রেবুশেকে প্রতিস্থাপন করে।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
ইউরোপে রেনেসাঁ যুগ পশ্চিমা রণাঙ্গনে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহারের সুচনা করে। যুদ্ধক্ষেত্রে পিস্তল এবং রকটের আগমন ঘটে।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
আগ্নেয়াস্ত্র প্রযুক্তিগত দিক থেকে পুর্বের সব অস্ত্র থেকে ভিন্ন, কারণ তারা দাহ্য বস্তু যেমন গানপাউডার থেকে শক্তি সঞ্চার করে, কোন ভারী বস্তু বা স্প্রিং হতে নয়। এই শক্তি খুব দ্রুত সঞ্চার হয় এবং পুনরায় একই প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পাদন করা যায়। এর ফলে একদম প্রাথমিক আগ্নেয়াস্ত্রগুলোও (যেমন: আর্কিবাস বন্দুক) মানব-চালিত অস্ত্র হতে শক্তিশালী ছিলো। ষোড়শ শতাব্দী হতে উনবিংশ শতাব্দীর মাঝে ইগনিশন প্রক্রিয়া, বন্দুকের গুলি নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া এবং গানপাউডারের আধুনিকায়নের ফলে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার দ্রুত বাড়তে থাকে। আমেরিকান গৃহযুদ্ধের সময়কালে আবির্ভুত হওয়া বিভিন্ন অস্ত্র, যেমন মেশিন গান এবং লোহাবৃত যুদ্ধজাহাজ আজও বহুল প্রচলিত এবং বিশেষত খন্ড যুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত। উনবিংশ শতাব্দীতেই যুদ্ধজাহাজের চালিকাশক্তি হিসেবে পালের ব্যবহার লোপ পায় এবং সেখানে জ্বীবাশ্ম জ্বালানী-চালিত বাষ্পীয় ইঞ্জিন স্থলাভিষিক্ত হয়।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_545402_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অস্ত্র
|
আগ্নেয়াস্ত্রের আগমনের ফলে ধারালো অস্ত্রের যুগ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পুর্বেই শেষ হয়ে যায়। আধুনিক কামান দ্বারা দুর্গ এবং প্রতিরক্ষা বেষ্টিত জায়গায় ধ্বংস করা যেতো। এই একটি উদ্ভাবনাই রণাঙ্গনে বিপ্লব আনে এবং এর ফলে নতুন কৌশল এবং নীতিমালা প্রণিত হয় যা আজও ব্যবহার হচ্ছে।
| 0.5 | 1,202.216634 |
20231101.bn_553200_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
অধ্যাপক একজন স্বীকৃত শিক্ষাবিদ। উত্তর ইউরোপ সহ অধিকাংশ কমনওয়েলথ দেশে প্রফেসর বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পদ। যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় অধ্যাপক সর্বোচ্চ পদ কিন্তু বিশাল অংশ এটা অর্জন করে থাকে, প্রায় এক চতুর্থাংশ। অত্র অঞ্চলে অধ্যাপক হচ্ছে ডক্টরেট ডিগ্রি বা সম ধর্মী যোগ্যতা শিক্ষাবিদ যাদের চার বছর কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাকতা করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইমেরিটাস অধ্যাপক হচ্ছেন সেই সকল অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক যাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় তাদের মূল্য এবং চলমান গবেষণার কারণে রেখে দিতে চান। ইমেরিটাস অধ্যাপকগণ কোন প্রকার বেতন পান না কিন্তু তাদেরকে অফিস বা গবেষণার জায়গা দেওয়া হয় এবং গ্রন্থাগার, গবেষণাগার ইত্যাদি ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
সহকারী অধ্যাপক এবং সহযোগী অধ্যাপক পদে অধ্যাপক শব্দটি ব্যবহার করা হয় কিন্তু কিছু ইউরোপীয় দেশে এই সকল পদের ব্যক্তিকে অধ্যাপক হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় না। অস্ট্রেলিয়াতে সহযোগী অধ্যাপকের পদটিকে বলা হয় পাঠক যারা ঊর্ধ্বতন প্রভাষকের উপরে এবং পূর্ণ অধ্যাপকের নিচে।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
পৃথিবীর অনেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য শিল্পী, খেলোয়াড় এবং বিদেশি সম্মানিতকে সম্মানসূচক অধ্যাপক উপাধি দিয়ে থাকে। অধ্যাপক হতে যেসব একাডেমিক যোগ্যতা প্রয়োজন হয় সেসব এদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় না এবং এরা কোন অধ্যাপকীয় দায়িত্ব পালন করেন না। এরকম প্রফেসরগণ সেই প্রতিষ্ঠানের কোন একাডেমিক কাজও করেন না। সাধারণত অধ্যাপক পদটি শিক্ষকদের জন্যই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
তাদের বিভাগের শিক্ষাদান, গবেষণা এবং প্রকাশনার ব্যবস্থাপনা করেন (যেসকল দেশে অধ্যাপকগণ তাদের বিভাগের প্রধান)।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
তাদের ক্ষেত্র যেমন গণিত, বিজ্ঞান, মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, শিক্ষা, সাহিত্য, সংগীত অথবা ফলিত ক্ষেত্র যেমন প্রকৌশল, ডিজাইন, মেডিসিন, নার্সিং, আইন অথবা ব্যবসা ইত্যাদির উপর বক্তব্য (লেকচার) এবং সভা (সেমিনার) করেন।
| 1 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
প্রো বোনো কমিউনিটি সার্ভিস প্রদান করেন (সরকার এবং অলাভজনকপ্রতিষ্ঠানকে উপদেশ প্রদান করেন) অথবা রেডিও-টেলিভিশনে বা জনসংযোগ অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ ধারাভাষ্য প্রদান করেন।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
অধ্যাপকদের অন্যান্য কাজ প্রতিষ্ঠান, এর নীতিমালা, স্থান (দেশ) এবং সময়ের উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপের গবেষণা প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে অধ্যাপকগণ গবেষণা কর্মে সাফল্য অর্জনের মাধ্যমেই পদোন্নতি পেয়ে থাকেন।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
অনেক কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এবং পৃথিবীর প্রায় সকল উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একাডেমিক শিক্ষাবিদ বা পন্ডিতদের ক্ষেত্রে একই ধরনের পদ ক্রম ব্যবহার করে থাকে।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_553200_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95
|
অধ্যাপক
|
অধ্যাপকগণ সাধারণত নির্দিষ্ট বেতন ভাতা ও সুবিধাদি পেয়ে থাকেন। যে সকল প্রফেসরগণ অন্যান্য দায়িত্ব (বিভাগের প্রধান, ডিন, স্নাতক শিক্ষার প্রধান ইত্যাদি) পালন করেন তারা অতিরিক্ত পারিশ্রমিক পেয়ে থাকেন। প্রফেসরগণ অন্যান্য কাজ যেমন উপদেষ্টা, একাডেমিক প্রকাশনা বা জনপ্রিয় ছাপার বই, বক্তব্য প্রদান, কোচিং ইত্যাদির মাধ্যমেও আয় করে থাকেন। কিছু ক্ষেত্র (যেমন ব্যবসা এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান) অধ্যাপকদের বাইরের কাজে বেশি সুযোগ প্রদান করে থাকে।
| 0.5 | 1,201.463558 |
20231101.bn_254826_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
তনুজা সমর্থ (মারাঠি: तनुजा समर्थ) (জন্ম: ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩) ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প বা বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তবে 'তনুজা' নামেই চলচ্চিত্র অঙ্গনে তিনি অতি পরিচিত ব্যক্তিত্ব। এছাড়াও, তিনি 'তনুজা মুখার্জি' নামেও পরিচিত। বাংলা, মারাঠি এবং গুজরাটি চলচ্চিত্রেও তিনি ধারাবাহিকভাবে অভিনয় করেছেন। জাকুল (মারাঠি), এন্টনী ফিরিঙ্গী (বাংলা), দেয়া নেয়া, তিন ভুবনের পারে (১৯৬৯), প্রথম কদম ফুল, রাজকুমারী, সীমানা পেরিয়ে (বাংলাদেশ) তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
মুম্বাইয়ের (সাবেক: বোম্বে) মারাঠি পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন 'তনুজা সমর্থ' নামে। বাবা কুমারসেন সমর্থ এবং মা শোভনা সমর্থের চার সন্তানের মধ্যে তিনি একজন। কুমারসেন সমর্থ ছিলেন একজন কবি ও চলচ্চিত্র পরিচালক। 'শোভনা সমর্থ' ১৯৩০ ও ১৯৪০ এর দশকে ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন। শৈশবকালেই পিতা-মাতার মধ্যে বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে। বড় বোন নূতন ছিলেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তার 'চতুরা' নাম্নী আরেকটি বোন রয়েছে, যিনি কখনো অভিনয় জগতে প্রবেশ করেননি। কুমারসেন সমর্থ মুম্বাইয়ের ভিলে পার্লে (পূর্ব) এলাকায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সেখানেই বড় হন।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
বড় বোন নুতনের সাথে হামারি বেটি (১৯৫০) ছবিতে 'বেবি তনুজা' নামের চরিত্রে শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র জীবনের সূত্রপাত ঘটে। ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত তিনি একাধারে অভিনয় করে গেছেন। ছাবিলি (১৯৬০) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি পূর্ণাঙ্গ নায়িকা হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। ছবিটির পরিচালক ছিলেন তার মা এবং তার বোনও এতে নেতৃত্ব দেন। পূর্ণাঙ্গ নায়িকা হিসেবে তিনি কিদার শর্মা'র হামারি ইয়াদ আয়েগী (১৯৬১) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে খ্যাতির শিখরে পৌঁছান। ১৯৫০ এর দশকে অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী গীতা বালি'র ন্যায় তিনিও ছিলেন ভীষণ একগুঁয়ে ও জেদী স্বভাবের ।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
তার প্রথমদিককার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হিসেবে বাহারেন ফির ভি আয়েঙ্গী (১৯৬৬) ছবির পরিচালক ছিলেন শহীদ লতিফ। 'ওহ্ হাসকে মিলে হামসে' গানের মাধ্যমে তিনি সকলের নজর কাড়েন। সহজাত ও স্বভাবশৈলী অভিনয় নৈপুণ্যের মাধ্যমে তিনি খুব শীঘ্রই প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেন। জিনে কি রাহে (১৯৬৯) ছবিতে জীতেন্দ্রের সাথে অভিনয় করেন ও আশ্চর্য্যজনকভাবে ছবিটি ব্যবসা সফল হয়। ঐ বছরই তনুজা পয়সা ইয়ে পেয়ার ছবির মাধ্যমে 'ফিল্ম ফেয়ারঃ সেরা সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার' পান। হাতি মেরে সাথী (১৯৭১) চলচ্চিত্রটি সফলতা লাভ করে। পরবর্তীতে মেরে জীবন সাথী, দো চোর এবং এক বার মুসকরা দো (১৯৭২) ছবিতেও তিনি অভিনয় করেন। এছাড়াও, পবিত্র পাপী (১৯৭০), ভুত বাংলা, অনুভব ইত্যাদি তার কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
১৯৬০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তনুজা কলকাতার বাংলা চলচ্চিত্রেও সমানতালে অভিনয় করতে শুরু করেন। ১৯৬৩ সালে দেয়া নেয়া চলচ্চিত্রে বাংলা সিনেমার কিংবদন্তি উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। এছাড়া, অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হিসেবে এন্টনি-ফিরিঙ্গী (১৯৬৭) এবং রাজকুমারী (১৯৭০) অন্যতম। তনুজা তার অত্যন্ত চমকপ্রদ ও আকর্ষণীয় মুখশ্রী নিয়ে অন্যতম সুপারস্টার সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতেও বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তন্মধ্যে - তিন ভুবনের পারে (১৯৬৯), প্রথম কদম ফুল এবং আগুন (১৯৮৮ চলচ্চিত্র) অন্যতম। এছাড়াও তিনি বেশকিছু ভিন্নধর্মী আর্থসামাজিক বিষয়নির্ভর বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যার মধ্যে আদালত ও একটি মেয়ে, মধুবন ইত্যাদি উল্লেখনীয়। তিনি নির্ভুল পরিষ্কার উচ্চারণে বাংলা সংলাপ বলার দক্ষতা অর্জন করেছিলেন।
| 1 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
পরবর্তীতে তনুজা বেশ কয়েক বছর চলচ্চিত্রাঙ্গন থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। শমু মুখার্জী'র সাথে বৈবাহিক সম্পর্কের ইতি টানার পর তিনি পুনরায় চলচ্চিত্রে ফিরে আসেন। সহকারী অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয়ের জন্য তিনি তার পূর্বের নায়কদের কাছ থেকে প্রস্তাবনা পান। পেয়ার কি কাহানী'র নায়ক অমিতাভ বচ্চন খুদ্দার (১৯৮২) ছবিতে তাকে 'ভাবী' হিসেবে সম্বোধন করেন। রাজ কাপুরের প্রেম রোগ (১৯৮২) ছবিতেও তিনি সহ-অভিনেত্রী ছিলেন।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
সাম্প্রতিক সময়ে সাথিয়া (২০০২), রুলস্ (২০০৩) এবং খাকী (২০০৩) চলচ্চিত্রগুলোয় তিনি সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অংশ নেন।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
তনুজা শশধর মুখার্জির সন্তান ও পরিচালক শমু মুখার্জি'র সাথে এক বার মুসকরা দো (১৯৭২) ছবিতে কাজ করার সময় প্রেমে পড়ে যান। প্রেম থেকে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন ১৯৭৩ সালে। তাদের সংসারে কাজল মুখার্জি এবং তানিশা মুখার্জি নামে দু'টো মেয়ে রয়েছে। পরবর্তীতে তাদের সম্পর্কে ভাটা পড়লে পৃথকভাবে বসবাস করেন। কিন্তু তারা কখনো বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটাননি। ১০ এপ্রিল, ২০০৮ সালে শমু মুখার্জি হৃদজনিত কারণে পরলোকগমন করেন।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_254826_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE
|
তনুজা
|
২০০৮ সালে জি টিভি'র পারিবারিক নাচের অনুষ্ঠান "রক এন্ড রোল ফ্যামিলি"তে বিচারক হিসেবে তনুজা তার মেয়ে কাজল এবং মেয়ে জামাই অজয় দেবগন অংশগ্রহণ করেছিলেন।
| 0.5 | 1,199.451435 |
20231101.bn_741704_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
বজ্রপাত (English: Lightning ) বলতে আকাশের আলোর ঝলকানিকে বোঝায়। এই সময় উক্ত এলাকার বাতাসের প্রসারন এবং সংকোচনের ফলে আমরা বিকট শব্দ শুনতে পাই। এ ধরনের বৈদ্যুতিক আধানের নির্গমন দুটি মেঘের মধ্যে অথবা একটি মেঘ এবং ভূমির মধ্যেও হতে পারে।বজ্রপাতে ডিসি কারেন্ট তৈরী হয়।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
বজ্রপাতে যেহেতু প্রচুর পরিমানে বিদ্যুৎ ভূগর্ভে চলে যায় সেহেতু এর প্রভাবে ভূগর্ভে অনেক মূলবান পদার্থের খনি বা আকড় হওয়ার সম্ভবনাকে নসাৎ করে।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
বায়ুমন্ডলের উপরের অংশে নিচের তুলনায় তাপমাত্রা কম থাকে। এ কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে, নিচের দিক থেকে উপরের দিকে মেঘের প্রবাহ হয়। এ ধরনের মেঘকে থান্ডার ক্লাউড বলে। অন্যান্য মেঘের মত এ মেঘেও ছোট ছোট জলের কনা থাকে। আর উপরে উঠতে উঠতে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ ভাবে বৃদ্ধি পেতে পেতে জলের পরিমাণ যখন ৫ মিঃমিঃ এর বেশি হয়, তখন জলের অণুগুলো আর পারস্পারিক বন্ধন ধরে রাখতে পাড়ে না। তখন এরা আলাদা হয়ে যায়। ফলে সেখানে বৈদ্যুতিক আধানের এর সৃষ্টি হয়। আর এ আধানের মান নিচের অংশের চেয়ে বেশি হয়। এরকম বিভব পার্থক্যের কারণেই ওপর হতে নিচের দিকে বৈদ্যুতিক আধানের নির্গমন হয়। এ সময় আমরা আলোর ঝলকানি বা ব্রজপাত দেখতে পাই।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
আমরা জানি আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে 300000 কিলোমিটার (প্রতি সেকেন্ডে 3 × 10 ^ 8 মিটার)। অন্যদিকে 0 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় শব্দের গতি প্রতি সেকেন্ডে 332 মিটার। গতির এই পার্থক্যের কারণে বজ্রপাতের শব্দ বিদ্যুৎ চমকানোর একটু পরে শোনা যায়।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
প্রতি বছর বাংলাদেশে বজ্রপাতের কারণে অনেক লোক মারা যায়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ২০১০-২০১৯ দশ বছরে দেশে বজ্রপাতে মোট মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৮১। তবে ২০১৮ সালে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটে, ৩৫৯ জন।
| 1 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
১। বজ্রপাতের সময় সবচেয়ে নিরাপদ হল কোন দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নেওয়া। ঘন ঘন বজ্রপাতের সময় কোনভাবেই ঘর থেকে বাইরে যাওয়া উচিত নয়।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
২। বজ্রপাতের সময় কখনো বাইরে বা খোলা জায়গায় থাকা উচিত নয়। খোলা ও উঁচু জায়গায় বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই এমন অবস্থা দেখা দিলে খোলা বা উঁচু স্থান থেকে সরে নিরাপদ কোন স্থানে আশ্রয় নিতে হবে।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
৩। বজ্রপাতের সময় গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া নিরাপদ নয়। নিরাপদ থাকতে হলে সবসময় বিদ্যুৎ লাইন ও উঁচু গাছপালা থেকে দূরে থাকা উচিত। এসব জায়গায় বজ্রপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। বিশেষ করে বড় কোন খোলা জায়গায় গাছ থাকলে সেখানে বজ্রপাতের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে । তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেওয়া একদমই উচিত নয়।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_741704_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
বজ্রপাত
|
৪। গাড়ির ভেতরে থাকা অবস্থায় বজ্রঝড় শুরু হলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। কারণ গাড়ির চাকায় ব্যাবহৃত টায়ার বিদ্যুৎ অপিরিবাহি অর্থাৎ বিদ্যুৎ পরিবহন করে না। এটি গাড়িকে ভূমি থেকে আলাদা করে রাখে। এতে করে বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্য দিয়ে ভূমিতে আধান প্রবাহের কোন পথ তৈরি হয় না। তবে নিকটে যদি কোন কংক্রিটের ছাউনি থাকে তাহলে গাড়িতে না থেকে সেখানে আশ্রয় নেওয়াই ভাল। ঘন ঘন বজ্রপাতের সময় গাড়িতে না থাকাই ভাল। তবে টিন বা লোহার কোন ছাউনির নিচে আশ্রয় নেওয়া উচিত নয়। আর খেয়াল রাখতে হবে গাড়ি থেকে নেমে ঐ স্থানে যেতে যেন পাঁচ কদমের বেশি ফেলতে না হয়।
| 0.5 | 1,198.808796 |
20231101.bn_73420_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
ব্রাহ্মধর্ম
|
১৮৪৩ : তত্ত্ববোধিনী সভা ব্রাহ্মসভার সঙ্গে মিশে যায়৷ কলকাতা ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়৷ দ্বারকানাথ ঠাকুর রাজশক্তির বিরুদ্ধাচারণ করে গ্রেট ওয়েস্টার্ন রেলওয়ে কোম্পানি স্থাপন করেন৷
| 0.5 | 1,198.587353 |
20231101.bn_73420_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
ব্রাহ্মধর্ম
|
১৮৫০ : দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর দুই খণ্ডে ব্রাহ্মধর্মঃ গ্রন্থটি প্রকাশ করেন৷ ব্রাহ্মধর্ম বেদের অভ্রান্ততা অস্বীকার করে হিন্দুধর্ম থেকে পৃথক হয়ে যায় এবং নতুন ধর্ম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে৷
| 0.5 | 1,198.587353 |
20231101.bn_73420_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
ব্রাহ্মধর্ম
|
১৮৫৫ : কেশবচন্দ্র সেন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি গঠন করেন৷ পরে তিনি জেমস লং ও চার্লস ডাল নামে দুই খ্রিস্টান মিশনারির সঙ্গে যুক্ত হন৷ ডাল ছিলেন একজন পর্যটক ইউনিটারিয়ান মিশনারি৷ তিনি বস্টনে ক্যারোলিন ওয়েলস হিলি ডাল নামে এক নারীবাদীর সঙ্গে বিবাহ-সংক্রান্ত সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন৷ পরে তিনি চিরকালের জন্য ভারতে চলে এসে তার পত্নীকে ‘বস্টন বিবাহবিচ্ছেদ’ অনুমোদন করেন৷ তিনিই প্রথম ইউনিটারিয়ান মিশনারি যিনি বিদেশে ধর্মপ্রচার করেছিলেন৷
| 0.5 | 1,198.587353 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.