_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_643729_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
স্ফটিক
|
এই পদ্ধতির স্ফটিকের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এদের কোণগুলো ৯০ ডিগ্রির কম হয়। এদের বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য সমান হয়। ফলে স্ফটিকটি রম্বসের আকার ধারণ করে। এই পদ্ধতিতে পরমাণুর সংখ্যা থাকে ৮টি।
| 1 | 1,110.645784 |
20231101.bn_643729_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
স্ফটিক
|
এই পদ্ধতির স্ফটিকের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এদের কোণগুলো ৯০ ডিগ্রির কম হয়। তবে বাহুগুলো সমান হয় না। এই পদ্ধতিতে পরমাণুর সংখ্যা থাকে ৮টি।
| 0.5 | 1,110.645784 |
20231101.bn_643729_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
স্ফটিক
|
এই পদ্ধতির স্ফটিকের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এদের একটি কোণ ৯০ ডিগ্রির কম হয়। অন্য দুটি কোণ ৯০ ডিগ্রির সমান হয়। এই পদ্ধতিতে পরমাণুর সংখ্যা থাকে ৮ বা ৯টি হয়। পরমাণুর সংখ্যার উপর ভিত্তি করে এই জাতীয় স্ফটিক দুই প্রকার হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,110.645784 |
20231101.bn_643729_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
স্ফটিক
|
এই পদ্ধতির স্ফটিকের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এদের একটি কোণ ৯০ ডিগ্রির কম হয়। অন্য দুটি কোণ ৯০ ডিগ্রির সমান হয়। এই পদ্ধতিতে পরমাণুর সংখ্যা থাকে ৮টি হয়।
| 0.5 | 1,110.645784 |
20231101.bn_643729_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
স্ফটিক
|
এই পদ্ধতির স্ফটিকের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এদের একটি কোণ ৯০ ডিগ্রির কম হয়। অন্য দুটি কোণ ৯০ ডিগ্রির সমান হয়। এই পদ্ধতিতে পরমাণুর সংখ্যা থাকে ১০টি। এর উপরের ও নিচের তলের কেন্দ্রে দুটি পরমাণু থাকে।
| 0.5 | 1,110.645784 |
20231101.bn_144845_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
ব্রহ্মচর্য হল জীবনের নির্দিষ্ট সময়কাল যখন ছাত্র গুরুকুলে যায় এবং সাধারণত গুরুর সাথে বসবাসের পাশাপাশি বেদ ও উপনিষদের বিধান অনুযায়ী ঐতিহ্যগত বৈদিক বিজ্ঞান, জ্যোতিষশাস্ত্র, দর্শন এবং ধর্মীয় অনুশাসন সম্প্রর্কিত বিদ্যা লাভ করে। এটি মানব জীবনের ছাত্র পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করে। এই পর্যায়ে শিক্ষার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং ব্রহ্মচর্যের অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত করে। ব্রহ্মচর্য আশ্রমের প্রবেশে উপনয়ন এবং প্রস্থানে সমাবর্তন।
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
বেদ ব্রহ্মচর্য নিয়ে আলোচনা করে, উভয় জীবনধারা এবং একজনের জীবনের পর্যায় প্রসঙ্গে। ঋগ্বেদ, উদাহরণস্বরূপ, বইয়ের ১০ অধ্যায় ১৩৬-এ, কেশিন (লম্বা কেশযুক্ত) এবং মাটির রঙের কাপড় (হলুদ, কমলা, জাফরান) সঙ্গে মানানতের (মন, ধ্যান) বিষয়ে নিযুক্ত জ্ঞান সন্ধানকারীদের উল্লেখ করেছে। ঋগ্বেদ অবশ্য এই লোকদেরকে মুনি ও বতী বলে উল্লেখ করেছে। অথর্ব বেদ, প্রায় ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সম্পূর্ণ, ব্রহ্মচর্য সম্পর্কে আরও স্পষ্ট আলোচনা আছে, বই ১১ অধ্যায় ৫ এ। অথর্ববেদের এই অধ্যায়ে ব্রহ্মচর্যকে বর্ণনা করা হয়েছে যা একজনের দ্বিতীয় জন্মের দিকে নিয়ে যায় (মন, আত্ম-সচেতনতা), স্তোত্র ১১.৫.৩ প্রতীকী চিত্র অঙ্কন করে যে যখন একজন শিক্ষক ব্রহ্মচারী গ্রহণ করেন, তখন ছাত্র তার ভ্রূণ হয়।
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
ব্রহ্মচর্যের ধারণা ও অনুশীলন হিন্দুধর্মের মুখ্য উপনিষদের পুরনো স্তরগুলির মধ্যে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। ৮ম শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দের পাঠ্য ছান্দোগ্য উপনিষদ বই ৮-এ বর্ণনা করা হয়েছে, কার্যকলাপ ও জীবনধারা যা ব্রহ্মচর্য:
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
হিন্দুধর্মের বেদ এবং প্রাথমিক উপনিষদীয় গ্রন্থগুলি তাদের ব্রহ্মচর্যের আলোচনায়, ব্রহ্মচর্যের শুরুতে ছাত্রের বয়স উল্লেখ করেনি, বা যৌন কার্যকলাপের উপর কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। যাইহোক, সুনির্দিষ্ট এবং বিভিন্ন উপনিষদ (যেমন শাণ্ডিল্য উপনিষদ) এবং হিন্দু স্মৃতিতে (যেমন মনুস্মৃতি) উভয় ক্ষেত্রেই স্পষ্ট সাধারণ ঐকমত্য রয়েছে যে পুরুষ "ছাত্র", "ব্রহ্মচারী" হিসাবে উল্লেখ করা উচিত। "বীর্য নিঃসরণ" থেকে বিরত থাকুন। এই নিয়ম গুরুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে বা নাও হতে পারে। শতপথ ব্রাহ্মণের ১১.৫.৪.১৬ এবং ১১.৫.৪.১৭ শ্লোকগুলি ব্রহ্মচর্য আশ্রমের সময় গুরুর যৌন কার্যকলাপ সম্পর্কে দুটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করে, অর্থাৎ, "ছাত্র ব্রহ্মচারী" এর শিক্ষক, বিপক্ষে ও পছন্দ হিসাবে। একইভাবে, শ্লোক ১১.৫.৪.১৮-এ, শতপথ ব্রাহ্মণ ব্রহ্মচারী ছাত্রের জন্য খাওয়ার সংযম (মধু সংক্রান্ত) বিষয়ে বিপরীত দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করে।
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
হিন্দুধর্মের বিভিন্ন দর্শনের বিভিন্ন আশ্রম ও মঠ তাদের কর্তৃক দীক্ষিত নর-নারীদেরকে ব্রহ্মচারী ও ব্রহ্মচারিণী বলে।
| 1 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
Stuart Sovatsky: "Eros, Consciousness and Kundalini: Tantric Celibacy and the Mysteries of Eros". Inner Traditions, Rochester, VT. (1999)
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
Swami Narayanananda: The Way to Peace, Power and Long Life. N.U. Yoga Trust, Denmark, 2001 (1st ed. 1945)
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
Swami Narayanananda: Brahmacharya, Its Necessity and Practice for Boys and Girls. N.U. Yoga Trust, Denmark, 2001 (1st ed. 1960)
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_144845_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
ব্রহ্মচর্য
|
Nakedness, Nonviolence, and Brahmacharya: Gandhi's Experiments in Celibate Sexuality Vinay Lal (2000), Journal of the History of Sexuality, Vol. 9, No. 1/2, pp. 105–136
| 0.5 | 1,110.040314 |
20231101.bn_472467_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে। কিছু পিতৃতান্ত্রিক সমাজ একই সাথে পিতৃগোত্রজ হয়, যার অর্থ হচ্ছে এইসব সমাজে সম্পত্তি ও পদবী পুরুষের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে বাহিত হয়।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতির বিস্তৃত পরিসরে সামাজিক, আইনগত, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পিতৃতন্ত্রের অস্তিত্ব দেখা গেছে। এমনকি, যদিও বা সংবিধান ও আইনসমূহে সমাজের পিতৃগোত্রজ হবার বিষয়টি লেখা থাকে না, প্রথানুসারে বেশিরভাগ সমসাময়িক সমাজই পিতৃগোত্রজ হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
পিতৃতন্ত্র শব্দটি ইংরেজি "Patriarchy" (পেট্রিয়ার্কি) এর পারিভাষিক শব্দ। এই শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে "পিতার শাসন"। শব্দটি এসেছে গ্রীক πατριάρχης (পেট্রিয়ার্কেস) থেকে, যার অর্থ হচ্ছে "জাতির পিতা" বা "জাতির প্রধান বা পেট্রিয়ার্ক"। এই শব্দটিও আবার গ্রীক πατριά (পেট্রিয়া) এবং ἄρχω (আরকো) থেকে এসেছে। গ্রীক পেট্রিয়া অর্থ হচ্ছে বংশ, যা আবার এসেছে গীক πατήρ (প্যাটার) থেকে, যার অর্থ পিতা। আর গ্রীক আরকো শব্দটির অর্থ হল "আমি শাসন করি"।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
ঐতিহাসিকভাবে, পেট্রিয়ার্কি শব্দটির দ্বারা পরিবারে পুরুষ প্রধানের স্বৈরাচারী শাসনকে বোঝানো হত। কিন্তু আধুনিক সময়ে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই শব্দটির দ্বারা বরং একটি সামাজিক ব্যবস্থাকে বোঝায় যেখানে ক্ষমতা প্রাথমিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দ্বারাই ধৃত হয়। এর একটি উদাহরণ হচ্ছে সিলভিয়া ওয়ালবির দেয়া পিতৃতন্ত্রের সংজ্ঞাটি। সিলভিয়া সংজ্ঞা দেন, "পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি আন্তসম্পর্কযুক্ত সামাজিক কাঠামো-ব্যবস্থা যেখানে নারীদেরকে শোষণ করার জন্য পুরুষদেরকে সুযোগ দেয়া হয়।" এপ্রিল এ. গর্ডনের মতে, ওয়ালবির সংজ্ঞায় বিভিন্ন পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অধীনে নারীদের ভূমিকা এবং অগ্রাধিকারের ক্রমের বিভিন্নতা ও পরিবর্তনের বিষয়টিও অনুমোদিত হয়। এই সংজ্ঞাটিতে পিতৃতন্ত্রের কবলে থেকে পুরুষের দ্বারা নারীর প্রাতিষ্ঠানিক অধীনস্ততা এবং শোষণকেও স্বীকার করা হয়। পিতৃতন্ত্র অনেক রকমের আকার ধারণ করতে পারে। তাত্ত্বিকভাবে এও সম্ভব যে, পিতৃতন্ত্রের কারণে মাতৃত্বের গুরুত্ব হ্রাস পেল, আর তা এক দিক দিয়ে নারীকে দিন মজুর ও অন্যান্য ভূমিকার দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের উপকার করল।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
একই রকম ব্যুৎপত্তির শব্দ সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার বিভিন্ন পিতৃতান্ত্রিক দৃষ্টিকোণকে ব্যাখ্যা করতে ব্যবহার করা হয়। পেট্রিওলজিকাল নামক বিশেষণটি এসেছে পেট্রিওলজি নামক বিশেষ্য থেকে, যা আবার এসেছে দুটো গ্রীক শব্দ πατέρας (প্যাটারাস বা পিতা) এবং λογος (লোগস বা পাঠ) থেকে। অর্থাৎ এই পেট্রিওলজি অর্থ হচ্ছে "পিতৃবিদ্যা"। এই পেট্রিওলজি শব্দটির উৎপত্তি হয়েছিল ধর্মতত্ত্বের পাঠে। সেখানে "গড দ্য ফাদার" বা ঈশ্বরপিতার কার্যসমূহ এবং ব্যক্তি বিষয়ক পাঠের বিশেষ ধর্মতাত্ত্বিক আলোচনাকে এই নামে অভিহিত করা হয়। বর্তমান সময়ে, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের বিষয়সমূহে এই শব্দটিকে ধার করে আনা হয়েছে, আর এই শব্দটির অর্থ এখন আরও বিস্তৃত হয়েছে। এখন এই শব্দটিকে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক জীবনের বিশেষ পুরুষ-শাসিত ও পুরুষ-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গিকে ব্যাখ্যা করতে ব্যবহার করা হয়।
| 1 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
নৃতাত্ত্বিক সাক্ষ্য-প্রমাণগুলো থেকে দেখা যায় প্রাগৈতিহাসিক শিকারি-সংরক্ষণকারী সমাজগুলোতে তুলনামূলকভাবে বেশি লৈঙ্গিক সমতা ছিল, এবং প্লেইস্টোসিন যুগের শেষের অনেক পর কৃষি ও পশুর গৃহায়ণ (domestication) এর মত প্রযুক্তিগত ও সামাজিক উন্নয়নের আগ পর্যন্ত পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা তৈরি হয় নি। রবার্ট এম. স্ট্রোজিয়ার এর মতে, ঐতিহাসিক গবেষণা থেকে এখনও পর্যন্ত পিতৃতন্ত্রের নির্দিষ্ট সূচনা ঘটনা পাওয়া সম্ভব হয় নি। কোন স্কলার ছয় হাজার বছর পূর্বের (খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ অব্দ) সময়কে পিতৃতন্ত্রের সূচনা বলে দাবী করেন, যখন পিতৃতন্ত্রের সূচনা হিসেবে পিতার ধারণা তৈরি হয়।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
মার্ক্সবাদী তত্ত্ব অনুসারে ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস এবং কার্ল মার্কস একে ভিন্নভাবে দেখেছেন। তাদের মতে পিতৃতন্ত্র এসেছে একটি প্রাথমিক শ্রম বিভাগ থেকে যেখানে নারীরা গৃহ এর তত্ত্বাবধানে ছিল এবং কৃষির মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন এর তত্ত্বাবধান করত। পুঁজিবাদের বিকাশের পর উৎপাদন এর জগৎ মুদ্রায়িত (monetized) হয় (মুদ্রার সাহায্যে মূল্য নির্ধারণ করাকে মুদায়ণ বলে), এবং গৃহের জগৎ কখনই মুদ্রায়িত হয় নি এবং তা অবমূল্যায়িত হয়। আর এর দ্বারা নারী ও পুরুষ সম্পর্কিত ধারণা এবং পুরুষ ও নারীর ক্ষমতা পরিবর্তিত হয়ে যায়।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
প্রাচীন নিকট প্রাচ্যে খ্রিষ্টপূর্ব ৩১০০ অব্দে নারীর প্রজননমূলক ক্ষমতার উপর নিষেধাজ্ঞা এবং ইতিহাসকে প্রতিনিধিত্ব করা ও তৈরি করার কাজ থেকে নারীকে আলাদা রাখার ব্যাপারটি দেখা গেছে, যা থেকে সেই সময়ে পুরুষ কর্তৃক নারীর কর্তৃত্ব ছিল তা জানা যায়। কোন কোন গবেষকের মতে, হিব্রুদের আবির্ভাবের সাথে সাথে "ঈশ্বর-মানব চুক্তিসমূহ থেকেও নারীকে পৃথক করা হয়"। পুরাতত্ত্ববিদ মারিজা গিমবুটাস বলেন, প্রাচীন ইউরোপ এর এজিয়ান অঞ্চলের প্রাথমিক কৃষি সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীকে ইউক্রেনিয়ান স্তেপস থেকে আসা কুরগান (কুরগান-বিল্ডার) আক্রমণকারীদের দল বারবার আক্রমণ করলে বলকান ও দক্ষিণ ইতালিতে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পুরুষ ক্রমোচ্চ শ্রেণী (male hierarchy) তৈরিক হয়, যার থেকে পাশ্চাত্য সমাজে পিতৃতন্ত্রের উত্থান ঘটে। স্টিভেন টেইলর বলেন, পিতৃতান্ত্রিক কর্তৃত্বের উত্থান সামাজিক স্তরভূক্ত ক্রমোচ্চ শ্রেণীবিভাগজনিত রাষ্ট্রশাসনব্যবস্থা, প্রতিষ্ঠানায়িত হিংস্রতা এবং জলবায়ু-সংক্রান্ত পীড়নের সময়কালের সাথে সম্পর্কিত পৃথকীকৃত ব্যক্তিস্বতন্ত্র-অহং এর সাথে জড়িত।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_472467_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
পিতৃতন্ত্র
|
একজন বিশিষ্ট গ্রীক জেনারেল মেনো, একই নামের প্লেটোনিক সংলাপে, প্রাচীন গ্রীসের নারী ও পুরুষের স্ব-স্ব ধর্ম সম্পর্কিত বিরাজমান ভাবপ্রবণতার সার তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেন:প্রথমত, আপনি যদি একজন পুরুষের ধর্ম সম্পর্কে বলেন, সহজেই বলা যায় যে এগুলোই পুরুষের ধর্ম - তিনি শহরের বিষয়াদিকে ব্যবস্থাপনের জন্য প্রতিযোগিতায় জড়ান, আর এমনভাবে এগুলোকে তিনি ব্যবস্থাপন করেন যাতে এতে তার বন্ধুদের উপকার হয় এবং শত্রুদের ক্ষতি হয়, আর তিনি নিজে যাতে ক্ষতির সম্মুখীন না হন সেজন্য তিনি সচেতন হন। অন্যদিকে আপনি যদি একজন নারীর ধর্ম সম্পর্কে বলেন - তাহলে খুব সহজেই বলা যায় যে তিনি ভালভাবে গৃহের ব্যবস্থাপনা করেন, গৃহের সম্পত্তির দেখাশোনা করেন, এবং স্বামীকে মান্য করেন। এরিস্টোটলের রচনাগুলোতে নারীকে নৈতিকভাবে, বুদ্ধিগতভাবে এবং শারীরিকভাবে পুরুষের চেয়ে অধম হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে; সেখানে নারীকে পুরুষের সম্পত্তি হিসেবে বলা হয়েছে; বলা হয়েছে যে সমাজে নারীর ভূমিকা প্রজন এবং গৃহে পুরুষদেরকে সেবা করা; এবং দেখানো হয়েছে যে নারীর উপর পুরুষ কর্তৃত্বকে প্রাকৃতিক ও ধর্ম।
| 0.5 | 1,107.572587 |
20231101.bn_785089_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
জুয়ার উৎস বা শুরুটা একদমই অজানা। ইতিহাসের প্রায় সব সমাজেই কোন না কোন রূপে জুয়ার প্রচলন ছিলো। প্রাচীন গ্রীক-রোমান থেকে নেপোলিয়নের ফ্রান্স থেকে বর্তমান বাংলাদেশ সব খানেই জুয়ার অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
সর্বপ্রথম জানা ক্যাসিনো ইউরোপের ভেনিস, ইতালিতে ১৬৩৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭৭৪ সালে এটাকে বন্ধ করে দেয়া হয়।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
আমেরিকায় স্যালুন নামে প্রথম জুয়াবাড়ি নির্মিত হয়। চার প্রধান শহর নিউ অরেলিন্স, সেন্ট লুইস, শিকাগো এবং স্যানফ্রান্সিস্কোয় স্যালুন নির্মিত হয়। এসব স্যালুনে আগতরা পান করতো, আড্ডা দিতো এবং প্রায়শই জুয়া খেলতো। ১৯৩১ সালে নেভাদায় জুয়া খেলাকে বৈধ করা হলে সেখানে প্রথম বৈধ আমেরিকান ক্যাসিনো নির্মিত হয়। ১৯৭৬ সালে নিউ জার্সি আটলান্টিক শহরে জুয়া খেলা অনুমোদন করে। এটা বর্তমানে আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহৎ জুয়াড়ি শহর।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
খরিদ্দারেরা ক্যাসিনো গেমস দ্বারা জুয়া খেলে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা বা দক্ষতারও প্রয়োজন হয়। অধিকাংশ গেমস গাণিতিকভাবে এমনভাবে বিন্যাস করা থাকে যে প্রায়শই খেলোয়ারদের চেয়ে বাড়িগুলো সুবিধা পেয়ে থাকে। এই সুবিধাকে হাউজ এজ বলা হয়ে থাকে। পোকারের মতো খেলাগুলো যেখানে একজন খেলোয়াড় অপর খেলোয়ারের সাথে খেলে সেখানে বাড়িগুলো রেক নামে কমিশন নিয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
স্লট মেশিন বা ভিডিও লটারি মেশিন ক্যাসিনোর অন্যতম জনপ্রিয় জুয়া খেলা। প্রতিবেদনে জানা যায় আধুনিক স্লট মেশিন খুবই আকর্ষণীয়।
| 1 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুসারে ২০১১ সালে বিশ্বের সব থেকে বড় ক্যাসিনো পরিচালনা কোম্পানিগুলোর আয় প্রায় US$৫৫ বিলিয়ন। সোসাইদেদে।দে তুরিজমো এ দিভারসোয়েস দে ম্যাক্যাও এই খাতে এগিয়ে থাকা কোম্পানি। তারা ২০১১ সালে $৯.৭ বিলিয়ন আয় করে। এর পরে ছিলো লাস ভেগাস স্যান্ডসের আয় $৭.৪ বিলিয়ন। তৃতীয় বৃহত্তম ক্যাসিনো পরিচালনা কোম্পানি সিজারস এন্টারটেইনমেন্ট কর্পোরেশন যাদের আয় US$৬.২ বিলিয়ন।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
পৃথিবী ব্যাপী অনেক স্থানেই ক্যাসিনো আছে। তার মধ্যে অল্পকিছু স্থান জুয়াখেলার জন্যে সুপরিচিত হয়ে উঠেছে।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
অনেক বইয়ে মন্টে কার্লো ক্যাসিনোর উল্লেখ আছে। বেন মেজরিকের বুস্টিং ভেগাসে একদল ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অভ টেকনোলজির ছাত্র $১ মিলিয়ন যেতে। বইটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লিখিত। জেমস বন্ড উপন্যাস ও চলচ্চিত্রে মন্টে কার্লো ক্যাসিনোর উল্লেখ আছে। দ্যা ম্যান হু ব্রোক দ্যা ব্যাংক এট মন্টে কার্লো চলচ্চিত্রে এই একই নামে একটা গান আছে।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_785089_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B
|
ক্যাসিনো
|
ক্যাসিনো দি ক্যাম্পিয়নে সুইজারল্যান্ডের ক্যান্টন অভ টিকিনোর মধ্যে অবস্থিত ইতালিয় ছিটমহল ক্যাম্পিয়নে দ'ইতালিয়ায় অবস্থিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিদেশি কূটনীতিকদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের জন্যে ১৯১৭ সালে ক্যাসিনোটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ক্যাসিনোটির মালিক ইতালিয় সরকার এবং পরিচালনায় দায়িত্বে আছে মিউনিসিপ্যালিটি। ইতালি এবং সুইজারল্যান্ডে জুয়ার আইন কিছুটা শিথিল হওয়ায় মন্টে কার্লোর পরে এটা দ্বিতীয় জনপ্রিয় জুয়ার আড্ডা। ২০০৭ সালের সম্প্রসারণের পরে এটা ইউরোপের সর্ববৃহৎ ক্যাসিনোয় পরিণত হয়।
| 0.5 | 1,107.189117 |
20231101.bn_558620_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
কেরাটিনোসাইটস হল প্রধান কোষ, যা বহিস্ত্বকের ৯৫% গঠনকারী, যেখানে মার্কেল কোষ, মেলানোসাইটস এবং ল্যাঞ্জারহান্স কোষও উপস্থিত। বহিস্ত্বক নিম্নলিখিত স্ট্রাটা বা স্তরে (দূরতম স্তর থেকে শুরু করে) বিভক্ত করা যায়:
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
থর ব্যাসালের মধ্যে Keratinocytes মাইটোসিসের মাধ্যমে প্রচুর সংখ্যায় স্বীয় বংশবৃদ্ধি এবং অপত্য কোষে তারা সেল বিভেদ একাধিক পর্যায়ে ভুগা আকৃতি এবং গঠন পরিবর্তন স্তর উপরে উঠানো অবশেষে anucleated হয়। যে প্রক্রিয়া চলাকালীন, keratinocytes অত্যন্ত সংগঠিত হয়ে যাবে, একে অপরের এবং ক্ষরণের শিং, নখ, চুল ইঃ গঠনকারী প্রোটিন প্রোটিন ও লিপিড যা একটি কোষীয় ম্যাট্রিক্স গঠনের অবদান এবং ত্বক যান্ত্রিক শক্তি প্রদান মধ্যে সেলুলার সংযোগস্থলের (desmosomes) গঠন. [3] থর corneum থেকে Keratinocytes অবশেষে পৃষ্ঠ (desquamation) থেকে চালা হয়.
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
বহিস্ত্বকে কোনো রক্তনালী নেই, এবং গভীরতম স্তরের কোষগুলি উপরের স্তর ব্যাপ্ত রক্ত কৈশিক থেকে ব্যাপন দ্বারা পুষ্ট হয়।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
বহিস্ত্বক এবং অন্তস্ত্বক তন্তু বুনিয়াদ ঝিল্লি নামক একটি পাতলা পর্দা দ্বারা বিভক্ত করা হয়। বুনিয়াদ ঝিল্লি কোষ, অন্তস্ত্বক এবং বহিস্ত্বকের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও সাইটোকিন এবং শারীরবৃত্তীয় রিমডেলিং বা মেরামতের প্রক্রিয়ার সময় তাদের নিয়ন্ত্রিত মুক্তির জন্য একটি জলাধার হিসেবে কাজ করে।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
অন্তস্ত্বকটি বহিস্ত্বের নীচে ত্বকের স্তর যা সংযোজক টিস্যু নিয়ে গঠিত এবং শরীরকে চাপ এবং চোট থেকে রক্ষা করে। কোষ ফাইব্রিলস, মাইক্রোফাইব্রিলস এবং স্থিতিস্থাপক তন্তুর সমন্বয়ে এক্সট্রা সেলুলার ম্যাট্রিক্সের মাধ্যমে অন্তস্ত্বক ত্বকে প্রসারিত শক্তি এবং স্থিতিস্থাপকতা সরবরাহ করে, হায়ালুরোনান এবং প্রোটোগ্লাইকান্সগুলিতে নিমজ্জিত ত্বকের প্রোটোগ্লাইক্যানগুলি বিচিত্র এবং এদের জন্য খুব নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে উদাহরণস্বরূপ হিলিউরোনান, ভার্সিকান এবং ডেকোরিন অন্তস্ত্বক এবং বহিস্ত্বক এক্সট্রা সেলুলার ম্যাট্রিক্স জুড়ে রয়েছে তবে বিগ্লাইকান এবং পেরেলিকান কেবল বহিস্ত্বকে পাওয়া যায়।
| 1 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
এটা অনেকগুলো সংবেদক যেমন, স্পর্শসংবেদক এবং তাপসংবেদকের মাধ্যমে স্পর্শ এবং তাপের অনুভূতি বহন করে। এছাড়া এতে চুলের ফলিকলস, ঘর্মগ্রন্থি, মেদবহুল গ্রন্থি, এপোক্রাইন গ্রন্থি, লসিকানালী এবং রক্তনালী থাকে। অন্তস্ত্বকের মধ্যের রক্তনালী নিজস্ব কোষ থেকে বর্জ্য অপসারণ সেইসাথে বহিস্ত্বকের জন্য পুষ্টি প্রদান করে।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
চামড়া একটি নরম কলা এবং এটি মুখ্য যান্ত্রিক আচরণ প্রদর্শণ করে। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল জে-বক্ররেখা পীড়ন টান প্রতিক্রিয়া, যাতে অধিক টান এবং স্বল্প পীড়নযুক্ত একটি অঞ্চল অবস্থিত হয়, এবং কোলাজেন ফিব্রিলের আণুবীক্ষণিক সোজা এবং পুনরভিযোজনের অনুরূপ হয়। স্থলবিশেষে অক্ষত ত্বক পূর্বসংকুচিত হয়, ডুবুরি এর শরীরের চারপাশে ভেজা পোশাকের মত।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
চামড়া শব্দটি ভেড়া, ছাগল (ছাগচর্ম), শূকর, সর্প (সর্পচর্ম) ইত্যাদি ছোট প্রাণীর আচ্ছাদন অথবা একটি বৃহৎ পশুর তরুণকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_558620_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
চামড়া
|
হাইড(hide) বা রহাইড(rawhide) বড় প্রাপ্তবয়স্ক পশুর আচ্ছাদন যেমন গাভী, মহিষ, ঘোড়া ইত্যাদির কাঁচা চামড়া বোঝায়।
| 0.5 | 1,103.891041 |
20231101.bn_640120_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
যদিও ৫৪১ সালে সম্রাট প্রথম জাস্টিনিয়ান দ্বারা বাসিলিউসকে শেষ অরাজকীয় অধিনায়কীয় পদে নিয়োগ দেওয়া হয়, দ্বিতীয় কনস্টানুস (৬৪১-৬৬৮) পর্যন্ত পরবর্তী সম্রাটগণ গদিপ্রাপ্তির পর জানুয়ারির এক তারিখে অধিনায়কীয়দের নিয়োগ করতেন। জাস্টিনিয়ান ছাড়া সমস্ত সম্রাটরাই নিজেদের শাসন বর্ষ সহ রাজকীয় অধিনায়কীয় সাল ব্যবস্থা ব্যবহার করতেন। ৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে ষষ্ঠ লিও কর্তৃক জারিকৃত নোভেল ৯৪ আইনের ফলে এই প্রথা বাতিল করা হয়।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
আরেকটি গণনা ব্যবস্থা আলেকজান্দ্রিয়ার যাজক অ্যানিনিয়াস ৪০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে প্রবর্তন করেছিলেন। এটি যিশুর জন্ম ঘোষণা জুলীয় বর্ষপঞ্জির ৯ খ্রিস্টাব্দের ২৫ শে মার্চ তারিখে প্রদর্শন করে যা ডায়োনিসিয়াসের নির্ধারিত তারিখের আট থেকে দশ বছর পরে। এই ব্যবস্থা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যে জনপ্রিয় হলেও খুব বেশি ব্যবহৃত হতো না এবং এখনো ইথিওপিয়ায় ব্যবহৃত হয় যার ফলে গ্রেগরীয় ও ইথিওপীয় বর্ষপঞ্জির মাঝে ৭-৮ বছরের পার্থক্য দেখা যায়। মাক্সিমাস দ্যা কনফেসর, জর্জ সিন্সেলাস ও থিওফানেসের মত পঞ্জিকাবিদরা নিজেদের মতে পৃথিবী সৃষ্টির যুগ নির্ণয় করেছেন। এই পঞ্জিকা যুগ পদ্ধতির নাম সৃষ্টাব্দ (, পৃথিবীর বর্ষ; যার আদ্যক্ষর ইংরেজিতে AM) যেখানে প্রথম বছর শুরু হয়েছে ২৫ মার্চ ৫৪৯২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। পরবর্তী যুগের বাইজেন্টাইন পঞ্জিকাবিদেরা সৃষ্টাব্দের প্রথম বছর বাইজেন্টাইন বর্ষপঞ্জির ১ সেপ্টেম্বর ৫৫০৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্ধারণ করে। কোন নির্দিষ্ট সৃষ্টাব্দ পদ্ধতি পুরো খ্রিস্টীয় বিশ্ব জুড়ে প্রচলিত ছিলো না। ইউসেবিয়াস তার ঘটনাপঞ্জিতে আব্রাহামের জন্মের বছর ২০১৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুরু করেছেন (১ খ্রিস্টাব্দ = ২০১৭ আব্রাহামাব্দ বা অ্যানো আব্রাহামি)।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
স্পেন ও পর্তুগাল স্পেনীয় সাল ব্যবহার করতো (আরেক নাম সিজারদের সাল), যার প্রথম বছর শুরু হয় ৩৮ খ্রিস্টপূর্ব থেকে। ১৪২২ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগাল ইউরোপের শেষ ক্যাথলিক সম্প্রদায় হিসেবে খ্রিস্টাব্দ পদ্ধতি গ্রহণ করে।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
শহিদী সাল আরেকটি পঞ্জিকা সাল যার বর্ষ ২৮৪ খ্রিস্টাব্দে ডিওক্লেটিয়ান নামক খ্রিস্ট ধর্মালম্বীদের উপর চরম নির্যাতনকারীর গদিপ্রাপ্তির বছর থেকে শুরু হয়। এটি আলেক্সান্দ্রীয় কিবতীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী দ্বারা ব্যবহৃত হতো এবং এখনো তাদের দ্বারা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি ইথিওপীয় সনাতনী খ্রিস্টীয় সম্প্রদায়ও ব্যবহার করতো। আরেকটি পঞ্জিকা যুগ ব্যবস্থা ছিলো যা যীশুর ক্রুশারোহণের বছর থেকে শুরু হয় যার বর্ষ হিসেবে প্রথমদিকে হিপোলাইটাস ও টারটুলিয়ানরা ২৯ খ্রিস্টাব্দ বিশ্বাস করতেন বলে বিভিন্ন মধ্যযুগীয় কাগজপত্রে উল্লেখ রয়েছে।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
উদাহরণস্বরূপ, কিউনিংহাম ও স্টের (১৯৯৮) লিখেছেন যে "বি.সি.ই./সি.ই. […] যিশু খ্রিস্টের প্রতি বিশ্বাসের চিহ্ন বহন করে না এবং সেজন্য এই দুটি প্রচলিত বি.সি/এ.ডি এর চাইতে আন্তঃধর্মীয় সংলাপের জন্য অধিক উপযুক্ত।" এর উপর ভিত্তি করে চীনা প্রজাতন্ত্র মিঙ্গু সাল গ্রহণ করে কিন্তু আন্তর্জাতিক কাজে পশ্চিমা বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করা হয়। এর অনূদিত অর্থ হচ্ছে ()। পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন যেকোন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কাজে () গ্রহণ করে।
| 1 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
খ্রিস্টাব্দ বর্ষ সংখ্যা পদ্ধতিতে, হোক সেটা জুলীয় বর্ষপঞ্জি কিংবা গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি, ১ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে ১ খ্রিস্টপূর্ব আসে এবং কোন শূন্য বর্ষ থাকেনা। নতুন শতাব্দী, সহস্রাব্দ বা যুগ শূন্য বর্ষ থেকে নাকি ১ থেকে শুরু হয়েছে সেটা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
গণনার সুবিধার্থে জ্যোতির্বিজ্ঞানীয় বর্ষ সংখ্যা পদ্ধতি ও আইএসও ৮৬০১ সুস্পষ্ট অবস্থানগত বছর সংখ্যার উপর ভিত্তি করে যার ফলে ১ খ্রিস্টাব্দ = বর্ষ ১, ১ খ্রিস্টপূর্ব = বর্ষ ০ (শূন্য বর্ষ), ২ খ্রিস্টপূর্ব = -১, ইত্যাদি এভাবে বর্ষ সংখ্যা লেখা হয়। সাধারণ অর্থে প্রাচীন তারিখগুলো জুলীয় বর্ষপঞ্জিতে দেখানো হলেও আইএসও ৮৬০১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করে এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা উদ্দেশ্য অনুযায়ী বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারে। আর তাই শূন্য বা ঋণাত্মক বর্ষ ব্যবহারকারী তারিখগুলো খ্রিস্টাব্দ বা খ্রিস্টপূর্বাব্দে রূপান্তরের পূর্বে ভালোভাবে বিবেচনা করে নেওয়াটা প্রয়োজন।
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
Declercq, G. "Dionysius Exiguus and the Introduction of the Christian Era". Sacris Erudiri 41 (2002): 165–246. An annotated version of part of Anno Domini.
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_640120_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
খ্রিস্টাব্দ
|
Doggett. (1992). "Calendars" (Ch. 12), in P. Kenneth Seidelmann (Ed.) Explanatory supplement to the astronomical almanac. Sausalito, CA: University Science Books. .
| 0.5 | 1,101.704055 |
20231101.bn_413881_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
প্লাজমোডিয়াম এপিকমপ্লেক্সা পর্বে অন্তর্গত, যা কোষের এক প্রান্তে 'ক্ষরণকারী অঙ্গাণু' বিশিষ্ট এককোষী পরজীবীদের একটি ট্যাক্সোনমিক গোষ্ঠী। এপিকমপ্লেক্সার মধ্যে প্লাজমোডিয়াম বর্গ হেমোস্পোরিডা (Order Haemosporida)-র অন্তর্গত, এটি রক্তকোষে বসবাস করে এমন সব এপিকমপ্লেক্সানদের নিয়ে গঠিত একটি গ্রুপ। রঞ্জক পদার্থ হিমোজয়েনের উপস্থিতি এবং অযৌন জনন পদ্ধতির ভিত্তিতে বর্গটি পুনরায় চারটি গোত্রে বিভক্ত হয়, যার মধ্যে প্লাজমোডিয়াম গোত্র প্লাজমোডিডা (Family Plasmodiidae)-তে অবস্থিত।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
প্লাজমোডিয়াম গণ ২০০ টিরও বেশি প্রজাতি নিয়ে গঠিত, যেগুলো সাধারণত সংক্রমিত প্রাণীর ব্লাড ফিল্মে কিরূপে প্রতীয়মান হয় তার উপর ভিত্তি করে বর্ণিত হয়। এই প্রজাতিগুলোকে পরজীবীর অঙ্গসংস্থান এবং পোষকের পরিসরের উপর ভিত্তি করে ১৪ টি উপগণে বিভক্ত করা হয়েছে:
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
Plasmodium falciparum এবং Plasmodium reichenowi (যারা একত্রে উপগণ Laverania গঠন করে) ব্যতীত বানর এবং নরবানরে সংক্রমণ ঘটানো অন্যান্য প্রজাতিসমূহ উপগণ প্লাজমোডিয়াম এর মধ্যে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। কিছু প্রাইমেট (যেমন- লেমুর এবং অন্যান্য) সহ অন্য স্তন্যপায়ীদের সংক্রমিত করে যেসব পরজীবীরা, সেসব উপগণ Vinckeia তে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। পাঁচটি উপগণ Bennettinia, Giovannolaia, Haemamoeba, Huffia এবং Novyella পরিচিত অ্যাভিয়ান ম্যালেরিয়ার প্রজাতিসমূহ ধারণ করে। বাকী উপগণ : Asiamoeba, Carinamoeba, Lacertamoeba, Ophidiella, Paraplasmodium, এবং Sauramoeba তে বিচিত্রসব পরজীবীরা অন্তর্ভুক্ত যারা সরীসৃপে সংক্রমণ ঘটায়।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
আণবিক পদ্ধতি ব্যবহার করে প্লাজমোডিয়াম প্রজাতির উপর সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এই গোষ্ঠীর বিবর্তন সঠিকভাবে ট্যাক্সোনমি অনুসরণ করেনি। বহুপ্লাজমোডিয়াম প্রজাতি অঙ্গসংস্থানের দিক থেকে অনুরূপ হলেও বা একই পোষককে সংক্রমিত করলেও, দেখা যায় তারা দূর সম্পর্কিত। ১৯৯০-এর দশকে, অনেক গবেষণাতে বিভিন্ন প্রজাতির রাইবোজমীয় RNA এবং একটি পৃষ্ঠতল প্রোটিন জিনের মধ্যে তুলনা করে প্লাজোডিয়াম প্রজাতিসমূহের বিবর্তনীয় সম্পর্কের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করা হয়, দেখা যায় যে, মানুষের পরজীবী Plasmodium falciparum, প্রাইমেটেদের অন্যান্য পরজীবীগুলোর চেয়ে পাখিদের পরজীবীগুলোর সাথে আরও ঘনিষ্টভাবে সম্পর্কযুক্ত। তবে পরবর্তীতে আরও বেশি পরিমাণে প্লাজমোডিয়াম প্রজাতির নমুনা নিয়ে গবেষণায় করে দেখা গেছে যে, স্তন্যপায়ীদের পরজীবীরা Hepatocystis গণের সাথে একটি ক্লেইড (Clade) গঠন করে, অপরদিকে টিকটিকি বা পাখিদের পরজীবীরা উপগণটি অনুসরণ না করে, বিবর্তনীয় সম্পর্কের ভিত্তিতে একটি পৃথক ক্লেইড গঠন করে:
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
প্লাজমোডিয়াম এর বিভিন্ন বংশানুক্রমিক ধারা সঠিক কখন বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল, তা নিয়ে ব্যাপক ভিন্নমত রয়েছে। অনুমান করা হয়, প্রায় ১.৬২ থেকে ১০ কোটি বছর পূর্বে হেমোস্পোরিডা বর্গের বৈচিত্রতা সৃষ্টি হয়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরত্বের কারণে মানব পরজীবী Plasmodium falciparum ঠিক কবে প্লাজমোডিয়াম এর অন্যান্য বংশানুক্রমিক ধারা থেকে পৃথক হয়ে যায়, তা নির্ণয় করার জন্য গবেষকদের মাঝে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। অনুমান করা হয়, এ ঘটনা ঘটেছিল প্রায় ১.১ লাখ থেকে ২৫ লাখ বছর আগে।
| 1 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
প্লাজমোডিয়াম প্রজাতিসমূহ সারা বিশ্ব জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে। সকল প্লাজমোডিয়াম প্রজাতিই পরজীবী এবং তাদের জীবনচক্র সম্পন্ন করতে একটি মেরুদণ্ডী পোষক এবং একটি কীট পোষকের মধ্য দিয়ে যাওয়া আবশ্যক। প্লাজমোডিয়াম এর একেক প্রজাতি একেক রকম পোষক পরিসীমা প্রদর্শন করে। কিছু প্রজাতি রয়েছে যারা কেবল একটি মেরুদণ্ডী এবং কীট পোষকের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, অন্য প্রজাতিসমূহ কয়েকটি প্রজাতির মেরুদণ্ডী এবং / অথবা কীটকে সংক্রমিত করতে পারে।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
সরীসৃপ, পাখি এবং স্তন্যপায়ী সহ বৃহৎ পরিসরের মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ভিতর প্লাজমোডিয়াম পরজীবী বর্ণিত হয়েছে। যদিও অনেক প্রজাতি একাধিক মেরুদণ্ডী পোষককে সংক্রমিত করতে পারে, তবে তারা সাধারণত একটি শ্রেণীতে নির্দিষ্ট থাকে (যেমন- পাখি)।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
মানুষ সাধারণত প্লাজমোডিয়াম এর পাঁচটি প্রজাতি দ্বারা সংক্রমিত হয় এবং এদের ভিতর অধিকাংশক্ষেত্রে মারাত্মক রোগ ও মৃত্যু ঘটে প্লাজমোডিয়াম ফ্যালসিপারাম সংক্রমণের কারণে। কিছু প্রজাতি মানুষকে সংক্রমিত করার পাশাপাশি অন্যান্য প্রাইমেটদেরকেও সংক্রমিত করতে পারে এবং কিছু প্রজাতি (যেমন- Plasmodium knowlesi) অন্যান্য প্রাইমেট থেকে মানুষে জুনোটিক সংক্রমণ ঘটাতে পারে। অ-মানব প্রাইমেটে বিভিন্ন ধরনের প্লাজমোডিয়াম প্রজাতি থাকে, যেগুলো সাধারণত মানুষকে সংক্রমিত করে না। এদের মধ্যে কয়েকটি প্রজাতি প্রাইমেটে গুরুতর রোগ সৃষ্টি করতে পারে,আর অন্যরা রোগ সৃষ্টি না করেই দীর্ঘদিন ধরে পোষকের দেহে থাকতে পারে। অন্যান্য অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণীরাও প্লাজমোডিয়াম প্রজাতিসমূহ বহন করে, যেমন বিভিন্ন রকমের ইঁদুর, খুরওয়ালা প্রাণী এবং বাদুড় । এক্ষেত্রেও দেখা যায় যে প্লাজমোডিয়াম এর কিছু প্রজাতি এই পোষকগুলোর কোন কোনটাতে মারাত্মক রোগ ঘটাতে পারে, আবার কোনটাতে ঘটায় না।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_413881_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
প্লাজমোডিয়াম
|
প্লাজমোডিয়াম এর দেড় শতাধিক প্রজাতি বিভিন্ন ধরনের পাখিকে সংক্রমিত করে। সাধারণতপ্লাজমোডিয়াম এর প্রতিটি প্রজাতিই একটি থেকে শুরু করে কয়েকটি প্রজাতির পাখিকে সংক্রমিত করতে পারে। যেসব প্লাজমোডিয়াম পরজীবী পাখিদের সংক্রমিত করে, একটি নির্দিষ্ট পোষকে তারা বহুবছর ধরে বা পোষকটির পুরো জীবনকাল ধরে বেঁচে থাকতে পারে, যদিও কিছু ক্ষেত্রে প্লাজমোডিয়াম সংক্রমণ গুরুতর অসুস্থতা এবং দ্রুত মৃত্যু ঘটাতে পারে। স্তন্যপায়ীদের সংক্রামক প্লাজমোডিয়াম প্রজাতিগুলো না থাকলেও, পাখিদের সংক্রমিত করে এমন প্রজাতিগুলো সারা পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে।
| 0.5 | 1,100.440101 |
20231101.bn_318626_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
পর্ণমোচী () মানে “পরিপক্ব অবস্থায় ঝরে যাওয়া” অথবা “ঝরে যাওয়ার ঝোঁক” বোঝায়। যেসব বৃক্ষ অথবা গুল্ম ঋতুভেদে পাতা ঝরিয়ে দেয় সেসব ক্ষেত্রে, এবং উদ্ভিদের অন্যান্য অংশসমূহ (যেমন- ফুল ফোটার পর পাপড়ি বা পরিপক্ব হয়ে গেলে ফল) ঝরানোর ক্ষেত্রে আদর্শরূপে এটিকে ব্যবহার করা হয়। আরোও সাধারণ অর্থে বলা যায়, পর্ণমোচী মানে হল যে অঙ্গ আর প্রয়োজন নেই, অথবা যে অঙ্গের উদ্দেশ্য ফুরিয়ে গেছে, তার ঝরে যাওয়া। উদ্ভিদে এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। বিভিন্ন প্রাণীর অঙ্গের ক্ষেত্রেও একই অর্থ নির্দেশ করা হয়, যেমন- হরিণের পর্ণমোচী শিং, অথবা মানুষসহ কিছু স্তন্যপায়ীর পর্ণমোচী দুধদাঁত।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
উদ্ভিদবিদ্যা এবং উদ্যানবিদ্যায় বৃক্ষ, গুল্ম ও বিরুৎ বহুবর্ষজীবীসহ পর্ণমোচী উদ্ভিদ হল সেগুলো যারা বছরের একটি সময়ে তাদের সকল পাতা ঝরিয়ে দেয়। এই প্রক্রিয়াকে অ্যাবসিশন বলে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পত্রঝরার বিষয়টি শীতকালের সাথে কাকতালীয়ভাবে মিলে যায়- যেমন, শীতপ্রধান অথবা মেরু জলবায়ু। বিশ্বের অন্যান্য অংশে, যেমন ক্রান্তীয়, প্রায়-ক্রান্তীয়, এবং শুষ্ক অঞ্চলে, বৃষ্টিপাতের বৈচিত্রের উপর ভিত্তি করে শুষ্ক মৌসুমে অথবা অন্যান্য মৌসুমে উদ্ভিদ তাদের পাতা ঝরিয়ে দেয়।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
পর্ণমোচীর বিপরীত হল চিরহরিৎ, যার ক্ষেত্রে সারা বছর ধরে সবুজ পত্ররাজি বিরাজ করে। যেসব উদ্ভিদ এসবের মাঝামাঝি, তাদেরকে প্রায়-পর্ণমোচী বলা হয়; নতুন বৃদ্ধি শুরুর সাথে সাথে এরা পাতা ঝরিয়ে দেয়। অন্যসব উদ্ভিদ হল প্রায়-চিরহরিৎ যারা শীতঋতুতে অথবা শুষ্ক মৌসুমে কিছু পাতা ধরে রেখে পরবর্তী বৃদ্ধি মৌসুম আসার আগেই পাতা ঝরিয়ে দেয়। ওকের কিছু প্রজাতিসহ, কিছু বৃক্ষের শুষ্ক পাতা রয়েছে যা শীতকাল জুড়ে বৃক্ষে রয়ে যায়। এসব অটল শুষ্ক পাতাকে মার্সেসেন্ট পাতা বলে এবং নতুন বৃদ্ধি শুরুর সাথে সাথে বসন্তে এরা ঝরে পড়ে।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
বহুসংখ্যক পর্ণমোচী উদ্ভিদ পাতাবিহীন অবস্থায় ফুল ফোটায় যেহেতু তাতে পরাগায়নের কার্যকারিতা বেড়ে যায়। পাতার অনুপস্থিতি বায়ু-পরাগি উদ্ভিদে বায়ুর প্রবাহ উন্নত করে এবং কীট-পরাগি উদ্ভিদে কীটের নিকট ফুলের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি করে। এই কৌশলের ঝুঁকিও আছে, যেমন হিম দ্বারা ফুলের ক্ষতি হতে পারে অথবা, শুষ্ক মৌসুমের অঞ্চলে উদ্ভিদের পানির পীড়ণ বৃদ্ধি পেতে পারে। তথাপি, পাতাবিহীন অবস্থায় স্বচ্ছ বরফ ঝড় দ্বারা বৃক্ষশাখা ও কান্ডের অনেক কম ভাঙন হয়। এছাড়াও ঠান্ডা শীতের দিনে তরল পানির প্রাপ্যতা কমে যাবার কারণে উদ্ভিদ পানির অপচয় হ্রাস করতে পারে।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
পত্রঝরা বা অ্যাবসিশনের সাথে জটিল শারীরবৃত্তীয় সংকেত এবং উদ্ভিদের মধ্যকার পরিবর্তন জড়িত রয়েছে। সালোকসংশ্লেষণের প্রক্রিয়া পাতায় ক্লোরোফিলের যোগান ধীরে ধীরে কমিয়ে দেয়। উদ্ভিদ সাধারণত গ্রীষ্মে পুনরায় এসব ক্লোরোফিল পূর্ণ করে নেয়। শরৎকালে যখন দিন ছোটো হয়ে আসে অথবা উদ্ভিদ যখন খরা-পীড়িত, পর্ণমোচী উদ্ভিদ ক্লোরোফিল কণা উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এর ফলে অন্যান্য রঞ্জক কণা স্পষ্ট হয় এবং অসবুজ রঙের পত্ররাজী পরিলক্ষিত হয়। দিন যখন ছোটো হয়ে আসে এবং রাত্রি ঠান্ডা হলেও হিমাঙ্কের উপরে বিরাজ করে, পাতার রঙ তখন সবচাইতে উজ্জ্বল হয়। অন্যান্য রঞ্জক পদার্থের মধ্যে রয়েছে ক্যারটিনয়েড যা হলুদ, বাদামি, আর কমলা রঙের। এ্যানথোসায়ানিন রঞ্জক পদার্থ লাল এবং রক্তবর্ণের সৃষ্টি করে, যদিও তারা সবসময় পাতাতে উপস্থিত থাকে না। বরং এ্যাবসিশন প্রক্রিয়া শুরুর পর যখন শর্করা পাতার মধ্যে আটকে থাকে, গ্রীষ্মের শেষের দিকে এমন সময়ে এরা পত্ররাজীতে উৎপাদিত হয়।
| 1 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
পত্রবৃন্ত ও শাখার মধ্যবর্তী স্থানে যখন একটি অ্যাবসিশন স্তরের সৃষ্টি হয় তখনই পাতা ঝরা আরম্ভ হয়। পাতার নতুন বৃদ্ধির সময়ে বসন্তকালে এই স্তরের সৃষ্টি হয়। একের সাথে অন্যের পার্থক্য করতে পারে এমন কোষের স্তরের দ্বারা এটি গঠিত। পাতা এবং উদ্ভিদের অন্যান্য অংশ থেকে উৎপাদিত অক্সিন নামক উদ্ভিদ হরমোনের প্রতি এসব কোষ সংবেদনশীল হয়। পাতা থেকে অক্সিনের উৎপাদনের হার যখন উদ্ভিদের দেহের উৎপাদনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়, এ্যাবসিশন স্তরের কোষগুলো তখন পরষ্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে। শরতে, অথবা পীড়ণের সময়, পাতায় অক্সিনের উৎপাদন কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায় যা এ্যাবসিশন স্তরের কোষগুলোকে সম্প্রসারিত করে দেয়। কোষের এই সম্প্রসারণ কোষের বিভিন্ন স্তরের মধ্যকার সংযোগ ভেঙে দেয় যার ফলে উদ্ভিদ থেকে পাতা আলাদা হয়ে পড়ে। এসময় ভাঙনের অংশে একটি স্তরের সৃষ্টি হয় যা উদ্ভিদকে রসহানি থেকে রক্ষা করে।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
বেশ কিছু সংখ্যক উদ্ভিদ পাতা ঝরানোর পূর্বে তা থেকে নাইট্রোজেন এবং কার্বন অপসারণ করে এবং প্রোটিন আকারে মূল ও অভ্যন্তরীন বাকলের প্যারেনকাইমা কোষের ভ্যাকুয়লে জমা রাখে। বসন্তকালে নতুন পাতা বা ফুল বৃদ্ধির সময় এসব প্রোটিন নাইট্রোজেনের উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
চিরহরিতের সাপেক্ষে পর্ণমোচী উদ্ভিদের সুবিধা-অসুবিধা উভয়ই রয়েছে। জল সংরক্ষণের জন্য অথবা শীতের আবহাওয়ায় বেচে থাকার জন্য পর্ণমোচী উদ্ভিদকে পাতা ঝরিয়ে ফেলতে হয়, পরবর্তী বৃদ্ধি মৌসুমে অবশ্যই তাদেরকে নতুন পাতা ছাড়তে হয়। এজন্য তাদেরকে যেসব সম্পদ ব্যবহার করতে হয়, চিরহরিতের ক্ষেত্রে তার দরকার পড়ে না। অন্যদিকে শীতকালে পাতা ঝরানোর ফলে উদ্ভিদ কীটপতঙ্গের হাত থেকে রক্ষা পায়। পত্র মেরামত এবং একে কার্যক্ষম রাখার চাইতে কেবলমাত্র একে হারানো এবং পুনরায় গজানো অধিকতর শ্রেয়। পাতা ঝরানোর ফলে ক্যাভিটেশন কমে যায় যা উদ্ভিদের জাইলেম ভেসেলকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এই ঘটনা পর্ণমোচী উদ্ভিদে বৃহৎ ব্যাসার্ধের জাইলেম ভেসেলের সৃষ্টি করে যা গ্রীষ্মের বৃদ্ধি ঋতুতে প্রস্বেদনের হার বাড়িয়ে দেয়।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_318626_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%80
|
পর্ণমোচী
|
যেসব বনের অধিকাংশ বৃক্ষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বৃদ্ধি মৌসুমের শেষে পাতা ঝরিয়ে দেয় সেসব বনকে পর্ণমোচী বন বলে। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে এসব বন দেখতে পাওয়া যায় যাদের রয়েছে নিজস্ব বাস্তুতন্ত্র, বনতলের বৃদ্ধি, এবং মৃত্তিকার গতিময়তা।
| 0.5 | 1,096.987841 |
20231101.bn_421330_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
দাবানল () হচ্ছে বনভূমি বা গ্রামীণ এলাকার বনাঞ্চলে সংঘটিত একটি অনিয়ন্ত্রিত আগুন। পাহাড়িয়া অঞ্চলে দাবানলের ইন্ধন কিছু বেশি। উষ্ণ তাপক-শিখা ক্রমশ ওপরের দিকে উঠতে থাকে আর পোড়াতে থাকে বন। উঁচু গাছের ক্যানপির আগুন অনায়াসে উড়তে থাকে যত্রতত্র। এসব আগুন নিয়ন্ত্রণ করাও কঠিন হয়ে পড়ে কারণ আগুন থামাবার জন্যে সহজে কোনো ব্ল্যাঙ্ক করিডোর তৈরি করা যায় না যেখান থেকে সরিয়ে ফেলা যায় ক্ষুপ, ঝরা পাতা, ভেষজ দাহ্যবস্তুসমূহ। অতএব যতক্ষণ খুশি আপন মনে জ্বলতে থাকে আগুন। জ্বলতে জ্বলতে যখন খাদ্যের প্রচণ্ড অভাব হয় কেবল তখনই মরে যায়, দুর্ভিক্ষে মরার মতোই। ইতোমধ্যে মাটি পুড়ে টেরাকোটা হয়ে যায়, হারিয়ে ফেলে দরকারি জলশোষণ ক্ষমতা। এমন দগ্ধ মাটির ওপর যখন ঝুম বৃষ্টি নামে তখন এসব আলগা পোড়ামাটি আর কাদা ধুয়ে সমানে নামতে থাকে পাহাড়ের গা বেয়ে। নামতে নামতে পাদদেশে গড়ে তোলে কদর্য বিপুল পাহাড়, যে পাহাড় সরানো সহজ কাজ নয়।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
আমেরিকার বনাঞ্চলে বিভিন্ন উপায়ে আগুন লাগে বছরে প্রায় এক লক্ষ বার যে কারণে পুড়ে যায় ২০ লক্ষ হেক্টর জমি। ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম এই আগুন সামনে যা কিছু পায় পুড়িয়ে নিঃশেষ করে গাছপালা ঘরবাড়ি মানুষসহ। বজ্রপাতসহ এই আগুন লাগবার পেছনে প্রাকৃতিক কারণ মাত্র পাঁচ ভাগের একভাগ। বাকী চারভাগের জন্যে দায়ী মানুষ। অযত্নে ফেলে রাখা ক্যাম্পফায়ারের আগুন, সিগারেটের অবশিষ্টাংশ ইত্যাদি থেকে যতটা আগুন লাগে ততটা লাগে না প্রকৃতি থেকে। কিন্তু যেভাবেই হোক একবার আগুন লাগলে প্রকৃতি তাকে ইন্ধন যোগায় পাগলের মতো। ফায়ার স্টর্ম, আগুনে-সাইক্লোন, অগ্নি-টর্নেডোর রূপ নিয়ে দিকবিদিক ছড়িয়ে পড়ে তার করাল গ্রাস। ক্যালফোর্নিয়াতে সান্টা অ্যানা শুষ্ক বায়ুপ্রবাহ অগ্নি স্ফূলিঙ্গকে মাইল মাইল দূরে অনায়াসে উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারে। অতএব কেবল রাস্তার ওপাড়ে নয়, নদীর ওপাড়েও দুর্বিনীত আগুনকে বহন করে নিয়ে যেতে পারে এমন বায়ুপ্রবাহ।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
গত তিরিশ বছরে দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন অরণ্য, আফ্রিকার কঙ্গো বর্ষাবন এলাকা এবং ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের মিলিয়ন মিলিয়ন একর এলাকার বৃক্ষ ধ্বংস করে জুম এবং নিয়মিত চাষাবাদের জমি বের করা হয়েছে। উর্বরা শক্তি কম হবার কারণে কয়েক বছর পরেই আবার নতুন করে পোড়াতে হচ্ছে বন-বনানী। যে কারণেই আগুন জ্বলুক, বড় ধরনের আগুনের কিছু উটকো আচরণও আমাদের চোখে পড়ে। দাবানলে পোড়া সাইবেরিয়ার তাইগা বনের ধোঁয়া ৩ হাজার মাইল দূরে জাপানের ওসাকা শহরকে অন্ধকার করে দিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার ব্ল্যাক ফ্রাইডে বুশ-ফায়ারের ছাই উড়ে গিয়ে পড়েছে ২ হাজার মাইল দূরের নিউজিল্যান্ডে।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
আগুন প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম যেভাবেই লাগুক এবং এক পর্যায়ে এটা ক্ষতিকর রূপ নিলেও এর ভেতর কিছু কল্যাণকর দিকও আছে। প্রকৃত প্রস্তাবে, মাঝে মাঝে আগুন না লাগলে বনাঞ্চলের ন্যাচারাল ইকোসিস্টেম নষ্ট হয়ে যেতে চায়। মৃত ও পচনশীল দ্রব্যাদি পুড়ে গিয়ে শুদ্ধ হয় পরিবেশ, গাছের কাণ্ডে জমে থাকা পুষ্টি, অগ্নিকান্ডের পরে আবার ফেরত আসে জমিতে। যাবতীয় ক্ষতিকর পোকামাকড় ধ্বংস হয় এতে, রোগশোকের জীবাণুও নষ্ট হয়ে যায়। উচুঁ গাছের শামিয়ানা পুড়ে গেলে অন্ধকার স্যাঁতসেতে বনের উঠানে সূর্যের আলো ঢুকে পড়ে। তখন ছাইয়ের গাদায় শুরু হয় নতুন জীবন। প্রথমে তৃণ, তারপর বড় গাছ এবং ক্রমশ নিবিড় অরণ্য। আবার কখনো বজ্রপাতে পুড়ে যাবার জন্যে তৈরি হয় বন। এভাবেই চলতে থাকে প্রাকৃতিক অগ্নি-চক্র।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
কখনো উষ্ণ বায়ুর প্রভাবে এসব চলমান আগুন শহরে ঢুকে পড়ে বসতি উজাড় করে ফেলে। ঠাসবুনোট শহরাঞ্চল আগে অনেকাংশেই ঘরবাড়ি নির্মিত হয়েছে কাঠ, খুঁটি ও তক্তা জাতীয় বৃক্ষ উপাদান দিয়ে। ফাঁকফোকর কম থাকার কারণে অত্যাচারী রাজা নীরোর আমলে জ্বলে গেছে রোম শহরের শতকরা ৭০ ভাগ, ১৪টি জেলার ১০টি জেলাই। টেসিটাসের মতো কিছু ঐতিহাসিক মনে করেন স্ত্রী ও মাতৃহন্তারক নীরো তার স্বর্ণ প্রাসাদ "ডোমাস অরোরা" নির্মাণের জন্যে লোকজন দিয়ে ইচ্ছে করেই পুড়িয়ে দিয়েছে শহর। আর যখন লেলিহান অগ্নিশিখায় রোম জ্বলে যাচ্ছে তখন না কি আনন্দে বেহালাও বাজিয়েছে সে। আদতে বেহালার আবিষ্কার হয়েছে নীরোর আত্মহত্যার কমপক্ষে হাজার বছর পরে। কথাটার সত্যতা যাই থাক, ক্রমাগত ৯ দিন আগুনে জ্বলার পর, নতুন শহর তৈরি করতে গিয়ে আগুনের নিয়ন্ত্রণ কল্পনা করে নীরো তখন পোড়া ইট আর পাথর দিয়ে বিল্ডিং বানিয়েছে বড় বড় করিডোর তৈরি করে।
| 1 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
১৬৬৫ সনে প্লেগের ভয়াবহ আক্রমণের পরে ১৬৬৬ সনে বেকারির আগুন থেকে সূত্রপাত হয় গ্রেট ফায়ার অব লন্ডনের। প্রচণ্ড তাপে তখন সেন্ট পল ক্যাথেড্রালের ছাদের সীসা গলে রাস্তায় স্রোত নেমেছিল। আশ্চর্য ব্যাপার হল, কবুতরগুলো কিছুতেই তাদের আবাস ছেড়ে যায়নি, পালক পুড়িয়ে তারা আত্মাহুতি দিয়েছিল আগুনে। আশ্চর্যজনক হলেও, এই অগ্নিকাণ্ডে মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে মাত্র ৬ জনের, যার ভেতর একজন হলেন ভুল করে বেকারির ওভেন খোলা রেখে যাওয়া মহিলা, যিনি জীবনের বিনিময়ে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন শহরকে। শহরের মেয়রের কাছে যখন প্রকাশ করা হয়েছিল আগুনের উদ্বেগের কথা, তিনি তা গুরুত্ব দেননি, তাচ্ছিল্য করে বলেছেন, এটা আর কি এমন আগুন "এ ওম্যান ক্যান পিস ইট আউট"। এসব অযত্ন-অবহেলায় বড্ড দেরি হয়ে গেল, জ্বলে গেল লন্ডন শহর। তবে শেষমেষ এতে কিন্তু শাপে বর হল। প্লেগ অধ্যুষিত বস্তিগুলো নিঃশেষে পুড়ে গেল, পুতিগন্ধময় বিষাক্ত উপনদীর পানি টগবগ করে ফুটে জীবাণুমুক্ত করে দিল, শেষ হয়ে গেল প্লেগের অধ্যায়।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
বাংলাদেশের আনুমানিক ১১% অপ্রতুল বনাঞ্চলের বড় গাছগুলির ক্যানপি বা শামিয়ানা লাগাতার নয়। অতীতে যে সব অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে তার অধিকাংশই মানুষের কারণে যা বেশ খণ্ড খণ্ড। পুরো বন নস্যাৎ করার মতো দাহ্যবস্তু কখনো থাকে না বলে অগ্নিকাণ্ড ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে না। তবে বনানীতে গ্যাস সংক্রান্ত অগ্নিকাণ্ডের ব্যাপারে সচেতন হবার প্রয়োজন রয়েছে। ভারতে ১৯% বনাঞ্চলের প্রায় ৫০ শতাংশ বন বেশ ঘন যুক্ত-শামিয়ানার। জলস্বল্পতার কারণে যে সব ঝরাপাতা শুকিয়ে অগ্নি উপকরণ হিশেবে মাটির ওপর বিছিয়ে থাকে সেখান থেকে মানুষের অসাবধানতায় আগুন লেগে তা বিস্তৃতি লাভ করেছে বহুবার। ১৯৯৫ সনের ভয়াবহ আগুনে উত্তর প্রদেশ এবং হিমাচল প্রদেশের প্রায় ৭ লক্ষ হেক্টর জমি পুড়ে গেছে যা পূরণ করতে বহু বছর লেগে যাবে।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
বাংলাদেশের ১১ % বনাঞ্চলে অগ্নিকাণ্ডের সংখ্যা নগণ্য। এর একটি কারণ, বনাঞ্চলের বড় গাছগুলির ক্যানপি বা শামিয়ানাগুলি লাগাতার নয়, খণ্ড খণ্ড। এসব খণ্ড বনে দাহ্য বস্তুর অভাবহেতুও অগ্নিকাণ্ড সহজে ভয়াবহ রূপ নিতে পারে না। উল্টোদিকে ভারতের ১৯% বনাঞ্চলের প্রায় ৫০% নিবিড় বন। শুষ্ক আবহাওয়ায় জলস্বল্পতার কারণে পত্রমোচী গাছ পাতা ঝরিয়ে দেয়। সেই ঝরা পাতা আর শুকনো গুল্ম থেকে আগুন লেগে বিস্তৃত হয়ে পড়ে বনানীতে। ১৯৯৫ সনে উত্তর প্রদেশ এবং হিমাচল প্রদেশে ভয়াবহ অগ্নেকাণ্ডে পুড়ে গেছে ৭ লক্ষ একর জমির বনাঞ্চল যার ক্ষতিপূরণ হতে দীর্ঘদিন লেগে যাবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রায় সব আগুনই মানুষের অবহেলাজনিত কারণে লেগে থাকে, প্রাকৃতিক কারণে নয়।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_421330_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
|
দাবানল
|
যে সব কারণে বনে দাবানল হয়, শহর পুড়ে যায় নিঃশেষে, তার বেশ ক'টি অবস্থা এখনও বিদ্যমান আমাদের উপমহাদেশে। যথেষ্ট সাবধান না হলে আমরা অগ্নি-কবলিত হতে পারি, রোম বা লন্ডনের মতো জ্বলে যেতে পারে আমাদের ঠাসবোনা বস্তি-শহর, জ্বলে যেতে পারে অবশিষ্ট বনজ সম্পদ।
| 0.5 | 1,096.178755 |
20231101.bn_4178_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও বা স্থানীয় জাপানি উচ্চারণে তৌকিঔ (জাপানি ভাষায়: 東京 তৌক্যৌ) পূর্ব এশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র জাপানের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। সরকারীভাবে এটি তৌকিঔ-তো (東京都) অর্থাৎ টোকিও মহানগরী নামে পরিচিত। এটিকে জাপানের ৪৭টি জেলার একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। টোকিও বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহরগুলির একটি। এর আয়তন প্রায় ২৪০ বর্গকিলোমিটার। মূল শহরে প্রায় ৯০ লক্ষ লোকের বাস। বৃহত্তর টোকিও মহানগর এলাকাতে প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ লোকের বাস, যা জাপানের মোট জনসংখ্যার এক দশমাংশ; এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল বৃহত্তর মহানগর এলাকা। টোকিও থেকে বন্দরনগরী ইয়োকোহামা পর্যন্ত অঞ্চলটি অবিচ্ছিন্নভাবে জন-অধ্যুষিত বলে কিছু বিশেষজ্ঞ টোকিও-ইয়োকোহামাকে একটিমাত্র মহানগর এলাকা হিসেবে গণ্য করেন, যার জনসংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ৮০ লক্ষ।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও শহরটি জাপানি দ্বীপপুঞ্জের মূল চারটি দ্বীপের মধ্যে বৃহত্তম হোনশু দ্বীপের পূর্বপার্শ্বে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের মাঝামাঝি অবস্থানে, টোকিও উপসাগরের মাথায় অবস্থিত। শহরটি জাপানের বৃহত্তম সমভূমি অঞ্চল কানতৌ সমভূমির দক্ষিণাংশের সিংহভাগ এলাকাতে, মূলত কিছু পলিময়, নিচু সমভূমি এবং এর সংলগ্ন কিছু পাহাড়ি উচ্চভূমির উপর উপর দাঁড়িয়ে আছে। টোকিওর জলবায়ু আর্দ্র উপক্রান্তীয় ধরনের। এখানে গ্রীষ্মকালগুলি উষ্ম ও আর্দ্র এবং শীতকালগুলি মৃদু হয়। গ্রীষ্ম ও শরতের শুরুতে বৃষ্টিপাত হয়। সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে সাধারণত দুই-তিনটি তাইফুন ঘূর্ণিঝড় হয়।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও এখন যেখানে অবস্থিত, সেখানে প্রাচীন যুগ থেকেই জনবসতি ছিল। বহু শতাব্দী ধরেই এখানে মৎস্যশিকারীদের একটি ক্ষুদ্র গ্রাম বিদ্যমান ছিল, যার নাম ছিল এদো। জাপানের ইতিহাসের তোকুগাওয়া শোগুনাতে শাসনামলে (১৬০৩-১৮৬৭) এদো গ্রামটি শহরে পরিণত হয় এবং শেষ পর্যন্ত শোগুনদের রাজধানী হয়ে যায়। তবে জাপান সম্রাটের পরিবার তখনও প্রাচীন সাম্রাজ্যিক রাজধানী কিয়োটো বা কিঔতো শহরেই বাস করতেন। ১৮৬৮ সালে মেইজি পুনঃপ্রতিষ্ঠার সময় কিয়োটো শহর থেকে দেশ শাসনকারী তোকুগাওয়া রাজবংশ (১৬০৩-১৮৬৭) ক্ষমতাচ্যুত হয়, শোগুনাতের পতন ঘটে এবং সাম্রাজ্যের রাজধানীকে এদোতে সরিয়ে নেওয়া হয়। ঐ বছরেই শহরটির আদি নাম “এদো” থেকে বদলে টোকিও রাখা হয়। “টোকিও” শব্দের অর্থ “পূর্বদিকের রাজধানী”। টোকিওতে নাম বদল হবার আগেই ১৭শ শতক থেকেই এদো জাপানের বৃহত্তম শহর ছিল। ১৯শ শতকের শেষে এসে শহরটির জনসংখ্যা ১০ লক্ষ ছাড়িয়ে যায়। ১৯৪৩ সালে প্রাক্তন তৌকিঔ-ফু (東京府) অর্থাৎ টোকিও জেলা এবং তৌকিঔ-শি (東京市) অর্থাৎ টোকিও শহর - এই দুইটিকে একত্রিত করে তৌকিঔ-তো (東京都) অর্থাৎ টোকিও মহানগরী গঠন করা হয়। টোকিও তাই শহর ও জেলার মাঝামাঝি একটি বিশেষ প্রশাসনিক বিভাগ। টোকিও মহানগর সরকার মূল টোকিও শহরের ২৩টি বিশেষ এলাকা, এদের পশ্চিমে অবস্থিত ৩০টি পৌরসভা এবং টোকিও উপসাগরে অবস্থিত ২টি দ্বীপপুঞ্জকে পরিচালনা করে।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
বর্তমানে টোকিও জাপানের অর্থনীতি, বাণিজ্য, শিল্প, শিক্ষা ও সংস্কৃতির কেন্দ্র। এছাড়া শহরটি বহির্বিশ্বের সাথে বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাপানের প্রধান সংযোগ বিন্দু। টোকিও শহরের কেন্দ্রে বহু দেশী ও আন্তর্জাতিক আর্থ-বাণিজ্যিক সংস্থা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর অবস্থিত। শহরটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পাইকারি বাজারকেন্দ্র; জাপানের সব জায়গা থেকে এবং বিদেশ থেকেও বিভিন্ন পণ্যদ্রব্য টোকিওতে এসে পৌঁছায় এবং এখান থেকে সেগুলিকে বণ্টন-বিতরণ করা হয়। টোকিও শহরটি বৃহত্তর কেইহিন শিল্প এলাকার অন্তর্গত। এই শিল্প এলাকাটি টোকিও উপসাগরের পশ্চিম তীরে কেন্দ্রীভূত এবং জাপানের প্রধানতম শিল্পোৎপাদন অঞ্চল। টোকিওতে প্রচুর ক্ষুদ্র ও শ্রমনির্ভর কলকারখানা আছে, যাদের মধ্যে ছাপাখানা, প্রকাশনী শিল্প এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির কারখানাগুলি উল্লেখযোগ্য ২০১১ সালে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ৫০০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের (ফরচুন গ্লোবাল ৫০০) ৫১টি টোকিওতে অবস্থিত ছিল, যা বিশ্বের যেকোন শহরের মধ্যে সর্বোচ্চ। টোকিও আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্রসমূহের উন্নয়ন সূচকে দুইবার তৃতীয় স্থান লাভ করেছে। এছাড়া শহরটি বিশ্ব অর্থনৈতিক শক্তি সূচকে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। টোকিও মহানগরীর অর্থনীতি বিশ্বের বৃহত্তম নগর অর্থনীতি। ক্রয়ক্ষমতার সমতার বিচারে টোকিওর মোট আভ্যন্তরীণ উৎপাদন ১.৬ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার। টোকিও যদি একটি দেশ হত, তাহলে এটি বিশ্বের ১৫তম সর্ববৃহৎ অর্থনীতি হত।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
মূল টোকিও শহরটি ২৩টি বিশেষ প্রশাসনিক এলাকা নিয়ে গঠিত। জাপানের রাজকীয় প্রাসাদটি টোকিও শহরের হৃৎকেন্দ্রে অবস্থিত। প্রাসাদটি পাথরের প্রাচীর, পরিখা ও প্রশস্ত বাগান দিয়ে পরিবেষ্টিত। রাজপ্রাসাদের পূর্ব-দিক সংলগ্ন বর্ণিল মারুনোউচি এলাকাটি জাপানি ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি প্রধান কেন্দ্র। প্রাসাদের দক্ষিণে আছে কাসুমিগাসেকি এলাকাটি, যেখানে বহু জাতীয় পর্যায়ের সরকারী কার্যালয় অবস্থিত। তার পশ্চিমে রয়েছে নাগাতাচো এলাকা, যেখানে জাপানের জাতীয় “দিয়েত” বা সংসদ ভবনটি অধিষ্ঠিত। টোকিওতে কোনও কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক এলাকা নেই। শহরটি অনেকগুলি গুচ্ছ গুচ্ছ শহুরে এলাকা নিয়ে গঠিত; এই এলাকাগুলি মূলত রেল স্টেশনগুলিকে ঘিরে গড়ে উঠেছে, যেখানে দোকান, বিপণীবীথি, হোটেল, ব্যবসায়িক কার্যালয় ভবন এবং রেস্তোরাঁগুলি ঘন সন্নিবিষ্ট হয়ে অবস্থান করছে। এই গুচ্ছগুলির মাঝে মাঝে অপেক্ষাকৃত কম ভবনবিশিষ্ট অনাধুনিক এলাকাগুলি অবস্থিত, যদিও এগুলিতেও একই ধরনের ভবনের দেখা মেলে। টোকিওর ভবনগুলি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এখানে এখনও প্রাচীন জাপানি কাঠের বাড়ির দেখা মেলে, যদিও এদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে আসছে। এছাড়া এখানে মেইজি পর্বে (১৮৬৮-১৯১২) নির্মিত অনেক পাথর ও ইটের তৈরি ভবন আছে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পরে শহরে কংক্রিট ও ইস্পাত দিয়ে অনেক গগনচুম্বী অট্টালিকা নির্মাণ করা হয়। শহরকেন্দ্রের পূর্বভাগে অবস্থিত আলোয় ঝলমল করা গিনজা নামক কেনাকাটার এলাকাটি বিশ্বখ্যাত। রাজপ্রাসাদের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত কান্দা এলাকাটিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়, বইয়ের দোকান ও প্রকাশনী অবস্থিত। টোকিওর নগর-উদ্যানগুলি ইউরোপ-আমেরিকার মত বড় না হলেও সংখ্যায় প্রচুর এবং এগুলিতে প্রায়ই মনোরম সুদৃশ্য জাপানি ধাঁচের বাগান থাকে।
| 1 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও জাপানের প্রধানতম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। টোকিও শহরে অত্যাধুনিক জীবনধারার সাথে ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ঘটেছে। এখানে নিয়নের আলোয় উদ্ভাসিত গগনস্পর্শী অট্টালিকা যেমন আছে, তেমনই আছে ঐতিহাসিক সব মন্দির। সমৃদ্ধ মেইজি শিন্তো তীর্থস্থলটি এর সুউচ্চ প্রবেশদ্বার এবং চারপাশ ঘিরে থাকা বৃক্ষশোভিত এলাকার জন্য পরিচিত। উয়েনো নগর-উদ্যান এলাকাতে টোকিও জাতীয় জাদুঘরে জাপান ও এশিয়ার ধ্রুপদী শিল্পকলা ও ইতিহাস বর্ণনাকারী অনেক প্রদর্শনী আছে। একই এলাকাতে একটি বিজ্ঞান জাদুঘর, একটি চিড়িয়াখানা এবং দুইটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকলা জাদুঘর অবস্থিত। রাজপ্রাসাদের আশেপাশেও বেশ কিছু বিজ্ঞান ও শিল্পকলা জাদুঘর আছে। এছাড়া শহর জুড়েই অন্যান্য আরও অনেক ধরনের জাদুঘর ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এদো-টোকিও জাদুঘরে পুনর্নির্মিত কাবুকি নাট্যমঞ্চ পরিদর্শন করা সম্ভব। টোকিওর নাট্যশালাগুলিতে নিয়মিতভাবে ঐতিহ্যবাহী কাবুকি নাটকের পাশাপাশি আধুনিক নাটক পরিবেশন করা হয়। এছাড়া ঐকতান, গীতিনাট্য, ইত্যাদি পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীত ও নৃত্যকলা সর্বদাই পরিবেশিত হয়। শহরটিতে ফুজি টিভি, টোকিও এমএক্স, টিভি টোকিও, টিভি আসাহি, নিপ্পন টেলিভিশন, এন এইচ কে এবং টোকিও ব্রডকাস্টিং সিস্টেম নামক টেলিভিশন নেটওয়ার্কগুলি বিদ্যমান। টোকিও মহানগর এলাকাতে জাপানের অনেকগুলি প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় ও উচ্চ বিদ্যালয় অবস্থিত; এদের মধ্যে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আসাসুকা এলাকার পুরাতন, সরু রাস্তাগুলি দিয়ে হাঁটলে দোকানপাট, কিমোনো-পরিহিতা নারী ও ৭ম শতকে নির্মিত সেনসৌ-জি বৌদ্ধ মন্দিরটি চোখে পড়বে। এর বিপরীতে রোপ্পোনগি এলাকাতে গেলে উদ্দাম উচ্ছল নৈশক্লাব ও কারাওকে গান গাওয়ার বার দেখা যাবে। আখিবারা এলাকায় পাওয়া যাবে অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক প্রযুক্তির দোকানের সমাহার। মদ্যপান করার জন্য ইজাকায়া নামের ঘরোয়া জাপানি ধাঁচের পাবগুলি টোকিওর সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। শহরের কেন্দ্রের কাছে আছে সুকিজি মাছের বাজার, যেটি টুনা মাছের নিলামের জন্য বিখ্যাত। সুউচ্চ টোকিও স্কাইট্রি টাওয়ার নামক স্থাপনার শীর্ষে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত পর্যবেক্ষণ মঞ্চ থেকে গোটা টোকিও শহরের বিস্তৃত পরিদৃশ্য অবলোকন করা সম্ভব। টোকিওর খাবারের দোকানগুলি সবসময়ই জমজমাট থাকে। শিবুইয়া ও হারাজুকু এলাকাতে গেলে হালের কিশোর-কিশোরীদের পোশাকশৈলী সম্বন্ধে ভাল ধারণা পাওয়া যায়।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও জাপানের পরিবহনের প্রধান কেন্দ্র। এছাড়া এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক পরিবহন কেন্দ্র। বৈদ্যুতিক রেল, পাতালরেল, বাস ও মহাসড়কের এক ঘনসন্নিবিষ্ট জালিকা টোকিওর সেবায় নিয়োজিত। টোকিও রেল স্টেশনটি সমগ্র জাপানের জন্য কেন্দ্রীয় রেল স্টেশন; পশ্চিম জাপানের উচ্চগতিসম্পন্ন শিনকানসেন রেলগাড়িগুলিও এখান দিয়ে যায়। টোকিও থেকে উত্তর জাপান অভিমুখী সমস্ত রেললাইনগুলি উয়েনো স্টেশনে এসে মিলেছে। অন্যদিকে মধ্য হনশু এবং টোকিওর পশ্চিমের শহরতলীগুলি থেকে আগত রেলগাড়িগুলির শেষ গন্তব্যস্থল হল টোকিওর শিনজুকু রেল স্টেশন। বেশ কিছু বেসরকারী মালিকানাধীন বৈদ্যুতিক রেলপথ আন্তঃনগরী পরিবহন সেবা দান করে। টোকিওর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি চিবা জেলার নারিতা শহরে অবস্থিত। অন্যদিকে টোকিও উপসাগরের কাছে অবস্থিত হানেদা বিমানবন্দরটি আভ্যন্তরীণ বিমান পরিবহন সেবা প্রদান করে।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
টোকিও সারা বছরই ব্যস্ত থাকে। জানুয়ারির ১ তারিখে গ্রেগরিয়ান মতে নববর্ষ উদ্যাপন করা হয়; এসময় সমাধিমন্দিরগুলিতে অনেক তীর্থযাত্রীর ভিড় হয়। এপ্রিলে সারা টোকিও শহর জুড়ে চেরি ফুল ফোটার উৎসব পালিত হয়। মে মাসে সানজা মাৎসুরি উৎসব পালিত হয়, যেখানে বহনযোগ্য সমাধির শোভাযাত্রা হয়। জুলাই মাসে সুমিদা নদীর আতশবাজি উৎসব হয়। আগস্ট মাসে ওবোন নামে একটি বৌদ্ধ ছুটির দিবসে পূর্বপুরুষদের স্মরণ করা হয়। একই মাসে আওয়া ওদোরি উৎসবে কোয়েঞ্জি রেলস্টেশনের আশেপাশে শোভাযাত্রা-মিছিলের আয়োজন করা হয়।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_4178_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93
|
টোকিও
|
২০১৪ সালে ট্রিপঅ্যাডভাইজর নামক পর্যটকদের সহায়তাকারী ওয়েবসাইটে "স্থানীয়দের সাহায্যদানকারী মনোভাব", "নৈশজীবন", "কেনাকাটা", "স্থানীয় গণপরিবহন" এবং "রাস্তাঘাটের পরিচ্ছন্নতা"-র ক্ষেত্রে "শ্রেষ্ঠ সামগ্রিক অনুভূতি"-র বিচারে টোকিও শহর বিশ্বের সেরা শহরের মর্যাদা পায়।
| 0.5 | 1,092.544416 |
20231101.bn_372265_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
সূর্যোদয়ের প্রার্থনার সময় ইয়াজিদিগণ সূর্য পূজারীদের মত সূর্যের দিকে এবং সূর্যাস্তের নামাজের সময় লালিস এর দিকে মুখ করে থাকে। দিনের সকল প্রার্থনা সূর্যের দিকে ফিরে পড়া হয়। বহিরাগতদের উপস্থিতিতে দিবসের প্রার্থনা হয় না। বুধবার হচ্ছে তাদের পবিত্র দিন এবং শনিবার বিশ্রাম দিবস। ডিসেম্বর মাসে তারা তিন দিনের রোজা পালন করে।
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
ইয়াজিদিদের প্রধান ধর্মীয় উৎসবের একটি হচ্ছে ইরাক এর উত্তর মসুলের লালিস এ অবস্থিত শেখ আদি ইবনে মুসাফির (সেক আদি) এর মাজারে সাতদিনের তীর্থভ্রমণ পালন। যদি সম্ভব হয় প্রত্যেক ইয়াজিদি তাদের জীবদ্দশায় একবার সেক সাদির মাজারে তীর্থভ্রমণের চেষ্টা করতে বলা হয়েছে। তীর্থভ্রমণের সময় তারা নদীতে স্নান করে। তাউস মেলেকের মূর্তি ধুইয়ে দেয় এবং শেখ সাদির মাজারে একশত প্রদীপ জ্বালায়। এই সময়ে তারা একটি ষাঁড় বলি দেয়।
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Cumont, Franz. Oriental Religions in Roman Paganism. New York: Dover Publications, 1956, p. 152-153.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Drower, E.S. [E.S. Stevens]. Peacock Angel. Being Some Account of Votaries of a Secret Cult and their Sanctuaries. London: John Murray, 1941.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Joseph, I. "Yezidi Texts". The American Journal of Semitic Languages and Literatures, 1908–1909/XXV, 2, pp. 111–156.
| 1 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Kreyenbroek, F.G. "Yezidism - its Background, Observances and Textual Tradition". Texts and Studies in Religion, 62. Lewiston, Queenston and Lampeter: Edwin Mellen Press, 1995.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Kurdoev, K.K. "Ob alfavite ezidskikh religioznykh knig" (Report on the alphabet of the Yezidi religious books). Pis'mennye pamiatniki i problemy istorii kul'tury narodov Vostoka. VIII godichnaia nauchnaia sessiia LO IV AN SSSR. Leningrad, 1972, pp. 196–199. In Russian.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Kurdoev, K.K. "Ob avtorstve i iazyke religioznykh knig kurdov XI–XII vv. predvaritel'noe soobshchenie" (Preliminary report on the Yezidi religious books of the eleventh-twelfth centuries: their author and language). VII godichnaia nauchnaia sessiia LO IV AN SSSR. Leningrad, 1971, pp. 22–24. In Russian.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_372265_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
ইয়াজিদি
|
Marie, A. 1911. "La découverte récente des deux livres sacrés des Yêzîdis". Anthropos, 1911/VI, 1. pp. 1–39.
| 0.5 | 1,089.231949 |
20231101.bn_270709_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
দর্পন বা আয়না হল এমন একটি মসৃণ তল যেখানে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। সাধারণত কাচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাচের যেদিকে সিলভারিং (কাচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাণ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। যদিও একপাশে সিলভারিং করা কাচ দর্পণ হিসেবে সর্বোৎকৃষ্ট, ভালোভাবে পালিশ করা যেকোন বস্তুর পৃষ্ঠই দর্পণের ন্যায় আচরণ করতে পারে।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
আয়না আবিষ্কারের ইতিহাস সুপ্রাচীন। তবে আধুনিক সময়ে ব্যবহৃত রৌপ্য আর কাচের সংমিশ্রণে তৈরি আয়না ১৮৩৫ সালে আবিষ্কার করেন জার্মান রসায়নবিদ জাস্টাস ফন লিবিগ।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
মানুষ দৈনন্দিন কাজেই আয়না ব্যবহার করে থাকে। এরূ উদ্ভাবনের ইতিহাস অবশ্য সুপ্রাচীন। প্রায় আট হাজার বছর আগেই আয়নার ব্যবহার শুরু হয়। জায় এনোশ নামের এক গবেষক তাঁর জার্নালে তুলে ধরেছেন, প্রায় আট হাজার বছর আগে বর্তমান তুরস্কে অবসিডিয়ান নামে একধরনের অগ্নিশিলাকে ঘষামাজা করে আয়নাসদৃশ বস্তু প্রস্তুত করা হতো। পরবর্তী সময়ে মেসোপটেমীয় ও মিসরীয় সভ্যতার অধিবাসীদের মধ্যেও খ্রিষ্টপূর্ব চার হাজার থেকে তিন হাজার বছরের দিকে তামার তৈরি একধরনের আয়নার ব্যবহার হতো বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে রোমান লেখক প্লিনি দ্য এল্ডারের লেখা একটি এনসাইক্লোপিডিয়াতে কাচের তৈরি আয়নার কথা বলা আছে। অবশ্য আধুনিক সময়ে ব্যবহৃত রৌপ্য আর কাচের সংমিশ্রণে তৈরি আয়না আবিষ্কার করেন জার্মান রসায়নবিদ জাস্টাস ফন লিবিগ। সেটা ১৮৩৫ সালের কথা। ধাতব রুপাকে ব্যবহার করে আয়না তৈরির যে প্রক্রিয়া তিনি উদ্ভাবন করেন, তার ওপর ভিত্তি করেই পরে অন্যান্য ধাতু যেমন পারদ, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতির মিশ্রণে আয়না তৈরি হতে থাকে।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
যখন কোন সমতল পৃষ্ঠ মসৃণ হয় এবং তাতে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে, তাকে সমতল দর্পণ (Plane mirror) বলে। যেমন: নিজের চেহারা দেখার জন্য যে আয়না ব্যবহার করা হয়, তা একটি সমতল দর্পণ।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
কোন গোলকের অংশবিশেষে যে মসৃণ গোলীয়পৃষ্ঠে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে গোলীয় দর্পণ (Spherical/Curved mirror) বলে। গোলীয় দর্পণকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়, যথা: উত্তল দর্পণ ও অবতল দর্পণ।
| 1 | 1,083.889521 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.