_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_270709_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
যদি কোন গোলকের উত্তল পৃষ্ঠ প্রতিফলকের ন্যায় আচরণ করে তবে তাকে উত্তল দর্পণ বলে। অর্থাৎ গোলকীয় দর্পণের বাইরের উত্তলপৃষ্ঠটি উত্তল দর্পণ হিসেবে কাজ করে।একে অপসারী দর্পণ বলে ।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
যদি কোন গোলকের অবতল পৃষ্ঠ প্রতিফলকের ন্যায় আচরণ করে তবে তাকে অবতল দর্পণ বলে। অর্থাৎ গোলকীয় দর্পণের ভিতরের অবতলপৃষ্ঠটি অবতল দর্পণ হিসেবে কাজ করে।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে নির্গত আলোক রশ্মি বা রশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে যদি দ্বিতীয় কোন বিন্দুতে মিলিত হয় কিংবা দ্বিতীয় কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয় তবে ঐ দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর বিম্ব বলে।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_270709_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
আয়না
|
উদাহরণস্বরূপ- আমরা যখন কোন সমতল দর্পণ যেমন আয়নার সামনে কোন বস্তুকে রাখি তখন আমরা আয়নায় ঐ বস্তুটির প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই। আমাদের কাছে মনে হয় যেন বস্তুটি আয়নার পিছনে আছে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বস্তুটি আয়নার সামনেই থাকে একেই বলে আয়নার জন্য নতুন অবস্থানে আমরা বস্তুটির যে প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই তা-ই বস্তুর বিম্ব। সমতল দর্পণে গঠিত বিম্ব সর্বদা আলোক উত্সের সমান হয়, উত্তল দর্পণে বিম্ব সর্বদা আলোক উৎসের চেয়ে ছোট হয় কিন্তু অবতল দর্পণের ক্ষেত্রে উৎসের ফোকাস তথা দর্পনের থেকে লম্ব দূরত্বের উপর নির্ভর করে বিম্বের আকার ছোট, বড় বা সমান হতে পারে।
| 0.5 | 1,083.889521 |
20231101.bn_758562_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
ব্যবহার-কেন্দ্রীক নকশা- যা শেষ ব্যবহারকারীর উপর মনোযোগ দেওয়ার পরিবর্তে, হস্তনির্মিত নকশা ব্যবহারের সাথে সম্পর্কিত লক্ষ্য এবং কাজগুলিতে মনোযোগ দেয়।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
ব্যবহারকারী-কেন্দ্রিক নকশা- হল হাতে করা নকশা যা শেষ ব্যবহারকারীর চাহিদা, চাহিদা এবং সীমাবদ্ধতার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
সমালোচনামূলক নকশা- একটি সংস্কৃতির বিদ্যমান মান, নৈতিকতা, এবং অনুশীলন উপর একটি স্পষ্টভাবে প্রকাশিত সমালোচনা বা ভাষ্য হিসাবে হস্তনির্মিত নকশা ব্যবহার করে।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
ট্রান্সজেনারেশন (Transgenerational) নকশা, মানব বার্ধক্য সঙ্গে যুক্ত যারা শারীরিক এবং ক্ষতির সঙ্গে সামঞ্জস্য পণ্য এবং পরিবেশের অভ্যাস এবং দৈনন্দিন জীবনযাপন প্রধান ক্রিয়াকলাপের অনুশীলন।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
দূরকল্পনামূলক নকশা- এ প্রক্রিয়াটি সমাধান করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সমস্যাটিকে নির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করে না, তবে একটি উদ্দীপক প্রারম্ভিক বিন্দু তৈরি করে যা থেকে নকশা প্রক্রিয়াটি উদ্ভূত হয়। ফলাফলে প্রশ্ন উত্থাপন এবং একাডেমিক এবং গবেষণা নির্দিষ্ট করে আলোচনায় উদ্দীপিত পরিকল্পিত/নকশা বস্তু ব্যবহার করে পুনরাবৃত্তি এবং প্রতিফলনের মাধ্যমে একটি বিবর্তন।
| 1 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
অংশগ্রহণমূলক নকশা (মূলত সহযোগী নকশা, বর্তমানে প্রায়শই সহ-নকশা বলে) নকশা করার যৌথ সৃজনশীলতার অনুশীলন, ফলাফল যেন তাদের চাহিদা পূরণ করে এবং ব্যবহারযোগ্য হয় এজন্য নকশা প্রক্রিয়ার মধ্যে সমস্ত অংশীদারদের (যেমন কর্মচারী, অংশীদার, গ্রাহক, নাগরিক, শেষ ব্যবহারকারী) সক্রিয় করার চেষ্টা করা হয় । অংশগ্রহণমূলক নকশা এমন একটি পদ্ধতি যা নকশা এবং প্রক্রিয়াগুলির পদ্ধতিতে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং এটি একটি নকশা শৈলী নয়।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
· গবেষণা - বিদ্যমান পণ্য বা পরিষেবাদিগুলির জন্য সমস্যার জায়গাগুলি গবেষণা এবং সংজ্ঞায়িত করার জন্য সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনাগুলি কেন্দ্রীভূত করে সম্ভাবনার এবং সীমাবদ্ধতাগুলি অনুসন্ধান করা- বা নতুন বিভাগের সৃষ্টি করা।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
· পুননির্দিষ্টকরণ- নকশার সমাধানগুলি নির্দিষ্টকরে পুনর্বিবেচনা করা যা ঐতিহ্যগত নকশা ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য আরও ভালো নির্দেশিকা পেতে পারে (গ্রাফিক, শিল্প, স্থাপত্য, ইত্যাদি)।
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_758562_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BE
|
নকশা
|
· প্রোটোটাইপিং- সম্ভাব্য পরিস্থিতি, বা সমাধান যা উত্তরাধিকারসূত্রে বা উল্লেখযোগ্যভাবে পরিস্থিতির উন্নতি করে
| 0.5 | 1,082.652278 |
20231101.bn_551255_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
ডব্লিওএইচও এবং ইউনিসেফ এর দ্বারা পরিচালিত পানি সরবরাহ এবং স্বাস্থ্যব্যবস্থার যৌথ পর্যবেক্ষণকরণ প্রোগ্রামটি সারা বিশ্বে স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য অফিসিয়াল প্রোগ্রাম। এর প্রধান লক্ষ্য হলো ২০১৫ সালের মধ্যে সারা বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষের জন্য সাধারণ শৌচাগারব্যবস্থা এবং নিরাপদ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করা। আরেকটি সংগঠন যা শৌচাগার ব্যবস্থার উপর জোড় দিচ্ছে তা হলো বিশ্ব শৌচাগার সংগঠন
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
শৌচাগার নিরাপদ স্বাস্থ্যব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাছাড়া অন্যান্য ব্যবস্থা যেমন পরিবহন পরিশোধন এবং বর্জ্য পুনব্যবহারকরণেরও প্রয়োজন রয়েছে। বিভিন্ন রোগবালাই যেমন কলেরার মতো রোগের কারণে আজকাল প্রতি বছর পৃথিবীতে প্রায় ৩০ লাখের মতো মানুষ মারা যাচ্ছে শুধুমাত্র নিরাপদ স্বাস্থ্যব্যবস্থা না থাকার কারণে।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
এক কলেরাতেই মৃত্যুর পাঁচটি নজির আছে ইংল্যান্ডে। ১৮২৫ সালে প্রথম সংক্রমণে শুধুমাত্র লন্ডনেই প্রায় ১৪১৩৭ জন মানুষ মারা গিয়েছিলো।১৮৪৯ পরবর্তী সংক্রমণে প্রায় ১০৭৩৮ জন মারা গিয়েছিলো। ১৮৪৯ সালে পদার্থবিদ জন স্নো কলেরার উপর অনেক গবেষণা করেন এবং বলেন যে কলেরা একটি পানিবাহিত রোগ। যারা যারা দূষিত উৎস থেকে পানি পান করে তারাই কলেরায় আক্রান্ত হয়। তাই কলেরার প্রাদুর্ভাব কমানোর জন্য পানিদূষন কমাতে হবে।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
খ্রীষ্টের জন্মের তিন সহস্র বছর পূর্বে শৌচাগার এবং পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা আবিষ্কৃত হয়। ২৮০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে মহেঞ্জো দাড়ো তে বাড়ির বাহিরের দেয়ালের সামনে কিছু উন্নত মানের শৌচাগার ছিলো। এগুলো প্রায় পশ্চিমা ধাঁচের ছিলো যেগুলো এমনভাবে উন্মুক্ত ছিলো যেনো মল ত্যাগ করলে তা উন্মুক্ত পথ দিয়ে গিয়ে তার নিচে থাকা ড্রেনে গিয়ে পরে।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
তবে এই শৌচাগারগুলো শুধুমাত্র উপরের শ্রেণির লোকেরা ব্যবহার করত। নিচের শ্রেণিরা একটি পট মাটিতে গেড়ে তার উপর ছোটো কমোডের মতো ব্যবস্থা বানিয়ে ব্যবহার করত। পাকিস্তান এবং উত্তর-পশ্চিম ভারতের সিন্ধু সভ্যতা এবং ইন্দু সভ্যতার লোকেরা পানি দ্বারা ধৌত করা যায় এমন শৌচাগার ব্যবহার করত যা একটি পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার সাথে যুক্ত থাকতো। এসব ড্রেন কাদা মাটি দ্বারা তৈরিকৃত ইট দ্বারা ঢাকা থাকতো।
| 1 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
অন্যান্য পানি ফ্লাশসম্পন্ন শৌচগার সমূহ পাওয়া গিয়েছিলো স্কটল্যান্ড এর অর্কনি তে অবস্থিত স্কাইরা ব্রি তে,যেটা প্রায় ৩১০০ থেকে ২৫০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে পাওয়া গিয়েছিলো। এরপর ১৮ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে মিনোয়ান ক্রীট,ফারাওনিক মিশর এবং প্রাচীন পারস্য তে শৌচাগারসমূহের ব্যবহার শুরু হয়।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
২০১২ সালে প্রত্নতাত্ত্বিকেরা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভিয়েতনামে সবচেয়ে পুরোনো শৌচাগারের সন্ধান পান যেটা প্রায় ১৫০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে তৈরি করা হয়েছিলো। শৌচাগারটি থেকে ১৫০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সামাজিক সংস্কৃতি সম্পর্কে অনেক ধারণা পাওয়া যায়।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
প্রাচীন রোমান সভ্যতায় শৌচাগার যেগুলো পানি প্রবাহ ব্যবহার করে এগুলো মাঝে মাঝে জনসাধারনের গোছলখানা হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। এই রোমান শৌচাগারগুলো সাধারণত ড্রেনের ঠিক উপরে তৈরি করা হতো যাতে মলত্যাগ করা মাত্রই তা পানিতে ধুয়ে যায়। রোমান এবং গ্রীকরা এক্ষেত্রে চ্যাম্বার পাত্রের ব্যবহারও করতো।
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_551255_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
শৌচাগার
|
জন জে. মাটলেয়ার বলেছেন,"প্লিনিয়াস বর্ণনা করেছেন কীভাবে রোম এবং পম্পেই এর রাস্তাগুলোয় বড় বড় গর্ত থাকতো সেখানে চ্যাম্বার পটগুলো রাখা হতো। এসব চ্যাম্বার পট থেকে মূত্র পরে ফুলাররা সংগ্রহ করতো। এইসব পরে টেক্সটাইল ম্যানুফেকচার এ ব্যবহার করা হতো। "
| 0.5 | 1,082.609151 |
20231101.bn_852229_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
ধারণা করা হয়, সর্বপ্রথম ১৮১১ সালে স্কটল্যান্ডের বাণিজ্যিক ব্যাংক তাদের অ্যাকাউন্টধারীর জন্য প্রিন্ট করা চেকের প্রচলন করে। ওই চেকগুলির উপর ব্যাংক অ্যাকাউন্টধারীর নাম প্রিন্ট করা থাকতো।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
পরবর্তীতে একে একে সকল দেশর ব্যাংকগুলি তাদের অ্যাকাউন্টধারী বা গ্রাহকদের জন্য চেকের ব্যবহার শুরু করে।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
চেক বা Cheque হলো বিশেষভাবে মুদ্রিত এক ধরনের কাগজ যা ব্যাংক কর্তৃক গ্রাহকের হিসাবের বিপরীতে ইস্যু করা হয়ে থাকে। চেকের বিশেষ কতকগুলো বৈশিষ্ট্য রয়েছে। চেকের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি নিন্মরুপঃ
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
লিখিতঃ একটি চেক অবশ্যই লিখিত হতে হবে। কোন ফাঁকা চেক অর্থ পরিশোধের জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয় না। একটি চেকে অবশ্যই আমানতকারির স্বাক্ষর, তারিখ, নির্দিষ্ট প্রাপক এবং টাকার পরিমাণ কথায় ও অংকে লেখা থাকতে হবে। অন্যথায় ব্যাংক অর্থ পরিশোধে বাধ্য নয়।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
শর্তহীনঃ একটি চেক সর্বদাই একটি শর্তহীন আদেশ বহন করে। শর্তারোপ করলে কোন চেক অর্থ পরিশোধের জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয় না।
| 1 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
ব্যাংকের উপর আদেশঃ চেকের মাধ্যমে সর্বদা একটি ব্যাংককে আদেশ দেয়া হয়। ব্যাংক ছাড়া অন্য কারো উপর চেকের মাধ্যমে আদেশ দেয়া যায় না।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
চাহিবামাত্র পরিশোধযোগ্যঃচেক চাহিবামাত্র পরিশোধযোগ্য একটি হস্তান্তরযোগ্য দলিল। তাই ব্যাংকে উপস্থাপনের সাথে সাথে ব্যাংক চেকের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
একটি চেকের মেয়াদ থাকে ৬ মাস বা ১৮০ দিন অর্থাৎ চেকে যে তারিখ থাকে তার থেকে ১৮০ দিনের মধ্যে ব্যাংকে চেক উপস্থাপন করা যায়। ১৮০ দিনের পরে চেক উপস্থাপন করা হলে তা অর্থ পরিশোধের জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয় না। প্রয়োজন ও ব্যবহার ভেদে চেক বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। নিম্নে কয়েক প্রকার চেকের উল্লেখ করা হলঃ
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_852229_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
|
চেক
|
বাহক চেকঃ যখন চেকে "অথবা বাহককে (or Bearer)" লেখা থাকে তাকে বাহক চেক বলে। বাহক চেক যে কোন ব্যক্তি ব্যাংকে উপস্থাপন করলেই ব্যাংক তাকে টাকা দিতে বাধ্য থাকে। তাই এ ধরনের চেকে ঝুঁকি বেশি।
| 0.5 | 1,077.981294 |
20231101.bn_287140_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
এ খেলার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্রিকেট খেলাকে আরো বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করা। পাশাপাশি মাঠে দর্শকদেরকে কাছে টেনে আনা কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় দর্শকদেরকে নির্মল আনন্দ উপহার দেয়া। বর্তমানে এ ধরনের ক্রিকেট খেলা বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড সংক্ষিপ্ততম সংস্করণ হিসেবে টি২০ খেলার ধরনকে শুরুতে গ্রহণ করেনি।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
ক্রিকেট বিশ্বে খেলাটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক ট্যুরে কমপক্ষে একটি টি২০ খেলার অন্তর্ভুক্তি থাকে। সকল টেস্ট ক্রিকেট খেলার অধিকারী দেশগুলো তাদের অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতায় টি২০ খেলার ব্যবস্থা রেখেছে।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
টি২০ খেলার ধরন একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অনুরূপ যাতে প্রত্যেক খেলায় দু'টি দল অংশগ্রহণ করে। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সাথে টি২০ ক্রিকেটর মূল পার্থক্য হলো একটি দল সর্বোচ্চ ২০ ওভার পর্যন্ত তাদের ইনিংসে ব্যাটিং করতে পারবে। সচরাচর টি২০ খেলা সম্পন্ন হতে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় ব্যয়িত হয়। অর্থাৎ, প্রত্যেক দল ১০০ মিনিট সময়ের মধ্যে তাদের ইনিংস শেষ করবে। মধ্যবর্তী সময়কাল অর্থাৎ বিরতির জন্য ১০-২০ মিনিট সময় বরাদ্দ রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে অন্যান্য দলগত ক্রীড়ার সাথে টি২০ ক্রিকেট খেলার সামঞ্জস্যতা নিয়ে আসা হয়েছে।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
সনাতনী ধারায় ড্রেসিং রুম থেকে ব্যাটসম্যানদের মাঠে প্রবেশ কিংবা প্রস্থান করলেও সংক্ষিপ্ত ঘরাণার এ খেলায় দ্রুতলয়ে খেলার উদ্দেশ্যে মাঠের ধারে চেয়ারের সাঁরি দিয়ে নির্মিত বেঞ্চ থেকে আসা-যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ ব্যবস্থা ফুটবলের টেকনিক্যাল এরিযা এবং বেসবল খেলার ডাগআউটের অনুরূপ হিসেবে স্বীকৃত।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ টুয়েন্টি২০ পদ্ধতির আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতা হিসেবে পরিচিত। প্রতিযোগিতাটি ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রতিযোগিতায় ১২ দলের অংশগ্রহণ থাকে। তন্মধ্যে ১০টি আইসিসি'র পূর্ণ সদস্য ও বাকী দুইটি সহযোগী সদস্য অংশগ্রহণ করে। বর্তমানে প্রতিযোগিতাটি প্রতি দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
| 1 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
১ম আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভারত ৫ রানে পাকিস্তানকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ২০০৯ সালের ২য় আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে ৮ উইকেটে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। ৩য় আসরে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াকে চূড়ান্ত খেলায় ৭ উইকেটে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
২০১২ সালে প্রথমবারের মতো এশিয়ার একটি দেশ শ্রীলঙ্কায় ৪র্থ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা ১৮ সেপ্টেম্বর-৭ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমান শিরোপাধারী দল হিসেবে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
২০০৫ সাল থেকে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। আগস্ট, ২০১২ পর্যন্ত সকল টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দলসহ ১৭টি দেশের জাতীয় দল এতে অংশ নিয়েছে।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_287140_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
টুয়েন্টি২০
|
নভেম্বর, ২০১১ সালে সর্বপ্রথম আইসিসি টি২০ আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং পদ্ধতি প্রবর্তন করে। এ পদ্ধতি টেস্ট ক্রিকেট র্যাঙ্কিং এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট র্যাঙ্কিং পদ্ধতির অনুরূপ। র্যাঙ্কিং ব্যবস্থাটি ২ থেকে ৩ বছরের সময়কালের খেলাগুলোর ফলাফলের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। বর্তমান বছরের ১ আগস্ট পর্যন্ত সম্পূর্ণ, গত বছরের খেলার জন্যে দুই-তৃতীয়াংশ এবং এর পূর্বের বছরের জন্যে এক-তৃতীয়াংশ ফলাফল এতে সংযুক্ত করা হয়। র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পাবার জন্যে একটি দলকে কমপক্ষে ৮টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নিতে হয়।
| 0.5 | 1,073.322706 |
20231101.bn_272465_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
জনগণ ও সংগঠনের অভ্যন্তরে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করাই রাষ্ট্রের ইপ্সিত লক্ষ্য হওয়া উচিত। ১ম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায়ের স্বার্থে রাষ্ট্রপুঞ্জ সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্রসংঘ ২য় বিশ্বযুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর রাষ্ট্রসংঘের স্থলাভিষিক্ত হয়ে জাতিসংঘের সৃষ্টি হয়। এরফলে জাতিসংঘের সদস্যভূক্ত দেশসমূহের মধ্যে পারস্পরিক নিরাপত্তা রক্ষা ও বিশ্ব শান্তিরক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। সদস্যভূক্ত কোন দেশ যদি অন্য কোন দেশ কর্তৃক আক্রান্ত কিংবা অধিগ্রহণের মুখোমুখি হয় তাহলে অন্যান্য সকল দেশ আক্রান্ত প্রথম দেশকে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে আসে। এ ধরনের চিন্তা-ভাবনার ফসলরূপে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়া ও কুয়েতের উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
শান্তির স্বপক্ষে চিরজাগরুক ব্যক্তিত্ব মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র বার্মিংহ্যাম কারাগার থেকে এক চিঠিতে লিখেছেন যে -
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
শান্তির উপযোগিতা বিচার-বিশ্লেষণ করেই বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক আলফ্রেড নোবেলের নামানুসারে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়েছে যা বিশ্বের যে-কোন ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অবদানের জন্যে মূল্যায়িত হয়ে থাকেন।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
ধর্মীয় বিশ্বাসের মাধ্যমে প্রায়শঃই মানব জীবনের যাবতীয় সমস্যাসহ অন্য ব্যক্তির সাথে পরস্পর বিপরীতমুখী চিন্তা-ভাবনাকে চিহ্নিত ও পরিচিতি ঘটানোর সুযোগ তৈরী করা হয়।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন যে, কেবলমাত্র সকল প্রকার দুঃখ-দূর্দশা শেষে শান্তি লাভ করা সম্ভব। দুঃখ থেকে পরিত্রাণ লাভ কর ও শান্তি লাভ কর - বৌদ্ধদের দার্শনিক মতবাদের চারটি মহৎ গুণাবলীর অন্যতম একটি হিসেবে স্বীকৃত।
| 1 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
ইহুদী এবং খ্রীষ্টানগণ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন যে, একমাত্র ঈশ্বরের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও সান্নিধ্য স্থাপনের মাধ্যমেই প্রকৃত শান্তি আসবে। খ্রীষ্টানরা দাবী করেন যে নাজারেথের যীশু শান্তির রাজপুত্র। ব্যক্তি, সমাজ এবং সকল প্রকার সৃষ্টির মধ্যে অবস্থানপূর্বক শয়তানকে দূর করে মসীহ খ্রীষ্ট শান্তির রাজত্ব প্রতিপালন করবেন। প্রভু যীশু খ্রিষ্ট বলেছেন,
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
ইসলাম ধর্মে শান্তিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এটি ইসলাম ধর্মের অন্যতম মূলনীতি। ইসলাম শব্দটি সালাম ও "সিলম" শব্দ থেকে এসেছে যেগুলোর অর্থ হল যথাক্রমে শান্তি এবং আত্মসমর্পণ। ব্যাপকার্থে, শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট নিজের ইচ্ছাকে সমর্পণ করাকেই ইসলাম ধর্ম হিসেবে সঙ্গায়িত করা হয়। এছাড়া ইসলামকে বোঝাতে "রিলিজিয়ন অব পিস" বা "শান্তির ধর্ম" শব্দটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। আল্লাহর ("ঈশ্বর" শব্দের আরবি বিশেষ্য, এক এবং অদ্বিতীয়) নিকট আত্মসমর্পণের ভিত্তি হল নম্রতা। ইসলাম মতে, কোন ব্যক্তির নিজস্ব কোন নম্র আচরণ সহিংসতা বর্জন ও শান্তির উদ্দেশ্যে তা অভিমুখীকরণ ব্যতীত পরিপূর্ণরূপে সম্পন্ন হবে না।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
অভ্যন্তরীণ শান্তি বা মানসিক শান্তি বলতে মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে অর্জিত শান্তিকে বুঝায়। অগাধ জ্ঞান এবং নিজেকে জানার মাধ্যমে মতভেদ দূর ও চাপ প্রয়োগের মুখোমুখি হয়ে তা অর্জন করতে হয়। অনেকেই শান্তিতে থাকাকে সুস্থ ও সভ্য মানুষের প্রতিচ্ছবি এবং চাপ ও দুঃশ্চিন্তার বৈপরীত্য হিসেবে মনে করে থাকেন। সচরাচর মানসিক শান্তিকে পরম সুখ ও সুখী জীবনের সাথে সম্পৃক্ত বলে গণ্য করা হয়।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_272465_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
শান্তি
|
চাপের প্রভাব, বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি লাভের মাধ্যমে মানসিক শান্তি তৈরী হয়। কিছু কিছু সমাজে মানসিক শান্তিকে সচেতনতা অথবা শিক্ষার প্রতীকরূপে গণ্য করা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ, সাধনা, প্রার্থনা, মন্ত্র, তাই চি চুয়ান বা যোগ ব্যায়ামের নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমেই এ শান্তি অর্জন করা সম্ভব। অনেক আধ্যাত্মিক অনুশীলনে নিজেকে জানা যায়। সনাতন ধারায় সংশ্লিষ্ট বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মতে মানসিক শান্তিকে খুঁজে পাওয়া গেছে।
| 0.5 | 1,070.874552 |
20231101.bn_816037_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
সূর্যাস্তটি গোধূলি থেকে পৃথক, যা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত প্রথমটি হল সিভিলওয়াইলাইট যা সূর্য দিগন্তের নিচে অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার পরে শুরু হয় এবং এটি দিগন্তের নিচে ডিগ্রি অবধি অবিরত থাকে;দ্বিতীয় পর্যায়টি নটিকাল গোধূলি, দিগন্তের নিচে ৬ থেকে ১২ ডিগ্রির মধ্যে; এবং তৃতীয়টি হল জ্যোতির্বিজ্ঞান এর গোধূলি, যা সূর্য দিগন্তের নিচে ১২ থেকে ১৮ ডিগ্রি এর মধ্যে থাকে সন্ধ্যা জ্যোতির্বিদ্যার গোধূলির একেবারে শেষে এবং রাতের ঠিক আগে গোধূলির অন্ধকার মুহূর্ত রাত ঘটে যখন সূর্য দিগন্তের নিচে ১৮ ডিগ্রি পৌঁছায় এবং আর আকাশকে আলোকিত করে না।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
সূর্যাস্তের সময়টি সারা বছর জুড়ে পরিবর্তিত হয় এবং দ্রাঘিমাংশ এবং অক্ষাংশ এবং উচ্চতা দ্বারা নির্দিষ্ট করে। ছোট ছোট দৈনিক পরিবর্তন এবং সূর্যাস্তের সময়কালে লক্ষণীয় অর্ধ-বার্ষিক পরিবর্তনগুলি পৃথিবীর অক্ষীয় কাত, পৃথিবীর দৈনিক আবর্তন, সূর্যের চারপাশে তার বার্ষিক উপবৃত্তাকার কক্ষপথে গ্রহের গতিবিধি এবং প্রতিটি এবং পৃথিবী এবং চাঁদের জুটিযুক্ত ঘূর্ণন দ্বারা পরিচালিত হয়। শীত ও বসন্তের সময় গ্রীষ্মের অস্তিত্বের পরে ঘটে যাওয়া সর্বশেষতম সূর্যাস্তের দিন পর্যন্ত প্রতিদিন দীর্ঘ হয় এবং সূর্যাস্তগুলি ঘটে। উত্তর গোলার্ধে, সর্বশেষ সূর্যাস্তটি জুনের শেষের দিকে বা জুলাইয়ের প্রথম দিকে ঘটে, তবে ২১ শে জুনের গ্রীষ্মকালীন অস্তিত্বের উপর নয়। এই তারিখটি দর্শকের অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে (৪ জুলাইয়ের কাছাকাছি এফিলিয়নের চারদিকে পৃথিবীর ধীর গতির সাথে যুক্ত)। তেমনি, প্রাচীনতম সূর্যাস্ত শীতের অস্তিত্বের উপর ঘটে না, বরং প্রায় দুই সপ্তাহ আগে আবার দর্শকের অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে। উত্তর গোলার্ধে, এটি ডিসেম্বরের শুরুতে বা নভেম্বরের শেষের দিকে ঘটে (তার পেরিওলিওনের কাছে পৃথিবীর দ্রুত গতিবেগ দ্বারা প্রভাবিত হয়, যা ৩ জানুয়ারীর কাছাকাছি ঘটে)।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
একইভাবে, দক্ষিণ গোলার্ধে একই ঘটনাটি বিদ্যমান, তবে শীতের ২১ শে জুনের কিছু আগে সূর্যাস্তের সাথে তারিখগুলি উল্টে যায় এবং গ্রীষ্মে ২১ ডিসেম্বরের কিছু পরে ঘটে যাওয়া সর্বশেষ সূর্যাস্ত আবার কারও দক্ষিণ অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে। উভয় অলিগলি ঘিরে কয়েক সপ্তাহের জন্য, সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উভয়ই প্রতিদিন কিছুটা পরে পান। এমনকি নিরক্ষীয় অঞ্চলে, সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তটি সৌর দুপুরের সাথে সাথে বছর জুড়ে কয়েক মিনিট পিছনে পিছনে যায়। এই প্রভাবগুলি অ্যানালিমার দ্বারা চক্রান্ত করা হয়।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
বায়ুমণ্ডলীয় অপসারণ এবং সূর্যের অ-শূন্য আকারকে অবহেলা করা, যখনই এবং যেখানেই সূর্যাস্ত দেখা দেয়, এটি সর্বদা মার্চ ইকুইনক্স থেকে সেপ্টেম্বর অক্সিনাক্স পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম চতুর্ভুজগুলিতে এবং সেপ্টেম্বর অক্সিনাক্স থেকে মার্চ অক্সিনাক্স পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম চতুর্ভুজগুলিতে থাকে। পৃথিবীর সমস্ত দর্শকদের জন্য বিষুবরে সানসেটগুলি প্রায় ঠিক পশ্চিম দিকে ঘটে। অন্যান্য তারিখে সূর্যাস্তের আজিমুথগুলির সঠিক গণনা জটিল তবে এ্যালামেমা ব্যবহার করে এগুলি যুক্তিসঙ্গত নির্ভুলতার সাথে অনুমান করা যায়।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
যেহেতু সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত যথাক্রমে সূর্যের শীর্ষ এবং চলমান প্রান্তগুলি থেকে গণনা করা হয়, এবং কেন্দ্র না, তাই দিনের একটি সময়ের সময়কাল রাতের সময় থেকে কিছুটা দীর্ঘ (প্রায় ১০ মিনিটের দ্বারা, সমুদ্রীয় অক্ষাংশে দেখা যায়)। অধিকন্তু, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল দিয়ে যাওয়ার সময় সূর্য থেকে আলো অপসারণ হওয়ার কারণে, দিগন্তের নিচে জ্যামিতিকভাবে পরে সূর্যটি এখনও দৃশ্যমান দিগন্তের খুব কাছাকাছি থাকলে প্রতিসরণ সূর্যের আপাত আকারকেও প্রভাবিত করে। এটি আকাশে জিনিসগুলির চেয়ে উঁচুতে প্রদর্শিত হয়। সূর্যের ডিস্কের নিচের প্রান্ত থেকে আলো উপরের আলো থেকে আরও বেশি প্রতিবিম্বিত হয়, যেহেতু উচ্চতার কোণ হ্রাস হওয়ায় প্রতিসরণ বৃদ্ধি পায়। এটি শীর্ষের চেয়ে নিচের প্রান্তের আপাত অবস্থান উত্থাপন করে, সৌর ডিস্কের আপাত উচ্চতা হ্রাস করে। এর প্রস্থটি অপরিবর্তিত, সুতরাং ডিস্কটি তার চেয়ে বেশি প্রশস্ত প্রদর্শিত হবে। (বাস্তবে, সূর্য প্রায় হুবহু গোলকাকারে) সূর্যটি দিগন্তের চেয়েও বৃহত্তর প্রদর্শিত হয়, একটি অপটিক্যাল মায়া, চাঁদের মায়ার মতো।
| 1 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
আর্কটিক সার্কেলের উত্তরে এবং অ্যান্টার্কটিক সার্কেলের দক্ষিণে অবস্থানগুলি বছরের কমপক্ষে একদিন সূর্যাস্ত বা সূর্যোদয় অনুভব করে না, যখন মেরু দিবস বা পোলার রাত ২৪ ঘণ্টা অবিরত থাকে।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
সাদা সূর্যের আলোর রশ্মি যখন কোনও পর্যবেক্ষকের কাছে বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করে, তখন কিছু রঙ বায়ু অণু এবং বায়ুবাহিত কণাগুলির দ্বারা মরীচি থেকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে, দর্শকের যে বিমের চূড়ান্ত রঙ তা পরিবর্তন করে। নীল এবং সবুজ হিসাবে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্য উপাদানগুলি আরও দৃড় ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায়, এই রংগুলি পছন্দসই মরীচি থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময়, যখন বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে পথটি দীর্ঘ হয়, তখন নীল এবং সবুজ উপাদানগুলি প্রায় সম্পূর্ণরূপে সরিয়ে ফেলা হয়, সেই সময়গুলিতে আমরা দেখতে পাই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের কমলা এবং লাল রঙগুলি দিগন্ত লাল এবং কমলা আলোকিত করার জন্য অবশিষ্ট লাল রঙের সূর্যালোক মেঘের ফোঁটা এবং অন্যান্য তুলনামূলকভাবে বড় কণা দ্বারা ছড়িয়ে দেওয়া যায়। আলোর সংক্ষিপ্ত তরঙ্গদৈর্ঘ্য অপসারণের কারণে বায়ু অণু দ্বারা দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের (ব্যাসে ৫০ এনএম এর চেয়ে কম) কণা দ্বারা রেলেহি বিচ্ছুরিত হয়। মেঘের ফোঁটা এবং সূর্যের আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের (>৬০০ এনএম) এর চেয়ে তুলনীয় ডায়ামিটার সহ অন্যান্য কণাগুলির দ্বারা ছড়িয়ে পড়া মাই বিচ্ছুরণের কারণে এবং তীব্র তরঙ্গদৈর্ঘ্য-নির্ভর নয়। মে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আলো মেঘের দ্বারা ছড়িয়ে পড়া আলো এবং সূর্যের চারপাশে সাদা আলোর দিবালোকের জন্য (সাদা আলোর সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে) দায়বদ্ধ।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_816037_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
সূর্যাস্ত
|
সূর্যাস্তের রঙগুলি সাধারণত সূর্যোদয়ের বর্ণের চেয়ে আরও উজ্জ্বল হয় কারণ সন্ধ্যা বায়ুতে সকালের বাতাসের চেয়ে বেশি কণা থাকে।কখনও কখনও সূর্যোদয়ের ঠিক আগে বা সূর্যাস্তের পরে একটি সবুজ ফ্ল্যাশ দেখা যায়।
| 0.5 | 1,069.421079 |
20231101.bn_7466_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
পুথি সাহিত্য আরবি, উর্দু, ফারসি ও হিন্দি ভাষার মিশ্রণে রচিত এক বিশেষ শ্রেণীর বাংলা সাহিত্য। আঠারো থেকে উনিশ শতক পর্যন্ত এর ব্যাপ্তিকাল। এ সাহিত্যের রচয়িতা এবং পাঠক উভয়ই ছিল মুসলমান সম্প্রদায়।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
পুথি (বা পুঁথি) শব্দের উৎপত্তি ‘পুস্তিকা’ শব্দ থেকে। এ অর্থে পুথি শব্দদ্বারা যেকোনো গ্রন্থকে বোঝালেও পুথি সাহিত্যের ক্ষেত্রে তা বিশেষ অর্থ বহন করে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি বিশেষ সময়ে রচিত বিশেষ ধরনের সাহিত্যই পুথি সাহিত্য নামে পরিচিত। হুগলির বালিয়া-হাফেজপুরের কবি ফকির গরীবুল্লাহ (আনু. ১৬৮০-১৭৭০) আমীর হামজা রচনা করে এ কাব্যধারার সূত্রপাত করেন। আরবদেশের ইতিহাস-পুরাণ মিশ্রিত কাহিনী অবলম্বনে রচিত আমীর হামজা জঙ্গনামা বা যুদ্ধ বিষয়ক কাব্য। মধ্যযুগে প্রায় পাঁচশ বছর ধরে বাংলা ভাষার যে ঐতিহ্য তৈরি হয়েছিল, তার সঙ্গে এ কাব্যের ভাষার মিল নেই। বাংলা শব্দের সঙ্গে আরবি, ফারসি প্রভৃতি শব্দের মিশ্রণজাত একটি ভিন্ন ভাষায় কাব্যটি রচিত। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এ কাব্যে ৩২% বিদেশি শব্দের পরিসংখ্যান দিয়েছেন। হুগলি, হাওড়া, কলকাতা, ২৪ পরগনা প্রভৃতি অঞ্চলের মুসলমানদের কথ্যভাষা এর উৎস ছিল বলে মনে করা হয়। গরীবুল্লাহ নিজে এবং তাঁর শিষ্য সৈয়দ হামজা এ ভাষায় আরও কয়েকখানি কাব্য রচনা করেন। তাঁদের অনুসরণে পরবর্তীকালে বহু সংখ্যক মুসলমান কবি এ জাতীয় কাব্য রচনা করেন। এগুলির পাঠক ছিল সর্বস্তরের মুসলমান; তবে নিম্নবিত্তের চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবী মানুষের কাছে এর জনপ্রিয়তা ছিল সর্বাধিক।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
পুথি সাহিত্যের শব্দসম্ভার ও ভাষারীতি লক্ষ করে বিভিন্ন জন এর বিভিন্ন নামকরণ করেছেন। রেভারেন্ড জেমস লং এ ভাষাকে বলেছেন ‘মুসলমানী বাংলা’, আর এ ভাষায় রচিত সাহিত্যকে বলেছেন ‘মুসলমানী বাংলা সাহিত্য’। কলকাতার বটতলার ছাপাখানার বদৌলতে প্রচার লাভ করে বলে এগুলি ‘বটতলার পুথি’ নামেও পরিচিত হয়। গবেষকগণ ভাষা-বৈশিষ্ট্য ও বাক্যরীতির দিক থেকে বিচার করে প্রথমে এগুলিকে দোভাষী পুথি এবং পরবর্তীকালে ‘মিশ্র ভাষারীতির কাব্য’ বলে অভিহিত করেন।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
দোভাষী পুথিকারদের সাধারণভাবে ‘শায়ের’ বলা হয়। ‘শায়ের’ আরবি শব্দ, অর্থ কবি। সৈয়দ হামজা আমীর হামজা গ্রন্থের শুরুতে ‘শায়েরি পুঁথি’ বলে স্বীয় কাব্যের পরিচয় দিয়েছেন। এদিক থেকে নামকরণের জটিলতা এড়ানোর জন্য ‘শায়েরি পুঁথি’ অভিধাটি গ্রহণ করা যায়। সাধারণ বাংলা গ্রন্থের মতো পুথি সাহিত্য বাম দিক থেকে পড়া হলেও তা ছাপা হতো আরবি-ফারসির মতো ডান দিক থেকে। পয়ার-ত্রিপদী ছন্দে রচিত অলঙ্কারবর্জিত গদ্যধর্মী সরল ভাষা এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
গরীবুল্লাহর প্রথম কাব্য ইউসুফ-জুলেখা সাধু বাংলায় রচিত। তিনি মিশ্র ভাষারীতিতে রচনা করেন সোনাভান, সত্যপীরের পুথি, জঙ্গনামা ও আমীর হামজা। আমীর হামজা সম্ভবত তাঁর পরিণত বয়সের রচনা, কারণ তিনি কাব্যখানি শেষ করেননি, সৈয়দ হামজা অসমাপ্ত অংশ সমাপ্ত করেন ১৭৯৫ সালে। সৈয়দ হামজার প্রথম কাব্য মধুমালতী সাধু বাংলায় রচিত। এরপর তিনি মিশ্র ভাষায় রচনা করেন জৈগুনের পুথি (১৭৯৮) ও হাতেম তাই (১৮০৪) কাব্যদুটি। এসব কাব্যে যে শব্দসম্ভার ও ভাষারীতিকে পুথি সাহিত্যের মৌলিক বৈশিষ্ট্য বলা হয়েছে, তা একেবারে অভিনব ছিল না। আগের শতাব্দীগুলিতে কোনো কোনো আখ্যানকাব্যে অনুরূপ ভাষার প্রয়োগ লক্ষ করা যায়। ২৪ পরগনার কবি বিপ্রদাস পিপিলাই মনসাবিজয় (১৪৯৫), বর্ধমানের কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী চন্ডীমঙ্গল (১৫৯৮), কলকাতার কবি কৃষ্ণরাম দাস রায়মঙ্গল (১৬৮৬), ভুরশুট পরগনার কবি ভারতচন্দ্র রায় অন্নদামঙ্গল (১৭৫২) কাব্যে যেখানে মুসলিম প্রসঙ্গ এসেছে সেখানে আরবি-ফারসি শব্দ, এমনকি উর্দু-হিন্দির বাক্রীতিও ব্যবহার করেছেন। তাঁরা সবাই হিন্দু কবি ছিলেন। তুর্কি বিজয়ের পর ফারসি রাজভাষা হিসেবে গৃহীত হলে রাজকার্যে সুবিধা লাভের জন্য হিন্দু, মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ ওই ভাষা শিখেছে। মুসলমানরা আরবি ভাষাও শিখেছে। ফলে বাংলা ভাষায় প্রচুর আরবি-ফারসি শব্দ প্রবেশ করে।
| 1 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
ষোলো শতকে মুগল আমলে দিল্লির সঙ্গে বাংলার প্রশাসনিক, বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্র স্থাপিত হলে এ দেশে মুসলমানদের আগমন বৃদ্ধি পায়। রাষ্ট্র, ধর্ম ও শিক্ষা কার্যে উর্দুভাষী মুসলিম পরিবারগুলি মুর্শিদাবাদ, হুগলি, হাওড়া প্রভৃতি প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্রে বসবাস গড়ে তোলে। ফলে ওই সময় বাংলা ভাষায় উর্দু-হিন্দির ব্যাপক প্রভাব পড়ে। ফারসির প্রভাব এমনই ছিল যে, স্থানীয় হিন্দু-মুসলমান ছাড়া ইউরোপীয় বণিক কোম্পানির লোকেরাও এ ভাষা শিখত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারীরা রাজক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েও এদেশে আসার আগে বৃটেনে সেমিনারি খুলে ফারসি শিখত। আঠারো শতকে বাংলার এরূপ ভাষা-পরিস্থিতি লক্ষ করে হ্যালহেড তাঁর বাংলা ব্যাকরণে বলেন যে, বাংলা ক্রিয়ার সঙ্গে সর্বোচ্চ সংখ্যক আরবি-ফারসি বিশেষ্য মিশ্রিত করে যাঁরা কথা বলেন, তাঁরাই সুচারুরূপে বাংলা জানেন বলে গণ্য করা হয়। এ শতকের দলিল-দস্তাবেজে এরূপ ভাষারই প্রাধান্য। সুকুমার সেন একে হিন্দু-মুসলমানের ‘কাজের ভাষা’ বা ‘ব্যবহারিক বাংলা’ বলে অভিহিত করেছেন। ভারতচন্দ্র একেই ‘যাবনী মিশাল’ ভাষা বলেছেন। তিনি আরবি-ফারসি-হিন্দুস্থানি মিশ্রিত এরূপ ভাষাই শিখেছিলেন। সরস ও প্রসাদগুণসম্পন্ন না হলেও সবাই এ ভাষা বুঝত বলে তিনি দাবি করেছেন। উল্লেখ্য যে, ভারতচন্দ্র ও গরীবুল্লাহ একই অঞ্চলের (ভুরশুট পরগনার) অধিবাসী ছিলেন। তাঁদের আবির্ভাবকালও প্রায় সমসাময়িক। সুতরাং হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে এক শ্রেণীর বাঙালির কথ্যভাষাই পুথি সাহিত্যের ভাষার উৎস ছিল। একে কৃত্রিম সাহিত্যিক ভাষা বলা যাবে না। আরবি-ফারসির মিশ্রণ থাকার কারণে সাধারণ শিক্ষিত মুসলমানের কাছে এ ভাষা ছিল বিশেষ আকর্ষণীয়।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
বিষয় ও রস বিচারে পুথি সাহিত্যকে ছয়টি ভাগে ভাগ করা যায়: ১. রোম্যান্টিক প্রণয়কাব্য, ২. জঙ্গনামা বা যুদ্ধকাব্য, ৩. নবী-আউলিয়ার জীবনীকাব্য, ৪. লৌকিক পীর পাঁচালি, ৫. ইসলামের ইতিহাস, ধর্ম, রীতিনীতি বিষয়ক শাস্ত্রকাব্য এবং ৬. সমকালের ঘটনাশ্রিত কাব্য। ইউসুফ-জুলেখা, লায়লী-মজনু, শিরি-ফরহাদ, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল, গুলে বকাওলী, বেনজির-বদরে মুনীর প্রভৃতি কাব্য প্রথম শ্রেণীর রচনা। এগুলিতে আরব-ইরান-ভারতের পৌরাণিক ও কাল্পনিক আখ্যান অবলম্বনে নরনারীর প্রেমের বিবরণ আছে। আমীর হামজা, সোনাভান, জৈগুনের পুথি, হাতেম তাই প্রভৃতি দ্বিতীয় শ্রেণীর কাব্য। এগুলিতে আরব-ইরানের ইসলামপূর্ব ও ইসলামউত্তর যুগের বীর পুরুষদের যুদ্ধবিগ্রহ, রাজ্যজয় ও ইসলাম প্রচারের বর্ণাঢ্য বিবরণ আছে। ঐতিহাসিক নবী, পীর, আউলিয়ার জীবনকথা, চরিত্র-মাহাত্ম্য ও ধর্ম-প্রচার নিয়ে তৃতীয় শ্রেণীর কাব্য রচিত হয়েছে। কাসাসুল আম্বিয়া, তাজকিরাতুল আউলিয়া, হাজার মসলা প্রভৃতি কাব্য এর অস্তর্ভুক্ত। হিন্দু দেবদেবীর সঙ্গে কাল্পনিক মুসলমান পীর-ফকিরের বিরোধ, যুদ্ধ এবং পরিণামে মিলন ও প্রতিষ্ঠা লাভের কাহিনী বর্ণনা করে চতুর্থ শ্রেণীর কাব্য রচিত হয়েছে, যেমন সত্যপীরের পাঁচালি, গাজীকালু চম্পাবতী, বনবিবির জহুরনামা, লালমোনের কেচ্ছা প্রভৃতি। পঞ্চম শ্রেণীর কাব্যভুক্ত নসিহতনামা, ফজিলতে দরুদ ইত্যাদিতে ইসলামের আচরণবিধি ও নীতি-উপদেশ বর্ণিত হয়েছে। সমকালের হাজী শরিয়তুল্লাহর মতো চরিত্র এবং ওহাবী-ফরায়েজীর মতো ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে স্বল্প সংখ্যক হলেও কিছু কাব্য রচিত হয়েছে। এগুলি ষষ্ঠ শ্রেণীর কাব্যের অন্তর্ভুক্ত। উল্লেখ্য যে, এ সবের অধিকাংশ বিষয় নিয়ে মধ্যযুগে মুসলমান কবিরা খাঁটি বাংলায় উচ্চ মানের কাব্যও রচনা করেছেন। ব্যতিক্রম ছাড়া পুথি সাহিত্যের কোনো রচনাই মৌলিক নয়; কবিরা ফারসি, উর্দু ও হিন্দি ভাষার গ্রন্থ উৎস হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তাঁরা অনুবাদের সময় কেবল বিষয়ের অনুকরণ করেননি মূলের বহু শব্দ, বাক্যাংশ, এমনকি বাক্রীতিও অনুসরণ করেছেন। কোম্পানি আমলে বাংলার মুসলমানগণ পরাজিত জাতি হিসেবে পীড়ন ও বঞ্চনার শিকার হয়ে গভীর হতাশার মধ্যে নিমজ্জিত হয়। এ অবস্থায় শায়ের কবিদের রচিত ইসলামের অতীত গৌরব, শৌর্যবীর্য, মহত্ত্ব ও ঐশ্বর্যের কাহিনী জাতির মনে আশ্বাস, আনন্দ ও সান্ত্বনা যোগায়। এজন্য দেখা যায়, অতি অল্প সময়ের ব্যবধানে পুথি সাহিত্য উৎসভূমি অতিক্রম করে বাংলাদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে, এমনকি পার্শ্ববর্তী উড়িষ্যা ও ত্রিপুরা রাজ্যের সাহিত্যেও এর প্রভাব পড়ে।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
এ ধারায় কতজন কবি কী পরিমাণ কাব্য রচনা করেছিলেন, তার প্রকৃত জরিপ আজও হয়নি। জেমস লং এ ডেসক্রিপ্টিভ ক্যাটালগ অব বেঙ্গলি ওয়ার্কস্ (১৮৫৫) গ্রন্থে ৪১টি দোভাষী পুথির তালিকা দিয়েছেন। মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা (১৯৬৪) গ্রন্থে ২৭০টি দোভাষী পুথির তালিকা দিয়েছেন, কিন্তু রচয়িতাদের নাম উল্লেখ করেননি। অধ্যাপক আহমদ শরীফ সম্পাদিত ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত পুথি-পরিচিতি (১৯৫৮) গ্রন্থে শতাধিক কবির প্রায় ২০০ পুথির তালিকা আছে। অধ্যাপক আলী আহমদকৃত মুদ্রিত কলমী পুথির তালিকায় পুথিকারের নামসহ ৫৬৯ খানি কাব্যের নাম আছে। এসব উৎস থেকে পুনরাবৃত্তি বাদ দিয়ে শতাধিক কবির প্রায় দু-আড়াইশ কাব্যের নাম পাওয়া যায়। এ কাব্যগুলির বস্ত্তধর্ম ও কাব্যধর্ম কম হলেও বিষয়বৈচিত্র্য আকর্ষণীয়।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_7466_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%A5%E0%A6%BF
|
পুঁথি
|
পুথি সাহিত্যের গ্রন্থগুলির মধ্যে আমীর হামজা, শাহনামা, আলেফ লায়লা, হাতেম তাই, তাজকিরাতুল আউলিয়া, কাসাসুল আম্বিয়া প্রভৃতি বিশাল আকৃতির। একাধিক সংস্করণ থেকে বোঝা যায়, কাব্যগুলির জনপ্রিয়তা ছিল। জালালাতল ফোক্রে নামক একটি কাব্যে শরিয়তপন্থী কর্তৃক বাউল সম্প্রদায়ের বিরোধিতার বর্ণনা আছে। তবে সমকালের বিষয় নিয়ে রচিত এরূপ কাব্যের সংখ্যা খুবই কম। অতীতের ইতিহাস, পুরাণ ও ঐতিহ্য মিশ্রিত কল্পকাহিনীর সংখ্যাই বেশি। হানিফা, হামজা, হাতেম তাই, সোহরাব-রুস্তম, জৈগুন বিবি প্রমুখ বীর চরিত্র নিয়ে রচিত কাব্যগুলি বেশি জনপ্রিয় হয়েছিল। ঐতিহাসিক ও কাল্পনিক অলি-আউলিয়া, পীর-মুর্শিদের অলৌকিক কীর্তিকলাপ নিয়ে রচিত কাব্যও জনপ্রিয় হয়েছিল। এর প্রধান কারণ ছিল ইসলামের ঐতিহ্যের মধ্যে মুসলমানের পরাজিত মানসিকতার আশ্রয় লাভ। মুসলমানের বীরত্ব, ইসলাম প্রচার, কাফের নিধন ইত্যাদির বর্ণনা পড়ে বা শুনে তারা আত্মতৃপ্তি লাভ করত। উনিশ শতকে রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের হাতে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত হয়েছিল, তার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র না রেখে সম্পূর্ণ বিপরীত স্রোতে অবস্থান নিয়ে শায়ের কবিগণ স্বসম্প্রদায়ের মানুষকে বাস্তবতাবিরোধী ও ইহলোকবিমুখ করে একটি স্বপ্নচারী ও কল্পনাবিলাসী জাতিতে পরিণত করে। ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের পন্ডিতদের হাতে ‘পন্ডিতি বাংলা’ ও আধুনিক গদ্য প্রবর্তিত হলে হিন্দু লেখকগণ পূর্বের মিশ্র ভাষারীতি ত্যাগ করেন। আধুনিক শিক্ষিত মুসলমানরাও এ ভাষা ত্যাগ করেন। ইংরেজি, ফারসি ও বাংলা ভাষা সম্পর্কে কোম্পানির গৃহীত ভাষানীতি এরূপ পরিবর্তনকে আরো ত্বরান্বিত করে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে এসব রূপান্তর না ঘটলে হয়তো পুথির বাংলাই সর্বসাধারণের ভাষারূপে গণ্য হতো। বাংলার এক শ্রেণীর মুসলমান যুগের পরিবর্তনকে উপেক্ষা করে উনিশ শতক অবধি যে ভাষা ও সাহিত্যকে নিতান্ত মোহবশে অন্তরে লালন করেছেন, তার ঐতিহাসিক তাৎপর্য ছাড়া আজ আর কোনো মূল্য নেই। সৃজনশীলতা, মানবভাবনা ও কাব্যত্ব না থাকার কারণে এযুগের পাঠক তা পাঠও করে না। যুগের প্রয়োজনে যেভাবে কবিওয়ালা গানের উদ্ভব ও বিলয় ঘটেছিল, সেভাবে পুথি সাহিত্যেরও উদ্ভব ও বিলয় সাধিত হয়েছে। উভয় ধারা আঠারো-উনিশ শতকের অবক্ষয় ধারণ করে এখন সাহিত্যের ইতিহাসের উপাদানে পরিণত হয়েছে।
| 0.5 | 1,068.804112 |
20231101.bn_36013_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
অক্টোপাস আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা ফাইলামের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপোডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন।প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
সমুদ্রের বিভিন্ন অঞ্চলে অক্টোপাসেরা বসবাস করে, যার মধ্যে রয়েছে কোরাল শৈলশিরা, উন্মুক্ত অগভীর জল এবং সমুদ্রতল ইত্যাদি। কিছু কিছু আবার জোঁয়ার-ভাটা হয় এমন স্থানে আবার কিছু আছে গভীর সমুদ্রে বসবাস করে। বেশিরভাগ প্রজাতিই দ্রুত বর্ধমান, তাড়াতাড়ি পূর্ণ বয়স্ক হয়। বংশ বৃদ্ধির সময় পুরুষ অক্টোপাস বিশেষ শুঁড় দিয়ে শুক্রানু, স্ত্রী অক্টোপাসে স্থানান্তর করে,এরপর সে ধীরে ধীরে মারা যায়। স্ত্রী অক্টোপাস নিষিক্ত ডিমগুলো কোন গুহা জাতীয় স্থানে রাখে এবং ফুটে বাচ্চা বের হওয়া পূর্ব পর্যন্ত যত্ন করে, তারপর সেও মারা যায়।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
শিকারী প্রাণীদের হাত থেকে বাঁচতে তারা কালি ছুঁড়ে মারে, ছদ্মবেশ ধারন করে বা রং পাল্টায় এবং ভীতি প্রদর্শন করে। এছাড়াও তারা আত্মরক্ষার জন্য দ্রুত পালানোর ক্ষমতা ও লুকিয়ে পড়ার ক্ষমতা ব্যবহার করে। সব অক্টোপাসই বিষাক্ত, কিন্তু শুধুমাত্র নীল গোলক বিশিষ্ট অক্টোপাসই মানুষের জন্য মারাত্মক। অক্টোপাসের ৩টি হৃৎপিণ্ড আছে। এদের মধ্যে ২টি মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ করে।আর বাকি একটি অক্টোপাসের সারা দেহে রক্ত সরবরাহ করে।হিমোসায়ানিন নামক রাসায়নিকের জন্য এদের রক্তের রং নীল। অক্টোপাস প্রচালন কাজ চালায় জেট বিমানের মতো করে।তারা প্রথমে তাদের শরীরের পেশীতে প্রচুর পানি টেনে নেয়,এরপর সাইফন নামে একটি নল বের করে সেটা দিয়ে পানি গুলো সব বের করে দেয়। এই প্রক্রিয়ায় তারা পানি বের করার দিকের উল্টো দিকে গতিপ্রাপ্ত হয়।যত বেশি পানি তারা নিবে তত বেশি তারা গতি প্রাপ্ত হবে।এই প্রক্রিয়া বার বার করে তারা চলতে থাকে।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
পৌরানিক কাহিনীতে অক্টোপাসকে সমুদ্রের দানবরূপে আখ্যায়িত করতে দেখা গেছে, যেমন নরওয়ের ক্রাকেন এবং আইনুদের আকোরোকামুই হিসেবে এবং সম্ভবত প্রাচীন গ্রীসে গর্গন রূপে। ভিক্টর হুগোর একটি বইয়ে, যার নাম টয়লার্স অব দ্যা সি, অক্টোপাসের সাথে একটি যুদ্ধের বয়ান আছে। আয়ান ফ্লেমিং অনুপ্রাণিত হয়ে বানান অক্টোপুসি। অক্টোপাসেরা জাপানের উত্তেজক চিত্রতেও স্থান করে নিয়েছে যার নাম সুঙ্গা। এশিয়ার সাগর ও ভূ-মধ্য সাগরের বিভিন্ন দেশে এদের খাদ্য হিসেবে খাওয়া হয়।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
সাধারণত অক্টোপাসগুলো খুব একটা বড়ো হয়না। দৈর্ঘ্য হয় সর্বোচ্চ ৪.৫ ফিট এবং ওজন হয় প্রায় ১০ কেজি। তবে এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চলে এক প্রজাতির অক্টোপাস রয়েছে যা জায়ান্ট অক্টোপাস নামে পরিচিত। এটি অন্য যে কোন অক্টোপাস থেকে বড়। এর নাম ডলফিনি অক্টোপাস। এটি লম্বায় প্রায় ৩০ ফিট এবং ওজন প্রায় ২৭৫ কেজি পর্যন্ত হয়।
| 1 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
অক্টোপাসের আত্নরক্ষার কৌশল বেশ অদ্ভুত। এরা ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালি, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে শনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে(ink sac) থাকে যার সাহায্যে নিজের দেহ থেকে ঘন কালো কালি ছুঁড়ে দিতে পারে যা শত্রুকে কিছুক্ষণের জন্য অন্ধ করে দেয়। এ কালির আরেকটি গুণ হচ্ছে এটি শত্রুর ঘ্রাণশক্তিও কিছুক্ষণের জন্য নষ্ট করে দেয়। ফলে অক্টোপাসটি পালিয়ে যেতে পারে। শেষ পর্যন্ত আত্নরক্ষার কোন উপায় না পেলে অনেক সময় এরা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে অথবা নিজের বাহু খেতে আরম্ভ করে! অক্টোপাস খুব দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে যা এটির আত্নরক্ষায় সহায়ক।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
অক্টোপাসের একটি লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল রঙ বা বর্ণ পরিবর্তনের ক্ষমতা। এর ত্বকে আঁচিলের মত ফুস্কুড়ি থাকে। ত্বকের নিচে অনেকগুলি ক্রোমাটোফোর(chtomatophore) আছে। ক্রোমাটোফোরে নানা রঙের কোষ থাকে। এসব কোষের সাহাহ্যেও এরা দেহের রঙ পাল্টায়।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
অক্টোপাসের জীবন খুবই ছোট। কিছু কিছু প্রজাতি মাত্র ছয় মাস বাঁচে। জায়ান্ট প্যাসিফিক অক্টোপাস, সবচেয়ে বড়ো অক্টোপাসের প্রজাতির একটি, পাঁচ বছরের মত বাঁচে। অক্টোপাসের জীবন তাদের বংশবৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত। পুরুষ অক্টোপাসেরা স্ত্রী অক্টোপাসের সাথে মিলিত হবার পর মাত্র কিছু মাস বেচে থাকে আর স্ত্রী অক্টোপাস ডিম ফোটার কিছুদিন পরেই মারা যায়। অক্টোপাসের জননাঙ্গসমূহ পূর্ণতা পায় অপটিক গ্ল্যান্ডের হরমোনের প্রভাবে কিন্তু এর ফলে তাদের পরিপাক তন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়ে, সেটাই আসলে তাদের মৃত্যুর কারণ। তারা অনাহারে মারা যায়।পরীক্ষাগারে পরিক্ষামূলকভাবে মিলনের পর অক্টোপাসের উভয় অপটিক তন্ত্র অপসারণ করে দেখা গেছে ডিমের যত্ন না নিয়ে অক্টোপাসগুলো খাবার খাচ্ছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীবনকালও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_36013_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
অক্টোপাস
|
স্ত্রী অক্টোপাস প্রায় দেড় লক্ষ ডিম পাড়ে। ডিম থেকে বাচ্চা বের হয়। বাচ্চা বের হবার পর মা অক্টোপাস মারা যায়।
| 0.5 | 1,067.816412 |
20231101.bn_260302_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
উকুন প্রতি রাতে এক বা একাধিক বার খাদ্য গ্রহণ করে। সূঁচের মত মুখ উপাঙ্গ ব্যবহার করে তারা মানুষের মাথার চামড়া ছিদ্র করে রক্ত খেয়ে থাকে। সেসময় তাদের লালা মানুষের শরীরে প্রবেশ করে; এতে চুলকানি সৃষ্টি হয়। উকুন মানুষের চামড়ায় গর্ত তৈরি করতে পারেনা।
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
ঘন চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচড়িয়ে উকুন খুঁজে পাওয়া যায়। এটাই জ্যান্ত উকুন ধরার সবচেয়ে কার্যকর উপায়। মাথায় উকুন হলে যেসব লক্ষন দেখা যায় তা হলো- মাথায় চুলকানি; মাথা উকুন আসার তিন চার সপ্তাহ পরে সবচেয়ে বেশি চুলকানি হয়। উকুনের কামড়ের দাগ খুবই অস্পষ্ট, সহজে দেখা যায় না।
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
বেশি চুলকালে আক্রান্ত স্থানে ঘা হতে পারে, যা পরে জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। এছাড়া উকুন দ্বারা 'লাউস-বর্ন-টাইফাস', 'লাউস-বর্ন-রিল্যাপসিং ফিভার' বা 'ট্রেঞ্চ ফিভার' নামক রোগ হতে পারে।
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
ষাটের দশকের মাঝামাঝি থেকে পৃথিবীতে উকুনের আক্রমণ বেড়েছে, যা বছরে লক্ষ লক্ষ পর্যন্ত হয়। উকুনের ডিম, বাচ্চা ও পূর্ণ বয়স্ক উকুন সম্পূর্ণরূপে নিধনের কোনো নিশ্চিত চিকিৎসা নেই। অবশ্য বেশ কয়েক ধরনের চিকিৎসা আছে যেগুলো কিছু পরিমাণে সফলতা দেখায়। সেগুলো হচ্ছে, রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগ, প্রাকৃতিক বস্তু ব্যবহার, চিরুনি, চুল কামানো, গরম বাতাস প্রয়োগ এবং সিলিকন ভিত্তিক লোশন।
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
শরীরের উকুনের ইংরেজি নাম body louse এবং বৈজ্ঞানিক নাম Pediculus humanus humanus যাকে অনেক সময় Pediculus humanus corporis বলা হয়।) এরা কাপড়-চোপড়ে ডিম পাড়ে। এরা তুলনামূলকভাবে নতুন উদ্ভূত প্রজাতি। এরাও টাইফাস রোগ বিস্তার করে থাকে।
| 1 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
এরা যৌন-কেশ বা পিউবিক চুলে থাকে। ইংরেজি নাম Crab louse এবং বৈজ্ঞানিক নাম Pthirus pubis। এরা সারাজীবন মানবদেহেই থাকে এবং শুধুমাত্র রক্ত খেয়ে বাঁচে। মানুষ ছাড়া আর কোথাও এরা জীবন ধারণ করতে পারেনা, যদিও কিছু বানর জাতীয় প্রানীতে এদের নিকট-প্রজাতির দেখা মেলে। এদের সাথে মানুষের মাথা ও শরীরের উকুনের মিল নেই।
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
গৃহপালিত প্রানীদের মধ্যে গবাদি পশুতেই উকুন বেশি হয়। This is a significant problem, as it can cause weight loss of 55 to 75 pounds per animal. Some species of lice infesting cattle include the cattle biting louse[Damalinia (Bovicola) bovis], the shortnosed cattle louse (Haematopinus eurysternus), the longnosed cattle louse (Linognathus vituli), and the little blue cattle louse (Solenopotes capillatus).
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
body and head lice on the University of Florida/Institute of Food and Agricultural Sciences Featured Creatures Web site
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_260302_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8
|
উকুন
|
crab louse on the University of Florida/Institute of Food and Agricultural Sciences Featured Creatures Web site
| 0.5 | 1,061.26677 |
20231101.bn_4364_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস কর্পোরেশন (; সংক্ষেপে IBM) একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৭০টি দেশে কোম্পানিটি তার কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার সদরদপ্তর আরমংক, নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। ১৯১১ সালে কম্পিউটিং-ট্যাবুলেটিং-রেকর্ডিং কোম্পানি হিসেবে এ কোম্পানির যাত্রা শুরু হয়, ১৯২৪ সালে যার নাম দেওয়া হয় "ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস"।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
আইবিএম মেইনফ্রেম কম্পিউটার থেকে ন্যানোটেকনোলজির জন্যে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, মিডলওয়্যার, ও কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরি-বাজারজাতকরণ, এবং হোস্টিং-কনসাল্টিং সেবা প্রদান করে। আইবিএম সাথে সাথে একটি উল্লেখযোগ্য গবেষণা সংগঠনও। ২০১৮ পর্যন্ত, ২৫ বছর ধরে আইবিএম যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি বাণিজ্যিক প্যাটেন্টের অধিকারী। আইবিএম এর আবিষ্কারগুলো হলো অটোমেটেড টেলার মেশিন (এটিএম), পিসি, ফ্লপি ডিস্ক, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ কার্ড, রিলেশনাল ডাটাবেজ, এসকিউএল প্রোগ্রামিং ভাষা, ইউপিসি বারকোড, এবং ডায়নামিক র্যানডম এক্সেস মেমরি (ডির্যাম)। ১৯৬০ ও ৭০-এর দশকে আইবিএম মেইনফ্রেম, সিস্টেম/৩৬০, ছিলো প্রভাবশালী কম্পিউটিং প্ল্যাটফরম।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
ধীরে ধীরে আইবিএম তাদের ব্যবসা পরিবর্তন করে আরও উচ্চমূল্যের ও লাভজনক বাজারে প্রবেশ করলো। প্রিন্টার প্রস্তুতকারক লেক্সমার্ককে ১৯৯১ সালে কিনে তাদের পিসি (থিংকপ্যাড/থিংকসেন্টার) বিক্রি এবং এক্স৮৬-ভিত্তিক সার্ভার ব্যবসায় লেনোভোর সাথে এ পরিবর্তনেরই অংশ ছিলো।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
1890-এর দশকের শুরুতে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন (আইবিএম) কর্পোরেশন এবং এর পূর্বসূরি কর্পোরেশনগুলি থেকে পণ্যগুলির একটি আংশিক তালিকা নিম্নরূপ।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
এই তালিকা সারগ্রাহী; উদাহরণস্বরূপ, উদাহরণস্বরূপ, এএন/এফএসকিউ -7, যা বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত অর্থের একটি পণ্য ছিল না, কিন্তু আইবিএমের শ্রম দ্বারা উৎপাদিত উৎপাদিত উৎপাদনের অর্থে একটি পণ্য ছিল। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্ট্রোনমিকাল কম্পিউটিং ব্যুরোর জন্য নির্মিত বেশ কয়েকটি মেশিন যেমনটি আইবিএম প্রযুক্তির বিক্ষোভের মতো নির্মিত কিছু মেশিন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অপ্রয়োজনীয় RPQ গুলি, ই এম পণ্য (উদাহরণস্বরূপ, অর্ধপরিবাহী) এবং সরবরাহ (উদাহরণস্বরূপ পাঞ্চ কার্ড)। এই পণ্য এবং অন্যদের সহজেই অনুপস্থিত কারণ কেউ তাদের যোগ করেনি।
| 1 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
আইবিএম কখনও কখনও একটি সিস্টেমের জন্য এবং সেই সিস্টেমের প্রধান উপাদানটির জন্য একই সংখ্যা ব্যবহার করে। উদাহরণস্বরূপ, আইবিএম 604 ক্যালকুলটিটিং ইউনিট হচ্ছে আইবিএম 604 ক্যালকুলিং পঞ্চের একটি উপাদান। এবং বিভিন্ন আইবিবি ডিভিশন একই মডেল নম্বর ব্যবহৃত; উদাহরণস্বরূপ আইবিএম 01 কোন সূত্রের সূত্র ছাড়াই একটি কী পঞ্চ বা আইবিএম এর প্রথম বৈদ্যুতিক টাইপরাইটারের একটি রেফারেন্স হতে পারে।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
নম্বর ক্রম পণ্য উন্নয়ন ক্রম অনুরূপ নাও হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 402 ট্যাবলেটটি উন্নত, আধুনিক, 405। [1]
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
আইবিএম তার আধুনিক হার্ডওয়্যার পণ্যগুলির জন্য দুটি নামকরণ কাঠামো ব্যবহার করে। পণ্য সাধারণত তিন বা চার অঙ্কের মেশিন ধরন এবং একটি মডেল নম্বর (অক্ষর এবং সংখ্যার মিশ্রণ হতে পারে) দেওয়া হয়। একটি পণ্য একটি বিপণন বা ব্র্যান্ড নাম থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 2107 হল IBM সিস্টেম সংগ্রহস্থল DS8000 এর মেশিনের প্রকার। অধিকাংশ পণ্য মেশিন টাইপ দ্বারা এখানে তালিকাভুক্ত করা হয়, উদাহরণস্বরূপ যেখানে শুধুমাত্র একটি বিপণন বা ব্র্যান্ড নাম ব্যবহৃত হয়। কখনও কখনও টাইপ এবং মডেল নম্বর ওভারল্যাপ হিসাবে একটি নির্দিষ্ট পণ্য জন্য অনুসন্ধান করার সময় যত্ন নেওয়া উচিত। উদাহরণস্বরূপ, এন্টারপ্রাইজ স্টোরেজ সার্ভার হিসেবে পরিচিত আইবিএম স্টোরেজ প্রোডাক্টটি মেশিনের ধরন 2105 এবং আইবিএম প্রফিং পণ্য IBM আইফোফ্রিন্ট 2105 নামে পরিচিত যা মেশিনের টাইপ ২7২5, তাই আইবিএম 2105 এর অনুসন্ধানে দুটি ভিন্ন পণ্য-বা ভুল পণ্য দেখা দিতে পারে - পাওয়া পাওয়া
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_4364_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE
|
আইবিএম
|
19২8 সালে আইবিএম 80-কলাম আয়তক্ষেত্রাকার গর্ত পিকেকে কার্ড চালু করে। প্রাক -19২8 মেশিন মডেলগুলি যা নতুন 80-কলাম কার্ড ফরম্যাটের সাথে উৎপাদন চালিয়ে যায় আগের মতোই একই মডেলের নম্বর ছিল। কয়েকটি ক্ষেত্রে, 1980-এর কলাম কার্ড পাঠকদের সঙ্গে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত এবং/বা পাঞ্চের ফলে মেশিনগুলি 19২8-এর প্রাক -19২8 তারিখের উৎপাদনধর্মী যন্ত্রগুলির সাথে বিদ্যমান ছিল।
| 0.5 | 1,059.408336 |
20231101.bn_88938_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
সন্ধ্যামালতী বা সন্ধ্যামনি (বৈজ্ঞানিক নাম: Mirabilis jalapa ইংরেজি নাম: marvel of Peru, four o'clock flower) হচ্ছে Nyctaginaceae পরিবারের Mirabilis গণের ভেষজ গুল্ম। সন্ধ্যামালতী এমন এক ধরনের ফুল যা সাধারণত বসতবাড়ি সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। সন্ধ্যামালতী বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। সম্ভবত এই ফুল পেরু হতে অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। সন্ধ্যামালতীর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল এতে একটি গাছেই বিভিন্ন রঙের ফুল ফুটতে পারে। শুধু তাই না, মাঝেমাঝে একই ফুলে বিভিন্ন রঙ দেখা যায়।
| 0.5 | 1,058.759771 |
20231101.bn_88938_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
এটি বহুবর্ষজীবী, গুল্মজাতীয়, ঝোপঝাড় উদ্ভিদ। যা প্রায়শই ১ মিটার দৈর্ঘ্যের উচ্চতায় পৌঁছায়, উচ্চতা ২ মিটার অবধি খুব কমই হয়। অঞ্চল ও পরিবেশভেদে এর উচ্চতার পার্থক্য হয়। এর বীজযুক্ত ফলগুলি গোলাকার, কুঁচকানো এবং পরিপক্ব হওয়ার পরে কালো রঙের হয়, প্রথমে সবুজ-হলুদ থাকে কিছুদিন পড়ে রঙ বদলায়। কাণ্ডগুলি ঘন, পূর্ণ, চতুর্ভুজাকার এবং বহু খাজযুক্ত এবং খাজগুলিতে মূলের হয়।
| 0.5 | 1,058.759771 |
20231101.bn_88938_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
ফুলের রঙ বিশেষে সন্ধ্যামালতী গাছ অনেক প্রকারের হয়। আবার একই গাছে বিভিন্ন রঙের ফুল ধরে। ফুলের রঙের মধ্যে আছে হালকা বা কাঁচা হলুদ, লাল, ম্যজেন্ডা, গোলাপী, সাদা ইত্যাদি। কিছু ফুলে ছোট ছোট তিল বা রেখা দেখা যায়। এর ফুল ও রঙের উপর গাছে প্রজাতি বিভিন্ন হয়ে থাকে।
| 0.5 | 1,058.759771 |
20231101.bn_88938_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
সন্ধ্যামালতী গাছ চাষের জন্য রোদযুক্ত জায়গা ভালো। তবে রোদে পাতা শুকিয়ে যায়, তারপরে সন্ধ্যার দিকে আবার সতেজ হয়, যখন দিনের তাপমাত্রা কমতে শুরু করে এবং সূর্য ডুবে যায়। শীতকালে এটি গাছের জন্য উপযুক্ত না, প্রচুর শীত ও তুষারে গাছ মরে যায়। তবে বসন্তকালে সন্ধ্যামালতী চাষের জন্য উপযুক্ত সময়। এর বীজ শুকিয়ে গেলে নিজে থেকে ঝরে পড়ে ও বাগানে ছড়িয়ে যায়। অনেকে বলে বা মনে করেন যে বীজ রোপণের আগে ভিজিয়ে রাখতে হবে, তবে এটির খুব একটা প্রয়োজন নেই।
| 0.5 | 1,058.759771 |
20231101.bn_88938_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
এই ফুলের গাছ বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ হলো খুব বেশি রোদ বা ছায়াযুক্ত স্থান নয়। রোদ ও আংশিক ছায়াযুক্ত স্থানে গাছটি বৃদ্ধি পায় সহজে। গাছ লাগানোর জমি তৈরি করার প্রথমে মাটি কোদাল দিয়ে কুপিয়ে ঝুরঝুরে করতে হবে। মাটিতে অম্লের মাত্রা যেন কম থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এর বীজ ১০ সেন্টিমিটার গভীরতায় স্থাপন করতে হবে। এটি সাধারণত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে মে মাস পর্যন্ত বপন করার জন্য উপযুক্ত সময় হয়। ১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় বীজগুলি দ্রুত অঙ্কুরিত হয়।
| 1 | 1,058.759771 |
20231101.bn_88938_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
সন্ধ্যামালতী
|
সন্ধ্যামালতী ফুল সাধারণত খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে রঙের কাজে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া এর পাতাও খাওয়া যায়, অবশ্য তা কেবল জরুরি প্রয়োজনে রান্না করেই তা সম্ভব। এছাড়া কেক ও জেলী রঙ করতে এর রঙ ব্যবহৃত হয়। এর পাতা প্রদাহ কমাতে এবং এর ক্বাথ ফোড়া চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। পাতার রস ক্ষতের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। শিকড়ে রেচক প্রভাব রয়েছে।
| 0.5 | 1,058.759771 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.