_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_570072_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8
যতিচিহ্ন
একটি অপূর্ণ বাক্যের পর অন্য একটি বাক্যের অবতারণা করতে কোলন ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে উদাহরণ বোঝাতেও কোলন বহুল ব্যবহৃত।
1
4,646.292051
20231101.bn_570072_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8
যতিচিহ্ন
যৌগিক ও মিশ্র বাক্যে পৃথক ভাবাপন্ন দুই বা তার বেশি বাক্যের সমন্বয় বা সংযোগ বোঝাতে ড্যাস বসে। এ ছাড়াও এক বাক্যের সঙ্গে অন্য বাক্যের সংমিশ্রণে ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
0.5
4,646.292051
20231101.bn_570072_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8
যতিচিহ্ন
যদি উদ্ধৃতির ভেতরে আরেকটি উদ্ধৃতি থাকে তখন প্রথমটির ক্ষেত্রে দুই উদ্ধৃতি চিহ্ন এবং ভেতরের উদ্ধৃতির জন্য এক উদ্ধৃতি চিহ্ন হবে। এছাড়াও প্রবন্ধ, গল্প ও কবিতার নামের ক্ষেত্রেও যুগল উদ্ধৃতি চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।
0.5
4,646.292051
20231101.bn_570072_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8
যতিচিহ্ন
মূলত গণিত শাস্ত্রে এগুলো ব্যবহৃত হলেও বিশেষ ব্যাখ্যামূলক অর্থে সাহিত্যে প্রথম বন্ধনী ব্যবহৃত হয়। এখানে থামার কোন প্রয়োজন নেই।
0.5
4,646.292051
20231101.bn_570072_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8
যতিচিহ্ন
কোন শব্দ যখন অন্য একটি শব্দের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহার করার সময় যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তখন ঐ চিহ্নকে বিকল্প চিহ্ন বলা হয়। এছাড়াও “অথবা” শব্দের পরিবর্তে বিকল্প (/) চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন: “সময়মত সালাত/নামাজ আদায় করুন।” এখানে সালাতের পরিবর্তে নামাজ শব্দটিও ব্যবহার করা যাবে।
0.5
4,646.292051
20231101.bn_76999_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
জয়দ্রথ যামল গ্রন্থে কালীর যে রূপগুলির নাম পাওয়া যায়, সেগুলি হল: ডম্বরকালী, রক্ষাকালী, ইন্দীবরকালী, ধনদাকালী, রমণীকালী, ঈশানকালী, জীবকালী, বীর্যকালী, প্রজ্ঞাকালী ও সপ্তার্ণকালী।
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
মহাকাল সংহিতা অনুসারে মা কালীর আবার নব রূপের পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন কালকালী কঙ্কালকালী, চিকাকালী এমন সব রূপের পরিচয় পাওয়া যায়।
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
এছাড়াও বিভিন্ন মন্দিরে ব্রহ্মময়ী, আনন্দময়ী, ভবতারিণী ইত্যাদি নামেও মা কালীর পূজা বা উপাসনা করতে দেখা যায়।
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
হিন্দুধর্মে কালীকে বিভিন্ন তত্ত্বজ্ঞানীগণ অদ্বৈতবাদে চিন্তা করেছেন। ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারীর লেখা " জগজ্জননী কালীমাতার তত্ত্ব " নামক একটি ছোট্ট বইতে তিনি শাক্ত বৈষ্ণব মিলনের একটি অসাধারণ রেফারেন্স দিয়েছেন বৈষ্ণব শিরোমণি ষড় গোস্বামীর অন্যতম শ্রীজীব গোস্বামীর লেখা থেকে (পৃষ্ঠা -১১)
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
Shanmukha Anantha Natha and Shri Ma Kristina Baird, Divine Initiation Shri Kali Publications (2001) - Has a chapter on Mahadevi with a commentary on the Devi Mahatmyam from the Markandeya Purana.
1
4,626.532253
20231101.bn_76999_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
Neela Bhattacharya Saxena, In the Beginning is Desire: Tracing Kali's Footprints in Indian Literature
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
Encountering The Goddess: A Translation of the Devi-Mahatmya and a Study of Its Interpretation () by Thomas B. Coburn
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
Hindu Goddesses: Vision of the Divine Feminine in the Hindu Religious Traditions () by David Kinsley
0.5
4,626.532253
20231101.bn_76999_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
কালী
Mother of My Heart, Daughter of My Dreams: Kali and Uma in the Devotional Poetry of Bengal () by Rachel Fell McDermott
0.5
4,626.532253
20231101.bn_89378_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
শ্রোণীদেশীয় লোম দেখা দেয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই অ্যান্ড্রোজেনের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশে ঘন চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। এদেরকে অ্যান্ড্রোজেনিক চুল বলে। চুলগুলো পর্যায়ক্রমে সারা শরীরে আবির্ভূত হয়। এচুল আবির্ভাবের ক্রমটি হলো: বগলের চুল, পায়ুদেশের চুল, গোঁফ, সাইডবার্ন চুল, অ্যারিওলার পার্শ্বদেশের চুল, এবং দাড়ি। এছাড়া বাহু, পা, বুক, স্তনগ্রন্থি, তলপেট এবং পেছনের চুল আরো বেশি ঘন হয়ে ওঠে। প্রায় ৫০ ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরের একটা বড়ো অংশ জুড়েই চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। তবে এ চুলের বৃদ্ধিকাল এবং পরিমাণ প্রজাতিভেদে বিভিন্নরকম হতে পারে। তবে সব পুরুষের শরীরে চুলের পরিমাণ এক হয়না। যেমন পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক পুরুষের বুকে, নিতম্বে এবং শরীরের উপরের অংশে চুল হয়না। বয়ঃসন্ধির সময় পুরুষের ফেসিয়াল হেয়ার (মুখের চুল) সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রমে একে একে পরিলক্ষিত হয়। প্রথমে ফেসিয়াল হেয়ার দেখা যায় উপরের ঠোঁটের দুই কোণায়; সাধারণত ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সে। আস্তে আস্তে এই চুল সম্পূর্ণ উপরের ঠোঁটে বিস্তৃতি লাভ করে এবং গোঁফ-এ পরিণত হয়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
সাধারণত শ্রোণীদেশীয় লোম দেখা দেয়ার কয়েক মাসের মধ্যে ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশে ঘন চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে হাতে, পায়ে, বগলে ও উরুতে চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। এটা সাধারণত ১৪-১৬ বছরের মধ্যে হয়। অনেক মেয়েদের মুখেও হালকা চুল গজাতে দেখা যায়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
শ্রোণীদেশীয় কেশ বয়ঃসন্ধিতে উপনীত হওয়ার দ্বিতীয় সুস্পষ্ট লক্ষণ, যা থেলারশে শুরু হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই দেখা যায়। এটাকে পিউবার্কি (pubarche) বলা হয় এবং প্রথমে সাধারণত যোনীর লেবিয়ার আশেপাশেই এই কেশের অস্তিত্ব ফুটে ওঠে। প্রথম উদ্ভিন্ন কয়েকটি কেশ দ্বিতীয় ট্যানার পর্ব হিসেবে অভিহিত করা হয়। ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই এটি তৃতীয় পর্বে পৌঁছায়। তখন কেশরাজি পরিমাণে অনেক বৃদ্ধি পায় এবং শ্রোণীমণ্ডপের ওপরেও দেখা যায়। চতুর্থ পর্বে শ্রোণীদেশীয় কেশ খুব ঘনভাবে “ত্রিকোণ শ্রোণীমণ্ডপ‌” ছেয়ে ফেলে। পঞ্চম পর্বে কেশের সীমা নিচের দিকে উরুতে এবং কখনো কখনো ওপরের দিকে অ্যাবডোমিনাল হেয়ার হিসেবে তলপেটে নাভি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ১৫ শতাংশ মেয়ের স্তন বৃদ্ধির আগেই শ্রোণীদেশীয় কেশরাজির আবির্ভাব পরিলক্ষিত হয়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে যোনির মিউকোসাল পৃষ্ঠের পরিবর্তন হতে থাকে। বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী উজ্জল লাল ভ্যাজাইনাল মিউকোসার তুলনায় এটি মোটা এবং এর রঙ অনুজ্জল গোলাপী হতে থাকে। ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে সাধারণত সাদা রঙের তরল পদার্থও ক্ষরিত হয় (যা সাদাশ্রাব হিসেবে পরিচিত)। থেলারশে পরবর্তী দুই বছরে জরায়ু এবং ডিম্বাশয় আকারে বৃদ্ধি পায় এবং ডিম্বাশয়ের ফলিকলগুলো বড়ো আকৃতিপ্রাপ্ত হয়। ডিম্বাশয় সাধারণত ছোটো ফলিকুলার সিস্ট দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে যা আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে বোঝা যায়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
প্রথম রজঃচক্রকে মেনারশে বলে এবং সাধারণত থেলারশে শুরু হওয়ার দুই বছর পরে এটা শুরু হয়। আমেরিকান মেয়েদের মধ্যে মেনারশে শুরু হওয়ার গড় বয়স ১১.৭৫ বছর। প্রথম দুই বছর মেনসেস (মাসিক রক্তস্রাব বা মাসিক) অনিয়মিত হয় অর্থাৎ প্রতি মাসে হয় না। উর্বরতার জন্য ডিম্বক্ষরণ (Ovaluation) জরুরি, কিন্তু প্রথম দিকের মাসিকগুলোতে ডিম্বক্ষরণ ঘটতেও পারে আবার নাও ঘটতে পারে। প্রথম রজঃচক্র হওয়ার পরবর্তী প্রথম বছরে (প্রায় ১৩ বছর বয়সে) ৮০% মেয়ের রজঃচক্রে একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে, ৫০% মেয়ের তৃতীয় বছরে (প্রায় ১৫ বছর বয়সে) এবং ১০% মেয়ের ষষ্ঠ বছরে (প্রায় ১৮ বছর বয়সে) একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে।
1
4,591.123485
20231101.bn_89378_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ হিসেবে এক বা উভয় স্তনের অ্যারিওলার (areola) নিচে সাধারণত একটা শক্ত ও কোমল পিণ্ড দেখা যায়। এ ব্যাপারটা গড়ে ১০.৫ বছর বয়সে ঘটে। এটাকে বলা হয় থেলারশে। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির দ্বিতীয় পর্ব যা বয়ঃসন্ধির ট্যানার পর্ব নামেও পরিচিত (বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী, স্তন সমান থাকাকালীন সময়টা হচ্ছে প্রথম পর্ব)। এরপর ৬-১২ মাসের মধ্যে স্তন উভয় পাশেই ফুলে ও নরম হয়ে ওঠে। তখন অ্যারিওলার প্রান্ত ছাড়িয়ে স্তনের বর্ধিত অংশ দেখা ও অনুভব করা যায়। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির তৃতীয় পর্ব। পরবর্তী ১২ মাসে (চতুর্থ পর্বে) স্তন পরিণত আকার ও আকৃতি পেতে শুরু করে। তখন অ্যারিওলা ও প্যাপিলা একত্রে মধ্যম আকৃতি বিশিষ্ট একটি উঁচু অংশের (mound) সৃষ্টি করে। (পঞ্চম পর্বে) বেশিরভাগ তরুণীর ক্ষেত্রে এই উঁচু অংশটি পরিণত স্তনের গোড়ার দিকের প্রান্তরেখা বা দেহরেখার সাথে মিলিয়ে যায়। অবশ্য এক্ষেত্রে এটা বলা আবশ্যক যে, পরিণত স্তনের আকার ও আকৃতির মধ্যে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান তাই চতুর্থ ও পঞ্চম পর্ব সবসময় পৃথকভাবে নির্ণয় করা নাও যেতে পারে।শুধুমাত্র আকার ও আকৃতি নয়,পরিণত স্তনের অ্যারিওলা-র রঙ ও আলাদা হয়।অনেকর ক্ষেত্রেই তা গাঢ় রঙের হয় আবার অনেকের এতটাই হালকা হয় যে স্তনের সাথে মিশে যায়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
মাসিকের সময়, ইস্ট্রোজেন হরমোনের সীমা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে পেলভিসের অর্ধনিম্নাংশ প্রশস্ত হতে শুরু করে। এর ফলে জন্ম নালি (birth canal) আরো বড়ো হয়। মেদ কলার বৃদ্ধি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের শরীরের বেশি অংশ জুড়ে ঘটে। সাধারণত মেয়েদের শরীরের যেসকল স্থানে মেদ কলার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে আছে: স্তনগ্রন্থি, অর্ধনিম্নাংশ, উরু, উপরের বাহু, এবং পিউবিস।এদের মধ্যে স্তনগ্রন্থী তেই সাধারণত সবচেয়ে বেশি মেদ জমা হয় ফলে তা অত্যন্ত কোমল হয়। দশ বছর বয়সে, একটি মেয়ের শরীরে একই বয়সের একটি ছেলের তুলনায় গড় চর্বির পরিমাণ থাকে মাত্র ৫% বেশি, কিন্তু বয়ঃসন্ধির শেষে এসে এই পার্থক্য হয় ৫০%-এর কাছাকাছি।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
হাইপোথ্যালামাস, পিটুইটারি, গোনাড, ও অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি নিয়ে অন্তক্ষরা প্রজননতন্ত্র গঠিত। এছাড়া এর সাথে শরীরের আরো অনেক তন্ত্র জড়িত। সত্যিকারের বয়ঃসন্ধিকে ইংরেজিতে সেন্ট্রাল পিউবার্টি বা কেন্দ্রীয় বয়ঃসন্ধি হিসেবে অভিহিত করা হয়, কারণ কেন্দ্রীয় স্নায়ু তন্ত্রের একটি প্রক্রিয়া হিসেবে এই পরিবর্তন শুরু হয়। হরমোনগত বয়ঃসন্ধির সাধারণ বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
0.5
4,591.123485
20231101.bn_89378_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
বয়ঃসন্ধি
পিটুইটারি গ্রন্থির বাহিরের অংশ কাজ করা শুরু করে, এবং এলএইচ ও এফএসএইচ হরমোন ক্ষরণ হওয়া শুরু হয়, ও রক্তের মাধ্যমে তা প্রবাহিত হয়।
0.5
4,591.123485
20231101.bn_1324_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের মৌলিক রাজনৈতিক ব্যবস্থাটি গণ কংগ্রেসব্যবস্থা নামে পরিচিত। গণকংগ্রেস ব্যবস্থা পাশ্চাত্য দেশগুলোর মত নির্বাহী, আইনপ্রণয়ন ও বিচার- এই তিন ক্ষমতা পৃথকীকরণ ব্যবস্থা নয়। চীনের সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় গণ কংগ্রেস চীনের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সর্বোচ্চ সংস্থা। গণ কংগ্রেসের স্থানীয় পর্যায়ের সদস্যরা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। গণকংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব চীনের গণ-আদালত নামের বিচার ব্যবস্থাকেও নিয়ন্ত্রণ করে।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী সামরিক বাহিনী হিসাবে বিবেচিত এবং সাম্প্রতিক দশকগুলিতে দ্রুত আধুনিকীকরণ করেছে। এটি গ্রাউন্ড ফোর্স (PLAGF), নৌবাহিনী (PLAN), বিমান বাহিনী (PLAAF), রকেট ফোর্স (PLARF) এবং স্ট্র্যাটেজিক সাপোর্ট ফোর্স (PLASSF) নিয়ে গঠিত। এর প্রায় ২.২ মিলিয়ন সক্রিয় ডিউটি ​​কর্মী বিশ্বের যা বিশ্বের ২য় বৃহত্তম। চীনে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ রয়েছে, এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নৌবাহিনী রয়েছে। ২০২২-এর জন্য চীনের সরকারী সামরিক বাজেট ছিল মোট $২৩০ বিলিয়ন (১.৪৫ ট্রিলিয়ন ইউয়ান), যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম, যদিও SIPRI অনুমান করে যে সেই বছর তার প্রকৃত ব্যয় ছিল $২৯২ বিলিয়ন। SIPRI এর মতে, ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এর সামরিক ব্যয় গড়ে প্রতি বছর ২১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা জিডিপির ১.৭ শতাংশ, শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সামরিক খাতের পিছনে প্রতি বছর $৭৩৪ বিলিয়ন খরচ করে যা জিডিপির ৩.৬ শতাংশ। পিএলএ পার্টি এবং রাজ্যের কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন (সিএমসি) দ্বারা পরিচালিত হয়; যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে দুটি পৃথক সংস্থা, নেতৃত্বের পরিবর্তনের সময় ব্যতীত দুটি CMC-এর অভিন্ন সদস্যপদ রয়েছে এবং কার্যকরভাবে একটি সংস্থা হিসাবে কাজ করে। CMC-এর চেয়ারম্যান হলেন PLA-এর কমান্ডার-ইন-চিফ, অফিসহোল্ডারও সাধারণত CCP-এর সাধারণ সম্পাদক হন, যা তাদেরকে চীনের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা করে তোলে।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীন এশিয়া মহদেশের পূর্ব অঞ্চলে এবং প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। চীনের স্থলভাগের আয়তন প্রায় বর্গকিলোমিটার। আয়তনের দিক থেকে চীন এশিয়ার বৃহত্তম দেশ এবং রাশিয়া ও কানাডার পর চীন বিশ্বে তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম দেশ। উত্তর-দক্ষিণে চীন মোহো অঞ্চলের উত্তরের হেইলুংচিয়াং নদীর কেন্দ্রস্থল অর্থাৎ ৫৩.৩০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ থেকে দক্ষিণে নানসা দ্বীপপুঞ্জের চেনমু-আনসা অর্থাৎ ৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। চীনের সর্বদক্ষিণ আর সর্বউত্তর প্রান্তের মধ্যকার দূরত্ব প্রায় ৫৫০০ কিলোমিটার। পূর্ব-পশ্চিমে চীন পূর্বের হেইলুংচিয়াং নদী আর উসুলিচিয়াং নদীর সঙ্গমস্থল অর্থাৎ ১৩৫.০৫ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে পশ্চিমে পামির মালভূমি অর্থাৎ ৭৩.৪০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা পর্যন্ত বিস্তৃত। দেশটির পূর্ব আর পশ্চিম প্রান্তের মধ্যকার দূরত্ব প্রায় ৫০০০ কিলোমিটার।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের স্থলসীমার দৈর্ঘ্য প্রায় ২২,৮০০ কিলোমিটার। চীনের পূর্ব দিকে উত্তর কোরিয়া, উত্তর দিকে মঙ্গোলিয়া, উত্তর -পূর্ব দিকে রাশিয়া, উত্তর-পশ্চিম দিকে কাজাকিস্তান, কিরগিজস্তান, ও তাজিকিস্তান, পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, ও ভুটান, দক্ষিণ দিকে মিয়ানমার, লাওস ও ভিয়েতনাম। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, ফিলিপাইন, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা রয়েছে।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের মূল ভূভাগের তটরেখা উত্তর দিকের ইয়ালুচিয়াং নদীর মোহনা থেকে দক্ষিণ দিকের কুয়াংসি স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চলের পেইলুন হো নদীর মোহনা পর্যন্ত বিস্তৃত; এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ হাজার কিলোমিটার। চীনের উপকূলীয় অঞ্চলের ভূমিরূপ সমতল এবং এখানে বহু বিখ্যাত বন্দর অবস্থিত। এই বন্দরগুলির বেশির ভাগই সারা বছর বরফমুক্ত থাকে। চীনের নিকটে পোহাই সাগর, হুয়াংহাই সাগর, পূর্ব সাগর, নানহাই সাগর এবং তাইওয়ানের পূর্ব অঞ্চলের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সহ পাঁচটি সাগর রয়েছে। এগুলির মধ্যে পোহাই সাগর চীনের অভ্যন্তরীণ সাগর। তাইওয়ানের পূর্বদিকের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল পূর্বদিকে জাপানের রিইউকিয়ু দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পশ্চিমের সাখি সীমা দ্বীপপুঞ্জ থেকে দক্ষিণ দিকের বাস প্রণালী পর্যন্ত বিস্তৃত।
1
4,577.157841
20231101.bn_1324_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের অভ্যন্তরীণ নদী আর সামুদ্রিক জলসীমা নিয়ে গঠিত সামুদ্রিক অঞ্চলের মোট আয়তন ৩ লক্ষ ৮০ হাজার বর্গকিলোমিটার। চীনের সামুদ্রিক অঞ্চলে ৫০০০-এরও বেশি দ্বীপ রয়েছে। এগুলির মোট আয়তন প্রায় ৮০ হাজার বর্গকিলোমিটার। দ্বীপগুলির তটরেখার দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪ হাজার কিলোমিটার। দ্বীপগুলির মধ্যে বৃহত্তম তাইওয়ান দ্বীপের আয়তন ৩৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। দ্বিতীয় বৃহত্তম হাইনান দ্বীপের আয়তন ৩৪ হাজার বর্গকিলোমিটার। তাইওয়ান দ্বীপের উত্তর-পূর্ব সমুদ্রে অবস্থিত তিয়াও ইয়ু তাও দ্বীপ ও ছিওয়েই ইয়ু দ্বীপ চীনের সবচেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় দ্বীপ। দক্ষিণ চীন সমুদ্রে ছড়িয়ে থাকা দ্বীপ ও প্রবাল-প্রাচীরগুলিকে নানহাই দ্বীপপুঞ্জ নামে ডাকা হয়। এটি চীনের সবচেয়ে দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপপুঞ্জ। অবস্থান অনুযায়ী এগুলোকে তুঙসা দ্বীপপুঞ্জ, সিসা দ্বীপপুঞ্জ, চুংসা দ্বীপপুঞ্জ এবং নানসা দ্বীপপুঞ্জ নামে ডাকা হয়।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের মূল অঞ্চলটি তিনটি নদীবিধৌত অববাহিকার কৃষিভিত্তিক অঞ্চল নিয়ে গঠিত। এই তিনটি নদী হল উত্তরের হুয়াং হো, মধ্য চীনের ইয়াং ছি (বা "ছাং চিয়াং"), এবং দক্ষিণের মুক্তা নদী (বা "পার্ল নদী", "চু চিয়াং")। দেশটির ভূপ্রকৃতি বিচিত্র। এখানে আছে বিস্তীর্ণ মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত ও মালভূমি, এবং প্রশস্ত সমভূমি। দেশের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত বেইজিং বা পেইচিং চীনের রাজধানী এবং দেশের সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ কেন্দ্র। ইয়াংছে নদীর কাছে অবস্থিত সাংহাই শহর সবচেয়ে জনবহুল শহর, বৃহত্তম শিল্প ও বাণিজ্য নগরী এবং চীনের প্রধান বন্দর।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীনের বেশিরভাগ উত্তর নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে অবস্থিত, যা স্বতন্ত্র ঋতু এবং একটি মহাদেশীয় মৌসুমী জলবায়ু দ্বারা চিহ্নিত। বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সাইবেরিয়া এবং মঙ্গোলীয় মালভূমি থেকে শুষ্ক ও ঠান্ডা বর্ষা বয়ে যায়, যার ফলে ঠান্ডা ও শুষ্ক শীত হয় এবং উত্তর ও দক্ষিণ চীনের তাপমাত্রার মধ্যে বড় পার্থক্য দেখা যায়। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উষ্ণ এবং আর্দ্র বর্ষা সাগর থেকে পূর্ব ও দক্ষিণে প্রবাহিত হয়, যার ফলে সামগ্রিক উচ্চ তাপমাত্রা এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এবং উত্তর ও দক্ষিণ চীনের মধ্যে তাপমাত্রার সামান্য পার্থক্য হয়। তাপমাত্রার পরিপ্রেক্ষিতে, দেশটিকে দক্ষিণ থেকে উত্তরে নিরক্ষীয়, গ্রীষ্মমন্ডলীয়, উপক্রান্তীয়, উষ্ণ-নাতিশীতোষ্ণ, নাতিশীতোষ্ণ এবং ঠান্ডা-নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ভাগ করা যেতে পারে। বৃষ্টিপাত ধীরে ধীরে দক্ষিণ-পূর্ব উপকূল থেকে উত্তর-পশ্চিম অভ্যন্তরীণ অঞ্চলে হ্রাস পায়, যেখানে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত স্থানভেদে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলীয় এলাকায় এটি ১,৫০০ মিমি; উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এটি ২০০  মিলিমিটারের নিচে নেমে আসে।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_1324_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8
চীন
চীন একটি পর্বতময় দেশ। এর মোট আয়তনের দুই-তৃতীয়াংশ পর্বত, ছোট পাহাড় এবং মালভূমি নিয়ে গঠিত। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে চীনের ৩৩% উঁচু পর্বত, ২৬% মালভূমি, ১৯% অববাহিকা, ১২% সমতলভূমি এবং প্রায় ১০% ক্ষুদ্র পাহাড়। কয়েক মিলিয়ন বছর আগে ছিংহাই-তিব্বত মালভূমি সৃষ্টি হয়। আকাশ থেকে দেখলে মনে হবে চীনের ভূভাগ সিঁড়ির মতো পশ্চিম দিক থেকে পূর্বদিকে ধাপে ধাপে নেমে গেছে। সমুদ্র সমতল থেকে ছিংহাই-তিব্বত মালভূমির গড় উচ্চতা ৪০০০ মিটারের বেশি বলে মালভূমিটি "বিশ্বের ছাদ" নামে পরিচিত; এটি চীনের ভূমিরূপের প্রথম সিঁড়ি গঠন করেছে। মালভূমিটিতে অবস্থিত হিমালয়ের অন্যতম প্রধান পর্বতশৃঙ্গ চুমোলাংমা শৃঙ্গের উচ্চতা ৮৮৪৮.১৩ মিটার। আন্তঃমঙ্গোলিয়া মালভূমি, দো-আঁশ মালভূমি, ইয়ুন্নান-কুইচৌ মালভূমি এবং থালিমু অববাহিকা, চুনগার অববাহিকা ও সিছুয়ান অববাহিকা নিয়ে চীনের ভূগোলের দ্বিতীয় সিড়ি গঠিত। এর গড় উচ্চতা ১০০০-২০০০ মিটার। দ্বিতীয় সিড়ির পূর্বপ্রান্ত অতিক্রম করে বড় সিং আনলিন পর্বত, থাইহান শ্যান পাহাড়, উশ্যান পাহাড়, আরস্যুয়ে ফোং শ্যান পাহাড় পূর্বদিকের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় বিস্তৃত হয়েছ; এটি তৃতীয় সিঁড়ি। তৃতীয় সিঁড়ির ভূখণ্ড ৫০০-১০০০ মিটার নিচে নেমে গেছে। উত্তর থেকে দক্ষিণ দিক পর্যন্ত বিস্তৃত তৃতীয় সিঁড়িতে উত্তর-পূর্বসমতল-ভূমি, উত্তর চীন সমতল-ভূমি, ইয়াংসি নদীর মধ্য ও নিম্ন অববাহিকা সমতল-ভূমি আর সমতল-ভূমির প্রান্তে নিচু ও ক্ষুদ্র পাহাড় ছড়িয়ে আছে। এরও পূর্বদিকে চীনের মহাদেশীয় সোপান তথা স্বল্প গভীর সাগরীয় এলাকা অর্থাৎ চতুর্থ সিঁড়িটি বিস্তৃত; এর গভীরতা ২০০ মিটারের কিছু কম।
0.5
4,577.157841
20231101.bn_9919_112
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
আকারের ব্যারিসেন্ট্রিক স্থানাঙ্ক প্রদত্ত বিন্দুতে অন্যথায় ওজনহীন ত্রিভুজের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষবিন্দুতে যে ওজন স্থাপন করতে হবে তার সাপেক্ষে বিন্দুর অবস্থান নির্দিষ্ট করে।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_113
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
একটি অসামতলিক (নন-প্লানার) ত্রিভুজ হল একটি ত্রিভুজ যা একটি সমতলের উপর অবস্থান করে না। অ-ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতে অসামতলিক ত্রিভুজের কিছু উদাহরণ হল গোলাকার জ্যামিতিতে গোলাকার ত্রিভুজ এবং পরাবৃত্তীয় (হাইপারবোলিক) জ্যামিতিতে পরাবৃত্তীয় (হাইপারবোলিক) ত্রিভুজ ।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_114
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
যদিও সামতলিক ত্রিভুজের অভ্যন্তরীণ কোণগুলির সমষ্টি সর্বদা ১৮০ ° হয়, একটি পরাবৃত্তীয় ত্রিভুজের কোণগুলির সমষ্টি ১৮০° এর কম হয় এবং একটি গোলাকার ত্রিভুজের কোণগুলির সমষ্টি ১৮০° এর বেশি হয়। একটি পরাবৃত্তীয় ত্রিভুজ একটি ঋণাত্মকভাবে ন্যুব্জ পৃষ্ঠের উপর অঙ্কন করে পাওয়া যায়, যেমন একটি স্যাডল পৃষ্ঠ, এবং একটি গোলকের মতো একটি ধনাত্মকভাবে ন্যুব্জ পৃষ্ঠে অঙ্কন করে একটি গোলাকার ত্রিভুজ পাওয়া যায়। এইরূপে, কেউ যদি পৃথিবীর পৃষ্ঠে একটি অতিকায় ত্রিভুজ অঙ্কন করে, তবে কেউ দেখতে পাবে যে এর কোণগুলির সমষ্টি ১৮০° এর চেয়ে বেশি; প্রকৃতপক্ষে এটি ১৮০° এবং ৫৪০° এর মধ্যে হবে। বিশেষত একটি গোলকের উপর একটি ত্রিভুজ আঁকা সম্ভব যাতে এর প্রতিটি অভ্যন্তরীণ কোণের পরিমাপ ৯০° এর সমান হয়, যার সমষ্টি ২৭০° পর্যন্ত হতে পারে।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_115
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
যেখানে f হল গোলকের ক্ষেত্রফলের অংশ যা ত্রিভুজ দ্বারা বেষ্টিত। উদাহরণস্বরূপ, ধরা যাক আমরা পৃথিবীপৃষ্ঠে একটি ত্রিভুজ অঙ্কন করি শীর্ষবিন্দুগুলি উত্তর মেরুতে, বিষুবরেখার মূল মধ্যরেখা (০° দ্রাঘিমারেখা) একটি বিন্দুতে এবং বিষুবরেখার ৯০° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা একটি বিন্দুতে। শেষের দুটি বিন্দুর মধ্যবর্তী মহাবৃত্ত রেখাটি হল বিষুবরেখা, এবং সেই বিন্দু দু'টির যে কোনো একটির এবং উত্তর মেরুর মধ্যবর্তী বৃহৎ বৃত্ত রেখাটি হল একটি দ্রাঘিমারেখা; তাই বিষুবরেখার দুটি বিন্দুতে সমকোণ রয়েছে। অধিকন্তু, উত্তর মেরুতে কোণটিও ৯০° কারণ অন্য দুটি শীর্ষবিন্দু ৯০° দ্রাঘিমাংশ দ্বারা পৃথক। সুতরাং এই ত্রিভুজের কোণগুলির সমষ্টি হল । ত্রিভুজটি উত্তর গোলার্ধের ১/৪ অংশ (৯০°/৩৬০° উত্তর মেরুর পরিপ্রেক্ষিতে) এবং তাই সমগ্র পৃথিবীপৃষ্ঠের ১/৮ ভাগ, তাই সূত্রে ; এইরূপে সূত্রটি সঠিকভাবেই ত্রিভুজের কোণগুলির সমষ্টি ২৭০° প্রদান করে।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_116
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
উপরিউক্ত কোণের সমষ্টির সূত্র থেকে আমরা আরও লক্ষ্য করতে পারি যে পৃথিবীর পৃষ্ঠে স্থানীয়ভাবে সমতল: যদি আমরা পৃথিবীর পৃষ্ঠের একটি বিন্দুর আশেপাশে একটি যদৃচ্ছ ছোট ত্রিভুজ আঁকি, তাহলে ত্রিভুজ দ্বারা আবদ্ধ ক্ষেত্রফল যা পৃথিবীপৃষ্ঠের f অংশ হবে যা শূন্যের নিকটবর্তী। এই ক্ষেত্রে কোণের সমষ্টির সূত্রটি ১৮০°-তে পরিণত হয়, যা ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতে সমতল পৃষ্ঠের ত্রিভুজগুলির জন্য সত্য।
1
4,538.637836
20231101.bn_9919_117
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
আয়তক্ষেত্র অট্টালিকার জন্য সাধারণ জ্যামিতিক আকার এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে কারণ আকারটি স্তূপাকারে রাখা যায় এবং সংগঠিত করা সহজ; একটি মানদন্ড হিসাবে, আয়তাকার আকৃতির অট্টালিকার ভিতরে খাপ খাওয়ানোর জন্য আসবাবপত্র এবং দৃঢ়সংলগ্ন আসবাব (ফিক্সচার) উদ্ভাবন করা সহজ। কিন্তু ত্রিভুজ, ধারণাগতভাবে ব্যবহার করা আরও কঠিন হলেও প্রচুর শক্তি প্রদান করে। যেহেতু কম্পিউটার প্রযুক্তি স্থপতিদের সৃজনশীল নতুন অট্টালিকা উদ্ভাবন করতে সাহায্য করে, তাই ত্রিভুজাকার গঠনগুলি অট্টালিকার অংশ হিসাবে এবং কিছু ধরণের আকাশচুম্বী ভবনের সাথে নির্মাণ সামগ্রীর প্রাথমিক আকৃতি হিসাবে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রচলিত হয়ে উঠছে। ১৯৮৯ সালে টোকিওতে, স্থপতিরা ভেবেছিলেন যে এই ঘনবসতিপূর্ণ শহরের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের দপ্তরের স্থান সরবরাহ করার জন্য ৫০০-তলা মিনার (টাওয়ার) তৈরি করা সম্ভব কি না, কিন্তু ভূমিকম্পের কারণে ভবনগুলির বিপদের জন্য, স্থপতিরা মনে করেছিলেন যে যদি এমন একটি ভবন নির্মাণ করতে হয় তবে ত্রিভুজাকার গঠনের প্রয়োজন।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_118
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
নিউ ইয়র্ক শহরে, ব্রডওয়ের প্রধান রাস্তাগুলিকে আড়াআড়িভাবে ছেদ করে, ফলে ব্লকগুলি ত্রিভুজের মতো বিভক্ত হয় এবং এই আকারগুলির উপর ভবনগুলি তৈরি করা হয়; এরকম ত্রিভুজাকার গঠনের একটি বিল্ডিং হল ফ্ল্যাটিরন বিল্ডিং যা স্থাবর ভূসম্পত্তি (রিয়েল এস্টেট)-এর লোকেরা স্বীকার করে যে "আধুনিক দপ্তরের আসবাবপত্র সহজে সমন্বয়বিধান করে না এমন বেমানান জায়গাগুলির ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল (ওয়ারেন)" রয়েছে কিন্তু এটি নির্মাণ-কাঠামোটিকে একটি লক্ষণীয় প্রতিমূর্তি (ল্যান্ডমার্ক আইকন) হতে বাধা দেয়নি। নকশাকারেরা নরওয়েতে ত্রিভুজাকার বিষয়বস্তু (থিম) ব্যবহার করে ঘর তৈরি করেছেন। ত্রিভুজাকার গঠন গির্জা এবং মহাবিদ্যালয়সহ সর্বসাধারণের অট্টালিকাগুলিতে প্রতীয়মান হয়েছে সেইসাথে উদ্ভাবনী বাড়ির নকশার জন্যও অনুকূল।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_119
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
ত্রিভুজগুলি মজবুত; কিন্তু একটি আয়তক্ষেত্রের একটি বিন্দুতে চাপ থেকে সামান্তরিকে ভেঙে পড়তে পারে, ত্রিভুজের একটি সহজাত শক্তি থাকে যা পার্শ্বীয় চাপের থেকে কাঠামোকে রক্ষা করে। একটি ত্রিভুজ তার গঠন পরিবর্তন করে না যতক্ষণ না এর বাহুগুলি বেঁকে বা প্রসারিত হয়ে বা ভেঙে যায় বা এর সংযোগস্থলগুলি ভেঙে না যায়; সারাংশে, তিনটি বাহুর প্রত্যেকটি অন্য দুটি বাহুকে অবলম্বন প্রদান করে। একটি আয়তক্ষেত্র, অপরপক্ষে, কাঠামোগতভাবে তার সংযোগস্থলগুলির শক্তির উপর বেশি নির্ভরশীল। কিছু উদ্ভাবনী নকশাকার আয়তাকার নয় বরং ত্রিভুজাকার গঠন দিয়ে ইট তৈরির প্রস্তাব করেছেন, যা তিনটি মাত্রায় সংযুক্ত করা যেতে পারে। এটি সম্ভাব্য যে, স্থাপত্যে জটিলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে নতুন উপায়ে ত্রিভুজগুলি ক্রমবর্ধমানভাবে ব্যবহৃত হবে। এটা মাথায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ত্রিভুজগুলি দৃঢ়তার দিক থেকে শক্তিশালী, কিন্তু টালিকরণ (টেসেলেটিং) বিন্যাসে গুচ্ছ করার সময় ত্রিভুজগুলি সংকোচনের অধীনে ষড়ভুজগুলির মতো শক্তিশালী নয় (তাই প্রকৃতিতে ষড়ভুজাকৃতি গঠনের প্রচলন)। টেসেলেটেড ত্রিভুজগুলি অধিকতর শক্তি বজায় রাখার জন্য এখনও ক্যান্টিলিভারিংয়ে, এবং এটি মানুষের তৈরি সবচেয়ে শক্তিশালী কাঠামোগুলির একটি, টেট্রাহেড্রাল ট্রাসের মূল নীতি।
0.5
4,538.637836
20231101.bn_9919_120
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
ত্রিভুজ
Clark Kimberling: Encyclopedia of triangle centers. Lists some 5200 interesting points associated with any triangle.
0.5
4,538.637836
20231101.bn_7721_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
বাবর একজন গোঁড়া সুন্নি মুসলিম ছিলেন। তিনি তার শিয়া মুসলিমদের অপছন্দ করতেন তা কখনও ব্যক্ত করেছিলেন " তাদের বিচ্যুতি " বলে । যদিও ধর্ম বাবরের জীবনের এক প্রধান স্থান ছিল এবং তার সহযোগী রাজারা ইসলামকে হালকা ভাবে গ্রহণ করেছিল। বাবর তার সমকালীন এক কবির কবিতার একটি লাইন প্রায় উদ্ধৃত করতেন:" আমি মাতাল, আধিকারিক।আমাকে শাস্তি দিন যখন আমি সংযমি। " বাবরের সহযোগী রাজারা মদ পান করতেন এবং প্রাচুর্য্য পূর্ণ ভাবে জীবন যাপন করতেন, তারা বাজারের ছেলের সঙ্গে প্রেমে পড়েছিল এবং তারা হিংস্র এবং নির্মম ছিলেন।বাবরের এক কাকার মতে "অধর্ম এবং পাপকার্জে সে আসক্ত হয়েছিল। সে নিজেও সমকামিতায় ও আসক্ত হয়ে পড়েছিল। হায়দ্রাবাদের শিবির বাজারে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি "বাবরি/বাবুরী" নামের আন্দিজানী এক ছেলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। মূলত নামের মিল থাকার দরুন এমন সম্পর্ক হয়েছিল যা বর্তমান সমাজেও হয়ে থাকে। বন্ধুকে নিয়ে কবিতাও লিখেছিলেন বাবর।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
ট্রানসোক্সিয়ান এবং খোরাসান'এ তুর্ক-মোঙ্গলীয় এবং পার্শি জনগণ পাশাপাশি বসবাস করতেন। এই বিভক্ত সমাজটি নৃতাত্ত্বিক ভাবে সামরিক এবং বেসামরিক দিকে সরকার এবং নিয়মের দায়িত্ব ভাগ করে নিয়েছিল। তুর্ক-মোঙ্গলীয়রা ছিল মূলত সামরিক গোষ্ঠী এবং ফার্সিরা মূলত বিভিন্ন বেসামরিক কাজে যুক্ত ছিল। তুর্ক-মোঙ্গলীয়দের মধ্যে কথ্য ভাষারূপে চাঘতাই ভাষা প্রচলিত ছিল। মধ্য এশিয়ার তৃণপ্রধান বৃক্ষহীন প্রান্তরে চেঙ্গিস খানের পৃষ্ঠপোষকতায় এরা এক রাজনৈতিক সংগঠনে পরিনত হয়েছিল। এদের প্রধান ভাষা ফার্সি ছিল, তাজিক ভাষা এদের মাতৃভাষা ছিল(ফার্সি)। সমস্ত শিক্ষিত এবং শহুরে মানুষের ভাষাও ছিল ফার্সি। তৈমুর লঙ্গের সরকারি রাজভাষাও ফার্সিই ছিল এবং তার প্রশাসন, ইতিহাস,কবিতা ,সংস্কৃতি এই ভাষার মাধ্যমেই প্রকাশ পেয়েছিল। কিন্তু তৈমুর লঙ্গের পরিবার বাড়িতে চাঘাতাই ভাষায় কথা বলতো। সেই সময় আরবি ভাষা বিজ্ঞান, দর্শনবিদ্যা, ধর্মতত্ত্ব এবং ধর্মীয় বিজ্ঞানের ভাষা হিসাবে যথেষ্ট ঔৎকর্ষ্য অর্জন করেছিল।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
জহির উদ্দিন মোহাম্মদ তার ডাকনাম বাবর নামেই পরিচিত ছিলেন। বাবর নামটি লোমশ জন্তু বিভার তথা উদবিড়ালের নামের ইন্দো ইউরোপীয় সংস্করণ। তার নিকটাত্মীয় মির্জা মোহাম্মদ হায়দার লিখেছেন,
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
১৪৯৪ সালে মাত্র বারো বছর বয়সে বাবর প্রথম ক্ষমতা লাভ করেন । তিনি ফরগানার সিংহাসনে আরোহণ করেন যা বর্তমানে উজবেকিস্তান নামে পরিচিত। তার চাচা অনবরত তাকে সিংহাসন চ্যুত করার চেষ্টা করেছিলেন এবং তার অন্যান্য শত্রুও ছিল। একসময় সে বাবরকে ক্ষমতাচ্যূত করতে সফল হয়। ফলে জীবনের বেশকিছু সময় তাকে আশ্রয়হীন এবং যাযাবরের ন্যায় জীবনযাপন করতে হয়। এসময় তার সাথে শুধুমাত্র তার বন্ধু ও চাষীদের যোগাযোগ ছিল। ১৪৯৭ সালে বাবর সমরকন্দের উজবেক শহরে আক্রমণ চালান এবং ৭ মাস পরে শহর দখল করতে সক্ষম হন। ইতিমধ্যে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরের ফরগানায় কিছু নোবেলদের বিদ্রোহের কারণে তাকে স্থানটি হারাতে হয়। ফরগানা পুনরুদ্ধারের জন্য অগ্রসর হলে তার বাহিনীর লোকজন তাকে ফেলে চলে যায়, ফলে তাকে সমরকন্দ ও ফরগানা উভয়ই হারাতে হয়।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
১৫০১ সালে বাবর আবার সমরকন্দ দখল করতে প্রস্তুতি নেন, তবে আবারো তার পরাক্রমশালী প্রতিপক্ষ মোহাম্মদ শেবানী খান এর কাছে পরাজিত হন। তিনি তার কিছু অনুচর নিয়ে পালিয়ে আসতে সমর্থ হন। পরবর্তীতে বাবর একটি শক্তিশালী দল গঠনে মনযোগী হন এবং প্রধানত তাজিক ও বাদাক্‌শানদেরকে তার দলে অন্তর্ভুক্ত করেন। ১৫০৪ সালে তুষার সমৃদ্ধ অঞ্চল হিন্দুকুশ পর্বত অতিক্রম করেন এবং কাবুল দখল করেন। এর ফলে তিনি একটি নতুন ধনী রাজ্য লাভ করেন এবং নিজের ভাগ্য প্রতিষ্ঠা করেন এবং বাদশাহ উপাধি গ্রহণ করেন। ১৫০৬ সালে হুসাইন বায়কারাহ এর মৃত্যু তার অভিযানকে বিলম্বিত করে। বাবর তার মিত্রপক্ষের শহর হেরাতে দু’মাসের জন্য অবস্থান করে সম্পদের অভাবে এলাকা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এর মধ্যেও তিনি এই রাজ্যকে প্রাচূর্য্যমণ্ডিত করেছেন। হেরাতের শিক্ষিত ও বুদ্ধজীবী সম্প্রদায়ের আধিক্য তাকে চমত্‌কৃত করে। তিনি অহিগুরের কবি মীর আলি শির নাভাই এর সাথে পরিচিত হন। নাভাই তার সাহিত্যে চাঘাতাই ভাষার ব্যবহার করতেন, তিনি বাবরকে তার আত্মজীবনী লিখতে উৎসাহিত করেন।
1
4,522.392289
20231101.bn_7721_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
ঘনিয়ে আসা একটি বিদ্রোহ তাকে হেরাত থেকে কাবুল আসতে বাধ্য করে। তিনি এই পরিস্থিতি সামলে ওঠেন, তবে দুই বছর পর একটি বিপ্লব সংঘটিত হবার পর তার কিছু শীর্ষস্থানীয় নেতা তাকে কাবুল থেকে তাড়িয়ে দেন। বাবর কিছু সঙ্গী সহ শহর থেকে পালিয়ে গেলেও পুনরায় শহরে ফিরে এসে কাবুল দখল করেন। বিদ্রোহীদের তিনি তার অধীনে নিয়ে আসেন। এদিকে ১৫১০ সালে মোহাম্মদ শেবানী পার্সিয়ার শাসনকর্তা ইসমাঈল সাকাভিদ এর কাছে নিহত হন। বাবুর এই সুযোগে তার পূর্বপুরুষের রাজ্য তিমুরিদ পুনঃরুদ্ধার করতে চেষ্টা করেন। কয়েক বছর বাবর ইসমাঈল এর সাথে মধ্য এশিয়া দখলের জন্য মিলিত হন। বাবর সাকাভিদকে তার রাজ্যে সার্বভৌম রাজা হিসেবে চলার অনুমতি দেন। শাহ ইসমাঈল বাবর ও তার বোন খানজাদার মধ্যে পুনর্মিলন ঘটান। খানজাদাকে শেবানী বন্দী করে জোরপূর্বক বিয়ে করেছিল। ইসমাঈল বাবরকে অনেক ধনসম্পদ এবং রসদ সরবরাহ করেছিলেন এবং প্রতিদানে বাবর তাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছিলেন।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
এদিকে শাহ এর পারস্য শিয়া মুসলিমদের একটি অভেদ্য দুর্গে পরিণত হয় এবং তিনি নিজেকে ৭ম শিয়া ঈমাম ঈমান মূসা আল কাজিমের বংশধর হিসেবে দাবি করতেন। তথন তার নামে মূদ্রা চালূ করা হয় এবং মসজিদে খুত্‌বা পড়ার সময়ে তার নাম নিয়ে পড়া হত। এই যুক্তিতে বাবর পারস্যের মিত্ররাজ্যের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন পার্সিয়ার শাহ্‌কে তাড়ানোর জন্য, যদিও কাবুলেও বাবরের নামে মূদ্রা ও খুতবা প্রচলিত ছিল।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
পরে বাবর বুখার দিকে রওনা হন এবং সেখানে তার বাহিনীকে স্বাধীনতার সৈনিক হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়। তিইমুরিদ হিসেবে এক্ষত্রে তার খুব সমর্থন ছিল। শহর ও গ্রামের লোকজন তাকে ও তার বাহিনীকে সাহায্য করতে গিয়ে সর্বস্ব উজাড় করে দিত। বাবর পার্সিয়ার সহযোগিতা ফিরিয়ে দেন তাদের প্রয়োজন মনে না করার আত্মবিশ্বাসে। ১৫১১ সালের অক্টোবর মাসে প্রায় ১০ বছর পরে বাবর সমরকন্দে আবার প্রবেশ করতে সমর্থ হন। বাজার স্বর্ণবেষ্টিত হয়ে গিয়েছিল এবং আবারো জনগণ তাদের মুক্তিদাতাকে সাদরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। বাবর শিয়া পোশাক পরে সুন্নীদের সামনে দাঁড়ান এবং পরিস্থিতি সামাল দেন। তার কাজিন হায়দার লিখেছেন, বাবর একটু ভীত ছিলেন পার্সিয়ার সাহায্য প্রত্যাখ্যান করে। পার্সিয়ার শাহকে খুশী রাখার জন্য বাবর সুন্নী সম্প্রদায়কে কোন লাঞ্ছনা করেননি এবং শাহ্‌ এর সহযোগিতার আনুষ্ঠানিক হাতটিও সরিয়ে দেননি। এর ফলে ৮ মাস পরে তিনি উজবেক পুনরায় জয় করতে সমর্থ হন।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_7721_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
বাবর
নিজের অতীতের কথা লিখতে গিয়ে বাবর বলেছেন, সমরকন্দ পূনরুদ্ধার ছিল আল্লাহ্‌র দেয়া সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। এরপর বাবরের লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় ফরগানা দখল করা। এদিকে পশ্চিম দিক থেকে উজবেকদের আক্রমণের ভয়ও ছিল। ফলে তাকে ভারত ও এর পূর্ব দিকে মনোনিবেশ করতে হয়, বিশেষ করে আইয়ুদিয়ার রাজ্য এবং পেনিনসুলার মালায়া।
0.5
4,522.392289
20231101.bn_9171_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| একই বাড়িতে একটি সদ্য কেনা পাখির হারিয়ে যাওয়া ও একটি অস্বাভাবিক খুনের জোড়া রহস্যের প্যাঁচে ফেলুদা।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| একটি অভিজাত পরিবারের সংগ্রহে থাকা ইতালীয় শিল্পী টিনটোরেটোর আঁকা একটি ছবিকে কেন্দ্র করে রহস্য দানা বাঁধে। রহস্যের জাল দেশের সীমানা ছাড়িয়ে হং কং অবধি ছড়ায়। ফেলুদা হং কং যায় রহস্যের সমাধানে।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| অম্বর সেনের হুমকি চিঠি পাওয়ার সুবাদে ফেলুদা এই কেসে জড়িয়ে যায়। অম্বর সেন কিডন্যাপ হয়ে যাওয়ায় রহস্য আরও জটিল হয়।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| জাহাঙ্গীরের হারিয়ে যাওয়া স্বর্নমুদ্রার সন্ধানে ফেলুদা, জটায়ু, তোপসে হাজির হইয় পানিহাটিতে। জনৈক ব্যক্তির জন্মদিনের পার্টিতে তাঁর স্বর্নমুদ্রার সংগ্রহ থেকে এই বিশেষ মুদ্রাটি কোনও একজন আমন্ত্রিত ব্যক্তির দ্বারা চুরি যায়।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| ফেলুদা, তোপসে আর জটায়ু কেদারনাথে ভবানী উপাধ্যায় নামে একজনও রসায়নবিদের সাথে ঘটতে চলা সম্ভাব্য অপরাধকে আটকানোর জন্য পাড়ি দেন। উপাধ্যায়ের কাছে ছিলো তাঁরই কাছে একজন রাজার থেকে প্রাপ্ত একটি বহুমুল্য পুরস্কার, যার সাথে রহস্যের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। ফেলুদা তাঁর নিজস্ব স্টাইলে রহস্যের সমাধানে নামে।
1
4,510.300853
20231101.bn_9171_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| ইন্দ্র নারায়ন আচার্য নামে ধনী পরিবারের একজন থিয়েটার কর্মি খুন হয়ে যান। ঘটনার সাথে থিয়েটার দলের মধ্যেকার প্রতিদ্বন্দিতার ঘনিষ্ঠ যোগ পাওয়া যায়।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| জটায়ুর গল্প অবলম্বনে দ্বিতীয় ছবির শ্যুটিং চলাকালীন ঘটে যাওয়া খুনের তদন্তে নেমে পরে ফেলুদা। ঘটনাস্থল দার্জিলিং।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_36
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
| এই ক্ষেত্রে, ফেলুদা এবং তার দল কাশ্মীরের শ্রীনগরে যান এবং তারা সেখানে একটি রহস্য খুঁজে পান। যেখানে বিচারক রহস্যময় অবস্থায় মারা যায়। পরে ফেলুদা বিচারক হত্যাকারীকে খুঁজে বের করতে যারা তার অসাধারণ মস্তিষ্ক ব্যবহার করে। এই প্রধান রহস্য মধ্যে আরো অনেক উপ চক্রান্ত আছে। স্বাভাবিকভাবেই ফেলুদা রহস্য সমাধান করে।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_9171_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ফেলুদা
|ঘটনাস্থল লখনৌ। ফেলুদা যে পরিবারে গিয়ে তদন্ত শুরু করে, সেখানে শকুন্তলা দেবী নামে একজন প্রাক্তন অভিনেত্রীর গলার মালা চুরি যায়। শুধু এই ঘটনাই নয় এরই সঙ্গে ফেলুদা একটি খুনের মামলারও তদন্ত করে।
0.5
4,510.300853
20231101.bn_1223_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
প্রাকৃতিক ভূগোলে ভূপৃষ্ঠের পর্বতমালা, ভাঁজ, চ্যুতি প্রভৃতি বন্ধুর ভূপ্রকৃতির উৎপত্তি, বৈশিষ্ট্য এবং বিস্তৃতি বিস্তারিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত, এদের বিস্তৃতি এবং অগ্ন্যুঃপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ ও বিপর্যয়, যা উদ্ভিদ ও প্রাণীর ওপর প্রভাববিস্তার করে সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। বহিঃজ শক্তির দ্বারা (বিচূর্ণীভবন, ক্ষয়ীভবন, নগ্নীভবন) সৃষ্ট ভূপৃষ্ঠের অবয়বগুলোর পর্যালোচনা থেকে ভূমিরূপ পদ্ধতি এবং এর কাজের ধরন (প্রবহমান জলরাশি, ভূগর্ভস্থ জল, সমুদ্র ঢেউ, বায়ুপ্রবাহ, হিমবাহ ইত্যাদি দ্বারা ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয় কাজ) সম্পর্কে জানা যায় (আলম, ২০১৪)।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_38
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
বারিমণ্ডলের বৈশিষ্ট্যগুলোর পর্যালোচনায় সমুদ্র তলের বন্ধুরতা, সমুদ্রের জলের তাপমাত্রা, লবণাক্ততা, সমুদ্রের সঞ্চয়, জোয়ার-ভাটা, সমুদ্র স্রোত, প্রবাল প্রাচীর, এটল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_39
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
বায়ুমণ্ডলীয় উপাদানগুলোর পর্যালোচনায় বায়ুমণ্ডলের সংমিশ্রণ, গঠন, উপাদান, জলবায়ু ও আবহাওয়ার নিয়ামক, সৌরতাপ, সৌর বিচ্ছুরণ, তাপসমতা, ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ, বায়ুর চাপ, বায়ুপ্রবাহ, বর্ষণ, বায়ুভর, বায়ুপুঞ্জ, ঘূর্ণিঝড়, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, মৃত্তিকা ক্ষয় ও সঞ্চয়ন, পরিবেশ দূষণ, দুর্যোগ ও বিপর্যয় ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_40
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, প্রাকৃতিক পরিবেশের ধারাবাহিক পর্যালোচনা একই সাথে মানুষ ও প্রাকৃতিক পরিবেশের আন্তঃক্রিয়ার সম্পর্ক প্রাকৃতিক ভূগোলের সমীক্ষার বিষয়। নিম্নলিখিত কারণে প্রাকৃতিক ভূগোলের পদ্ধতি ও বিষয়বস্তুতে প্রধাণ পরিবর্তনগুলো সূচিত হয়ে থাকে :
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_41
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
১.  প্রাকৃতিক ভূগোল মানুষের কল্যাণে অধিকতর অর্থবহ ও প্রায়োগিক এবং মানবীয় ভূগোলের সাথে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। জ্ঞানের শাখা হিসেবে প্রাকৃতিক ভূগোল সংবদ্ধ এবং সমাজের সাথে অধিকতর সম্পর্কিত করার ইচ্ছা সর্বজনীন।
1
4,503.208352
20231101.bn_1223_42
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
২. প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের প্রতি মানুষের অধিকতর মনোযোগ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে মানুষের বৈরী আচরণের ফলে পরিবেশগত ভরেসাম্য বিনষ্ঠ এবং প্রতিকারের উপায় অনুসন্ধান।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_43
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
৩. বহিরাঙ্গন ও গবেষণাগারে যান্ত্রিকায়ন ও বিভিন্ন ভূমিরূপ পদ্ধতি পরিমাপের ক্রিয়াপদ্ধতি এবং উপাত্তসমূহের গাণিতিক বিশ্লেষণের প্রতি অধিকতর গুরুত্বারোপ।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_44
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
৪. কতিপয় বিশেষ অবয়ব, যেমন- বাস্তুপদ্ধতি এবং বাস্তুতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা ও অস্থিতিশীলতা, জলবিজ্ঞান, প্লেট টেকটোনিক্স ইত্যাদির প্রতি অধিকতর মনোযোগ দেওয়া।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_1223_45
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
ভূগোল
৫. সাম্প্রতিক সময়ে ম্যাক্রো-টেম্পোরাল (macro-temporal) স্কেলের পরিবর্তে মাইক্রো-টেম্পোরাল (micro-temporal) স্কেল এবং বৃহৎ ম্যাক্রো-স্পেশিয়াল (macro-spatial) স্কেলের পরিবর্তে ক্ষুদ্র মাইক্রো-স্পেশিয়াল (micro-spatial) স্কেল; ভূমিরূপ ও পারিবেশিক (environmental) পদ্ধতির সমীক্ষায় সমাজের সাথে অধিক সম্পর্কযুক্ত পারিবেশিক সমস্যাসমূহ সমাধনের প্রতি অধিক গুরুত্বারোপের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে (আলম, ২০১৪)।
0.5
4,503.208352
20231101.bn_6083_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
পানি বা জল (অন্যান্য নাম: বারি, সলিল, নীর, অম্বু) হলো একটি অজৈব, স্বচ্ছ, স্বাদহীন, গন্ধহীন এবং প্রায় বর্ণহীন এক রাসায়নিক পদার্থ, যা পৃথিবীর বারিমণ্ডলের ও যে কোন জীব-কোষ বা উদ্ভিদ-কোষের একটি প্রধান উপাদান। যদিও পানি কোন প্রাণী বা উদ্ভিদকে কোন রকমের শক্তির বা জৈব পরিপোষকের যোগান দেয় না, তবু এখনও পর্যন্ত আমরা যা জানি, তাতে সমস্ত ধরনের প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। এই জন্য মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বহির্বিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজার আগে প্রথমে সেখানে পানির অস্তিত্ব খোঁজেন। কারণ, এখনও মোটামুটিভাবে মনে করা হয় যে, পানি যদি না থাকে, তাহলে সেখানে প্রাণ থাকতে পারে না।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
জল বা পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O। ইউপ্যাক (IUPAC) নিয়ম অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড। অর্থাৎ জল বা পানির একেকটি অণু একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনে গঠিত। এই H2O যৌগটির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল - অপেক্ষাকৃত অল্প তাপমাত্রার পরিসরের মধ্যে এর তিনটি বিভিন্ন অবস্থা— কঠিন, তরল ও বায়বীয় পরিলক্ষিত হয়। হাইড্রোজেন পরমাণু 104.45° কোণে অক্সিজেন পরমাণুর সাথে সংযুক্ত থাকে। এক বায়ুমণ্ডলীয় চাপে ০°‌–১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে H2O তরল অবস্থায় থাকে— এই তরল H2O-কেই আমরা পানি বা জল বলি। ০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় জল বা পানি জমে কঠিন বরফে পরিণত হয় এবং ১০০° সেলসিয়াসে জল বায়বীয় অবস্থা জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়। এই জন্য ০° সেলসিয়াসকে বলা হয় জল বা পানির গলনাঙ্ক এবং ১০০° সেলসিয়াসকে বলা হয় জল বা পানির স্ফুটনাঙ্ক। গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কের এই মান (যথাক্রমে, ০° ও ১০০° সেলসিয়াস) এক বায়ুমণ্ডলীয় চাপেই পরিলক্ষিত হয়। বলা বাহুল্য, বায়ু-চাপের পরিবর্তনের সংগে সমস্ত পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কের মানের পরিবর্তন হয়। জলীয় বাষ্প ঊর্ধ বায়ুমণ্ডলে ঠাণ্ডা হয়ে যখন সূক্ষ্ম জল-কণা ও বরফ-কণায় রুপান্তরিত হয়, তখন তাকে আমরা বলি মেঘ। যখন জল-কণাগুলি আকারে বৃদ্ধি পেয়ে পৃথিবীর ওপর নেমে আসে, তখন তাকে বলি বৃষ্টি। যখন বরফ-কণাগুলি আকারে বৃদ্ধি পেয়ে পৃথিবীর ওপর নেমে আসে, তখন তাকে বলি তুষারপাত। এখানে আরও বলা যেতে পারে, পৃথিবীতে তরল স্ফটিক রূপেও পানির অস্তিত্ব দেখা যায়। রাসায়নিক যৌগের নামকরণ প্রক্রিয়া অনুসারে পানির (জলের) বিজ্ঞানসম্মত নাম হল ডাইহাইড্রোজেন মনোক্সাইড।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
ভূপৃষ্ঠের ৭০.৯% অংশ জুড়ে পানির অস্তিত্ব রয়েছে এবং পৃথিবীর প্রায় সমস্ত জীবের জীবনধারণের জন্যই পানি একটি অত্যাবশ্যক পদার্থ। পৃথিবীতে প্রাপ্ত পানির ৯৬.৫% পাওয়া যায় মহাসাগরে, ১.৭% ভূগর্ভে, ১.৭% হিমশৈল ও তুষার হিসেবে, একটি ক্ষুদ্র অংশ অন্যান্য বড় জলাশয়ে এবং ০.০০১% বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত মেঘ, জলীয় বাষ্প হিসেবে ও বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ইত্যাদিরূপে। পৃথিবীর পানির মাত্র ২.৫% হল বিশুদ্ধ পানি এবং বাকি ৯৮.৮% হল ভূগর্ভস্থ পানি ও বরফ। বিশুদ্ধ পানির ০.৩%-এরও কম অংশ পাওয়া যায় নদীতে, হ্রদে ও বায়ুমণ্ডলে এবং তার চেয়েও ন্যূনতর অংশ পাওয়া যায় বিভিন্ন জীবের শরীর ও উৎপাদিত পণ্যে। পৃথিবীতে পানি প্রতিনিয়তই বাষ্পীভবন, ঘনীভবন, বাষ্পত্যাগ, ইত্যাদি বিশিষ্ট পানিচক্র মাধ্যমে ঘূর্ণমান। বাষ্পীভবন ও বাষ্পত্যাগের কারণেই পৃথিবীতে বৃষ্টিপাত, তুষারপাত ইত্যাদি ঘটে।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
মানব জাতি সহ অন্যান্য প্রাণীর জীবনধারণের জন্য সুপেয় পানি অপরিহার্য। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর প্রায় সকল প্রান্তেই সুপেয় পানির সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তবুও প্রায় একশ কোটি মানুষ নিরাপদ পানি ও প্রায় আড়াইশ কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার থেকে বঞ্চিত। নিরাপদ পানির ব্যবহারের সাথে মাথাপিছু মোট দেশজ উৎপাদনের সুস্পষ্ট পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে। কয়েকজন পর্যবেক্ষক অনুমান করেছেন যে ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যার অর্ধেকাংশেরও বেশি পানি সংক্রান্ত সঙ্কটের সম্মুখীন হবে। নভেম্বর, ২০০৯-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুসারে ২০৩০ সালের মধ্যে কয়েকটি উন্নয়নশীল অঞ্চলে যোগানের তুলনায় পানির চাহিদা ৫০% ছাড়িয়ে যাবে। বিশ্ব অর্থনীতিতে পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কারণ পানি বহু রাসায়নিক পদার্থের দ্রাবক হিসেবে কাজ করে এবং বিভিন্ন শিল্পে শীতলীকরণ এবং পরিবহনের কাজে সহায়তা করে। মানুষের ব্যবহৃত বিশুদ্ধ পানির প্রায় ৭০% ব্যবহৃত হয় কৃষিকার্যে।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O: পানির একটি অণুতে দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণু একটি অক্সিজেন পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। পদার্থের তিনটি অবস্থাতেই পৃথিবীতে পানির অস্তিত্ব বিদ্যমান। পানীয় বাষ্প ও মেঘ হিসেবে আকাশে, সমুদ্রের পানি হিসেবে মহাসাগরে, হিমশৈল হিসেবে মেরু অঞ্চলের মহাসাগরে, হিমবাহ ও নদী হিসেবে পর্বতে এবং ভূগর্ভে পানির অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
1
4,474.595474
20231101.bn_6083_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
মনে করা হয় বৃহদাকার গ্রহগুলির অভ্যন্তরে উচ্চ চাপ ও তাপমাত্রায়, পানি আয়নিত অবস্থায় থাকে। ওই অবস্থায় পানির অণুগুলি ভেঙ্গে গিয়ে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন আয়নের একটি মাধ্যম তৈরী করে। আরো বেশি চাপে অক্সিজেন কেলাসিত হয়ে গেলেও হাইড্রোজেন আয়নগুলি মুক্তভাবে অক্সিজেন আয়নের কেলাসের সজ্জার মধ্যে ভেসে বেড়ায়। এই বিশেষ অবস্থাকে পানির অতিআয়নিত অবস্থা বলে।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
স্বাভাবিক চাপ ও তাপমাত্রায় পানি তরল পদার্থ। পানি স্বাদ ও গন্ধহীন। পানি ও বরফের নিজস্ব বর্ণ সামান্য নীল হলেও, কম পরিমাণে উপস্থিত থাকলে উভয়ই বর্ণহীন মনে হয়। পানিীয় বাষ্পও বর্ণহীন, ফলে অদৃশ্য।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
দৃশ্যমান তড়িচ্চুম্বকীয় বর্ণালীতে স্বচ্ছ হওয়ায় পানিতে সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে, যা জলজ উদ্ভিদের জীবনধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও অতিবেগুনী এবং অবলোহিত রশ্মিসমূহের প্রায় সম্পূর্ণ অংশই পানিতে শোষিত হয়।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_6083_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
পানি
অক্সিজেন পরমাণুর তড়িৎ-ঋণাত্মকতা হাইড্রোজেনের তুলনায় বেশি হওয়ায় তাতে সামান্য ঋণাত্মক তড়িৎআধান থাকে এবং হাইড্রোজেন পরমাণুগুলি সামান্য পরিমাণে ধনাত্মক তড়িৎধর্মী হয়। এরফলে পানির অণুতে একটি দ্বিমেরু ভ্রামকের সৃষ্টি হয়। এই ধর্মের জন্যে পানির অণুগুলি তার আকারের তুলনায় অস্বাভাবিক রকমের বেশি সংখ্যক আন্তঃআণবিক হাইড্রোজেন বন্ধনী তৈরী করতে পারে। এইসব কারণে পানির অণুগুলির মধ্যে সংসক্তি বল অত্যন্ত দৃঢ় হয়। যে কারণে পানির পৃষ্ঠটান এবং কৈশিকীয় বলের মান বেশি হয়। অত্যন্ত সরু নল (কৈশিকীয় নল) দ্বারা মাধ্যাকর্ষণের বিপরীতে পানির ওপরে উঠে যাওয়ার প্রবণতাকে কৈশিকীয় ক্রিয়া বলে। পানির এই ধর্মের জন্যেই মাটি থেকে পানি শোষণ করে বেঁচে থাকা উদ্ভিদেরা তা করতে পারে।
0.5
4,474.595474
20231101.bn_1267_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
প্রায়োগিক দিক থেকে দেখতে গেলে, ম্যাক্স ওয়েবারের প্রভাবশালী সঙ্গানুযায়ী- এটি এমন একটি সংস্থা , নির্দিষ্ট এলাকার ভেতর আইনসিদ্ধ বলপ্রয়োগের ক্ষেত্রে যার রয়েছে একচ্ছত্র আধিপত্য। এমন কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিজস্ব আইনি আদেশ আরোপ করতে পারে, এমনকি যদি সেই কর্তৃপক্ষ আইনগতভাবে অপরাপর রাষ্ট্র দ্বারা, রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃত নাও হয় তবুও। উদাহরণ হিসেবে সোমালিল্যান্ডের সোমালি অঞ্চলের কথা বলা যেতে পারে।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
আইনি দিক থেকে দেখতে গেলে, কোন কর্তৃপক্ষ আন্তর্জাতিক আইনে রাষ্ট্র হতে পারে যদি অপরাপর রাষ্ট্রসমূহ তাকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, এমনকি তেমন ক্ষেত্রেও যেখানে সংশ্লিষ্ট এলাকার উপর আইনসিদ্ধ বলপ্রয়োগের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব আসলে তার নেই। শুধুমাত্র আইনগতভাবে স্বীকৃত রাষ্ট্রই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতায় অংশ নিতে পারে।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
রাষ্ট্রের ধারণাকে প্রাসঙ্গিক অপর দুটি বিষয় থেকে স্পষ্টভাবে পৃথক করা যেতে পারে, যে দুটিকে প্রায়ই রাষ্ট্রের সমার্থক মনে করায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়। এই বিষয় দুটি হচ্ছে সরকারপদ্ধতি (গণতন্ত্র বা স্বৈরতন্ত্র) এবং রাজনৈতিক কাঠামো। সরকার পদ্ধতি রাষ্ট্রের একটি মাত্র বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে – সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ের বিভিন্ন কর্তা নির্ধারিত হয় এবং একই সাথে তাদের পারস্পারিক সম্পর্কের স্বরূপ ও জনগণের সাথে তাদের সম্পর্কের স্বরূপ নির্ধারিত হয়। এটি রাষ্ট্রের অন্যান্য দিকগুলো তুলে ধরে না যেগুলো রাষ্ট্রের প্রতিদিনকার কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। উদাহরণ হিসেবে আমলাতন্ত্রের মানের কথা বলা যেতে পারে। দুটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরস্পরের চেয়ে যথেষ্ট ভিন্ন হতে পারে যদি তাদের একটির প্রশিক্ষিত ও কার্যকর আমলাতন্ত্র বা বেসামরিক প্রশাসন থাকে কিন্তু অপরটির তা না থাকে। সাধারণভাবে বলতে গেলে রাষ্ট্র প্রত্যয়টি রাজনৈতিক ক্ষমতার হাতিয়ারগুলোকে বোঝায়। অপর দিকে সরকারপদ্ধতি বলতে সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায় যার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট হাতিয়ারগুলো ব্যবহৃত হয় এবং নিয়োজিত হয়।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
কোন কোন তাত্ত্বিকের মতে রাষ্ট্র প্রত্যয়টি অযথার্থ এবং রাষ্ট্র প্রত্যয়টির বদলে আরো বেশি অর্থবহ – রাজনৈতিক কাঠামো প্রত্যয়টি ব্যবহার করা উচিত।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
রাজনৈতিক কাঠামো প্রত্যয়টি সামগ্রিকভাবে সব সামাজিক কাঠামোকে নির্দেশ করে যারা যৌথভাবে পারস্পারিকভাবে সম্পর্কিত সামাজিক সিদ্ধান্তগুলি নির্ধারণ করে। আধুনিক সময়ে যা রাজনৈতিক শাসনতন্ত্র , রাজনৈতিক দল এবং আরো অন্যান্য সংস্থাকে নির্দেশ করে। ফলে রাজনৈতিক কাঠামো, রাষ্ট্রের তুলানায় ব্যাপকার্থ ধারণ করে।
1
4,438.814033
20231101.bn_1267_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
প্রাথমিক স্তরের রাষ্ট্রের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায় যখনই ক্ষমতাকে টেকসইভাবে কেন্দ্রীভূত করা যায়। “কৃষি ও কলম” প্রায় সব ক্ষেত্রেই এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত। কৃষি, উদ্বৃত্ত ফসল উৎপাদন ও তার সঞ্চয়কে সম্ভব করে তুলেছে। এটাই পর্যায়ক্রমে এমন এক শ্রেণীর উদ্ভব সম্ভব করে তুলেছে যারা কৃষি উদ্বৃত্তের মজুত নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষা করতো। একই সাথে এই কাজে সময় ব্যয় করায় তারা ক্রমেই তাদের নিজেদের জীবিকানির্বাহী কর্মকাণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এছাড়াও রয়েছে লেখনীর বিকাশের ব্যাপারটি, যা প্রয়োজনীয় তথ্যের একত্রিত উপস্থাপন সম্ভব করেছে।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
অনেক রাষ্ট্রচিন্তাবিদ বিশ্বাস করেন যে রাষ্ট্রের মূলসূত্র আদিবাসীদের সংস্কৃতিতে প্রোথিত। সে সংস্কৃতি মানুষের বোধের সাথে সাথে সেই কাঠামোকে উন্নত করেছে যা আদি পুরুষতান্ত্রিক ক্ষুদ্রসমাজের নজির, যেখানে দুর্বলের উপর সবলের দাপটই মুখ্য ছিলো। যাহোক, নৃবিজ্ঞানীদের মতে আদিবাসী গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে উল্ল্যেখ করা মত কোন কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ ছিল না। আর সেটাই সমাজগুলোকে বহুস্তরবিশিষ্ট করে তুলেছিলো।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
পশ্চিমে রাষ্ট্রের ইতিহাস শুরু হয় গ্রিক ও রোমান সভ্যতাকালে। সেইসময়কালে রাষ্ট্রকে বিভিন্ন রূপে দেখতে পাওয়া যায়। যদিও তাদের কোনটিকেই আধুনিক রাষ্ট্রের সাথে মেলানো যায় না। তখন স্বাধীন শাসকদের এমন এক শ্রেণী ছিল যাদের ক্ষমতা মূলত রাজার ধর্মীয় কর্মকাণ্ড ও কেন্দ্রীয় সেনাবাহিনীতে তার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার উপর নির্ভরশীল ছিলো। সেখানে রোমান সাম্রাজ্যের মত আমলাতন্ত্রনির্ভর বৃহৎ সাম্রাজ্যও ছিলো যা রাজার ধর্মীয় প্রভাব দ্বারা ছিল কম প্রভাবিত। কার্যকর সেনাবাহিনী ও আইনি প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং সুদৃঢ় অবস্থানে থাকা অভিজাততন্ত্রের উপরই নির্ভরতা ছিলো বেশি।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_1267_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রাষ্ট্র
মনে করা হয় যে প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সভ্যতায় সবচেয়ে বড় রাজনীতি সংক্রান্ত উদ্ভাবন ছিলো গ্রিক নগর-রাষ্ট্র এবং রোমান প্রজাতন্ত্র। চতুর্দশ শতকেরও আগে গ্রিক নগর-রাষ্ট্র তার মুক্ত বাসিন্দাদের জন্য নাগরিকত্ব প্রদান করে। এথেন্সে এই অধিকার স্বীকৃতি পায় গণতান্ত্রিক সরকার পদ্ধতির প্রত্যক্ষ রূপের মাধ্যমে যা পরবর্তীতে ইতিহাস ও রাষ্ট্র চিন্তায় দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে।
0.5
4,438.814033
20231101.bn_8311_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যেসব কারণ জানা গেছে তা জেনে নিই।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
১. লিভার প্রদাহ: লিভার প্রদাহে বিলিরুবিনের উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলশ্রুতিতে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস সৃষ্টি হয়।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
৩. পিত্তনালীর ব্লকঃ পিত্তনালীতে ব্লক হলে লিভার বিলিরুবিন সরাতে ব্যর্থ হয়। বেড়ে যায় জন্ডিসের সম্ভাবনা।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
৪. গিলবার্ট’স সিনড্রোম: এই অবস্থায় এনজাইমের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে পিত্তের রেচনতন্ত্রে সমস্যা হয় এবং বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
৫. ডুবিন-জনসন সিনড্রোম: এই বংশগত রোগে লিভার থেকে বিলিরুবিন শোষণ হতে বাঁধা দেয়। ফলশ্রুতিতে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
1
4,430.614222
20231101.bn_8311_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
চিকিৎসা সাধারণত নির্ভর করে ঠিক কি কারণে জন্ডিস হলো তার উপর। তবে জন্ডিস থেকে বেঁচে থাকতে আমাদের কিছু করণীয় আছে। জন্ডিস প্রতিরোধে সে সম্পর্ক জেনে নেওয়া দরকার।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
১. হেপাটাইটিস-এ ও ই খাদ্য ও পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। আর বি, সি এবং ডি দূষিত রক্ত, সিরিঞ্জ এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে ছড়ায়। তাই সব সময় বিশুদ্ধ খাদ্য ও পানি খেতে হবে। শরীরে রক্ত নেয়ার দরকার হলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় স্ক্রিনিং করে নিতে হবে। ডিসপোজেবল সিরিঞ্জ ব্যবহার করাটাও খুবই জরুরী।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
৫. ব্যবহারকৃত ইনজেকশন কিংবা নাক-কান ফোঁড়ানোর সুই ব্যবহার করবেন না। যারা সেলুনে সেভ করেন, তাদের খেয়াল রাখতে হবে যেন আগে ব্যবহার করা ব্লেড বা ক্ষুর আবারো ব্যবহার করা না হয়।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_8311_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
জন্ডিস
জন্ডিস অনেক ক্ষেত্রেই মৃত্যুর কারণ হতে পারে। তাই এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
0.5
4,430.614222
20231101.bn_7368_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
পরমাণু
১৯০৯ সালে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট রাদারফোর্ড ও তার দুই সহকর্মী থমসন পরমানু মডেল প্রমাণের লক্ষ্যে আলফা কণিকা বিক্ষেপণ পরীক্ষা সম্পাদন করেন। পরীক্ষালব্দ্ধ ফলাফল থেকে ১৯১১ সালে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে,
0.5
4,423.8288
20231101.bn_7368_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
পরমাণু
পরমাণুর একটি কেন্দ্র আছে। এই কেন্দ্রের নাম নিউক্লিয়াস। নিউক্লিয়াসের ভেতরে ধনাত্মক চার্জবাহী কণিকা ও নিরপেক্ষ কণিকা এবং নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রন অবস্থান করে। যেহেতু আপেক্ষিকভাবে ইলেকট্রনের ভর শূন্য ধরা হয় কাজেই নিউক্লিয়াসের ভেতরে অবস্থিত প্রোটন এবং নিউট্রনের ভরই পরমাণুর ভর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
0.5
4,423.8288
20231101.bn_7368_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
পরমাণু
সৌরজগতে সূর্যকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কক্ষপথে যেমন গ্রহগুলো ঘুরে তেমনি নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কক্ষপথে ইলেকট্রনগুলো ঘুরছে। কোনো পরমানুর নিউক্লিয়াসে যে কয়টি প্রোটন থাকে নিউক্লিয়াসের বাইরে সেই কয়টি ইলেকট্রন থাকে। যেহেতু প্রোটন এবং ইলেকট্রনের আধান একে অপরের সমান ও বিপরীত চিহ্নের তাই পরমানুর সামগ্রিকভাবেই আধান শূন্য।
0.5
4,423.8288
20231101.bn_7368_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
পরমাণু
ধনাত্মক চার্জবাহী নিউক্লিয়াসের প্রতি ঋণাত্মক চার্জবাহী ইলেকট্রন এক ধরনের আকর্ষণ বল অনুভব করে। এই আকর্ষণ বল কেন্দ্রমুখী এবং এই কেন্দ্রমুখী বলের কারণে পৃথিবী যেরকম সূর্যের চারদিকে ঘুরে ইলেকট্রন সেরকম নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুরে। রাদারফোর্ডের পরমানু মডেলকে সৌরজগতের সাথে তুলনা করা হয়েছে বলে এ মডেলটিকে সোলার সিস্টেম মডেল বা সৌর মডেল বলে। আবার, এ মডেলের মাধ্যমে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড সর্বপ্রথম নিউক্লিয়াস সম্পর্কে ধারণা দেন বলে এ মডেলটিকে নিউক্লিয়ার মডেল ও বলা হয়।
0.5
4,423.8288
20231101.bn_7368_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
পরমাণু
১৯১৩ সালে ডেনমার্কের পদার্থবিজ্ঞানী নীলস বোর তার পরমাণু মডেলের জন্য দুটি প্রস্তাব রাখেন যা বোরের স্বীকার্য নামে পরিচিত।
1
4,423.8288