_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_307106_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF
|
বনবিবি
|
ড. দেবব্রত নস্করের মতে, বৃহত্তর চব্বিশ পরগনার পার্শ্ববর্তী মেদিনীপুর অঞ্চল এবং সেই সঙ্গে বাঁকুড়া ও হুগলি প্রভৃতি জেলার আদিবাসী ও উচ্চবর্ণীয় হিন্দুরা পৌষ সংক্রান্তি বা ১ মাঘ যে বড়াম বা বড়ামচণ্ডীর পূজা করেন, তার সঙ্গে চব্বিশ পরগনার বনবিবি-পূজার সাদৃশ্য পাওয়া যায়। হাতি ও বাঘের আক্রমণ থেকে রক্ষালাভের উদ্দেশ্যে বড়ামচণ্ডীর পূজা প্রচলিত এবং এই পূজাতেও ঘুড়ি ওড়ানোর চল রয়েছে। বনবিবির পূজা করা হয় বাঘের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে এবং এই পূজাতেও ঘুড়ি ওড়ানোর প্রথা রয়েছে। বড়ামচণ্ডীর সঙ্গে চব্বিশ পরগনার অপর দেবী নারায়ণীর সাদৃশ্যও লক্ষিত হয়। বড়ামচণ্ডী ও নারায়ণী উভয়েরই লতাপাতা আঁকা মুণ্ডমূর্তির পূজা প্রচলিত। উভয় পূজাতেই পশুপাখি বলি ও নাচগানের আয়োজন করা হয় এবং উভয় পূজায় আয়োজিত হয় পৌষ সংক্রান্তি বা ১ মাঘ। এছাড়া পশ্চিম রাঢ় অঞ্চলে রঙ্কিনী দেবীর পূজার সঙ্গেও বনবিবি, নারায়ণী ও বড়ামচণ্ডীর পূজার সাদৃশ্য রয়েছে।
| 0.5 | 782.547492 |
20231101.bn_307106_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF
|
বনবিবি
|
পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বারুইপুর থানার অন্তর্গত বেগমপুর মৌজার একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন মেলা হল চাঁপাতলার বনবিবি মেলা। পিয়ালি নদীর তীরে প্রফুল্ল সরোবরের কাছে একটি অশ্বত্থ গাছের গোড়ায় বনবিবির থানটি অবস্থিত। স্থানীয় অধিবাসীদের বিশ্বাস, চাঁপাতলার বনবিবির থানটি ২০০-২৫০ বছরের প্রাচীন। বারুইপুরের চৌধুরী পরিবারকে এই থানের প্রতিষ্ঠাতা বলে উল্লেখ করা হলেও উক্ত পরিবারের দেবোত্তর সম্পত্তি দানের নথিপত্রে এই থানের উল্লেখ পাওয়া যায় না। পূর্বে এখানে থান বলতে দু’টি অনাচ্ছাদিত মাটির ঢিপি ছিল। বর্তমানে এটি ১০/৬ ফুট, ইটের দেওয়াল ও টালির ছাউনি-যুক্ত একটি পূর্বদ্বারী ঘর। ১৯৯০-এর দশকে জনৈক মুসলমান ভক্ত এই ঘরটি নির্মাণের জন্য সমস্ত ইট দান করেন এবং গ্রামবাসীরা চাঁদা তুলে টালির চালটি তৈরি করেন। ১ মাঘ বাৎসরিক পূজার দিন একটি অস্থায়ী খড়ের চাল তৈরি করে বেদীর কাছে বনবিবি-শাজঙ্গুলীর মূর্তি স্থাপন করে পূজা করা হয়। বর্তমানে নতুন মূর্তি গড়ে পূজা প্রচলিত হয়েছে। তবে পূজার দিন শতাধিক ‘দেবী ছলন’ (মানতকারীদের দান করা মূর্তি) আসে। সেগুলিকে মন্দিরের মধ্যে প্রায় ঠাসাঠাসি করে রাখা হয়। পূজার পর উপযুক্ত সংরক্ষণের অভাবে সেগুলি ঘরের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী মাছ চাষের লভ্যাংশের একাংশ দেবীর বাৎসরিক পূজায় ব্যয় করা হয়।
| 0.5 | 782.547492 |
20231101.bn_877812_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
চাং তিয়ানয়ি: দ্য বুলওয়ার্ক; দ্য পিডগিন ওয়ারিয়র (১৯৩৬-এর উপন্যাস); মিস্টার হুয়া ওয়েই (১৯৩৮-এর উপন্যাস)
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
জাপানের এক শতাব্দী পুরনো প্রহসনের ঐতিহ্য রয়েছে, যা কিওগেন নামে পরিচিত। এই নাটকগুলি দীর্ঘ ও গুরুগম্ভীর নোহ নাটকের মধ্যবর্তী সময়ে হাস্যরস প্রদানের জন্য পরিবেশিত হয়।
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
পঞ্চদশ শতাব্দীতে বিনোদনের ধরন হিসেবে সং, কসরত, ব্যঙ্গচিত্র ও অশোভন আচরণকে বর্ণনা করতে ফ্রান্সে ফার্স (farce) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করা হয়। এই বিনোদনের মাধ্যমগুলিতে অভিনয়শিল্পীরা উপস্থিত বুদ্ধি ব্যবহার করে ভাঁড়ামি যোগ করতো, যা পরে লিখিত আকারেও প্রকাশিত হয়। শুরুর সময়ে অন্যতম ফরাসি প্রহসন হল লা ফার্স দ্য মাইত্র পাতেলাঁ (আনু. ১৪৭০)। ফরাসি প্রহসন পরবর্তী কালে দ্রুত ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে যায়, তার অন্যতম উদাহরণ হল ষোড়শ শতাব্দীতে জন হেউডের দুই অঙ্কের নাটক। মলিয়ের তার হাস্যরসাত্মক নাটকগুলিতে প্রহসনের উপাদান ব্যবহার করতেন।
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
বাংলা ভাষায় প্রহসনের উদ্ভব হয় সংস্কৃত থেকে। উনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে বাংলা প্রহসন বিকশিত হতে শুরু করে। এই সময়ে সংস্কৃত প্রহসনের আদলে প্রহসন রচনা করেন রামনারায়ণ তর্করত্ন। পাশ্চাত্য ধারার প্রহসনের আদলে বাংলা ভাষায় সার্থক প্রহসন রচনা করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
রামনারায়ণ তর্করত্ন: কুলীনকুলসর্বস্ব (১৮৫৪); যেমন কর্ম তেমনি ফল (১৮৬৫); চক্ষুদান (১৮৬৯); উভয় সঙ্কট (১৮৭২)
| 1 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
অমৃতলাল বসু: চোরের উপর বাটপাড়ি (১৮৭৬); ডিস্মিস্ (১৮৮৩); চাটুজ্যে-বাড়ুজ্যে (১৮৮৪); বিবাহ বিভ্রাট (১৮৮৪); বাবু (১৮৯৩)
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
ব্রিটেনে ষোড়শ শতাব্দীতে জন হেউডের দুই অঙ্কের নাটকে প্রহসনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। উইলিয়াম শেকসপিয়রও তার হাস্যরসাত্মক নাটকগুলিতে প্রহসনের উপাদান ব্যবহার করতেন। ১৮০০ সালের দিকে সব ছোট নাটককে প্রহসন বলা হত, এবং তা মূল নাটকের মধ্যবর্তী সময়ে মঞ্চস্থ হত। উনবিংশ শতাব্দীতে এইসব প্রহসনের নামকরণ না করার কারণে এই প্রহসনগুলির মূল রূপ বিলুপ্ত হয়ে যায়।
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
ভারতীয় প্রহসনে অশ্লীল উক্তি ও অশ্লীল বিনোদনের প্রাধান্য ছিল এবং নিম্ন শ্রেণির মানুষদের সন্তুষ্ট করার প্রচেষ্টা থাকত। বিদেসিয়া নাটক যেমন লোকনাটকে এই ধরনের প্রহসনের লক্ষ্য করা যেত। কাশী কে ভাঁড় ও শাহপুর কে নক্কাল ভারতীয় প্রহসনের প্রকৃষ্ট উদাহরণ, যা কেবল অঙ্গভঙ্গিই ও ভাষাগত বিনোদনই নয় বরং যথোপযুক্ত অনুকরণের মধ্যে দিয়ে হাস্যরসের সৃষ্টি করে। মারাঠি ও গুজরাতি ভাষার মঞ্চনাটকে প্রহসন খুবই জনপ্রিয়। ভারতীয় কয়েকটি প্রহসন হল:
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_877812_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%A8
|
প্রহসন
|
ল্যারি গেলবার্ট ও বার্ট শেভলাভ: আ ফানি থিং হ্যাপেন্ড অন দ্য ওয়ে টু দ্য ফোরাম (১৯৬২), সঙ্গীত ও গীত লিখেছেন স্টিভেন সোন্ডহাইম
| 0.5 | 782.137942 |
20231101.bn_393630_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
ভারতীয় শাস্ত্রীয় এবং ফোক সংগীতের প্রভাবে নির্মিত এর ১২টি গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন ভারতের স্বনামধন্য গায়িকা লতা মঙ্গেশকর এবং বড়ে গুলাম আলী খান।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
মুঘল-এ-আজম সেসময়কার ভারতীয় চলচ্চিত্রের মধ্যে সবচেয়ে বড় পরিসরে মুক্তি পায় এবং যার টিকিট প্রাপ্তির জন্য সারাদিন লম্বা লাইনে দর্শক দাঁড়িয়ে ছিল। আগস্ট ৫, ১৯৬০ সালে মুক্তির পর এই চলচ্চিত্র বক্স অফিসের অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে বলিউডের সর্বকালের সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রের তালিকায় স্থান করে নেয় যা ১৫ বছর অক্ষুণ্ণ ছিল। অন্যান্য অসংখ্য পুরস্কারের পাশাপাশি মুঘল-এ-আজম একটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জয় করে। প্রথম কোন ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে রঙ্গিন সংস্করণ করে ২০০৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে পুনরায় মুক্তি দেয়া হয় এবং আবারো ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য অর্জন করে।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
মুঘল সম্রাজ্যের অধিপতি আকবরের কোন সন্তান ছিল না, এক পীরের দরগায় প্রার্থনার ফলে জন্ম হয় শাহজাদা সেলিমের। ছেলের জন্মের সংবাদে খুশি হয়ে সম্রাট এক দাসীকে নিজের হাতের আংটি খুলে প্রতিজ্ঞা করেন যে দাসী যা চায় তিনি তাই দিবেন।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
শাহজাদা সেলিম বেড়ে উঠতে থাকেন আত্ব-অহংকার আর অগোছালো ভাবে ফলে পিতা বাধ্য হয়ে ছেলেকে নিয়মনীতি আর শৃঙ্খলা শিখানোর উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দেন যুদ্ধক্ষেত্রে। দীর্ঘ চৌদ্দ বছর পর সেলিম এক নির্ভীকযোদ্ধা হয়ে ফিরে আসে মহলে এবং প্রেমে পড়ে মহলের এক নর্তকী নাদিরার (আনারকলি)।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
সেলিম আর আনারকলির প্রেমের মাঝে বাধা হয়ে আসে মহলের আরেক নর্তকী বাহার, যে কিনা সেলিমের মন জয় করে মুগল সম্রাজ্যের ভাবি মালিকা হবার স্বপ্ন দেখে। সেলিম-আনারকলির প্রেমের কথা আকবরের কানে পৌঁছায় সে। আর এ-ঘটনা জানার পর আকবর ঐ সম্পর্ক মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং আনারকলিকে বন্দী করে। শাহজাদা সেলিম আনারকলিকে মুক্ত করার জন্য পিতার বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হন এবং বন্দী হন। সম্রাট আকবরের আদালত সেলিমের মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করে, তবে সেলিমের মুক্তির শর্ত হিসেবে আনারকলিকে ফিরিয়ে দেবার কথা বলে। আনারকলি আকবরের কাছে নিজেকে সমর্পন করে এবং সেলিমের মুক্তিলাভ ঘটে। আনারকলির জীবনের শেষ ইচ্ছা সে সেলিমের প্রিয়তমা স্ত্রী হিসেবে কিছুক্ষণ তার সাথে কাটানোর ইচ্ছা পোষণ করলে, আকবর তা মঞ্জুর করে কিন্তু সেলিমের সাথে বিশেষ কোন সম্পর্ক স্থাপের পূর্বেই সম্রাটের নির্দেশে সেলিমকে বিশেষ চেতনানাশক সুগন্ধি দিয়ে অচেতন করা হয় এবং আনারকলিকে জীবন্ত কবরস্থ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।
| 1 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
শেষ দৃশ্যে সেলিমের জন্মের সংবাদ দেয়ার সময় আনারকলির মাকে দেয়া ওয়াদার কল্যাণে আনারকলির জীবন রক্ষা পায় তবে শর্ত হিসেবে তার মাকে আনারকলিকে নিয়ে মোগল সম্রাজ্য ছেড়ে বহুদূর চলে যেতে বলা হয় এবং আনারকলি মুক্ত হয় ঠিকই কিন্তু সেলিমের চোখে এবং মোগল সম্রাজ্যের ইতিহাসে তাকে মৃত হিসেবে প্রচার করা হয়।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
১৯২২ সালে উর্দু নাট্যকার ইমতিয়াজ আলি তাজ সেলিম এবং আনারকলির প্রেমকে উপজীব্য করে একটি নাটক রচনা করেছিলেন, ১৬'শ শতকের একটি কিংবদন্তির উপর ভিত্তি করে। যার মঞ্চ প্রযোজনা হয়েছিল দ্রুততর সময়ে এবং চলচ্চিত্রায়নও শুরু হয়েছিল। আরদেশির ইরানি ১৯২৮ সালে নির্বাক আনারকলি নির্মাণ করেন এবং ১৯৩৫ সালে যার শব্দ সংযোজনের মাধ্যমে পুনঃনির্মাণ করেন। ১৯৪০ সালের শুরুতে আনারকলির গল্প প্রযোজক সিরাজ আলী হাকীম এবং তরুণ নির্মাতা কে আসিফ'কে মুঘল-ই-আজম শিরোনামে চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুপ্রাণিত করে। যার ফলশ্রুতিতে তারা চার উর্দু লেখকঃ আমান (জিন্নাত আমানের পিতা, যিনি আমানুল্লাহ খান হিসেবে অধিক পরিচিত), ওয়াযাহাত মির্জা, কামাল আমরোহি, এবং এহসান রিজভীকে চলচ্চিত্রের সংলাপ ও চিত্রনাট্য রচনার জন্য নিযুক্ত করেছিলেন। কীভাবে এই চার উর্দু লেখক তাদের কাজের সমন্বয় করেছিলেন তা জানা না গেলেও উর্দু সাহিত্যের কাব্যিক নির্যাস আর প্রবাদসমুহ সংলাপে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে এই চলচ্চিত্রের চরিত্রায়ন ও বর্ণনায় ভিন্ন মাত্র যোগ করেছেন। চিত্রনাট্য রচনার শেষার্ধে, আসিফ চন্দ্র মোহন, ডি.কে. সপ্রু, এবং নার্গিসকে যথাক্রমে আকবর, সেলিম ও আনারকলি চরত্রের জন্য কাস্ট করেছিলেন। ১৯৪৬ সালে বোম্বে টকিজ স্টুডিওতে এই চলচ্চিত্রের শ্যুটিং হয়েছিল।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
চলচ্চিত্র প্রকল্পটির কাজ বিভিন্ন সময় নানা কারণে বাধাঁগ্রস্ত হয়। রাজনৈতিক অস্থিরতা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং ভারত বিভাগ ও স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য এর শ্যুটিংয়ের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। দেশ বিভাগের কিছুদিন পর, শিরাজ আলী পাকিস্তান চলে যান, আসিফের তখন কোন লগ্নিকারক ছিল না। অন্যদিকে অভিনেতা চন্দ্র মোহন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান ১৯৪৯ সালে। তবে শিরাজ আলী পূর্বে একবার বলেছিলেন যে, শিল্পপতি সফরাজ পাল্লোনঝি এই চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ কতে পারেন। যদিও পাল্লোঞ্ঝি চলচ্চিত্র প্রযোজনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন না, তা সত্ত্বেও ১৯৫০ সালে শুধুমাত্র মোগল বাদশাহ আকবরের ইতিহাস সম্বন্ধে তার আগ্রহের নিমিত্তে তিনি এই চলচ্চিত্র প্রযোজনায় সম্মত হন। এরপর নতুন শিল্পীদের নিয়ে পুনরায় কাজ আরম্ভ হয়।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_393630_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%AE
|
মুঘল-ই-আজম
|
ধারণা করা হয় যে, এই চলচ্চিত্রের আরেক রচনাকার কামাল আম্রহি (যিনি নিজেও ছিলেন নির্মাতা) মুঘল-ই-আজম বাদ দিয়ে নিজেই একই বিষয়ে আরেকটি চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। পরবর্তিতে আসিফের মূখমুখি হলে তিনি প্রকল্পটি নির্মাণ থেকে সরে আসেন। তবে একই মঞ্চ নাটকের পটভূমিতে নন্দলাল যসোয়ান্তাল আনারকলি নির্মাণ করেছলেন, যাতে অভিনয় করেছিলেন বীণা রায় এবং প্রদীপ কুমার, এবং যেটি ১৯৫৩ সালে সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিল।
| 0.5 | 778.913311 |
20231101.bn_371185_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
হিশাম ইবনে আল কালবি লিখিত "' কিতাব আল-আসনাম (দেবতাদের বই)"' বইয়ে হুবালের মূর্তির ডান হাত ভাঙা ছিল এবং তা সোনার হাত দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিলো বলে বর্ণনা করা হয়েছে।।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
হুবাল মক্কা নগরীতে পূজিত দেবতা ছিলেন। কাবা শরীফের হুবালের একটি ছবিকে পূজা করা হতো। কারেন আর্মস্ট্রংয়ের মতানুসারে, উপাসনাগৃহটি হুবালের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত ছিলো এবং কাবা শরীফে রক্ষিত ৩৬০ টি মূর্তির মধ্যে হুবালকে প্রধান দেবতা হিসেবে পূজা করা হতো।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
হিশাম ইবনে আল কালবি কিতাব আল আশনামে বর্ণিত আছে, হুবালের মূর্তির ছবিটি মনুষ্যাকৃতির যার ডান হাত ভেঙে ফেলে সেখানে একটি সোনার হাত বসানো হয়েছে। প্রাক ইসলামি যুগের ভাষ্যকার আল আজরাকি বলেছেন যে কাবায় দান সামগ্রী রাখার জন্য একটা ভল্ট রাখা ছিলো। হুবালের উদ্দেশ্যে একশত উট বলি দেওয়া হতো। হিশাম আল কালবি এবং আল আজরাকি উভয়ই উল্লেখ করেছেন ছবির সামনে সাতটি তীর রাখা থাকতো। মৃত্যু, কুমারিত্ব এবং বিবাহের ক্ষেত্রে স্বর্গীয় সিদ্ধ্বান্ত পেতে এগুলো ব্যবহার করা হতো।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
আল কালবির মতানুসারে হুবালের ছবিটি সর্বপ্রথম খুজাইমাহ ইবনে মুদরিকাহ ইবনে মুদার কর্তৃক স্থাপিত হয়। ইবনে ইসহাকের বর্ণনানুসারে, আমর ইবনে লুহাজ, কুয়াজা গোত্রের একজন দলপতি, কাবাগৃহে হুবালের ছবি স্থাপন করেন, যেখানে এটাকে সকল গোত্রের প্রধান দেবতা হিসেবে পূজা করা হতো। আমর উল্লিখিত সময় অনুসারে এটি চতুর্থ শতাব্দীতে সংঘটিত হয়েছিলো। কাবা শরীফের রক্ষণাবেক্ষণের ভার পরবর্তীতে কুরাইশগণ অর্জন করে।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
ইবনে আল ক্বলবি কর্তৃক বর্ণিত আছে যে মুহাম্মাদের পিতামহ আব্দুল মুত্তালিব তার দশ সন্তানের একজনকে দেবতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করার প্রতীজ্ঞা করেন। তিনি হুবালের সামনে সংরক্ষিত তীরের সাহায্যে সিদ্ধান্ত নিতে চান কোন সন্তানকে উৎসর্গ করবেন। তীর মুহাম্মাদের পিতা, আব্দুল্লাহ এর দিকে নির্দেশ করে। যদিও পরবর্তীতে আব্দুল্লাহ এর পরিবর্তে ১০০ উট বলি দেওয়া হয়। মুহাম্মাদ ইবনে জরীর আল তাবারির বর্ণনাসুসারে শিশু মুহাম্মাদ কে আব্দুল মুত্তালিব হুবালের মূর্তির সামনে নিয়ে গেছিলেন।
| 1 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
বদর যুদ্ধে মুসলমানদের হাতে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়ে কুরাইশ বাহিনীর নেতা আবু সুফিয়ান ইবনে হারব পরবর্তী যুদ্ধে জয়লাভের জন্য হুবালের নিকট প্রার্থনা করেন, "হুবাল, তুমি তোমার ক্ষমতা দেখাও"। ৬৩০ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মাদ মক্কা বিজয়ের পরে কাবা শরীফ থেকে হুবাল সহ ৩৬০ টি মূর্তি সরিয়ে ফেলেন এবং প্রার্থনাগৃহটি আল্লাহর উদ্দেশ্যে পূনরায় উৎসর্গ করেন।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
আল আজরাকির বর্ণনানুসারে, হুবালের মূর্তিটি মেসোপটেমিয়ার হিট অঞ্চল থেকে মক্কা নগরীতে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে হিট অঞ্চলটি ইরাকে অবস্থিত। ফিলিপ খুরি হিট্টি হুবাল শব্দের সংগে আরামীয় শব্দের মিল খূঁজে পান যার অর্থ শক্তি। সেটার উপর ভিত্তি করে তিনি দাবী করেন হুবালের ছবিটি উত্তর আরব সম্ভবত মোয়াব অথবা মেসোপটেমিয়া থেকে মক্কা নগরীতে আনা হয়। হুবাল শব্দটি সম্ভবত হু এবং বাল সহযোগে গঠিত হয়েছে। হু শব্দের অর্থ শক্তি বা দেবতা এবং বাল অর্থ প্রভু বা খোদা। বাল ছিলেন মোয়াবদের খোদা। দক্ষিণ আরবের বাইরে শুধু মাত্র নাবাতিয় পুঁথিতে হুবালের কথা দেবতা দুশারা এবং মানাওয়াতু (মানাত নামে সমধিক পরিচিত) এর সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে অনেক পুঁথিতে ব্যক্তি বিশেষের নাম হিসেবে হুবালের উল্লেখ আছে যেমন, হুবালের পুত্র।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
প্যাগান আরবের পুরাণ থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি থেকে হুবালের আসল পরিচয় বা কাজ বের করা কঠিন। ১৯ শতকের শিক্ষাবিদ জুলিয়াস ওয়েলহাউসেন দাবী করেন হুবাল ছিলেন আল লাতের পুত্র এবং ওয়াদ এর ভাই। ২০ শতকের প্রথম দিকের শিক্ষাবিদ হুগো উইংক্লার হুবালকে চন্দ্রদেবতা হিসেবে দাবী করেন। অনেক শিক্ষাবিদ এই দাবীকে সমর্থন করেন। দক্ষিণ আরবীয়রা ট্রিনিটি তত্বে বিশ্বাস করতো। চন্দ্র-পিতা, সূর্য-মাতা এবং সন্ধ্যা তারা(শুক্র গ্রহ)-পুত্র হিসেবে বিশ্বাস করতো।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_371185_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
হুবাল
|
মিরসিয়া এলিয়েড এবং চার্লস যে. এডামস হুবালকে বৃষ্টির দেবতা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। প্রাক ইসলামী যুগে কুরাইশগণ এবং তাদের মিত্র কিনানা এবং তিহামা গোত্র হুবালকে আন্তঃগোত্রীয় যুদ্ধ দেবতা হিসেবে পূজা করতো।
| 0.5 | 775.598575 |
20231101.bn_286622_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সৃষ্ট গৃহযুদ্ধগুলোর গড় মেয়াদ ছিল চার বছরের অধিক। ১৯০০-১৯৪৪ সালের মধ্যে গড়ে দেড় বছরের মধ্যে গৃহযুদ্ধ সংঘটিত হয ও নাটকীয়ভাবে উত্থান ঘটে। ঊনবিংশ শতকের মধ্যবর্তী সময়ে যে-কোন সময়ের তুলনায় বেশি সংঘটিত হয়েছিল। বিংশ শতকের প্রথমার্ধে পাঁচটির বেশি গৃহযুদ্ধ সংঘটিত না হলেও স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হবার পূর্ব পর্যন্ত বিশটির বেশি গৃহযুদ্ধ হয়।
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সংঘটিত গৃহযুদ্ধগুলোয় ২৫ মিলিয়নেরও অধিক সাধারণ ব্যক্তির প্রাণহানি ঘটে। এছাড়াও, অনেক ব্যক্তিকে জোরপূর্বক শরণার্থী হিসেবে অন্য দেশে প্রেরণ করা হয়। অন্যান্য ফলাফলের মধ্যে রয়েছে অর্থনৈতিক বিপর্যয় বা ধ্বস যা বার্মা (মায়ানমার), উগান্ডা এবং অ্যাঙ্গোলায় বিরাজমান ছিল।
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
বিভিন্ন দেশ, আন্তর্জাতিক সংস্থা কিংবা সরকার পক্ষ থেকে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে কখনো কখনো গৃহযুদ্ধের সমাপ্তি হয়ে থাকে।
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
Ali, Taisier Mohamed Ahmed and Robert O. Matthews, eds. Civil Wars in Africa: roots and resolution (1999), 322 pages
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
Mats Berdal and David M. Malone, Greed and Grievance: Economic Agendas in Civil Wars (Lynne Rienner, 2000).
| 1 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
Paul Collier, Breaking the Conflict Trap: civil war and development policy World Bank (2003) - 320 pages
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
Stathis Kalyvas, "'New' and 'Old' Civil Wars: A Valid Distinction?" World Politics 54, no. 1 (2001): 99-118.
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
David Lake and Donald Rothchild, eds. The International Spread of Ethnic Conflict: Fear, Diffusion, and Escalation (Princeton University Press, 1996).
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_286622_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%83%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
গৃহযুদ্ধ
|
Roy Licklider, "The Consequences of Negotiated Settlements in Civil Wars, 1945--1993," American Political Science Review 89, no. 3 (summer 1995): pp 681–690.
| 0.5 | 774.411887 |
20231101.bn_491149_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
জৈন সাহিত্যেও পদ্মপুরাণ নামে পুরাণ-শৈলীর একটি গ্রন্থ রয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ আলাদা একটি গ্রন্থ। এই গ্রন্থে রামায়ণ-কাহিনির জৈন পাঠটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
অন্যান্য পুরাণের মতো পদ্মপুরাণেরও অসংখ্য পাঠান্তর পাওয়া যায়। বাংলা অঞ্চলে প্রাপ্ত একটি প্রধান শাখায় পাঁচটি "খণ্ড" ও একটি নির্ঘণ্ট পাওয়া যায়। কিন্তু এটি অনূদিত বা প্রকাশিত হয়নি। দ্বিতীয় প্রধান শাখাটি পাওয়া যায় পশ্চিম ভারতে। এটির পাঠ বঙ্গীয় পাঠের থেকে আলাদা। এই পাঠে ছয়টি "খণ্ড" রয়েছে। ভারতে ব্রিটিশ আমল থেকে এই পাঠটিই ব্যবহৃত ও বহুচর্চিত। তবে বঙ্গীয় পাঠটি প্রাচীনতর। পদ্মপুরাণ পুথির সকল পাঠের "সৃষ্টিখণ্ড" অংশ থেকে ধর্মশাস্ত্র-সংক্রান্ত যে ৩৯টি অধ্যায় পাওয়া যায় না, সেটি বঙ্গীয় পাঠে বিদ্যমান। এটিই এই পাঠের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
পদ্মপুরাণের রচনাকাল অজ্ঞাত। অনুমান করা হয়, এই গ্রন্থ রচিত হয়েছিল খ্রিস্টীয় চতুর্থ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী কোনও এক সময়ে। গ্রন্থের কিয়দংশ ৭৫০ থেকে ১০০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী পর্যায়ের রচনাও হতে পারে। উইলসন লিখেছেন, যে প্রাপ্ত পুথিগুলি বহুপঠিত, সেগুলি চতুর্দশ শতাব্দীর পরে, সম্ভবত পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতাব্দীতে রচিত বা সংশোধিত হয়েছে। কারণ, এই অংশগিলিতে দক্ষিণ ভারতের বিজয়নগর সাম্রাজ্যের শেষ যুগে নির্মিত প্রধান মন্দিরক্ষেত্রগুলির বর্ণনা পাওয়া যায়। উইলসন আরও লিখেছেন, পদ্মপুরাণের ঊনবিংশ শতাব্দীতে প্রচলিত পাঠগুলির কোনওটিই সম্ভবত খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীর পূর্বে লিখিত হয়নি। ১৯৬৩ সালে অশোক চট্টোপাধ্যায় লেখেন যে, সম্ভবত খ্রিস্টীয় তৃতীয় ও চতুর্থ শতাব্দীতেও এই গ্রন্থটির অস্তিত্ব ছিল। কিন্তু পরবর্তী শতাব্দীগুলিতে এবং সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্ধে তা পুনর্লিখিত ও বহুলাংশে সম্প্রসারিত হয়।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
রোচার বলেছেন যে, প্রতিটি পুরাণের রচনাকালই বিতর্কিত বিষয়। ডিমিট ও ভ্যান বুইটেনেনের মতে, প্রত্যেকটি পুরাণের পুথিগুলি রচনাশৈলীর দিক থেকে বিশ্বকোষতুল্য এবং কবে, কোথায়, কেন এবং কে সেগুলি রচনা করেছিলেন তা নির্ধারণ করা দুঃসাধ্য:
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
পদ্মপুরাণ গ্রন্থেই এই পুরাণটিকে সাত্ত্বিক পুরাণের (যে পুরাণগুলি সদ্গুণ ও পবিত্রতার প্রতীক) শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে।
| 1 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
পদ্মপুরাণের দু’টি ভিন্ন শাখা বা পাঠান্তর পাওয়া যায়। যথা, বঙ্গীয় পাঠ ও পশ্চিম ভারতীয় পাঠ। বঙ্গীয় পাঠটি নিম্নলিখিত পাঁচটি খণ্ডে বিভক্ত: "সৃষ্টিখণ্ড", "ভূমিখণ্ড", "স্বর্গখণ্ড", "পাতালখণ্ড" ও "উত্তরখণ্ড"। পশ্চিম ভারতীয় পাঠটি নিম্নলিখিত ছয়টি খণ্ডে বিভক্ত: "আদিখণ্ড" (কোনও কোনও মুদ্রিত সংস্করণে এই খণ্ডটি "স্বর্গখণ্ড" নামে উল্লিখিত হয়েছে), "ভূমিখণ্ড", "ব্রহ্মখণ্ড", "পাতালখণ্ড", "সৃষ্টিখণ্ড" ও "উত্তরখণ্ড"। বঙ্গীয় পাঠের "ভূমিখণ্ড" অংশে অতিরিক্ত তেরোটি এবং "পাতালখণ্ড" অংশে অতিরিক্ত একত্রিশটি অধ্যায় পাওয়া যায়। "সৃষ্টিখণ্ড" অংশটি দু’টি পর্বে বিভক্ত। কিন্তু দ্বিতীয় পর্বটি বঙ্গীয় পাঠে অনুপস্থিত।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
প্রথম খণ্ডের প্রথম আঠারোটি অধ্যায়ে রাজস্থানের আজমিরের কাছে পুষ্করকে একটি ব্রহ্মাতীর্থ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। পরবর্তী অধ্যায়গুলি বিষ্ণু-কেন্দ্রিক। "ভূমিখণ্ড" অংশের একটি বড়ো অংশে তীর্থ-সংক্রান্ত পৌরাণিক কাহিনি আলোচিত হয়েছে। "স্বর্গখণ্ড" অংশে আলোচিত হয়েছে বিশ্বতত্ত্ব, ভারতের ভৌগোলিক বিবরণ এবং এদেশের নদনদী ও বিভিন্ন স্থানের বর্ণনা। "ব্রহ্মখণ্ড" অংশে বিষ্ণুমাহাত্ম্য, ঋতু, রাধাষ্টমী ইত্যাদি উৎসব, অনুষ্ঠান-পদ্ধতি ও তুলসীমাহাত্ম্য আলোচিত হয়েছে। "পাতালখণ্ড" অর্থাৎ পঞ্চম খণ্ডে বিষ্ণুর অবতার রাম ও লক্ষ্মীর অবতার সীতার উপাখ্যান বর্ণিত হয়েছে। তবে এই বিবরণ বাল্মীকির রামায়ণে বর্ণিত কাহিনির অনুরূপ নয়। এই খণ্ডের কয়েকটি অধ্যায়ে শিব ও পার্বতীর মধ্যে কথোপকথনের আকারে কৃষ্ণের চরিত্র আলোচিত হয়েছে। সেই সঙ্গে বেশ কয়েকটি অধ্যায়ে বর্ণিত হয়েছে শিবমাহাত্ম্য। "উত্তরখণ্ড" অর্থাৎ শেষ খণ্ডে ভারতীয় উৎসব-সংক্রান্ত কিংবদন্তি ও পৌরাণিক কাহিনি লিপিবদ্ধ হয়েছে। এই খণ্ডের আঠারো অধ্যায় "গীতামাহাত্ম্য" নামে পরিচিত। এছাড়াও কয়েকটি অধ্যায় "ভাগবতমাহাত্ম্য" ও "শিবগীতা" নামে পরিচিত। "শিবগীতা" অংশের আলোচ্য বিষয় আত্মা ও মোক্ষ, উপনিষদের উদ্ধৃতি এবং যোগ ও অদ্বৈত বেদান্ত মতবাদ। পুথির কোনও কোনও পাঠের অন্তে "ক্রিয়াযোগসার" নামক অংশে নীতিশাস্ত্র ও অতিথি সৎকারের মাহাত্ম্যও আলোচিত হয়েছে।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
ভারতীয় জৈন ও বৌদ্ধ সাহিত্যেও পদ্মপুরাণ নামে একাধিক পুরাণ-শৈলীর গ্রন্থ প্রচলিত রয়েছে। এগুলির মধ্যে অন্যতম খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে দিগম্বর জৈন সম্প্রদায়ভুক্ত রবিসেন কর্তৃক সংস্কৃত ভাষায় রচিত পদ্মপুরাণ (যা পদ্মচরিতম্ নামেও পরিচিত)। অন্যান্য গ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে রৈধু রচিত পদ্মপুরাণ বা বলভদ্রপুরাণ (খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দী), সোমদেব রচিত পদ্মপুরাণ (১৬০০), ধর্মকীর্তি রচিত পদ্মপুরাণ (১৬১২), ভট্টারক চন্দ্রকীর্তি রচিত পদ্মপুরাণ (আনুমানিক খ্রিস্টীয় সপ্তদশ শতাব্দী) এবং চন্দ্রসাগর ও শ্রীচন্দ্র রচিত কোনও এক অজ্ঞাত সময়ে রচিত দু’টি গ্রন্থ। এই গ্রন্থগুলি ভারতীয় সাহিত্যের অপভ্রংশ বর্গের অন্তর্গত।
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_491149_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
পদ্মপুরাণ
|
Ethics and Sociology of Politics in some of the Puranas VR Varma (1978), The Indian Journal of Political Science (discusses Padma Purana)
| 0.5 | 773.255738 |
20231101.bn_513622_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
বিশাখাপত্তনমের ইতিহাস খ্রিষ্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দী থেকে শুরু হয় এবং শহরটির উল্লেখ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ চতুর্থ শতাব্দীতে পাণিনির ও কাত্যায়নের লেখা প্রাচীন গ্রন্থে পাওয়া যায়। ঐতিহাসিকভাবে কলিঙ্গ অঞ্চলের অংশ হিসাবে বিবেচিত এই অঞ্চলটি মধ্যযুগীয় সময়ে এটি ভেঙ্গি রাজ্য, পল্লব এবং পূর্ব গঙ্গার রাজবংশের দ্বারা শাসিত হয়েছিল। প্রত্নতাত্ত্বিক নথিগুলি নির্দেশ করে যে বর্তমান শহরটি ১১র্থ এবং ১২তম শতাব্দীতে চোল রাজবংশের রাজা প্রথম কুলোতুঙ্গা কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে তামিলনাড়ুর চোলা রাজবংশ ও উড়িষ্যার গজপতি রাজবংশের কাছে শহরটির উপর নিয়ন্ত্রণ ছিল, যতদিন না ১৫তম শতাব্দীতে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের বিজয় লাভ ঘটে। ১৬তম শতাব্দীতে এটি মুঘলরা দখল করে নেয়। ইউরোপীয় শক্তিগুলি অবশেষে শহরটি বাণিজ্য স্বার্থে স্থাপন করেছিল এবং বিশাখাপত্তনম ১৮ শতকের শেষদিকে ফরাসি শাসনের অধীনে আসে।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
বিশাখাপত্তনাম শহরটি সমুদ্র সমতল থেকে ১০ মিটার এবং কোথাও ১০ মিটারের অনেকটাই বেশি উচুতে অবস্থিত। শহরটি পূর্বঘাট পর্বতমালার পূর্বে বঙ্গোপোসাগরের তীরে অবস্থিত।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
ভারতে ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে, বিশাখাপত্তনমের জনসংখ্যা হল ১৭,২৮,১২৮ জন, যাদের মধ্যে ৮,৭৩,৫৯৯ জন পুরুষ এবং ৮,৫৪,৫২২ জন মহিলা ছিল। শহরটিতে প্রতি ১০০০ জন পুরুষের বিপরীতে ৯৭৮ জন নারী রয়েছেন। জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৮,৪৮০ জন/বর্গ কিলোমিটার (৪৭,৯০০ জন/বর্গ মাইল)। ০-৬ বছর বয়সের ১,৬৪,১২৯ টি শিশু রয়েছে এই শহরে, যার মধ্যে ৮৪,২২৮ জন ছেলে এবং ৭৯,৮৩১ মেয়ে- প্রতি ১,০০০ টি ছেলের বিপরীত ৯৪৭ টি মেয়ে রয়েছে। ২০১১ সালের হিসাবে বিশাখাপত্তনমের মোট জনসংখ্যার সাক্ষরতার হার দাঁড়িয়েছে ৮১.৭৯%, অর্থাৎ মোট ১২,৭৯,১৭ জন সাক্ষর, যার মধ্যে ৬,৮৮,৬৭৮ জন পুরুষ এবং ৫,৯০,৪৫৯ জন নারী। বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান শহরগুলির তালিকাতে বিশাখাপাতনম ১২২ তম স্থান পেয়েছে। শহরটির মোট জনসংখ্যার জনসংখ্যার ৪৪.৬১% লোক বস্তিবাসী, যার অর্থ শহরের ৭,৭০,৯৭১ জন লোক বস্তিতে বসবাস করে।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
শহরের সীমা সম্প্রসারণের পরে জনসংখ্যা দুই মিলিয়ন অতিক্রম করেছে এবং বর্তমান ২০,৩৫,৯২২ জনে দাঁড়িয়েছে।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
তেলুগু শহরটির সরকারি ভাষা এবং স্থানীয়দের দ্বারা সর্বাধিক কথ্য ভাষা। তেলুগুয়ের দুটি উপভাষায় লোকেরা কথা বলে, সাধারণ উপভাষা ও উত্তরান্ধরা (উত্তর পূর্ব অন্ধ্র) উপভাষা। দ্বিতীয় উপভাষাটিতে মূলত বিজয়নগরম এবং শ্রীকাকুলাম জেলার স্থানীয় লোকেরা কথা বলে। বিশাখাপত্তনমের বৈশ্বিক জনসংখ্যার অন্তর্ভুক্ত তামিল, মালেয়ালি, সিন্ধি, কন্নড়, ওড়িয়া, বাঙালি ও বিহারি অভিবাসীরা ভারতের অন্যান্য অঞ্চল থেকে এসেছেন। এছাড়াও একটি অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায় রয়েছে, যা শহরের প্রথম বিশ্বনাগরিক হিসাবে বিবেচিত।
| 1 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে, তেলুগু শহরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কথিত ভাষা। শহরটিতে ৯২.৭২% মানুষ তেলুগু ভাষায় কথা বলেন, এর পরে জনসংখ্যার ক্রম অনুসারে রয়েছে উর্দু (২.৫২%), হিন্দি (২.১৫%), ওড়িয়া (১.০০%), তামিল (০.৩৩%), মালায়ালাম (০.৩২%) রয়েছে ), এবং বাংলা (০.৩১%) ভাষা।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
শহরের বেশিরভাগ নাগরিক হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করেন, ধর্ম অনুসরণের ক্ষেত্রে এরপরের অবস্থানে যথাক্রমে ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্ম রয়েছে। পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে বহু বৌদ্ধ সংঘারাম দ্বারা প্রমাণিত হয় যে অঞ্চলটির বাসিন্দারা প্রাচীন অতীতে বৌদ্ধধর্মের চর্চা করত, তবে বর্তমান সময়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জনসংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। সাম্প্রতিক আদমশুমারির ভিত্তিতে পুরো শহরে প্রায় ০.০৩% জনসংখ্যা বৌদ্ধ ধর্ম অনুসরণ করে।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
শহরটির মধ্যদিয়ে ৫ নং জাতীয় সড়ক (ভারত) চলেগেছে।এই জাতীয় সড়ক এর দ্বারা শহরটি কলকাতা ও চেন্নাই শহরের সঙ্গে যুক্ত।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_513622_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%AE
|
বিশাখাপত্তনম
|
হাওড়া চেন্নাই মেন লাইন এর একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন হল বিশাখাপত্তনম। শহরের সমুদ্র বন্দরটিও রেলপথ এর সঙ্গে ভালভাবে যুক্ত। এই শহর থেকে রেল দ্বারা কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই, ও ব্যাঙ্গালোর ভালোভাবে যুক্ত।
| 0.5 | 771.283267 |
20231101.bn_417959_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
আব্রাহামিক ধর্মসমূহে, যেমন খ্রিস্টধর্মে এবং ইহুদি ধর্মে, এটি হল এমন কোন কাজ যেটি ঈশ্বরের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যায়। ইসলাম ধর্মে একে গুনাহ বলে উত্থাপণ করা হয়। এটি মানুষকে ঈশ্বর এবং সত্যিকারের সুখ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এক্সোডাসের ২০ অধ্যায়ে, ঈশ্বর মোজেসকে মানবহত্যা এবং মূর্তিপূজার মত গুরুত্বপূর্ণ পাপকে ব্যাখ্যা করে টেন কমান্ডমেন্টস প্রদান করেছিলেন। সকল মানুষ পাপের ধারণায় বিশ্বাস করে না, এবং সকল সমাজব্যবস্থাতেও ধারণাটি এক নয়।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
পাপ এবং নিষেধাজ্ঞা এক নয়। উদাহরণস্বরুপ, মুসলিমরা এবং ইহুদিরা বলে থাকে যে শুকরের মাংস খাওয়া নিষেধ, এবং একইভাবে হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না। এটি তাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু অপর ধর্মাবলম্বীদের জন্য এটি খেতে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
পাপ(sin) শব্দটি "পুরাতন ইংরেজি syn (n)" থেকে উৎপত্তি হয়েছে যা * সানজো(sunjō) হিসাবে ব্যবহৃত হত যেটি ল্যাটিন সন্স(sons) এর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে যার অর্থ হল দোষী। পুরনো ইংরেজিতে সাধারণ অর্থে পাপ বলতে যা বুঝাতো তার উদাহরণ হল, 'অপরাধ, ভুল কাজ, গুম করা ''। ইংরেজি বিবলিকাল টার্ম হিসাবে 'সিন'(sin) বা 'সিন'(syn) বাইবেলের গ্রীক এবং ইহুদি শব্দ থেকে অনুবাদ করা হয়েছিল যা নিউ টেস্টামেন্ট গ্রীক ἁμαρτία হামারটিয়া "পাপ" এর অর্থ হল ব্যর্থতা, ত্রুটি হওয়া, বিশেষত বর্শা নিক্ষেপে ভুল করাকে বুঝাতো; হিব্রু হাতা "পাপ" তীরন্দাজ থেকে উৎপত্তি হয়েছে আক্ষরিক অর্থে "স্বর্ণ" কে আঘাত করতে ত্রুটি করা বুঝাতো যা ছিল তীরন্দাজদের লক্ষ্য বস্তু।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
বাহাই বিশ্বাসে মানুষকে স্বাভাবিকভাবেই ভাল (নিখুঁত) এবং মৌলিকভাবে মানুষকে আধ্যাত্মিক প্রাণী বলে মনে করা হয়। ঈশ্বরের অসীম প্রেমের কারণে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছিল। যাইহোক, বাহাই শিক্ষায় মানব হৃদয়কে একটি মিররের সাথে তুলনা করা হয়, যদি তা সূর্যের আলো থেকে (যেমন ঈশ্বরের) দূরে সরে যায় তাহলে ঈশ্বরের ভালবাসা অর্জনে তারা অক্ষম হয়ে যাবে।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
বৌদ্ধ ধর্ম কর্মকাণ্ডে বিশ্বাস করে, যার মধ্যে রয়েছে লোভ, রাগ ও বিভ্রান্তি (তিন বিষ নামে পরিচিত) ভোগান্তির অনিবার্য পরিণতি হিসাবে মনে করা হয়। যদিও পাপের আব্রাহামিক ধারণার সাথে বৌদ্ধ ধর্মের কোন সাদৃশ্য নেই, তবে পাপ কাজ করা বৌদ্ধ ধর্মের মধ্যে উল্লেখ আছে। বৌদ্ধ নীতিশাস্ত্রের ধারণা প্রকৃতির পরিণামদর্শী এবং কোনও দেবতার প্রতি কর্তব্যের উপর নির্ভর করে না। কর্ম মানে কর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্মে অনুপ্রেরণা হল কর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। কর্ম মূলত মন, শরীর এবং / অথবা বক্তৃতা দিয়ে সম্পাদিত হয় যাকে 'ভালো' বা 'খারাপ' বলা হয়, সম্পাদিত কর্ম আনন্দদায়ক বা অপ্রীতিকর ফলাফল বয়ে আনবে কিনা তা ব্যক্তিদের উপর নির্ভর করে। পুনর্বার জঘন্য বৃত্ত থেকে মুক্তির জন্য নিজেকে বাঁচাতে চারজন সতীর্থদেরকে নেতিবাচক কর্মফল থেকে শুদ্ধ করার প্রয়োজন। শুদ্ধিকরণ দুঃখ হ্রাস করে এবং শেষে নির্ভান পর্যায় পৌঁছায়, স্বার্থপরতা বা শূন্যতা ত্যাগ করার মাধ্যমেই চূড়ান্ত পরিশোধন উপলব্ধি করা যায়। একজন আলোকিত প্রাণী হচ্ছে সমস্ত দুঃখকষ্ট এবং কর্ম থেকে মুক্ত এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তারা আবার জন্মগ্রহণ করবেনা।
| 1 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
ওল্ড টেস্টামেন্টে কিছু পাপের জন্য বিভিন্ন ধরনের মৃত্যুদণ্ড দ্বারা শাস্তির বিধান ছিল যেখানে অধিকাংশ পাপ ক্ষমা করা হত পুড়িয়ে ফেললে। খ্রিস্টানরা গসপেল দ্বারা পূর্ণ করা পুরাতন চুক্তির উপর বেশি গুরুত্ব দেয়।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
তবে নিউ টেস্টামেন্টে পাপের ক্ষমা অনুতাপের মাধ্যমে প্রভাবিত হয় যদি কেউ তার পাপ স্বীকার করে। পাপকে ক্ষমা করা হয় যখন পাপী স্বীকার করে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হয়। পাপী ঈশ্বরের সঙ্গে সঠিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে পারে যদি অনুতাপের মাধ্যমে ঈশ্বরের কাছে তার পাপ স্বীকার করে তাহলে তাকে ক্ষমা করা হবে বলে আশা করা হয়। পাপী মানুষ আগে কখনও ঈশ্বরের সঙ্গে একটি অনুকূল সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেনা। তার পরিত্রাণের একটি অংশ হিসাবে তিনি ক্ষমা লাভ করেন, তখন তিনি আল্লাহর সাথে মিলিত হন যা চিরকালের জন্য স্থায়ী হয়। রোমীয় ৬:২৩ পদে লিপিবদ্ধ আছে যাকে "পাপের মজুরি মৃত্যু" বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা সাধারণভাবে ব্যাখ্যা করা হয় যে, যদি কেউ তার পাপের জন্য অনুতাপ না করে, তবে এই ব্যক্তি পরিত্রাণের যোগ্যতা লাভ করবে না।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
ইহুদি খ্রিস্টধর্মে বিশ্বাস করা হয় পাপ পাপীকে ঈশ্বর থেকে বিচ্ছিন্ন ফেলে যদিও তার মধ্যে মানবজাতির জন্য চরম ভালবাসা আছে। এটা ঈশ্বরের সাথে মানবতার সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করেছে। যে সম্পর্ক শুধুমাত্র যীশু খ্রিষ্টকে মেনে নেবার এবং ক্রুশে তার মৃত্যুর স্বীকৃতি দ্বারা পুনরুদ্ধার করা যাবে। আদম ঈশ্বরের অবাধ্য হওয়ার কারণেই মানুষের জন্য জীবন নির্ধারিত ছিল। জন ৩:১৬ পদে বাইবেল বলে, "ঈশ্বর জগতকে মহব্বত করেছেন যেন তাঁর একমাত্র পুত্রকে দান করা যায় যে, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে তারা বিনষ্ট হবেনা, তারা অনন্ত জীবন লাভ করবে।"
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_417959_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
পাপ
|
পূর্ব খ্রিস্টধর্মে পাপকে মানুষের মধ্যে এবং একইভাবে মানুষের এবং ঈশ্বরের সাথে সম্পর্কের উপর তার প্রভাবের পরিপ্রেক্ষিতে দেখা হয়। ইহুদি খ্রিস্টধর্মের পাপকে ঈশ্বরের পরিকল্পনাকে অস্বীকার করা এবং "ঈশ্বরের মতো" হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করাকে বোঝায় (যেমন জেনেসিস ৩: ৫ পদে উল্লিখিত) এইভাবে ঈশ্বরের ইচ্ছার প্রত্যক্ষ বিরোধিতা করা।
| 0.5 | 763.791893 |
20231101.bn_1189_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডিতে দুটি জাতীয় উদ্যান রয়েছে: উত্তর-পশ্চিমে কিবিরা ন্যাশনাল পার্ক (রুয়ান্ডার নিয়ংওয়ে ফরেস্ট ন্যাশনাল পার্কের সংলগ্ন রেইনফরেস্টের একটি ছোট অঞ্চল), এবং উত্তর-পূর্বে রুবুবু ন্যাশনাল পার্ক (রুরুবু নদীর ধারে, রুভুবু বা রুভুউ নামেও পরিচিত)। উভয়ই ১৯৮২ সালে বন্যপ্রাণী সংখ্যা সংরক্ষণের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডি ২৭,৮৩০ বর্গ কিলোমিটার (১০,৭৫০ বর্গ মাইল) আয়তনের সমান একটি এলাকা জুড়ে আছে, যার মধ্যে ২৫,৬৮০ বর্গ কিলোমিটার (৯,৯২০ বর্গ মাইল) ভূমি। দেশটির ১,১৪০ কিলোমিটার (৭১০ মাইল) স্থল সীমান্ত রয়েছে: এরমধ্যে ২৩৬ কিলোমিটার (১৪৭ মাইল) কঙ্গোর সাথে, ৩১৫ কিলোমিটার (১৯৬ মাইল) রুয়ান্ডার সাথে এবং ৫৮৯ কিলোমিটার (৩৬৬ মাইল) তানজানিয়ার সাথে সীমানা ভাগ করা হয়েছে। একটি স্থলবেষ্টিত দেশ হিসাবে বুরুন্ডির কোন উপকূলরেখা নেই। এটি কঙ্গো-নীল ডিভাইডের চূড়ায় বিস্তৃত, যা কঙ্গো এবং নীল নদের অববাহিকাকে পৃথক করেছে। নীল নদের সবচেয়ে দূরবর্তী হেডওয়াটার রুভিরোঞ্জা নদীর উৎস বুরুন্ডিতে।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডির ভূখণ্ডটি পাহাড়ি এবং পূর্বে একটি মালভূমিতে নেমে গেছে। সেন্ট্রাল জাম্বেজিয়ান মিওম্বো বনভূমি ইকোরিজিয়নের অংশ হিসেবে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার দ্বারা দক্ষিণ ও পূর্ব সমভূমিকে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
দেশের সর্বনিম্ন বিন্দু টাঙ্গানিকা হ্রদে অবস্থিত, যেটির উচ্চতা ৭৭২ মিটার (২,৫৩৩ ফুট)। দেশটির সর্বোচ্চ বিন্দুটি হেহা পর্বতে, এর উচ্চতা ২,৬৮৪ মিটার (৮,৮০৬ ফুট)। বুরুন্ডিতে বন্যা ও ভূমিধসের কারণে প্রায়ই প্রাকৃতিক বিপত্তি দেখা দেয়।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডির মজুদ রয়েছে: নিকেল, ইউরেনিয়াম, বিরল আর্থ অক্সাইড, পিট, কোবাল্ট, তামা, প্ল্যাটিনাম (এখনও শোষিত হয়নি), ভ্যানাডিয়াম, নাইওবিয়াম, ট্যানটালাম, সোনা, টিন, টংস্টেন, কাওলিন এবং চুনাপাথর। দেশটিতে বিপুল পরিমাণ আবাদি জমি এবং জলবিদ্যুতের সম্ভাবনাও রয়েছে। বুরুন্ডিতে ২১৪.৩ বর্গ কিলোমিটার (৮২.৭ বর্গ মাইল) সেচযোগ্য জমি রয়েছে।
| 1 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
মাটির ক্ষয় বুরুন্ডির জন্য একটি সমস্যা। অতিমাত্রায় চারণ এবং প্রান্তিক জমিতে কৃষি সম্প্রসারণের ফলে মাটির ক্ষয় হয়ে থাকে। অন্যান্য সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে: জ্বালানীর জন্য অনিয়ন্ত্রিতভাবে গাছ কাটার কারণে বন উজাড়; এবং অতিমাত্রায় আবাসস্থল তৈরির কারণে বন্যপ্রাণী হুমকির মুখে।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডির বন্যপ্রাণী তার উদ্ভিদ ও প্রাণীর সমন্বয়ে গঠিত। ছোট, স্থলবেষ্টিত দেশটিতে ২,৯৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ৫৯৬টি প্রজাতির পাখি, ১৬৩ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৫২ প্রজাতির সরীসৃপ, ৫৬ প্রজাতির উভচর প্রাণী এবং ২১৫টি মাছের প্রজাতি রয়েছে। বন্যপ্রাণী সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। প্রধানত তীব্র জনসংখ্যার চাপ, বনের বৃহৎ এলাকাকে কৃষি জমিতে রূপান্তর এবং ব্যাপকভাবে পশুপালনের কারণে বন্যপ্রাণী হ্রাস পাচ্ছে। দেশটির বন্যপ্রাণী সংরক্ষিত এলাকা দেশের মোট আয়তনের ৫% এর কিছু বেশি জুড়ে বিস্তৃত।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বেলজিয়ামের ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য কোনো জাতীয় আইন ছিল না বা কোনো জাতীয় উদ্যান প্রতিষ্ঠিত হয়নি। শুধু ব্যতিক্রম ছিল একটি বন সংরক্ষিত, যা ১৯৩৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৮০ সালের আগে বন্যপ্রাণী রক্ষার জন্য সামান্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। জারি করা প্রথম আইনটি ছিল ডিক্রি নং ১/৬, তারিখ ৩ মার্চ ১৯৮০, যার অধীনে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সংরক্ষণের জন্য জাতীয় উদ্যান (Parc Nationalaux) সংরক্ষণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। এই ডিক্রির অধীনে বনের সীমানা নির্ধারণ করা হয়। ২৫ মার্চ ১৯৮৫ এর ফরেস্ট কোড ছিল একটি কার্যকরী আইন যার অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চল নির্ধারণ করা হয়েছিল এবং সংরক্ষিত এলাকাগুলো নির্দিষ্ট করা হয়। সংরক্ষণের জন্য একটি জাতীয় ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ১৯৮০ সালের মার্চের ডিক্রির অধীনে প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য জাতীয় ইনস্টিটিউট; যা এখন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড কনজারভেশন অফ নেচার নামে নামকরণ করা হয়েছে। এটি জাতীয় উদ্যান এবং সংরক্ষণাগার স্থাপনের দায়িত্ব রয়েছে। এটি উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার পাশাপাশি ইকোট্যুরিজম প্রচার করে থাকে।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_1189_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF
|
বুরুন্ডি
|
বুরুন্ডির বন্যপ্রাণী আবাসস্থল, তার ১৫টি প্রদেশ জুড়ে বিস্তৃত। যা মধ্যম গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ু দ্বারা প্রভাবিত এবং উচ্চতাগত পার্থক্য দ্বারা প্রভাবিত হয়। মালভূমি অঞ্চলে গড় বার্ষিক তাপমাত্রা 20 °C (68 °F) রেকর্ড করা হয় যখন রিফট ভ্যালিতে 23 °C (73 °F) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এই তাপমাত্রা শুষ্ক মৌসুম জুন থেকে আগস্ট এবং আবার ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত স্থায়ী হয়। বর্ষাকাল অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত, যার বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫০০-২,০০০ মিলিমিটার (২০-৭৯ ইঞ্চি)। পশ্চিম পর্বত অঞ্চলে গড় বৃষ্টিপাত হয় ১,৩৭৫ মিলিমিটার (৫৪.১ ইঞ্চি); যদিও পূর্ব মালভূমিতে বার্ষিক বৃষ্টিপাত হয় ১,১০০-১,২৫০ মিলিমিটার (৪৩-৪৯ ইঞ্চি)।
| 0.5 | 763.716606 |
20231101.bn_771777_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
বৈষম্য বলতে মানুষের মধ্যে এমন পার্থক্যকরণকে বোঝানো হয় যা তার গোষ্ঠী, শ্রেণী বা অন্যান্য ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে করা হয়। জাতি, লিঙ্গ, বয়স, ধর্ম, অক্ষমতা সেইসাথে অন্যান্য ক্যাটাগরির ভিত্তিতে মানুষ বৈষম্যের শিকার হতে পারে। বৈষম্য বিশেষত তখনই ঘটে যখন ব্যক্তিবিশেষ বা গোষ্ঠীবিশেষের সাথে নির্দিষ্ট গোষ্ঠী বা সামাজিক বিভাগে তাদের প্রকৃত বা অনুভূত সদস্যতার ভিত্তিতে এমন অন্যায়ভাবে আচরণ করা হয় যা অন্য লোকেদের তুলনায় খারাপ আচরণ হিসেবে প্রতীয়মান হয়। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর সদস্যদেরকে অন্য গ্রুপের সদস্যদের জন্য উপলব্ধ সুযোগ বা বিশেষাধিকার থেকে সীমাবদ্ধ করা।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
বিশ্বের সমস্ত অংশে অনেক দেশ এবং প্রতিষ্ঠানে বৈষম্যমূলক ঐতিহ্য, নীতি, ধারণা, অনুশীলন এবং আইন বিদ্যমান এবং সেই অঞ্চলগুলিতেও বৈষম্য বিদ্যমান যেখানে বৈষম্যকে সাধারণত ঘৃণা করা হয়। কিছু কিছু স্থানে, যারা বর্তমান বা অতীতে বৈষম্যের শিকার হয়েছে বলে মনে করা হয় তাদের উপকার করার জন্য কোটার মতো প্রচেষ্টা ব্যবহার করা হয়েছে। এই প্রচেষ্টাগুলি প্রায়ই বিতর্কের সম্মুখীন, এবং কখনও কখনও এগুলো পাল্টা বৈষম্য বলে অভিহিত হয়।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
সংস্কৃত বিশেষ্য বৈষম্য অর্থ পার্থক্য, প্রভেদ; অসমতা। সংস্কৃত বিশেষণসম [√সম্+অ] শব্দের সাথে সংস্কৃত বি উপসর্গযোগে সাধিত বিষম (বি+সম্; উচ্চারণ: /বিশমো/ অথবা /বিশম্/) বিশেষ্য এবং বিশেষণ উভয়ই সিদ্ধ। বিশেষ্য অর্থে বিষম [উচ: /বিশমো/] কাব্যালংকারবিশেষকে বোঝানো হয়; অন্যদিকে বিশেষণার্থে বিষম [উচ: /বিশমো/] অসম; তরঙ্গায়িত; বিজোড় অর্থে ব্যবহৃত হয়। তদুক্ত শব্দের সাথে ব্যাঞ্জন ধ্বনি য এর ব্যঞ্জন সন্ধিসাধনের মাধ্যমে বৈষম্য বিশেষ্য পদের উৎপত্তি।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
ইংরেজিতে উক্ত অর্থে বৈষম্য শব্দের পরিভাষা হল Discrimination। এটি ১৭ শতকের গোড়ার দিকে ইংরেজি ভাষায় আবির্ভূত হয়। ল্যাটিন ক্রিয়াপদ discernere থেকে discrimen, তা থেকে discriminare ক্রিয়াপদ, এবং এই ক্রিয়াপদ থেকে discriminat (দিসক্রিমিনাত) শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ- 'distinguished between, আপছে পৃথককৃত'। আমেরিকান গৃহযুদ্ধের পর থেকে শুধুমাত্র জাতিগত ভিত্তিতে একজন ব্যক্তির প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ বোঝার জন্য "discrimination" শব্দটি আমেরিকান ইংরেজিতে বিবর্তিত হয়, পরে একটি নির্দিষ্ট সামাজিকভাবে অবাঞ্ছিত গোষ্ঠী বা সামাজিক বিভাগে সদস্যপদ হিসাবে সাধারণীকরণ করা হয়। শব্দের এই অর্থটি প্রায় সর্বজনীন হওয়ার আগে, এটি বিচক্ষণতা, কৌশল এবং সংস্কৃতির প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হত যেমন "taste and discrimination", সাধারণত এটি প্রশংসনীয় বৈশিষ্ট্য।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
এটি একটি তুলনামূলক সংজ্ঞা। বৈষম্যমূলক আচরণ করার জন্য কোনও ব্যক্তির আসলে ক্ষতি করতে হতো না। কিছু কারণে তাদের কেবল অন্যের চেয়ে খারাপ আচরণ করা দরকার।যদি কেউ এতিম শিশুদের সহায়তা করার জন্য অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে স্বজাতিবাদী মনোভাবের কারণে কৃষ্নবর্ণ (কালো) বাচ্চাদের কম দান করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তারা যে বৈষম্যমূলক আচরণ করে তারা প্রকৃত পক্ষে লাভবান হওয়ার কারণে বৈষম্যমূলক আচরণ করবে এই দান। এই বৈষম্যের পাশাপাশি অত্যাচার এর উৎস হিসাবে বিকাশ ঘটে। এটা হচ্ছে কাউকে এত 'আলাদা' হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্রিয়াটির সাথে সমান যে তারা অমানবিক ও অবজ্ঞাপূর্ণ আচরণ করে।
| 1 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
যদি আমরা সহজে উপস্থাপন করি বৈষম্যকে,তাহলে বলতে পারি:বৈষম্য বলতে একজন ব্যক্তিকে কে সে কারণে বা তারা নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হওয়ার কারণে অন্যায় আচরণ করে।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
বাস্তব-বিরোধী তত্ত্ব এবং সামাজিক-পরিচয় তত্ত্বের ভিত্তিতে, রুবিন এবং হিউস্টোন তিন ধরনের বৈষম্যের মধ্যে একটি পার্থক্য তুলে ধরেছেন:
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
1.বাস্তবসম্মত প্রতিযোগিতা স্ব-স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং গোষ্ঠী-এর জন্য বস্তুগত সম্পদ (যেমন, খাদ্য, অঞ্চল, গ্রাহক) অর্জনের লক্ষ্যে হয় (যেমন, স্ব-সহ তার সদস্যদের আরও বেশি সংস্থান অর্জনের জন্য একটি গোষ্ঠীকে সমর্থন করে) ।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_771777_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
বৈষম্য
|
2.সামাজিক প্রতিযোগিতা আত্মসম্মানের প্রয়োজন দ্বারা পরিচালিত হয় এবং গোষ্ঠীর তুলনায় গোষ্ঠীর জন্য একটি ইতিবাচক সামাজিক মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্যে হয় (যেমন, একটি গোষ্ঠীর বাইরে থেকে আরও ভাল করার জন্য একটি গোষ্ঠীর পক্ষে হয়)।
| 0.5 | 762.693854 |
20231101.bn_14862_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
পলিহাইড্রক্সিঅ্যালডিহাইড এবং পলিহাইড্রক্সিকিটোন ও এসব পদার্থ থেকে উদ্ভূত বস্তুকে কার্বোহাইড্রেট বলে। গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুকরোজ, স্টার্চ, সেলুলোজ প্রভৃতি কার্বোহাইড্রেট শ্রেণিভুক্ত।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
স্বাদের ভিত্তিতে কার্বোহাইড্রেট দুই প্রকার। যথা- ১। সুগার ( এরা মিষ্টি , দানাদার এবং পানিতে দ্রবণীয়, যেমন- গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুকরোজ ইত্যাদি।) ও ২। নন-সুগার (এরা মিষ্টি নয়, অদানাদার এবং পানিতে অদ্রবণীয়, যেমন-স্টার্চ, সেলুলোজ, গ্লাইকোজেন ইত্যাদি)
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
গ্রীক শব্দে মনো অর্থ এক এবং স্যাকারাম অর্থ চিনি। একটি মাত্র কার্বন শৃঙ্খল দিয়ে গঠিত যে সমস্ত কার্বোহাইড্রেটকে আর্দ্র বিশ্লেষণ করা যায় না তারা মনোস্যাকারাইড। ৩ থেকে ১০ কার্বন যুক্ত সরল চিনিগুলোই মনোস্যাকারাইড। যথা-
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
১।ট্রায়োজঃ তিন কার্বন বিশিষ্ট। যেমন- গ্লিসার্যাল্ডিহাইড এবং ডাইহাইড্রক্সি অ্যাসিটোন। উদ্ভিদে এরা ফসফেট এস্টার হিসেবে বিরাজ করে।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
গ্রীক শব্দে অলিগো অর্থ কম সংখ্যক। যে সমস্ত কার্বোহাইড্রেটকে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে সাধারণত ২ থেকে ১০ অণু মনোস্যাকারাইড পাওয়া যায় সেগুলোকে অলিগোস্যাকারাইড বলে। যেমন- সুকরোজ, মল্টোজ, র্যাফিনোজ। আর্দ্র বিশ্লেষণের ফলে প্রাপ্ত মনোস্যাকারাইড অণুর সংখ্যার ভিত্তিতে এদের শ্রেণিবিভাগ করা হয়। আর্দ্র বিশ্লেষণে দুই অণু মনোস্যাকারাইড পাওয়া গেলে সেগুলোকে ডাইস্যাকারাইড বলে। যেমন- সুকরোজ, মল্টোজ ইত্যাদি। সুকরোজ আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ আবার মনোস্যাকারাইড অণুর সংখ্যা তিন হলে এদের ট্রাইস্যাকারাইড বলে। যেমন- র্যাফিনোজ। এর আর্দ্র বিশ্লেষণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাকটোজ পাওয়া যায়।
| 1 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
এদের আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে অসংখ্য মনোস্যাকারাইড অণু পাওয়া যায়। যেমন- স্টার্চ, সেলুলোজ, গ্লাইকোজেন, ইনসুলিন।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
যেসব কার্বোহাইড্রেটে অ্যালডিহাইড ও কিটোনমূলক মুক্ত অবস্থায় থাকে অর্থাৎ যে সব কার্বোহাইড্রেটের কার্বোনাইল মূলক মুক্ত থাকে বা হেমি এরিটাইল ফরম, ফেলিং বিকারক, বেনিডিক্ট বিকারক, বার্ডফোর্ড বিকারক ইত্যাদির সাথে বিক্রিয়া ঘটায় তাদের বিজারক শর্করা বলে। এদের প্রাথমিক অবস্থায় হাইড্রোলাইসিসের প্রয়োজন হয় না। এরা অন্য যৌগকে বিজারিত করতে পারে। গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এ জাতীয় শর্করা।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
যেসব কার্বোহাইড্রেটে অ্যালডিহাইড ও কিটোনমূলক মুক্ত অবস্থায় থাকে না অর্থাৎ যে সব কার্বোহাইড্রেটের কার্বোনাইল মূলক মুক্ত থাকে না বা হেমি এরিটাইল ফরম, ফেলিং বিকারক, বেনিডিক্ট বিকারক, বার্ডফোর্ড বিকারক ইত্যাদির সাথে বিক্রিয়া ঘটায় না তাদের অবিজারক শর্করা বলে। সুকরোজ এ ধরনের শর্করা।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_14862_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8
|
প্রাণরসায়ন
|
নিউক্লিক এসিক সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি ডিএনএ এবং অপরটি আরএনএ। সাধারণত নিউক্লিক এসিড বংশগতির সংরক্ষণ এবং তা বংশানুক্রমে প্রজন্ম হতে প্রজন্মে প্রবাহিত করে।
| 0.5 | 759.588803 |
20231101.bn_374072_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
সিনকোনা যা সাধারণভাবে কুইনা নামে পরিচিত, রুবিয়াসিয়াসি পরিবারের একটি গোত্র যার ২৫ টি প্রজাতি সনাক্ত করা হয়েছে, আদিনিবাস দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিমাংশে অবস্থিত আন্দিজ জঙ্গলে। সামান্য কিছু প্রজাতি মধ্য আমেরিকা, জ্যামাইকা, ফরাসি পলিনেশিয়া, সুলাওয়েসি, দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত সেন্ট হেলেনা এবন নিরক্ষীয় আফ্রিকার উপকূলে সাঁও টোমে এন্ড পিন্সিপেতে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মে। কুইনিনের অল্প কিছু প্রজাতির ঔষধি গুণ আছে। এই সকল গাছের বাকল থেকে কুইনিন এবং অন্যান্য যৌগ আহরণ করা হয়।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস ১৭৪২ সালে পেরুর সেই সময়কার ভাইরয়ের পত্নী কাউন্টেস অফ সিনকোন এর নামানুসারে এই বৃক্ষের নামকরণ করেন। যদিও কয়েক শতাব্দী ধরে মানুষ এই গাছের ছালের বাকলের উপকারীতার কথা অবগত ছিলো। সিনকোনা গাছ ইকুয়েডর এবং পেরুর জাতীয় বৃক্ষ।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
সিনকোনা গাছ ৫-১৫ মিটার (১৬-৪৯ ফুট) উঁচু হয়। পাতা বিপরীতমুখী, ১০-৪০ সে.মি. লম্বা। ফুল সাদা, গোলাপী বা লাল বর্ণের হয়। ছোট ক্যাপস্যুলের মত ফলের মধ্যে অনেকগুলো বীজ থাকে।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
সিনকোনা গাছে ঔষধি গুণ আবিষ্কার করে পেরু, বলিভিয়া ও ইকুয়েডর অঞ্চলের কুইচুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। নিম্ন তাপমাত্রায় কম্পন থেকে রক্ষা পেতে তারা দীর্ঘকাল ধরে এই গাছের চাষ করে। ম্যালেরিয়া জ্বরে তীব্র কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। এই কাঁপুনি নিরাময়ে তারা সিনকোনা গাছের পাতা ব্যবহার করতো। জেসুইট মিশনারীগণ সিনকোনা গাছ প্রথম ইউরোপে নিয়ে আসে।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
সিনকোনা গণের বিভিন্ন গাছের ছাল বিভিন্ন ধরনের অ্যালক্যালয়েডের উৎস হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে সবথেকে পরিচিত রূপ হচ্ছে কুইনিন। একটি এন্টিপাইরেটি (জ্বরনাশক) উপাদান যা বিশেষ করে ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। সিনকোনা অ্যালক্যালয়েডসে থাকেঃ
| 1 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
অ্যালক্যালয়েডের পাশাপাশি অনেক সিনকোনা গাছের বাকলে সিনকোট্যানিক এসিড পাওয়া যায়, একটি বিশেষ ধরনের ট্যানিন, যা জারণের মাধ্যমে দ্রুত গাঢ় বর্ণের ফ্লোবাফেনে রুপান্তরিত হয়, যা লাল সিনকোনিক নামে পরিচিত, সিনকোনো-ফুলভিক এসিড অথবা সিনকোনা লাল নামেও ডাকা হয়।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের মতে ৩১ প্রজাতির সিনকোনা গাছ পাওয়া যায়। কিন্তু সংকরায়নের মাধ্যমে এর প্রজাতি সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব।
| 0.5 | 759.312188 |
20231101.bn_374072_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
সিনকোনা
|
Reader's Digest, Strange Stories, Amazing Facts II; Title : "The Bark of Barks" -Reader's digest publication
| 0.5 | 759.312188 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.