_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_371720_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Friedman, Isaiah. "Theodor Herzl: Political Activity and Achievements," Israel Studies 2004 9(3): 46–79, online in EBSCO
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Kloke, Martin: The Development of Zionism Until the Founding of the State of Israel, European History Online, Mainz: Institute of European History, 2010, retrieved: June 13, 2012.
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Laqueur, Walter. A History of Zionism: From the French Revolution to the Establishment of the State of Israel (2003) survey by a leading scholar excerpt and text search
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Medoff, Rafael. "Recent Trends in the Historiography of American Zionism," American Jewish History 86 (March 1998), 117–134.
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Sachar, Howard M. A History of Israel: From the Rise of Zionism to Our Time (2007) excerpt and text search
1
734.602317
20231101.bn_371720_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Taylor, A.R., 1971, 'Vision and intent in Zionist Thought', in 'The transformation of Palestine', ed. by I. Abu-Lughod, , Northwestern University Press, Evanston, USA
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Judith Butler: Parting Ways: Jewishness and the Critique of Zionism. Columbia University Press, 2013. (Paperback)
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Herzl, Theodor. A Jewish state: an attempt at a modern solution of the Jewish question (1896) full text online
0.5
734.602317
20231101.bn_371720_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
জায়নবাদ
Exodus1947.com PBS Documentary Film focusing on the secret American involvement in Aliyah Bet, narrated by Morley Safer
0.5
734.602317
20231101.bn_41704_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
তিনি গণিত এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর প্রথম দিককার তিনটি রচনার লেখক: ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত ("ব্রহ্মার মতবাদ সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠা করেন", ৬২৮ সালে), একটি তাত্ত্বিক গ্রন্থ, এবং খন্ডখাদ্যক ("ভোজ্য গ্রাস", ৬৬৫ সালে), বেশি ব্যবহারিক পাঠ্য।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
ব্রহ্মগুপ্তই প্রথম শূন্য র সাথে গণনা করার নিয়ম দিয়েছেন। ব্রহ্মগুপ্ত রচিত গ্রন্থগুলি, সংস্কৃত ভাষায় উপবৃত্তাকার শ্লোকে লেখা ছিল, তখনকার ভারতীয় গণিতে এই ধারা ই প্রচলিত ছিল। যেহেতু কোন প্রমাণ দেওয়া হয়নি, ব্রহ্মগুপ্ত কীভাবে ফলাফল পেয়েছিলেন তা জানা যায়নি।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
ব্রহ্মগুপ্তের নিজের বক্তব্য অনুসারে, তিনি খ্রিস্টীয় ৫৯৮ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। চাভদা সাম্রাজ্যের শাসক, ব্যগ্রহমুখের রাজত্বকালে তিনি ভিল্লামালা (আধুনিক ভিনমাল) -এ থাকতেন। তিনি জিষ্ণুগুপ্তের পুত্র এবং শৈব ধর্মের অনুগামী ছিলেন।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
যদিও বেশিরভাগ পণ্ডিত ধারণা করেন যে ব্রহ্মগুপ্ত ভিল্লামালায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন, এটির জন্য কোন চূড়ান্ত প্রমাণ নেই। যাইহোক, তিনি তাঁর জীবনের বেশ কিছু সময় সেখানে বসবাস ও কাজ করেছিলেন। পৃথুদক স্বামিন, পরবর্তী সময়ের এক মন্তব্যকারী, তাঁকে ভিল্লামালাচার্য বলে সম্বোধন করেছেন, যার অর্থ ভিল্লামালার শিক্ষক। সমাজবিজ্ঞানী জি. এস. ঘুর্যের বিশ্বাস ছিল, যে, তিনি সম্ভবত মুলতান বা আবু অঞ্চল থেকে এসেছিলেন।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
হিউয়েন সাঙ যাকে 'পি-লো-মো-লো' বলতেন, সেই ভিল্লামালা, পশ্চিম ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজত্ব, গুর্জরদেশের আপাত রাজধানী ছিল, যে অঞ্চলটি আধুনিক ভারতে দক্ষিণ রাজস্থান এবং উত্তর গুজরাত নিয়ে গঠিত। এটি গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যার শেখার একটি কেন্দ্রও ছিল।ব্রহ্মগুপ্ত সেই সময়ের মধ্যে ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের চারটি প্রধান বিদ্যালয়ের একটি ব্রহ্মপক্ষ বিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ হয়েছিলেন। তিনি ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যায় পাঁচটি ঐতিহ্যবাহী সিদ্ধন্ত নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন, এর পাশাপাশি তিনি আর্যভট্ট, লতাদেব, প্রদ্যুম্ন, বরাহমিহির, সিংহ, শ্রীসেনা, বিজয়ানন্দিন এবং বিষ্ণুচন্দ্র সহ অন্যান্য জ্যোতির্বিদদের কাজ নিয়েও পড়েছেন।
1
733.962854
20231101.bn_41704_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
৬২৮ সালে, ৩০ বছর বয়সে, তিনি ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত (ব্রহ্মার মতবাদ) রচনা করেছিলেন, যা ব্রহ্মপক্ষ বিদ্যালয়ের প্রাপ্ত সিদ্ধান্ত র সংশোধিত সংস্করণ বলে মনে করা হয়। বিদ্বানরা বলেছেন যে তিনি তার রচনায় প্রচুর মৌলিকত্ব সংহত করেছিলেন, যথেষ্ট পরিমাণে নতুন উপাদান যুক্ত করেছিলেন। বইটি আর্য মিত্রের ২৪ টি অধ্যায়ের ১০০৮ শ্লোক নিয়ে গঠিত। এটির অনেকটি অংশ জুড়ে জ্যোতির্বিজ্ঞান রয়েছে, তবে এতে বীজগণিত, জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি এবং অ্যালগোরিদমিক্স সহ গণিতের মূল অধ্যায়গুলি রয়েছে, যা ব্রহ্মগুপ্তের কারণে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
পরে, ব্রহ্মগুপ্ত, জ্যোতির্বিদ্যার আর একটি প্রধান কেন্দ্র, উজ্জয়িনীতে চলে যান। ৬৭ বছর বয়সে, তিনি তাঁর পরবর্তী বিখ্যাত রচনা খন্ডখাদ্যক রচনা করেছিলেন, যেটি ছিল করণ বিভাগে ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পুস্তক।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
ব্রহ্মগুপ্ত ৬৬৫ খ্রিস্টাব্দের পরেও বেঁচে ছিলেন। এই মহান গণিতবিদ ৬৬০ থেকে ৬৭০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মারা গিয়েছিলেন।।
0.5
733.962854
20231101.bn_41704_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4
ব্রহ্মগুপ্ত
ব্রহ্মগুপ্ত প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যোতির্বিদদের কাজের বিরাট সমালোচনা করেছিলেন, এবং তাঁর ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত ভারতীয় গণিতবিদদের মধ্যে প্রথম দিকের একটি মতবিরোধ প্রদর্শন করে। বিভাগটি মূলত বাস্তব বিশ্বে গণিতের প্রয়োগ সম্পর্কে ছিল, শুধু গণিত সম্বন্ধে ছিলনা ব্রহ্মগুপ্তের ক্ষেত্রে, মতবিরোধগুলি মূলত জ্যোতির্বিদ্যার পরামিতি এবং তত্ত্বগুলির পছন্দ থেকে শুরু হয়েছিল। প্রতিদ্বন্দ্বী তত্ত্বগুলির সমালোচনাগুলি প্রথম দশটি জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত অধ্যায়গুলিতে উপস্থাপিত হয়েছে এবং একাদশতম অধ্যায় পুরোপুরি এই তত্ত্বগুলির সমালোচনাতে নিবেদিত, যদিও দ্বাদশ এবং আঠারো অধ্যায়ে কোনও সমালোচনা প্রকাশিত হয় নি।
0.5
733.962854
20231101.bn_387351_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
মাঙ্গা (কানজি: ; হিরাঙ্গা: ; কাতাকানা: ; ) শব্দটি কমিক্স এবং ব্যাঙ্গ চিত্রায়ন উভয়কে বুঝাতেই ব্যবহার করা হয়। জাপানের বাইরে শব্দটি জাপানে প্রকাশিত যেকোন কমিক্সকে বুঝাতে ব্যবহার করা হয়।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
জাপানে যেকোন বয়সের মানুষই মাঙ্গা পড়ে। এ মাধ্যমটির মধ্যে অনেকগুলো জনরার কাজই রয়েছে: একশন, এডভেঞ্চার, ব্যবসায়-বাণিজ্য, হাস্যরস, গোয়ন্দা, নাটক, ঐতিহাসিক, ভৌতিক, রহস্য, রোমাঞ্চ, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী, কল্পনাআশ্রিত, যৌনতাআশ্রিত কাহিনীসহ ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেকগুলো মাঙ্গা অন্যান্য ভাষায় অনুদিত হয়েছে। ১৯৫০-এর দশক থেকে জাপানি প্রকাশনা শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে মাঙ্গা। ১৯৯৫ এর দিকে জাপানে মাঙ্গা বাজারে মূল্য দাঁড়ায় । ২০০৮ সালে, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় মাঙ্গা বাজারের মূল্য ছিলো $১৭৫ মিলিয়ন। ফরাসি কমিক্স বাজারের ৩৮% হলো মাঙ্গা, যার মোট মূল্য যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
মাঙ্গা গল্পগুলো সাধারণত সাদা-কালোতে ছাপানো হয়, যদিও কিছু রঙিন মাঙ্গাও রয়েছে। জাপানে মাঙ্গাগুলো বড় মাঙ্গা ম্যাগাজিনে পর্বে পর্বে প্রকাশিত হয়। সংগ্রহিত অধ্যায়গুলোও আবার পরে কাগজের বইয়ে প্রকাশিত হয়। একজন মাঙ্গাকা বা মাঙ্গা শিল্পী কিছু সাহায্যকারী সহ ছোট স্টুডিওতে কাজ করে, আর সাধারণত বাণিজ্যিক কোন প্রকাশনা কোম্পানির একজন সৃজনশীল সম্পাদকের সাথে সংযুক্ত থাকে। যদি কোন মাঙ্গা ধারাবাহিক জনপ্রিয়তা পায়, পরবর্তীতে এটার হয়তো একটি অ্যানিমেশন ধারাবাহিকও বের হতে পারে। আবার কোন কোনসময় চলচ্চিত্রও প্রকাশিত হয়।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
জাপানি শব্দ 漫画 থেকে "মাঙ্গা" শব্দটি এসেছে, যেটি 漫 (মাঙ) মানে "খেয়ালী" এবং 画 (গা) মানে "ছবি" থেকে এসেছে। কোরিয়ান কমিক্স বুঝাতে "মানহওয়া" ও চীনা শব্দ "মানহুয়া"-এর ব্যুৎপত্তিও এ শব্দ থেকে।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
১৮ শতকের শেষের দিকে সান্তো কিয়োদিনের শিজি নো ইয়ুকিকাই (১৭৯৮), আইকাওয়া মিনওয়ার মাঙ্গা হিয়াকুজো (১৮১৪) এবং সর্বজনবিদিত হোকুসাই মাঙ্গা (১৮১৪-১৮৩৪) প্রকাশের সাথে শব্দটি জনপ্রিয় হওয়া শুরু করে।
1
730.803539
20231101.bn_387351_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
জাপানিতে "মাঙ্গা" বলতে সবরকমের ব্যাঙ্গ চিত্রায়ন, কমিক্স, ও অ্যানিমেশন বুঝায়। ইংরেজি ভাষাভাষীদের মধ্যে "মাঙ্গা" বলতে "জাপানি কমিক্স"-ই বুঝায়। মাঙ্গা থেকে চলচ্চিত্রায়িত অ্যানিমেশনকে বুঝাতে "অ্যানি-মাঙ্গা" শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
১২ শতকের পটচিত্রের সাথে মাঙ্গার জন্মসূত্র আছে বলে ধরে নেয়া হয়, একই সাথে ডান থেকে বামে পড়ার ভিত্তিও এই পটচিত্রকেই ধরা হয়। এদো শাসনামলে (১৬০৩-১৮৬৭) তোবা এহোন শিজি নো ইয়ুকিকাই প্রকাশের মাধ্যমে প্রথম "মাঙ্গা"-র ধারণাটি আনেন।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
মাঙ্গা ম্যাগাজিনগুলোতে প্রতিটি ধারাবাহিকের জন্য ২০-৪০ পৃষ্ঠা করে সাধারণত চলমান অনেকগুলো মাঙ্গা ধারাবাহিক ছাপা হয়। অ্যানিম ফ্যানডম ম্যাগাজিন যেমন নিউটাইপ-এ আবার একটি আলাদা অধ্যায় বরাদ্ধ রাখা হয়। নাকায়োশি আবার ভিন্ন ভিন্ন লেখকের অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন গল্প একসাথে ছাপায়। একটি মাঙ্গা ধারাবাহিক জনপ্রিয় হলে বহুবছর ধরে তা টানা চলতে পারে। আবার কিছু সময় দুএকটা এক শট মাঙ্গা দিয়ে মাঙ্গাকারা তাদের নাম পরিচিত করতে চায়। এধরনের মাঙ্গাগুলো জনপ্রিয় হলে তারা তাদের কাজ চালিয়ে যায়। তবে মাঙ্গা ম্যাগাজিনগুলো খুব বেশিদিন টিকতে পারে না।
0.5
730.803539
20231101.bn_387351_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
মাঙ্গা
একটি ধারাবাহিক কিছুদিন টানা চললে, প্রকাশকরা প্রায় এদের সবগুলো পর্ব একসাথে সংগ্রহ করে এবং আলাদা একটি বইয়ের সমান আয়তনে বালামে তা প্রকাশ করে, এর নাম তানকোবোন। সাধারণত নরম প্রচ্ছদের হয় বইগুলো, তবে শক্ত প্রচ্ছদের হওয়াও অস্বাভাবিক নয়, বাংলাদেশের গ্রাফিক নোবেল বাংলাদেশের কমিকের মতই এ বালামগুলো।
0.5
730.803539
20231101.bn_547925_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
পোল্যান্ডে যেই লিঙ্গেরই হোক না কেন অধিষ্ঠিত বিচারককে ওয়াইসকি সাদজিয়ে ("উচ্চ আদালত") বলে সম্বোধন করা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
ফিনল্যান্ডে অধিষ্ঠিত পুরুষ বিচারকদের হেরা পুহিনইয়োহতাইয়া ("মিস্টার চেয়ারম্যান") এবং অধিষ্ঠিত নারী বিচারকদের আর্ভোইসা পুহিনইয়োহতাইয়া ("এস্টিমড্ চেয়ার") বলে সম্বোধন করা হয়। তবে দ্বিতীয় সম্বোধনটি পুরুষ বিচারকদের ক্ষেত্রেও করা যায়, কারণ ফিনীয় শব্দ "পুহিনইয়োহতাইয়া" কোন লিঙ্গ নির্দেশ করে না। ফিনীয় আদালতে কোন আলখাল্লা পরিধান করা হয় না।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
ফ্রান্সে আদালতে অধিষ্ঠিত বিচারককে মসিঁয়ে লে প্রেসিদেন্ত বা মাদাম লে প্রেসিদেন্ত বলে ডাকা হয়, এবং সহকারী বিচারকদের মসিঁয়ে এল'আসেসিঁয়ে বা মাদাম এল'আসেসিঁয়ে বলে ডাকা হয়। আদালতের বাইরে বিচারকগণ মসিঁয়ে লে জজ বা মাদাম লে জজ বলে ডাকা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
বুলগেরিয়ায় ১৯৮৯ সালের পূর্বে সমাজতান্ত্রিক শাসনামলে বিচারকদের দ্রুগারিয়ো (другарю, অর্থাৎ "কমরেড") নামে ডাকা হত এবং ১৯৮৯ সালের পরে গসপোদিন সুঁদিয়া (господин, অর্থাৎ "মিস্টার জজ") বা গসপোঝো সুঁদিয়া (госпожо съдия, অর্থাৎ "ম্যাডাম জজ") নামে ডাকা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
ইংল্যান্ড ও ওয়েলস - ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের আদালতের সুপ্রীম আদালতের বিচারকদের সুপ্রীম আদালতের বিচারপতি ডাকা হয়। সুপ্রীম আদালতের বিচারপতিদের লর্ড বা লেডি বলে সম্বোধন করা হয়। আইনি প্রতিবেদনে, সুপ্রীম আদালতের বিচারপতিদের লর্ড/লেডি এন বলা হয়, যদিও সাপ্তাহিক আইনি প্রতিবেদনে বিচারকদের নামের পরে জেএসসি (যেমন, লেডি স্মিথ জেএসসি) লেখা হয়। আদালতের সভাপতি ও উপ সভাপতিকে তাদের নামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পিএসসি এবং ডিপিএসসি লেখা হয়। শুধুমাত্র অভিজ্ঞ ব্যারিস্টার বা মোক্তারগণই সাধারণত বিচারক হতে পারেন।
1
727.248104
20231101.bn_547925_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
উচ্চ আদালত ও আপীল বিভাগীয় আদালতের বিচারকদের মাই লর্ড বা মাই লেডি অথবা ইউর লর্ডশিপ বা ইউর লেডিশিপ বলে সম্বোধন করা হয়। আপীল বিভাগীয় আদালতের বিচারকদের লর্ড জাস্টিস অফ আপীল বলা হয় এবং তাদের লর্ড জাস্টিস এন বা লেডি জাস্টিস এন বলে সম্বোধন করা হয়। লেখার ক্ষেত্রে লর্ড জাস্টিস অফ আপীলদের নামের পরে এলজে বসে, যেমন স্মিথ এলজে।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
যখন উচ্চ আদালতের বিচারকগণ উপস্থিত না থাকেন, তখন তাদের সম্বোধনের জন্য মিস্টার/মিসেস/মিস জাস্টিস এন ব্যবহার করা হয়। আইনি প্রতিবেদনে তাদের নামের পরে জে লেখা হয়, যেমন স্মিথ জে। উচ্চ আদালতের প্রধানদের মাস্টার বলে অভিহিত করা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
যুক্তরাজ্যে সার্কিট বিচারক ও রেকর্ডারদের ইউর অনার বলে সম্বোধন করা হয়। সার্কিট বিচারকদের হিজ/হার অনার জজ এন বলা হয়। তাদের নামের শেষে এইচএইচজে বা এইচ এইচ জজ এন লেখা হয়, তবে আইনি প্রতিবেদনে নয়। জেলা বিচারক ও ট্রাইবুনাল বিচারকদের স্যার/ম্যাডাম বলে সম্বোধন করা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_547925_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95
বিচারক
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের লে ম্যাজিস্ট্রেটদের এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইউর ওরশিপ বলে সম্বোধন করা হয়, যদিও ইংল্যান্ডের উত্তরাংশে উকিলগণ ইউর অনার বলেই বেশি সম্বোধন করেন। লে ম্যাজিস্ট্রেটদের স্যার/ম্যাডাম বলে সম্বোধন করা হয়।
0.5
727.248104
20231101.bn_249689_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
অতিমহানগরী বা মেগাশহর () বলতে সাধারণত সেসব মহানগর এলাকাকে বোঝানো হয় যাদের জনসংখ্যা ১ কোটি বা তার অধিক। কোনও কোনও ক্ষেত্রে জনসংখ্যার ঘনত্বও (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ন্যূনতম ২০০০ জন) বিবেচনা করা হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে একাধিক মহানগর এলাকার সমন্বয়ে একটি অতিমহানগরী গঠিত হয়ে থাকে। ২ কোটির বেশি জনসংখ্যাবিশিষ্ট মহানগরীকে অনেক সময় "অধিনগরী" ( মেটাসিটি) বলা হয়।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
২০১৯ খ্রিস্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্ব পৌরায়ন সম্ভাবনা : ২০১৮ সালের সংশোধন (World Urbanization Prospects: The 2018 Revision) নামক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ শেষে বিশ্বে অতিমহানগরীর সংখ্যা ছিল ৩৩। এগুলির বেশিরভাগই গণচীন এবং এশিয়ার অন্যান্য দেশে অবস্থিত। ঐ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৮ সালে বিশ্বের বৃহত্তম তিনটি অতিমহানগরী ছিল জাপানের টোকিও (৩ কোটি ৭৪ লক্ষ অধিবাসী), ভারতের দিল্লি (২ কোটি ৮৫ লক্ষ অধিবাসী) এবং চীনের সাংহাই (২ কোটি ৫৫ লক্ষ অধিবাসী)। বাংলাভাষী অঞ্চলে ২টি অতিমহানগরী রয়েছে; এগুলি হল বিশ্বের ৯ম বৃহত্তম অতিমহানগরী ঢাকা (১ কোটি ৯৫ লক্ষ অধিবাসী) এবং ষোড়শ (১৬শ) বৃহত্তম অতিমহানগরী কলকাতা (১ কোটি ৪৬ লক্ষ অধিবাসী)।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
জাতিসংঘ প্রকাশিত বিশ্ব পৌরায়ন সম্ভাবনা : ২০১৮ সালের সংশোধন শীর্ষক প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বে ১০টি অতিমহানগরী ছিল। ২০১৮ সালে এদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩। জাতিসংঘের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী ২০৩০ সালে অতিমহানগরীর সংখ্যা বেড়ে হবে ৪৩। ২০১০ সালে ১০টি অতিমহানগরীতে ১৫ কোটি ৩০ লক্ষ লোক বাস করত, যা ছিল তৎকালীন বিশ্ব পৌর জনসংখ্যার ৬.৭%। ২০১৮ সালে এসে ২০টি দেশে অবস্থিত ৩৩টি অতিমহানগরীতে প্রায় ৫৩ কোটি লোক বাস করত, যা ছিল বিশ্ব পৌর জনসংখ্যার ১২.৫%। ২০৩০ সালে ৪৩টি অতিমহানগরীতে প্রায় ৭৫ কোটি লোক বাস করবে, যা হবে বিশ্ব পৌর জনসংখ্যার ১৪.৬%।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
২০১৯ খ্রিস্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্ব পৌরায়ন সম্ভাবনা : ২০১৮ সালের সংশোধন নামক প্রতিবেদনে প্রকাশিত ২০১৮ সাল পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী ১ কোটির বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত অতিমহানগরীসমূহের একটি তালিকা নিচে উপস্থাপিত হল।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
জাতিসংঘের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী ২০৩০ সাল নাগাদ আরও ১০টি নতুন নগরী অতিমহানগরীতে পরিণত হবে। এগুলি হল ইউরোপের লন্ডন (যুক্তরাজ্য), পূর্ব এশিয়ার সিউল (দক্ষিণ কোরিয়া), ছেংতু (চীন) ও নানচিং (চীন), দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হো চি মিন নগরী (ভিয়েতনাম), মধ্যপ্রাচ্যের তেহরান (ইরান), দক্ষিণ এশিয়ার চট্টগ্রাম (বাংলাদেশ), ফয়সালাবাদ (পাকিস্তান) , হায়দ্রাবাদ (ভারত) ও আহমেদাবাদ (ভারত) এবং আফ্রিকার লুয়ান্ডা (অ্যাঙ্গোলা) ও দারুস সালাম (তানজানিয়া)।
1
720.789169
20231101.bn_249689_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
১৯৫০ সালে বিশ্বের মাত্র দুইটি নগরীর জনসংখ্যা এক কোটির বেশি ছিল: নিউ ইয়র্ক ও টোকিও। এরপর ১৯৭০ সালে ওসাকা এবং ১৯৭৫ সালে মেক্সিকো নগরী যথাক্রমে ৩য় ও ৪র্থ অতিমহানগরী হিসেবে এদের সাথে যোগ দেয়।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
অতিমহানগরীগুলি বিভিন্ন শ্রেণীর সমস্যার সম্মুখীন হয়। অর্থনৈতিক সমস্যার মধ্যে বেকারত্ব, চাকুরির অভাব, জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। পরিবেশগত সমস্যার মধ্যে বায়ু দুষণ সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য। অন্যদিকে সামাজিক সমস্যার মধ্যে রয়েছে মানসম্মত আবাসনের ও জীবনযাত্রার অবস্থার অভাব, ধনী-দরিদ্র বৈষম্য, দারিদ্র্য, নিরাপত্তা, ইত্যাদি। অবকাঠামোগত সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল বিদ্যুৎ এবং পরিবহন অবকাঠামো।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
অতিমহানগরীগুলিতে প্রায়ই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গৃহহীন নর-নারীর দেখা পাওয়া যায়। ঘরহারা মানুষজনের প্রকৃত ও নির্দিষ্ট কোন সংজ্ঞা নির্ধারিত হয়নি। দেশ কিংবা অঞ্চলভেদে এ সংজ্ঞা নির্ধারিত হয়েছে। সাধারণ অর্থে যাদের কোন স্থায়ী ঘর-বাড়ী, দালান-কোঠা নেই কিংবা ভাড়া করা কোন ঘর-বাড়ী, দালান-কোঠা নেই - তারাই ঘরহারা মানুষজন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকেন।
0.5
720.789169
20231101.bn_249689_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80
অতিমহানগরী
Soja, Edward W., "Postmetropolis, Critical Studies of Cities and Regions", Blackwell Publishing Ltd., 2000 (alk. paper, ; paperback, )
0.5
720.789169
20231101.bn_89721_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
তার বর্ণনাকৃত চারটি দ্রাঘিমা ডিগ্রি সমুদ্র উপকূলের সবচেয়ে পশ্চিম থেকে সবচেয়ে পূর্ব নদীমুখ পর্যন্ত অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত করছে। কার্যত এর অর্থ হলো ‘গঙ্গারিডই’ বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী গঙ্গার সবচেয়ে পশ্চিম এবং সবচেয়ে পূর্ব নদীমুখ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আশ্চর্যজনক বিষয় হলো যে, ভাগীরথীর (তমলুক এর নিকটে) এবং পদ্মার (চট্টগ্রামের নিকটে) নদীমুখের দ্রাঘিমা রেখার পার্থক্য ৩৫ ডিগ্রির সামান্য কিছু বেশি। তাই টলেমির তথ্যানুযায়ী গঙ্গারিডই-কে শনাক্ত করা যায় বর্তমান ভারতের পশ্চিমবাংলা ও বাংলাদেশে গঙ্গার প্রধান দুটি শাখার মধ্যবর্তী অঞ্চলটিতে।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
‘গঙ্গারিডই' রাজ্য ৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ভারতীয় উপমহাদেশের বাঙলা অঞ্চলে অবস্থিত ছিল। গ্রিক পর্যটক মেগাস্থিনিস তাঁর 'ইন্ডিকা' গ্রন্থে এটা বর্ণনা করেছেন। ধ্রুপদী গ্রিক এবং ল্যাটিন ঐতিহাসিকদের বর্ণনানুযায়ী আলেকজান্ডার দি গ্রেট বাংলায় অবস্থিত এই গঙ্গারিডির লোকেদের পরাক্রমের কাহিনী শুনে শঙ্কিত হয়ে যমুনার পশ্চিম পাড় থেকেই ফেরৎ চলে যান।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
একজন গ্রিক নাবিক তাঁর Periplous tes Erythras Thalasses (Periplus Maris Erythraei) গ্রন্থে বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন উড়িষ্যা উপকূলের পূর্বে অবস্থিত গাঙ্গে দেশের কথা উল্লেখ করেছেন। নদী তীরে নদীর নামে গাঙ্গে ছিল একটি বাণিজ্য শহর। এটা স্পষ্ট যে টলেমির ‘গঙ্গারিডই’ এবং পেরিপ্লাস গ্রন্থের লেখকের ‘গাঙ্গে দেশ’ বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত একই এলাকাকে ইঙ্গিত করছে। কালিদাসের 'রঘুবংশম্'-এ বঙ্গের যে বিবরণ পাওয়া যায় তাও অভিন্ন অর্থ বহন করে।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
প্রখ্যাত ঐতিহাসিক নীহাররঞ্জন রায় তার বাঙালির ইতিহাস (আদি পর্ব) গ্রন্থে লিখেছেন- "গঙ্গারিডাই-রা যে গাঙ্গেয় প্রদেশের লোক এ সম্বন্ধে সন্দেহ নাই, কারণ গ্রিক লাতিন লেখকরা এ সম্বন্ধে একমত।" দিওদোরাস-কার্তিয়াস-প্লুতার্ক-সলিনাস-প্লিনি-টলেমি-স্ত্রাবো প্রভৃতি লেখকদের প্রাসঙ্গিক মতামতের তুলানামূলক বিস্তৃত আলোচনা করে হেমচন্দ্র রায় চৌধুরী দেখিয়েছেন যে গঙ্গারিডই বা গঙ্গারাষ্ট্র গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্বতীরে অবস্থিত ও বিস্তৃত ছিল।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
বিভিন্ন বিদেশি লেখকদের বর্ণনাতেই গঙ্গাঋদ্ধি সম্মন্ধে জানা গেছে। তবে তাদের বর্ণনার অধিকাংশই শ্রবণের উপর নির্ভর করে লেখা হয়েছিল।
1
719.885013
20231101.bn_89721_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
দিওদোরাসগঙ্গাঋদ্ধি সম্পর্কে সর্বপ্রথম বর্ণনা পাওয়া যায় গ্রিক লেখক দিওদোরাস সিকিউলাসের লেখায়। খ্রিস্টপূর্ব ১ সালে তার Biblotheca Historica বইটিতে তিনি গঙ্গাঋদ্ধির কথা উল্লেখ করেন।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
মেগাস্থিনিসগ্রিক পর্যটক মেগাস্থিনিস তার ইন্ডিকা নামক গ্রন্থে এই রাজ্যের উল্লেখ করেন। এখন পর্যন্ত গঙ্গাঋদ্ধির যতটুকু বর্ণনা পাওয়া গেছে, তার অধিকাংশই মেগাস্থিনিসের ইন্ডিকা গ্রন্থ থেকে।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
টলেমিগ্রিক লেখক টলেমি দ্বিতীয় খ্রিষ্টাব্দে তার Geographia বইয়ে গঙ্গাঋদ্ধির নাম উল্লেখ করেন। এখানেই তিনি সর্বপ্রথম 'গাঙ্গে' এর নাম উল্লেখ করেন।
0.5
719.885013
20231101.bn_89721_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
গঙ্গাঋদ্ধি
আলেকজান্ডার ও তার সৈন্যবাহিনীর মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী দিওদোরাস (৬৯ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ-১৬ খ্রিষ্টাব্দ) সিন্ধু পরবর্তী দেশ সম্বন্ধে লিখতে গিয়ে উল্লেখ করেছেন যে, গঙ্গা পেরিয়ে যে অঞ্চল সেখানে ‘প্রাসিয়ই' ও গঙ্গারিডইদের আধিপত্য। তবে একথা উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, খ্রিষ্টের জন্মের পূর্বে অথবা অব্যবহিত পরে কয়েক শতকে গ্রিক ও ধ্রুপদী লাতিন লেখকদের বর্ণনার সাথে মিলে এমন কোন সামরিক শক্তিসম্পন্ন রাজ্যের সুনির্দিষ্ট অস্তিত্ব স্থানীয় কোন উৎসের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে জানা যায় না। উল্লেখ করা হয়েছে যে, চতুর্থ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে গঙ্গারিডইয়ের রাজা অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল। তাঁর ৬০ হাজার পদাতিক, ১ হাজার অশ্বারোহী ও ৭ শত হস্তি বাহিনী ছিল। প্রাপ্ত তথ্য এ বিষয়ে ইঙ্গিত দেয় যে, পাশ্চাত্যের দূরবর্তী দেশগুলি পরবর্তী ৫০০ বছর তাদের নাম ও যশ সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল ছিল।
0.5
719.885013
20231101.bn_893696_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
তদ্ভবগুলিকে তৎসম থেকে আলাদা করা হয়, মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষার বিকাশের পরে ধ্রুপদী সংস্কৃত থেকে ধার করা শব্দগুলির ক্ষেত্রে একটি শব্দ প্রয়োগ করা হয়; তৎসম এইভাবে তাদের সংস্কৃত রূপ ধরে রাখে (অন্তত অর্থোগ্রাফিক আকারে)।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
বিশ্বের যাবতীয় ভাষার উৎপত্তি হয়েছে হাতেগোনা কয়েকটি আদি ভাষা থেকে। তাদের মধ্যে একটি হলো 'ইন্দো-ইউরোপীয়' বা 'আদি আর্য ভাষাগোষ্ঠী'। এই ভাষাগোষ্ঠী থেকে উৎপন্ন ভাষাগুলো আবার দুইটি শাখায় বিভক্ত। এর একটি হলো সতম। খ্রিষ্টপূর্ব প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে মধ্য এশিয়ায় একদল লোক বাস করত। তারা প্রথম যে ভাষা ব্যবহার করেছিল তার নাম 'ইন্দো-ইউরোপীয়' মূলভাষা। তারা ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে তারা ছড়িয়ে পড়ায় বিভিন্ন শাখাগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে পড়ায় বিভিন্ন শাখার ভাষার মধ্যে পরিবর্তন দেখা যায়। পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর একদল মানুষ ভারতে 'আর্য' নাম ধারণ করে। কালক্রমে ভারতে বসবাসকারী আর্যদের ভাষা জলবায়ুগত প্রভাবে, অনার্য ভাষাগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশ্রণের ফলে এক ভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করল। মোটামুটি খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ অব্দ থেকেই চেষ্টা শুরু হলো ভাষাশাসনের। সর্বজনগ্রাহ্য একটা রূপ তৈরি হতে থাকল। এরপর পাণিনি নামে একজন ব্যাকরণবিদ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ অব্দের দিকে তার 'অষ্টাধ্যায়ী' নামক বিখ্যাত গ্রন্থে এলোমেলো ভাষাগুচ্ছকে সংস্কার করে সর্বভারতীয় একটা সুস্থির রূপ দান করলেন। সেই থেকে এ ভাষার নাম হলো সংস্কৃত (যাকে সংস্কার/শুদ্ধ করা হয়েছে)।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
সংস্কৃত ভাষা অভিজাত শ্রেণির মধ্যেই আবদ্ধ থাকলেও সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা বিস্তৃত হতে থাকে। এটি ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে অগ্রসর  হতে থাকে। একে আদিম প্রাকৃত ভাষা বা মধ্যভারতীয় আর্য ভাষা বলা হয়।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
সংস্কৃত শব্দগুলি পূর্বভারতে প্রথমে গৌড়ি প্রাকৃতের রূপ লাভ করে এবং পরে তা বাংলায় রূপান্তরিত হয়। যেমন: চাঁদ<চান্দ চন্দ<চন্দ্র, দই<দহি<দধি, বৌ<বউ<বহু<বধূ, মাছি<মাচ্ছি মচ্ছি<মচ্ছিঅ<মচ্ছিআ<মক্ষিকা ইত্যাদি। এ তদ্ভব শব্দগুলি বাংলা ভাষার মূল উপাদান।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
ইন্দো-ইউরোপীয় >> সতম >> আর্য >> ভারতীয় >> প্রাচীন ভারতীয় আর্য >> প্রাচীন ভারতীয় কথ্য আর্য >> সংস্কৃত >> গৌড়ি প্রাকৃত >> তদ্ভব(বাংলা)
1
719.382436
20231101.bn_893696_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
বাঙালির দৈনন্দিন জীবনে যে শব্দগুলি ব্যবহৃত হয় তার অধিকাংশই তদ্ভব শব্দ। সাহিত্যের ক্ষেত্রেও খ্যাতনামা লেখকদের রচনার শতকরা ৬০ ভাগ শব্দই তদ্ভব।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
অর্থাৎ, যেসব শব্দের মূল পাওয়া গিয়েছে সংস্কৃততে এবং সংস্কৃত থেকে প্রাকৃততে এবং প্রাকৃত থেকে বাংলায় এসেছে সেগুলোকে তদ্ভব শব্দ বলে। তদ্ভব শব্দের অপর নাম খাঁটি বাংলা শব্দ।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
ওড়িয়া শব্দগুলি কতকগুলি দেশীয় শব্দে বিভক্ত (দেশজা)। যেগুলো সংস্কৃত (তৎসম) ও সংস্কৃত থেকে সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে তদ্ভবরূপে আগত। উপেন্দ্র ভাঞ্জা রচিত সপ্তাদশ শতাব্দীর গীতাবিধান, গোপীনাথ নন্দ রচিত শব্দ তত্ত্ব অভিধান (১৯১৬), জিসি প্রহরাজের ১৮৫০০০০ শব্দসংবলিত পূর্ণচন্দ্র ওড়িয়া ভাষাকোষ (১৯৩১)-সহ প্রমোদ অভিধানে (১৯৪২) পিসি দেব এবং দামোদর মিশর ১৫০০০০ শব্দের সমন্বয়ে ওড়িয়া শব্দকে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন দেশি, তৎসম ও তদ্ভব হিসাবে।
0.5
719.382436
20231101.bn_893696_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC
তদ্ভব
ওড়িয়া শব্দগুলি ওড়িয়া ধ্বনিমূল থেকে উদ্ভূত হয়েছে এবং ওড়িয়া ধ্বনিমূলগুলি সংস্কৃত ধ্বনিমূল থেকে উদ্ভূত হয়েছে; এই ওড়িয়া শব্দকে তদ্ভব কৃদন্ত শব্দ বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, "কান্না" ওডিয়া "ধাতু কাঁদ" থেকে উদ্ভূত যা সংস্কৃত "ক্রন্দ্‌ ধাতু" থেকে উদ্ভূত।
0.5
719.382436
20231101.bn_429494_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
পঞ্চস্বরী স্বরগ্রাম (Pentatonic scale), যাতে প্রতি স্বরাষ্টকে ৫টি স্বর থাকে। এটিকে অর্ধস্বরবিহীন স্বরগ্রামও বলা হয়; পূর্ব এশীয় সংস্কৃতির লোকসঙ্গীতে এটি প্রচলিত।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
চতুঃস্বরী স্বরগ্রাম (Tetratonic scale), যাতে প্রতি স্বরাষ্টকে ৪টি স্বর থাকে; ত্রিস্বরী স্বরগ্রাম (Tritonic scale), যাতে প্রতি স্বরাষ্টকে ৩টি স্বর থাকে; এবং দ্বিস্বরী স্বরগ্রাম (Ditonic scale), যাতে প্রতি স্বরাষ্টকে ২টি স্বর থাকে: এই স্বরগ্রামগুলি সাধারণত "আদিম" প্রাগৈতিহাসিক সঙ্গীতগুলিতে দেখতে পাওয়া যায়।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
একস্বরী স্বরগ্রাম (Monotonic scale), যাতে প্রতি স্বরাষ্টকে ১টি স্বর থাকে। যেমন একতারা নামক বাদ্যযন্ত্রে একটিমাত্র স্বরকে অবিরাম গুণ গুণ করে বাজানো হয়।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
উপরের স্বরগ্রামগুলির মধ্যে পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামগুলি পশ্চিমা দেশগুলি বাদে বাকী সমস্ত সংস্কৃতিতে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পশ্চিমা সঙ্গীত একটি ব্যতিক্রম, যাতে পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামগুলির আধিপত্য নেই। পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপীয় লোকসঙ্গীতে পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামগুলির ব্যাপক ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামগুলির সবচেয়ে বেশি প্রচলিত প্রকারভেদগুলিতে কোনও অর্ধ ধাপ ব্যবধান থাকে না (অন্য ভাষায় এগুলিতে মুখ্য দ্বিতীয়া ব্যবধান ও গৌণ তৃতীয়া ব্যবধান ব্যবহার করা হয়), এগুলিকে অর্ধধাপবিহীন নামে চরিত্রায়িত করা হয়। পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামগুলি এতই সুদূরপ্রসারিত যে যেসমস্ত সঙ্গীত চতুঃস্বরী স্বরগ্রামের উপরে ভিত্তি করে রচিত সেগুলিকেও ভুল করে একটি স্বর বিবর্জিত পঞ্চস্বরী স্বরগ্রামের বলে মনে করা হতে পারে। ষড়স্বরী স্বরগ্রামগুলি বিরল ক্ষেত্রে লোকসঙ্গীতে ও নিরক্ষর সংস্কৃতিগুলিতে পাওয়া যায়।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
বিশ্বের ধ্রুপদী, শাস্ত্রীয়, উচ্চমার্গীয়, শৈল্পিক সাঙ্গীতিক ঐতিহ্যগুলিতে সপ্তস্বরী স্বরগ্রামগুলিই আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে। ভারত, পারস্য ও ইউরোপ তথা পাশ্চাত্যের স্বরসংশ্রয়গুলি সম্পূর্ণরূপে সপ্তস্বরী। এমনকি যেসব দেশের শৈল্পীক সঙ্গীত কেবলমাত্র সপ্তস্বরী স্বরগ্রামভিত্তিক নয়, যেমন জাপানের রিতসু স্বরগ্রাম বা জাভা দ্বীপের পেলোগ স্বরগ্রাম, সেগুলিতেও সপ্তস্বরী স্বরগ্রামের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়।
1
716.758028
20231101.bn_429494_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
পশ্চিমা শৈল্পিক সঙ্গীত মূলক সপ্তস্বরী স্বরগ্রামের উপরে ভিত্তি করেই রচিত হয়, যাকে প্রকৃত স্বরগ্রাম (diatonic scale) বলে। প্রাচীন গ্রিসে এই স্বরগ্রামের উৎপত্তি ঘটে।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
১৭শ শতকের আগে প্রকৃত স্বরগ্রামের ১২টি ভিন্ন উপস্বরগ্রাম (Mode) প্রচলিত ছিল। বর্তমানে এগুলির মধ্যে মাত্র দুইটি উপস্বরগ্রাম বা প্রকারভেদ বিগত প্রায় ৩০০ বছর ধরে বহুল প্রচলিত; এগুলি হল মুখ্য স্বরগ্রাম ও গৌণ স্বরগ্রাম। একটি প্রকৃত স্বরগ্রাম পাঁচটি পূর্ণ ধাপ ও দুইটি অর্ধ ধাপ ব্যবধান নিয়ে গঠিত। মুখ্য স্বরগ্রাম পূর্ণধাপ-পূর্ণধাপ-অর্ধধাপ-পূর্ণধাপ-পূর্ণধাপ-পূর্ণধাপ-অর্ধধাপ এই অনুক্রমটি নিয়ে গঠিত। অন্যদিকে গৌণ স্বরগ্রাম পূর্ণধাপ-অর্ধধাপ-পূর্ণধাপ-পূর্ণধাপ-অর্ধধাপ-পূর্ণধাপ-পূর্ণধাপ এই অনুক্রমটি নিয়ে গঠিত।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
প্রকৃত সঙ্গীতে গৌণ স্বরগ্রামটিকে দুইভাবে পরিবর্তিত করে কিছু কিছু নির্দিষ্ট স্বরের উপর জোর দেওয়া হতে পারে। সমঞ্জস গৌণ স্বরগ্রামে সপ্তম স্বরটিকে অর্ধ ধাপ উত্থিত করা হয়। আবার সুরেলা গৌণ স্বরগ্রামে ষষ্ঠ ও সপ্তম স্বরগুলির উভয়কেই আরোহী বিন্যাসে অর্ধ ধাপ উত্থিত করা হয়, কিন্তু অবরোহীতে অপরিবর্তিত রাখা হয়।
0.5
716.758028
20231101.bn_429494_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
স্বরগ্রাম
১৯শ ও ২০শ শতকে এসে পশ্চিমা সঙ্গীত রচয়িতারা উত্তরোত্তর বেশি করে প্রকৃত তথা সপ্তস্বরী স্বরগ্রামের বাইরে অবস্থিত স্বর বা স্বরতীক্ষ্ণতার ব্যবহার করেন। এই প্রবণতাটির কারণে প্রকৃত স্বরগ্রামের বিকল্প অনেক বিচিত্র ধরনের অভিনব স্বরগ্রাম ব্যবস্থার বিকাশ ঘটে। যেমন অস্ট্রিয়াতে জন্ম নেওয়া সুরকার আর্নল্ড শ্যোনবের্গ ২০শ শতকের শুরুতে বারোস্বরী স্বরগ্রামকে ভিত্তি করে সঙ্গীত রচনার মূলনীতিগুলি লিপিবদ্ধ করেন। ফরাসি সুরকার ক্লোদ দ্যবুসিসহ ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডের অন্যান্য অনেক সুরকার পূর্ণধাপী স্বরগ্রাম ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন। এছাড়া ২০শ শতকে বিক্ষিপ্তভাবে অণুস্বরী স্বরগ্রামগুলির আবির্ভাব ঘটে। এগুলির মধ্যে সিকিস্বর (quarter tone), অর্থাৎ অর্ধস্বরের অর্ধেক দূরত্বের স্বর ব্যবহার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে গণ্য হয়।
0.5
716.758028
20231101.bn_1011938_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈঘ্য বিশিষ্ট তড়িৎচৌম্বকীয় তরঙ্গের সমষ্টিকে বর্ণালি বলে। সূর্যের সাদা আলো যদি কোনো প্রিজমের ভেতর দিয়ে চালনা করা হয় তাহলে তা বিভিন্ন বর্ণের আলোতে বিশ্লিষ্ট হয়। বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো আলাদা আলাদা প্রতিসরণ কোনে প্রতিসরিত হওয়ার ফলে এমনটি হয়ে থাকে। বিভিন্ন বর্ণের আলোর এ সমাহারকে বর্ণালি বলা হয়। এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Spectrum।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
১৭শতকের দিকে স্যার আইজাক নিউটন সূর্যের সাদা আলোকে প্রিজমের মধ্য দিয়ে চালনা করে দেখেছিলেন যে সাদা আলো থেকে সাতটি বর্ণ তৈরি হয়। এগুলো হলো বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল। এভাবে বর্ণালি আবিষ্কৃত হয়। আবিষ্কারের কিছুকাল পরে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ওয়ালস্টোন সাত রঙ্গের বর্ণালির মধ্যে কিছু কালো রেখা খুঁজে পান। পরবর্তীতে এই কালো রেখা নিয়ে গবেষণা করেন জার্মান বিজ্ঞানী জোসেফ ফ্রনহফার। সূর্যালোকের এই কালো বর্ণালিকে বিজ্ঞানির নামানুসারে নামকরণ করা হয় ফ্রনহফার বর্ণালি। ফ্রনহফারের মৃত্যুর পর বিজ্ঞানী কার্শফ ও বুনসেন বর্ণালি নিয়ে পুনরায় গবেষণা শুরু করেন। তবে তাঁদের গবেষণার বিষয় সৌর বর্ণালি ছিল না। তাঁরা সোডিয়াম ক্লোরাইড মিশ্রিত জলে কাপড় ভিজিয়ে তাতে আগুন ধরিয়ে দেন। অদ্ভুত ব্যাপার হলো, তারা দেখেন হলুদ বর্ণ বাদে অন্য সাতটি রঙ এর অস্তিত্ব নেই। পরবর্তীতে আরো সামান্য পরীক্ষা করে বুঝতে পারেন যে, হলুদ বর্ণালিটি এসেছে সোডিয়াম থেকে, ক্লোরিন থেকে নয়। এভাবে তারা বর্ণালি ব্যবহার করে মৌল শনাক্তকরণ এর পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। কারণ ঘটনা থেকে এটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যায় যে, প্রতিটি মৌলেরই নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যসূচক বর্ণালি বিদ্যমান এবং একটি মৌলের বর্ণালি অন্য মৌলের বর্ণালির সাথে মিলবে না।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
শুদ্ধ বর্ণালিঃ প্রিজমের ভেতর দিয়ে সূর্যের আলো চালনা করার পরে যদি আলোর সাতটি বর্ণ (বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল) স্পষ্টভাবে দৃষ্টিগোচর হয় তবে সেধরনের বর্ণালি হলো শুদ্ধ বর্ণালি। এক্ষেত্রে প্রিজম হতে প্রতিসরিত আলো অর্থাৎ সাতটি বর্ণ আলাদাভাবে পর্দায় পড়ে। সাদা রশ্মির মাঝের বর্ণগুলো ক্রমানুযায়ী অবস্থান করে।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
অশুদ্ধ বর্ণালিঃ এক্ষেত্রে সাদা বর্ণের আলোসমূহ আলাদাভাবে পর্দায় না পড়ে এক বর্ণের আলো অন্য বর্ণের আলোর উপরে উপরিপাতিত হয়। ফলে আলোক বর্ণসমূহ স্পষ্টভাবে বোঝা যায় না। এই বর্ণালিকে অশুদ্ধ বর্ণালি বলে।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
উজ্জ্বল বর্ণালিঃ পরমাণুর ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রন উচ্চ কক্ষপথ হতে নিম্ন কক্ষপথে আসার সময় যে বর্ণালির উদ্ভব হয় তাকে উজ্জ্বল বর্ণালি বলা হয়।
1
711.85904
20231101.bn_1011938_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
অনুজ্জ্বল বর্ণালিঃ অপরদিকে, পরমাণুতে কোনো ইলেক্ট্রন যখন নিম্ন শক্তিস্তর হতে উচ্চ শক্তিস্তরে গমন করে তখন ইলেক্ট্রনটি শক্তি শোষণ করে। এর ফলে যে বর্ণালির সৃষ্টি হয় তাকে অনুজ্জ্বল বর্ণালি বলে।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
রেখা বর্ণালিঃ কোনো গ্যাসের মধ্যে লঘু চাপে তড়িচ্চুম্বকীয় রশ্মি প্রয়োগ করলে সেই গ্যাসীয় পরমাণুর ইলেকট্রন উত্তেজিত হয়। ফলে রশ্মি বিকিরিত হয়। একে রেখা বর্ণালি বা পারমাণবিক বর্ণালি হিসেবে অভিহিত করা হয়।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
গুচ্ছ বর্ণালিঃ কোনো গ্যাসকে উত্তপ্ত করে তড়িচ্চুম্বকীয় রশ্মি প্রয়োগ করা হলে বর্ণালিতে কাছাকাছি কয়েক গুচ্ছ রেখা দেখা দেয়। এ ধরনের বর্ণালিকে গুচ্ছ বর্ণালি বলা হয়। এর অপর নাম আণবিক বর্ণালি।
0.5
711.85904
20231101.bn_1011938_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বর্ণালি
নিরবচ্ছিন্ন বর্ণালিঃ কোনো কঠিন বস্তুতে মাত্রাতিরিক্ত উত্তপ্ত করা হলে উক্ত উত্তপ্ত পদার্থ বর্ণালি নিঃসরণ করে। একে নিরবচ্ছিন্ন বর্ণালি বলে।
0.5
711.85904
20231101.bn_966108_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
একটি আকরিকের মূল্য নির্ধারিত হয় ঠিক কোন ধরনের পদার্থ দিয়ে এটি তৈরি তার ওপর। একটা আকরিকের মূল্য অবশ্যই এমন হওয়া উচিত, যেন উত্তোলন থেকে বাজারজাত করা পর্যন্ত যে খরচ হয়, তার থেকে তা বেশি হয়। অর্থাৎ লাভ না থাকলে সেই আকরিকের খুব একটা মূল্য থাকেনা।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
ধাতুর আকরিকগুলো সাধারণত অক্সাইড, সালফাইডস, সিলিকেটসের হয়ে থাকে। আকরিককে উত্তোলন করা হয় কোন মূল্যবান ধাতু বা বিশেষ কোন পদার্থের জন্য। বিভিন্ন কারণে আকরিক তৈরি হতে পারে। ভূতাত্ত্বিক নানা বিষয় এর সাথে জড়িত।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
আকরিকের উৎস দ্বারা বিশেষ কোন স্থানের নাম বোঝানো হয় যেখানে আকরিক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। আকরিকের উৎস আর খনিজ পদার্থের উৎস এক নয়। দুটোর ক্ষেত্রে কিছু পার্থক্য রয়েছে। একটি স্থানকে আকরিকের উৎস হতে হলে এখানে যেকোন বিশেষ প্রকারের আকরিককে বেশি পরিমাণে থাকতে হবে। আকরিকের উৎসগুলোর নাম থাকে। এই নামগুলো বিভিন্ন ভাবে দেয়া হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জায়গার নামানুসারে নামকরণ করা হয়। উদাহরণ হিসবে বলা যায়, উইটওয়েটারস্র্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা। আবার আকরিকের আবিষ্কারকের নামানুসারেও দেয়া হয়। যেমন নিকেলের আকরিকের নামকরণ করা হয়েছে এভাবে। আলৌকিকতা, কোন দেবতা, বিখ্যাত ব্যক্তি, পুরাণ কাহীনি, অথবা আকরিক খনন করার কোম্পানির নামের সাথে মিল রেখেও নামকরণ করা হয়। নিকেল সালফাইড আকরিকের উৎসের নাম এমকেডি-৫ রাখা রয়েছে। কারণ এই নামে একটি কোম্পানি প্রথম এই আকরিকটি খনন করে।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
আন্তর্জাতিকভাবে আরকিরেক আমদানি-রপ্তানি হয়। তবে একটি দেশ কতটুকু আকরিক আদান প্রদান করতে পারবে তার একটি নীতিমালা থাকে।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
সুপরিচিত ধাতুসমূহ যেমন কপার, লেড, জিংক, নিকেল ইত্যাদি লন্ডন মেটাল একচেঞ্জ দ্বারা বাজারজাত করা হয়। এক্ষেত্রে ছোট ছোট আদান প্রদানে কমেক্স তদারকি করে। যুক্তরাষ্ট্রে নাইমেক্স আকরিকের বাজার দেখা-শোনা করে। চিনের ক্ষেত্রে করে দ্যা সাঙ্ঘাই ফিউচারস।
1
708.946689
20231101.bn_966108_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
চারবছর পরপর আকরিকের দাম নির্ধারিত হয়। বিশেষ করে গ্রহীতা, উৎপাদনকারীর ওপর ভিত্তি করে তা করা হয়। তবে বিশ্বব্যাপী একই দাম নির্ধারণ করার কোন সংস্থা থাকে না।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
২০০৫ সালের বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী চিন সবচেয়ে বেশি আকরিক আমদানি করে। এরপরেই আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপান।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
অ্যলুমিনিয়াম এবং অ্যলুমিনিয়াম অক্সাইডের প্রধান উৎস বক্সাইট। এর সংকেত । ক্রোমিয়াম ধাতুর উৎস ক্রোমাইট আকরিক। এর রাসায়নিক সংকেত । এভাবে আরও বলা যায়, আকানথাইট (রূপা), স্পেরিলাইট (প্লাটিনাম), উরারিনাইট (ইউরেনিয়াম), সিন্নাবার (পারদ), গেলেনা (লেড), ম্যাগনেটাইট, ইলমেনাইট, হেমাটাইট, ক্রোমাইট, কোবালটাইট, ক্যাসিটেরাইট, চালকোসাইট, মলিবডেনাইট (মলিবডেনাম), বোরনাইট, ব্যারাইট ইত্যাদি।
0.5
708.946689
20231101.bn_966108_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95
আকরিক
DILL, H.G. (2010) The “chessboard” classification scheme of mineral deposits: Mineralogy and geology from aluminum to zirconium, Earth-Science Reviews, Volume 100, Issue 1-4, June 2010, Pages 1-420
0.5
708.946689
20231101.bn_249009_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
বৈষ্ণবধর্ম, শৈবধর্ম, শাক্তধর্মের ঐতিহ্য, বৈদিক মন্ত্র এবং যোগ মন্ত্রগুলির ভজনগুলি রচনা করা হয়েছে, পাশ্চাত্য সঙ্গীত শীট বিন্যাসে প্রকাশিত হয়েছে বা কৃষ্ণ দাস, দেব প্রেমাল, মিতেনের মতো পশ্চিমা গায়কদের দ্বারা রেকর্ড করা হয়েছে এবং বিভিন্ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ গায়কদের দ্বারা এটি প্রভাবিত হয়েছে।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
জৈনধর্মের ঐতিহ্যের স্তাবন রচনা ও সাহিত্য বিস্তৃত, যার ঐতিহাসিক পরিদর্শন রয়েছে যা শ্রী সুধারা স্তবন সংগ্রাহ প্রদত্ত, ঐতিহ্যগতভাবে জৈন পরিবারের দ্বারা "পূজা বাক্সে" সংরক্ষিত। এটি জৈন গানের সাথে ভেক্টরযুক্ত পাঠ্য এবং আদর্শভাবে অনুপ্রাণিত।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
তিনি [[রাধা ও কৃষ্ণ|রাধা ও কৃষ্ণের লীলা নিয়ে এগারো হাজার একশ এগারোটি দোহা (দম্পতি) রচনা করেছেন এবং রাধাগোবিন্দ গীত নামক ভক্তিমূলক দর্শন; ১০০৮ প্যাড (গান) যাকে প্রেম রাস মাদির বলা হয়; যুগল শতক ও যুগল রাস এবং বারোটি পদের আকারে শত শত কীর্তন যা সম্পূর্ণরূপে কৃষ্ণের সৌন্দর্য ও সাজসজ্জাকে বর্ণনা করে, এবং তেরোটি পদ যা রাধার সৌন্দর্য এবং সাজসজ্জা বর্ণনা করে যাকে বলা হয় শ্রীকৃষ্ণ দ্বাদশী ও শ্রী রাধা ত্রয়োদশী। শ্রী মহারাজীর ভজন ও কীর্তনের পরিবেশনা ভারতের সুপরিচিত গায়ক যেমন মান্না দে, অজনীশ, অনুরাধা পৌডওয়াল, গীতা দত্ত, ভীমসেন জোশী এবং অনুপ জালোটার দ্বারা রেকর্ড করা হয়েছে।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
পুরানো দিনে, মীরাবাঈ, সুরদাস এবং নরসিং মেহতা এর মতো সন্তরা বেশ কিছু ভজন রচনা করেছিলেন যা আজও সর্বজনীনভাবে গাওয়া হয়।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
কবীর, মীরাবাঈ, সুরদাস, তুলসীদাস প্রমূখ শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্বদের ভজন শাস্ত্রীয় ঘরাণা ধরনের। তাদের লিখিত ভজনগুলো বিভিন্নভাবে বিশ্বের অন্যতম ভাষা হিন্দী ভাষা দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। এ ধরনের ভজনগুলো হিন্দীভাষী ছাড়াও বিশ্বজনীন সর্বস্তরের শ্রোতাদের কাছে ব্যাপকভাবে উপভোগ্য ও সমাদৃত হয়েছে। এখানে কয়েকজন জনপ্রিয় ভজন লেখকদের লেখার ধরন তুলে ধরা হলো।
1
708.502874
20231101.bn_249009_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
কবীর লিখিত "চাদরীয়া ঝিনি রে ঝিনি" শিরোনামীয় ভজনটি জনপ্রিয় গায়কদের দ্বারা বহুবার রেকর্ড করা হয়েছে। কবীর তার নিজ শরীরকে চাদর হিসেবে বর্ণনা করেছেন। নির্গুণী ভজনের পুরোধা কবীর স্বর্গের নির্গুণ সম্বন্ধে আলোকপাত করেছেন। এ ভজন শুনে সঙ্গীতবোদ্ধা ও শ্রোতারা ধর্মের ছায়াতলে আসতে উৎসাহী হয় এবং এর বাস্তবতা দেখতে পায়। বাবা বুল্লে শাহ্‌ হচ্ছেন তাদেরই একজন এবং অদ্যাবধি বাংলার বাউলেরা এ ধারাকে আরও উন্নত করে যাচ্ছেন। গুরু গ্রন্থ সাহিবে শিখ গুরু নানক এ ধরনের অনেকগুলো ভজনের কথকতা উল্লেখ করেছেন।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
১৯৪৭ সালে হিন্দী চলচ্চিত্র মীরাবাঈয়ে মনে চকর রাখো জি ভজনগীতিটি প্রকাশ পেয়েছে। রাজস্থানে বসবাসরত মীরাবাঈ এবং তার হিন্দী বাচনভঙ্গীমা রাজস্থানী ভাষায় উচ্চারিত হয়েছে। কারণ রাজস্থানের পাশেই গুজরাত। ফলে রাজস্থানী এবং গুজরাতি ভাষায় বেশ মিল লক্ষণীয়। মীরাবাঈকে উভয় ভাষায় সমানতালে কথা বলেতে দেখা যায়।
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
রাগ রামকলি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পদ হিসেবে বিবেচিত। সুরদাসের লেখা মে নেহি মাখন খাইয়ো ভজনে দুষ্ট বালক হিসেবে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার মা যশোদা'র হাতে মাখন খাওয়া অবস্থায় ধরা পড়া সম্বন্ধে বর্ণনা করা হয়েছে। এতে দুষ্ট বালক হিসেবে তিনি অর্থাৎ স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার মা যশোদাকে বলছেন:
0.5
708.502874
20231101.bn_249009_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%9C%E0%A6%A8
ভজন
সম্প্রদায় ভজন বা দক্ষিণা ভারত সম্প্রদায় ভজন প্রচলিত ভারতীয় লোকধারার ভজনের আরেক রূপ যা দক্ষিণ ভারতে দেখা যায়। সংস্কৃত ভাষায় "দক্ষিণা" হচ্ছে দক্ষিণ। "সম্প্রদায়" হচ্ছে কোন একজনের অনুসারী। সম্প্রদায় ভজন হচ্ছে নির্দিষ্ট ধারায় একগুচ্ছ কীর্তন বা গান ও নামাবলীর সংমিশ্রণ যা হিন্দু দেবতা শ্রীরাম, শ্রীকৃষ্ণের নাম সহকারে গান রচনা করা হয়। কাচী কামাকটি পেটামের জগদ্বন্ধু বোধেন্দ্র স্বামীগল, শ্রী মরুধানাল্লুর সদ্‌গুরু স্বামীগল, শ্রী পুডুকট্টাই গোপাল কৃষ্ণ ভগবতার কীর্তন এবং নামাবলীর জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন যারা যে-কোন ভজন এবং ভজন সম্পর্কীয় গানে গাওয়া হয়ে থাকে। বোধেন্দ্র স্বামীগল, শ্রীধর আয়াভাল এবং মরুধানাল্লুর সদ্‌গুরু স্বামীগল ভজন গুরু হিসেবে আদর্শস্থানীয়। সম্প্রদায় ভজন পদ্ধতি প্রধানত মরুধানাল্লুর সদ্‌গুরু স্বামীগলের অনুসরণ করে থাকে।
0.5
708.502874
20231101.bn_646294_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
দুর্বাসা
রাম দুঃখে ভরা, কারণ তিনি তার প্রিয় ভাই লক্ষ্মণকে হত্যা করতে চাননি। তবুও, তিনি যমকে তাঁর কথা দিয়েছিলেন এবং তাতে ফিরে যেতে পারেননি। তিনি তার উপদেষ্টাদের ডেকেছিলেন যাতে তাকে এই সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা হয়। বশিষ্ঠের পরামর্শে, তিনি লক্ষ্মণকে ভালোর জন্য তাকে ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যেহেতু ধার্মিকদের ক্ষেত্রে এই ধরনের পরিত্যাগ মৃত্যুর সমতুল্য। লক্ষ্মণ তখন সরায়ু নদীর তীরে গিয়েছিলেন, এবং নিজেকে সরায়ু নদীতে ডুবিয়ে পৃথিবী ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
0.5
707.07535