_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_461146_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
কুরুক্ষেত্র মহাযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে, সঞ্জয় কৌরবদের দূত হিসেবে যুধিষ্ঠির কাছে গমন করেন। কৌরবদের পক্ষের হয়ে আলোচনা করেন।
0.5
686.260255
20231101.bn_461146_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের অব্যবহিত পূর্বে ধৃতরাষ্ট্র শোকার্ত হয়ে নির্জন স্থানে পুত্রদের (দুর্যোধনাদি কৌরবদের) দুর্নীতির বিষয় ভাবছিলেন এমন সময় প্রত্যক্ষদর্শী ত্রিকালজ্ঞ ভগবান ব্যাস তাঁর কাছে এসে বললেন যে, রাজা! তোমার পুত্রদের এবং অন্য রাজাদের মৃত্যুকাল আসন্ন হয়েছে। তাঁরা যুদ্ধে পরস্পরকে বিনষ্ট করবেন। কালবশেই এমন হবে - এই জেনে তুমি শোক দূর কর। পুত্র! যদি (তুমি) সংগ্রাম দেখতে ইচ্ছা কর তবে আমি তোমাকে দিব্যদৃষ্টি দেব।
0.5
686.260255
20231101.bn_461146_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
ধৃতরাষ্ট্র বললেন, ব্রহ্মর্ষিশ্রেষ্ঠ জ্ঞাতিবধ দেখতে আমার রুচি নেই, কিন্তু আপনার প্রসাদে এই যুদ্ধের সম্পূর্ণ বিবরণ শুনতে ইচ্ছা করি। ব্যাস বললেন, গবল্গনপুত্র এই সঞ্জয় আমার বরে দিব্যচক্ষু লাভ করবেন। যুদ্ধের সমস্ত ঘটনা এঁর প্রত্যক্ষ হবে, ইনি সর্বজ্ঞ হয়ে তোমাকে যুদ্ধের বিবরণ বলবেন। ((টীকা: সঞ্জয় বক্তা এবং ধৃতরাষ্ট্র শ্রোতা — এই ভাবে কুরুক্ষেত্রযুদ্ধের সমগ্র ঘটনা মহাভারতে বিবৃত হয়েছে।)) ইনি অস্ত্রে আহত হবেন না, শ্রমে ক্লান্ত হবেন না, জীবিত থেকেই এই যুদ্ধ হতে নিষ্কৃতি পাবেন। এভাবে, ব্যাসদেবের কৃপায় দিব্যদৃষ্টি লাভ করেন।
1
686.260255
20231101.bn_461146_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
সঞ্জয় যখন হস্তিনাপুরে অবস্থান করেন, তখন কুরুক্ষত্র প্রাঙ্গনে ঘটে যাওয়া মহাযুদ্ধের সমস্ত ঘটনা তিনি খুব স্পষ্ট প্রত্যক্ষ করেন এবং মহারাজ ধৃতরাষ্ট্র বর্ণনা করতে লাগলেন। তিনি এমনভাবে প্রত্যক্ষ করলেন যেন তিনি সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রে আছেন।
0.5
686.260255
20231101.bn_461146_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
মহাভারত যুদ্ধের প্রাক্কালে, গীতার কথা বলা হলো, "আমরা গীতার প্রথম শ্লোকে দেখতে পাই, রাজা ধৃতরাষ্ট্র সঞ্জয়ের কাছ থেকে যুদ্ধ সম্পর্কে জানতে চাইলেন যিনি ঐশ্বরিক দৃষ্টির বরপ্রাপ্ত হয়েছেন।" ধৃতরাষ্ট্রের সারথি তথা উপদেষ্টা, পরামর্শদাতা, শুভচিন্তক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন সঞ্জয়। এর উদাহরণস্বরূপ: " সঞ্জয় যুদ্ধের বিভিন্ন সময়ে ভীমের হাতে ধৃতরাষ্ট্রের দুর্যোধনাদি শত পুত্রের মৃত্যুর খবর জানালে রাজা ধৃতরাষ্ট্র পুত্রের মৃত্যুশোকে কাতর হন, তখন দুঃখী রাজাকে সঞ্জয় সান্ত্বনা প্রদানও করেন।"
0.5
686.260255
20231101.bn_461146_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
পৃথিবী, অন্যান্য গ্রহ এবং ভারতীয় উপমহাদেশের ভৌগোলিক বিবরণ, (প্রাচীন) ভারতীয় উপমহাদেশ তথা ভারত বর্ষের শত শত রাজ্য, জাতি, প্রদেশ, শহর, নগর, গ্রাম, নদী, পর্বত এবং বনের বিস্তৃত বিবরণ দিয়েছেন।
0.5
686.260255
20231101.bn_461146_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
সঞ্জয়
তিনি উভয় পক্ষের রথী, মহারথী, প্রতিদিন উভয় পক্ষ কর্তৃক নির্মিত ব্যুহ বা সৈন্যসমাবেশ, প্রতি বীরের বীরত্ব, মৃত্যু প্রভৃতি বিষয় ধৃতরাষ্ট্রের নিকট বিবৃত করেন। তিনি নিরপেক্ষ এবং স্পষ্টভাবে যুদ্ধের ঘটনা বর্ণনা করেন এবং শ্রীকৃষ্ণ ও অর্জুনের হাতে দুর্যোধন তথা কৌরবদের পরাজয়ের পূর্বাভাস করেন।
0.5
686.260255
20231101.bn_559279_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
মোটামুটিভাবে বলতে গেলে, ঋতু অনুসারে মূলাকে চারটি মুল ভাগে শ্রেণীভুক্তকরণ করতে পারি, যখন তারা বড় হয়, এবং গঠনের বিভিন্নতা, রং এবং আকারের ঠিক যেমন লাল, ফেকাশে লাল, সাদা, ধূসর কাল অথবা হলুদ মূলা যা গোলাকার অথবা সম্প্রসারিত এবং যা গাজর জাতীয় সবজি থেকে বেশি বড় হতে পারে।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
ঠান্ডা আবহাওয়ায় জন্মানো বসন্তকালীন মূলাকে ইউরোপিয়ান মূলার সাথে তুলনা করা হয় মাঝে মাঝে। গ্রীষ্মকালীন মূলা সাধারণত ছোট হয় এবং রোপনের পর বড় হতে তিন থেকে চার সপ্তাহ সময় নেয়।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"বানি টেইল" ইটালির বংশগত বৈচিত্রের যা সেখানে পরিচিত Rosso Tondo A Piccola Punta Biahca নামে। এটি সামান্য আয়তাকার, এবং সাধারণত লাল, যার সাথে সাদা ডগা বিশিষ্ঠ।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"চেরি বেলি" একটি উজ্জ্বল লাল বর্ণের গোলাকার বৈচিত্রের যার ভেতরটা সাদা। এটি নর্থ আমেরিকার সুপারমার্কেটে বেশি পরিচিত।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"চ্যাম্পিয়ন" গোলাকার এবং লাল-বর্ণের ঠিক অনেকটা "চেরি বেলির মতন", কিন্তু এর সাথে সামান্য মাত্রায় বড় গোড়া থাকে যা সর্বোচ্চ ৫ সে.মি. (২ ইনচি) এবং হালকা গন্ধের।
1
681.487787
20231101.bn_559279_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"রেড কিং" হালকা গন্ধযুক্ত, যার আছে মূলের ভাল প্রতিরোধ ক্ষমতা, একটা সমস্যা যে এটা জন্মায় পানির নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভাল হলে।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"সাইসিলি জায়ান্ট" এটি সাইসিলি এর একটি অন্য প্রজাতীর বড় জাত। এটির ব্যাস ৫ সে.মি.(২ ইনচি) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"হোয়াইট আইকেল" অথবা আইকেল সাদা অনেকটা গাজরের মত আকারের যা ১০ থেকে ১২ সে.মি.(৪ থেকে ৫ ইনচি) লম্বা হয়, যা ষোড়শ শতাব্দী থেকে পাওয়া যায়, এটি সহজে কাটা যায় এবং মোটামুটি শক্ত।
0.5
681.487787
20231101.bn_559279_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE
মূলা
"ফ্রেন্স ব্রেকফাস্ট" যা অনেক দীর্ঘায়িত, লাল-ত্বকের মূলা যার সাথে সাদা ছোপ ছোপ দাগ রয়েছে গোড়াতে। এটি সাধারণত হালকা নরম অন্যান্য গ্রীষ্মকালীন সবজির চেয়ে, কিন্তু এটি অনেক বেশি সতেজ।
0.5
681.487787
20231101.bn_630940_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
বই শিল্পের ভিতর, মুদ্রকরা প্রায়ই নমুনা কপি হিসেবে কিছু সম্পূর্ণ ছাপা বই প্রকাশকদের কাছে বিক্রি বাড়াবার জন্যে দ্রুত চালিয়ে দেয় অথবা বাইরে পাঠানো হবে প্রকাশনা-পূর্ববর্তী সমীক্ষার জন্যে। বাদবাকি বইগুলো প্রায়ই ছাপার সুবিধে থেকে সাগর পরিবহনের মাধ্যমে যাতায়াত করে। তদনুসারে, মুদ্রণ-পূর্ববর্তী প্রুফ অনুমোদন এবং ওয়্যারহাউসে বইগুলোর আগমনের মধ্যবর্তী বিলম্ব হয়, অধিকতর কম খুচরো দোকানে, এটা লাগতে পারে কয়েক মাস। যেসব বই সিনেমা মুক্তি-দিবসের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ, সেই সব বইয়ের জন্যে (বিশেষ করে শিশু চলচ্চিত্রগুলোর জন্যে), প্রকাশকগণ সিনেমাতে আগ্রহ তৈরি করার প্রয়োজনে দোকানে বইগুলো হাজির করার ব্যবস্থা করে সিনেমা মুক্তি পাওয়ার দু-মাস পর্যন্ত আগে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
১৯১১ খ্রিস্টব্দে উপহাস করা হয়েছিল যে, এনসাক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা "একটা পুরোপুরি ব্যবসায়িক ব্যাপার" যেটা সাহিত্যের গুণমানের চেয়ে লাভের দিকে বেশি নজর দিত, প্রকাশন মৌলিকভাবে একটা ব্যবসা, একটা বই অথবা অন্য প্রকাশনার বিক্রি থেকে আয় ছাপিয়ে যাবেনা সৃষ্টি, উৎপাদন, এবং বিতরণের প্রয়োজনে খরচা করাতে। প্রকাশন এখন একটা বড়ো ধরনের শিল্প, যেমন সবচেয়ে বড়ো কোম্পানি রীড এলসেভিয়ার এবং পিয়ারসন পিএলসি যাদের বিশ্বজুড়ে প্রকাশন ব্যবস্থা চালু আছে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
প্রকাশক প্রথাগতভাবে বিজ্ঞাপন এবং অন্যান্য বিপণন কাজকর্মগুলো নিয়ন্ত্রণ করে, কিন্তু সম্ভবত বিভিন্ন ধরনের দৃষ্টিকোণ থেকে বিশেষজ্ঞ প্রকাশক বিপণন এজেন্সিদের সঙ্গ চুক্তির অধীন চুক্তি করে। বিভিন্ন কোম্পানিতে, সম্পাদনা, প্রুফরিডিং, বিন্যাস, নকশা, এবং অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গির উৎপাদন পদ্ধতিগুলো চালিয়ে যাওয়া হয় স্বাধীনভাবে কাজ করার কর্মীগোষ্ঠী দিয়ে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_36
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
কখনো কখনো নিবেদিত-প্রাণ ঘরের বিক্রয় ব্যক্তিদের বদলে কোম্পানিগুলোকে, যারা বিশেষভাবে বইদোকানে বিক্রি করে, পাইকারি বিক্রেতাদের, এবং পয়সার বিনিময়ে চেইন স্টোরের সঙ্গে কাজ করে। এই প্রবণতা খুচরো বুক চেইন হিসেবে অগ্রগতি আনে এবং সুপারমার্কেটগুলো তাদের খরিদারি কেন্দ্রীভূত করে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
ছাপানোর পর্যায় পর্যন্ত পুরো পদ্ধতিটায় যদি বাইরের কোনো কোম্পানি অথবা ব্যক্তিরা হস্তক্ষেপ করে, এবং তারপর প্রকাশন সংস্থাকে বিক্রি করে, এটাকে বুক প্যাকেজিং হিসেবে জানা যায়। বিভিন্ন আঞ্চলিক বাজারের ছোটো প্রকাশকদের মধ্যে এটা একটা সাধারণ কৌশল, যেখানে  সেই কোম্পানিটা, যারা প্রথম বৌদ্ধিক সম্পদের অধিকার কিনেছে, তারপর প্যাকেজটা অন্য প্রকাশকদের বিক্রি করে এবং পুঁজি বিনিয়োগের তাৎক্ষণিক লাভ পায়। প্রথম প্রকাশক প্রায়শই সকল বাজারে চালানোর মতো যথেষ্ট পরিমাণ কপি ছাপবে এবং সেই অবস্থায় সকলের জন্যে ছাপার ওপর অধিকতম সংখ্যক কার্যকরতা পাবে।
1
679.580213
20231101.bn_630940_38
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
কিছু সংখ্যক ব্যবসা উল্লম্ব একীকরণ নীতিতে তাদের লাভের অঙ্ক উচ্চতম হারে বাড়ায়; বই প্রকাশন তার মধ্যে একটা নয়। যদিও সংবাদপত্র এবং সাময়িকপত্র কোম্পানিগুলোর এখনো প্রায়ই নিজেদের ছাপাখানা এবং বাঁধাই কর্মীযূথ থাকে, বই প্রকাশকদের যেটা কদাচিৎ থাকে। একইভাবে, বাণিজ্যটায় সাধারণত প্রস্তুত উৎপাদনগুলো একটা বিতরণকারীর ডিস্ট্রিবিউটর মাধ্যমে বিক্রি হয়, যে প্রকাশকের জিনিসপত্র একটা শতাংশ ফিয়ের জন্যে কিংবা বিক্রি-অথবা-ফেরত চুক্তিতে গুদামজাত ও বিতরণ করে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_39
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
অন্তর্জাল বা ইন্টারনেট উদ্ভাবনের সঙ্গে সঙ্গে বাস্তবে কাগজে ছাপার, বাস্তবে সরবরাহ এবং বই গুদামজাত করার প্রয়োজন ছাড়াই ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে বই বিতরণ শুরু হয়। সুতরাং, বিষয়টা একটা মজাদার মোকাবেলার প্রশ্ন ছুড়ে দেয় প্রকাশক, বিতরণকারী, খুচরো বিক্রেতাদের দিকে। প্রশ্নটা প্রকাশন সংস্থাগুলোর, সর্বোপরি পুরো প্রকাশনা ব্যবস্থার ওপর কার্যকরতা এবং গুরুত্বের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এটা একটা সাধারণ অভ্যাস যে, লেখক, যিনি কাজটার আসল সৃষ্টিকারী, তিনি, হতে পারেন মহিলা কিংবা পুরুষ, বইয়ের কাজ চালু করার জন্যে মাত্র ১০ শতাংশের আশপাশ তার পুরস্কার হিসেবে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এরকম চুক্তিতে যারা বইয়ের প্রকাশক সংস্থা, বিতরণ সংস্থা, বিপণনকারী, এবং খুচরো বিক্রেতা, তাদেরকে ৯০ শতাংশই ছেড়ে দেওয়া হয়। নিচে একটা বই বিক্রি থেকে বিতরণের ব্যবস্থাপনার উদাহরণ (পুনর্গঠিত) দেওয়া হল।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_40
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
সমাজে একটা ভুল ধারণা আছে যে, প্রকাশনা শৃঙ্খলের মধ্যে প্রকাশন সংস্থাগুলো অত্যধিক লাভ করে এবং সেই জায়গায় লেখকরা সামান্যতম দাম পায়। যাই হোক, বেশির ভাগ প্রকাশক এক-একটা আলাদা শিরোনাম থেকে অল্প লাভ করে, এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ বইতে না-লাভ না-লোকসানে চলে। আনুমানিক বইয়ের দামের ৮০ শতাংশ খরচ করতে হয় প্রস্তুতকরণ, বিতরণ, এবং ছাপাইয়ে (এর মধ্যে ছাপাতেই সবচেয়ে কম খরচ ধরা হয়)। সফলতাপূর্ণ শিরোনামগুলোতে সাধারণত প্রকাশন সংস্থাসমূহ ১০ শতাংশের মতো লাভ করতে পারে, সঙ্গ লেখকরা খুচরো দামের ৮-১৫ শতাংশ নেয়। যাই হোক, লেখকরা সবাই হল ব্যক্তি, আর তারা প্রায়ই বইয়ের লাভ হোক বা না-হোক অন্য কারো সঙ্গে লভ্যাংশ ভাগ না-করে  অগ্রিম অর্থ পেয়ে যায়, এটা তাদেরকে প্রকাশনা পদ্ধতিটার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম মেটানো ব্যক্তিদের তালিকায় রাখে।
0.5
679.580213
20231101.bn_630940_41
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE
প্রকাশনা
ইলেক্ট্রনিক বইয়ের জগতে প্রকাশনা সংস্থাগুলোর কার্যকলাপ প্রায় অভিন্ন।ই-বুক প্রকাশনার জন্যে একটা বই তৈরির পদ্ধতি ছাপা বইয়ের সঙ্গে একেবারে এক, মাত্র যে সমস্ত ফারাক, তাহল বিভিন্ন ধরনের প্রকাশনের মাধ্যমের হিসেব রাখা। যখন কিছু ব্যয়, যেমন যে ছাড় খুচরো বিক্রতাদের (সাধারণভাবে ৪৫ শতাংশের কাছাকাছি) তা বাদ দেওয়া হয়, ই-বুকে বাড়তি ব্যয় যোগ করা হয় (বিশেষত অবস্থান্তর পদ্ধতিতে), উৎপাদন ব্যয়ের ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতা একটা সমান স্তরে।
0.5
679.580213
20231101.bn_18295_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
লুক্সেমবার্গ (/ ; ; ; ) বা গ্র্যান্ড ডাচি দে লুক্সেমবার্গ পশ্চিম ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। এর পশ্চিম ও উত্তরে বেলজিয়াম, পূর্বে জার্মানি এবং দক্ষিণে ফ্রান্স অবস্থিত। দেশটির রাজধানী হলো লুক্সেমবুর্গ শহর, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের চারটি অফিসিয়াল রাজধানীর একটি (অন্য তিনটি ব্রাসেল্‌স, ফ্রাঙ্কফুর্ট ও স্ট্রাসবার্গ)। দেশটির সংস্কৃতি, মানুষজন ও ভাষাগুলি তার প্রতিবেশীদের সাথে অত্যন্ত জড়িত। ফ্রান্স এবং জার্মানির প্রতিবেশী হওয়া কারণে এটিতে ফরাসি এবং জার্মান সংস্কৃতির ব্যাপক মিশ্রণ ঘটেছে। লুক্সেমবার্গীয় হলো লাক্সেমবার্গীয় জনগণের একমাত্র জাতীয় ভাষা। লুক্সেমবার্গীয় ছাড়াও ফরাসি এবং জার্মান ভাষাও প্রশাসনিক ও বিচারিক বিষয়ে ব্যবহৃত হয় এবং এই তিনটি ভাষাই যৌথভাবে লুক্সেমবার্গের প্রশাসনিক ভাষা হিসেবে বিবেচিত হয়।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
, এটি ইউরোপের ক্ষুদ্রতম সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির মধ্যে একটি । ২০১৯ সালে, লুক্সেমবার্গের জনসংখ্যা ছিল ৬৩৪,৭৩০, যা এটিকে ইউরোপের সর্বনিম্ন জনসংখ্যার দেশগুলির মধ্যে একটি করে তোলে, কিন্তু এখন পর্যন্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি । লুক্সেমবার্গের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক বিদেশী। একটি সাংবিধানিক রাজার সাথে একটি প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র হিসাবে, এটি গ্র্যান্ড ডিউক হেনরির নেতৃত্বে রয়েছে এবং এটি বিশ্বের একমাত্র অবশিষ্ট সার্বভৌম গ্র্যান্ড ডাচি । লুক্সেমবার্গ একটি উন্নত দেশ, যেখানে একটি উন্নত অর্থনীতি এবং বিশ্বের সর্বোচ্চ জিডিপি (পিপিপি) মাথাপিছু । সুবিশাল দুর্গ এবং পুরানো শহরটির ব্যতিক্রমী সংরক্ষণের কারণে ১৯৯৪ সালে লুক্সেমবার্গ শহরটিকে তার পুরানো কোয়ার্টার এবং দুর্গগুলিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
লুক্সেমবার্গের ইতিহাস ৯৬৩ সালে থেকে শুরু হয় বলে মনে করা হয়, যখন কাউন্ট সিগফ্রাইড একটি পাথুরে শৈলান্তরীপ এবং এর রোমান যুগের দুর্গগুলিকে লুসিলিনবুরহুক, "লিটল ক্যাসেল" নামে পরিচিত এবং কাছাকাছি ট্রিয়ারের সেন্ট ম্যাক্সিমিনের ইম্পেরিয়াল অ্যাবে থেকে আশেপাশের এলাকা অর্জন করে। সিগফ্রিডের বংশধররা বিবাহ, যুদ্ধ এবং ভাসাল সম্পর্কের মাধ্যমে তাদের অঞ্চল বৃদ্ধি করেছিল। ১৩ শতকের শেষের দিকে, লুক্সেমবার্গের গণনা একটি উল্লেখযোগ্য অঞ্চলের উপর রাজত্ব করেছিল। ১৩০৮ সালে, লুক্সেমবার্গের কাউন্ট হেনরি সপ্তম রোমানদের রাজা এবং পরে পবিত্র রোমান সম্রাট হন। হাউস অফ লুক্সেমবার্গ উচ্চ মধ্যযুগে চারটি পবিত্র রোমান সম্রাট তৈরি করেছিল। ১৩৫৪ সালে, চতুর্থ চার্লস প্রশাসনিক বিভাগকে লুক্সেমবার্গের ডাচিতে উন্নীত করেন। ডাচি শেষ পর্যন্ত বারগুন্ডিয়ান সার্কেলের অংশ হয়ে ওঠে এবং তারপরে হ্যাবসবার্গ নেদারল্যান্ডের সতেরোটি প্রদেশের মধ্যে একটি। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে, লুক্সেমবার্গের শহর এবং দুর্গ, ফ্রান্সের রাজ্য এবং হ্যাবসবার্গ অঞ্চলগুলির মধ্যে অবস্থিত মহান কৌশলগত গুরুত্বের, ধীরে ধীরে ইউরোপের সবচেয়ে নামী দুর্গগুলির মধ্যে একটি হিসাবে গড়ে ওঠে। লুই চতুর্দশের ফ্রান্স এবং মারিয়া থেরেসার অস্ট্রিয়া উভয়ের অন্তর্গত হওয়ার পর, লুক্সেমবার্গ নেপোলিয়নের অধীনে প্রথম ফরাসি প্রজাতন্ত্র এবং সাম্রাজ্যের অংশ হয়ে ওঠে।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
১৮১৫ সালে ভিয়েনার কংগ্রেসে বর্তমান লুক্সেমবার্গের রাজ্য প্রথম আবির্ভূত হয়। গ্র্যান্ড ডাচি, তার শক্তিশালী দুর্গ সহ, ফ্রান্সের আরেকটি আক্রমণের বিরুদ্ধে শহরটিকে রক্ষা করার জন্য একটি প্রুশিয়ান গ্যারিসন সহ নেদারল্যান্ডের উইলিয়াম I-এর ব্যক্তিগত দখলে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল। ১৮৩৯ সালে, বেলজিয়ান বিপ্লবের অশান্তির পরে, লুক্সেমবার্গের বিশুদ্ধভাবে ফরাসি-ভাষী অংশ বেলজিয়ামের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং লুক্সেমবার্গীয়-ভাষী অংশ (আরেলারল্যান্ড বাদে, আরলনের চারপাশের এলাকা) লুক্সেমবার্গের বর্তমান রাজ্যে পরিণত হয়।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
লুক্সেমবার্গ হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ওইসিডি, জাতিসংঘ, ন্যাটো এবং বেনেলাক্সের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। লুক্সেমবার্গ শহর, যা দেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, এটি ইইউ-এর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থার আসন। লুক্সেমবার্গ ২০১৩ এবং ২০১৪ সালের জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দায়িত্ব পালন করেছে, যা দেশের ইতিহাসে প্রথম ছিল। ২০২০ সাল পর্যন্ত, লাক্সেমবার্গের নাগরিকদের ভিসা-মুক্ত বা ভিসা-অন-অ্যারাইভাল অ্যাক্সেস ছিল ১৮৭টি দেশ এবং অঞ্চলে, লুক্সেমবার্গের পাসপোর্ট বিশ্বের পঞ্চম স্থানে, ডেনমার্ক এবং স্পেনের সাথে সংযুক্ত।
1
676.595409
20231101.bn_18295_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
৮১৫ সালে নেপোলিয়নের পরাজয়ের পর, লুক্সেমবার্গের ডাচি পুনরুদ্ধার করা হয়। যাইহোক, যেহেতু অতীতে এই অঞ্চলটি পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের পাশাপাশি হ্যাবসবার্গিয়ান নেদারল্যান্ডসের অংশ ছিল, তাই প্রুশিয়া রাজ্য এবং নেদারল্যান্ডস যুক্তরাজ্য উভয়ই এখন এই অঞ্চলের অধিকার দাবি করেছে। ভিয়েনার কংগ্রেসে মহান শক্তিরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে লুক্সেমবার্গ নবগঠিত জার্মান কনফেডারেশনের সদস্য রাষ্ট্র হবে, কিন্তু একই সময়ে নেদারল্যান্ডসের রাজা উইলিয়াম প্রথম, ব্যক্তিগত ইউনিয়নে, প্রধান হবেন। অবস্থা. প্রুশিয়াকে সন্তুষ্ট করার জন্য, এটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে শুধুমাত্র লুক্সেমবার্গের দুর্গই প্রুশিয়ান সৈন্যদের দ্বারা পরিচালিত হবে না, বরং লুক্সেমবার্গীয় অঞ্চলের (প্রধানত বিটবার্গ এবং সেন্ট ভিথের আশেপাশের এলাকাগুলি) প্রুশিয়ান সম্পত্তিতে পরিণত হবে। এটি দ্বিতীয়বারের মতো চিহ্নিত করেছে যে লুক্সেমবার্গের ডাচি আকারে হ্রাস পেয়েছে এবং এটি সাধারণত লুক্সেমবার্গের দ্বিতীয় বিভাজন হিসাবে পরিচিত। এই ক্ষতির জন্য ডাচিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য, ডাচিকে গ্র্যান্ড-ডাচিতে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, এইভাবে ডাচ রাজাদের গ্র্যান্ড-ডিউক অফ লুক্সেমবার্গের অতিরিক্ত উপাধি দেওয়া হয়েছিল।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
১৮৩০-১৮৩১ সালের বিজয়ী বেলজিয়ান বিপ্লবের পর বেলজিয়াম একটি স্বাধীন দেশ হওয়ার পর, এটি লুক্সেমবার্গের পুরো গ্র্যান্ড-ডাচিকে বেলজিয়ামের অংশ বলে দাবি করে, তবে ডাচ রাজা যিনি লুক্সেমবার্গের গ্র্যান্ড ডিউক এবং প্রুশিয়াও ছিলেন, তিনি তা করেননি। তারা লুক্সেমবার্গের শক্তিশালী দুর্গে তাদের দখল হারাতে চায় না এবং বেলজিয়ামের দাবির সাথে একমত হয়নি। ১৮৩৯ সালের লন্ডন চুক্তিতে এই বিরোধের সমাধান হবে যেখানে লুক্সেমবার্গের তৃতীয় বিভাজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এই সময় অঞ্চলটি অর্ধেকেরও বেশি হ্রাস করা হয়েছিল, কারণ দেশের প্রধানত ফ্রাঙ্কোফোন পশ্চিম অংশ (কিন্তু তৎকালীন আরেলারল্যান্ডের লুক্সেমবার্গীয় -ভাষী অংশ) বেলজিয়ামের নতুন রাজ্যে স্থানান্তরিত হয়েছিল এবং এর সাথে লুক্সেমবার্গকে তার আধুনিক সীমানা দেওয়া হয়েছিল। . ১৮৩৯ সালের চুক্তিটি লুক্সেমবার্গের অবশিষ্ট জার্মানিক-ভাষী গ্র্যান্ড-ডাচির পূর্ণ স্বাধীনতাও প্রতিষ্ঠা করে।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
১৮৪২ সালে লুক্সেমবার্গ জার্মান কাস্টমস ইউনিয়নে (জোলভেরিন) যোগ দেয়। এর ফলে জার্মানির বাজার খোলা, লাক্সেমবার্গের ইস্পাত শিল্পের বিকাশ এবং ১৮৫৫ থেকে ১৮৭৫ সাল পর্যন্ত লাক্সেমবার্গের রেলওয়ে নেটওয়ার্কের প্রসার ঘটে।
0.5
676.595409
20231101.bn_18295_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97
লুক্সেমবার্গ
১৮৬৬ সালের লুক্সেমবার্গ সঙ্কট প্রায় প্রুশিয়া এবং ফ্রান্সের মধ্যে যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার পর, যেহেতু উভয়ই লুক্সেমবার্গ এবং এর শক্তিশালী দুর্গের উপর অন্যের প্রভাব দেখতে রাজি ছিল না, গ্র্যান্ড ডাচির স্বাধীনতা এবং নিরপেক্ষতা লন্ডনের দ্বিতীয় চুক্তির দ্বারা পুনরায় নিশ্চিত করা হয়েছিল এবং অবশেষে প্রুশিয়া লাক্সেমবার্গ দুর্গ থেকে তার সৈন্য প্রত্যাহার করতে ইচ্ছুক এই শর্তে যে দুর্গগুলি ভেঙে দেওয়া হবে। একই বছর ঘটেছিল। ১৮৭০ সালে ফ্রাঙ্কো-প্রুশিয়ান যুদ্ধের সময়, উত্তর জার্মান কনফেডারেশন দ্বারা লুক্সেমবার্গের নিরপেক্ষতাকে সম্মান করা হয়েছিল এবং ফ্রান্স বা জার্মানি কেউই দেশটিতে আক্রমণ করেনি।
0.5
676.595409
20231101.bn_749851_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
বিভীষণ (আইএএসটি: ) ছিলেন রামায়ণে বর্ণিত রাবণের ভ্রাতা এবং লঙ্কার সিংহাসনে রাবণের উত্তরসূরী৷ রাক্ষস হওয়া সত্ত্বেও বিভীষণ ছিলেন মহৎ এবং চরিত্রবান পুরুষ, তিনি তার রাবণের দ্বারা সীতাহরণের কাজকে ঘৃণ্য চোখে দেখতেন এবং তিনি রাবণের কাছে বারবার সীতাকে তার স্বামী রামের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন, যদিও তার এই অনুরোধে রাবণ বিশেষ কর্ণপাত করেননি৷ রাবণ বিভীষণের কথা না শুনলে মা নিকষার পরামর্শে তিনি লঙ্কা ও তার ভ্রাতাকে ত্যাগ করে রামের পক্ষে যোগ দেন৷ রাম-রাবণের যুদ্ধে রাম রাবণকে পরাজিত করলে বিভীষণ লঙ্কার রাজা উপাধি পান এবং রাম অযোধ্যায় ফিরে আসেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
ইতিহাসের বেশ কিছু পর্বে সিংহলিরা বিভীষণকে তাদের চারজন অভিভাবক (চতুর্মহারাজা) ও রক্ষাকর্তার মধ্যে একজন বলে গণ্য করে থাকেন৷ কোট্টে সাম্রাজ্যকালে এই চতুর্মহারাজ বিশ্বাসটি প্রকট হয়ে ওঠে৷ লেখক বিক্রমসিংহ আদিগরের "রাবণ কথা" অনুসারে, রাম রাবণকে হত্যা করার পর বিভীষণ যক্ষদের রাজধানী অলকাপুরী থেকে কেলণিয়-তে (বর্তমানে কলম্বোর নিকট অবস্থিত) স্থানান্তর করেন৷ খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে তোটগমুবে শ্রী রাহুল থেরা লিখিত কবিতা স্যললিহিনী সন্দেশয় অনুসারে, বিভীষণ এই খবর চরদের দ্বারা সিংহলী পার্বত্য ময়নার পায়ে বাঁধা চিঠির মাধ্যমে কেলণিয় তে পাঠানোর আদেশ দেন৷ খ্রিষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে তিনি পত্তিনি দেবীর দ্বারা দেবত্ব লাভ করেন৷ ঐসময়ে তিনি কেলণিয় অঞ্চলে অগণিত ভক্তের দ্বারা পূজিত হতে থাকেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
পুরাণ মতে বিভীষণ ছিলের সাত্ত্বিকগুণ সম্পন্ন ও শুদ্ধসাত্ত্বিক হৃদয়বান পুরুষ৷ ছোটোবেলা থেকে তিনি প্রায় সময়েই ঈশ্বর সাধনা ও দেবতার ধ্যান করতে পছন্দ করতেন৷ ঘটনাক্রমে ব্রহ্মা তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে তাকে বরদান করতে চাইলে বিভীষণ দেবতার চরণকমলে নিজের মনোনিবেশ করতে পারার শক্তি চান৷ এবং এই একাগ্র মনঃসংযোগের দ্বারাই তিনি তিনি শ্রীবিষ্ণুর দর্শন চান ও তার চরণস্পর্শ করতে চান বলে বর চান৷ তার এই ইচ্ছা খুব ভালোভাবেই পূর্ণ হয় এবং রামায়ণ মতে বিভীষণ তার সুখ ও আড়ম্বরপূর্ণ জীবন ছেড়ে বিষ্ণুর অবতার শ্রীরামের সাথে সাক্ষাৎকার করেন এবং দুরাচারী হত্যায় তাকে যথাসাধ্য সাহায্য ও সেবা করেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
বিভীষণ ছিলেন ঋষি বিশ্রবা ও নিকষার কনিষ্ঠ পুত্র৷ পুলস্ত্য মুনির উত্তরসূরী পৌলস্ত্য হিসাবে তিনি যোগ্য সাত্ত্বিকগুণের সম্পন্ন ছিলেন৷ তিনি লঙ্কার রাজা রাবণ ও নিদ্রার রাজা কুম্ভকর্ণের কনিষ্ঠ ভ্রাতা, তথা ধনদেবতা কুবের ছিলেন তার বৈমাত্রেয় ভ্রাতা৷ রক্ষকুলে রাক্ষসী মায়ের কোলে জন্ম হলেও তিনি তার পিতার মতো সতর্ক এবং ধার্মিক ছিলেন এবং নিজেকে ব্রাহ্মণ হিসাবেই নিজেকে গড়ে তোলেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
জ্যেষ্ঠভ্রাতা রাবণের থেকে বিপরীতগুণ সম্পন্ন হওয়ার কারণে তিনি রাবণের দ্বারা সীতাহরণের ঘটনা মেনে নিতে পারেননি৷ উপরন্তু তিনি রাবণকে এবিষয়ে বোঝানোর চেষ্টা করলে রাবণ তাকে অপমান করেন৷ ফলে তিনি মা নিকষার পরামর্শে লঙ্কা ত্যাগ করেন৷ পরে তিনি রামের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং তার সৈন্যগঠনে সাহায্য করে সীতা পুণরুদ্ধারের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন৷ তিনি রামসনার কাছে রাবণের প্রতিরক্ষাবাহিনীর গুপ্ত তথ্য ফাঁস করেন ও রামকে এই ধর্মযুদ্ধ জয়ের আশ্বাস দেন৷ রাম বিভীষণের কথা মেনে নেন এবং রাবণ-বধের পর তাকে লঙ্কার সিংহাসনে বসানোর প্রতিশ্রুতি দেন৷
1
671.136009
20231101.bn_749851_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
লঙ্কার রাম-রাবণের যুদ্ধে লঙ্কার গুপ্ত তথ্যের বিষয়ে বিভীষণের জ্ঞান রামের যুদ্ধ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷ বিভীষণ নিঃসঙ্কোচে লঙ্কাপুরীর অনেক অন্তরালের তথ্য বিষয় রামের সামনে উন্মোচন করেছিলেন যেমন পৌলস্ত্য কুলমাতা নিকুম্ভিলা মন্দির ও যজ্ঞাগারের গুপ্ত রহস্য ফাঁস রামের যুদ্ধজয়ে অন্যতম কারণ ছিলো৷ রাম ও রাবণের মেঘের অন্তরালে যুদ্ধ চলাকালীন রাম রাবণকে চিহ্নিত করতে অক্ষম হয়ে পড়লে তিনিই রাবণের মৃত্যুর পথ তাকে জ্ঞাত করান৷ তিনি রামকে জানান যে রাবণ তার উদরে সঞ্চিত করে রেখেছেন, ফলে সেই সুগন্ধীকে শুষ্ক করা অত্যাবশ্যক৷ অন্তিমে রাম রাবণকে বধ করতে সক্ষম হন৷ আবার আধুনিক পাঠকবর্গ ভারতীয় মহাকাব্যগুলির সুচরিত্র ও দূরাচারী বিশ্লেষণ করার সময়ে রামায়ণে চিত্রায়িত চরিত্রগুলির বিশ্লেষণে ধর্ম বিষয়ক দ্যোতক অর্থ খুঁজে পান৷ মহাকাব্যটি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে কুম্ভকর্ণ বা বিভীষণ কেউই ধর্মের পথ ছেড়ে স্বেচ্ছায় অধর্ম করতে চাননি কিন্তু তাদের কাছে উভয়সঙ্কট নিষ্পত্তির দ্বিতীয় কোনো পথ না থাকায় তারা নিজেদের ধর্মমতো পক্ষ চয়ন করেন৷ রামায়ণ শিক্ষা দেয় যে, কুম্ভকর্ণ তার রাবণকে পরামর্শ দেওয়ার পর সে তা মানতে অপ্রস্তুত থাকলে তিনি(কুম্ভকর্ণ) ভ্রাতার প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে তার পক্ষ নেয়, আবার বিভীষণের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটলে তিনি(বিভীষণ) তার বিরোধ করেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
প্রতীকীভাবে, রামায়ণে বিভীষণ চরিত্রটি ছিলো শ্রীরামের প্রতি আত্মসমর্পণকৃত তার এক ভক্তের৷ চরিত্রটি বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, ঈশ্বর তার ভক্তের কুল গোত্র বা জন্মস্থান দেখে ভেদাভেদ করেন না৷ একই ধরনের নীতিকথা প্রহ্লাদ ও নরসিংহের শ্রুতিতেও লক্ষ্য করা যায়৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
রাবণ-বধের পর বিভীষণ লঙ্কার সিংহাসনে বসলে তিনি সম্পূর্ণভাবে দৈত্যসুলভ আচরণ এবং দৈত্যরীতি বিসর্জন দেন এবং সঠিক ধর্মের পথে চলা শুরু করেন৷ তার স্ত্রী ও লঙ্কার রাণী সরমা তাকে ধর্মের পথে চলতে সহধর্মিণীর ভূমিকা পালন করে৷ পরবর্তীকালে অনাল্তে নাম্নী এক কন্যাসন্তান জন্মায়৷
0.5
671.136009
20231101.bn_749851_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A6%A3
বিভীষণ
যুদ্ধ শেষে রাম যখন অযোধ্যার দিকে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে থাকেন, ঠিক তখনই তিনি নিজের আসল বিষ্ণুরূপে বিভীষণকে দর্শন দেন এবং পৃৃথিবীতে থেকে মানবসেবা করে তাদের সঠিক ধর্মপথের দিশা দেওয়ার দেশ করেন৷ এভাবে বিভীষণ দীর্ঘ অমরত্ব পান ও সপ্ত চিরঞ্জীবিদের মধ্যে একজন হয়ে ওঠেন৷ বিষ্ণুরূপে তিনি বিভীষণকে রামের জন্মগত সূর্যবংশের দেবতা শ্রীরঙ্গনাথের আরাধনা করতে বলেন৷
0.5
671.136009
20231101.bn_883902_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
পরবর্তী সময়কালে, নির্দিষ্ট ধরনের ঘটনা নিয়ে তাদের নিজস্ব পৃথক ঘরানা(genre) বিকশিত হয়েছিল। একটি ঘরানা হলো ;রাসুলের অলৌকিক ঘটনা', যাকে আলাম আল-নুবুওয়া বলা হয় (আক্ষরিক অর্থে, "নবুওয়াতের প্রমাণ)। আরেকটি ঘরানা হল, ফাদা'ইল ওয়া মাসালিব - এমন ঘটনা যা তার সাহাবি, শত্রু এবং মুহাম্মদ (সা) এর সময়কালের মানুষদের নিয়ে বলে। কিছু কিছু সীরাতে মুহাম্মদ (সা) - এর কাহিনী ছাড়াও তার মধ্যে পূর্ববর্তী নবী, পারস্য রাজা, প্রাক-ইসলামিক আরব উপজাতি এবং খোলাফায়ে রাশিদীনেরর ঘটনাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
কুরআনে বর্ণিত বিভিন্ন ঘটনার আলোকে সীরাত গঠিত হয়। এই অংশগুলি প্রায়শই তাফসির এবং শানে নুযূলের লেখকরা ব্যবহার করেন।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
নিচে প্রাথমিক যুগের হাদীস সংগ্রহকারীদের কয়েকজনের তালিকা দেওয়া হয়েছে যারা সীরাত ও মাগাজি রিপোর্ট সংগ্রহ ও সংকলনে বিশেষজ্ঞ ছিলেন:
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
উরওয়াহ ইবনুয যুবায়ের (মৃত্যু ৭১৩)। তিনি উমাইয়া খলিফা আবদুল-মালেক ইবনে মারওয়ান এবং আল-ওয়ালিদের নবীর সময়ে ঘটা ঘটনা নিয়ে জানতে চাওয়া চিঠির জবাবে লিখতেন। আবদুল আল মালিক যেহেতু মাগাযি সাহিত্যকে তেমন মুল্যায়ন করেতেন না, তাই সে তার চিঠিতে ঘটনাগুলো গল্প আকারে লিখতেন না। তিনি এই বিষয়ে কোনও বই লিখেছেন বলে জানা যায়নি।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
ওয়াহাব ইবনে মুনাব্বিহ ( মৃত্যু: ৭২৫ থেকে ৭৩৭)। বেশ কয়েকটি বই তিনি লিখেছিলেন তবে সেগুলির কোনটিই এখন বিদ্যমান নেই। ইবনে ইসহাক, ইবনে হিশাম, মুহাম্মদ ইবনে জারির আল-তাবাবি এবং আবু নাঈম আল-ইফাহানী এর লেখায় তার কিছু উদ্ধৃতি রয়েছে।
1
667.127082
20231101.bn_883902_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
ইবনে শিহাব আল জুহরি (মৃত্যু ৭৩৭), সীরাত সাহিত্যে একটি কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব তিনি, যিনি হাদীস ও আখবর উভয়ই সংগ্রহ করেছিলেন। তার আখবরেও বর্ণনার শিকল বা ইসনাদ রয়েছে। তাকে উমাইয়া আদালত পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো এবং তাকে দুটি বই লিখতে বলা হয়েছিল, একটি বংশপরিচয়বিদ্যা নিয়ে এবং অন্যটি মাগাজি নিয়ে। প্রথমটি বাতিল করা হয়েছিল এবং মাগাজি সম্পর্কিত হয় আর খুজে পাওয়া যায়নি বা আদোও কখনও লেখা হয়নি।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
আল-যুহরির ছাত্র মুসা ইবনে উক্ববা কিতাব আল-মাগাজি লিখেছিলেন, একটি বইটি তার ছাত্রদের পড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হত; তা এখন হারিয়ে গেছে, তবে তার কিছু অংশ সংরক্ষিত হয়েছিল, যদিও সেগুলো নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক (মৃত্যু ৭৬৭ বা ৭৬১), আল-যুহরির আরেক শিক্ষার্থী তিনি, যিনি মৌখিক বর্ণনা সংগ্রহ করেছিলেন যা নবীজির জীবনীর বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি তৈরি করেছিল। তার বর্ণনা বেশ কয়েকটি সূত্র ধরে বেঁচে ছিল, বিশেষত ইবনে হিশাম এবং ইবনে জারির আল-তাবারি তা সংরক্ষণ করেছিল।
0.5
667.127082
20231101.bn_883902_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4
সীরাত
ইবনে জুরাইজ কে ( মৃত্যু: ১৫০) ইবনে ইসহাকের "সমসাময়িক" এবং "মক্কা ভিত্তিক কর্তৃত্বের প্রতিদ্বন্ধী " হিসাবে বিবেচনা করা হত।
0.5
667.127082
20231101.bn_770813_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
সামুদ্রিক বালু (বা সমুদ্রের বালি) সমুদ্রের মধ্যে স্থানান্তরিত পলি এবংসমুদ্রের শিলাগুলির ক্ষয় থেকে আসে। বালির স্তরটির বেধ পরিবর্তিত হয়, তবে জমির কাছাকাছি বেশি বালি থাকে; এই জাতীয় বালি নির্মাণের কাজের জন্য আদর্শ এবং এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান পণ্য। ইউরোপ সামুদ্রিক বালির মূল খনি, যা বাস্তুতন্ত্র এবং স্থানীয় ফিশারিগুলিকে প্রচুর পরি করে।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
পৃথক কনা বা দানার উপরে গবেষণার ফলে এর উৎপত্তি এবং কীভাবে প্রবাহিত হয়, তার উপরে অনেক ঐতিহাসিক তথ্য প্রকাশিত হতে পারে। কোয়ার্টজ বালি যা সম্প্রতি গ্রানাইট বা গিনিস কোয়ার্টজ স্ফটিক থেকে পরিবেষ্টিত হয়েছে তার আকৃতি কৌনিক হবে। এটিকে জিওলজি তে গ্রাস বা বাসাবাড়ি নির্মাণের ব্যবসাতে ধারালো বালি হিসাবে গন্য করা হয় যেখানে কংক্রিটকে প্রাধান্য দেওয়া হয়, এবং বাগান করার ক্ষেত্রে,এটি সয়েল এ্যামেন্ডমেন্ট হিসাবে কাজ করে মাটির গাঠনিক বৈশিষ্ট্যকে উন্নত করে ,কাদামাটিকে আলগা করে । জল বা বাতাসের দ্বারা দীর্ঘ দূরত্বে পরিবাহিত বালু গোলাকার হবে, সেই সাথে কণার পৃষ্ঠে ক্ষয় হওয়ার নমুনা থাকবে। মরুভূমি বালি সাধারণত গোলাকার হয়।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
শখের বশে বালু সংগ্রহকারী ব্যক্তিরা এরিনোফাইল হিসাবে পরিচিত। বালির পরিবেশে যে জীবগুলি জন্মে তারা হ'ল সিমোফাইলস
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
ঘর্ষণ : স্যান্ডপেপারের আগে, ভেজা বালি ঘূর্ণ্ন ডিভাইসের ইলাস্টিক পৃষ্ঠে এবং খুব শক্ত পাথর (পাথরের ফুলদানি তৈরিতে), বা মেটাল (তামার রান্নার হাঁড়িগুলির দাগ অপসারণ করে পুনরায় ব্যবহারের কাজে) এর মধ্যে ঘর্ষনকারী উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হত।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
কৃষি : বেলে মাটি তরমুজ, পীচ এবং চিনাবাদামের মতো ফসলের জন্য আদর্শ এবং তাদের নিষ্কাশন এর সুবিধাজনক বৈশিষ্ট্যগুলো দুগ্ধচাষের জন্য তাদের কে উপযুক্ত করে তোলে।
1
666.736857
20231101.bn_770813_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
বায়ু পরিস্রাবণ : কাপড়ের সাথে মিশ্রিত সূক্ষ্ম বালি কণাগুলি সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট গ্যাস মাস্ক ফিল্টার ডিজাইনে ব্যবহৃত হত তবে তা মাইক্রো ফাইবারগুলো দ্বারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
অ্যাকোয়ারিয়া : বালু স্বল্পমূল্যে অ্যাকোরিয়াম বেস উপাদান তৈরি করে যা কারও কারও মতে বাড়িতে ব্যবহারের জন্য নুড়ি থেকে ও ভাল। এটি নোনতা পানির রিফ ট্যাঙ্কগুলির জন্যও প্রয়োজনীয়, যা প্রবাল এবং শেলফিস ভেঙে সৃস্ট আরাগোনাইট সমৃদ্ধ বালির যেমন পরিবেশ তার মত ।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
সৈকত পুষ্টি : সরকার সৈকতগুলিতে বালু স্থানান্তরিত করে যেখানে জোয়ার, ঝড় বা তীররেখায় ইচ্ছাকৃতভাবে কোন পরিবর্তন ঘটালে তা মূল বালিকে নষ্ট করে।
0.5
666.736857
20231101.bn_770813_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF
বালি
ইট : ম্যানুফাকচারিং প্লান্ট ইট উৎপাদন করার জন্য কাদামাটি এবং অন্যান্য উপকরণের মিশ্রণে বালি যুক্ত করে।
0.5
666.736857
20231101.bn_4494_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
এরপর সংক্ষেপে আলোচিত হয় ইথাকায় পেনেলোপির পাণিপ্রার্থীদের কথা। টেলামেকাস ওডিসিউসের সন্ধানে গিয়েছে বুঝতে পেরে ক্রুদ্ধ হয়ে তারা পরিকল্পনা করতে থাকে প্রত্যাবর্তনের সময় অতর্কিতে তার জাহাজ আক্রমণ করে টেলামেকাসকে হত্যা করবে তারা। এই কথা পেনেলোপির কর্ণগোচর হওয়ায় তিনি পুত্রের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
ওজিজিয়া দ্বীপে ওডিসিউস সাত বছর কালিপসোর হাতে বন্দী ছিলেন। কালিপসো ওডিসিউসের প্রেমে পড়ে বিবাহের পরিবর্তে অমরত্ব দানের প্রস্তাব রাখলেও ওডিসিউস সেই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন এবং ঘরে ফেরার জন্য আকুলতা প্রকাশ করতে থাকেন। আথিনার প্রার্থনা শুনে জিউস বার্তাবাহী দেবতা হার্মিসকে প্রেরণ করেন ওজিজিয়ায়। ওডিসিউসকে মুক্তিদানের আদেশ দেন তিনি। ওডিসিউস একটি ভেলা তৈরি করেন। পাথেয় হিসেবে কালিপসো এনে দেন বস্ত্র, খাদ্য ও পানীয়। সেই খবর পেয়ে পসেইডন ভেঙে দেন ওডিসিউসের ভেলাটি। কিন্তু সমুদ্রের উপদেবী ইনোর দেওয়া একটি আবরণের সাহায্যে সাঁতরে ফিয়েশীয়দের দ্বীপ স্কিয়ারিয়ার উপকূলে উপস্থিত হন ওডিসিউস। উলঙ্গ অবস্থায় পত্রগুচ্ছের আড়ালে আত্মগোপন করেন তিনি এবং পরিশ্রান্ত হয়ে ঘুমিয়েও পড়েন।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
পরদিন সকালে এক বালিকার কলহাস্যে ঘুম ভাঙে ওডিসিউসের। এই বালিকাই ছিল নউসিকিয়া। রাতে আথিনার স্বপ্নাদেশ পেয়ে সকালে সে দাসীদের নিয়ে এসেছিল সমুদ্রতটে। ওডিসিউস তার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করেন। নউসিকিয়া ওডিসিউসকে বলে তার পিতা অ্যালসিনোয়াস ও মাতা আরিটির আতিথ্য গ্রহণের জন্য। ওডিসিউসের পরিচয় না জেনেই অ্যালসিনোয়াস গৃহে প্রত্যাবর্তনের জন্য অতিথিকে একটি জাহাজ দিতে প্রতিশ্রুত হন। ওডিসিউস সেখানে বেশ কিছুদিন থেকে যান। একবার তিনি ডেমোডোকাস নামে এক অন্ধ গায়ককে বলেন ট্রোজান ঘোড়ার গল্পটি শোনাতে। ট্রোজান যুদ্ধে শত্রুদের ঠকানোর এই বিশেষ কৌশলে অডিসিউসই প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। এই পর্বের উপস্থাপনার সময় নিজের আবেগ সংযত রাখতে না পেরে অডিসিউস শেষপর্যন্ত নিজের পরিচয় প্রকাশ করেন। তারপর তিনি ট্রয় থেকে প্রত্যাবর্তনের কাহিনি শোনান।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
ফিয়েশীয়দের কাছে ওডিসিউস নিজের কাহিনি শোনালেন। একটি ব্যর্থ আক্রমণের পর ওডিসিউস ও তাঁর বারোটি জাহাজ ঝড়ের মুখে পড়ে ভেসে যায়। ওডিসিউসের সঙ্গে পদ্মভুকদের দেখা হয়। পদ্মভুকেরা ওডিসিউসের লোকজনদের নিজেদের ফল খেতে দেয়। তা খেয়ে তারা বাড়ি ফেরার কথা ভুলে যায়। ওডিসিউস তাদের বলপূর্বক টেনে এনে জাহাজে তোলেন।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
তারপর ওডিসিউস ও তার দলবল সাইক্লপসের দেশের কাছে একটি আরামদায়ক জনশূন্য দ্বীপে অবতরণ করেন। ওডিসিউসের লোকজন পলিফিমাসের গুহায় ঢুকে নিজেদের ইপ্সিত পনির ও মাংস পায়। গুহায় ফিরে পলিফিমাস একটি প্রকাণ্ড প্রস্তুরখণ্ড দিয়ে গুহার মুখটি বন্ধ করে দেয় এবং ওডিসিউসের দলবলকে খেতে যায়। ওডিসিউস পালাবার একটি পরিকল্পনা করেন। নিজেকে তিনি "কেউ-না" বলে পরিচয় দিয়ে পলিফিমাসকে মদ্য পরিবেশন করেন এবং একটি কাঠের সূচ্যগ্র দণ্ড দিয়ে তাকে অন্ধ করে দেন। পলিফিমাস চিৎকার করে উঠলে তার প্রতিবেশীরা ছুটে আসে। পলিফেমাস বলেন তাকে আক্রমণ করেছে "কেউ-না"। ওডিসিউস ও তাঁর দলবল শেষপর্যন্ত ভেড়ার পেটের তলায় নিজেদের বেঁধে বেরিয়ে পালিয়ে যান।
1
665.207774
20231101.bn_4494_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
পালিয়ে যাওয়ার সময় অবশ্য ওডিসিউস পলিফিমাসকে বিদ্রুপ করেন এবং নিজের পরিচয় প্রকাশ করে দেন। সাইক্লপসরা তাদের পিতা পসেইডনের কাছে প্রার্থনা করেন, যাতে পসেইডন ওডিসিউসকে দশ বছর উদ্দেশ্যহীনভাবে ভ্রমণ করার অভিশাপ দেন। পলায়নের পর এওলাস ওডিসিউসকে একটি থলি দেন। সেই থলির মধ্যে পশ্চিমা বায়ু ছাড়া আর সকল বায়ু ছিল। এই থলিই ওডিসিউসকে নিরাপদে বাড়ি ফিরিয়ে আনছিও। কিন্তু ইথাকা দৃশ্যমান হয়েই নাবিকেরা সেই থলিতে সোনা আছে ভেবে তা খুলে ফেলে। ওডিসিউস তখন ঘুমাচ্ছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সকল বায়ু একসঙ্গে ঝড় তুলে বেরিয়ে আসে এবং সেই ঝড়ে জাহাজ বহু দূরে চলে যায়। এওলাস বুঝতে পারেন যে ওডিসিউস দেবতাদের কোপে পড়েছেন। তাই তিনি আর সহায়তা করতে অস্বীকার করেন।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
নরখাদক লেস্ট্রিগোনিয়ানরা ওডিসিউসের নিজের জাহাজটি বাদে আর সব জাহাজ ধ্বংস করে দেওয়ার পরও তিনি যাত্রা অব্যাহত রাখেন এবং এয়াইয়া দ্বীপে উপনীত হন। সেখানে থাকতেন জাদুকরী-দেবী সার্সি। ঔষধ-মিশ্রিত পনির ও মদ খাইয়ে সার্সি ওডিসিউসের অর্ধেক দলকে শূকরে রূপান্তরিত করেন। হার্মিস ওডিসিউসকে সার্সির ব্যাপারে সাবধান করে দেন এবং মলি নামে একটি ঔষধি প্রদান করেন। এই ঔষধির প্রভাবে তিনি সার্সির জাদুর হাত থেকে নিস্তার লাভ করেন। ওডিসিউস সার্সিকে বাধ্য করেন তাঁর দলকে আবার মানুষের আকারে ফিরিয়ে দিতে। কিন্তু সার্সি কর্তৃক প্রলুব্ধ হয়ে তাঁরা এক বছর সার্সির কাছেই থেকে যান। শেষে সার্সিরই নির্দেশ মতো ওডিসিউস ও তাঁর দলবল মহাসাগর পার হয়ে জগতের পশ্চিম সীমায় উপনীত হন। সেখানে ওডিসিউস মৃতদের উদ্দেশ্যে পূজা উৎসর্গ করেন। ওডিসিউস ভষিষ্যদ্বক্তা টায়ারেসিয়াসের প্রেতাত্মাকে আবাহন করেন এবং জানতে পারেন যে যদি তিনি ও তাঁর দলবল থ্রিনাশিয়া দ্বীপে হেলিয়সের পবিত্র গবাদি পশু ভক্ষণ থেকে বিরত থাকেন, তাহলে তাঁরা ঘরে ফিরতে পারবেন। অন্যথায় তিনি তাঁর জাহাজ ও সমগ্র নাবিকদলকে খোয়াবেন।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
এয়াইয়াতে ফিরে তাঁরা এলপিনরকে সমাহিত করেন এবং সার্সি তাঁদের যাত্রাপথের অবশিষ্ট পর্যায়গুলি সম্পর্কে পরামর্শ দেন। তাঁরা সাইরেনদের দেশের প্রান্ত ঘেঁষে চলে যান। সকল নাবিকের কান ওডিসিউস মৌমাছির দেহনিঃসৃত মোম দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছিলেন। শুধু নিজে তিনি সাইরেনদের গান শুনতে চাইছিলেন বলে নাবিকদের দিয়ে নিজেকে বেঁধে রেখেছিলেন। নাবিকদের তিনি বলেছিলেন তাঁকে যেন না খুলে দেওয়া হয়, খুলে দিলি তিনি জলে ঝাঁপ দেবেন। তারপর তাঁরা ছয় মাথাওয়ালা দৈত্য সিলা ও ঘূর্ণিস্রোত কারিবডিসের মধ্য দিয়ে যান। সিলা ওডিসিউসের ছয় জন লোককে গ্রাস করে।
0.5
665.207774
20231101.bn_4494_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF
ওডিসি
এরপর তাঁরা থ্রিনাশিয়া দ্বীপে অবতরণ করেন। ওডিসিউস দ্বীপটির থেকে দূরে থাকতে চাইলেও তাঁর লোকজন সেই ইচ্ছাকে অগ্রাহ্য করে। জিউস একটি ঝড় তুলে তাঁদের দ্বীপে থেকে যেতে বাধ্য করেন। সার্সি তাদের যে খাদ্য দিয়েছিলেন এর ফলে তা শেষ হয়ে যায়। ওডিসিউস যখন প্রার্থনা করতে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর লোকজন টাইরিসিয়াস ও সার্সির সাবধানবাণী উপেক্ষা করে পবিত্র গবাদি পশু শিকার করে। হেলিওস জিউসের কাছে প্রার্থনা করেন এই অধর্মাচরণের জন্য তাদের শাস্তি দিতে। তাঁদের জাহাজডুবি হয়। সবাই ডুবে মারা যায়, একমাত্র ওডিসিউস একটি ফিগ গাছ ধরে ভাসতে থাকেন। ভাসতে ভাসতে তিনি আসেন ওজিজিয়ার উপকূলে এবং সেখানে কালিপসোর প্রেমিক হয়ে থেকে যান।
0.5
665.207774
20231101.bn_267677_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
ভারতের অধিকাংশ অঞ্চলেই নীলগাই দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মালাবার উপকূল ও বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন অঞ্চলগুলো বাদে উত্তরে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে দক্ষিণে কর্ণাটক প্রদেশ পর্যন্ত এদের দেখা মেলে। এছাড়া পাকিস্তান ও নেপালের ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় নীলগাই দেখা যায়। চীনেও নীলগাই রয়েছে বলে জানা যায়। ১৯৫০ এর পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশের দিনাজপুর এলাকায় নীলগাই দেখা গেলেও বর্তমানে তা বিলুপ্ত। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে নীলগাই অবমুক্ত করা হয়েছে।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
নীলগাই এমনিতে সুন্দর, তবে দেখতে অনেকটা বিদঘুটে চেহারার ঘোড়ার মত। দেহের পেছনের দিক কাঁধ থেকে নিচু। কারণ সামনের পা পেছনের পা থেকে লম্বা। ঘাড়ে বন্য শূকরের কেশরের মত ঘন লোম থাকে। মর্দা নীলগাইয়ের গাত্র বর্ণ গাঢ় ধূসর, প্রায় কালচে রঙের।। অনেক সময় গায়ে নীলচে আভা দেখা যায় বলে এদের নীলগাই নামকরণ। মাদী নীলগাই ও শাবকের গাত্র বর্ণ লালচে বাদামী কিন্তু খুরের উপরের লোম সাদা এবং প্রত্যেক গালে, চোখের নিচে ও পেছনে দুটি সাদা ছোপ থাকে। ঠোঁট, থুতনি, কানের ভেতরের দিক ও লেজের নিচের তলদেশ সাদাটে।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
মর্দা নীলগাইয়ের শুধু শিং হয়। শিং দুটি মসৃণ, অনুচ্চ, কৌণিক ও সামনের দিকে ঈষৎ বাঁকানো। শিঙের গোড়া ত্রিকোণাকৃতি হলেও ডগা বৃত্তাকার।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
পুরুষ নীলগাইয়ের উচ্চতা সাধারণত ১৩০-১৪০ সেন্টিমিটার (৫২-৫৬ ইঞ্চি)। তবে ১৫০ সেন্টিমিটার (৫৮ ইঞ্চি) পর্যন্তও হতে পারে। মাদী নীলগাই আকারে একটু ছোট হয়। শিঙের দৈর্ঘ্য গড়ে ২০ সেন্টিমিটার (৮ ইঞ্চি), রেকর্ড পরিমাণ দৈর্ঘ্য ২৯.৮ সেন্টিমিটার (১১.৭৫ ইঞ্চি)।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
সচরাচর ৪ থেকে ১০ সদস্যের দল নিয়েই নীলগাই ঘুরে বেড়ায়। দলে কখনও ২০ বা তার বেশি সদস্যও থাকতে পারে। শিশু-যুবা-বৃদ্ধ একসঙ্গে থাকে।
1
664.642349
20231101.bn_267677_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
নীলগাই গাছেঢাকা উঁচু-নিচু সমতলে বা তৃণভূমিতে যেমন স্বচ্ছন্দে বিচরণ করতে পারে, তেমনি আবার শস্যক্ষেত্রে নেমে ব্যাপক ক্ষতি করতে পটু। সকাল আর বিকেলে খাওয়ার পাট চুকিয়ে দিনের বাকি সময়টা গাছের ছায়ায় বসে কাটায়। মহুয়া গাছের রসালো ফুল এদের দারুণ পছন্দ। পানি ছাড়া এরা দীর্ঘসময় কাটিয়ে দেয়, এমনকি গরমের দিনেও এরা নিয়মিত পানি খায় না।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
আত্মরক্ষার প্রধান উপায় দৌড়ে পালানো। দ্রুতগামী ও শক্তিশালী ঘোড়ার পিঠে না চড়ে নীলগাই ধরা প্রায় অসম্ভব।
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় তার আরণ্যক উপন্যাসে বার বার নীলগাইয়ের উল্লেখ করেছেন। বিহারের কড়া গ্রীষ্মের ভয়াবহতা বোঝাতে উপন্যাসের এক জায়গায় তিনি লিখেছেন:
0.5
664.642349
20231101.bn_267677_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87
নীলগাই
বাংলাদেশের কবি শহীদ কাদরী তার কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই কাব্যগ্রন্থের সঙ্গতি কবিতাটিতে নীলগাইয়ের উল্লেখ করেছেন।
0.5
664.642349
20231101.bn_423479_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
মামলুকরা সরাসরি সুলতানের তত্ত্বাবধানে দীক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতেন। সুলতান তাদের জন্য নীলনদের রাওজা দ্বীপে একটি সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করে দেন। এখানে মামলুকরা সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ধর্মীয় ও আদর্শিক দীক্ষাও গ্রহণ করতেন।
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
মামলুকদের মধ্যে একে অপরের সাথে অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল। সহপাঠীদের মধ্যে ছিল 'খুশদাশিয়া' বা সাথী সম্পর্ক। আর মনিবদের সাথে ছিল ছাত্র-উস্তাদ সম্পর্ক। মনিবরা তাদের মামলুকদের সাথে গোলামের মতো ব্যবহার করতেন না; বরং উস্তাদের জন্য ছাত্রের সাথে যেমন আচার ব্যবহার করা দরকার, সেভাবেই করতেন।
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
সময়ের সাথে সাথে মামলুকরা বিভিন্ন মুসলিম সমাজে শক্তিশালী হয়ে উঠে। মিশর ছাড়াও লেভান্ট, মেসোপটেমিয়া ও ভারতে মামলুকরা রাজনৈতিক ও সামরিক শক্তি অর্জন করেছিল। কিছু ক্ষেত্রে সুলতানের পদ লাভ করে। অন্যান্য ক্ষেত্রে স্থানীয় আমির বা বে হিসেবে তারা দায়িত্ব পায়। মিশর ও সিরিয়ায় মামলুকরা সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেছিল যা মামলুক সালতানাত (১২৫০-১৫১৭) বলে পরিচিত। আইন জালুতের যুদ্ধে মামলুক সালতানাত ইলখানাতের সেনাদের পরাজিত করে। ক্রুসেডারদের সাথে লড়াইয়ের মাধ্যমে ১২৯১ সালের মামলুকরা তাদেরকে সিরিয়া থেকে বিতাড়িত করে এবং ১৩০২ সালের মধ্যে ক্রুসেডের যুগ শেষ হয়।
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
ক্রয় করার পর মামলুকদের অবস্থান অন্যান্য দাসদের চেয়ে উপরে থাকত। অন্যান্য দাসদেরকে অস্ত্র বহন ও নির্দিষ্ট কিছু কাজ করার অনুমতি ছিল না। আইয়ুবীয় রাজবংশের সময় থেকে মুহাম্মদ আলি পাশার সময় পর্যন্ত মিশরে মামলুকদেরকে “প্রকৃত শাসক” হিসেবে বিবেচিত হত। স্বাধীন মুসলিমদের চেয়ে তাদের সামাজিক মর্যাদা উপরে ছিল।
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
A. Allouche: Mamluk Economics: A Study and Translation of Al-Maqrizi's Ighathat. Salt Lake City, 1994
1
663.596004
20231101.bn_423479_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
Matthew Gordon, "The Breaking of a Thousand Swords: A History of the Turkish Military of Samarra (200-275 Ah/815-889 Ce)", SUNY Press, 2001.
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
Ulrich Haarmann: Das Herrschaftssystem der Mamluken, in: Halm / Haarmann (Hrsg.): Geschichte der arabischen Welt. C.H. Beck (2004),
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
E. de la Vaissière, Samarcande et Samarra. Elites d'Asie centrale dans l'empire Abbasside, Peeters, 2007 Peeters-leuven.be
0.5
663.596004
20231101.bn_423479_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95
মামলুক
Mamluk Studies Resources from the Chicago Online Bibliography of Mamluk Studies and The Chicago Online Encyclopedia of Mamluk Studies Review at the University of Chicago
0.5
663.596004
20231101.bn_7363_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
আনুবীক্ষণিক আকারের থেকে ৩ মিটার পর্যন্ত দীর্ঘ অষ্ট্রেলিয়ান জাইণ্ট গিপ্সল্যান্ড আর্থয়র্ম (giant Gippsland earthworm) এবং এমিন্থাস মেকংজিয়ানাস পর্যন্ত (Amynthas mekongianus) এনিলিডা প্রাণীর প্রায় ২২,০০০ জীবিত প্রজাতি আছে। অনেক পাঠ্যপুস্তকে এখনও বর্গীকরণের পরম্পরাগত বিভাগসমূহকেই ব্যবহার করতে দেখা যায়। সেই অনুযায়ী এনিলিডা প্রাণীর অন্তর্গত উপ−ভাগ সমূহ হল:
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
পলিকিটা (প্রায় ১২,০০০ প্রজাতি)। এর দেহ খণ্ডগুলিতে অনেক কিটা ("লোম") থাকে। পলিকিটার পদ (ভরি) হিসাবে ব্যবহার হওয়া প্যারাপোডিয়া থাকে এবং সম্ভবত রসায়ন সংবেদী হিসাবে ব্যবহার হওয়া নিউসেল অরগান থাকে। বেশীরভাগই সামুদ্রিক, কিছু অল্প জলে অন্যদিকে অতি কমসংখ্যক মাটিতে বাস করে।
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
ক্লাইটেলাটা (প্রায় ১০,০০০ প্রজাতি)। এর প্রতিটি দেহখণ্ডে অতি কম কিটা থাকে বা কিছুর একেবারে থাকে না, এবং কোনো নিউসেল অরগান এবং প্যারাপোডিয়া। এর দেহে আংটি সদৃশ অনন্য প্রজনন অঙ্গ থাকে, এইগুলিকে ক্লাইটেলাম বলে। এতে কণা ফুটে পোয়ালী নুলুয়া পর্যন্ত নিষিক্ত কণাগুলি সংরক্ষণ তথা পোষিত হয়ে থাকে। নতুবা, মনিলিগেষ্ট্রাইডের ক্ষেত্রে, ভ্রুণকে পোষণের যোগান দেয়া কোষ পরস থাকে।
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
অলিগোকিটা ("কম লোম থাকা"), কেঁচো এমন প্রাণীর উদাহরণ। Oligochaetes have a sticky pad in the roof of the mouth. এই গোষ্ঠীর প্রায়সব জীব গর্ত খুঁড়ে বাস করে এবং জৈব পদার্থের পূর্ণ বা আংশিক পচন ঘটিয়ে পোষণ লাভ করে।
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
হিরুডিনিয়া, নামের অর্থ হল "জোঁক-সদৃশ" এবং জোঁক হল এই পর্বের জীবের সুন্দর উদাহরণ। সামুদ্রিক প্রাণীগুলির বেশিরভাগই রক্ত শোষণ করা পরজীবি, প্রধানত মাছের রক্ত শোষণ করে, অন্যদিকে অল্প জলে বাস করা গুলির মধ্যে বেশিরভাগই শিকারী ধরনের। এর দেহের দুই দিকে রক্ত শোষণ করা শোষক থাকে, এই গুলির সহায়তায় চলাচলও করে।
1
661.163972
20231101.bn_7363_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
আর্কানেলিডা নামের অবশেষের দানায় বাস করা সূক্ষ্ম এনিলিডা প্রাণী গুলিকে তাঁদের ক্ষুদ্র গঠনের জন্য আগে আলাদা শ্রেণী হিসাবে গণ্য করা হত, কিন্তু এখন পলিকিটার মধ্যে ধরা হয়। বর্তমানে এনিলিডা প্রাণীর মধ্যে ধরা অন্য কিছু প্রাণী গোষ্ঠীকে আগে বিভিন্ন ধরনে বর্গীকরণ করা হত৷ যেমন:
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
পগনোফরা / সাইবগলিনিডিয়া (Siboglinidae) ১৯১৪ সালে প্রথম আবি হয়েছিল, এবং তাঁদের শনাক্ত করতে খাদ্য নালি না থাকার জন্য বর্গীকরণের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল। একে পৃথক পর্ব হিসাবে গণ্য করা হত, পগন'ফরা বা, পগনোফরা এবং ভেষ্টিমেণ্টিফেরা নামক দুটি পর্ব হিসাবে। বর্তমানে একে পলিকিটার অন্তর্গত সাইবগলিনিডিয়া নামক একটা পরিবারে ধরা হয়।
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
একিউরা (Echiura): ১৯শ শতকে কিছু প্রাণীকে "গেফাইরিয়া (Gephyrea)" নামক একটা পর্বে গণ্য করা হয়েছিল, যেগুলিকে পরে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত এনিলিডা প্রাণী হিসাবে ধরা হত যদিও পুনরায় তাঁদেরকে পৃথক পর্ব হিসাবে ধরা হয়েছিল; কিন্তু ১৯৯৭ সালে করা কিছু বিশ্লেষণের পরে সেগুলি এনিলিডা প্রাণী বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
0.5
661.163972
20231101.bn_7363_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE
অ্যানিলিডা
মাইজোষ্টমিডা (Myzostomida): ক্রিনোইড এবং অন্য কণ্টকচর্মীতে পরজীবি হিসাবে বাস করে। আগে এদেরকে আলাদা গোষ্ঠীতে ধরা হয়েছিল। এদেরকে ত্রিমাটড নামক একধরনের চ্যাপ্টা কৃমির সম্পর্কীয় বা টার্ডিগ্রেড হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল, কিন্তু ১৯৯৮ সাল থেকে এদেরকে পলিকিটার উপগোষ্ঠী হিসাবে ধরা হয়।
0.5
661.163972
20231101.bn_306503_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
প্রারম্ভিক বাঁধ নির্মাণ মধ্যপ্রাচ্য এবং মেসোপটেমিয়াতে সংগঠিত হয়েছিল।এসময় বাঁধ টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর জলের স্তর নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহার করা হত।
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
সবচেয়ে প্রাচীন বাঁধ হিসেবে জর্ডানের জাওয়া বাঁধ এর কথা জানা যায়। এটি জর্দানের রাজধানী আম্মান থেকে ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) উত্তরপূর্বে অবস্থিত। এই মাধ্যাকর্ষণ বাঁধটি ৯ মিটার উঁচু (৩০ ফুট) এবং ১ মিটার ব্যাপী (৩.৩ ফুট) পাথরের তৈরী যা ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত হয়।
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
খ্রিস্টপূর্ব ১৯ শতকে দ্বাদশ সাম্রাজ্যের সময়ে, ৩য় সেনোসার্ট, ৩য় এবং ৪র্থ আমেনেমহাট নামের ফারাও গণ ১৬ কিমি(৯.৯ মাইল) দীর্ঘ একটি খাল খনন করেন, যা নীলনদ এবং ফাইয়াম মরুদ্যানকে সংযুক্ত করেছিল।পূর্ব-পশ্চিম বরাবর হার-উর নামের দুটি বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল, যাদের মাধ্যমে বার্ষিক বন্যার সময় পানি সংরক্ষণ করা হত এবং পরবর্তীতে পার্শ্ববর্তী এলাকায় সরবরাহ করা হত।
0.5
657.980112