_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_306503_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
কায়রোর দক্ষিণে প্রায় ২৫ কিলোমিটার (১৬ মাইল) দূরে ওয়াদি-আল-গারামিতে বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য ২৮০০ বা ২৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সাদ আল-কাফারা নামক বাঁধটি তৈরী করা হয়। এটি একটি ভিন্নমুখকরণ বাঁধ যা মূলতঃ বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বানান হয়েছিলো যা নির্মাণ চলাকালীন বা তার কিছু পরে ‌‌প্রবল বৃষ্টিপাতে ভেঙ্গে যায়।
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
প্রাচীন বিশ্বের স্থাপত্যকলার অন্যতম বিস্ময় ছিল মারিবের মহাবাঁধ, যা ইয়েমেনে অবস্থিত ছিল।এর নির্মাণ শুরু হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ১৭৫০ থেকে ১৭০০ সালের মাঝামাঝি কোন এক সময়ে। এটি তৈরী হয়েছিল মাটি দ্বারা। প্রস্থচ্ছেদে এটি ছিল ত্রিকোণাকার, দৈর্ঘ্যে ৫৮০ মি (১৯০০ ফিট), প্রকৃত উচ্চতায় ৪ মি (১৩ ফিট) । এটি দুই সারি পাথরের মাঝে তৈরী হয়েছিল, যাদের সাথে শক্তিশালী ভাবে বাঁধ টি জুড়ে দেয়া হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে এর সংস্কার করা হয়, যাদের মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ সালের সংস্কার। এর ২৫০ বছর পর বাঁধটির উচ্চতা বৃদ্ধি করে ৭ মি (২৩ ফিট) এ উন্নীত করা হয়। সাবাদের রাজত্বের শেষে বাঁধটির নিয়ন্ত্রণ চলে যায় হিমইয়ারাইটদের (~১১৫ খ্রিস্টপূর্ব) হাতে, যারা এর কলেবর বৃদ্ধি করে। তাদের বানানো বাঁধ ছিল ১৪ মি (৪৬ ফিট) উঁচু এবং এতে ছিল অতিরিক্ত পানি বের হবার জন্য ৫ খানা পথ, ২ খানা শক্তিশালী জলকপাট ও বিতরণ চৌবাচ্চায় সংযোগকারী ১০০০ মি দীর্ঘ খাল। এই ব্যাপক সংস্কার ৩২৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ শেষ হয় এবং ২৫০০০ একর (১০০ বর্গকিমি) এলাকায় সেচকার্য সম্ভব করে তোলে।
1
657.980112
20231101.bn_306503_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকের মাঝামাঝির পরের দিক নাগাদ বর্তমান ভারতের ঢোলাভিরা তে এক জটিল পানি ব্যবস্থাপনা স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এতে পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য ১৬টি জলাধার, বাঁধ এবং নানা দৈর্ঘ্যের খাল অন্তর্ভুক্ত ছিল।
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
রোমান বাঁধ নির্মাণকে "বিশাল আকারে ইঞ্জিনিয়ারিং নির্মাণ পরিকল্পনা এবং রোমানদের ক্ষমতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল।" [১৩] রোমান পরিকল্পনাকারীরা তৎকালীন বৃহত জলাধার বাঁধগুলির ধারণাটি চালু করেছিলেন যা শহুরে জনবসতির স্থায়ী জল সরবরাহকে নিরাপদ করতে পারে। শুকনো মরসুম। [14] তাদের ওয়াটার-প্রুফ হাইড্রোলিক মর্টার এবং বিশেষত রোমান কংক্রিটের আগে ব্যবহারের ফলে আগের চেয়ে নির্মিত আরও বড় বাঁধ কাঠামোর জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, [১৩] যেমন লেক হোমস বাঁধ, সম্ভবত date তারিখের বৃহত্তম পানির বাধা, [१,] এবং হরবাকা বাঁধ, রোমান সিরিয়ায় উভয়ই। সর্বোচ্চ রোমান বাঁধটি ছিল রোমের নিকটে সুবিয়াকো বাঁধ; এর রেকর্ড উচ্চতা 50 মিটার (160 ফুট) এর দুর্ঘটনাজনিত ধ্বংস না হওয়া অবধি সাফল্যমুক্ত ছিল ১৩০৫ সালে [১ 16]
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
রোমান প্রকৌশলীরা বাঁধ বাঁধ এবং গাঁথুনির মাধ্যাকর্ষণ বাঁধের মতো প্রাচীন স্ট্যান্ডার্ড নকশাগুলির রুটিন ব্যবহার করেছেন made ১ এগুলি ছাড়াও, তারা আবিষ্কার করেছেন উচ্চতর ডিগ্রি, অন্যান্য প্রাথমিক বেসড বাঁধার নকশাগুলি প্রবর্তন করেছিলেন যা তখন পর্যন্ত অজানা ছিল। এর মধ্যে রয়েছে আর্চ-গ্র্যাভিটি বাঁধ, [১৮] আর্চ বাঁধ, ১৯ বোত্রেস বাঁধ [২০] এবং একাধিক খিলান বোত্রে বাঁধ, [21] এগুলি সমস্তই দ্বিতীয় শতাব্দীর খ্রিস্টাব্দে পরিচিত এবং নিযুক্ত ছিল (রোমান বাঁধের তালিকা দেখুন)। রোমান ওয়ার্কফোর্সরাও প্রথম ছিল ইরানের ব্রিজ অব ভ্যালারিয়ার মতো বাঁধ সেতু নির্মাণকারী। [২২]
0.5
657.980112
20231101.bn_306503_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
বাঁধ
ইরানে, ব্যান্ড-ই কায়সারের মতো সেতু বাঁধগুলি জলচক্রের মাধ্যমে জলবিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হত, যা প্রায়শই জল উত্থাপন পদ্ধতি চালিত করে। প্রথমটির মধ্যে একটি ছিল দেজফুলের রোমান নির্মিত নির্মিত বাঁধ সেতু, [২৩] যা শহরের সমস্ত বাড়িতে জল সরবরাহের জন্য উচ্চতা 50 হাত উচ্চতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এছাড়াও বাঁক বাঁধগুলি পরিচিত ছিল known [২৪] মিলিং বাঁধগুলি চালু করা হয়েছিল যা মুসলিম প্রকৌশলীরা পাল-ই-বুলাইতি নামে অভিহিত করেছিলেন। প্রথমটি ইরানের করুণ নদীর তীরে শুস্তারে নির্মিত হয়েছিল এবং এর অনেকগুলি পরে ইসলামী বিশ্বের অন্যান্য অংশে নির্মিত হয়েছিল। [24] জলের চাকা এবং জলছবি চালানোর জন্য বাঁধের পেছন থেকে একটি বৃহত পাইপের মাধ্যমে জল পরিচালিত হয়েছিল ২৫ দশম শতাব্দীতে আল-মুকাদ্দাসী পারস্যের কয়েকটি বাঁধের বর্ণনা দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন যে আহওয়াজের একটি 910 মিটার (3,000 ফুট) দীর্ঘ, [২ long] এবং এতে অনেক জল চাকা ছিল যা জলকে জলজালুতে প্রবাহিত করেছিল যার মধ্য দিয়ে এটি শহরের জলাশয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। [২ 27] আর একটি, ব্যান্ড-ই-আমির বাঁধ, 300 টি গ্রামের জন্য সেচ সরবরাহ করেছিল। [২ 26]
0.5
657.980112
20231101.bn_1096274_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
প্রতিবেদন হলো এক প্রকার নথি, যা একটি নির্দিষ্ট শ্রোতা ও উদ্দেশ্যের জন্য একটি সংগঠিত বিন্যাসে তথ্য উপস্থাপন করে। যদিও প্রতিবেদনের সারাংশ মৌখিকভাবে প্রদান করা যেতে পারে, তবে সম্পূর্ণ প্রতিবেদন প্রায়শই লিখিত নথির আকারে প্রকাশ করা হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
‘প্রতিবেদন’ শব্দটি ইংরেজি "Report" শব্দের বাংলা পরিভাষা। "Report" শব্দটির বাংলা আভিধানিক অর্থ হলো – সমাচার, বিবরণী বা বিবৃতি। কোনো ঘটনা সম্পর্কিত তথ্যভিত্তিক বর্ণনাত্মক বিবরণকে একটি প্রতিবেদন বলে। তবে কখনো কখনো কোনো সুনির্দিষ্ট ঘটনা বা বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কোনো ব্যক্তি বা তদন্ত কমিশন কোনো খুঁটিনাটি অনুসন্ধানের পর সুপারিশসহ যে বিবরণ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রদান করে, তাও এক ধরনের প্রতিবেদন। এই ধরনের প্রতিবেদনকে "তদন্ত প্রতিবেদন" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
সংবাদ প্রতিবেদন: সংবাদপত্রে প্রকাশের উদ্দেশ্যে লিখিত প্রতিবেদনকে সংবাদ প্রতিবেদন বলে। নিজস্ব সংবাদদাতা ও প্রতিবেদক এবং বিভিন্ন দেশী ও বিদেশী সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে এসব সংবাদ প্রতিবেদন সংগ্রহ করা হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন: কোনো প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্রশাসনিক কাঠামো, কার্যাবলি, ঘটনা বা অবস্থা যাচাই করে সে সম্পর্কিত তথ্য, তত্ত্ব, উপাত্ত তুলে ধরে যে বিবরণী প্রণয়ন করা হয়, তাকে প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদন বলে। এই ধরনের প্রতিবেদন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে লেখা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক ভ্রমণ অথবা গ্রন্থাগার সম্পর্কে প্রতিবেদন, কোনো পরীক্ষাকেন্দ্রে গোলযোগ সম্পর্কিত প্রতিবেদন, কোনো প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের ওপর ষান্মাসিক, বার্ষিক কিংবা দ্বিবার্ষিক প্রতিবেদন, কোথাও সংঘটিত দুর্ঘটনা, চুরি, ডাকাতি কিংবা লুটপাট সংক্রান্ত প্রতিবেদন।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
পরিকল্পিত রূপরেখা: আঙ্গিক বা গঠনকাঠামোর দিক থেকে প্রতিবেদনের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি আদর্শ প্রতিবেদন তৈরির সময় একটি রূপরেখা তৈরি করে নেওয়া হয়, না হলে উক্ত প্রতিবেদনের সৌন্দর্য ও মানসম্মতায় ঘাটতি দেখা যায়।
1
657.068753
20231101.bn_1096274_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
যথাযথ ও সংহত ভাষা: প্রতিবেদনের মূল বিষয়বস্তুর বাইরে বাড়তি, অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যোগ করা হয় না।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
বস্তুনিষ্ঠ: আদর্শ প্রতিবেদনকে বস্তুনিষ্ঠ হতে হয়। অর্থাৎ কার্যকর প্রতিবেদনে অভিরঞ্জন বা অতিশয়োক্তি যেমন থাকতে পারবে না, তেমনি তা কোনোভাবেই পক্ষপাতমূলক হওয়া যাবে না। শুধুমাত্র প্রকৃত ঘটনা ও তথ্যই যথাসম্ভব নিরাবেগ ভাষায় স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
সহজবোধ্য: সাধারণত প্রতিবেদনের ভাষা সহজ, সরল ও স্পষ্ট হয়। প্রতিবেদনে প্রতিটি অনুচ্ছেদ প্রাসঙ্গিক বাক্য দ্বারা আরম্ভ করা হয় এবং প্রতিটি অনুচ্ছেদে আলাদা আলাদা বিষয় সুসংহভাবে পরিবেশিত হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_1096274_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8
প্রতিবেদন
সংগতিপূর্ণ উদ্দেশ্য: যেহেতু প্রত্যেকটি প্রতিবেদনের সুনির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্য থাকে, তাই প্রতিবেদনগুলোকে এমনভাবে লিখা হয়, যেন তা মূল বা সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থেকে বিচ্যুত না হয়।
0.5
657.068753
20231101.bn_11876_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
মধ্য আমেরিকার একটি দেশ এটি ।ইতিপূর্বে এটিকে স্প্যানিশ হন্ডুরাস বলা হতো ।কারণ ,ব্রিটিশ হন্ডুরাস নামের আরেকটি দেশ ছিলো ।সেটি এখন বেলিজের একটি অংশ। স্পেনের কাছ থেকে ১৮২১ সালে এই ছোট্ট দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে ।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
প্রাচীন যুগে দেশটি Mesoamerican cultural area এর অংশ ছিলো। এরপর ,মধ্য আমেরিকাতে মায়া জাতির আধিপত্য তৈরি হয়। মায়ানরা হন্ডুরাসের পশ্চিম অংশে বাস করতো । তারা 'চরতি' নামে পরিচিত ছিলো। ১৫০২ সালে প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে কলম্বাস হন্ডুরাসে আসেন।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
পরবর্তীতে ,Hernan Cortes এর নেতৃত্বে ১৫২৪ স্পানিশরা হন্ডুরাস দখল শুরু করে। পরবর্তী তিনশ শতাব্দী স্পানিশরাই তাদের শাসন করে। ১৮২১ সালে দেশটি স্বাধীন হবার পর United Provinces of Central America এ যোগ দেয় । ১৮৩৮ এ তারা এখান থেকে বের হয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীন রাস্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৮৮০ সালে Comayagua থেকে তেগুচিগালাপায় হন্ডুরাসের রাজধানী স্হানান্তর করা হয়। স্বাধীনতার পর এদেশে ৩০০ এর মতো বিদ্রোহ হয় এবং ফলাফল হিসেবে বেশ কয়েকবার ক্ষমতায় পরিবর্তন আসে। ১৮৮৮ সালে এদেশে প্রথম রেলপথ নির্মিত হয়। ১৯ শতকের শেষ দিকে এদেশে আমেরিকানরা আসে। তারা ফল ভিত্তিক বিশেষত কলা ভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলে। ২য় বিশ্বযুদ্ধে পার্লহারবারে আক্রমণের পর হন্ডুরাস যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে যোগ দেয়। ১৯৬৯ সালে হন্ডুরাসের সাথে এলসালভেদরের যুদ্ধ হয় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে যা ফুটবল ওয়ার নামে পরিচিত। ৮০ এর দশকে এদেশ জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সর্বোচ্চ সেনা পাঠানোর গৌরব অর্জন করে। ১৯৯৮ সালে দেশটির ৭০% অবকাঠামো হারিকেন মিচের আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায়। একুশ শতকের প্রথম থেকেই দেশটি দূর্যোগের দেশ হিসেবে পরিচিত হয়।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
এগুলো হলো ন্যাশনাল পার্টি ,লিবারেল পার্টি ,সোশাল ডেমোক্রেটিক পার্টি ,সোশাল ক্রিশ্চিয়ান পার্টি ,ডেমোক্রেটিক ইউনিফিকেশান ।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
মধ্য আমেরিকার দেশ হন্ডুরাসের উত্তরে ক্যারিবিয়ান সাগর ও নিকারাগুয়া । পূর্বে গুয়াতেমালা ,দক্ষিণ পূর্বে এল সালভাদর অবস্হিত
1
654.088527
20231101.bn_11876_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
হন্ডুরাস একটি পুঁজিবাদী অর্থনীতির দেশ ।দেশটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীরগতির তবে বিগত কয়েকবছর এ দেশটির প্রবৃদ্ধি ৭% ছিলো যা ল্যাটিন আমেরিকায় সর্বোচ্চ ।তারপরো ,দেশটির জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই (৩৭ লক্ষ) দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে ।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
হন্ডুরান সাহিত্যিকদের মধ্যে লুসিলা গেমেরো দে মেদিনা, ফ্রয়লান তুরসিওস, রামন আমায়া আমাদোর, জুয়ান পাবলো সুয়াজো ইউসেদা, মার্কো আন্তোনিও রোসা, রবার্তো সোসা, এডুয়ার্ডো বাহর, আমান্ডা কাস্ত্রো, জাভিয়ের অ্যাব্রিল এস্পিনোজা, তেফিলো ট্রেজো, রবার্তো কুয়েসাদা উল্লেখযোগ্য।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
তাদের সংগীত শিল্পীদের মধ্যে রাফায়েল কোয়েলো রামোস, লিডিয়া হ্যান্ডাল, ভিক্টোরিয়ানো লোপেজ, গুইলারমো অ্যান্ডারসন, ভিক্টর ডোনায়ার, মাতিল্ডে কোয়ান, ময়েসেস ক্যানেলো, জুলিও কোয়ান ফ্রান্সিসকো ক্যারাঞ্জা, ক্যামিলো রিভেরা গুয়েভারা, হেক্টর ডেভিড, জাভিয়ের রেয়েস, নরমা ইরাজো, সার্জিও সুয়াজো, সার্জিও সুয়াজো, সান্তোস, ওয়াল্টেরিও গালদামেজ, ফার্নান্দো রাউডালেস প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
0.5
654.088527
20231101.bn_11876_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
হন্ডুরাস
হন্ডুরাসের ৯৪% মানুষের প্রধান ভাষা স্প্যানিশ। বাকি ৬% মানুষ আর্মেডিয়ান ভাষায় কথা বলে । তাছাড়া স্থানীয় কিছু উপভাষাও আছে।
0.5
654.088527
20231101.bn_110484_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
মধ্যক একটি ধারণা যা সংখ্যাতত্ত্বে সচরাচর ব্যবহৃত হয়। যদি এক প্রস্থ সংখ্যাকে মানানুক্রমিকভাবে সাজানো হয় তবে কেন্দ্রীয় সংখ্যাটিই হবে মধ্যক যার ওপরে থাকবে বড় মানের সংখ্যাগুলো এবং নিচে থাকবে ছোট সংখ্যাগুলো। ধরা যাক একটি পাড়ায় সাতজন বালক আছে যাদের বয়স ১৫, ৬, ১৪, ৮, ১০, ১৩ এবং ৯। মানানুক্রমে বয়সের উপাত্তটি হবে ৬, ৮, ৯, ১০, ১৩, ১৪ এবং ১৫ বৎসর। এ ক্ষেত্রে মধ্যক সংখ্যা হলো ১০।
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
পরিসংখ্যান এবং সম্ভাবনা তত্ত্বে, মধ্যক হলো এমন একটি সংখ্যা, যা নমুনা, গণসমষ্টি বা বিন্যাসের সব সংখ্যাগুলিকে সমান দুটিভাগে ভাগ করে - এক ভাগে থাকে সেই সংখ্যা অপেক্ষা বড় মানগুলি এবং অপর ভাগে থাকে সেই সংখ্যা অপেক্ষা ছোট মানগুলি। এই দুটিভাগে সমান সংখ্যক উপাত্ত থাকে।
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
সসীম সংখ্যক উপাত্ত থেকে মধ্যক গণনা করতে হলে, প্রথমে সংখ্যাগুলোকে ছোট থেকে বড় মানের ক্রমানুসারে সাজিয়ে নিয়ে তারপর ঠিক মাঝের মানটিকে মধ্যক হিসেবে নির্বাচিত করতে হবে। জোড় সংখ্যক উপাত্তের ক্ষেত্রে কোনো মধ্যবর্তী মান পাওয়া যাবে না। সেক্ষেত্রে মধ্যক হবে মধ্যবর্তী দুটি মানের গড়। বর্ণিত সাধারণ পদ্ধতির মাধ্যমে গণনা করলে, সসীম উপাত্তের ক্ষেত্রে মধ্যক সর্বদাই অদ্বিতীয় একটি সংখ্যা।
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
মধ্যক গড়-এর মতই কেন্দ্রীয় প্রবনতার পরিমাপক। কিন্তু বিন্যাসে বঙ্কিমতা থাকলে, বা বহিষ্কমানের উপস্থিতি অনুমিত হলে বা বিন্যাসের সর্বোচ্চ মান অজানা থাকলে কেন্দ্রীয় প্রবনতার পরিমাপক হিসেবে গড় অপেক্ষা মধ্যককেই শ্রেয় বলে গণ্য করা হয়। সমস্যা হলো তাত্ত্বিকভাবে মধ্যক গড়-এর মতন সুবিধাজনক নয়।gjjvfcbচসঃঠনঃটঠব
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
যখন মধ্যককে কেন্দ্রীয় প্রবনতার পরিমাপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তখন বিক্ষিপ্ততার পরিমাপক হিসেবে ভেদাঙ্ক-এর পরিবর্তে বিস্তার বা আন্তঃচতুর্থক বিস্তার ব্যবহৃত হয়।
1
652.398251
20231101.bn_110484_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
অবিচ্ছিন্ন বা বিচ্ছিন্ন উভয় ক্ষেত্রে, একটি দৈব চলকের ক্রমযোজিত বিন্যাস অপেক্ষক যদি হয়, তবে মধ্যক নিম্নের অসমতাকে মেনে চলে -
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
Brown, George W. ”On Small-Sample Estimation.” The Annals of Mathematical Statistics, Vol. 18, No. 4 (Dec., 1947), pp. 582–585.
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
Lehmann, E. L. “A General Concept of Unbiasedness” The Annals of Mathematical Statistics, Vol. 22, No. 4 (Dec., 1951), pp. 587–592.
0.5
652.398251
20231101.bn_110484_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95
মধ্যক
Allan Birnbaum. 1961. “A Unified Theory of Estimation, I”, The Annals of Mathematical Statistics, Vol. 32, No. 1 (Mar., 1961), pp. 112–135
0.5
652.398251
20231101.bn_628563_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
শুভশ্রী গাঙ্গুলী - শ্রীজাতা; একটি সম্ভান্ত্র, ঐতিহ্যবাহী পরিবারের একটি মেয়ে, যিনি তার বিয়ের দিন যুক্তরাজ্যে পালিয়ে যান কিন্তু যুক্তরাজ্যে তার প্রেমিক দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
চলচ্চিত্রটি প্রাথমিকদিকে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হওয়ার কথা ছিল, যা বাংলাদেশ থেকে কাট-অ্যাকশান এন্টারটেইনমেন্ট প্রোডাকশন হাউজের ব্যানারে পরিচালনার কথা ছিল অনন্য মামুন এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে এসকে মুভিজের ব্যানারে পরিচালনার কথা ছিল জয়দীপ মুখার্জীর। যেখানে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র হিসাবেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন প্রধান অভিনেতা শাকিব খান। পরবর্তীতে বাংলাদেশে যৌথ প্রযোজনা সংক্রান্ত বিভিন্ন জটিলতার কারণে চলচ্চিত্রটি এককভাবে নির্মাণ করে ভারত।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
২০১৭ সালের ২২ জুন যুক্তরাজ্যে চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ শুরুর কথা ছিল। কিন্তু ওই সময় ভারতের বাংলা চলচ্চিত্রের কলাকুশলীদের সংগঠন ফেডারেশন অব সিনে টেকনিশিয়ান অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অব ইস্টার্ন ইন্ডিয়া ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসকে মুভিজের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর জের ধরে ওই সংগঠনের কোনো কর্মী চিত্রগ্রহণে অংশ নেয়নি। ফলে বন্ধ হয়ে যায় চলচ্চিত্রটির শুটিং। যুক্তরাজ্যের শুটিং লোকেশনে চার দিন বসে থাকার পর দেশে ফিরে আসে চলচ্চিত্রটির পুরো ইউনিট। একারণে স্থগিত হয়ে চলচ্চিত্রটির কাজ।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৭ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের টরকিতে শুরু হয় চলচ্চিত্রটির দৃশ্যধারণের কাজ। টরকিতে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এর দৃশ্যধারণ করা হয়। ১২ সেপ্টেম্বর শাকিব খান একটি কনসার্টে অংশগ্রহণের জন্য সেখান থেকে ওমান চলে যান এবং ১৫ সেপ্টেম্বর পুনরায় চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণে অংশগ্রহণ করেন। ২০১৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা ১৮ দিন যুক্তরাজ্যের সেন্ট্রাল লন্ডনসহ বিভিন্ন স্থানে এটির প্রথমাংশের দৃশ্যধারণ করা হয়। এরপর ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ১৮ দিন হায়দ্রাবাদের রামোজি ফিল্ম সিটিসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানের চলচ্চিত্রটির দৃশ্যধারণ করা হয়, যেখান প্রধান অভিনেতা শাকিব খান, শুভশ্রীসহ চলচ্চিত্রের অন্যান্য কলাকুশলীরা চিত্রগ্রহণে অংশগ্রহণ করেন।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
চলচ্চিত্রটির সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন স্যাভি এবং এর সবগুলো গানের গীত রচনা করেছেন যথাক্রমে প্রিয় চট্টোপাধ্যায়, স্যাভি ও অন্যমন। চলচ্চিত্রটির প্রথম গান শিরোনাম সঙ্গীত "চালবাজ", যা গেয়েছেন শাদাব হাশমি। যা প্রচারণামূলক একক হিসাবে ২০১৮ সালের ৮ মার্চ ইউটিউবে মুক্তি পায়। স্যাভি ও মধুবান্তী গাওয়া এটির দ্বিতীয় ভিডিও গান "আয়েশ করি" ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ ইউটিউবে মুক্তি পায় এবং সমালোচক ও দর্শকরা এটি ভালোভাবে গ্রহণ করে। তৃতীয় ভিডিও গান "প্রজাপতি মন", যা এককভাবে গেয়েছেন মধুশ্রী। এটি ২০১৮ সালের ২৩ মার্চ ইউটিউবে মুক্তি এবং এটির চতুর্থ ও শেষ গান "তোর প্রেমের বৃষ্টিতে" গেয়েছেন আরমান মালিক ও মধুবান্তী বাগচি। যা ইউটিউবে মুক্তি পায় ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ।
1
651.310451
20231101.bn_628563_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
২০১৮ সালে ৪ মার্চ এসকে মুভিজের ইউটিউব চ্যানেলে চলচ্চিত্রটির আনুষ্ঠানিক ট্রেইলার প্রকাশ করা হয়। এরপর ১২ মার্চ চলচ্চিত্রের অফিসিয়াল পোস্টার প্রকাশ করা হয়।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
চলচ্চিত্রটি ২০১৮ সালের ২০ এপ্রিল ভারতের ৯১টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। এছাড়াও একই মাসের ২৭ তারিখ সাফটা চুক্তির আওতায় বাংলাদেশের ১০৪টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এটি।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
যুগান্তরের অনিন্দ্য মামুন চলচ্চিত্রটিকে চেনা ছকে বাঁধা হালকা মেজাজের প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক ছবি বলে উল্লেখ করেন। তিনি লিখেন, যে গল্প বানানো বা বলার চেষ্টা করা হয়েছে পরিচালক জয়দ্বীপ মুখার্জী সেটা পেরেছেন। এছাড়াও তিনি চলচ্চিত্রটির কেন্দ্রীয় চরিত্রের অভিনয়শিল্পীদের অভিনয়ের প্রশংসা করেন।
0.5
651.310451
20231101.bn_628563_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
চালবাজ
চলচ্চিত্রটি ইংরেজি নববর্ষ ২০২১ উপলক্ষে বৈশ্বিক ভিডিও স্ট্রিমিং প্লাটফর্ম অ্যামাজন প্রাইমে প্রকাশ করা হয়।
0.5
651.310451
20231101.bn_271062_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
বিভিন্ন প্রকরণের বাসমতী চালের মধ্যে উল্লেখযোগ্য: পাঞ্জাব, কের্নাল বাসমতী, ডেরাদুন, সফিদন, হরিয়ানা, কস্তুরি, বাসমতী ১৯৮, বাসমতী ২১৭ আরও কিছু বিভিন্ন গন্ধের চালকে এ ধরনের চাল বলে বাজারে পাওয়া যায়।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
বিশ্বে বাসমতী চাল উৎপাদনের ৭০ শতাংশের বেশি ভারতে উৎপাদিত হয়। এর একটি ছোট অংশ জৈবিক কৃষি পদ্ধতিতে উৎপাদিত হচ্ছে। খেতি বিরাসত মিশন-এর মতো সংগঠনগুলি ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে বাসমতী চালের উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধির চেষ্টা করছে।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
ভারতে বাসমতী চাষের কৃষি জমি পাঞ্জাব, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং বিহারসহ বেশ কিছু রাজ্যগুলিতে রয়েছে। জুলাই ২০১১ সাল থেকে জুন ২০১২ সালের ফসল বছরের জন্য ভারতের মোট বাসমতী চালের উৎপাদন হয়েছিল ৫ মিলিয়ন টন। হরিয়ানা হল ভারতে প্রধান বাসমতী চাল উৎপাদন রাজ্য, যা ভারতে উৎপাদিত মোট বাসমতী চালের ৬০ শতাংশেরও বেশি উৎপাদন করে।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
নেপালের কাঠমান্ডু উপত্যকা এবং তরাই অঞ্চলে প্রধানত বাসমতী চাল উৎপাদিত হয়। বাসমতী চালের স্বতন্ত্র নেপালি জাতগুলি বিশ্বব্যাপী রপ্তানি করা নিষিদ্ধ ছিল, যদিও এই নিষেধাজ্ঞা খুব শীঘ্রই প্রত্যাহার করা হতে পারে।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
পাকিস্তানে মোট বাসমতী চালের উৎপাদনের ৯৫ শতাংশ উৎপাদিত হয় পাঞ্জাব প্রদেশে, যেখানে ২০১০ সালে বাসমতী চালের মোট উৎপাদন ছিল ২.৪৭ মিলিয়ন টন।
1
649.26526
20231101.bn_271062_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
বাসমতী চাল একটি সুগন্ধ যৌগ ২-অ্যাসিটাল-১-পাইরেলিনয়ের সুষম সংমিশ্রণ দ্বারা সৃষ্ট, যাতে একটি পণ্ডন-এর মত (পান্ডনস আম্যারলফোলিয়াস পাতার) গন্ধ আছে। এই সুগন্ধযুক্ত রাসায়নিক যৌগের প্রাকৃতিকভাবে প্রায় ০.০৯ পিপিএম-এর একটি স্তর ধারণ করে, যা অ-বাসমতী চাষের তুলনায় প্রায় ১২ গুণ বেশি হয়, যা বাসমতীকে তার স্বতন্ত্র সুবাস এবং স্বাদ দেয়। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে অনুমোদিত একটি স্বাদযুক্ত এজেন্ট এবং সুবাসের জন্য বেকারি পণ্যে ব্যবহৃত হয়।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
বাসমতী চিহ্ন হল ডিএনএ-আঙ্গুলের ছাপ ভিত্তিক, যা বাসমতী রপ্তানি উন্নয়ন সংস্থা বা বাসমতি এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (বিএডএফ) এর পরীক্ষাগার দ্বারা সার্টিফিকেশন করা হয়।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
১৯৯৭ সালে রাইসটেক নামের মার্কিন প্রতিষ্ঠান টেক্সাসে বাসমিত চালের মার্কিন প্যাটেন্ট নং ৫,৬৬৩,৪৮৪ গ্রহণ করে। রাইসটেকের স্বত্তাধিকারি হলেন লাইটেস্টটেনসটেইনের যুবরাজ। ভারত সরকার এ প্যাটেন্টের প্রতিবাদ জানায়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার হস্তক্ষেপে এ সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা হয়। প্যাটেন্ট তুলে নেয়া হয়।" তারপরেও কোম্পানি কিছু চাল প্রকরনের জন্য প্যাটেন্ট মর্যাদা লাভ করে।
0.5
649.26526
20231101.bn_271062_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%80
বাসমতী
কানাডিয়ান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন-এর মতে, বাসমতী চালের একটি "মাঝারি" গ্লাইসমিক সূচক (৫৬ থেকে ৬৯ এর মধ্যে) রয়েছে, এটি একটি গ্লাইসমিক সূচক ৮৯ এর সাথে নিয়মিত সাদা চালের বিপীরত কাজ করে, যার ফলে ডায়াবেটিসের জন্য এটি আরও উপযুক্ত হয় যা অন্যান্য শস্য ও পণ্যগুলি তথা সাদা আটা বা ময়দার তুলনায় অধিকতর উপযোগি।
0.5
649.26526
20231101.bn_311850_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সিডিএমএ২০০০ ১x ইভি-ডিও ভিত্তিক থ্রিজি নেটওয়ার্ক চালু করে মোনেট মোবাইল নেটওয়ার্ক, কিন্তু তারা পরবর্তীতে তাদের সেবা বন্ধ করে দেয়। ২০০২ সালের জুলাইয়ে, যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় থ্রিজিনেটওয়ার্ক চালু করে ভেরিজন ওয়্যারলেস।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
সিডিএমএ২০০০: সিডিএমএ২০০০ এর পূর্ণরূপ হল কোড ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস। এটি আইএমটি মাল্টি-ক্যারিয়ার নামেও পরিচিত। মোবাইল ফোন এবং সেল সাইটগুলোর মধ্যে ভয়েস তথ্য, সাংকেতিক তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য আদান-প্রদানে এটি সিডিএমএ চ্যানেল অ্যাকসেস ব্যবহার করে।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
টিডি-এসসিডিএমএ: টিডি-এসসিডিএমএ এর পূর্ণরূপ হল টাইম ডিভিশন সিঙ্ক্রোনাস কোড ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস। এটি ইউএমটিএস-টিডিডি নামেও পরিচিত।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
ডাব্লিউ-সিডিএমএ (ইউএমটিএস): ডব্লিউ-সিডিএমএ এর পূর্ণরূপ হল ওয়াইডব্যান্ড কোড ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস। এটি জাপানের এনটিটি ডোকোমোর ফোমা নেটওয়ার্কের ভিত্তি। এটিকে কখনও কখনও ইউএমটিএস-এর প্রতিশব্দ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
৩জি প্রযুক্তি বিশ্বব্যাপী খুব ধীর গতিতে গৃহীত হয়। ৩জি এবং ২জি নেটওয়ার্কের বেতার কম্পাঙ্ক এক নয়। তাই নেটওয়ার্ক অপারেটরদের অধিক ডাটা স্থানান্তর হার অর্জনের জন্য সম্পূর্ণ নতুন লাইসেন্স, নেটওয়ার্ক এবং কম্পাঙ্ক স্থাপন আবশ্যক। এছাড়া প্রেরক হার্ডওয়ারের উন্নয়নও ব্যয়বহুল, বিশেষ করে, ইউএমটিএস এর জন্য অধিকাংশ সম্প্রচার টাওয়ারের প্রতিস্থাপন প্রয়োজন। এধরনের জটিলতার কারণে অনেক অপারেটর ৩জি নেটওয়ার্ক স্থাপনে অক্ষম হয় নতুবা দেরি করে। মোবাইল সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, ২০০৭ সালের ডিসেম্বর অনুযায়ী, বিশ্বের ৪০টি দেশে ১৯০টি ৩জি নেটওয়ার্ক এবং ৭১টি দেশে ১৫৪টি এইচএসডিপিএ নেটওয়ার্ক চালু আছে। এশিয়া, ইউরোপ, কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্রে টেলিযোগাযোগ কোম্পানিগুলো ৩জি সেবা প্রদানের জন্য ডাব্লিউ-সিডিএমএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে।In Bangladesh teletalk bring 3G in 2013
1
648.837335
20231101.bn_311850_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
বাড়তি স্পেক্টার্মের লাইসেন্সিং ফি এর অধিক মূল্যের কারণে বিভিন্ন দেশে ৩জি নেটওয়ার্ক স্থাপন হতে দেরি হয়। ইউরোপের কিছু দেশে লাইসেন্স ফি অতিরিক্ত বেশি ছিল।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
এই সময়ের একটি উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হল স্মার্টফোন (উদাহরণস্বরূপ আইফোন এবং এনড্রয়েড পরিবার), যা মোবাইল ফোনের সাথে পিডিএ এর সক্ষমতাকে সমন্বিত করে, যার ফলে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগের অধিক প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ৩জি থেকে “মোবাইল ব্রডব্যান্ড” শব্দটির উত্‍পত্তি ঘটেছে। কারণ এর গতি এবং ক্ষমতা এটিকে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর টেকসই বিকল্প হিসেবে গড়ে তুলেছে।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
অনুমান করা হয়েছে যে প্রায় ৮,০০০ স্বত্ব অপরিহার্য ঘোষিত হয়েছে যা ৪৮৩ প্রযুক্তিগত বিবরণীর সাথে সম্পর্কিত যা ৩জিপিপি এবং ৩জিপিপি২ স্ট্যান্ডার্ড গঠন করে। ২০০৪ সালে ১২টি কোম্পানি এই স্বত্বের ৯০% এর জন্য দায়বদ্ধ হয় (কোয়ালকম, এরিকসন, নকিয়া, মোটোরোলা, ফিলিপস, এনটিটি ডোকোমো, সিমেন্স, মিটসুবিশি, ফুজিটসু, হিটাচি, ইন্টারডিজিটাল এবং মাটসুশিটা)।
0.5
648.837335
20231101.bn_311850_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%9C%E0%A6%BF
৩জি
অবশ্য তখনও, ৩জি এর কিছু অপরিহার্য স্বত্ব তাদের স্বত্বধারীদের দ্বারা ঘোষিত হয় নি। মনে করা হয় যে নরটেল এবং লুসেন্টের কাছে অপ্রকাশিত কিছু স্বত্ব আছে যা ৩জি এর জন্য অপরিহার্য।
0.5
648.837335
20231101.bn_773476_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
প্রকৃতিতে কোবাল্টকে সচরাচর নিকেলের সাথে যুগ্ম অবস্থায় দেখা যায়। উভয়েই ক্ষণপ্রভ লোহার বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন উপাদান, যদিও কোবাল্ট সেখানে অল্প পরিমাণে পাআও্যা যায়। নিকেলের মতোই, ক্ষণপ্রভ লোহার সংকরে এটি অক্সিজেন ও আর্দ্র বায়ু থেকে সংকরিত অবস্থায় ভালভাবে সুরক্ষিত থাকে। যদিও প্রাচীন আকরিক গুলোতে নিকেল বা কোবাল্ট কোনোটিই এ অবস্থায় দেখা যেতো না।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
যৌগিক কোবাল্ট তামা ও নিকেলের খনিতে পাওয়া যায়। এটি প্রধান ধাতব উপাদান যা সালফার ও আর্সেনিকের সাথে যুক্ত হয়ে সালফারযুক্ত কোবাল্টাইট (CoAsS), স্যাফ্রোলাইট (CoAs2), গ্ল্যাকোডট ((Co,Fe)AsS) এবং স্কুটেরিওডাইট (CoAs3) খনিগুলোতে পাওয়া যায়। ক্যাটিয়েরাইট খনি পাইরাইটের মতোই এবং ভেসাইটের সাথে একসাথে কাতাঙ্গা প্রদেশের তামা খনিতে পাওয়া যায়। বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে আসলে বিক্রিয়া ঘটে সালফাইড মিনারেল গুলো জারিত হয়ে গোলাপী বর্ণের ইরিথ্রাইট বা কোবাল্ট গ্লেন্স (Co3(AsO4)2·8H2O) ও স্ফেরোকোবাল্টাইট (CoCO3) তৈরি করে।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
তামাকের ধোঁয়াতে কোবাল্ট থাকে। তামাক গাছ সহজেই কোবাল্টের মতো ভারী ধাতু শোষন করে পাতায় জমিয়ে রাখতে পারে।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
কোবাল্টের প্রধান আকরিকগুলো হলো কোবাল্টাইট, ইরিথ্রাইট, গ্লাওকোডট এবং স্কুটেরিওডাইট। কিন্তু, অধিকাংশ কোবাল্ট প্রস্তুত করা হয় নিকেল ও তামার খনি থেকে উত্তোলনের সময় উপজাত হিসেবে এবং বিগলনের মাধ্যমে।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
সাধারণত উপজাত হিসেবেই কোবাল্ট প্রস্তুত করা হয় বলে কোবাল্ট সরবরাহ একটি বাজারে তামা ও নিকেলের অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতার উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে। কোবাল্টের চাহিদা ২০১৭ সালে ৬% বৃদ্ধি পায়।
1
648.658326
20231101.bn_773476_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
তামা ও নিকেল থেকে কোবাল্টকে আলাদা করার জন্য কোবাল্টের ঘনমাত্রা ও আকরিকে গঠনের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। একটি হলো ফোর্থ ফ্লটেশন, যাতে সারফেকট্যান্ট আকরিকের বিভিন্ন উপাদানের সাথে যুক্ত হয় ফলে কোবাল্ট আকরিকে সমৃদ্ধ হয়। পরবর্তী প্রচন্ড তাপে আকরিককে কোবাল্ট সালফেটে রূপান্তর করে। তামা ও লোহা জারিত হয়ে অক্সাইডে পরিণত হয়। দ্রুত পানি প্রবাহের ফলে সালফেট এবং আর্সেনেটগুলো বের হয়ে আসে। অবশেষগুলোতে সালফিউরিক এসিড যোগ করলে কপার সালফেটের একটি দ্রবণ পাওইয়া যায়। কোবাল্ট তামার বিগলনে উৎপন্ন ধাতুমল থেকেও সংগ্রহ করা যায়।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
উল্লেখিত প্রক্রিয়া গুলো থেকে উৎপন্ন উপজাতগুলোকে কোবাল্ট অক্সাইডে (Co3O4) রূপান্তর করা হয়। এই অক্সাইডগুলোকে বাত্যা চুল্লিতে অ্যালুমিনোথার্মিক বিক্রিয়া কিংবা কার্বন বিজারণের মাধ্যমে কোবাল্ট ধাতুতে রূপান্তর করা হয়।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
যুক্তরাষ্ট্র ভূতাত্ত্বিক জরিপের হিসাব মতে পৃথিবীতে ৭,১০০,০০০ মেট্রিক টন কোবাল্ট সংরক্ষিত আছে। গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র বর্তমানে বিশ্বের ৬৩% কোবাল্ট সরবরাহ করে। ২০২৫ সাল নাগাদ এ বাজারের শেয়ার ৭৩% এ পৌঁছাবে যদি গ্ল্যাঙ্কোর প্ল্যাকের মতো খননকারী প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পিত সম্প্রসারণ আশানুরূপ ঘটে থাকে। কিন্তু, Bloomberg New Energy Finance এর হিসাব মতে ২০৩০ সাল নাগাদ বৈশ্বিক চাহিদা ২০১৭ এর তুলনায় ১৭ গুণের মত বেড়ে যাবে।
0.5
648.658326
20231101.bn_773476_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F
কোবাল্ট
২০০২ সালে কঙ্গোর খনন আইন পরিবর্তনের পরে কঙ্গোর তামা ও কোবাল্ট প্রক্কল্পে নতুন বিনিয়োগ বাড়তে থাকে। গ্লেংকোর মুটান্ডা খনি গত বছর ২৪,৫০০ টন কোবাল্ট সরবরাহ করে। যা কঙ্গো ডি.আর.সির উৎপাদনের ৪০% এবং বৈশ্বিক উৎপাদনের এক-চতুর্থাংশ। গ্লেংকোর কাতাংগা খনন প্রকল্প ভালোভাবেই চলছে এবং ২০১৯ সালে ৩০০,০০০ টন কপার এবং ২০,০০০ টন কোবাল্ট উৎপাদন করবে, গ্লেংকোর হিসাব মতে।
0.5
648.658326
20231101.bn_26360_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
কাটোয়া ভাগীরথী নদী ও অজয় নদের তীরবর্তী একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক স্থান। পৌষ ৯১৬ বঙ্গাব্দে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু এখানে কেশব ভারতীর কাছে দীক্ষা নেন। নাম হয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্যগিরি, তাই কাটোয়ার মাহাত্ম্য বৈষ্ণবতীর্থ হিসাবেও। তাঁর সেই দীক্ষাস্থলের নাম এখন গৌরাঙ্গবাড়ি।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
মধ্যযুগীয় বঙ্গয় এই শহরটিকে তৎকালীন বাংলা সুবাহর রাজধানী, মুর্শিদাবাদের প্রবেশপথ বলে মানা হতো। বাংলার নবাব মুর্শিদকুলী খান, তাঁর রাজত্বকালে (১১২৩-১১৩৩ বঙ্গাব্দ) প্রথম কাটোয়াতে একটি চৌকি প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের আমলে (রাজত্বকাল: ১১৪৭ – ১১৬২ বঙ্গাব্দ) নাগপুরের মারাঠা রাজা প্রথম রঘুজী ভোঁসলের মারাঠা সৈন্যরা (বর্গী) এ অঞ্চলে লুটপাট শুরু করে। তারা কাটোয়ায় ঘাঁটি তৈরি করেছিল। মারাঠা 'বর্গী'দের প্রধান ভাস্কর পণ্ডিত এখানে দুর্গাপূজা প্রচলন করেন। ২ আশ্বিন ১১৪৯ বঙ্গাব্দ (১৭ সেপ্টেম্বর ১৭৪২ খ্রিস্টাব্দ) ভাস্কর পণ্ডিত যখন কাটোয়ায় দুর্গাপুজা পালন করছিলেন, নবাব আলীবর্দী খান কাটোয়ার এক মাইল উত্তরে উদ্ধারনপুরের কাছে গঙ্গা পার হয়ে অকস্মাৎ হামলা করেন এবং এই যুদ্ধে মারাঠা দস্যুদের পরাজয় ঘটে (কাটোয়ার প্রথম যুদ্ধ)। ১১৫২ বঙ্গাব্দ (ডিসেম্বর ১৭৪৫ খ্রিস্টাব্দ) সালে রঘুজী ভোঁসলের সেনাবাহিনী আবার বঙ্গের ওপরে হামলা করে। কাটোয়ার দ্বিতীয় যুদ্ধে নবাব আলীবর্দী খান আবার তাদের হারায়। মারাঠারা এরপর বাংলা থেকে বিতাড়িত হয়। ৫ আষাঢ় ১১৬৪ বঙ্গাব্দে (১৯ জুন ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দ) পলাশীর যুদ্ধে যাওয়ার পথে, কাটোয়াতে সর্বশেষ নবাবী গ্যারিসনকে পরাজিত করেছিলেন রবার্ট ক্লাইভের ইংরেজি সৈন্যবাহিনী। তার দুই দিন পরে, কাটোয়াতেই রবার্ট ক্লাইভ এবং তার সেনাপতি সমূহ একটি পরামর্শসভায় হুগলি নদী পার হয়ে পলাশীর অভিমুখী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ৪ শ্রাবণ ১১৭০ বঙ্গাব্দ (১৯ জুলাই, ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দ), কাটোয়ার তৃতীয় যুদ্ধে ব্রিটিশ সৈন্যরা মীর কাসেমের পরাজয় ঘটায়।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে এবং বিখ্যাত ধর্মপ্রচারক উইলিয়াম কেরির পুত্র উইলিয়াম কেরি জুনিয়রের মতো ধর্মপ্রচারকদের উৎসাহে, কাটোয়া একটি শহুরে এলাকায় পরিণত হয়। খ্রিস্টাব্দ ঊনবিংশ শতাষ্ফীর মাধ্যমে, কাটোয়া একটি সমৃদ্ধশালী শহর হয়ে ওঠে যার প্রধান অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ছিল লবণের নদীমাতৃক বাণিজ্য। খ্রিস্টাব্দ ১৮৫০ সালে '10th Act of Municipal Rules' অনুযায়ী কাটোয়া একটি তেহসিল শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৮ চৈত্র ১২৭৫ বঙ্গাব্দ (১ এপ্রিল ১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দ) কাটোয়া পৌরসভা সেই শহরের শাসন সত্তা হিসেবে স্থাপিত হয়। খ্রিস্টাব্দ বিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকে রেলওয়ের নির্মাণের সাথে কাটোয়ার নগরীকরণের প্রক্রিয়া আরো দ্রুততর চলে: কাটোয়া-আজিমগঞ্জ (১৯০৩ সালে নির্মিত), কাটোয়া-ব্যান্ডেল (১৯১২), কাটোয়া-বর্ধমান (১৯১৫) এবং কাটোয়া-আহমেদপুর (১৯১৭)।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
কাটোয়ার গঙ্গা নদী ঘাটের কাছে রয়েছে কিছু ঐতিহাসিক মসজিদ, যা নবাবী আমলে তৈরি। এখানে একটি সুড়ঙ্গ রয়েছে যা মুর্শিদাবাদের কাঠগোলা বাগানবাড়ি র সাথে সংযোগ রয়েছে॥এই পথেই নবাবের সেনারা চলাচল করত॥ বর্তমানে এই পথ বন্ধ॥
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
ভারতের ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে কাটোয়া শহরের জনসংখ্যা হল ৮১,৬১৫ জন; এর মধ্যে পুরুষ ৪১,৩৫০ (৫১%) এবং নারী ৪০,২৬৫ (৪৯%)।
1
645.407995
20231101.bn_26360_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
এখানে সাক্ষরতার হার ৮৭.১৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৯০.২৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৩.৯৪%। পশ্চিমবঙ্গের গড় সাক্ষরতার হার ৭৬.২৬%; তার চাইতে কাটোয়ার সাক্ষরতার হার বেশি।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
২০১১ জনগণনা অনুসারে, কাটোয়ার জনসংখ্যার ৮১.৯৭ শতাংশ হিন্দু এবং ১৭.৭৫ শতাংশ মুসলিম; অবশিষ্ট শিখ, খ্রীষ্টান, বৌদ্ধ, জৈন সম্প্রদায়ের ও অসূচিত গণজনের জনসংখ্যা অত্যন্ত অল্প।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
কাটোয়ার অর্থনীতি কৃষি ও কৃষি-সম্পর্কিত ব্যবসার উপর নির্ভরশীল। কাটোয়ার পার্শ্ববর্তী এলাকার উর্বর মাটি, হুগলি, অজয় ও দামোদর নদীর পলল দ্বারা সমৃদ্ধ। পারিপার্শিক গ্রামাঞ্চলে প্রধান শস্যর মধ্যে পরে ধান, পাট, সরিষা, আঁখ এবং বিভিন্ন গ্রীষ্মমন্ডলীয় শাকসবজি। অঞ্চলের কৃষি পণ্য বিপণনের জন্য এবং পার্শ্ববর্তী জনগোষ্ঠীর খুচরা ও ভোক্তা সেবা প্রদানের জন্য কাটোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। শিল্প বলতে কুটিরশিল্প এবং ক্ষুদ্র কৃষি সম্পর্কিত উদক্তা, যেমন চালকল বা পাটকল ইত্যাদির মধ্যে সীমিত।
0.5
645.407995
20231101.bn_26360_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
কাটোয়া
২০১১ সালে শহুরে এলাকার মধ্যে, 0.৮১% শ্রমিক কৃষি খাতে নিযুক্ত, ৫.৯৬% শ্রমিক উৎপাদন খাতে নিযুক্ত, এবং ৯৩.৭০% শ্রমিক সেবা খাতে নিযুক্ত।
0.5
645.407995
20231101.bn_34893_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
গণিতে, বিশেষত সেট তত্ত্বে, উপসেট (subset), অধিসেট (superset) এবং প্রকৃত (proper) উপসেট বা অধিসেট দ্বারা একটি বিশেষ সম্পর্ক (relation) - অন্তর্ভুক্তিকে (inclusion) ব্যাখ্যা করা হয়। সাধারণভাবে বললে, উপসেট -এর সকল সদস্য অধিসেট -এর অন্তর্ভুক্ত, কিন্তু -তে এমন সদস্যও থাকতে পারে, যা -তে নেই (ডানের চিত্র দেখুন)।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
যদি A, B-এর উপসেট হয়, কিন্তু A ও B সমান না হয়, তবে A হচ্ছে B-এর প্রকৃত উপসেট। একে লেখা হয় A ⊂ B এভাবে। অর্থাৎ, B-তে এমন একটি উপাদান x আছে যা A-তে নেই। একইভাবে, B ⊃ A দ্বারা বোঝায় B A-এর প্রকৃত অধিসেট।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
উপসেটের প্রতীকগুলো মনে রাখার সহজ উপায় হল ⊆ ও ⊂ -এর সাথে ≤ ও < -এর সাদৃশ্য লক্ষ করা। যেমন, যদি A, B-এর একটি উপসেট হয় (অর্থাৎ A ⊆ B), তবে A-এর উপাদানগুলোর সংখ্যা B-এর উপাদানগুলোর সংখ্যার চেয়ে হয় কম, না হলে সমান (অর্থাৎ |A| ≤ |B|)। একইভাবে যদি A ও B সসীম সেট হয়, তবে A ⊂ B নির্দেশ করে |A| < |B|।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
অনেক লেখক ওপরের রীতিটি অনুসরণ করেন না, বরং ⊂ ব্যবহার করে উপসেট নির্দেশ করেন (প্রকৃত উপসেট নয়)। প্রকৃত উপসেট নির্দেশ করার জন্য একটি দ্ব্যর্থতা নিরসনকারী প্রতীক রয়েছে, (বা ইউনিকোড-এ ব্যবহৃত চিহ্ন ⊊)। কোন কোন লেখক উপসেট নির্দেশ করার জন্য ⊆ এবং প্রকৃত উপসেট নির্দেশ করার জন্য ব্যবহার করেন এবং ⊂ একেবারেই ব্যবহার করেন না।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
{x : x ২০০০-এর চেয়ে বড় একটি মৌলিক সংখ্যা} সেটটি {x : x ১০০০-এর চেয়ে বড় একটি সংখ্যা} সেটের একটি (প্রকৃত) উপসেট।
1
644.420995
20231101.bn_34893_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
খালি সেট, যাকে ø দিয়ে নির্দেশ করা হয়, যেকোন প্রদত্ত সেট X-এর একটি উপসেট (এই বিবৃতিটি একটি তুচ্ছ সত্য, নিচে প্রমাণ দেখুন)। খালি সেট সব সময়ই একটি প্রকৃত উপসেট, কেবল নিজের ক্ষেত্র ছাড়া।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
প্রমাণ: প্রদত্ত যেকোন সেট A-র জন্য আমাদেরকে প্রমাণ করতে হবে ø A-এর একটি উপসেট। অর্থাৎ দেখাতে হবে ø-এর সব উপাদান A-এরও উপাদান।
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
একজন অভিজ্ঞ গণিতবিদের জন্য "ø-র কোন উপাদান নেই, সুতরাং ø-র সব উপাদান A-এর উপাদান" একটি তুচ্ছ সত্য, কিন্তু গণিতে নতুন কারও জন্য এটি বোঝা কষ্টকর হতে পারে। যেহেতু ø-এর কোন সদস্য উপাদানই নেই, কীভাবে সেই "উপাদানগুলো" অন্য কোন কিছুর সদস্য উপাদান হতে পারে?
0.5
644.420995
20231101.bn_34893_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F
উপসেট
এক্ষেত্রে উলটো দিক থেকে চিন্তা করাটা সহজ। যদি আমরা প্রমাণ করতে চাই ø A-র উপসেট নয়, আমাদেরকে ø-এর এমন একটি উপাদান খুঁজে বের করতে হবে যেটি A-এর উপাদান নয়। কিন্তু এটি অসম্ভব , যেহেতু ø-এর কোন উপাদানই নেই। সুতরাং ø অবশ্যই A-এর একটি উপসেট।
0.5
644.420995
20231101.bn_555410_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
প্রথমে বলি কোবাল্ট বেগুনী নিয়ে,যা আসলে তীব্র লালচে বেগুনী কোবাল্ট আর্সেনেইট এবংং তীব্র বিষাক্ত।যদিও এটি সম রঞ্জক পদার্থে অটল থাকত,তবুও এর বিষাক্ততার জন্য বিংশ শতাব্দীতে এটি কোবাল্টের অন্যান্য যৌগ যেমন কোবাল্ট ফসফেট দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।কোবাল্ট বেগুনী ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধের দিকে চিত্রকরদের প্যালেটে পাওয়া যেত।কোবাল্ট বেগুনী পল সিগনাক (১৮৬৩-১৯৩৫),ক্লড মনেট (১৮৪০-১৯২৬) এবং জর্জ সিউরেট (১৮৫৯-১৮৯১) প্রমুখ চিত্রকরেরা ব্যবহার করতেন। বর্তমানে কোবাল্ট এমোনিয়াম ফসফেট,কোবাল্ট লিথিয়াম ফসফেট এবং কোবাল্ট ফসফেট ব্যবহৃত হয়।এদের মধ্যে কোবাল্ট এমোনিয়াম ফসফেট সবচেয়ে লালচে।কোবাল্ট ফসফেট এর দুটি আলাদ ধরন আছে - কম পরিপৃক্ত গাঢ় নীলচে,আরেকটি হালকা এবং উজ্জ্বল লালচে ধরনের।কোবাল্ট লিথিয়াম ফসফেট পরিপৃক্ত হালকা নীলচে বেগুনী।কোবাল্ট এমোনিয়াম ফসফেট এর সমবর্নের আরেকটি বর্ন কোবাল্ট ম্যাগনেসিয়াম বোরেট বিংশ শতাব্দীর দিকে দেখা যায়।কিন্তু এটি প্রয়োজনীয় লাইটফাস্ট ছিলনা।কেবল কোবাল্ট বেগুনী ই প্রয়োজনীয় লাইটফাস্ট ছিল।অন্য আলোক সুস্থিত বেগুনী রঞ্জক এর কাছেধারেও ছিলনা।কিন্তু এর উচ্চ দাম এবং বিষাক্ততা এর ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছিল।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
ভিনসেন্ট ভন গফ (১৮৫৩-১৮৯০) বর্ণতত্ত্বের একজন উৎসুক ছাত্র ছিলেন।তিনি ১৮৮০ র দিকে তার বিভিন্ন চিত্রকর্মে (আইরিস,ঘূর্ণিজল এবং রহস্যময় আকাশের চিত্রকর্মসহ) বেগুনী ব্যবহার করেন,এবং প্রায়ই একে পূরক বর্ণ,হলুদের সাথে মিলিয়ে ফেলতেন।১৮৮৮ সালে তার করা আর্লেস এ তার বেডরুমের চিত্রে তিনি কয়েক ধরনের পূরক বর্ণ ব্যবহার করেন; বেগুনী এবং হলুদ,লাল এবং নীল, এবং কমলা এবং নীল।তার চিত্রকর্ম সম্বন্ধে তিনি তার ভাই থিও কে বলেছিলেন "এই রঙগুলো.....ঘুম এবং বিশ্রামের ইঙ্গিতপূর্ন হওয়া উচিত... দেয়ালগুলো মলিন বর্নের,ফুলগুলো লাল,বিছানার কাঠ আর চেয়ার মাখন-হলুদ বর্নের,পাত এবং বালিশ হালকা লেমন সবুজ বর্নের জানালা সবুজ,টেবিল কমলা,পাত্রগুলো নীল,দরজা লিলাক....বর্ণগুলো আমাদের মস্তিষ্ককে অথবা চিন্তাকে বিশ্রাম দিতে পারে। ১৮৫৬ সালে ব্রিটিশ রসায়নবিদ উইলিয়াম হেনরি পার্কিন সিন্থেটিক কুইনাইন বানানোর চেষ্টা করেন।তার পরীক্ষার ফলে অন্য ফল আসার পরিবর্তে প্রথম সিন্থেটিক এনিলিন রঞ্জক তৈরী হয়,এটি একটি কড়া বেগুনী বর্ণ যাকে মভেন বলে,যাকে সংক্ষেপে মভ ও বলে।এ নামটি ম্যালো মভ ফুলের হালকা বর্ণ থেকে নেয়া।কাপড় রঙ করার ক্ষেত্রে যখন একে ব্যবহার করা হল,তখন সেটি ইউরোপের উচ্চশ্রেণীর লোকদের মধ্যে সর্বোচ্চ ফ্যাশনসম্মত হয়ে উঠল।ঠিকভাবে বললে যখন রাণি ভিক্টোরিয়া ১৮৬২ সালে রাজকীয় প্রদর্শনী তে যান।এর পূর্বে এমন রঙের বস্ত্র কেবল অভিজাত শ্রেণির লোকেরাই পরত।কিন্তু পার্কিন একটি বাণিজ্যিক পন্থা বললেন,এবং সে অনুযায়ী ফ্যাক্টরি তৈরী করলেন এবং রঞ্জকটি তৈরী শুরু করলেন।এটি প্রথম সে বর্তমান শিল্পকারখানা ছিলা যা রসায়ন এবং ফ্যাশন উভয় শিল্পকেই পরিবর্তন করে দেয়।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকের দিকে বেগুনী ও রক্তবর্ণের গলাবন্ধনী খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল,বিশেষ করে রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ীক নেতাদের মধ্যে।এটা লাল গলাবন্ধের দৃড় সূচনা এবং আত্মবিশ্বাস এবং নীল গলাবন্ধের শান্তি ও সহযোগীতার সমন্বয় ঘটিয়েছিল।এবং এই গলাবন্ধ জাতীয় ও কর্পোরেট নেতাদের নীল বিজনেস স্যুট এর সাথে ভাল মানানসই ছিল।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
বেগুনী দৃশ্যমান বর্ণালীর শেষ বর্ণ,যা নীল ও অদৃশ্য অতিবেগুনীর মাঝখানে থাকে।অন্যান্য দৃশ্যমান বর্ণালি থেকে এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম।আমাদের চোখ ৩৮০-৪৫০ ন্যানোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘের আলোকে দেখতে পারে। চিত্রকরেরা যে বর্ণ চাকতি ব্যবহার করত তাতে বেগুনী ও রক্তবর্ণ লাল ও নীলের মাঝখানে ছিল।বেগুনী যেমন নীলের কাছাকাছি,রক্তবর্ণ তেমন লালের কাছাকাছি ছিল। বেগুনী রঙ পাওয়া যায় লাল ও নীলের মিশ্রণ থেকে,রক্তবর্ণ এর মতই (রক্তবর্ণ শব্দটি ব্যবহৃত হয় লাল ও নীলের মধ্যে কোনকিছু বোঝানোর সুবিধার্থে)।বর্ণতত্ত্ব অনুযায়ী,রক্তবর্ণ হল এমন একটু বর্ণ যা সিআইই ক্রোমাটিসিটি ডায়াগ্রাম এর রক্তবর্ণের লাইন এ পরে।রঙধনুর বেগুনী বর্ণকে কেবল বর্ণালীগত বেগুনী বলা যায়,যার খুব ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্য আছে।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
বেগুনী বস্তু হল সেসব বস্তু যারা বেগুনী আলো নিঃসরণ করে।বর্ণালীগত বেগুনী আলো নিঃসরণকারী বস্তুকে অনেক সময় কালো ও দেখাতে পারে,কারণ আমাদের চোখ ওসব আলোর প্রতি তুলনামূলকভাবে সংবেদশুন্য হয়।যেসব একবর্ণী বাতিগুলো বর্ণালীগত বেগুনী তরঙ্গদৈর্ঘ্য নিঃসরণ করে তাকে নিচের চিত্রের বৈদ্যুতিক বেগুনী আলোর মত লাগতে পারে।
1
643.35648
20231101.bn_555410_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
মানুষ অনেক প্রাচীনকাল থেকেই বেগুনী বর্ণ ব্যবহার করে আসছে।তার মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ছিল গুহাচিত্রে,যেগুলো ম্যাঙ্গানিজ ও হেমাটাইট থেকে বানানো হত।ম্যাঙ্গানিজ এখনো অস্ট্রেলিয়ান এরান্ডা মানবরা ব্যবহার করে তাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ঐতিহ্যগত রঞ্জক হিসেবে ত্বক রঙ করতে।এটা আবার এরিজোনার হোপি ইন্ডিয়ানরাও ব্যবহার করে। প্রাচীন যুগে সবচেয়ে পরিচিত বেগুনী-রক্তবর্ণ রঙ ছিল টাইরিয়ান বেগুনী,যা মেডিটেরানিয়ান এর কাছাকাছি পাওয়া ম্যুরেক্স নামক সামুদ্রিক শামুক থেকে তৈরী করা হত।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
পাশ্চাত্য পলিনেশিয়ার অধিবাসীরা টাইরিয়ান বেগুনীর মতই এক প্রকার বেগুনী রঙ বানাত সামুদ্রিক শজারু থেকে।মধ্য আমেরিকার অধিবাসীরা পরপুরা নামক সামুদ্রিক শামুক থেকে আরেক প্রকার বেগুনী রঙ বানাত,যা কোস্টারিকা এবং নিকারাগুয়ার কাছে পাওয়া যেত।মায়ানরা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের জন্য বেগুনী রঙ বানাত,আর এজটেক্সরা বানাত চিত্রলিপি বানাতে,যা তাদের আভিজাত্যের পরিচয় বহন করত।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
মধ্যযুগে বিভিন্ন চিত্রকররা নীল ও লাল মিশিয়ে বেগুনী অথবা রক্তবর্ণ তৈরী করত।সাধারণত তারা নীল এজোরাইট অথবা নীলকান্তমণির সাথে লাল গৈরিক,হিঙ্গুল বা সিঁদুর ব্যবহার করত।তারা অনেক সময় রঙ ও পাউডার মিশিয়ে হৃদবর্ণ ও তৈরী করত ওয়াড বা ইন্ডিগো রঙ মিশিয়ে (নীলের জন্যে),অথবা টকটকে লাল রজক (লালের জন্যে)। অরসিন অথবা বেগুনী মস ছিল আরেকটি সাধারণ বেগুনী রঞ্জক।গ্রিক ও হিব্রুরা এটি জানত যে এটি আর্চিল নামক মেডিটারনিয়ান শৈবাল (Roccella tinctoria) এবং একটি এমোনিয়াক (সাধারণত মূত্র) থেকে পাওয়া যায়।অরসিন ঊনবিংশ শতাব্দীতে জনপ্রিয়তা পাওয়া শুরু করে,যখন বেগুনী ও রক্তবর্ণ শোকপ্রকাশের রঙ হয়ে উঠে (কেউ বিধবা হলে তাকে কিছুদিনের জন্য কালো কাপড় পরানো হত,তারপর তাকে সাধারণ পোশাক পরানোর আগে বেগুনী কাপড় পরানোর রীতি ছিল।
0.5
643.35648
20231101.bn_555410_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%80
বেগুনী
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ড,ফ্রান্স ও জার্মান রসায়নবিদরা প্রথম সিন্থেটিক বর্ণ তৈরী করতে শুরু করে।তখন দুটি জনপ্রিয় রক্তবর্ণ তৈরি হয়।কোডবিয়ার অর্কিল শৈবাল থেকে পাওয়া যেত যা দিয়ে ওল এবং সিল্ক রঙ করা যেত মর্ডান্ট ব্যবহার ছাড়াই।কোডবিয়ার তৈরি করেন স্কটল্যান্ড এর ড. কাথবার্ট গর্ডন,১৭৫৮ সালে।প্রথমে শৈবালকে এমোনিয়াম কার্বনেট দ্রবণে ফোটানো হয়।তারপর একে ঠান্ডা করে এমোনিয়া মেশানো হয় এবং সেটাকে ৩-৪ সপ্তাহ স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে রাখা হয়।তারপর সেই শৈবালকে শুকিয়ে গুঁড়া করা হয়।এর তৈরীর প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ গোপন রাখা হয়,সেজন্য এর চারপাশে ১০ ফুট উচু দেয়াল তোলা থাকে,এবং সকল শ্রমিকদের গোপনীয়তার জন্য শপথ করানো হয়।
0.5
643.35648
20231101.bn_624572_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C
টি-সিরিজ
সুপার ক্যাসেটস ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড হলো একটি ভারতীয় সঙ্গীত কোম্পানী, গুলশান কুমার দ্বারা ১৯৮০-এর দশকে প্রতিষ্ঠিত। এটি বর্তমানে টি-সিরিজ নামে ব্যবসা করছে এবং প্রাথমিকভাবে বলিউড সঙ্গীত সাউণ্ডট্রেকের জন্য পরিচিত। এটি আবার চলচ্চিত্র প্রযোজনা এবং বিতরণেও জড়িত।
0.5
642.61985
20231101.bn_624572_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C
টি-সিরিজ
১৯৯০-এর দশকে, টি-সিরিজ সেরা বিক্রি হওয়া বলিউড সাউণ্ডট্রেক অ্যালবামগুলির অনেকগুলি মুক্তি দেয়, যার মধ্যে রয়েছে নাদিম-শ্রাবণের আশিকি (১৯৯০), সর্বসময়ের সেরা বিক্রি হওয়া সাউণ্ডট্রেক অ্যালবাম। সম্প্রতি, টি-সিরিজ ইউটিউব চ্যানেলটি হলো বিশ্বে সর্বাধিক দর্শন কৃত ইউটিউব চ্যানেল,ডিসেম্বর ২০১৭-এর অনুযায়ী, সঙ্গে কাছাকাছি ১.৭ বিলিয়ন (১৭ কোটি) মাসিক দর্শন।বর্তমানে এই সাইটে এটি হলো সর্বাধিক সাবস্কাইবড চ্যানেল।
0.5
642.61985
20231101.bn_624572_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C
টি-সিরিজ
টি-সিরিজ প্রাথমিকভাবে একটি বলিউডের গানের পাইরেটেড বিক্রি করা ছোট কোম্পানী হিসেবে, ১৯৮০-এর দশকে গুলশান কুমার দ্বারা প্রতিষ্ঠা করা হয়। টি-সিরিজের প্রথম আসল চলচ্চিত্রের সাউণ্ডট্রেক মুক্তি পায় ১৯৮৪-তে লাল্লু রাম-এর জন্য, সঙ্গে রবীন্দ্র জৈন দ্বারা সঙ্গীত সাফল্যাঙ্কীত। আশিকি (১৯৯০)-এর সাথে কোম্পানীর বিরাট সাফল্য-অর্জন হয়, একটি চলচ্চিত্রের সাউণ্ডট্রেক অ্যালবাম যা মানিকজোড় নাদিম-শরাবণ (নাদিম আখতার সাঈফি এবং শারাবণ কুমার রাঠোর) দ্বারা রচিত, যা ভারতে ২০মিলিয়ন একক বিক্রি হয়, এবং
0.5
642.61985
20231101.bn_624572_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C
টি-সিরিজ
সর্বসময়ের সেরা বিক্রি হওয়া বলিউড সাউণ্ডট্রেক। সঙ্গীত প্রযোজনার পাশাপাশি, কোম্পানী আবার চলচ্চিত্র প্রযোজনারও ঝুঁকি নিয়েছে।
0.5
642.61985