_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_13870_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2
|
গলবিল
|
ইংরেজি pharynx() শব্দটি গ্রিক শব্দ φάρυγξ phárynx থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ "গলা"। এর বহুবচন হলো pharynges বা pharynxes , এবং এর বিশেষণ রুপ হলো pharyngeal ( বা )।
| 0.5 | 631.201562 |
20231101.bn_13870_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2
|
গলবিল
|
সমস্ত মেরুদণ্ডীদের একটি গলবিল থাকে, যা খাদ্য গ্রহণ এবং শ্বসন উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। মাথার পাশের দিকের ছয় বা আরও বেশি আউটপোকেটিংয়ের একটি ক্রমের মাধ্যমে সমস্ত মেরুদণ্ডীদের মধ্যে এর বিকাশ ঘটে। এই আউটপোকেটিংগুলি হলো ফ্যারেঞ্জিয়াল খিলান এবং এগুলি কঙ্কাল, পেশী এবং সংবহনতন্ত্রের বিভিন্ন কাঠামোর বিকাশ ঘটায়। মেরুদণ্ডীদের মধ্যে গলবিলের কাঠামো বিভিন্ন ধরনের হয়। এটি কুকুর, ঘোড়া এবং রোমন্থক প্রাণীর মধ্যে পৃথক। কুকুররে একটি একক নালী নাসাগলবিলকে অনুনাসিক গহ্বরের সাথে সংযুক্ত করে। টনসিলগুলি একটি কমপ্যাক্ট ভর যা গলবিলের লুমেন থেকে দূরে নির্দেশিত। ঘোড়ায় শ্রাবণ নলটি গুতুরাল থলিতে উম্মুক্ত হয় এবং টনসিলগুলি ছড়িয়ে পড়ে এবং সামান্য উত্থিত হয়। ঘোড়া মুখের মাধ্যমে শ্বাস নিতে পারে না কারণ রোস্টাল এপিগ্লোটিসের মুক্ত শীর্ষ সাধারণ ঘোড়ার নরম তালুতে পৃষ্ঠদেশীয় হয়ে থাকে। রোমন্থক প্রাণীদের টনসিলগুলি একটি কমপ্যাক্ট ভর যা গলবিলের লুমেনের দিকে নির্দেশিত।
| 0.5 | 631.201562 |
20231101.bn_13870_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2
|
গলবিল
|
ফেরেঞ্জিয়াল খিলানগুলি মেরুদণ্ডীদের বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৈশিষ্ট্য যার উৎস কর্ডাটার মাধ্যমে বেসাল ডিউটারোস্টোমে পাওয়া যায় যারা ফেরেঞ্জিয়াল যন্ত্রের এন্ডোডার্মাল আউটপোকেটিংগুলি বহন করে। জিন এক্সপ্রেশন এর অনুরূপ নিদর্শনগুলি অ্যাম্ফিওক্সি এবং হেমিকর্ডাটার উন্নয়নশীল গলবিলে শনাক্ত করা যায়। যদিও, মেরুদণ্ডীদের গলবিল অনন্য, কারণ এটি নিউরাল ক্রেস্ট কোষগুলির অবদানের মাধ্যমে অন্তঃকঙ্কাল সমর্থনকে জন্ম দেয়।
| 0.5 | 631.201562 |
20231101.bn_13870_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2
|
গলবিল
|
ফ্যারেঞ্জিয়াল চোয়াল হলো বিভিন্ন প্রজাতির মাছের গলবিলের মধ্যে থাকা প্রাথমিক (মৌখিক) চোয়াল থেকে আলাদা "দ্বিতীয় সেট" চোয়াল। ফেরেঞ্জিয়াল চোয়ালগুলি মোরে ইল মাছে অধ্যয়ন করা হয়েছে যেখানে তাদের সুনির্দিষ্ট ক্রিয়া লক্ষ করা যায়। মোরে যখন শিকারকে ধরে কামড়ায়, তখন প্রথমে তার মুখের চোয়াল দিয়ে কামড় দেয়। এরপরেই, আঁকড়ে ধরার জন্য ফেরেঞ্জিয়াল চোয়ালগুলি সামনে আনা হয় এবং এটি শিকারের উপর কামড় দেয়; তারপরে এগুলো পিছনে গুটিয়ে শিকারকে খাদ্যনালীর ভিতরে টান দিয়ে এবং এরপর ইল সেটিকে গলধকরন করে।
| 0.5 | 631.201562 |
20231101.bn_789531_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নাটোর বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি জেলা শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলার নাটোর সদর উপজেলার সদর দপ্তর। নাটোর শহরের আয়তন বর্তমানে ৩৯.৮৪ বর্গকিলোমিটার বা ১৫.৩৮ বর্গমাইল ও জনসংখ্যা ১,৪৭,১৯৮ জন মাত্র। এটি "ক" শ্রেণির পৌরসভা দ্বারা শাসিত হয়। যাতায়াত ব্যবস্থার মাধ্যম শুধু মাত্র রেল ও সড়ক পথ। এ শহরে কোন বিমানবন্দর নেই। নৌ পথে যোগাযোগ এক সময় থাকলেও, কালের বিবর্তনে তা এখন আর নেই। নাটোর কাঁচাগোল্লা, বনলতা আর অর্ধ বঙ্গেশ্বরী রানী ভবানীর জন্য বিখ্যাত। রানী ভবানী একসময় নাটোর বসে অর্ধেক বাংলার রাজত্ব করেছেন। নাটোর বাংলাদেশের প্রাচীন শহরের মধ্য একটি হলেও বর্তমানে অন্যান্য শহরের তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে আছে এই শহরের উন্নয়নযাত্রা।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রামজীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রামজীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নাটোর রাজশাহী থেকে পূর্বে এবং বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে পশ্চিমে, ২৪৹২৪'৫১" উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮৹৫৯'৯" দক্ষিণ দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ২৩ মিটার এবং এর মোট আয়তন ৩৯.৮৪ বর্গকিলোমিটার। ভূসংস্থান অনুসারে এটি সমতলভূমিতে অবস্থিত হলেও উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে কিছুটা ঢালু। বছরের অধিকাংশ সময়ই এখানে ক্রান্তীয় গরম এবং শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে। গড়ে তাপমাত্রা থাকে সর্বোচ্চ ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোনিম্ন ৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মত এখানেও এপ্রিল থেকে জুন হল সবচেয়ে উষ্ণতম মাস এবং ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি হল সবচেয়ে শীতলতম মাস। নাটোরের গড় বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৫৫৬ মিলিমিটার।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নাটোর জেলার সাথে বাংলাদেশের সকল জেলার উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান রয়েছে। নাটোর উত্তরবঙ্গের মাঝখানে অবস্থানের কারণে সড়কপথে অন্য জেলার সাথে সহজে যোগাযোগ করা যায়। নাটোরে উপর দিয়ে যাওয়া মহাসড়ক
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নাটোর রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলার একটি রেলস্টেশন। এটি নাটোর পৌর এলাকার ৮ নং ওয়ার্ডে দক্ষিণ বড়গাছা নামক এলাকায় অবস্থিত। এর উত্তরে (সামনে) সান্তাহার জংশন এবং দক্ষিণে (পিছনে) আব্দুলপুর জংশন অবস্থিত। এই রেলস্টেশনটি নাটোর জেলার প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনে প্রতিদিন ১৫টি ট্রেন (১৩টি আন্তঃনগর এবং ২টি মেইল) ট্রেন মোট ৩০ বার যাত্রাবিরতি দেয়। নাটোর রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের অর্ন্তভুক্ত।
| 1 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নিকটবর্তী বিমানবন্দর শাহ মখদুম বিমানবন্দর। ইহা একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর । নাটোর হতে দূরত্ব ৪৬ কিলোমিটার।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
পাকিস্তান শাসনামলে বেসিক ডেমোক্রেটিক অর্ড্যার, ১৯৫৯ অনুযায়ী ১৯৬০ সালে নাটোর টাউন কমিটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ লোকাল কাউন্সিল অ্যান্ড মিউনিসিপাল কমিটি (অ্যামেমেন্ট) অর্ডার, ১৯৭২ অনুযায়ী নাটোর টাউন কমিটিকে নাটোর শহর কমিটিতে রুপান্তর করা হয়। ১৮৫৯ সালে একে পৌরসভায় পরিনত করা হয়।নাটোর অবিভক্ত বাংলার দ্বিতীয় পৌরসভা (প্রথম:ক্যালকাটা পৌরসভা বর্তমানে কলকাতা)
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
।প্রতিষ্ঠার সময় এর আয়তন ছিল মাত্র ৪.৪৫ বর্গ কিলোমিটার। ১৯৮৪ সালে নাটোরকে জেলা শহরের মর্যাদা দেওয়া হয়।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_789531_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0
|
নাটোর
|
নাটোর পৌরসভা ৯টি ওয়ার্ড ও ৩৩টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। প্রতি ওয়ার্ডের জন্য সরাসরি ভোটে নির্বাচিত একজন কাউন্সিলর থাকেন। পৌরসভার প্রধান হলেন মেয়র।
| 0.5 | 629.733456 |
20231101.bn_760802_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
পিলকিংটন আরো বলেছেন, বর্ণনাকারীর অনুমিতি এবং শ্রোতার স্বতস্ফূর্ত অনুমিতির মধ্যে কোন সীমা বা পার্থক্যকারী বৈশিষ্ট্য নির্দিষ্ট করা নেই।
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
তদুপরি, কাব্যের শৈলীগুণ ও পিলকিংটনের কাব্য-প্রভাব বিশ্লেষণ কোন কবিতার মর্মার্থ উদঘাটনে ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে।
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
উইডোসন লক্ষ্য করেন, এস. টি. কোলরিজের 'দ্য রাইম অব দি এনশিয়েন্ট মেরিনার'( The Rhyme of The Ancient Mariner) কবিতায় নাবিকের স্বল্পকালীন উপস্থিতি দীর্ঘায়িত হয়েছে কালের(Tense) নিয়মবহির্ভূত ব্যবহারের কারণে। দেখা যায় নায়ক নাবিক বর্তমানকালে (Present tense) তার "অস্থিচর্মসার হাত"(Skinny hand) দিয়ে বিবাহে আমন্ত্রিত অতিথির হাত "ধরেন"(Holds)।তারপর হাত ছাড়েন অতীতকালে(Past tense) ('... his hands dropt he.'); পুনর্বার নাবিককে "জাজ্বল্যমান চোখে" (Shining eyes) অতিথির হাত ধরতে দেখা যায় বর্তমানকালে।(উইডোসন. ১৯৯২,৪২)
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
উইডোসন লক্ষ্য করেছেন, কোন কাব্যের সারাংশ আলোচনা করলে প্রায়শঃ দেখা যায়, তা খুব মামুলী ও সাধারণ ভাব প্রকাশ করে। যেমন– "প্রকৃতি উপভোগ্য ও সুন্দর", "প্রেম মহান", "জীবন নিঃসঙ্গ", "সময় অবিরত বহমান" ইত্যাদি। (উইডোসন. ১৯৯২,৯)
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
এই ভাষা অতি পরিচিত, প্রচলিত বিষয়বস্তু সমূহ কে নতুন ও আকর্ষণীয় ভঙ্গিমায় পাঠকের কাছে তুলে ধরে, এবং ব্যক্তিগত অথবা সামাজিক দর্শন অসচেতনভাবে মূল বিষয়বস্তুর সাথে মিশ্রিত না করেই পাঠক সেটা উপভোগ করতে পারে। (উইডোসন, ১৯৯২,৯)
| 1 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
সুতরাং, পাঠক "প্রেম", "হৃদয়", "আত্মা" ইত্যাদি বহু ব্যবহৃত শব্দ ও অস্পষ্ট পরিভাষা ব্যবহার দ্বারা মানুষের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে, তবে কবি এই সকল বহুল ব্যবহৃত শব্দ ও অস্পষ্ট পরিভাষা গুলোকে চিত্তাকর্ষক পেক্ষাপটে উপস্থাপন করার মাধ্যমে মানব মনের আকুলতা ব্যক্ত করতে পারে এবং ভণিতা ব্যতিরেকেই সাধারণের সংসর্গে আসতে পারে।
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
ed. David Birch. 1995. Context and Language: A Functional Linguistic Theory of Register (London, New York: Pinter)
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
Michael Burke. 2010. Literary Reading, Cognition and Emotion: An Exploration of the Oceanic Mind (London and New York: Routledge)
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_760802_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
শৈলীবিজ্ঞান
|
MAK Halliday. 1978. Language as Social Semiotic: The Social Interpretation of Language and Meaning (London: Edward Arnold)
| 0.5 | 628.633289 |
20231101.bn_42222_48
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ ফাইলে দুই ধরনের মেটাডেটা থাকতে পারে। [36] প্রথমটি হল ডকুমেন্ট ইনফরমেশন ডিকশনারি, লেখক, শিরোনাম, বিষয়, সৃষ্টি এবং আপডেট তারিখের মতো কী/মান ক্ষেত্রের একটি সেট। এটি alচ্ছিক এবং ফাইলের ট্রেলারে ইনফো কী থেকে উল্লেখ করা হয়েছে। ক্ষেত্রের একটি ছোট সেট সংজ্ঞায়িত করা হয়, এবং প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত পাঠ্য মান দিয়ে বাড়ানো যেতে পারে। এই পদ্ধতিটি পিডিএফ 2.0 এ অপ্রচলিত।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_49
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ ১.4-এ, এক্সটেনসিবল মেটাডেটা প্ল্যাটফর্ম (এক্সএমপি) ব্যবহার করে এক্সটেনসিবল মেটাডেটা প্ল্যাটফর্ম (এক্সএমপি) ব্যবহার করে এক্সএমএল স্ট্যান্ডার্ড-ভিত্তিক এক্সটেনসিবল মেটাডেটা যুক্ত করা হয়েছে যেমন অন্য ফাইল ফরম্যাটে ব্যবহৃত হয়। পিডিএফ ২.০ ডকুমেন্টের যেকোনো বস্তুর সাথে মেটাডেটা সংযুক্ত করার অনুমতি দেয়, যেমন এমবেডেড ইলাস্ট্রেশন, ফন্ট, ইমেজ এবং সেইসাথে পুরো ডকুমেন্ট (ডকুমেন্ট ক্যাটালগে সংযুক্ত), এক্সটেনসিবল স্কিমা ব্যবহার করে।পিডিএফ ডকুমেন্টে ডিসপ্লে সেটিংসও থাকতে পারে, যার মধ্যে পেজ ডিসপ্লে লেআউট এবং ভিউয়ার প্রেফারেন্স অবজেক্টের জুম লেভেলও রয়েছে। অ্যাডোব রিডার এই সেটিংস ব্যবহার করে ডকুমেন্ট খোলার সময় ব্যবহারকারীর ডিফল্ট সেটিংস ওভাররাইড করে। বিনামূল্যে অ্যাডোব রিডার এই সেটিংস অপসারণ করতে পারে না।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_50
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ ফাইলগুলি বিশেষভাবে প্রতিবন্ধীদের জন্য অ্যাক্সেসযোগ্য করার জন্য তৈরি করা যেতে পারে। পিডিএফ ফাইলের ফরম্যাটগুলো ২০১ 2014 সালের মধ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে ট্যাগ, পাঠ্য সমতুল্য, ক্যাপশন, অডিও বর্ণনা এবং আরও অনেক কিছু। কিছু সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্যাগ করা পিডিএফ তৈরি করতে পারে, কিন্তু এই বৈশিষ্ট্যটি সবসময় ডিফল্টরূপে সক্ষম হয় না। JAWS, Window-Eyes, Hal, এবং Kurzweil 1000 এবং 3000 সহ স্ক্রিন রিডাররা ট্যাগ করা PDF পড়তে পারেন। [45] [46] তাছাড়া, ট্যাগ করা পিডিএফগুলি পুনরায় প্রবাহিত করা যায় এবং দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের পাঠকদের জন্য বড় করা যায়। পুরনো পিডিএফ -এ ট্যাগ যোগ করা এবং স্ক্যান করা নথিপত্র থেকে তৈরি করা কিছু চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করতে পারে।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_51
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ অ্যাক্সেসযোগ্যতার সাথে একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হল যে পিডিএফ ডকুমেন্টগুলির তিনটি স্বতন্ত্র দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, যা ডকুমেন্ট তৈরির উপর নির্ভর করে একে অপরের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ হতে পারে। তিনটি ভিউ হল (i) ভৌতিক দৃশ্য, (ii) ট্যাগ ভিউ এবং (iii) বিষয়বস্তু দৃশ্য। ভৌত দৃশ্য প্রদর্শিত এবং মুদ্রিত হয় (যা অধিকাংশ মানুষ পিডিএফ ডকুমেন্ট হিসেবে বিবেচনা করে)। স্ক্রিন রিডার এবং অন্যান্য সহায়ক প্রযুক্তিগুলি প্রতিবন্ধী ব্যবহারকারীদের উচ্চমানের নেভিগেশন এবং পড়ার অভিজ্ঞতা প্রদান করতে ব্যবহার করে। বিষয়বস্তু ভিউ পিডিএফ এর বিষয়বস্তু প্রবাহের মধ্যে বস্তুর দৈহিক ক্রম উপর ভিত্তি করে এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা প্রদর্শিত হতে পারে যা ট্যাগের দৃশ্যকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে না, যেমন অ্যাডোব রিডারে রিফ্লো বৈশিষ্ট্য।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_52
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ/ইউএ, আইএসও 32000-1 এর উপর ভিত্তি করে অ্যাক্সেসযোগ্য পিডিএফের জন্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ড প্রথম আইএসও 14289–1 হিসাবে 2012 সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং অ্যাক্সেসযোগ্য পিডিএফ প্রযুক্তির জন্য আদর্শ ভাষা প্রতিষ্ঠা করেছিল।
| 1 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_53
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পিডিএফ ফাইল প্রায়ই ভেক্টর গ্রাফিক্স, টেক্সট এবং বিটম্যাপ গ্রাফিক্সের সমন্বয়। পিডিএফ -এর মূল বিষয়বস্তু হল:
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_54
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পরবর্তী পিডিএফ পুনর্বিবেচনায়, একটি পিডিএফ ডকুমেন্ট লিঙ্ক (ডকুমেন্ট বা ওয়েব পেজের ভিতরে), ফর্ম, জাভাস্ক্রিপ্ট (প্রাথমিকভাবে অ্যাক্রোব্যাট প্লাগইন হিসেবে উপলব্ধ), অথবা প্লাগ-ইন ব্যবহার করে পরিচালনা করা যায় এমন অন্য কোন ধরনের সামগ্রী সমর্থন করতে পারে।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_55
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
একটি স্ট্রাকচার্ড স্টোরেজ সিস্টেম যেখানে এই উপাদানগুলি এবং যেকোনো সংশ্লিষ্ট কন্টেন্টকে একক ফাইলে বান্ডেল করা যায়, যেখানে ডেটা কম্প্রেশন সহ উপযুক্ত।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_42222_56
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AB
|
পিডিএফ
|
পোস্টস্ক্রিপ্ট হল একটি পৃষ্ঠার বর্ণনা ভাষা যা একটি ইমেজ তৈরি করতে একটি ইন্টারপ্রেটারে চালিত হয়, একটি প্রক্রিয়া যা অনেক সম্পদের প্রয়োজন। এটি গ্রাফিক্স এবং প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের স্ট্যান্ডার্ড বৈশিষ্ট্য যেমন স্টেটমেন্ট এবং লুপ কমান্ড পরিচালনা করতে পারে। পিডিএফ মূলত পোস্টস্ক্রিপ্টের উপর ভিত্তি করে কিন্তু এর মতো ফ্লো কন্ট্রোল ফিচারগুলি সরানোর জন্য সরলীকৃত, যখন গ্রাফিক্স কমান্ড যেমন লিনেটো থাকে।
| 0.5 | 625.051595 |
20231101.bn_407216_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
বিপত্তারিণী হলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা রাজ্য এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পূজিতা এক হিন্দু দেবী। তিনি দেবী সঙ্কটনাশিনী এবং দেবী দুর্গা(পার্বতী)-এর ১০৮ অবতারের অন্যতম। হিন্দুরা মূলত বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য এই দেবীর পূজা করেন। আষাঢ় মাসের রথ থেকে উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবার-এ হিন্দু মহিলারা বিপত্তারিণী ব্রত পালন করেন।
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
যিনি সমগ্র বিপদ থেকে রক্ষা করেন বা যিনি বিপদসমূহ নাশ করেন তিনিই বিপদতারিনী। যিনি দুর্গা তিনিই বিপদতারিনী। তিনি পুরাণে কৌশিকীদেবী নামে খ্যাতা। আবার তিনিই জয়দুর্গা। দেবীর উৎপত্তি হয়েছিলো পরমেশ্বর ভগবান শিবের অর্ধাঙ্গিনী দেবী পার্বতীর কৃষ্ণ কোষ থেকে- তাই তিনি কৌশিকী। পুরাণ মতে শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামক দুই অসুরের হাতে দেবতারা পরাজিত হয়ে হিমালয়ে গিয়ে মহামায়ার স্তব করতে লাগলেন। সেই সময় পরমেশ্বরী ভগবতী পার্বতী সেই স্থান দিয়ে যাচ্ছিলেন। দেবী তাদের স্তব শুনে বললেন –"আপনারা এখানে কার স্তব করিতেছেন?”
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
সেই সময় ভগবতী পার্বতীর শরীর থেকে তার মতন দেখতে আর এক জন দেবী বের হয়ে আসলেন। সেই নব আবির্ভূতা দেবী জানালেন – “ইহারা আমারই স্তব করিতেছেন।”
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
এই দেবী যুদ্ধে শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামক অসুরের বধ করেছিলেন। এই দেবী মোহাচ্ছন্ন শুম্ভাসুরকে অদ্বৈত জ্ঞান দান করে বলেছিলেন-
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
("এই জগতে এক আমিই আছি। আমি ছাড়া আমার সাহায্যকারিনী আর কে আছে? ওরে দুষ্ট ভালো করে দেখ, ব্রহ্মাণী প্রভৃতি শক্তি আমারই অভিন্না বিভূতি বা শক্তি। এই দেখ তারা আমার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে।”)
| 1 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
আর একটি পৌরাণিক গাথানুসারে একদা ভগবান মহাদেব রহস্যচ্ছলে দেবী পার্বতীকে ‘কালী’ বলে উপহাস করেন। এতে দেবী ক্রুদ্ধ হয়ে তপস্যার মাধ্যমে নিজের “কৃষ্ণবর্ণা” রূপ পরিত্যাগ করলেন। সেই কৃষ্ণবর্ণা স্বরূপ দেবীই হলেন , দেবীর পার্বতীর অঙ্গ থেকে সৃষ্টা জয়দুর্গা, কৌশিকীদেবী ও বিপদতারিনীদুর্গা।
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
অর্থ- কালাভ্র আভা (এর দুই প্রকার অর্থ হয়- একটি হলো স্বর্ণবর্ণা অপরটি কালো মেঘের ন্যায় বর্ণা), কটাক্ষ নিপাতে শত্রুকূলত্রাসিনী, কপালে চন্দ্রকলা শোভিতা, চার হস্তে শঙ্খ, চক্র, খড়্গ ও ত্রিশূলধারিণী, ত্রিনয়না, সিংহোপরি সংস্থিতা, সমগ্র ত্রিভুবন স্বীয় তেজে পূর্ণকারিণী, দেবগণ-পরিবৃতা।
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
এই জয়দুর্গা বা কৌশিকীদেবী, বিপদতারিনীদুর্গা। পঞ্চদেবতার একজন। দেবীর অনেক রূপ দেখা যায়। উত্তর ভারতে অষ্টাদশ রূপের ধ্যান ও পূজা হয়, কোথাও দশভুজা রূপে পূজা হয়, কোথাও আবার চতুর্ভুজা স্বর্ণ বর্ণা আবার কোথাও কৃষ্ণ বর্ণা রূপে পূজিতা হয়। জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে মঙ্গল ও শনিবারে মায়ের পূজা হয়। যেখানে ১৩ প্রকার ফল, পুষ্প, মিষ্টি, পান, সুপারী, লবঙ্গ, এলাচ প্রভৃতি অর্পণ করা হয়। তবে, বাংলাদেশে দেবীর পূজার নিয়ম বিধি সম্পূর্ণভাবে পালন করা হয় না।
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_407216_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A7%80
|
বিপত্তারিণী
|
গ্রামাঞ্চলে বিপত্তারিণী পূজা চারদিন ধরে চলে। প্রথম দিনে দেবীর “আরাধনা” (পূজা) করা হয়। মেয়েরা দণ্ডী কাটে। তারপর দুই রাত্রি ধরে রাতে বাংলা লোকগান, ভজন ও কীর্তন চলে। চতুর্থ দিনে বিসর্জন হয়।
| 0.5 | 620.334811 |
20231101.bn_286442_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
ছুঁচো বা ছুঁচা বা ছুছুন্দর বা গন্ধমূষিক () নলাকৃতি ইঁদুরজাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণীবিশেষ। অপূর্ণাঙ্গ ও ক্ষুদ্রাকৃতি চোখ; নরম, পুরু, কোমল পশম; লম্বাটে মুখের গড়ন এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। এছাড়াও এটি ছোট পা; প্রশস্ত পায়ের পাতা, লম্বা ও শক্তিশালী থাবার অধিকারী। ইউরোপ, এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকার দেশসমূহের মাটির গর্তে এদের প্রধান আবাসস্থল।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
ভূ-গর্ভস্থ মাটি খননের মাধ্যমে কেঁচো এবং পোকামাকড়ের ডিম সংগ্রহ করে এ প্রাণী জীবনধারণ করে। চতুষ্পদী প্রাণী হিসেবে গন্ধমূষিক তার সামনের শক্তিশালী পা জোড়ার থাবা দিয়ে খুব দ্রুত মাটিকে পেছনে ধাক্কা দিয়ে বের করার মাধ্যমে খনন করতে পারে। চলাফেরার সুবিধার্থে মাটির অভ্যন্তরে অনেকগুলো প্রকোষ্ঠসহ ভূমি সংযোগকারী গর্ত তৈরী করে।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
ট্রু মোল বা প্রকৃত গন্ধমূষিক হিসেবে এটি সোরিকোমোরফা বর্গের তালপিডে গোত্রের আওতাধীন। অস্ট্রেলিয়া এবং আফ্রিকার দক্ষিণে শারীরিক গড়নে একই হলেও পুরোটাই সম্পৃক্তবিহীন স্তন্যপায়ী রয়েছে যা গন্ধমূষিকের সংজ্ঞার আওতায় পড়ে না।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
শুরুর দিককার আধুনিক ইংরেজিতে গন্ধমূষিক বা মোল-কে মুল্ডিওয়ার্প নামে অভিহিত করা হতো যা জার্মান (Maulwurf), ড্যানিশ, নরওয়েজিয়ান, সুইডিশ এবং আইসল্যান্ডীয় মুল্ডভার্প, মুলভাড, মোল্ডভার্পা থেকে উদ্ভূত। অর্থগতভাবে মুল্ড/মুল/মোল্ড শব্দের অর্থ হচ্ছে মাটি এবং ভার্প/ভাড/ভার্পার শব্দের অর্থ নিক্ষেপ করা; সুতরাং, মোল বা গন্ধমূষিকের ভাবগত অর্থ দাঁড়ায় যে মাটি নিক্ষেপ করে বা নোংরা নিক্ষেপণকারী। পুরুষ গন্ধমূষিক বোর এবং স্ত্রী গন্ধমূষিককে সো নামে ডাকা হয়। অন্যদিকে একপাল গন্ধমূষিককে লেবার বা শ্রমিক নামে ডাকা হয়।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
গন্ধমূষিকের গণের সংখ্যা ১২টি। তন্মধ্যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৫টি গণ দেখা যায়। মাঝারি আকারের ইস্টার্ন মোল (বৈজ্ঞানিক নাম: Scalopus aquaticus) ধূসর আকৃতির। এটি লম্বায় প্রায় ১২ থেকে ২১ সে.মি লম্বা। এর নগ্নাকৃতির লেজের দৈর্ঘ্য ২ থেকে ৪ সেন্টিমিটার। ওয়েস্টার্ন মোল (Scapanus townsendii) আমেরিকান প্রজাতির মধ্যে তুলনামূলকভাবে বড় এবং লম্বায় ২৪ বা ততোধিক সেন্টিমিটারবিশিষ্ট। লোমশ লেজবিশিষ্ট গন্ধমূষিকের (Parascalops breweri) বক্র-চাঁদের ন্যায় নাসারন্ধ্র রয়েছে। তারা-নাকের অধিকারী গন্ধমূষিকের (Condylura cristata) ২২টি শুঁড় রয়েছে। এগুলোর ইন্দ্রিয়শক্তি হিসেবে কাজ করে পরিবেশে অভিযোজিত হতে সাহায্য করে। নিচু-মাত্রার বিদ্যুৎ তরঙ্গ প্রয়োগ করে কেঁচোর আবাসস্থল নির্দিষ্ট করতে পারে। প্রাণীটি চমৎকারভাবে সাঁতারও কাটতে জানে। ধূর্ত প্রকৃতির গন্ধমূষিক (Neurotrichus gibbsii) আমেরিকার অন্যান্য গন্ধমূষিকের তুলনায় সবচেয়ে ছোট। এগুলো দৈর্ঘ্যে মাত্র ১০ থেকে ১৩ সে.মি হয়ে থাকে। তন্মধ্যে লেজের দৈর্ঘ্য ৩ থেকে ৪ সে.মি।
| 1 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
গন্ধমূষিক অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর তুলনায় উচ্চমাত্রার কার্বন ডাই অক্সাইডযুক্ত পরিবেশে বসবাস করে থাকে। তাদের রক্তকোষে বিশেষ ধরনের একীভূত হিমোগ্লোবিন প্রোটিনের কারণেই এ সক্ষমতা অর্জন। এছাড়াও এরা অক্সিজেনকে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে ব্যবহার করে। যখন পরিবেশে বিশেষ করে ভূ-অভ্যন্তরের গর্তে নিম্নমাত্রায় অক্সিজেন বিদ্যমান থাকে, তখনই আত্মরক্ষার্থে তারা এভাবে শ্বাসকার্য পরিচালনা করে।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
সাধারণতঃ কেঁচো তাদের প্রিয় খাবার। এছাড়াও, ভূমিতে অন্যান্য মেরুদণ্ডহীন প্রাণী ও বিভিন্ন ধরনের বাদামজাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকে। কেঁচোর সন্ধানে তারা বিশেষ ধরনের ইন্দ্রিয়ের সাহায্য নেয় এবং গর্তে পড়ে গেলে দ্রুত এটিকে মেরে খেয়ে ফেলে। লালাগ্রন্থীতে বিশেষ ধরনের টক্সিন রয়েছে যা কেঁচোকে অবশ করে। পরবর্তীতে খাবার হিসেবে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে এটিকে সঞ্চিত রাখে। খাবার পূর্বে গন্ধমূষিক তাদের থাবা প্রয়োগের মাধ্যমে নিষ্পেষণ করে এবং কেঁচোর অন্ত্র ছিড়ে ফেলে।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
তারা-নাকের অধিকারী গন্ধমূষিক মানুষের পলক ফেলার পূর্বেই .৩ সেকেন্ডের মধ্যে খাদ্য সনাক্তকরণ, ধরা এবং খাদ্যগ্রহণ করতে পারে।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_286442_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B
|
ছুঁচো
|
গন্ধমূষিকের থাবায় বহু আঙ্গুল রয়েছে। অতিরিক্ত বৃদ্ধাঙ্গুল প্রিপোলেক্স নামে পরিচিত যা মূল বৃদ্ধাঙ্গলের পাশে রয়েছে। অন্যান্য আঙ্গুলে অনেকগুলো সংযোগ থাকলেও এটিতে কোন সংযোগ নেই।
| 0.5 | 613.228589 |
20231101.bn_42496_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
বিশ্বাস করা হয় যে করাচি অঞ্চলটি প্রাচীন গ্রীকদের কাছে পরিচিত ছিল। অঞ্চলটি ক্রোকোলার স্থান হতে পারে, যেখানে একসময় গ্রেট আলেকজান্ডার বেবিলোনিয়ার জন্য একটি বহর প্রস্তুত করতে শিবির স্থাপন করেন, পাশাপাশি মরন্টোবাড়াও সম্ভবত করাচির মনোরা পাড়া হতে পারে।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
এই সময়কালে দেবল বন্দর (বর্তমান করাচি বন্দর) ও মাকরান (উপকূলীয় বেলুচিস্তান) অঞ্চল বৌদ্ধধর্মাবলম্বী রাই সাম্রাজ্যের অধীনস্থ ছিল।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
এই সময়কালে আওর-এর চাচ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হিন্দু ব্রাহ্মণ রাজবংশ এই অঞ্চল শাসন করেন। সর্বশেষ শাসক ছিলেন রাজা দাহির।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
৭১১ খ্রিস্টাব্দে উমাইয়া সেনাপতি মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও সিন্ধু উপত্যকা জয় করেন। মনে করা হয় যে করাচি অঞ্চলটি আরবদের কাছে দেবল নামে পরিচিত ছিল, সেখান থেকে মুহাম্মদ বিন কাসিম ৭১২ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ এশিয়ায় তার বাহিনী পরিচালনা করেন।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
সিন্ধির মুঘল প্রশাসক মির্জা গাজী বেগের অধীনে উপকূলীয় সিন্ধু ও সিন্ধু ব-দ্বীপের উন্নয়নকে উৎসাহ দেওয়া হয়। তার শাসনের অধীনে, এই অঞ্চলের দুর্গগুলি সিন্ধুতে পর্তুগিজ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এক বিশাল দ্বার হিসাবে কাজ করেছিল। অটোম্যান অ্যাডমিরাল সায়দী আলী রেইস ১৫৫৪ সালে তার মীর'তুল মেমালিক গ্রন্থে দেবল এবং মানোরা দ্বীপের কথা উল্লেখ করেছিলেন।
| 1 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
১৮৩৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি এইচএমএস ওয়েলেসলি গুলি চালিয়ে এবং মনোরার স্থানীয় কাঁচা দুর্গটি দ্রুত ধ্বংস করার পরে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া সংস্থা করাচি দখল করে। শহরটি ১৮৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতে অধিভুক্ত করা হয়। পরে মিয়াণীর যুদ্ধে বিজয়ের পরে সিন্ধু অঞ্চলটি মেজর জেনারেল চার্লস জেমস নেপিয়ার দ্বারা দখল করা হয় এবং শহরটি সদ্য গঠিত সিন্ধ প্রদেশের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
শহরের কৌশলগত গুরুত্বের কথা স্বীকৃত করে, ১৮৫৪ সালে ব্রিটিশরা করাচি বন্দর প্রতিষ্ঠা করে। নবনির্মিত বন্দর ও রেল অবকাঠামো এবং সেইসাথে পাঞ্জাব এবং অভ্যন্তরীণ সিন্ধুতে নতুন সেচ জমির উৎপাদনশীল অঞ্চলগুলি থেকে থেকে কৃষি রপ্তানি বৃদ্ধির কারণে করাচি দ্রুত ব্রিটিশ ভারতের পরিবহনের কেন্দ্রস্থল হয়ে ওঠে। ব্রিটিশরাও প্রথম অ্যাংলো-আফগান যুদ্ধে ব্রিটিশ যুদ্ধের প্রয়াসকে সহায়তা করার জন্য করাচি সেনানিবাসকে সামরিক গ্যারিসন হিসাবে উন্নিত করে।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
করাচি আরব সাগরের প্রাকৃতিক হারবর বরাবর, দক্ষিণ পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের উপকূলরেখায় অবস্থিত। করাচি উপকূলীয় সমভূমিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাথুরে আচ্ছাদন, পাহাড় এবং উপকূলীয় জলাভূমি নিয়ে বিস্তৃত। উপকূলীয় ম্যানগ্রোভ বনগুলো করাচি হারবারের চারপাশে খাঁজকাটা জলে এবং আরও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিস্তৃত সিন্ধু নদীর অববাহিকার দিকে বৃদ্ধি পেয়েছে। করাচি শহরের পশ্চিম দিকে কেপ মঞ্জি, যা স্থানীয়ভাবে রাস মুআরি নামে পরিচিত, যা এমন একটি অঞ্চল যা সমুদ্রিক ক্লিফ, সমুদ্র থেকে প্রাপ্ত বেলেপাথরের এবং অনুন্নত সৈকতের জন্য পরিচিত।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_42496_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
করাচি
|
করাচি শহরের মধ্যে দুটি ছোট ছোট পাহাড়ের সারি রয়েছে: খাসা পাহাড় এবং মুলরি পাহাড়, যা উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং উত্তর নাজিমাবাদ শহর এবং ওরাঙ্গি শহর দুটির দেওয়াল হিসেবে কাজ করে। করাচির পাহাড়গুলো অনুর্বর এবং বৃহত্তর কীর্তর রেঞ্জের একটি অংশ এবং এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৫২৮ মিটার (১,৭৩২ ফুট)।
| 0.5 | 611.515786 |
20231101.bn_888283_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
ঘনীভবন তার বায়বীয় শক্তির মধ্যে বৃষ্টির ফোটা বা মেঘের মধ্যে তুষারের গঠন করে। বায়বীয় পর্যায়ে এবং তরল বা কঠিন পৃষ্ঠের সংস্পর্শে এই প্রজাতির পারমাণবিক/আণবিকগুচ্ছ গঠনের মাধ্যমে সূচনা করা হয়। মেঘের মধ্যে এটিকে জল-নিউক্লিয়েটিং প্রোটিন দিয়ে অনুঘটক করা যায়। এটি বায়ুমণ্ডলীয় জীবাণু দ্বারা তৈরি। এই জীবাণু বায়বীয় বা তরল জলের অণুকে আবদ্ধ করতে সক্ষম।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
চাপ এবং তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থের উপরে শোষণ (শিশিরের ফোঁট হিসাবে) প্রজাতিরত্রৈধ বিন্দু চেয়ে বেশি - এটি বাষ্পীভবন হিসাবে বিপরীতমুখী।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
প্রজাতির ত্রৈধ বিন্দু চেয়ে নিম্নচাপ এবং তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থ (কঠিন পরিপূরক স্তর হিসাবে) শোষণ যা উর্ধ্বপাতনের বিপরীতে হয়।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
ঘনীভবন সাধারণত ঘটে যখন বাষ্পটি ঠান্ডা হয়ে যায় বা তার স্যাচুরেশন সীমাতে সংকুচিত হয় । যখন গ্যাস পর্যায়ে আণবিক ঘনত্ব তার সর্বাধিক প্রান্তিক স্তরে পৌঁছায়। কনডেন্সড তরল সংগ্রহ করে এমন বাষ্প শীতলকরণ এবং সংকোচন করার সরঞ্জামকে "বিদ্যুত্সঁচয়ী যন্ত্র" বলা হয়।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
সাইক্রোমেট্রি বিভিন্ন বায়ুমণ্ডলীয় চাপ এবং তাপমাত্রায় বাষ্পীয় বাষ্পের মধ্যে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে ঘনীভবনের হার পরিমাপ করে। পানি তার বাষ্প ঘনত্বে ঘন ঘন এই ধরনের রূপান্তর প্রক্রিয়া করে।
| 1 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
যেহেতু ঘনীভবন একটি প্রাকৃতিকভাবে ঘটে যাওয়া ঘটনা, এটি প্রায়শই মানুষের ব্যবহারের জন্য প্রচুর পরিমাণে জল উৎপাদন করতে ব্যবহৃত হতে পারে। ঘন ঘন থেকে জল সংগ্রহের উদ্দেশ্যে যেমন অনেকগুলি কাঠামো তৈরি করা হয় যেমন বাতাসের কূপ এবং কুয়াশার বেড়া । সক্রিয় মরুভূমি ঘটছে এমন জায়গাগুলিতে মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখতে এই জাতীয় সিস্টেমগুলি প্রায়শই ব্যবহার করা যেতে পারে - এতটা কিছু পরিস্থিতি যাতে কার্যকরভাবে মোকাবেলায় সহায়তা করতে কিছু সংস্থাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষকে জলবাহী সম্পর্কে শিক্ষিত করে।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
ক্লাউড চেম্বারে কণা ট্র্যাক গঠনে এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। এই ক্ষেত্রে, ঘটনার কণা দ্বারা উৎপাদিত আয়নগুলি দৃশ্যমান "মেঘ" ট্রেইস উৎপাদন করে বাষ্পের ঘনত্বের জন্য নিউক্লিয়েশন কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
ভোক্তা এবং শিল্পের দ্বারা ঘনীভবনের বাণিজ্যিক অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন, জল নিষ্কাশন, তাপ ব্যবস্থাপনা, রেফ্রিজারেশন, এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_888283_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ঘনীভবন
|
প্রচুর জীবজন্তু ঘনত্ব দ্বারা অ্যাক্সেসযোগ্য জল ব্যবহার করে। এর কয়েকটি উদাহরণ হ'ল অস্ট্রেলিয়ান কাঁটাযুক্ত শয়তান, নামিবিয়ার উপকূলের গাling় বিটল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলের উপকূলের রেডউডস ।
| 0.5 | 609.888946 |
20231101.bn_544090_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
রুপি বলতে বোঝায় ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মরিশাস, নেপাল, পাকিস্তান, সেশেলস, শ্রীলঙ্কা এবং পুরনো আফগানিস্তান, তিব্বত, বার্মা এবং ব্রিটিশ পূর্ব আফ্রিকা, জার্মান পূর্ব আফ্রিকা এবং ট্রুসিয়াল রাজ্যসমূহে প্রচলিত মুদ্রার নাম। ভারতীয় টাকার অপর নাম রুপি। মালদ্বীপে মুদ্রার একক হলো রুফিয়াহ। ভারতীয় টাকা () এবং পাকিস্তানি রুপিকে () ১০০ পয়সায় ভাগ করা যায়। মরিশাস ও শ্রীলঙ্কার রুপি ভাগ করা হয় ১০০ সেন্টে। আর নেপালি রুপিকে ভাগ করা হয় ১০০ পয়সা বা ৪ সুখা অথবা ২ মোহরে।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
"রুপি" শব্দটি এসেছে সংস্কৃত:রূপ্য () থেকে, যার অর্থ "পেটা রূপা, রৌপ্যমুদ্রা"। এটি এসেছে বিশেষ্য শব্দ রূপ থেকে, যার অর্থ "রূপ, গঠন, সাদৃশ্য, ছবি"। আবার রূপ শব্দটির উৎস ভাবা হয় দ্রাবিড় শব্দ উরুপ্পু, যার অর্থ "দেহের একটি সদস্য"।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
শের শাহ সুরি ১৫৪০ থেকে ১৫৪৫ পর্যন্ত তার স্বল্প শাসনকালে উত্তর ভারতে প্রচলন করেন প্রথম রুপিয়া, ১৭৮ গ্রেন ওজনের রৌপ্যমুদ্রা। এছাড়াও তিনি দাম নামের তাম্রমুদ্রা এবং ১৬৯ গ্রেন ওজনের মোহর বা স্বর্ণমুদ্রা চালু করেন।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
ভারতীয় রুপি প্রথম পরিচিত, প্রচলিত এবং কথিত হয় রুপিয়া নামে, শের শাহ সুরির (১৫৪০-১৫৪৫) এই রৌপ্যমুদ্রা মুঘল শাসকেরাও বহাল রাখেন। রুপির ইতিহাসের সূচনা প্রাচীন ভারতে সিরকা খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে। চীনা ওয়েন, মধ্যপ্রাচ্যের মুদ্রা এবং লিডিয়ান স্টাটার সহ বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন কিছু মুদ্রা প্রাচীন ভারতে প্রচলিত ছিল।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ রুপ্য থেকে যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা, আর সেটা এসেছে সংস্কৃত রূপ মানে "সুন্দর গঠন" থেকে।
| 1 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
১৮৯১ সালের পূর্বে আফগানিস্তানে আফগান রুপি হিসেবে কাবুলি রুপি এবং কান্দাহারি রুপি ব্যবহৃত হতো। আফগান রুপিকে ৬০ পয়সায় ভাগ করা হতো। ১৯২৫ সালে এর পরিবর্তে আফগান আফগানি মুদ্রা প্রচলিত হয়।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
ভারতীয় টাকা, যা রুপি নামেও পরিচিত, দুবাই এবং কাতারে সরকারি মুদ্রা হিসেবে চালু ছিল ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত, যখন ভারত নতুন গাল্ফ রুপি ("এক্সটার্নাল রুপি"ও বলা হয়) প্রচলন করে স্বর্ণপাচার রোধ করার জন্য। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত গাল্ফ রুপি বৈধ মুদ্রা হিসেবে চলে, এরপর ভারত তাৎপর্যপূর্ণভাবে ভারতীয় রুপির মূল্যহ্রাস করে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য নতুন কাতার-দুবাই রিয়াল প্রতিষ্ঠা করা হয়।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
পূর্ব আফ্রিকা, আরব এবং মেসোপটেমিয়ায় রুপি ও এর সম্পূরক মুদ্রাসমূহ বিভিন্ন সময় প্রচলিত ছিল। পূর্ব আফ্রিকায় রুপির ব্যবহার উত্তরে সোমালিয়া থেকে দক্ষিণে নাটাল উপনিবেশ পর্যন্ত ধিস্তৃত হয়েছিল। মোজাম্বিতে ব্রিটিশ ভারতীয় রুপিসমূহ ওভারস্ট্যাম্প করা হতো। ব্রিটিশ পূর্ব আফ্রিকা কোম্পানি সেখানে রুপি ও এর ভগ্নাংশ এবং পয়সা প্রবর্তন করে।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_544090_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BF
|
রুপি
|
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপরই রুপার দাম বেড়ে যাওয়ায় রুপির মূল্যমান হয়ে যায় দুই শিলিং স্টার্লিং। এই সুযোগে ১৯২০ সালে ব্রিটিশ পূর্ব আফ্রিকায় নতুন ফ্লোরিন মুদ্রা চালু করা হয় এবং এটিকে স্টার্লিংয়ের মানে তোলা হয়। অল্পকাল পরেই, ফ্লোরিনকে দুই শিলিংয়ে ভাগ করা হয়। ব্রিটিশ ভারতে অবশ্য এরকম স্টার্লিংয়ে আত্তীকরণ করা হয়নি। সোমালিয়ায় ইতালীয় ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষ ঠিক একই মানের উদ্রা রুপিয়া চালু করে এবং পয়সার নাম দেয় 'বেসা'।
| 0.5 | 609.362272 |
20231101.bn_750329_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
ভূ-আন্দোলনের ফলে কোন স্থানে খাড়া ঢালের সৃষ্টি হতে পারে। এরুপ স্থানের মধ্য দিয়ে নদী প্রবাহিত হলে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে ঝুলন্ত উপত্যকার সৃষ্টি হয়। ক্যালিফোর্নিয়ার য়োসেমিতি জলপ্রপাত এইভাবে সৃষ্টি হয়েছে।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
মালভূমির প্রান্তভাগের খাড়া ঢালে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়। বিহারের সুবর্ণরেখা নদীর উপর হুড্রু জলপ্রপাত এইভাবে সৃষ্টি হয়েছে।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
কঠিন ও কোমল শিলাস্তর পাশাপাশি অবস্থান করলে কোমল শিলাস্তর দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে খাড়া ঢালের সৃষ্টি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নায়াগ্রা জলপ্রপাত এইভাবে সৃষ্টি হয়েছে।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
পৃথিবীতে প্রায় ১০০ টির মত বড় জলপ্রপাত আছে। পৃথিবীর সুন্দর জলপ্রপাতগুলির মধ্যে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট লরেন্স নদী এর ওপর নায়াগ্রা জলপ্রপাত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার জাম্বেসী নদীর উপর ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত উল্লেখযোগ্য। দক্ষিণ আমেরিকার ভেনিজুয়েলায় রিওকরোনি নদীর এঞ্জেল জলপ্রপাত পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত (৯৮০ মিটার)। ভারতের কর্নাটক রাজ্যের শরাবতী নদীর ওপর গেরসোপ্পা ওযোগ জলপ্রপাত দেশের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত (২৭৫ মিটার)।
| 1 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
নরম শিলা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হতে হতে একসময় অপসারিত হয় এবং কঠিন শিলাস্তরও ক্রমশ ক্ষয় পেতে থাকে। এরুপ অবস্থায় জলপ্রপাত পেছনের দিকে সরে যায়। একে জলপ্রপাতের পশ্চাদপসরণ বলে।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রাথমিক গতি থাকে। এখানে নদীর স্রোত খুব প্রবল ও গভীরতা খুব বেশি। নদী এখানে খুব বেশি চওড়া হয় না। পর্বতের গা দিয়ে আঁকা বাঁকা পথে নদী এখানে বইতে থাকে এবং নানা রকমের ভূমিরূপ গঠন করে থাকে। এগুলি হল:
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়কাজের ফলে যে সমস্ত ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, আড়াআড়ি পাড় বা অন্তর্বদ্ধ শৈলশিরার অভিক্ষিপ্তাংশ হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপ। পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ বা নদীর প্রবাহ পথে, নদীর ঘর্ষণের ফলে ক্ষয়প্রাপ্ত ও খাঁজ-কাটা শৈলশিরাগুলিকে অভিক্ষিপ্তাংশ বলে। পার্বত্য অঞ্চলে কোনও নদীর গতিপথে অনেক সময় পাহাড়গুলির অভিক্ষিপ্তাংশ এমন ভাবে বিন্যস্ত থাকে যে, নদীর প্রবাহপথের একটি অংশ আর একটি অংশ থেকে আড়াল হয়ে যায় এবং নদীটি সামান্য একটু বাঁক নিয়ে এঁকে বেঁকে প্রবাহিত হতে বাধ্য হয়। এই অবস্থায় দূর থেকে দেখলে নদীটির গতিপথ আড়াল হয়ে এবং মনে হয় শৈলশিরাগুলি যেন আবদ্ধ অবস্থায় আছে, একে তখন আড়াআড়ি পাড় বা অন্তর্বদ্ধ শৈলশিরার অভিক্ষিপ্তাংশ (Interlocking Spur) বলে।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_750329_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
|
ক্ষয়ীভবন
|
পার্বত্য উপত্যকা দিয়ে যখন হিমবাহ অগ্রসর হয়, সে সময় এই হিমবাহের গতিপথে যেসব পর্বতের অভিক্ষিপ্তাংশ হিমবাহের গতিপথে বাধা সৃষ্টি করে থাকে, হিমবাহ সেগুলিকে কেটে বা ক্ষয় করে সোজা পথে অগ্রসর হয় এবং খাড়া ঢালের সৃষ্টি করে। এর ফলে পর্বতশিরার অবতল ও উত্তল ঢালটি হঠাৎ খাড়াভাবে হিমবাহ উপত্যকায় নেমে আসে। এইভাবে হিমবাহ দ্বারা ক্ষয়প্রাপ্ত এবং ত্রিভূজের মতো দেখতে শৈলশিরাগুলোকে কর্তিত স্পার বা পল কাটা স্পার (Truncated Spur) বলে।যে কোনো নদীর পার্বত্য গতিপথে এই ধরনের বাধা থাকলে নদীটি এঁকে বাঁক প্রবাহিত হয়, যার ফলে আড়াআড়ি পাড় বা অন্তর্বদ্ধ শৈলশিরার অভিক্ষিপ্তাংশ (Interlocking Spur) এর সৃষ্টি হয়। হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলে তিস্তা, তোর্সা, মহানন্দা প্রভৃতি নদীর গতিপথে কর্তিত শৈলশিরা (Truncated Spur) দেখা যায়।
| 0.5 | 605.019202 |
20231101.bn_461656_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
চরমপন্থাবাদ বা চরমপন্থা অর্থ হল, শাব্দিকভাবে: (কোনকিছুকে) সীমার দিকে, চরম দিকে ধাবিত করা বা চরমপন্থী হওয়ার ধাপ বা বৈশিষ্ট্য, চরম মতবাদ বা দৃষ্টিভঙ্গির পক্ষ সমর্থন করা।
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
বর্তমান সময়ে, এই পরিভাষাটি রাজনৈতিক ও ধর্মীয় চিন্তাধারায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, এমন একটি মতাদর্শকে বোঝাতে যা (সম্পর্কিত বক্তা অথবা পরোক্ষভাবে বিনিময়কৃত সামাজিক মতৈক্যের দ্বারা) সমাজের (গ্রহণযোগ্য) মূলধারার আচরণ বা মনোভাব হতে অত্যধিক বহির্ভূত হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু চরমপন্থাবাদকে উদাহরণস্বরূপ কোন একটি অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও সংজ্ঞার্থ করা হতে পারে।
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
"চরমপন্থা" পরিভাষাটি সাধারণত (দৃঢ়) অসমর্থন প্রকাশ করার ক্ষেত্রে মর্যাদাহানিকর অর্থে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু পাশাপাশি একটি আরও পাণ্ডিত্যপূর্ণ, নির্ভেজালভাবে বিবৃত এবং অ-নিন্দাসূচক দৃষ্টিকোণ হতেও এর সংজ্ঞার্থ করা হতে পারে।
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
চরমপন্থিদের সাধারণত কেন্দ্রপন্থী ও মধ্যপন্থিদের বিপরীতে তুলনা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, পাশ্চাত্য দেশগুলোতে ইসলাম বা ইসলামী রাজনৈতিক আন্দোলনসমূহের সমসাময়িক আলোচনায়, চরমপন্থী (= 'মন্দ') এবং মধ্যপন্থী (= 'ভালো') মুসলিমদের মধ্যে পার্থক্যকরণ স্বভাবতই বড় আকার ধারণ করেছে।
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
চরমপন্থী হিসেবে অনুভূত রাজনৈতিক এজেন্ডাসমূহ প্রায়শ ক্ষেত্রেই কট্টর বামপন্থা বা কট্টর ডানপন্থা, পাশাপাশি রাজনৈতিক আমূলসংস্কারবাদ, প্রতিক্রিয়াবাদ, মৌলবাদ ও অন্ধবিশ্বাস এ সকল মতবাদের ধারকদের কাছ থেকে আসে।
| 1 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে চরমপন্থার বিভিন্ন আলাদা সংজ্ঞার্থ ছিল। ড. পিটার টি. কোলম্যান ও ড. আন্দ্রে বারটলি এই সংজ্ঞাগুলোর সংক্ষিপ্ত নিরীক্ষা প্রদান করেছেন:
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
অর্থনীতিবিদ রোনাল্ড উইনট্রোব মতপোষণ করেন যে, বহু চরমপন্থী আন্দোলন তাদের আদর্শিক দিক থেকে পরস্পর সম্পূর্ণ আলাদা হলেও এরা সকলেই কিছু একই রকম বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, তিনি "ইহুদি মৌলবাদীগণ" ও "হামাসের চরমপন্থীগণের" মাঝে নিম্নোক্ত সাধারণ মিলগুলো তুলে ধরেন:
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
চরমপন্থার বিশ্লেষকদের মধ্যে একদল এটিকে মহামারী হিসেবে দেখেন। আরনো গ্রুয়েন বলেন, " চরমপন্থিদের স্বপরিচয়ের অভাববোধ হল আত্মবিধ্বংসী আত্মঘৃণার ফলস্বরূপ, যা তাঁদেরকে জীবনের প্রতি প্রতিশোধের অনুভূতির দিকে এবং নিজস্ব মানবতাবোধকে ধ্বংস করার দিকে পরিচালিত করে।" তাই, চরমপন্থাকে কোন যুদ্ধকৌশল, বা কোন মতাদর্শ হিসেবে নয় বরং একটি আবেগপূর্ণ অসুস্থতা হিসেবে দেখা হয় যা জীবন ধ্বংসের খোরাক যোগায়। ড. ক্যাথলিন টেইলর বিশ্বাস করেন যে মুসলিম মৌলবাদ একটি মানসিক অসুস্থতা এবং এটি "নিরাময়যোগ্য।"
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_461656_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
চরমপন্থাবাদ
|
আরেকটি অভিমত হল চরমপন্থা হল "নির্যাতনভোগ, নিরাপত্তাহীনতা, উপহাস, অপমানবোধ, ক্ষতি ও ক্রোধের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা"র অবদমিত তীব্র অনুভূতিসমূহের একটি আবেগপূর্ণ বহিঃনিঃসরণ যেগুলোকে ব্যক্তি ও দলকে সংঘাতে জড়ানোর কৌশল অনুসরণের দিকে পরিচালিত করার" কারণ বলে মনে করা হয়।
| 0.5 | 601.642193 |
20231101.bn_18595_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
মেজবান () বা মেজবানি () বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। চট্টগ্রামের পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী অঞ্চলে মেজবানি জেয়াফত নামে বহুল প্রচলিত, ফার্সি ভাষায় যার অর্থ "ভোজ" বা "ভোজসভা"। কারো মৃত্যুর পর কুলখানি, মৃত্যুবার্ষিকী, শিশুর জন্মের পর আকিকা, জন্মদিবস উপলক্ষে, ব্যক্তিগত সাফল্য, নতুন কোনো ব্যবসা আরম্ভ, নতুন বাড়িতে প্রবেশ, পরিবারে আকাঙ্ক্ষিত শিশুর জন্ম, বিবাহ, খৎনা, মেয়েদের কান ছেদন এবং ধর্মীয় ব্যক্তির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মেজবানির আয়োজন করা হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট উপলক্ষ ছাড়া বা কোনো শুভ ঘটনার জন্যও মেজবান করা হয়। ঐতিহাসিকভাবে মেজবানি একটি ঐতিহ্যগত আঞ্চলিক উৎসব যেখানে অতিথিদের সাদা ভাত এবং গরুর মাংস খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। মেজবান অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ সাধারণত প্রতিবেশীদের এবং আশেপাশের লোকদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। তবে শহরাঞ্চলে নিমন্ত্রণপত্র ছাপিয়ে অতিথিদের মাঝে বিলি করা হয়। ঐতিহ্যগতভাবে মেজবানি অনুষ্ঠান সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে, তবে আধুনিক কালে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্তও ভোজনের উৎসব চলতে দেখা যায়।
| 0.5 | 599.046076 |
20231101.bn_18595_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
ফারসি মেজবান শব্দের অর্থ "অতিথি আপ্যায়নকারী" বা "নিমন্ত্রণকর্তা" এবং মেজবানি শব্দের অর্থ "আতিথেয়তা" বা "মেহমানদারি"। চাটগাঁইয়া ভাষায় একে মেজ্জান বলা হয়ে থাকে। চট্টগ্রামের পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী অঞ্চলে মেজবানি জেয়াফত নামে বহুল প্রচলিত, ফার্সি ভাষায় যার অর্থ "ভোজ" বা "ভোজসভা"।
| 0.5 | 599.046076 |
20231101.bn_18595_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
বাংলাদেশের অন্যান্য জেলায়ও বিভিন্ন উপলক্ষে ভোজের আয়োজন করা হয়। তবে মেজবানি চট্টগ্রাম অঞ্চলেই অধিক জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত। এই অঞ্চলে পূর্বে হাটেবাজারে ঢোল পিটিয়ে বা টিনের চুঙ্গি ফুঁকিয়ে মেজবানির নিমন্ত্রণ প্রচার করা হতো। মেজবানের উৎপত্তির সঠিক সময় নির্ণয় করা যায় না। তবে এই প্রথা সুদীর্ঘকাল ধরে চর্চিত হয়ে আসছে।
| 0.5 | 599.046076 |
20231101.bn_18595_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
মেজবান বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন কবি-সাহিত্যিকেরা অসংখ্য ছড়া, কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন। যেমন:
| 0.5 | 599.046076 |
20231101.bn_18595_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
বর্তমানের সাথে অতীতের মেজবান অনুষ্ঠানের কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। পূর্বে মাটিতে চাটাই বিছিয়ে ও মাটির সানকিতে (থালা/পাত্র) আমন্ত্রিতদের খাবারের ব্যবস্থা করা হত। তবে বর্তমানে দুপুরে বা রাতে টেবিল চেয়ার ও সাধারণভাবে প্রচলিত থালায় খাবারের আয়োজন করা হয়।
| 1 | 599.046076 |
20231101.bn_18595_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
মেজবান
|
মেজবানে প্রধানত সাদা ভাত, গরুর মাংস, গরুর পায়ের হাড়ের ঝোল (চট্টগ্রামের ভাষায় "নলা কাজি" বলা হয়) ও বুটের ডাল পরিবেশন করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে মাছ এবং মুরগির মাংসও পরিবেশন করতে দেখা যায়। মেজবানের গরুর মাংসের স্বাদ এর খ্যাতির কারণ। মেজবানে রান্নার একটি বিশিষ্ট শৈলী রয়েছে যেখানে সঠিকভাবে মেজবানি মাংসের পরিমাণের একটি নির্দিষ্ট দক্ষতা দাবি করে; উদাহরণস্বরূপ:
| 0.5 | 599.046076 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.