_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_289573_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A6%BE
লক্ষ্মীপেঁচা
সাধারণতঃ মাঝারি প্রকৃতির পেঁচা হিসেবে লক্ষ্মীপেঁচার পাখার দৈর্ঘ্য ৭৫-১১০ সেন্টিমিটার। শারীরিক গঠন ২৫-৫০ সেন্টিমিটারবিশিষ্ট। প্রজাতিভেদে ওজন ১৮৭ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রামের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকার লক্ষ্মীপেঁচা তুলনামূলকভাবে কম ওজনের হয়। বসন্ত ঋতুতে এদের প্রজনন মৌসুম। উঁচু গাছের গর্তে এরা বাসা বাঁধে। ছোট ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন ইঁদুর, সরীসৃপ, ব্যাঙ, মাছ, পোকামাকড়সহ ছোট পাখি শিকার করে ও মাংস খেয়ে জীবনধারণ করে।
0.5
575.449531
20231101.bn_289573_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A6%BE
লক্ষ্মীপেঁচা
অধিকাংশ প্রজাতির লক্ষ্মীপেঁচার মাথা এবং শরীরের ঊর্ধ্বাংশ সচরাচর হাল্কা বাদামী ও হাল্কা রঙের হয়ে থাকে। পালকগুলো বিশেষ করে কপাল ও পিছনের দিকে ঘন ধূসর বর্ণের হয়। হৃদয় আকৃতির মুখাংশটি প্রায়শঃই উজ্জ্বল সাদাটে হলেও কিছু প্রজাতির বাদামী রঙের হয়ে থাকে।
0.5
575.449531
20231101.bn_412371_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
তাফসীর () হল একটি আরবী শব্দ, যা সাধারণত কুরআনের ব্যাখ্যাকে নির্দেশ করে। যিনি তাফসীর করেন বা তাফসীর গ্রন্থ রচনা করেন তিনি “মুফাসসির” হিসাবে পরিচিত।
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
‘তাফসীর’ শব্দটি আরবী শব্দমূল ফা-সিন-রা থেকে উৎপত্তি হয়ছে যার অর্থ: ব্যাখ্যা করা, বিস্তৃত করা, খোলাসা করা।
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
কুরআনের প্রথম তাফসীরকারক হিসেবে সবার আগে রাসূল (সাঃ) এর নামই আসে; তিনিই ছিলেন সবচাইতে নির্ভরযোগ্য তাফসীরকারক এবং একমাত্র নির্ভুল তাফসীরকারী। কুরআনের ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মহান আল্লাহ তায়ালার পর তার ব্যাখ্যাই গ্রহণ করা হয় ৷
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
রাসূল মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মৃত্যুর পর সাহাবাগণ তাফসিরের দায়ীত্বভার গ্রহণ করেন। এভাবে একটি নতুন তাফসীর যুগের সূচনা হয়। খলিফা আবু বকর রাঃ সহ সমস্ত সাহাবাগন তাফসীরের ক্ষেত্রে নিজেদের ব্যক্তিগত মতামত প্রদানে বিরত থাকতেন; তারা কখনো নিজের ব্যক্তিগত মতামতকে তাফসির হিসেবে চালিয়ে দিতেন না। সাহাবাদের মধ্যে সবচে' গ্রহণযোগ্য তাফসিরকারক ছিলেন ইবনে আব্বাস রাঃ। তার থেকে বর্ণীত তাফসির এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তাফসির হিসেবে গণ্য করা হয়৷ তিনি ব্যতিত আরো অনেক সাহাবা তাফসীরের জন্য বিখ্যাত রয়েছেন৷
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
সাহাবাগণের পর তাবেয়ীগন তাফসীর এর কাজে নিজেদের নিয়োজিত করেন। তাবেয়ীগণের মধ্য সবচাইতে ভালো তাফসীর জানতেন মক্কাবাসীরা। কেননা তারা সরাসরি ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে তাফসীর শিখেছেন।
1
573.85189
20231101.bn_412371_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
আর কোন ব্যক্তি যদি যোগ্যতা না থাকাবস্থায় নিজের মনগড়া তাফসির করে তাহলে রাসূল মুহাম্মাদ সাঃ তার ব্যাপারে কঠোর ধমকি দিয়েছেন৷ তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি মনগড়া তাফসির করবে তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম৷
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
সত্তাগত দিক থেকে তাফসীর চার প্রকার। যথা: যে তাফসীর সকলের জন্য জানা ফরজ বা আবশ্যক, যে তাফসীর আরবি ভাষী ব্যক্তিবর্গ সাধারণভাবে জানেন, যে তাফসীর আলেমগণ বা বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ জানেন, যে তাফসীর আল্লাহ ব্যতিত আর কেউ জানেন না৷
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
যা দ্বারা তাফসীর করা হয় সেদিক থেকে তাফসীর তিন প্রকার৷ যথা: তাফসীর বির রিওয়ায়াত বা কুরআন হাদিস ও সাহাবাদের বানী দ্বারা কৃত তাফসীর, তাফসীরবিদ দিরায়াত বা বিশ্লেষণমূলক তাফসীর, তাফসীর বিল ইশারাত৷
0.5
573.85189
20231101.bn_412371_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0
তাফসির
al-Baydawi's "Anwar al-Tanzil wa Asrar al-Ta'wil" with Frontispiece is a tafsir from the 13th-century
0.5
573.85189
20231101.bn_114245_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
একটি জলপ্রপাত সাধারণত একটি নদীর একটি বিন্দু হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে পানি একটি উল্লম্ব উচ্চতা থেকে প্রবাহিত হয় যা কাছাকাছি বা সরাসরি উল্লম্ব। ২০০০ সালে মাবিন উল্লেখ করেছিলেন যে "মুখেরর অবস্থান এবং ডুবে যাওয়া পুল এর মধ্যে অনুভূমিক দূরত্ব জলপ্রপাতের উচ্চতার c ২৫% এর বেশি হওয়া উচিত নয়।" জলপ্রপাত শ্রেণীবদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের এবং পদ্ধতি আছে। কিছু বিশেষজ্ঞ নদীপ্রপাতকে একটি উপবিভাগ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। একটি কি নিয়ে জলপ্রপাতের গঠিত তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
ভূগোলবিদ অ্যান্ড্রু গৌদি ২০২০ সালে লিখেছিলেন যে জলপ্রপাত বিষয়ে "আশ্চর্যজনকভাবে সীমিত গবেষণা" হয়েছে। আলেকজান্ডার ফন হুমবোল্‌ড্‌ট্ ১৮২০ এর দশকে জলপ্রপাত সম্পর্কে লিখেছিলেন।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
২০ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে জলপ্রপাত বিষয়ে অধ্যয়ন নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অসংখ্য জলপ্রপাত গাইডবুক লেখা হয়েছে, এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াটারফল ডাটাবেস হল একটি ওয়েবসাইট যা হাজার হাজার জলপ্রপাত তালিকাভুক্ত করে।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
জলপ্রপাতগুলি সাধারণত এমন অঞ্চলে তৈরি হয় যেখানে নদী বা স্রোতের গ্রেডিয়েন্ট বা উচ্চতায় হঠাৎ পরিবর্তন হয়। গঠন প্রক্রিয়ায় সাধারণত ক্ষয় হয়, যা তখন ঘটে যখন প্রবাহিত জলের শক্তি ধীরে ধীরে নদীর তলদেশ তৈরি করা পাথর এবং পলিকে দূরে সরিয়ে দেয়। সময়ের সাথে সাথে, এই ক্ষয়টি একটি খাড়া ড্রপ বা লেজের সৃষ্টির দিকে নিয়ে যায়, যার ফলে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
জলপ্রপাতগুলি আকার, উচ্চতা এবং প্রস্থে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। কিছু জলপ্রপাত ছোট এবং সূক্ষ্ম, অন্যগুলি বিশাল এবং শক্তিশালী। একটি জলপ্রপাতের উচ্চতা বংশের সর্বোচ্চ বিন্দু থেকে নীচের প্লাঞ্জ পুল পর্যন্ত পরিমাপ করা হয়। প্রস্থ বলতে জলপ্রপাত দ্বারা আচ্ছাদিত অনুভূমিক দূরত্বকে বোঝায়। বৃষ্টিপাত এবং ঋতুর মতো কারণের উপর নির্ভর করে একটি জলপ্রপাতের উপর দিয়ে পানির গড় প্রবাহও ভিন্ন হয়, একটি মৃদু ট্রিকল থেকে গর্জনকারী প্রবাহ পর্যন্ত।
1
571.763289
20231101.bn_114245_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
জলপ্রপাতগুলিকে তাদের আকৃতির উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রকারে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে এবং যেভাবে জল ফোঁটার উপর দিয়ে নেমে আসে। কিছু সাধারণ ধরনের জলপ্রপাতের মধ্যে রয়েছে ক্যাসকেড, টায়ার্ড, প্লাঞ্জ, পাঞ্চবোল, হর্সটেইল, ফ্যান, সেগমেন্টেড এবং ছানি। ক্যাসকেড জলপ্রপাতগুলিতে অগভীর ধাপ বা সোপানের একটি সিরিজ রয়েছে, যখন টায়ার্ড জলপ্রপাতগুলি একাধিক স্বতন্ত্র ফোঁটা নিয়ে গঠিত। প্লাঞ্জ জলপ্রপাতগুলি একটি সোজা ড্রপ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, প্রায়শই গোড়ায় একটি গভীর নিমজ্জন পুল তৈরি করে। পাঞ্চবোল জলপ্রপাতগুলির একটি সরু উপরের অংশ রয়েছে যা জল নামার সাথে সাথে প্রশস্ত হয়, এটি একটি পাঞ্চ বাটির মতো। হর্সটেইল জলপ্রপাতগুলি অন্তর্নিহিত বিছানার সাথে অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ বজায় রাখে, একটি সূক্ষ্ম পর্দার মতো চেহারা তৈরি করে।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই জলপ্রপাতের গুরুত্ব রয়েছে। এগুলি কেবল শ্বাসরুদ্ধকর সুন্দর নয়, গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত ভূমিকাও পালন করে। জলপ্রপাত নদীগুলির অক্সিজেনেশনে অবদান রাখে, বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের জন্য আবাসস্থল প্রদান করে এবং জীববৈচিত্র্যকে উন্নত করে। তদুপরি, তারা শতাব্দী ধরে মানুষের কল্পনাকে মুগ্ধ করেছে, শিল্প, সাহিত্য এবং লোককাহিনীকে অনুপ্রাণিত করেছে। অনেক জলপ্রপাত আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছে সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক তাত্পর্য রয়েছে এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রেখে জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণে পরিণত হয়েছে।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
বিশ্বজুড়ে অসংখ্য জলপ্রপাত তাদের সৌন্দর্য এবং লোভনীয়তার জন্য বিখ্যাত। কিছু উল্লেখযোগ্য জলপ্রপাতের মধ্যে রয়েছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত (উত্তর আমেরিকা), অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত (ভেনিজুয়েলা), ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত (আফ্রিকা), ইগুয়াজু জলপ্রপাত (আর্জেন্টিনা/ব্রাজিল) এবং গালফস (আইসল্যান্ড)। এই জলপ্রপাতগুলি প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে এবং বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময় হিসাবে বিবেচিত হয়।
0.5
571.763289
20231101.bn_114245_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4
জলপ্রপাত
জলপ্রপাতের সংরক্ষণ ও সংরক্ষণ তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং পরিবেশগত মান বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক জলপ্রপাত সুরক্ষিত এলাকার মধ্যে অবস্থিত, যেমন জাতীয় উদ্যান বা প্রকৃতি সংরক্ষণ, যেগুলির লক্ষ্য তাদের অখণ্ডতা এবং পার্শ্ববর্তী বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করা। দূষণ প্রতিরোধ, পর্যটন নিয়ন্ত্রণ এবং টেকসই অনুশীলনের প্রচারের প্রচেষ্টা এই দুর্দান্ত প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলির দীর্ঘমেয়াদী বেঁচে থাকা এবং উপভোগ নিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
0.5
571.763289
20231101.bn_67437_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
ডাসলার ভাইদের বিরোধের নিষ্পত্তি কখনো হয় নি। যদিও একই কবরস্থানে সমাহিত করা হয় তাদের। তবে যতটা সম্ভব দূরে সমাহিত করা হয়।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে শক্তিশালী হাঙ্গেরীকে হারায় জার্মান ফুটবল দল। এ বিজয় যেন ট্রফির চেয়েও বেশি কিছু ছিল জার্মানীর জন্য। জার্মান ব্র্যান্ড এডিডাস আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের নজর কাড়ে। জার্মান ফুটবলারদের পায়ে ছিল এডিডাসের তৈরি ফুটবল বুট। এসব বুট ছিল প্রচলিত ইংলিশ বুটের চেয়ে হালকা এবং আরামদায়ক। মাঠের পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে অনেক বেশি সহায়ক ছিল এসব বুট। ফুটবল মাঠের অপরিহার্য অঙ্গে পরিণত হয় এডিডাস।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
১৯৬৭ সাল পর্যন্ত এডিডাস কেবল জুতাই বানিয়েছে। ১৯৬৭ সালে প্রথমবারের মত ট্র্যাকস্যুট বানায় তারা। এটি ছিল ফ্যানজ বিককেনবাউয়ের মডেলের ট্র্যাকস্যুট।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
বিশ্বের সেরা এ্যাথলেটদের আস্থা অর্জন করেছিলেন এডলফ ডাসলার। এ্যাথলেটদের কাছ থেকে তিনি শুনতেন তাদের কি প্রয়োজন, কোথায় অসুবিধা। এসবের প্রতিফলন থাকতো তার পণ্যে।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
খেলোয়াড় এবং এ্যাথলেটদের জন্য জুতা হল, পোশাক হল এবার কি? ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপে অফিসিয়াল ফুটবল ‘টেলস্টার’ সরবরাহ করে এডিডাস। সাদা-কালো টিভিতে যাতে সহজে চোখে পড়ে সেভাবেই তৈরি হয়েছিল বলগুলো। পরের বিশ্বকাপগুলোতেও বল সরবরাহ করে এডিডাস।
1
570.86232
20231101.bn_67437_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
ক্রীড়াঙ্গণের অনেকের পায়ে পৌঁছে যায় এডিডাসের থ্রি-স্ট্রাইপ জুতা। আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দলের পায়ে ওঠে এডিডাসের জুতা। এডিডাসের বুট পায়ে পর্বতারোহণ করেন পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মেসনার, জিমন্যাস্ট নাদিয়া ফমেনিসি নিখুঁতভাবে ১০ স্কোর করতে থাকেন এডিডাস পায়ে।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
ডাসলার পরিবারের অণুপস্থিতিতে এডিডাসের কর্মকাণ্ডে বিশৃঙ্খলা দেয়। নেতৃত্বের অভাব এবং প্রশ্নবিদ্ধ নানা পদক্ষেপের ধারাবাহিকতায় দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায় এডিডাস। তবে সেখান থেকে ফিরে আসার চমৎকার একটি গল্প আছে এডিডাসের। রবার্ট লুইস ড্রিফাস প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব নেন। কঠিন কাজটিকে একটি সহজ কাজে পরিণত করেন। তার সাথে সহকারী হিসেবে ছিলেন ক্রিস্চিয়ান ট্যুরেস। তারা বুঝতে পেরেছিলেন এডিডাসের জন্য নতুন করে কিছু উদ্ভাবনের প্রয়োজন নেই। তাদের চোখে এডিডাস ছিল ঘুমিয়ে থাকা দানব। আগে এডিডাস বিক্রয়ের ওপর জোর দিত। কিন্তু এবার জোর দিল বিপণন বা প্রচারের ওপর। অবশ্য এসময়ও যে এডিডাসের উদ্ভাবনী কার্যক্রম থেমে ছিল তা নয়। এ্যাথলেট এবং খেলোয়াড়দের প্রতিযোগিতায় এগিয়ে দিতে নানা পণ্য নিয় আসে তারা।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
নিজেদের অবস্থান একটু মজবুত হওয়ার পর ১৯৯৭ সালে সালোমন গ্রুপ এবং এর ব্র্যান্ড টেইলর মেড, ম্যাভিক, বনফায়ার ইত্যাদি অধিগ্রহণ করে এডিডাস-সালোমন এজি নাম ধারণ করে।
0.5
570.86232
20231101.bn_67437_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B8
আডিডাস
২০০৬ সালে সালোমান গ্রুপ আলাদা হয়ে যায়, এডিডাস এজি নামে কাজ করতে থাকে ডাসলারের এডিডাস। এসময় এডিডাস রিবক এবং এর ব্র্যান্ড রকপোর্ট, রিবক সিসিএম হকি কিনে নেয়। ক্রীড়াসামগ্রী উৎপাদনের ক্ষেত্রে শীর্ষ দু’টি কোম্পানীর একটিতে পরিণত হয় এডিডাস। ২০১২ সালে কোম্পানীটির আয় ছিল ৩৪.৪৮ বিলিয়ন ইউরো।
0.5
570.86232
20231101.bn_13281_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
কম্পাইলার মূলত অনুবাদক প্রোগ্রাম হলেও এর বর্তমান নাম "কম্পাইলার" বা "সংকলক" হওয়ার পেছনের ইতিহাস জানতে পারা যায় নিচের উদ্ধৃতিটি থেকে:
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
A compiler was originally a program that "compiled" subroutines [a link-loader]. When in 1954 the combination "algebraic compiler" came into use, or rather into misuse, the meaning of the term had already shifted into the present one.
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Compiler textbook references A collection of references to mainstream Compiler Construction Textbooks
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Compilers: Principles, Techniques and Tools by Alfred V. Aho, Ravi Sethi, and Jeffrey D. Ullman () is considered to be the standard authority on compiler basics (undergraduate level), and makes a good primer for the techniques mentioned above. (It is often called the Dragon Book because of the picture on its cover showing a Knight of Programming fighting the Dragon of Compiler Design.) link to publisher
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Advanced Compiler Design and Implementation by Steven Muchnick (). One of the widely-used text books for advanced compiler courses (graduate level).
1
570.432413
20231101.bn_13281_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Engineering a Compiler by Keith D. Cooper and Linda Torczon . Morgan Kaufmann 2004, . This is a very practical compiler book.
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Understanding and Writing Compilers: A Do It Yourself Guide () by Richard Bornat is an unusually helpful book, being one of the few that adequately explains the recursive generation of machine instructions from a parse tree. The authors experience from the early days of mainframes and minicomputers, provides useful insights that more recent books often fail to convey. The book is also available from the author's page.
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
An Overview of the Production Quality Compiler-Compiler Project by Leverett, Cattel, Hobbs, Newcomer, Reiner, Schatz and Wulf. Computer 13(8):38-49 (August 1980)
0.5
570.432413
20231101.bn_13281_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কম্পাইলার
Compiler Construction by Niklaus Wirth () Addison-Wesley 1996, 176 pages, also available at . Step-by-step guide to using recursive descent parser. Describes a compiler for Oberon-0, a subset of the author's programming language, Oberon.
0.5
570.432413
20231101.bn_6966_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
ঘড়িয়াল (বৈজ্ঞানিক নাম: Gavialis gangeticus) () হলো বিরল প্রজাতির মিঠাজলের কুমির বর্গের (Crocodilia ক্রোকোডাইলিয়া) সরীসৃপ। এরা লম্বা তুণ্ড(snout)-যুক্ত জলচর। একসময় ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান, মিয়ানমার আর ভুটানে দেখা যেতো এদের। কিন্তু ঘড়িয়াল বর্তমানে এক বিপন্ন প্রাণী, ইতোমধ্যেই স্থান করে নিয়েছে IUCN-এর বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীর সংকলন Red Data Book-এ। প্রাকৃতিক পরিবেশে সমগ্র পৃথিবীতে বর্তমানে (ফেব্রুয়ারি ২০১১) ২০০টির মতো বুনো ঘড়িয়াল রয়েছে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
ঘড়িয়ালকে ইংরেজিতে বলা গাভিয়াল (ঘড়িয়ালের অপভ্রংশ)। ঘড়িয়াল অর্থ নাক বা তুণ্ড-এর ডগায় ঘড়ার মত আকৃতি, যা পুরুষ ঘড়িয়ালের বেশ বড় হয়। জলের উপর এটুকু বেরিয়ে থাকে। ঘাড়েল, বাইশাল, মেছো কুমির প্রভৃতি নামেও ঘড়িয়াল পরিচিত।
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
ঘড়িয়াল পুরুষ ও স্ত্রী পৃথক, পুরুষ ঘড়িয়ালের দৈর্ঘ্য ৬.৫ মি. এবং স্ত্রী ঘড়িয়ালের দৈর্ঘ্য ৪.৫ মি.।
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
নভেম্বর-জানুয়ারি এদের প্রজনন মাস। স্ত্রী ঘড়িয়াল বালুতে তৈরি গর্তে ৩০-৫০টি ডিম পাড়ে। ডিম অনেক বড়। ৩ মাস তা দেওয়ার পর ডিম থেকে বাচ্চা হয়।
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
প্রাপ্ত বয়স্ক ঘড়িয়াল খাদ্য হিসেবে প্রধানত মাছ গ্রহণ করে তবে এরা খাদ্য হিসেবে ব্যাঙ ও কীটপতঙ্গ গ্রহণ করতে পারে।
1
570.139745
20231101.bn_6966_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
https://web.archive.org/web/20070927021659/http://www.vic.com/nepal/images/gharial.html photo of a large specimen in the wild
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
https://web.archive.org/web/20091018084542/http://www.whozoo.org/students/lydia/gharials.htm excellent photos from Fort Worth Zoo
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
https://web.archive.org/web/20170325194706/http://www.oneworldmagazine.org/tales/crocs/gharial.html a charming folk tale
0.5
570.139745
20231101.bn_6966_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
ঘড়িয়াল
https://web.archive.org/web/20070929001132/http://www.scz.org/animals/g/gharial.html species summary from Sedgwick County Zoo
0.5
570.139745
20231101.bn_434563_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
শেবার রানী (, হিব্রু বাইবেলে, in the Septuagint, , ) জেরুসালেমে "খুব মহান অনুচরবৃন্দ সহ, মশলা বহনকারী উট, এবং প্রচুর স্বর্ণ ও মূল্যবান পাথর নিয়ে" (I Kings ১০:২) এসেছিলেন। "মশালার এত প্রাচুর্য আর কখনও আসেনি" (১০:১০; II Chron. ৯:১–৯) যেমনটা তিনি সলোমনকে দিয়েছিলেন। তিনি "কঠোর প্রশ্নে তাকে (সলোমনকে) প্রমাণ করতে" এসেছিলেন, সলোমন যার সন্তুষ্টিজনক জবাব দিয়েছিলেন। অতপর তিনি উপহারের বিনিময় শেষে নিজের দেশে ফিরে গেল।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
হিডট বা 'ধাঁধা' শব্দটির ব্যবহার (I Kings ১০:১), একটি আরামাইক ঋণশব্দ যার অর্থ খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীর আগে কোনও শব্দ পরিবর্তনের নির্দেশ করে, পাঠ্যের জন্য একটি দেরী উৎসকে নির্দেশ করে। যেহেতু খ্রিস্টপূর্ব ৫৩৯-এ ব্যাবিলনের পতনের কথা বলা হয়নি, মার্টিন নথ বলেছিলেন যে বুক অব কিংস খ্রিস্টপূর্ব ৫৫০-এর কাছাকাছি একটি সুনির্দিষ্ট প্রতিক্রিয়া পেয়েছিল।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
কার্যত সমস্ত আধুনিক পণ্ডিত সম্মত হন যে শেবা হল বর্তমান ইয়েমেনের মেরিবের ওসিসকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ আরবীয় শেবার রাজ্য ছিল। শাস্ত্রীয় বিশ্বে শেবা বেশ পরিচিত ছিল এবং এর দেশটিকে আরব ফেলিক্স বলা হত। খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহশ্রাব্দের মাঝামাঝি, আফ্রিকার অন্তরীপ সাবানিয়ান ছিল, যে অঞ্চলটি পরে আকসুমের রাজ্যে পরিণত হয়েছিল। বাইবেলে পাঁচটি স্থানে যেখানে লেখক শেবা (), অর্থাৎ ইয়েমেনিয় সাবাইয়ানদের সেবা (), অর্থাৎ আফ্রিকান সাবাইয়ানদের থেকে পৃথক করেছে। পি.এস. ৭২:১০-এ তাদের একসাথে উল্লেখ করা হয়েছে: "সেবা ও শেবার রাজারা উপহার উৎসর্গ করে"। বানানের এই পার্থক্যটি যদিও নিখুঁতভাবে কল্পিত হতে পারে; দেশীয় শিলালিপিগুলিতে এ জাতীয় কোনও পার্থক্য নেই এবং ইয়েমেন এবং আফ্রিকান সাবাইয়ান উভয়ই সেখানে ঠিক একই বানানে রয়েছে।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
দক্ষিণ আরবিয় বর্ণমালার শিলালিপিতে নারী শাসকদের কোনও প্রমাণ পাওয়া যায় নি, তবে আসিরিয় শিলালিপিতে বারবার উত্তরে আরব রানীদের উল্লেখ রয়েছে। রানীরা আরবে ভালভাবে প্রমাণিত, যদিও রান্নাঘর অনুসারে, খ্রিস্টপূর্ব ৬৯০ অব্দের পরে নয়। অধিকন্তু, সাবিয়ান উপজাতিরা মক্তভিতের (mqtwyt, "উচ্চ আধিকারিক") উপাধি জানত। ইথিওপিয় কিংবদন্তির রানীর ব্যক্তিগত নাম মাকাদা বা মাকুয়েদা মক্তভিটের উপাধিতে জনপ্রিয় তরজমা হিসাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। এই শিরোনামটি প্রাচীন মিশরীয় মিকিত (m'kit (𓅖𓎡𓇌𓏏𓏛 )) "সুরক্ষিকা, গৃহিনী" শব্দ থেকে প্রাপ্ত হতে পারে।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
রানীর এই সফরটি কোনও বাণিজ্য মিশন হতে পারে। মেসোপটেমিয়ার সাথে প্রথম দক্ষিণ আরবিয় বাণিজ্য খ্রিস্টপূর্ব নবম শতাব্দীর দিকে উটের মাধ্যমে কাঠ এবং মশলা পরিবহেনর মধ্য দিয়ে শুরু হতে পারে।
1
566.363854
20231101.bn_434563_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
সম্প্রতি প্রত্নতাত্ত্বিকরা থননকৃত প্রাচীন সাবায়েক আউওম মন্দিরটি লোককাহিনি অনুযায়ী মারাম (Maḥram, "অভয়ারণ্য") বিলকিস নামে পরিচিত, সেখানে বহু শিলালিপি পাওয়া গেলেও রানির শেবার কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি। বারান মন্দির () নামে আরেকটি সাবিয় মন্দির, 'আরশ বিলকিস ("বিলকিসের সিংহাসন") নামেও পরিচিত, যেটি নিকটবর্তী আওম মন্দিরের মতোই ঈশ্বর আলমাকার প্রতি উৎসর্গকৃত ছিল, তবে প্রত্নতাত্ত্বিকভাবে বারান মন্দির এবং শেবার মধ্যে সংযোগ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
শেবার রানী এবং ওফিরের জাহাজ সম্পর্কিত বাইবেলের গল্পগুলি সলোমনের দ্বারা তার সন্তানকে লালন-পালন করতে দেশে ফিরে এসে শেবার রানী ভ্রমণকারী ইসরায়েলিদের কিংবদন্তির ভিত্তি হিসাবে কাজ করেছিল।
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
D. Hubbard, The literary sources of the Kebra Nagast (St. Andrews University Ph. D. thesis, 1956, 278‒308)
0.5
566.363854
20231101.bn_434563_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8
বিলকিস
Bulletin of American Schools of Oriental Research 143 (1956) 6–10; 145 (1957) 25–30; 151 (1958) 9–16
0.5
566.363854
20231101.bn_19185_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
ব্যারাকপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি প্রাচীন শহর। গঙ্গাতীরবর্তী এই শহরটি সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ বা ভারতীয় জাতীয় মহাবিদ্রোহের কারণে বিখ্যাত। বিপ্লবী মঙ্গল পাণ্ডে ছিলেন প্রথম প্রতিবাদী, যিনি ব্যারাকপুর থেকে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তার প্রতিবাদ শুরু করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, এই একমাত্র ঘটনা যা ব্যারাকপুরকে আন্তর্জাতিক ইতিহাসে স্থান দিয়েছে।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
১৮৫৭ সালের এই বিদ্রোহের সাথে সংযুক্ত থাকা ছাড়াও, বহু সাহিত্যিক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের একটি প্রিয় স্থান ছিল। রাজনীতিবিদ ও দেশনেতা রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, বহু দিন ব্যারাকপুরে ছিলেন। তিনি যেই বাড়িটিতে থাকতেন তা এখন নেতাজী মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়েছে, এছাড়াও এই একই জায়গায় তার নামে একটি মহাবিদ্যালয় আছে।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
ব্যারাকপুর বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহ দ্বারা সমৃদ্ধ, ব্যারাকপুর বহু পর্যটকদের আকর্ষনীয় স্থান।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
এশিয়ার প্রথম চিড়িয়াখানা হয়েছিল ব্যারাকপুরে। উনিশ শতকে লর্ড ওয়েলেসলির তৈরি সেই চিড়িয়াখানা। অপূর্ব গথিক স্থাপত্যে তৈরি এক পাখিশালা রয়েছে।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
১৮০২-১৮০৩ খ্রিষ্টাব্দ। তখনও পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে সাধারণ দর্শকদের জন্য চিড়িয়াখানা খোলা হয়েছিল মাত্র তিনটি। প্রথমটি ভিয়েনায় (১৭৬৫), দ্বিতীয়টি মাদ্রিদে (১৭৭৫), তৃতীয়টি প্যারিসে (১৭৯৫)। এমনকী ‘জ়ুলজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডন’ তখনও তৈরি হয়নি (তৈরি হবে ১৮২৬ সালে)। লন্ডন চিড়িয়াখানাও তখনও দূর অস্ত্‌, তার শুরু ১৮২৮ সালে, আর সেখানে সাধারণ দর্শকের ঢুকতে তখনও ৪৩ বছর দেরি। রাজারাজড়াদের চিড়িয়াখানায় প্রজাদের প্রবেশাধিকার নেই। ভাবলে অবাক লাগে, এমন এক সময়ে কলকাতা থেকে ষোলো মাইল উত্তরে, ব্যারাকপুরে খোলা হল ভারতের প্রথম, এশিয়ার প্রথম আর খুব সম্ভবত পৃথিবীর চতুর্থ এই চিড়িয়াখানা, যেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার ছিল। বিশ্বের প্রকৃতি-চর্চার ইতিহাসে বৈপ্লবিক এই কাজটি করেছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক উদ্যোগী পুরুষ, ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড রিচার্ড ওয়েলেসলি, প্রথম মার্কাস ওয়েলেসলি।
1
559.945021
20231101.bn_19185_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
১৮০০ সাল থেকে ব্যারাকপুরে গঙ্গাতীরে তৈরি করা শুরু করলেন বিলিতি ধাঁচের এক বাহারি উদ্যান— ‘ব্যারাকপুর পার্ক’। তিন বছরের মধ্যেই সেই পার্কের আয়তন গিয়ে দাঁড়াল ১০০৬ বিঘা। সেই পার্ককে এখন আমরা ‘লাটবাগান’ বা ‘মঙ্গল পান্ডে উদ্যান’ নামে জানি। পার্কে আর এক প্রাসাদ তৈরির কাজ যখন চলছে, তখন অস্থায়ী ভাবে থাকার জন্য গঙ্গার তীর ঘেঁষে বানালেন একটি বড় দোতলা বাড়ি। প্রাসাদ আর শেষ হয়নি, ক্রমে ওই দোতলা বাড়িটিই হয়ে উঠল ‘ব্যারাকপুর গভর্নমেন্ট হাউস’, সব গভর্নর জেনারেল আর ভাইসরয়দের প্রিয় ‘কান্ট্রি হাউস’। কিছু দিন আগে পর্যন্তও এই বাড়িতেই ছিল পুলিশ হাসপাতাল। ক্যালকাটা গভর্নমেন্ট হাউস থেকে তার প্রিয় ব্যারাকপুর পার্কের বাড়িতে সহজে যাতায়াতের জন্য ওয়েলেসলি বানিয়ে ফেললেন শ্যামবাজার থেকে ব্যারাকপুর পর্যন্ত টানা এক রাস্তা, এখন যার নাম বি টি রোড।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
কলকাতার সংগে ব্যারাকপুর শহর ট্রেন ও বাসযোগে সুসংযুক্ত। শিয়ালদহ রেলওয়ে স্টেশন হতে মেইন লাইনের ট্রেনে ব্যারাকপুর, নৈহাটি, কল্যাণী সীমান্ত, রানাঘাট, কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর ও গেদে লোকালে ব্যারাকপুর আসা যায়। ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড (বিটি রোড) দ্বারা সরাসরি সড়কপথে ব্যারাকপুর আসা যায় কলকাতা থেকে। শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড় থেকে ব্যারাকপুর চিড়িয়ামোড়ের দূরত্ব কম বেশি ১৯ কিমি. । এছাড়া কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে ব্যারাকপুর শহরের নিকট ওয়ারলেস গেট দিয়ে গেছে।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ব্যারাকপুর শহরের জনসংখ্যা হল ১৪৪,৩৩১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%।
0.5
559.945021
20231101.bn_19185_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
ব্যারাকপুর
এখানে সাক্ষরতার হার ৮১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ব্যারাকপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি।
0.5
559.945021
20231101.bn_536363_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে চলা সমীক্ষা অনুযায়ী ৫০%-এরও অধিক মহিলার এমন যন্ত্রণা অনুভব হয়৷ ডাক্তারী ভাষায় এই অবস্থাকে বলে ৷ গ্রীক শব্দ "ডিস" মানে হ'ল কষ্টকর, "মেন'" মানে হ'ল মাসিক ও "রিয়া" মানে হ'ল প্রবাহ৷ স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞদের মহিলাদের মধ্যে পাওয়া অসুবিধাসমূহের ভিতর এটি হ'ল প্রধান একটি রোগ৷ ডিসমেনোরিয়া ঋতুস্রাবের কয়েকদিন আগে থেকে হতে পারে বা সাথে হতে পারে এবং সাধারণত ঋতুস্রাব শেষ হওয়ার সাথে সাথে যন্ত্রণাও কমে যায়। কখনও ডিসমেনোরিয়ার সাথে অতিমাত্রায় রক্তস্রাব হয়- এমন অবস্থাকে Menorrhagia বলে।
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
কোনো অন্য রোগ বা জরায়ুর গঠনের ত্রুটির জন্য হওয়া ডিসমেনোরিয়াক "সেকেন্ডারী ডিসমেনোরিয়া" বলা হয়। অন্য কোনো কারক না থাকলে তাক "প্রাইমারী ডিসমেনোরিয়া" বলা হয়।
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
মাসিক ঋতুস্রাব হওয়ার সময় ভুক্তভোগী সকল মহিলাই কম-বেশি পরিমানে তলপেটের যন্ত্রণা অনুভব করে৷ যন্ত্রণা একই জায়গায় থাকতে পারে নতুবা একধার থেকে অন্যধারে হতে পারে৷ যন্ত্রণাটি তলপেট থেকে পিঠের দিকেও যেতে পারে৷ মাসিক আরম্ভ হওয়ার দুই একদিন আগের থেকেই যন্ত্রণা হতে পারে ও মাসিক চলাকালীন দিনগুলিতে যন্ত্রণা অব্যাহত থাকে৷ শতকরা দশ ভাগ মহিলার পেটের যন্ত্রণার ফলে স্কুল,কলেজ বা কাজের ক্ষতি করতে হয়৷ সমীক্ষার এক তথ্য অনুযায়ী প্রতি সাতজন মহিলার ভিতর একজনের পেটের যন্ত্রণা তীব্র হয়৷ আনুষঙ্গিক কিছু লক্ষণ দেখতে পাওয়া যেতে পারে৷ সেইগুলি হ'ল-ওকালি,বমি,মাথার যন্ত্রণা, মাথা ঘোরা,পেটের অসুখ হওয়া বা শৌচ কষা হওয়া, ভাগর লাগা, মানসিক অস্থিরতা হওয়া, তাপ-ধ্বনি-পদার্থের প্রতি অসহিষ্ণুতা বা অতি সংবেদনশীল হওয়া, স্তনযুগলে যন্ত্রণা অনুভব হওয়া ইত্যাদি।
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
ডিসমেনোরিয়া দুই প্রকারের হতে পারে৷ মহিলার স্বাভাবিক জননতন্ত্রে কোনো নির্দিষ্ট কারণ ধরা না পড়লে তা হতে পারে প্রাইমারী ডিসমেনোরিয়া৷ জননতন্ত্রের বিজুতির ফলে যন্ত্রণা হলে সেকেন্ডারি ডিসমেনোরিয়া- যার বিভিন্ন কারণ হতে পারে যেমন এন্ডোমেট্রিয়োসিস, লিয়োমায়মা, এডিনোমাইকোসিস, ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড,ওভারিয়ান সিস্ট, গর্ভাশয়ের ভিতর লাগানো গর্ভ নিরোধক সামগ্রী ইত্যাদি ৷
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
এন্ডোমেট্রিয়োসিস রোগ সেকেন্ডারি ডিসমেনোরিয়ার একটি মুখ্য কারণ৷ এই রোগে জরায়ুর কোষ (এন্ডোমেট্রিয়াল কোষকলা) শরীরের অন্যান্য স্থানে পাওয়া যায়৷ যার ফলে রোগীর মাসিকের যন্ত্রণা, অনিয়মিত বা বর্দ্ধিত ঋতুস্রাব, সন্তানহীনতা ইত্যাদি পরিলক্ষিত হয়৷ ২৫র থেকে ৩৫বছর বয়সৃ এই রোগ হতে দেখা যায়৷ পেলভিক পরীক্ষা, ভেজাইনাল আলট্রাসনোগ্রাফি ও পেলভিক লেপ্রোস্কপির সহযোগে রোগ শনাক্ত করা যায়৷ হরমোনের দ্বারা চিকিৎসা ছাড়াও কিছু রোগীকে নিরাময়ের জন্য অপারেশন করতে হয়৷
1
557.933672
20231101.bn_536363_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
প্রাইমারী ডিসমেনোরিয়া কম বয়সী মহিলাদের ক্ষেত্রে হয়৷ মেয়েদের প্রথম ঋতু্স্রাব আরম্ভ হওয়াকে ডাক্তরী ভাষাতে Menarche বলে। ঋতু্মতী হওয়ার থেকে কুড়ি বছর বয়স পর্যন্ত কিংবা তার সামান্য ওপরের বয়সেও প্রাইমেরী ডিসমেনোরিয়া হতে পারে৷ বয়স বাড়ার সাথে সাথে কিংবা সন্তান প্রসব করার পর মাসিকের যন্ত্রণা ক্রমশ কমে আসে এমনকি আর নাও হতে পারে৷
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
অন্যদিকে, সেকেন্ডারি ডিসমেনোরিয়া সাধারণতে ৩০র থেকে ৪৫ বছরের মহিলাদের হতে দেখা যায়৷ একটা সময়ে বহু বছর ধরে নিয়মিত ও যন্ত্রণাবিহীন মাসিক হওয়া মহিলার ক্রমে মাসিকে যন্ত্রণা হতে আরম্ভ করে ও ক্রমে যন্ত্রণা বেশি হতে পারে। সাথে আনুসঙ্গিক কয়েকটি লক্ষণ দেখা দিতে পারে৷ সেইগুলি হ'ল- মাসিক অনিয়মিত হওয়া, রক্তস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া , মাসিকের মধ্যে কয়েকবার রক্তস্রাব হওয়া, যোনিদ্বার দিয়ে স্রাব নির্গত হওয়া, যৌন ক্রিয়াতে কষ্ট অনুভব করা ইত্যাদি৷
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
জরায়ুর U ভিতরে প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন এফ-২ আলফা rostald নামক রাসায়নিক পদার্থ গুলির ক্রিয়ার ফলে জরায়ুর ভিতরের লাইনিং ছোট হয়ে যায় গর্ভধারণের জন্য ৷ কিন্তু যতক্ষণ সেইটি হয়ে না ওঠে, ডিম্বকোষ গর্ভস্থ না হওয়ার ফলে ততক্ষণ জরায়ুর মাংসপেশীর সংকোচন হয়, জরায়ুতে রক্ত সঞ্চালন কমে যায় এবং মাসিকের রক্তস্রাবের সাথে যন্ত্রণা হতে শুরু করে৷ যদিও প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনের নিয়মিত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই মহিলাদের ঋতুস্রাব হয় - যন্ত্রণা সেইসব মহিলার হয়, যাদের ক্ষেত্রে এই বিধ রাসায়নিক পদার্থ হয় বেশি পরিমাণে নির্গত হয় নতুবা মহিলার প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনের প্রতি বেশি সংবেদনশীল(sensitive )হয়৷ মস্তিষ্কের পিটুইটরি গ্রন্থির থেকে ভেসোপ্রসিন নামক হরমোন প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনের উৎপাদনে ক্রিয়া করে৷ অন্য একটা থিওরি অনুযায়ী জরায়ুর রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেলে কয়েকটি এমন পদার্থের উৎপত্তি হয় যার ফলে টাইপ-সি যন্ত্রণার কোষসমূহ সক্রিয় হয়ে উঠে৷
0.5
557.933672
20231101.bn_536363_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ডিসমেনোরিয়া
এছাড়াও লিউকোট্রিন Leuti নামক অন্য একধরনের রাসায়নিক তত্ত্বের উৎপত্তির জন্যও ডিসমেনোরিয়া হয় বলে ভাবার কারণ আছে৷ বিশেষত সেইসব মহিলার ক্ষেত্রে যাদের প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন বিরোধী Prostagln-inhiodru উপকারী নয় ৷
0.5
557.933672
20231101.bn_3770_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
কালিবাউশ (Labeo calbasu) বা কালবোস অনেকটা দেখতে রুই মাছের মত। এটি কার্প গোত্র Cyprinidae এর সদস্য। নদী এবং স্বাদুপানির জলাশয়ে এই মাছ পাওয়া যায়। এর বিস্তৃতি দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে। স্থানীয়ভাবে এটি বাউস, কালাবাউস, বাউগনি, কালবাসু এবং কলিয়া নামে পরিচিত। এটি বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায় মাছ।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
বৈজ্ঞানিক নাম Labeo calbasu। মাছটিকে ইংরেজিতে Orange-fin labeo বলে। এটি Cyprinidae পরিবার (family) এর অন্তর্গত। এটি বাংলাদেশ এর স্থানীয় (Native) মাছ।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
কালিবাউশের পৃষ্ঠদেশ উদরীয় অঞ্চলের তুলনায় বেশি উত্তল। অক্ষিকোটরের মমধ্যবর্তী স্থান উত্তল।ঠোঁট পুরু এবং ঝালরযুক্ত। পশ্চাৎ ওষ্ঠীয় খাদ নিরবিচ্ছিন্ন। উভয় ঠোঁটের মাঝে একটি তরুণাস্থি অবলম্বন বিদ্যমান।দেহ আঁশ যুক্ত।দেহের উপরিভাগ কালো বা ধূসর, তবে নিচের অংশ হালকা বর্ণযুক্ত। সাধারণত দেহের পার্শ্ববর্তী মাঝখানের আঁশ গুলোতে উজ্জ্বল লাল বর্ণের দাগ দেখা যায়। কিছু আঁশে কালো দাগ থাকতে পারে। মাথার অংকীয় তল হলুদাভ বর্ণের তবে এক বছর বয়সী মাছের চোখের তারারন্ধ্রের চারিদিকে লাল হয়। বাংলাদেশে এই প্রজাতির সর্বোচ্চ ৭১ সে.মি. দৈর্ঘ্য এবং ৫.৫ কেজি ওজনবিশিষ্ট মাছ পাওয়া গেছে।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
পানির নিচের স্তরে বাস করার ফলে শামুক, ঝিনুক, মলাস্ক, ডায়াটম, উদ্ভিদ উপাদান, জৈব পদার্থ, সবুজ শৈবাল ও জুপ্লাংকটন খায়। তরুণ মাছ খাদ্য হিসেবে জুপ্লাংকটন কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ জৈব পদার্থ ও মলাস্ক খেতে পছন্দ করে।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
জলাশয়ের তলদেশে বসবাস করে এবং ঐ এলাকার জীব ও কাঁদা-বালি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এছাড়া শৈবাল, প্রোটোজোয়া, ক্রাস্টেসিয়া, শামুক জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে। অনুকূল পরিবেশে ৩-৪ বছরেই প্রাপ্তবয়স্ক হয়। বর্ষাকালে প্লাবিত নদীর অগভীর পানিতে কমবেশি দুই লক্ষ ডিম দিয়ে থাকে একেকটি মা মাছ।
1
555.374593
20231101.bn_3770_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান এবং দক্ষিণ-পশ্চিম চীন অঞ্চলে এ মাছ পাওয়া যায়। এটি মিঠা পানির মাছ। সাধারণত নদী, খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
বর্ষাকালে, বিশেষ করে জুন-জুলাই মাসে এদের প্রজনন ঘটে। ৩৯-৪০ সে.মি. দৈর্ঘ্যের একটি মাছ ১,৯৩,০০০ থেকে ২,৮৮,০০০ ডিম পাড়ে।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
কালিবাউশ প্রজাতিটি অর্থনৈতিক ভাবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে এটি অন্যতম কার্প মাছ হিসেবে বিবেচিত যা রুই, কাতল মাছের সাথে একত্রে চাষ করা যায়। পিটুইটারি হরমোন সমন্বয়ে প্রণোদিত প্রজননের ফলে কৃত্রিম ভাবে খামারে এ মাছের চাষ করা হয়। শীতকালে বাজারে এ মাছ টাটকা অবস্থাতে পাওয়া যায়।
0.5
555.374593
20231101.bn_3770_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B6
কালিবাউশ
এ মাছ জলজ উদ্ভিদ, সাকার শৈবাল, ডায়াটম ইত্যাদি খেয়ে আবাসস্থল পরিষ্কার রাখে এবং একই সাথে পুকুরের আবর্জনা পরিশোধনের ব্যবস্থা ত্বরান্বিত হয়।
0.5
555.374593
20231101.bn_26311_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম পণ্য সম্পর্কিত শিল্পগুলি গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলে অবস্থিত শহরটির অর্থনীতির বৃহত্তম খাত। শহরটির নিকতে কোন সক্রিয় তেলের ক্ষেত্রের অবস্থান না থাকলেও শিল্পে প্রয়োজনীয় তেলের যোগান মধ্যপাচ্যের থেকে আমদানির মধ্যমে পূরণ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের তেল শোধনাগার, বন্দর ও রাজ্য সরকারের সাথে বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা হলদিয়া পেট্রোকেমিকাল প্রচুর সংখ্যক শ্রমিক নিয়োগ করে।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদিয়া পশ্চিমবঙ্গের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্র-বন্দর ও শিল্পনগরী। হুগলি নদী মোহনার কাছে হুগলি ও হলদি নদীর মিলনস্থলে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় হলদিয়া শহরটি অবস্থিত। হলদিয়া পুরসভা ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন বিভাগ এই শহরের প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদিয়ায় ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি ঘাঁটি অবস্থিত। উপকূলরক্ষী বাহিনীর ছয়টি হোভারক্র্যাফটের দুটি হলদিয়ার হোভার-বন্দরে রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের একাধিক প্রথম সারির উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলদিয়ায় অবস্থিত হওয়ায় বর্তমানে হলদিয়া পরিণত হয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাকেন্দ্রে।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী, হালদিয়া পৌর এলাকার জনসংখ্যা ২,০০,৮২৭ এবং হালদিয়া শহর অঞ্চলের মোট জনসংখ্যা ২,০৭,৬৯৫। লিঙ্গানুপাত প্রতি ১০০০ জন পুরুষে ৯১৬ জন নারী। এই হার জাতীয় লিঙ্গানুপাত হারের তুলনায় কম; তার কারণ, অনেক উপার্জনশীল পুরুষ তাদের পরিবারের মহিলা সদস্যদের গ্রামে রেখে শহরে কাজ করতে আসেন। হালদিয়া সাক্ষরতার হার ৮৯.০৬ শতাংশ; যা জাতীয় সাক্ষরতার হার ৭৪.০৪ শতাংশের তুলনায় বেশি।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদি নদীর তীরে অবস্থিত হলদিয়া টাউনশিপ ও দুর্গাচক শহরের প্রধান বসতাঞ্চল। হলদিয়ায় নদীর তীর এক মনোরম স্থান। বহু মানুষ নদীতীরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলদিয়ায় আসেন। এক সময়ে হলদিয়া থেকে কলকাতা পর্যন্ত ক্যাটাম্যারান পরিষেবা চালু ছিল। পরে অধিক ভাড়ার জন্য যাত্রীসংখ্যা কমে যাওয়ায় সেই পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়।
1
554.356764
20231101.bn_26311_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
কলকাতা শহরের ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ভারী পণ্য আনা-নেওয়ার উদ্দেশ্যে কলকাতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বন্দর হিসেবে হলদিয়া বন্দর-শহরটি গড়ে তোলা হয়। এই শিল্পনগরীতে একাধিক ফ্যাক্টরি রয়েছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাউথ এশিয়ান পেট্রোকেমিক্যালস লিমিটেড, ইন্ডিয়ান ওয়েল কর্পোরেশন লিমিটেড, এক্সাইড, শ ওয়ালেস, টাটা কেমিক্যালস, হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালস ও হিন্দুস্তান ইউনিলিভার। এছাড়াও হলদিয়াতে একাধিক মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্প গড়ে উঠেছে। হলদিয়া বন্দরে মিৎসুবিসি কেমিক্যাল কোম্পানির মতো বিদেশি কোম্পানির ফ্যাক্টরিও গড়ে উঠেছে। স্থাপিত হয়েছে ড্রেজিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের মতো কোম্পানিও। শেষোক্ত কোম্পানিটি হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালসের সহকারী শিল্প হিসেবে স্থাপিত হয়েছিল। হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালস ভারতে এই ধরনের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রকল্প।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদিয়া বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য বিখ্যাত, শুধু শিল্প নয়, শিক্ষার জন্য ও হলদিয়া নগরীর যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদিয়া তে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম নামকরা বেসরকারী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যার নাম HIT কলেজ, এবং পুরো নাম হলদিয়া ইনস্টিটিউট অফ্ টেকনোলজি। কলেজটি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব লক্ষণ শেঠ কর্তৃক নির্মিত। ইঞ্জিনিয়ারিং এর নানা বিষয়ে এ ব্যাচেলর ডিগ্রি এবং কিছু বিষয়ে মাস্টার্স পড়ানো হয়।
0.5
554.356764
20231101.bn_26311_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
হলদিয়া
হলদিয়া ল কলেজের ঠিক পাশেই রয়েছে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট অফ্ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজ।এটি একটি পলিটেকনিক কলেজ।
0.5
554.356764
20231101.bn_673533_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
বাংলাদেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ৫-১৪ বছর বয়সী মোট শিশু জনসংখ্যার ১৯%, ছেলেশিশুদের ক্ষেত্রে এই হার ২১.৯% এবং মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে তা ১৬.১%। অর্থনীতির খাত অনুযায়ী শিশুশ্রমিকদের বণ্টনের চিত্র হচ্ছে: কৃষি ৩৫%, শিল্প ৮%, পরিবহন ২%, অন্যান্য সেবা ১০% এবং গার্হস্থ্যকর্ম ১৫%। কিন্তু পরিবহন খাতে শিশুশ্রমের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য ব্যাপক। অর্থ্যাৎ যেখানে ০.১% মেয়ে শ্রমিক সেখানে ছেলে শ্রমিক হলো ৩%। তবে শিশুশ্রম নিয়োগের প্রায় ৯৫%-ই ঘটে অনানুষ্ঠানিক খাতে। এদের জন্য সাপ্তাহিক গড় কর্মঘণ্টা আনুমানিক ৪৫ এবং মাসিক বেতন ৫০০ টাকার নিচে। মেয়ে শিশুশ্রমিকের মাসিক বেতন ছেলে শিশুশ্রমিকের তুলনায় গড়ে প্রায় ১০০ টাকা কম। বাংলাদেশের আনুমানিক ২০% পরিবারে ৫-১৪ বছরের কর্মজীবী শিশু রয়েছে। এই সংখ্যা শহুরে পরিবারগুলির জন্য ১৭% এবং গ্রামীণ পরিবারের জন্য ২৩
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
ন্যূনতম মজুরি অধ্যাদেশ (১৯৬১) কিশোরসহ সকল শ্রমিকের জন্য ন্যূনতম মজুরি প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে এবং নিয়োগকারী কর্তৃক কিশোর শ্রমিককে (১৮ বছরের নিচে) এই অধ্যাদেশের আওতায় গঠিত বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত পরিমাণের কম মজুরি প্রদান বেআইনি বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
দোকান ও স্থাপনা আইন (১৯৬৫) দোকানে বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ১২ বছরের কমবয়সী শিশুনিয়োগ নিষিদ্ধ করেছে। এই আইন ১৮ বছরের কম বয়সী ব্যক্তির জন্য শ্রমঘণ্টাও নির্ধারণ করে দিয়েছে।
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
কারখানা আইন (১৯৬৫) ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১৪ বছরের কমবয়সী ব্যক্তিকে নিয়োগদান নিষিদ্ধ করেছে এবং শিশু ও কিশোরের জন্য নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত কাজের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রবিধান দিয়েছে। এছাড়া এই আইন কোন কারখানায় নারী শ্রমিকদের ৬ বছরের নিচে সন্তানদের লালন-পালনের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টির নির্দেশ দিয়েছে।
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
শিশু আইন (১৯৭৪) এবং শিশু বিধি (১৯৭৬) সকল ধরনের আইনগত প্রক্রিয়াকালে শিশুর স্বার্থ রক্ষা করবে। এই আইনে আলাদা কিশোর আদালত গঠনের জন্য বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে যে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু অপরাধী যদি যৌথভাবে একই অপরাধ করে থাকে তাহলেও তাদের যৌথ বিচার অনুষ্ঠান করা যাবে না।
1
554.133649
20231101.bn_673533_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
খনি আইন (১৯২৩) ১৫ বছরের কম বয়সের কোন ব্যক্তিকে কোন খনিতে নিয়োগদান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং ১৫ থেকে ১৭ বছরের যুবকদের নিয়োগ প্রদান নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
শিশু নিয়োগ আইনে (১৯৩৮) বলা হয়েছে যে রেলওয়ের কয়েকটি কাজে শিশুদের নিয়োগ দেওয়া যাবে না এবং রেলওয়ে কারে অথবা বাসে অথবা কোন বন্দরের অধীন এলাকায় শিশুরা কোন দ্রব্য বিক্রয় করতে পারবে না।
0.5
554.133649
20231101.bn_673533_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
শিশুশ্রম
শিশু (শ্রম অঙ্গীকার) আইনে (১৯৩৩) ১৫ বছরের কমবয়সী শিশুর শ্রম চুক্তির অঙ্গীকার অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে।
0.5
554.133649