_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_313836_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Pausanias, Description of Greece, Books I-II, (Loeb Classical Library) translated by W. H. S. Jones; Cambridge, Massachusetts: Harvard University Press; London, William Heinemann Ltd. (1918). . .
0.5
504.827651
20231101.bn_313836_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Plutarch, Lives, Bernadotte Perrin (translator), Cambridge, MA. Harvard University Press. London. William Heinemann Ltd. (1914).  .
0.5
504.827651
20231101.bn_313836_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
The Landmark Thucydides, Edited by Robert B. Strassler, Richard Crawley translation, Annotated, Indexed and Illustrated, A Touchstone Book, New York, NY, 1996
1
504.827651
20231101.bn_313836_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Thucydides, The Peloponnesian War. London, J. M. Dent; New York, E. P. Dutton (1910). . The classic translation by Richard Crawley.
0.5
504.827651
20231101.bn_313836_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Thucydides, The Peloponnesian War. Indianapolis, Hackett (1998); translation by Steven Lattimore. ISBN 9870872203945 .
0.5
504.827651
20231101.bn_313836_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Dewald, Carolyn. Thucydides' War Narrative: A Structural Study. Berkeley, CA: University of California Press, 2006 (hardcover, ).
0.5
504.827651
20231101.bn_313836_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
থুসিডাইডিস
Forde, Steven, The ambition to rule : Alcibiades and the politics of imperialism in Thucydides. Ithaca : Cornell University Press (1989). .
0.5
504.827651
20231101.bn_647293_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
ফার্মগেট ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক এলাকা। এটি ঢাকা শহরের সবচেয়ে ব্যস্ততম এবং সর্বাধিক জনবহুল একটি এলাকা।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, এই এলাকায় বিশাল ভবন নির্মাণ হতে থাকে। ফলস্বরূপ, এলাকাটি বাণিজ্যিক গুরুত্ব অর্জন করেছে এবং ঢাকা শহরের প্রধান পরিবহন কেন্দ্রস্থলের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছে। এখানে ঢাকা মেট্রো রেল লাইনের ৬-এর একটি স্টেশন আছে। বর্তমানকালে ফার্মগেট আবাসিক এলাকার তুলনায় একটি বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হয়েছে।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
ফার্মগেটে আশেপাশের স্থানগুলি হচ্ছে কারওয়ান বাজার, পান্থপথ, জাতীয় সংসদ ভবন, ঢাকা সেনানিবাস, বসুন্ধরা সিটি, রাজাবাজার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, মণিপুরিপাড়া, ইন্দিরা রোড, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মোস্তফা রোড, স্কয়ার হাসপাতাল, জাহানারা গার্ডেন, ম্যাবস গলি, তেজতুরি বাজার, তেজকুনি পাড়া, নাখাল পাড়া, গার্ডেন রোড, চন্দ্রিমা উদ্যান, শেরে বাংলা নগর এলাকা ইত্যাদি।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য ব্রিটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম ফার্মগেট হয়। খামারের ফটক ময়মনসিংহ সড়ক (এখন পুরাতন বিমানবন্দর সড়ক নামে পরিচিত) এ অবস্থিত ছিল। ঢাকার বর্তমান গ্রীন রোড থেকে কল্যাণপুর পর্যন্ত বিরাট এলাকা জুড়ে তখন তৎকালীন কৃষি বিভাগের অধীনে একটি ফার্ম ছিলো। তার নাম ছিল 'মণিপুর ফার্ম'। ফার্মের প্রধান প্রবেশ পথ থেকেই 'ফার্মগেট' নামের উৎপত্তি। মণিপুর ফার্মে তখন বিভিন্ন প্রকার কৃষিপণ্য এবং দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন হতো। ফার্মের অধীনে ছিল হাজার খানেক উন্নত জাতের গোরু। গো-সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ এবং কৃষি কাজের জন্য ছিল বহু মনিপুরী ও সাঁওতাল শ্রমিক। তাদের একাংশ বিভিন্ন স্থানে কুলীর কাজও করতো। ফার্মগেটের আশেপাশের এলাকা এবং বর্তমান গ্রীন রোডের দু'পাশে ছিল তাদের বসতি। মণিপুরি নৃ-গোষ্ঠীর শ্রমিকেরা সেখানে বসবাস করতো, সেই স্থানটি পরবর্তীতে 'মণিপুরী পাড়া' নামে পরিচিতি লাভ করে। আর বর্তমান গ্রীন রোডের নাম ছিল তখন 'কুলী রোড'। মেঠো রাস্তার দু'পাশে ছিল বাঁশবন ঘেরা জঙ্গল। সেই আমলে সমগ্র ভারতে 'মণিপুর ফার্ম' ছিল সবচেয়ে বড় এবং একটি স্বনামধন্য কৃষি প্রতিষ্ঠান।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
হলি রোজারি চার্চ: ১৬৭৭ সালে নির্মিত এই চার্চটি ঢাকার অন্যতম খ্রিস্টান চার্চ। পর্তুগীজ ও রোমান স্থাপত্য শিল্পের অদ্ভুত মিশেলে তৈরি করা হয়েছিল চার্চটি। ঢাকায় পর্তুগীজদের এইটাই শেষ স্মৃতি। ফার্মগেট থেকে তেজগাঁওমুখী রাস্তা ধরে সামান্য এগোলেই হলিক্রস স্কুলের ঠিক পাশেই এবং বটমলী হোমস গার্লস হাই স্কুলের বিপরীতে এই হলি রোজারি চার্চ অবস্থিত। এর আরেক নাম 'পবিত্র জপমালা রাণীর গির্জা' যা জনসাধারণের কাছে 'তেজগাঁও গির্জা' হিসেবে পরিচিত। ইতিহাস থেকে জানা যায় পর্তুগীজ আমলে এই গির্জা তখন পর্তুগীজদের দুর্গ ছিল, পরে এখানে গির্জা প্রতিষ্ঠিত হয়। জনশ্রুতি আছে যে, এককালে এই গির্জার ঠিক পেছনেই বুড়িগঙ্গা নদী প্রবাহিত হতো।
1
501.9997
20231101.bn_647293_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স: এটি ফার্মগেট সংলগ্ন মণিপুরীপাড়ায় অবস্থিত একটি বৃহত্তর ইসলামী প্রতিষ্ঠান। যেখানে একই ছাদের নিচে একই সাথে মসজিদ, উন্নতমানের মাদ্রাসা, এতিমখানা, লাইব্রেরি ও ইসলামিক সামগ্রীর দোকান রয়েছে। পবিত্র শবে বরাত, শবে কদর ও ঈদে মিলাদুন্নবী সহ বিভিন্ন ইসলামিক পর্ব উপলক্ষ্যে বড় পরিসরে বিভিন্ন মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া এখানে 'মাসিক দ্বীন দুনিয়া' নামের একটি ইসলামী বিষয়ক পত্রিকা নিয়মিত প্রকাশিত হয়। বহুতল বিশিষ্ট এই ইসলামী ভবনের ঠিক নিচেই 'মল্লিকা রেস্টুরেন্ট' নামের একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে যেখানে বাংলা, চাইনিজ ও ফাস্টফুড সহ বিভিন্ন খাবার আইটেম পাওয়া যায়।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর: বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী ইতিহাস সাফল্য ও সক্ষমতা তুলে ধরতে ১৯৮৭ সালে ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসের প্রবেশমুখে সংক্ষিপ্ত পরিসরে একটি সামরিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়। স্থান সংকুলান ও দর্শকের চাহিদার কথা বিবেচনা করে জাদুঘরটি ফার্মগেটের সন্নিকটে বিজয় সরণি মোড়ের নিকট স্থানান্তর করা হয়। ফার্মগেট থেকে বিজয় সরণি অভিমুখে এগিয়ে বাম দিকে একটুখানি হাঁটলেই হাতের বাম পাশে সামরিক জাদুঘর এর অবস্থান।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার: রাজধানী ঢাকা শহরের বিজয় সরনিতে অবস্থিত একটি স্থাপনা। এখানে নভোমন্ডল সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এবং নভোমন্ডলের ধারণা পাওয়ার জন্য কৃত্রিম নভোমন্ডল তৈরি করা আছে। ৫.৪ একর জায়গায় স্থাপিত নভোথিয়েটারটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরিচালনায় চলছে। ১৯৯৫ সালে গৃহীত সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার এটি স্থাপনের ব্যবস্থা নেন। এর নকশা করেন তৎকালীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের উপপ্রধান আলী ইমাম। নকশাটি ১৯৯৭ সালের ১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে অনুমোদিত হয় এবং ২০০০ সালের ১৭ জুলাই এর নির্মাণকাজ আরম্ভ হয়। শুরুতে ঢাকার আগারগাঁওয়ে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের পাশে এটি স্থাপিত হবার কথা ছিল। এর যন্ত্রপাতি স্থাপনসহ ভেতরের সব গুরুত্বপূর্ণ কারিগরী কাজ জাপানের অপটিকস্ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি করেছে। স্থাপনা নির্মাণ করেছে বাংলাদেশী মাসুদ এন্ড কোম্পানি। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যপক আলমগীর হাবিবের নেতৃত্বে একটি উপদেষ্টা কমিটি নির্মাণকাজ তদারকীতে অংশ নেয়। ২০০০ সালের ১৭ জুলাই থেকে ২০০১ সালের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত কাজ করার পর তা বন্ধ হয় এবং পরে ২০০২ সালের মাঝামাঝি পুনরায় চালু হয়ে ২০০৩ সালের মে মাসে এর নির্মাণকাজ শেষ হয় এবং ২৫ সেপ্টেম্বর তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তা উদ্বোধন করেন। এটির নির্মাণব্যয় ১২০ কোটি টাকা।
0.5
501.9997
20231101.bn_647293_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9F
ফার্মগেট
আনন্দ ও ছন্দ সিনেমা হল: ফার্মগেট এলাকায় উল্লেখযোগ্য আরেকটি দর্শনীয় স্থান হচ্ছে এখানকার একই ছাদের নিচে দুটি সিনেমা হল। 'আনন্দ' এবং 'ছন্দ' নামের এই সিনেমা হল দুটিতে সারা বছরই নানান ধরনের ঢাকাই বাংলা সিনেমা প্রদর্শিত হয়, যার অধিকাংশ দর্শক হচ্ছে নিম্নবিত্তের ব্যক্তিগণ। তবু এই সিনেমা হলদুটি ফার্মগেটের একটি অতি পরিচিত স্থান হিসেবে বিশেষভাবে সমাদৃত। এর ঠিক পেছনেই গ্রামীণফোন সেন্টার, যেখানে এর গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় মোবাইলভিত্তিক সেবা দেয়া হয়।
0.5
501.9997
20231101.bn_603343_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
একটি অনাকাঙ্ক্ষিত আলিঙ্গনকে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে আক্রমণ হিসেবে ধরা হয়, কিন্তু যদি উভয়েই একে অপরকে আলিঙ্গন করে অর্থাৎ আলিঙ্গনের বিনিময় ঘটে, তাহলে এর দ্বারা সুচিত হয় যে; পূর্বোক্ত আলিঙ্গনটি স্বাগত হয়েছে। কিছু পাশ্চাত্য বিশ্লেষক পরামর্শ দিয়েছেন, জনসম্মুখে বা কর্মক্ষেত্রে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়াতে আলিঙ্গন না করতে; বিশেষ করে তাদের সাথে যারা আলিঙ্গন অপছন্দ করে।শিশুরা তাদের খেলার পুতুল বা কৃত্রিম পশুকে আলিঙ্গন করে থাকে। তরুণরা তাদের পিতা-মাতাকে কোনো কিছুর ভয়ে ভীত হলে; অভয় প্রদানের উদ্দেশ্যে অনেক সময় আলিঙ্গন করে থাকে। যদিও এটাকে ঠিক আলিঙ্গন হিসেবে বর্ণনা করা ঠিক নয়, এ আলিঙ্গনের দ্বারা এটা বুঝানো হয়, সন্তান তার পিতা-মাতাকে ভবিষ্যৎ অনাগত বিপদ থেকে প্রতিরক্ষা দিবে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
খুব একটা দেখা না গেলেও, কিছু সমাজে আলিঙ্গন একটা স্বাভাবিক প্রথার অংশ। যেমনঃ ফ্রান্স, স্পেইন এবং ল্যাটিন আমেরিকার সংস্কৃতির প্রথায়; পুরুষ বন্ধুদের আনন্দময় অভিবাদনের সময়, আলিঙ্গন (একইসাথে তাদের পিছন থেকে চাপড়েও দেওয়া হয়) করা হয়। পশ্চিমা সমাজে নারীরা পার্টিতে বা অন্য কোথাও একত্রিত হলে আলিঙ্গনের পাশাপাশি গালে (cheek) চুমু খেতে দেখা যায়। পর্তুগাল এবং ব্রাজিলের অধিকাংশ পুরুষদের মধ্যে চিঠি বা ইমেইল প্রেরকের নামের স্বাক্ষরের নিচে Um abraço বা Abraço ব্যবহার করতে দেখা যায়। মৌখিক কথোপকথনের ক্ষেত্রেও একই ফর্মুলা ব্যবহৃত হতে পারে। রোমান ক্যাথলিকের হলি মাস অনুষ্ঠানে কিস অব পিচ নামক ধর্মীয় রীতি পালনের সময় আলিঙ্গন; চুমু অথবা হ্যান্ডশেকের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
২০০৯ সালের মে মাসে নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রতিবেদনে উল্লেখ করে বলে "যুক্তরাষ্ট্রের কিশোরদের মধ্যে সামাজিক অভিবাদন হিসেবে আলিঙ্গনের সংস্কৃতি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।" যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু বিদ্যালয়ে জনসম্মুখে আলিঙ্গনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারী করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে কিছু স্কুলের শিক্ষার্থী রা বিক্ষোভ-আন্দোলন করেছে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
২০১৫ সালে একজন কানাডিয়ান সাংবাদিক তার তদন্তে উল্লেখ করে বলেন, ব্রুমান্সে আলিঙ্গনের সংস্কৃতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিউবেকের ফ্রান্স ভাষীদের মধ্যেও এই আলিঙ্গনের প্রথা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
কিছু সংস্কৃতি যেমনঃ নামিবিয়ার হিম্বা জনগণ আলিঙ্গনকে ভালোবাসা, স্নেহের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে না। ইসলামের রোজা রাখার মাস রমজানের পরে আলিঙ্গন করা হালাল। কিন্তু যদি কামোবাসনার উদ্দেশ্যে এই আলিঙ্গন করা হয়, তবে তা হারাম (পাপ)।
1
498.256219
20231101.bn_603343_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
আলিঙ্গনের যে স্বাস্থ্যকর উপযোগিতা আছে, তা প্রমাণিত হয়েছে। একটি গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে আলিঙ্গন অক্সিটোসিন নিঃসরণের মাত্রা বাড়ায় এবং রক্তচাপ হ্রাস করে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
সুনির্দিষ্ট গবেষণার উপর থেকে নির্ভর করে এটা বলা যায় যে ২০ সেকেন্ড বা তার থেকে অধিক সময়ের আলিঙ্গন অক্সিটোসিন নিঃসরণ করে, লিও বাস্কাগ্লিয়া লোকজনকে উৎসাহিত করে বলেন, ২১ দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে আলিঙ্গন করতে এবং প্রতিটা আলিঙ্গন যেন অন্ততপক্ষে ২১ সেকেন্ড স্থায়ী হয়। তার ভাষায় "আলিঙ্গনেই নিজেকে হারিয়ে ফেলুন ", "আলিঙ্গনের যে শক্তি, তাকে বর্তমান সময়ে ব্যবহার করুন"।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
দলগত আলিঙ্গন গ্রুপ থেরাপির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। এই আলিঙ্গন কোনো অধিবেশনের পর; অধিবেশনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে শক্ত বন্ধন তৈরীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যদিও এটা যেসব ব্যক্তি শারীরিক সংস্পর্শে আসতে লজ্জ্বাবোধ করে, তাদের জন্য অস্বস্তির কারণ হতে পারে।
0.5
498.256219
20231101.bn_603343_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8
আলিঙ্গন
কাডলিং হচ্ছে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার একটি অংশ, যেখানে দুইজন ব্যক্তির একজন অপরকে বাহু বেষ্টনী দ্বারা সম্পুর্ণভাবে আচ্ছাদিত করে ফেলে। কাডলিং বা কোলে নেওয়ার বিষয়টি হতে পারে;- পরিবারের সদস্যদের সাথে, বন্ধুর সাথে অথবা ভালোবাসার মানুষের সাথে। ২০১৪ সালে, ব্রিটিশ সমাজবিজ্ঞানী এরিক এণ্ডারসন এবং মার্ক এমসি.করম্যাক একটি গবেষণা প্রকাশ করেন, যেখানে দেখা যায়, ব্রিটিশ বিসমকামী শিক্ষার্থীদের ৯৩ শতাংশ এথলেটস(শারীরবিদ) তাদের পুরুষ বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে প্রণয়াবিষ্ট আচরণ করে অথবা তাদের কোলে তুলে নেয়। আলিঙ্গনের চেয়ে জড়িয়ে ধরে আদর করা- আরও অধিক স্নেহপ্রবণ, আরও অধিক ঘনিষ্ঠ। সাধারণত এটা দীর্ঘসময় ধরে (সচরাচর কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা) হয়ে থাকে।আলিঙ্গন ইশারামুলক অভিবাদন বা ঐতিহ্যমুলক বিদায়ী সংস্কৃতি হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, পক্ষান্তরে কাডলিং হয়ে থাকে দুইজন ব্যক্তির মধ্যে, যখন তারা একত্রে শয়ন করে বা ঘনিষ্ঠভাবে কোথাও অবস্থান করে। আলিঙ্গনের ন্যায়, কাডলিং এও অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয়; যার প্রকরণভেদে বিশেষ প্রভাব আছে।
0.5
498.256219
20231101.bn_398367_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
2009 সালে, মেহেদী হাসান মধ্যে নিউ স্টেটসম্যান কয়েকটিপ্রতিবেদন করার জন্য পশ্চিমা গণমাধ্যমের সমালোচনা করেছেন ইসলামপন্থী সন্ত্রাসী ঘটনার অতিরিক্তকিন্তু "নন-আইরিশ" দ্বারা পরিচালিত অনেক বেশি সংখ্যক পরিকল্পিত অনৈসলামিক সন্ত্রাসী হামলার রিপোর্ট করেছেন শ্বেতাঙ্গরা । ২০১২ সালের একটি গবেষণা ইঙ্গিত দেয় যে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশ, যেমন ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের মুসলমানরা মিডিয়ায় ইসলামোফোবিয়ার সর্বোচ্চ ডিগ্রী অনুভব করে। মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের ইসলামোফোবিয়াতে অভিযুক্ত করা হয়েছে। মৃতু্যসম্বন্ধীয় গার্ডিয়ান ইতালীয় সাংবাদিকজন্য Oriana Fallaci তার যেমন "তার Islamaphobia জন্য কুখ্যাত" বর্ণনা করেছেন। ইনস্টিটিউট ফর সোশ্যাল পলিসি অ্যান্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং ২০১ 2018 সালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে তারা বলেছে, "প্রিন্ট মিডিয়া কভারেজের ক্ষেত্রে, মুসলিম-অনুভূত অপরাধীরা তাদের অমুসলিম সহকর্মীদের হিসাবে গণমাধ্যমের কভারেজের দ্বিগুণ পেয়েছে সহিংসতার ক্ষেত্রে সম্পন্ন কাজ। "ব্যর্থ" প্লটের জন্য, তারা তাদের প্রতিপক্ষ হিসাবে মিডিয়া কভারেজের সাড়ে সাত গুণ পেয়েছিল। ""ইসলামোফোবিয়া ইন্ডাস্ট্রি" শব্দটি নাথান লিন এবং জন এসপোসিটো 2012 সালের বই " দ্য ইসলামোফোবিয়া ইন্ডাস্ট্রি: হাউ দ্য রাইট ম্যানুফ্যাকচারস ফায়ার অফ মুসলিম" -এ তৈরি করেছেন। ক্রেতা এবং বিক্রেতার সম্পর্কের বিপরীতে, এটি পারস্পরিক সুবিধার সম্পর্ক, যেখানে মতাদর্শ এবং রাজনৈতিক প্রবণতা একই কর্মসূচিকে এগিয়ে নিতে একত্রিত হয়। "ইসলাম বিদ্বেষ ইন্ডাস্ট্রি" যেহেতু জোসেফ Kaminski সহ অন্যান্য পণ্ডিতদের আলোচনা করা হয়েছে, হাতেম Bazian, Arlene স্টেইন, জাকিয়া Salime, রেজাআসলান, Erdoan উ: Shipoli এবং দীপাকুমার,পরবর্তীকালে "ইসলামোফোবিয়া শিল্প" এবংমধ্যে তুলনা করা শীতল যুদ্ধের যুগের ম্যাকার্থিবাদের।কিছু সংবাদমাধ্যম ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধে স্পষ্টভাবে কাজ করছে। 2008 সালে ফেয়ারনেস অ্যান্ডইন রিপোর্টিং ২০০একুরেসি("FAIR") একটি গবেষণা প্রকাশ করে "স্মারকাস্টিং, কীভাবে ইসলামোফোবস ছড়িয়ে পড়ে ধর্মান্ধতা, ভয় এবং ভুল তথ্য।" প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি উদাহরণ উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে মূলধারার বা মূলধারার সাংবাদিক, লেখক এবং শিক্ষাবিদরা বিশ্লেষণ করেছেন যা মুসলমানদের নৈতিক গঠনের অন্তর্নিহিত অংশ হিসাবে নেতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলিকে অপরিহার্য করে। এফএআইআর "ফোরাম এগেইনস্ট ইসলামোফোবিয়া অ্যান্ড রেসিজম" প্রতিষ্ঠা করেছে, যা মিডিয়াতে কভারেজ পর্যবেক্ষণ এবং মিডিয়া সংস্থার সাথে সংলাপ প্রতিষ্ঠার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।এর 11 সেপ্টেম্বর 2001হামলার পর, ইসলামিক সোসাইটি অব ব্রিটেনের"ইসলাম সচেতনতা সপ্তাহ" এবং "বেস্ট অফ ব্রিটিশ ইসলাম ফেস্টিভাল" চালু করা হয়েছিল যাতে সম্প্রদায়ের সম্পর্ক উন্নত হয় এবং ইসলাম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়। ২০১২ সালে ইসলামিক সহযোগিতার সংগঠন বলেছিল যে তারা ইসলামোফোবিয়া মোকাবেলায় একটি টিভি চ্যানেল চালু করবে।হিন্দি সিনেমা বাইসলামোফোবিয়ার ক্রমবর্ধমান দৃষ্টান্ত রয়েছে, বলিউডেযেমন আমির (২০০)), নিউইয়র্ক (২০০ 2009) এবং মাই নেম ইজ খান (২০১০), যা ক্রমবর্ধমান সংখ্যালঘু বিরোধী মনোভাবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।ইংলিশ ডিফেন্স লিগের একটি বিক্ষোভ।
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
একটি প্রতিবেদনে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলে এবং কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনের অনুমান করা হয়েছে যে 206 মিলিয়ন ডলার 33 গোষ্ঠীকে অর্থায়ন করা হয়েছিল যাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল ২০০ 2008 থেকে ২০১ between সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে "ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুসংস্কার বা ঘৃণা" প্রচার করতে, মোট 74 টি গ্রুপঅবদান রেখেছিল যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামফোবিয়ায় ।স্টপ ইসলামাইজেশন অফ আমেরিকা (এসআইওএ) এবং ফ্রিডম ডিফেন্স ইনিশিয়েটিভকে হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে বিদ্বেষী গোষ্ঠী কর্তৃক মানহানি বিরোধী লীগ এবং দক্ষিণী দারিদ্র্য আইন কেন্দ্র। ১5৫আগস্ট ২০১২ সালে এসআইওএবিলবোর্ড স্পন্সর করে মিডিয়া প্রচার করেছিল এবং নিউইয়র্ক সিটি সাবওয়ে স্টেশনেদাবি করেছিল যে ১১ সাল থেকে মুসলমানদের দ্বারা ১, ২৫০ সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে "এটা ইসলামোফোবিয়া নয়, এটা ইসলামোরিয়ালিজম।" এটি পরে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল যে "সভ্য মানুষ এবং অসভ্যদের মধ্যে যে কোন যুদ্ধে, সভ্য মানুষকে সমর্থন করুন। ইসরাইলকে সমর্থন করুন। জিহাদকে পরাজিত করুন।" বেশ কয়েকটি গোষ্ঠী সকল মুসলমানদের সম্পর্কে বিজ্ঞাপনকে "বিদ্বেষমূলক বক্তব্য" বলে নিন্দা করেছে অন্যরা বিজ্ঞাপনটিকে সহিংসসংকীর্ণ সমালোচনা হিসাবে রক্ষা করেছে জিহাদবাদের। January সালের জানুয়ারির প্রথম দিকে ফ্রিডম ডিফেন্স ইনিশিয়েটিভ নিউইয়র্কের টি সাবওয়ে স্টেশনে ২২8 টি ঘড়ির পাশে বিজ্ঞাপন দেয় যা ২০০১দেখায় সালে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলা এবং কুরআনের chapter অধ্যায়ের ১৫১ তম আয়াতকে উদ্ধৃত করে উদ্ধৃত করে: "শীঘ্রই আমরা কি অবিশ্বাসীদের হৃদয়ে সন্ত্রাস ফেলব? " দ্য নিউ ইয়র্ক সিটি ট্রানজিটঅথরিটি,যা বলেন, এটিবিজ্ঞাপনগুলি বহন করতে প্রথম সংশোধনী ভিত্তিতে, জোর দিয়ে বলে যে বিজ্ঞাপন 25% ট্রানজিট অথরিটি দাবিত্যাগ ধারণহবে। এই বিজ্ঞাপনগুলিও সমালোচিত হয়েছিল।যুক্তরাজ্যের ইংলিশ ডিফেন্স লিগ (ইডিএল) নামে একটি সংগঠনকে মুসলিম বিরোধী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি, শরিয়া আইন এবংবিস্তার বলে মনে করে তার বিরোধিতা করার জন্য 2009 সালে গঠিত হয়েছিল ইসলাম ধর্মইসলামী চরমপন্থার যুক্তরাজ্যে। ইডিএলের প্রাক্তন নেতা টমি রবিনসন 2013 সালে এই গ্রুপটি ছেড়ে দিয়েছিলেন বলেছিলেন যে এটি অত্যন্ত চরম হয়ে উঠেছে এবং রাস্তায় বিক্ষোভ অকার্যকর ছিল।
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
"Fear, Inc.: The Roots of the Islamophobia Network in America," Wajahat Ali, Eli Clifton, Matthew Duss, Lee Fang, Scott Keyes, and Faiz Shakir, accessed February 24, 2015.
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
"Fear, Inc. 2.0: The Islamophobia Network’s Efforts to Manufacture Hate in America," Matthew Duss, Yasmine Taeb, Ken Gude, and Ken Sofer, accessed February 24, 2015.
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
Kaplan, Jeffrey (2006). "Islamophobia in America?: September 11 and Islamophobic Hate Crime", Terrorism and Political Violence (Routledge), 18:1, 1–33.
1
496.43661
20231101.bn_398367_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
Kincheloe, Joe L. and Shirley R. Steinberg (2004). The Miseducation of the West: How the Schools and Media Distort Our Understanding of Islam. Westport, Connecticut: Praeger Press. (Arabic Edition, 2005).
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
Konrad, Felix (2011). From the "Turkish Menace" to Exoticism and Orientalism: Islam as Antithesis of Europe (1453–1914)?, European History Online, Mainz: Institute of European History. Retrieved: June 22, 2011.
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
Kundnani, Arun. (2014) The Muslims Are Coming! Islamaphobia, Extremism, and the Domestic War on Terror (Verso; 2014) 327 pages
0.5
496.43661
20231101.bn_398367_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
ইসলামভীতি
Shryock, Andrew, ed. (2010). Islamophobia/Islamophilia: Beyond the Politics of Enemy and Friend. Indiana University Press. pp. 250. Essays on Islamophobia past and present; topics include the "neo-Orientalism" of three Muslim commentators today: Ayaan Hirsi Ali, Reza Aslan, and Irshad Manji.
0.5
496.43661
20231101.bn_9537_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টো উত্তর আমেরিকা মহাদেশের রাষ্ট্র কানাডার দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত অন্টারিও প্রদেশের রাজধানী শহর। এটি কানাডার বৃহত্তম মহানগর এলাকা (মোঁরেয়াল ২য় বৃহত্তম) ও গোটা উত্তর আমেরিকার ৪র্থ বৃহত্তম নগরী (মেক্সিকো সিটি, নিউ ইয়র্ক সিটি এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের পরেই)। অর্থনৈতিকভাবে কানাডার সবচেয়ে সমৃদ্ধ প্রদেশ অন্টারিও-র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর বলে এটি দেশটির আর্থিক ও ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্র। টরন্টো শহরটি অন্টারিও হ্রদের উত্তর-পশ্চিম তীরে অবস্থিত। শহরটি দক্ষিণ-মধ্য অন্টারিও প্রদেশে ও অন্টারিও হ্রদের পশ্চিম তীর ধরে বিস্তৃত গোল্ডেন হর্সশু (অর্থাৎ “সোনালী নাল”) নামক অত্যন্ত নগরায়িত ও শিল্পায়িত একটি অঞ্চলের অংশ। অন্টারিও হ্রদটি কানাডা-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমানার একটি অংশ গঠন করেছে। ফলে টরন্টো উত্তর আমেরিকার গ্রেট লেকস তথা বৃহৎ হ্রদগুলির মাধ্যমে প্রধান প্রধান মার্কিন শিল্পকেন্দ্রগুলির সাথে সংযুক্ত। অন্যদিকে সেন্ট লরেন্স নদীর মাধ্যমে এটি আটলান্টিক মহাসাগরগামী জাহাজগুলিকেও স্বাগত জানাতে পারে। এই দুই কারণে টরন্টো একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকেন্দ্র। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে শহরটির ব্যাপক প্রবৃদ্ধি সংঘটিত হয়েছে। তার আগে এটি একটি শান্ত প্রাদেশিক শহর ছিল। ২০শ শতকের শেষে এসে টরন্টো একটি প্রাণবন্ত আন্তর্জাতিক মহানগরীতে পরিণত হয়েছে। ১৯৯৮ সালে পার্শ্ববর্তী ইস্ট ইয়র্ক, এটোবিকোক, নর্থ ইয়র্ক এবং স্কারবোরো “বারো” বা উপশহরগুলিকে টরন্টোর সাথে একীভূত করে সিটি অফ টরন্টো গঠন করা হয়। আদি টরন্টোর আয়তন মাত্র ৯৭ বর্গকিলোমিটার হলেও বর্তমানে টরন্টো শহরের আয়তন ৬৩২ বর্গকিলোমিটার। মহানগর টরন্টো এলাকার আয়তন ৫,৮৬৮ বর্গকিলোমিটার (তুলনামূলকভাবে মোঁরেয়াল মহানগর এলাকার আয়তন প্রায় ৪০০০ বর্গকিলোমিটার)। মূল টরন্টো শহরে প্রায় ২৭ লক্ষ এবং মহানগর এলাকাতে ৬২ লক্ষ লোকের বাস।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ টরন্টোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা, যার মাথায় সবুজ শ্যামল ও ডিম্বাকৃতির কুইন্স পার্ক অবস্থিত, যার ভেতরে অন্টারিও প্রদেশের আইনসভা বা সংসদ ভবনগুলি দাঁড়িয়ে আছে। শহরকেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য ভবনের মধ্যে আছে মেট্রো হল এবং নেথান ফিলিপস স্কোয়ারে অবস্থিত সুদৃশ্য দুইটি বক্রাকৃতির অট্টালিকা নিয়ে গঠিত সিটি হল বা নগর ভবন। আরেকটি আংশিকভাবে সৌরবিদ্যুৎ-চালিত ও চোখে পড়ার মত অট্টালিকাতে অন্টারিও পাওয়ার জেনারেশন নামক শক্তি সরবরাহ সংস্থার সদর দফতর অবস্থিত। নগরকেন্দ্রেই সেন্ট জেমস অ্যাংলিকান ক্যাথিড্রাল এবং সেন্ট মাইকেল রোমান ক্যাথলিক ক্যাথিড্রাল দুইটি ধর্মীয় স্থাপনা উল্লেখ করার মত। শনিবার সকালে সেন্ট লরেন্স বাজারটিতে অনেক জনসমাগম ঘটে। টরন্টোর নগরকেন্দ্রটি বেশ কয়েকটি অট্টালিকার সমাহার নিয়ে গঠিত, তবে এদের সবাইকে ছাড়িয়ে সবার উপরে দাঁড়িয়ে আছে সি এন টাওয়ার নামের সুউচ্চ স্থাপনাটি। ৫৫৩ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট সি এন টাওয়ার বর্তমানে টরন্টো শহরের একটি প্রতীকে পরিণত হয়েছে।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টো অন্টারিও ছাড়াও কানাডার গোটা ইংরেজিভাষী সম্প্রদায়ের জন্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্রবিন্দু। এখানে তিনটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সমগ্র দেশের শিল্পোৎপাদন, আর্থিক ও ব্যাংকিং কেন্দ্র হিসেবে টরন্টো কানাডার অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। বহু গুরুত্বপূর্ণ কর্পোরেশনের প্রধান কার্যালয় এই শহরে অবস্থিত।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
এছাড়াও টরন্টো শহর কানাডার টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। শহরটি চলচ্চিত্র নির্মাণ, টেলিভিশনের জন্য অনুষ্ঠান প্রযোজনা এবং সংবাদ সম্প্রচারের জন্য বিভিন্ন গণমাধ্যম টরন্টো শহরেই কেন্দ্রীভূত হয়েছে। টরন্টোতে উপস্থিত বহু জাদুঘর, নাট্যশালা ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক সেবাগুলি পর্যটকদের কাছে শহরটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। শহরকেন্দ্রের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলির মধ্যে আর্ট গ্যালারি অফ অন্টারিও (অর্থাৎ অন্টারিও শিল্পকলা চিত্রশালা), রয়াল অন্টারিও মিউজিয়াম (রাজকীয় অন্টারিও জাদুঘর), হকি হল অফ ফেম (হকির সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়দের জন্য সম্মানসূচক স্থাপনা) এবং দ্য বেল লাইটবক্স, যেখানে টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের প্রধান কার্যালয়টি অবস্থিত।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টো শহরে সবুজ উদ্যানেরও অভাব নেই; কুইন্স পার্ক ছাড়াও এখানে আছে ৪০০ একর আয়তনবিশিষ্ট হাই পার্ক, যার ভেতরে হাঁটার পথ, খেলাধুলার জায়গা এবং একটি চিড়িয়াখানাও আছে।
1
495.591822
20231101.bn_9537_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
সি এফ টরন্টো ইটন সেন্টার শহরটির বৃহত্তম বিপণী বিতান বা শপিং মল। ইয়োঙ্গে স্ট্রিট রাস্তাটি মূল কেনাকাটার রাস্তা। কাছেই রয়েছে চায়নাটাউন এবং ঐতিহাসিক কেন্সিংটন মার্কেটের দোকান ও কগিঘরগুলি। এগুলির পশ্চিমে কুইন স্ট্রিট ওয়েস্ট রাস্তাতে হালের রেস্তোরাঁ, কুটিরশিল্পের দোকান ও চিত্রশালার দেখা মিলবে। হ্রদের তীর থেকে ফেরি করে গ্রামীণ প্রকৃতির টরন্টো আইল্যান্ডস নামের দ্বীপগুলিতে ঘুরে আসা যায়, যেখানে প্রমোদভ্রমণ ও সাইকেলচালনা করা সম্ভব। পূর্ব দিকে ডিস্টিলারি ডিসট্রিক্ট নামক ১৯শ শতকীয় শিল্পকারখানা এলাকাটি বর্তমানে শিল্পকলা চিত্রশালা ও কুটিরশিল্পের ছোট ছোট দোকানে পূর্ণ।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টোর জলবায়ুতে ঋতুগুলি পরিষ্কারভাবে আলাদা, তবে হ্রদের উপস্থিতির কারণে জলবায়ুর চরমভাব খানিকটা প্রশমিত হয়। গ্রীষ্মকালগুলি উষ্ণ ও আর্দ্র; কিন্তু শীতকালে তাপমাত্রা প্রায়ই শূন্যের নিচে নেমে যায়। জুলাই মাসের গড় তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ২৭ ডিগ্রী এবং জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা সর্বনিম্ন -১ ডিগ্রী সেলসিয়াস হতে পারে।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টো শহরটি বিশ্বের সবচেয়ে বহুসাংস্কৃতিক ও বহুজাতিক শহরগুলির একটি হিসেবে খ্যাত। কানাডাতে আগত বহু অভিবাসীর গন্তব্যস্থল এই টরন্টো শহর। শহরের প্রায় অর্ধেক লোকই কানাডায় জন্মগ্রহণ করেনি; তাই এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ অভিবাসী অনুপাতবিশিষ্ট শহর। শহরে ২০০-রও বেশি ভিন্ন জাতিগত লোক বাস করে যাদের সিংহভাগ ইংরেজি ভাষায় কথা বললেও মোট ১৬০টিরও বেশি ভাষা টরন্টোতে শুনতে পাওয়া সম্ভব।
0.5
495.591822
20231101.bn_9537_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B
টরন্টো
টরন্টোর শেয়ার বাজার কানাডার সর্ববৃহৎ এবং বিশ্বের ৭ম বৃহত্তম শেয়ার বাজার। অপরাধের স্বল্প হার, জীবনযাত্রার উচ্চ মান, এবং প্রাকৃতিত পরিবেশের সঠিক দেখাশোনার সুবাদে টরন্টো বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহরগুলির একটি। শহরটির প্রতিবেশী শহর মিসিসগাতে টরন্টো-পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি অবস্থিত।
0.5
495.591822
20231101.bn_624803_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
বার্ণিশের প্রকারগুলি স্থান থেকে স্থানে পরিবর্তিত হয় কিন্তু এটিকে অসম্পৃক্ত এবং প্রক্রিয়াকৃত শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
মৌলিক অপ্রস্তুতকৃত বার্ণিশটিকে raw lacquer বলা হয় (生漆: জাপানি ভাষায় ki-urushi, চীনা ভাষায় shengqi)। এটি সরাসরি ছাপানো কিছু অমেধ্য দ্বারা পরিশোধিত ফল। কাঁচা বার্ণিশে প্রায় ২৫% পানি রয়েছে এবং একটি হালকা বাদামী রঙে প্রদর্শিত হয়। এটি চীনা লিখন থেকে তৈরি একটি আদর্শ গ্রেডের মধ্যে আসে, যা সাধারণত ভূগর্ভস্থ পানির জন্য একটি গুঁড়া দিয়ে মিশিয়ে ব্যবহার করা হয় এবং জাপানি বার্ণিশ থেকে তৈরি উচ্চ মানের গ্রেড যা kijomi-urushi (生正味漆) নামে পরিচিত হয় যা শেষ আবরণির জন্য ব্যবহৃত হয় ।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
প্রক্রিয়াকৃত অবস্থা (যার মধ্যে বার্ণিশটি ক্রমাগত উত্তেজিত হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না পানির বেশিরভাগ অববাহিত হয়) কে চীনা ভাষায় guangqi (光漆) বলা হয় তবে এটি বিভিন্ন জাপানী নাম অনুসারে পরিবর্তিতকরণের উপর নির্ভর করে, উদাহরণস্বরূপ, kijomi-urushi (生正味漆) হল রঙিন এবং roiro-urushi (黒呂色漆) সঙ্গে ব্যবহৃত কখনও আদর্শ স্বচ্ছ বার্ণিশ, কিন্তু একটি কালো রঙিন বার্ণিশ উৎপাদন যেটাতে লৌহ হাইড্রোক্সাইড সঙ্গে প্রাক মিশ্রিত হয়। Nashiji-urushi (梨子地漆) হল স্বচ্ছ বার্ণিশ, তবে গাম্বোজের সাথে মিশিয়ে একটি হলুদ রঙের বার্ণিশ তৈরি করা হয় এবং এটি বিশেষভাবে ছিদ্রযুক্ত-স্বর্ণের কৌশলের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই বার্ণিশ সাধারণত মাঝারি স্তরগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় এই ধরনের জাপানী বার্ণিশগুলি সাধারণত বাহিরের স্তরের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং শব্দটি jo- (上) দ্বারা প্রিফিক্স করা হয় যার মানে 'শীর্ষ (স্তর)'।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
উদাহরণস্বরূপ, shuai-urushi (朱合漆) হলো তৈলাক্ত তেল দিয়ে মিশিয়ে দেওয়া হয় একপ্রকার প্রক্রিয়াজাত বার্ণিশ যাতে চকচকে করতে তেল যোগ করতে পারে। অন্যান্য বিশেষ বার্ণিশের মধ্যে রয়েছে ikkake-urushi(釦漆) যা পুরু এবং সাধারণত সোনা বা রূপার আবরণ প্রয়োগ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
অন্যান্য ধীরে শুকানো বার্ণিশের তুলনায়, দ্রুত-শুকিয়ে যাওয়া এবং আরও টেকসই দ্রাবক-ভিত্তিক বার্ণিশগুলোর মধ্যে নাইট্রোসেলুলোজ অন্যতম, এর রেজিন মূলত নাইট্রোজেন জাতীয় তুলা ও অন্যান্য সেলুলোজ জাতীয় পদার্থ থেকে তৈরি। এই পদ্ধতিটির প্রচলন ১৯২০দশকের প্রথম দিকে শুরু হয় এবং পরবর্তি ৩০ বছর অটোমোবাইল শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এর আগে, অটোমোবাইল ফার্নিশের রঙ সীমাবদ্ধ ছিল, সহজে ক্ষতিগ্রস্ত হত এবং শুকিয়ে যাওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় নিত, একমাত্র জাপান কালো রঙ দিয়ে দ্রুততম শুকিয়ে যাওয়া এবং সবচেয়ে বেশি লাভজনক ব্যবহারের জন্য প্রসিদ্ধ ছিল। ১৯২৩ সালে জেনারেল মোটরসের অকল্যান্ড ব্র্যান্ড অটোমোবাইলটি প্রথমবারের মতো নতুন ডিস্কো ট্রেন্ডেনম-এর অধীনে ডু প্যান্ট দ্বারা উৎপাদিত নতুন দ্রুত শুকনো নাইট্রোজেলুলোস বার্ণিশের প্রবর্তন করে। ১৯২৪ সালে অন্য জিএম এটি অনুসরণ করে এবং ১৯২৫ সালের মধ্যে অটোমোবাইলস, যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, বাদ্যযন্ত্র, ক্যাসেট এবং অন্যান্য পণ্যগুলির জন্য প্রথাগত পেইন্ট ব্যবসায় নিখুঁতভাবে ব্যবহৃত হয়।
1
495.3217
20231101.bn_624803_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
এছাড়াও নাইট্রোসেলুলোজ বার্ণিশ অগ্নিনির্বাপক ওয়াটারপ্রুফ ফিউজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। নাইট্রোলোসেলুলোজ, অন্যান্য রেজিন এবং প্লাস্টিক দ্রব্য দ্রাবকের মধ্যে দ্রবীভূত হয় এবং প্রতিটি কোট পূর্ববর্তী কোট হতে দ্রবনীয়তার ভিন্নতা দেখা যায়। এই বার্ণিশ আগের অটোমোবাইল এবং আসবাবপত্র ফার্নিশের তুলনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োগ যা সহজ এবং রঙ প্রতিরক্ষা, উভয় ক্ষেত্রেই একটি বড় উন্নতি। দ্রুত শুকানোর বার্ণিশ প্রয়োগের পছন্দের পদ্ধতি ছিল স্প্রে করা এবং নাইট্রোসেলুলোজ বার্ণিশ ছিটানের কাজে স্প্রে বন্দুকের প্রথম ব্যাপক ব্যবহার ঘটে। নাইট্রোসেলুলোজ বার্ণিশ একটি হার্ড তবুও নমনীয়, টেকসই ফার্নিশ যা একটি উচ্চ উজ্জ্বল পালিশ করা উৎপাদন তৈরি করতে সক্ষম ছিল। এই বার্ণিশের দুর্বলতাগুলির একটি হল দ্রাবকগুলি বিপজ্জনক প্রকৃতি, যা জ্বলন্ত ও বিষাক্ত ধরনের এবং নাইট্রোসেলুলোজ উৎপাদন প্রক্রিয়ার মধ্যেও ব্যাপক ঝুঁকি ছিল। দ্রবণীয় নাইট্রোজেলুলোসোজের লাক্ষা গ্রেডটি বিস্ফোরকগুলি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়, যা অত্যন্ত বেশি নাইট্র্রেটেড ফর্মের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। প্রায় এক মাস পর তারা অপেক্ষাকৃতভেবে অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে, এই সময়ে, বার্ণিশ তার উৎপাদনে ব্যবহৃত বেশিরভাগ দ্রাবককে বিভাজিত করে।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
১৯৫০ সালের দিকে আবিষ্কৃত বার্ণিশের একপ্রকার রেজিন যা এক্রালাইলিক রেজিন নামে পরিচিত, যেখানে একটি কৃত্তিম পলিমার ব্যবহার করে বার্ণিশ করা হয়। এক্রাইলিক রেজিন এক্রাইলিক অ্যাসিড ডেরিভেটিভস এর পলিমারকরণ দ্বারা প্রাপ্ত বর্ণহীন, স্বচ্ছ থার্মোপালাস্টিক। এক্রাইলিকে এনামেলস রঙ ব্যবহৃত হয়, যা একটি চকচকে করার জন্য আলদা করে বাফড করতে হয় না। এই ধরনের এনামেলস ধীরে ধীরে শুকায়। কিন্তু এক্রাইলিক রেজিন এর সুবিধা হচ্ছে অত্যন্ত দ্রুত শুকায়। যখন আরো শক্ত, আরো টেকসই, আবহাওয়া- এবং রাসায়নিক-প্রতিরোধী দুই-কম্পোনেন্ট পলিউইথেন আবরণী তৈরি করা হয় তখন অটোমোবাইল ফার্নিশ করতে অন্যান্য বার্ণিশের ব্যবহার একদমই বন্ধ হয়ে যায়। এই পদ্ধতিতে সাধারণত একটি প্রাইমার, রঙ কোট এবং পরিষ্কার টোপ কোট গঠন কর হয়, যা সাধারণত পরিষ্কার কোট ফিনিশেশ হিসাবে পরিচিত।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
স্বাস্থ্যগত এবং পরিবেশগত ঝুঁকির কারণে দ্রাবক-ভিত্তিক বার্ণিশের পরিবর্তে জল-ভিত্তিক বার্ণিশ উন্নয়নে অনেক কাজ হয়েছে। এই বার্ণিশগুলি যথেষ্ট কম বিষাক্ত এবং পরিবেশগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ, এবং অনেক ক্ষেত্রে এর ফলাফলও হয় চমৎকার। যদিও জল-ভিত্তিক বার্ণিশের ধোঁয়াগুলি কম বিপজ্জনক এবং দ্রাবক ভিত্তিক বার্ণিশের মত দাহ্যতা সমস্যা নেই, বরং এর দ্বারা বার্ণিশ করা পণ্যও দ্রূত শুকিয়ে যায় এবং দুর্গন্ধও হয় কম, কিন্তু জল-ভিত্তিক বার্ণিশের দ্বারা উৎপন্ন বস্তুকণা যা বায়ু থেকে ফুসফুসের ভিতর প্রবেশ করে ক্ষতিসাধন করতে পারে, তাই সঠিক প্রতিরক্ষামূলক পোশাক এখানেও ধারণ করা প্রয়োজন। উপযোগিতার ভিত্তিতে দ্রাবক-ভিত্তিক স্পষ্ট এবং রঙিন বার্ণিশের পরিবর্তিতে জল-ভিত্তিক রঙ্গিন বার্ণিশের ব্যবহার বিভিন্ন অটোমোবাইল এবং অন্যান্য অনুরূপ শিল্পে বৃদ্ধি পায়। তবে জল-ভিত্তিক বার্ণিশ ব্যাপকভাবে কাঠের আসবাবপত্রেই ব্যবহার করা হয়।
0.5
495.3217
20231101.bn_624803_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B6
বার্ণিশ
জল-ভিত্তিক বার্ণিশের একটি সমস্যা হল যে এটির দ্রুত শুষ্ক প্রাইমার (জলবায়ু বার্ণিশ প্রাইমার বাদে), কালাপাতি এবং এমনকি কিছু পেইন্ট যার একটি পেইন্ট / প্রাইমারের প্রেক্ষাপটে রয়েছে, তার ক্ষেত্রে অন্যান্য নতুন ফার্নিশেরর জন্য অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। ব্যবহৃত ল্যাব এর ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে ট্যানিন ব্লিডিং-মাধ্যমেও এটির সমস্যা হতে পারে।
0.5
495.3217
20231101.bn_114486_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
সপ্তমাতৃকা প্রথমদিকে স্কন্দ বা কুমারের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকলেও পরে শৈবধর্মের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক স্থাপিত হয়।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
কুষাণ যুগে (খ্রিষ্টীয় তৃতীয় শতাব্দীর শেষভাগ) মাতৃকাদের প্রথম প্রস্তরমূর্তি নির্মিত হয়। কুষাণ ভাস্কর্যগুলির উৎস ছিল বালগ্রহ (শিশুহত্যাকারী) ধারণাটি। বালগ্রহ গর্ভধারণ, শিশুর জন্ম, রোগবিসুখ ও রক্ষার ধারণার সঙ্গে যুক্ত ছিল। বালগ্রহ পূজায় মাতৃকাগণের সহিত স্কন্দের মূর্তি পূজিত হত। লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, শিশুদের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এই দেবীরা হলেন বিপদের প্রতীক। তাই পূজার মাধ্যমে তাদের শান্ত রাখার চেষ্টা করা হত। কুষাণ মূর্তিতে মাতৃকাদের মাতৃরূপ পরিস্ফুট হলেও, নানা অস্ত্র ও প্রতীক সমাবেশের মাধ্যমে তাদের ধ্বংসাত্মক রূপটিও ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। তাদের ভাস্কর্য এই সময়ে সমরূপীয় হলেও গুপ্তযুগে তাতে বিভিন্ন ধাঁচ ও জটিল মূর্তিতাত্ত্বিক প্রতীকবাদের সমাবেশ ঘটে।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
গুপ্ত যুগে (খ্রিষ্টীয় তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ শতাব্দী) মাতৃকাদের লৌকিক মূর্তি গ্রামে গ্রামে প্রাধান্য অর্জন করে। গুপ্ত শাসকেরা সৈনিকবেশী লৌকিক মাতৃকাদের গ্রহণ করেছিলেন। বিভিন্ন রাজকীয় স্মারকে সেনাবাহিনীর আনুগত্য ও কর্মনিষ্ঠা বৃদ্ধিকল্পে তারা মাতৃকামূর্তি খোদিত করতেন। গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্ত ও কুমারগুপ্ত (পঞ্চম শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ) স্কন্দ বা কুমারকে তাদের আদর্শ রূপে গ্রহণ করলে, স্কন্দের ধাত্রীমাতা মাতৃকাদের স্থানও উচ্চে স্থাপিত হয়। মাতৃকাগণ লৌকিক দেবী থেকে রাজদেবীতে উত্তীর্ণ হন। চতুর্থ শতাব্দীতে অধুনা মধ্যপ্রদেশ অঞ্চলের পাহাড়িতে সপ্তমাতৃকার একটি প্রস্তরমন্দির নির্মিত হয়। এই মন্দিরটি এখনও বর্তমান রয়েছে।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
কর্ণাটকের পশ্চিম গঙ্গ রাজবংশীয় (৩৫০-১০০০ খ্রীষ্টাব্দ) রাজারা একাধিক হিন্দুমন্দির ও স্মৃতিসোধের সপ্তমাতৃকার মূর্তি ও শাস্ত্রীয় বিবরণ খোদিত করেছিলেন। গুর্জর প্রতিহার (খ্রিষ্টীয় অষ্টম-দশম শতাব্দী) ও চান্দেল্ল যুগের (খ্রিষ্টীয় অষ্টম-দ্বাদশ শতাব্দী) ভাস্কর্যেও মাতৃকাদের মূর্তি বিশেষভাবে লক্ষিত হয়। চালুক্য রাজাগণ দাবি করতেন, মাতৃকাগণ ছিলেন তাদের আদি ধাত্রীমাতা। উল্লেখ্য, সেযুগে দক্ষিণ ভারতীয় রাজবংশগুলির সঙ্গে একটি করে উত্তর ভারতীয় রাজবংশের সম্পর্ক স্থাপন ছিল জনপ্রিয় রীতি। চালুক্য যুগেও অন্যান্য দেবীমূর্তির সঙ্গে মাতৃকাগনের মূর্তিও খোদিত হতে থাকে। কদম্ব ও আদি চালুক্য রাজারা তাদের নথিপত্রের শুরুতে মাতৃকাগণকে শত্রুবিজয়ের শক্তিপ্রদায়িনীরূপে বন্দনা করতেন।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
অধিকাংশ প্রাসঙ্গিক গ্রন্থে তাদের সংখ্যাটি স্পষ্ট করা হয়নি। ধীরে ধীরে তাদের সংখ্যা ও নাম নির্ধারিত হতে থাকে এবং সাত জন দেবী মাতৃকার মর্যাদা লাভ করেন। তবে কোনো কোনো গ্রন্থে অষ্ট এমনকি ষোড়শ মাতৃকারও উল্লেখ রয়েছে।
1
494.132763
20231101.bn_114486_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
লরা ক্রিস্টিন চেম্বারলেন (বর্তমানে লরা কে. অ্যামাজন) লিখেছেন: The inconsistency in the number of Matrikas found in the valley [Indus] today (seven, eight, or nine) possibly reflects the localization of goddesses [.] Although the Matrikas are mostly grouped as seven goddesses over the rest of the Indian Subcontinent, an eighth Matrikas has sometimes been added in Nepal to represent the eight cardinal directions. In Bhaktapur, a city in the Kathmandu Valley, a ninth Matrika is added to the set to represent the center.
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
বিভিন্ন পুরাণ, আগমশাস্ত্র ও মহাভারতে মাতৃকাগণের মূর্তিতত্ত্ব বর্ণিত হয়েছে। পুরাণের মধ্যে বরাহ পুরাণ, অগ্নি পুরাণ, মৎস্য পুরাণ, বিষ্ণুধর্মোত্তর পুরাণ ও মার্কণ্ডেয় পুরাণের অন্তর্গত দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থে এবং আগমশাস্ত্রগুলির মধ্যে অংসুমাদভেদাগম, সুরভেদাগম, পূর্বকর্ণাগম, রূপমান্দনে মাতৃকাগণের বর্ণনা রয়েছে।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
১ ব্রাহ্মী (সংস্কৃত: ब्राह्मि) বা ব্রহ্মাণী (সংস্কৃত: ब्रह्माणी) হলেন সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার শক্তি। তিনি পীতবর্ণা ও চতুর্মুখ। তার হস্তসংখ্যা বর্ণনাভেদে চার অথবা ছয়। ব্রহ্মার মতোই তিনি অক্ষমালা-কমণ্ডলু, পদ্ম বা গ্রন্থ বা ঘণ্টাধারিণী এবং হংসবাহিনী। কোনো কোনো মূর্তিতে তিনি পদ্মাসনা ও তার ধ্বজায় হংসচিহ্ন অঙ্কিত। তিনি নানালঙ্কারভূষিতা ও করণ্ডমুকুটধারিণী।
0.5
494.132763
20231101.bn_114486_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A6%BE
মাতৃকা
২ বৈষ্ণবী (সংস্কৃত: वैष्णवी) পালনকারী দেবতা বিষ্ণুর শক্তি। তিনি গরুড়ের পৃষ্ঠে আসীনা এবং চর্তুভূজা বা ষড়ভূজা। তিনি শঙ্খ, চক্র, ধনুর্বাণ, খড়্গ বা বরাভয়মুদ্রা ধারিণী। বিষ্ণুর মতো তিনিও সর্বাভরণভূষিতা ও কিরীটিমুকুটধারিণী।
0.5
494.132763
20231101.bn_463481_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
এই দর্শনগুলো এই অর্থে 'আস্তিক' যে এগুলো বেদে বিশ্বাস স্থাপন করে ও বেদকেই একমাত্র প্রামাণ্য বলে স্বীকার করে। এখানে আস্তিকতা অর্থে ঈশ্বরে বিশ্বাসের সাথে কোনও সম্পর্ক নেই। বস্তুত আস্তিক বলে পরিচিত এই ছ'টি দর্শনের অন্যতম সাংখ্য ও মীমাংসা জগতের স্রষ্টা হিসেবে ঈশ্বরের অস্তিত্বেই বিশ্বাস করে না; বৈশেষিক দর্শনেও সরাসরি ঈশ্বর সম্পর্কিত কোনও কথা বলা নেই। আবার ন্যায় দর্শন যদিও ঈশ্বর ও আত্মার অস্তিত্বে বিশ্বাসী, এই দর্শনের মতে জগতেরও স্বতন্ত্র অস্তিত্ব আছে। অর্থাৎ, বেদান্ত দর্শনে যে ঈশ্বর (সগুণ ব্রহ্ম) ও ব্রহ্মের (নির্গুণ) কথা বলা হয়েছে এবং ব্রহ্মই সত্য, জগত মিথ্যা বলে মতপ্রকাশ করা হয়েছে - আস্তিক বলে পরিচিত সমস্ত দর্শনগুলোই সে প্রশ্নে মোটেই একমত নয়।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
নাস্তিক দর্শনগুলোর সাথে এদের মূল পার্থক্য হল এই যে, নাস্তিক দর্শনগুলো জড়বাদী, আত্মা ও ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না এবং বেদকেও তারা কোনও প্রামাণ্যগ্রন্থ বলে স্বীকার করে না। চার্বাক, বৌদ্ধ ও জৈন দর্শন হল প্রাচীন ভারতে বিকশিত নাস্তিক দর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বেদ ও উপনিষদের প্রামাণ্যতার উপর নির্ভর করে ছয়টি সূত্র দর্শনের আবির্ভাব ঘটে। ব্রাহ্মণ্য-সংস্কৃত শিক্ষাবাদের মধ্যযুগে এই "ষড়দর্শনকে" আস্তিক্যবাদী দর্শনের স্বীকৃতি দিয়েছিল। এই সূত্র দর্শনের ক্রমবিকাশে তিনটি পর্যায় লক্ষ্য করা যায়। যথা—
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
সাংখ্য দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা কপিল মুনি। মূলগ্রন্থ - সাংখ্যসূত্র। এই দর্শনের ভাষ্যকার ছিলেন বাচস্পতি মিশ্র। এই দর্শনে পুরুষ ও প্রকৃতির দ্বৈতবাদী তাত্ত্বিক ব্যাখ্যার উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এই দর্শন অনুযায়ী পুরুষ ও প্রকৃতি, এই দুইয়ের সংযোগে মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে। এটি একটি নিরীশ্বরবাদী দর্শন বলে অনেকে মনে করেন। আবার বেদের মান্যতা থাকায় এই দর্শন আস্তিক শাখায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এই দর্শনকে প্রাচীনতম দর্শন বলা হয়।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
যোগ দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা মহর্ষি পতঞ্জলি। মূলগ্রন্থ - যোগসূত্র। প্রধান ভাষ্যকার ছিলেন বেদব্যাস বা বাদরায়ণ। সাংখ্যের অনুরূপ একটি দর্শন (বা সম্ভবত এটির একটি শাখা) যা একজন ব্যক্তি ঈশ্বরের ধারণাকে গ্রহণ করে এবং যোগানুশীলনের উপর গুরুত্ব আরোপ করে। এই দর্শনে ধ্যান, সমাধি ও কৈবল্যের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এই দর্শন পাতঞ্জল যোগদর্শন নামেও পরিচিত।
1
493.080556
20231101.bn_463481_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
ন্যায় দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা মহর্ষি গৌতম। মূলগ্রন্থ - ন্যায়সূত্র। ভাষ্যকার ছিলেন বাৎস্যায়ন। এই দর্শনে ‘প্রমাণ’ বা জ্ঞানের উৎসের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়। নৈয়ায়িকগণ কর্মবাদে বিশ্বাসী।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
বৈশেষিক দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা মহির্ষি কণাদ। মূলগ্রন্থ - বৈশেষিক সূত্র। ভাষ্যকার ছিলেন প্রশস্তপাদ। পরমাণুবাদের একটি অভিজ্ঞতাবাদী শাখা।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
মীমাংসা দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা মহর্ষি জৈমিনি। মূলগ্রন্থ - মীমাংসাসূত্র। প্রধান ভাষ্যকার ছিলেন শবরস্বামী। বেদের দুটি প্রধান বিভাগ হচ্ছে পূর্বকাণ্ড বা কর্মকাণ্ড এবং উত্তরকাণ্ড বা জ্ঞানকাণ্ড। এই দর্শন পূর্বকাণ্ডের উপর প্রতিষ্ঠিত বলে একে ‘পূর্ব-মীমাংসা’-ও বলা হয়। মীমাংসা দর্শন কর্মবাদে ঘোরতর বিশ্বাসী। অর্থোপ্র্যাক্সির একটি কৃচ্ছ্রসাধন-বিরোধী ও মরমিয়াবাদ-বিরোধী শাখা। মীমাংসকগণ বস্তুবাদী এবং বহুত্ববাদী।
0.5
493.080556
20231101.bn_463481_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B7%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
ষড়দর্শন
বেদান্ত দর্শন: -প্রতিষ্ঠাতা ঋষি বাদরায়ণ; মূলগ্রন্থ - ব্রহ্মসূত্র। এই দর্শন উপনিষদের উপর অর্থাৎ বেদের জ্ঞানকাণ্ড বা উত্তরকাণ্ডের উপর সাক্ষাৎভাবে প্রতিষ্ঠিত। এজন্য একে ‘উত্তর-মীমাংসা’-ও বলা হয়। মধ্যযুগের পরবর্তী পর্যায়ে হিন্দুধর্মে বেদান্ত দর্শন প্রাধান্য বিস্তার করে। ব্রহ্মসূত্রের ভাষ্যকারের মধ্যে শঙ্করাচার্য, রামানুজ, বল্লভ, নিম্বার্ক ও মাধ্বাচার্য উল্লেখযোগ্য। শঙ্করাচার্যের বেদান্ত ভাষ্য ‘অদ্বৈতবাদ’ নামে খ্যাত। অপরদিকে রামানুজের ভাষ্য বিশিষ্টাদ্বৈতবাদ নামে খ্যাত। উভয় ভাষ্যই ব্রহ্মকে পরমসত্য বলে স্বীকার করলেও অদ্বৈতমতে জগৎ হচ্ছে মিথ্যা বা মায়া। কিন্তু বিশিষ্টাদ্বৈতমতে জগৎ ব্রহ্মের অন্তর্গত এবং ব্রহ্মের মতো পূর্ণসত্য না হলেও মিথ্যা বা মায়া নয়। এখানে মিথ্যা বলতে, যা সৎ নয়, অসৎ নয়, অনুভয নয়, অর্থাৎ যা অবাচ্য তা বুঝানো হয়। এছাড়াও অদ্বৈত (অ-দ্বৈতবাদ), বিশিষ্টদ্বৈত (যোগ্য অদ্বৈতবাদ), দ্বৈত ( দ্বৈতবাদ ), দ্বৈতাদ্বৈত (দ্বৈতবাদী অদ্বৈতবাদ), শুদ্ধাদ্বৈত, এবং অচিন্ত্য ভেদ অভেদের উপ-শাখাগুলোর মধ্যে বিভক্ত করা হয়েছিল।
0.5
493.080556
20231101.bn_547095_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
নিউ টেস্টামেন অনুযায়ী ইসহাকের পিতা আব্রাহাম তাঁকে উৎসর্গ করেছিলেন, এবং ইসহাক তার ছেলেদের আশীর্বাদ করেছিলেন (উত্তরাধিকার) ।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
পল ইসমাইলকে (দাসত্বের প্রতীক) বাতিল করে ইসহাকের (খ্রিস্টান স্বাধীনতার প্রতীক) গুরুত্ব , মহত্ত্ব বিশেষভাবে তুলে ধরেন ।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
, যার মধ্যে তার ছেলে ইসহাক প্রবেশ করে। জেমস পত্রের অধ্যায় ২, শ্লোক ২১-২৪, বলা হয়েছে যে,ইসহাকের বলিদানের জন্য উভয় বিশ্বাস এবং কাজ প্রয়োজন।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
ইব্রীয় পত্রের মধ্যে, ঈশ্বরের ইচ্ছাই আবরাহামের ইসহাকে বলী দেওয়া বিশ্বাসের একটি উদাহরণ ভবিষ্যতে অব্রাহাম ঈশ্বরের দ্বারা প্রতিশ্রুত রেফারেন্স সঙ্গে এষৌ ও যাকোবকে আশীর্বাদ ইসহাকের ক্রিয়া। শ্লোক ১৯ এ লেখক যিশুর পুনরুত্থান অনুরূপ, যেমন আত্মাহুতি থেকে ইসহাকের মুক্তি দেখন। ইসহাকের আত্মাহুতি, ক্রুশের ওপর যিশুর বলিদানের পূর্বাহ্নেই কল্পনা করা হয়েছে।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
ইসহাক ( or ) ছিলেন ইসলামের একজন নবী, আদি-পিতা এবং আল্লাহ প্রেরিত পয়গম্বর। ইসলামে তাকে একজন নবী হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং তাঁকে ইসরায়েলীদের পিতা এবং ঈশ্বরের একজন ধার্মিক দাস হিসেবে বর্ণনা করা হয়। ইসহাক ও ইসমাইল, মুসলমানের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ,কারণ পিতা ইব্রাহিমের পর একেশ্বরবাদ বার্তা প্রচারে তারা অব্যাহত ছিলেন। ইসহাকের পরবর্তী বংশের ইয়াকুবকেও ইস্লামের নবী হিসাবে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়।  কুরআনে ইসহাকের নাম ১৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে,  তার পিতা ও পুত্র ইয়াকুবের নামের সঙ্গে।
1
490.277495
20231101.bn_547095_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
কুরআন বর্ণনা অব্রাহাম "ইসহাকের সুসংবাদ পেয়েছে", একজন ভাববাদী, সে সৎকর্মীদের মধ্য থেকে, এবং ঈশ্বর তাদের উভয়কে আশীর্বাদ করে। একটি পূর্ণাঙ্গ বিবরণ মধ্যে, ফেরেশতা যখন ভবিষ্যতে শাস্তি সদোম ও ঘমোরা, তার স্ত্রী সারাহ উপর আরোপ করা নিয়ে তাকে জানাতে ইব্রাহীমের কাছে আগমন করল "অপহসিত, এবং আমি তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলাম এবং ইসহাকের (নাতি) পরের ইয়াকুবেরও"; এবং এটা আরও ব্যাখ্যা করা হয় যে এই ঘটনা অব্রাহাম ও সারার বার্ধক্যে সত্ত্বেও সঞ্চালিত হবে। বেশ কিছু আয়াত অব্রাহামের কাছে একটি "উপহার" হিসাবে ইসহাকে বলে। কোরান, এটা পরে বর্ণনা করেন যে, নিশ্চয়ই ইব্রাহীম তাকে তার বৃদ্ধ বয়সে ইসমাইল ও ইসহাক দান জন্য ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগলেন।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
কুরআনে নবী এবং ঈশ্বরের একটি ন্যায়নিষ্ঠ মানুষ হিসেবে ইসহাক উল্লেখ করা হয়েছে। ইসহাক ও ইয়াকুব, ইব্রাহীমের উপর অর্পিত হয়েছে ঈশ্বরের উপহার হিসাবে, যিনি তখন আল্লাহর পথে শুধুমাত্র ঈশ্বরের উপাসনাই ব্যাস্ত।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
কিছু পণ্ডিত ইসহাককে "একটি কাল্পনিক চরিত্র" বলে বর্ণনা করেন, যদিত্ত অনেকে তাকে "উপজাতীয় ইতিহাসে বর্ণীত ব্যক্তি" বা "যাযাবর জাতির প্রধান" হিসাবে বর্ণনা করেন।
0.5
490.277495
20231101.bn_547095_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95
ইস্‌হাক
ইসহাকের গল্প, আদিপুস্তকের অন্যান্য পিতৃতান্ত্রিক গল্প মত, সাধারণত "লোক স্মৃতি এবং গোড়ার দিকে হিব্রু মেষপালকের চরিত্র বা ধরনের অনুরাগী ব্যক্তি অভিজ্ঞতার মৌখিক ঐতিহ্য তাদের উৎপত্তি আছে বলে বিশ্বাস করা হয়।
0.5
490.277495
20231101.bn_544133_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
স্লাভোয় জিজেক উল্লেখ করেছেন কীভাবে ভাবাদর্শ-উত্তর ধারণাসমূহ ভাবাদর্শের গভীরতম, অস্পষ্টতমতাকে সক্রিয় করতে পারে। ভ্রান্ত চেতনা বা মিথ্যা অসূয়ার একটি ধরন, যা কারো বস্তুনিষ্ঠ দৃষ্টিকোণ হওয়ার সাপেক্ষে নিয়োজিত হয়ে, নিরপেক্ষ অসূয়ার ভান করে, বাস্তবে যদিও এসব তা নয়।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
ভাবাদর্শ এড়ানোর সাহায্যের চেয়ে বরং, এই ভ্রষ্টতা শুধুমাত্র একটি বিদ্যমান প্রতিশ্রুতিকে গভীর করে। জিজেক এটাকে "আধুনিকতা-উত্তরবাদী ফাঁদ" বলে অভিহিত করেন, পিটার স্লটারডিক ইতিমধ্যে একই ধারণা ১৯৮৮ সালে বিকশিত করেন।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
যখন একটি রাজনৈতিক ভাবাদর্শ একটি সরকার ব্যবস্থার মধ্যে প্রাধান্য দিয়ে একটি পরিব্যাপক উপাদান হয়, তখন এটিকে ভাবাদর্শবাদ বলা যায়।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
সরকারের বিভিন্ন গঠনে ভাবাদর্শকে বিভিন্ন উপায়ে কাজে লাগানো হয়, যা সবসময় রাজনীতি ও সমাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। নির্দিষ্ট কিছু ধারণা ও চিন্তাধারা বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত বা বাতিল বলে গণ্য হয়েছে, অন্যদের দ্বারা, যেগুলো তাদের উপযুক্ততার উপর নির্ভর করে বা কতৃত্বকারী সমাজশৃঙ্খলার জন্য ব্যবহার করে।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_36
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
এমনকি, বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব হিসাবে, যখন বিদ্যমান বিশ্বাসের চ্যালেঞ্জসমূহ উত্সাহ দেয়, তখন প্রভাবশালী দৃষ্টান্ত বা মানসিকতা- নির্দিষ্ট চ্যালেঞ্জ, তত্ত্ব, বা পরীক্ষাকে অগ্রসর হওয়া থেকে প্রতিরোধ করতে পারে।
1
489.366512
20231101.bn_544133_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
ভাবাদর্শ হিসেবে গৃহীত, বিজ্ঞানের একটি বিশেষ ক্ষেত্র হচ্ছে বাস্তুসংস্থান, যা পৃথিবীতে জীবন্ত বস্তুর মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে অধ্যয়ন করে। ইন্দ্রিয়লব্ধ মনোবৈজ্ঞানিক জেমস জে গিবসন বিশ্বাস করতেন যে পরিবেশগত সম্পর্কে মনুষ্য-উপলব্ধি আত্ম সচেতনতা এবং চেতনার স্বীয় ভিত্তি ছিল। ভাষাবিদ জর্জ লেকফ গণিতের একটি জ্ঞান-সম্পর্কীয় বিজ্ঞানকে প্রস্তাব করেছেন যেটাতে পাটীগণিতের সবচেয়ে মৌলিক ধারণাকে মনুষ্য-উপলব্ধি হিসেবে দেখা হবে, যা নিজেই একটি বাস্তুসংস্থানের মধ্যে প্রসূত।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_38
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
নিগূঢ় বাস্তুসংস্থান এবং আধুনিক বাস্তব্যবিদ্যা আন্দোলন (এবং, একটি ক্ষুদ্রতর মাত্রায়, সবুজ দল) একটি ইতিবাচক ভাবাদর্শ হিসেবে পরিবেশগত বিজ্ঞান রূপে গৃহীত হয়েছে বলে মনে হয়।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_39
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
কেউ কেউ একইভাবে পরিবেশগত অর্থনীতির প্রতি অপবাদ আরোপ করেন যে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব রাজনৈতিক অর্থনীতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। সবুজ অর্থনীতির আধুনিক অনুশীলন উভয় পন্থার সংযোগ ঘটায় এবং বিজ্ঞানের অংশ, ভাবাদর্শের অংশ মনে করা হয়।
0.5
489.366512
20231101.bn_544133_40
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6
ভাবাদর্শ
ভাবাদর্শের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিতে শুধুমাত্র অর্থনীতির তত্ত্ব সম্পূর্ণ ভিন্ন— কিছু উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ভিত্তিক ভাবাদর্শে নব্যউদারনীতিবাদ, অর্থ-কেন্দ্রিকতাবাদ, বানিজ্যবাদ, মিশ্র অর্থনীতি, সামাজিক ডারউইনবাদ, সাম্যবাদ, অবাধনীতি অর্থনীতি, এবং মুক্ত বাণিজ্য অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও নিরাপদ বাণিজ্য এবং ন্যায্য বাণিজ্যের বর্তমান তত্ত্ব রয়েছে যা ভাবাদর্শ হিসেবে দেখা যেতে পারে।
0.5
489.366512
20231101.bn_326939_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
খ্রিস্টধর্মে ধর্মসম্মত সুসমাচারগুলিরই মর্যাদা বেশি। এগুলিকে ঈশ্বর-কর্তৃক প্রকাশিত মনে করা হয়। এগুলি খ্রিস্টধর্মের ধর্মীয় ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু। চারটি ধর্মসম্মত সুসমাচারে প্রকাশিত খ্রিস্টের জীবনকথাই যথাযথ ও প্রামাণ্য বলে খ্রিস্টানদের বিশ্বাস। তবে অনেক গবেষকের মতে, এই চারটি সুসমাচারের সবকিছু ঐতিহাসিকভাবে বিশ্বাসযোগ্য নয়।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
ইসলামে ইঞ্জিল () নামে একটি আসমানী কিতাবের উল্লেখ আছে। ইসলাম মতে, এই বইটি আল্লাহ নবী ঈসার উপর নাজিল করেছিলেন। ইঞ্জিল শব্দটি কোনো কোনো অনুবাদে ‘গসপেল’ অর্থাৎ সুসমাচার হয়েছে। কুরআনে যে চারটি বইকে আল্লাহ্‌-কর্তৃক প্রকাশিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে, এটি তার একটি। তবে ইসলাম অনুসারে, পরবর্তী যুগে ইঞ্জিলের কথা পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। তাই আল্লাহ নবী মুহাম্মদকে পাঠিয়েছিলেন সর্বশেষ কিতাব কুরআন প্রকাশ করার জন্য।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
ইংরেজি "Gospel" শব্দটি এসেছে প্রাচীন ইংরেজি gōd-spell (বা অপেক্ষাকৃত কম ব্যবহৃত godspel) কথাটি থেকে। এর অর্থ "শুভ সংবাদ" বা "আনন্দ তরঙ্গ"। সুসমাচারকে মসিহার আসন্ন রাজ্যের "শুভ আগমনবার্তা" মনে করা হয়। এখানে খ্রিস্টানদের প্রধান মতবাদের কেন্দ্রবিন্দু যিশুর জীবন ও মৃত্যুর মাধ্যমে পাপমুক্তি ও শয়তানের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
"গসপেল" কথাটি হল গ্রিক "εὐαγγέλιον" বা "ইউয়ানজেলিয়ন" ("শুভ সংবাদ") অথবা আরামাইক "ܐܘܢܓܠܝܘܢ" বা "ইউয়াংএলিয়াওন" কথাটির আক্ষরিক অনুবাদ। গ্রিক "ইউয়ানজেলিয়ন" (এর এর লাতিন প্রতিরূপ evangelium বা "ইভানগেলিয়াম") শব্দটি থেকে ইংরেজিতে "এভানজেলিস্ট" বা "ইভানজেলিজম"-এর উৎপত্তি। চারটি শাস্ত্রীয় খ্রিস্টান সুসমাচারের লেখকদের বলা হয় চার ইভানজেলিস্ট।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
পল করিন্থের চার্চের লোকেদের কাছে "εὐαγγέλιον" (সুসমাচার) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করে বলেছিলেন, "বন্ধুগণ, আমি যে সুসমাচার তোমাদের কাছে প্রচার করছি, যা তোমরা গ্রহণ করেছ এবং যার উপরে তোমরা প্রতিষ্ঠিত হয়েছ, তার কথাই আমি তোমাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।" সাহিত্যের একটি বর্গ হিসেবে "গসপেল" কথাটির প্রথম প্রয়োগ ঘটেছিল দ্বিতীয় শতাব্দীতে। জাস্টিন মার্টায়ার (১৫৫ খ্রিষ্টাব্দ) তার অ্যাপোলজি-তে লিখেছিলেন, "...প্রেরিতেরা তাঁদের স্মৃতিকথায় যা লিখেছিলেন, তা গসপেল নামে পরিচিত।"
1
486.870342
20231101.bn_326939_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
সাধারণত, প্রাচীন খ্রিস্টীয় সাহিত্যে "গসপেল" ছিল একটি বিশেষ বর্গের নাম। যেগুলি শাস্ত্রীয় সুসমাচারের মর্যাদা পায়নি, সেগুলিও প্রাচীন খ্রিস্টধর্মের যুগে প্রচলিত ছিল। টমাসলিখিত সুসমাচার সহ এইরকম অনেকগুলি গসপেলেই সুসমাচারের পরিচিত কাঠামোটি দেখা যায় না।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
বাইবেল-বিশেষজ্ঞদের মতে, যিশু সম্পর্কে লোকমুখে প্রচলিত গল্প ও কয়েকটি বিবরণীর সংকলন শাস্ত্রীয় সুসমাচারগুলির আগেই রচিত হয়েছিল। লূকলিখিত সুসমাচারের উৎসর্গ পৃষ্ঠার ভূমিকাটি থেকে জানা যায়, উক্ত সুসমাচারটি রচনার আগেই যিশু সম্পর্কে অনেক গল্প রচিত হয়েছিল। লুক যে শব্দটি (διήγησις diēgēsis) ব্যবহার করেন, সেটি একটি প্রাচীন গ্রিক শব্দ। সেটি ব্যবহৃত হত ঐতিহাসিক আখ্যান অর্থে।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
"গসপেল" শব্দটি নূতন নিয়মের কোনো শাস্ত্রীয় সুসমাচারে ব্যবহৃত হয়নি। তবে পরবর্তীকালের একটি প্রথাগত পাঠ অনুযায়ী লূকলিখিত সুসমাচারে সুসমাচারের উল্লেখ দেখা যায়।
0.5
486.870342
20231101.bn_326939_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0
সুসমাচার
ম্যাথিউ, মার্ক ও লুকের সুসমাচারগুলিকে ঐক্যমূলক সুসমাচার বা সাইনপটিক মনে করা হয়। কারণ, এগুলির মধ্যে কিছু কিছু মিল পাওয়া যায় যা জনের সুসমাচারের মধ্যে পাওয়া যায় না। "সাইনপটিক" বলতে বোঝানো হয়েছে যা একসঙ্গে দেখা বা পড়া হয়েছে, যার অর্থ এই তিন সুসমাচারে অনেক ঘটনার মিল আছে। ঐক্যমূলক সুসমাচারগুলি অনেক জনপ্রিয় গল্প, উপকথা ও উপদেশের উৎস। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য যিশুর জন্ম, যিশুর শৈলোপদেশ, শেষ নৈশভোজ ইত্যাদি।
0.5
486.870342
20231101.bn_138294_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
বারোয়ারি
বারোয়ারি বলতে বোঝায় বাঙালি হিন্দুদের সর্বজনীন পূজা বা উৎসব। শব্দটি মূলত পশ্চিমবঙ্গে প্রচলিত। "বারোয়ারি" শব্দটির উৎপত্তি "বারো" (১২) ও "ইয়ার" (বন্ধু) শব্দদুটি থেকে। ১৭৬১ সালে হুগলির গুপ্তিপাড়ায় বারো জন ব্রাহ্মণ বন্ধু একটি সর্বজনীন পূজা করবেন বলে মনস্থ করেন। প্রতিবেশীদের থেকে চাঁদা তুলে আয়োজিত হয় সেই পূজা। এইভাবেই বাংলায় যে সর্বজনীন পূজানুষ্ঠানের সূচনা হয় তা লোকমুখে "বারোয়ারি পূজা" নামে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। প্রথম দিকে, দুর্গাপূজা কেবল কলকাতার ধনী বাবুদের গৃহেই আয়োজিত হত। কিন্তু বারোয়ারি পূজা চালু হওয়ার পর ব্যক্তি উদ্যোগে পূজার সংখ্যা হ্রাস পায় এবং দুর্গাপূজা একটি গণউৎসবে পরিণত হয়।
0.5
485.997534
20231101.bn_138294_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
বারোয়ারি
বর্তমান যুগে ‘বারোয়ারি’ শব্দটির পরিবর্তে অনেক ক্ষেত্রেই ‘সর্বজনীন’ বা ‘সার্বজনীন’ শব্দদুটি ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। বাড়ির পূজায় বহিরাগতদের প্রবেশাধিকার থাকলেও এই পূজা মূলত পারিবারিক বা ব্যক্তি উদ্যোগে হয়ে থাকে। কিন্তু বারোয়ারি পূজা পুরোটাই গণ উদ্যোগে চাঁদা তুলে করা হয়।
0.5
485.997534
20231101.bn_138294_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
বারোয়ারি
কলকাতার বারোয়ারি দুর্গাপূজা, বারাসত-ব্যারাকপুর অঞ্চলের বারোয়ারি কালীপূজা, কৃষ্ণনগর ও চন্দননগরের বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পূজা, উলুবেড়িয়া, কাটোয়া, চুঁচুড়া-বাঁশবেড়িয়া অঞ্চলের বারোয়ারি কার্তিক পূজা এবং নবদ্বীপের বারোয়ারি শাক্ত রাস উৎসব বিশেষ প্রসিদ্ধ। লক্ষ্মীপূজা, সরস্বতী পূজা ও বিশ্বকর্মা পূজায় বারোয়ারি প্রথায় অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বাংলাদেশ রাষ্ট্রেও হিন্দুরা বারোয়ারি পূজা আয়োজন করে থাকেন।
0.5
485.997534