_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_138294_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
অতীতে কোনো কারণে গুপ্তিপাড়ায় কোনো এক বাড়ির পূজায় সমাজের কিছু মানুষ অংশগ্রহণ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এঁদের মধ্যে বারো জন মিলে একটি বারোয়ারি পূজার আয়োজন করেন। বাংলা ভাষায় ইয়ার শব্দের অর্থ বন্ধু। ঠিক কত সালে এই পূজা শুরু হয়, তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। কারো মতে, এই পূজা শুরু হয়েছিল ১৭৬১ সালে। কিন্তু অপর মতে, এই পূজার সূচনা হয় ১৭৯০ সালে।
| 0.5 | 485.997534 |
20231101.bn_138294_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
বাংলায় বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য বাড়িতে দুর্গাপূজা হয়ে থাকে। এই সব পূজায় জনসাধারণের জন্য অবারিত দ্বার হলেও, পূজার উদ্যোগ এবং ব্যয়নির্বাহের ক্ষেত্রে সাধারণের কোনো ভূমিকা থাকে না। পুরোটিই উদ্যোক্তা পরিবারের দ্বারা পরিচালিত হয়।
| 1 | 485.997534 |
20231101.bn_138294_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
১৬১০ সাল থেকে সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবার বড়িশায় তাদের আদি বাসভবনে দুর্গাপূজার আয়োজন করে আসছেন। এটিই সম্ভবত কলকাতার প্রাচীনতম দুর্গোৎসব। বর্তমানে এই পরিবারের সাত শরিকের বাড়িতে সাতটি দুর্গাপূজা হয়। এগুলির মধ্যে ছয়টি বড়িশায় ও একটি বিরাটিতে। বড়িশার দুর্গাপূজাগুলি হল আটচালা, বড়ো বাড়ি, মেজো বাড়ি, বেনাকি বাড়ি, কালীকিংকর ভবন ও মাঝের বাড়ি। দুর্গাপূজা ছাড়াও এই পরিবারে চণ্ডী পূজা, জগদ্ধাত্রী পূজা, দোলযাত্রা ও রথযাত্রা উৎসব হয়ে থাকে।
| 0.5 | 485.997534 |
20231101.bn_138294_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
১৭৫৭ সালে শোভাবাজার রাজবাড়িতে নবকৃষ্ণ দেব দুর্গাপূজা শুরু করেন। তার নির্দেশিত পথেই দুর্গাপূজা পরবর্তীকালে কলকাতার ধনিক বাবু সম্প্রদায়ের মর্যাদার প্রতীক হয়ে ওঠে। শাস্ত্রাচার এই সব পূজায় গৌণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। যে পূজায় যত বেশি সংখ্যক আমন্ত্রিত ইংরেজ অতিথি উপস্থিত হতেন, সেই পূজার মর্যাদা ততই বাড়ত। দেবীপ্রতিমার সম্মুখেই মুসলমান বাইজি নাচের আসর বসত। ইংরেজরা এসে নাচগান করতেন, তাদের জন্য উইলসন হোটেল থেকে গোরু ও শূকরের মাংস আনানো হত এবং মদ্যপানের আসরও বসত।
| 0.5 | 485.997534 |
20231101.bn_138294_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
রানি রাসমণি এই প্রথার বিরুদ্ধে গিয়ে শুদ্ধাচারে তার জানবাজারের বাড়িতে দুর্গাপূজা শুরু করেন। তিনি ইংরেজ অতিথিদের চিত্তবিনোদনের বদলে তার দেশীয় প্রজাদের বিনোদনের জন্য পূজা উপলক্ষে যাত্রানুষ্ঠানের আয়োজন করতেন। ১৮৬১ সালে তার মৃত্যুর পর রানির জামাতাগণ নিজ নিজ বাসভবনে রানির প্রদর্শিত পথেই দুর্গাপূজার আয়োজন করতে থাকেন।
| 0.5 | 485.997534 |
20231101.bn_138294_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF
|
বারোয়ারি
|
বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে কলকাতায় বারোয়ারি দুর্গাপূজার সূচনা ঘটে। অবশ্য কৃষ্ণনগর ও চন্দননগরে বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পূজা অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। ১৯১০ সালে ভবানীপুরের বলরাম বসু ঘাট রোডে ভবানীপুর সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভার পক্ষ থেকে বারোয়ারি দুর্গাপূজা আয়োজিত হয়। এই পূজাটি আজও হয়ে আসছে। এরপর ১৯১১ সালে শ্যামপুকুর আদি সর্বজনীন, ১৯১৩ সালে শ্যামবাজারের শিকদারবাগান, ১৯১৯ সালে নেবুবাগান অর্থাৎ বর্তমান বাগবাজার সর্বজনীন এবং ১৯২৬ সালে সিমলা ব্যায়াম সমিতির বারোয়ারি দুর্গাপূজা শুরু হয়।
| 0.5 | 485.997534 |
20231101.bn_764808_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
একজন স্ট্রিপার বা এক্সটিক ডান্সার হল এমন একজন ব্যক্তি যার পেশা হল স্ট্রিপটিজ করা, কোন পাবলিক বিনোদন ভেন্যু যেমন স্ট্রিপক্লাব বা এমন কোন স্থানে। অনেক সময়ে স্টিপারদের ভাড়া করা হয়, ব্যাচেলর পার্টি বা এমন কোন ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার জন্য।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
আধুনিক আমেরিকানাইজড পদ্ধতির স্ট্রিপিং এ গ্রাহকদের সাথে স্ট্রিপারের যোগাযোগ কম করা হয় , যার ফলে টীজ এর গুরুত্ব কমে যায়। এটা কর হয়, নগ্ন হওয়ার বা স্ট্রিপ এর গতি বাড়ানোর জন্য। সব স্ট্রিপার সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে পারফর্মেন্স শেষ করবে না, যদিও সম্পূর্ণ নগ্ন হোওয়াটই স্বাভাবিক, যেখানে সেটি আইন দ্বারা নিষিদ্ধ নয়। বর্তমানে বার্লসেক পোল প্রায় সব যায়গায় ব্যবহার করা হয় স্ট্রিপিং এর একটি উপকরণ হিসেবে, যার ফলে স্ট্রিপিং অনেক বেশি এরোবেটিক এবং অশালীন ভঙ্গিতে প্রদর্শিত হয় , যা আগের ধীর গতির হাস্যকর অনুকরণ স্ট্রীপটিজ হতে ভিন্ন । বেশিরভাগ স্ট্রিপার স্ট্রিপ ক্লাব এ কাজ করে।একজন "হাউজ ডান্সার" একটি নির্দিষ্ট স্ট্রিপ ক্লাবে কাজ করে, অপরদিকে একজন "ফিচার ড্যান্সার" এর নিজস্ব ট্যুরিং সার্কিট থাকে, এবং তারা বিভিন্ন ক্লাবে বিভিন্ন সময়ে পারফর্ম করে। স্ট্রিপাররা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্লাবের নিজস্ব কর্মচারী হয় না, বরং তারা স্বাধীন ঠিকাদার হিসেবে কাজ করে।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
১৯৭০ এর দশক এর আগে পর্যন্ত পশ্চিমা বিশ্বের প্রায় সব স্ট্রিপার এ ছিলেন নারী, যারা পুরুষ দর্শকদের জন্য পারফর্ম করতেন। তারপর থেকে অনেক পুরুষ স্ট্রিপার এই পেশায় এসেছেন, তবে এখোনো সবচেয়ে বেশি সংখ্যক স্ট্রিপার হলেন নারী। কিছু নারী এবং পুরুষ স্ট্রিপার এলজিবিটি দর্শকদের জন্য এবং কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বকামিতা এর জন্য পারফর্ম করেন। ১৯৭০ এর দশকের আগে পর্যন্ত এরকম ড্যান্সাররা মূলত আন্ডারগ্রাউন্ড ক্লাবসমূহতে পারফর্ম করতেন। কিন্তু বর্তমানে সবখানেই এরকম পারফর্মেন্স গ্রহণযগ্যতা পেয়েছে। এসব পারফর্মেন্স সাধারনত সম্পূর্ণ কোরিওগ্রাফড হয় এবং এতে কস্টিউম ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধরনের। পুরুষ স্ট্রিপার নামটি একবিংশ শতাব্দীতে বিভিন্ন বই পুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
স্ট্রিপাররা স্ট্রিপটিজ করে মূলত টাকা আয়ের জন্য , যদিও অনেক সম অয়ে অন্য কারণ থাকে । ডান্সারের শারীরিক সৌন্দর্য এবং সেক্স আপিলের উপর নির্ভর করে , কিরকম ব্যবসা সে করতে পারবে । এই পেশায় পূর্ব অভিজ্ঞতার খুব একটা দরকার হয় না , নতুনদের অল্প কিছু ট্রেনিং দেয়া হয়, যা সাধারনত স্ট্রিপিং করা অবস্থায় , সিনিয়র স্ট্রিপাররা দিয়ে থাকে । ডান্সাররা সাধারনত সাধারন কিছু নিয়ম শেখে , যেমন কখনো টাকা ফেলে রাখা যাবে না , কাস্টমারের সাথে ক্লাব থেকে বের হোয়া যাবে না , এবং টেবিল ডান্স কে না করা যাবে না । যতক্ষন পর্যন্ত একজন নিজেকে "বিক্রয়" করতে পারবে , ততক্ষণ পর্যন্ত সে স্ট্রিপার হোয়ার যোগ্যতা রাখে। স্ট্রিপারদের আধুনিক চিত্র ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে আমেরিকা এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিবর্তিত হয়েছে। ১৯৮০ নাগাদ পোল ডান্সিং এবং বর্তমানকালের স্ট্রিপারদের সাথে সংস্লিষ্ট অতিশয় অশ্লীললতার ধারণা ছিল স্বীকৃত , এবং তা সিনেমা , টেলিভিশন ও থিয়েটারে নিয়মিত বর্ণিত হত। বিকিনি পারফরমেন্সে পারফর্মারের স্তন ও যৌনাঙ্গ অঞ্চল সাধারনত ঢাকা থাকে কিন্তু শরীরের অন্যান্য অংশ প্রদর্শিত হতে থাকে । এই অবস্থায় ডান্সাররা বিনোদন দেয়। গো-গো ডান্সাররেরা পারফরমেন্সের সময়ে শরীরের উপরের ও নিচের অংশ আবৃত রাখে। একজন স্ট্রিপার যার শরীরের উপরের অংশ নগ্ন থাকে কিন্তু যৌনাঙ্গ অঞ্চল ঢাকা থাকে পারফরমেন্সের সময় , তাকে টপলেস বলে ।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
বেশিরভাগ যায়গায় স্ট্রিপারদের শরীরে হাত দেয়া যায় না ডান্স করার সময়ে । তবে বিক্তগত ড্যান্সের সময় শরীরে হাত দেয়া যেতে পারে। যদি সম্মতি থাকে , তবে ল্যাপ ড্যান্সের সময়ে স্ট্রিপার কাস্টমারের ঊরুসন্ধিতে মর্দন করে , যাতে কাস্টমার উত্তেজিত হয়ে পরে । ল্যাপ ড্যান্সের সময় কাস্টমার সাধারণত পুরো পোশাক পরিহিত অবস্থায় থাকে । যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থানে নারী স্তনবৃন্ত প্রদর্শন আইনত নিষিদ্ধ হওয়ায় , স্ট্রিপারদের তা নকল স্তনবৃন্ত দিয়ে আবৃত করে রাখতে হয় । গবেষণায় দেখা গেছে , উত্তেজক নৃত্যে অনেক আয়ের সুযোগ রয়েছে , তবে এই পেশায় অনেক ঝুঁকিও রয়েছে স্ট্রিপারদের জন্য। যেহেতু স্ট্রিপারদের করমচারী হিসেবে নিয়োগ না দিয়ে স্বাধীন ঠিকাদার হিসেবে নিয়োগ করে ক্লাব রা, তাই তাদের চাকুরির কোন নিশ্চয়তা থাকে না , তাদের বেতনের কোন মাপকাঠি থাকে না , চিকিৎসা সহয়তাও তারা পায় না । এছাড়াও অনেক সময়েই স্ট্রিপারদের ক্লাব কে ভাড়া দিতে হয় , তাদের স্টেজ ব্যবহারের জন্য। কর্মক্ষেত্রে এসব সমস্যা মেনে নিয়েই স্ট্রিপাররা সাধারনতা কাজ করে থাকে , কারণ স্ট্রিপিং বিষয়টি সমজা ভালভাবে দেখা হয় না । অনেক স্ট্রিপার দামি কাপড় , পারফিউম , মেকাপ , কস্টিউম ও বিভিন্ন সাজসরঞ্জাম ব্যবহার করে নিজের থেকে আলাদা স্টেজ ক্যরেক্টার তৈরি করার জন্য।
| 1 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
স্ট্রিপাররেরা যখন কাজ করে , তখন বেশিরভাগ সময়ে তাদের স্ট্রিপক্লাবে পাওয়া যায় । স্ট্রিপক্লাবের মূল আকর্ষণ হল সরাসরি বিনোদন , যা মূলত স্ট্রিপারেরা দিয়ে থাকে । ড্যান্সাররা ঠিকমত ক্রেতাদের সেবা দিতে পারার উপর একটি স্ট্রিপক্লাবের আয় নির্ভর করে । বিনোদন পাওয়ার জন্য কাস্টমারেরা স্ট্রিপ ক্লাবে লম্বা সময় থাকবে , এবং বার বার আসবে , স্ট্রিপারেরা এই ক্ষেত্র তৈরি করে দেয় । হাউজ ডান্সাররা একটা ক্লাব বা , একটা ফ্রাঞ্চাইজির ক্লাব সমূহতে কাজ করে থাকে । ফিচার ডান্সারেরা সাধারণত বিভিন্ন ক্লাবে ট্যুর করে । ফিচার ড্যান্সারেরা অনেক বিখ্যাত হয়ে থাকে । পর্নগ্রাফিক চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পীরা অনেক সময়ে ফিচার ডান্সার হিসেবে কাজ করে কিছু অতিরিক্ত টাকা আয়ের জন্য , এবং নিজের শুভানুধ্যায়ীদের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত পর্ণ স্টার যেমন যেনা হেজ এবং জেনান প্রেসলি বিভিন্ন সময়ে ফিচার শো করেছেন বিভিন্ন যায়গায়। অবসরপ্রাপ্ত তারকা জেনান জেমসন ও ফিচার শো করেছেন । ডান্সাররা ক্লাবের কর্মচারী না হওয়ার পরেও , নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে ক্লাবে পারফর্ম করে থাকেন ।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
প্রতি গানের সেটের সময় একজন পারফর্মার নাচেন বখশিশ এর জন্য। ল্যাপ ড্যান্স বা শ্যাম্পেইন রুম এ যাওয়ার জন্য স্ট্রিপারকে নির্দিষ্ট ফি দিতে হয় । শুধু বখশিশ এর জন্য তারা এসব করবে না । স্ট্রিপারদের সাথে ব্যক্তিগত পারফর্মেন্সের জন্য যোগাযোগ করা যায়, অনেক স্ট্রিপার শুধু ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে পারফর্ম করে , কোন ক্লাবে করে না । স্ট্রিপ ক্লাবের মতই , বিভিন্ন স্ট্রিপার বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে , ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে। স্ট্রিপার ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে কি করবে , সেটা তার উপর নির্ভর করে , ধরাবাধা কোন নিয়ম নেই। অনেক স্ট্রিপার স্ট্রিপ ক্লাবের বিজ্ঞাপন দেয়া ছাড়াও ক্লাবের বাহিরে যৌনশিল্প এর বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকে , যেমন নগ্ন মডেলিং, পর্নোগ্রাফি, এসকর্ট এবং কোন কোন ক্ষেত্রে পতিতাবৃত্তি । যুক্তরাষ্ট্রের বাহিরে পতিতাবৃত্তি অনেক বেশি প্রচলিত , সেসব যায়গায় স্ট্রিপিং কে , পতিতাবৃত্তির বিজ্ঞাপন হিসেবে দেখা হয় ।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
বেশিরভাগ ক্লাবে ড্যান্সারেরা পালাক্রমে নাচে স্টেজে। একটি শিফট এ সাধারণত একাধিক ড্যান্সার থাকে । একজন ড্যান্সার এক বা একাধিক গানে নাচতে পারে , তবে কার পরে কে নাচবে , এবং কতক্ষণ নাচবে , তা পূর্বনির্ধারিত থাকে। অনাড়ম্বর ক্লাবগুলোতে সাধারণত এরকম কোন সূচী থাকে না , স্টেজ ফাঁকা থাকলে যেকোন ড্যান্সার সেখানে পারফর্ম করে , অনেক সময়ে একাধিক ড্যান্সারো পারফর্ম করে। ফিচার পারফর্মাররা সাধারণত শিফট এর অন্তর্ভুক্ত হন না , তাদের জন্য সময় অনেক আগে থেকে নির্ধারিত থাকে এবং তাদের পারফরম্যন্সের সূচী সাধারণত অনেক স্ময় ধরে ঘোষণা করা হয়। ক্লাবে কোন ডিস্ক জকি (ডিজে) থাকলে , সে সাধারণত ড্যন্সারদের স্টেজে আগমন ও প্রস্থান ঘোষণা করে ।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_764808_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
স্ট্রিপার
|
প্রতি গানের সেটের সময় , ড্যান্সার বখশিশের জন্য নাচবে।ড্যান্সারেরা নাচের সময় অথবা নাচ শেষের পরে বখশিশ সংগ্রহ করবে । স্টেজ থেকে নামার পরেও সে বখশিশ নিতে পারে। গ্রহককে বখশিশ দিতে হলে তার টাকা ভাঁজ করে ড্যান্সারের গার্টার এ ছুড়ি দিতে হয় । স্টেজের সামনে টিপিং রেইল থাকে , যা গ্রাহকের পার করার অনুমতি নাই । আরো অন্য ভাবে বখসিশ দেয়া যায় , যেমন , স্ট্রিপারের স্তন বিভাজনে , স্ট্রিপারের মুখের মধ্যে অথবা শুধু স্টেজের উপরে ছুড়ে দিয়ে। স্টেজ পারফ্যন্সের সময় বখশিশ দেয়ার উপর অনেক এলাকায় এবং ক্লাবে আইনগত বা পূর্ব অভিজ্ঞতার কারণে বিধিনিষেধ থাকে। প্রতি ক্লাব ও ড্যান্সারের ব্যক্তিগত সহ্যসীমা থাওকে , বখশিশ দেয়ার সময়ে সংস্পর্শের উপর। ব্যক্তিগত ড্যান্সের সময়েও বখশিশ নিয়ে থাকে স্ট্রিপারেরা।
| 0.5 | 485.796863 |
20231101.bn_431013_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
দুলুরি নদী- অপরিমিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে পাহাড়ী দুলুরী সুন্দরী বয়ে চলেছে সঙ্গে আছে সুদৃশ্য জলপ্রপাত। পাইন জঙ্গলের মধ্য দিয়ে সশব্দে বয়ে যাওয়ার দুলুরির নৈসর্গিক দৃশ্যময়তা প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকের সৌন্দর্য পিয়াসী মনকে থমকে দিতে সক্ষম।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
পুতুদি জলপ্রপাত- এটি উড়িষ্যার অন্যতম জলপ্রপাত, চারিদিক ঘন অরণ্যে আবৃত। দারিংবাড়ি থেকে ১২৫ কিমি.দূরে ফুলবনী ব্লকে এর অবস্থান।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
বেলঘর অভয়ারণ্য- দারিংবাড়ি থেকে ৫০ কিমি. দূরে এই ক্রান্তীয় অরণ্যভুমি নিঃসন্দেহে এখানকার বড় আকর্ষণ। ১৬,১৭৪,৪৬ একর জুড়ে বিস্তৃত এই অরণ্যভূমি যার মধ্যে ৩৮৭৬.৪৪ একর ভূমি চাষযোগ্য আর বাকিটা সংরক্ষিত বনভূমি। গভীর এই অরণ্যে বড় বড় দাঁতাল হাতি সহ বিভিন্ন বন্য জীবজন্তুর বাস।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
ডোডোবাড়া বা লাভার্স পয়েন্ট- দারিংবাড়ি থেকে ১৯ কিমি. দূরে সদর মহকুমা শহর বালিগুডা যাওয়ার পথে কিরিকুটি নামক গ্রামের নিকট ঘন সবুজ অরণ্যের মাঝে এ স্থানটি অবস্থিত। অসাধারণ সৌন্দর্যে ভরা স্থানটিকে পাহাড়ীনদীর সশব্দ প্রবাহ আরও আকর্ষণীয় করেছে । স্থানটির কাছাকাছি বেশ কয়েকটি স্বাভাবিক গুহা বিদ্যমান। চাইলে উৎসাহী পর্যটকেরা এখানে পিকনিকের আয়োজন করে সারাটাদিন অনির্বচনীয় প্রাকৃতিক শোভা উপভোগ করতে পারেন।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
এমু ফার্ম- ডোডোবাড়ার কাছেই পর্যটকদের জন্য অপর একটি আকর্ষণ এমু ফার্ম। অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক এই পাখিগুলি তাদের সুস্বাদু মাংসের জন্য সুপরিচিত। বেসরকারী উদ্যোগে গড়ে ওঠা এই প্রকল্পটি অবশ্যই পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
| 1 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
পাইন জঙ্গল- আদিবাসী অধ্যুষিত শহর দারিংবাড়ি থেকে দক্ষিণে ২ কিমি. গেলেই রাস্তার দু-পাশে সবুজ পাইন গাছের সমারোহ। ৭০ এর দশকে উড়িষ্যার বনবিভাগ এই পাইন প্লানটেশন শুরু করে। এই পাইন জঙ্গলের মধ্য দিয়েই সশব্দে ব'য়ে চলেছে দুলুরি নদী ।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
মন্দাসুরে কুঠি- দারিংবাড়ি থেকে ৪২ কিমি. দূরে রাইকিয়া ব্লকে অবস্থিত এই কুঠির দুটি ওয়াচ টাওয়ার থেকে পারিপার্শ্বিক ঘন অরণ্যশোভিত পর্বতের অনির্বচনীয় শোভা পরিলক্ষিত হয়। পাহাড় জঙ্গলের নীরব সৌন্দর্য উপভোগের এক ঈর্ষনীয় স্থান। বহুক্ষণ অনায়াসেই এখানে বসে প্রাকৃতিক সুধারস পান করে মনে আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফেরা যায় ।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
ডোকরা কুটিরশিল্প- দারিংবাড়ি থেকে ৬০ কিমি. দূরে বালিগুডা ব্লকের বারাখামা গ্রামে আদিবাসী মানুষদের ডোকরা শিল্পের একটি কেন্দ্র আছে। সরকারী ঋণের সাহায্যে হতদরিদ্র মানুষগুলি মোমের বিভিন্ন প্রকার ছাঁচে পিতল গলিয়ে নানারকম মূর্তি তৈরী করে থাকেন। সুন্দর এই শিল্পকর্মটি বেশ দৃষ্টিনন্দন। নিঃসন্দেহে বলা যায় ডোকরা শিল্পীদের হাতের এ যাদুকর্ম পর্যটকদের মনে নান্দনিকতার ছোঁয়া দেবে।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_431013_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF
|
দারিংবাড়ি
|
লুদু জলপ্রপাত- দারিংবাড়ি থেকে প্রায় ১৪০ কিমি. দূরে কোটগড় ব্লকে এই সুদৃশ্য জলপ্রপাতটি অবস্থিত। ঘন অরণ্যের মধ্যে এমন একটি জলপ্রপাত সৌন্দর্য পিয়াসী পর্যটকদের মনে অবশ্যই আলোড়ন তুলবে।
| 0.5 | 481.854896 |
20231101.bn_90270_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
মহাকাশযানে ব্যবহৃত যন্ত্রের অনেক উপাদান খুব উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না, তাই অত্যধিক তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় না এমন কৌশলগুলি সহনীয় হিসাবে ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে কমপক্ষে ১২০ °সে (২৪৮ °ফা), রাসায়নিক জীবাণুমুক্তকরণ, অক্সিডাইজেশন, অতিবেগুনী এবং বিকিরণ সহ।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
জীবাণুমুক্তকরণের লক্ষ্য হল প্রাথমিকভাবে উপস্থিত অণুজীব বা অন্যান্য সম্ভাব্য প্যাথোজেন হ্রাস করা। The degree of sterilization is commonly expressed by multiples of the decimal reduction time, or D-value, denoting the time needed to reduce the initial number to one tenth () of its original value. Then the number of microorganisms after sterilization time is given by:
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
ডি-মান হল জীবাণুমুক্ত অবস্থার একটি ফাংশন এবং অণুজীবের ধরন, তাপমাত্রা, জলের কার্যকলাপ, পিএইচ ইত্যাদির সাথে পরিবর্তিত হয়। বাষ্প নির্বীজন করার জন্য (নীচে দেখুন) সাধারণত তাপমাত্রা, ডিগ্রি সেলসিয়াস, একটি সূচক হিসাবে দেওয়া হয়।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
তাত্ত্বিকভাবে, একটি পৃথক অণুজীবের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কখনই শূন্য হয় না। এই জন্য ক্ষতিপূরণ, overkill পদ্ধতি প্রায়ই ব্যবহার করা হয়. ওভারকিল পদ্ধতি ব্যবহার করে, জীবাণুমুক্ত করা আইটেমটিতে বা সেখানে উপস্থিত জৈব বোঝাকে মেরে ফেলার জন্য প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সময় ধরে জীবাণুমুক্ত করা হয়। এটি একটি জীবাণুমুক্ত ইউনিটের সম্ভাব্যতার সমান একটি বন্ধ্যাত্ব নিশ্চিতকরণ স্তর (SAL) প্রদান করে।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য, যেমন মেডিকেল ডিভাইস এবং ইনজেকশন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) দ্বারা কমপক্ষে ১০−৬ এর একটি বন্ধ্যাত্ব নিশ্চিতকরণ স্তর প্রয়োজন।
| 1 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
তাপ নির্বীজন করার জন্য একটি বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি হল অটোক্লেভ, কখনও কখনও রূপান্তরকারী বা বাষ্প নির্বীজনকারী বলা হয়। অটোক্লেভ চাপে ১২১–১৩৪ °সে (২৫০–২৭৩ °ফা) পর্যন্ত উত্তপ্ত বাষ্প ব্যবহার করে। বন্ধ্যাত্ব অর্জনের জন্য, নিবন্ধটি একটি চেম্বারে স্থাপন করা হয় এবং যতক্ষণ না নিবন্ধটি তাপমাত্রা এবং সময় নির্ধারণে পৌঁছায় ততক্ষণ পর্যন্ত ইনজেকশনযুক্ত বাষ্প দ্বারা উত্তপ্ত করা হয়। প্রায় সমস্ত বায়ু চেম্বার থেকে সরানো হয়, কারণ আর্দ্র তাপ জীবাণুমুক্তকরণ প্রক্রিয়ায় বায়ু অবাঞ্ছিত (এটি একটি বৈশিষ্ট্য যা খাবার রান্নার জন্য ব্যবহৃত একটি সাধারণ প্রেসার কুকার থেকে আলাদা)। নিবন্ধটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাপমাত্রা সেটপয়েন্টে রাখা হয় যা জীবাণুমুক্ত করা নিবন্ধে কী বায়োবর্ডেন উপস্থিত রয়েছে এবং বাষ্প নির্বীজনে এর প্রতিরোধের (ডি-মান) উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়।A general cycle would be anywhere between 3 and 15 minutes, (depending on the generated heat) at at , which is sufficient to provide a sterility assurance level of 10−4 for a product with a bioburden of 106 and a D-value of 2.0 minutes. জীবাণুমুক্তকরণের পরে, চাপমুক্ত অটোক্লেভের তরলগুলিকে ধীরে ধীরে ঠান্ডা করতে হবে যাতে চাপটি নির্গত হওয়ার সময় ফুটতে না পারে। এটি ধীরে ধীরে নির্বীজন চেম্বারকে চাপ দিয়ে এবং বিষয়বস্তু ঠান্ডা করার সময় নেতিবাচক চাপে তরলগুলিকে বাষ্পীভূত করার অনুমতি দিয়ে অর্জন করা যেতে পারে।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
সঠিক অটোক্লেভ চিকিত্সা ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ছাড়াও সমস্ত প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া স্পোরকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে, তবে সমস্ত প্রিয়নগুলিকে নির্মূল করার আশা করা যায় না, যেগুলির প্রতিরোধের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। প্রিওন নির্মূলের জন্য, বিভিন্ন সুপারিশে ৬০ মিনিটের জন্য ১২১–১৩২ °সে (২৫০–২৭০ °ফা) বা কমপক্ষে ১৮ মিনিটের জন্য ১৩৪ °সে (২৭৩ °ফা) বলা হয়েছে। 263K স্ক্র্যাপি প্রিয়ন এই ধরনের নির্বীজন পদ্ধতির দ্বারা তুলনামূলকভাবে দ্রুত নিষ্ক্রিয় হয়; তবে, স্ক্র্যাপির অন্যান্য স্ট্রেন এবং ক্রুটজফেল্ড-জ্যাকব ডিজিজ (CKD) এবং বোভাইন স্পঞ্জিফর্ম এনসেফালোপ্যাথি (BSE) এর স্ট্রেনগুলি আরও প্রতিরোধী। ইঁদুরকে পরীক্ষামূলক প্রাণী হিসাবে ব্যবহার করে, একটি পরীক্ষায় দেখা গেছে যে BSE পজিটিভ ব্রেন টিস্যুকে ১৩৪–১৩৮ °সে (২৭৩–২৮০ °ফা) 18 মিনিটের জন্য গরম করার ফলে প্রিয়ন সংক্রামকতা মাত্র 2.5 লগ হ্রাস পেয়েছে।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
বেশিরভাগ অটোক্লেভের মিটার এবং চার্ট থাকে যা তথ্য রেকর্ড করে বা প্রদর্শন করে, বিশেষ করে সময়ের কাজ হিসাবে তাপমাত্রা এবং চাপ। জীবাণুমুক্তকরণের জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য পরীক্ষা করা হয়। সূচক টেপ প্রায়শই অটোক্লেভিংয়ের আগে পণ্যের প্যাকেজগুলিতে স্থাপন করা হয় এবং কিছু প্যাকেজিং সূচকগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে। বাষ্পের সংস্পর্শে এলে সূচকটি রঙ পরিবর্তন করে, একটি ভিজ্যুয়াল নিশ্চিতকরণ প্রদান করে।
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_90270_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3
|
জীবাণুমুক্তকরণ
|
বায়োইনডিকেটরগুলি স্বাধীনভাবে অটোক্লেভ কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। মাইক্রোবিয়াল স্পোরের উপর ভিত্তি করে সাধারণ জৈব নির্দেশক ডিভাইস বাণিজ্যিকভাবে উপলব্ধ। বেশিরভাগের মধ্যে তাপ-প্রতিরোধী জীবাণু জিওব্যাসিলাস স্টিরোথার্মোফিলাস (পূর্বে ব্যাসিলাস স্টিরোথার্মোফিলাস) এর স্পোর থাকে, যা বাষ্প নির্বীজনে অত্যন্ত প্রতিরোধী। জৈবিক সূচকগুলি স্পোর এবং তরল মিডিয়ার কাচের শিশির আকার নিতে পারে, বা গ্লাসিন খামের ভিতরে কাগজের স্ট্রিপে স্পোর হিসাবে রূপ নিতে পারে। এই সূচকগুলি এমন জায়গায় স্থাপন করা হয় যেখানে বাষ্পের পক্ষে পৌঁছানো কঠিন তা যাচাই করতে বাষ্প সেখানে প্রবেশ করছে।.
| 0.5 | 481.420648 |
20231101.bn_11335_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
কোনও প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে লুচি বা লুচিকা বা অন্য কোনও কাছাকাছি শব্দ পাওয়া যায় না। প্রাকৃতেও লুচি শব্দটি নেই। আবার লুচি বাংলার দেশজ শব্দও নয়। একটি মত অনুসারে লুচি সম্ভবত হিন্দি উদ্ভূত শব্দ। হিন্দিতে পিচ্ছিল বোঝাতে 'লুচ' বা 'লুচলুচিয়া' শব্দটি ব্যবহার করা হয়। ঘিয়ে ভাজা লুচি হাত থেকে পিছলে যায় বলে, এর নামকরণ হয়েছে 'লুচি'। অন্য একটি মত অনুসারে লুচি শব্দটি এসেছে সংস্কৃত 'লোচক' থেকে। লোচকের অর্থ চোখের মণি। লুচি যেহেতু চোখের মণির মত গোল, তাই তার এমন নাম।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
একাদশ শতকে পাল যুগের বিখ্যাত চিকিৎসক চক্রপাণি দত্ত রচিত 'দ্রব্যগুণ' গ্রন্থে লুচির বর্ণনা পাওয়া যায়। তিনি লিখেছেন, 'সুমিতায়া ঘৃতাক্তায়া লোপ্ত্রীং কৃত্বা চ বেল্লয়েৎ। আজ্যে তাং ভর্জয়েৎ সিদ্ধাং শষ্কুলী ফেনিকা গুণাঃ।।' যার বাংলা অর্থ হল, 'গম চূর্ণকে ঘি দিয়ে মেখে, লেচি করে বেলে, গরম ঘিয়ে ভেজে তৈরী হয় শষ্কুলী, যার গুণ ফেনিকার মত।' শষ্কুলী লুচির আদি রূপ। পাল যুগে তিন প্রকার শষ্কুলী বা লুচি প্রচলিত ছিল - খাস্তা, সাপ্তা ও পুরি। ময়ান দিয়ে ময়দার লেচি বেলে তৈরী হত খাস্তা, ময়ান ছাড়া ময়দার লেচি বেলে তৈরী হত সাপ্তা, ময়দার পরিবর্তে আটা ব্যবহার করলে তাকে বলা হত পুরি। মানিকলাল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত ধর্মমঙ্গলে লুচিকে জনপ্রিয় খাদ্য বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৮৫৪ সালে রামনারায়ণ তর্করত্ন রচিত 'কুলীন কুলসর্বস্ব' গ্রন্থে লুচিকে উত্তম ফলারের সর্বপ্রথম উপাদান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
পাল যুগের খাস্তা লুচিই বর্তমানে বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় নোনতা খাবার লুচি। আর সেই যুগের আটার লুচিই আজ উত্তর ভারতের জনপ্রিয় খাবার পুরি। লুচিতে কোনো পুর থাকে না। সাধারণভাবে আটার লুচি বা পুরিতেও কোনো পুর থাকে না। লুচির সমগোত্রীয় পুর দেওয়া নোনতা খাবারগুলি হল ডালপুরি, কচুরি ও রাধাবল্লভী।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
লুচির মূল উপাদান হল ময়দা, জল, লবণ ও ঘি। লুচিকে ফুলকো করে তোলার জন্য সামান্য সুজি ব্যবহার করা হয়। সুজির পরিবর্তে অল্প চিনি ব্যবহার করা যেতে পারে । ঘি মহার্ঘ হওয়ার কারণে ঘিয়ের পরিবর্তে সর্ষের তেলসহ বিভিন্ন ভেষজ তেল এমনকি ডালডাও ব্যবহার করা হয়। উৎকৃষ্ট লুচি প্রস্তুত করতে গেলে, ময়দায় ময়ান দিতে হয়। জল দিয়ে ময়দা মাখার সময় তাতে উত্তমরূপে ঘি যোগ করাকে ময়ান দেওয়া বলে। ময়ান না দিলে লুচি কড়া হয়। আবার অত্যধ্যিক ময়ান দিলে লুচি ভেঙে যায়। সেই জন্য পরিমাণমত ময়ান দিতে হয়। সাধারণতঃ ১৬ ভাগ ময়দায় এক থেকে দুই ভাগ ঘিয়ের ময়ান দেওয়া হয়। ময়াদা মাখার সময় ময়দাকে ক্রমাগত ঠাসতে হয়। ময়দা যত ঠাসা হয় লুচি ততই ফুলকো ও মোলায়েম হয়। ময়দা মাখার পর তা থেকে ছোট ছোট গোলকাকৃতি গুটি বা লেচি বা লেট্টি কাটা হয়। তারপর গুটি বা লেচিকে বেলন চাকিতে বেলে চ্যাপ্টা গোলাকৃতি রূপ দেওয়া হয়। চাকীতে হাল্কা ঘি বা তেল ঘষে নিয়ে, লেচিটা শুকনো ময়দায় মাখিয়ে বেলন দিয়ে বেলা হয়। অনেক বাড়িতে বেলনের আড়াই টানে লুচি বেলার প্রথা প্রচলিত আছে। লুচি বেলা হয়ে গেলে তাকে গরম ঘি বা তেলে ছাড়া হয়। খানিক পরই লুচি ফুলতে শুরু করে। এই সময় খুন্তি বা ঝাঝরি দ্বারা লুচিকে ঈষৎ চেপে ধরলে তা প্রকৃত গোলকের আকৃতি ধারণ করে। একদিক ফুলে উঠলেই লুচিকে উল্টে দেওয়া হয়, যাতে অপর পিঠও অনুরূপ ফুলে ওঠে। যে ফোলা লুচির উপর এবং নিচের স্তর বা অংশটি সমান পাতলা হয় (একটি মোটা অপরটি সরু নয়) তাকে ফুলকো লুচি বলে। লুচি ফুলকো করার জন্য কেউ জোর দেন ময়ানে, কেউ জোর দেন ময়দার মাখার উপর, কেউ জোর দেন পরিমাণমত সুজি ব্যবহার করার উপর।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
বিশুদ্ধ লুচির রং সাদা। শেফ অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাঙালির মানসে লুচির একটা ভিসুয়াল আইডেন্টিটি রয়েছে। তার থেকে বিচ্যুতি হলে ক্ষমা নেই। তাই লুচির রং লালচে হলে বিশুদ্ধবাদী বাঙালি ভোজনরসিকের কাছে তা কখনই গ্রহণীয় নয়। অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মতে টেবল এস্থেটিকসের পরীক্ষায় লালচে লুচি ফেল। টেবল এস্থেটিকসের মাপকাঠিতে দুধ সাদা পোর্সেলিনের প্লেটে ফুলকো ঘি-সাদা লুচিই শ্রেষ্ঠ। ফুলকো লুচি সাধারণত পায়েশ, বেগুনভাজা, ডাল, আলুর দম বা মাংসের সাথে খাওয়া হয়। বাঙালি হিন্দু অভিজাত পরিবারে তিন আঙুলের অর্থাৎ বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ, তর্জনী ও মধ্যমার ডগায় শ্বেতশুভ্র লুচি ছিড়ে তরকারী দিয়ে খাওয়ার চল আছে। সত্যজিত্ রায় ১৯৬৪ সালে নির্মিত চারুলতা ছায়াছবিতে ভূপতির চরিত্রকে উনবিংশ শতকের কলকাতার নব্য বাবুসমাজের প্রতিনিধি হিসেবে দৃশ্যায়িত করতে গিয়ে তিন আঙুলে লুচি খাওয়া দেখিয়েছেন।
| 1 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
বাংলায় ভৌগোলিক অবস্থানের সাথে লুচির প্রকারভেদ লক্ষ্য করা যায়। সাহিত্যিক মণিশঙ্কর মুখার্জির মতে কলকাতা থেকে দূরবর্তী জেলাগুলোয় লুচির আকৃতি বড়, এবং সেই আকৃতি কলকাতার দিকে অগ্রসর হলেই ক্রমশঃ কমতে থাকে। গ্রাম বাংলায় প্রচলিত লুচির ব্যাস ছয় থেকে আট ইঞ্চি। কলকাতায় প্রচলিত লুচির ব্যস তিন থেকে চার ইঞ্চি। দিনাজপুর জেলার কান্তনগরের কান্তজীউ মন্দিরের ঠাকুরবাড়ীতে এককালে যে লুচি তৈরী হত তার আকৃতি ছিল একটি বগি থালার মত। ভক্তরা সেই লুচি দু'হাত দিয়ে ছিঁড়ে ডাল, দই বা ক্ষীর মাখিয়ে খেতেন। মালদহ জেলায় লুচির আকৃতি প্লেটের মত। ব্যাস বারো ইঞ্চির বেশি। ইংরেজ বাজারের নিকটবর্তী সাদুল্লাপুর শ্মশান অঞ্চলে হাতিপায়া লুচি বলে একপ্রকার লুচি পাওয়া যায়, যা আকৃতিতে প্রকৃতই হাতির পায়ের মত। মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে পুণ্যার্থীরা ভাগিরথী নদীতে স্নান করার পর হাতিপায়া লুচি খেয়ে থাকেন। হাতিপায়া লুচি ওজন দরে বিক্রয় হয়। মেদিনীপুর জেলার রাধামোহনপুর স্টেশনের কাছে পলাশী গ্রামে নন্দী পরিবারের ঠাকুরবাড়ির ভোগে নিবেদিত লুচির ব্যাস এক থেকে দেড় ইঞ্চি। গবেষক প্রণব রায়ের মতে এটি সম্ভবত ভারতের ক্ষুদ্রতম লুচি।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
লুচিতে ব্যবহৃত উপাদানের উপরও লুচির প্রকারভেদ লক্ষ্য করা যায়। ভাদ্র মাসে জন্মাষ্টমীর সময়ে বাঙালি হিন্দু বাড়িতে তালের বিভিন্ন পদ রান্না হয়, তাদের মধ্যে তালের লুচি অন্যতম ঐতিহ্যবাহী খাবার।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
১০ গ্রাম ময়দা দিয়ে তৈরী একটি মাঝারি মাপের লুচিতে থাকে ১২৫ ক্যালোরি। বিশিষ্ট শেফ ও লেখিকা তরলা দালালের মতে একটি লুচিতে থাকে ৯৫ ক্যালোরি। বর্তমানে চিকিৎসকদের মতে সপ্তাহে একদিন লুচি খেলে অসুবিধা নেই। প্রতিদিন লুচি খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। এবং প্রাতঃরাশে লুচি একদমই উচিত নয়। তার কারণ ময়দা দিয়ে প্রস্তুত হওয়ায় লুচিতে অধিক মাত্রায় ফ্যাট থাকে। তার উপর ভাজার সময় লুচি যথেষ্ট তেল শোষণ করে। সকালবেলায় লুচির মত তৈলাক্ত খাবার যকৃতের পক্ষে ক্ষতিকারী হতে পারে। এছাড়া প্রতিদিন লুচি খেলে ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে। ব্রণ হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। লুচি ভাজার পর সেই তেল দিয়ে রান্না করলে ক্যান্সার, অ্যালঝাইমার, বা হার্টের অসুখ হতে পারে। তবে বাদাম তেল বা ভেষজ তেলের স্মোকিং পয়েন্ট অনেক বেশি হওয়ার জন্য সেই তেল দিয়ে আবার রান্না করা যেতে পারে। গরম তেলকে ঠাণ্ডা করে এয়ারটাইট কন্টেনারে ভরে ফ্রিজে রেখে পুনরায় ব্যবহার করা যায়।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_11335_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF
|
লুচি
|
কলকাতার ঘটিদের মধ্যে কথ্য ভাষায় লুচিকে 'নুচি' বলা হয়। ঘটি-বাঙাল বাক্যুদ্ধে বাঙালরা ঘটিদের লুচির এহেন উচ্চারণকে ব্যঙ্গ করে থাকেন।
| 0.5 | 479.054365 |
20231101.bn_271294_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
যে-কোন ধরনের খেলায় রেফারী প্রধান বিচারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। খেলায় যথাযথ নিয়ম-কানুন অনুসরণ ও প্রয়োগের মাধ্যমে খেলা পরিচালনাসহ খেলোয়াড়দেরকে খেলোয়াড়ীসুলভ মনোভাবের মাধ্যমে খেলা প্রদর্শনে সচেষ্ট হন। তাঁর বাঁশি ফুৎকারের মাধ্যমে যেমন খেলা শুরু হয়; তেমনি ঐ বাঁশির দীর্ঘ ফুৎকারে খেলা শেষ হয়। প্রত্যেক রেফারীকেই খেলার যাবতীয় নিয়ম-কানুন সম্পর্কে সম্যক অবগত হবার জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। খেলা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে তিনি যেমন সকলের প্রশংসা কুড়ান, তেমনি ভুল সিদ্ধান্তে কোন দল ক্ষতিগ্রস্ত হলে ধিক্কার পান। অনেকক্ষেত্রে তাঁর ভুল সিদ্ধান্তের জন্যে খেলা পরিত্যক্ত হতে পারে।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
ম্যাচ রেফারী মাঠের বাইরে অবস্থানকারী কর্মকর্তা হিসেবে থাকেন। তিনি বিচারকরূপে ক্রিকেট খেলায় যাবতীয় নিয়ম-কানুনের যথাযথ প্রয়োগ এবং আইসিসি প্রণীত আচরণবিধি অপব্যবহারে জরিমানা নির্ধারণ করেন। কিন্তু মাঠে অবস্থানকারী দুই জন আম্পায়ারই প্রধান ক্রিকেট খেলা পরিচালনায় প্রধান ভূমিকা রাখেন। তবে, একান্ত প্রয়োজন পড়লে কিংবা নিখুঁত সিদ্ধান্ত প্রদানের জন্যে মাঠের বাইরে অবস্থানরত থার্ড আম্পায়ার তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে থাকেন।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
একজন রেফারীর মাধ্যমে ফুটবল খেলা পরিচালিত হয়। ফুটবলের আইন-কানুনের ৫নং ধারার মাধ্যমে রেফারীকে খেলা পরিচালনার জন্য মনোনীত করা হয়। তিনি খেলায় মূল কর্তৃপক্ষ হিসেবে যাবতীয় আইন-কানুন প্রয়োগ করেন। দুইজন সহকারী রেফারী বা লাইন্সম্যান এবং কখনো কখনো চতুর্থ রেফারীও তাঁকে খেলায় সহায়তা করে থাকেন। তবে ইউইএফএ ফুটবল প্রতিযোগিতায় ৬জন রেফারী অংশগ্রহণ করেন। দুইজন গোলপোস্টের বাইরে থেকে বলের অবস্থান চিহ্নিত করেন যে তা গোল লাইন অতিক্রম করেছে কি-না।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
খেলা নির্দিষ্ট সময়ে সমাপণ কিংবা অতিরিক্ত সময় যুক্তকরণ তাঁর দায়িত্ব। মাঠে অবস্থানকালে যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় পরখপূর্বক খেলোয়াড় সংখ্যার সঠিকতা, অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের সংশ্লিষ্টতা, ইত্যাদি ঘটনার বিবরণ নোটবহিতে লিপিবদ্ধসহ খেলাশেষে কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পেশ করেন। এছাড়াও, খেলোয়াড় আহত ও এর গুরুত্বতা অনুধাবনপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ হিসেবে স্ট্রেচার আহ্বান করেন। মাঠে তিনি কোন খেলোয়াড়, এমনকি দলীয় কোচকে হলুদ কিংবা লাল কার্ডের প্রয়োগের মাধ্যমে যথাক্রমে সতর্কীকরণ, শাস্তি কিংবা বহিস্কার করতে পারেন।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
বিশ্বব্যাপী ফুটবল খেলার মানোন্নয়নে সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী সংস্থা ফিফা ১৭টি আইনের কথা উল্লেখ করেছে। তন্মধ্যে - রেফারী এবং সহকারী রেফারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।
| 1 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
যথাযথভাবে খেলা পরিচালনার জন্য প্রতিযোগিতা কর্তৃপক্ষ রেফারীদের প্যানেল সৃষ্টি করতে পারেন। ২০০৬ সালে বিশ্বকাপে ফুটবলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ ৫ম বিচারকের ব্যবস্থা রেখেছিল, যার কাজ হচ্ছে ম্যাচ রেফারীকে সাহায্যে করা।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
বহিরাঙ্গনের খেলা হিসেবে আন্তর্জাতিক হ্যান্ডবল সংস্থার আইন-কানুন মোতাবেক হ্যান্ডবল খেলার দুই প্রান্তে সমান মর্যাদাসম্পন্ন দুইজন রেফারীর মাধ্যমে খেলা পরিচালিত হয়। তাদেরকে সর্বোতভাবে সহযোগিতা করেন একজন টাইমকিপার বা সময় সংগ্রাহক এবং স্কোরকিপার বা ফলাফলরক্ষক।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
বেসবল খেলা তত্ত্বাবধানের জন্য আম্পায়ার আনুষ্ঠানিকভাবে রেফারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। সচরাচর দুই, তিন বা চারজন আম্পায়ার এ খেলায় অংশগ্রহণ করেন। তবে প্রতিযোগিতামূলক বেসবল ক্রীড়ায় কখনো কখনো ছয়জন আম্পায়ারও থাকতে পারেন।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_271294_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
রেফারী
|
মুষ্টিযুদ্ধ বা বক্সিং খেলায় রেফারী লড়াইয়ের নিয়ম-কানুন প্রতিপালন করেন। তিনি খেলোয়াড়দ্বয়কে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা, খেলা শুরু কিংবা কোন প্রতিযোগীর ভূপাতিত হওয়া, স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা খেলোয়াড়ের অসামর্থতাজনিত কারণে খেলা বন্ধ রাখাসহ বিজয়ী নির্ধারণে অংশগ্রহণ করেন।
| 0.5 | 478.682997 |
20231101.bn_438540_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
২৭ সেপ্টেম্বর - নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চলে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে, যার ফলশ্রুতিতে আর্মেনিয়া, আজারবাইজান ও আর্টসখ প্রজাতন্ত্রে সামরিক শাসন জারি করে সেনা মোতায়েন করা হয়।
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
১৩ অক্টোবর - বাংলাদেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
৫ ডিসেম্বর - ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের এলুরু শহরে একটি অজানা রোগের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়, যাতে ৪৫০ এর অধিক লোক হাসপাতালে ভর্তি হন এবং একজন মারা যান।
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
আনোয়ারুল কবির তালুকদার, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ, অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী, কোভিড-১৯। (জ. ১৯৪৪)
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
সাইফুল আজম - বাংলাদেশ, পাকিস্তান, জর্ডান ও ইরাক-এই চারটি দেশের বিমানবাহিনীতে দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশি বৈমানিক ও রাজনীতিবিদ। (জ. ১৯৪১)
| 1 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
১৫ জুন - বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান, রাজনীতিবিদ, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত মেয়র, কোভিড-১৯। (জ. ১৯৫৩)
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
২০ জুন - কামাল লোহানী, বাংলাদেশি সাংবাদিক ও সাহিত্যজন, শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক, কোভিড-১৯। (জ. ১৯৩৪)
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
৯ জুলাই - সাহারা খাতুন, বাংলাদেশি আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশের প্রথম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। (জ. ১৯৪৩)
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_438540_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6
|
২০২০
|
১১ জুলাই - এবিএম হোসেন, বাংলাদেশি ইতিহাসবিদ ও ইসলামি শিল্পকলা বিশেষজ্ঞ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ইমেরিটাস অধ্যাপক। (জ. ১৯৩৪)
| 0.5 | 478.059013 |
20231101.bn_9129_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
ক্রান্তীয় মণ্ডলে অবস্থিত হওয়ায় এই অঞ্চলের আবহাওয়া গরমকালে উষ্ম ও আর্দ্র ,শীতকালে শুষ্ক।গরমকালে গড় তাপমাত্রা থাকে ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াস।শীতকালে গড় তাপমাত্রা থাকে ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।বরষাকালে বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প সংগ্রহ করে মেঘ বৃষ্টি ঘটায়।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
নৈহাটির অতীত নাম ছিল নবহট্ট। এই শহরের পশ্চিম দিক দিয়ে বয়ে গেছে হুগলী নদী, যার অপর পাড়ে হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহর অবস্থিত। উত্তর দিকে হালিশহর, দক্ষিণ দিকে ভাটপাড়া; নৈহাটির পূর্ব দিকে রয়েছে গ্রামাঞ্চল। ঐতিহ্যশালী এই শহর বন্দে মাতরম গানের রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থল। এছাড়া বিখ্যাত মনীষী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, সাহিত্যিক সমরেশ বসু এবং গায়ক শ্যামল মিত্র এই শহরে বসবাস করেছেন।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
এখানে বেশ কিছু ছেলেদের এবং মেয়েদের স্কুল আছে। তাদের মধ্যে বাংলা মাধ্যম এর স্কুলগুলি হল নৈহাটি নরেন্দ্র বিদ্যানিকেতন, গরিফা উচ্চ বিদ্যালয়, নৈহাটি মহেন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়, নৈহাটি কাত্যায়নী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, নৈহাটি প্রফুল্ল সেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, বিজয়নগর উচ্চবিদ্যালয়, নৈহাটি দেশবন্ধু হাই স্কুল।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
হিন্দি মাধ্যম এর স্কুলগুলি হল গৌরীপুর হিন্দি হাই স্কুল, বিদ্যাবিকাশ হাই স্কুল। ইংরাজী মাধ্যম স্কুলের মধ্যে সেন্ট লুকস ডে স্কুল যা আই.এস. সি. ঈ, নিউ দিল্লি বোর্ড দ্বারা অনুমোদিত। এখানে অবস্থিত ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজ (১৯৪৭) আগে যেটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা অনুমোদিত ছিল এখন সেটি ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইউনিভার্সিটির দ্বারা অনুমোদিত। সকাল, দুপুর এবং বিকালের তিনটি আলাদা আলাদা বিভাগ আছে।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
এই শহরের বহু লোক কর্মসূত্রে রোজ কলকাতায় যাতায়াত করেন। ট্রেনে নৈহাটি থেকে কলকাতার শিয়ালদহ পৌছাতে মোটামুটিভাবে এক ঘণ্টা সময় লাগে। নৈহাটি রেলওয়ে স্টেশন একটি জংশন স্টেশন। কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন থেকে যে রেলপথটি নৈহাটি এসেছে তা নৈহাটির পর দুইভাগে ভাগ হয়েছে। একটি ভাগ গেছে নদীয়া জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর রানাঘাট হয়ে লালগোলা অভিমুখে এবং অপর ভাগটি গেছে হুগলি নদী পেরিয়ে ব্যান্ডেল স্টেশনে। হুগলি নদীর উপর জুবিলি ব্রিজটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু এবং এটি প্রায় একশো বছরেরও বেশি পুরোনো। বর্তমানে এই সেতুর পাশেই একটি নতুন সেতু ইতিমধ্যে নির্মিত হয়েছে এবং সেটাই এখন চালু আছে। জলপথ পরিবহনে নৈহাটি চুঁচুড়ার সাথে যুক্ত। ব্যারাকপুর - কাঁচরাপাড়া সড়ক ছাড়াও নিকটবর্তী কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে দ্বারা নৈহাটি সরাসরি কলকাতার সাথে সড়কপথে সংযুক্ত।
| 1 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে নৈহাটি শহরের জনসংখ্যা হল ২১৫,৪৩২ জন; এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%।পুরুষের জনসংখ্যার অনুপাতে বেশি। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৯৩.১৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৬.৩১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৭৫.০৬%; তার চাইতে নৈহাটি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। নৈহাটি শহরের জনঘনত্ব ১৮,৬৪১/ বর্গকিলোমিটার , যা বিশ্বে ৫০তম স্থানে।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, একজন প্রখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক, ভারততত্ত্ববিদ, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস রচয়িতা - তারও আদিবাড়ি এখানেই। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজকোষাগার থেকে চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। এই আবিস্কারের ওপর রচিত তার গবেষণা গ্রন্থ "হাজার বছরের পুরাতন বাঙ্গালা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গান ও দোঁহা" নামে ১৯১৬ সালে প্রকাশ পায়, যা বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন ও অমূল্য সম্পদ। এ ছাড়াও উনি অনেক প্রাচীন পুঁথি ও গ্রন্থ আবিষ্কার করেন।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
উনিশ শতকের নবজাগরনের অন্যতম রূপকার এবং বাংলা সাহিত্যে উপন্যাস স্বরূপটি যার হাতে প্রথম জনপ্রিয় রূপ পায়, তিনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তার জন্মও ১৮৩৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জুন এই নৈহাটি শহরে। উনি ওনার বাবার মত সরকারী চাকরি করতেন। ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর পদে নিযুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন। ওনার লেখা বিখ্যাত উপন্যাসগুলি হল- রাজসিংহ, দুর্গেশনন্দিনী, বিষবৃক্ষ, ইন্দিরা। এছাড়াও কমলাকান্তের মতো চরিত্রও তারই সৃষ্টি। "বঙ্গদর্শন" - এর মতো যুগান্তকারী পত্রিকার সম্পাদক তিনি। "আনন্দমঠ" উপন্যাসে ব্যবহৃত "বন্দেমাতরম" গানটি তৎকালীন সময়ের স্বদেশী আন্দোলনের বিপ্লবীদের প্রভাবিত করেছিলো।তার নামেই নৈহাটির ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_9129_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
নৈহাটি
|
পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক শ্যামল মিত্রেরও জন্মস্থান এখানে। ১৯২৯ সালের নভেম্বর মাসে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা চলচ্চিত্রে তার গাওয়া গান এখনও সমানভাবে জনপ্রিয়। "অমানুষ" চলচ্চিত্রে তাকে আমরা সুরকার হিসেবেও পাই। "আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে," "ওই আঁকা বাঁকা যে পথ," "জীবন খাতার প্রতি পাতায়" এই গানগুলি এত বছর পরেও মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
| 0.5 | 476.397302 |
20231101.bn_336847_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
কিউইক নদীড় তীরে আলেপ্পো শহর গড়ে ওঠে। এই নদী আলেপ্পোর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে শহরের দক্ষিণ দিকে চলে গেছে। তবে আলেপ্পোর প্রাচীন অংশ নদীর বাম পাশে অবস্থিত। এটি আগে আটটি পর্বত দ্বারা পরিবেষ্টিত ছিল। পর্বতগুলো হল তেল-আস-সাউদা, তেল-সাইসা, তেল-আস-সেফত্, তেল-আল-ইয়াসমিন, তেল-আল-আনসারি, আল-জাইলুম, বাহ্সিতা। এছাড়া পুরনো শহরটি একটি দেয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত ছিল। দেয়ালটি পরব্ররতিতে ভেঙে ফেলা হয়। এই দেয়ালে নয়টি প্রবেশপথ ছিল।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
আলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
প্রাচীন আমল থেকে আলেপ্পো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। ভৌগোলিকভাবে আলেপ্পোর অবস্থান বেশ গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য পথের সংযোগস্থলে অবস্থিত। ভারত, টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর অঞ্চল থেকে বাণিজ্য বেশি হত। ইউরোপীয়রা মিশর ও লোহিত সাগরের দিয়ে বাণিজ্য শুরুর পূর্ব পর্যন্ত আলেপ্পো দিয়েই অধিনাগশ বাণিজ্য পরিচালিত হত।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
আলেপ্পোর বাণিজ্যিক ইতিহাস অনেক পুরনো। আলেপ্পো ব্যবসায়িক সমিতি ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি আরব ও মধ্য প্রাচ্যের অন্যতম প্রাচীন ব্যবসায়িক সমিতি। অনেক ইতিহাসবেত্তার মতে কনস্টান্টিনোপল ও কায়রোর পরে আলেপ্পো উসমানীয় সাম্রাজ্যের সর্বাধিক উন্নত বাণিজ্যিক ও শিল্প নগরী ছিল।
| 1 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
আলেপ্পো সিরিয়ার সবচেয়ে বড় নগর। এর অর্থনীতি তৈরি পোশাক, রাসায়নিক পণ্য, ওষুধ শিল্প, কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়া, ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ, পানীয়, প্রকৌশল এবং পর্যটনের উপর নির্ভরশীল। আলেপ্পো দেশটির প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। এখানে দেশের উৎপাদিত পণ্যের ৫০ শতাংশের বেশি উৎপাদিত হয় এবং দেশটির মোট রপ্তানির ৫০% এরও বেশি আলেপ্পোর অবদান।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
আলেপ্পো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাতু ও পাথর উৎপাদন কেন্দ্র। এখানকার বার্ষিক প্রক্রিয়াকৃত স্বর্ণ উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৮.৫ টন যা সমগ্র সিরিয়ার উৎপাদিত স্বর্ণের ৪০ শতাংশেরও অধিক। আলেপ্পোর শিল্প নগর শেখ নাজার সিরিয়ার এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের মধ্যে অন্যতম বৃহৎ। আলেপ্পোর উত্তর-পূর্বে এটি ৪৪১২ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ২০১০ সালে এখানে ৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও অধিক বিনিয়োগ হয়। সরকার এখানে আরও হোটেল, প্রদর্শনী কেন্দ্র ও অন্যান্য সুবিধা সংবলিত স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে। শহরের পুরনো অংশে কারু ও লোক শিল্পজাত পণ্য পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় বিখ্যাত আলেপ্পো সাবান পৃথিবীর প্রথম কঠিন সাবান।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
আলেপ্পো সিরিয়া ও মধ্য প্রাচ্যের অন্যতম ক্রমবর্ধমান নগর। সিরিয়ার গ্রামাঞ্চল থেকে প্রচুর মানুষ আলেপ্পোতে আসছে অধিক উন্নত জীবিকার সন্ধানে। ফলে আলেপ্পোতে বাসস্থানের চাহিদাও বেড়ে গেছে। তাই আলেপ্পোতে অনেক আবাসিক ভবন ও স্থাপনা নির্মিত হচ্ছে। আলেপ্পোর বড় দুইটি নির্মাণ প্রকল্প হচ্ছেঃ প্রাচীন শহর পুনঃসংস্কার এবং কিউইক নদীর প্রবাহ পুনরায় খুলে দেয়া।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_336847_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8B
|
আলেপ্পো
|
সিরিয়ার প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে আলেপ্পোতে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবস্থিত। আলেপ্পো বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এখানে প্রাদেশিক কলেজ এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এগুলোতে সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল ছাড়াও পার্শ্ববর্তী দেশ এবং আরব দেশগুলো থেকেও শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা লাভ করতে আসে। আলেপ্পো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬০০০০। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮টি অণুষদ এবং ৮টি কারিগরী কলেজ রয়েছে।
| 0.5 | 475.118337 |
20231101.bn_877707_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর মূলত বাংলাদেশের মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা যা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে। এই বিভাগের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান ।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
কৃষি বিপণন উপদেষ্টা কৃষি বিপণন বিভাগ তৈরি জন্য ১৯৩৪ সালে প্রস্তাব করা হয়েছিল এবং পূর্ব বাংলায় কৃষি বিপণন বিভাগ ব্রিটিশ ভারতে গঠিত হয়েছিল ১৯৩৪ সালে। ১৯৪৩ সালে কৃষি ও শিল্প অধিদপ্তরের অধীনে স্থায়ীভাবে কৃষি বিপণন বিভাগ গঠন করে।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর একটি সরকারি অধিদপ্তর। এটি পরিচালনা করে থাকে সরকারি মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম । এটি ঢাকায় অবস্থিত।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মূল উদ্দেশ্য হলো জনগণকে সঞ্চয়ী হতে উদ্বুদ্ধ করা। সঞ্চয় স্কীমের মাধ্যমে আহরিত অর্থ দ্বারা জাতীয় বাজেট ঘাটতি পূরণ করা। বৈদেশিক নির্ভরতা হ্রাস এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করা।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি সরকারি সংস্থা বা অধিদপ্তর। দপ্তরটির প্রধান কার্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ১১২ সার্কিট হাউজ রোডে অবস্থিত।
| 1 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
নৌপরিবহন অধিদপ্তর বাংলাদেশের সরকারের একটি স্বায়ত্তশাসিত অধিদপ্তর। নৌপরিবহন অধিদপ্তর মূলত নৌপরিবহন ও চলাচলের জন্য দায়বদ্ধ থাকে। এটি ঢাকা, বাংলাদেশে অবস্থিত। এই অধিদপ্তর পরিচালনার মূল দায়িত্ব নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। এই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হলেন সৈয়দ আরিফুল ইসলাম।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
বন অধিদপ্তর হল বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সংযুক্ত একটি অধিদপ্তর। এটি প্রাকৃতিক বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, উন্নয়ন এবং কৃত্রিম বনায়ন নিয়ে কাজ করে। সদরদপ্তর অবস্থিত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। যিনি অধিদপ্তরের প্রধান তার পদবী হল সংরক্ষক এবং বর্তমান প্রধান বন সংরক্ষক হলেন মোহাম্মদ শফিউল আলম চৌধুরী।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
সামরিক গোয়েন্দা অধিদপ্তর (ডিএমআই) ছিল একটি ব্রিটিশ অধিদপ্তর। সেখানে সামরিক গোয়েন্দারা কাজ করে থাকে।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_877707_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0
|
অধিদপ্তর
|
মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স (এমআই) বা পাকিস্তান গোয়েন্দা বাহিনী অধিদপ্তর। এটা সদর দপ্তর করা হয় জেনারেল সদর দপ্তর (পাকিস্তান সেনাবাহিনী) রাওয়ালপিন্ডি, পাকিস্তানে।
| 0.5 | 474.835398 |
20231101.bn_84056_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
নাইট্রোগ্লিসারিন (NG) হলো নাইট্রেটিং গ্লিসারল সমৃদ্ধ একটি ভারী, বর্ণহীন, এবং তৈলাক্ত বিস্ফোরক পদার্থ। এটি ট্রাইনাইট্রোগ্লিসারিন, ১,২,৩-ট্রাইনাইট্রোক্সিপ্রোপেন এবং গ্লিসারিল ট্রাইনাইট্রেট ইত্যাদি নামেও পরিচিত। ১৮৬০-এর দশক থেকে এটি বিস্ফোরক উৎপাদনের জন্য কনস্ট্রাকশন এবং ডিমোলিশন শিল্পকারখানায় একটি কার্যকরী পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। একই সাথে ১৮৮০’র দশক থেকে এটি সশস্ত্র বাহিনীতেও বিস্ফোরক তৈরিতে ও কিছু কঠিন প্রপেলান্ট যেমন, করডাইট ও ব্যালিসটাইট-এ নাইট্রোসেলুলোজের গ্যালানটিনাইজার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চিকিৎসাশাস্ত্রে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সুরক্ষায়, যেমন এনজাইনা এবং ক্রনিক হার্ট ফেইলুর-এর ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার আছে। ফার্মাকোলজিতে নাইট্রোগ্লিসারিন গ্লিসারিল ট্রাইনাইট্রেট নামে পরিচিত।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
ব্লাক পাউডারের পর নাইট্রোগ্লিসারিন-ই প্রথম বিস্ফোরক যেটা সহজে প্রস্তুত করা যায় এবং ব্লাক পাউডার থেকেও শক্তিশালী। রসায়নবিদ অ্যাসকানিও সোবরেরো ১৮৪৭ সালে এটি আবিষ্কার করেন। তিনি তখন টুরিন বিশ্ববিদ্যালয়ে টিজে পিলোউজের অধীনে কাজ করছিলেন। তিনি প্রাথমিকভাবে তার আবিষ্কারের নাম দিয়েছিলেন পাইরোগ্লিসারিন, এবং তিনি এটিকে তার ব্যক্তিগত পত্র ও জার্নালের নিবন্ধে অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, এটা নাড়াচাড়া করা খুবই বিপজ্জনক ও অনেকটাই অসম্ভব।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
সোবেরোর একজন ফেলো ছাত্র ছিলেন আলফ্রেড নোবেল, যিনি ফর্মুলাটি তার বাড়ি সুইডেনে নিয়ে যান এবং এই বিপজ্জনক পদার্থটিকে কীভাবে নাড়াচাড়া করতে হবে সেই পরীক্ষা করতে থাকেন। ১৮৬৪ সালে হেলেনবোর্গের একটি পারিবারিক অস্ত্র কারখানায় এক নাইট্রোগ্লিসারিন বিস্ফোরণে তার ছোটো ভাই এমিলসহ এবং বেশ কয়েকজন শ্রমিক মারা যান। এক বছর পরে নোবেল আলফ্রেড নোবেল এন্ড কোম্পানির গোঁড়াপত্তন করেন। এ ফ্যাক্টরিতে তিনি নাইট্রোগ্লিসারিন ও গানপাউডারের তরল মিশ্রণ তৈরি উৎপাদন করতেন যার নাম তিনি দেন “ব্লাসটিং ওয়েল” বা বিষ্ফোরক তেল। এটা পরিবহন করা ছিলো খুবই ঝুকিপূর্ণ। এমনকি ক্রুমেলের এই কারাখানাটিও দুই বার মারাত্নক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
১৮৬৬ সালের এপ্রিলে তিন ক্রেট (এক প্রকার পাত্র) নাইট্রোগ্লিসারিন জাহাজে করে সেন্ট্রাল প্যাসিফিক রেলরোডের জন্য ক্যালিফোর্নিয়াতে পাঠানো হয়। তারা দেখতে চেয়েছিলেন যে, এটা কতোটা বিস্ফোরণ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এর মাধ্যমে সিয়েরা নেভাদার ভিতর দিয়ে ১,৬৫৯ ফুট (৫০৬ মিটার) দীর্ঘ সামিট টানেল তৈরির প্রকল্পের কাজের গতি বাড়াতে চেয়েছিলেন। কিন্তু একটা ক্রেট বিস্ফোরিত হয়ে সান ফ্রান্সিসকোতে ওয়েলস ফার্গোর অফিস উড়ে যায় এবং ১৫ জন মানুষ নিহত হন। এ ঘটনার পর ক্যালির্ফোনিয়াতে তরল নাইট্রোগ্লিসারিনের পরিবহন সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
পরবর্তীতে তরল নাইট্রোগ্লিসারিন আরো অনেক স্থানে নিষিদ্ধ করা হয়। এরকম অবস্থায় ১৮৬৭ সালে আলেফ্রেড নোবেল এন্ড কোম্পানি ডিনামাইট তৈরি করে। এতে নাইট্রোগ্লিসারিনের সাথে ক্রুমেল পাহাড়ে পাওয়া ডায়াটোমেসিউয়াস মাটি (জার্মান ভাষায় কাইসেলগার) ব্যবহার করা হয়। একই রকম মিশ্রণে তৈরি অন্যান্য বিস্ফোরক, যেমন ডুয়ালাইন (১৮৬৭), লিথোফ্র্যাকটিউর (১৮৬৯), এবং জেলিগনাইট (১৮৭৫), এছাড়াও
| 1 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
এভাবে আরো একটি আবিষ্কার, যেমন অ্যামিল নাইট্রেট বুকের ব্যথা উপশমে কার্যকর ভূমিকা রাখে। ডাক্তার উইলিয়াম মুরেল পরীক্ষা করে দেখেন যে নাইট্রোগ্লিসারিন এনজাইনা পেকটোরিসের উপশমে এবং রক্তচাপ কমাতে কাজ করে। ১৮৭৮ সালে তিনি তার রোগীদের ঔষধ হিসেবে স্বল্প মাত্রায় নাইট্রোগ্লিসরিন দেওয়া শুরু করেন। ১৮৭৯ সালে দ্য ল্যানসেট পত্রিকায় তার এই পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হলে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে। যে সকল রোগী নাইট্রোগ্লিসারিন বিস্ফোরণের সাথে পরিচিত তাদেরকে আতঙ্ক থেকে দূরে রাখতে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নাইট্রোগ্লিসারিনকে “গ্লিসারিল ট্রাইনাইট্রেট” বা “ট্রাইনাইট্রিন” নাম দেওয়া হয়।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
নাইট্রোগ্লিসারিনের শিল্পোৎপাদন সাধারণত সালফিউরিক এসিড ও নাইট্রিক এসিডের ৫০:৫০ মিশ্রণের মাধ্যমে করা হয়। এটি সাদা ধূমায়িত নাইট্রিক এসিড ও গাঢ় সালফিউরিক এসিড () মিশ্রিত করার মাধ্যমেও উৎপাদন করা যায়। উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য এ মিশ্রণে প্রায় সময়ই অতিগাঢ় সালফিউরিক অ্যাসিড হিসেবে অলিয়াম (বেশি পরিমাণ সালফার ট্রাইঅক্সাইড সমৃদ্ধ সালফিউরিক এসিড), এবং অ্যাজিওট্রপিক নাইট্রিক এসিড (যেখানে নাট্রিক এসিডের পরিমাণ শতকরা ৭০ ভাগ ও বাকিটুকু জল) ব্যবহার করা হয়।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
নাইট্রোগ্লিসারিন থেকে ১৮৭৫ সালে আলফ্রেড নোবেল ব্লাসটিং জিলেটিন (যা জেলিগনাইট নামেও পরিচিত) নামে একটি বিস্ফোরক আবিষ্কার করেন। বিস্ফোরকটি ছিলো নমনীয় এবং এর উৎপাদন খরচ ছিলো তুলনামূলক কম। তিনি এটি উৎপাদনে ব্যবহার করেন নাইট্রোগ্লিসারিন, কাঠের মণ্ড, এবং সোডিয়াম বা পটাশিয়াম নাইট্রেট।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_84056_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
নাইট্রোগ্লিসারিন
|
প্রথম ও দ্বিতীয়, উভয় বিশ্বযুদ্ধেই সামরিক কাজে প্রচুর পরিমাণ নাইট্রোগ্লিসারিন উৎপাদিত ও ব্যবহৃত হয়েছিলো।
| 0.5 | 474.320233 |
20231101.bn_752862_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%95
|
মহাসড়ক
|
চিনের মহাসড়ক নেটওয়ার্ক বিশ্বের দ্বিতীয় বিস্তৃত মহাসড়ক ব্যবস্থা, যার মোট দৈর্ঘ্য । চীনের এক্সপ্রেসওয়ে নেটওয়ার্ক বিশ্বের দীর্ঘতম এক্সপ্রেসওয়ে, এবং এটি দ্রুত বর্ধনশীল। ২০১১ সালের শেষদিকে এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় । শুধুমাত্র ২০০৮ সালেই এই নেটওয়ার্কে এক্সপ্রেসওয়ে যুক্ত হয়।
| 0.5 | 474.2948 |
20231101.bn_752862_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%95
|
মহাসড়ক
|
২০০৫ এর হিসাব অনুযায়ী, প্যান-আমেরিকান মহাসড়ক প্রায় দীর্ঘ, যা আমেরিকার বহু দেশকে সংযুক্ত করেছে। প্যান-আমেরিকান মহাসড়কটি বিচ্ছিন্ন হয়েছে কারণ এর দক্ষিণপূর্ব পানামার অংশে একটি উল্লেখযোগ্য ফাঁক রয়েছে, যেখানে ভারী বর্ষণ ও ভূখণ্ডের প্রকৃতির কারণে মহাসড়ক নির্মাণের জন্য একেবারেই উপযোগী নয়।
| 0.5 | 474.2948 |
20231101.bn_752862_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%95
|
মহাসড়ক
|
ট্রান্স-কানাডা মহাসড়কে (টিসিএইচ) একটি প্রধান রাস্তা, পশ্চিম প্রদেশের মধ্যে দিয়ে একটি নর্দার্ন রাস্তা এবং মধ্য ও পূর্ব প্রদেশে বেশ কয়েকটি শাখা রয়েছে। ২০০৬ এর হিসাব অনুযায়ী, প্রধান রাস্তাটি একাই দীর্ঘ ও সম্পূর্ণ ব্যবস্থাটির দৈর্ঘ্য ১০,৭০০ কি.মি.। টিসিএইচ দক্ষিণ কানাডায় পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত, যা দেশটির জনবহুল অংশ। এটি এর গতিপথে সকল প্রদেশের মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে বহু প্রধান নগরকেন্দ্র সমূহকে যুক্ত করে ও এদের প্রায় সবকয়টির রাজধানীতে পৌঁছায়। টিসিএইচ নিউফাউন্ডল্যান্ডের পূর্ব উপকূল থেকে শুরু হয়ে দ্বীপটিকে আড়াআড়িভাবে অতিক্রম করে ফেরির মধ্যমে মূল ভূখণ্ডে পৌঁছায়। এটি পূর্ব কানাডার উপকূলীয় প্রদেশগুলোকে অতিক্রম করে এবং একটি শাখা সড়ক ফেরি ও সেতুর দ্বারা প্রিন্স এডওয়ার্ড দ্বীপে পৌঁছায়। দেশটির মূল ভূখণ্ডের বাকি অংশ অতিক্রম করে এটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার ভ্যানকুভারে পৌঁছায় যেখানে একটি ফেরি ব্যবস্থা এটিকে ভ্যানকুভার দ্বীপপুঞ্জে ও ভিক্টোরিয়ার প্রাদেশিক রাজধানীতে নিয়ে যায়। এর সংখ্যাতাত্ত্বিক নামকরণের দায়ভার প্রদেশের উপর ন্যাস্ত ও সারাদেশে রুটের একটি মাত্র নম্বরের অস্তিত্ব নেই।
| 0.5 | 474.2948 |
20231101.bn_752862_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%95
|
মহাসড়ক
|
অস্ট্রেলিয়ার হাইওয়ে ১ এর দৈর্ঘ্য এর বেশি। এটি এই মহাদেশের সমগ্র উপকূলরেখা জুড়ে বিস্তৃত। অভ্যন্তরীণ অংশে অবস্থিত ফেডেরাল ক্যাপিটাল অফ ক্যানবেরা ছাড়া হাইওয়ে ১ অস্ট্রেলিয়ার সকল প্রধান শহরগুলোকে যুক্ত করে। যদিও ব্রিসবেন ও ডারউইন সরাসরি যুক্ত না হয়ে কিছুদূর বাইপাস দ্বারা সংযুক্ত। এছাড়াও, দ্বীপরাজ্য তাসমানিয়ার সাথে এর একটি ফেরি সংযোগ রয়েছে। এরপর হাইওয়ে ১ এর একটি দীর্ঘ শাখা লন্সেস্টন ও হোবার্টের (রাজ্যের রাজধানী) মত প্রধান শহরগুলোকে যুক্ত করে।
| 0.5 | 474.2948 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.