_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_401022_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
উপরে-বাম থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে: একটি ইন-লাইন 10BASE2 অ্যাডাপ্টার সহ একটি ইথারনেট ট্রান্সসিভার, একটি 10BASE5 অ্যাডাপ্টারের সাথে একটি অনুরূপ মডেলের ট্রান্সসিভার, একটি AUI কেবল, 10BASE2 BNC T-সংযোগকারী সহ একটি ভিন্ন শৈলীর ট্রান্সসিভার, দুটি 10BASE5 শেষ ফিটিং (N সংযোগকারী) , একটি কমলা "ভ্যাম্পায়ার ট্যাপ" ইনস্টলেশন টুল (যার এক প্রান্তে একটি বিশেষ ড্রিল বিট এবং অন্য প্রান্তে একটি সকেট রেঞ্চ রয়েছে), এবং DEC দ্বারা নির্মিত একটি প্রাথমিক মডেল 10BASE5 ট্রান্সসিভার (h4000)।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
হলুদ 10BASE5 তারের সংক্ষিপ্ত দৈর্ঘ্যের একটি প্রান্তে একটি N সংযোগকারী লাগানো থাকে এবং অন্য প্রান্তটি একটি N সংযোগকারী শেল ইনস্টল করার জন্য প্রস্তুত থাকে; অর্ধ-কালো, অর্ধ-ধূসর আয়তক্ষেত্রাকার বস্তু যেটির মধ্য দিয়ে কেবল যায় সেটি একটি ইনস্টল করা ভ্যাম্পায়ার ট্যাপ।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
ইথারনেট মূলত একটি সম্প্রচার ট্রান্সমিশন মাধ্যম হিসেবে কাজ করা একটি শেয়ার্ড কোএক্সিয়াল তারের মাধ্যমে কম্পিউটারের যোগাযোগের ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। ব্যবহৃত পদ্ধতিটি রেডিও সিস্টেমে ব্যবহৃত পদ্ধতির মতোই ছিল, সাধারণ তারের সাথে যোগাযোগের চ্যানেল সরবরাহ করে যা 19 শতকের পদার্থবিজ্ঞানে লুমিনিফেরাস ইথারের সাথে তুলনা করা হয়েছিল, এবং এই রেফারেন্স থেকে "ইথারনেট" নামটি উদ্ভূত হয়েছিল।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
অরিজিনাল ইথারনেটের শেয়ার্ড কোএক্সিয়াল ক্যাবল (ভাগ করা মাধ্যম) প্রতিটি সংযুক্ত মেশিনে একটি বিল্ডিং বা ক্যাম্পাস অতিক্রম করেছে। ক্যারিয়ার-সেন্স মাল্টিপল এক্সেস উইথ কলিশন ডিটেকশন (CSMA/CD) নামে পরিচিত একটি স্কিম কম্পিউটারের চ্যানেল শেয়ার করার পদ্ধতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই স্কিমটি প্রতিযোগিতামূলক টোকেন রিং বা টোকেন বাস প্রযুক্তির চেয়ে সহজ ছিল। )
| 1 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
যদিও একটি সাধারণ প্যাসিভ ওয়্যার ছোট নেটওয়ার্কের জন্য অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য, এটি বৃহৎ বর্ধিত নেটওয়ার্কের জন্য নির্ভরযোগ্য নয়, যেখানে একক জায়গায় তারের ক্ষতি, বা একটি খারাপ সংযোগকারী, পুরো ইথারনেট সেগমেন্টটিকে ব্যবহার অযোগ্য করে তুলতে পারে।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
1980-এর দশকের প্রথমার্ধে, ইথারনেটের 10BASE5 বাস্তবায়নে 0.375 ইঞ্চি (9.5 মিমি) ব্যাসের একটি সমাক্ষীয় তারের ব্যবহার করা হয়েছিল, যাকে পরে পুরু ইথারনেট বা পুরুত্ব বলা হয়। এর উত্তরসূরী, 10BASE2, যাকে বলা হয় পাতলা ইথারনেট বা থিননেট, RG-58 সমাক্ষ তারের ব্যবহার করেছে। তারের ইনস্টলেশন সহজ এবং কম ব্যয়বহুল করার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_37
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
যেহেতু সমস্ত যোগাযোগ একই তারে হয়, তাই একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রেরিত যেকোন তথ্য সকলের দ্বারা গৃহীত হয়, এমনকি যদি সেই তথ্য শুধুমাত্র একটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে হয়।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_401022_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
|
ইথারনেট
|
একটি সংঘর্ষ ঘটে যখন দুটি স্টেশন একই সময়ে প্রেরণ করার চেষ্টা করে। তারা প্রেরিত ডেটা দূষিত করে এবং স্টেশনগুলিকে পুনরায় প্রেরণের প্রয়োজন হয়। হারিয়ে যাওয়া ডেটা এবং পুনরায় সংক্রমণ থ্রুপুট হ্রাস করে। সবচেয়ে খারাপ ক্ষেত্রে, যেখানে সর্বাধিক অনুমোদিত তারের দৈর্ঘ্যের সাথে সংযুক্ত একাধিক সক্রিয় হোস্ট অনেকগুলি ছোট ফ্রেম প্রেরণ করার চেষ্টা করে, অতিরিক্ত সংঘর্ষ নাটকীয়ভাবে থ্রুপুট হ্রাস করতে পারে।
| 0.5 | 518.460193 |
20231101.bn_782067_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
২। হাফিয বিন হাজার ‘নুখবাতুল ফিকার’ (৪/৭২৪) গ্রন্থে বলেন: তাবি‘ঈ হচ্ছেন- যিনি সাহাবীর সাক্ষাৎ পেয়েছেন।
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
৩। ইব্ন কাসীর বলেন: খতিব আল-বাগদাদী বলেন: তাবি‘ঈ হচ্ছেন যিনি রাসূল নবুয়তের পরে জন্ম গ্রহণ করেছেন এবং তার সাহাবীর দেখা পেয়েছেন ।
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
৪। হাকেমের বক্তব্যের দাবী হচ্ছে- যিনি সাহাবীর সাক্ষাৎ পেয়েছেন তাকে তাবি‘ঈ বলা যাবে। সাহাবীর থেকে শিক্ষা লাভ না করে থাকে ।
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
১। ইমাম আল-বুখারী (৩৬৫১) ও ইমাম মুসলিম (২৫৩৩) হতে বর্ণিত, ইব্ন মাস্‘ঊদ থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী ﷺ বলেন: “সর্বোত্তম মানুষ হচ্ছে- আমার প্রজন্ম। এরপর যারা আসবে তাঁরা । এরপর যারা আসবে তাঁরা । অতঃপর এমন কওম আসবে যাদের সাক্ষ্য হলফের পিছনে, হলফ সাক্ষ্যের পিছনে ছুটাছুটি করবে।”
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
عن أبي سعيد رضي اللّٰه عنه،عن النبيّ صلى اللّٰه عليه وسلم،قال:يأتي على الناس زمان يغزون،فيقال لهم:فيكم من صحب الرسول صلى اللّٰه عليه وسلم،فيقولون نعم،فيفتح عليهم،ثم يغزون،فيقال لهم هل فيكم من صحب من صحب الرسول صلى اللّٰه عليه وسلم؟فيقولون نعم،فيفتح لهم
| 1 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
হযরত আবূ সা‘ঈদ থেকে বর্ণিত,রাসূল ﷺ বললেন, লোকদের নিকট এমন যুগ আসবে যে,তারা যুদ্ধ করবে,তখন তাদের বলা হবে,তোমাদের মধ্যে এমন ব্যক্তিও কি আছেন, যিনি রাসূল ﷺ-এর সাঙ্গ পেয়েছেন? তখন তারা বলবেন হ্যাঁ। তখন (ছাহাবাহ্দের বরকতের দরুন) তাদেরকে বিজয় দেয়া হবে। তারপর তারা জিহাদ করবেন, তখন তাদের বলা হবে তোমাদের মধ্যে এমন ব্যক্তি কি আছেন, যিনি রাসূল ﷺ-এর ছাহাবাহ্দের সহচর্য পেয়েছেন? তখন তারা বলবেন হ্যাঁ। তখন তাদেরকে বিজয় দিয়ে দেয়া হবে।
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
ইসলামের অন্ত্যন্ত মূল্যবান ব্যক্তিবর্গ হচ্ছেন তাবেয়ীগন । অনেক ইসলাম ধর্মের মনীষী রয়েছে এর মধ্যে । কিছু নাম উল্লেখ্যঃ
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
১। বিশুদ্ধ মতানুযায়ী নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রজন্ম হচ্ছে-সাহাবায়ে কেরাম। দ্বিতীয় প্রজন্ম হচ্ছে- তাবেয়ীগণ। তৃতীয় প্রজন্ম হচ্ছে- তাবে-তাবেয়ীগণ। [ইমাম নববী রচিত সহিহ মুসলিমের ব্যাখ্যাগ্রন্থ (১৬/৮৫) থেকে সমাপ্ত]
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_782067_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80
|
তাবেয়ী
|
হাদিসের বাণী: “রাসুল প্রজন্মের যারা তাঁরা হচ্ছেন "সাহাবীগণ" । এদের পরে যারা তারা হচ্ছেন- "তাবেয়ীগণ" । এরপর তাদের পরে যারা তারা হচ্ছেন- "তাবে-তাবেয়ীগণ" । ফাতহুল বারী (৭/৬) থেকে সমাপ্ত।
| 0.5 | 514.479491 |
20231101.bn_33536_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
জাতিস্মরদের পূর্বজন্ম মনে রাখার অলৌকিক ক্ষমতা থাকে। প্রায় ২০ শতাংশ মার্কিনী পুনর্জন্মে বিশ্বাস করে। জাতিস্মরদের অস্তিত্ব মেনে নেওয়া মানে পূর্বজন্ম এবং পুনর্জন্মে বিশ্বাস করা। যাঁরা জাতিস্মরদের সন্দেহের চোখে দেখেন তারা বলেন যে এই পূর্বজন্ম মনে রাখা স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই নয়। আবার অনেক বৈজ্ঞানিক বলেন যে পুনর্জন্মকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে প্রমাণ করা সম্ভব। পৃথিবীর বহু স্থানে ছোট শিশুরা নিজেদের জাতিস্মর হিসাবে ঘোষণা করে। এদের বয়স সাধারণত দুই থেকে পাঁচ বছর হয়। অনেক সময় এরা, এদের ব্যবহারে, একরকম ভীতি প্রদর্শন করে। দেখা যায় যে ওই শিশুদের পূর্বজন্ম সংক্রান্ত বক্তব্যে ভীতির কারণ পাওয়া যায় । বহু ক্ষেত্রে জাতিস্মরের পূর্বজন্মের পরিবারের সঙ্গে বর্তমান জন্মের পরিবারের কোন সম্পর্ক অথবা পরিচয় থাকে না। সাধারণত সাত বছর বয়স অবধি জাতিস্মরেরা পূর্ব জীবন মনে রাখতে পারে।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
ক্যারল ব্যোমানের বইয়ে জাতিস্মরদের বিবরণ আছে। ক্যারল মনে করেন জাতিস্মরদের পূর্বজন্মের বিবরণ কল্পনা প্রসূত নয়। ওনার মতে কল্পনা মনের ব্যাপার। জাতিস্মরদের কাছে পূর্বজীবন হল সত্যি ঘটনার পূণাঙ্গ মানসিক চিত্র। একমাত্র একজন সূক্ষ অনুভূতিসম্পন্ন মানুষের পক্ষেই এর তফাৎ করা সম্ভব।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
জাতিস্মরদের নিয়ে গবেষণায় অন্যতম উল্লেখযোগ্য নাম ইয়ান স্টেভেনসন । তিনি জাতিস্মরদের নিয়ে গবেষণা পঞ্চাশের দশক থেকে শুরু করেন। তার প্রকাশনার সংখ্যা অনেক এবং অনেকেই তার লেখার মধ্যেও বৈজ্ঞানিক সত্য খুঁজে পান।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
কিন্তু সবাই এঁদের লেখার সমর্থক নন। জাতিস্মর গবেষকদের কাজের নিষ্ঠা মেনে নিলেও নানারকম প্রশ্ন থেকে যায়। যেমনঃ
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
(ক) জাতিস্মর সেই সব সমাজেই আবিষ্কার হয়, যেখানে পূর্বজন্ম এবং পুনর্জন্মের মতবাদের উপর প্রবল বিশ্বাস। যেমন যেখানে জাতিস্মরদের লিঙ্গ পরিবর্তনের উপর বিশ্বাস নেই, সেখানে জাতিস্মরদের বর্তমান এবং পূর্বজন্মের মধ্যে লিঙ্গ পরিবর্তনের নজির পাওয়া যায় না। আবার যে সমাজ বিশ্বাস করে যে মৃত্যর পরে তৎক্ষণাৎ পুনর্জন্ম সম্ভব , সেই সমাজে সেইরকমই দেখা যায়।
| 1 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
(খ) অধিকাংশ ক্ষেত্রে জাতিস্মরের পূর্বজীবন সেই সমাজ অথবা পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। যদি পিতৃশাসিত সমাজ হয়, তাহলে জাতিস্মরের পূর্বজীবন পিতার পরিবারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। যদি মাতৃশাসিত সমাজ হয় তাহলে এর উল্টো হয়।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
(গ) জাতিস্মরের পূর্বজন্মের ঘটনার বিশ্লেষণগুলি প্রধানত সামাজিক বিশ্বাস এবং রীতির উপর নির্ভরশীল। কিছু বিশ্লেষণ চক্রাকার। অর্থাৎ শুরু এবং শেষ নেই।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
• লাল, প্রায় রক্তবর্ণ জন্মদাগ থেকে নাকি বোঝা যায়, এই দাগের অধিকারীর পূর্বজন্ম খুব দূরবর্তী নয়। এই দাগ পূর্বজন্মে পুড়ে যাওয়ার দাগও হতে পারে। যদি লাল দাগ হালকা হয়, তা হলে বুঝতে হবে, পূর্বজন্মে দহনক্ষতের নিরাময় হয়েছিল।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_33536_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B0
|
জাতিস্মর
|
• বুলেটক্ষতের মতো দাগ যদি হালকা রঙের হয়ে থাকে, বুঝতে হবে সেই ব্যক্তির বিগত জীবনে অস্ত্রক্ষত খুবই গভীর ছিল। হয়তো অস্ত্র শরীরের ভিতরে প্রবেশ করেছিল।
| 0.5 | 513.537966 |
20231101.bn_346515_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
পটুয়াখালী পটুয়াখালী জেলার একটি শহর এবং জেলা সদর যা বরিশাল বিভাগের লাউকাঠি নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। এটি পটুয়াখালী জেলার প্রশাসনিক সদর দফতর এবং দেশের অন্যতম প্রাচীন শহর এবং পৌর এলাকা। পটুয়াখালী পৌরসভা ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শহরটি ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে ৬৯,৮৩৭ জনসংখ্যাবিশিষ্ট যারা ৩৩.৭০ কিলোমিটার আয়তন জুড়ে বাস করে।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
"পটুয়াখালী" নামের উৎস সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। জনসাধারণের বিশ্বাস অনুসারে এই নামটি বাংলা নাম থেকে উদ্ভূত হয়েছে "পাতুয়ার খাল" যা বর্তমানে পটুয়াখালী শহরের মধ্যে দিয়ে বয়ে গিয়ে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পতিত হয়েছে। কথিত আছে যে সপ্তদশ শতাব্দীর শুরুতে পর্তুগিজ জলদস্যুরা এই খাল দিয়ে এই অঞ্চলে নিয়মিত আক্রমণ চালাত। স্থানীয় লোকেরা এর নামকরণ করেছিলেন "পাতুয়ার খাল" যার নাম এখন "পটুয়াখালী"। অস্ট্রিক বংশোদ্ভূত লোকেরা সম্ভবত এই অঞ্চলে সর্বপ্রথম স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছিলেন।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
ঐতিহাসিকভাবে, চৌদ্দ শতকে পটুয়াখালী চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের অংশ ছিল। বর্তমান শহরটি তখন জঙ্গলে পূর্ণ ছিল এবং নদীর তীরে একটি ছোট বাজার সপ্তাহে একবার বসতো। বাংলায় ব্রিটিশ শাসনামলে পটুয়াখালী শহরের ভূখন্ডের মালিক ছিল এক জমিদার পরিবার। ১৮৬৮ সালে বিচারকের সমন্বয়ে একটি সিভিল কোর্ট গঠন করা হয় এবং ব্রজমোহন দত্ত এর সহায়তায় ১৮৭১ সালে পটুয়াখালীকে তৎকালীন বরিশাল জেলার একটি মহকুমা প্রতিষ্ঠা করা হয়। নদীর উত্তর তীরে, লাউকাঠি গ্রামে, মহকুমার প্রধান জমিদারদের তহসিল কাচারি অবস্থিত ছিল। ঢাকা, ফরিদপুর এবং বরিশাল জেলা থেকে জনসংখ্যার আগমনের সাথে সাথে ধীরে ধীরে একটি ইংরেজ বাজার, একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল এবং একটি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একই সাথে বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিও এখানে ব্যবসার গোড়াপত্তন করল। উচ্চ বিদ্যালয়টি এবং বেগম হাসপাতাল সম্ভবত তখন শহরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সরকারী প্রতিষ্ঠান ছিল। ১৮৮৭ সালে উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ১৯০৪ সালে বিদ্যালয়ের সাথে একটি ছাত্রাবাস সংযুক্ত হয়। হাসপাতালটি ১৮৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এবং ১৯০৪ সালে একটি নতুন ভবন তৈরি করা হয়েছিল, যার পুরো ব্যয়ভার বহন করেন ঢাকার নবাব খাজা আহসানুল্লাহ। তখনকার সময়ে নবাবের স্ত্রীদের উপাধি হিসেবে নামের সাথে বেগম শব্দটি যুক্ত করা হতো, তাই নবাব আহসানুল্লাহর স্ত্রীর নামানুসারে হাসপাতালটির নামকরণ করা হয় বেগম হাসপাতাল। ভাত, জ্বালানী কাঠ, স্থানীয় তাঁতিদের তৈরি মোটা কাপড় এবং হোগলা মাদুর ছিল ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান জিনিস। ১৯১১-১২ সালে একটি হোসিয়ারি কারখানা
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৮৯২ সালের ১লা এপ্রিল পটুয়াখালী পৌরসভা গঠনের মাধ্যমে পটুয়াখালী পৌরশহরের মর্যাদা লাভ করে। কমিশনাররা প্রথমে মনোনীত হন, তবে ১৯০০ সালে নির্বাচনী ব্যবস্থা চালু হয়েছিল। ১৮৭১ সালে স্থানীয় বোর্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
পটুয়াখালীর দুটি জনপ্রিয় খেলা হল ক্রিকেট এবং ফুটবল এবং স্থানীয় জনপ্রিয় খেলাগুলি হল কাবাডি, খো খো, লাঠি খেলা। শহরে পটুয়াখালী স্টেডিয়াম নামে একটি স্থানীয় স্টেডিয়াম রয়েছে। এটি স্থানীয় ক্রীড়া এবং জাতীয় অনুষ্ঠানের ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়। পটুয়াখালীর উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড় যারা জাতীয় দলে খেলেছেন তাদের মধ্যে কামরুল ইসলাম রাব্বি ও সোহাগ গাজী অন্যতম।
| 1 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
পটুয়াখালী শহরটি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সমৃদ্ধ। পটুয়াখালী সরকারী জয়ন্তী উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশের প্রাচীনতম এবং একটি বিখ্যাত স্কুল। স্থানীয় মাননীয় ব্যক্তিত্ব ও আধিকারিকদের দ্বারা এটি ১৮৭৬ সালে পটুয়াখালী প্রবেশিকা বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৮৪ সালে তৎকালীন এসডিও মিঃ ফয়েজ উদ্দিন হোসেইন একটি নতুন জায়গা বরাদ্দ দিয়েছিলেন এবং স্থানীয় জনগণের অর্থের সাহায্যে একটি এক তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করেছিলেন। ১৮৮৭সালে, বিদ্যালয়টি নতুন জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয় এবং রানী ভিক্টোরিয়া সিংহাসনে আরোহণের অনুষ্ঠানের স্মারকলিপি হিসাবে নতুন নামকরণ করা হয় "পটুয়াখালী জয়ন্তী উচ্চ বিদ্যালয় বিদ্যালয়"। শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে পটুয়াখালীতে উচ্চ শিক্ষার জন্য পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। শহরে উল্লেখযোগ্য কলেজ এবং স্কুল রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে: পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ, পটুয়াখালী সরকারী কলেজ, পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ,পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়,লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারি, পটুয়াখালী টাউন উচ্চ বিদ্যালয়, পটুয়াখালী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পটুয়াখালী কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শ্রীরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ওয়াজেদাবাদ মোস্তফাবিয়া ফাজিল মাদ্রাসা ইত্যাদি। এগুলি ছাড়াও শহরে দুটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, একটি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এবং একটি ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট রয়েছে। শিক্ষাগত কার্যক্রম বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে পরিচালিত হয়।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
শহরে ব্যবহৃত প্রধান পরিবহন ব্যবস্থা হল রিকশা, অটোরিকশা, বাস, মিনি বাস, বাইক এবং মোটর গাড়ি। পটুয়াখালী শহরে সড়ক ও নৌপথ ঊভয়ভাবে যাওয়া যায়। শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে চৌমুহনীতে একটি বাস স্টেশন এবং অপর প্রান্তে অবস্থিত একটি লঞ্চ টার্মিনাল রয়েছে যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে। এই অঞ্চলে কোনও রেলপথ নেই।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
পটুয়াখালীর বেশিরভাগ মানুষ মুসলমান (৮৬.০৯%), অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলিতে হিন্দু (১৩.৮৩%) এবং অন্যান্য ধর্মের খুব কম সংখ্যক রয়েছে, প্রধানত খ্রিস্টান (০.০১%) এবং বৌদ্ধ (০.০৭%)।
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_346515_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
পটুয়াখালী
|
একেএম ফজলুল হক (সার্জন), ইন্দো-বাংলা উপমহাদেশের পাইওনিয়ার কালোরেক্টাল সার্জন (ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল এবং পাকিস্তান)
| 0.5 | 513.264699 |
20231101.bn_83214_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল অধ্যাত্ম রামায়ণ। এই অংশে হিন্দু দেবতা রামের প্রতি ভক্তি এবং অদ্বৈত বেদান্তের সঙ্গে শাক্তধর্মের মিলনের প্রয়াস দেখা যায়। অধ্যাত্ম রামায়ণ ৬৫টি অধ্যায় ও ৪,৫০০ শ্লোকে বিন্যস্ত।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ হল প্রাচীনতম পুরাণগুলির অন্যতম। তবে এই পুরাণের প্রাচীনতম অংশটি কবে রচিত হয়েছিল, তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। ২০শ শতাব্দীর প্রথম ভাগের ভারতীয় গবেষক দীক্ষিতর পুরাণগুলির প্রাচীনতর সময়কালের পক্ষে মতপ্রকাশ করেছিলেন। তার মতে ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতাব্দীতে রচিত হয়েছিল। তবে পরবর্তীকালের গবেষকদের অধিকাংশই মনে করেন, ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ এর প্রায় কয়েক শতাব্দী পরে রচিত। তাদের মতে, এই পুরাণ রচিত হয়েছিল খ্রিস্টীয় ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যবর্তী কোনো এক সময়ে। ওয়েন্ডি ডনিগার মনে করেন, এই পুরাণ রচিত হয়েছিল আনুমানিক খ্রিস্টীয় ৪র্থ থেকে ১০ম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে। তবে তিনি এও বলেছেন যে, পৌরাণিক সাহিত্যের সঠিক কালনির্দেশ করা একটি ভ্রান্ত “রাসায়নিক অনুসন্ধান”। লুডো রোচারের মতে, ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের প্রচলিত পাঠটি সাধারণত খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দ নাগাদ রচিত হয়েছে বলেই অনুমিত হয়।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
১০ম শতাব্দীর পর ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের পাঠটি বারবার পরিমার্জিত হয়। সম্ভবত তখনই এই গ্রন্থের পুরনো অংশগুলি বাদ দিয়ে নতুন অংশগুলি সংযোজিত হয়। ১৩শ শতাব্দীর যাদব রাজবংশ গবেষক হেমাদ্রি সেই সময়ে প্রচলিত ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থ থেকে অনেকগুলি অংশ নিজের রচনায় উদ্ধৃত করেছিলেন। কিন্তু এই অংশগুলি অধুনা প্রচলিত পাঠে পাওয়া যায় না। এর থেকেই অনুমিত হয় যে এই গ্রন্থের ১৩শ শতাব্দীর পাঠটি প্রচলিত পাণ্ডুলিপিগুলির পাঠের থেকে অনেকটাই আলাদা ছিল।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অংশ অধ্যাত্ম রামায়ণ সম্ভবত পরবর্তীকালে রচিত। আনুমানিক ১৫শ শতাব্দীতে অদ্বৈতবাদী পণ্ডিত রামানন্দ এটি রচনা করেন। উল্লেখ্য, রামানন্দ ছিলেন রামানন্দী সম্প্রদায় নামে পরিচিত আধুনিক এশিয়ার বৃহত্তম সন্ন্যাসী সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা। অধ্যাত্ম রামায়ণ অংশটি পরবর্তীকালে এই পুরাণের সঙ্গে যুক্ত হয়। হিন্দুধর্মের রাম-উপাসক সম্প্রদায়ের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগ্রন্থ।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
১৯শ শতাব্দীর মধ্যভাগে ঔপনিবেশিক যুগের ওলন্দাজ গবেষকরা ইন্দোনেশিয়া থেকে অন্যান্য পুরাণের সঙ্গে একটি যবদ্বীপীয় ব্রহ্মাণ্ড আবিষ্কার করেন। এগুলির মূল সংস্কৃত পাঠগুলি হয় হারিয়ে গিয়েছে, নয় এখনও আবিষ্কৃত হয়নি। যবদ্বীপীয় ব্রহ্মাণ্ড অনুবাদ করেন ওলন্দাজ সংস্কৃত বিশেষজ্ঞ জন গোন্ডা। তিনি তার গ্রন্থে ভারতে প্রাপ্ত এই পুরাণের সংস্কৃত পাঠটির সঙ্গে যবদ্বীপীয় পাঠটির তুলনামূলক আলোচনাও করেন।
| 1 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের মূল পাঠটি পাওয়া যায় না। যে সব স্বতন্ত্র অংশ বা অধ্যায়গুলিকে এই পুরাণের অংশ বলে দাবি করা হয়, ১৯শ শতাব্দীর গবেষকেরা প্রথমে সেগুলি নির্দিষ্ট করে সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন। এই অধ্যায়গুলির অনেকগুলিই পরবর্তীকালে জাল বলে প্রমাণিত হয়। অসাধু ব্যক্তিরা ১৯শ শতাব্দীতে এগুলি বিক্রয় করেছিল। উইলসনের মতে, পরবর্তীকালে দুষ্প্রাপ্য কিছু রচনা গোচরে আসে, যেগুলিকে সমগ্র পুরাণ বলে দাবি করা হতে থাকে।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের প্রকাশিত পাণ্ডুলিপিগুলি তিনটি ‘ভাগ’ বা খণ্ডে বিভক্ত। প্রথম ভাগটি আবার দুটি ‘পদ’ বা উপখণ্ডে বিভক্ত। অন্যান্য ভাগগুলিতে একটি মাত্র ‘পদ’ই দেখা যায়। প্রথম ভাগে ৩৮টি ‘অধ্যায়’ রয়েছে। দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে ৭৪টি ‘অধ্যায়’ এবং তৃতীয় ভাগে রয়েছে ৪৪টি ‘অধ্যায়’। এইভাবে প্রকাশিত গ্রন্থটিতে মোট ১৫৬টি অধ্যায় দেখা যায়।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
রোচার বলেছেন, বিভিন্ন পাণ্ডুলিপির আকারে আরও কিছু অপ্রকাশিত পাঠ নানান গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত আছে। এগুলি বিন্যাসের দিক থেকে পরস্পর স্বতন্ত্র। উদাহরণস্বরূপ, এই পুরাণের অন্তর্গত নাসিকেতোপাখ্যান অংশটি একটি পাঠে ১৮টি অধ্যায়ে এবং অপর একটি পাঠে ১৯টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত। মরিস উইন্টারনিজ এটিকে প্রাচীন কঠ উপনিষদে প্রাপ্ত নচিকেতার “সুন্দর প্রাচীন কিংবদন্তিটির” কলুষিত “বর্ণহীন, বৃহত্তর সংস্করণ” বলে উল্লেখ করেন।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_83214_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3
|
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ
|
কিংবদন্তি ও অন্যান্য পুরাণের মতে, ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থে ১২,০০০ শ্লোক রয়েছে। কিন্তু বেঙ্কটেশ্বর প্রেস থেকে প্রকাশিত পাণ্ডুলিপিটিতে শ্লোকের সংখ্যা ১৪,২৮৬। ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের ইন্দোনেশীয় সংস্করণটি আরও ক্ষুদ্রতর। এতে বাহ্যিক অলংকরণ কম। কিন্তু সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যই এতে স্থান পেয়েছে। এই সংস্করণে ভবিষ্যদ্বাণী-সংক্রান্ত অধ্যায়গুলি নেই। এই অধ্যায়গুলি শুধুমাত্র ভারতীয় সংস্করণের প্রকাশিত গ্রন্থগুলিতেই পাওয়া যায়। এর থেকে অনুমিত হয় যে, এই পুরাণের প্রাচীন ভারতীয় সংস্করণটি আরও ক্ষুদ্রতর ছিল। সেটির বিন্যাসও অন্যরকম ছিল এবং তাতেও ভবিষ্যদ্বাণী-সংক্রান্ত অংশগুলি ছিল না।
| 0.5 | 513.166916 |
20231101.bn_371450_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
লাত বা আল-লাত (আরবী: اللات) ছিলেন আরবের প্রাক-ইসলামী যুগের একজন দেবী। তিনি মক্কার তিনজন প্রধান দেবীর একজন। মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শরীফের ৫৩ নম্বর সুরা নজমের ১৯ নম্বর আয়াত বা বাক্যে লাতের কথা বর্ণিত হয়েছে যা থেকে জানা যায় ইসলাম পূর্ববর্তী সময়ে আরবের অধিবাসীগন মানাত ও উজ্জার সাথে লাতকে আল্লাহর মেয়ে হিসেবে বিবেচনা করত।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
মুহাম্মদ এর নির্দেশে তায়েফ এ লাতের মন্দির গুড়িয়ে দেয়া হয়। তায়েফের গোত্রবাসীদের ক্ষমা করার পূর্বে লাতের মূর্তি ধ্বংস করার দাবী করেছিলেন মুহাম্মদ ।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
পুরাতন উৎস থেকে জানা যায় আল-লাত ছিলো মেসোপটেমীয়দের পাতালের দেবী, যিনি এরেশকিগাল নামে পরিচিত, কার্থেজে তাকে আল্লাতু নামে ডাকা হতো।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
পেত্রার নবতাঈগণ এবং হাত্রার জনসাধারণ লাতের পূজা করতো। তাকে গ্রীক দেবী এথেনা ও টাইচি এবং রোমান দেবী মিনার্ভার সাথে তুলনা করা হতো। প্রাচীন পূঁথিতে তাকে মহান দেবী নামে সম্বোধন করা হয়েছে।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম শতকে তার লেখায় লাতকে আফ্রোদিতির সমতুল্য বলে উল্লেখ করেছেন।
| 1 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
হেরোডোটাসের মতানুসারে প্রাচীন আরবগণ দুইজন ঈশ্বরে বিশ্বাস করতঃ তারা ডায়োনিসাস এবং স্বর্গীয় আফ্রোডাইট ছাড়া অন্য কোনো দেবতাকে বিশ্বাস করে না; এবং তারা বলে যে তারা ডায়োনিসাসের মতো চুল পরে, মাথার চারপাশে কেটে দেয় এবং মন্দিরগুলি শেভ করে। তারা ডায়োনিসাসকে ডাকে,ওরোটাল্ট; এবং অ্যাফ্রোডাইট,আলিলাত।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
আল কোরআনের সুরা নজমে উজ্জা এবং মানাতের সঙ্গে লাতকে উল্লেখ করা হয়েছে ১৯ নম্বর আয়াতে। আল কোরআন, সুরা নজম, আয়াত ১৯,২০
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
হিশাস্ম ইবনে আল কালবি লিখিত কিতাব আল আসনাম (মূর্তি সম্পর্কিত বই) থেকে জানা যায় ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে আরবগণ বিশ্বাস করতেন লাত কাবা শরীফে বাস করেন। এবং সেখানেও তার একটি মূর্তি স্থাপিত ছিলো।
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_371450_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4
|
লাত
|
আল-লাত এর দায়িত্বে ছিল সাকিফ গোত্রের বনু আত্তাব ইবনে মালিক, যে এর উপর একটি প্রাসাদ নির্মাণ করে। কুরাইশসহ অন্যান্য আরবরা একে অনেক সম্মান করত। তারা এই দেবীর নামে তাদের সন্তানদের নাম রাখত 'জায়েদ আল-লাত' এবং 'তাইম আল-লাত' এভাবে। আল তায়েফ মসজিদের মিনারের বামদিকে এটি দাঁড় করানো ছিল। সাকিফ গোত্র ইসলাম গ্রহণ না করা পর্যন্ত আল লাতের উপাসনা অব্যাহত রেখেছিল। যখন আল্লাহর নবী (হযরত মুহাম্মদ সা.) আল মুগিরাহ ইবনে-শুবাহকে পাঠান, তিনি একে ধ্বংস করেন এবং তার মন্দির মাটির সাথে মিশিয়ে দেন।Oxfordislamicstudies.com
| 0.5 | 511.625631 |
20231101.bn_18582_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
একটি জলোচ্ছ্বাস, বিভিন্ন আকার নিতে পারে। এটি হতে পারে সমুদ্রের ছোটো ঢেউয়ের মতো, যে ক্ষেত্রে তরঙ্গের গতিপথের সম্মুখ অংশ তথা তরঙ্গমুখ ধীরে ধীরে উচ্চতা হারাতে থাকে (রোলার হিসেবে পরিচিত) ― হাইড্রোলিক জাম্পের মতো। আরেকটি ধরন হল আনডিউলার জলোচ্ছ্বাস, যেখানে পানির গতিপথের একটি মসৃণ তরঙ্গমুখ থাকে এবং এর পিছে থাকে অগৌণ তরঙ্গগুচ্ছ, যাকে ওয়েল্পস বলা হয়। বড় জলোচ্ছ্বাসগুলো জাহাজ চলাচলের জন্য বিশেষভাবে অনিরাপদ হতে পারে কিন্তু এটি রিভার সার্ফিংয়ের সুযোগ করে দেয়।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
জলোচ্ছ্বাসের দুটি মূল বৈশিষ্ট্য হলো তীব্র অস্থিরতা এবং প্রবাহ এগিয়ে যাওয়ার সময়কার অশান্ত মিশ্রণ (টার্বুলেন্ট মিক্সিং) ও এর সাথে যুক্ত হওয়া গর্জন। জোয়ারের দৃশ্যমান পর্যবেক্ষণ ক্রমবর্ধমান পানির অস্থির প্রকৃতিকে তুলে ধরে। জলোচ্ছ্বাস জলাশয় এলাকায় এই শক্তিশালী অশান্ত মিশ্রণকে প্ররোচিত করে এবং এর প্রভাব যথেষ্ট দূরত্বেও অনুভূত হতে পারে। বেগ পর্যবেক্ষণ জলোচ্ছ্বাসের গতিপথ এবং বেগের ওঠানামার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রবাহের দ্রুত হ্রাসকে ইঙ্গিত করে। জলোচ্ছ্বাসের প্রবাহ বেশ শক্তিশালী গর্জন তৈরি করে, এবং এর সাথে যুক্ত হয় প্রবাহের উত্তাল সম্মুখ অংশ, ওয়েল্পস, প্রবাহের রোলারে আটকে পড়া বায়ু বুদবুদ, তীরবর্তী পলি ও প্রবাহের গতিপথের মাটি ক্ষয়, এবং পথে পড়া কোনো বাধার সাথে সংঘর্ষ। একটি জলোচ্ছ্বাস একটি শক্তিশালী গর্জন তৈরি করে যা অনেক দূর পর্যন্ত শোনা যায় কারণ এর ফ্রিকোয়েন্সি কম হওয়ায় এটি দীর্ঘ দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। নিম্ন-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দটি অগ্রগতি রোলারের বৈশিষ্ট্যযুক্ত যেখানে বড় আকারের বায়ু বুদবুদগুলি শাব্দিকভাবে সক্রিয় থাকে এবং শক্তিশালী-শব্দ উৎপাদনে প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করে।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
জলোচ্ছ্বাস শব্দটি প্রাচীন নর্স ভাষার শব্দ "বারা" থেকে প্রাচীন ইংরেজীর মাধ্যমে উদ্ভূত, যার অর্থ "তরঙ্গ" বা " ফোলা।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
জলোচ্ছ্বাস বিপজ্জনক হতে পারে। কিছু নদী যেমন ফ্রান্সের সেন, কানাডার পেটিটকোডিয়াক নদী, এবং মেক্সিকোর কলোরাডো নদীর জলোচ্ছ্বাসের জন্য জঘন্য খ্যাতি রয়েছে। চীনে, কিয়ানতাং নদীর তীরে সতর্কতা জারি করা সত্ত্বেও প্রতি বছর বেশ কিছু প্রাণহানি ঘটে যারা জলোচ্ছ্বাসের মধ্যে অতিরিক্ত ঝুঁকি নিয়ে পারাপারের চেষ্টা করে। জলোচ্ছ্বাস উপকূলীয় অঞ্চলে জাহাজ এবং নৌ চলাচলের উপর প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, পাপুয়া নিউ গিনির (মাছি এবং বামু নদী), মালয়েশিয়া (বাতাং লুপারে বেনাক) এবং ভারতের (হুগলী নদী)।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
অন্যদিকে, জোয়ার-ভাটা আক্রান্ত জলাশয় সমৃদ্ধ খাদ্য অঞ্চল এবং বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণীর প্রজনন ক্ষেত্র। এস্টুয়ারিন অঞ্চল বিভিন্ন দেশীয় মাছের প্রজাতির উৎপত্তিস্থল এবং প্রজনন ক্ষেত্র। জলোচ্ছ্বাস দ্বারা প্ররোচিত এরেশন অনেক প্রজাতির মাছ এবং চিংড়ির বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। জলোচ্ছ্বাস এছাড়াও বিনোদনমূলক অন্তর্দেশীয় সার্ফিং করার সুযোগ প্রদান করে।
| 1 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
যুক্তরাজ্যের ওয়েলসের ডি নদী , গ্যারোন , ফ্রান্সে স্যালুন,, অস্ট্রোলিয়ার ডালি নদী এবং চীনের কিয়ান্টাং নদীর মোহনায় বৈজ্ঞানিক গবেষণা করা হয়েছে। জোয়ারের প্রবাহের শক্তি পরিমাপ প্রায়ই বৈজ্ঞানিক পরিমাপের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ, ডি নদীতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে কাজের ঘটনা থেকে এটি প্রমাণিত হয়েছে।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
কিয়ানতাং নদী, চীন, পৃথিবীর বৃহত্তম জলোচ্ছ্বাসের নদী। এটিতে পর্যন্ত উঁচু এবং গতির জলোচ্ছ্বাস দেখা যায়।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
মালায়েশিয়ার শ্রী আমানের নিকটে বাতাং লুপার বা লুপার নদী। জলোচ্ছ্বাসের জন্য স্থানীয়ভাবে বেনাক নামে পরিচিত।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_18582_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
জলোচ্ছ্বাস
|
বোনো, কাম্পার নদী, ইন্দোনেশিয়া। স্থানীয়রা এই নদীতে জাহাজ ডুবার আশঙ্কা করেন। এটিতে পর্যন্ত গতিবেগের জলোচ্ছ্বাস প্রবাহের রেকর্ড রয়েছে, তবে সাধারণত বেগের সাথে উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস দেখা যায়।
| 0.5 | 511.540653 |
20231101.bn_1444_52
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
মহাকাশে থাকা শরীরে শারীরবৃত্তীয়ভাবে ডিকন্ডিশনিং হতে পারে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অটোলিথ অঙ্গ এবং অভিযোজিত ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। শূন্য মাধ্যাকর্ষণ এবং মহাজাগতিক রশ্মি মহাকাশচারীদের জন্য অনেক প্রভাব ফেলতে পারে।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_53
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
অক্টোবর ২০১৮-এ, NASA- এর অর্থায়নে গবেষকরা দেখেছেন যে মঙ্গল গ্রহে ভ্রমণ সহ বাইরের মহাকাশে দীর্ঘ যাত্রা মহাকাশচারীদের গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল টিস্যুগুলিকে যথেষ্ট ক্ষতি করতে পারে। গবেষণাগুলি পূর্বের কাজগুলিকে সমর্থন করে যা দেখেছিল যে এই ধরনের ভ্রমণগুলি মহাকাশচারীদের মস্তিষ্কের উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতি করতে পারে এবং তাদের অকাল বয়সী হতে পারে।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_54
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
২০১৮ সালে গবেষকরা রিপোর্ট করেছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) পাঁচটি Enterobacter bugandensis ব্যাকটেরিয়া স্ট্রেনের উপস্থিতি শনাক্ত করার পর, কোনোটিই মানুষের জন্য প্যাথোজেনিক নয়, যে ISS-এর অণুজীবগুলি মহাকাশচারীদের জন্য স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_55
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
এপ্রিল ২০১৯ সালে প্রকাশিত রাশিয়ান বিজ্ঞানীদের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে মহাকাশ বিকিরণের মুখোমুখি মহাকাশচারীরা তাদের স্মৃতি কেন্দ্রগুলির অস্থায়ী বাধার সম্মুখীন হতে পারে। যদিও এটি তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে না, এটি সাময়িকভাবে মস্তিষ্কের স্মৃতি কেন্দ্রে নতুন কোষ গঠনে বাধা দেয়। মস্কো ইনস্টিটিউট অফ ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইপিটি) দ্বারা পরিচালিত গবেষণাটি এই উপসংহারে পৌঁছেছে যে তারা পর্যবেক্ষণ করেছে যে নিউট্রন এবং গামা বিকিরণের সংস্পর্শে থাকা ইঁদুরগুলি ইঁদুরদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে না।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_56
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
আট পুরুষ রাশিয়ান মহাকাশচারীর মস্তিষ্কের উপর পরিচালিত একটি ২০২০ গবেষণায় দেখা গেছে যে তারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে দীর্ঘ অবস্থান থেকে ফিরে আসার পরে দেখা গেছে যে দীর্ঘ সময়ের স্পেসফ্লাইট ম্যাক্রো- এবং মাইক্রোস্ট্রাকচারাল পরিবর্তন সহ অনেক শারীরবৃত্তীয় অভিযোজন ঘটায়। যদিও বিজ্ঞানীরা এখনও মস্তিষ্কের গঠনের উপর স্পেসফ্লাইটের প্রভাব সম্পর্কে খুব কমই জানেন, এই গবেষণায় দেখা গেছে যে মহাকাশ ভ্রমণ নতুন মোটর দক্ষতা (দক্ষতা) নিয়ে যেতে পারে, তবে দৃষ্টিশক্তি কিছুটা দুর্বল হতে পারে, উভয়ই সম্ভবত দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। এটি ছিল প্রথম গবেষণা যা সেন্সরিমোটর নিউরোপ্লাস্টিসিটির স্পষ্ট প্রমাণ প্রদান করে, যা মস্তিষ্কের বৃদ্ধি এবং পুনর্গঠনের মাধ্যমে পরিবর্তন করার ক্ষমতা।
| 1 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_57
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একজন নভোচারীর জন্য প্রায় প্রয়োজন প্রতিদিন খাবার প্রতি ভর (প্রায় সহখাবার প্রতি প্যাকেজিং ভর)।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_58
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
স্পেস শাটল নভোচারীরা পুষ্টিবিদদের সাথে কাজ করেছেন মেনু নির্বাচন করতে যা তাদের স্বতন্ত্র স্বাদের জন্য আবেদন করে। ফ্লাইটের পাঁচ মাস আগে, শাটল ডায়েটিশিয়ান দ্বারা পুষ্টি বিষয়বস্তুর জন্য মেনুগুলি নির্বাচন এবং বিশ্লেষণ করা হয়েছিল। খাদ্যগুলিকে পরীক্ষা করা হয় যে তারা হ্রাসকৃত মাধ্যাকর্ষণ পরিবেশে কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে। ক্যালরির প্রয়োজনীয়তা একটি বেসাল এনার্জি এক্সপেন্ডিচার (BEE) সূত্র ব্যবহার করে নির্ধারিত হয়। পৃথিবীতে, গড় আমেরিকান প্রায় প্রতিদিন জল। বোর্ডে আইএসএস মহাকাশচারীরা জল ব্যবহার সীমিত করে মাত্র প্রতিদিন।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_59
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
রাশিয়ায়, মহাকাশচারীকে তাদের মিশন শেষ করার পরে রাশিয়ান ফেডারেশনের পাইলট-কসমোনট প্রদান করা হয়, প্রায়শই রাশিয়ান ফেডারেশনের হিরোর পুরস্কার সহ। এটি ইউএসএসআর-এ প্রতিষ্ঠিত অনুশীলন অনুসরণ করে যেখানে মহাকাশচারীদের সাধারণত সোভিয়েত ইউনিয়নের হিরো উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1444_60
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80
|
নভোচারী
|
NASA-তে, যারা মহাকাশচারী প্রার্থীর প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করে তারা একটি সিলভার ল্যাপেল পিন পায়। একবার তারা মহাকাশে উড়ে গেলে, তারা একটি সোনার পিন পায়। মার্কিন মহাকাশচারী যাদের সক্রিয়-ডিউটি সামরিক মর্যাদা রয়েছে তারা একটি স্পেসফ্লাইটে অংশগ্রহণের পরে একটি বিশেষ যোগ্যতা ব্যাজ পায়, যা অ্যাস্ট্রোনট ব্যাজ নামে পরিচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী অতিক্রমকারী তার পাইলটদের একটি মহাকাশচারী ব্যাজও প্রদান করে উচ্চতায়।
| 0.5 | 509.606837 |
20231101.bn_1427_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
হিপোক্রেটিসের সমসাময়িক প্লেটো রচিত প্রোতাগোরাস এবং ফাইদ্রোস এবং অ্যারিস্টটল রচিত পলিটিক্স নামক গ্রন্থে তাঁর উল্লেখ রয়েছে। হিপোক্রেটিসের প্রথম জীবনীকার দ্বিতীয় শতাব্দীর গ্রিক স্ত্রীরোগবিশারদ এফেসোসের সোরানোসের রচনা থেকেই তাঁর সম্বন্ধীয় ব্যক্তিগত তথ্য জানান যায়। দশম শতাব্দীতে রচিত সুদা এবং দ্বাদশ শতাব্দীতে জন জেটজেসের রচনা তাঁর পরবর্তী জীবনী।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
ঐতিহাসিকদের মতে, হিপোক্রেটিস আনুমানিক ৪৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে কস নামক একটি গ্রিক দ্বীপে জন্মগ্রহণ করেন। সোরানোস লিখেছেন যে হিপোক্রেটিসের পিতা হেরাক্লিদেস একজন চিকিৎসক ছিলেন এবং মাতা প্রাক্সিতেলা ছিলেন তিজানের কন্যা। হিপোক্রেটিসের দুই পুত্র থেসালোস ও দ্রাকো এবং জামাতা পলিবোস তাঁর ছাত্র ছিলেন। গ্যালেনের মতে, পলিবোস ছিলেন হিপোক্রেটিসের প্রকৃত উত্তরাধিকারী এবং থেসালোস ও দ্রাকো উভয়েরই হিপোক্রেটিস (তৃতীয় ও চতুর্থ হিপোক্রেটিস) নামে একটি করে পুত্রসন্তান ছিল।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
সোরানোসের মতে, পিতামহ প্রথম হিপোক্রেটিস ও পিতা হেরাক্লিদেসের নিকট হতে হিপোক্রেটিস চিকিৎসাশাস্ত্র সম্বন্ধে শিক্ষালাভ করেন। এছাড়া তিনি দিমোক্রিতাস ও গোর্গিয়াসের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় অধ্যয়ন করেন। সম্ভবত তিনি কসের আসক্লেপিয়েইওনে থ্রেসের চিকিৎসক হেরোদিকোসের নিকট শিক্ষালাভ করেন। প্লেটো রচিত প্রোতাগোরাস গ্রন্থে হিপোক্রেটিসকে আসক্লেপিয়াদ উপাধিধারী কসের হিপোক্রেটিস নামে উল্লেখ করেছেন। তিনি তাঁর ফাইদ্রোস গ্রন্থে বলেছেন যে আসক্লেপিয়াদ হিপোক্রেটিস মনে করতেন, চিকিৎসাবিদ্যায় শরীরের প্রকৃতির সম্পূর্ণ জ্ঞান প্রয়োজন। হিপোক্রেটিস সারা জীবন চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন ও শিক্ষাদান করেন। তিনি কমপক্ষে থেসালি, থ্রেস ও মার্মারা সমুদ্র পর্য্যন্ত ভ্রমণ করেন। তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে অনেক রকম তথ্য পাওয়া যায়। সম্ভবতঃ তিনি ৮৩, ৮৫ বা ৯০ বছর বয়সে লারিসায় মারা যান, যদিও কেউ কেউ মনে করেন, তিনি শতাধিক বছর জীবিত ছিলেন।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
হিপোক্রেটিসকে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করা হয় যিনি বিশ্বাস করতেন যে, কুসংস্কার বা ঈশ্বর থেকে নয়, বরং প্রাকৃতিক উপায়ে রোগের প্রকোপ ঘটে পিথাগোরাসের শিষ্যদের মতে, হিপোক্রেটিস দর্শন ও চিকিৎসাশাস্ত্রের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেন কিন্তু বস্তুতঃ তিনি ধর্ম হতে চিকিৎসাবিদ্যাকে পৃথক করেন এবং মতপ্রকাশ করেন যে, রোগ দেবতাদের দ্বারা ঘটে না বরং, জীবনযাপনপদ্ধতি, খাদ্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের দ্বারা নিরূপিত হয়। এমনিকি কর্পাস হিপোক্রেটিকামে কোথাও রহস্যজনক অসুস্থতার উল্লেখ পর্যন্ত করা হয়নি।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
প্রাচীন গ্রিক চিকিৎসাপদ্ধতি নিডোস ও কস এই দুই অঞ্চলের প্রচলিত পদ্ধতিতে বিভক্ত ছিল। নিডোস অঞ্চলের চিকিৎসাপদ্ধতি রোগনির্ণয়ের ওপর নির্ভর করত, কিন্তু একটি রোগেরই বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিলে এই পদ্ধতি বিফল হত। অন্যদিকে কস অঞ্চলে প্রচলিত হিপোক্রেটীয় চিকিৎসাপদ্ধতি রোগনির্ণয়ের ওপর নির্ভর না করে রোগীর সেবা ও আরোগ্য সম্ভাবনাকে প্রাধান্য দিত, যা রোগ নিরাময়ে অধিক সাফল্যের কারণ হয়ে ওঠে। রোগীর নিকট হতে বিশদে রোগের ইতিহাস জেনে তাঁর আরোগ্য সম্ভাবনা বোঝার চেষ্টা করা হত।
| 1 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
হিপোক্রেটীয় চিকিৎসাপদ্ধতিতে সঙ্কটমুহুর্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। সঙ্কটমুহুর্ত এমন একটি সময় যখন হয় রোগীর মৃত্যু ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হয় অথবা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় রোগনিরাময় ঘটার ফলে রোগী বেঁচে যান। সঙ্কটমুহুর্ত পেরোলে আবার একটি এরকম মুহুর্ত আশার সম্ভাবনা থাকে, যা রোগীর জীবনমৃত্যুর ক্ষেত্রে নির্ণায়ক ভূমিকা পালন করে। হিপোক্রেটীয় তত্ত্বানুসারে, রোগ শুরু হওয়ার একটি বিশেষ সময় পরেই সঙ্কটের সময় শুরু হয়। এই নির্দিষ্ট সময়ের অনেক পরে যদি সঙ্কটমুহুর্ত আসে, তবে তা বারবার ফিরে আসতে পারে। গ্যালেনের মতে, এই ধারণা হিপোক্রেটিস প্রথম প্রচলন করেন, যদিও তাঁর পূর্ব থেকেই এই ধারণা প্রচলিত ছিল এমন মত রয়েছে।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
হিপোক্রেটীয় চিকিৎসাপদ্ধতি একটি নিরীহ ও নিষ্ক্রিয় পদ্ধতি বিশেষ। প্রকৃতির নিরাময়শক্তির ওপর এই পদ্ধতি নির্ভর করত। এই তত্ত্বানুসারে, চারটি ধাতুর ভারসাম্য রক্ষা করার ক্ষমতা শরীরের রয়েছে যা নিরাময়ের জন্য প্রয়োজনীয়। সেই কারণে এই চিকিৎসাপদ্ধতি এই প্রাকৃতিক উপায়কে আরও সহজ করার দিকে মনোযোগ দেয়।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
রোগীকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা ও শরীরের বিশ্রামের গুরুত্ব ছিল সবচেয়ে বেশি। হিপোক্রেটীয় পদ্ধতি সাধারণভাবে রোগীদের একদমই কষ্ট দিত না। যেমন, বিশুদ্ধ জল বা মদ দিয়ে ক্ষত পরিষ্কার করা হত। কখনও বা আরামদায়ক মলম লাগানোও হয়ে থাকত।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_1427_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
হিপোক্রেটিস
|
হিপোক্রেটিস ওষুধ প্রদান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা প্রদান করতে চাইতেন না। সাধারণ রোগনির্ণয়ের পর সাধারণ চিকিৎসা করা হত। তিনি সাধারণ চিকিৎসা হিসেবে উপবাস ও আপেলসুরার সির্কা পান করার পথয় দিতেন। তাঁর মতে রোগের সময় খাদ্যগ্রহণ করলে তা রোগকেই খাবার দেওয়ার মত হয়।
| 0.5 | 507.012204 |
20231101.bn_361615_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
দেবদাসীর অর্থ মন্দিরের সেবিকা, বর্ধিত অর্থে মন্দিরাঙ্গনের বারাঙ্গনা, দেহোপজীবিনী বা গণিকা। এই রীতি আসলে "ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি" (Sacred prostitution)-র পর্যায়ে পড়ে। ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি হচ্ছে এক ধরনের সামাজিক রীতি যেখানে একজন মানুষ যৌন সংগম করে নিজ পতি বা পত্নী ব্যতীত অন্য কারও সাথে পবিত্র বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে। এ ধরনের কাজে যে ব্যক্তি জড়িত থাকেন তাকে বলে দেবদাসী বা ধর্মীয় পতিতা। দেবদাসীরা ঈশ্বরের সেবিকা। তাদের অতীতে বলা হতো "কলাবন্তী" বা যারা শিল্পকর্মে পারদর্শিনী। অভিজাত শ্রেণি তাদেরকে মন্দির রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত করত। তাদের মূল দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিল মন্দির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, প্রদীপে তেল ঢালা, পূজামন্ডপে ও ধর্মীয় শোভাযাত্রায় গান-নৃত্য করা এবং পূজার সময় প্রতিমাকে বাতাস দেওয়া। অবশ্য এইসবেরও মধ্যে ছিল, পুরোহিতদের শয্যাসঙ্গিনী, যৌন লালসার শিকার হওয়া।গরিব ঘরের মা-বাবা তাঁদের কুমারী মেয়েকে রজস্বলা হবার আগেই নিয়ে আসে মন্দিরে৷ প্রথমে কুমারী মেয়েদের নিলাম করা হয়৷ তারপর মন্দিরের প্রধান পুরোহিত উৎসর্গ করার নামে বিগ্রহের সঙ্গে কুমারী মেয়েদের তথাকথিত বিয়ে দিয়ে দেন৷
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
দক্ষিণ ভারতে ‘দেবদাসী’ বলা হলেও উত্তরভারতে এই রীতির নাম ছিল ‘মুখি’। এই প্রথা যখন প্রচলিত হয়, তখন প্রথা এবং প্রথার সঙ্গে জড়িত দেবদাসীদের অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে দেখা হত। তাদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ, জমি বরাদ্দ থাকত। তারা হয়ে ওঠে মন্দিরের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের নাচ-গান ছাড়া অসম্পূর্ণ ছিল দেবতাদের আরাধনা। সমাজের উচ্চবর্ণের মানুষ নিজেদের কন্যাকে উৎসর্গ করতেন দেবদাসী হওয়ার জন্য। বয়ঃসন্ধির আগেই করা হত উৎসর্গ। তারা যেন ভালো দেবদাসী হয়ে উঠতে পারে তাই ছোটবেলা থেকেই নিতে হত নাচ গানের কঠোর প্রশিক্ষণ। কন্যা উৎসর্গ করার রীতি দক্ষিণ ভারতে ‘মুট্টুকাট্টুভাডু’ এবং ‘দেভারিগে বিদুভাদু’ নামে পরিচিত। ‘মুট্টুকাট্টুভাডু’ মানে দেবতার সঙ্গে বিয়ে এবং ‘দেভারিগে বিদুভাদু’ এর অর্থ নিজেকে দেবতার কাছে উৎসর্গ করা। ইতিহাসখ্যাত নরপতি কৃষ্ণদেব রায়ের বিজয়নগর পরিভ্রমণের বিবরণেও(১৫২০-২২ সাল) উঠে এসেছে দেবদাসীদের বৃত্তান্ত। কৃষ্ণদেব রায় যখন রাইচুর অভিযানে যাত্রা করেন তখন তার বাহিনীতে নাকি সাত লাখ তিন হাজার পদাতিক, বত্ৰিশ হাজার ছয় শ’ অশ্বারোহী ছিল। এই বিরাট বাহিনীর সঙ্গে প্রমোদ-কন্যা দেবদাসীও ছিল প্রায় কুড়ি হাজার। কিন্তু এক ব্যাপারে কৃষ্ণদেব রায় রীতিমত সদাচারী ছিলেন বলা চলে। তার অন্দরে রানীদের বারো হাজার দাসী এবং সহচরী থাকলেও বিজয়নগর অধিপতির পত্নী ছিল মাত্র বারোজন। বলা অনাবশ্যক, তার পূর্বসূরীরা সবাই কিন্তু এমন সদাচারী নরপতি ছিলেন না।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
তবে, এটি ছিল প্রথম দিকের অবস্থা। দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এই সম্মানের উৎসর্গ আর এর মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকলো না। বোঝা গেল‚ পাথরের বিগ্রহকে উপেক্ষা করে মানুষই ভোগ করতে পারে ‘দেবদাসীকে’। পুরোহিতদের অবক্ষয় আর যৌন-লালসার কারণে মেয়েদের কেনা বেচা শুরু হল। এমনকি লুঠ করে পর্যন্ত নিয়ে আসা হত। আর এর পেছনে দারিদ্র্যতা মূল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতো। হতদরিদ্র ও নীচু জাতের মা বাবা’রা তাদের কুমারী মেয়েকে ঋতুবতী হওয়ার আগেই নিয়ে আসত মন্দিরে। সেখানে প্রথমে কুমারী মেয়েদের নামমাত্র মূল্যে নিলাম করা হত। তারপর মন্দিরের প্রধান পুরোহিত ভগবানকে উৎসর্গের নামে কল্পিত দেবতার সঙ্গে কুমারী মেয়েদের তথাকথিত বিয়ে দিয়ে দেন। উৎসর্গের পর দেবদাসীকে ভোগ করার প্রথম অধিকার থাকত মন্দিরের প্রধান পুরোহিতের। দেবতার সঙ্গে বিয়ের পর গরিব ঘরের সেই মেয়ে হয়ে যায় দেবদাসী বা যোগিনী। আক্ষরিক অর্থে সেবাদাসী বা যৌনদাসী। এরপর সারা জীবন আর অন্য কোনো পুরুষ মেয়েটিকে আর বিবাহ করতে পারত না। নামমাত্র খাওয়া-পরার বিনিময়ে মন্দিরেই কাটাতে হয় তাদের জীবন। যৌন লালসার শিকার হতে হয় মন্দিরের প্রধান পুরোহিত থেকে শুরু করে অন্যান্য পুরুষদের। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেবদাসীদের আগমন ঘটায় তাদের মধ্যে তৈরি হয় শ্রেণি। যাকে দেবতার জন্য উৎসর্গ করা হত‚ তিনি "দত্তা", লুঠ করে আনা হলে তিনি "হ্রুতা", কেনাবেচা করা হলে সেই মেয়ে "বিক্রিতা"‚ কেউ নিজেই নিজেকে দেবতার পায়ে উৎসর্গ করলে তিনি "ভক্ত দেবদাসী"‚ অলঙ্কারসহ কাউকে উৎসর্গ করা হলে তিনি "সালঙ্কারা", আর যদি কেউ দেবদাসী হয়ে নিয়মিত পারিশ্রমিক পেতেন‚ তিনি "গোপীকা" বা "রুদ্রাঙ্গিকা"।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
কৌটিল্য তার অর্থশাস্ত্রতেও দেবদাসীদের নিয়ে আলোচনা করেছেন। কৌটিল্য দেবদাসী প্রথা পর্যবেক্ষণের পর স্পষ্টভাবে বলেন যে, দেবদাসীদের মধ্যে যারা মন্দিরে সেবিকার কাজ থেকে ইস্তফা দিয়েছে বা অব্যাহতি নিয়েছে তাদের এবং সেসঙ্গে বিধবা, পঙ্গু মহিলা, সন্ন্যাসিনী বা ভিখারিনী, শাস্তিপণ পরিশোধে ব্যর্থ মহিলা, গণিকার মা এবং পশম, তুলা, শণ ইত্যাদি বাছাই-এর কাজে নিয়োজিত মেয়েদের মন্দির উপাধ্যক্ষগণ বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত করত। কোনো কোনো নৃবিজ্ঞানীর মতে গর্ভধারণ ও পুনঃপ্রজননের দেবীর পূজাকে ভিত্তি করে দেবদাসী শ্রেণির উদ্ভব হয়। মধ্যযুগীয় লৌকিক বিবরণ থেকে জানা যায়, গুজরাটের চার হাজার মন্দিরে দেবদাসী ছিল কুড়ি হাজার,অনেক জায়গায় এদের নাচনি বলা হতো।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
সে সময়ের রাজারা নিজ স্ত্রী বাদে রক্ষিতা রাখাটা প্রায় নিয়ম করে ফেলে। এসব দেবদাসীদের কাউকে পছন্দ হলে, রাজারা চাইলেই তাকে নিজের করে নিয়ে আসতে পারতেন। নিঃসন্তান কোনো দম্পতির যখন বাচ্চা হত না তখন খোঁজ পড়ত দেবদাসীর। তাদের পছন্দ অনুযায়ী দেবদাসীকে নিঃসন্তান পরিবারে নিয়োজিত করা হতো পরিবার এবং পারিবারিক সম্পত্তি বিলোপের হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। এক্ষেত্রে মেয়েদের ঈশ্বরের নিকট উৎসর্গ করে তাদেরকে উচ্চতর সম্প্রদায়ের বা অভিজাত লোকের সন্তান ধারণের জন্য যৌনমিলনের কাজে ব্যবহার করা হতো। এসব সন্তানরা পরবর্তীকালে ঠাকুরদাদার নাম ধারণ করে সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হতো।
| 1 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
ঐতিহাসিক রমেশ মজুমদার এবং ইউ. এন. ঘোষালের মতে, মধ্যযুগে গরীব ঘরের নীচু জাতির মেয়েদের শোষণের উৎস ছিল এই দেবদাসী সম্প্রদায়৷ সে সময় দেবদাসীদের সংখ্যা ছিল সবথেকে বেশি, যার সিংহভাগ ছিল দক্ষিণ ভারতে৷ অনেকের মতে, ভারতে দেবদাসী প্রথার প্রচলন শুরু হয় ভারতে বৌদ্ধধর্মের পতনের সঙ্গে৷ বৌদ্ধমঠগুলোতে সন্ন্যাসিনীরাই বিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরবর্তীকালে হিন্দু মন্দিরের দেবদাসী হয়ে ওঠে। ভারতীয় ধর্মশাস্ত্রবিদ যোগাশঙ্কর এই প্রথার বিবর্তনের প্রধান যে সব কারণ উল্লেখ করেন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য নরবলির বিকল্প, জমির উর্বরতা বৃদ্ধি, জনসংখ্যা বাড়ানো, প্রাচীন দ্রাবিড় ধর্মসংস্কৃতির অঙ্গ হিসেবে লিঙ্গ উপাসনা, অতিথিদের আপ্যায়নের অঙ্গ হিসেবে পুরুষ অতিথির যৌনসুখ চরিতার্থ করা এবং ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের মতো উঁচু জাতের লোকেদের দ্বারা নীচুজাতের শোষণ ইত্যাদি।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
ইংরেজ আমলেও ছিল এই প্রথার অস্তিত্ব। ইংরেজ রাজ-পুরুষদের মনোরঞ্জনের জন্য তৎকালে চেষ্টার কোন ক্রটি ছিল না। দেশে তখন চলতি প্রবাদ—"খুলক-ই-খুদা, মুলুক-ই-সিরকার, হুকুম-ই-সাহিবান আলিসান" অর্থাৎ নরকুল ঈশ্বরের, মাটি সরকারের, আর ক্ষমতা বলতে যা বোঝায় তা সব সাহেবদের। ১৭৯১ সনে কর্ণাটকের নবাব মাদ্রাজের লাট-বাহাদুরকে ভোজের পরে নাচ সহযোগে আপ্যায়ন করেছিলেন। সার গ্রান্ট ডাফ-এর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় ভারতীয় নর্তকীরা ও দেবদাসীরা অতিথির আবাহন করেছিলেন পশ্চিমী গীতবাদ্যে।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
আধুনিক যুগেও ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ভারতের কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্রের ইয়াল্লামা, হনুমান এবং শিবমন্দিরে আড়াই লাখ মেয়ে নিয়োগ করা হয়। নেপালে বিশেষ করে দোতি, বাইতাদি এবং দাদেলধুরা জেলাসমূহে দেবদাসীদের এসব প্রতিষ্ঠান ছিল সনাতন প্রথা হিসেবে অতি প্রচলিত। ঊনবিংশ শতকের সূচনায় ফ্রান্সিস বুকানন নামে এক ইংরেজ অভিযাত্রী দক্ষিণ ভারতে আসেন। তিনি লিখে গেছেন, ‘কাঞ্চিপুরমের মন্দিরে দেবদাসী আছে কমপক্ষে একশ’। বিখ্যাত ভারতশাস্ত্রবিদ স্যার মনিয়ের উইলিয়ামস তাঞ্জোর মন্দির পরিদর্শনে গিয়েছিলেন গত শতকের শেষ দিকে। তখনও সেখানে ছিলেন ১৫জন দেবদাসী।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_361615_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80
|
দেবদাসী
|
প্রথাটি যে নারীদের জন্য চরম অবমাননাকর, তা আস্তে আস্তে মানুষ বুঝতে পারে। ১৯০৬ থেকে ৭ সালের দিকে ভারত সরকারকে পতিত মেয়েদের রক্ষা নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সনদে সঁই করতে হয়। এই সনদের ফলেই দেবদাসীও আলোচনায় চলে আসে। ১৯১২ সালে পুরাণো দিনের ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলে হঠাৎ নতুন ধরনের বিল উত্থাপিত হয়। তাও একটি নয়, পরপর তিনটি। তিনটির আবেদন একই– “দেবদাসী প্রথার উচ্ছেদ চাই”। ভারত সরকার জনসাধারণের ধর্মানুভূতি নিয়ে তখন বেশ সতর্ক ছিল। তাদের মতামত ছিল এ প্রথার সঙ্গে দক্ষিণ ভারত বিশেষভাবে জড়িত। তাই কোনো আইন প্রণয়নের আগে সেখানকার অভিমত জানা প্রয়োজন। স্থানীয়ভাবে নিযুক্ত সরকারকে দায়িত্ব দেয়া হল তাদের জনগণের এ ব্যাপারে কি মতামত তা জানতে। তাদের পাঠানো মতামতের ভিত্তিতে ১৯১৩ সনে নিযুক্ত হলো কেন্দ্রীয় সিলেক্ট কমিটি। তারা রিপোর্ট জমা দেয় পরের বছর মার্চে। সেপ্টেম্বরে উত্থাপিত হয় সরকারি বিল কিন্তু ভাগ্য দেবদাসীদের খুব একটা সহায়তা করতে পারেনি। ‘বিল’ ভাল করে জানাজানি হতে না হতে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। মন্দিরের অঙ্গণের চেয়ে যুদ্ধক্ষেত্র তখন সরকারের জন্য অনেক জরুরি। দেবদাসীকে নাচের আসরে ছেড়ে তারা লড়াইয়ে মনোযোগ দিলেন।
| 0.5 | 506.925077 |
20231101.bn_945866_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
মধ্যবিত্ত গঠনের সাধারণ মাপকাঠিগুলি সংস্কৃতির মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়। একদিকে এই শব্দটিকে প্রাথমিকভাবে আর্থ-সামাজিক অবস্থানের ক্ষেত্রে দেখানো যেতে পারে। সংকীর্ণ সংজ্ঞাগুলির একটি এটি জাতীয় আয়ের মধ্য পঞ্চম স্তরের মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিস্তৃত সংজ্ঞায় দরিদ্রতম ২০% এবং ধনী ২০% বাদে সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করে। "প্যারাডক্স অফ ইন্টারেস্ট" এর মতো কিছু তত্ত্ব মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আকার এবং সম্পদের ভাগ নির্ধারণের জন্য ডেসাইল গ্রুপ এবং সম্পদ বিতরণ তথ্য ব্যবহার করে।
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
আধুনিক আমেরিকান আঞ্চলিক ভাষায়, "মধ্যবিত্ত" শব্দটি প্রায়শই সেই ব্যক্তিদের দ্বারা স্ব-বিবরণ হিসাবে ব্যবহৃত হয় যাদের শিক্ষাবিদ এবং মার্কসবাদীরা শ্রমিক শ্রেণি হিসাবে চিহ্নিত করত, যা উচ্চবর্গ এবং প্রকৃত মধ্যবিত্ত উভয়েরই নীচে, তবে দরিদ্রদের উপরে। এতে সহজেই অনুমেয় যে, শব্দটির মার্কিন ব্যবহারে "মধ্যবিত্ত" শব্দটির অর্থ অস্পষ্টতার দিকে পরিচালিত করে। ডেনিস গিলবার্ট এবং জোসেফ কাহেলের মতো সমাজবিজ্ঞানীরা এই আমেরিকান স্ব-বর্ণিত "মধ্যবিত্ত" (শ্রমজীবি শ্রেণি) টিকে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক জনবহুল শ্রেণি হিসাবে দেখেন।
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Balzer, Harley D., ed. Russia's Missing Middle Class: The Professions in Russian History (ME Sharpe, 1996).
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Blackbourn, David, and Richard J. Evans, eds. The German Bourgeoisie: Essays on the Social History of the German Middle Class from the Late Eighteenth to the Early Twentieth Century (1991).
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Dejung, Christof, David Motadel, and Jürgen Osterhammel, eds. The Global Bourgeoisie: The Rise of the Middle Classes in the Age of Empire (2019) scholarly essays covering major countries and region s in 19th century excerpt also chapters online
| 1 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Jones, Larry Eugene. "'The Dying Middle': Weimar Germany and the Fragmentation of Bourgeois Politics." Central European History 5.1 (1972): 23–54.
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Kocka, Jürgen. "The Middle Classes in Europe," Journal of Modern History 67#4 (1995): 783–806. doi.org/10.1086/245228. online
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
Lebovics, Herman. Social Conservatism and the Middle Class in Germany, 1914–1933 (Princeton UP, 2015).
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_945866_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
মধ্যবিত্ত
|
López, A. Ricardo, and Barbara Weinstein, eds. The Making of the Middle Class: Toward a Transnational History (Duke University Press, 2012) 446 pp. scholarly essays
| 0.5 | 505.093429 |
20231101.bn_313836_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
থুসিডাইডিস
|
এথেন্স থেকে নির্বাসিত হয়ে তিনি পিলোপনেশিয়ান এলাকাগুলো ভ্রমণ করেন ও পিলোপনেশিয়ান যুদ্ধের ইতিহাস গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি লেখার সময় তিনি যুদ্ধরত দুই পক্ষের সাক্ষাৎকার গ্রহণের সুযোগ পান ও প্রচুর তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করেন।
| 0.5 | 504.827651 |
20231101.bn_313836_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
থুসিডাইডিস
|
থুসিডাইডিস ৪৩০ খ্রিস্টপূর্বের এথেন্সের বিখ্যাত প্লেগ সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন, যে প্লেগে এথেন্সের জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ নিহত হয়েছিল। এই প্লেগেই এথেন্স নেতা পেরিক্লিস মৃত্যুবরণ করেন।
| 0.5 | 504.827651 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.