_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_109245_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
সুতানুটি
|
সুতানুটি, ডিহি কলিকাতা ও গোবিন্দপুর ছিল মুঘল সম্রাটের খাসমহল অর্থাৎ সম্রাটের নিজস্ব জায়গির বা ভূসম্পত্তি। এই অঞ্চলের জমিদারির দায়িত্ব ছিল বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবারের উপর। ১৬৯৮ সালের ১০ নভেম্বর জব চার্নকের উত্তরসূরি তথা জামাতা চার্লস আয়ার সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবারের থেকে এই তিনটি গ্রামের জমিদারির অধিকার কিনে নেন। এরপরই কলকাতা মহানগর দ্রুত বিকাশ লাভ করে। ১৭৫৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি নিয়মিত এই অঞ্চলের রাজস্ব মুঘল সম্রাটকে দিয়ে এসেছিল।
| 0.5 | 462.281658 |
20231101.bn_109245_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
সুতানুটি
|
বিদ্রোহ ও ছোটো খাটো সংঘর্ষ থেকে আত্মরক্ষার স্বার্থে ব্রিটিশরা কলকাতায় দুর্গস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। দুর্গটির নামকরণ করা হয় তদনীন্তন ইংল্যান্ড ও হল্যান্ডের রাজা উইলিয়াম অফ অরেঞ্জের নামানুসারে। অনতিবিলম্বেই কলকাতা একটি সমৃদ্ধ নগরী রূপে আত্মপ্রকাশ করে। অনেক বণিক, দক্ষ শ্রমিক ও অভিযাত্রী এই শহরে এসে বসতি স্থাপন করেন। পার্শ্ববর্তী দস্যু-উপদ্রুত অঞ্চলগুলি থেকে অনেক শান্তিপ্রিয় নাগরিকও এখানে চলে আসেন। ১৭০০ সালে কলকাতাকে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির থেকে পৃথক করা হয়। স্থাপিত হয় স্বতন্ত্র বাংলা প্রেসিডেন্সি। এরপরই বাংলা, বোম্বাই ও মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিত্রয় স্বতন্ত্রভাবে কাজ করতে শুরু করে। ১৭১৭ সালে মুঘল সম্রাট ফারুকশিয়ার কোম্পানিকে ব্যবসাবাণিজ্য সংক্রান্ত কিছু ছাড় মঞ্জুর করেন। এর ফলে কোম্পানির আর্থিক বিকাশ দ্রুত হয়।
| 0.5 | 462.281658 |
20231101.bn_109245_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
সুতানুটি
|
বাংলার নবাব সিরাজদ্দৌলা কলকাতায় দুর্গপ্রতিষ্ঠা সহ অপমানকর সামরিক আয়োজনে ক্ষুব্ধ হন। ১৭৫৬ সালে তিনি কলকাতা আক্রমণ করেন। কলকাতা অধিকার করে তিনি তার দাদামহাশয় আলিবর্দি খানের নামে শহরের নামকরণ করেন আলিনগর। ১৭৫৮ সালে ব্রিটিশেরা কলকাতা পুনর্দখল করলে শহরের পুরনো নাম আবার বহাল হয়। ইংরেজদের নিকট সিরাজের কলকাতা অধিকার ছিল একটি দুঃস্বপ্নের ঘটনা। চিৎপুর, সুতানুটি, কলিকাতা ও গোবিন্দপুরের মধ্যে একমাত্র কলিকাতা বা ‘শ্বেতাঙ্গ’ কলকাতাই যুদ্ধের ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশীয় অধিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলগুলি নবাবের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। কেবলমাত্র বড়বাজারে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল এবং গোবিন্দপুর গ্রামটি ইংরেজরা জ্বালিয়ে দিয়েছিল। ইংরেজরা হুগলি নদীর ৪০ মাইল ভাটিতে ফলতা গ্রামে আশ্রয় নেয়। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর যুদ্ধে জয়লাভের পর ব্রিটিশরা পুনরায় কলকাতা দখল করে।
| 0.5 | 462.281658 |
20231101.bn_109245_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
সুতানুটি
|
উত্তরে হালিশহর থেকে দক্ষিণে কালীঘাট (কোনো কোনো মতে বড়িশা) পর্যন্ত প্রসারিত একটি রাস্তা ছাড়া এই অঞ্চলে কোনো উল্লেখযোগ্য রাস্তা অতীতে ছিল না। কোনো কোনো লেখক এই রাস্তাটিকে তীর্থপথ বলে বর্ণনা করেছেন। শেঠ পরিবার এই রাস্তাটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিল। জগন্নাথ শেঠ এই রাস্তার দুই ধারে বৃক্ষরোপণ করেছিলেন। এছাড়া জোড়াবাগানে তাদের বাগানবাড়ি ও পুরনো ফোর্ট উইলিয়ামের সংযোগরক্ষাকারী রাস্তাটিরও দেখাশোনা করতেন শেঠেরা। ১৭২১ সালে কয়েকটি রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু হয়। কিন্তু অধিকাংশ রাস্তাই নির্মিত হয়েছিল ১৭৫৭ সালের পরে।
| 0.5 | 462.281658 |
20231101.bn_977281_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
পলিইথিলিন বা পলিথিন (সংক্ষেপে পিই; ইউপ্যাক নাম: পলিথিন বা পলি(মিথাইলিন)) হলো বর্তমানে ব্যবহৃত সবচেয়ে সাধারণ প্লাস্টিক। এটি একটি রৈখিক আকৃতির, মানুষের তৈরি, সংযোজী ও সম-পলিমার পদার্থ। এটিকে প্রাথমিকভাবে মোড়কজাতকরণের জন্য ব্যবহার করা হত। ২০১৭ সালের হিসাবানুযায়ী, ১০ কোটি টন পলিইথিলিন রেজিন প্রতি বছর উৎপাদিত হচ্ছে।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
উচ্চ চাপ (১০০০ - ১২০০ atm) ও তাপমাত্রায় (২০০°C) সামান্য অক্সিজেনের উপস্থিতিতে তরলীভূত হয়ে অসংখ্য ইথিলিনের অণু (৬০০-১০০০, মতান্তরে ৪০০-২০০০ অণু) পলিমারীভবন প্রক্রিয়ায় সংযুক্ত হয়ে পলিথিন গঠন করে।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
পলিইথিলিন বা পলিথিন প্রথম জার্মান রসায়নবিদ হান্স ফন পেখমান আবিষ্কার করেন, যিনি ডায়াজোমিথেন অনুসন্ধানের সময় ১৮৯৮ সালে দুর্ঘটনাবশত এটি তৈরি করেন। যখন তার সহকর্মী ইউগেন বামবার্গার এবং ফ্রেডরিখ টিশিরনার তার তৈরি করা সাদা, মোমজাতীয় পদার্থটি দেখেন, তারা বুঝতে পারেন যে এর মধ্যে লম্বা -CH2- চেইন আছে এবং এটিকে পলিমিথাইলিন বলে অভিহিত করা হয়।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
শিল্পকারখানায় ব্যবহৃত পলিইথিলিন সর্বপ্রথম ১৯৩৩ সালে দুর্ঘটনাবশত ইংল্যান্ডের নর্থউইচে ইম্পেরিয়াল কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (আইসিআই) এর এরিক ফসেট এবং রেজিনাল্ড গিবসন কর্তৃক আবিষ্কৃত হয়। ইথিলিন এবং বেনজালডিহাইড এর মিশ্রণে অত্যন্ত উচ্চ চাপ প্রয়োগ করার পর তারা একটি সাদা, মোমজাতীয় উপাদান তৈরি করে। ১৯৩৫ সালে আরেকজন আইসিআই রসায়নবিদ মাইকেল পেরিন এই দুর্ঘটনাবশত পলইথিলিন তৈরির এই প্রক্রিয়াটিকে পলিথিনের পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়ায় পরিণত করেন যা ১৯৩৯ সাল থেকে শুরু হওয়া শিল্প লো-ডেনসিটি পলিইথিলিন (এলডিপিই) উৎপাদনের ভিত্তি হয়ে ওঠে। যেহেতু পলিইথিলিন খুব উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি রেডিও তরঙ্গ খুব কম ক্ষতি বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে, ব্রিটেনে বাণিজ্যিক বিতরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাদুর্ভাব, গোপনীয়তা আরোপ করা হয়, এবং নতুন প্রক্রিয়া ইউএইচএফ এবং এসএইচএফ কক্সিয়াল কেবলের জন্য ইনসুলেশন উৎপাদন এর জন্য ব্যবহার করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, আইসিআই প্রক্রিয়া উপর আরো গবেষণা করা হয় এবং ১৯৪৪ সালে টেক্সাসের সাবিনের বেটেলিকর্পোরেশন, এবং পশ্চিম ভার্জিনিয়ার চার্লসটনের ডু পন্ট, আইসিআই থেকে লাইসেন্স সংগ্রহ করে বড় পরিসরে পলিথিনের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করেন।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
পলিইথিলিনের বাণিজ্যিক উৎপাদনে যুগান্তকারী সাফল্য অনুঘটকের উন্নয়ন দিয়ে শুরু হয়। ১৯৫১ সালে রবার্ট ব্যাংকস এবং ফিলিপস পেট্রোলিয়াম জে পল হোগা ক্রোমিয়াম ট্রাইঅক্সাইড-ভিত্তিক অনুঘটক আবিষ্কার করেন। ১৯৫৩ সালে জার্মান রসায়নবিদ কার্ল জিগলার টাইটানিয়াম হ্যালিডেস এবং অর্গানোঅ্যালুমিনিয়াম যৌগের উপর ভিত্তি করে একটি ক্যাটালিটিক সিস্টেম উদ্ভাবন করেন যা ফিলিপস এর উদ্ভাবিত অনুঘটকের চেয়েও হালকা অবস্থকাজ করে। ফিলিপস এর আবিষ্কৃত অনুঘটকটি কম ব্যয়বহুল এবং সেটি নিয়ে কাজ করাও সহজ। ১৯৫০ এর দশকের শেষের দিকে ফিলিপস এবং জিগলার-টাইপ অনুঘটক উভয় উচ্চ-ঘনত্বের পলিইথিলিন (এইচডিপিই) উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। ১৯৭০ সালে, জিগলার সিস্টেম ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড এর দ্বারা উন্নত করা হয়। দ্রবণীয় অনুঘটক, ধাতুলোসিনের উপর ভিত্তি করে অনুঘটক সিস্টেম, ১৯৭৬ সালে ওয়াল্টার কামিনস্কি এবং হ্যান্সজর্গ সিন কর্তৃক আবিষ্কৃত হয়।
| 1 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
পলিইথিলিন ইথিলিন থেকে উৎপন্ন হয়, এবং যদিও ইথিলিন নবায়নযোগ্য সম্পদ থেকে উৎপন্ন হতে পারে, কিন্তু পলিথিন প্রধানত পেট্রোলিয়াম থেকে উৎপন্ন হয়।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
পলিইথিলিনের ব্যাপক ব্যবহার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য অসুবিধার সৃষ্টি করে যদি এটিকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে না তোলা হয়।পলিইথিলিন, অন্যান্য কৃত্রিম প্লাস্টিকের মত, সহজে পরিবেশে মিশতে পারে না।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
জাপানে, পরিবেশে বিদ্যমান অতিরিক্ত পরিমাণের প্লাস্টিক একটি প্রধান সমস্যা ছিল যখন ২০১১ সালে ফুকুশিমা পারমাণবিক বিপর্যয় একটি বৃহত্তর ইস্যু হয়ে ওঠে। এটি সমাধানের জন্য $৯০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয়। ২০০৮ সাল থেকে, জাপান দ্রুত প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার বৃদ্ধি করেছে, কিন্তু এখনও বড় পরিমাণ প্লাস্টিকের মোড়ক পুনর্ব্যবহার করা শুরু হয় নি; যা শুধুই বর্জ্য।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_977281_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
পলিথিন
|
২০১০ সালে, একজন জাপানি গবেষক, আকিনোরি ইতো, একটি মেশিনের প্রোটোটাইপ প্রকাশ করেন যা একটি ছোট, স্ব-নিয়ন্ত্রিত বাষ্প ডিস্টিলেশন প্রোস ব্যবহার করে পলিইথিলিন থেকে তেল তৈরি করে।
| 0.5 | 459.112928 |
20231101.bn_1033537_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
ডিম্বকের অবস্থান নিম্নমুখী হতে পারে, যাতে যখন ডিম্বকরন্ধ্র অমরার মুখোমুখি হয় (এটি ফুল উৎপাদনকারী উদ্ভিদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ডিম্বক অবস্থান), পার্শ্বমুখী , বক্রমুখী বা অর্থোপেডিক (নিম্নমুখী অবস্থান সাধারণ এবং ডিম্বকরন্ধ্র নিম্নমুখী অবস্থানে থাকে এবং উপরের অবস্থানে ডিম্বকমূল শেষ হয়)। ডিম্বকটি একটি মেগাস্পোরঞ্জিয়াম বলে মনে হচ্ছে যার চারপাশে ডিম্বকত্বক থাকে । ডিম্বক প্রাথমিকভাবে ডিপ্লয়েড মাতৃটিস্যু দ্বারা গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে একটি মেগাম্পোরোসাইট (একটি কোষ যা মেগাস্পোর উৎপাদনের জন্য যাতে মিয়োসিস হবে)। মেগাস্পোর ডিম্বকের ভিতরে থাকে এবং মাইটোসিস দ্বারা বিভক্ত করে হ্যাপলয়েড স্ত্রী গেমটোফাইট বা মেগাগেমটোফাইট উৎপাদন করে, যা ডিম্বকের মধ্যেও থাকে। মেগাস্পোরঞ্জিয়াম টিস্যুর অবশিষ্টাংশ (নিউসেলাস) মেগাগ্যামেটোফাইটকে ঘিরে রেখেছে। মেগা-গ্যামেটোফাইট আর্কিগোনিয়া (যা ফুল উদ্ভিদের কিছু গ্রুপে হারিয়ে গেছে), যা ডিম কোষ উৎপাদন করে।নিষেকের পর, ডিম্বাশয় একটি ডিপ্লয়েড জাইগোট ধারণ করে এবং তারপর, কোষ বিভাজন শুরু হওয়ার পর, পরবর্তী স্পোরোফাইট প্রজন্মের একটি ভ্রূণ ধারণ করে। ফুল উৎপাদনকারী উদ্ভিদে, একটি দ্বিতীয় শুক্রাণু নিউক্লিয়াস মেগাগ্যামেটোফাইট অন্যান্য নিউক্লিয়াস সঙ্গে ফিউজ করে সাধারণত একটি পলিপ্লয়েড (প্রায়ই ট্রিপলয়েড) এন্ডোস্পার্ম টিস্যু গঠন, যা তরুণ স্পোরোফাইটদের জন্য পুষ্টি হিসাবে কাজ করে।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
একটি ডিম্বকত্বক ডিম্বকের চারপাশের কোষের একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর। নগ্নবীজী উদ্ভিদে সাধারণত একটি ডিম্বকত্বক (একস্তরী ) থাকে, যেখানে আবৃতবীজী উদ্ভিদে সাধারণত দুটি ডিম্বকত্বক (দ্বিস্তরী) থাকে। অভ্যন্তরীণ ডিম্বকত্বকের (যা মেগাস্পোরঞ্জিয়া থেকে ডিম্বক গঠনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ) বিবর্তনীয় উৎপত্তি বন্ধ্যা শাখা(টেলোমস)-এর মেগাস্পোরঞ্জিয়ামের আবরণী থেকে হয়েছে বলে প্রস্তাব করা হয়েছে। এলকিনসিয়া একটি প্রভাবশালী শ্রেণি , মেগাস্পোরঞ্জিয়ামের নিচের তৃতীয় অংশে একটি লোব কাঠামো আছে, যেখানে লোবগুলো মেগাস্পোরঞ্জিয়ামের চারপাশে একটি আংটির আকৃতিতে উপরের দিকে প্রসারিত । এটি হতে পারে, লোব এবং কাঠামো এবং মেগাস্পোরঙ্গিয়াম মধ্যে ফিউশন মাধ্যমে, একটি ডিম্বকত্বক উৎপন্ন হয়েছে।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
নিউসেলাস (বহুবচন: নুসেলি) ডিম্বকের অভ্যন্তরীণ কাঠামোর অংশ, যা অবিলম্বে ডিম্বকত্বকেন অভ্যন্তরে ডিপ্লয়েড (স্পোরোফাইটিক) কোষের একটি স্তর গঠন করে। এটি কাঠামোগতভাবে এবং কার্যকরভাবে মেগাস্পোরঞ্জিয়ামের সমতুল্য। অপরিণত ডিম্বকে, নিউসেলাস একটি মেগাম্পোরোসাইট (স্ত্রী রেণু মাতৃকোষে ) ধারণ করে, যাতে মিয়োসিসের মাধ্যমে স্পোরোজেনেসিস হয়। আরাবিডোপসিস থালিয়ানার মেগাম্পোরোসাইটে, মিয়োসিস জিনের অভিব্যক্তির উপর নির্ভর করে যা ডিএনএ মেরামত এবং হোমোলোগাস রিকম্বিনেশনের সুবিধা প্রদান করে।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
নিউসেলাসের ভেতরের হ্যাপ্লয়েড মেগাস্পোর স্ত্রী গ্যামটোফাইটের জন্ম দেয়, যাকে বলা হয় মেগা-গ্যামটোফাইট।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
নগ্নবীজী উদ্ভিদে , মেগা-গ্যামটোফাইট প্রায় ২,০০০ নিউক্লিয়াস নিয়ে গঠিত এবং আর্কিগোনিয়া গঠন করে, যা নিষেকের জন্য ডিম্বাণু কোষ উৎপাদন করে।
| 1 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
পরাগ টিউব ডিম্বকের মধ্যে দুটি শুক্রাণু নিউক্লিয়াস ছেড়ে দেয়। নগ্নবীজী উদ্ভিদ , স্ত্রী গ্যামেটোফাইট দ্বারা উৎপাদিত আর্কিগোনিয়ার মধ্যে নিষেক ঘটে। যদিও এটা সম্ভব যে, বেশ কয়েকটি ডিম্বাণু কোষ বিদ্যমান থাকতে পারে এবং নিষিক্ত হয়ে যেতে পারে তবে, সাধারণত একটি জাইগোট-ই একটি পূর্ণবয়স্ক ভ্রূণে বিকশিত হবে; যেহেতু বীজের মধ্যে খাদ্যের পরিমাণ সীমিত।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
ফুল উৎপাদনকারী উদ্ভিদের মেগা-গ্যামেটোফাইটকে মেগাস্পোরের বিকাশের সংখ্যা অনুযায়ী নামকরণ করা হয়ে থাকে।যেমনঃ মনোস্পোরিক, বিসপোরিক, অথবা টেট্রাস্পোরিক হিসেবে।
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
P.H. Raven, R.F. Evert, S.E. Eichhorn (2005): Biology of Plants, 7th Edition, W.H. Freeman and Company Publishers, New York,
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_1033537_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95
|
ডিম্বক
|
Peter K. Endress.Angiosperm ovules: diversity, development, evolution. Ann Bot (2011) 107 (9): 1465-1489. doi: 10.1093/aob/mcr120
| 0.5 | 457.497488 |
20231101.bn_843583_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
তার সর্বাধিক পরিচিত মূর্তিটি তার চার হাত যুক্ত মূর্তি। মূর্তিটির চারটি হাতে থাকে তলোয়ার, ত্রিশূল, একটি কাটা মাথা এবং একটি বাটি বা মাথার খুলি থাকে। উপরের হাতে থাকা কাটা মাথার রক্ত এই বাটিতে বা খুলিতে 'জমা হয়'। প্রচন্ড ক্রোধে তার চোখ লাল হয়ে থাকে; তার চুলগুলো থাকে অগোছালো। তার দীর্ঘ দাঁতগুলো কখনো কখনো মুখের বাইরে বেরিয়ে থাকে এবং জিহবা থেকে লালা 'পড়তে থাকে'। এই মূর্তিতে মহাকালীর গলায় তার বধ করা অসুরদের মাথার খুলির একটি মালা থাকে। এই মালায় খুলির সংখ্যা কখনো হয় ১০৮ টি (হিন্দু ধর্মে এটি একটি শুভ সংখ্যা। আবার তাদের জপমালার পুঁতির সংখ্যাও ১০৮ টি) হয়, আবার কখনো কখনো ৫০ টি (যা সংস্কৃত বর্ণমালার বর্ণের সংখ্যা) হয়। আর বধ করা অসুরদের হাত তার কোমর বেষ্টন করে থাকে।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
তার দশ মাথাযুক্ত (দশমুখী) চিত্রটি দশ মহাবিদ্যা মহাকালী নামে পরিচিত এবং এই রূপে তিনি দশ মহাবিদ্যা বা "মহাজ্ঞান" এর প্রতিনিধিত্ব করেন। দশটি মাথা, দশ বাহু এবং দশ পা রয়েছে বলে তাকে এই দশ মহাবিদ্যার প্রতিনিধি রূপে চিত্রিত করা হয়েছে। তবে অন্যথায় সাধারণত তার চার হাত যুক্ত মূর্তি ব্যবহার করা হয় যেখানে চার হাতে চারটি অস্ত্র থাকে। তার দশ হাতের প্রত্যেকটির একটি আলাদা প্রয়োগ রয়েছে , তবে এগুলির প্রত্যেকটিই একেকটি দেবতার প্রতিনিধিত্ব করে এবং প্রায়ই এগুলো কোনও দেবতার শনাক্তকারী অস্ত্র হয়।এর অর্থ এই যে মহাকালী এই দেবদেবীদের অধিকারী শক্তিগুলির জন্য দায়বদ্ধ। তাই এটি এই ব্যাখ্যার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে মহাকালী ব্রাহ্মণের সাথে অভিন্ন। যখন তার দশটি মাথা প্রদর্শন না করা হয়, তখন একটি "একামুখী" বা একটি মাথা ও দশ হাত যুক্ত অবস্থায় প্রদর্শিত হতে পারে। এটি একই ধারণাটিকেই বোঝায়। অর্থাৎ, এই ধারণা অনুসারে বিভিন্ন দেবদেবীর শক্তি কেবল তার অনুগ্রহের মাধ্যমেই আসে।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
তার এই রূপটিকে বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করা হয় তবে সর্বাধিক প্রচলিত ব্যাখ্যাটি হল যে মহাকালী মহাশক্তির (এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির বিশুদ্ধ শক্তি) প্রতিনিধিত্ব করেন এবং শিব বিশুদ্ধ চেতনাকে প্রতিনিধিত্ব করেন যেখানে তিনি জড় অবস্থায় থাকেন এবং এই চেতনাও তার মধ্যে জড় অবস্থায় থাকে।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
তার এই রূপ সম্পর্কে অদ্বৈতবাদী শক্তিবাদে একটি উন্নত ধারণা প্রকাশ করে এবং এটি একই সাথে কাশ্মীরের ননডুয়াল ত্রিকাপ দর্শনের (কাশ্মীর শৈববাদ, যা অভিনবগুপ্তের সাথে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ) সাথেও একমত। একটি কথা প্রচলিত আছে যে "শক্তি বিহীন শিব হচ্ছে শব" যার অর্থ হল মহাকালীর শক্তি ছাড়া শিব সর্বদা নিষ্ক্রিয় থাকেন। 'শব' শব্দের অর্থ হল মৃতদেহ। অর্থাৎ এর মাধ্যমে বুঝানো হয়েছে যে নারীশক্তি ছাড়া শিব অর্থাৎ সমগ্র সৃষ্টিজগতই নিশ্চল। শাক্তবাদ অনুযায়ী তার স্বামী এবং শৈববাদ অনুযায়ী শিব হিন্দু ধর্মের সর্বোচ্চ দেবতা হওয়া সত্ত্বেও তিনি কেন শিবের উপরে দাঁড়িয়ে আছেন এই দর্শন দ্বারা তা ব্যাখ্যা করা যায় । এই ব্যাখ্যাটি হল ধ্বংসাত্মক মহাকালী কেবলমাত্র চেতনার দেবতা শিবের উপস্থিতিতেই তার ক্রোধ থামাতে পারে, যাতে তার ক্রোধ দ্বারা জীবনের ভারসাম্য নষ্ট না হয়।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
কাশ্মীরের শৈব ধর্মে কালীর সর্বাধিক পরিচিত রূপ হচ্ছে কালসঙ্করশিনী; যিনি নির্গুণ, নিরাকার এবং প্রায়শই গুহ্যকালীর মাথার উপরে শিখার আকারে প্রদর্শিত হয়। নেপালি নেওয়ার চিত্রগুলোতে, তাদের দেবদেবীর শ্রেণীবিভাগের ক্ষেত্রে মহাকালীর সাকার এবং নিরাকার বৈশিষ্ট্যগুলি প্রায়ই একই সত্তা হিসেবে কল্পনা করা হয়। গুহ্যকালীর চিত্রে সর্বোচ্চ সীমায় আগত অগ্নিশিখার সাথে কালসঙ্করশিনীকে তাঁদের সর্বোচ্চ দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি নিজের মধ্যেই তার সময় ব্যয় করেন এবং কেবল পরম ব্রহ্মের প্রতিনিধিত্বকারী শিখা হিসাবে কল্পনা করা হয়।
| 1 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
সহজভাবে বলা যায় তিনি যেন একটি সার্বজনীন নাটকে ঐশ্বরিক অভিনেত্রীর মত সৃষ্টি কালি, রক্ত কালী, রুদ্রকালী, যম কালী, সংহার কালী, মহাকাল কালী, পরমর্ক কালী, কালাগ্নিরুদ্র কালী, মার্তণ্ড কালী, স্থিতিনাশা কালী, মহাভৈরবঘোড়াচন্দ কালী (কালসঙ্করশিনী কালী) ইত্যাদি চরিত্রে অভিনয় করেন।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
Encountering The Goddess: A Translation of the Devi-Mahatmya and a Study of Its Interpretation (), লেখক: থমাস বি. কবার্ন।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
Hindu Goddesses: Vision of the Divine Feminine in the Hindu Religious Traditions (), লেখক: ডেভিড কিন্সলে।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_843583_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
মহাকালী
|
Offering Flowers, Feeding Skulls: Popular Goddess Worship in West Bengal (), লেখক: জুন ম্যাকড্যানিয়েল।
| 0.5 | 456.717963 |
20231101.bn_42354_116
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
বর্তমানে আন্দালুসিয়া নামে পরিচিত অঞ্চলটি প্রাচীন ভূমধ্যসাগরীয় পৌরাণিক বিশ্বাসের প্রভাবের মধ্যে পড়েছিল।ফিনিশিয়ান উপনিবেশ বাল এবং মেলকার্টের ধর্ম নিয়ে এসেছে; পরবর্তীটি রোমান সময় পর্যন্ত হারকিউলিস হিসাবে স্থায়ী হয়েছিল, যা কাডিজ এবং সেভিল উভয়েরই পৌরাণিক প্রতিষ্ঠাতা।সেন্ট পিটারের দ্বীপ তার বারোটি শ্রমের প্রতিনিধিত্ব সহ হারকিউলিসের অনুমিত সমাধি ধারণ করেছিল; এই অঞ্চলটি দশম শতকের ঐতিহ্যবাহী স্থান ছিল, দানব গেরিয়নের গবাদি পশু প্রাপ্ত হয়েছিল।ঐতিহ্যগতভাবে, হারকিউলিসের স্তম্ভগুলি জিব্রাল্টার প্রণালীর পাশে রয়েছে।স্পষ্টতই, ইউরোপীয় স্তম্ভ হল জিব্রাল্টার শিলা ; আফ্রিকান স্তম্ভটি সম্ভবত সেউতার মন্টে হাচো বা মরক্কোর জেবেল মুসা ছিল।কাডিজ থেকে রোমে যাওয়ার রোমান রাস্তাটি বেশ কয়েকটি নামে পরিচিত ছিল, যার মধ্যে একটি হল ভায়া হারকিউলিয়া, হারকিউলিস রুট তার দশম শ্রম থেকে ফিরে।আন্দালুসিয়ার বর্তমান কোট অফ আর্মস দুটি সিংহের মধ্যে হারকিউলিসকে দেখায়, এই চিত্রগুলির পিছনে দুটি স্তম্ভ রয়েছে।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_117
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
রোমান ক্যাথলিক ধর্ম, এখন পর্যন্ত, আন্দালুসিয়ার বৃহত্তম ধর্ম।২০১২ সালে, আন্দালুসিয়ানদের অনুপাত যারা নিজেদেরকে রোমান ক্যাথলিক হিসাবে পরিচয় দেয় ৭৮.৮%। ক্যাথলিক ধর্মের স্থানীয় জনপ্রিয় রূপের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল ভার্জিন মেরির প্রতি ভক্তি; আন্দালুসিয়া কখনও কখনও লা টিয়েরা দে মারিয়া সান্তিসিমা ("সর্বাধিক পবিত্র মেরির দেশ") নামে পরিচিত। পবিত্র সপ্তাহে মিছিলগুলিও বৈশিষ্ট্যযুক্ত, যেখানে হাজার হাজার অনুতাপকারী (নাজারেনোস নামে পরিচিত) সাইতাস গায়।আন্দালুসিয়া হল আন্দুজারের সান্টুয়ারিও দে নুয়েস্ত্রা সেনোরা দে লা কাবেজা এবং আলমন্তে এল রোসিওর আশ্রমের মতো তীর্থযাত্রীদের গন্তব্যস্থল।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_118
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
যদিও কেউ কেউ স্প্যানিশ ফাইটিং ষাঁড়ের বংশকে রোমান সময় থেকে খুঁজে বের করেন, বর্তমানে আইবেরিয়ান উপদ্বীপে এবং প্রাক্তন স্প্যানিশ সাম্রাজ্যে ১৫ এবং ১৬ শতকে আন্দালুসিয়ায় যুদ্ধরত ষাঁড়গুলি ফিরে এসেছে। আন্দালুসিয়া ষাঁড় লালন-পালন এবং ষাঁড়ের লড়াইয়ের কেন্দ্র হিসেবে রয়ে গেছে: এর ২২৭টি ফিনকাস ডি গানাডো যেখানে যুদ্ধরত ষাঁড়গুলি জুড়ে উত্থিত হয়। ২০০০ সালে, আন্দালুসিয়ার প্রায় ১০০টি বুলরিং ১,১৩৯টি করিডা হোস্ট করেছিল।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_119
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
স্পেনে এখনও ব্যবহৃত প্রাচীনতম বুরিং হল রোন্ডায় নিওক্লাসিক্যাল প্লাজা দে তোরোস, যা ১৭৮৪ সালে নির্মিত হয়েছিল।আন্দালুসিয়ান স্বায়ত্তশাসিত সরকার রুটাস দে আন্দালুসিয়া টাউরিনাকে পৃষ্ঠপোষকতা করে, ষাঁড়ের লড়াইকে কেন্দ্র করে এটি এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে একটি পর্যটন পথ।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_120
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
আন্দালুসিয়ান উৎসব জনপ্রিয় শিল্পকলা এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাকের জন্য একটি প্রদর্শনী প্রদান করে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল সেভিল ফেয়ার বা সেভিলের ফেরিয়া দে অ্যাব্রিল, এখন মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনায় ছোট মেলা দ্বারা প্রতিধ্বনিত হয়, উভয়েই অনেক আন্দালুসিয়ান অভিবাসী রয়েছে; মালাগাতে ফেরিয়া ডি আগোস্টো ; ফেরিয়া দে জেরেজ বা জেরেজে ফেরিয়া দেল ক্যাবলো ; গ্রানাডায় করপাস ক্রিস্টির উৎসব; কর্ডোবায় ফেরিয়া দে নুয়েস্ত্রা সেনোরা দে লা সালুড ; হুয়েলভাতে কলম্বিয়ান উৎসব (ফিয়েস্টাস কলম্বিনাস); আলমেরিয়ার ফেরিয়া দে লা ভার্জেন দেল মার ; এবং জায়েনের ফেরিয়া দে সান লুকাস, আরও অনেকের মধ্যে।
| 1 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_121
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
একটি ধর্মীয় প্রকৃতির উত্সবগুলি একটি গভীর আন্দালুসিয়ান ঐতিহ্য এবং ব্যাপক জনপ্রিয় উত্সবের সাথে দেখা হয়।পবিত্র সপ্তাহে অনেক বড় উৎসব রয়েছে।একটি বার্ষিক তীর্থযাত্রা আলমন্টে (২০০৮ সালে জনসংখ্যা ১৬,৯১৪); একইভাবে বড় জনতা প্রতি এপ্রিলে আন্দুজারের সান্টুয়ারিও দে নুয়েস্ট্রা সেনোরা দে লা ক্যাবেজা দেখতে যায়।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_122
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উৎসব হল কাডিজের কার্নিভাল এবং গ্রানাডা ও কর্ডোবায় ফিয়েস্তা দে লাস ক্রুসেস বা ক্রুজ দে মায়ো ; কর্ডোবায় এটি শহরের প্যাটিওস (আঙ্গিনা) মধ্যে একটি প্রতিযোগিতার সাথে মিলিত হয়।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_123
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
আন্দালুসিয়ান ডায়েট পরিবর্তিত হয়, বিশেষ করে উপকূল এবং অভ্যন্তরের মধ্যে, তবে সাধারণভাবে একটি ভূমধ্যসাগরীয় খাদ্য যা জলপাইয়ের তেল, সিরিয়াল, লেবু, শাকসবজি, মাছ, শুকনো ফল এবং বাদাম এবং মাংসের উপর ভিত্তি করে; এছাড়াও মদ পান করার একটি মহান ঐতিহ্য আছে.
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_42354_124
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
আন্দালুসিয়া
|
ভাজা মাছ — পেসসাইটো ফ্রিটো —এবং সামুদ্রিক খাবার উপকূলে সাধারণ এবং উপকূলীয় প্রভাবে অভ্যন্তরভাগে ভালভাবে খাওয়া হয়।কাডিজ উপসাগরের আলমাদ্রাবা এলাকা থেকে আটলান্টিক ব্লুফিন টুনা (থুনাস থাইনাস), সানলুকার দে বারমেদা (ল্যাংগোস্টিনো দে সানলুকার নামে পরিচিত) থেকে পাওয়া চিংড়ি এবং গভীর জলের গোলাপ চিংড়ি ()হুয়েলভা থেকে সবই অত্যন্ত মূল্যবান।স্বচ্ছ গোবি বা চ্যানকুয়েট (আফিয়া মিনিট), মালাগা থেকে একসময়ের জনপ্রিয় ছোট মাছের জন্য মাছ ধরা এখন নিষিদ্ধ করা হয়েছে কারণ তাদের ধরার কৌশল অন্যান্য প্রজাতির অনেক অপরিপক্ক মাছকে ফাঁদে ফেলে।
| 0.5 | 455.282985 |
20231101.bn_881668_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
ইলমুল কালাম (, আক্ষরিক অর্থে "বক্তৃতা বিজ্ঞান"), সাধারণত সংক্ষিপ্তভাবে "কালাম" বলা হয়ে থাকে এবং কখনও কখনও "ইসলামিক শিক্ষাবিজ্ঞান ধর্মতত্ত্ব" নামে পরিচিত, হল ইসলামী মতবাদ (আক্বইদ ) এর অধ্যয়ন। সন্দেহবাদী ও অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে ইসলামী বিশ্বাসের মূলনীতি প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার প্রয়োজন থেকেই এর জন্ম হয়েছিল। কালামের বিশারদকে মুতাকাল্লিম হিসাবে উল্লেখ করা হয় (বহুবচন: মুতাকাল্লিমুন), এবং এটি ইসলামী দার্শনিক, ফকীহ এবং বিজ্ঞানীদের ভূূূূমিকা থেকে আলাদা বিবেচনা করা হয়।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
আরবি শব্দ কালামের অর্থ "বাক্য, শব্দ, উচ্চারণ" এবং কোরআনে পাওয়া "আল্লাহর বাণী" (কালামুল্লাহ ) অভিব্যক্তি থেকে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব সম্পর্কিত ক্ষেত্রে এর ব্যবহার এসেছে।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
মুরতদা মুতাহ্হারী কালামকে "মুসলমানদের বিশ্বাস করার জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক ইসলামী বিশ্বাস ও মতবাদ " সম্পর্কে আলোচনা করার একটি বিজ্ঞান হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এটি সেগুলোকে ব্যাখ্যা করে, সেগুলো সম্পর্কে বিতর্ক করে এবং সেগুলোকে রক্ষা করে " (এছাড়াও ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ দেখুন)। এই বিষয়কে মূলত এমন কেন বলা হয়েছিল সে সম্পর্কে অনেকগুলো সম্ভাব্য ব্যাখ্যা রয়েছে; একটি হল এই বিষয়ের মধ্যে বিস্তৃত বিতর্কটি ছিল যে কুরআনে অবতীর্ণ "আল্লাহর বাণী" আল্লাহর মূল অংশ হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে কি না এবং ফলস্বরূপ তৈরি করা হয়নি বা এটি সাধারণভাবে শব্দাবলীতে পরিণত হয়েছিল কিনা তা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
ঐতিহাসিক মজিদ ফখরির মতে আব্বাসীয় খিলাফতের সময় (৭৫০-১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ) কালাম বিষয়টি ইসলামের ইতিহাসের প্রথম দিকে বেশ কয়েকটি "জটিল সমস্যা" নিয়ে "জড়িয়ে পড়ার" প্রচেষ্টাতে উদ্ভূত হয়েছিল। একটি ছিল "পৌত্তলিক, খ্রিস্টান এবং ইহুদিবাদীদের দ্বারা ইসলামের উপর চাপানো যুক্তি" কীভাবে প্রত্যাখ্যান করা যায়। অন্যটি ছিল একদিকে যেমন পাপীদের জাহান্নামের পূর্বাভাস এবং অন্যদিকে "ঐশিক ন্যায়বিচার" এর সাথে কীভাবে আচরণ করা যায় (কেউ কেউ দাবি করেছেন যে, কারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে যা আছে তার জন্য শাস্তি দেওয়া অন্যায়) । এছাড়াও কালাম "দ্বন্দ্বকে উদ্ঘাটন সম্পর্কিত তথ্য (কোরআন ও রেওয়ায়েতে ) কিছুটা অভ্যন্তরীণ সামঞ্জস্যের মধ্যে আনার জন্য নিয়মতান্ত্রিক প্রচেষ্টা করে"।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
ঐতিহাসিক ড্যানিয়েল ডাব্লিউ ব্রাউন ইসলামের দ্বিতীয় শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে আহল-কালামকে তিনটি প্রধান দলের একটি হিসাবে বর্ণনা করেছেন (অন্য দুটি ছিল আহলে আর রায়ে ও আহলে আল-হাদীস) যাঁদের ইসলামী আইনে কর্তৃপক্ষের উৎস নিয়ে বিতর্ক হয়েছে। আহলে আল-কালাম আহলে হাদীসের সাথে একমত হয়েছে যে, ইসলামের নবী মুহাম্মদের উদাহরণ অনুমোদনযোগ্য, তবে এটি এই কারণেই আহলে হাদীসের কর্তৃত্বকে প্রত্যাখ্যান করেছে যে এর কর্পাসটি "পরস্পরবিরোধী, নিন্দাবাদী এবং অযৌক্তিক" প্রতিবেদনে পরিপূর্ণ ছিল, এবং আইনশাস্ত্রে এমনকি উৎস সম্পর্কে ক্ষুদ্রতম সন্দেহও অনেক বেশি ছিল। সুতরাং তারা বিশ্বাস করেছিল, নবীর আসল উত্তরাধিকার অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া উচিত। আহলে হাদিসরা আহলে কালামের উপর বিজয়ী হয়েছিল এবং তাদের যুক্তি সম্পর্কে যা জানা যায় তার বেশিরভাগই ইমাম আল-শাফিয়ির মতো তাদের বিরোধীদের লেখা থেকে আসে।
| 1 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
যদিও ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা হিসাবে বিবেচনা করা হয়, তবুও কালাম অধ্যয়নকে মুসলিম পণ্ডিতরা প্রয়োজনীয়তার বিভাগের বাইরে চলে যাওয়াকে বিবেচনা করে এবং সাধারণত যোগ্য পণ্ডিতদের জন্য সংরক্ষিত থাকে, জনসাধারণ বা সাধারণ মানুষ সীমিত আগ্রহ দেখায়।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
আদি মুসলিম আলেম আল-শাফিয়ি বলেছিলেন যে ঈমানকে রক্ষা ও পবিত্র করার জন্য কালামে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিছু সংখ্যক পুরুষ থাকা উচিত, তবে তাদের যুক্তি যদি জনগণের জানা থাকে তবে এটি একটি বিরাট ক্ষতি হবে।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
একইভাবে, ইসলামী পণ্ডিত আল-গাজালী এই মতামত রেখেছিলেন যে কালাম বিজ্ঞান মুসলমানদের উপর ব্যক্তিগত কর্তব্য নয়, একটি সম্মিলিত দায়িত্ব। আল-শাফিয়ির মতো তিনি জনসাধারণকে এটি অধ্যয়ন থেকে নিরুৎসাহিত করেছিলেন।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_881668_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
কালাম
|
হাম্বলি সূফী খাজা আবদুল্লাহ আনসারী ধম আল কালাম নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন যেখানে তিনি কালামের ব্যবহারের সমালোচনা করেছিলেন।
| 0.5 | 454.512153 |
20231101.bn_312103_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
ইলমুদ্দিন (জন্ম:৪ঠা ডিসেম্বর, ১৯০৮ – মৃত্যু:৩১শে অক্টোবর, ১৯২৯) ছিলেন অবিভক্ত ভারতের একজন মুসলিম যিনি রাজপাল নামক এক বই প্রকাশককে হত্যা করেন। রাজপাল “রঙ্গিলা রসূল” নামক একটি বইয়ের প্রকাশক ছিলেন। মূলত, বইটি ছিল হিন্দু দেবী সীতাকে অবমাননা করে লিখিত একটি পুস্তিকার বিরুদ্ধে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ। মুসলিমরা প্রকাশিত এই বইটিকে ধর্মবিশ্বাসের উপর আক্রমণ হিসেবে দেখেন।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
গাজি ইলমুদ্দিন শহীদ অবিভক্ত ভারতের লাহোরে (বর্তমান পাকিস্তান) জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা একজন ছুতার মিস্ত্রী ছিলেন। বয়োপ্রাপ্ত হলে তিনি তার পিতার দোকানে কাজে যোগ দেন। আবদুল রশিদ নামে তার একজন বন্ধু ছিলেন। তাকে “শিদা” বলে ডাকা হত। শিদার বাবার দোকান ওয়াজির খান মসজিদের সামনে অবস্থিত ছিল। একদিন তারা দুই বন্ধু মসজিদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। ঐ সময় মসজিদের কাছে অনেক লোকের ভিড় জমে ছিল। লোকেরা তখন রাজপালের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
কৃষ্ণ প্রসাদ প্রতাব নামক ব্যক্তি চমূপতি ছদ্মনামে “রঙ্গিলা রসুল” নামক বই লেখেন। এই বইয়ে নবী মুহাম্মদ এর নামে কুৎসা রটানোয় মুসলিমরা এর প্রতিবাদ করেন। বইটি লাহোর থেকে ১৯২৩ সালে রাজপাল কর্তৃক প্রকাশিত হয়। ভারতীয় মুসলিমদের বেশ কিছু দল এই বইটি নিষিদ্ধের দাবি জানায়। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার মুসলিমদের দাবির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেনি।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
ইলমুদ্দিন তার বন্ধুর কাছে নিজের ইচ্ছার কথা জানান। একটি সূত্র মতে, তারা দুজনেই প্রকাশককে হত্যার সিদ্ধান্ত নেন।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
তিনি হত্যার উদ্দেশ্যে বাজার থেকে এক রুপি দিয়ে একটি ছুরি কেনেন। ছুরিটি প্যান্টের ভেতর নিয়ে তিনি রাজপালের দোকানের দিকে এগিয়ে যান। এসময় রাজপাল তার দোকানে ছিলেন না। এদিনটি ছিল ৬ই সেপ্টেম্বর ১৯২৯ সাল।
| 1 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
রাজপাল দোকানে এলে ইলমুদ্দিন তার উপর আক্রমণ করেন। পরে জনতা তাকে নীরস্ত করে। এরপর পুলিশ ইলমুদ্দিনকে প্রেপ্তার করে। অক্টোবরের ৪ তারিখ তাকে পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে তাকে হত্যাকারী হিসেবে সাব্যস্ত করা হয় এবং ভারতীয় দন্ডবিধি অনুসারে মৃত্যুদন্ডে দণ্ডিত করা হয়।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
ইলমুদ্দিনের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ফারুক হোসেন। ইলমুদ্দিন নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। বিবাদী পক্ষ তার নির্দোষিতার পক্ষে দুজন সাক্ষী উপস্থাপন করে। বাদী পক্ষের দুজন সাক্ষী তার দোষী হওয়ার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়। তৎকালীন প্রখ্যাত আইনজীবী ও পরবর্তীকালে পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ইলমুদ্দিনের পক্ষাবলম্বন করেন। তিনি লাহোর হাইকোর্টে আপিলে অংশ নেন। জিন্নাহ বিবাদীপক্ষের সাক্ষীদের বক্তব্যের উপর পাল্টা যুক্তি ছুড়ে দেন যা আদালতে গৃহীত হয়নি। জিন্নাহ এরপর পরিস্থিতির উল্লেখ করে এই বলে আবেদন করেন যে ইলমুদ্দিন একজন ১৯, ২০ বছরের ব্যক্তি যিনি তার বিশ্বাসের প্রতিষ্ঠাতার প্রতি ভালবাসার কারণে উত্ত্যক্ত হয়েছিলেন। তাই তার মৃত্যুদন্ডকে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তরে বদলানো যেতে পারে। কিন্তু এই যুক্তিও আদালতে গৃহীত হয়নি।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
হিন্দু পত্রিকা “প্রতাপ” এসময় জিন্নাহর সমালোচনা করে। পত্রিকা মতে এ ঘটনা হিন্দুদের মধ্যে জিন্নাহর সম্মানের জন্য হানিকর হবে। এটি স্মরণ রাখতে হবে যে ভারতীয় দন্ডবিধির ২৯৫-ক ধারার সংযোজনের সময় জিন্নাহ নির্বাচন কমিটিতে ছিলেন এবং তিনি তখন সতর্ক বার্তা উচ্চারণ করে বলেন যে এই আইন ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ ও ধর্মের সমালোচনার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। কর্মকর্তারা এরপর ইলমুদ্দিনকে ফাঁসির মঞ্চের দিকে নিয়ে যান। তার মৃতদেহ জানাজা ছাড়াই কারাগারে দাফন করা হয়। কিন্তু ড আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল, মিয়া আমিরুদ্দিন এবং আবদুল আজিজের মত মুসলিম নেতাদের হস্তক্ষেপে লাশ কবর থেকে বের করা হয়। এরপর তার মৃতদেহ আল্লামা ইকবাল ও তার ঘনিষ্ঠদের সহায়তায় দাফনের জন্য লাহোর পাঠানো হয়।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_312103_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ইলমুদ্দিন
|
সমগ্র শহর সেই সাথে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের কয়েক লক্ষ মুসলিম তার জানাজায় যোগ দেয়। ইলমুদ্দিনের পিতা আল্লামা ইকবালকে জানাজার নামাজের ইমামতির জন্য অণুরোধ করেন। ইকবাল উত্তর দেন এই বলে, “এই মহান যোদ্ধার জানাজা পড়ানোর তুলনায় আমি একজন পাপী ব্যক্তি”। তিনি লাহোরের হিযবুল আহনাফের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ দিদার আলি শাহকে জানাজা পড়ানোর প্রস্তাব করেন। পরে ওয়াজির খান মসজিদের ইমাম ও সৈয়দ দিদার আলি শাহ জানাজার নামাজ পরিচালনা করে। জনতার প্রচন্ড ভীড়ের কারণে জানাজা তিন দফায় সম্পন্ন করতে হয়। ড স্যার আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল ও সৈয়দ দিদার আলি শাহসহ আরো অনেক খ্যাতনামা পণ্ডিত ইলমুদ্দিনের দাফনে অংশ নেন। এটি ছিল লাহোরের অন্যতম সর্ববৃহৎ জানাজা। তাকে লাহোরের মিয়ানি সাহিব বাহওয়ালপুর রোডের কবরস্থানে দাফন করা হয়। তার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য মিয়ানওয়ালি কারাগারে গাজি ইলমুদ্দিন শহীদ মসজিদ নাম একটি মসজিদ তৈরী করা হয়।
| 0.5 | 452.089542 |
20231101.bn_61956_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
মীমাংসা দর্শন হল একটি বাস্তববাদী ও বহুত্ববাদী দার্শনিক শাখা। এই শাখায় বেদের ব্যাখ্যাগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই শাখার মূল গ্রন্থটি হল জৈমিনির পূর্ব মীমাংসা সূত্র (খ্রিস্টপূর্ব ২০০-২০০ খ্রিষ্টাব্দ)। মীমাংসাবাদী দার্শনিকরা বিশ্বাস করতেন, বেদের প্রকাশ পবিত্র। বেদ ‘অপৌরুষেয়’ (মানুষের রচিত নয়) এবং অভ্রান্ত। তাদের মতে, ধর্ম (ব্রহ্মাণ্ডের ক্রমপর্যায়) রক্ষা করতে হলে বৈদিক ক্রিয়াকাণ্ডের পবিত্রতা রক্ষা করা একান্ত জরুরি। আনুষ্ঠানিক ক্রিয়াকাণ্ডের পবিত্রতায় বিশ্বাস রাখার ফলে মীমাংসা কোনো প্রকার সাকার ঈশ্বরের ধারণাটি প্রত্যাখ্যান করে। প্রভাকর (খ্রিস্টীয় ৭ম শতাব্দী) প্রমুখ পরবর্তীকালের মীমাংসা টীকাকারেরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়েছেন। প্রথম দিকের মীমাংসা ঈশ্বর ধারণাটি অনুমোদন করেনি। তবে বলেছে যে, মানুষের কাজই ঈশ্বর-বিশ্বাসের ফল উপভোগ করার জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
ভারতীয় দর্শনে সাংখ্য একটি নিরীশ্বরবাদী ও কঠোরভাবে দ্বৈতবাদী আস্তিক শাখা। ধ্রুপদী সাংখ্য দর্শনের যে প্রাচীনতম গ্রন্থটি পাওয়া গিয়েছে সেটি হল ঈশ্বরকৃষ্ণের লেখা সাংখ্যকারিকা (৩৫০-৪৫০ খ্রিষ্টাব্দ)। ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্ব নিয়ে সাংখ্যকারিকা নীরব। যদিও গৌড়পাদ প্রমুখ প্রথম সহস্রাব্দের টীকাকারের মনে করেন, এই গ্রন্থটি ঈশ্বর সংক্রান্ত কয়েকটি ধারণার অনুকূল। যদিও সাংখ্যসূত্র (খ্রিস্টীয় ১৪শ শতাব্দী) ও তার টীকাকারেরা স্পষ্টভাবে যুক্তি দেখিয়ে ঈশ্বরের অনস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা করেছেন।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
চার্বাক হল ভারতীয় দর্শনের বস্তুবাদী ও নাস্তিক্যবাদী শাখা। খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ শতাব্দী নাগাদ এই শাখাটি একটি পদ্ধতিগত দার্শনিক শাখা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। চার্বাকপন্থীরা পুনর্জন্ম, মৃত্যুপরবর্তী জীবন, দেহাতীত আত্মা, ক্রিয়াকাণ্ডের যথার্থতা, অন্যান্য জগত (স্বর্গ ও নরক), ভাগ্য এবং নির্দিষ্ট কর্মের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মূল্য বা মূল্যহীনতা অর্জনের মতো অধিবিদ্যামূলক ধারণাগুলি প্রত্যাখ্যান করেন। তারা প্রাকৃতিক শক্তিগুলির উপর অতিলৌকিক কারণ আরোপেরও বিরুদ্ধে ছিলেন। ১২০০ খ্রিষ্টাব্দের পর চার্বাক দর্শনের বিলুপ্তি ঘটে।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
আজীবক আন্দোলনের প্রথম প্রবক্তা মক্খলি গোসাল ছিলেন বৌদ্ধধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্র গৌতম বুদ্ধ ও জৈনধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্র মহাবীরের সমসাময়িক। গোসল ও তার অনুগামীরা সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করেন। খ্রিস্টীয় ১৩শ শতাব্দীর পর এই আন্দোলনের বিলুপ্তি ঘটে।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
মীমাংসাবাদীরা বলতেন, জগতের সৃষ্টিকর্তা কে তা চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। বেদের লেখক বা সংকলকেরও প্রয়োজন নেই। অনুষ্ঠানগুলি অনুমোদন করার জন্য ঈশ্বরেরও প্রয়োজন নেই।. তারা আরও বলেছেন যে, বেদে যে সকল দেবতার নামের উল্লেখ আছে, শুধুমাত্র তাদের নামোল্লেখকারী মন্ত্রগুলির মধ্যেই তাদের অস্তিত্ব সীমাবদ্ধ। তাদের কোনো বাস্তব অস্তিত্ব নেই। সেই অর্থে, মন্ত্রগুলির শক্তিকেই দেবতার শক্তি হিসেবে দেখা হয়। মীমাংসাবাদীদের মতে, কোনো নিরাকার ঈশ্বর বেদের রচয়িতা নন। কারণ, কথা বলার জন্য তার কণ্ঠই নেই। কোনো সাকার ঈশ্বর বেদ রচনা করতে পারেন না। কারণ, এমন ঈশ্বর ইন্দ্রিয়গত জ্ঞানের প্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতার আওতায় পড়েন। তাই তিনি বেদের মতো অতিলৌকিক প্রকাশিত বাক্য রচনায় অক্ষম।
| 1 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
যদি কর্মের অস্তিত্বকে মান্যতা দেওয়া হয়, তবে ব্রহ্মাণ্ডের নৈতিক চালিকাশক্তি হিসেবে ঈশ্বরের কল্পনা অপ্রয়োজনীয়। কারণ, যদি ঈশ্বর কর্মের ফলদাতা হন, তবে তিনি তা কর্ম ব্যতিরেকেই করতে পারেন। আবার যদিও তিনি কর্মের নিয়মের মধ্যে আবদ্ধ থাকেন, তবে কর্মই নিজের ফলদাতা। সেক্ষেত্রে ঈশ্বরের প্রয়োজন নেই।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
যদি কর্মের অস্তিত্ব অস্বীকারও করা হয়, তাহলেও ঈশ্বরকে কর্মের ফলদাতা বলা যায় না। কারণ, ফলদাতা ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে হয় আত্মকেন্দ্রিক নয় নিঃস্বার্থ। এখন ঈশ্বরের উদ্দেশ্য নিঃস্বার্থ হতে পারে না। কারণ, স্বার্থহীন হলে তিনি দুঃখময় জগত সৃষ্টি করতে পারেন না। যদি তার উদ্দেশ্য আত্মকেন্দ্রিক হয়, তবে মনে করতে হবে ঈশ্বরের ইচ্ছা রয়েছে। কারণ, ইচ্ছা ব্যতিরেকে চালিকাশক্তি বা কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায় না। তাছাড়া যদি ধরা হয় ঈশ্বরের ইচ্ছা রয়েছে, তাহলে সেটি কর্মের দায়বদ্ধতার প্রয়োজনীয়তা থেকে ঈশ্বরের চিরন্তন স্বাধীনতার ধারণার পরিপন্থী। তাছাড়া সাংখ্যের মতে, ইচ্ছা হল প্রকৃতির গুণ। এটি ঈশ্বরের মধ্যে বিকশিত হচ্ছে, তা ধারণা করা যায় না। সাংখ্যের মতে, বেদের প্রমাণও এই ধারণাকে সমর্থন করে।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
বিপরীত যুক্তি ছাড়াও যদি ধরে নেওয়া হয় যে, ঈশ্বরের কিছু অপূর্ণ ইচ্ছা রয়েছে, তবে তা তাকে অন্যান্য লৌকিক অভিজ্ঞতার মতোই দুঃখ দেবে। এই ধরনের পার্থিব ঈশ্বর সাংখ্যের উচ্চতর আত্মা ধারণার থেকে কিছুমাত্র উন্নত নন।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_61956_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নিরীশ্বরবাদ
|
তাছাড়া ঈশ্বরের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণ নেই। তিনি দৃশ্যমান নন। এমন কোনো সাধারণ পদ্ধতি নেই, যার মাধ্যমে তার অস্তিত্বের সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। বেদের প্রমাণ থেকে জানা যায়, ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা হল প্রকৃতি, ঈশ্বর নন।
| 0.5 | 451.718562 |
20231101.bn_446920_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
সর্বেশ্বরবাদ () হল এমন একটি বিশ্বাস যাতে সম্পূর্ণ এ মহাবিশ্বকে তথা পরিবেশ প্রকৃতিকে ঈশ্বর-সম ব'লে গণ্য করা হয় , অথবা আমাদের আশেপাশে পরিবেষ্টিত সকল বস্তুর ভেতরেই ঈশ্বর অন্তর্নিহিত রয়েছেন ব'লে মনে করা হয়। সর্বেশ্বরবাদীরা তাই কোন পৃথক স্বতন্ত্র ব্যক্তি ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। সর্বেশ্বরবাদী ধারণাগুলো হাজার হাজার বছর আগের, এবং বিভিন্ন ধর্মীয় সংস্কৃতিতে সর্বৈববাদী ধারণাগুলোর চিহ্ন রয়েছে। ১৬৯৭ সালে গণিতবিদ জোসেফ র্যাফসন দ্বারা প্যানথেইজম (সর্বেশ্বরবাদ) শব্দটি তৈরি করা হয়েছিল এবং এরপর থেকে এটি বিভিন্ন ব্যক্তি ও সম্প্রদায়ের বিশ্বাস বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়েছে।
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
দক্ষিণ ও পূর্ব এশীয় ধর্মে (উল্লেখ্যভাবে সনাতন ধর্ম (অদ্বৈতবাদী দর্শন), শিখধর্ম, শিন্তৌ ধর্ম, সানামাহিজম, কনফুসিয়ানিজম, এবং তাওবাদ ) এবং ইসলামের মধ্যে তাসাউউফ (সুফিবাদ)-এ সর্বৈশ্বরবাদের উপস্থিতি রয়েছে। ১৭ শতকের দার্শনিক বারুচ স্পিনোজার কাজের উপর ভিত্তি করে, বিশেষ করে, তার বই এথিক্সের উপর ভিত্তি করে একটি ধর্মতত্ত্ব এবং দর্শন হিসাবে পশ্চিমা সংস্কৃতিতে সর্বেশ্বরবাদ জনপ্রিয় হয়েছিল। ১৬ শতকে দার্শনিক এবং মহাজাগতিক জর্দানো ব্রুনো একটি সর্বৈশ্বরবাদী ধারণা গ্রহণ করেছিলেন।
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
সর্বেশ্বরবাদকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়ীত করা হয়। কেউ কেউ একে ঈশ্বর সম্পর্কিত একটি ধর্মতাত্ত্বিক এবং দার্শনিক অবস্থান বলে মনে করেন।
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
সর্বেশ্বরবাদের ধারণাটি এমন যে, সমস্তকিছুই ঈশ্বরের অংশ যিনি সর্বত্র ব্যাপ্ত এবং অবিকৃত রূপে রয়েছেন। বাস্তবতার সমস্ত রূপকে তখন হয় সেই সত্তার মোড বা এটির সাথে অভিন্ন হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। কেউ কেউ মনে করেন সর্বেশ্বরবাদ একটি অ-ধর্মীয় দার্শনিক অবস্থান। তাদের কাছে, সর্বৈশ্বরবাদের ধারণাটি হল মহাবিশ্ব (সমস্ত অস্তিত্বের সামগ্রিক অর্থে) এবং ঈশ্বর অভিন্ন।
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
১৮ শতকের আগেও পূর্ব-দক্ষিণ এশীয় ধর্মে সর্বেশ্বরবাদের মতো ধারণা বিদ্যমান ছিল (উল্লেখ্যভাবে শিখ ধর্ম, সনাতন ধর্ম, কনফুসিয়ানিজম এবং তাওবাদ)। যদিও এসব ধারণা স্পিনোজার কাজকে প্রভাবিত করেছিল এমন কোনও প্রমাণ নেই, তবে অন্যান্য সমসাময়িক দার্শনিক যেমন, লাইবনিৎস এবং পরবর্তীতে ভলতেয়ারের ক্ষেত্রে এমন প্রমাণ রয়েছে। হিন্দুধর্মের ক্ষেত্রে, বহুঈশ্বরবাদী, একেশ্বরবাদী এবং নাস্তিকতার পাশাপাশি সর্বৈশ্বরবাদী দৃষ্টিভঙ্গি বিদ্যমান। শিখ ধর্মের ক্ষেত্রে, গুরু নানকের গল্পগুলো থেকে বোঝা যায় ভৌত জগতে সর্বত্র ভগবান আছেন বলে তিনি বিশ্বাস করতেন। এবং শিখ ঐতিহ্য সাধারণত ভগবানকে ভৌত জগতের মধ্যে সংরক্ষণকারী শক্তি হিসাবে বর্ণনা করে। সমস্ত বাহ্যিক কাঠামো, ঈশ্বরের প্রকাশ হিসাবে সৃষ্ট। যাইহোক, শিখরা ঈশ্বরকে অতীন্দ্রিয় স্রষ্টা হিসাবে দেখেন, "বিশ্বের অভূতপূর্ব বাস্তবতায় একইভাবে অবিশ্বাস্য যেভাবে একজন শিল্পীকে তার শিল্পে উপস্থিত বলা যেতে পারে"। এটি আরও সর্বস্তরের অবস্থানকে বোঝায়।
| 1 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
Picton, James Allanson, Pantheism: Its story and significance, Archibald Constable & Co., 1905. online.
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
Plumptre, Constance E., General Sketch of the History of Pantheism, Cambridge University Press, 2011 (reprint, originally published 1879), online
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
Pantheism entry by Michael Levine (earlier article on pantheism in the Stanford Encyclopedia of Philosophy)
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_446920_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
সর্বেশ্বরবাদ
|
On Whitehead's process pantheism : Michel Weber, Whitehead’s Pancreativism. The Basics. Foreword by Nicholas Rescher, Frankfurt / Paris, Ontos Verlag, 2006.
| 0.5 | 448.705068 |
20231101.bn_544566_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
বালিশ সাধারণত অপসারনযোগ্য বালিশের আবরন দিয়ে আবৃত থাকে, যা ধোয়া যায়। রঙ এবং কোন উপাদান থেকে তৈরী তা ছাড়াও বালিশের আবরনকে তিনটি বৈশিষ্টের দ্বারা বর্ণনা করা যায়ঃ
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
স্কয়ারকে যুক্তরাজ্যে তে কন্টিনেন্টাল বলে। জার্মান বালিশের আকার ৮০x৮০সেমি (পুরাতন) বা ৪০x৮০সেমি (নতুন)। বিছানার বালিশের উপশ্রেনি বিবেচনা করলে, ইউরো বালিশ সাকল্যে ২৬x২৬ইঞ্চি এবং পুরানো রীতির ভ্রমণ বালিশ সাকল্যে ১২x১৬ ইঞ্চি।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
প্রধান পার্থক্যকারি বৈশিষ্ট হল বালিশের আবরণটি সরল না চারধারে ঝালরযুক্ত। প্রথম ক্ষেত্রে একে বলা হয় 'সরল রীতি' এবং পরেরটিকে বলা হয় 'অক্সফোর্ড রীতি'।"অক্সফোর্ডের সেলাই দেওয়া পাড় বা ঝালরের ভিতরের চার ধারের রঙিন নকশাসহ ৫ সেমি -১০সেমি ঝালর আছে চারপাশে।"বালিশের আবরন খোলা বা পরানো যুক্তরাষ্ট্রের সহজ "থলে রীতি" থেকে ইউরোপে অধিক পরিচিত"গৃহিনি রীতি"পর্যন্ত বিস্তৃত,বালিশ পুরা ধারণ করার জন্য খোলা প্রান্তের ভিতর একটি পকেট থাকে।"হাউজওয়াইফ আসলে বালিশের আবরনের খোলা প্রান্তে পিছনে একে ধরে রাখার জন্য ফ্ল্যাপসহ একটি ব্যাগ"বালিশ ওয়াড়ে ঢোকানোর আরও উপায় হল ফিতা অথবা বোতাম/বোতামের ছিদ্র।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
বডি পিলো বা পাশবালিশ পূর্নবয়স্ক মানুষের সমান হয়, এটি উপরে মাথা ও গলাকে ও হাটু এবং পায়ের নিচের অংশকে সাপোর্ট দেয়। যারা পাশ ফিরে ঘুমায় বা গর্ভবতী মহিলার জন্য এইরকম বালিশ বিশেষভাবে উপকারি।আকার ৪০x৪০ সেমি।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
মাথা রাখার জন্য জায়গার ব্যবস্থা করে এবং ঘুমানোর সময় মেরুদন্ডের সাপেক্ষে গলা সোজা রাখার ব্যবস্থা করে নেকপিলো গলাকে সাপোর্ট দেয়। এগুলো সার্ভিকাল বালিশ হিসাবে পরিচিত। অর্থোপেদিক, থেরাপেটিক এবং শল্য চিকিৎসা গ্রহণের রোগিদের আরামদায়ক অবস্থানে ধরে রাখতে সার্ভিকাল বালিশ সাহায্য করে।
| 1 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
ভ্রমণ বালিশ বসা অবস্থায় গলাকে সাপোর্ট দেয়। তাদের ইউ আকৃতি গলার পিছনে গলার চারধারে বসে এবং মাথাকে অস্বস্তিকর ও সম্ভাব্য ক্ষতিকর অবস্থানে চলে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। যদিও ইউ আকৃতির বালিশ মাঝে মাঝে মাথাকে জোর করে সামনে ঠেলে দিয়ে গলার অসাড়তা সৃষ্টি করতে পারে।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
বসার সময় টেইলবোনে চাপ দূর করার জন্য মাঝখানে জায়গাসহ টোরাস আকৃতির দৃঢ় বালিশ হল ডোনাট বালিশ। যারা টেইলবোন অঞ্চলের আঘাতে ভুগেছে বা হেমোরয়েডের ব্যাথায় ভুগেছে বা মলাশয়ের অন্যান্য অসুখে ভুগেছে প্রাথমিকভাবে তারা এসব বালিশ ব্যবহার করে।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
বসা অবস্থায় পিঠের নিচের অংশ ও চেয়ারের পিঠের মধ্যে সৃষ্ট স্থান পুরন করে পিঠের নিচের অংশের ভেতরমুখি বাককে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য লাম্বার বালিশ বানানো হয়। এসব বালিশ গাড়ি চালানো বা অফিসে বসার সময় পিঠের নিচের অংশকে সাপোর্ট দেওয়ার জনয় ব্যবহৃত হয়। অর্থোপেডিক বালিশ মেমরি ফোম বালিশের মত একইরকম।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_544566_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6
|
বালিশ
|
শোভাবর্ধক বালিশ দ্বৈত উদ্দেশ্য সাধন করে। তাদের প্রায়ই উজ্জ্বল আবরন থাকে যা তারা যে কক্ষে থাকে তার শোভাবর্ধনের কাজ করে। যেহেতু শোভাবর্ধক কাপড় প্রস্থে ৫৪ ইঞ্চি হয়,অনেক শোভাবর্ধক বালিশ সাকল্যে ১৭x১৭ ইঞ্চির হয়। (৫৪/৩=১৮ কম সেলাই অনুমোদিত) সম্পূর্ণ সাজানো বিছানায় ব্যবহৃত হলে, শোভাবর্ধক বালিশ শোবার সময় সরিয়ে রাখা হয়, যেহেতু ধোয়ার উপযোগি বালিশের ওয়াড়ে তারা আবৃত থাকেনা, বিছানাতে পাওয়া গেলেও তারা সেখানে শোভাবর্ধনের জন্য থাকে, ফলে তারা এই শ্রেনিতে পড়ে। এসব বালিশ পেশাদার অথবা মুক্তপেশাজীবিদের দ্বারা তৈরি হতে পারে।
| 0.5 | 446.174986 |
20231101.bn_1080512_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
ময়নাতদন্ত কোন ব্যক্তির মৃত্যু নিয়ে কোন সন্দেহ তৈরি হলে বা কারো অস্বাভাবিক মৃত্যু হলে মূলত মৃত্যুর সঠিক কারণ জানার জন্যই ময়নাতদন্ত বা পোস্টমর্টেম করা হয়। ইংরেজিতে "পোস্ট-মর্টেম" শব্দটি ল্যাটিন থেকে পোস্টের জন্য এসেছে, যার অর্থ "পরে" এবং মর্টেমের অর্থ "মৃত্যু"। এটি প্রথম ১৮৫০ থেকে রেকর্ড করা হয়েছিল।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
ময়নাতদন্ত আরবি ময়না এবং সংস্কৃত তদন্ত মিলে একটি বিশেষণ পদ। অর্থ-অস্বাভাবিক বা আকস্মিক মৃত্যুর কারণ উদঘাটনের উদ্দেশ্যে শবব্যবচ্ছেদ। ইংরেজিতে "পোস্ট-মর্টেম" শব্দটি ল্যাটিন থেকে পোস্টের জন্য এসেছে, যার অর্থ "পরে" এবং মর্টেমের অর্থ "মৃত্যু"। এটি প্রথম ১৮৫০ থেকে রেকর্ড করা হয়েছিল। একে Autopsy বিদ্যাও বলা হয়। মৃতদেহ পরিচালনা ও ধোয়ার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি Diener (ডায়নার), ডোম, মর্গ পরিচারক বা ময়নাতদন্তবিদ হিসাবে পরিচিত।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
অটোপসি (Autopsy) শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অটোপসিয়া থেকে। যার অর্থ মৃতদেহ পরীক্ষা-নিরীক্ষার করার মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ নির্ণয় করা। ময়না শব্দটি আরবি বা ফার্সি বা উর্দু থেকে এসেছে, যার অর্থ ভালো করে খোঁজা বা অনুসন্ধান করা। ফলে ময়না তদন্ত মানে হলো ভালো করে তদন্ত করে দেখা। যেহেতু মৃত্যুর কারণ নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসকরা এই কাজটি করে থাকেন, এ কারণেই এর নাম হয়েছে ময়না তদন্ত।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
সতেরশো শতক থেকেই অস্বাভাবিক মৃত্যুর পোস্টমর্টেমের রীতি চালু রয়েছে। তবে তখনকার তুলনায় এখন অনেক আধুনিকভাবে ময়নাতদন্ত করা হয়ে থাকে।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
মরদেহ থেকে ডিএনএ এনালাইসিস করা হয়। ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা, বিষ খাওয়ানো হয়েছে কিনা বা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছে কিনা, করোনা হয়েছে কিনা ইত্যাদি। এজন্য পাকস্থলী, লিভার, কিডনি কেমিকাল পরীক্ষা করা হয়। এ ক্ষেত্রে মহাখালীর ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক হেলথে কেমিক্যাল এনালাইসিস ডিপার্টমেন্ট, ঢাকা মেডিকেলে প্যাথলজি, মাইক্রোবায়োলজি ও ডিএনএ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কাজ করে।তাদের সবার পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পর ফরেনসিক বিভাগ তার উপর ভিত্তি করে রিপোর্ট লিখে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়।
| 1 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
হত্যা, আত্মহত্যা, দুর্ঘটনার মতো যেকোনো অপমৃত্যু বা অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় পোস্টমর্টেম বা ময়না তদন্ত করা হয়ে থাকে। এ ধরনের ঘটনায় প্রথমেই পুলিশ একটি সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। অর্থাৎ মৃতদেহ কী অবস্থায় পাওয়া গেছে, তার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এরপর মৃত্যু সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য ময়না তদন্ত করতে পাঠানো হয়। মর্গে ময়না তদন্তকারী চিকিৎসকরা সেই সুরতহাল প্রতিবেদন দেখে, প্রথমে মৃতদেহের বাহ্যিক অবস্থার বিশ্লেষণ করেন। সেখানে কোন আঘাত বা ক্ষত আছে কিনা, ত্বক ও জিহ্বার রঙ ইত্যাদি দেখে প্রথম প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়। এরপরে মৃতদেহ ব্যবচ্ছেদ করে মস্তিষ্ক, ফুসফুস, লিভারসহ শরীরের ভেতরটা যাচাই করে দেখা হয়। ফলে শরীরের ভেতরে কোন আঘাত থাকলে, রক্তক্ষরণ বা বিষক্রিয়া থাকলে, সেটি চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন। কোথাও আঘাতের চিহ্ন থাকলে সেটি কীভাবে হয়েছে, তা ভালো করে যাচাই করা হয়। এই কাজটি করতে গিয়ে মৃতদেহের নানা অংশ কেটে দেখতে বাধ্য হন চিকিৎসকরা। এ সময় শরীরের নানা প্রত্যঙ্গও সংগ্রহ করে ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়ে থাকে। ময়না তদন্ত শেষে মৃতদেহ আবার সেলাই করে আগের মতো অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়। তবে শরীরের অভ্যন্তরীণ কোন কোন অংশ কেটে আরো পরীক্ষার জন্য গবেষণাগারে পাঠানো হতে পারে।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
ময়না তদন্তে বেশ কয়েকটি বিষয় জানার প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয় হলো মৃত্যু কীভাবে হয়েছে এবং কখন মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে কিনা, আঘাত প্রাপ্ত হয়েছে কিনা, বিষ খাওয়ানো হয়েছে কিনা, রক্তক্ষরণের কোন ঘটনা আছে কিনা- ইত্যাদি বিষয়ও ময়না তদন্তে বেরিয়ে আসে।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
ফৌজদারি কার্যবিধিতে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে, কোন মৃত্যুর ঘটনাগুলোয় ময়না তদন্ত করা হবে। হত্যাকাণ্ড, দুর্ঘটনায় মৃত্যু, বিষপানে মৃত্যু, শরীরের যদি কোন আঘাতের দাগ থাকে, অর্থাৎ স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি বলে সন্দেহের অবকাশ থাকলেই সেখানে মৃত্যুর কারণ জানার জন্য পোস্টমর্টেম করতে হবে। এ ধরনের ঘটনায় প্রথমে পুলিশ একটি সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। অর্থাৎ পুলিশ কর্মকর্তা কী অবস্থায় মৃতদেহটি দেখেছেন, মৃতদেহের বিস্তারিত বর্ণনা এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এরপর থানায় মামলা বা সাধারণ ডায়রির পরে পুলিশ মৃতদেহটি ময়না তদন্ত করার জন্য পাঠিয়ে থাকে। তবে পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হলে,মানসিক হাসপাতালে মৃত্যু হলে,যৌতুকের জন্য মৃত্যু হলে অথবা কবর থেকে মৃতদের ওঠানোর প্রয়োজন হলে সেক্ষেত্রে একজন ম্যাজিস্ট্রেট সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করতে আইনগত দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1080512_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4
|
ময়নাতদন্ত
|
মেডিকেল কলেজসমূহের মর্গে ময়নাতদন্ত হয়। সেখানে ময়না তদন্তের জন্য বিশেষ স্থান থাকে। সেখানে ফরেনসিক বিভাগের চিকিৎসকরা ময়না তদন্ত করে থাকেন। এর বাইরে যেসব জেলা শহরে আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে ময়না তদন্ত করা হয়ে থাকে।
| 0.5 | 445.210838 |
20231101.bn_1117332_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
পঞ্চভূত () বা পঞ্চমহাভূত (), পাঁচটি মহান উপাদান, এছাড়াও পাঁচটি ভৌত উপাদান, হল পাঁচটি মৌলিক উপাদানের একটি দল, যা হিন্দুধর্ম অনুসারে, সমস্ত মহাজাগতিক সৃষ্টির ভিত্তি। এই উপাদানগুলি হল: পৃথিবী, জল, বায়ু, অগ্নি, আকাশ। এই উপাদানগুলির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এগুলি মানুষের অভিজ্ঞতার বিভিন্ন অনুষদের জন্যও দায়ী। আয়ুর্বেদ ও ভারতীয় দর্শনে, মানবদেহকে এই পাঁচটি উপাদান দিয়ে তৈরি বলে মনে করা হয়। তবে, চার্বাক দর্শন আকাশকে মৌলিক উপাদান হিসেবে গ্রহণ করেনি কারণ এটি বাস্তব নয় এবং তাদের মতে, মাত্র চারটি মৌলিক উপাদান রয়েছে। হিন্দুধর্ম বৌদ্ধধর্মকে প্রভাবিত করেছে যেটি শুধুমাত্র চারটি মহাভূতকে গ্রহণ করে, আকাশকে উদ্ভূত (উপদা) উপাদান হিসেবে দেখে। ভারতীয় মহাজাগতিক ব্যবস্থার এই পাঁচটি উপাদান পূর্ব এশিয়ায় ব্যবহৃত পাঁচটি উপাদান তত্ত্বের অনুরূপ কিন্তু অভিন্ন নয়।
| 0.5 | 443.281005 |
20231101.bn_1117332_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
পঞ্চভূত হল সেই মৌলিক উপাদান যা পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বের অন্য কোথাও জীবিত প্রাণী তৈরি করে। নিচের সারণীতে মানবদেহের কোন উপাদান এই উপাদানগুলির সাথে যুক্ত তার উল্লেখ দেওয়া হয়েছে। মানুষের পাঁচটি আঙুলের প্রতিটিও নির্দিষ্ট উপাদানের সাথে যুক্ত, তাই এর অর্থ হল উপযুক্ত উপাদানের সাথে যুক্ত শক্তি বিভিন্ন হস্ত মুদ্রার মাধ্যমে চ্যানেলাইজ করা যেতে পারে।
| 0.5 | 443.281005 |
20231101.bn_1117332_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
আয়ুর্বেদ ও যোগ অনুসারে, পঞ্চভূত মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের সাথে জড়িত। মানবদেহের যেকোনো ব্যাধি এই উপাদানগুলির এক বা একাধিক ভারসাম্যহীনতা নির্দেশ করে। যোগতত্ত্ব মুদ্রা জ্ঞান এই পাঁচটি উপাদানকে মানুষের পাঁচটি আঙুলের সাথে সম্পর্কিত করে। মানবদেহে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন মুদ্রা তৈরি করা হয়েছিল যা যোগিক ঐতিহ্যে হস্ত মুদ্রা গঠন করে এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 443.281005 |
20231101.bn_1117332_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
তিনটি দোষ- তিনটি অন্তর্নিহিত প্রবণতা, যা আয়ুর্বেদ অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের অন্তর্নিহিত, মানবদেহে এই পাঁচটি উপাদানের সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করে। তিনটি দোষের সূক্ষ্ম ইতিবাচক সারাংশ রয়েছে যা মন এবং শরীরের কার্য নিয়ন্ত্রণ করে।
| 0.5 | 443.281005 |
20231101.bn_1117332_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
যোগ অনুসারে, সাধনার লক্ষ্য হল নিজের উপর আয়ত্ত করা। সমস্ত মৌলিক উপাদান আয়ত্ত করে এই দক্ষতা অর্জন করা যেতে পারে। এই উপাদানগুলির উপর আধিপত্য অর্জন এবং তাদের শুদ্ধ করার প্রক্রিয়াকে বলা হয় ভূত শুদ্ধি।
| 1 | 443.281005 |
20231101.bn_1117332_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%A4
|
পঞ্চভূত
|
পঞ্চভূত স্থলং হল যোগ অনুশীলনের জন্য পঞ্চভূতের প্রতিনিধিত্ব। মানুষ এক মন্দির থেকে অন্য মন্দিরে যেতেন এবং বিশেষ মৌলিক উপাদানের উপর সাধনা করতেন।
| 0.5 | 443.281005 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.