_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_263541_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%81
|
রেস্তোরাঁ
|
Whitaker, Jan (2002), Tea at the Blue Lantern Inn: A Social History of the Tea Room Craze in America", St. Martin's Press.
| 0.5 | 427.846937 |
20231101.bn_263541_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%81
|
রেস্তোরাঁ
|
Fleury, Hélène (2007), "L'Inde en miniature à Paris. Le décor des restaurants", Diasporas indiennes dans la ville. Hommes et migrations'' (Number 1268-1269, 2007): 168-73.
| 0.5 | 427.846937 |
20231101.bn_1012462_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
মাস্টার হচ্ছে ২০২১ সালের ভারতীয় তামিল ভাষার অ্যাকশনধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন লোকেশ কনকরাজ, তিনি রত্ন কুমার এবং পন পার্থিবনের সাথে চিত্রনাট্যও লিখেছেন। চলচ্চিত্রটিতে বিজয় ও বিজয় সেতুপতি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়াও মালবিকা মোহনন, অর্জুন দাস, আন্দ্রে জেরেমিয়াহ এবং শান্তনু ভাগ্যরাজ পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছেন। এটি জেডি এবং ভবানী দুটি ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে সংঘর্ষ কেন্দ্রিক, যার মধ্যে জেডি ভবানীর ভিলেন এবং ভবানীর বিপরীতে জেডি।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
চলচ্চিত্রটি ২০১৯ সালের আগস্টে শুরু হয়, যার মূল চিত্রগ্রহণ শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের অক্টোবরে এবং ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয় এটির চিত্রগ্রহণ। চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ ভারতের দিল্লি, চেন্নাই এবং কর্ণাটকে সহ বিভিন্ন স্থানে হয়। এটির সংগীত পরিচালনা করেছেন অনিরুদ্ধ রবিচন্দ্রন, অন্যদিকে চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা করেছেন যথাক্রমে সত্যান সূর্যায়ন এবং ফিলোমিন রাজ। চলচ্চিত্রটি মূলত অস্থায়ী শিরোনাম থালাপথি ৬৪ অধীনে শুরু হয়ে, পরে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক শিরোনাম মাস্টার ঘোষণা করা হয়।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
মাস্টার প্রাথমিকভাবে ২০২০ সালের ৯ এপ্রিল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তবে ভারতে কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে তা স্থগিত করা হয়। চলচ্চিত্রটির নির্মাতারা কোনও শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া পরিষেবাতে মুক্তির চেয়ে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির জন্য অপেক্ষা করতে পছন্দ করেছেন। বেশ কয়েকমাস পেছানোর পর, চলচ্চিত্রটি পোঙ্গলের একদিন আগে ২০২১ সালের ১৩ জানুয়ারী প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
এটি বর্তমানে বৈশ্বিক বক্স অফিসে ২০২১ সালের সর্বাধিক উপার্জনকারী চলচ্চিত্র এবং এটি বর্তমানে মুক্তিপ্রাপ্ত হলিউড এবং অন্যান্য দেশের চলচ্চিত্রকে ছাড়িয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। এটি বর্তমানে ২০২১ সালের সর্বাধিক উপার্জনকারী চলচ্চিত্র।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
বিজয় - জন "জে.ডি." দুরাইরাজ, একজন কলেজ অধ্যাপক; যিনি ছাত্রদের প্রতি তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণের জন্য জনপ্রিয়। পরবর্তীতে তিনি কিশোর বন্দীদের সংশোধন করার মিশনে যাত্রা শুরু করেন।
| 1 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
বিজয় সেতুপতি - ভবানী, একজন নির্মম গ্যাংস্টার; তার নির্মম কর্মকাণ্ড এবং অপরাধমূলক ক্রিয়াকলাপের জন্য পরিচিত। আইনের হাত থেকে বাঁচতে তিনি তার পক্ষে আত্মসমর্পণ করতে কিশোর বন্দীদের ব্যবহার করেন।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
মালবিকা মোহনন - চারুলতা "চারু" প্রসাদ, জেডির কলেজের একজন এনজিও-স্বেচ্ছাসেবক এবং সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রভাষক; যিনি কিশোর আটক কেন্দ্রের অপরাধমূলক ক্রিয়াকলাপের বিরুদ্ধে তদন্ত এবং লড়াই করেন।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
অর্জুন দাস - দাস, কিশোর আটক সুবিধায় অবৈধ মাদক ও মদ্যপ ক্রিয়াকলাপের জন্য দায়ী ভবানীর একজন সহযোগী। পরে তিনি নিজেকে সংস্কার করেন এবং ভবানির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেডির সঙ্গে যোগ দেন।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_1012462_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
মাস্টার
|
গৌরি জি. কিষাণ - সাবিতা, একজন ছাত্রকল্যাণ নেত্রী, ভার্গবের সঙ্গে সহযোগিতা করেন। জেডির অন্যতম প্রিয় ছাত্রী হিসাবেও তাকে দেখা যায়।
| 0.5 | 425.317145 |
20231101.bn_5471_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
রাজপুত্র সুন্দর গভীর রাতে ভদ্রকালীর পূজা করছিল। পূজায় সন্তুষ্ট দেবী সাক্ষাৎ উপস্থিত হয়ে সুন্দরকে আকাঙ্ক্ষিত বর প্রার্থনা করতে বললে সে নিভৃতে রাজকন্যা বিদ্যার সহিত সাক্ষাতের বর প্রার্থনা করল। কালী সেই বর মঞ্জুর করলেন এবং সুন্দরকে একটি শুক পাখি দিয়ে বললেন যে সেই শুকই তার কার্যের সহায়ক হবে। পাখিটিকে নিয়ে সুন্দর যাত্রা করল বিদ্যার পিতৃরাজ্যের উদ্দেশ্যে। রাজধানীতে পৌঁছে যখন সে গাছতলায় বিশ্রাম নিচ্ছিল, তখন এক মালিনী সেখানে এল ফুল বিক্রি করতে। সেই মালিনীই রাজ-অন্তঃপুরে ফুল জোগাত। সুন্দরের সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর মালিনী তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে এল। সুন্দরও তাকে মাসি সম্বোধন করল। মালিনীর কাছ থেকে সুন্দর বিদ্যার বিস্তারিত পরিচয় পেল। জানতে পারল, বিদ্যা প্রতিজ্ঞা করেছে যে তাকে বিদ্যায় পরাজিত করতে পারবে তাকেই সে বিবাহ করবে – অন্য কাউকে নয়। শুনে বিদ্যার সাক্ষাৎ পাওয়ার জন্য সুন্দর অধীর হয়ে উঠল। মালিনী রোজকার রাজবাড়িতে ফুল নিয়ে যেত। সুন্দর সেই ফুলের মধ্যে একছড়া অতি চিকণ মালা গেঁথে সঙ্গে দিল, আর মালার সঙ্গে একটি লিখনে নিজের পরিচয় লিখে দিল। সেই লিপি পড়ে বিদ্যা আকৃষ্ট হল সুন্দরের প্রতি। মালিনীকে বলল, “সরোবরে স্নানের সময় তোর বোনপোকে দেখতে চাই।” স্নানের ঘাটে বিদ্যা ও সুন্দরের দেখা হল, সংকেতে আলাপও হল। সংকেতে সুন্দর জানাল যে সেই রাতেই সে তার সঙ্গে দেখা করবে। কিন্তু রাজ-অন্তঃপুরে কীভাবে প্রবেশ করবে তা ভেবে না পেয়ে শেষে কালীরই শরণাপন্ন হল সুন্দর। কালী পুনরায় আবির্ভূত হয়ে বললেন, “আমার বরে মালিনীর ঘর থেকে বিদ্যার কক্ষ পর্যন্ত সুড়ঙ্গ হয়ে যাবে, সেই সুড়ঙ্গপথে গেলেই তুমি বিদ্যার সাক্ষাৎ পাবে।” এরপর সেই সুড়ঙ্গপথেই বিদ্যা ও সুন্দরের প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ হতে লাগল। গান্ধর্বমতে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হল, ক্রমে বিদ্যা গর্ভবতীও হল। দাসীর মুখে সেই সংবাদ পেয়ে রানি বিদ্যাকে ভর্ৎসনা করলেন। তারপর সংবাদ দিলেন রাজাকে। রাজা কোটালকে আহ্বান করে বিদ্যার কক্ষে গোপনে প্রবেশকারী আগন্তুককে ধরার আদেশ দিলেন। বহু অনুসন্ধানেও যখন চোর ধরা পড়ল না, সুন্দরের আনাগোনা লেগেই রইল। তখন কোটাল এক কৌশল অবলম্বন করল। সে বিদ্যার সমস্ত কক্ষ সিঁদুরে রাঙিয়ে দিল। সেই রাতে সুন্দর বিদ্যার কক্ষে এলে তার বস্ত্রও সিঁদুরে রঞ্জিত হয়ে গেল। রজকের গৃহে রঞ্জিত বস্ত্রের সূত্র ধরে কোটাল সুন্দরকে ধরল। রাজা তার শিরোশ্ছেদের আদেশ দিলেন। সুন্দরকে বেঁধে দক্ষিণ মশানে নিয়ে যাওয়া হল। মশানে সুন্দর কালীর স্তব করলে কালী আবার আবির্ভূতা হয়ে রাজাকে আদেশ করলেন বিদ্যাকে সুন্দরের হস্তে সমর্পণ করতে। রাজাও সুন্দরের প্রকৃত পরিচয় জেনে সাগ্রহে তাতে সম্মত হলেন। বিদ্যাকে বিবাহ করে সঙ্গে নিয়ে সুন্দর যাত্রা করল স্বদেশে।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র বিদ্যাসুন্দর-কালিকামঙ্গল ধারার শ্রেষ্ঠ কবি এবং ভারতচন্দ্রের সমসাময়িক রামপ্রসাদ সেন এই কাব্যের অপর এক উল্লেখযোগ্য কবি হলেও এই দুই জন এই কাব্যধারার আদি কবি নন। অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্যের অনুমান, পূর্ব ময়মনসিংহ-নিবাসী কবি কঙ্কই এই কাব্যের আদি রচয়িতা। তিনি ছাড়াও শ্রীধর কবিরাজ, চট্টগ্রামের কবি শাহ বারিদ খান ও গোবিন্দ দাস, নিমতা-নিবাসী কবি কৃষ্ণরাম দাস, প্রাণারাম চক্রবর্তী, বর্ধমান-নিবাসী কবি বলরাম চক্রবর্তী এবং কবীন্দ্র ভারতচন্দ্র-রামপ্রসাদের পূর্বেই কালিকামঙ্গল রচনায় অগ্রসর হয়েছিলেন এবং ভারতচন্দ্র-রামপ্রসাদের প্রভাবে পরবর্তীকালে চট্টগ্রামের নিধিরাম আচার্য ও দ্বিজ রাধাকান্ত নামে দুই জন কবিও এই ধারায় কাব্য রচনা করেছিলেন। এছাড়াও মধুসূদন, ক্ষেমানন্দ, বিশ্বেশ্বর দাস, কবিচন্দ্র প্রমুখ কবিগণের প্রণীত কালিকামঙ্গলের নাম পাওয়া যায়, তবে এই সকল কাব্যের কবিদের সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা যায় না।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
সত্যনারায়ণ পাঁচালির অন্তর্গত ক্ষুদ্র একখানি বিদ্যাসুন্দর আখ্যানকাব্যের কবি কঙ্কের সময়কাল নিয়ে গবেষকদের মধ্যে মতানৈক্য রয়েছে। কারও কারও মতে তিনি ষোড়শ শতাব্দীর ব্যক্তিত্ব তথা বাংলায় বিদ্যাসুন্দর কাব্যের আদি কবি, আবার অপর মতে তিনি সপ্তদশ শতাব্দীর আগের ব্যক্তিত্ব হতেই পারেন না। কঙ্ক ছিলেন চট্টগ্রাম অঞ্চলের অধিবাসী। চন্দ্রকুমার দে তাঁর লেখা বিদ্যাসুন্দর পুঁথি আবিষ্কার করেন। একখানি পুঁথি তিনি দিয়েছিলেন গবেষক দীনেশচন্দ্র সেনকে এবং আরও একখানি পুঁথি তাঁর সন্ধানে ছিল বলে জানিয়েছিলেন। ১৩২৫-২৬ সালে ময়মনসিংহ থেকে প্রকাশিত সৌরভ পত্রিকায় চন্দ্রকুমার কঙ্কের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করেছিলেন।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
কঙ্কের আত্মপরিচয় থেকে জানা যায়, রাজ্যেশ্বরী নদীর তীরে বিপ্রগ্রামের এক ব্রাহ্মণবংশে কবির জন্ম। তাঁর পিতার নাম গুণরাজ ও মাতা বসুমতী। শৈশবে মাতৃপিতৃহীন হয়ে কঙ্ক মুরারি নামে এক চণ্ডালের গৃহে প্রতিপালিত হন। চণ্ডালিনী পালিকা মাতা কৌশল্যাই তাঁর নামকরণ করেন কঙ্ক (কঙ্কধর)। বাল্যকালে কঙ্ক রাখালের কাজে নিযুক্ত হন গর্গ নামে এক পণ্ডিত ব্রাহ্মণের বাড়িতে। গর্গ ও তাঁর পত্নী গায়ত্রী প্রায়শ্চিত্ত সংস্কারের মাধ্যমে কঙ্ককে সমাজে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করলেও, ব্রাহ্মণ-সমাজের বিরোধিতায় তা সফল হয়নি। গর্গকন্যা লীলার সঙ্গে কঙ্কের প্রণয়কাহিনি অবলম্বনে কবি রঘুসূত রচনা করেন কঙ্ক ও লীলা নামে এক পালাগান, যা পরবর্তীকালে মৈমনসিংহ গীতিকা-য় অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
কঙ্কের বিদ্যাসুন্দর দেবী কালীর মাহাত্ম্যসূচক কাব্য নয়। বিপ্রগ্রামবাসী এক পীরের আদেশে রচিত হওয়ায় এই কাব্যের উদ্দিষ্ট দেবতা সত্যপীর। কঙ্কও এই কাব্যকে “পীরের পাঁচালী” বলে উল্লেখ করেছেন (“গুরুর আদেশে গাহি পীরের পাঁচালী”)। অবশ্য বিদ্যাসুন্দর-কালিকামঙ্গল ধারার অপরাপর কাব্যের মতো কঙ্কের কাব্যেও দেবতা মুখ্য বিষয় নন। এই ধারার কবিদের মধ্যে স্থাননাম এবং বিদ্যা ও সুন্দরের নাম ছাড়া অন্যান্য চরিত্রনামের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই অসাম্য দেখা গিয়েছে। কঙ্ক ও পরবর্তীকালের কবিদের বিদ্যাসুন্দর কাব্যে কতকগুলি বিষয়ে কিছু পার্থক্য দেখা যায়; কঙ্কের আখ্যানবস্তু বর্ণনাও একটু ব্যতিক্রমী। কঙ্কের কাব্যে “কবে বা হেরিব আমি গৌরার চরণ” ইত্যাদি পংক্তির মাধ্যমে চৈতন্য মহাপ্রভুর প্রতি যে ভক্তি প্রকাশিত হয়েছে, তা থেকে অনুমিত হয় যে কঙ্ক ছিলেন বৈষ্ণব সম্প্রদায়ভুক্ত কবি। আশুতোষ ভট্টাচার্যের মতে, এই কারণেই তাঁর কাব্য আদিরস-প্রধান নয় এবং রচনায় নীতি-সংযম লঙ্ঘিত হয়নি। কঙ্কের কাব্য সরল ও মধুর। এই কাব্যের অনেক স্থানে বৈষ্ণব পদের শৈলী লক্ষিত হয়। আশুতোষ ভট্টাচার্য কঙ্কের “বাজন্ত নূপুর হয়্যা চরণে লুটিব” পংক্তিটির সঙ্গে লোচন দাসের প্রসিদ্ধ পদ “বাজন নূপুর হয়্যা চরণে রহিব গো”-র তুলনা করেছেন। ময়মনসিংহ অঞ্চলে কঙ্কের বিদ্যাসুন্দর ব্যাপক প্রচার লাভ করেছিল।
| 1 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
মুন্সী আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ চট্টগ্রাম থেকে দ্বিজ শ্রীধরের বিদ্যাসুন্দর কাব্যের একটি পুঁথির অতি সামান্য অংশ (২-৮ পৃষ্ঠা) এবং অপর একটি পুঁথির ২৭ সংখ্যক পৃষ্ঠাটি আবিষ্কার করেন। অধ্যাপক অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, শ্রীধরের কাব্য “বিদ্যাসুন্দর” না “কালিকামঙ্গল” কোন নামে পরিচিত ছিল তা জানা যায় না। আবিষ্কৃত খণ্ডিত পুঁথিতে দেবী কালীর মাহাত্ম্যবর্ণনা না থাকায় তিনি “বিদ্যাসুন্দর” নামটিই গ্রহণ করেন।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
শ্রীধরের উপাধি ছিল কবিরাজ। অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রীধরের কালনির্ণয়ের জন্য পুঁথিতে উল্লিখিত তিনটি ভণিতা অংশের উল্লেখ করেছেন:
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
এখানে উল্লিখিত “নাসির সাহা” ও “পেরোজ সাহা” হলেন যথাক্রমে গৌড়ের সুলতান নাসিরউদ্দিন নুসরাত শাহ (সুলতান হুসেন শাহের পুত্র) ও সুলতান ফিরোজ শাহ (নুসরাত শাহের পুত্র)। ফিরোজ শাহের রাজত্বকাল ১৫৩২-৩৩ খ্রিস্টাব্দ; তাই এই উল্লেখ থেকে কবির সময়কাল নির্ণয়েও অসুবিধা হয় না। পুঁথির আবিষ্কর্তার মতে, শ্রীধর ছিলেন ফিরোজ শাহের সভাকবি। কিন্তু আবিষ্কৃত খণ্ডিত পুঁথিতে সে কথার কোনও উল্লেখ নেই, বরং ভণিতায় ফিরোজ শাহের প্রশংসা মাত্র করা হয়েছে। তাছাড়া মনসামঙ্গলের কবি বিজয়গুপ্ত সহ অনেক মধ্যযুগীয় কবিই গৌড়েশ্বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সম্পর্ক না থাকা সত্ত্বেও গৌড়েশ্বরের প্রশংসা করেছিলেন। আর ফিরোজ শাহও খুব অল্পদিন রাজত্ব করার সুযোগ পেয়েছিলেন; তাই শ্রীধর ফিরোজ শাহের সভাকবি হয়েছিলেন কিনা তা নিশ্চিত করে বলা চলে না। তবে শ্রীধর ফিরোজ শাহের অনুরক্ত ছিলেন এবং হুসেন শাহের সুফি সভাকবি কুতবনের মৃগাবতী কাব্যের আদলে বিদ্যাসুন্দরে পার্থিব জীবনের চিত্র এঁকে ছিলেন, একথা সুকুমার সেন ও অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় উভয়েই স্বীকার করেছেন।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_5471_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
|
বিদ্যাসুন্দর
|
শ্রীধরের কাব্যে ফিরোজ শাহকে কোথাও রাজা, কোথাও যুবরাজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তা থেকে অনুমান করা হয় যে, ফিরোজ শাহ যখন যুবরাজ তখনই এই কাব্যের রচনা আরম্ভ হয়। আশুতোষ ভট্টাচার্যের মতে, “সম্ভবত কোনও উপায়ে যুবরাজ কবির পৃষ্ঠপোষকতা করিয়াছিলেন – নতুবা গৌড়ের সুলতানকে বাদ দিয়া তাঁহার পুত্রের নিকট কবির কৃতজ্ঞতা-জ্ঞাপনের কোনও কারণ থাকিতে পারে না।” সম্ভবত নুসরৎ শাহের রাজত্বকালের (রাজত্বকাল: ১৫১৯-১৫৩২ খ্রিস্টাব্দ) শেষভাগে শ্রীধর বিদ্যাসুন্দর রচনায় হাত দেন, তারপর ফিরোজ শাহ গৌড়ের সিংহাসনে আরোহণের পরে কাব্য রচনার কাজ সম্পূর্ণ হয়। ১৫৩২ সালে সিংহাসনে আরোহণের কয়েক মাসের মধ্যেই ফিরোজ শাহ প্রয়াত হন। শ্রীধরের কোনও কোনও ভণিতায় ফিরোজ শাহকে রাজা বলে উল্লেখ করা হয়েছে দেখে অনুমিত হয় যে, তাঁর স্বল্প কয়েকমাসব্যাপী রাজত্বকালের মধ্যেই এই কাব্য রচনার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছিল। পুঁথির আবিষ্কর্তা শ্রীধরের কাব্য নুসরাত শাহের রাজত্বকালে সম্পূর্ণ হয়েছিল বলে উল্লেখ করলেও উপরিউক্ত কারণের প্রেক্ষিতে আশুতোষ ভট্টাচার্যের মতে, এই কাব্যের সমাপ্তিকাল ১৫৩৩ খ্রিস্টাব্দ।
| 0.5 | 424.187395 |
20231101.bn_795760_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
সেক্টর ৬ (জনসংখ্যা ৩৭১,০৬০): Giulesti, Crângaşi, Drumul Taberei, মিলিটারি, গ্ৰোজাভেস্টি ( রেগি নামেও পরিচিত), ঘেনকিয়া
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
রোমানিয়ার অন্যান্য স্থানীয় কাউন্সিলের মতো, বুখারেস্ট সেক্টরাল কাউন্সিল, রাজধানীর সাধারণ পরিষদ এবং মেয়ররা প্রতি চার বছর পর পর জনতা দ্বারা নির্বাচিত হয়। উপরন্তু, বুখারেস্টের একজন প্রিফেক্ট আছে, যাকে রোমানিয়ার জাতীয় সরকার নিযুক্ত করে। প্রিফেক্টকে একটি রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না এবং তার ভূমিকা পৌর পর্যায়ে জাতীয় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করা। প্রিফেক্ট স্থানীয় পর্যায়ে জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং পরিচালনা কার্যক্রম বাস্তবায়নের সুবিধার্থে একজন যোগাযোগ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেন। বুখারেস্টের প্রিফেক্ট (২০২১ সালের হিসাবে) হলেন আলেকজান্দ্রা ভাকারু।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
বুখারেস্টের বিচার ব্যবস্থা রোমানিয়ান কাউন্টির মতই। ছয়টি সেক্টরের প্রত্যেকটির প্রথম দৃষ্টান্ত নিজস্ব স্থানীয় আদালত (judecătorie), আর আরও গুরুতর মামলাগুলো শহরের পৌর আদালত বুখারেস্ট ট্রাইব্যুনালে (Tribunalul Bucuresti) নির্দেশিত হয়। বুখারেস্ট কোর্ট অফ আপিল (Curtea de Apel Bucuresti) বুখারেস্ট এবং আশেপাশের পাঁচটি কাউন্টিতে (Teleorman, Ialomița, Giurgiu, Călărași, এবং Ilfov) প্রথম দৃষ্টান্ত আদালত এবং ট্রাইব্যুনাল দ্বারা গৃহীত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে। বুখারেস্টে রোমানিয়ার সর্বোচ্চ আদালত, হাইকোর্ট অফ ক্যাসেশন অ্যান্ড জাস্টিস এবং সেইসাথে রোমানিয়ার সাংবিধানিক আদালতও রয়েছে।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_37
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
বুখারেস্টের একটি পৌর পুলিশ বাহিনী রয়েছে, বুখারেস্ট পুলিশ (Poliția București), যা পুরো শহরের মধ্যে অপরাধ দমনের জন্য দায়ী, এবং বেশ কয়েকটি বিভাগ পরিচালনা করে। বুখারেস্ট পুলিশের সদর দফতর Ștefan cel Mare Blvd., শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং শহর জুড়ে এর প্রিন্সিক্টে। ২০০৪ সাল থেকে, প্রতিটি সেক্টর সিটি হলের প্রশাসনের অধীনে একটি কমিউনিটি পুলিশ ফোর্স (Poliția Comunitară), স্থানীয় সম্প্রদায়ের সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে। বুখারেস্টে জেন্ডারমেরি এবং জাতীয় পুলিশের সাধারণ পরিদর্শকও রয়েছে।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
বুখারেস্টের অপরাধের হার অন্যান্য ইউরোপীয় রাজধানী শহরের তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম, ২০০০ এবং ২০০৪ এর মধ্যে মোট অপরাধের সংখ্যা ৫১% হ্রাস পেয়েছে, এবং ২০১২ এবং ২০১৩ এর মধ্যে ৭%। ২০০৭ সালে ১১টি খুন এবং ৯৮৩টি অন্যান্য সহিংস অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সাথে বুখারেস্টে সহিংস অপরাধের হার খুবই কম রয়েছে। যদিও হিংসাত্মক অপরাধ ২০১২সালের তুলনায় ২০১৩ সালে ১৩% কমেছে, ১৯টি খুনের ঘটনা (যার মধ্যে ১৮টি সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে) রেকর্ড করা হয়েছে।
| 1 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_39
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
যদিও ২০০০-এর দশকে, কামাতারু গোষ্ঠীর মতো সংগঠিত অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি পুলিশ ক্র্যাকডাউন ঘটেছে, সংগঠিত অপরাধ সাধারণত জনজীবনে খুব কম প্রভাব ফেলে। ছোট অপরাধ, তবে, বেশি সাধারণ, বিশেষ করে পিকপকেটিংয়ের আকারে, যা প্রধানত শহরের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্কে ঘটে। ১৯৯০-এর দশকে আত্মবিশ্বাসের কৌশলগুলো সাধারণ ছিল, বিশেষ করে পর্যটকদের ক্ষেত্রে, কিন্তু এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হ্রাস পেয়েছে। যাইহোক, সাধারণভাবে, ২০১২ সালের তুলনায় ২০১৩ সালে চুরি ১৩.৬% হ্রাস পেয়েছে। শহরের দক্ষিণের জেলাগুলোতে, বিশেষ করে সামাজিকভাবে অনগ্রসর এলাকা ফেরেনটারিতে অপরাধের মাত্রা বেশি।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_40
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
যদিও ১৯৯০-এর দশকে বুখারেস্টে পথশিশুদের উপস্থিতি একটি সমস্যা ছিল, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে, এখন প্রধান ইউরোপীয় রাজধানী শহরগুলোর গড় বা তার নীচে রয়েছে।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_41
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
সারা বিশ্বের শহরগুলোর জীবনযাত্রার মানের জন্য মারসার আন্তর্জাতিক সমীক্ষা অনুসারে, বুখারেস্ট ২০০১ সালে ৯৪ তম স্থান দখল করেছিল, ২০০৯ সালে ১০৮তম স্থানে এবং ২০১০ সালে ১০৭তম স্থানে নেমে আসে। এর তুলনায়, ভিয়েনা ২০১১ এবং ২০০৯ সালে বিশ্বব্যাপী এক নম্বর স্থান দখল করেছিল। ওয়ারশ ৮৪ তম, ইস্তাম্বুল ১১২তম এবং প্রতিবেশী সোফিয়া ১১৪ তম এবং বেলগ্রেড ১৩৬ তম (২০১০ র্যাঙ্কিং)।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_795760_42
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
|
বুখারেস্ট
|
মারসার হিউম্যান রিসোর্স কনসাল্টিং বার্ষিক ৩৯টি প্রধান জীবনমানের সমস্যার উপর ভিত্তি করে বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহরগুলোর একটি বিশ্বব্যাপী র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে। তাদের মধ্যে: রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, মুদ্রা-বিনিময় প্রবিধান, রাজনৈতিক এবং মিডিয়া সেন্সরশিপ, স্কুলের মান, আবাসন, পরিবেশ এবং জননিরাপত্তা। মারসার বিশ্বব্যাপী ২১৫টি শহরের তথ্য সংগ্রহ করে। বুখারেস্টের জীবনযাত্রার মানের কঠিন পরিস্থিতিটি ইয়ন মিঙ্কু ইউনিভার্সিটি অফ আর্কিটেকচার অ্যান্ড আরবানিজমের দ্বারা করা একটি বিশাল নগরবাদ গবেষণাতেও একই ফল পেয়েছে।
| 0.5 | 423.099673 |
20231101.bn_634579_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
মহান স্কিমা (গ্রীক : মেগালোস্কিমোস, চার্চ স্ল্যাভোনিক : স্খিমনিক) – যেসব ভিক্ষুদের মঠাধিকারী মনে করেন যে তারা আধ্যাত্মিক উন্নতি অতি উচ্চস্তরে পৌঁছে গেছে, তাদের শেষ পর্যায় অর্থাৎ মহান স্কিমা (Great Schema) পর্যায়ে উত্তীর্ণ করা হয়। স্কিমাভিক্ষুর মুণ্ডন স্ট্র্যাভ্রোফোরের মতই একই বিন্যাসে করা হয়, তিনিও একই প্রতিশ্রুতিতে আবদ্ধ হন এবং মুণ্ডন পদ্ধতিও উভয় ক্ষেত্রেই একই। শুধু স্ট্র্যাভ্রোফোরের থেকে একটি পোশাক এঁদের বেশি পরতে হয় যার নাম আনালাভোস (চার্চ স্ল্যাভোনিক : আনালাভ); ইহা মহান স্কিমার প্রতীকসমন্বিত সন্ন্যাস-পোশাক। এই কারণে আনালাভোসকেই কোন কোন সময়ে “মহান স্কিমা” বলা হয়। আনালাভোস সামনের দিকে এবং পিছনের দিকে নেমে আসে এবং পশ্চিমী সন্ন্যাসে যাকে স্ক্যাপুলার বলা হয় অনেকটা তার মত এটি দেখতে, যদিও দুটি পোশাকের মধ্যে সম্ভবত কোন সম্পর্ক নেই। এটিতে সাধারণত খ্রিস্টান প্যাশনের উপাদান এবং ট্রিসাজিয়ন (দেবদূতের মন্ত্রসংগীত) দ্বারা জটীলভাবে সূচিকর্ম করা হয়। এই পোশাকের গ্রিক রূপে কোন ঘোমটা থাকে না, স্ল্যাভিক রূপে একটি ঘোমটা থাকে এবং কাঁধের কাছে একটি খুঁটও থাকে, যাতে ভিক্ষুর কাঁধ, বুক এবং পিঠে পোশাকটি বড় ক্রুশ আবরণ তৈরি করতে পারে। আরেকটি অংশ এতে যুক্ত হয় যাকে পলিস্ট্র্যাভিয়ন বা “অনেকগুলি ক্রুশ” বলা হয়, এটি একটি রজ্জু দ্বারা গঠিত হয় যাতে অনেকগুলি ছোট ছোট ক্রুশ দ্বারা বিনুনি করা থাকে। পলিস্ট্র্যাভিয়ন একটি ভিক্ষুর জোয়াল হিসেবে থাকে এবং এটি আনালাভোসকে সঠিক জায়গায় ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি একজন সন্ন্যাসীকে মনে করিয়ে দেয় যে তিনি খ্রিস্টের কাছে আবদ্ধ এবং তার বাহুদুটি সাংসারিক কাজের জন্য আর উপযুক্ত নয়, বরং তিনি শুধুমাত্র স্বর্গীয় রাজত্বের জন্য সংগ্রাম করবেন। গ্রীকদের ক্ষেত্রে, এইসময় আঙরাখাটি যুক্ত করা হয়। মেগালোস্কিমোসের পারামান্ড্যাস স্ট্র্যাভ্রোফোরের তুলনায় বড়, এবং তিনি যদি ক্লোবুক পরেন, তবে সেটি একটি স্বতন্ত্র অঙ্গুষ্ঠানার মত আকৃতির হয় যাকে কৌকৌলিয়ন বলা হয়; এটির পর্দার উপর ক্রুশের সূচীকর্ম করা থাকে। কিছু সন্ন্যাস প্রথানুসারে মহান স্কিমা কেবলমাত্র ভিক্ষু ও ভিক্ষুণীদের মৃত্যুশয্যায় দেওয়া হয় এবং অন্যান্যদের ক্ষেত্রে তা মাত্র ২৫ বছরের সেবাতেই আয়ত্ত করা সম্ভব।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
যাজক না হলেও, পূর্ব গোঁড়া ভিক্ষুদের “ফাদার” বলা হয়, কিন্তু যখন নিজেদের মধ্যে তারা বাক্যালাপ করেন, তখন ভিক্ষুরা প্রায়শই নিজেদের “ব্রাদার” বলে অভিহিত করেন। ব্রতীদের সর্বদাই “ব্রাদার” বলে ডাকা হয়। গ্রীকদের মধ্যে, বয়স্ক ভিক্ষুদের, তাদের অবদানের কারণে সম্মান প্রদর্শনার্থে, ঘেরোনডা অথবা “এল্ডার” বলা হয়। স্ল্যাভিক রীতি অনুযায়ী, এল্ডার উপাধিটি (চার্চ স্ল্যাভোনিক : স্ট্যারেটস্) সাধারণত যাঁরা আধ্যাত্মিক জীবনের উন্নতস্তরে পৌছেছেন এবং যারা অন্যদের উপদেষ্টা হিসেবে কর্তব্যনিরত তাদের জন্যই সংরক্ষিত।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
গোঁড়াদের ক্ষেত্রে, মাদার হল ভিক্ষুণীদের জন্য একেবারে সঠিক শব্দবন্ধ; এঁরা হলেন মুণ্ডনকৃত স্ট্র্যাভ্রোফোর অথবা তাদের উচ্চতর। ব্রতী এবং রাসসোফোরদের “সিস্টার” হিসেবে বলা হয়। ভিক্ষুণীরাও ভিক্ষুদের মতই একই আধ্যাত্মিক জীবনযাত্রা পালন করেন এবং সেই কারণে এদেরও মোনাকাই (মোনাকোসের স্ত্রীলিঙ্গে বহুবচন) বলা হয় এবং এদের সম্প্রদায়কে একইভাবে মোনাস্ট্রি বা মঠ বলা হয়ে থাকে।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
অনেক (কিন্তু সমস্ত নয়) গোঁড়া ধর্মীয় শিক্ষালয় মঠগুলির সাথে যুক্ত থাকে এবং এর ফলে পৌরহিত্যে অভিষেকের প্রস্তুতির সঙ্গে সম্প্রদায়ের প্রার্থনা-জীবনকে যুক্ত করা হয়; আশা করা হয়, এইভাবে জ্ঞানী ভিক্ষুদের পরামর্শ আর তাদের উদাহরণ থেকে উপকৃত হওয়া যাবে। গোঁড়া গীর্জার পবিত্র গির্জা আইনানুসারে পাদরিবর্গের মধ্যে থেকে বিশপদের বাছাই করা হয়। বিশেষভাবে তাদের সন্ন্যাসী হতে হয়, কেবল কৌমার্য থাকলেই চলে না (দেখুন যাজকীয় কৌমার্য)। যেসকল ভিক্ষু পৌরোহিত্য প্রাপ্ত হয়েছেন তাদের হিয়ারোমঙ্ক (পাদরী-ভিক্ষু) বলা হয়; যেসকল ভিক্ষু যাজকত্ব প্রাপ্ত হয়েছেন তাদের হিয়ারোডিকন্স (যাজক-ভিক্ষু) বলা হয়। একজন স্কিমামঙ্ক যদি পুরোহিত হন তবে তাকে হিয়ারোস্কিমামঙ্ক বলা হয়। বেশিরভাগ ভিক্ষুদেরই অভিষেক হয় না; সম্প্রদায়ের প্রয়োজনমাফিক গীর্জায় উপাসনা সংক্রান্ত কাজের জন্য যতজন বিশপ দরকার, ততজনকে অভিষেক দেওয়া হয়।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
রোমান ক্যাথলিকতন্ত্র অনুসারে, যিনি সন্ন্যাসীদের জীবন রীতি অনুসারে (সেন্ট বেনেডিক্টের নিয়ম প্রভৃতি) মঠ, অ্যাবেই গীর্জা, অথবা প্রায়োরিতে নিজেদের সম্প্রদায়ের সাথে বসবাস করেন এবং যিনি ধর্মীয় নির্দেশাবলী মেনে চলেন তাকে ভিক্ষু বলা হয়। পশ্চিমী সন্ন্যাসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নুরসিয়ার সেন্ট বেনেডিক্টকে মনে করা হয়। তিনি সেন্ট বেনেডিক্টের নিয়মাবলী প্রণয়ন করেন, যা সেন্ট বেনেডিক্টের নির্দেশাবলীর প্রতিষ্ঠা করে এবং সেস্টারশান্স এবং ট্র্যাপিস্টসের মত গোষ্ঠীতে সমস্ত সংস্কারসাধন করে।
| 1 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
পশ্চিমী দুনিয়ায় যে ধর্মীয় শপথ নেওয়া হয়, তা সেন্ট বেনেডিক্ট চালু করেন। এতে তিনটি শপথের কথা বলা আছে – আনুগত্য, জীবনের রূপান্তরণ এবং স্থায়িত্ব। আনুগত্যের মাধ্যমে একজন ভিক্ষু খ্রিস্টের অনুবর্তী হন, এবং সেটা অবশ্যই মঠের অধ্যক্ষ অথবা তার পূর্বগামীর নির্দেশ মোতাবেক হয়, জীবনের রূপান্তরণ কথাটির অর্থ হল, সাধারণভাবে, এর মাধ্যমে একজন তার নিজের জীবনকে একজন ভিক্ষুর জীবনে পরিবর্তন করেন যার অর্থ তার নিজের জীবনের এবং তার সংশ্লিষ্ট গোটা বিশ্বের কাছে তিনি নতুন জীবনলাভ করলেন। একজন খ্রিস্টিয় ভিক্ষু ঈশ্বরের কর্মের ক্রীড়নক। স্থায়িত্ব অর্থে ভিক্ষু তগাঁর বাকী জীবনটা মঠের কাজে উৎসর্গ করবে এবং তার মৃত্যুর পরে তাকে সেই মঠের সমাধিস্থলেই সমাধিস্থ করা হবে। বেনেডিক্টপন্থীদের ক্ষেত্রে স্থায়িত্বের এই শপথটি অনন্য।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণের মধ্যে দিয়ে আনুগত্য, দারিদ্র্য এবং বিশুদ্ধ কৌমার্যের শপথ নেওয়া হয়। দারিদ্র্যের মাধ্যমে তাদের সমস্তরকম ব্যক্তিগত সম্পত্তি পরিত্যাগ করতে হয়; কিছু কিছু ব্যতিক্রম যদিও এতে রয়েছে, যেমন ধর্মীয় পোশাক, জুতো, একটি আঙরাখা প্রভৃতি বস্ত্র যেগুলি তাদের ঊর্ধ্বতন ব্যবহার করবার অনুমতি দেন। তাদের শান্ত জীবন নির্বাহ করতে হয় এবং যা কিছু তাদের সঙ্গে থাকে তা দরিদ্রদের সাথে ভাগ করে দিতে হয়। বিশুদ্ধ কৌমার্য কথার অর্থ তারা তাদের জীবন ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করতে ইচ্ছুক, তারা নারী-পুরুষের মধ্যেকার সমস্তরকম প্রেম পরিত্যাগ করেন এবং বিবাহ করেন না। তারা কোনরকম যৌন ক্রিয়াকলাপও করেন না।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
একজন ভিক্ষু হতে গেলে তাকে অবশ্যই একজন যাজক পদপ্রার্থী হতে হবে, এই সময়ে তিনি মঠে বসবাস করবেন এবং যাচাই করে নেবেন তিনি ভিক্ষু হতে পারবেন কিনা। যাজক পদপ্রার্থী হিসেবে তিনি কোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নন এবং যে কোন সময়ে তিনি মঠ পরিত্যাগ করতে পারেন। যদি যাজক পদপ্রার্থী এবং তার সম্প্রদায় মনে করেন যে তাকে ভিক্ষু হিসেব নেওয়া যেতে পারে তবে তাকে প্রথমে ব্রতী হিসেবে প্রবেশ করানো হয় এবং এই সময়ে তাকে ধর্মীয় পোশাক দান করা হয় ও তিনি মঠের জীবন শুরু করেন। ছয়মাস থেকে একবছরের ব্রতীজীবন কাটাবার পর ব্রতী কিছু সাময়িক শপথ নেয় যা বছর বছর পুনর্নবীকরণ করা যেতে পারে। কয়েক বছর পর ভিক্ষু স্থায়ী শপথ গ্রহণ করেন যা তার সারা জীবনের জন্য আবদ্ধ হয়ে যায়।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_634579_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81
|
ভিক্ষু
|
সন্ন্যাস জীবন সাধারণত তিন ধরনের প্রার্থনা নিয়ে গঠিত – লিটার্জি অফ আওয়ার্স (ডিভাইন অফিস নামেও পরিচিত), ডিভাইন রিডিং (লেকটিও ডিভাইনা) এবং ম্যানুয়াল লেবার। প্রায় সমস্ত ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে, ভিক্ষুরা সাধারণ মানের অনাড়ম্বর গৃহে বসবাস করেন যাকে কুঠুরি বলা হয়। তারা প্রতিদিন কনভেনচুয়াল মাস্ উদ্যাপন করতে একত্রিত হন এবং লিটারজি অফ আওয়ার্স মন্ত্র পাঠ করেন। বেশিরভাগ সম্প্রদায়েই, ভিক্ষুরা ভোজনালয়ে একযোগে আহারার্য সম্পন্ন করেন। যদিও তারা নীরবতার কোন শপথ গ্রহণ করেন না, তবুও অনেক সম্প্রদায়ের মধ্যে সন্ধ্যাকাল থেকে পরবর্তী সকাল পর্যন্ত নীরবতা বজায় রাখবার রীতি প্রচলিত আছে এবং কিছু সম্প্রদায়ে আবার ভিক্ষুদের কাজের সময় ও সাপ্তাহিক বিশ্রামের সময় ছাড়া অন্য কোন সময় বাক্যালাপ চলে না।
| 0.5 | 422.684771 |
20231101.bn_497370_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
একইভাবে বাবাকে তিনি আন্না নামে ডাকতেন, যার অর্থ বড় ভাই। হিন্দু যৌথ পরিবারে সর্ববয়োঃজ্যেষ্ঠকে 'আন্না' নামে ডাকা হতো। মূলতঃ তিনি মাতুলালয়ে দিদিমা যাদুগিরি দেবীর কাছে ও এম ডি রমনের কাছে বড় হন। 'পাপাকুত্তি' নামে পরিচিত ছিলেন তিনি, যার অর্থ ছোট্ট শিশু।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
পাঁচ বছর বয়সে ধ্রুপদী ভারতীয় নৃত্য পরিবেশনের জন্য মনোনীত হন। ১৯৪০ সালে ভ্যাটিকান সিটিতে দ্বাদশ পোপ পিয়াসের সৌজন্যে অনুষ্ঠিত ঐ নৃত্যে তার মা দর্শক হিসেবে উপবিষ্ট ছিলেন। চেন্নাইয়ের চার্চ পার্কের সাক্রেড হার্ট উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
১৯৫৪ সালে নাগিন চলচ্চিত্রে সফলতা লাভের পর বৈজয়ন্তীমালা নিজেকে বলিউডের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলেন। পাশাপাশি তামিল ও তেলুগু চলচ্চিত্রেও সফলতা পান। বাণিজ্যিকধর্মী চলচ্চিত্রে সফলতা লাভের পর দেবদাস চলচ্চিত্রে চন্দ্রমুখীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। তার প্রথম নাটকীয় চরিত্রের জন্য ৪র্থ ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের প্রথম সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে মনোনীত হন। কিন্তু তিনি ঐ পুরস্কার নিতে অনীহা প্রকাশ করেন। তার মতে তিনি কোন সহকারীর ভূমিকায় অভিনয় করেননি। ফলশ্রুতিতে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন তিনি। এ ঘটনার পর নিউ দিল্লি, নয়া দৌড় ও আশা'র ন্যায় একগুচ্ছ ব্লকব্লাস্টার চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে ১৯৫৮ সালে খ্যাতির তুঙ্গে পৌঁছেন। সাধনা ও মধুমতী এ দুইটি ছবি ব্যাপকভাবে আলোচনায় স্থান পায় ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা লাভ করে। এ দুটি চলচ্চিত্রই ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার বিভাগের জন্য মনোনীত হয়েছিল। তন্মধ্যে প্রথমটি পুরস্কার পায়।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
এ সময়েই তিনি তামিল চলচ্চিত্রে ফিরে আসেন। ভঞ্জিকোত্তাই বলিবান, ইরুম্বু থিরাই, ভগবৎ থিরুদান ও থেন নীলাভুর ন্যায় বাণিজ্যিকধর্মী চলচ্চিত্রে সাফল্য লাভ করেন। ১৯৬১ সালে দিলীপ কুমারের গঙ্গা যমুনায় ভোজপুরী সংলাপ সমালোচকদের কাছে অদ্যাবধি সেরা হিসেবে মনে করে থাকেন। এ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি তার দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬২ সালের শুরু থেকে অভিনীত চলচ্চিত্রসমূহ গড়পড়তা অথবা দূর্বলমানের ছিল। কিন্তু ১৯৬৪ সালে সঙ্গম চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি পুনরায় স্বর্ণশিখরে পৌঁছেন। এক আধুনিক ভারতীয় মেয়ে হিসেবে স্বল্পবসন ও সুইমস্যুট পরিধান করে পর্দায় নিজেকে উপস্থাপন করেন। সঙ্গমে রাধা চরিত্রে অনবদ্য অভিনয়ের কারণে ১২শ ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে সেরা অভিনেত্রীর মর্যাদা লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি আম্রপালির বৈশালীর নাগ্রাবাদুর জীবনীকে ঘিরে রচিত ঐতিহাসিক নাটক আম্রপালির চলচ্চিত্রায়নে অভিনয় করেন। বৈশ্বিকভাবে ব্যাপক সহায়তা পেলেও বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়। এরফলে বৈজয়ন্তীমালা ব্যাপকভাবে নিরাশ হন ও চলচ্চিত্রের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এতে তিনি চলচ্চিত্র জীবনের ইতি ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেন। চলচ্চিত্র জীবনের শেষদিকে তার প্রায় সবগুলো চলচ্চিত্রেই বাণিজ্যিকভাবে সফলতা লাভ করেতে দেখা যায়। সুরজ, জুয়েল থিফ ও প্রিন্সের পাশাপাশি হাটে বাজারে ও সংঘর্ষ ছবিও কিছুটা আলোচিত হয়। এ সকল চলচ্চিত্রের অধিকাংশই চলচ্চিত্র জীবন ত্যাগ করার পর মুক্তি পেয়েছিল।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
বৈজয়ন্তীমালার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯৮৪ সালে। ঐ বছর তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের মনোনীত প্রার্থীরূপে তামিলনাড়ু সাধারণ নির্বাচনে দক্ষিণ চেন্নাই সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তার প্রতিপক্ষ ছিলেন জনতা পার্টির নেতা ও সংসদ সদস্য ইরা সেজিয়ান। নির্বাচনী প্রচারণায় সেজিয়ান প্রধান বক্তব্য রাখতেন, 'আমাকে লোকসভায় নিয়ে যাও, তাকে আরআর সভায় পাঠাও'। তা সত্ত্বেও প্রত্যক্ষ ভোটে বৈজয়ন্তীমালা প্রায় ৪৮,০০০ ভোটের ব্যবধানে তাকে পরাজিত করেন। তিনি সর্বমোট ৩,১৩,৮৪৮ ভোট পান যা মোট ভোটের ৫১.৯২% ছিল। ফলশ্রুতিতে লোকসভায় প্রথমবারের মতো অভিষেক ঘটে তার। ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষে সরাসরি নির্বাচিত হয়ে জানুয়ারি, ১৯৮৫ সালের শেষদিকে অমিতাভ বচ্চনের সাথে প্রবেশ করেন তিনি।
| 1 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
১৯৮৯ সালে অনুষ্ঠিত তামিলনাড়ু সাধারণ নির্বাচনে তিনি পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এবার তিনি দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাঝাগামের আলাদি অরুণা'র মুখোমুখি হন। তিনি পুনরায় ১২,৫৮৪ ভোটের ব্যবধানে তার প্রতিপক্ষকে পরাভূত করেন। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে ভারতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় তিনি ছয়বছর মেয়াদে মনোনীত হন। ১৯৯৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করেন। দলীয় সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী'র কাছে লেখা পত্রে এর কারণ ব্যাখ্যা করেন যে, রাজীব গান্ধী নিহত হবার পর দলের আদর্শ ভিন্ন দিকে প্রবাহিত হচ্ছে যা পীড়াদায়ক। দলের আদর্শবোধ তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েছে ও দিনদিন দলীয় কর্মীদেরকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। উত্তরোত্তর জনতার সামনে আমাদেরকে জবাবদিহিতা করতে হচ্ছে। আমার বিবেক বোধ নাড়া দিচ্ছে। ফলশ্রুতিতে আমি আর দলে অবস্থান করতে পারছি না। পরবর্তীতে ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৯ তারিখে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেন।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বৈজয়ন্তীমালাকে ১৯৫৮ সালের বর্ষসেরা মহিলা চিত্রতারকারূপে ঘোষণা করে। একইভাবে বক্সঅফিসইন্ডিয়া.কম বর্ষসেরা তিন মহিলা চিত্রতারকার একজনরূপে তাকে স্বীকৃতি দেয়।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বৈজয়ন্তীমালা'র প্রধান আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রধান শাখা ভরতনাট্যম। চলচ্চিত্র জীবন ত্যাগ করার পরও নৃত্যকলায় অংশ নিতেন তিনি। ফলশ্রুতিতে ১৯৮২ সালে শিল্পকলায় অসামান্য অবদান রাখার প্রেক্ষিতে সর্বোচ্চ ভারতীয় সঙ্গীত নাটক একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও গল্ফ খেলায়ও আগ্রহ রয়েছে তার। চেন্নাইয়ের অন্যতম বয়োঃবৃদ্ধের মর্যাদাও উপভোগ করছেন তিনি।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_497370_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
বৈজয়ন্তীমালা
|
২০১১ সালে জনপ্রিয় অভিনেতা দেব আনন্দের মৃত্যুতে গভীর শোকাহত হন। তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন যে, মাদ্রাজে চলচ্চিত্রায়ণের সময় আনন্দ তাকে 'পাপা' বলে ডাকতেন। তামিল ভাষায় পাপা পরিভাষাটি তার পরিবার ও বন্ধুদের ক্ষেত্র ব্যবহার করা হতো। সেটে তিনি প্রায়শঃই বলতেন, পাপা কোথায়, আমার নায়িকা কোথায়।
| 0.5 | 422.636496 |
20231101.bn_616461_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
তেল কুস্তিতে কোনো কুস্তিগীর তার প্রতিদ্বন্দী কুস্তিগীরের কিসবেতের উপর শক্তিশালী নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে বীজয়ী হতে পারেন, যা এটিকে অলিম্পিকে অনুষ্ঠিত কুস্তির থেকে আলাদা করেছে। অর্থাৎ এ ধরনের কুস্তিতে কোনো পালেভান তার প্রতিপক্ষের কিসবেতের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে তার প্রতিপক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। এ কৌশলের মাধ্যমে বিজয়ী হওয়াকে পাচা কাজিক বলে। অতিতে তেল কুস্তি ম্যাচের কোনো সময়সীমা ছিল না এবং কোনো এক কুস্তিগীরের এগিয়ে যাওয়া পর্যন্ত ম্যাচ চলতে থাকতো, যা কখনো কখনো এক বা দুই দিন ধরেও চলত তবে পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে বাসপালেভান এবং পালেভান শ্রেণির জন্য এ ধরনের কুস্তি ম্যাচের সময়সীমা যথাক্রমে ৪০ এবং ৩০ মিনিট করা হয়। কোনো প্রতিযোগী এ সময়ের মধ্যে বিজয় অজর্ণ করতে না পারলে, বাসপালেভানি শ্রেণির ম্যাচে আরো ১৫ মিনিট এবং পালেভানি শ্রেণির জন্য আরো ১০ মিনিট কুস্তি শুরু হয়, যেখানে বিজয়ী নির্বাচনের জন্য স্কোর রেখে দেওয়া হয়।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
১৩৬২ সাল থেকে তুরস্কের এডির্নেতে অনুষ্ঠিত কুর্কপিনাজ ট্যুরনামেন্ট পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো বর্তমানে চলাকালীন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ক্রিড়া প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরনের কুস্তি অন্যান্য দেশেও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
কলেজিয়েট কুস্তি (যার আরেক নাম “ফোকস্টাইল কুস্তি”) যুক্তরাষ্ট্রের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যে ধরনের কুস্তি অনুশীলণ করা হয় তাকে বোঝায়। এ ধরনের কুস্তি কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে এবং আরো কম বয়সী অংশগ্রহণকারীদের জন্য অনুষ্ঠিত হয়। “আমেরিকান কলেজিয়েত কুস্তি” নামটি এটিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত বা অলিম্পিকে অনুষ্ঠিত কুস্তির অন্যান্য প্রকরণ (গ্রিকো-রোমান কুস্তি এবং ফ্রিস্টাইল কুস্তি) থেকে আলাদা করতে ব্যবহার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কিছু উচ্চ বিদ্যালয় ভার্সিটি দলের পাশাপাশি জুনিয়ন ভার্সিটি এবং প্রথম বছরের শিক্ষার্থীদের নিয়েও কুস্তি দল গঠন করেছে। জুনিয়র ভার্সিটি বা প্রথম বছরের শিক্ষার্থীদের দলে প্রতিযোগিদের ওজন, বয়স এবং কতক্ষণ একজন প্রতিযোগী কুস্তি করতে পারবেন তার উপর সীমা নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ,জুনিয়র ভার্সিটি বা প্রথম বছরের শিক্ষার্থী দলের কিছু প্রতিযোগী স্বল্প সময়ের মধ্যে কতক্ষণ ম্যাট টাইম পাবে তার উপর ভিত্তি করে ট্যুরনামেন্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা থেকে বঞ্চিত হতে পারে।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
যুক্তরাষ্ট্রে নারী কলেজ কুস্তির জন্য কলেজিয়েট কুস্তির নিয়ম এর পরিবর্তে সাধারণ ফ্রিস্টাইল নিয়ম প্রযোজ্য।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
কলেজিয়েট কুস্তি প্রতিযোগিতাগুলো পরিচালনার জন্য কিছু সংস্থা রয়েছে: এনসিএএ এর ১ম, ২য় এবং ৩য় ডিভিশন, এনএআইএ, এজেসিএএ এবং এনসিএএ।এনসিএএ ডিভিশন ১ কুস্তি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে সম্মানজনক এবং কঠিন পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কোনো বিদ্যালয় সেটি কোন পরিচালক সংস্থার সাথে যুক্ত হবে তা নির্ধারণ করতে পারে। তবে সাধারণ প্রতিযোগিতার মৌসূমে কোনো বিদ্যালয় অন্যান্য সংস্থা বা পর্যায়ের কুস্তি দলের সাথে কুস্তি করতে পারে। কলেজিয়েট মৌসূম অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং মার্চ মাসে এনসিএএ ট্যুরনামেন্ট এর মাধ্যমে শেষ হয়।
| 1 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
মুষ্টিযুদ্ধের মতো পেশাদার কুস্তিও একটি উঁচু রিং এ আয়োজিত হয়। প্রতিযোগিতা হিসেবে প্রচার করা হলেও, পেশাদার কুস্তির ম্যাচগুলো প্রকৃতপক্ষে শুধু মাত্র প্রদর্শনী এবং বিনোদনের স্বর্থে বিজয়ী আগে থেকেই নির্ধারণ করা থাকে। বিংশ শতাব্দির শেষের দিক পর্যন্ত কুস্তির ক্ষেত্রে প্রকৃত কুস্তির প্রতিভা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। পেশাদার কুস্তির প্রথম দিকে শুট ম্যাচ আয়োজন করা হতো (সাধারণত ভেতরের ব্যক্তিগত বা কর্মজীবন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে) ১৯৩০ এবং ১৯৪০ এর দশকেও এ ধরনের ম্যাচ আয়োজিত হতো। কয়েক দশক পর এখনো কুস্তিগীরদের কুস্তির প্রকৃত দক্ষতা ব্যবহার করতে অনেক সময়ই দেখা যায়।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_37
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
পেশাদার কুস্তি ১৯ শতকের ক্যাচ কুস্তি প্রতিযোগিতার থেকে উৎপত্ত হয়। ইউরোপে যখন অধিক নিয়ন্ত্রিত ঐতিহ্যবাহী গিকো-রোমান কুস্তি বিখ্যাত, ১৮৮০ এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে তখন আরো স্বাধীন ধরনের কুস্তি জনপ্রিয় ছিল, যাকে পরবর্তীতে ফ্রিস্টাইল কুস্তি নামে অভিহিত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সেরা ক্যাচ কুস্তিগীররা তাদের দক্ষতা ব্যবহার করে উপার্জন শুরু করলে পেশাদার কুস্তির সৃষ্টি হয়। প্রথমদিকে পেশাদার কুস্তি প্রতিযোগিতাগুলো অনেকটা অনানুষ্ঠানিক কুস্তি প্রতিযোগিতাগুলোর মতো থাকলেও এতে কোনো সময়সীমা বা সাবমিশন ছিল না এবং চোক হোল্ড অনুমোদিত ছিল না। কুস্তির সাথে নাটকীয়তা যুক্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত পেশাদার কুস্তির সাথে অনানুষ্ঠানিক কুস্তিও ১৯৪০ এর দশক পর্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। এ সময়ের কুস্তিগীরদের তাদের প্রকৃত দক্ষতার জন্য “হুকার” বা “শুটার” নামেও অভিহিত করা হতো, যাদের একটি ক্ষুদ্র অংশ আধুনিক সময় পর্যন্ত কুস্তি শিল্পের সাথে জড়িত ছিল। সে সময়ের বিখ্যাত কুস্তিগীরদের মধ্যে ছিলেন: মার্টিন ফার্মার বার্নস, টম জেটকিনস, ফ্রাঙ্ক গোচ, চার্লস কাটার, জো স্টেচার, আর্ল ক্যাডেক, স্টানিস্লাস জিবিসকো, এড “স্ট্রেংলার” লুইস, জন পেসেক, জিম লনডেস, রেয় স্টিল, রিচার্ড সিকাত এবং কিংবদন্তি, লে থেজ।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
পেশাদার কুস্তিকে অনেক “আমেরিকান স্টাইল” পেশাদার কুস্তি বলে অভিহিত করা হলেও, ডাবলিউডাবলিউই, এইডাব্লিউ, ইমপ্যাক্ট রেসলিং এবং রিং অফ অনার এর মতো কম্পনিগুলো বিশ্বব্যাপী পেশাদার কুস্তির ইভেন্ট আযোজন করা হয়। এ ম্যাচগুলোতে অনেক নাটকীয়তা বিদ্যমান থাকে। এছাড়াও কোনো ম্যাচকে কেন্দ্র করে একটি নাটকীয় কাহিনী সাজানো হয় (উদাহরণস্বরূপ, কোনো ম্যাচকে আকর্ষণীয় করতে বা প্রচারণার স্বার্থে প্রতিদ্বন্দী কুস্তিগীরদের মধ্যে শত্রুতা বা শত্রুতা সৃষ্টির কাহিনী দেখানো হতে পারে)। ১৯৮০ এর দশকের মাঝে এ ধরনের কুস্তির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির পূর্বে যুক্তরাষ্ট্রে পেশাদার কুস্তি “টেরিটোরিস” নামে আঞ্চলিক আধিপত্ত বিস্তারের একটি মাধ্যম হিসেবে আয়োজিত হতো। এর মধ্যে কিছু অঞ্চলে (বিশেষ করে, দক্ষিণ এবং মধ্যপশ্চিম যুক্তরাষ্ট্রে) প্রচলিত পেশাদার কুস্তিতে তুলনামূলক কম নাটকীয়তা এবং অধিক বাস্তবতা বিদ্যমান ছিল। এ কারণে ম্যাচগুলো অঞ্চলভেদে বাস্তবসম্মতভাবে প্রতিযোগিতামূলক বা ভয়ানকভাবে নির্মম প্রকৃতিরও হতো।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_616461_39
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
কুস্তি
|
যুক্তরাজ্যে অন্য এক ধরনের পেশাদার কুস্তির উদ্ভব হয় এবং পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে (ইউরোপের যে দেশগুলোতে ইংরেজি ভাষার প্রচলন নেই সেই দেশগুলোতে এ ধরনের কুস্তিকে “ক্যাচ” কুস্তি বলা হয়)। ঐতিহ্যগতভাবে, এ ধরনের কুস্তি ম্যাচের প্রচরণার জন্য দৃষ্টিকোণ এবং নাটকীয়তার ব্যবহার কম করা হতো, যে কারণে এ ধরনের ম্যাচে প্রকৃত কুস্তির পরিবেশ দেখা যেত। যুক্তরাজ্যের মতো অন্যান্য অনেক দেশেও টেলিভিশনের মাধ্যমে এ ধরনের পেশাদার কুস্তি এবং এর কুস্তিগীররা জনপ্রিয়তা লাভ করলেও পরে আমেরিকান কুস্তির আগমনে টেলিভিশন এবং বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি থেকে এটি হারিয়ে যায়। যুক্তরাজ্যে (এ অন্যান্য দেশেও অল্প কিছু) কিছু নির্মাতা এখনো এ ধরনের কুস্তি নিয়ে সরাসরি অনুষ্ঠান পরিচালনা করে আমেরিকান কুস্তির অনুষ্ঠানগুলোর সাথে কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়।
| 0.5 | 421.568621 |
20231101.bn_15468_42
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
মালাউইয়ের অর্থনীতি প্রধানত কৃষিনির্ভর। ৮০% এরও বেশি জনসংখ্যা জীবিকা নির্বাহের কৃষিতে নিযুক্ত, যদিও ২০১৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল মাত্র ২৭%। পরিষেবা খাত জিডিপির অর্ধেকেরও বেশি (৫৪%), উৎপাদনে ১১% এবং ৪% এর তুলনায় প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম খনি সহ অন্যান্য শিল্প। মালাউই অন্যান্য আফ্রিকান দেশের তুলনায় কৃষিতে (জিডিপির একটি অংশ হিসাবে) বেশি বিনিয়োগ করে: জিডিপির ২৮%।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_43
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
মালাউইয়ের প্রধান কৃষি পণ্যের মধ্যে রয়েছে তামাক, আখ, তুলা, চা, ভুট্টা, আলু, সোরঘাম, গবাদি পশু এবং ছাগল। প্রধান শিল্প হল তামাক, চা ও চিনি প্রক্রিয়াকরণ, করাতকল পণ্য, সিমেন্ট এবং ভোগ্যপণ্য। শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধির হার অনুমান করা হয়েছে ১০% (২০০৯)। দেশটি প্রাকৃতিক গ্যাসের উল্লেখযোগ্য ব্যবহার করে না। ২০০৮ সালের হিসাবে, মালাউই কোনো বিদ্যুৎ আমদানি বা রপ্তানি করে না, তবে দেশে কোনো উৎপাদন ছাড়াই তার সমস্ত পেট্রোলিয়াম আমদানি করে। ২০০৬ সালের শুরু থেকে, দেশটি আমদানি করা জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে দেশে উৎপাদিত ১০% ইথানলের সাথে আনলেডেড পেট্রোল মেশানো শুরু করে। ২০০৮ সালে মালাউই গাড়িগুলি পরীক্ষা করা শুরু করে যেগুলি শুধুমাত্র ইথানলের উপর চলে, এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি আশাব্যঞ্জক, এবং দেশটি ইথানলের ব্যবহার বৃদ্ধি করে চলেছে৷
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_44
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
২০০৯ সালের হিসাবে মালাউই প্রতি বছর আনুমানিক US$৯৪৫ মিলিয়ন পণ্য রপ্তানি করে। তামাকের উপর দেশটির দৃঢ় নির্ভরতা অর্থনীতিতে একটি ভারী বোঝা চাপিয়ে দেয় কারণ বিশ্বে দাম কমে যায় এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তামাকের উৎপাদন সীমিত করার জন্য চাপ বাড়ায়। ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে পণ্যটির রপ্তানি আয়ের ৫৩% থেকে ৭০% এ উন্নীত হওয়ার সাথে তামাকের উপর মালাউইয়ের নির্ভরতা বাড়ছে। দেশটি চা, চিনি এবং কফির উপরও অনেক বেশি নির্ভর করে, এই তিনটি ক্ষেত্রে তামাক তৈরি করে ৯০% এরও বেশি। মালাউই এর রপ্তানি আয়।খরচ বৃদ্ধি এবং বিক্রয়মূল্য হ্রাসের কারণে, মালাউই কৃষকদেরকে তামাক থেকে দূরে সরিয়ে আরও লাভজনক ফসলের দিকে উৎসাহিত করছে, যার মধ্যে মশলা যেমন পেপারিকা রয়েছে৷ তামাক থেকে দূরে সরে যাওয়াকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মালাউই যে বিশেষ ধরনের তামাক উৎপাদন করে, বার্লি লিফের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য পদক্ষেপের দ্বারা আরও ইন্ধন জোগায়। অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের তুলনায় এটি মানবস্বাস্থ্যের জন্য বেশি ক্ষতিকর হতে দেখা যায়। ভারতের শণ হল আরেকটি সম্ভাব্য বিকল্প, কিন্তু যুক্তি দেখানো হয়েছে যে এটি একটি বিনোদনমূলক মাদক হিসাবে ব্যবহৃত গাঁজার বিভিন্ন ধরনের সাদৃশ্য এবং দুটি প্রকারের মধ্যে পার্থক্য করার অসুবিধার মাধ্যমে দেশে আরও অপরাধ আনবে। এই উদ্বেগটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ মাদক হিসেবে মালাউই গোল্ড নামে পরিচিত মালাউই গাঁজার চাষ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মালাউই বিনোদনমূলক ড্রাগ ব্যবহারের জন্য বিশ্বের "সর্বোত্তম এবং সর্বোত্তম" গাঁজা চাষের জন্য পরিচিত, সাম্প্রতিক বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, এবং ফসলের চাষ এবং বিক্রয় পুলিশ বাহিনীর মধ্যে দুর্নীতিতে অবদান রাখতে পারে।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_45
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, ২০১৩ বা নিকটতম বছর অনুসারে দক্ষিণ আফ্রিকান উন্নয়ন সম্প্রদায়ের দেশগুলিতে জিডিপি।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_46
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
অন্যান্য রপ্তানিকৃত পণ্য হল তুলা, চিনাবাদাম, কাঠের পণ্য এবং পোশাক। দেশের রপ্তানির প্রধান গন্তব্য স্থানগুলি হল দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, মিশর, জিম্বাবুয়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং নেদারল্যান্ডস। মালাউই বর্তমানে প্রতি বছর আনুমানিক US$১.৬২৫ বিলিয়ন পণ্য আমদানি করে, যার প্রধান পণ্য খাদ্য, পেট্রোলিয়াম পণ্য, ভোগ্যপণ্য এবং পরিবহন সরঞ্জাম। মালাউই থেকে আমদানি করা প্রধান দেশগুলি হল দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, জাম্বিয়া, তানজানিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন।
| 1 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_47
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
২০০৬ সালে, বিপর্যয়করভাবে কম কৃষি ফসলের প্রতিক্রিয়া হিসাবে, মালাউই সার ভর্তুকি প্রদানের একটি প্রোগ্রাম শুরু করে, সার ইনপুট সাবসিডি প্রোগ্রাম (FISP) যেটি জমিকে পুনরায় শক্তি যোগাতে এবং শস্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এটা রিপোর্ট করা হয়েছে যে এই প্রোগ্রাম, দেশের রাষ্ট্রপতির দ্বারা বিশেসায়িত, মালাউই এর কৃষির আমূল উন্নতি ঘটাচ্ছে, এবং মালাউইকে নিকটবর্তী দেশগুলিতে খাদ্যের একটি নেট রপ্তানিকারক হয়ে উঠছে। FISP সার ভর্তুকি কর্মসূচি রাষ্ট্রপতি মুথারিকার মৃত্যুর সাথে সমাপ্ত হয়; দেশটি দ্রুত আবার খাদ্য সংকটের সম্মুখীন হয়, এবং কৃষকরা খোলা বাজারে সার এবং অন্যান্য কৃষি উপকরণ ক্রয় করতে অনীহা প্রকাশ করে যা অবশিষ্ট ছিল।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_48
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
২০১৬ সালে, মালাউই খরার কবলে পড়ে এবং ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে, দেশটি জোম্বার চারপাশে আর্মি ওয়ার্মের প্রাদুর্ভাবের কথা জানায়। পতঙ্গটি ভুট্টার সম্পূর্ণ ক্ষেত, দরিদ্র বাসিন্দাদের প্রধান শস্য নিশ্চিহ্ন করতে সক্ষম। ১৪জানুয়ারী ২০১৭ সালে-এ, কৃষিমন্ত্রী জর্জ চ্যাপোন্ডা রিপোর্ট করেছেন যে ২০০০ হেক্টর ফসল ধ্বংস হয়েছে, যা ২৮টি জেলার মধ্যে নয়টিতে ছড়িয়ে পড়েছে।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_49
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
২০১২ সালের হিসাবে, মালাউইতে ৩১টি বিমানবন্দর (দুটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ) সাতটি পাকা রানওয়ে সহ এবং ২৪টি কাঁচা রানওয়ে আছে। ২০০৮ সাল পর্যন্ত, দেশে ৭৯৭ কিলোমিটার (৪৯৫ মাইল) রেলপথ রয়েছে, সমস্ত ন্যারো-গেজ, এবং ২০০৩ সালের হিসাবে, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ২৪৮৬৬ কিলোমিটার (১৫৪৫১ মাইল) সড়কপথ রয়েছে, যার মধ্যে কাচা সড়ক ৬৯৫৬ কিলোমিটার (৪৩২২ মাইল)। মালাউইতে মালাউই হ্রদে এবং শায়ার নদী বরাবর ৭০০ কিলোমিটার (৪৩০ মাইল) জলপথ রয়েছে।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_15468_50
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%87
|
মালাউই
|
২০১১ সালের হিসাবে, মালাউইতে ৩দশমিক৯৫২ মিলিয়ন মোবাইল ফোন এবং ১৭৩৫০০টি ল্যান্ডলাইন টেলিফোন ছিল। ২০০৯ সালে ৭১৬৪০০ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল এবং ২০১২ সালের হিসাবে ১০৯৯ ইন্টারনেট হোস্ট ছিল। ২০০৭ সাল পর্যন্ত একটি সরকার পরিচালিত এবং প্রায় এক ডজন ব্যক্তি মালিকানাধীন রেডিও স্টেশন ছিল ।
| 0.5 | 421.158324 |
20231101.bn_752709_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
টিকে থাকা উভচর প্রাণীদের খুলির আকার সাধারণত অনেকটাই সংক্ষিপ্ত,যেখানে বেশকিছু হাঁড় অনুপস্থিত অথবা তরুণাস্থি দ্বারা সম্পূর্ণ/আংশিকভাবে প্রতিস্থাপিত।স্তন্যপায়ী প্রাণী ও পাখিদের ক্ষেত্রে,নির্দিষ্টভাবে,খুলির বিশেষ গঠনগত পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল বর্ধিষ্ণু মস্তিষ্কের বৃদ্ধি ঘটতে দেওয়ার জন্য। পাখিদের মাঝে খুলির বিভিন্ন হাঁড়ের সংযুক্তি বিশেষভাবে লক্ষণীয়,যেখানে হাঁড়গুলোকে আলাদাভাবে চেনা বেশ দুঃসাধ্য।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
মানুষের খুলি একটি অস্থিনির্মিত কাঠামো,যা মানব-কঙ্কালের মস্তক গঠন করে।এটি মুখের কাঠামো ধরে রাখে এবং মস্তিষ্কের জন্য একটি গহ্বর তৈরি করে।অনাহ্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর খুলির মত এটিও মস্তিষ্ককে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করে।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
মানুষের খুলির তিনটি পৃথক অংশ আছে,যেগুলোর ভ্রূণগত উৎপত্তিও ভিন্ন ভিন্ন- নিউরোক্রেনিয়াম,সুচার এবং মুখমণ্ডলীয় অস্থিকাঠামো(বা মেমব্রেনাস ভিসেরোক্রেনিয়াম)।নিউরোক্রেনিয়াম (বা মস্তিষ্কের বাক্স),মস্তিষ্ক ও ব্রেইনস্টেম কে আব্বৃত ও সুরক্ষিত করার জন্য সুরক্ষা গহবর তৈরি করে। খুলির উপরিভাগের হাঁড়গুলো একসাথে ক্যালভেরিয়া(বা খুলির টুপি) তৈরি করে।মেমব্রেনাস ভিসেরোক্রেনিয়াম এ ম্যান্ডিবল হাঁড়টিও অন্তর্ভুক্ত।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
ম্যান্ডিবল ছাড়া,খুলির বাকি সব হাঁড়ই পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে সুচারের মাধ্যমে,যা কিনা সিনআর্থ্রোডায়াল(অনড়) ধরনের জয়েন্ট;যা অসিফিকেশন প্রক্রিয়ার সৃষ্ট এবং যার মাঝে বিদ্যমান "শার্পি'স ফাইবার" একে কিছুটা নমনীয়তা দান করে।কখনো কখনো সুচারের মাঝেও অতিরিক্ত হাঁড়ের টুকরো উপস্থিত থাকতে পারে,যেগুলোকে ওরমিয়ান হাঁড় বা সুচারাল হাঁড় বলা হয়।এই ধরনের হাঁড় সাধারণত ল্যাম্বডয়েড সুচারে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
সাধারণভাবে,মানুষের খুলিতে ২২টি হাঁড় থাকে:৮টি নিউরোক্রেনিয়াম বা মস্তিষ্কের আবরণকারী হাঁড় এবং ১৪টি মুখমণ্ডলীয় হাঁড়। নিউরোক্রেনিয়াম এর ৮টি হাঁড় হল- অক্সিপিটাল হাঁড়,একজোড়া টেম্পোরাল হাঁড়,একজোড়া প্যারাইটাল হাঁড়,স্ফেনয়েড হাঁড়,ইথময়েড হাঁড় ও ফ্রন্টাল হাঁড়।
| 1 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
মুখমণ্ডল এর ১৪টি হাঁড় হল- ভোমার,২টি নিম্নস্থ ন্যাসাল কঙ্কা,২টি ন্যাসাল হাঁড়,২টি ম্যাক্সিলা,ম্যান্ডিবল, ২টি প্যালেটাইন, ২টি জাইগোম্যাটিক ও ২টি ল্যাক্রিমাল হাঁড়। কেউ কেউ জোড়া জোড়া হাঁড়গুলোকে একটি হাঁড় হিসেবে বিবেচনা করেন,যেমন অনেকে ম্যাক্সিলাকে একটি একক হিসেবে দেখেন,যার দুটি হাঁড় এর দুটি পৃথক অংশ।আবার কেউ কেউ হাইয়য়েড হাঁড় বা মধ্যকর্ণের তিনটি ক্ষুদ্র হাঁড়কেও এতে অন্তর্ভুক্ত করেন,তবে মানুষের খুলির হাঁড়ের সংখ্যা সচরাচর ২২টিই ধরা হয়।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
এই হাঁড়গুলোর মাঝে- নিউরোক্রেনিয়াম এর অক্সিপিটাল,প্যারাইটাল,ফ্রন্টাল এবং মুখমণ্ডল এর ন্যাসাল,ল্যাক্রিমাল ও ভোমার হাঁড়সমূহ চ্যাপ্টাকৃতির হাঁড়।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
খুলিতে রয়েছে অনেক সাইনাস,প্যারান্যাসাল সাইনাস নামক বায়ুপূর্ণ গহ্বর এবং অসংখ্য ফোরামিনা।সাইনাসগুলো শ্বাশনালীর আবরণী কোষ দিয়ে আবৃত থাকে।এদের কাজ হল: খুলির ওজন হ্রাস করা,কণ্ঠে অনুরণন সংযোজন এবং নাকের মধ্য দিয়ে আগত বাতাসকে উষ্ণ ও আর্দ্র করা।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_752709_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF
|
করোটি
|
ফোরামিনা হল খুলিতে বিদ্যমান ছোট ছোট ছিদ্র।এদের মাঝে সবচেয়ে বড় ছিদ্রটিকে বলে ফোরামেন ম্যাগনাম,যার মধ্য দিয়ে সুষুম্নাকাণ্ড,কিছু স্নায়ু ও অনেক রক্তনালী গমন করে।
| 0.5 | 420.594035 |
20231101.bn_61111_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
মিউনিখ শহরে বহুসংখ্যক মনে দাগ কাটার মত জাদুঘর ও শিল্পকলা প্রদর্শনীকেন্দ্র অবস্থিত। ডয়চেস মুজেউম ("জার্মান জাদুঘর") একটি সমৃদ্ধ বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি জাদুঘর যেটি ইজার নদীতে একটি দ্বীপের উপরে অবস্থিত। অন্যদিকে বায়ার্ন জাতীয় জাদুঘরে মধ্যযুগ থেকে শুরু করে ১৯শ শতক পর্যন্ত সৃষ্ট চারু ও দারুকলার সংগ্রহ আছে। ১৮৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আল্টে পিনাকোটেক ("পুরাতন চিত্রকলা প্রদর্শনকেন্দ্র") নামের শিল্পকলা প্রদর্শনীকেন্দ্রটি শুধু জার্মানি নয়, সমগ্র ইউরোপের একটি অগ্রগণ্য শিল্পকেন্দ্র, যেখানে মধ্যযুগ থেকে ১৮শ শতকের শেষভাগ পর্যন্ত আঁকা অনেক খ্যাতনামা শিল্পীর বহু চিত্রকর্ম সংরক্ষিত আছে; এসব শিল্পীর মধ্যে আলব্রেখট ড্যুরার, রাফায়েল, এল গ্রেকো, পিটার পল রুবেনস ও রেমব্রান্টের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিধ্বস্ত একটি জাদুঘরকে প্রতিস্থাপন করতে ১৯৮১ সালে নয়ে পিনাকোটেক ("নতুন চিত্রকলা প্রদর্শনকেন্দ্র") নামের একটি চিত্রশালা উদ্বোধন করা হয়, যাতে ১৮শ শতক ও ১৯শ শতকের ইউরোপীয় শিল্পকলার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ বিদ্যমান। এছাড়াও বিশাল আয়তনের পিনাকোটেক ডের মোডের্নে নামের চিত্রশালাতে ২০শ শতক ও ২১শ শতকের চিত্রকলা, নকশা ও স্থাপত্যের নিদর্শন প্রদর্শিত হয়। মোটরযান নির্মাতা বে এম ভে বা বি এম ডব্লিউয়ের প্রধান কার্যালয়ের ঠিক পাশেই একটি মোটরযান জাদুঘর আছে। শহরকেন্দ্র থেকে উত্তর-পশ্চিম দিকে ক্যোনিগসপ্লাৎস নামের চত্বরে গ্ল্যুপটোটেক ও আন্টিকেন-জামলুঙেন নামের দুইটি প্রাচীন যুগের দ্রব্য ও নিদর্শনাদির সংগ্রহশালা আছে।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
১ম বিশ্বযুদ্ধের পরে মিউনিখ উগ্র ডানপন্থী রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। এখান থেকেই আডলফ হিটলার ও নাৎসিবাদের উত্থান ঘটে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিউনিখ শহর থেকে মাত্র ১০ মাইল দূরত্বে কুখ্যাত ডাখাউ ইহুদী বন্দীশিবিরটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের অলিম্পিক প্রতিযোগিতা চলার সময় ফিলিস্তিনি জঙ্গী দল "কালো সেপ্টেম্বর" মিউনিখ থেকে ১১ জন ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদকে অপহরণ করলে শহরটি আন্তর্জাতিক সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়। বর্তমানে এখানে অপরাধের হার খুবই কম। ব্রিটিশ সাময়িকী মোনকল ২০১৮ সালে ধূলাবালিহীন, নির্মল, পরিচ্ছন্ন মিউনিখ শহরকে বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহরের মর্যাদা দান করে।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
1901 সালে উইলহেলম রন্টজেন থেকে 2005 সালে থিওডর ডব্লিউ হ্যানশ পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের দীর্ঘ তালিকা সহ বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্য মিউনিখ একটি শীর্ষস্থানীয় স্থান।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় (LMU) এবং মিউনিখ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (TUM), প্রথম তিনটি জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দুটি ছিল যারা শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা মন্ত্রনালয়ের সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বাছাই কমিটি দ্বারা খেতাব অভিজাত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূষিত হয়েছিল ফেডারেশন এবং জার্মান রাজ্যের ভিতর.
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় (এলএমইউ), 1472 সালে ইঙ্গোলস্ট্যাডে প্রতিষ্ঠিত, 1826 সালে মিউনিখে স্থানান্তরিত হয়।
| 1 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
ইউনিভার্সিটি অফ টেলিভিশন অ্যান্ড ফিল্ম মিউনিখ (Hochschule für Fernsehen und Film), 1966 সালে প্রতিষ্ঠিত।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
মিউনিখের একটি ভূগর্ভস্থ মেট্রো, ট্রাম, বাস এবং উচ্চ-গতির রেল সমন্বিত একটি বিস্তৃত গণপরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। 2015 সালে, মিউনিখের ট্রান্সপোর্ট মডেল শেয়ার ছিল 38 শতাংশ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, 25 শতাংশ গাড়ি, 23 শতাংশ হাঁটা, এবং 15 শতাংশ সাইকেল। এর পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম সেই বছর 566 মিলিয়ন যাত্রী ভ্রমণ করেছে। মিউনিখ হল একটি উন্নত আঞ্চলিক পরিবহন ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু, যার মধ্যে রয়েছে জার্মানির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং বার্লিন-মিউনিখ হাই-স্পিড রেলপথ, যা মিউনিখকে জার্মানির রাজধানী শহরের সাথে সংযুক্ত করে প্রায় 4 ঘন্টার ভ্রমণের সময়। ফ্লিক্সমোবিলিটি যা আন্তঃনগর কোচ পরিষেবা অফার করে তার সদর দফতর মিউনিখে। বাণিজ্য মেলা ট্রান্সপোর্ট লজিস্টিক প্রতি দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
2.6 মিলিয়ন মানুষের শহুরে জনসংখ্যার জন্য, মিউনিখ এবং এর নিকটতম শহরতলিতে মিউনিখ উ-বাহন, মিউনিখ এস-বাহন, ট্রাম এবং বাসগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে গণপরিবহনের একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে। সিস্টেমটি মিউনিখ ট্রান্সপোর্ট অ্যান্ড ট্যারিফ অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হয়। মিউনিখ ট্রামওয়ে হল শহরের প্রাচীনতম বিদ্যমান পাবলিক পরিবহন ব্যবস্থা, যা 1876 সাল থেকে চালু রয়েছে। মিউনিখে বাস লাইনের একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্কও রয়েছে। সপ্তাহের দিনে মিউনিখে পাবলিক ট্রানজিটের মাধ্যমে কর্মস্থলে যাতায়াতের জন্য এবং যাতায়াতের সময় মানুষদের গড় সময় 56 মিনিট। সাবওয়ে এবং ট্রাম লাইনের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক শহরের কেন্দ্রে পথচারীদের চলাচলে সহায়তা করে এবং পরিপূরক করে। 700 মিটার লম্বা কাউফিঙ্গার স্ট্রাসে, যা মূল ট্রেন স্টেশনের কাছে শুরু হয়, একটি পথচারীর পূর্ব-পশ্চিম মেরুদণ্ড তৈরি করে যা প্রায় পুরো কেন্দ্রটি অতিক্রম করে। প্রধান মেরুদণ্ড এবং অনেক ছোট রাস্তা কেন্দ্রের একটি বিস্তৃত এলাকা জুড়ে যা পায়ে এবং বাইকে উপভোগ করা যেতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি ফিল্টার করা ব্যাপ্তিযোগ্যতার নীতি প্রয়োগ করার ফলে। পথচারী এবং সাইকেল পাথ, যা পুরো মিউনিখ শহরের কেন্দ্রে বিস্তৃত, পাবলিক স্কোয়ার এবং আনন্দের জন্য খোলা জায়গার মধ্য দিয়ে যায়। মিউনিখ শহরের কেন্দ্রটি নগর পরিকল্পনার অধীন ছিল এবং গ্রিড পরিকল্পনা অনুযায়ী আশেপাশের এলাকা এবং জেলাগুলিকে সাজানোর জন্য একটি ব্যাপক মডেল রয়েছে
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_61111_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%96
|
মিউনিখ
|
München Hauptbahnhof হল শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত কেন্দ্রীয় রেলওয়ে স্টেশন এবং মিউনিখের দূর-দূরত্বের স্টেশন।
| 0.5 | 419.677856 |
20231101.bn_287689_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
ক্যানিডে পরিবারভূক্ত প্রাণীদের মধ্যে খেঁকশিয়ালই সবচেয়ে ছোট সদস্য। এ স্তন্যপায়ী প্রাণীটি কুকুর প্রজাতির সাথে সম্পৃক্ত। এরা খুব ধূর্ত, চঞ্চল ও দ্রুতবেগে দৌঁড়াতে সক্ষম। দলবদ্ধ হয়ে শিকারে বের হয় ও একত্রে থাকতে পছন্দ করে। তাদের ঘন, বিস্তৃত লেজ সহজেই দৃশ্যমান ও এর সাহায্যেই শনাক্ত করা সম্ভবপর। লেজের সাহায্যে সতর্ক সঙ্কেত প্রেরণ করে অন্যান্য সদস্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকে। লেজে চর্বি সঞ্চিত থাকে।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
ক্যানিডে পরিবারভূক্ত প্রাণীদের বৈশিষ্ট্য হিসেবে খেঁকশিয়াল ছোট থেকে মাঝারি আকৃতির হয়ে থাকে। এ পরিবারের অন্যান্য সদস্য গৃহপালিত মাঝারি আকৃতির কুকুরের চেয়ে এটি কিঞ্চিৎ ছোট। প্রধান বৈশিষ্ট্য হিসেবে রয়েছে এর লম্বাটে মুখমণ্ডল এবং ঘন, ছড়ানো বিস্তৃত লেজ। লেজের শেষ প্রান্তে ধবল কেশ দেখা যায়। বন্য পরিবেশে খেঁকশিয়াল ১০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু শিকারে পরিণত হওয়ার প্রেক্ষাপটে গড়পড়তা ২ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত বাঁচে। শিকারী, সড়ক দুর্ঘটনা এবং বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়াই এর প্রধান কারণ।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
পুরুষ খেঁকশিয়াল গড়পড়তা ৫.৯ কিলোগ্রাম বা ১৩ পাউন্ডের হয়। স্ত্রীজাতীয় খেঁকশিয়াল তুলনামূলকভাবে ওজনে কম হয় যা প্রায় ৫.২ কিলোগ্রাম বা ১১.৫ পাউন্ড হয়ে থাকে। বাসস্থানের উপর নির্ভর করে এদের শারীরিক গড়ন।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
পৃথিবীতে বহু প্রজাতির খেঁকশিয়াল দেখা যায়: লাল শিয়াল, কাঁকড়াভূক খেঁকশিয়াল, বাংলা খেঁকশিয়াল, ধূসর খেঁকশিয়াল, ডারউইনের খেঁকশিয়াল ইত্যাদি।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
ফেনেক ও কিট ফক্সের বড় চোখ ও স্বল্প লোম থাকে। অন্যদিকে আর্কটিক খেঁকশিয়ালের ক্ষুদ্র চোখ এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। এদের প্রজাতি ও পরিবেশের উপর নির্ভর করে শাবক প্রসব করে। আর্কটিক খেঁকশিয়াল গড়ে ৪ থেকে ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১১টি শাবক প্রসব করে থাকে।
| 1 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
মোট ৩৭টি প্রজাতির খেঁকশিয়াল পৃথিবীতে দেখা যায়। তন্মধ্যে মাত্র ১২ প্রজাতিই 'প্রকৃত খেঁকশিয়াল' ("ভুলপিস" (Vulpes) গণের সদস্য) হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে। বৈশ্বিক পর্যায়ে অতি সাধারণ খেঁকশিয়াল হিসেবে রয়েছে লাল শিয়াল (রেড ফক্স)। এরা খুবই ধূর্ত প্রকৃতির যা অতি প্রাচীনকাল থেকেই উপকথায় বর্ণিত রয়েছে।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
নিশাচর প্রাণী হিসেবে এরা দিনের বেলা ঘন ঝোঁপ-ঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকে ও ঘুমায় কিংবা বিশ্রাম নেয়। কিন্তু গোধূলীলগ্নে এরা সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং শিকারের সন্ধানে বের হয়।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
খেঁকশিয়াল পৃথিবীর সকল মহাদেশেই পাওয়া যায়। ব্যতিক্রম হিসেবে রয়েছে এন্টার্কটিকা মহাদেশ। অধিকাংশ প্রজাতিই বন-জঙ্গল, ঝোঁপ-ঝাড়, মরুভূমি এলাকায় এদের আবাসস্থল। অস্ট্রেলিয়ায় এদের আদি আবাসস্থল নয়; কিন্তু কোন না কোনভাবে এ মহাদেশে আবাস গেড়েছে। যুক্তরাজ্যে একসময় খুবই জনপ্রিয় ও সাধারণ খেলা হিসেবে খেঁকশিয়াল শিকার প্রচলিত ছিল। ঘোড়া ও কুকুর সহযোগে এ শিকার ক্রীড়াটি বর্তমানে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_287689_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
খেঁকশিয়াল
|
খেঁকশিয়াল সর্বভূক প্রাণী হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য ছোটোখাটো প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, সরীসৃপ হিসেবে সাপ, কাঁকড়া, ঘাস, ফল, মাছ, পাখি, ডিম, পোকামাকড়সহ বহুবিধ প্রাণী এদের প্রধান খাবার। অনেক প্রজাতিই খাদক হিসেবে পরিচিত কিন্তু কিছু প্রজাতি বিশেষ খাবারে আসক্ত। অধিকাংশ প্রজাতিই সাধারণতঃ দৈনিক ১ কিলোগ্রাম খাবার গ্রহণ করে। অতিরিক্ত খাবার গাছের পাতা, বরফ কিংবা বালুর নিচে সঞ্চিত রাখে।
| 0.5 | 417.321783 |
20231101.bn_775141_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
এর প্রয়োগকৃত অর্থে, "(ক) সহযোগিতা হ'ল উদ্দেশ্যমূলক সম্পর্ক, যাতে অংশীদারি ফল অর্জনের জন্য সমস্ত পক্ষ কৌশলগতভাবে সহযোগিতা করতে বেছে নেয়।"
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
বাণিজ্য হ'ল দুটি সমিতির মধ্যে সহযোগিতার একটি রূপ যা পণ্যগুলির বিভিন্ন পোর্টফোলিও উৎপাদন করে। প্রাগৈতিহাসিক সময়ে বাণিজ্য শুরু হয়েছিল এবং অব্যাহত রয়েছে কারণ এটি এর অংশগ্রহণকারীদের সকলকে উপকৃত করে। প্রাগৈতিহাসিক লোকেরা আধুনিক মুদ্রা ছাড়াই একে অপরের সাথে পণ্যদ্রব্য এবং পরিষেবাগুলি বাধা দেয়। পিটার ওয়াটসন দেড় হাজার বছর আগে সার্কা থেকে দীর্ঘ-দূরত্বের ব্যবসায়ের ইতিহাসের তারিখ করেছেন। ব্যবসায়ের অস্তিত্ব রয়েছে কারণ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ব্যবসায়ের যোগ্য পণ্যগুলির তুলনায় তুলনামূলক সুবিধা রয়েছে।
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
একটি ঐচ্ছিক সম্প্রদায়ের সদস্যরা সাধারণত একটি সাধারণ সামাজিক, রাজনৈতিক বা আধ্যাত্মিক দৃষ্টি রাখে। তারা দায়িত্ব এবং জিনিসপত্র ভাগ করে। ইচ্ছাকৃত সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত, আবাসিক জমি ট্রাস্ট,, আশ্রম, এবং হাউজিং সমবায় । সাধারণত, ইচ্ছাকৃত সম্প্রদায়ের নতুন সদস্যদের রিয়েল এস্টেট এজেন্ট বা জমির মালিকরা (যদি জমি সম্প্রদায়ের মালিকানাধীন না হয়) পরিবর্তে সম্প্রদায়ের বিদ্যমান সদস্যপদ দ্বারা নির্বাচিত হয়।
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
হুটারাইট সম্প্রদায়গুলিতে আবাসন ইউনিটগুলি পৃথক পরিবারগুলিতে নির্মিত এবং নির্ধারিত হয়, তবে স্বল্প ব্যক্তিগত সম্পত্তি সহ কলোনির অন্তর্ভুক্ত। একটি সাধারণ দীর্ঘ কক্ষে পুরো কলোনি দ্বারা খাবার গ্রহণ করা হয়।
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
ওনিডা কমিউনিটি সাম্প্রদায়িকতা (সাম্প্রদায়িক সম্পত্তি এবং সম্পত্তির অর্থে) এবং পারস্পরিক সমালোচনা চর্চা করেছিল, যেখানে একটি সাধারণ সভার সময় সম্প্রদায়ের প্রতিটি সদস্য কমিটি বা সম্প্রদায় সামগ্রিকভাবে সমালোচনার শিকার হন। লক্ষ্যটি ছিল খারাপ চরিত্রের বৈশিষ্ট্যগুলি নির্মূল করা।
| 1 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
একটি কিববুটজ একটি ইস্রায়েলি সম্মিলিত সম্প্রদায়। আন্দোলনটি সমাজতন্ত্র এবং ইহুদিবাদকে একত্রিত করে বাস্তব শ্রম জায়নিজমের একধরনের সন্ধান করে । সাম্প্রদায়িক জীবন বেছে নেওয়া এবং তাদের নিজস্ব মতাদর্শে অনুপ্রাণিত কিববুটজ সদস্যরা একটি সাম্প্রদায়িক জীবনযাত্রার বিকাশ করেছিলেন। বেশিরভাগ পুঁজিবাদী উদ্যোগ এবং নিয়মিত শহরে পরিণত হলেও কিববুটজিম ইউটোপিয়ান সম্প্রদায় হিসাবে বেশ কয়েকটি প্রজন্ম ধরে বেঁচে ছিল।
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
আদিবাসী সম্প্রদায়গুলিতে সহযোগিতা, বিশেষত আমেরিকাতে, প্রায়শই সমগ্র সম্প্রদায়কে নমনীয় নেতৃত্বের সাথে একটি অনুভূমিক কাঠামোয় একটি সাধারণ লক্ষ্যের দিকে কাজ করে জড়িত। কিছু আদিবাসী আমেরিকান সম্প্রদায়ের শিশুরা বড়দের সাথে সহযোগিতা করে। শিশুরা তাদের দক্ষতা অনুসারে কাজগুলি গ্রহণ করে উদ্দেশ্যগুলি পূরণের প্রক্রিয়াতে অবদান রাখতে পারে।
| 0.5 | 411.593672 |
20231101.bn_775141_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সহযোগিতা
|
দেশীয় শেখার কৌশলগুলি পর্যবেক্ষণ এবং পিচিংয়ের মাধ্যমে শেখার সমন্বয়ে গঠিত। উদাহরণস্বরূপ, মায়ান পিতৃপুরুষ এবং ঐতিহ্যবাহী আদিবাসী শেখার শিশুদের নিয়ে অধ্যয়ন পশ্চিমা স্কুলের পড়াশুনার সাথে মায়ার পিতাদের তুলনায় 3 ডি মডেল ধাঁধা তৈরি করার সময় আরও বেশি করে সহযোগিতায় একসাথে কাজ করেছিল। এছাড়াও, অ্যান্ডিসের চিলিহুহানি লোকেরা কাজকে মূল্য দেয় এবং ওয়ার্ক পার্টি তৈরি করে যাতে সম্প্রদায়ের প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা এতে অংশ নেয়। আদিবাসী-ঐতিহ্য সম্প্রদায়ের শিশুরা স্বেচ্ছায় বাড়ির আশেপাশে সহায়তা করতে চায়।
| 0.5 | 411.593672 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.