_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_6298_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্র বাহিনীর সৈন্যদের ক্ষত সারাতে প্রথম পেনিসিলিনের ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হয়। ব্রিটেন, আমেরিকার বিজ্ঞানীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়, ফ্লেমিং এর সেই ভুলের কারণে পাওয়া ছাতা এক "যাদু ঔষধ" তৈরে করতে থাকে যা অসংখ্য জীবন বাঁচায়। ১৯৪৫ সালে ফ্লেমিং, আর্নেস্ট চেইন, ও ফ্লোরে চিকিৎসাবিজ্ঞানে তাদের অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার (Nobel Prize) লাভ করেন।
| 0.5 | 2,976.522365 |
20231101.bn_6298_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক অণুজীবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে কাজ করে। তার মধ্যে প্রধান প্রধান উপায় গুলো হলঃ
| 1 | 2,976.522365 |
20231101.bn_6298_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
ব্যাক্টেরিয়ার কোষপ্রাচীরের (Cell Wall) পেপ্টাইডোগ্লাইকেন (Peptidoglycan)সংশ্লেষণ বন্ধ করে দেয়: বিটা-ল্যাক্টাম (beta-lactam) অ্যান্টিবায়োটিক (যেমনঃ পেনিসিলিন) কোষ প্রাচীরের পেপ্টাইডোগ্লাইকেন সংশ্লেষন বন্ধ করে দেয়। দৃঢ়ঃ পেপ্টাইডোগ্লাইকেন স্তরের অভাবে কোষ সাধারণত পানি শোষনের মাধ্যমে মরে যায়। তাছাড়া ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর কিছু উৎসেচক (enzyme) ধারণ করে যারা পেপ্টাইডোগ্লাইকেনের স্তরকে ভাঙে, যার ফলে নতুন পেপ্টাইডোগ্লাইকেন স্তর সৃষ্টি হতে পারে। কোষের নিজের এমন কিছু পদার্থ আছে যারা এই প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখে, যেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত এবং সবসময় পেপ্টাইডোগ্লাইকেন স্তর ক্ষয় হতে না পারে। পেনিসিলিনের জন্য অনেক ক্ষেত্রে এই সব নিয়ন্ত্রক পদার্থ কোষ থেকে হারিয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে, কোষস্থ উৎসেচক পেপটিডোগ্লাইকেন স্তর ভাঙতে থাকে। যে সকল ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর নেই, তাদের উপর এই জাতীয় আন্টিবায়োটিক কাজ করতে পারে না। মাইকোপ্লাজমা (Mycoplasma নামক ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর পেপ্টাইডোগ্লাইকেন স্তর নেই, ফলে তা পেনিসিলিন-রোধী (Penicillin resistant-পেনিসিলিন রেজিস্ট্যান্ট)।
| 0.5 | 2,976.522365 |
20231101.bn_6298_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
কোষপর্দায় (Cell Membrane) ছিদ্র করে: বিভিন্ন পলিপেপটাইড আন্টিবায়োটিক (যেমন: পলিমিক্সিন (Polymyxin)) ব্যাক্টেরিয়ার কোষঝিল্লি ধবংস কররার ক্ষমতা আছে। এরা কোষঝিল্লির মুখ্য উপাদান ফসফোলিপিড(Phospholipid) নষ্ট করে দেয়। এর ফলে কোষঝিল্লির সাধারণ ভেদ্যতা নষ্ট হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ কোষ থেকে বের হয়ে যায় এবং অবশেষে কোষটি মারা যায়।
| 0.5 | 2,976.522365 |
20231101.bn_6298_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
রাইবোজোমে প্রোটিন সংশ্লেষণে বাধা সৃষ্টি করে: উদাহরণ স্বরুপ, অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইড, ম্যাক্রোলাইড, ক্লোরাম্ফেনিকল ও টেট্রাসাইক্লিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক। রাইবোজোমে ক্রিয়াকারী অ্যান্টিবায়োটিকের সুবিধা হল এদের বিরুদ্ধে রেজিস্টেন্স হওয়ার প্রবণতা অপেক্ষাকৃত কম, কারণঃ
| 0.5 | 2,976.522365 |
20231101.bn_6298_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95
|
অ্যান্টিবায়োটিক
|
রাইবোজোমীয় আরএনএ জিনগুলির অনেকগুলি করে অণুলিপি (copy) থাকে, তাই একটি রেজিস্ট্যান্ট হয়ে গেলেও যতক্ষণ না অধিকাংশ অণুলিপি রেজিস্টান্ট না হচ্ছে ততক্ষণ অ্যান্টিবায়োটিকের ক্রিয়া বজায় থাকে।
| 0.5 | 2,976.522365 |
20231101.bn_310420_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
পরিপাক () হচ্ছে একটা জৈবরাসায়নিক প্রক্রিয়া, এ প্রক্রিয়ায় জটিল খাদ্যবস্তু উৎসেচকের সহায়তায় ভেঙে জীব দেহের বিপাকক্রিয়ার ব্যবহারযোগ্য সরল, দ্রবণীয় ও শোষণযোগ্য অবস্থায় পরিবর্তিত করে। পরিপাকের দ্বারা খাদ্য বস্তু ভেঙ্গে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খাদ্য বস্তুতে পরিনত হয় এবং তরল আকারে রক্ত ও প্লাজার মধ্যে শোষিত হতে পারে। কিছু প্রাণীর মধ্যে, এই ক্ষুদ্র পদার্থগুলি ছোট ছোট অণুর আকারে রক্ত প্রবাহে শোষিত হয়। পরিপাক একটি ভাঙ্গন মূলক পদ্ধতি যা প্রায়ই খাদ্যের ভাগাভাগির উপর ভিত্তি করে দুটি প্রক্রিয়াতে বিভক্ত হয়: যান্ত্রিক এবং রাসায়নিক পরিপাক। যান্ত্রিক পরিপাক হল বৃহৎ খাদ্য কণাকে ছোট আকারে খাদ্যের কণায় পরিণত করা যা পরবর্তীতে পাচক উৎসেচক দ্বারা অ্যাক্সেস করতে পারে। রাসায়নিক পরিপাক হল উৎসেচকের দ্বারা খাদ্য বস্তুকে ছোট অণুতে পরিণত করা এবং তা দেহে শোষিত হয়।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
মানুষের পাচনতন্ত্রের মধ্যে, খাদ্য মুখের মাধ্যমে প্রবেশ করে এবং মুখবিবরে যান্ত্রিক পরিপাক শুরু হয় মুখবিবরে থাকা লালাগন্থীর লালার দ্বারা। স্যালিভারি লালা তরল আকারে নির্গত হয় স্যালিভারি গন্থি থেকে। এই লালায় স্যালিভারি আমাইলেজ থাকে যা খাবারে শর্করা পরিপাক শুরু করে; লালা এছাড়াও মিউকাস রয়েছে, যা খাদ্য পিচ্ছিল করে এবং হাইড্রোজেন কার্বোনেট, যা অ্যামাইলেজের কাজের জন্য আদর্শ পিএইচ (alkaline) অবস্থার প্রদান করে। দন্ত দ্বারা খাদ্য চূর্ন এবং শর্করা পরিপাকের পর, খাদ্য দ্রব্য ছোট, গোলাকার বলের আকারে থাকবে যাকে বোলাস বলা হয়। এটি তারপর গ্রাসনালি দ্বারা পাকস্থলিতে পৌচ্ছায় পেরেস্টোলেসিসের দ্বারা। পাকস্থলির মধ্যে পাকরস প্রোটিনের পরিপাক শুরু করে। পাকরসে প্রধানত হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCL) এবং পেপসিন থাকে। যেহেতু এই দুই রাসায়নিকগুলি পাকস্থলির ত্বকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, তবে ত্বকের দ্বারা শ্লেষ্মা ক্ষরিত হয়, যা একটি পাতলা স্তর প্রদান করে এবং রাসায়নিকের ক্ষতিকর প্রভাবগুলির বিরুদ্ধে একটি ঢাল হিসেবে কাজ করে। একই সময়ে প্রোটিন পরিপাক হয়, সঙ্গে যান্ত্রিক ভাবে খাদ্য দ্রব্য মিশ্রিত হয় যা পেরেস্টোলেসিসের দ্বারা ঘটে, এবং এই পেরেস্টোলেসিস ঘটে পেশী সংকোচনের দ্বারা। এটি খাদ্য কণাকে আরও পুষ্টিকর উৎসোচকের সাথে মিশ্রিত হতে সাহায্য করে।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
কিছু সময় পরে (সাধারণত মানুষের মধ্যে ১-২ ঘণ্টা, কুকুরের মধ্যে ৪-৬ ঘণ্টা, বাড়ির বিড়ালের ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে), পুরু তরলকে বলা হয় পাকমণ্ড। যখন পাইলোরিক স্ফিংটার ভালভ প্রর্দশিত হয়, তখন পাকমণ্ডটি ডিওডিনামে প্রবেশ করে যেখানে এটি যকৃতে থেকে পিত্তরস এবং অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয়রসের পাচক এনজাইমের সাথে মিশে যায় এবং তারপর ক্ষুদ্রান্তের মধ্য দিয়ে যায়, যেখানে পরিপাক চলতে থাকে। যখন খাদ্য দ্রব্য সম্পূর্ণভাবে পরিপাক হয়ে যায়, তখন এটি রক্তে শোষিত হয়। পুষ্টি রস শোষণের ৯৫% ক্ষুদ্রান্তের মধ্যে ঘটে থাকে। জল এবং খনিজ দ্রব্য কোলনে (বৃহৎ অন্ত্র) শোষিত হয়। কিছু ভিটামিন, যেমন বায়োটিন এবং ভিটামিন কে (K2MK7) কোলন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা উৎপাদিত হয় এবং রক্তে শোষিত হয়। শেষে মলদ্বার থেকে বর্জ্য উপাদান বহিষ্কিত হয়।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
যে তন্ত্রের মাধ্যমে পরিপাক ও শোষণ ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তাকে পৌষ্টিক তন্ত্র বলে। মানব দেহের পৌষ্টিক তন্ত্র পৌষ্টিকনালী ও সংশ্লিষ্ট পৌষ্টিক গ্রন্থিগুলো নিয়ে গঠিত।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
পৌষ্টিক তন্ত্র নানা রূপে দেখা যায়। অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পরিপাকের মধ্যে একটি মৌলিক পার্থক্য আছে। বিবর্তনীয় ইতিহাসে বহিরাগত পরিপাক পদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছে, এবং অধিকাংশ ফুঙ্গ এখনও এটির উপর নির্ভর করে। এই প্রক্রিয়াতে, উৎসেচকগুলি জীবের চারপাশে পরিবেশে ক্ষরন করে, যেখানে তারা জৈব পদার্থকে ভেঙে দেয়, এবং কিছু কিছু জীবে তা ফিরে যায়। এইসব জন্তুগুলির একটি নল (গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাফ্ট) থাকে যার মধ্যে অভ্যন্তরীণ পরিনাক হয়, যা আরও কার্যকরী হয় কারণ ভাঙা পদার্থগুলি আরও অধিকৃত হয় এবং অভ্যন্তরীণ রাসায়নিক পরিবেশ আরো দক্ষতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
| 1 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
প্রায় সব মাকড়সা সহ কিছু জীব, কেবল উদ্ভিদ "স্যুপ" এর আহারের আগে জৈব এবং পাচক রাসায়নিকগুলি (যেমন, উৎসেচক) বহিরাগত পরিবেশে ক্ষরিত হয়। একবার সম্ভাব্য পুষ্টি বা খাদ্য জীবের পরিপাকের একটি নলের মাধ্যমে অথবা বিশেষ অঙ্গগুলি দ্বারা পুষ্টিরস শোষণ আরও দক্ষ করার লক্ষ্যে একটি ভাঁজ বা একটি শাখা মত গঠন পরিচালিত হতে পারে।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
যেসব গ্রন্থির ক্ষরণ খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে, সে সব গ্রন্থিকে পৌষ্টিকগ্রন্থি বলে। মানবদেহের কয়েকটি পৌষ্টিকগ্রন্থি সুস্পষ্ট গঠন ও অবস্থান নিয়ে থাকলেও কিছু গ্রন্থি পৌষ্টিকনালীর বিভিন্ন অংশে বিক্ষিপ্ত থাকে। নির্দিষ্ট গঠন ও অবস্থানের পৌষ্টিকগ্রন্থি
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
এসব এনজাইমের ক্রিয়ায় কার্বোহাইড্রেট ভেঙে সরল গ্লুকোজে পরিণত হয়।কার্বোহাইড্রেটের পরিপাক মূলত মুখগহ্বর থেকেই শুরু হয়।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_310420_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
পরিপাক
|
পরিপাক-কৃত ও অপরিপাক-কৃত কার্বহাইড্রেট পেরিস্টালসিস প্রক্রিয়ায় খাদ্যনালি দিয়ে পাকস্থলিতে পৌছায়। উল্লেখ্য যে,কার্বোহাইড্রেট পাকস্থলিতে পরিপাক হয় না। এগুলো পরিপাক হওয়ার জন্য যে এনজাইম প্রয়োজন তা পাকস্থলী থেকে হয় না। কার্বোহাইড্রেট সম্পূর্ণভাবে পরিপাক হয় ক্ষুদ্রান্তে।
| 0.5 | 2,969.566301 |
20231101.bn_9051_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ শতাব্দী থেকে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গণেশের মূর্তি নির্মাণ প্রাধান্য লাভ করেছিল। গাণপত্য সম্প্রদায়ে একজন স্বাধীন দেবতা রূপে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর খ্রিস্টীয় ৯০০ থেকে ১২০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে যে সব গণেশ মূর্তি নির্মিত হয়েছিল, সেগুলি ছিল ১৩শ শতাব্দীতে নির্মিত গণেশ ভাস্কর্যের আদর্শস্থানীয়। গণেশের কয়েকটি সাধারণ ভাস্কর্য বৈশিষ্ট্য এক্ষেত্রে বিশেষ উল্লেখযোগ্য। পল মার্টিন-ডাবোস্ট খ্রিস্টীয় ৯৭৩ থেকে ১২০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ের একটি প্রায় অনুরূপ মূর্তির কথা উল্লেখ করেছেন। প্রতাপাদিত্য পালও খ্রিস্টীয় ১২শ শতাব্দীর আর একটি অনুরূপ মূর্তির কথা উল্লেখ করেছেন। গণেশের মাথাটি হাতির এবং তার উদরটি স্ফীত। এই মূর্তিতে গণেশের চারটি হাত দেখা যায়। গণেশের চতুর্ভূজ মূর্তিই সর্বাধিক পরিচিত। নিচের ডান হাতে তিনি নিজের একটি ভাঙা দাঁত (তার হস্তীমুণ্ডের বাইরের দাঁত) ধরে থাকেন। নিচের বাঁ হাতে থাকে একটি মিষ্টান্ন। এটি তিনি নিজের শুঁড় দিয়ে স্পর্শ করে থাকেন। গণেশের প্রাচীন মূর্তিগুলির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল, শুঁড়টি বাঁ দিকে বাঁকানো থাকে, যাতে গণেশ তার নিচের বাঁ হাতের মিষ্টান্নটি আস্বাদন করছেন, সেটি বোঝা যায়। ইলোরা গুহাসমূহে খ্রিস্টীয় ৭ম শতাব্দীর একটি প্রাচীনতর মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। এই মূর্তিতে গণেশের উপরিউক্ত রূপটি চিত্রিত হয়েছে। তবে এই মূর্তিতে তার অন্য দুটি হাতের চিত্রণ অস্পষ্ট। সাধারণ মূর্তিগুলিতে দেখা যায়, গণেশ উপরের একটি হাতে একটি কুঠার বা অঙ্কুশ ধরে আছেন এবং অপর হাতে ধরে আছেন একটি পাশ (ফাঁস)। অল্প কয়েকটি মূর্তিতে দেখা যায়, তার হাতে রয়েছে একটি নরমুণ্ড।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
এই প্রাচীন মূর্তিতত্ত্বগত উপাদানগুলির প্রভাব গণেশের আধুনিক মূর্তিগুলির মধ্যেও দেখা যায়। একটি আধুনিক মূর্তিতে শুধু দেখা যায়, গণেশের নিচের ডান হাতটিতে ভাঙা দাঁত নেই। বরং সেটি দর্শক বা ভক্তের উদ্দেশ্যে অভয়দানকারী ভঙ্গিতে (অভয় মুদ্রা) প্রদর্শিত হচ্ছে। গণেশের নৃত্যরত মূর্তিটিও বেশ জনপ্রিয়। এই মূর্তিতেও তার হাতগুলির অবস্থান ও অন্যান্য গুণাবলি অনুরূপ।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
‘গণপতি’র প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় প্রাচীনতম হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ঋগ্বেদে। দুটি ঋক মন্ত্রে ‘গণানাম গণপতিম হবামহে...’ ও ‘বিষু সীদা গণপতে...’ বাক্যবন্ধগুলি বৈদিক গণপতির একটি ধারণা দেয়। যদিও এই গণপতি ও বর্তমান কালে পূজ্য পৌরাণিক গণপতি এক নয়। তবে একথা অনেকেই স্বীকার করেন বেদোত্তর যুগে ঋগ্বেদের ‘গণপতি-ব্রহ্মণস্পতি’ থেকেই পৌরাণিক ‘গজবদন-গণেশ-বিঘ্নেশ্বর’-এর ধারণাটি বিবর্তিত হয়েছে।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
ঋগ্বৈদিক গণপতির অপর নাম ছিল 'বৃহস্পতি' বা 'বাচস্পতি'। তিনি জ্যোতির্ময় দেবতা। তার গাত্রবর্ণ রক্তিমাভ-স্বর্ণালি। অঙ্কুশ বা কুঠার তার অস্ত্র। তার আশিষ ভিন্ন কোনও ধর্মীয় সিদ্ধি সম্ভব নয় বলে মনে করা হত। তিনি সর্বদা ‘গণ’ নামে একটি নৃত্যগীতকারী দলের সঙ্গে বিরাজমান ও দেবতাদের রক্ষকরূপে কল্পিত হতেন।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
অন্যমতে, ভারতের আদিম অধিবাসীদের পূজিত হস্তিদেবতা ও লম্বোদর যক্ষের মিশ্রণে গণেশ কল্পনার উদ্ভব। অথবা এমনও হতে পারে গণেশ সম্পূর্ণ অনার্য দেবতা, পরে যাঁর আর্যীকরণ ঘটে। গণেশের বাহন ইঁদুর এই আদিম কোনও সংস্কারের প্রতীক। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে ষষ্ঠ শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ের লেখা বৌধায়ণ ধর্মসূত্রে গণেশের উল্লেখ নেই। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে কালিদাস, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে ভারবি, খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে পঞ্চতন্ত্র বা ভরত নাট্যশাস্ত্রও গণেশের সাক্ষ্য দেয় না। গুপ্ত যুগের শেষভাগে খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক থেকেই এঁর একক পূজা প্রচলিত হয়।
| 1 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
'মানবগৃহ্যসূত্র' ও 'যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতি'-তে শাল, কটঙ্কট, উষ্মিত, কুষ্মাণ্ড রাজপুত্র ও দেবযজন ইত্যাদিকেও বিনায়ক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মহাভারতে এঁরাই বিনায়ক। এঁদের কাজ বিঘ্ন উৎপাদন করা। এই সব বিনায়ক মিলে পরে বিঘ্নরাজ গণপতির রূপ নেয়। যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতি অনুসারে একজন বিনায়ক অম্বিকার পুত্র। এখানেই গণেশকে প্রথমবার দুর্গার সন্তান বলে উল্লেখ করা হয়। বহু পুরাণে তাকে স্বয়ম্ভূ বলা হয়েছে। আবার স্কন্দের গণ বা পার্ষদদের অনেকে পশুপাখির মুখবিশিষ্ট। খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের 'ভূমারা'তে এই ধরনের বহু গণের উল্লেখ পাওয়া যায়। গণেশ অর্থাৎ গণ-ঈশের হস্তিমুখের এও এক কারণ হতে পারে। আবার কোনও কোনও মতে যক্ষ ও নাগদেবতা মিলে গণেশ। হাতির মাথাযুক্ত যক্ষ পুরাণে বর্ণিত। এছাড়া যক্ষরাও লম্বোদর।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
'যাজ্ঞবল্ক্য সংহিতা'-য় বিনায়ক ও গণপতির পূজার বিবরণ পাওয়া যায়। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতকে রচিত ললিত মাধব-এও গণেশের উল্লেখ পাওয়া যায়।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
গণেশ পৌরাণিক হিন্দুধর্মে সর্বাগ্রে পূজ্য ও সেই কারণে অন্যতম প্রধান দেবতা। স্বাভাবিক কারণেই তার সম্পর্কে প্রচলিত নানা আখ্যান-উপাখ্যান বিভিন্ন পুরাণ ও মহাকাব্যে স্থান পেয়েছে। গণেশ সম্পর্কিত যে কাহিনিটি পুরাণ ও উপকথায় সর্বাধিক চর্চিত সেটি হল গণেশের ‘গজানন’ হবার কারণ। বলাই বাহুল্য, পুরাণের স্বাভাবিক চরিত্র অনুসারে এক একটি পুরাণে এই প্রসঙ্গে এক এক রকমের ভাষ্য পাওয়া যায়। এমনকি একই পুরাণে পরস্পর-বিরোধী দুটি মতও কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্থান পেয়েছে। এছাড়াও গণেশের পিতৃমাতৃভক্তি ও বিবাহ সম্পর্কিত নানা কাহিনিও বিভিন্ন গ্রন্থে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9051_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B6
|
গণেশ
|
শিবপুরাণ – শিবপুরাণে উল্লিখিত উপাখ্যান অনুসারে, পার্বতী একদিন নন্দীকে দ্বারী নিযুক্ত করে স্নান করতে যান। এমন সময় শিব সেখানে উপস্থিত হলে, তিনি নন্দীকে তিরস্কার করে পার্বতীর স্নানাগারে প্রবেশ করেন। এতে পার্বতী অপমানিত ও ক্ষুব্ধ হন। অবশেষে সখী জয়া ও বিজয়ার সঙ্গে পরামর্শ করে তিনি জল থেকে পাঁক তুলে একটি সুন্দর পুত্রের মূর্তি নির্মাণ করেন ও সেই মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে তাকে নিজের বিশ্বস্ত অনুচর নিয়োগ করেন। এরপর একদিন এই কুমারকে দ্বারী নিয়োগ করে পার্বতী স্নানে গমন করলে শিব তথায় উপস্থিত হন। কুমার শিবকে যেতে বাধা দেন। এতে প্রথমে প্রমথগণের সঙ্গে তার বিবাদ ও পরে পার্বতীর ইঙ্গিতে যুদ্ধ হয়। প্রমথগণ, বিষ্ণু ও সকল দেবতা এই যুদ্ধে পরাজিত হন। তখন নারদের পরামর্শে বিষ্ণু কুমারকে মোহাচ্ছন্ন করেন ও শিব শূলের দ্বারা তার মস্তক ছিন্ন করেন। এই সংবাদ শুনে পার্বতী ক্রুদ্ধ হয়ে বিশ্বসৃষ্টি বিনষ্ট করতে উদ্যোগী হন। নারদ ও দেবগণ তাকে শান্ত করেন। পার্বতী তার পুত্রের পুনর্জীবন দাবি করেন ও ইচ্ছা প্রকাশ করেন যেন এই পুত্র সকলের পূজ্য হয়। কিন্তু কুমারের মুণ্ডটি তখন আর পাওয়া যায় না। শিব তখন প্রমথগণকে উত্তরমুখে প্রেরণ করেন এবং যাকে প্রথমে দেখা যাবে তারই মস্তক নিয়ে আসতে বলেন। তারা একটি একদন্ত হস্তিমুণ্ড নিয়ে উপস্থিত হন ও দেবগণ এই হস্তিমুণ্ডের সাহায্যেই তাকে জীবিত করেন। অনন্তর শিব তাকে নিজপুত্র রূপে স্বীকার করেন। দেবগণের আশীর্বাদে এই কুমার সকলের পূজ্য হন ও গণেশ নামে আখ্যাত হন।
| 0.5 | 2,966.813918 |
20231101.bn_9989_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
নানক আরও লিখেছেন যে, ‘অকাল’কে বোঝা মানুষের অসাধ্য। তবে একই সময়ে এটি সম্পূর্ণ অজ্ঞাতও নয়। ‘অকাল’ সকল সৃষ্টিতে সর্বব্যাপী (‘সর্ব ব্যাপক’) এবং আধ্যাত্মিকভাবে যাঁরা জাগরিত হন তারা তাকে সর্বত্র দেখতে পান। ঈশ্বরকে ‘অন্তর্দৃষ্টি’ বা ‘হৃদয়ে’র দ্বারা দেখার উপর নানক জোর দিয়েছেন। স্বর্গীয় জীবনে জাগরিত হওয়ার জন্য ভক্তেরা ধ্যান করবে – এমন বিধান ছিল তাঁর। গুরু নানক ধ্যানের মাধ্যমে সত্যের প্রকাশের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বারংবার ধ্যানের মাধ্যমে ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে যোগাযোগের সেতুটি গড়ে ওঠে বলেই তিনি মনে করতেন।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
রূপান্তর: ইক ওঙ্কার সৎ(ই)-নাম(উ) করতা পুরখ(উ) নিরভউ নিরভৈর(উ) অকাল(অ) মূরত(ই) অজূনী সইভন গুর(অ) প্রসাদ(ই).
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
বাংলা: "কেবলমাত্র এক সর্বব্যাপী সত্ত্বা আছে। সত্য হল এঁর নাম! সকল সৃষ্টিতে তিনি বিরাজমান; তাঁর ভয় নেই; তাঁর ঘৃণা নেই; তিনি নামহীন ও সর্বজনীন ও স্বকীয়, জ্ঞান ও শিক্ষার সন্ধান করলে তুমি এঁর সন্ধান পাবে।"
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
গুরু নানকের শিক্ষা স্বর্গকে সর্বশেষ গন্তব্য বলে না। তাঁর মতে অকালের সঙ্গে মিলনের ফলে মানুষ মুক্তি পায় বা ‘জীবন্মুক্ত’ হয়। গুরু গোবিন্দ সিংহ স্পষ্ট করে বলেছেন, মানব জন্ম সৌভাগ্যের। তাই সবাইকে জীবনকে কাজে লাগাতে হবে। শিখদের প্রামাণ্য ধর্মগ্রন্থ ব্যাখ্যায় পুনর্জন্ম ও কর্মবাদের শিখ ধারণা হিন্দু বা বৌদ্ধ ধারণার অনুরূপ বলে উল্লিখিত হয়েছে কিনা তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে বিতর্ক থাকলেও প্রকৃতক্ষেত্রে তা নয়। শিখধর্মে কর্ম হল ‘ঈশ্বরের করুণা ধারণার দ্বারা গৃহীত’ (“নদর, মেহর, কৃপা, করম’ ইত্যাদি)। গুরু নানক লিখেছেন, “কর্মের প্রভাবে দেহের জন্ম হয়, কিন্তু মুক্তিলাভ হয় করুণায়।” ঈশ্বরের কাছাকাছি যেতে শিখরা মায়ার কুপ্রভাবকে এড়িয়ে যাবে। মনকে চিরন্তন সত্যে স্থির রাখার জন্য ‘শবদ কীর্তন’, ধ্যান, ‘নাম’ ও মানবজাতির সেবা করবে। শিখরা বিশ্বাস করেন ‘সৎসঙ্গ’ বা ‘সধ সঙ্গত’ হল পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্তি লাভের একটি অন্যতম প্রধান পন্থা।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
মায়া হল একটি সাময়িক কল্পনা বা ‘অসত্য’। এটি হল ঈশ্বর ও মোক্ষলাভের প্রচেষ্টার পথে অন্যতম প্রধান বিচ্যুতি। জাগতিক আকর্ষণ শুধুমাত্র কাল্পনিক সাময়িক দুঃখ ও তুষ্টিবিধান করতে পারে এবং তা ঈশ্বরের প্রতি ভক্তির পথ থেকে মানুষকে বিচ্যুত করে। নানক অবশ্য মায়াকে শুধুমাত্র জগতেরই অসত্যতা বলেননি, জগতের মূল্যেরও অসত্যতা বলেছেন। শিখধর্মে অহংকার, ক্রোধ, লোভ, মোহ ও কাম – এই পাঁচটি ‘পাঞ্জ চোর’ (পাঁচ চোর) হিসেবে পরিচিত। শিখরা মনে করেন, এগুলি মানুষকে বিচ্যুত করে এবং এগুলি ক্ষতিকারক। শিখদের মতে, জগতে একখন কলিযুগ অর্থাৎ অন্ধকারের যুগ চলছে। কারণ, জগত মায়াকে ভালবেসে মায়ার প্রতি আসক্ত হয়ে সত্যভ্রষ্ট হয়েছে। মানুষের ভাগ্য ‘পাঞ্জ চোরে’র কাছে পরাহত হতে পারে। সেক্ষেত্রে ঈশ্বরের থেকে মানুষের বিচ্যুতি ঘটে এবং একমাত্র গভীর ও নিরন্তর ভক্তির মাধ্যমেই সেই অবস্থার উন্নতি সম্ভব।
| 1 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
নানকের মতে, মানব জীবনের লক্ষ্য হল অকালের (সময়াতীত ঈশ্বর) সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপন। অহংকার এই যোগসূত্র স্থাপনের পথে বড়ো বাধা। গুরুর শিক্ষা গ্রহণ করে নাম গ্রহণের (ঈশ্বরের পবিত্র নাম গ্রহণ) অহংকারের বিনাশ ঘটে। গুরু নানক ‘গুরু’ (অর্থাৎ ‘শিক্ষক’) শব্দটির অর্থ করেছেন ‘আত্মা’। গুরুই জ্ঞানের উৎস ও মুক্তি পথের সহায়ক। ‘ইক ওঙ্কার’ হল সর্ব পরিব্যপ্ত। গুরু ও অকাল অভিন্ন এবং এক। সত্যের নিঃস্বার্থ সন্ধানে ব্যক্তিকে গুরুর সঙ্গে যুক্ত হতে হয়। শেষ পর্যন্ত অনুসন্ধানকারী বুঝতে পারেন, দেহের মধ্যে অনুসন্ধানকারী/অনুগামী এবং শব্দ রূপী চৈতন্যই হলেন সত্যকারের গুরু। মানব শরীর শুধুমাত্র সত্যের সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপনের সেতু। সত্য একবার ব্যক্তির হৃদয়ে প্রজ্বলিত হলে, অতীতের সকল ধর্মের সারকথা ব্যক্তি বুঝতে পারেন।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
গুরুর স্তবগানকে শিখরা ‘গুরবাণী’ (গুরুর বাণী) বলেন। গুরুবাণী গাওয়াকে বলা হয় শবদ কীর্তন। গুরু গ্রন্থ সাহিবের সমগ্র অংশই কাব্যের আকারে ছন্দে রচিত। শাস্ত্রীয় সংগীতের নির্দিষ্ট ৩১টি গুরু গ্রন্থ সাহিব গাওয়ার নিয়ম। তবে উক্ত গ্রন্থে উল্লিখিত সব কটি রাগের সঙ্গে পরিচিত এমন সংগীতজ্ঞ শিখদের মধ্যে কমই দেখা যায়। শবদ কীর্তন প্রথা চালু করেছিলেন গুরু নানক। ধ্যানের সময় কীর্তন শোনা এবং ভক্তিপূর্ণ চিত্তে সর্বোচ্চ সময়াতীত ঈশ্বরের মাহাত্ম্য কীর্তন করাকে তিনি ঈশ্বরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সবচেয়ে কার্যকর উপায় মনে করতেন। শিখদের তিনটি প্রভাতী প্রার্থনা হল জপজি সাহিব, জাপ সাহিব ও তব-প্রসাদ সাভাইয়ে। দীক্ষিত শিখেরা খুব ভোরে উঠে ধ্যান করেন এবং তারপর প্রাতঃরাশের পূর্বে নিতনেমের পঞ্চ বাণীর সবগুলি আবৃত্তি করেন।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
শিখদের ধর্মানুশীলনের একটি উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি হল ঈশ্বরের পবিত্র নাম স্মরণ। নাম জপো (পবিত্র নাম জপ) বা নাম সিমরণ (নাম জপের মাধ্যমে পবিত্র নাম স্মরণ) পদ্ধতিতে ঈশ্বরের নাম স্মরণ করা হয়। ভারতের বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ে ঈশ্বরের নাম বা বীজ অক্ষর সোচ্চারে জপ করার প্রথা থাকলেও, গুরু নানক ব্যক্তিগতভাবে নাম জপের পক্ষপাতী ছিলেন। গুরু নানকের আদর্শ ছিল নামের প্রতি ব্যক্তিসত্ত্বার পূর্ণ অভিপ্রকাশ ও ধর্মের পূর্ণ প্রকাশ। গুরু নানকের মতে, নাম সিমরন সুশৃঙ্খল পদ্ধতিতে করলে পাঁচটি স্তর পার হয়ে “ঈশ্বরের দিকে ও ঈশ্বরের মধ্যে অগ্রসর হওয়া যায়।” স্মরণের সর্বশেষ পর্যায়টি হল সচ খণ্ড (সত্যের রাজত্ব)। এখানেই ঈশ্বরের সঙ্গে আত্মার মিলন ঘটে।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_9989_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE
|
শিখধর্ম
|
সেবা ও কার্য ছাড়া ধ্যান নিষ্ফল। শিখরা নিঃস্বার্থ সেবার উপদেশ দিয়ে থাকেন। সেবা ও দাতব্য কার্যের ফলে হউমাই বা অহংকারের বিনাশ ঘটে। শিখধর্মে সেবা তিন প্রকার। যথা: "তন" বা দৈহিক সেবা, "মন" বা মানসিক সেবা (যেমন অন্যের সাহায্যার্থে অধ্যয়ন) ও "ধন" বা আর্থিক সেবা। গুরু নানক কিরত করো ধারণার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। এই ধারণাটি হল কর্ম, পূজা ও দাতব্যের মধ্যে সামঞ্জস্য সাধন এবং সব মানুষের অধিকার রক্ষা করা। চড়দি কলা বা জীবন সম্পর্কে আশাবাদী ও সরল ধারণা গ্রহণের জন্য শিখদের উৎসাহ দেওয়া হয়। শিখধর্মে ভাণ্ড চক্কো ভাগ করে নেওয়ার ধারণার উপরও গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এর মাধ্যমে শিখ গুরদ্বারাগুলিতে খাবার বণ্টন করা হয় (লঙ্গর), দান করা হয়, সমাজ সেবামূলক কাজ ও অন্যান্য সেবামূলক কাজ করা হয়।
| 0.5 | 2,956.948592 |
20231101.bn_89838_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
রাজ্জাক ১৯৮২ সালে বড় ভাল লোক ছিল ছবিতে অভিনয় করেন। মহিউদ্দিন পরিচালিত ছবিটির রচনা করেন কথাসাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক। এই ছবিতে রাজ্জাককে একজন পীরের সন্তান চরিত্রে দেখা যায়, যার নিজের মধ্যে আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে। কিন্তু তার বাবার বন্ধুর মেয়ের (অঞ্জু ঘোষ) প্রতি তার মোহ জাগলে তার সেই ক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকলে সে এই পথ থেকে ফিরে এসে মানবসেবায় ব্রতী হয়। এই ছবিতে ইয়াসিন চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার তৃতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
১৯৮৩ সালে মুক্তি পায় রাজ্জাক পরিচালিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র বদনাম। পরিচালনার পাশাপাশি তিনি এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ও করেন। পরের বছর তিনি পরিচালনা করেন অভিযান। সৈয়দ শামসুল হকের কাহিনী অবলম্বনে তিন বন্ধুর ব্যবসায়িক যাত্রা নিয়ে নির্মিত রোমাঞ্চকর এই চলচ্চিত্রে তিনি রাজু চরিত্রে অভিনয় করেন। তার অপর দুই বন্ধু চরিত্রে ছিলেন জসিম ও ইলিয়াস কাঞ্চন। ছবিটি ৯ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে একটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে। এই বছর তিনি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস চন্দ্রনাথ অবলম্বনে নির্মিত একই নামের চলচ্চিত্রে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়। রাজ্জাক এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তার চতুর্থ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
১৯৮৯ সালে রাজ্জাক জ্বীনের বাদশা চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। এই ছবিতে অভিনয় করেন তার বড় পুত্র বাপ্পারাজ। ছবিটি একটি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। এই দশকে তার পরিচালিত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল প্রফেসর (১৯৯২), বাবা কেন চাকর (১৯৯৭), উত্তর ফাল্গুনী (১৯৯৭)। বাবা কেন চাকর ছবিতে রাজ্জাক বাবার চরিত্রে অভিনয় করেন। তার দুই সন্তান চরিত্রে অভিনয় করেন আবুল কাশেম মিঠুন এবং বাপ্পারাজ।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
পরিচালনার পাশাপাশি রাজ্জাক ১৯৮৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বিষবৃক্ষ উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত বিরহ ব্যথা চলচ্চিত্রে নগেন্দ্রনাথ চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি পরিচালনা করেন চাষী নজরুল ইসলাম। এতে তার বিপরীতে ছিলেন ববিতা ও চম্পা। এছাড়া এই বছর তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল সত্য সাহার রাম রহিম জন, শেখ নজরুল ইসলামের বিধাতা, শিবলি সাদিকের দুর্নাম, শফিকুর রহমানের রাজা মিস্ত্রী, সুভাষ দত্তের সহধর্মিণী, গাজী মাজহারুল আনোয়ারের শর্ত, এবং আজিমের দেবর ভাবী।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
১৯৯৮ সালে অঞ্জলি ফিল্মসের ব্যানারে বাবা কেন চাকর ছবিটি টালিউডে পুনঃনির্মিত হয়। এতে রাজ্জাকের অভিনীত চরিত্রের ছেলের ভূমিকায় অভিনয় করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও তার বিপরীতে ছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ছবিটি কলকাতায়ও ব্যবসাসফল হয়। পরে তিনি স্বপন সাহা পরিচালিত স্বার্থপর, রবি কিনাগী পরিচালিত অন্নদাতা (২০০২), সৃজিত গুহা পরিচালিত নায়ক, এবং স্বপন সাহা পরিচালিত দেবদূত (২০০৪), অন্যায় অত্যাচার (২০০৪) ও জন্মদাতা (২০০৮) ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবি দুটিতে তাকে বাড়ির প্রভাবশালী গৃহকর্তারূপে দেখা যায়। এছাড়া তিনি ২০০৬ সালে হিরো ও এরই নাম প্রেম ছবিতে অভিনয় করেন। হিরো ছবিতে তিনি পুলিশ কনস্টেবল ভবানী শঙ্কর চরিত্রে অভিনয় করেন।
| 1 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
রাজ্জাক এই দশকের শুরুতে অনন্ত জলিল-বর্ষা অভিনীত হৃদয় ভাঙ্গা ঢেউ (২০১১) এবং মোস্ট ওয়েলকাম (২০১২) ছবিতে অভিনয় করেন। পরের বছরগুলোতে রাজ্জাক পরিচালক জুটি শাহীন-সুমন পরিচালিত এবং মাহিয়া মাহি ও বাপ্পি চৌধুরী জুটির ভালোবাসার রঙ (২০১২) ছবিতে শামসুদ্দীন চৌধুরী চরিত্রে এবং অন্যরকম ভালোবাসা (২০১৩) ছবিতে অভিনয় করেন। ২০১৩ সালে দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজ্জাক, সোহেল রানা ও আলমগীরকে একসাথে দেখা যায় জজ ব্যারিস্টার পুলিশ কমিশনার চলচ্চিত্রে। এফ আই মানিক পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে রাজ্জাককে জজের ভূমিকায় দেখা যায়। একই বছর তিনি তার পুত্র সম্রাটকে নিয়ে নির্মাণ করেন আয়না কাহিনী। ইমদাদুল হক মিলন রচিত কাহিনী অবলম্বনে ছবিটির চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা করেছেন রাজ্জাক নিজেই। এটি তার পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র। ছবিতে সামাজিক ব্যধি হিসেবে যৌতুক প্রথার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। এই বছর তিনি পার্শ্বচরিত্রে শফি উদ্দিন শফি পরিচালিত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী ছবিতে সামাদ শিকদার এবং অনন্ত জলিল পরিচালিত নিঃস্বার্থ ভালোবাসা বর্ষার দাদুর ভূমিকায় অভিনয় করেন।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
২০১৪ সালে তিনি নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত এবং ফেরদৌস আহমেদ প্রযোজিত এক কাপ চা চলচ্চিত্রে অতিথি চরিত্রে এবং সামিয়া জামান পরিচালিত আকাশ কত দূরে ছবিতে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে তার বড়পুত্র বাপ্পারাজ পরিচালিত কার্তুজ ছবিতে অভিনয় করেন। এতে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন তারই ছোট পুত্র সম্রাট। ২০১৬ সালে রাজ্জাক চেয়ারম্যানের চরিত্র ফুলের মতো পবিত্র টেলিভিশন চলচ্চিত্রে চেয়ারম্যানের ভূমিকায় অভিনয় করেন। এটি তার নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রাজলক্ষ্মী প্রডাকশন্স থেকে নির্মিত হয় এবং পরিচালনা করেন তার পুত্র খালিদ হোসেন সম্রাট। এর আগেও রাজ্জাক সম্রাটের পরিচালনায় দায়ভার টেলিভিশন চলচ্চিত্রে কাজ করেন।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
রাজ্জাক ২০১৭ সালের ২১শে আগস্ট সন্ধ্যা ৬:১৩ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপতালে মৃত্যুবরণ করেন। ২৩শে আগস্ট তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_89838_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95
|
রাজ্জাক
|
১৯৯০ সাল পর্যন্ত দাপটের সাথেই ঢালিউডে সেরা নায়ক হয়ে অভিনয় করেন রাজ্জাক। এর মধ্য দিয়েই তিনি অর্জন করেন নায়করাজ রাজ্জাক খেতাব। অর্জন করেন একাধিক সম্মাননা। এছাড়াও, রাজ্জাক জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন।
| 0.5 | 2,943.43876 |
20231101.bn_59525_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
ঐতরেয়, কৌষীতকি, মুণ্ডক, প্রশ্ন ও কঠ উপনিষদ গুলোর রচনাকাল খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীর পরে হওয়াই স্বাভাবিক। একইভাবে কেন, মাণ্ডুক্য ও ঈশ উপনিষদ্ সম্পর্কেও একই কথা বলা হয়। এগুলো অবশ্য খ্রিস্টীয় প্রথম-দ্বিতীয় শতাব্দীর রচনা। উপনিষদ্গুলোতে রচয়িতার নাম উল্লেখ করা হয়নি। শুধু যাজ্ঞবল্ক্য, উদ্দালক প্রমুখ ঋষির নাম আছে। কয়েক জন মহিলা ঋষি(ঋষিকা)র নামও আছে। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য গার্গী ও যাজ্ঞবল্ক্যের স্ত্রী মৈত্রেয়ী।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
মুখ্য উপনিষদ্গুলো চার বেদের কোনো না কোনো শাখার সঙ্গে যুক্ত। বেদের বহু শাখা ছিল বলে জানা যায়। কিন্তু তার মধ্যে অল্প কয়েকটিই আজ টিকে আছে। নতুন উপনিষদ্গুলোর সঙ্গে বৈদিক সাহিত্যের যোগ বিশেষ নেই বললেই চলে। বেদান্তের কোনো অগ্রণী টীকাকার বা দার্শনিক এগুলোর উপর কোনো টীকা বা ভাষ্য লেখেননি। ভাষার দিক থেকে মুখ্য উপনিষদ্গুলোর থেকে এগুলো অনেক আলাদা। নতুন উপনিষদ্গুলোতে ভাবের সূক্ষ্মতা কম। এগুলো অনেক বেশি প্রথানুগ। ফলে পাঠকের কাছেও তা সহজবোধ্য।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
নতুন উপনিষদ্গুলো একের পর এক রচিত হয়েছে। তাই এই উপনিষদ্গুলোর কোনো নির্দিষ্ট তালিকা নেই। কোনো কারণে পুরনো উপনিষদ্গুলো নবীন সম্প্রদায়ের প্রবর্তকদের কাছে গ্রহণযোগ্য না হলে, তারা তাদের মতো করে নতুন উপনিষদ্ রচনা করতেন। ফ্রেডেরিক স্ক্র্যাডার ১৯০৮ সালে চারটি নতুন উপনিষদ্ আবিষ্কার করেছিলেন―বাষ্কল, ছগলেয়, আর্ষেয় ও শৌনক। তিনি এগুলোকে প্রথম গদ্যে রচিত উপনিষদ্গুলোর সমসাময়িক বলে দাবি করেছিলেন। ছগলেয়, আর্ষেয় ও শৌনক উপনিষদের পুথি খণ্ডিত ও অবহেলিত। তবে এগুলোর ফার্সি-লাতিন অনুবাদের সাহায্যে এগুলোকে উদ্ধার করা সম্ভব। ব্রিটিশ শাসনের শেষভাগ পর্যন্ত উপনিষদ্ নামধারী বই লেখা হয়েছে।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
শাক্ত উপনিষদ্গুলোতে মূলত তান্ত্রিক শাক্তবাদের শ্রীবিদ্যা উপাসনা শাখার দুটি প্রধান সম্প্রদায়ের মতবাদগত ও ব্যাখ্যাগত পার্থক্য আলোচিত হয়েছে। প্রামাণ্য শাক্ত উপনিষদের সংখ্যাও অনেক। এগুলো রচয়িতার সম্প্রদায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা। তাই এগুলোর ব্যাখ্যা সঠিক কিনা, বা তান্ত্রিক ঐতিহ্যে এদের কী স্থান ছিল, তা জানা যায় না। তাছাড়া এগুলোর মধ্যে যে তান্ত্রিক উপাদান রয়েছে, তা তন্ত্র-বহির্ভূত ক্ষেত্রে উপনিষদ্ হিসেবে এগুলোর পরিচিতিকেই শুধু খর্ব করেনি, বরং শ্রুতিশাস্ত্র হিসেবে এগুলোর প্রামাণ্যতাকেও হ্রাস করেছে।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
"ব্রহ্ম" ও "আত্মা" শব্দদুটি উপনিষদে ব্যবহৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি শব্দ। ব্রহ্ম হলেন বিশ্বের সত্ত্বা আর আত্মা হলেন ব্যক্তিগত সত্ত্বা। এই শব্দদুটির ব্যুৎপত্তি নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতান্তর আছে। ব্রহ্ম শব্দটি সম্ভবত "ব্র" শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ "বৃহত্তম"। ব্রহ্ম হলেন "স্থান, কাল ও কার্য-কারণের অতীত এক অখণ্ড সত্ত্বা। তিনি অব্যয়, অনন্ত, চিরমুক্ত, শাশ্বত, অতীন্দ্রিয়।" আত্মা বলতে বোঝায়, জীবের অন্তর্নিহিত অমর সত্ত্বাটিকে। উপনিষদের মন্ত্রদ্রষ্টাদের মতে, আত্মা ও ব্রহ্ম এক এবং অভিন্ন। এটিই উপনিষদের সর্বশ্রেষ্ঠ মতবাদ।
| 1 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
বৃহদারণ্যক ও ছান্দোগ্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুখ্য উপনিষদ্। এই দুটি উপনিষদ্ ঔপনিষদ দর্শনের দুটি প্রধান শাখার প্রতিনিধি। বৃহদারণ্যক-এ "নিষ্প্রপঞ্চ" বা জগতের অতীত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ছান্দগ্যো-এ "সপ্রপঞ্চ" বা জাগতিক বিষয়গুলো আলোচিত হয়েছে। এদুটির মধ্যে বৃহদারণ্যক প্রাচীনতর।হিন্দুদের কাছে যে প্রতীকটি পবিত্রতম, সেই নাদব্রহ্মরূপী ওঁ-এর প্রথম বিস্তারিত ব্যাখ্যা পাওয়া যায় উপনিষদে। ওঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ (অর্থাৎ, "ওঁ ত্রিবিধ বিঘ্নের শান্তি হউক"। "ত্রিবিধ বিঘ্ন" বলতে আধ্যাত্মিক বা রোগ ইত্যাদি শারীরিক ও মানসিক বিপদ, আধিদৈবিক বা আকস্মিক দুর্ঘটনা ইত্যাদি দৈব বিপদ এবং আধিভৌতিক অর্থাৎ হিংস্র প্রাণীদের দ্বারা কৃত অনিষ্টকে বোঝায়) মন্ত্রটি উপনিষদে বারবার দেখা যায়। উপনিষদে ভক্তিযোগের পথটির উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। পরবর্তীকালের শিবগীতা ঈশ্বরগীতা ভগবদ্গীতা ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থে অবশ্য এই পথটি ঈশ্বর উপাসনার অন্যতম প্রধান পথ হয়ে উঠেছে।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন বলেন, উপনিষদ্গুলো দুইজন ব্যক্তি বা প্রাণীর কথোপকথনের আকারে লেখা। এগুলো দর্শনশাস্ত্রের আকারে লেখা হয়নি। তার মতে, মাণ্ডুক্য উপনিষদ্-এ একটি ব্যাঙের (সংস্কৃত ভাষায় মণ্ডুক শব্দের মানে ব্যাঙ) রূপকাশ্রিত উক্তিগুলো ভ্রান্তির সাধারণ উৎস।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
বেদান্তের সকল শাখাসম্প্রদায়েরই উৎস তিনটি ধর্মগ্রন্থ–উপনিষদ্, ভগবদ্গীতা ও ব্রহ্মসূত্র। উপনিষদে অদ্বৈত ব্রহ্ম-আত্মার দুটি ধরনের কথা পাওয়া যায়:
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_59525_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E2%80%8C
|
উপনিষদ্
|
বেদান্তের পরবর্তীকালের ভক্তিপন্থী দ্বৈতবাদ ও বিশিষ্টাদ্বৈতবাদ এবং ব্রহ্মবাদী অদ্বৈত বেদান্তের জন্ম এই দুটি ধারণার পার্থক্যের জন্যই সম্ভব হয়েছে। বেদান্তের তিনটি প্রধান শাখা সম্প্রদায় হল অদ্বৈত, দ্বৈত ও বিশিষ্টাদ্বৈত। বেদান্তের অন্যান্য উপনিষদ্-কেন্দ্রিক শাখাসম্প্রদায়গুলো হল নিম্বার্কের দ্বৈতাদ্বৈত, বল্লভের শুদ্ধাদ্বৈত, চৈতন্যের অচিন্ত্যভেদাভেদ। আদি শঙ্কর ১১টি মুখ্য উপনিষদের ভাষ্য রচনা করেন।
| 0.5 | 2,930.281878 |
20231101.bn_92216_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
২০০৮ সালের ৫ জুন ব্যবহারকারীদের নানা সুবিধা পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার করার জন্য জিমেইল ল্যাবস সুবিধা চালু করা হয়। এতে নানা ধরনের সুবিধা যুক্ত করা হয় যা ব্যবহারকারীদের ই-মেইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাহায্য করে। এখানে ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলেই ল্যাব চালু আবার বন্ধ করতে পারেন। পাশাপাশি এসব সুবিধার নানা দিকের কথা ডেভলপারদের জানাতেও পারেন। ব্যবহারকারীদের চাওয়া অনুযায়ী জিমেইলের প্রকৌশলীরা এসব সুবিধা পরিবর্তন, মানোউন্নয়ন করে থাকেন।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
জিমেইলে রয়েছে শক্তিশালী ফিল্টার সুবিধা। এখন পর্যন্ত সকল webmail সার্ভিস provider দের মধ্যে জিমেইল এর সব থেকে ভাল স্পাম ফিল্টার আছে বলে ধারণা করা হয়। এতে ব্যবহারকারীরা যদি কোন ই-মেইলকে স্প্যাম হিসেবে নির্বাচিত করে দেন তা হলে তা স্প্যাম বক্সে চলে যায়। এছাড়া নির্দিষ্ট কোন ব্যবহারকারীর ই-মেইল যদি স্প্যাম নির্বাচন করে দিলে উক্ত ব্যবহারকারীর সবগুলোই ই-মেইলই স্প্যামে চলে যায়। যার ফলে স্প্যাম থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
জিমেইল মোবাইল গুগলের জিমেইলের ই-মেইল সেবা। ২০০৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর জিমেইল মোবাইল সেবা চালু হয় এবং বর্তমানে প্রায় ৪০টি ভাষায় জিমেইল মোবাইল সংস্করণ রয়েছে। এতে সহজে গুগলের নানা সেবার মতো জিমেইলও মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা যায়। এটি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায় স্মার্টফোন কিংবা মোবাইল ফোনে। জিমেইলের মোবাইলের জন্য বিশেষ অ্যাপসটি বেশ ছোট এবং মোবাইলের স্ক্রিনের সাইজ অনুযায়ী তৈরী করা। এতে ব্যবহারকারীরা মোবাইলে ফোনেই ই-মেইল কম্পোজ, পড়া, আর্কাইভ করা, মেইলের রিপ্লাই করা, ফরওয়ার্ড করা, না পড়া মেইলগুলোকে আনরিড করা, স্টার আইকন অ্যাড করা, কাস্টম লেভেল অ্যাড করা, মেইল মুছে ফেলার কাজ করতে পারেন। ২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর অ্যাপলের আইফোন এবং আইপড টাচের জন্য অ্যাপস তৈরী করে।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
২০১০ সালের ৩ এপ্রিল গুগল অ্যাপলের তৈরী আইপ্যাডের জন্য বিশেষ অ্যাপস তৈরী করে। এর ফলে আইপ্যাড ব্যবহারকারীরা সাফারি ব্রাউজার ব্যবহার করে সহজে জিমেইল ব্যবহার করতে পারেন। এতে সাধারণ লেআউটের পাশাপাশি আইএমএপি ক্লায়েন্স লেআউটেও দেখার সুবিধা রয়েছে।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
গুগল বাজ গুগলের একটি মাইক্রোব্লগিং সাইট যা শুরু হয় ২০১০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি। এ সুবিধাটি জিমেইলে যুক্ত করা হয় যাতে করে ব্যবহারকারীরা জিমেইলের মাধ্যমেই নিজেদের হালানাগাদ করতে পারেন। গুগল বাজ সুবিধাটি বর্তমানে বন্ধ আছে। এর পরিবর্তিত সংস্করণ হিসেবে সম্প্রতি চালু হয়েছে গুগল প্লাস।
| 1 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
২০১০ সালের আগস্ট মাসে গুগল জিমেইলের চ্যাট সুবিধার সাথে কথা বলার সুবিধা যুক্ত করে। শুরুতে এ সেবাটির নাম ছিলো 'গুগল ভয়েস ইন জিমেইল' যা পরবর্তীতে 'কল ফোন ইন জিমেইল' করা হয়। তবে বর্তমানে এ সেবাটি গুগল ভিডিও এবং ভিডিও চ্যাট সেবা হিসেবে পরিচিত। এ সেবার মাধ্যমে ২০১১ সালের শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় জিমেইলে ব্যবহারকারীরা নিজেদের মধ্যে জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কথা বলতে পারবেন। জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে অন্যান্য দেশের ব্যবহারকারীদের সাথেও কথা বলতে পারেন। ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ১ মিলিয়ন ব্যবহারকারী এ সেবা গ্রহণ করেছেন।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
২০১১ সালের ৩১ আগস্ট জিমেইল ব্লগ অফিসিয়ালী অফলাইন গুগল মেইল চালু করে ক্রোম ওয়েব অ্যাপস হিসেবে যা গুগল ক্রোম ওয়েব স্টোরে পাওয়া যেত। এইচটিএমএল-৫ সমর্থিত এ অ্যাপসটি ট্যাবলেটও ব্যবহার উপযোগী। ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল গুগলের কর্মীদের জন্য অফলাইন গুগল ডক এবং গুগল ক্যালেন্ডার চালু করা হয়।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
জিমেইলে শুরু থেকে সার্চ অপশন ছিলো যা ব্যবহার করে ই-মেইল খোঁজার কাজটি সহজ হয়েছে। ২১ মে ২০১২ থেকে জিমেইলে আরো উন্নত সার্চ ব্যবস্থা যুক্ত করা হয়। এতে ব্যবহারকারীরা যে কোন শব্দ লিখলে তার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহারকারী কিংবা ব্যবহারকারী ইমেইল সাজেশন দেখায়।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_92216_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B2
|
জিমেইল
|
জিমেইলের ইন্টারফেস দেখতে ওয়েবমেইলের মতো যা বর্তমানে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ভাবে সাজানো যায়। ল্যাব থেকে ইন্টারফেসের ল্যাবটি চালু করে লম্ব ভাবে, সমতল ভাবে ইন্টারফেস দেখা সম্ভব।
| 0.5 | 2,930.251693 |
20231101.bn_405741_50
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০২০ সালের জুলাই মাসে, ভারতে টিকটক নিষিদ্ধ হওয়ার পরে ইন্সটাগ্রাম দেশটিতে রিলস রোল আউট করে। পরের মাসে, রিলস আনুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং যুক্তরাজ্য সহ ৫০টি দেশে চালু হয়। ইন্সটাগ্রাম সম্প্রতি হোম পেজে একটি রিল বোতাম চালু করেছে।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_51
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
১৭ জুন, ২০২১-এ, ইন্সটাগ্রাম রিলস এ পূর্ণ-স্ক্রীন বিজ্ঞাপন চালু করে। বিজ্ঞাপনগুলি নিয়মিত রিলের মতো এবং ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত চলতে পারে। অ্যাকাউন্ট নামের অধীনে "স্পন্সরড" ট্যাগ দ্বারা সেগুলো নিয়মিত বিষয়বস্তু থেকে আলাদা করা থাকে।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_52
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে, ইন্সটাগ্রাম ইন্সটাগ্রাম ডাইরেক্ট আনার ঘোষণা দেয়, এটি একটি বৈশিষ্ট্য যা ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত বার্তাপ্রেরণের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে দেয়। যে ব্যবহারকারীরা একে অপরকে অনুসরণ করেন তারা ছবি এবং ভিডিও সহ ব্যক্তিগত বার্তা পাঠাতে পারেন, যেখানে আগে শুধুমাত্র সবার কাছে প্রকাশ্য বার্তা পাঠাতেই ব্যবহার করা যেত। যখন ব্যবহারকারীরা এমন কারো কাছ থেকে একটি ব্যক্তিগত বার্তা পান যাকে তারা অনুসরণ করেন না, তখন বার্তাটি অমীমাংসিত হিসাবে চিহ্নিত করা হয় এবং ব্যবহারকারীকে এটি দেখতে সম্মত হতে হয়। ব্যবহারকারীরা সর্বাধিক ১৫ জনকে একটি ছবি পাঠাতে পারেন। বৈশিষ্ট্যটি ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে একটি বড় হালনাগাদ পায়, এটিতে কথোপকথন থ্রেডিং যুক্ত হয় এবং ব্যবহারকারীদের জন্য সরাসরি নিউজ ফিড থেকে ব্যক্তিগত বার্তাগুলির মাধ্যমে অবস্থান, হ্যাশট্যাগ পৃষ্ঠা এবং প্রোফাইলগুলি শেয়ার করা সম্ভব করে তোলে। উপরন্তু, ব্যবহারকারীরা এখন পাঠ্য, ইমোজি বা হার্ট আইকনে ক্লিক করে ব্যক্তিগত বার্তাগুলির উত্তর দিতে পারেন। ডাইরেক্টের ভিতরে থাকা একটি ক্যামেরা ব্যবহারকারীদের একটি ছবি তুলতে এবং কথোপকথনে না রেখে প্রাপকের কাছে পাঠাতে দেয়। ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে, একটি নতুন হালনাগাদ প্রাপকের দেখার পরে ব্যবহারকারীদের তাদের ব্যক্তিগত বার্তাগুলিকে "অদৃশ্য" করতে দেয়, যদি প্রাপক একটি স্ক্রিনশট নেয় তবে প্রেরক একটি বিজ্ঞপ্তি পান।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_53
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে, ইন্সটাগ্রাম একই মেসেজ থ্রেডে স্থায়ী এবং ক্ষণস্থায়ী উভয় ব্যক্তিগত বার্তা একত্রিত করার জন্য ডাইরেক্টকে পুনরায় ডিজাইন করে। মে মাসে, ইন্সটাগ্রাম বার্তাগুলিতে ওয়েবসাইটের লিঙ্কগুলি প্রেরণ করা সম্ভব করে এবং ছবি করা ক্রপ ছাড়াই তাদের আসল পোর্ট্রেট বা ল্যান্ডস্কেপ ওরিয়েন্টেশনে ছবি পাঠানোর জন্য সমর্থন যোগ করে।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_54
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০২০ সালের এপ্রিল মাসে,ব্যবহারকারীদের ওয়েবসকেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি ওয়েব সংস্করণ থেকে সরাসরি বার্তা পাঠাতে দেয়ার মাধ্যমে ডাইরেক্ট ইন্সটাগ্রাম ওয়েবসাইট থেকে উপলভ্য হয়ে ওঠে।
| 1 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_55
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০২০ সালের আগস্টে, ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম ডাইরেক্টকে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একীভূত করা শুরু করে। হালনাগাদের পরে (যা ব্যবহারকারী গোষ্ঠীর একটি অংশে রোল আউট করা হয়) ইন্সটাগ্রাম ডাইরেক্ট আইকনটি ফেসবুক মেসেঞ্জার আইকনে রূপান্তরিত হয়।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_56
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০২১ সালের মার্চে, একটি বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়ে যা নতুন শিশু সুরক্ষা নীতির একটি সিরিজের অংশ হিসাবে ১৮ বছরের কম বয়সী ব্যবহারকারীদের বার্তা পাঠাতে বাধা দেয় যারা তাদের অনুসরণ করে না।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_57
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
২০১৬ আগস্ট মাসে, ইন্সটাগ্রাম ইন্সটাগ্রাম স্টোরিজ চালু করে, এটি এমন একটি বৈশিষ্ট্য যা ব্যবহারকারীদের ছবি তুলতে, প্রভাব এবং স্তর যোগ করতে এবং তাদের ইন্সটাগ্রাম স্টোরিজে যোগ করতে দেয়। ব্যবহারকারীর স্টোরিজে আপলোড করা ছবি ২৪ ঘন্টা পরে শেষ হয়ে যায়। মিডিয়া স্ন্যাপচ্যাটের সাথে বৈশিষ্ট্যটির মিল উল্লেখ করেছে। এটি স্ন্যাপচ্যাট থেকে কার্যকারিতা অনুলিপি করেছে এমন সমালোচনার প্রতিক্রিয়ায়, সিইও কেভিন সিস্ট্রম রিকোডকে বলেছেন যে "প্রথম দিন: ইন্সটাগ্রাম ছিল হিপস্ট্যাম্যাটিক, টুইটার [এবং] ফেসবুকের 'লাইক' বোতামের মতো কিছু জিনিসের সংমিশ্রণ। আপনি প্রযুক্তির ইতিহাসের যে কোথাও তাদের অ্যাপে থাকা প্রতিটি বৈশিষ্ট্যের শিকড় খুঁজে পেতে পারেন।" যদিও সিস্ট্রোম সমালোচনাটিকে "ন্যায্য" বলে স্বীকার করেছেন, রিকোড লিখেছে যে "তিনি দুটি সামাজিক অ্যাপের সাধারণ বৈশিষ্ট্যকে অটোমোবাইল শিল্পের সাথে তুলনা করেছেন: একাধিক গাড়ি কোম্পানি একসাথে থাকতে পারে, বিভিন্ন ভোক্তা দর্শকদের মধ্যে পরিবেশনে তাদের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে"। সিস্ট্রোম আরও বলেছেন যে "যখন আমরা [স্টোরিজ] পরিগ্রহ করি, তখন আমরা ঠিক করেছিলাম যে বিন্যাসটি সম্পর্কে সত্যিই বিরক্তিকর জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল যে এটি চলতেই থাকে এবং আপনি এটিকে কিছু দেখার জন্য বিরতি দিতে পারবেন না, আপনি রিওয়াইন্ড করতে পারবেন না। আমরা এগুলোর সব করেছি, আমরা তা বাস্তবায়ন করেছি।" তিনি প্রকাশনাকে আরও বলেছিলেন যে স্ন্যাপচ্যাটে "মূলত ফিল্টার ছিল না। তারা ফিল্টার পরিগ্রহ করেছিলেন কারণ ইন্সটাগ্রামের আগে থেকেই ফিল্টার ছিল এবং অন্য অনেকেই ফিল্টারগুলি পরিগ্রহ করার চেষ্টা করছিল।"
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_405741_58
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE
|
ইন্সটাগ্রাম
|
নভেম্বরে, ইন্সটাগ্রাম ইন্সটাগ্রাম স্টোরিজে লাইভ ভিডিও কার্যকারিতা যুক্ত করে, এটি ব্যবহারকারীদের নিজেদের লাইভ সম্প্রচার করার সুযোগ দেয়, ভিডিওটি শেষ হওয়ার সাথে সাথেই সেটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
| 0.5 | 2,929.479903 |
20231101.bn_651134_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
এ বিষয়ে অনেক ভাষাতত্ত্ববিদই একমত, যে প্রাচীন গ্রিকদের তাদের ভাষার লগ্নকের একটি রূপ সম্পর্কে একপ্রকার "অস্পষ্ট" ধারণা ছিল, যার দ্বারা নামপদের সঙ্গে বাক্যের কর্মের সম্পর্ক স্থাপিত হয় (বর্তমানে যা ব্যাকরণ শাস্ত্রে "বিভক্তি" নামে পরিচিত)। গ্রিক কবি আনাক্রিয়নের একটি পুস্তিকা থেকে এই ধারণাটি নিশ্চিত বলে মনে করা হয়। তা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্তে পুরোপুরি উপনীত হওয়া যায় না যে, প্রাচীন গ্রিকরা আসলেই জানতো যে আধুনিক ব্যাকরণের "বিভক্তি" কি। বৈরাগ্যবাদীদের অনেক মৌলিক ধারণার কারণ হিসেবে বলা যায়, আজকের ভাষাবিজ্ঞানের মূলসুত্র। ব্যাকরণের এই বিষয়টির ধারণাটিও বৈরাগ্যবাদের কাছে পাওয়া যায়, কিন্তু বৈরাগ্যবাদীরা "বিভক্তি" সম্পর্কে তাদের ধারণা দ্বারা ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন তা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
বাংলা ভাষায় ক্রিয়াহীন অসংখ্য বাক্য রয়েছে। তাই বলা যায় বাংলা বাক্য কারকপ্রধান নয়। কিন্তু বিভক্তি ছাড়া বাংলা বাক্য ঠিকভাবে গঠিত হতে পারে না এবং বাক্যও অর্থগ্রাহ্য হয় না। বাক্যে বিভক্তির ব্যবহার বাক্যের বিন্যাস ও অর্থ ঠিক করে দেয়। অর্থাৎ, বিভক্তি বাক্যের অন্তর্গত পদগুলোর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং বাক্যের অর্থ নির্দিষ্ট করে। সেজন্যই বাংলা বাক্য বিভক্তি-প্রধান।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
০ (শূণ্য) বিভক্তি (অথবা, -অ বিভক্তি), -এ (-য়), -তে (-এ), -কে, -রে, -র (-এরা) – এ কয়টিকে বাংলা নাম বিভক্তি বা শব্দ বিভক্তি হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও বিভক্তি স্থানীয় কয়েকটি অব্যয় পদও কারক-সম্বন্ধ নির্ণয়ের জন্য বাংলায় প্রচলিত রয়েছে। যেমন: -দ্বারা, -দিয়ে, -হতে, -থেকে, -চেয়ে ইত্যাদি। বাংলা শব্দ বিভক্তি বা নাম বিভক্তি কারক নির্দেশ করে বলে এগুলোকে কারক বিভক্তিও বলা হয়।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
ক্রিয়ামূলের সঙ্গে যেসব লগ্নক যুক্ত হয়ে ক্রিয়ার কাল ও পক্ষ নির্দেশিত হয়, সেগুলোকে ক্রিয়া বিভক্তি বলে। অধিকাংশ বাংলা ক্রিয়ার দুটি রূপ আছে: সাধারণ রূপ ও প্রযোজক রূপ। উভয় রূপের সঙ্গে যুক্ত ক্রিয়াবিভক্তি রূপ আলাদা।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
>ক্রিয়ার এই রূপটি থেকে বোঝা যায় যে, এই ক্রিয়ার কর্তা বক্তা পক্ষের এবং এটা দিয়ে ঘটমান বর্তমান কালের পড়া ক্রিয়াকে বোঝায়।
| 1 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
>ক্রিয়ার এই রূপটি থেকে বোঝা যায় যে, এই ক্রিয়ার কর্তা শ্রোতা পক্ষের এবং এটা দিয়ে সাধারণ ভবিষ্যৎ কালের পড়া ক্রিয়াকে বোঝায়।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
>ক্রিয়ার এই রূপটি থেকে বোঝা যায় যে, এই ক্রিয়ার কর্তা অন্য পক্ষের এবং এটা দিয়ে সাধারণ অতীত কালের পড়া ক্রিয়াকে বোঝায়।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
স্বরান্ত শব্দ, অর্থাৎ যে শব্দগুলো কোনো স্বরধ্বনি দিয়ে শেষ হয়, এ ধরনের শব্দের উত্তর -এ বিভক্তির রূপভেদ হয় -য় বা -য়ে। -এ স্থানে -তে বিভক্তিও যুক্ত হতে পারে। যেমন: মা + -এ = মায়ে, ঘোড়া + -এ = ঘোড়ায়, পানি + -তে = পানিতে।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_651134_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বিভক্তি
|
অ-কারান্ত ও ব্যঞ্জনান্ত শব্দ, অর্থাৎ যে শব্দগুলো ব্যঞ্জনধ্বনি দিয়ে শেষ হয়, এ ধরনের শব্দের উত্তরে প্রায়ই -রা স্থানে -এরা হয় এবং ষষ্ঠী বিভক্তি -র স্থলে -এর যুক্ত হয়। যেমন: লোক + -রা = লোকেরা, বিদ্বান (ব্যঞ্জনান্ত) + -রা = বিদ্বানেরা, মানুষ + -এর = মানুষের। কিন্তু অ-কারান্ত, আ-কারান্ত এবং এ-কারান্ত খাঁটি বাংলা শব্দের ষষ্ঠীর একবচনে সাধারণত -র যুক্ত হয়, -এর যুক্ত হয় না। যেমন: বড়র, মামার, ছেলের।
| 0.5 | 2,912.632076 |
20231101.bn_257680_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিতা বিশেষ। সাধারণতঃ দেশ কিংবা সংস্কৃতির বীরত্ব গাঁথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ এতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়। সুপ্রাচীনকালে মুখে মুখে প্রচলিত কবিতাসমগ্রও মহাকাব্যের মর্যাদা পেয়েছে। মহাকাব্য নিয়ে আলবার্ট লর্ড এবং মিলম্যান প্যারী গবেষণা করেছেন। তারা উভয়েই যুক্তিপ্রদর্শন সহকারে ঐকমত্য্যে পৌঁছেছেন যে, আধুনিককালের মহাকাব্যগুলো প্রকৃত অর্থে প্রাচীনকালের মৌখিকভাবে প্রচলিত ও প্রচারিত কবিতাসমগ্রেরই শ্রেণীবিভাগ মাত্র।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
মহাকাব্য তন্ময় কাব্য। এটি ব্যক্তি-নিষ্ঠ নয়, বরঞ্চ বস্তু-নিষ্ঠ। এটি লেখকের অন্তর অনুভূতির প্রকাশ নয়, বস্তু-প্রধান ঘটনা-বিন্যাসের প্রকাশ। গীতিকাব্যোচিত বাঁশির রাগিনী নয়, যুদ্ধসজ্জার তুর্য্য-নিনাদ। এছাড়াও, এটি মহাকায়, মহিমোজ্জ্বল, ব্যাপক হিমাদ্রি-কান্তির মত ধীর, গম্ভীর, প্রশান্ত, সমুন্নত ও মহত্ত্বব্যঞ্জক। এই কাব্যে কবির আত্মবাণী অপেক্ষা বিষয়বাণী ও বিষয় বিন্যাসই আমাদের অধিকতর দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
মহাকাব্য শ্রবকাব্যের একটি অংশবিশেষ। যে কাব্যে কোন দেবতা বা অসাধারণ গুণসম্পন্ন পুরুষের কিংবা একবংশোদ্ভব বহু নৃপতি বা রাজা-বাদশাহর বিস্তারিত বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয়, তা মহাকাব্য নামে পরিচিত। যিনি মহাকাব্য রচনা করেন, তিনি মহাকবি নামে পরিচিতি পেয়ে থাকেন। দেবতা বা দেবতুল্য নায়কের বৃত্তান্ত নিয়ে বিশেষ রীতিতে রচিত বৃহৎ কাব্য রচনাকে মহাকাব্য নামে অভিহিত করা হয়।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
মহাকাব্যে প্রাকৃতিক বিবিধ দৃশ্যমালা ও পরিবর্তন বর্ণিত থাকে এবং এতে কমপক্ষে আটটি কিংবা ততোধিক সর্গ বা ভাগ থাকে। যথাঃ রামায়ণ, মহাভারত, মেঘনাদবধ ইত্যাদি।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
অল্প আয়তন ও ক্ষুদ্রাকৃতি খণ্ডকাব্যের (যেমনঃ মেঘদূত, সীতার বনবাস, শকুন্তলা ইত্যাদি) চেয়ে মহাকাব্যের প্রেক্ষাপট বিস্তৃত ও ব্যাপক।
| 1 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
সংস্কৃত আলঙ্কারিকদের মতে আশীর্বচন, নমস্ক্রিয়া অথবা বস্তুনির্দেশ দ্বারা কাব্যারম্ভ হয়। মহাকাব্যের আখ্যান-বস্তু পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক। বিশ্বনাথ বলেছেন, ইতিহাসোদ্ভবংবৃত্তমন্যদ্বা সজ্জনাশ্রয়ম্। নায়ক (কখনো কখনো একাধিক নায়কও থাকিতে পারে) ধীরোদাত্তগুণসমন্বিত অর্থাৎ সমস্ত সদ্গুণের সমষ্টিভূত; সর্গ-সংখ্যা অষ্টাধিক এবং পটভূমি স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল-প্রসারী। এতে শৃঙ্গার, বীর, শান্ত - এই তিনটির একটি রস মুখ্য বা প্রধান এবং অন্যান্য রস এদের অঙ্গস্বরূপ হবে।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
প্রসঙ্গক্রমে এতে বিভিন্ন ছন্দে প্রকৃতি, যুদ্ধবিগ্রহ, স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল প্রভৃতির বর্ণনাও থাকতে পারে। এর ভাষা ওজস্বী এবং গাম্ভীর্যব্যঞ্জক হবে। নায়কের জয় বা আত্ম-প্রতিষ্ঠার মধ্যে মহাকাব্যের সমাপ্তি হবে। কারণ, সাধারণতঃ এতে ট্র্যাজিডির স্থান নাই।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের পর মহাকাব্য-রচয়িতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (বৃত্রসংহার) এবং নবীনচন্দ্র সেনের 'ত্রয়ী' যথাক্রমে রৈবতক (১৮৮৭),কুরুক্ষেত্র (১৮৯৩),প্রভাস(১৮৯৬) । এ শতকের শেষে গীতিকাব্যের বন্যাবেগ না এলে, মহাকাব্যের ধারাকে বিশ শতকের আরম্ভ পর্যন্ত টেনে আনা চলতো। বিশ শতকেরও আমরা অনেক মহাকাব্য পেয়েছি। কিন্তু সমসাময়িক গীতিকাব্যের আন্তরিকতা, সত্যবোধ এবং দীপ্তির কাছে তা অত্যন্ত নিষ্প্রভ হয়ে যাওয়ায় আজ আর তার কোনও মূল্য নেই। বিশ শতকের মহাকাব্যের কবিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন - আনন্দচন্দ্র মিত্র (হেলেনা কাব্য), কায়কোবাদ (মহাশ্মশান), হামিদ আলী (সোহ্রাববধ কাব্য), সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (অনলপ্রবাহ) এবং যোগীন্দ্রনাথ বসু (পৃথ্বীরাজ)।
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_257680_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মহাকাব্য
|
সংস্কৃত আলঙ্কারিকদের মতে যা মহাকাব্য, তার সাথে পাশ্চাত্য মহাকাব্যের কোন কোন বৈসাদৃশ্য থাকলেও এদের মধ্যে ভাবগত সাদৃশ্য বর্তমান। পাশ্চাত্য আলঙ্কারিক এরিস্টটলের মতে,
| 0.5 | 2,897.385773 |
20231101.bn_11605_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা বোর্ড ১৬ নভেম্বর ১৯৯৪ সালে গ্রামীণফোন নামের একটি পৃথক 'নট ফর প্রফিট' কোম্পানী স্থাপন করার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়। ১৯৯৫ সালে গ্রামীণ টেলিকমকে সোশাল অ্যাডভান্সমেন্ট ফান্ডের মাধ্যমে ৩০ কোটি টাকা ঋণ প্রদাণ করা হয়। ১৯৯৮ সালে সরোস ইকোনোমিক ডেভলপমেন্ট ঢান্য থেকে ১০.৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দীর্ঘমেয়াদে ঋণ গ্রহণ করে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
উল্লেখ্য যে এ অপারেটরটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয়। এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও উন্নত মানের সেবা প্রদান করে থাকে। বর্তমানে গ্রামীণ ফোনের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৭ কোটি। গতবছরেও ৩জি সেবা থাকলেও ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে চালু করা হয় ৪জি সেবা। বর্তমানে বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় ৪জি নেটওয়ার্কের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
২০২২ সালের মার্চ মাসে, 'পরিবেশবান্ধব ডিজিটাল সিমের এখনই সময়' স্লোগানে গ্রামীণফোন বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের জন্য এমবেডেড-সিম (ই-সিম) সামনে নিয়ে আসে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
গ্রামীণফোন মুঠোফোন সংক্রান্ত সকল ধরনের সেবা প্রদান করে। গ্রামীণফোন দুইটি নাম্বার ক্রমিকে সেবা প্রদান করে থাকে +৮৮০ ১৭******** এবং +৮৮০ ১৩******** গ্রামীণফোন এসএমএস বা লিখিত ক্ষুদে বার্তা, ভয়েস এসএমএস বা কথা বলা ক্ষুদে বার্তা, পুশ-পুল সার্ভিস, ভিএমএস, এবং ইন্টারনেট পরিসেবা , ওয়েলকাম টিউন, রিংব্যাক টোন, মিসড কল এলার্ট, কল ব্লক প্রভৃতি সেবা প্রদান করে থাকে। থ্রিজি ও ৪জি বা চতুর্থ প্রজন্মের ইন্টারনেট (তার বিহীন ব্রডব্যান্ড) সেবা চালু আছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৫ সালের মার্চে বাংলা উইকিপিডিয়ার দশ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছিল অপারেটরটি।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
বায়োস্কোপ, বাংলাদেশী ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম যা দর্শকদের কাছে সরাসরি টিভি দেখা এবং বিশেষ ভিডিও প্রদান করে। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিটা ওয়েব সাইট হিসেবে বায়োসকোপ চালু হয়েছিল, এবং তারপর ২০১৭ সালের আগস্টে বিটা অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে এটি কায্যক্রম চালু করে। বায়োসকোপ যৌথভাবে বাংলাদেশের প্রধান ডিজিটাল বিনোদন পরিসেবা প্রদানকারীবঙ্গ বিডি(স্টেলার ডিজিটাল লিমিটেড) এবং গ্রামীণফোন লিমিটেডের মালিকানাধীন।
| 1 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
এই পরিসেবাটি দর্শকদের বিনামূল্যে বিজ্ঞাপন, ৪০টির বেশি স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেল, চলচ্চিত্র, ভিডিও, সরাসরি খেলা দেখা এবং অন্যান্য ভিডিও সামগ্রী প্রদান করে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
ওয়েবসাইট ছাড়াও, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ডিভাইসে অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে বায়োসকোপ পাওয়া যায়। এর ওয়েবসাইট-ও উপলব্ধ এবং মানুষ কম্পিউটার এবং iOS ডিভাইসগুলি দেখতে পারেন।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
বাংলাদেশের প্রধান ডিজিটাল বিনোদন পরিসেবা প্রদানকারীবঙ্গ বিডি(স্টেলার ডিজিটাল লিমিটেড) সম্প্রতি জাতীয় আইসিটি পুরস্কার, বেসিস কর্তৃক আয়োজিত, তাদের সার্ভিস 'বায়স্কোপ' জন্য ২০১৭ সালে সেরা ডিজিটাল বিনোদন পণ্যের জন্য পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_11605_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%A8
|
গ্রামীণফোন
|
আগস্ট ২০১৭ এর দ্বিতীয় বিটা লঞ্চের মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে গুগলের প্লে স্টোরের এটি ৩ মিলিয়নেরও বেশি ডাউনলোড এবং বাংলাদেশে ১ নম্বর এ্যাপস হয়েছে।
| 0.5 | 2,897.143982 |
20231101.bn_10627_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের একটি উজ্জ্বল নিদর্শন আলাওলের অনুবাদ কাব্যগ্রন্থ ‘পদ্মাবতী’। মালিক মুহম্মদ জায়সীর ‘পদুমাবৎ’ কাব্যের অনুবাদ এটি। জায়সী তাঁর কাব্য রচনা করেন ১৫৪০ খ্রিস্টাব্দে। প্রায় ১০০ বছর পর আরাকানের বৌদ্ধ রাজার অমাত্য মাগন ঠাকুরের নির্দেশে আলাওল ১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে পদ্মাবতী রচনা করেন। কবি তখন মাগন ঠাকুরের সভাসদ এবং আশ্রিত। পদ্মাবতী কাব্যের কাহিনীতে ঐতিহাসিকতা কতটুকু তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। সম্ভবত কবিচিত্তের কল্পনাই জায়সী এবং আলাওল দুজনকেই প্রভাবিত করেছিল। বাংলায় পদ্মাবতী রচনায় আলাওল মূলত পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দের আশ্রয় নিয়েছেন। মধ্যযুগের ধর্মীয় সাহিত্যের ঘনঘটার মধ্যে এই পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থ স্বতন্ত্ররীতির এক অনুপম শিল্পকর্ম। পদ্মাবতী মৌলিক না হলেও সাবলীল ভাষার ব্যবহার ও মার্জিত ছন্দের নিপুণ প্রয়োগে তা আলাওলের কবিপ্রতিভার স্বাক্ষর বহন করে।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
অর্থঃ (পদ্মাবতীর) ভ্রূভঙ্গি দেখে মৌমাছির দল গভীর চিন্তায় ডুবে গেল। কাজল রাঙা সেই চোখ খঞ্জন পাখির চোখকেও হার মানায় যা দেখে হরিণেরা বনে আর পুঁটিমাছগুলো জলে লুকিয়ে গেল।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
সিংহলের রাজকন্যা পদ্মাবতী, চিতোরের রাজা রত্নসেন, দিল্লীর শাসক আলাউদ্দিন খিলজি, রাজা দেবপাল - এসকল চরিত্র নিয়ে রচিত কাল্পনিক কাহিনীর কাব্যরূপ পদ্মাবতী।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
রাজভবনের অদ্ভুত শুকপাখি – হীরামন পদ্মাবতীর অত্যন্ত প্রিয়। পদ্মাবতী ক্রমে যৌবনবতী হলে তাঁর রূপের সংবাদ সমস্ত ভূমণ্ডলে পরিব্যাপ্ত হলো। তাঁর বিয়ে হচ্ছে না দেখে হীরামন তাকে বলল, সে দেশ-দেশান্তরে ঘুরে তার উপযুক্ত বর খুঁজে আনবে। এ সংবাদ শুনে রাজা ক্রুদ্ধ হয়ে শুককে মারার আদেশ দিলেন। পদ্মাবতী অনুনয়-বিনয় করে শুকের প্রাণ রক্ষা করলেন। এরপর থেকে শুক সুযোগ খুঁজতে লাগল কোনোক্রমে রাজভবন ছেড়ে চলে যেতে।
| 0.5 | 2,893.475945 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.