_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_6079_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
এই সময়ে ইউরোপে ক্যালকুলাস, অসীম ধারার সমাধান ও জ্যামিতিক গুণন পদ্ধতির আবির্ভাব হয়। সেরকম প্রথম হলো ভিয়েতের সূত্র, যা তিনি ১৫৯৩ সালে আবিষ্কার করেন।।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
মাচিন-তুল্য সূত্র সমূহ কম্পিউটার আগমনের আগ পর্যন্ত পাই গণনায় সবচেয়ে সফল ছিল। সেরকম অনেক সূত্র তখন প্রচলিত ছিল। এমন একটি সূত্রের সাহায্যে ১৮৪৪ সালে জাকারিয়াস ডাসে মুখে মেখে ২০০ ঘর পর্যন্ত গণনা করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
১৯ শতকে সবচেয়ে ভালো সাফল্য উইলিয়াম শাঙ্ক-এর. ১৫ বছরে তিনি দশমিকের পর ৭০৭ ঘর পর্যন্ত গণনা করেন। তবে পরে দেখা যায় সামান্য ভুলের জন্য ৫২৭ ঘর পর্যন্ত তার হিসাব সঠিক ছিল (এই ধরনের ভুল এড়ানোর জন্য এখন কমপক্ষে দুইভাবে গণনা করে দেখা হয় সঠিক আছে কি না)।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
আঠারো শতকে তত্বীয় আগ্রগতি থেকে জানা গেল কেবল গাণিতিক গণনা করে পাই এর মান বের করা যাবে না।১৭৬১ সালে জোহান হেনরিক ল্যাম্বার্ট আবিষ্কার করলেন π একটি অমূলদ সংখ্যা। ১৭৯৪ সালে আর্দ্রে-মারি লেজেন্ড্রে আরো একধাপ অগ্রসর হয়ে দেখালেন π2 ও একটি অমূলদ সংখ্যা। ১৭৩৫ সালে বেসেলের সমস্যা সমাধান করে লিওনার্দ অয়েলার
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_10153_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর, পোল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়নের নিয়ন্ত্রণাধীন এক রাজ্য কমিউনিস্ট পিপলস রিপাবলিক পোল্যান্ড হিসেবে পরিচিতি পেতে থাকে। ফলে পোল্যান্ড তার বহু বছরের বিভিন্ন জাতিসত্ত্বার যে সম্মিলিত ঐতিহ্য ছিল, তা থেকে বিচ্যুত হতে থাকে।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
১৯৮০ সালে কমিউনিস্ট রাষ্ট্রগুলোতে প্রথম স্বাধীন ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন পোলিশ নেতা লেচ ওয়ালিসা। মূলত তার নেতৃত্বে পূর্ব ইউরোপে সোভিয়েত নিয়ন্ত্রণ ভেঙে পড়ে। ১৯৮৯ সালে তৃতীয় পোলিশ প্রজাতন্ত্রের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পোল্যান্ড সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র থেকে পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় প্রবেশ করে, প্রতিষ্ঠিত হয় উদার সংসদীয় গণতন্ত্র। ১৯৯৭ সালে দেশটির নতুন সংবিধান রচিত হয়। ১৯৯৯ সালে ন্যাটোর সদস্য হয় দেশটি এবং ২০০৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদান করে।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
পজনান পোল্যান্ডের পুরনো রাজধানী। শহরটির অন্যতম স্থান ওল্ড টাউন স্কোয়ার। এখানকার বিভিন্ন স্থাপনাতে প্রাচীনকালের গোথিক স্থাপত্য দেখা যায়, যা পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। টাউন স্কয়ারের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় ছাগলের নানা স্থাপত্য। এই কারণে পজনান শহরকে বলা হয়ে থাকে, ‘দ্য সিটি অব হেড বাটিং গোটস।’
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
ওডার নদীর ধারে অবস্থিত পশ্চিম পোল্যান্ডের এক বৃহত্তম শহর রক্লো । শতাব্দী ধরে প্রিসিয়া, পোল্যান্ড, জার্মানি এবং বোহেমিয়াদের দ্বারা শাসিত হয়েছে এই শহর। কিন্তু ১৯৪৫ সালের পর থেকে শহরটি পোল্যান্ডের অংশ হয়ে গেছে। শহরটিতে রয়েছে অনন্যসাধারণ কিছু স্থাপত্য। তবে শহরের প্রধান আকর্ষণ মার্কেট স্কয়ার, ওল্ড টাউন হল ও সেন্ট এলিজাবেথ চার্চ। এই শহরটির চারপাশ দেখার জন্য চার্চের সাথে রয়েছে একটি অবজারভেশন টাওয়ার। এখানেই রয়েছে পোল্যান্ডের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা। পর্যটকদের জন্য ওডার নদীতে নৌকায় চেপে শহরটির চারদিক ঘুরে দেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারস শাস্ত্রীয় সুরকার ফ্রেড্রিক চপ্পিনের জন্মস্থান। দ্বাদশ শতকের কাছকাছি সময়ে শহরটির গোড়াপত্তন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শহরটির অনেকটাই ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। বিশ্বযুদ্ধের পর শহরটিকে আবার নতুনভাবে পুনরুজ্জীবিত করা হয়। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে শহরটিকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। শহরের ওল্ড টাউন স্কোয়ারের মাঝখানে রয়েছে ঢাল-তলোয়ার হাতে মারমুখী মৎস্যকন্যার এক বিশাল স্থাপত্য। এই স্থাপত্যের কারণে ওয়ারসকে বলা হয় ‘দ্য সিটি অফ মারমেইড’। এখানে রয়েছে কোপারনিকাস বিজ্ঞান কেন্দ্র।
| 1 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
ভিস্তুলা নদীর ধারে অবস্থিত জ্যোতির্বিজ্ঞানী কপারনিকাসের জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত তোরান শহর। শহরটিতে এখনও মধ্যযুগের বেশ কয়েকটি পুরনো স্থাপনা রয়েছে। শহরের টাউন হলটি ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত। ঐ সময়ের অনেক পুরাতন গির্জা, ক্যাথেড্রাল পর্যটকদের দৃষ্টিতে আকর্ষণীয় স্থান।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
জাস্না গোরা মনেস্ট্রিতে অবস্থিত শহরটির গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান ব্ল্যাক ম্যাডোনার স্থাপত্য।এটা পোল্যান্ডের জাতীয় ঐতিহাসিক মনুমেন্টগুলোর একটি। ব্ল্যাক ম্যাডোনা স্থাপত্যটিতে রয়েছে কুমারী মেরি এবং তার কোলে শিশু যীশু, দুজনেই কৃষ্ণাঙ্গ। পোলিশদের বিশ্বাস, ব্ল্যাক ম্যাডোনার কাছে কোনো কিছু তীব্রভাবে চাইলে তিনি তা পূরণ করেন।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
পোল্যান্ডে ওয়াওয়েল পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত ক্র্যাকো শহরটি। ক্র্যাকোকে ধনীদের শহর বলা হয়ে থাকে। এটি পোল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। সপ্তম শতাব্দীতে একটি গ্রাম হিসেবে ক্র্যাকো পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে শহরটি সাংস্কৃতিক, প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রমের জন্য অধিক পরিচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, নাৎসিরা ইহুদীদের ধরে এনে ক্র্যাকোর একটি ঘাঁটিতে প্রাথমিকভাবে রাখার ব্যবস্থা করেছিল এবং পরবর্তীতে সেখান থেকে তাদেরকে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেয়া হতো। শহরটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ভিস্তুলা নদী। পুরাতন শহরের স্মৃতিচিহ্ন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ক্র্যাকো।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_10153_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1
|
পোল্যান্ড
|
মধ্যযুগের নিদর্শনের এক শহর ম্যালবর্ক এর জার্মানীদের দেয়া ‘মেনেনবুর্গ’ নামটি সর্বাধিক পরিচিত। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে টিউটনিক সাম্রাজ্য এখানে তাদের সদর দফতর প্রতিষ্ঠা করে। মধ্যযুগীয় নানা নিদর্শনের সাক্ষী এই ম্যালবর্ক। এখানে রয়েছে ইউরোপের বৃহত্তম গোথিক দুর্গ, যার নামকরণ করা হয়েছে ভার্জিন মেরির নামে। শহরটিতে রয়েছে তিনটি ঐতিহাসিক দুর্গ। এগুলো বিশ্বের প্রথম ইটের তৈরি দুর্গ। এই দুর্গ নির্মাণে নাকি আনুমানিক ২৩০ বছর লেগেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দুর্গের অধিকাংশই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে পেলিশ সরকার তা পুনরুদ্ধারে সচেষ্ট হয়।
| 0.5 | 2,757.130261 |
20231101.bn_297440_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: "দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure),
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়" এবং "দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে" তাদের ঔষুধ বলা হয়। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: "ঔষধ" শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধককেই সচরাচর ঔষধ হিসাবে অভিহিত করা হলেও প্রচলিত আইনে এর অর্থ ব্যাপকতর। যেমন, ব্রিটিশ আমলে প্রণীত এবং অদ্যাবধি বাংলাদেশে কার্যকর ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ড্রাগ অ্যাক্ট বা ঔষধ আইন অনুযায়ী ঔষধের আইনগত সংজ্ঞার্থ নিম্নরূপ:
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
ঔষধ বলতে ঐ সকল দ্রব্যকে বুঝায় যা মানুষ বা প্রাণীর বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের (diagnosis), প্রতিকারের (treatment), উপশমের (mitigation), অথবা প্রতিরোধের (prevention) জন্য আভ্যন্তরীক বা বাহ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
ঔষধ বলতে বোঝায় রোগনির্ণয়ে ব্যবহৃত দ্রব্য, গর্ভপাতের জন্য ব্যবহৃত দ্রব্য, জন্ম নিয়ন্ত্রণ এ ব্যবহৃত দ্রব্য, শৈল্যচিকিৎসায় ব্যবহৃত দ্রব্য, সুচার, ব্যান্ডেজ, শোষক তুলা, ব্যাক্টেরিওফাজ, প্লাস্টার, জিলাটিন ক্যাপসুল, অ্যান্টিসেপটিক।
| 1 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
খাদ্য ব্যতীত অন্য কোনো দ্রব্য যা মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর দেহকে বা দেহের কোনো কাজকে প্রভাবিত করে বা উকুন বা উকুন জাতীয় কীট-পতঙ্গকে মারার কাজে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
যে কোন বস্তু যা ব্রিটিশ ফার্মাকোপিয়া, ইউনাইটেড স্টেটস ফার্মাকোপিয়া. ব্রিটিশ ফার্মাকোপিয়াল কোডেক্স, ন্যাশনাল ফর্মুলারী বা ইন্টারন্যাশনাল ফার্মাকোপিয়াতে মনোগ্রাফ হিসেবে স্থান পেয়েছে এবং যা ইউনানী, আয়ুর্বেদী, হোমিওপ্যাথি ও বায়োকেমিক্যাল ঔষধ হিসেবে এককভাকে বা ১, ২ ও ৩ নং ধারায় বর্ণিত অন্য বস্তুর সাথে যৌথভাবে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
Drug শব্দটি প্রাচীন ফরাসি শব্দ "drogue" থেকে উদ্ভূত বলে অনুমান করা হয়। কারণ এই শব্দটি থেকে পরবর্তীতে ওলন্দাজ ভাষায় "droge-vate" শব্দটি আসে। এ শব্দটির অর্থ 'শুকনো পাত্র' যেখানে ঔষধি গাছ সংরক্ষিত থাকে।
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_297440_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%94%E0%A6%B7%E0%A6%A7
|
ঔষধ
|
বাংলা ঔষধ শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে আগত। অর্থাৎ এটি তৎসম শব্দ। ঔষধ শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে দাঁড়ায়: ওষধি+অ(অণ্)। তবে ওষধি শব্দটির অর্থ যে গাছ একবার ফল দিয়েই মারা যায়। তবে সংস্কৃতে শব্দটি প্রচলিত অর্থেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। যেমন যজুর্বেদের মাধ্যন্দিন শাখার ১২ অধ্যায়ের ৮০ সংখ্যক সূক্তটিতে তার প্রমাণ মেলে:
| 0.5 | 2,738.600939 |
20231101.bn_1328_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
গ্রহ বলতে জ্যোতির্বিজ্ঞানে মহাবিশ্বের এমন যেকোন বস্তুকে বোঝানো হয় যার কেবলমাত্র নিজের মহাকর্ষ বলের প্রভাবে গোলাকার রূপ ধারণ করার ক্ষমতা আছে, যা তার নিকটতম নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরে, যার ভর তাপ-নিউক্লিয় বিক্রিয়া শুরু করে সূর্যের মত শক্তি উৎপাদনের জন্য যথেষ্ট নয়, যে তার একদম নিকটে থাকা নক্ষত্র কে কেন্দ্র করে ঘুরছে এবং যে তার প্রতিবেশের সব ছোট ছোট বস্তুকে সরিয়ে দিয়েছে বা নিজের মধ্যে অধিগ্রহণ করে নিয়েছে। সাধারণত গ্রহরা কোন না কোন তারা বা নাক্ষত্রিক ধ্বংসাবশেষকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়, তবে এর ব্যতিক্রম থাকার সম্ভাবনাও অনেকে ব্যক্ত করেছেন। গ্রহের ইংরেজি প্রতিশব্দ planet-এর মূল বেশ প্রাচীনকালে প্রোথিত যার সাথে জড়িয়ে আছে অনেক ঐতিহাসিক, বৈজ্ঞানিক, পৌরাণিক ও ধর্মীয় বিষয়াদি। প্রাচীনকালের অনেক সংস্কৃতিতেই গ্রহদেরকে স্বর্গীয় বা দেবতাদের দূত ভাবা হতো। মানুষের জ্ঞানের সীমা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে এই ধারণারও পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে আমরা জানি এরা কিছু জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বস্তু বৈ অন্য কিছু নয়। ২০০৬ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন একটি আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সৌরজগতের গ্রহগুলোর সুস্পষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারিত করে। এই আধুনিক সংজ্ঞা অনুসারে ১৯৫০ সালের পূর্বে আবিষ্কৃত গ্রহগুলোর মধ্যে কেবল ৮টিকে গ্রহের মর্যাদায় বহাল রাখা হয়। কিন্তু সেরেস, পালাস, জুনো, ভেস্তা এবং প্লুটোর মত কিছু বস্তু যাদের কোন কোনটিকে আগে অনেক বিজ্ঞানী গ্রহ বলতেন, তাদের সবগুলোকেই গ্রহের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
গ্রিক জ্যোতির্বিদ টলেমি মনে করতেন গ্রহরা পৃথিবীর চারদিকে কিছু ডিফারেন্ট এবং এপিসাইকেল-এর মাধ্যমে আবর্তিত হয়। গ্রহরা যে সূর্যকে আবর্তন করছে এই ধারণা আগে বেশ কয়েকবার প্রস্তাবিত হলেও সপ্তদশ শতকে গালিলেও গালিলেই-এর দুরবিন দিয়ে করা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমেই তা প্রথমবারের মত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়। পর্যবেক্ষণকৃত উপাত্ত গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে জার্মান জ্যোতির্বিদ ইয়োহানেস কেপলার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন গ্রহদের কক্ষপথ বৃত্তাকার নয়, বরং উপবৃত্তাকার। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণের যন্ত্রের দিন দিন উন্নতি হওয়ায় ধীরে ধীরে জানা গেছে যে, অন্য গ্রহগুলোরও ঘূর্ণন অক্ষ খানিকটা আনত এবং অনেকগুলোর পৃথিবীর মতই মেরু বরফ এবং ঋতু পরিবর্তন রয়েছে। খুব সাম্প্রতিক সময়ের কিছু গবেষণা বলছে, অন্য গুহগুলোতে পৃথিবীর মত অগ্ন্যুৎপাত, হারিকেন, প্লেট টেকটোনিক এবং এমনকি পানিও আছে।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
গ্রহদেরকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়: বৃহৎ স্বল্প ঘনত্বের গ্যাসীয় দানব এবং পাথুরে ভূসদৃশ গ্রহ। সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা আটটি। সূর্য থেকে বাইরের দিকে গেলে প্রথম চারটি গ্রহ হচ্ছে ভূসদৃশ, যথা, বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল। এর পর চারটি গ্যাসীয় দানব: বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন। এর মধ্যে ছয়টি গ্রহেরই এক বা একাধিক উপগ্রহ রয়েছে। এর পাশাপাশি আইএইউ সংজ্ঞা অনুযায়ী রয়েছে ৬টি বামন গ্রহ, এছাড়া আরও অনেকগুলো বামন গ্রহের তালিকাভূক্ত হওয়ার অপেক্ষায় আছে, আর আছে হাজার হাজার ক্ষুদ্র সৌর জাগতিক বস্তু।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
১৯৯২ সাল থেকে আকাশগঙ্গার অন্যান্য তারার চারপাশে অনেক গ্রহ আবিষ্কৃত হয়ে আসছে, যাদেরকে বহির্গ্রহ বলা হয়। ২০১৩ সালের ২২শে মে তারিখ পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে আবিষ্কৃত মোট বহির্গ্রহের সংখ্যা হচ্ছে ৮৮৯, মোট গ্রহ জগতের সংখ্যা ৬৯৪ এবং মোট একাধিক গ্রহবিশিষ্ট জগতের সংখ্যা ১৩৩। এদের আকার এবং ভর পৃথিবীর মত থেকে শুরু করে বৃহস্পতির চেয়ে অনেক বেশি পর্যন্ত হতে পারে। ২০১১ সালের ২০শে ডিসেম্বর কেপলার মহাকাশ দুরবিন প্রথম পৃথিবীর সমান আকারের বহির্গ্রহ, কেপলার ২০ই ও কেপলার ২০এফ আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়। তারা কেপলার ২০ তারাটিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে। ২০১২ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে আকাশগঙ্গার প্রতিটি তারার চারপাশে গড়ে ১.৬টি করে গ্রহ থাকতে পারে, এছাড়া থাকতে পারে আরও অনেক নিঃসঙ্গ গ্রহ যারা কোন তারাকে আবর্তন করে না। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে হার্ভার্ড স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের বিজ্ঞানীরা ঘোষণা করেন, আকাশগঙ্গায় পৃথিবীর সাথে তুলনীয় আকারের (পৃথিবীর ভরের ০.৮ থেকে ১.২৫ গুণ) অন্তত ১৭০০ কোটি বহির্গ্রহ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে যারা তাদের তারাকে ৮৫ দিন বা তার কম সময়ে একবার আবর্তন করে।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বিশেষভাবে লক্ষ করতেন, কীভাবে নির্দিষ্ট কিছু আলো আকাশের বিভিন্ন স্থানে দেখা যেতো যার সাথে অন্যান্য তারার আলোর পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ এই আলোগুলো তারা ছিল না; তারা মনে করতো এগুলো পৃথিবীর চারিদিকে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে অবস্থান করছে এবং স্থির অবস্থায় আছে। এই আলোগুলোকে প্রথম প্রথম প্রাচীনকালের গ্রিকরা πλανήτης (planētēs) নামে অভিহিত করতো। এই গ্রিক শব্দটির অর্থ হল বিক্ষিপ্তভাবে পরিভ্রমনকারী। সকলের ধারণা মতে এই শব্দটি থেকেই planet শব্দ উৎপত্তি লাভ করেছে। আর planet শব্দের বাংলা হিসেবে গ্রহ শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
| 1 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
পশ্চিমা বিশ্বে নিকট-মহাবিশ্বের পরিমণ্ডলে তথা সৌর জগতে অবস্থিত এই গ্রহগুলোর নামকরণ করা হয়েছে গ্রিকো-রোমান দেবতাদের নামে। গ্রহের এই নামগুলো গ্রিকরাই রেখেছিল। অবশ্য দেবতাদের নামে গ্রহের নামকরণের সূচনা করেছিল প্রাচীন পশ্চিমের সুমেরীয় সভ্যতার মানুষেরা, প্রায় ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বর্তমানে ইরাকে এই সভ্যতার উৎপত্তি ঘটেছিল। পরবর্তীতে মেসোপটেমিয়া সভ্যতায় এই নামগুলো গৃহীত হয়েছিল যদিও নামগুলোকে তারা উচ্চারণের সুবিধার্থে নিজেদের মত করে নিয়েছিল। উদাহরণস্বরুপ: ব্যাবিলনীয়দের নামকরণ পদ্ধতির উল্লেখ করা যায়। গ্রিকরা তাদের জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং রাশিচক্রের মূল নামকরণগুলো এই ব্যাবিলনীয়দের কাছ থেকেই ধার করেছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে গ্রিসে ব্যাবিলনিয়ার তত্ত্ব ও নামগুলোর ব্যবহার শুরু হয়। গ্রিকরা ব্যাবিলনীয় নামের তালিকায় অনেকগুলো নামের পরিবর্তে তাদের নিজেদের দেবতাদের নাম যোগ করে দিয়েছিল। অবশ্য নামের এই অনুবাদে অনেক সন্দেহ রয়ে যায়: যেমন, ব্যাবিলনিয়ার মতে একটি জ্যোতিষ্কের নাম ছিল তাদের যুদ্ধ দেবতা নেরগুল-এর নাম অনুসারে, গ্রিকরা এই জ্যোতিষ্কের নাম রাখে তাদের যুদ্ধ দেবতা এরেসের নামে। কিন্তু এরিস এবং নেরগুলের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে; এরিস শুধু যুদ্ধ দেবতা ছিল, কিনবতু নেরগুল একইসাথে মৃত্যু এবং মহামারীর দেবতা ছিল।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
পরবর্তীতে রোমান সম্রাজ্যের কর্তৃত্ব এবং তারও পরে রোমান ক্যাথলিক চার্চের একাধিপত্যের কারণে কয়েক শতাব্দী জুড়ে গ্রিক নামগুলোর পরিবর্তে রোমান তথা ল্যাটিন নামগুলোই ব্যবহৃত হয়েছে।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
নাসার (21 oct, 2019) তথ্য মতে বৃহস্পতির উপগ্রহের সংখ্যা ৭৯ টি এবং শনির সংখ্যা ৮২ টি। তাই শনির উপগ্রহের সংখ্যা বেশি ধরা যায় ।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_1328_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9
|
গ্রহ
|
সৌরজগতে আরও একটি গ্রহের সন্ধান মিলেছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। আঁধারে থাকা ও বরফে আচ্ছাদিত এই গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্লানেট নাইন’ বা নবম গ্রহ। বুধবার এক ঘোষণায় ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির একদল মহাকাশ বিজ্ঞানী নতুন এ গ্রহের সন্ধান পাওয়ার দাবি করেন। গ্রহটি পৃথিবী থেকে ৫ থেকে ১০ গুণ বড়।পৃথিবীর চেয়ে এর ব্যাস দ্বিগুণ থেকে চারগুণ বেশি।এটি সৌরজগতে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ।সূর্য থেকে দূরত্ব খুব বেশি হওয়ার কারণেই গ্রহটিতে খুবই কম আলো পৌঁছায়।
| 0.5 | 2,725.419595 |
20231101.bn_17888_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
নেদারল্যান্ডস ১২টি প্রদেশ নিয়ে গঠিত। দেশটির সাথে পূর্বে জার্মানি ও দক্ষিণে বেলজিয়ামের স্থলসীমান্ত আছে। দেশটি উত্তর সাগরের উপকূলে অবস্থিত; পশ্চিমে বেলজিয়াম ও যুক্তরাজ্যের সাথে ও পূর্বে জার্মানির সাথে দেশটির সামুদ্রিক সীমান্ত আছে। নেদারল্যান্ডসের রাজধানী শহরের নাম আমস্টারডাম। এছাড়া রটারডাম, হেগ, উট্রেখট ও আইন্ডহোফেন চারটি বৃহৎ শহর।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
"নেদারল্যান্ডস" কথাটির আক্ষরিক অর্থ হল "নিম্নভূমি"। এ নামকরণটি যথার্থ, কারণ দেশটির মাত্র ৫০% ভূখণ্ড সমুদ্রসমতলের ১ মিটারের বেশি উচ্চতায় অবস্থিত। দেশটির বেশির ভাগ ভূখণ্ডই সমুদ্রসমতলের নিচে অবস্থিত, যা ভূমি পুনর্দখল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি করা হয়েছে। দেশটির বর্তমান আয়তনের প্রায় ১৭% সাগর ও হ্রদ থেকে পুনর্দখল করা হয়েছে, এই অঞ্চলগুলিকে স্থানীয় ওলন্দাজ ভাষায় পোল্ডার বলা হয়। নেদারল্যান্ডসের দক্ষিণ ও পূর্ব অঞ্চলগুলির বেশিরভাগই সমতল ভূমি নিয়ে গঠিত যেগুলিতে খুব স্বল্পসংখ্যক উঁচু পাহাড় পাওয়া যায়। দেশের উত্তর ও পশ্চিমভাগ নিম্নভূমি, যা মূলত রাইন, মোজ ও শেল্ডে নদী তিনটির সম্মিলিত ব-দ্বীপ। জুইডারজে-তে পোল্ডার আছে। উপকূলীয় এলাকাগুলি সম্পূর্ণ সাগরের নিচে এবং এগুলিকে চর ও কৃত্রিম সমুদ্রবাঁধের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়েছে।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
দেশটির জনসংখ্যা ১ কোটি ৭২.৫ লক্ষ। নেদারল্যান্ডস একটি জনঘনত্ববিশিষ্ট দেশ। এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪১৫ জনের বাস। বৃহৎ জনসংখ্যাবিশিষ্ট দেশগুলির মধ্যে কেবল বাংলাদেশ, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের জনঘনত্ব এর চেয়ে বেশি। উচ্চ জনঘনত্বের দেশ হলেও এটির জন্মহার নিম্ন। নেদারল্যান্ডসের সিংহভাগ জনগণ ওলন্দাজ জাতিভুক্ত। ওলন্দাজ একমাত্র সরকারী ভাষা কিন্তু ইংরেজি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। খ্রিস্টধর্ম (রোমান ক্যাথলিক ও প্রতিবাদী ঘরানা) মূল ধর্ম, তবে ইসলাম বৃহত্তম সংখ্যালঘু ধর্ম।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
নেদারল্যান্ডস একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। এর আইনসভাটি একটি দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থা। ১৮৪৮ সাল থেকে নেদারল্যান্ডসে সংসদীয় গণতন্ত্র বিদ্যমান; এটি বিশ্বের ৩য় প্রাচীনতম সংসদীয় সরকারব্যবস্থা। নেদারল্যান্ডসের রাজা রাষ্ট্রপ্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী সরকার প্রধান। হেগ শহরে নেদারল্যান্ডসের দ্বিকাক্ষিক আইনসভা, মন্ত্রিসভা ও সর্বোচ্চ আদালত অবস্থিত।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
নেদারল্যান্ডসে একটি মিশ্র অর্থনীতি, নিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবস্থার অর্থনীতি বিদ্যমান, যার সিংহভাগ আর্থিক সেবা, হালকা ও ভারী শিল্প এবং বাণিজ্যের উপর ভিত্তি করে গঠিত। দেশটির মুদ্রা ইউরো। অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচক অনুসারে দেশটি ১৭৭টি দেশের মধ্যে ১৭তম স্থান অধিকার করেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব অনুযায়ী এটি বিশ্বের ১৩তম সর্বোচ্চ মাথাপিছু স্থুল আভ্যন্তরীণ উৎপাদনধারী (ক্রয়ক্ষমতা সাম্যের বিচারে) দেশ। ২০১৭ সালে জাতিসংঘের বিশ্ব সুখ প্রতিবেদনে দেশটির বিশ্বের ৬ষ্ঠ সর্বোচ্চ সুখী দেশের মর্যাদা দেওয়া হয়, যা দেশটির জীবনযাত্রার উচ্চমানের প্রতিফলন। ২০১৮ সালের ওইসিডি প্রকাশিত উন্নততর জীবন সূচক অনুযায়ী নেদারল্যান্ডস কাজ-জীবন ভারসাম্যের বিচারে বিশ্বের ১ম স্থান অধিকারী রাষ্ট্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে নেদারল্যান্ডস বিশ্বের ২য় বৃহত্তম কৃষি ও খাদ্যপণ্য রপ্তানিকারক রাষ্ট্র। মাটির উর্বরতা, মৃদ্য জলবায়ু এবং অত্যন্ত উন্নত নিবিড় কৃষিপদ্ধতির কারণে এই সাফল্য সম্ভব হয়েছে। রটারডাম বন্দরটি ইউরোপের বৃহত্তম এবং এশিয়ার বাইরে বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর
| 1 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
নেদারল্যান্ডস একটি উদার জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র যেখানে সমস্ত নাগরিককে বিনামূল্যে বা অত্যন্ত স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, সরকারী প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা এবং পরিবহন অবকাঠামো ব্যবহারের সুবিধাসহ আরও বহু ধরনের সামাজিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক বৈষম্যের সাথে সামঞ্জস্য বিধান করে গণনা করা মানব উন্নয়ন সূচকের তালিকায় এটি অস্ট্রেলিয়া সাথে যৌথভাবে ৩য় সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থান করছে। উদারপন্থী দেশটিতে পতিতাবৃত্তি, গর্ভপাত ও [[যন্ত্রণাহীন স্বেচ্ছামৃত্যু]] আইনসম্মত কর্মকাণ্ড। একই সাথে দেশটির ওষুধ ও মাদক নীতিও অনেক উদার। ১৮৭০ সালে দেশটি মৃত্যুদণ্ড বেআইনি ঘোষণা করে এবং ১৯১৭ সালে নারীদের ভোটদানের ক্ষমতা প্রদান করে। ২০০১ সালে বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে এটি সমকামীদের বিবাহ আইনসিদ্ধ করে।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
নেদারল্যান্ডস ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইউরোজোন, জি১০, নেটো, ওইসিডি এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরাষ্ট্রগুলির একটি। এছাড়া এটি শেঙেন এলাকা ও ত্রিপাক্ষিক বেনেলাক্স ইউনিয়নের অংশ। দেশটিতে রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ সংস্থা, আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অপরাধ অনুসরণ সংস্থা, জাতিসংঘ আটক ইউনিট অবস্থিত। "সীমান্তহীন সংবাদ প্রতিবেদক" সংস্থার প্রকাশিত সংবাদপত্র স্বাধীনতা সূচকে দেশটি বিশ্বে ২য় স্থান অধিকার করেছে।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
প্রাচীনকালে নেদারল্যান্ডসে কেল্টীয় ও জার্মানীয় গোত্রের লোকেরা বাস করত। রোমানরা অঞ্চলটি বিজয় করার পর এখানে শিল্প-বাণিজ্যের বিকাশ ঘটে। খ্রিস্টীয় ৩য় শতকে পুনর্জাগরিত জার্মান গোত্রদের আক্রমণে ও সমুদ্রের করালগ্রাসে রোমানদের শক্তি হ্রাস পায়। শেষ পর্যন্ত ৫ম শতকে এক জার্মানীয় আক্রমণ রোমান শক্তির অবসান ঘটায়। প্রথমে মেরোভিঙ্গীয় ও পরে ৭ম শতকে কারোলিঙ্গীয় রাজবংশ এখানে শাসন করে এবং শেষোক্ত রাজারা দেশটির জনগণকে খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করেন। ৮১৪ সালে রাজা শার্লমাইন বা মহান চার্লসের মৃত্যুর পরে এটি মধ্যযুগীয় লোথারিঙিয়া রাজ্যের অন্তর্গত হয়। এখানে রাজকীয় গির্জা নামের একটি ধর্মনিরপেক্ষ গির্জার অনুসারী সম্প্রদায় গড়ে ওঠে, যারা পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য অধীনস্থ ছিল না। ১২শ শতকের শুরু থকে সমুদ্রবাঁধ বা ডাইক নির্মাণ শুরু হয়ে এবং বড় আকারে সমুদ্র থেকে ভূমি পুনরুদ্ধারকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়। এসময় ফ্লান্ডার্স অঞ্চলটি বস্ত্রশিল্পের কেন্দ্র হিসেবে বিকাশ লাভ করে। ১৪শ শতকের শেষভাবে বুর্গোইনের ডিউকেরা এবং তার পরে ১৬শ শতকের শুরুতে স্পেনের হাবসবুর্গ রাজবংশ দেশটি শাসন করেন। মৎস্যশিকার ও জাহাজনির্মাণে ওলন্দাজদের জুড়ি ছিল না। ১৭শ শতকে ওলন্দাজ জাতি অসাধারণ সমৃদ্ধি অর্জন করে। ইয়ান ফান আইক, কেম্পিসের টমাস এবং দেসিদেরিউস এরাসমুসের মত বিখ্যাত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের জন্ম হয় এবং ক্যালভিনবাদ ও অ্যানাবাপ্টিস্টবাদের মত মতবাদগুলি জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৫৮১ সালে ক্যালভিনবাদীদের নেতৃত্বে উত্তরের ৭টি প্রদেশ স্পেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ১৬৪৮ সালে ত্রিশ বছরের যুদ্ধ শেষে স্পেন ওলন্দাজদের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়। ১৭শ শতকে ওলন্দাজ সভ্যতার স্বর্ণযুগে স্পিনোজার বেনেডিক্ট এবং রনে দেকার্ত বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতা উপভোগ করেনে এবং চিত্রশিল্পী রেমব্রান্ট ও ইয়োহানেস ফারমিয়ার তাদের সর্বোৎকৃষ্ট চিত্রকর্মগুলি এসময় সৃষ্টি করেন। ওলন্দাজ পূর্ব ভারত কোম্পানি এশিয়াতে উপনিবেশ স্থাপন করে এবং দেশের জীবনযাত্রার মান উঁচু হতে থাকে। ১৮শ শতকে ওলন্দাজদের সামুদ্রিক শক্তি হ্রাস পায়। ফরাসি বৈপ্লবিক যুদ্ধগুলির সময় ফরাসিরা অঞ্চলটি বিজয় করে। ১৮০৬ সালে নেপোলিয়নের অধীনে এটি হল্যান্ড রাজ্য নামে পরিচিত হয়। ১ম বিশ্বযুদ্ধে এটি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে। ২য় বিশ্বযুদ্ধে নিরপেক্ষতা ঘোষণা করলেও জার্মানি অঞ্চলটি দখল করে। যুদ্ধের পরে ১৯৪৯ সালে দেশটি নেদারল্যান্ডস ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ (বর্তমান ইন্দোনেশিয়া) এবং ১৯৬২ সালে নেদারল্যান্ডস নতুন গিনির (বর্তমান ইরিয়ান জায়া) উপর কর্তৃত্ব হারায়। ১৯৪৯ সালে দেশটি নেটোতে যোগদান করে। ২১শ শতকের শুরুতে এসে দেশটি অভিবাসনজনিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_17888_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8
|
নেদারল্যান্ডস
|
১৮১৫ সাল থেকে নেদারল্যান্ডসে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রচলিত। ১৮৪৮ সাল থেকে সংসদীয় গনতন্ত্র চালু রয়েছে। ২০১০ সালে ইকোনমিষ্ট পত্রিকা নেদারল্যান্ডসকে দশম শক্তিশালী গনতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে। নেদারল্যান্ড্সের রাজনীতি একটি সংসদীয় প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র এবং একটি বিকেন্দ্রীকৃত ঐক্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থার কাঠামোতে পরিচালিত হয়। নেদারল্যান্ডসকে একটি consociational রাষ্ট্র হিসেবে বর্ণনা করা যায়। ওলন্দাজ রাজনীতি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যুসমূহের উপর ব্যাপক ঐকমত্যে পৌঁছানোর প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়।
| 0.5 | 2,699.99228 |
20231101.bn_1271_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
সাউন্ডস্কেপ হলো শাব্দিক পরিবেশের একটি উপাদান যা মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। শাব্দিক পরিবেশ হলো আশেপাশের পরিবেশের প্রেক্ষাপটে পরিবেশ দ্বারা সংশোধিত এবং মানুষের বোঝা প্রদত্ত অঞ্চলে সমস্ত শব্দের (মানুষের শ্রবণযোগ্য হতেও পারে নাও হতে পারে) সংমিশ্রণ।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
ঐতিহাসিকভাবে ছয়টি পরীক্ষামূলকভাবে পৃথকযোগ্য উপায় রয়েছে যাতে শব্দ তরঙ্গ বিশ্লেষণ করা হয়। সেগুলি হলো: তীক্ষ্ণতা, সময়কাল, শব্দোচ্চতা, সুর, সোনিক অঙ্গবিন্যাস এবং স্থানিক অবস্থান। এই পদগুলির কয়েকটির একটি আদর্শ সংজ্ঞা রয়েছে (উদাহরণস্বরূপ আনসি অ্যাকোস্টিকাল টার্মিনোলজি ANSI/ASA S1.1-2013)। সাম্প্রতিক পদ্ধতিগুলিতে টেম্পোরাল এনভেলোপ এবং টেম্পোরাল সূক্ষ্ম কাঠামোকে ধারণাগতভাবে প্রাসঙ্গিক বিশ্লেষণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
তীক্ষ্ণতার সাহায্যে কোন শব্দ কতটুকু "চড়া" বা "মোটা" তা বোঝা যায় এবং শব্দটি তৈরি করা কম্পনগুলির চাক্রিক, পুনরাবৃত্ত প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে। সরল শব্দের ক্ষেত্রে তীক্ষ্ণতা শব্দটির মধ্যে সবচেয়ে ধীর কম্পনের কম্পাঙ্কের সাথে সম্পর্কিত (যাকে মৌলিক সমমেল বলা হয়)। জটিল শব্দের ক্ষেত্রে, তীক্ষ্ণতা উপলব্ধি পৃথক হতে পারে। কখনও কখনও ব্যক্তিরা বিশেষ শব্দ নিদর্শনে তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে একই শব্দের জন্য আলাদা আলাদা তীক্ষ্ণতা চিহ্নিত করেন। একটি নির্দিষ্ট তীক্ষ্ণতা নির্বাচন এর সাথে সম্পৃক্ত কম্পনের কম্পাঙ্ক এবং এগুলোর মধ্যে ভারসাম্যসহ পূর্ব থেকে সচেতন পরীক্ষণের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সম্ভাব্য সমমেল চিহ্নিত করার জন্য নির্দিষ্ট মনোযোগ দেওয়া হয়। প্রতিটি শব্দকে চড়া থেকে মোটা তীক্ষ্ণতার ধারাবাহিকের উপর স্থাপন করা হয়। চিত্র ১ তীক্ষ্ণতা উপলব্ধির উদাহরণ দেখায়। শ্রবণ প্রক্রিয়া চলাকালীন, প্রত্যেক শব্দকে পুনরাবৃত্তি প্যাটার্নের জন্য বিশ্লেষণ করা হয় (চিত্র ১: কমলা তীর দেখুন) এবং ফলাফলগুলি শ্রুতি কর্টেক্সে নির্দিষ্ট উচ্চতা (অষ্টক) এবং ক্রোমা (নোটের নাম) এর একক তীক্ষ্ণতা হিসাবে প্রেরণ করা হয়।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
সময়কাল হলো কোনো একটি শব্দের উপস্থিতি কতটা "স্বল্প" বা "দীর্ঘ" এবং এটি শব্দের স্নায়ু প্রতিক্রিয়া দ্বারা নির্মিত সূচনা এবং সমাপ্তি সংকেতের সাথে সম্পর্কিত। শব্দের প্রথম সনাক্তকরণের পর থেকে শুরু করে শব্দটি পরিবর্তন হওয়া বা বন্ধ হওয়া অবধি শব্দের সময়কাল স্থায়ী হয়। কখনও কখনও এটি কোনও শব্দের ভৌত সময়কালের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত হয় না। উদাহরণস্বরূপ, কোলাহলপূর্ণ পরিবেশে, বিরতিসম্পন্ন শব্দগুলি (যে শব্দগুলি থেমে থেমে উৎপন্ন হয়) একই সাধারণ ব্যান্ডউইথের শব্দগুলির বাধা কারণে সমাপ্তি বার্তাগুলি হারিয়ে যাওয়ায় বিরতিহীন শুনাতে পারে। চিত্র ২ সময়কাল সনাক্তকরণের একটি উদাহরণ দেয়। যখন একটি নতুন শব্দ লক্ষ্য করা হয় (চিত্র ২ এর সবুজ তীরগুলি দেখুন), তখন শ্রুতি কর্টেক্সে একটি শ্রুতি প্রারম্ভিক বার্তা প্রেরণ করা হয়। পুনরাবৃত্তি প্যাটার্নটি মিস হয়ে গেলে তখন শব্দ সমাপ্তির বার্তা প্রেরণ করা হয়।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
শব্দোচ্চতা হলো কোনো শব্দ কতো "জোরে" বা "আস্তে" অনুভূত হচ্ছে, এবং এটি থিটা পূর্ণ তরঙ্গের সময়কালে মোট শ্রাবণ স্নায়ু উদ্দীপনা সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত। এর অর্থ হলো সংক্ষিপ্ত সময়কালের ক্ষেত্রে একই তীব্রতা স্তরের স্বল্প সময়ের শব্দ দীর্ঘক্ষণ যাবত উপস্থিত শব্দের তুলনায় আস্তে শুনাতে পারে। প্রায় ২০০ মিলিসেকেন্ড এর বেশি সময়ের ক্ষেত্রে এটি হয় না এবং শব্দের সময়কাল শব্দের আপাত উচ্চতাকে প্রভাবিত করে না। চিত্র ৩ শ্রুতি কর্টেক্সে প্রেরণের আগে প্রায় ২০০ মিলিসেকেন্ড সময়কালে কীভাবে শব্দোচ্চতার তথ্য যোগ করা হয় তার একটি ধারণা দেয়। সুউচ্চ সংকেতগুলি বেসিলার ঝিল্লিতে বৃহত্তর 'ধাক্কা' দেয় এবং এর ফলে আরও অধিক স্নায়ুকে উদ্দীপিত করে আরও জোরে সংকেত তৈরি করে। আরও জটিল সংকেত সাইন তরঙ্গের মতো সাধারণ শব্দের চেয়ে আরও বেশি স্নায়ু উদ্দীপনা তৈরি করে এবং তাই একই বিস্তারের তরঙ্গ আরও জোরে শব্দ করে।
| 1 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
জাতিকে বিভিন্ন শব্দের (যেমন একটি পতিত শিলার শব্দ, একটি ড্রিলের ঘূর্ণি, একটি বাদ্যযন্ত্রের সুর বা একটি কণ্ঠের গুণমান) গুনমান হিসাবে ধরা হয় এবং এটি একটি শব্দের ধ্বনিত পরিচয়ের প্রাক-সচেতন বরাদ্দকে উপস্থাপন করে (উদাঃ "এটি একজন শ্রোতা!")। এই পরিচয়টি কম্পাঙ্ক স্থানান্তরকারী, কোলাহলমুখরতা, অস্থিরতা, অনুভূত তীক্ষ্ণতা এবং বর্ধিত সময় কাঠামোর উপর শব্দে অতিস্বরের বিস্তার এবং তীব্রতা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর নির্ভর করে। সময়ের সাথে সাথে একটি শব্দ যেভাবে পরিবর্তিত হয় (চিত্র ৪ দেখুন) তা জাতি সনাক্তকরণের জন্য বেশিরভাগ তথ্য সরবরাহ করে। যদিও প্রতিটি বাদ্যযন্ত্র থেকে নির্গত তরঙ্গরূপের একটি ছোট অংশ প্রায় একই রকম দেখাচ্ছে (চিত্র ৪-এ কমলা তীরগুলি দ্বারা নির্দেশিত প্রসারিত অংশগুলি দেখুন), তবে সানাই এবং পিয়ানোর মধ্যে শব্দোচ্চতা এবং সমমেল উভয় ক্ষেত্রেই সময়ের সাথে পরিবর্তনের পার্থক্য স্পষ্ট। সানাইতে বায়ুর হিস্ হিস ধ্বনি এবং পিয়ানোতে হাতুড়ি আঘাতের ধ্বনিসহ বিভিন্ন হৈচৈ শব্দ কমই লক্ষণীয়।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
ধ্বনিতরঙ্গের অঙ্গবিন্যাস শব্দ উৎসের সংখ্যা এবং তাদের মধ্যে মিথস্ক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। এই প্রসঙ্গে 'অঙ্গবিন্যাস' শব্দটি শ্রুতি সামগ্রীর প্রত্যক্ষভিত্তিক পৃথকীকরণের সাথে সম্পর্কিত। সংগীতে অঙ্গবিন্যাসকে প্রায়শই সংগতি, পলিফোনি এবং হোমোফোনির মধ্যে পার্থক্য হিসাবে উল্লেখ করা হয়, তবে এটিকে একটি ব্যস্ত রেস্তোরার (উদাহরণস্বরূপ) শব্দের সাথে তুলনা করা যাতে পারে; যা 'ক্যাকোফনি' হিসাবে পরিচিত। তবে অঙ্গবিন্যাস দ্বারা এর থেকে আরও বেশি বিশয়বস্তুকে বোঝায়। বাদকের সংখ্যার ভিন্নতার কারণে একটি অর্কেস্ট্রালের অঙ্গবিন্যাস পিতল পঞ্চকের অঙ্গবিন্যাস থেকে খুব আলাদা। বিভিন্ন শব্দ উৎসের পার্থক্যের কারণে একটি বাজারে শব্দের অঙ্গবিন্যাস একটি স্কুল হল থেকে খুব আলাদা হয়।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
স্থানিক অবস্থান পরিবেশের প্রেক্ষাপটে শব্দের অবস্থানের নানাবিধ দিক নিয়ে আলোচনা করে। এর মধ্যে রয়েছে আনুভূমিক ও উল্লম্ব তলে শব্দের অবস্থান, উৎস থেকে দূরত্ব এবং সনিক পরিবেশের বৈশিষ্ট্যাবলী। পুরু গঠনবিশিষ্ট স্থানেও বিভিন্ন উৎস থেকে আসা শব্দকে স্থানীয়ভাবে পৃথক করা যায় এবং এর সুর চিহ্নিত করা যায়। এর ফলে অর্কেস্ট্রাতে ওবোর সুর আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যায় কিংবা কোনো পার্টিতে একজন ব্যক্তির কথা আলাদাভাবে শোনা যায়।
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_1271_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
শব্দ
|
শব্দের চাপ হলো একটি নির্দিষ্ট মাধ্যমের মধ্যে সাধারণ গড় চাপ এবং শব্দ তরঙ্গের মধ্যে চাপের মধ্যে পার্থক্য। এই পার্থক্যের বর্গ (অর্থাৎ সাম্যাবস্থার চাপ থেকে বিচ্যুতির বর্গ) সাধারণত সময় এবং/অথবা স্থানের সাথে গড় করা হয় এবং এই গড়ের বর্গমূল একটি গড় বর্গের বর্গমূল (আরএমএস) মান সরবরাহ করে। উদাহরণস্বরূপ, বায়ুমণ্ডলে ১ প্যাসকেল আরএমএস শব্দের চাপ (৯৪ dBSPL) দ্বারা বুঝায় যে শব্দ তরঙ্গের আসল চাপ (1 atm Pa) এবং (1 atm Pa) বা ১০১৩২৩.৬ থেকে ১০১৩২৬.৪ Pa এর মধ্যে দোদুল্যমান। যেহেতু মানুষের কান বিস্তৃত বিস্তারের শব্দ শনাক্ত করতে পারে তাই শব্দের চাপকে প্রায়শই লগারিদমিক ডেসিবেল স্কেলে স্তর হিসাবে পরিমাপ করা হয়। শব্দের চাপের স্তর (sound pressure level, SPL) বা Lp কে সংজ্ঞায়িত করা যায়,
| 0.5 | 2,696.249018 |
20231101.bn_4500_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
এই পরীক্ষার সাথে ১৮৯৫ সালে জ্যাঁ পেরিন কৃত পরীক্ষার বেশ মিল ছিল। টমসন এক জোড়া ধাতুর সিলিন্ডার দ্বারা একটি ক্যাথোড রশ্মি নল তৈরি করেন যার মধ্যে একটি সংকীর্ণ ফাঁক ছিল। এই সিলিন্ডারদ্বয় আবার একটি ইলেকট্রোমিটারের সাথে সংযুক্ত ছিল যাতে তড়িৎ আধান সংরক্ষণ এবং পরিমাপ করা যায়। পেরিন দেখেছিলেন ক্যাথোড রশ্মি একটি তড়িৎ আধান জমা করে। টমসন দেখতে চেয়েছিলেন একটি চুম্বকের মাধ্যমে রশ্মিগুলো বাঁকিয়ে রশ্মি থেকে আধান পৃথক করা যায় কি-না। তিনি দেখতে পান রশ্মিগুলো যখন সিলিন্ডারের সরু ফাঁকে প্রবেশ করে তখন ইলেকট্রোমিটারে ঋণাত্মক আধানের আধিক্য দেখা যায়। রশ্মিগুলো বাঁকিয়ে দিলে মিটারে ঋণাত্মক আধানের পরিমাণ এতো হয়না, কারণ রশ্মি তখন ফাঁকে প্রবেশেরই সুযোগ পায় না। এ থেকে স্পষ্টতই ধারণা করে নেয়া যায় যে ক্যাথোড রশ্মি এবং ঋণাত্মক আধান যেভাবেই হোক একসাথে থাকে, এদের পৃথক করা যায় না।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
পদার্থবিজ্ঞানীরা তড়িৎ ক্ষেত্রের সাহায্যে ক্যাথোড রশ্মি বাঁকানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। এবার টমসন একটি নতুন পরীক্ষণের কথা চিন্তা করেন। একটি আয়নিত কণা তড়িৎ ক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হলে অবশ্যই বেঁকে যাবে, কিন্তু যদি একে যদি একটি পরিবাহী দ্বারা ঘিরে দেয়া হয় তবে আর বাঁকবে না। তিনি সন্দেহ করেন যে নলের মধ্যে বিরাজমান গ্যাস বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্যাথোড রশ্মির কারণেই তড়িৎ পরিবাহীতে পরিণত হয়েছে। এই ধারণা প্রমাণ করার জন্য অনেক কষ্টে তিনি একটি নলকে প্রায় বিশুদ্ধ শূণ্যস্থান করতে সমর্থ হন। এবার পরীক্ষা চালিয়ে দেখা যায় ক্যাথোড রশ্মি তড়িঃ ক্ষেত্র দ্বারা বেঁকে যাচ্ছে। এই দুইটি পরীক্ষণ থেকে টমসন সিদ্ধান্তে পৌঁছান,
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
টমসনের তৃতীয় পরীক্ষার বিষয়বস্তু ছিল কণিকাসমূহের মৌলিক বৈশিষ্ট্যসমূহ অনুসন্ধান করা। তিনি যদিও এ ধরনের কোন কণিকার সরাসরি ভর বা আধান বের করতে পারেন নি, তবে চুম্বকত্বের দ্বারা এই রশ্মিগুলো কতটা বাঁকে এবং এদের মধ্যে কি পরিমাণ শক্তি রয়েছে তা পরিমাপ করতে পেরেছিলেন। এই উপাত্তগুলোর মাধ্যমে তিনি একটি কণিকার ভর এবং এর তড়িৎ আধানের মধ্যে একটি অণুপাত বের করেন। নিশ্চয়তার জন্য তিনি অনেক ধরনের নল এবং গ্যাস নিয়ে পরীক্ষণ সম্পাদন করার মাধ্যমে উপাত্তগুলো সংগ্রহ করেন। এই অণুপাত থেকে বেশ আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়; এর মান একটি আয়নিত হাইড্রোজেনের তুলনায় এক হাজার গুণেরও বেশি ছোট হয়।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
অণুপাতের পরিমাণটি এতো ছোট হওয়ার বিষয়টি পরীক্ষণের পর এমিল ওয়াইখার্ট (Emil Wiechert) উত্থাপন করেন। এ হিসেবে, হয় ক্যাথোড রশ্মির আধানের পরিমাণ বিপুল (আয়নিক পরমাণূর তুলনায়) অথবা তারা তাদের আধানের তুলনায় আশ্চর্যজনকভাবেই হালকা। এই দুটি সম্ভাবনার মধ্যে বেছে নেয়ার বিষয়টি ফিলিপ লিনার্ড নির্দিষ্ট করেন। ক্যাথোড রশ্মি কীভাবে গ্যাসের বাঁধা অতিক্রম করে তা নিয়ে পরীক্ষা করে তিনি দেখান যে, ক্যাথোড রশ্মি যদি কণিকা হয় তবে তার ভর অতি ক্ষুদ্র হতে হবে, যেকোন পরমাণুর চেয়েও অনেক ক্ষুদ্র। অবশ্য এর সুনির্দিষ্ট প্রমাণ তখনও দেয়া সম্ভব হয়নি। পরবর্তীকালে গবেষণায় নির্দিষ্ট মান বেরিয়ে এসেছে। যেমন ১৯০৯ সালে রবার্ট মিলিকান তার তৈল-বিন্দু পরীক্ষার সাহায্যে ইলেকট্রনের আধান নির্ণয় করেন। টমসন দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে,
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
পর্যায়বৃত্ত ধর্ম অনুসারে মৌলসমূহের রাসায়নিক ধর্ম পর্যায়বৃত্তভাবে ব্যাপকহারে পরিবর্তীত হয়্ এবং এটিই বর্তমান পর্যায় সারণীর ভিত্তি রচনা করেছে। এই তত্ত্বটিকে আদিতে পারমাণবিক ভর দ্বারা ব্যাখ্যা করা হতো, কিন্তু পারমাণবিক ভরের ক্রম ঠিক না থাকায় এ নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়। ১৯১৩ সালে বিজ্ঞানী অঁরি মোসলে পারমাণবিক সংখ্যার ধারণা প্রবর্তন করেন এবং প্রতিটি পরমাণুর মধ্যস্থিত প্রোটন সংখ্যা দ্বারা পর্যায়বৃত্ত ধর্ম ব্যাখ্যা করেন। একই বছর নিল্স বোর দেখান যে ইলেকট্রনই প্রকৃতপক্ষে পর্যায় সারণীর মূল ভিত্তি। ১৯১৬ সালে গালবার্ট নিউটন লুইস ইলেকট্রনীয় মিখস্ক্রীয়ার মাধ্যমে রাসায়নিক বন্ধন ব্যাখ্য করেন।
| 1 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
ইলেকট্রন লেপ্টন নামক অধঃপারমাণবিক কণার শ্রেণীতে অবস্থিত। এদেরকে মৌল কণিকা হিসেবে ধরা হয়, অর্থাৎ এদেরকে আরও ক্ষুদ্রতর অংশে ভাগ করা সম্ভব নয়। অন্যান্য কণার মত ইলেকট্রনও তরঙ্গ হিসেবে আচরণ করতে পারে। এই আচরণটিকে তরঙ্গ-কণা দ্বৈত আচরণ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। পদার্থবিজ্ঞানে এর অপর নাম কমপ্লিমেন্টারিটি, এই নামটি বিজ্ঞানী নিল্স বোর কর্তৃক প্রদত্ত। দ্বি-চির পরীক্ষা দ্বারা এটি প্রমাণ করা যায়।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
ইলেকট্রনের প্রতিকণিকার নাম পজিট্রন। বোঝাই যাচ্ছে যে পজিট্রনের ভর হুবহু ইলেকট্রনের সমান কিন্তু আধান ধনাত্মক হওয়ার পরিবর্তে ঋণাত্মক, যদিও আধানের মান সমান। পজিট্রনের আবিষ্কারক কার্ল ডেভিড এন্ডারসন আদর্শ ইলেকট্রনকে নেগেট্রন নামে ডাকার প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ইলেকট্রন নামটি একটি সাধারণ শব্দ হিসেবে ধনাত্মক এবং ঋণাত্মক উভয় আধান বোঝাতে ব্যবহার করা উচিত। তবে এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয় নি।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
প্রতিটি ইলেকট্রন একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে। এটি তড়িৎ-চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রীনের (নিউক্লিয়াসের) সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এর রাসায়নিক বন্ধনে অংশগ্রহণ করে। মূলত ইলেকট্রন চলাচলের ফলেই কঠিন পরিবাহীতে বিদ্যুতের প্রবাহ ঘটে। ইলেকট্রনের স্পিন ও ইলেকট্রন প্রবাহের বর্তুলতা (চক্রাকার প্রবাহ) বা ত্বরণের জন্য চৌম্বকত্ব তৈরি হয়।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_4500_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
ইলেকট্রন
|
বিদ্যুৎ এর প্রবাহ মুলত ইলেকট্রনের চঞ্চল ফলেই হয়ে থাকে।আয়ন হলো নিট বৈদ্যুতিক আধানযুক্ত কণিকা, পরমাণু বা অনু।
| 0.5 | 2,691.770751 |
20231101.bn_61957_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
There is a correlation between religious fundamentalism and extrinsic religion (when religion is held because it serves ulterior interests) and authoritarianism, dogmatism, and prejudice.
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
These arguments—combined with historical events that are argued to demonstrate the dangers of religion, such as the Crusades, inquisitions, witch trials, and terrorist attacks—have been used in response to claims of beneficial effects of belief in religion.
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
Believers counter-argue that some regimes that espouse atheism, such as the Soviet Union, have also been guilty of mass murder. এর প্রতিক্রিয়ায় স্যাম হ্যারিস এবং রিচার্ড ডকিন্স বলেন, স্ট্যালিন যে নৃশংসতা চালিয়েছে তা কখনোই নাস্তিক্যবাদ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে চালায় নি, সে মার্ক্সবাদী তত্ত্ব দ্বারা প্রভাবিত হওয়ায় এ নৃশংসতা সংগঠিত করেছে। স্ট্যালিন এবং মাও যদিও নাস্তিক, কিন্তু তারা তাদের কৃতকর্ম কখনোই নাস্তিক্যবাদের নাম ব্যবহার করে করে নি। তাই তাদের কৃতকর্মের ভার কখনোই নাস্তিক্যবাদের উপর পড়বে না।
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
একবিংশ শতাব্দীতে কয়েকজন নাস্তিক গবেষক ও সাংবাদিকের প্রচেষ্টায় নাস্তিক্যবাদের একটি নতুন ধারা বেড়ে উঠেছে যাকে "নব-নাস্তিক্যবাদ" বা "New Atheism" নামে ডাকা হয়। ২০০৪ সালে স্যাম হ্যারিসের দি ইন্ড অব ফেইথ: রিলিজান, টেরর, এন্ড দ্যা ফিউচার অব রিজন বইয়ের মাধ্যমে নব-নাস্তিক্যবাদের যাত্রা শুরু হয়েছে বলে মনে করেন আরেক প্রখ্যাত নব-নাস্তিক ভিক্টর স্টেংগার। প্রকৃতপক্ষে স্যাম হ্যারিসের বই প্রকাশের পর এই ধারায় আরও ছয়টি বই প্রকাশিত হয় যার প্রায় সবগুলোই নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলারে স্থান করে নিতে সমর্থ হয়। সব মিলিয়ে নিচের বইগুলোকেই নব-নাস্তিক্যবাদী সাহিত্যের প্রধান উদাহরণ হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়:
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
শেষোক্ত বইয়ে ভিক্টর স্টেংগার এই ব্যক্তিদেরকেই নব-নাস্তিক্যবাদের প্রধান লেখক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। উল্লেখ্য, নব-নাস্তিকেরা ধর্মের সরাসরি বিরোধিতা করেন। তারা ধর্মকে প্রমাণবিহীন বিশ্বাস বলে আখ্যায়িত করেন এবং এ ধরনের বিশ্বাসকে সমাজে যে ধরনের মর্যাদা দেয়া হয় সেটার কঠোর বিরোধিতা করেন।
| 1 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
এককথায় নাস্তিকের সংখ্যা পরিমাপ করা দুরুহ। বিশ্বাস নিয়ে যে পোল করা হয়েছে সেখানকার উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে নাস্তিক ধর্মবিশ্বাসী আধ্যাত্মিক শক্তিতে বিশ্বাসী এসব কিছুকেই ভিন্ন ভিন্ন পদে অঙ্কিত করা হয়েছে। একজন হিন্দু নাস্তিক নিজেকে একইসাথে হিন্দু ও নাস্তিক বলে দাবী করতে পারেন। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার'' ২০১০ সালের জরিপে প্রাপ্ত ফলাফল থেকে দেখা যায় পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৯.৬ শতাংশ ধর্মবিশ্বাসহীন এবং ২ শতাংশ নাস্তিক হিসেবে বেড়ে উঠে; যার বিরাট অংশই এশিয়াতে বাস করে। এক্ষেত্রে নাস্তিক্যবাদী ধার্মিক যেমন বৌদ্ধদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ২০০০ থেকে ২০১০ সালে নাস্তিক্যবাদের বাৎসরিক পরিবর্তন হয়েছে ০.১৭%। বৃহত্তর পরিসরে একটি পরিমাণ থেকে দেখা গিয়েছে, পৃথিবীজুড়ে ঈশ্বরে অবিশ্বাসীর সংখ্যা ৫০ কোটি থেকে ১১০ কোটির কাছাকাছি।
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
বৈশ্বিক উইন-গ্যালোপ ইন্টারন্যাশনাল জরিপ অনুযায়ী, ২০১২ সালে ১৩% উত্তরদাতা "আশ্বস্ত নাস্তিক"। ২০১৫ সালের হিসাবে ১১% আশ্বস্ত নাস্তিক (convinced atheists), and in 2017, 9% were "convinced atheists". , নিজেদের আশ্বস্ত নাস্তিক হিসেবে দেখে এরূপ শীর্ষ ১০ টি দেশ হলোঃ চীন (৪৭%), জাপান (৩১%), চেক প্রজাতন্ত্র (৩০%), ফ্রান্স (২৯%), দক্ষিণ কোরিয়া (১৫%), জার্মানি (১৫%), নেদারল্যান্ডস (১৪%), অস্ট্রিয়া (১০%), আইসল্যান্ড (১০%), অস্ট্রেলিয়া (১০%), এবং আয়ারল্যান্ড (১০%).
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_34
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
২০১০ সালে ইউরোব্যারোমিটারের পোলে একটি বিবৃতির উপর জরিপ নিয়ে কাজ করা হয়েছিল, বিবৃতিটি ছিল "তুমি ঈশ্বর বা অলৌকিক কোনো কিছুর অস্তিত্বে বিশ্বাস করো না।" এই বিবৃতিটি সমর্থনের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ছিল ফ্রান্সে (৪০%), এরপর যথাক্রমে ক্রেজ রিপাবলিক (৩৭%), সুইডেন (৩৪%), নেদারল্যান্ড (৩০%), এস্তোনিয়া (২৯%), জার্মানি (২৭%), বেলজিয়াম (২৭%), যুক্তরাজ্য (২৫%), পোল্যান্ডে (৫%), গ্রিস (৪%), সাইপ্রাস (৩%), মাল্টা (২%), এবং রোমানিয়া (১%), ইউরোপীয় ইউনিয়নে সবমিলিয়ে ২০% এই বিবৃতি সমর্থন করে। ২০১২ সালে ইউরোব্যারোমিটার পোল থেকে দেখা গিয়েছে ১৬ শতাংশ মানুষ নিজেদের অবিশ্বাসী/সংশয়বাদী এবং ৭ শতাংশ নিজেদের নাস্তিক ভাবে।
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_61957_35
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
|
নাস্তিক্যবাদ
|
২০১২ সালের পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপ অনুযায়ী নাস্তিক এবং সংশয়বাদীদের মোট ১৮ শতাংশ ইউরোপীয় নিজেদের ধর্মহীন বলে দাবী করে। একইজরিপ অনুযায়ী ইউরোপের শুধুমাত্র দুইটি দেশে নাস্তিকতার হার সর্বোচ্চ: চেক প্রজাতন্ত্র (৭৫%) এবং এস্তোনিয়া (৬০%).
| 0.5 | 2,682.770986 |
20231101.bn_1266_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
নৈরাজ্যবাদ – এটি এমন একটি রাজনৈতিক দর্শন যা রাষ্ট্রকে অপ্রয়োজনীয়, ক্ষতিকর ও অবাঞ্ছনীয় মনে করে এবং রাষ্ট্রহীন সমাজের সপক্ষে মতপ্রকাশ করে।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
কর্তৃত্ববাদী সরকার – কর্তৃত্ববাদী সরকার কোনো প্রজাতন্ত্র বা যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রের সর্বময় কর্তৃত্বের সপক্ষে মতপ্রকাশ করে। এটি অনির্বাচিত শাসকদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি ব্যবস্থা, যাঁরা কিছুটা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা দিয়ে থাকেন।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
সাংবিধানিক রাজতন্ত্র – এই জাতীয় সরকারে একটি রাজতন্ত্র বিদ্যমান; কিন্তু উক্ত রাজতন্ত্রের ক্ষমতা আইন বা ঘোষিত সংবিধানের দ্বারা সীমাবদ্ধ। উদাহরণ: যুক্তরাজ্য।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র – এই জাতীয় সরকারের ক্ষমতা আইন বা আনুষ্ঠানিক সংবিধান দ্বারা সীমাবদ্ধ এবং এই সরকার সংশ্লিষ্ট দেশের জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ দ্বারা নির্বাচিত। উল্লেখ্য, প্রাচীন স্পার্টা ঘোষিতভাবে ছিল একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র; কিন্তু সেদেশের অধিকাংশ মানুষই ভোটদানের অধিকার থেকে বঞ্চিত থাকতেন। আবার প্রথম যুগের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ছিল গণতান্ত্রিক দেশ; কিন্তু ক্রীতদাসদের সেযুগে ভোটদানের অধিকার ছিল না।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
গণতন্ত্র – গণতন্ত্র হল এমন একটি সরকার যা দেশের জনসংখ্যার বৃহত্তম অংশ দ্বারা নির্বাচিত। এই সরকার সাংবিধানিক রাজতন্ত্র বা সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র দুইই হতে পারে। গণতন্ত্রের ব্যক্তির ভোটদানের অধিকার তার সামাজিক মর্যাদা বা সম্পদের উপর নির্ভরশীল নয়।
| 1 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
একনায়কতন্ত্র – একক ব্যক্তি স্বেচ্ছায় শাসিত দেশের সরকার। স্বৈরাচারী শাসক সাধারণত বলপূর্বক ক্ষমতা দখল করেন। (আরও দেখুন স্বৈরতন্ত্র ও রাষ্ট্রতন্ত্র)
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
সর্বনিয়ন্ত্রণবাদী সরকার – এই জাতীয় সরকার সরকার ও ব্যক্তিগত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিজ কর্তৃত্ব আরোপ করে।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
আইনানুগমনবাদী সরকার – এই জাতীয় সরকার আইনের শাসনকে চূড়ান্ত মনে করে; আইনমান্যকারীদের পুরস্কৃত করে ও আইনভঙ্গকারীদের কঠিন শাস্তি দেয়।
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_1266_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
সরকার
|
Possehl, Gregory L. Harappan Civilization: A Recent Perspective. New Delhi: Oxford University Press, 1993
| 0.5 | 2,649.896311 |
20231101.bn_631554_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
পরমঃ এই অংশে তিনি বলেন যে সার্বভৌম সত্ত্বাকে অবশ্যই দায়িত্ব ও শর্ত থেকে স্বাধীন হতে হবে, অধীনদের অনুমোদন ছাড়াও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা থাকতে হবে, পূর্বসূরীদের আইনের অধীন হবে না, এবং নিজের আইনেরও অধীনে থাকবে না, কারণ এটি অযৌক্তিক।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
স্থায়ীঃ এটি কোনো জরুরী অবস্থায় কোনো নেতা কিংবা কোনো রাষ্ট্রীয় কর্মচারী যেমন ম্যাজিস্ট্রেটের উপর অর্পিত দায়িত্ব নয়। যিনি সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী তাকে স্থায়ী হতে হবে, কারণ সময়সীমা আরোপ করার সক্ষমতা আছে এমন কাউকে অবশ্যই সার্বভৌম শক্তির চেয়েও শক্তিশালী হতে হবে, যা পরম ক্ষমতার অধিকারী কর্তৃপক্ষের ক্ষেত্রে অসম্ভব।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
জনগণের কাছ থেকে শাসকের কাছে (সার্বভৌম হিসাবেও পরিচিত) সার্বভৌমত্ব স্থানান্তরের ধারণা বোদিন প্রত্যাখ্যান করেছিলেন; প্রাকৃতিক নিয়ম এবং ঐশ্বরিক আইন সার্বভৌম শাসন করার অধিকার প্রদান করে। এবং সার্বভৌম ব্যক্তি ঐশ্বরিক আইন বা প্রাকৃতিক নিয়মের ঊর্ধ্বে নন, বরং তিনি কেবল মানবসৃষ্ট আইনের উর্ধ্বে। তিনি ঐশ্বরিক আইন থেকে উদ্ভূত কিছু মৌলিক নিয়ম, প্রাকৃতিক নিয়ম, যুক্তি, সকল দেশের জন্য প্রযোজ্য সাধারণ আইন এবং সার্বভৌম ও তার উত্তরসুরি নির্ধারণ এবং সার্বভৌমের ক্ষমতার সীমা কী হবে এসব ব্যাপার নির্ধারণকারী রাষ্ট্রের মৌলিক আইনের প্রতি সার্বভৌমের লক্ষ রাখার ব্যাপারে জোর দেন। এইভাবে, বোদিনের সার্বভৌমের ক্ষমতা রাষ্ট্রের সাংবিধানিক আইন এবং প্রতিটি মানুষের উপর আরোপিত উচ্চতর আইন দ্বারা সীমাবদ্ধ ছিল। সার্বভৌমের ঐশ্বরিক ও প্রাকৃতিক আইন মেনে চলার ব্যাপারটি তার কাজকর্মে কিছু নৈতিক সীমারেখা টেনে দেয়। বোদিন lois royales বা ফরাসী রাজতন্ত্রের কিছু মৌলিক আইন যার দ্বারা উত্তরাধিকারের মত ব্যাপারগুলো নিয়ন্ত্রিত হত, কেও প্রাকৃতিক নিয়ম এবং ফরাসী সার্বভৌমের অবশ্য পালনীয় হিসাবে তুলে ধরেন।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
পরমত্বের ধারণায় বিশ্বাসী হওয়ার পরেও বাস্তবক্ষেত্রে সরকারের কীভাবে কাজ করা উচিত, এ ব্যাপারে বোদিনের কিছু মধ্যপন্থী মতামত ছিল। তিনি বলেন, সার্বভৌম বাধ্য না হলেও বাস্তবে উপদেশ পাওয়ার জন্য তার একটি সিনেট আহ্বান করা উচিত, আইনের মাধ্যমে বিচারকদের হাতে কিছু প্রাশাসনিক ক্ষমতা প্রদান করা উচিত এবং জনগণের সাথে যোগাযোগের উপায় হিসেবে একটি ব্যবস্থাপক সভা রাখা উচিত। বোদিন বিশ্বাস করতেন "সবচেয়ে ঐশ্বরিক, সবচেয়ে চমৎকার এবং সঠিক রাষ্ট্র" আংশিকভাবে গণতান্ত্রিক উপায়ে ও আংশিকভাবে অভিজাতদের দ্বারা শাসিত হয়।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
আলোকায়নের যুগে সার্বভৌমত্বের ধারণা পশ্চিমা রাষ্ট্রের বর্ণনায় আইনি ও নৈতিক শক্তি হয়ে উঠে। নির্দিষ্ট করে সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার উপায় হিসাবে "সামাজিক চুক্তি"র চুক্তির প্রস্তাব করা হয়, এবং ১৮০০ সালের মধ্যে ফ্রান্স ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়, যদিও ব্রিটেনেও কিছুটা কম পরিমাণে হয়।
| 1 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
লেভিয়াথানে থমাস হোবস বোদিনের মতই সার্বভৌমত্বের একটি ধারণায় পৌঁছান, যেটি অন্য কারণে "পিস অব ওয়েস্টফেলিয়া"য় আইনি কাঠামো লাভ করে। তিনি প্রথমবারের মত সামাজিক চুক্তির একটি আধুনিক সংস্করণ তৈরি করেন, এবং যুক্তি দেখান যে মানুষের মধ্যে পারস্পারিক সহযোগিতা ছাড়া জীবনের কদর্য, পাশবিক ও ইতর গুণগুলোকে কাটিয়ে উঠতে মানূষের অবশ্যই একটি রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আসতে হবে এবং একটি সার্বভৌম শক্তির কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে যা তাদের সামগ্রিক কল্যাণের জন্য কাজ করতে বাধ্য করবে। এই যুক্তিটি সার্বভৌমত্বের প্রথম প্রবর্তকদের আকৃষ্ট করেছিল। হোবস বোদিনের ও ওয়েস্টফেলিয়ান ধারণার বাইরেও সার্বভৌমত্বের সংজ্ঞাকে আরো দৃঢ় করেন এবং বলেন একে অবশ্যই হবে হবেঃ
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
পরমঃ কারণ সার্বভৌমের উপর শর্ত আরোপ করা যাবে কেবল যদি তার বাইরেও কোনো সালিশি শক্তি থাকে যে নির্ধারণ করবে কখন সার্বভৌম এসব শর্ত ভঙ্গ করেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে সার্বভৌমের চূড়ান্ত কর্তৃত্ব থাকবে না।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
অদৃশ্যঃ সার্বভৌম কেবল নিজের এলাকার চূড়ান্ত কর্তাই নয়, সে তার কর্তৃত্ব আর কারো সাথে ভাগ করে না। হোবস একে সত্য বলে ধরে নেন কারণ এছাড়া একাধিক কর্তৃপক্ষের মধ্যে মতবিরোধের নিষ্পত্তি করার কোনো উপায় থাকবে না।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_631554_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
সার্বভৌমত্ব
|
তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জনগণ শাসককে সার্বভৌমত্ব দেয় হোবস এই অনুমান থেকে এই সিদ্ধান্তে আসেন যে শাসক কখনো ব্যর্থ হলে নিজেদের রক্ষা করার ক্ষমতা নতুন একটি সামাজিক চুক্তি করার মাধ্যমে ফিরে পায়।
| 0.5 | 2,649.341449 |
20231101.bn_137545_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
চণ্ডীমঙ্গল মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের মঙ্গলকাব্য ধারার অন্যতম প্রধান কাব্য। এই ধারার অন্য দুই উল্লেখনীয় কাব্য মনসামঙ্গল ও ধর্মমঙ্গল। জনশ্রুতি অনুসারে চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি-কবি মানিক দত্ত। এই কাব্যের জনপ্রিয় কবি মুক্তারাম সেন, হরিরাম, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ মাধব বিশেষ উল্লেখনীয়।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
চণ্ডীমঙ্গল দেবী চণ্ডীর মহিমা গীত। কিন্ত প্রাচীন চণ্ডীমঙ্গলের কবিদের বর্ণনায় অভয়া নামে উল্লিখিত এই দেবী আদিতে পুরাণে বর্ণিত দেবী মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডী ছিলেন না। অবশ্য চণ্ডীমঙ্গল রচনার কয়েক শতাব্দী পূর্বেই তিনি পৌরাণিক চণ্ডীর সঙ্গে মিলে গিয়েছেন। অভয়া মুখ্যত বনদেবী যা ঋগ্বেদের দশম মন্ডলের অরণ্যানী স্তবের সাথে সম্পৃক্ত। চন্ডীমঙ্গলের কালকেতু-আখ্যানে তিনি দ্বিভুজা, তার প্রতীক মঙ্গলঘট, পূজার উপচার মাঙ্গল্য ধানদূর্বা।তিনি পশুমাতারূপে পূজিতা।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
চণ্ডীমঙ্গলের আখ্যানভাগ মূলত পারস্পরিক যোগসূত্রহীন দুটি পৃথক কাহিনীর সমন্বয়। প্রথম কাহিনী, আখেটিকখণ্ড প্রাচীনতর। দ্বিতীয় কাহিনী, বণিকখণ্ড তুলনামূলকভাবে নবীন। এই দুটি কাহিনীই আনুমানিক ১১০০ সালে, লোককথা বা দেবীমাহাত্ম্যকথা যে কোন রূপেই হোক, অজানা ছিল না বলে জানা গেছে। বৃহদ্ধর্মপু্রাণের একটি শ্লোকেও এই দুটি কাহিনীরই ইঙ্গিত রয়েছে।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
আখেটিকখণ্ড বা আক্ষটিখণ্ড ব্যাধ কালকেতু ও তার পত্নী ফুল্লরার প্রতি দেবীর অনুগ্রহের কাহিনী। দেবীর অনুরোধে তার স্বামী শিব তার ভক্ত নীলাম্বরকে অভিশাপ দিয়ে মর্ত্যলোকে পাঠান। নীলাম্বর কালকেতু হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। কালকেতুর যৌবনপ্রাপ্তির পর তার পিতা ধর্মকেতু ফুল্লরার সঙ্গে তার বিবাহ দেন। কালকেতুর পরিবার অতি দরিদ্র কিন্ত সুখী সংসার। এদিকে কালকেতুর শিকারে প্রায় নির্মূলিত কলিঙ্গের বনের পশুদের আবেদনে কাতর হয়ে দেবী স্বর্ণগোধিকা রূপে কালকেতুর শিকারে যাবার পথে প্রকট হলেন। কালকেতুর শিকারে যাবার সময় অমঙ্গলজনক গোধিকা দেখার পর কোন শিকার না পেয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে গোধিকাটিকে ধনুকের ছিলায় বেঁধে ঘরে নিয়ে আসেন। কালকেতু গোধিকাকে ঘরে বেঁধে পত্নীর উদ্দেশ্যে হাটে রওনা হন। হাটে ফুল্লরার সঙ্গে দেখা হলে তাকে গোধিকার ছাল ছাড়িয়ে শিক পোড়া করতে নির্দেশ দেন।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
ফুল্লরা ঘরে ফিরলে, দেবী এক সুন্দরী যুবতীর রূপে ফুল্লরাকে দেখা দিলেন। ফুল্লরার প্রশ্নের উত্তরে দেবী জানালেন ফুল্লরার স্বামীই তাকে এখানে এনেছেন এবং তিনি এই গৃহেই কিছুদিন বসবাস করতে চান।
| 1 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
দেবীকে তাড়াতে ফুল্লরা নিজের বারমাসের দুঃখকাহিনী বিবৃত করলেন, তবু দেবী অটল। শেষ পর্যন্ত ফুল্লরা ছুটলেন হাটে, স্বামীর সন্ধানে। উভয়ে গৃহে ফেরার পর দেবীর অনুগ্রহে কালকেতু ধনী হয়ে পশু শিকার ত্যাগ করলেন। বনের পশুরাও নিশ্চিন্ত হল। দেবীর আশীর্বাদে ধনলাভ করে কালকেতু বন কেটে গুজরাত নগর পত্তন করলেন। গুজরাত নগরে নবাগতদের মধ্যে ছিল এক প্রতারক, ভাঁড়ু দত্ত। প্রথমে কালকেতু তাকে বিশ্বাস করলেও, প্রজাদের প্রতি অত্যাচার করায় তাকে তাড়িয়ে দেন। ভাঁড়ু দত্ত কলিঙ্গের রাজার কাছে গিয়ে তাকে কালকেতুর বিরুদ্ধে প্ররোচিত করে। কলিঙ্গের সেনাপতি গুজরাত আক্রমণ করে কালকেতুকে বন্দী করেন। কিন্তু দেবীর কৃপায় কালকেতু শীঘ্রই মুক্ত হন। কাল পূর্ণ হলে কালকেতু ও ফুল্লরা স্বর্গে ফিরে যান।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
বণিকখণ্ডের সূচনায় শিবভক্ত বণিক ধনপতি দেবী পূজায় অস্বীকার করেন। ইন্দ্রের সভার নর্তকী রত্নমালা শাপগ্রস্ত হয়ে ধনপতির প্রথম পত্নী লহনার খুড়তুত বোন খুল্লনারূপে জন্ম নেন। ধনপতি খুল্লনার সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিবাহের অচিরেই বিদেশযাত্রায় রওনা হলে, প্রথম পত্নী লহনা তার দাসী দুর্বলার কুপরামর্শে খুল্লনাকে প্রতিদিন ছাগল চড়াতে যেতে বাধ্য করেন। খুল্লনার অষ্টমঙ্গলার পূজায় দেবী সন্তুষ্ট হয়ে তাকে সমস্ত বিপত্তি থেকে রক্ষা করেন। ধনপতি পুনরায় সিংহলের উদ্দেশে বাণিজ্যযাত্রায় রওনা হন। দেবী ধনপতিকে লাঞ্ছনার মনসায় সিংহলের অনতিদূরে কালিদহে তাকে হস্তীনিধনরত কমলেকামিনী রূপদর্শন করান। কিন্তু দেবীর মায়ায় অন্য কোন নাবিক এই দৃশ্য দেখতে পায় না। সিংহলের রাজার কাছে ধনপতি কমলেকামিনীর বর্ণনা করলে, রাজা বিশ্বাস করেন না। ধনপতি রাজাকে কমলেকামিনী দর্শন করাতে ব্যর্থ হয়ে কারারুদ্ধ হন। পিতার সন্ধানে পুত্র শ্রীপতি(শ্রীমন্ত) সিংহলের উদ্দেশে যাত্রা করেন। দেবীর মায়ায় তিনিও কমলেকামিনী রূপদর্শন করেন এবং সিংহলের রাজার কাছে বর্ণনা করে একই রকম বিপদে পড়েন। রাজা তাকে প্রাণদন্ড দেন। কিন্তু মশানে দেবীর সৈন্যের কাছে পরাস্ত হয়ে রাজা শ্রীপতিকে মুক্তি দিয়ে কন্যা সুশীলার সঙ্গে তার বিবাহ দেন। পুত্র শ্রীপতির প্রয়াসে সিংহলের কারাগার থেকে উদ্ধার পেয়ে ধনপতিও দেবীর মহিমা স্বীকার করতে বাধ্য হন।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
কবির আত্মজীবনী থেকে জানতে পারি মোটামুটি ভাবে ১৫৯৪-১৬০৩ খ্রিঃ-এর মধ্যে তার কাব্য রচিত হয়। মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গলের অধিকাংশ ভনিতায় অভয়ামঙ্গল নামে কাব্যটির উল্লেখ পাওয়া যায়। গ্রন্থের ছত্রসংখ্যা প্রায় বিশ হাজার। মুকুন্দের গ্রন্থের এই গ্রন্থের তিনটি খণ্ডঃ দেবখণ্ড, আখেটিকখণ্ড ও বণিকখণ্ড। গ্রন্থটিতে মুকুন্দের "কবিত্বের বিবরণ" অর্থাত আত্মকথা অংশটির দুটি পৃথক রূপ বিভিন্ন পুঁথিতে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_137545_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%B2
|
চণ্ডীমঙ্গল
|
যদি এমন কোন গ্রন্থের নাম করতে হয় যাতে আধুনিক কালের, উপন্যাসের,রস কিছু পরিমাণে মেলে যেমন- নিপুণ পর্যবেক্ষণ, সহৃদয়তা, জীবনে আস্থা, ব্যাপক অভিজ্ঞতা সবই এতে যথোচিত পরিমাণে বর্তমান। মুকুন্দরাম শুদ্ধাচারী বামুন-পণ্ডিতঘরের ছেলে, আজন্ম দেববিগ্রহ সেবক। কিন্তু তার সহানুভূতি থেকে কেউই বঞ্চিত হয়নি - না বনের তুচ্ছতম পশু না জনপদের দুর্গততম মানুষ।সংস্কৃত অলঙ্কার প্রয়োগের পাশাপাশি লোক-ব্যবহার, ছেলেভোলানো, ছেলেখেলা, মেয়েলি ক্রিয়াকাণ্ড, ঘরকন্নার ব্যবস্থা, রান্নাবাড়া ইত্যাদি অনপেক্ষিত সামাজিক ও সাংসারিক ব্যাপারেও বিস্ময়কর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন।
| 0.5 | 2,644.774199 |
20231101.bn_34604_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
একাদশ শতাব্দীতে আবু রাইহান আল-বিরুনি আকাশগঙ্গা ছায়াপথ বিপুল সংখ্যক ভগ্নাংশের সমন্বয়ে গঠিত বলে ব্যাখ্যা করেন। এর ভগ্নাংশগুলোর নীহারিকময় তারার মত ধর্ম রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। ১০১৯ সালের এক চন্দ্র গ্রহণের সময় তিনি বিভিন্ন তারার অক্ষাংশও নির্ণয় করেছিলেন।
| 0.5 | 2,625.611632 |
20231101.bn_34604_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
তারাকে স্বর্গীয় অপরিবর্তনীয় বস্তুরূপে কল্পনা করলেও চৈনিক জ্যোতির্বিদরা বুঝতে পেরেছিলেন, নতুন তারার উদ্ভব হতে পারে। টাইকো ব্রাহের মত আদি ইউরোপীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা রাতের আকাশে নতুন তারার উদ্ভব দেখতে পান। এ থেকে তারা প্রস্তাব করেন, স্বর্গ অপরিবর্তনীয় নয়। ১৫৮৪ সালে জর্দানো ব্রুনো বলেন, তারাগুলো মূলত অন্যান্য সূর্য যাদের পৃথিবীর মত বা একটু অন্যরকম গ্রহও থাকতে পারে।
| 0.5 | 2,625.611632 |
20231101.bn_34604_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
গ্রহগুলো যার যার সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এই ধারণাটি এর আগে গ্রিক বিজ্ঞানী দিমোক্রিতুস এবং এপিকিউরাস-ও ব্যক্ত করেছিলেন। এর পরের শতাব্দী জুড়ে তারাগুলোকে অনেক দূরের সূর্য হিসেবে কল্পনা করার বিষয়টি বিজ্ঞানীদের মধ্যে জনপ্রিয় হতে থাকে। তারাগুলো কেন সৌর জগৎকে মহাকর্ষীয় টানের মাধ্যমে প্রভাবিত করে না তা ব্যাখ্যা করার জন্য আইজাক নিউটন বলেন, তারা আসলে মহাবিশ্বে সমানভাবে বন্টিত। ধর্মতাত্ত্বিক রিচার্ড বেন্টলি সমরূপতার এই ধারণাটি প্রথম উল্লেখ করেছিলেন।
| 0.5 | 2,625.611632 |
20231101.bn_34604_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী জেমিনিয়ানো মোন্তানারি ১৬৬৭ সালে আলগল নামক তারার জ্যোতির পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করেন। এডমন্ড হ্যালি সর্বপ্রথম আমাদের কাছাকাছি অবস্থিত এক জোড়া স্থির তারার সঠিক গতি পরিমাপ করে তা প্রকাশ করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি দেখান প্রাচীন গ্রিক জ্যোতির্বিজ্ঞানী টলেমি এবং হিপ্পার্কুসের সময়ে এটি যে অবস্থানে ছিল, এখন সেখানে নেই। পৃথিবী থেকে একটি তারার দূরত্ব প্রথম সঠিকভাবে পরিমাপ করেন ফ্রিডরিক বেসেল, ১৮৩৮ সালে। লম্বন কৌশল ব্যবহার করে তিনি এই দূরত্ব পরিমাপ করেছিলেন। তিনি পৃথিবী থেকে ৬১ সিগনি নামক তারাটির দূরত্ব ১১.৪ আলোকবর্ষ নির্ণয় করেছিলেন। লম্বন পরিমাপের মাধ্যমেই বোঝা গিয়েছিল স্বর্গীয় স্থির তারাগুলো আসলে একে অপর থেকে কতো দূরে দূরে অবস্থান করছে।
| 0.5 | 2,625.611632 |
20231101.bn_34604_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
উইলিয়াম হার্শেল প্রথম জ্যোতির্বিজ্ঞানী যিনি আকাশে তারার বণ্টনের সঠিক তাৎপর্য উদ্ধারে ব্রতী হন। ১৭৮০'র দশকে তিনি ৬০০টি ভিন্ন ভিন্ন দিকে এক বিশেষ পরিমাপ সম্পন্ন করেন। প্রতিটি দৃষ্টিরেখায় অবস্থিত তারার সংখ্যা পরিমাপ করে ফলাফলগুলো একত্রিত করেন। এ থেকে তিনি বের করেন, আকাশের একটি বিশেষ দিকে তারার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আর এই দিকটি হলে আকাশগঙ্গার কেন্দ্রের দিক। তার আবিষ্কার থেকে তিনি এও মন্তব্য করেন যে, কিছু কিছু তারা যে কেবল এক দৃষ্টিরেখায় আছে তা-ই নয়, ভৌতভাবে একে অন্যের সাথে সম্পর্কিতও থাকতে পারে। এ কারণেই যুগল তারা ব্যবস্থার সৃষ্টি হয়।
| 1 | 2,625.611632 |
20231101.bn_34604_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
|
তারা
|
নাক্ষত্রিক বর্ণালিবিক্ষণ বিজ্ঞানের উন্নয়ন ঘটান জোসেফ ফন ফ্রাউনহফার এবং অ্যাঞ্জেলো সেচি তারাসমূহের বর্ণালীর তুলনা করে তারা তাদের শক্তি এবং তাদের বর্ণালীতে উপস্থিত বিশোষণ রেখার সংখ্যায় পার্থক্য দেখতে পান। বিশোষণ রেখা বলতে নাক্ষত্রিক বর্ণালিতে উপস্থিত এমন সব কালো রেখাকে বোঝায়, তারাটির পরিবেশে আলোর নির্দিষ্ট কিছু কম্পাঙ্কের শোষণের কারণে যার সৃষ্টি হয়। ১৮৬৫ সালে Secchi তারাগুলোকে বর্ণালী ধরনে বিভক্ত করা শুরু করেন। অবশ্য নাক্ষত্রিক শ্রেণীবিভাগের আধুনিক সংস্করণটির উন্নয়ন ঘটিয়েছিলেন অ্যানি জে ক্যানন, বিংশ শতাব্দীতে।
| 0.5 | 2,625.611632 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.