_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_10627_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
একদিন পদ্মাবতী মানসসরোবরে সখীদের সঙ্গে নিয়ে স্নান করতে গেলে শুকপাখি এক সুযোগে বনে উড়ে গেল। চিন্তাশীল শুক সেই বনে এক ব্যাধের হাতে ধরা পড়ল। ব্যাধ শুককে সিংহলের হাটে নিয়ে বিক্রি করতে এলে চিতোরের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আসা ব্রাহ্মণ শুকপক্ষীর জ্ঞান এবং পাণ্ডিত্যের কথা শুনে শুককে ক্রয় করে চিতোর দেশে এলেন। শুকের প্রশংসা শুনে চিতোরের রাজা রত্নসেন লাখ টাকা দিয়ে হীরামন ক্রয় করলেন। এদিকে রানী নাগমতী শুকের কাছে পদ্মিনী রমণীগণের রূপের বর্ণনা শুনে ভাবলেন, যদি এখানে এ-পাখি থাকে তাহলে একদিন না একদিন রাজা এসব শুনবেন এবং তাঁকে ছেড়ে পদ্মাবতীর জন্য গৃহত্যাগ করবেন। তিনি তাই ধাত্রীকে ডেকে শুককে হত্যা করতে আদেশ দিলেন। ধাত্রী পরিণামের কথা চিন্তা করে শুককে লুকিয়ে রাখল। রাজা ফিরে এসে শুককে না দেখে অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলে শুককে অন্তরাল থেকে তাঁর সামনে আনা হলো। শুক সমস্ত বৃত্তান্ত শোনাল। রাজা পদ্মাবতীর রূপের দীর্ঘ বর্ণনা শুনে উৎকণ্ঠিত হলেন। ব্যাকুল হলেন, তাঁর হৃদয়ে এমন প্রবল অভিলাষ জাগল যে, তিনি হীরামনকে সঙ্গে নিয়ে সিংহল যাত্রা করলেন। নানা দুর্গম পথ অতিক্রম করে তাঁরা অবশেষে সিংহল দেশে মহাদেবের মন্দিরে উপস্থিত হলেন। জপতপ করার জন্য এবং পদ্মাবতীর ধ্যান করবার জন্য। হীরামন পদ্মাবতীর সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সময় রত্নসেনকে বলে গেল, বসন্ত পঞ্চমীর দিনে সে পদ্মাবতীর দর্শন পাবে এবং তাঁর আশা পূর্ণ হবে।
| 1 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
অনেকদিন পর হীরামনকে পেয়ে পদ্মাবতী আনন্দে আকুল হলেন। হীরামন রত্নসেনের রূপ, কুল, শৌর্য ও ঐশ্বর্য বর্ণনা করল এবং বলল, রত্নসেনই সবদিক থেকে তাঁর যোগ্য পুরুষ। পদ্মাবতী রত্নসেনের ত্যাগ ও প্রেমের কথা শুনে সিদ্ধান্ত নিলেন, বসন্ত পঞ্চমীর দিন পূজা উপলক্ষ করে রত্নসেনকে দেখতে যাবেন ও তাঁকে জয়মাল্য দেবেন। বসন্ত পঞ্চমীর দিন পদ্মাবতী সখীদের নিয়ে মণ্ডপে ঘুরতে ঘুরতে যেদিকে রত্নসেন ছিলেন সেদিকেও এলেন। পদ্মাবতীর সঙ্গে রত্নসেনের সাক্ষাৎ হলো। পদ্মাবতী রত্নসেনকে দেখে বুঝলেন, শুক যে-কথা বলেছে তার কোথাও ত্রুটি নেই। পদ্মাবতী ও রত্নসেনের প্রণয়-সংবাদ পেয়ে পদ্মাবতীর বাবা রাজা গন্ধর্ব্যসেন ক্রুদ্ধ হলেন। রত্নসেনের বিরুদ্ধে তিনি যুদ্ধ ঘোষণা করলেন। এ সময় মহাদেবের আগমন এবং তার মধ্যস্থতায় অনেক আড়ম্বরের মধ্যে রত্নসেনের সঙ্গে পদ্মাবতীর বিয়ে হলো।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
এদিকে চিতোর বিরহিণী নাগমতী রাজার কথা ভেবে ভেবে এক বর্ষ কাটালেন। তাঁর বিলাপ শুনে পশুপাখি বিহ্বল হলো। একদিন অর্ধেক রাত্রে একটি পাখি নাগমতীকে তাঁর দুঃখের কারণ জিজ্ঞেস করলে নাগমতী তাঁকে রাজার কাছে পাঠিয়ে দিলেন। পাখির কাছে নাগমতীর দুঃখের কথা এবং চিতোরের হীন দশার কথা শুনে রত্নসেনের মনে দেশের কথা উদয় হলো। তিনি চিতোরের উদ্দেশে যাত্রা করলেন। যাত্রার প্রাক্কালে সমুদ্র রাজাকে অমূল্য রত্ন দিলো। এসব অমূল্য রত্ন নিয়ে রত্নসেন ও পদ্মাবতী চিতোরে উপস্থিত হলেন। নাগমতী ও পদ্মাবতী দুই রানীকে নিয়ে রাজা সুখে সময় নির্বাহ করতে লাগলেন। চিতোরের রাজসভায় যক্ষিণী সিদ্ধপণ্ডিত রাঘবচেতন দ্বিতীয়া নিয়ে অন্য পণ্ডিতদের সঙ্গে বিতর্কে লিপ্ত হলেন। মিথ্যা এবং সত্যের পরীক্ষায় রাঘবের অপকৌশল ধরা পড়লে রাজা রত্নসেন তাঁকে নির্বাসনদণ্ড দিলেন। রাঘবচেতন প্রতিশোধস্পৃহায় দুরভিসন্ধি করে পদ্মাবতীর কঙ্কণ নিয়ে দিল্লিতে পৌঁছলেন। বাদশাহ আলাউদ্দীন পদ্মাবতীর রূপের বর্ণনা শুনে ব্রাহ্মণকে অনেক আপ্যায়নের সঙ্গে রাজদরবারে স্থান দিলেন এবং রাজা রত্নসেনের কাছে পত্র দিলেন – ‘আমাকে পদ্মাবতী দাও, তার বিনিময়ে যত রাজ্য চাও দেব।’ পত্র পেয়ে রাজা রত্নসেন অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হলেন এবং যুদ্ধের আহ্বান জানালেন। শুরু হলো রাজা-বাদশাহ যুদ্ধ। আলাউদ্দীন চিতোরগড় আক্রমণ করলেন। আট বছর পর্যন্ত তিনি চিতোর বেষ্টন করে রইলেন, কিন্তু অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারলেন না। এ সময় দিল্লি থেকে সমাচার এলো আবার তাঁর রাজ্য আক্রমণ করেছে। বাদশাহ তখন গড়ে প্রবেশ অসাধ্য জেনে কপটতা করলেন। তিনি রত্নসেনের কাছে সন্ধির প্রস্তাব করলেন – ‘পদ্মাবতীর প্রয়োজন নেই, সমুদ্র থেকে তুমি যে পাঁচ অমূল্য বস্তু পেয়েছ, তা আমাকে দাও।’
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
রাজা স্বীকার করলেন এবং বাদশাহকে চিতোরগড়ের ভেতরে আমন্ত্রণ করলেন। কিছুদিন পর্যন্ত বাদশাহের আতিথ্য চলল। একদিন চলতে চলতে বাদশাহ পদ্মাবতীর মহলে এলেন। বাদশাহ পদ্মাবতীর মহলের সামনে এক স্থানে বসে রাজার সঙ্গে শতরঞ্জ খেলতে লাগলেন। সামনে এক দর্পণ রাখলেন, যদি পদ্মাবতী দাঁড়ান তবে দর্পণে তাঁর প্রতিবিম্ব দেখতে পাবেন।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_10627_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80
|
পদ্মাবতী
|
অবশেষে বাদশাহ বিদায় নিলেন। রাজা বিদায় দেবার জন্যে তাঁর সঙ্গে সঙ্গে চললেন। গড়ের এক সিংহদ্বারে বাদশাহ রাজাকে এক উপঢৌকন দিলেন। সর্বশেষ সিংহদ্বার অতিক্রম করার সময় রাঘবের ইঙ্গিতে বাদশাহ রত্নসেনকে বন্দি করে দিল্লিতে নিয়ে এক ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠে বন্দি করে রাখলেন। পদ্মাবতী গোরা এবং বাদলের গৃহে গিয়ে তাদের অনুরোধ করলেন রাজাকে মুক্ত করে আনতে। আলাউদ্দীন যেমন প্রতারণা করে রতœসেনকে বন্দি করেছিলেন, তারাও তেমনি অপকৌশলের সাহায্যে রাজাকে মুক্ত করবে সিদ্ধান্ত করল। ষোলোশো পাল্কির মধ্যে ষোলোশো সশস্ত্র রাজপুত যোদ্ধাকে রাখল এবং সর্বোত্তম পাল্কির মধ্যে বসাল একজন লোহারুকে। ঘোষিত হলো সর্বত্র যে, রানী পদ্মাবতী ষোলোশো দাসী সঙ্গে নিয়ে রাজার সঙ্গে সাক্ষাৎকারের জন্য দিল্লি যাচ্ছেন। দিল্লিতে বাদশাহের কর্মচারীদের ঘুষ দিয়ে বশীভূত করা হলো। কেউ পাল্কি অনুসন্ধান করল না। বাদশাহের কাছে খবর গেল যে, পদ্মাবতী এসেছেন এবং অনুরোধ জানিয়েছেন যে, রাজার সঙ্গে প্রথমে সাক্ষাৎ করে চিতোরের রাজভাণ্ডারের চাবি তাঁকে অর্পণ করতে চান। তারপর মহলে যাবেন। বাদশাহ অনুমতি দিলেন। রত্নসেনের বন্দিশালায় সুসজ্জিত পাল্কি পৌঁছল। পাল্কির ভেতর থেকে লোহারু বেরিয়ে এসে রাজার বন্ধন খুলল। রাজা সশস্ত্র হয়ে নিকটে প্রস্তুত একটি ঘোড়ায় আরোহণ করলেন। এদিকে পাল্কি থেকে ষোলোশো সশস্ত্র রাজপুত বেরিয়ে এলো। গোরা এবং বাদল রাজাকে নিয়ে চিতোর যাত্রা করল। আলাউদ্দীন এদের পশ্চাদ্ধাবন করলেন, গোরা তখন এক হাজার সৈন্য নিয়ে বাদশাহকে বাধা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হলো। প্রচণ্ড যুদ্ধে গোরা সরজার হাতে নিহত হলো। ইতোমধ্যে রত্নসেন চিতোর পৌঁছলেন। চিতোরে পৌঁছেই রাজা পদ্মাবতীর কাছে দেবপালের ধৃষ্টতার কথা শুনলেন। সকালেই তিনি কুম্ভলনের অভিমুখে যাত্রা করলেন। রত্নসেন এবং দেবপালের মধ্যে দ্বৈরথ যুদ্ধ হলো। দেবপাল নিহত হলেন। রত্নসেন আহত অবস্থায় চিতোরে ফিরে এলেন এবং অল্পদিন পরেই প্রাণত্যাগ করলেন। প্রথা অনুযায়ী পদ্মাবতী ও নাগমতী রত্নসেনের চিতায় আরোহণ করতে গেলেন। তারপর জীবনবাস্তবতা ব্যাখ্যানের মধ্য দিয়ে কাহিনির পরিসমাপ্তি ঘটে।
| 0.5 | 2,893.475945 |
20231101.bn_354667_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
পুরুষের জন্য টেস্টোস্টেরন প্রজনন অঙ্গ যেমন শুক্রাশয় (Testis) বর্ধনের পাশাপাশি গৌণ বৈশিষ্ট্য যেমন মাংসপেশি,শরীরের লোম বৃদ্ধি করে।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
টেস্টোস্টেরন নামটি মূলত টেস্টিস বা শুক্রাশয় ও স্টেরন বা স্টেরয়েড কিটোন নামক দুটি শব্দের সন্ধির মাধ্যমে নামকরণ করা হয়েছে। সুতরাং টেস্টোস্টেরন শব্দের অর্থ হলো শুক্রাশয় নিসৃত কিটোনবিশিষ্ট স্টেরয়েড হরমোন।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
সাধারণত এন্ড্রোজেন প্রোটিন সংশ্লেষণ করে এবং এন্ড্রোজেন রিসেপ্টর সংবলিত টিস্যুর বৃদ্ধি সাধন করে।টেস্টোস্টেরনের প্রভাবকে লিঙ্গিক(virilizing) এবং অ্যানাবলিক (Anabolic) এই দু ভাগে ভাগ করা যায়।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
মাংসপেশি বৃদ্ধি,হাড়ের ঘনত্ব(density)বৃদ্ধি,হাড়ের পূর্ণতা প্রাপ্তিতে উদ্দীপনা করা - এসব অ্যানাবলিক কাজ।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
যৌন অঙ্গের পূর্ণতা প্রদান করা,বিশেষ করে ফিটাসের শিশ্ন এবং শুক্রথলি তৈরি এবং জন্মের পরে (বয়ঃসন্ধিকালে) কণ্ঠস্বর গাঢ় হওয়া,দাড়ি এবং বগলের চুল বৃদ্ধি - এসব এন্ড্রোজেনিক কাজ।এসবের অনেক কিছুই পুরুষের সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য।
| 1 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
প্রাপ্তবয়স্ক নারীর এন্ড্রোজেনের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি হলে বয়ঃসন্ধিকালিন প্রভাব দেখা যায়। ছেলেদের এই প্রভাব সচরাচর একটু দেরিতে হয় কিন্তু মেয়েদের রক্তে মুক্ত টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ অনেক দিন থেকে বেশি মাত্রায় থাকলে এমনটি দেখা যায়।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
টেস্টোস্টেরনের প্রভাব বয়স্ক নারীর তুলনায় বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে আরো পরিষ্কারভাবে প্রমাণযোগ্য , কিন্তু উভয়ের জন্যই দরকারি। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা প্রাপ্তবয়স্ক জীবনের পরে হ্রাস পাওয়ায় এইসবের কিছু প্রভাব প্রত্যাখ্যান করা হতে পারে।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
টেস্টোস্টেরন মেগাক্যারিওসাইট ও অণুচক্রিকার থ্রম্বোক্সেন A2 রিসেপ্টরের উপর কাজ করে অণুচক্রিকা একত্রীতকরণে ভূমিকা রাখে।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_354667_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A8
|
টেস্টোস্টেরন
|
টেস্টোস্টেরনের অধিক মাত্রা একই ব্যক্তির যৌন ক্রিয়ার সময়সীমার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত, কিন্তু বিভিন্ন ব্যক্তিদের মধ্যে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কম যৌন সক্রিয় ব্যক্তিদের জন্য বেশি । একাধিক ব্যক্তিদের সাথে যৌন ক্রিয়ায় লিপ্ত ব্যক্তি পরের দিন সকালে টেস্টোস্টেরনের অধিক মাত্রা অনুভব করে থাকেন।
| 0.5 | 2,869.352754 |
20231101.bn_58537_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
এই অঞ্চলটিকে বোঝাতে আরো কিছু ধারণা প্রচলিত আছে। এর মধ্যে রয়েছে বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা (মেনা), এটি মাগরেব ও সুদানকেও অন্তর্ভুক্ত করে (যা মধ্যপ্রাচ্যের অংশ নয়) অথবা এমন "বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য", এর মধ্যে পূর্ব আফ্রিকা, মৌরিতানিয়া, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানেরও কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং কখনও কখনও মধ্য এশিয়া এবং দক্ষিণ ককেশাসও এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
"মধ্যপ্রাচ্য" শব্দটি ১৮৫০- এর দশকে ব্রিটিশ ইন্ডিয়া অফিস থেকে উদ্ভূত হতে পারে। তবে মার্কিন নৌ কৌশলবিদ আলফ্রেড থায়ের মাহান ১৯০২ সালে "আরব ও ভারতের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে" বোঝাতে এই শব্দটি ব্যবহার করার পর আরো ব্যাপকভাবে পরিচিত হয়ে ওঠে। এই সময়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ও রুশ সাম্রাজ্যের মাঝে মধ্য এশিয়ায় প্রভাব বিস্তারের লক্ষ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছিল। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা পরবর্তীতে গ্রেট গেম নামে পরিচিত হয়। আলফ্রেড মাহান কেবল এই অঞ্চলের কৌশলগত গুরুত্বই উপলব্ধি করেননি; বরং তিনি এর কেন্দ্র পারস্য উপসাগরের গুরুত্বও উপলব্ধি করেন। তিনি পারস্য উপসাগর-বর্তী অঞ্চলটিকে মধ্যপ্রাচ্য হিসাবে চিহ্নিত করেন এবং তিনি বলেন যে, মিশরের সুয়েজ খালের পরে রুশদের ব্রিটিশ ভারতের দিকে অগ্রসর হওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য এটি ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রণের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পথ। ১৯০২ সালের সেপ্টেম্বরে ব্রিটিশ সংবাদপত্র ন্যাশনাল রিভিউতে প্রকাশিত "পারস্য উপসাগর ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক" প্রবন্ধে তিনি প্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। তিনি বলেন,মধ্যপ্রাচ্য, যদি আমি এমন একটি শব্দ গ্রহণ করি, যা আমি দেখিনি, তাহলে কোনো দিন তার মাল্টা এবং সেইসাথে তার জিব্রাল্টার প্রয়োজন হবে। নৌবাহিনীর গতিশীলতার গুণ রয়েছে, যা সাময়িক অনুপস্থিতির সুবিধা বহন করে; কিন্তু অপারেশনের প্রতিটি দৃশ্যে এটিকে রিফিট, সরবরাহের ঘাঁটি খুঁজে বের করতে হবে এবং দুর্যোগের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার ভিত্তি স্থাপন করতে হবে। ব্রিটিশ নৌবাহিনীর এডেন, ভারত এবং পারস্য উপসাগরে সুযোগ সৃষ্টি হলে শক্তিতে মনোনিবেশ করার সুবিধা থাকা উচিত"।মাহানের নিবন্ধটি দ্য টাইমসে পুনর্মুদ্রিত হয়েছিল এবং অক্টোবরে স্যার ইগনাটিয়াস ভ্যালেন্টাইন চিরোলের লেখা "দ্য মিডল ইস্টার্ন কোয়েশ্চেন" শিরোনামে একটি ২০-নিবন্ধসম্পন্ন সিরিজে নিবন্ধটিকে অনুসরণ করা হয়েছিল। এই সিরিজ চলাকালীন স্যার ইগনাশিয়াস মধ্যপ্রাচ্যের সংজ্ঞা সম্প্রসারিত করেন এবং এতে তিনি বলেন যে, মধ্যপ্রাচ্য এশিয়ার সেই অঞ্চলগুলো যেগুলো ভারতের সীমানা পর্যন্ত বিস্তৃত হয় বা ভারতে যাওয়ার পথ নির্দেশ করে।" ১৯০৩ সালে সিরিজটি শেষ হওয়ার পর দ্য টাইমস শব্দটির পরবর্তী ব্যবহার থেকে উদ্ধৃতি চিহ্ন সরিয়ে দেয়।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত তুরস্ক ও ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলকে কেন্দ্র করে অবস্থিত এলাকাগুলোকে "নিকট প্রাচ্য" হিসাবে উল্লেখ করার প্রথা ছিল এবং "দূরপ্রাচ্য" বলতে তখন চীন ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকা বোঝানো হতো। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য বলতে তখন কেবল মেসোপটেমিয়া থেকে বার্মা পর্যন্ত অঞ্চলকে বোঝানো হত অর্থাৎ নিকট প্রাচ্য ও দূর প্রাচ্যের মধ্যবর্তী অঞ্চল। ১৯৩০ এর দশকের শেষের দিকে ব্রিটিশরা এ অঞ্চলে তাদের সামরিক বাহিনীর জন্য কায়রোভিত্তিক একটি মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে "মধ্যপ্রাচ্য" শব্দটি ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিস্তৃত ব্যবহার লাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় শব্দটির অন্যান্য ব্যবহারের মতোই ১৯৪৬ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
যদিও "দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া" বা "সোয়াসিয়া"-র মতো অ-ইউরোপকেন্দ্রিক শব্দগুলো খুব কমই ব্যবহৃত হয়; তবে এর সংজ্ঞায় আফ্রিকীয় দেশ মিশরের অন্তর্ভুক্তি এই জাতীয় পদগুলো ব্যবহারের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
'মধ্য' শব্দটির সংজ্ঞা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে বলকান এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যকে বোঝাতে ইংরেজিতে "নিকট প্রাচ্য" ব্যবহার করা হতো এবং তখন "মধ্যপ্রাচ্য" বলতে ককেশাস, পারস্য ও আরব ভূমি এবং কখনো কখনো আফগানিস্তান, ভারত ও অন্যান্য অঞ্চলকে উল্লেখ করা হতো। এর বিপরীতে "দূরপ্রাচ্য" পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোকে নির্দেশ করে ব্যবহৃত হতো। (যেমন: চীন, জাপান ও কোরিয়া)।
| 1 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
১৯১৮ সালে উসমানি সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে "নিকট প্রাচ্য" শব্দটি ইংরেজিতে সাধারণ ব্যবহারের বাইরে চলে যায় এবং তখন 'মধ্যপ্রাচ্য' শব্দটি মুসলিম বিশ্বের পুনরায় উদীয়মান দেশগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যাহোক, "নিকট প্রাচ্য" ব্যবহারটি প্রত্নতত্ত্ব ও প্রাচীন ইতিহাসসহ বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক শাখা কর্তৃক ধরে রাখা হয় এবং এটি "মধ্যপ্রাচ্য" শব্দটির অনুরূপ একটি অঞ্চল বর্ণনা করে। (প্রাচীন নিকট প্রাচ্য দেখুন)
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার কর্তৃক "মধ্যপ্রাচ্য" শব্দটির প্রথম আনুষ্ঠানিক ব্যবহার হয় ১৯৫৭ সালের আইজেন হাওয়ার মতবাদে, যা সুয়েজ সংকটের সাথে সম্পর্কিত ছিল। মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট জনফস্টার ডুলেস মধ্যপ্রাচ্যকে "পশ্চিমে লিবিয়া, পূর্বে পাকিস্তান, উত্তরে সিরিয়া ও ইরাক এবং দক্ষিণে আরব উপদ্বীপ এবং সুদান ও ইথিওপিয়াসহ সংজ্ঞায়িত করেছেন।" ১৯৫৮ সালে স্টেট ডিপার্টমেন্ট ব্যাখ্যা করে যে, "নিকট প্রাচ্য" ও "মধ্যপ্রাচ্য" শব্দগুলো বিনিময়যোগ্য এবং এই অঞ্চলটিতে কেবল মিশর, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, লেবানন, জর্ডান, ইরাক, সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইন এবং কাতার অন্তর্ভুক্ত আছে।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
"মধ্যপ্রাচ্য" শব্দটিকে সাংবাদিক লুয়ে খরাইশ এবং ইতিহাসবিদ হাসান হানাফী ইউরোপকেন্দ্রিক সেইসাথে উপনিবেশবাদী শব্দ বলেও সমালোচনা করেছেন। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস স্টাইলবুক মতে, পূর্বে নিকট প্রাচ্য শব্দটি দূরতর পশ্চিম দেশগুলোকে নির্দেশ করত এবং মধ্যপ্রাচ্য পূর্বের দেশগুলোকে উল্লেখ করত; তবে এখন তারা সমার্থক। এটি নির্দেশ করে যে,মধ্যপ্রাচ্য ব্যবহার করুন, যদি না নিকট প্রাচ্য একটি গল্পে একটি উৎস দ্বারা ব্যবহার করা হয়। (ইংরেজির ক্ষেত্রে) Mideast (মিড ইস্ট) গ্রহণযোগ্য, তবে Middle East (মিডল ইস্ট) পছন্দের।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_58537_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
মধ্যপ্রাচ্য
|
অন্যান্য ইউরোপীয় ভাষায় নিকট প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো শব্দের ব্যবহার রয়েছে। কিন্তু যেহেতু এটি একটি আপেক্ষিক বর্ণনা, তাই এদের অর্থগুলো দেশের উপর নির্ভর করে এবং সাধারণত ইংরেজি পদ থেকে ভিন্ন হয়। জার্মান ভাষায় Naher Osten (অর্থ: প্রাচ্যের নিকটবর্তী) শব্দটি এখনো প্রচলিত রয়েছে (আজকাল মিটলার ওস্টেন শব্দটি ইংরেজি উৎস থেকে অনূদিত প্রেস টেক্সটগুলোতে আরো বেশি সাধারণ হয়ে গিয়েছে, যদিও এর একটি স্বতন্ত্র অর্থ রয়েছে) এবং রুশ ভাষায় Ближний Восток বা Blizhniy Vostok; বুলগেরীয় ভাষায় Близкия Изток, পোলীয় ভাষায় Bliski Wschód; ক্রোয়েশীয় ভাষায় Bliski istok (যার অর্থ নিয়ার ইস্ট ) এই অঞ্চলের জন্য একমাত্র উপযুক্ত শব্দ হিসেবে রয়ে গেছে। তবে কয়েকটি ভাষায় "মধ্যপ্রাচ্য" শব্দের সমতুল্য শব্দ রয়েছে। যেমন: ফরাসি ভাষায় ময়েন-ওরিয়েন্ট, সুইডীয় ভাষায় মেলানোস্টার্ন, স্পেনীয় ভাষায় ওরিয়েন্ট মেডিও বা মেডিও ওরিয়েন্ট, এবং ইতালীয় ভাষায় মেডিও ওরিয়েন্ট।
| 0.5 | 2,860.829383 |
20231101.bn_7525_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
৩. যকৃৎ : লিভার জনিত যে কোনো রকম সমস্যার অব্যর্থ ওষুধ এই কালমেঘ পাতা। এটি লিভার টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অতিরিক্ত মদ্যপান, বা অতিরিক্ত কড়া ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলে আমাদের লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কালোমেঘ পাতা এর নিরাময়ক হিসেবে কাজ করে। এছাড়া আজকাল আমাদের খাদ্যাভাস বা ফল ও সবজিতে ব্যবহৃত পেস্টিসাইড আমাদের লিভারকে খারাপ করে দেয়। কালোমেঘের নিয়মিত সেবন এই সমস্যার সবথেকে ভালো সমাধান।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
৪. আর্থারাইটিস ও গাউট: কালমেঘ পাতা আর্থারাইটিস ও গাউট (বাত) এর ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ১৫ থেকে ২০টি কালমেঘ পাতার রস করে প্রতিদিন খেলে আর্থারাইটিস বা গাউট এর সমস্যা থেকে দূরে থাকা যেতে পারে।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
৫. জ্বর, সর্দি, কাশি: কালমেঘ পাতা জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যাথা, গলা বসে যাওয়া, টন্সিলাইটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কালমেঘ পাতা ভালো করে ধুয়ে হালকা গরম জল মিশিয়ে ছাঁকনিতে ছেঁকে নিতে হবে। এই কালমেঘ পাতার রস যেকোনো রকম ঠাণ্ডালাগা জনিত রোগ খুব তাড়াতাড়ি সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। তবে এর স্বাদ অত্যন্ত তিত্কুটে, তাই রস খাওয়ার সাথে সাথে এক চামচ মধু খেয়ে নিলে ভালো।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
যেকোনো রকম জ্বর বা ক্রনিক ফিভার বা ভাইরাল ফিভার আমাদের শরীরকে খুব দুর্বল করে দেয়, এছাড়া এই সমস্ত রকম জ্বর আমাদের লিভারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। কালমেঘ পাতার রস আমাদের এইসব রকম জ্বর এর ফলে হওয়া শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এছাড়া জ্বর এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত লিভারকেও ঠিক করতে সাহায্য করে।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
ছোট বাচ্চাদের ডায়রিয়া, বা গ্যাস, খিদে কমে যাওয়া ইত্যাদি নানা রকম রোগের ক্ষেত্রে কালমেঘ পাতার রস ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া কৃমি হলেও শিশুদের কালমেঘ পাতার রস খাওয়ানো হয়। এর তিৎকুটে স্বাদ কৃমিগুলিকে মেরে ফেলে পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
| 1 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
কালমেঘ পাতা রক্তকে পরিশুদ্ধ করার ক্ষমতা রাখে। এছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। ফলত আমাদের ত্বকের নানারকম সমস্যার ক্ষেত্রে কালমেঘ পাতা অত্যন্ত কার্যকরী। এছাড়া কালমেঘ পাতা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
আলসার প্রতিরোধক হিসেবে কালমেঘ পাতার রস খাওয়া হয়। কালমেঘ পাতা হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
অনিয়মিত মাসিক এর সমস্যা বা এর থেকে হওয়া নানা রকম অবাঞ্ছিত সমস্যার ক্ষেত্রে কালমেঘ পাতার রস উপকারী।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_7525_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%98
|
কালমেঘ
|
সর্প দংশন বা বিছে বা এই ধরনের বিষাক্ত প্রাণীর কামড়ের উপশম হিসেবে কালমেঘ পাতার সাথে পুরো গাছ টিকেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
| 0.5 | 2,843.389478 |
20231101.bn_26266_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
ব্রিটিশ শাসনকালের শুরুতে দার্জিলিংকে অর্থনৈতিক ভাবে অনুন্নত জেলা হিসেবে গণ্য করা হত, যার ফলে ব্রিটিশ ভারতের অন্যান্য জেলাতে প্রযোজ্য আইন এই অঞ্চলে বলবত হত না। ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে এই অঞ্চলকে একটি পিছিয়ে পড়া অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় দার্জিলিং অঞ্চলের চা বাগানগুলিতে অসহযোগ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দে সশস্ত্র বিপ্লবীরা বাংলার গভর্নর স্যার জন অ্যান্ডারসনকে হত্যার চেষ্টাও করেন। ১৯৪০-এর দশকে এই জেলার চা শ্রমিকদেরকে সংগঠিত করে কমিউনিস্টরা ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু করেন।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের স্বাধীনতার পর দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পং ও তরাই অঞ্চলের কিয়দংশ নিয়ে নির্মিত দার্জিলিং জেলাকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। পাহাড়ে নেপালীরা প্রধান জনগোষ্ঠী হিসেবে বসবাস করলেও তরাই সমতলে ভারত ভাগের ফলে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত বিশাল সংখ্যক বাঙালি উদ্বাস্তুরা বসবাস শুরু করতে শুরু করে। নেপালীদের দাবীগুলির প্রত্যুত্তরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নিস্পৃহ মনোভাবে বিংশ শতাব্দীর পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে দার্জিলিংয়ের স্বায়ত্তশাসন ও নেপালী ভাষার স্বীকৃতির দাবী ওঠে।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে সিক্কিম নামক একটি নতুন রাজ্যের উদ্ভব হলে এবং ভারত সরকার দ্বারা নেপালী ভাষাকে ভারতীয় সংবিধান অনুসারে প্রাতিষ্ঠানিক ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের নিস্পৃহতা লক্ষ্য করে এই অঞ্চলে গোর্খাল্যান্ড নামক একটি নতুন রাজ্য তৈরীর জন্য বিংশ শতাব্দীর আশির দশক জুড়ে ব্যাপক ও হিংসাত্মক আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দে গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট ও সরকারের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে দার্জিলিং গোর্খা পার্বত্য পরিষদ নামক একটি নির্বাচিত প্রতিনিধিদলের সৃষ্টি করা হয়, যাদের ওপর এই জেলার প্রশাসনিক স্বায়ত্তশাসনের অধিকার দেওয়া হয়। ২০০৮-০৯ সাল নাগাদ ভারত সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার পৃথক রাজ্যের দাবী মেনে নিতে অস্বীকৃত হলে পুনরায় ধর্মঘট আন্দোলন শুরু হয়। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে ভারত সরকার, পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে একটি চুক্তির ফলে গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নামক একটি নতুন স্বায়ত্তশাসিত পার্বত্য পরিষদ গঠন করে এই জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
দার্জিলিং শহরে হিমালয়ের পাহাড়ী অঞ্চলের নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করে। বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ও গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা , থাকে। শহরের গড় তাপমাত্রা এর মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দের ১১ই ফেব্রুয়ারি দার্জিলিং শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এই শহরে প্রতি বছর গড়ে ১২৬ দিন বৃষ্টিপাত হয় ও বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ জুলাই মাসে সর্বাধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকে। এই ভারী বৃষ্টিপাত এবং ক্রমবর্ধমান বৃক্ষচ্ছেদ ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ ব্যাপক ধস সৃষ্টি করে জীবন ও ধন সম্পদের ক্ষতিসাধন করে থাকে।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
দার্জিলিং-এ দুটি শীর্ষ পর্যটন ঋতু রয়েছে, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর এবং এপ্রিল থেকে মে। 2014 সালের একটি গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে গার্হস্থ্য পর্যটন হল শহরের অবকাশ ব্যবসার ভিত্তি। চৌরাস্তা (ম্যাল রোড , চক বাজার , নেহেরু রোড ও জাকির হোসেন রোডের সংযোগস্থল) হল একটি জনপ্রিয় কেনাকাটা এবং জমায়েতের এলাকা যেখানে একজন পর্যটক রঙিন এবং দেহাতি স্থানীয় পোশাক পরে তাদের ছবি তুলতে পারেন । নীচের চা বাগানগুলি বিশেষ করে বিদেশী পর্যটকদের দ্বারা পরিদর্শন করা হয়। কিছু প্ল্যান্টেশনের পুরানো বাংলোগুলিকে ডিলাক্স লজিংয়ে রূপান্তরিত করা হয়েছে যেখানে কক্ষগুলি যে কোনও বৈশ্বিক মান অনুসারে খুব বেশি ভাড়া দেওয়া হয়। কিছু পর্যটক সত্যজিৎ রায়ের মধ্যে উদ্ভূত একটি শান্তিপূর্ণ, অপ্রীতিকর এবং মনোরম ল্যান্ডস্কেপ থেকে পালাতে পছন্দ করেন1962-এর চলচ্চিত্র কাঞ্চনজঙ্ঘা ।
| 1 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
1860 সালের প্রথম দিকে দার্জিলিং একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন গন্তব্য হয়ে উঠেছিল। 1991 সালে ভারতের অর্থনৈতিক উদারীকরণের পর থেকে, দার্জিলিং-এর পর্যটন সস্তা হয়ে উঠেছে এবং দার্জিলিং, একসময় বিলাসবহুল গন্তব্য হিসাবে বিবেচিত, গণ পর্যটনের জন্য অ্যাক্সেসযোগ্য হয়ে উঠেছে । 2016 সালের একটি সমীক্ষায় 2009 থেকে 2014 সালের মধ্যে দার্জিলিং শহরে পর্যটকদের আগমন রেকর্ড করা হয়েছে যা 2010-2011 মৌসুমে 243,255 জনের সর্বনিম্ন থেকে 2012-2013 সালে সর্বোচ্চ 488,675 ছিল; বড় সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল অভ্যন্তরীণ পর্যটক, বিদেশী পর্যটকদের মধ্যে কখনোই ৩৫,০০০ এর বেশি বার্ষিক দর্শনার্থী ছিল না।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
ন্যারো-গেজ দার্জিলিং হিমালয়ান রেল (DHR) দ্বারা দার্জিলিং পৌঁছানো যায় যা শিলিগুড়ি থেকে 88 কিলোমিটার (55 মাইল) দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করে। বাষ্পীয় ইঞ্জিন দ্বারা টানা , এটি প্রতি ঘন্টায় 20 কিলোমিটার (12 মাইল) থেকে 25 কিলোমিটার (16 মাইল) গতিতে চলে। যদিও সেবাটি 19 শতকে শুরু হয়েছিল মানুষ এবং মালবাহী বাহনকে দক্ষতার সাথে স্থানান্তর করার জন্য, তবে এর প্রাথমিক ক্লায়েন্টরা আজ পর্যটক যারা একটি বিগত যুগের ভ্রমণের গতিশীলতা অনুভব করার সুযোগটি উপভোগ করছে। এর সমর্থনের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রচারণার পর, রেলওয়েকে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়।1999 সালের ডিসেম্বরে মরক্কোতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির 23 তম অধিবেশনে।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্ক এই চিড়িয়াখানায় লাল পান্ডা, তুষার চিতা, তিব্বতীয় নেকড়ে সহ পূর্ব হিমালয়ের প্রচুর বিপদগ্রস্ত ও বিলুপ্ত পক্ষী ও প্রাণীদের দেখতে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_26266_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%82
|
দার্জিলিং
|
বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্টোরি মিউজিয়ামঃ এই জাদুঘর গাছপালা ও পশুপাখিদের প্রাকৃতিক পরিবেশের অন্দরে প্রবেশ করায়।
| 0.5 | 2,840.355393 |
20231101.bn_76488_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
যদিও মৈত্রী উপনিষদ ব্রহ্মাকে হিন্দুধর্মের গুণ তত্ত্বের উপাদান দিয়ে মানচিত্র তৈরি করে, পাঠ্যটি তাকে পরবর্তী পুরাণ সাহিত্যে পাওয়া হিন্দু ত্রিমূর্তি ধারণার ত্রিমূর্তিগুলির একটি হিসাবে চিত্রিত করে না।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
বৈদিক-পরবর্তী সময়ে, ব্রহ্মা ছিলেন বিশিষ্ট দেবতা এবং খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় থেকে ষষ্ঠ শতাব্দীতে তাঁর সম্প্রদায়ের অস্তিত্ব ছিল। প্রাচীন পুরাণগুলো যেমন ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ বর্ণনা করে যে, তখন কিছুই ছিল না, কিন্তু কারণ সমুদ্র ছিল। যেখান থেকে হিরণ্যগর্ভ নামে স্বর্ণডিম্ব নির্গত হয়। ডিম্বটি ভেঙে উন্মুক্ত হলো এবং ব্রহ্মা, যিনি এর মধ্যে নিজেকে সৃষ্টি করেছেন, প্রকাশিত হয়েছেন (স্বয়ম্ভু নাম লাভ করেছেন)। তারপর, তিনি মহাবিশ্ব, পৃথিবী এবং অন্যান্য বস্তু সৃষ্টি করেছেন। তিনি মানুষকেও সৃষ্টি করেছেন প্রজাসৃষ্টির জন্য ও তার সৃষ্টিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
তবে, ৭ম শতাব্দীতে ব্রহ্মা তার গুরুত্ব হারিয়ে ফেলেন। পুরাণ কিংবদন্তিতে তার পতনের বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। ব্রহ্মা কেন তার ভূমি হারিয়েছিলেন তার প্রাথমিকভাবে দুটি বিশিষ্ট সংস্করণ রয়েছে। প্রথম সংস্করণটি শিব পুরাণকে নির্দেশ করে যেখানে ব্রহ্মা ও বিষ্ণু তর্ক করছিলেন তাদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ। তারপর হঠাৎ তারা একটি আওয়াজ শুনতে পেল এবং একটি বিশাল বিদ্যুতের স্তম্ভ দেখতে পেল। কণ্ঠস্বর তাদের স্তম্ভের শেষ খুঁজে বের করতে বলল এবং যে স্তম্ভের শেষ খুঁজে পাবে সে সর্বশ্রেষ্ঠ হবে। বিষ্ণু নীচের দিকে আর ব্রহ্মা উপরের দিকে গেলেন। বিষ্ণু ফিরে এসে তার পরাজয় স্বীকার করলেন যে তিনি শেষ খুঁজে পাচ্ছেন না। যাইহোক, ব্রহ্মা ফিরে এসে মিথ্যা বলেছিলেন যে তিনি শীর্ষ প্রান্ত খুঁজে পেতে পারেন। স্তম্ভটি ছিল শিবলিঙ্গ এবং কণ্ঠটি ছিল শিবের এবং এই মিথ্যাটি শিবকে ক্ষুব্ধ করে। ক্রুদ্ধ শিব ব্রহ্মাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে তিনি আর কখনও পূজা করবেন না।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
ঐতিহাসিকরা বিশ্বাস করেন যে ব্রহ্মার পতনের কিছু প্রধান কারণ ছিল শৈব ও বৈষ্ণব ধর্মের উত্থান, স্মার্ত ঐতিহ্যে তাকে শক্তি দিয়ে প্রতিস্থাপন করা এবং বৌদ্ধ, জৈন এবং এমনকি বৈষ্ণব ও শৈবদের হিন্দু অনুসারীদের দ্বারা ঘন ঘন আক্রমণ।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
হিন্দুধর্মের বেদোত্তর গ্রন্থগুলি মহাজাগতিক চক্রের নানান তত্ত্ব প্রদান করে, যার মধ্যে অনেকগুলি ব্রহ্মা জড়িত। এর মধ্যে রয়েছে সর্গ (মহাবিশ্বের প্রাথমিক সৃষ্টি) এবং বিসর্গ (গৌণ সৃষ্টি), ভারতীয় চিন্তাধারার সাথে সম্পর্কিত ধারণা যে বাস্তবের দুটি স্তর রয়েছে, প্রাথমিক যা অপরিবর্তনীয় (আধিভৌতিক) এবং অন্যটি মাধ্যমিক যা পরিবর্তনীয় (অভিজ্ঞতামূলক), এবং যে পরেরটির সমস্ত পর্যবেক্ষণ বাস্তবতা অস্তিত্বের অবিরাম পুনরাবৃত্তি চক্রের মধ্যে রয়েছে, যে মহাজাগতিক ও জীবন আমরা অনুভব করি ক্রমাগত সৃষ্টি, বিকশিত, দ্রবীভূত এবং তারপর পুনরায় সৃষ্টি হয়। প্রাথমিক স্রষ্টাকে প্রাথমিক স্রষ্টার জন্য ব্যবহৃত পদগুলির মধ্যে ব্রহ্ম বা পুরুষ বা দেবীর সাথে বৈদিক বিশ্বজগতে ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়েছে, যদিও বৈদিক ও উত্তর-বৈদিক গ্রন্থে গৌণ স্রষ্টা হিসাবে বিভিন্ন দেব ও দেবীর নাম দেওয়া হয়েছে (প্রায়শই ব্রহ্মা বেদোত্তর গ্রন্থে), এবং কিছু ক্ষেত্রেপ্রতিটি মহাজাগতিক চক্রের (কল্প বা অয়ন) শুরুতে ভিন্ন দেব বা দেবী গৌণ সৃষ্টিকর্তা।
| 1 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
ব্রহ্মা "গৌণ সৃষ্টিকর্তা" হিসেবে মহাভারতে ও পুরাণে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও বর্ণিত। কিছু গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে ব্রহ্মার জন্ম দেবতা বিষ্ণুর নাভি থেকে বের হওয়া পদ্ম থেকে, এবং ভগবান ব্রহ্মার ক্রোধ থেকে শিবের জন্ম। বিপরীতে, শিব-কেন্দ্রিক পুরাণগুলি বর্ণনা করে যে অর্ধনারীশ্বর, অর্ধেক শিব এবং অর্ধেক পার্বতী, ব্রহ্মা ও বিষ্ণুকে সৃষ্টি করেছেন; অথবা বিকল্পভাবে, ব্রহ্মা জন্মেছিলেন রুদ্র থেকে, বা বিষ্ণু, শিব ও ব্রহ্মা একে অপরকে চক্রাকারে বিভিন্ন যুগে (কল্প) সৃষ্টি করেছিলেন। তবুও অন্যরা পরামর্শ দেন যে দেবী দেবী ব্রহ্মাকে সৃষ্টি করেছেন, এবং এই গ্রন্থগুলি তখন বলে যে ব্রহ্মা বিশ্বের একজন গৌণ স্রষ্টা যথাক্রমে তাদের পক্ষে কাজ করছেন। ব্রহ্মা মহাবিশ্বের সমস্ত রূপ সৃষ্টি করেন, কিন্তু আদিম মহাবিশ্ব নিজেই নয়। এইভাবে অধিকাংশ পুরাণ গ্রন্থে, ব্রহ্মার সৃজনশীল কার্যকলাপ উচ্চতর ঈশ্বরের উপস্থিতি ও শক্তির উপর নির্ভর করে। আরও, হিন্দুধর্মের এই প্রধান আস্তিক ঐতিহ্যের মধ্যযুগীয় গ্রন্থগুলি জোর দিয়ে বলে যে সগুণ (মুখ ও গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব) ব্রহ্মা হলেন যথাক্রমে বিষ্ণু, শিব, অথবা দেবী।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
বৈদিক-উত্তর পুরাণ সাহিত্যে, ব্রহ্মা সৃষ্টি করেন কিন্তু কিছুই সংরক্ষণ করেন না বা ধ্বংস করেন না। কিছু হিন্দু গ্রন্থে তাকে কল্পনা করা হয়েছে যে তিনি বিষ্ণু (সংরক্ষক), শিব (ধ্বংসকারী), অন্যান্য সমস্ত দেবতা, পদার্থ এবং অন্যান্য প্রাণীর সাথে আধিভৌতিক ব্রহ্ম থেকে আবির্ভূত হয়েছেন। হিন্দুধর্মের আস্তিক দর্শনে দেবতা ব্রহ্মাকে তার সৃষ্টিতত্ত্বের অংশ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, তিনি সমস্ত দেবতার মতো নশ্বর ও বিমূর্ত অমর ব্রহ্মে বিলীন হয়ে গেলে যখন মহাবিশ্ব শেষ হয়, তখন নতুন মহাজাগতিক চক্র (কল্প) পুনরায় শুরু হয়।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
ভাগবত পুরাণে পুনপুন উক্ত হয়েছে যে, ব্রহ্মার উৎপত্তি "কারণ সমুদ্র" থেকে। এই পুরাণে আরো উক্ত হয়েছে যে, ব্রহ্মা "হরি" (বিষ্ণু) এর নাভিকমল হতে কাল এবং মহাবিশ্বের জন্ম মুহূর্তে আবির্ভূত হন। ব্রহ্মা মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করে মোহাচ্ছন্ন, ত্রুটিপূর্ণ এবং সাময়িকভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন৷ তারপর তিনি তার বিভ্রান্তি ও মোহ সম্পর্কে সচেতন হন, তপস্বী হিসাবে ধ্যান আরম্ভ করেন, এতে তিনি তার হৃদয়ে হরিকে উপলব্ধি করেন, মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও অন্ত অনুভব করেন ফলে তার সৃজনশীল শক্তি পুনরুজ্জীবিত হয়। পরবর্তীতে ব্রহ্মা প্রকৃতি (বস্তু) ও পুরুষ (আত্মা) সমন্বয়ে চমকপ্রদ বৈচিত্র্যপূর্ণ মায়াময় বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেন।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_76488_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
ব্রহ্মা
|
পুরাণে ব্রহ্মাকে সময় সৃষ্টিকারী দেবতা হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। তারা মানুষের সময়কে ব্রহ্মার সময়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে, যেমন মহাকল্প বৃহৎ মহাজাগতিক সময়, ব্রহ্মার অস্তিত্বের এক দিন ও এক রাতের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
| 0.5 | 2,827.893037 |
20231101.bn_1389_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
সাইপ্রাসকে বলা হয় দেবী আফ্রোদিতির জন্মস্থান। এখানে মানব বসতির আদিভূমি হচ্ছে দক্ষিণ উপকূলীয় এলাকা ‘ইতোকরেমনস’। খ্রিষ্টজন্মের ১০ হাজার বছর আগে এখানে শিকারের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহকারীদের বসতি ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। তারা খ্রিষ্টপূর্ব আট হাজার ২০০ বছর আগে স্থায়ীভাবে গ্রামীণ জীবনের আওতায় আসে। এখানে প্রথম সভ্য মানুষ আসে আনাতোলিয়া থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ২ হাজার ৪০০ বছর আগে। আর গ্রিকরা আসে খ্রিষ্টপূর্ব এক হাজার ৬০০ বছর আগে। এর পর আশপাশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন সময় নানা জাতি ও বর্ণের লোক এখানে এসেছে। সাইপ্রাস ইতিহাসের বিভিন্ন সময় গ্রিক, রোমান, পারসীয় এবং মিসরীয় শাসকদের অধীনে শাসিত হয়। ৩৯৫ সালে এ দ্বীপটি বাইজানটাইন সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। আরবরা এটি দখল করে ৬৪৩ সালে। ১১৯১ সালে তৃতীয় ক্রুসেডের সময় এটি দখল করে ইংল্যান্ডের রাজা রিচার্ড। ১৫৩৯ সালে অটোমানরা এটি দখলে নেয়। ১৮৭৮ সালে দ্বীপটি ব্রিটেনের একটি সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত হয়। ১৯২৫ সালে দ্বীপটিকে ব্রিটিশরা নিজেদের একটি কলোনি বলে দাবি করে। অবশেষে ১৯৬০ সালের ১৬ আগস্ট এক চুক্তির মাধ্যমে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
সাইপ্রাসের রাজনীতি একটি রাষ্ট্রপতিশাসিত, বহুদলীয়, প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। রাষ্ট্রপতি হলেন একাধারে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান। সরকারের হাতে নির্বাহী ক্ষমতা ন্যস্ত। সরকার ও আইনসভা একত্রে আইন প্রণয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত। বিচার বিভাগ নির্বাহী ও আইন প্রণয়ন বিভাগ হতে স্বাধীন।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
সাইপ্রাস বর্তমানে একটি বিভক্ত রাষ্ট্র। ১৯৭০-এর দশক থেকে দ্বীপের উত্তরের এক-তৃতীয়াংশ নিয়ন্ত্রণ করছে তুর্কি সাইপ্রিটরা। এই ঘটনাটি সাইপ্রাসের রাজনীতিতে আজ অবধি গভীর প্রভাব বিস্তার করে চলেছে।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
দেশটির সরকারব্যবস্থা হচ্ছে রাষ্ট্রপতিশাসিত। দেশটির সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান হচ্ছেন প্রেসিডেন্ট। যিনি প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন। নির্বাহী বিভাগ পরিচালনা করেন সরকার, আইন বিভাগ পরিচালনা করেন হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন। ১৯৬০ সালে প্রণীত সংবিধানে বলা হয়, দেশটির প্রেসিডেন্ট হবেন অবশ্যই একজন গ্রিক সাইপ্রিয়ট বা জাতিগত গ্রিক এবং তুর্কি সাইপ্রিয়ট একজন হবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট যিনি ওই গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের দ্বারা নির্বাচিত হবেন। ১৯৮৩ সালে তুর্কি জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত অংশ স্বাধীনতা ঘোষণা করে। তবে এ পর্যন্ত তুরস্ক ছাড়া আর কোনো দেশে তাদের সমর্থন করেনি। দেশটির হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্যসংখ্যা ৫৯ জন। এর মধ্যে ৫৬ জন সরাসরি নির্বাচিত হন এবং বাকি তিনটি আসন মেরোনাইট, আর্মেনিয়ান এবং ল্যাটিন সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
এখানকার আবহাওয়া সাধারণত গরম এবং শুষ্ক। নভেম্বর থেকে মার্চ অর্থাৎ শীতকাল হচ্ছে চাষাবাদের মৌসুম। শীতের এ মৌসুমে এখানে যথেষ্ট বৃষ্টিপাত হয়। শীতকালে এখানে নানা ধরনের সাইক্লোনও দেখা দেয়। এ সাইক্লোনগুলো উৎপন্ন হয় ভূমধ্যসাগরে। আর মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে এখানকার আবহাওয়া থাকে শুষ্ক। এখানকার গড় বৃষ্টিপাত ৫৫০ মিলিমিটার। গড় তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। তাপমাত্রার এ অবস্থা দেশটিতে বিশাল পর্যটন শিল্প বিকাশে ভূমিকা রেখেছে।
| 1 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
সাইপ্রাসের অর্থনীতি দক্ষিণের সাইপ্রীয় গ্রিক সরকার নিয়ন্ত্রিত এলাকা এবং উত্তরের তুর্কি সাইপ্রীয় নিয়ন্ত্রিত এলাকার দ্বিবিধ অর্থনীতি নিয়ে গঠিত। গ্রিক নিয়ন্ত্রিত এলাকাটির অর্থনীতি উন্নত বলে স্বীকৃত। আইএমএফ’র মতে, দেশটির মাছাপিছু আয় হচ্ছে ২৮ হাজার ৩৮১ ডলার। তারা অর্থনীতির সব ক্ষেত্রেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের নীতি অনুসরণ করছে। ২০০৭ সালের ১লা মে থেকে তারা ইউরো মুদ্রাকে তাদের নিজস্ব মুদ্রা হিসেবে গ্রহণ করে। এ ছাড়া দেশটির আয়ের প্রধান খাতগুলো হচ্ছে পর্যটন, শিক্ষা, বাণিজ্য ইত্যাদি।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
দেশটির আয়ের অন্যতম উৎস পর্যটন। সাইপ্রাসে প্রতি বছর গড়ে ২৪ লাখ বিদেশী পর্যটক আসেন। ২০০৬ সালে মোট জিডিপি’র ১০ দশমিক ৭ শতাংশ এসেছে পর্যটন শিল্প থেকে। ১ লাখ ১৩ হাজারের বেশি লোকের অর্থাৎ দেশের মোট চাকরীজীবীর ২৯ দশমিক ৭ শতাংশের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা রয়েছে এ শিল্পে। ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম এর ২০০৭ সালের সূচকে পর্যটন শিল্পে সাইপ্রাসের অব¯'ান বিশ্বে ২০তম। দ্য সাইপ্রাস ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন (সিটিও) নামের একটি সংগঠন সরকারের পক্ষে সাইপ্রাসের পর্যটন শিল্পের তত্ত্বাবধানে করে থাকে।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
দেশটির প্রধান প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ‘সাইপ্রিয়ট ন্যাশনাল গার্ড’। স্থল, নৌ এবং বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে এটি একটি যৌথ প্রতিরক্ষা বাহিনী। সাইপ্রিয়ট ন্যাশনাল গার্ডের বর্তমান প্রধান হচ্ছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল কনস্টান্টিনস বিসবিকাস।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_1389_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8
|
সাইপ্রাস
|
গ্রিক সাইপ্রিয়টদের বেশিরভাগই গ্রিক অর্থোডক্স চার্চের সদস্য এবং তুর্কি সাইপ্রিয়টদের বেশিরভাগই মুসলিম। ইউরোবেরোমিটার ২০০৫ অনুসারে, সাইপ্রাস হচ্ছে ইউরোপের প্রধান পাঁচটি ধার্মিক দেশের একটি। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত যে পাঁচটি দেশে রাষ্ট্রধর্ম আছে সাইপ্রাস তাদেরও একটি। সাইপ্রাসের রাষ্ট্রধর্ম হচ্ছে ‘সাইপ্রিয়ট অর্থোডক্স চার্চ’।
| 0.5 | 2,824.183403 |
20231101.bn_127108_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
ঋষি বিশ্বামিত্রের ঔরসে অপ্সরা মেনকার গর্ভে শকুন্তলার জন্ম হয়। দেবরাজ ইন্দ্র বিশ্বামিত্রের তপস্যা ভঙ্গ করতে মেনকাকে তার নিকট প্রেরণ করেন। মেনকা তার কাজে সফল হন।তার রূপ ও লাবণ্যের মোহে বিশ্বামিত্র বিচলিত হন। সংযম হারিয়ে তিনি মেনকার সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। দীর্ঘকাল এইভাবে যৌনসংগম করার ফলে বিশ্বামিত্রর ঔরসে মেনকা গর্ভবতী হন। উভয়ের মিলনের ফলে একটি শিশুকন্যার জন্ম হয়। তপস্যার্জিত পুণ্যফল ক্ষয়ের জন্য ক্রুদ্ধ হয়ে বিশ্বামিত্র মেনকা ও তার কন্যাকে পরিত্যাগ করে চলে যান। এরপর মেনকাও তার শিশুকন্যাকে একটি বনে পরিত্যাগ করে চলে যান। ঋষি কন্ব সেই কন্যাটিকে পক্ষীপরিবৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন। তিনি মেয়েটির নামকরণ করেন শকুন্তলা। এরপর শকুন্তলাকে নিজ আশ্রমে এনে লালন পালন করতে থাকেন।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
রাজা দুষ্মন্ত মৃগয়ায় এসে একটি হরিণকে তাড়া করতে করতে কন্বের তপোবনে এসে উপস্থিত হন। এখানেই শকুন্তলার সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয়। তারা পরস্পরের প্রেমে পড়েন ও আশ্রমেই তাদের গান্ধর্ব বিবাহ সম্পন্ন হয়, অর্থাৎ মালাবদল করে তারা মৈথুনে মিলিত হন। এরপর জরুরি কাজে দুষ্মন্তকে রাজধানীতে ফিরে যেতে হয়। যাওয়ার আগে দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে একটি রাজকীয় অঙ্গুরীয় দিয়ে যান এবং কথা দেন যে আবার ফিরে আসবেন। শকুন্তলা গর্ভবতী হয়ে পড়ে।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
এরপর শকুন্তলা অহর্নিশি দুষ্মন্তের কথা ভাবতে লাগলেন। একদিন কোপনস্বভাব ঋষি দুর্বাসা কন্বের আশ্রমে এলে শকুন্তলা পতিচিন্তায় মগ্ন হয়ে ঋষিসেবায় অবহেলা করে। এতে দুর্বাসা ক্রুদ্ধ হয়ে তাকে শাপ দেন যে, যাঁর কথা চিন্তা করতে করতে শকুন্তলা ঋষিসেবায় অবহেলা করেছে, সেই শকুন্তলাকে বিস্মৃত হবে। শকুন্তলার সখীরা তার হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করলে, দুর্বাসা শান্ত হয়ে তাকে ক্ষমা করেন এবং বলেন যদি সেই ব্যক্তির দেওয়া কোনো উপহারসামগ্রী শকুন্তলা তাকে দেখায়, তবে আবার তিনি শকুন্তলাকে চিনতে পারবেন।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
এদিকে দুষ্মন্ত ফিরে আসছেন না দেখে শকুন্তলা নিজেই দুষ্মন্তের রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। পথে নদীতে স্নান করতে নেমে তিনি দুষ্মন্তের দেওয়া অঙ্গুরীয়টি হারিয়ে ফেলেন। এরপর অঙ্গুরীয় ছাড়াই দুষ্মন্তের রাজসভায় উপনীত হলে, দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে চিনতে পারেন না। অপমানিতা শকুন্তলা বনে চলে আসেন। সেখানে জন্ম দেন এক পুত্রসন্তানের। তার নাম হয় ভরত। শৈশবেই ভরত হয়ে ওঠেন অকুতোভয় ও প্রবল পরাক্রমী। ছেলেবেলায় তার খেলা ছিল সিংহকে হাঁ করিয়ে তার দাঁতকপাটি গোনা।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
ইতিমধ্যে এক ধীবর মাছ ধরতে গিয়ে একটি মাছের পেট থেকে রাজার অঙ্গুরীয়টি উদ্ধার করে। সেটি দেখে দুষ্মন্তের শকুন্তলার কথা মনে পড়ে যায়। তিনি তাকে খুঁজতে বের হন। অনেক খুঁজে তিনি শেষে সিংহের সঙ্গে ক্রীড়ারত এক বালকের সন্ধান পান। নাম জিজ্ঞেস করতে ছেলেটি বলে সে দুষ্মন্তের পুত্র ভরত। এরপর ভরত দুষ্মন্তকে শকুন্তলার কাছে নিয়ে যায়। আবার সকলের মিলন ঘটে।
| 1 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
আর একটি পাঠান্তর অনুযায়ী, শকুন্তলা দুষ্মন্ত কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হলে মেনকা তাকে স্বর্গে নিয়ে যান। একবার স্বর্গে একটি যুদ্ধে দেবতাদের সাহায্য করার জন্য দুষ্মন্তের ডাক পড়ে। স্বর্গে এসে তিনি দেখেন একটি ছেলে সিংহের দাঁত গুনছে। এমন সময় ছেলেটির হাত থেকে তার কবচটি খুলে যায়। দেবতারা দুষ্মন্তকে জানান যে, একমাত্র ছেলেটির পিতা বা মাতাই এই কবচটি আবার বেঁধে দিতে পারবেন। দুষ্মন্ত ছেলেটির কবচ বেঁধে দিতে সক্ষম হন। ছেলেটি হতচকিত হয়ে তাকে মায়ের কাছে নিয়ে যায় ও বলে যে, এই লোকটি নিজেকে তার পিতা বলে দাবি করছে। এতে শকুন্তলা ভরতকে জানান যে, সেই ব্যক্তি সত্যিই তার পিতা। এভাবে দুষ্মন্ত স্বর্গে তার স্ত্রী ও পুত্রকে ফিরে পান এবং তারা মর্ত্যে ফিরে আসেন। ভরতের বংশেই পরবর্তীকালে পাণ্ডবদের জন্ম হয়।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সাধুভাষা, বাংলায় একটি উপন্যাস তৈরি করেছিলেন। এটি ছিল বাংলা থেকে প্রথম অনুবাদ গুলির মধ্যে একটি। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরে মূলত শিশু ও কিশোরীদের জন্য চলিত ভাষায় লিখেছিলেন (যেটি বাংলার একটি সহজ সাহিত্যিক প্রকরণ)।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
শকুন্তলার গল্প নিয়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: সুচেত সিংহের শকুন্তলা (১৯২০), এস এন পাটাঙ্করের শকুন্তলা (১৯২০) , ফাতমা বেগমের শকুন্তলা (১৯২৯), মোহন দয়ারাম ভাবনানির শকুন্তলা (১৯৩১), জেজে মদনের শকুন্তলা (১৯৩১), শকুন্তলা ( ১৯৩১ ) , শকুন্তলা (১৯২০) বাদামি , শকুন্তলা (১৯৩২), এলিস ডুঙ্গানের শকুন্তলা (১৯৪০) , জ্যোতিষ ব্যানার্জির শকুন্তলা (১৯৪১), শকুন্তলা (১৯৪৩)ভি. শান্তরাম , শকুন্তলা (1961) , ভূপেন হাজারিকা দ্বারা শকুন্তলা (১৯৬৫) , কুঞ্চকোর শকুন্তলা (১৯৬৫), কমলাকার কামেশ্বর রাও দ্বারা শকুন্তলা (১৯৬৬) , ভি. শান্তরামের স্ট্রী ।
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_127108_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE
|
শকুন্তলা
|
Dorothy Matilda Figueira. Translating the Orient: The Reception of Sakuntala in Nineteenth-Century Europe. SUNY Press, 1991.
| 0.5 | 2,806.518492 |
20231101.bn_1242_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
বিশ্বের পরিবারও রক্তসম্পর্ককে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। বিশ্বের যেকোন পরিবারের অধিকাংশই স্বামী-স্ত্রী ও তাদের অবিবাহিত ছেলেমেয়েদের নিয়ে গঠিত। স্বামী ও স্ত্রী, অথবা বিবাহিত জীবনের এই দুই অংশীদারের যে-কেউ একজন সংসারের নিত্যনৈমিত্তিক কাজ-কর্মের চালক। পরিবার প্রধানের দিক থেকে বংশানুক্রমিক সদস্যদের মধ্যে দাদা, দাদি, বাবা, মা, স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে, ছেলের বউ, নাতি, নাত-বউ এবং নাতনি অন্তর্ভুক্ত। অনুরূপভাবে, জ্ঞাতি সদস্যদের মধ্যে রয়েছে চাচা ও চাচী, চাচার ছেলে ও মেয়ে, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী, ভাইয়ের ছেলেমেয়ে এবং এই ধারাবাহিকতায় অন্যান্যরা। বংশীয় ও জ্ঞাতিগত উভয় শ্রেণীতে পরিবার প্রধানের সকল সন্ধানযোগ্য পূর্ব-পুরুষ ও উত্তরপুরুষ বিগত দিনের অব্যাহত সদস্যতা এবং ঘনিষ্ঠতার পারস্পরিক অনুভবের ভিত্তিতে পরিবারের সদস্য হওয়ার স্বীকৃতি লাভ করতে পারে।
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
বিশ্বে বংশের পরিজনরা পিতা থেকে পুত্র ক্রমিকতায় অর্থাৎ পুরষ পরম্পরার নিম্নগামী ধারায় সংজ্ঞায়িত ও পরিচিত। পিতৃতান্ত্রিক সূত্র নববিবাহিত দম্পতিকে স্বামীর ঘরে ও সংসারে বসবাসের প্রথার সঙ্গে যুক্ত করে। এই উপ-প্রথাসমূহ অনেকগুলো খণ্ডরূপে প্রতিফলিত, যেমন বাড়ি (একটি উঠানকে কেন্দ্র করে বহু লোকজন নিয়ে গঠিত), পাড়া (চারদিকে অনেকগুলি বাড়ি নিয়ে গঠিত প্রতিবেশ) এবং সমাজ (ক্ষুদ্র মানবগোষ্ঠী যেখানে সাধারণভাবে সামাজিক, আর্থিক ও ধর্মীয় সুবিধাদি লভ্য)। সম্ভবত সমাজ সদস্যদের খুঁজে নেওয়া যায় কয়েকটি সাধারণ পূর্বপুরুষের বংশ-পরম্পরায়। বাংলাদেশের মানব সম্প্রদায়গুলোর এই বিভাজিত সংগঠনকে এক সূত্রীয় বংশগতির নিয়ম অবলম্বন করতে হয়েছিল। বিশ্বের পরিবারগুলি পিতৃতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের অনুশীলনকারী। ব্যাপক অর্থে তারা এক একটি মুক্ত দল। বিবাহিত দম্পতির বন্ধন আত্মীয়বর্গের অন্যান্য ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত। স্বামী-স্ত্রী দুজনের যেকোন একজন আত্মীয়দের দায়-দায়িত্ব বহন করে।
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
বিশ্বে পরিবারের লোকজনদের চেনা যায় একই খানা বা চুলার অংশীদার হিসেবে। একজন বিবাহিত পুরুষ ও নারী মিলিয়ে একটি সমাজ একক। তাদের সংহতি, অভিন্ন স্বার্থ ও কর্তব্য তাদের যেকোন একজনের অন্যবিধ সম্পর্কজাত দায় ও স্বার্থ থেকে অধিক পূর্বাধিকার পায়। তাদের বংশধররা পারস্পরিক স্বার্থে যুক্ত এবং বিবাদরত। পরিবারের সদস্যরা একে-অপরের ওপর নির্ভরশীল এবং সম্পদ, শ্রম ও আবেগ-অনুভূতিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা জীবনের সামাজিক, আর্থিক ও রাজনৈতিক দিকগুলি পরিচালনা করে।
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
নির্দিষ্ট বংশধারায় সাধারণত একজন নারী বিভিন্ন বংশের কোন একজন পুরুষের সঙ্গে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হয়। বিয়ের পর সে নিজের বাপের বাড়ি ত্যাগ করে শ্বশুরবাড়িতে যুক্ত হয় এবং সন্তান লাভ করে। শিশুটি পিতা-মাতা উভয় দিকের বংশানুগতির অংশী হয়। উভয় দিক থেকে পরিজাত বলে পিতা-মাতার এই সন্তান মামার বাড়িতে গিয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে। বিবাহিত কন্যার বংশ-পরিচিতি অভিব্যক্ত হয় পিতৃসম্পত্তিতে তার অধিকারে এবং প্রধানত তার প্রথম সন্তানের জন্ম, ঘরে ধান আসা, ভাই-বোনের বিয়ে ও প্রধান প্রধান নৈমিত্তিক উৎসব-অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাপের বাড়িতে আগমনে।
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
এধরনের পরিবার আবার ৫ ভাগে বিভক্ত।যথা-১/একপত্নী পরিবার ২/বহুপত্নী পরিবার ৩/বহুপতি পরিবার,৪)উপপতি পরিবার ও ৫)উপপত্মী পরিবার
| 1 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
এধরনের পরিবার তিন প্রকার।যথা-১/পিতৃতান্ত্রিক বা পিতৃপ্রধান পরিবার ২/মাতৃতান্ত্রিক বা মাতৃপ্রধান পরিবার,৩)গোত্রতান্ত্রিক বা গোত্রপ্রধান পরিবার
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
এ ধরনের পরিবার তিন প্রকার।যথা-১/পিতৃসূত্রীয় পরিবার ২/মাতৃসূত্রীয় পরিবার,৩) উত্তরাধিকারসূত্রীয় পরিবার
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
• পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ভিত্তিতে পরিবার ৷ এ ভিত্তিতে পরিবার তিন'ধরনের।যথা-১/বহির্গোত্র পরিবার ২/অন্তর্গোত্র পরিবার,৩)উভয়র্গোত্র পরিবার
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_1242_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
পরিবার
|
• অন্তর্গোত্র পরিবার আবার দু প্রকার।যথা-১/অনুলোম বিবাহভিত্তিক পরিবার ২/প্রতিলোম বিবাহভিত্তিক পরিবার।
| 0.5 | 2,793.737513 |
20231101.bn_4057_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
গরু গৃহপালিত "রোমন্থক" প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত প্রাণী। এরা বোভিডি পরিবারের বোভিনি উপপরিবারের অন্তর্গত প্রাণী, যারা বস গণের বহুবিস্তৃত প্রজাতি। দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, মাংস (গোমাংস এবং বাছুরের মাংস) ও চামড়ার জন্য, এবং কৃষিকাজ ও গাড়ি টানার কাজে গরু ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য পণ্যের মধ্যে চামড়া এবং সার বা জ্বালানীর জন্য গোবর অন্তর্ভুক্ত। ভারতের কিছু অঞ্চলে ধর্মীয় কারণে গরুকে গুরুত্ব ও মর্যাদা দেওয়া হয়ে থাকে। ১০,৫০০ বছর পূর্বে দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে ৮০টি বিভিন্ন বংশের গৃহপালিত পূর্বপুরুষ হিসেবে, ২০১১ সালের অনুমান অনুযায়ী সারা বিশ্বে প্রায় ১৩০ কোটি গরু রয়েছে। ২০০৯ সালে, গরু প্রথম প্রাণীসম্পদ প্রাণী যাদের সম্পূর্ণরূপে চিহ্ণিত জিনোম রয়েছে। কেউ কেউ গরুকে ধনসম্পদের প্রাচীনতম গঠন বিবেচনা করেন। অতি প্রাচীন কালে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি তখন গরু ছিল অতি প্রয়োজনীয় প্রাণী। বর্তমান সময়েও গরু একটি অপরিহার্য প্রাণী হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। গরু ছাড়া সাধারণ মানুষের কথা কল্পনা করা যায়না।
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
, আফ্রিকায় প্রায় ২৩১ মিলিয়ন গরু রয়েছে, যেগুলো ঐতিহ্যগত এবং অ-ঐতিহ্যগত পদ্ধতিতে বেড়ে উঠছে, তাদের সংস্কৃতি ও জীবনধারার একটি "অবিচ্ছেদ্য" অংশ হিসেবে।
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Bhattacharya, S. 2003. Cattle ownership makes it a man's world. Newscientist.com. Retrieved 26 December 2006.
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Clay, J. 2004. World Agriculture and the Environment: A Commodity-by-Commodity Guide to Impacts and Practices. Washington, D.C., USA: Island Press. .
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Clutton-Brock, J. 1999. A Natural History of Domesticated Mammals. Cambridge UK : Cambridge University Press. .
| 1 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Johns, Catherine. 2011 Cattle: History, Myth, Art. London, England: The British Museum Press. 978-0-7141-5084-0
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Nowak, R.M. and Paradiso, J.L. 1983. Walker's Mammals of the World. Baltimore, Maryland, USA: The Johns Hopkins University Press.
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Voelker, W. 1986. The Natural History of Living Mammals. Medford, New Jersey, USA: Plexus Publishing, Inc. .
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_4057_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81
|
গরু
|
Yogananda, P. 1946. The Autobiography of a Yogi. Los Angeles, California, USA: Self Realization Fellowship. .
| 0.5 | 2,793.658701 |
20231101.bn_260196_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
মানব দেহের অভ্যন্তরভাগে উদর গহ্বরের পশ্চাৎভাগে মেরুদণ্ডের দুই পাশে দুটি বৃক্ক অবস্থিত। বৃক্কের দৈর্ঘ্য ৪ থেকে ৫ ইঞ্চি। আকারে অনেকটা শিমের মতো। রং খানিকটা লালচে বাদামী। প্রতিটি বৃক্ক স্বচ্ছ ও পাতলা পেরিটোনিয়াম ঝিল্লি দ্বারা আবৃত থাকে। এর ভেতর দিয়ে ইউরেটার ও রেনাল শিরা বের হয় এবং রেনাল ধমনী ও স্নায়ূ বৃক্কে প্রবেশ করে। যকৃতের অবস্থানের কারণে ডান বৃক্ক বাম বৃক্ক অপেক্ষা সামান্য নিচে থাকে।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
বৃক্ক উদরীয় গহ্বরে পেরিটোনিয়ামের পিছনে অবস্থান করে। ডান বৃক্ক মধ্যচ্ছদার নিচেই যকৃৎ এর পিছনে এবং বাম বৃক্ক মধ্যচ্ছদার নিচে প্লীহার পিছনে থাকে।বৃক্কের উপরিভাগ ১১ তম এবং ১২ তম পর্শুকা(RIB)দ্বারা আংশিক আবৃত থাকে।এখানে অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি রয়েছে।সমস্ত বৃক্ক পেরিরেনাল ও প্যারারেনাল ফ্যাট এবং রেনাল পর্দা (Renal Fascia) দ্বারা আবৃত। পুরুষের বৃক্কের ওজন ১৫০ - ১৭০ গ্রাম এবং স্ত্রীর ১৩০ - ১৫০ গ্রাম।সচরাচর বাম বৃক্ক ডান বৃক্ক থেকে সামান্য বড় হয়ে থাকে।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
বৃক্কের উত্তল এবং অবতল পৃষ্ঠ রয়েছে।অবতল পৃষ্ঠের গভীরতম অংশকে বৃক্কীয় হাইলাম বলে।এর মধ্য দিয়ে বৃক্কের ধমনী প্রবেশ করে এবং বৃক্কের শিরা ও মূত্রনালি বের হয়।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
বৃক্কের গাঠনিক এবং কার্যকরী একককে নেফ্রন বলে। বৃক্কের প্যারেনকাইমা দুই ভাগে ভাগ হয়।বৃক্কীয় কর্টেক্স এবং বৃক্কীয় মেডুলা।এরা ৮ - ১৮ টি বৃক্কীয় লোবিউল এ বিভক্ত হয়।এদেরকে বৃক্কীয় পিরামিড বলে যেখানে বৃক্কীয় কর্টেক্সের চারপাশে মেডুলার কিছু অংশ বেষ্টন করে রাখে।দুটো বৃক্কীয় পিরামিডের মধ্যবর্তী অংশে বৃক্কীয় কর্টেক্সের কিছু অংশকে বৃক্কীয় কলাম বলে।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
কর্টেক্সে অবস্থিত নেফ্রনের যে অংশ ছাঁকনে নিয়োজিত থাকে,তাকে বৃক্কীয় করপাসল বলে,যার পরেই থাকে বৃক্কীয় নালিকা (Renal Tubule)যা কর্টেক্স থেকে মেডুলার গভীরে প্রবেশ করে। বৃক্কীয় কর্টেক্সের কিছু অংশ, বৃক্কীয় টিউবিউলের সমষ্টিকে মেডুলারি রে (Medullary Ray) যা পরবর্তীতে একক সংগ্রাহী ডাক্ট(Collecting Duct) এ পতিত হয়।প্রতিটি পিরামিডের চূড়া বা প্যাপিলা ছোট ক্যালিক্সে(Minor Calyx),কতগুলো ছোট ক্যালিক্স বড় ক্যালিক্সে(Major Calyx)এবং বড় ক্যালিক্স সম্মিলিতভাবে বৃক্কীয় পেলভিসেউদগত হয় যেখান থেকে মূত্রনালি বের হয়।
| 1 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
হাইলামের ভিতর দিয়ে মূত্রনালি এবং বৃক্কীয় শিরা বের হয় এবং বৃক্কীয় ধমনী ও স্নায়ু বৃক্কে প্রবেশ করে।এদের চারপাশে হাইলার ফ্যাট(Hilar Fat) লসিকা গ্রন্থি থাকে।হাইলার ফ্যাট, বৃক্কীয় সাইনাস নামক আরেকটি ফ্যাটি গহ্বরের সাথে সংযুক্ত থাকে।সামগ্রিকভাবে এরা বৃক্কীয় পেলভিস এবং ক্যালিক্স ধারণ করে এবং এদের বৃক্কীয় মেডুলারি টিস্যু থেকে পৃথক করে।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
পরাবর্ত নালিকায় গ্লুকোজ সম্পূর্ণ পুনর্শোষিত হয়।এটি Na+/গ্লুকোজ কোট্রান্সপোর্টের মাধ্যমে হয়। প্লাজমায় ৩৬০ mg/dL এর মত গ্লুকোজ থাকলে বাহক সম্পৃক্ত হবে এবং মূত্রে গ্লুকোজের উপস্থিতি পাওয়া যাবে।গ্লাইকোজ-ইউরিয়া হবার জন্য প্লাজমায় ১৬০ mg/dL গ্লুকোজ থাকাই যথেষ্ট,যা বহুমূত্র রোগের নির্ণায়ক।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
গর্ভাবস্থা গ্লুকোজ ও অ্যামিনো এসিডের পুনর্শোষণ কমায়। হরমোন উৎপাদন করে যা লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ভিটামিন ডি তৈরি করে।
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_260196_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%95
|
বৃক্ক
|
The NephCure Foundation offers educational materials on the kidney diseases/conditions Nephrotic Syndrome and FSGS
| 0.5 | 2,775.532691 |
20231101.bn_6079_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
৯৬ বাহু বিশিষ্ট বহুভূজ একে তিনি দেখালেন ২২৩/৭১< π < ২২/৭ এই দুই-এর গড় নিয়ে পাই-এর একটি মান পাওয়া গেল ৩.১৪১৯। পরবর্তী শতকগুলোতে ভারত ও চীনে বেশ কাজ হয়েছ। মোটামুটি ৪৮০ সালে চীনা গণিতজ্ঞ জু চোঙ্গজি পাই এর আসন্ন মান বের করলেন ৩৫৫/১১৩ এবং প্রমাণ করলেন ৩.১৪১৫৯২৬ < π < ৩.১৪১৫৯২৭, যা কিনা পরবর্তী ৯০০ বছর পর্যন্ত সবচেয়ে সঠিক হিসাবে বিবেচিত হয়েছে।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
দ্বিতীয় সহস্রাব্দ শুরুর আগে পাই এর মান দশমিকের পর ১০ ঘর পর্যন্ত জানা ছিল। পাই গবেষণার পরবর্তী উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটে ক্যালকুলাস, বিশেষ করে অসীম ধারা আবিষ্কারের পর থেকে। অসীম ধারা থেকে বোঝা গেল বেশি বেশি পদ যোগ করে পাইর মান অধিকতর সূক্ষতায় বের করা যাবে। ১৪০০ সালের দিকে সংগমাগ্রামার মাধব প্রথম সেরকম ধারা খুঁজে পান।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
এই ধারাটি এখন গ্রেগরি-লিবনিৎজ ধারা নামে পরিচিত কারণ সপ্তদশ শতকে এটি তাদের দ্বারা পুনঃ আবিস্কৃত হয়। দুঃখের বিষয় এর কেন্দ্রীভূততার হার খুবই ধীর। এমনকি আর্কিমিডিসের সমান সূক্ষতার জন্য প্রায় ৪০০০ পদের যোগফল নেওয়া দরকার হয়ে পড়ে। যাহোক সিরিজটিকে নিচের ধারায় রূপান্তরিত করে
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
মাধব π = ৩.১৪১৫৯২৬৫৩৫৯ বের করেন যা ১১ ঘর পর্যন্ত সঠিক। ১৪২৪ সালে ইরানের জ্যোতির্বিদ জামশিদ আল-কাশি ১৬ ঘর পর্যন্ত π-এর মান বের করলে মাধবের রেকর্ড ভেঙ্গে যায়।
| 0.5 | 2,762.92345 |
20231101.bn_6079_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87
|
পাই
|
জার্মান গণিতজ্ঞ লুডলফ ভন চিউলেন আর্কিমিডিসের পর প্রথম ইউরোপীয় হিসাবে পাই গণনায় শরীক হোন। তিনি জ্যামিতিক পদ্ধতিতে দশমিকের পর ৩২ ঘর পর্যন্ত সঠিকভাবে পাই গণনা করেন। এই গণনা করে তিনি এত বেশি আনন্দিত ও গর্বিত হোন যে, মৃত্যুর পর তার সমাধিতে সেটি উৎকীর্ণ করা হয়।
| 1 | 2,762.92345 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.