_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_13609_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A7%A8
কে২
জর্জ ওয়ালারস্টেইনের নেতৃত্বে ১৯৮৬ সালের একটি অভিযানে একটি ভুল পরিমাপ করা হয়েছিল যা দেখায় যে কে২ এভারেস্ট পর্বতের চেয়ে উঁচু এবং তাই বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বত। ১৯৮৭ সালে একটি সংশোধিত পরিমাপ করা হয়েছিল, কিন্তু ততদিনে দাবি করা হয়েছিল যে, কে২ বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পর্বত ছিল, এটি ইতিমধ্যেই অনেক সংবাদ প্রতিবেদন এবং উল্লেখ কাজে পরিণত হয়েছিল।
0.5
991.002123
20231101.bn_2144_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
মার্চ ২৪ : জেনারেল ইয়াহিয়া খান বাংলাদেশ ত্যাগ করেন। তার সাথে বাংলাদেশে বসবাসরত অনেক পাকিস্তানি নাগরিক পাকিস্তান চলে যায়। বাংলাদেশী নাগরিকদের বিমান বন্দরে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ থাকে।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
মার্চ ২৫ : এই দিন দিবাগত রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকা সহ সারা দেশে বাঙালিদের উপর আক্রমণ শুরু করে। ইতিহাসে তা অপারেশন সার্চলাইট নামে পরিচিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
মার্চ ২৬ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষে আওয়ামী লীগের নেতা জনাব আব্দুল হান্নান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
মার্চ ২৭ : মেজর জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র দখল করেন এবং সেখান থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
এপ্রিল ১৭ : মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরের বৈদ্যনাথতলায় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি ও মন্ত্রীরা শপথ গ্রহণ করে।
1
990.671909
20231101.bn_2144_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
ডিসেম্বর ৩ : বাংলাদেশ ভারত যৌথ বাহিনী গঠিত হয় এবং ভারতীয় সৈন্যরা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ শুরু করে।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
ডিসেম্বর ১৪ : যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চত বুঝতে পেরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর বুদ্ধিজীবীদেরকে হত্যা করে। এ দিনটিকে বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
ডিসেম্বর ১৬ : বিকাল ৫ টা ৩০ মিনিটে রমনা রেস্‌কোর্স মাঠে মিত্র বাহিনীর প্রধান জগজিৎ সিং অরোরা'র কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান সেনাপতি জেনারেল এ কে খান নিয়াজী আত্মসমর্পণ করেন।
0.5
990.671909
20231101.bn_2144_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7
১৯৭১
২ অক্টোবর - খালেক নওয়াজ খান, ভাষাসৈনিক ও বাঙালি রাজনীতিবিদ, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। (জ. ১৯২৬)
0.5
990.671909
20231101.bn_493043_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
১৭৯৩ সালে সর্বপ্রথম স্কটিশ লেখক ও প্রকৃতিবিদ রবার্ট কের ককাটিয়েলের দ্বিপদ নামকরণ করেন । মূলত তিনি ককাটিয়েল বা ককাটিলকে Psittacus hollandicus নামে বর্ণিত করেন । পরবর্তীতে ভাগলার ১৮৩২ সালে ককাটিয়েলকে এটির নিজস্ব গণ Nymphicus এ লিপিবদ্ধ করেন । ককাটিয়েল এর বৈজ্ঞানিক নাম Nymphicus hollandicus হবার পেছনে একটি সুন্দর গল্প আছে । ইউরোপের পাখি দেখার দলগুলোর মধ্যে প্রথমদিককার একটি দল, যারা পাখিদের, তাদের নিজেদের বাসস্থানে পর্যবেক্ষণ করতে বেড়িয়েছিল; তাদের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা থেকে ককাটিয়েলের গণ নামটি এসেছে । প্রথমবার পাখিটিকে দেখার পর তারা এতটাই মুগ্ধ হয়ে পড়েন যে, পৌরাণিক জলপরী নিম্ফের নামে এটির নামকরণ করে ফেলেন । অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহাসিক নাম New Holland থেকে ককাটিয়েল প্রজাতির Specific name hollandicus নেয়া হয়েছে ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
জীববিজ্ঞান, বিশেষ করে শ্রেণীবিন্যাসের দৃষ্টিকোণ থেকে কাছাকাছি অন্যন্য প্রজাতির সাথে ককাটিয়েলের জৈবিক সম্পর্ক দীর্ঘদিন বিতর্কিত একটি বিষয় ছিল । এখন এটিকে এটির মনোটাইপিক উপগোত্র Nymphicinae এ শ্রেণীবদ্ধ করা হলেও আগে এটিকে লম্বা লেজের তোতাদের গোত্র Platycercinae এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল । পরে এই সমস্যাটি আণবিক গবেষণার মাধ্যমে সমাধান করা হয় । প্রোটিন অ্যালোজাইমের উপর ১৯৮৪ সালের একটি গবেষণা থেকে জানা যায় প্রজাতি হিসেবে ককাটিয়েল তোতাদের চাইতে কাকাতুয়ার খুব কাছাকাছি সম্পর্কের । এর মাইটোকন্ড্রিয়াল 12S rRNA সিকুয়েন্স তথ্য একে শ্যামা কাকাতুয়ার উপগোত্র Calyptorhynchinae এর অন্তর্ভুক্ত করে । বাসস্থানের পরিবেশগত পরিবর্তন ও আকারে ছোট হতে থাকার প্রভাব পড়ে লম্বা লেজবিশিষ্ট তোতা বা প্যারাকিট এর অঙ্গসংস্থানিক বৈশিষ্ট্যে ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
ককাটিয়েল Calyptorhynchinae উপগোত্রের গণগুলোর ভেতর অন্তর্ভুক্ত হবার চাইতে যে Nymphicinae উপগোত্রে বেশি উপযোগী তা প্রমাণ করে এর কোষীও নিউক্লিয়াসের ফাইব্রিনোজেন জিনের ইনট্রন ৭ নিউক্লিওটাইডের সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করা আরেকটি গবেষণা ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
ককাটিয়েল এখন Cacatuidae পরিবারের জৈববৈজ্ঞানিকভাবে শ্রেণীবিন্যাসকৃত সদস্য । কাকাতুয়া পরিবারের জৈবিক বৈশিষ্ট্য যেমন, খাঁড়া ঝুঁটি, পিত্তাশয়, নিচের দিকের পাউডার পালক, পালকে সাজানো নীল ও সবুজ রঙয়ের মাঝে চাপা মেঘের মত স্তর এবং ঠোঁটের চারপাশে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মুখের পালক যেগুলো Cacatuidae গোত্রের বাইরে খুব কম দেখা যায়, সেই বৈশিষ্ট্যগুলো ককাটিয়েলের মধ্যে পাওয়া যায় ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
খাঁচাবন্দি ককাটিয়েল সাধারণত ১৬ থেকে ২৫ বছর বাঁচে । রেকর্ড অনুযায়ী কিছু কিছু ক্ষেত্রে ককাটিয়েল ১০ থেকে ১৫ বাঁচে; ককাটিয়েলের ৩২ বছর বেঁচে থাকারও রেকর্ড আছে । একটি ককাটিয়েল পাখি অবশ্য ৩৬ বছর বেঁচে ছিল । এগুলো সাধারণত নির্ভর করে খাবার, পরিবেশ আর ওড়ার জায়গার উপর ।
1
990.477787
20231101.bn_493043_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
ককাটিয়েল অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় পাখি । যেসব অঞ্চলে মরু, বিস্তৃত অনুর্বর ভূমি বা কিছুটা শুস্ক বিস্তীর্ণ ভূমি আছে, সেসব অঞ্চলে এদের বেশি দেখা গেলেও সবসময় পানির কাছাকাছি থাকে । এরা যাযাবর শ্রেণীর পাখি । যেখানে খাবার আর পানির প্রাচুর্য, সেখানে এরা উড়ে যেতে সময় নেয় না । প্রকৃতিতে ককাটিয়েলকে সাধারণত জোড়া বা ছোট ঝাঁক হিসেবে পাওয়া যায় । অনেক সময় অনেকগুলো ককাটিয়েলকে একসাথে ঝাঁক বেঁধে পানি খেতে দেখা যায় । অনেক কৃষকের কাছে এরা মূর্তিমান আতঙ্ক । এরা প্রায়ই ক্ষেতে হামলা করে চাষ করা ফসল খেয়ে আসে । অস্ট্রেলিয়ার অতি উর্বর দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে, সুবিশাল ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ান মরুভূমিতে এবং কেপ ইয়র্ক পেনিনসুলা উপদ্বীপে এরা অনুপস্থিত । ককাটিয়েল একমাত্র কাকাতুয়া প্রজাতি যারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে জন্মের প্রথম বছরের শেষের দিকেই বাচ্চা দেয়া শুরু করে দেয় ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
প্রকৃতিতে বাচ্চা ককাটিয়েলকে নর / মাদিতে আলাদা করা খুব কঠিন । ডিম ফোটার পর থেকে প্রথম পালক বদলানোর আগ পর্যন্ত সব বাচ্চা ও অল্পবয়স্ক ককাটিয়েলকে দেখতে মাদির মত লাগে । এদের লেজের পালকের অঙ্কিয় তলে আনুভূমিক হলুদ রঙ্গের সরু রেখা বা চিকন দাগ দেখা যায় । পাখায় ওড়ার প্রাথমিক পালকের অঙ্কিয় বা নিচের দিকে বিন্দু বিন্দু হলুদ রঙ্গের ফোঁটা থাকে । মাথা ও ঝুঁটি ধূসর রঙ্গের হয় এবং প্রত্যেক বাচ্চার গলায় হাল্কা কমলা রঙ্গের দাগ থাকে ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
বেশিরভাগ পাখিপ্রজাতির মধ্যেই যৌন দ্বিরুপতা বিদ্যমান । প্রাপ্তবয়স্ক ককাটিয়েল যৌন দ্বিরুপী হয় । ডিম থেকে বাচ্চা ফোটার ছয় থেকে নয় মাসের মাথায় ককাটিয়েল প্রথমবার পালক বদলায় । এসময় এদের যৌন দ্বিরুপতা অর্থাৎ নর ও মাদির আলাদা বৈশিষ্ট্য সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে । পুরুষ পাখির ক্ষেত্রে এদের পাখা ও লেজের পালকের নিচের দিকের হলুদ বা হলুদাভ অথবা সাদা বা সাদাভ রেখা, ফোঁটা ও দাগগুলো অদৃশ্য হয়ে যায় । ঝুঁটি ও গলার ধূসর পালকগুলো পরিবর্তিত হয়ে গাঢ় হলুদ রঙ্গের পালকে পরিণত হয় । এসময় গলার কমলা দাগটি আরো উজ্জ্বল ও স্পষ্ট হয়ে ওঠে । স্ত্রী পাখির ক্ষেত্রে মুখ ও ঝুঁটির পালক সাধারণত ধূসরই থাকে । তবে এদের গলায়ও কমলা দাগ থেকে যায় । বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্ত্রী পাখির লেজের পালকের নিচের দিকের আনুভূমিক দাগ ও রঙগুলো আগের মত থেকে যায় ।
0.5
990.477787
20231101.bn_493043_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ককাটিয়েল
ককাটিয়েলের পালক ও অন্যান্য রঙ আসে মূলত দুটি রঞ্জক থেকেঃ মেলানিন ও লাইপোক্রোম । ককাটিয়েলের পালক, চোখ, ঠোঁট ও পায়ের রঙ ধূসর হয় মেলানিনের কারণে । আর মুখ ও লেজের হলুদ রঙ এবং গলার কমলা রঙ আসে লাইপোক্রোম থেকে । যদি কোন রঙের বৈশিষ্ট্য প্রকাশের ক্ষেত্রে, যেমন পালকের রঙ ধূসর নাকি হলুদ অথবা কমলা হবে এক্ষেত্রে মেলানিন ও লাইপোক্রোম দুটি রঞ্জকই উপস্থিত থাকলে মেলানিন সবসময় লাইপোক্রোম এর বৈশিষ্ট্য প্রকাশে বাঁধা দিয়ে ধূসর রঙের পালক সৃষ্টি করে ।
0.5
990.477787
20231101.bn_16248_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদীয় গণপ্রজাতন্ত্রের দেশ হলো জর্জিয়া যার সভা প্রধান হলেন প্রেসিডেন্ট আর প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকার প্রধান।রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয় কেবিনেটে।কেবিনেট মন্ত্রীদের নিয়ে গঠিত হয় যার মুখ্য ভূমিকায় থাকেন প্রধানমন্ত্রী। সালোম জুরাবিশভিলি জর্জিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে আছেন যিনি ২০১৮ এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৫৯.৫২% ভোটে নির্বাচিত হন।২০২১ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইরাকলি ঘারিবাশভিলি।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
জর্জিয়ার সংসদে ন্যাস্ত আছে আইন প্রণেতারাও।যা এককক্ষীয় এবং এতে রয়েছে ১৫০ জন সদস্য যারা ডেপুটি নামে পরিচিত, যাদের মধ্যে ৩০ জন বিভিন্ন জেলার নির্বাচিত সদস্য বাকি ১২০ জন বিজয়ী দল কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে থাকে।সংসদ সদস্যগণ চার বছরের জন্য নির্বাচিত হন।২০১২ সালের ২৬ মে সাকাশভিলি পশ্চিমাঞ্চলের কুতাইসা শহরে নতুন সংসদ ভবন বিনির্মাণ করেন যাতে ক্ষমতাকে মেরুহীন করা যায় এবিং রাজনৈতিক কর্মকে আবাখাজিয়ার কাছাকাছি আনা যায়।২০১২ তে ক্ষমতায় আসা সাকাশভিলির কৃত এই কাজ পরবর্তীতে বাতিল করা এবং ছয় বছর পর আবারও তিবিলিসেই সংসদ ভবনকে বহাল করা হয়।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
জার্জিয়ার সাথে তার প্রতিবেশী দেশ আর্মেনিয়া, আজারবাইজান ও তুরস্কের সুসম্পর্ক বিদ্যমান।জর্জিয়া জাতিসংঘ,ইউরোপীয় কাউন্সিল,বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা,কৃষ্ণসাগর ইকোনমিক কোঅপারেশন সংস্থা, GUAM,এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক সহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্য।এছাড়া জর্জিয়ার সাথে ফ্রান্স,জার্মানি,ইসরাইল,জাপান,দক্ষিণ কোরিয়া,শ্রীলঙ্কা,তুরস্ক,ইউক্রেন,যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
উপর্যুপরি জর্জিয়া ন্যাটোর পূর্ণাঙ্গ সদস্য হতে কাজ করছে।এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে জর্জিয়ার বেশ ভালো সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
জর্জিয়ার রয়েছে সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী স্থল ও বিমান বাহিনী। যাদের একত্রে বলা হয় জর্জিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনী(GDF)।এই GDF বিভিন্ন প্রতিরক্ষা ও সামরিক কার্যক্রম চালনা করে আর এটি পরিচালিত হয় জর্জীয়ান সাংবিধানের সামরিক বাহিনীর আইন অনুযায়ী। ২০২১ সালে সামরিক খাতে জর্জিয়ার বাজেট ছিলো ২৮০ মিলিয়ন ডলার।যার ৭২ শতাংশ ব্যবহৃত হয়েছে প্রতিরক্ষা বাহিনীর উন্নয়নে।
1
989.384771
20231101.bn_16248_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতার পর জার্জিয়া নিজস্ব সামরিক শিল্পখাত সমৃদ্ধ করা শুরু করে।১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু হয় STC Delta এর।বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি সুসজ্জিত অস্ত্র বহর, আর্টিলারি সিস্টেম,এভিয়েশন সস্টেম,আত্মরক্ষার সরঞ্জাম,ক্ষুদ্রাস্ত্র সহ বিভিন্ন রকম সামরিক সরঞ্জাম তৈরি করে থাকে।ইরাক যুদ্ধের শেষ ভাগে জর্জিয়ার প্রায় ২,০০০ সৈন্য Multi-National Force এর মধ্যে নিযুক্ত ছিলো।এছাড়াও জর্জিয়া আফগানিস্তানে ন্যাটো পরিচালিত যুদ্ধেও অংশ নিয়েছিলো।যেখানে ২০১৩ সালে সৈন্য ছিলো ১,৫৬০ জন যা সে সময়ে কোনো ন্যাটো বহির্ভূত দেশের সৈন্যদের সর্বোচ্চ।১১,০০০ এরও বেশি সৈন্য বিভিন্ন সময় আফগান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলো।২০১৫ সালের হিসেব মতো আফগান যুদ্ধে নিহত হয় ৩১ জর্জীয়ান সৈনিক।যার অধিকাংশই নিহত হয় হেলমেন্দ ক্যাম্পেইনের সময়।এছাড়া ৩৫ জন পঙ্গু সহ মোট ৪৩৫ জন সৈন্য আহত হয়।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
গোলাপ বিপ্লবের পূর্বে জর্জিয়া বিশ্বের অন্যতম দূর্নীতিগ্রস্থ দেশের তালিকায় ছিলো।কিন্তু শান্তি বিপ্লবের পর দেশটির দূর্নীতি নাটকীয় ভাবে হ্রাস পেতে থাকে।২০১০ সালে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল জর্জিয়াকে দূর্নীতি দমনের নটরাজ হিসেবে ঘোষণা করে।২০১২ সালে বিশ্বব্যাংক জর্জিয়ার দূর্নীতি দমনকে অভূতপূর্ব সাফল্য ঘোষণা করেন।জর্জিয়ার এই সাফল্য বিশ্ব বিবেককে বুঝিয়ে দেয় যে যেকোনো মাত্রার দূর্নীতিচক্র ভেঙে ফেলা সম্ভব,একজন দূর্নীতি গ্রস্থ কর্মীকে গড়ে তোলা সম্ভব একজন সৎ ও দায়িত্ববান কর্মী হিসবে।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
জর্জিয়া প্রশাসনিক দিক থেকে ৯ টি অঞ্চল,১ টি রাজধানী অঞ্চল আর দুটি সায়ত্তশাসিত প্রজাতন্ত্রে বিভক্ত।এগুলো সব মিলিয়ে ৬৭ টি জেলা আর ৫ টি স্ব-শাসিত শহরে বিভক্ত।
0.5
989.384771
20231101.bn_16248_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
জর্জিয়া
প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা থেকে উঠে এসেছে যে অতীত কাল থেকেই জর্জিয়া বিভিন্ন দেশ ও সাম্রাজ্যের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলো এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে দেশটি কৃষ্ণসাগরের তীরে অবস্থান এবং সিল্ক রোডের অন্যতম রুট হওয়ায়। স্বর্ণ,রৌপ্য,তাম্র আর লৌহের খনন হয়েছে ককেশাস পর্বত অঞ্চলে।জর্জীয় মদ উৎপাদন তাদের অন্যতম প্রাচীন ঐতিহ্যের সাথে সাথে সে সময়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের চালিকাশক্তি হিসেবেও ভূমিকা রাখে।উপর্যুপরি দেশটিতে আছে বৃহত্তর হাইড্রো পাওয়ার।আধুনিক সময়ে জর্জিয়ার আর্থিক উন্নয়নের পেছনে অবদান রেখে চলেছে কৃষি ও টুরিজম যা দেশটির আবহাওয়া ও মনোরম দৃশ্যের জন্য গড়ে উঠেছে।বিংশশতাব্দীর বেশিরভাগ সময় জুড়ে জর্জিয়ার অর্থনীতি সোভিয়েত আদলে পরিচালিত হতো।১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর জর্জিয়া অর্থনৈতিক খাতে সংস্কারে মনযোগ দেয় আর তৈরি করে একটি মুক্তবাজার অর্থনীতির।সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে যাওয়া অন্যান্য দেশের মতো জর্জিয়াও বেশ কয়েকবার অর্থনৈতিক ধ্বসের স্বীকার হয়।গৃহযুদ্ধ এবং দক্ষিণ ওসেটিয়া এবং আবখাজিয়ায় সংগঠিত সামরিক সাংঘাত অর্থনৈতিক ধ্বসের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
0.5
989.384771
20231101.bn_491279_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
এমনকি যদিও উক্ত শব্দটি দীর্ঘ সময় ব্যাপী যৌনতা-বিষয়ক সংজ্ঞা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে, তবু বর্তমান সময়ে "উস্কামিমুলক ঘৃণ্য কাজ" অর্থেও (যেমন obscene profit বা নোংরা মুনাফা, obscenity of war বা যুদ্ধের নোংরামি ইত্যাদি) শব্দটির ব্যবহার দেখা যায়। সাধারণভাবে এটি অভিশাপ অর্থে ব্যবহৃত হতে পারে, অথবা এমন যে কোন কিছুকে বোঝাতে ব্যবহৃত হতে পারে যা নিষিদ্ধ, অশালীন, ঘৃনিত বা বিরক্তিকর।
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
অশ্লীল হিসেবে বিবেচিত বিষয়াদির সংজ্ঞা নির্ভর করে উক্ত পরিভাষাটি যে সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হচ্ছে তার উপর। বিভিন্ন সম্প্রদায় ও ব্যক্তির কাছে "কোনটি অশ্লীল এবং কোনটি শালীন" তার ধারণা ভিন্ন হয়ে থাকে। তাছাড়া সময়ের সাথে সাথে অশ্লীল হিসেবে বিবেচিত বস্তুর সংজ্ঞাও পরিবর্তিত হয়। একটি সময়ে অশ্লীল হিসেবে বিবেচিত বিষয় অপর এক সময়ে আর অশ্লীল বলে গণ্য হয় না।
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
বহু সংস্কৃতিতে অশ্লীল বিষয়কে সংজ্ঞায়িত করে আইন প্রস্তুত করা হয়েছে। উক্ত সংজ্ঞানুযায়ী অশ্লীলতা সংবলিত বিষয়বস্তু বা উপাদানকে বাধাদান বা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রায়শই বিবাচন দপ্তরকে ব্যবহার করা হয়ঃ এই সকল বাধাদানকৃত বিষয়বস্তুতে সাধারণত অশ্লীল প্রত্যক্ষ যৌন উপাদান অন্তর্ভুক্ত থাকে।
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
Silver, Judith, of Coollawyer.com, "Movie Day at the Supreme Court or 'I Know It When I See It': A History of the Definition of Obscenity", on FindLaw.com.
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
Slater, W. J., review of "The Maculate Muse: Obscene Language in Attic Comedy" by Jeffrey Henderson. Phoenix, Vol. 30, No. 3 (Autumn, 1976), pp. 291–293.
1
987.219886
20231101.bn_491279_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
United States v. One Book Called Ulysses, 5 F. Supp. 182, 183–185 (S.D.N.Y. 1933) affirmed, United States v. One Book Entitled Ulysses by James Joyce, 72 F.2d 705, 706–707 (2d Cir. 1934)
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
Cho, Christina, Commerato, Kim & Heins, Marjorie (2003) Free Expression in Arts and Funding: a public policy report. New York: FEPP; pp. 38–39
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
Chapter 71 of Part I of Title 18 of the United States Code, relating to obscenity. Hosted by the Legal Information Institute.
0.5
987.219886
20231101.bn_491279_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BE
অশ্লীলতা
2005, Senate Commerce, Science & Transportation Cmte. Hearing on Decency in the Media archive at CSpan.
0.5
987.219886
20231101.bn_809358_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
জন জংকুক () দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান এ সেপ্টেম্বর ১, ১৯৯৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবারে বাবা-মা এবং বড় ভাই আছেন। তিনি বুসানের বেক্য়ায়াঙ্গ বিদ্যালয়ে প্রাথমিক এবং মধ্যম শিক্ষা গ্রহণ করেন। শিক্ষানবীস হওয়ার পর, তিনি সিউলের সিঙ্গু মিডল স্কুল-এ যান। অল্পবয়সে প্রাথমিকভাবে তিনি একজন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন, কিন্তু টিভিতে জি-ড্র্যাগনের হার্টব্রেকার গানের অনুষ্ঠান দেখার পর তিনি একজন গায়ক হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হন।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১১ সালে, দক্ষিণ কোরিয়ান ট্যালেন্ট শো সুপারস্টার কে-এর দেগু-তে অডিশন প্রক্রিয়া চলাকালীন, তিনি সেখানে অডিশন দেন। যদিও তিনি নির্বাচিত হননি, কিন্তু সাতটি বিনোদন কোম্পানি তাঁকে কাজের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। তিনি অবশেষে বিগ হিট মিউজিকের অধীনে একজন শিক্ষানবীশ হওয়ার পরিকল্পনা বেছে নেন, বিটিএস-এর প্রধান এবং তাঁর বর্তমান সঙ্গী সদস্য আরএম অনুষ্ঠান দেখার পর। প্রথমবার আত্মপ্রকাশের জন্য প্রস্তুতির সময় তাঁর নৃত্যকলার দক্ষতা বাড়াতে, তিনি মুভমেন্ট লাইফস্টাইল-এর কাছে নাচের প্রশিক্ষণ লাভ করতে ২০১২ সালের গ্রীষ্মকালে তিনি লস অ্যাঞ্জেলেস-এ যান। ২০১২ সালের জুন মাসে তিনি জো কোন-এর সঙ্গীত ভিডিও "আই এম দা ওয়ান(I'm Da One)"-এ প্রদর্শিত হন এবং তাঁর প্রথম আত্মপ্রকাশের আগে তিনি গ্ল্যাম-এ একজন ব্যাকআপ নৃত্যশিল্পী হিসাবেও কাজ করেছিলেন। ২০১৭ সালে তিনি সিউল-এর স্কুল অফ পারফর্মিং আর্স থেকে স্নাতক লাভ করেন। নভেম্বর ২০১৬ সালে, তিনি সিএসএটি, একটি দক্ষিণ কোরিয়ান রাষ্ট্রব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশিকা পরীক্ষা, দেওয়ার থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নেন। ২০২০ সাল হিসাবে, তিনি গ্লোবাল সাইবার ইউনিভার্সিটি-তে ভর্তি আছেন এবং সম্প্রচার ও বিনোদন-এ স্নাতক করছেন।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১৩ সালের ১২ জুলাই-এ জংকুক বিটিএস এর একজন সদস্য হিসেবে তাঁর ডেব্যু সিঙ্গেল ২ কুল ৪ স্কুল প্রকাশ করেন। বিটিএস থেকেই জংকুক তিনটি সোলো সিঙ্গেল করেন; প্রথমটি ছিল"বিগিন" নামক একটি পপ গান, যেটি ছিল ২০১৬ এর অ্যালবাম উইঙ্গস থেকে আর এই গানে ছিল তাঁর নিজের জীবনেরই গল্প - কীভাবে তিনি অল্প বয়সে সিউল-এ আসেন একজন "আইডল" হওয়ার জন্য আর সেই সময় কীভাবে বিটিএস এর অন্যান্য সদস্যরা তাঁর খেয়াল রাখতেন। দ্বিতীয় গানটি ছিল একটি ফিউচার বেস গান যার নাম ছিল "ইউফোরিয়া", যার সাথে একটি নয় মিনিট দীর্ঘ শর্ট-ফিল্মও প্রকাশ করা হয় (এপ্রিল ৫, ২০১৮) বিটিএস এর "লাভ ইউরসেল্ফ" সিরিজের তৃতীয় অংশের সূচনা হিসেবে। ইউফোরিয়া-এর প্রযোজনা করেন ডিজে সুইভেল এবং এটি বিলবোর্ড এ পঞ্চম স্থান অধিকার করে (বাবলিং আন্ডার হট ১০০ chart)। গায়োন ডিজিটাল চার্ট-এ এটি ১৩ সপ্তাহ ধরে ছিল। ২০২০-এর স্টুডিও অ্যালবাম ম্যাপ অফ দি সোল: ৭-এ আছে তৃতীয় সোলো একটি আরঅ্যান্ডবি গান, যেখানে উনি বর্ণনা করেছেন - কীভাবে উনি ওনার পেশার জন্য নিজের কিশোরকাল-কে পরিত্যাগ করতে হয়েছিল। "মাই টাইম" গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ চুরাশিতম স্থান অধিকার করে। কে-পপ গায়কদের সোলো ট্র্যাকগুলির মধ্যে তাঁর গাওয়া "ইউফোরিয়া" ও "মাই টাইম" বিলবোর্ডের ওয়র্ল্ড ডিজিটাল সং সেল্স-এ প্রথম ও দ্বিতীয় দীর্ঘতম দিন ধরে থাকা গান হয়, এবং যথাক্রমে ৭২ এবং ৬৮ সপ্তাহ ধরে সারিতে অবস্থিত ছিল।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
বিটিএস এর দুটি গান "লাভ ইজ নট ওভার" এবং দ্বিতীয়টি "মেজিক শপ"-এর প্রধান প্রযোজক হিসাবে তাঁকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০১৮ এর ২৫ অক্টোবর জংকুক বিটিএস এর বাকি সদস্যসহ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট এর কাছ থেকে অর্ডার অফ কালচারাল মেরিট (সাউথ কোরিয়া) সম্মাননা লাভ করেন।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর এ জংকুক "ওয়ান ড্রিম, ওয়ান কোরিয়া" ক্যাম্পাইন এ অংশ নেন যেখানে তিনি কোরিয় যুদ্ধ-এর স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে অসংখ্য অন্যান্য কোরিয়ান শিল্পীদের সাথে সঙ্গীতে অংশ নেন। গানটি ২৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয় এবং এটি পরে অক্টোবর এর ১৫ তারিখে সিউল এর ওয়ান কে কনসার্ট এ উপস্থাপন করা হয়।
1
985.845223
20231101.bn_809358_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১৬ সালে জংকুককে ফ্লাওয়ার ক্রু এর পাইলট এপিসোডে দেখা যায়। তিনি সেলেব্রিটি ব্রোমেন্স-এও অংশগ্রহণ করেন। এবং এপিসোড ৭২ এ "ফেন্সিং ম্যান" নামে কিং অফ মাস্ক সিঙ্গার-এ প্রতিযোগিতা করেন।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১৮ এর ৬ নভেম্বর,জংকুক "উই ডোন্ট টক এনিমোর"(উই ডো'ন্ট টক অ্যানেমোর) গানটি করেন এর আসল শিল্পী চার্লি পুথ এর সাথে, এমবিসি প্লাস এক্স জিনি মিউজিক অ্যাওর্ডাস্ এর সময় বিশেষ সহযোগি অনুষ্ঠানে। এর আগে জংকুক এই গানটির দুইবার কভার করেছিলেন, প্রথমে একক এবং পরে তাঁর বিটিএস সদস্য জিমিন এর সাথে।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০২০ সালের ৪ঠা জুন-এ, জংকুক "স্টিল উইথ ইউ" গানটি সাউন্ডক্লাউ-এর মতন মঞ্চে বিনামূল্যে মুক্ত করেন, বিটিএস-এর বার্ষিক ডেব্যু উদ্যাপনের উদ্দেশ্যে। এই গানটি জংকুক নিজে প্রযোজনা করেন।
0.5
985.845223
20231101.bn_809358_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%95
জংকুক
২০১৯ সালে গালুপ কোরিয়া দ্বারা কৃত এক জরিপে, জংকুক দক্ষিণ কোরিয়ার তৃতীয় সবচেয়ে প্রিয় সেলিব্রিটির স্থান অর্জন করেছিলেন। তিনি ২০১৬ সালে ২০তম স্থানে ডেব্যু করেন, তারপর ২০১৭ সালে ১৭তম স্থান, এবং ২০১৮ সালে ৮তম স্থান পান।. ২০১৮ সালে, চীনা ম্যাগাজিন "হাই চায়না"র সবচেয়ে প্রিয় তালিকায় তিনি ক্রমে ১০ সপ্তাহের জন্য় প্রথম স্থান-এ অধিকার করে ছিলেন। সামাজিক মাধ্যমে অনুগামীদের মধ্যেও তিনি অনেক বিখ্যাত। ২০১৮-এর ডিসেম্বর মাসে, তাঁর স্টুটিওতে গাওয়ার একটি ভিডিও সেই বছর দক্ষিণ-কোরিয়ার সর্বাধিকবার পুনঃটুইট করা টুইট হয়ে যায়। অনেক শিল্পী যেমন, কিম ডোং-হান এবং হিয়ংসিওপ এক্স ইউওয়ুং তাঁকে একজন প্রভাবশালী ও পথিকৃৎ হিসাবে উদ্ধৃত করেছনে। জাস্টিন বিবার, জাস্টিন টিম্বারলেক এবং আশার-কে তিনি তাঁর সঙ্গীত অনুপ্রেরণা হিসাবে উদ্ধৃত করেছেন।
0.5
985.845223
20231101.bn_273017_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
দু'টি দলের মধ্যে নির্দিষ্ট লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য পূরণে যদি একমত না হয় কিংবা ব্যক্তিগতভাবে ঐকমত্য্য পোষণ ও সহযোগিতা প্রদর্শন করে না তখনই প্রতিযোগিতার উদ্ভব হয়। প্রকৃতিগতভাবে জীবিত প্রাণীর মধ্যে এ প্রবণতা বেশি দেখা যায় যারা একই ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থান করে। উদাহরণস্বরূপ প্রাণীজগতের বাসিন্দারা পানি সরবরাহ, খাদ্য, সঙ্গী নির্বাচনসহ অন্যান্য জৈবিক সম্পদ সংগ্রহে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
সাধারণতঃ রাজনীতি, অর্থনীতি ও ব্যবসা, জমি দখল, চাকরি, শিক্ষা, সাহিত্য, জীববিজ্ঞান, পরিবেশের ভারসাম্য, ক্রীড়া, রচনা বা প্রবন্ধ, সঙ্গীত, নৃত্যকলা, বিজ্ঞান, দাবা, মুরগীর লড়াই ইত্যাদি বহুবিধ ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের তুলনায় শক্তিমত্তা প্রদর্শন কিংবা আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে পারস্পরিক প্রতিযোগিতা করতে দেখা যায়। ব্যক্তিগত বা দলীয় যে-কোন পর্যায়ের প্রতিযোগিতাতেই কমপক্ষে দু'জন ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠী বা প্রাণীর অংশগ্রহণ অপরিহার্য ও প্রধান নিয়ামক।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
মানবজাতি মূলতঃ খাদ্য এবং সঙ্গী নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রতিযোগীয় ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। এ চাহিদাগুলো পূরণের পর সম্পদ, সম্মান এবং খ্যাতির ন্যায় বিষয়গুলোর দিকে ঝুঁকে পড়ে।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
মরিয়ম-ওয়েবস্টার অভিধানে ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতা বলতে দুই বা ততোধিক পক্ষের মধ্যেকার অন্য কোন তৃতীয়পক্ষের অংশগ্রহণে অধিকতর ভালো পণ্য বা সেবার আশ্বাস নিয়ে অগ্রসর হওয়াকে বুঝায়। এ বিষয়ে ১৭৭৬ সালে দি ওয়েলথ অব নেশন্স গ্রন্থে বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এডাম স্মিথ উল্লেখ করেছেন।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
বাজার অর্থনীতিতেও প্রতিযোগিতা বৃহৎ ভূমিকা পালন করে এবং একই স্তরের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় প্রস্তাব নিয়ে হাজির হয়। অনেক সময় অর্থনীতিতে তা অসুস্থ প্রতিযোগিতা নামে আখ্যায়িত হয়। উন্নয়নশীল দেশে প্রায়শঃই বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর গৃহীত বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনার কাছে দেশী ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো টিকে থাকতে পারে না। সভা-সমাবেশ, উন্নততর পণ্য, সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সচেষ্ট হয়।
1
983.952461
20231101.bn_273017_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিযোগিতা প্রধান উপাদান হিসেবে কাজ করে। বৈশ্বিক কিংবা জাতীয় শিক্ষা পদ্ধতিতে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে নিজেকে তুলে ধরতে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাবের সৃষ্টি করা হয়। এক্ষেত্রে বৃত্তি প্রদান অন্যতম মানদণ্ডস্বরূপ। ইংল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরের ন্যায় উন্নত দেশগুলোয় বিশেষ শিক্ষা ব্যবস্থায় বিশেষ ছাত্রদেরকে নির্বাচিত করে শিক্ষা ব্যয় থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। শিক্ষাক্রমিক ফলাফলে ছাত্রদের মাঝে প্রতিযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি করে সেরা ছাত্রকে গ্রেডের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
অনেকক্ষেত্রে কিছুসংখ্যক দেশে অতি উচ্চমাত্রায় চাপ প্রয়োগের ফলে ছাত্রদের মাঝে বুদ্ধি-বৃত্তি চর্চায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অনেকসময় পরীক্ষায় অকৃতকার্যতার দরুন তা আত্মহত্যার পর্যায়ে এসে পৌঁছে যায়। এক্ষেত্রে জাপানের শিক্ষাপদ্ধতি প্রধান উদাহরণ হিসেবে বিবেচ্য। আলফি কন শিক্ষা ব্যবস্থায় এজাতীয় প্রতিযোগিতার সমালোচনা করেছেন। তার মতে, ‘ছাত্রদের যোগ্যতা নির্ধারণে প্রতিযোগিতা প্রকৃতপক্ষে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং এটি আমাদের সবাইকে পরাজয়ের দিকে নিয়ে যায়’। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ রিচার্ড লেয়ার্ডও প্রতিযোগিতার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিযোগিতার ফলে ছাত্ররা এক ধরনের চাপ উপলদ্ধি করে। তারা মনে করে যে তাদের জীবনের প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে অন্যান্যদের তুলনায় সেরা হওয়া। তরুণেরা তাদের প্রাত্যহিক বিদ্যালয় জীবনে কি শিখছে তাই মুখ্য বিষয়। এবং এ ধরনের প্রতিযোগিতা সমাজের জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসে না।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
ব্যক্তিগত পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় কমপক্ষে দু'জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন। দলগত পর্যায়ের খেলা হিসেবে ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, ওয়াটার পোলো ইত্যাদি খেলায় খেলোয়াড়গণ নির্ধারিত নিয়ম-কানুন প্রতিপালন করে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রতিপক্ষীয় দলের অন্যান্য খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। দলীয় অধিনায়কের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কৌশল প্রয়োগ ও পরামর্শক্রমে জয়ের লক্ষ্যে সর্বশক্তি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। জয়-পরাজয় নির্ধারণ ও সুষ্ঠুভাবে খেলা পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে একজন রেফারী কিংবা আম্পায়ারের প্রয়োজন পড়ে।
0.5
983.952461
20231101.bn_273017_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
প্রতিযোগিতা
তবে, খেলায় অংশগ্রহণের জন্য প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী যথাযথভাবে একজন খেলোয়াড়কে অনুসরণ করতে হয়। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ডেভিস কাপ টেনিস প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য একজন টেনিস খেলোয়াড়কে কমপক্ষে ১৪ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী হতে হয়।
0.5
983.952461
20231101.bn_257182_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
শ্রীকৃষ্ণবিজয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে মালাধর বসু রচিত একটি বাংলা কাব্য। বাংলা সাহিত্যে প্রথম সাল তারিখযুক্ত গ্রন্থ এটি। হিন্দুদের অষ্টাদশ মহাপুরাণের অন্যতম ভাগবত পুরাণ অবলম্বনে রচিত হয়েছে এটি। এর অপর নাম গোবিন্দমঙ্গল কাব্য। এই কাব্যে কৃষ্ণের ঐশ্বর্যলীলা গুরুত্ব পেয়েছে।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
মালাধর বসুর আগে কেউই সংস্কৃত থেকে বাংলা বা অন্য কোনো আঞ্চলিক ভাষায় ভাগবত অনুবাদ করেননি। সেই অর্থে, মালাধর বসুই ভাগবত অনুবাদ-ধারার প্রবর্তক। তিনি মধ্যযুগের বাংলা ভাষায় প্রচলিত পাঁচালীর ঢঙে শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্য রচনা করেন। কৃত্তিবাস ওঝার শ্রীরাম পাঁচালীর মতো তার শ্রীকৃষ্ণবিজয়েও বাঙালিয়ানা ও বাঙালি সমাজের প্রতিচ্ছবি দেখা যায়।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যের নামকরণের তাৎপর্য নিয়ে দুটি মত প্রচলিত। সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মতটি হল, কাব্যনামে "বিজয়" শব্দটি যুক্ত হয়েছে গৌরব বা মাহাত্ম্য বর্ণন অর্থে। কারণ, গ্রন্থের উদ্দেশ্য শ্রীকৃষ্ণের মাহাত্ম্যলীলা ও গৌরবকথা বর্ণনা। অন্যমতে, "বিজয়" কথাটি মৃত্যু বা মহাপ্রয়াণ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। কারণ, গ্রন্থ সমাপ্ত হয়েছে শ্রীকৃষ্ণের দেহত্যাগের কথা বর্ণনায়।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যের অপর নাম গোবিন্দবিজয় বা গোবিন্দমঙ্গল। অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, মঙ্গলকাব্যে যেমন দেবতার গৌরবপ্রচারের প্রতীকশব্দ রূপে "মঙ্গল" শব্দটি ব্যবহৃত হত, তেমনি মালাধর বসু একই অর্থে এই শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
ভাগবত পুরাণ সংস্কৃত ভাষায় রচিত আঠারোটি মহাপুরাণ ও ছত্রিশটি উপপুরাণের অন্যতম। সকল পুরাণের মধ্যে ভাগবত পুরাণই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এই পুরাণ বারোটি স্কন্দ বা খণ্ডে বিভক্ত। মালাধর বসু ভাগবত পুরাণের দশম ও একাদশ স্কন্দের ভাবানুবাদ করেছেন তার শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যে। দশম স্কন্দে শ্রীকৃষ্ণের জন্মলীলা থেকে দ্বারকালীলা পর্যন্ত বর্ণিত হয়েছে। এই দশম স্কন্দ পুরোপুরি অনুবাদ করেছেন মালাধর। একাদশ স্কন্দে শ্রীকৃষ্ণের কাহিনির যে সামান্য অংশ রয়েছে মালাধর তাই গ্রহণ করেছেন। তবে এই অংশে যে বিস্তারিত তত্ত্বকথা বর্ণিত আছে, তার অল্পই নিয়েছেন তিনি। যেটুকু নিয়েছেন, সেটুকুও কাহিনির প্রয়োজনে। ভাগবত ছাড়াও বিষ্ণুপুরাণ ও হরিবংশ থেকে বৃন্দাবনলীলা, রাসলীলা, নৌকালীলা ও দানলীলার গল্প এবং চতুর্দশ শতাব্দীর আগে থেকে বাংলায় প্রচলিত রাধাকৃষ্ণ-বিষয়ক লোককথা থেকেও উপাদান সংগ্রহ করেছেন।
1
981.056761
20231101.bn_257182_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
বাংলা সাহিত্যে শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যেই প্রথম স্পষ্ট তারিখের উল্লেখ পাওয়া যায়। কেদারনাথ দত্ত সম্পাদিত এই কাব্যের প্রামাণ্য সংস্করণে কালজ্ঞাপক দুটি ছত্র পাওয়া যায়।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
অর্থাৎ, শ্রীকৃষ্ণবিজয় রচনার কাজ শুরু হয় ১৩৯৫ শকাব্দে (১৪৭৩ খ্রিষ্টাব্দে) এবং শেষ হয় ১৪০২ শকাব্দে (১৪৮০ খ্রিষ্টাব্দে)।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যের কাহিনি-বিন্যাসের ক্ষেত্রে মালাধর বসু ভাগবত পুরাণকে অনুসরণ করেননি। শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের কাহিনি তিনটি পর্বে বিন্যস্ত। যথা: আদ্যকাহিনি বা কৃষ্ণের বৃন্দাবনলীলা, মধ্যকাহিনি বা কৃষ্ণের মথুরালীলা ও অন্ত্যকাহিনি বা কৃষ্ণের দ্বারকালীলা।
0.5
981.056761
20231101.bn_257182_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%AF%E0%A6%BC
শ্রীকৃষ্ণবিজয়
আদ্যকাহিনির অন্তর্গত ঘটনাগুলি হল কৃষ্ণের জনক-জননী বসুদেব ও দেবকীর বিবাহ, দেবকীর অষ্টম গর্ভে বিষ্ণুর অবতার রূপে কৃষ্ণের জন্মগ্রহণ, নন্দালয়ে যশোদা-কর্তৃক কৃষ্ণের লালনপালনের বৃত্তান্ত, বৃন্দাবনে কৃষ্ণের নানা অলৌকিক লীলা প্রদর্শন এবং কংস বধের উদ্দেশ্যে কৃষ্ণ ও বলরামের মথুরায় গমন।
0.5
981.056761
20231101.bn_19182_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমির বেশিরভাগ এলাকার মতো, বারাসতের মাটি মূলত পলিজ প্রকৃতির। শহরের মাটির তলায় কাদা, পলি, বিভিন্ন ক্রমের বালি ও নুড়ি নিয়ে গঠিত কোয়্যাটারনারি যুগের পললস্তর দেখা যায়। পললস্তরগুলি দুটির কাদার স্তরের মধ্যে বদ্ধ রয়েছে।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
বারাসাতের আয়তন । বারাসাত পৌরসংস্থা ৩৫ টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। পৌর এলাকাটি আকার গোলাকৃতি। শহরটি উত্তর-দক্ষিণ ও পূর্ব-পশ্চিমে মোটামুটি ৪.৫–৫ কিলোমিটার প্রস্থ। [৬১] শহরটি পূর্ব অংশে কাজিপাড়া, উত্তর অংশে নোয়াপাড়া, পশ্চিম অংশে নবপল্লি ও হৃদয়পুর এবং দক্ষিণ অংশে সুকান্তনগর অবস্থিত।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
শক্তিশালী মুঘল সাম্রাজ্যের রাজত্বকালে, রাম সুন্দর মিত্র বারাসত শহরে লামিনার পেয়েছিলেন। যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্যের সেনাপতি শঙ্কর চক্রবর্তী ১৬০০ সালে বারাসত এসে বারাসত শহরের প্রতিষ্ঠা করেন। মুসলিম সাধু হযরত একদিল শাহ ১৭০০ খ্রিস্টাব্দে বারাসাতের কাজিপাড়ায় বসবাস শুরু করেন। কাজিপাড়ায় অবস্থিত তাঁর সমাধিটি মুসলিম সম্প্রদায়ের তীর্থস্থান। ব্রিটিশ রাজের সময়, কোম্পানির আধিকারিকরা বারাসতকে সপ্তাহান্তের অবসর যাপনের স্থান হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁরা বারাসাত শহরের বিভিন্ন জায়গায় অনেক বাগান বাড়ি তৈরি করেছিলন। ওয়ারেন হেস্টিংস বারাসাত শহরের প্রাণকেন্দ্রে তাঁর ভিলা তৈরি করেন। খ্যাতিমান লেখক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন এই শহরের প্রথম ভারতীয় উপ-ম্যাজিস্ট্রেট। শহরের আশেপাশে নীলচাষ একটি বড় ব্যবসায় পরিণত হয়। তিতুমীরের সংগ্রাম চব্বিশ পরগনার বারাসাত মহকুমার চাদপুর
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে, প্রথমবারের মতো ইউরোপ থেকে ভারতে আগত নতুন নিয়োগকারী ও ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণের জন্য বারাসাতে বারাসত ক্যাডেট কলেজ নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি ১৮১১ সালে বন্ধ হয়ে যায়।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
বারাসাত ১৮৩৪ সাল থেকে ১৮৬১ সাল পর্যন্ত "বারাসত জেলা" নামে পরিচিত একটি যুগ্ম-ম্যাজিস্ট্রেটের আসন ছিল। ১৮৬১ সালে যৌথ ম্যাজিস্ট্রেটের বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং বারাসাত শহর সহ বারাসাত জেলাটি চব্বিশ পরগনা জেলার একটি মহকুমায় পরিণত হয়। বারাসত পৌরসভা ১৮৬৯ সালের ১৮ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে ১৮৮২ সাল পর্যন্ত স্বাধীন ভাবে এর কোনও অস্তিত্ব ছিল না।
1
981.002352
20231101.bn_19182_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বারাসাত শহরের জনসংখ্যা হল ২,৮৩,৪৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১%, এবং নারী ৪৯%।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৭%, পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বারাসত এর সাক্ষরতার হার বেশি।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
বারাসাতের স্কুলগুলোকে সরকারী ও বেসরকারী এই দু ভাগে ভাগ করা যায়। স্কুলগুলোর শিক্ষণের ভাষা মূলত ইংরেজি কিংবা বাংলা। সব স্কুল ভারতীয় মাধ্যমিক শিক্ষা সার্টিফিকেট (ICSE), কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড(CBSE) অথবা পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড(WBBSE) ও পশ্চিমবঙ্গ ঊচচমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (WBCHSE)বোর্ডের সাথে জড়িত। সম্প্রতি বারাসাতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, ওয়েষ্ট বেঙ্গল স্টেট ইউনিভার্সিটি নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় চালু করেছেন ২০০৮ সালে। বর্তমানে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার প্রায় সব মহাবিদ্যালয় গুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিনে পঠিত হয়। এছাড়া বারাসাত গভার্নমেন্ট কলেজ এর ও যথেষ্ট সুনাম আছে। এছাড়া এখানে ৪ টি প্রকৌশল শিক্ষার মহাবিদ্যালয় অাছে। বারাসাতের নিকট বড়বড়িয়াতে একটি বেসরকারি এডামাস বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যেখানে, প্রযুক্তি, ম্যানেজমেন্ট, আইন ইত্যাদির পাঠদান করা হয়।
0.5
981.002352
20231101.bn_19182_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A4
বারাসত
বারাসাত ক্যানসার রিসার্স এন্ড ওয়েলফেয়ার নামে একটি জাতীয় ক্যানসার হাসপাতাল রয়েছে। এছাড়া একটি সরকারি হাসপাতাল (বারাসত জেলা সদর হাসপাতাল) ও অনেকগুলি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে।
0.5
981.002352
20231101.bn_475006_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
বিশ্বকর্মা (, ; আক্ষরিক অর্থে: "সর্বস্রষ্টা") হলেন একজন হিন্দু দেবতা। ঋগ্বেদ অনুযায়ী, তিনি পরম সত্যের প্রতিরূপ এবং সৃষ্টিশক্তির দেবতা। উক্ত গ্রন্থে তাকে সময়ের সূত্রপাতের প্রাক্‌-অবস্থা থেকে অস্তিত্বমান স্থপতি তথা ব্রহ্মাণ্ডের দিব্য স্রষ্টা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
রামায়ণে একাধিক স্থলে বিশ্বকর্মার উল্লেখ পাওয়া যায়। আদিকাণ্ডে উল্লিখিত হয়েছে, বিশ্বকর্মা দুটি ধনুক নির্মাণ করেছিলেন। তিনি তার মধ্যে একটি ত্রিপুরাসুর বধের জন্য শিবকে এবং অপরটি বিষ্ণুকে প্রদান করেন। বিষ্ণু তার ধনুকটি প্রদান করেন পরশুরামকে। রাম শিবের ধনুকটি ভঙ্গ করে সীতাকে বিবাহ করেন এবং অপর ধনুটিতে জ্যা আরোপ করে পরশুরামের দর্প চূর্ণ করেন।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
রামায়ণে উল্লিখিত বিশ্বকর্মার স্থাপত্যকীর্তিগুলি হল: কুঞ্জর পর্বতের ঋষি অগস্ত্যের ভবন,রামায়ণ, কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড। কৈলাস পর্বতে অবস্থিত কুবেরের অলকাপুরী, রামায়ণ কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড। রাবণের লঙ্কা নগরী রামায়ণ, কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড। এছাড়া বিশ্বকর্মা ব্রহ্মার জন্য নানা অলংকারে সজ্জিত পুষ্পক বিমান/রথ নির্মাণ করেছিলেন। এই বিমান/রথ ব্রহ্মা কুবেরকে দান করেন এবং লঙ্কেশ্বর দশানন রাবণ কুবেরের থেকে সেটি অধিকার করেন।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
বিশ্বকর্মা বৈদিক দেবতা, ঋগবেদের ১০ম মণ্ডলে ৮১ এবং ৮২ সূক্তদ্বয়ে বিশ্বকর্মার উল্লেখ আছে। ঋগবেদ অনুসারে তিনি সর্বদর্শী এবং সর্বজ্ঞ। তার চক্ষু, মুখমণ্ডল, বাহু ও পদ সবদিকে পরিব্যাপ্ত। তিনি বাচস্পতি, মনোজব, বদান্য, কল্যাণকর্মা ও বিধাতা অভিধায় ভূষিত। তিনি ধাতা, বিশ্বদ্রষ্টা ও প্রজাপতি।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
বিশ্বকর্মা লঙ্কা নগরীর নির্মাতা। তিনি বিশ্বভুবন নির্মাণ করেন। বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র, শিব এর ত্রিশূল, কুবের এর অস্ত্র, ইন্দ্রের বজ্র, কার্তিকেয়র শক্তি প্রভৃতি তিনি তৈরি করেছেন। শ্রীক্ষেত্রর প্রসিদ্ধ জগন্নাথ মূর্তিও তিনি নির্মাণ করেছেন।
1
978.701326
20231101.bn_475006_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
ভাদ্রমাসের সংক্রান্তির দিন বিশ্বকর্মার পূজা করা হয়। সূতার-মিস্ত্রিদের মধ্যে এঁর পূজার প্রচলন সর্বাধিক। তবে বাংলাদেশে স্বর্ণকার,কর্মকার এবং দারুশিল্প, স্থাপত্যশিল্প, মৃৎশিল্প প্রভৃতি শিল্পকর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিগণও নিজ নিজ কর্মে দক্ষতা অর্জনের জন্য বিশ্বকর্মার পূজা করে থাকেন।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
প্রতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর তারিখে বিশ্বকর্মার পূজা হয়ে থাকে। প্রতিবছর একইদিনে এই পূজা হয়, এর কোনো পরিবর্তন হয় না বিশেষ। (১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩।)
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
বিশ্বকর্মা পূজা হয় ভাদ্র সংক্রান্তিতে অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে। আর এই দিনেই হয় রান্নাপুজো বা অরন্ধন যা কিনা মনসাপূজার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। ভাদ্রের আগে বাংলায় শ্রাবণ মাস চলে - এই মাস শিবের মাস, এই মাস মনসার মাস। পুরো শ্রাবণ মাস জুড়ে বর্ষা-প্লাবিত বাংলায় প্রাচীন কাল থেকেই সাপের প্রকোপ দেখা দেয় আর সেই সাপের দংশন থেকে রক্ষা পেতে সহায় হন দেবী মনসা। তাই বর্ষার শেষে ভাদ্র সংক্রান্তিতে তাঁরই উদ্দেশে করা হয় মনসা পূজা। তাহলে দেখা গেল, ভাদ্র সংক্রান্তির এই একটি মাত্র দিনেই একইসঙ্গে অরন্ধন, মনসাপূজা এবং বিশ্বকর্মা পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
0.5
978.701326
20231101.bn_475006_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
বিশ্বকর্মা
বিশ্বকর্মার হাতে দাঁড়িপাল্লা থাকে। দাঁড়িপাল্লার দুটি পাল্লা জ্ঞান ও কর্মের প্রতীক হিসাবে ধরা হয়। উভয়ের সমতা বজায় রেখেছেন তিনি। এছাড়া তিনি হাতুরী ধারণ করেন, যা শিল্পের সাথে জড়িত। তিনি যে শিল্পের দেবতা এই হাতুরী তারই প্রতীক।
0.5
978.701326
20231101.bn_403775_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
আনারকলি ( অনারকলী; অর্থঃ-দাড়িম্ব কুঁড়ি}}), ইতিহাসের এক অবদ্ধ নাম। বলা হয় ষোড়শ শতাব্দির মুঘল শাহজাদা সেলিম, তথা সম্রাট জাহাঙ্গীর, তার "ওলিয়ে এহেদ" থাকাবস্থায় এই নারীর সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিছু বর্ণনা অনুযায়ী আনারকলি ছিল নাদিরা বেগম বা শরফুন্নিসা নামক একজন নর্তকীর উপাধি, যদিও পণ্ডিতেরা এ ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত ধারণ করে থাকেন.
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
অনুমানমূলক এবং কাল্পনিক বিবরণ অনুসারে, আনারকলির সেলিমের সাথে একটি বেআইনী সম্পর্ক ছিল, যার পিতা মুঘল সম্রাট আকবর তাকে দেয়ালচাপা দিয়ে হত্যা করেছিলেন। এই চরিত্রটি বিভিন্ন সময়ে চলচ্চিত্র, বই এবং ঐতিহাসিক কথাসাহিত্যে স্থান পেয়ে থাকে; ১৯৬০ সালের বলিউড চলচ্চিত্র মুঘল-ই-আজম-এ আনারকলিকে চিত্রিত করা হয়েছে, যেখানে শিল্পী মধুবালা তার চরিত্রে অভিনয় করেন।
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
আনারকলির কথা সর্বপ্রথম উল্লেখ করা হয় ইংরেজ পর্যটক এবং ব্যবসায়ী উইলিয়াম ফিঞ্চ-এর জার্নালে, যিনি ২৪ আগস্ট ১৬০৮ সালে মুঘল সাম্রাজ্য পরিদর্শন করতে এসেছিলেন।
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
ধারণা করা হয় যে, আনারকলি কোনো এক বণিক বহরের সাথে ইরান থেকে পাঞ্জাব অঞ্চলের লাহোরে (বর্তমান পাকিস্তান) অভিবাসিত হয়েছিলেন। কিংবদন্তি মতে, আনারকলিকে মুঘল আমলে শাহজাদা সেলিমের সাথে যিনি পরবর্তীতে (সম্রাট জাহাঙ্গীর) হয়েছিলেন অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের অপরাধে মোগল সম্রাট আকবরের নির্দেশে দুটি ইটের দালানের মধ্যখানে জীবন্ত কবরস্থ করা হয়েছিল। তবে কোনো বিশেষ প্রমাণ বা তথ্যসূত্র না থাকায় এবং আনারকলির কোনো সমাধির সন্ধান না পাওয়াতে এই ঘটনা অধিকাংশের নিকট মিথ্যা প্রতীয়মান হয়। আনারকলির উপাখ্যান আকবরনামা অথবা তুজক-ই-জাহাঙ্গীরীর কোথাও উল্লেখিত হয়নি। আনারকলির সম্বন্ধে প্রথম জানা যায় ইংরেজ পর্যটক ও বণিক উইলিয়াম ফিঞ্চের সাময়িকী থেকে, যিনি আগস্ট ২৪, ১৬০৮ সালে ভারত ভ্রমণ করেছিলেন।
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
প্রথম সার্থক আনারকলি গল্প লেখেন ভারতীয় লেখক আব্দুল হালিম শারার, যিনি তাঁর বইয়ের প্রথম পাতায় পরিষ্কারভাবে একে কথাসাহিত্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাঁর গল্পই পরবর্তিতে সাহিত্যে, চিত্রকলায় ও চলচ্চিত্রে বিভিন্ন সময় অভিযোজিত হয়েছে।
1
976.084296
20231101.bn_403775_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
সেলিম এবং আনারকলির মধ্যে যৌন সম্পর্ক সম্পর্কে প্রাচীনতম পশ্চিমা বিবরণগুলি লেখা হয় ব্রিটিশ ভ্রমণকারী উইলিয়াম ফিঞ্চ এবং এডওয়ার্ড টেরির জার্নালে। আনারকলির মৃত্যুর ১১ বছর পর, ১৬১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফিঞ্চ লাহোরে পৌঁছান, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এর পক্ষ থেকে বায়নায় কেনা নীল বিক্রি করতে। তাঁর বিবরণ, যা ১৭ শতকের প্রথম দিকে ইংরেজিতে লেখা হয়েছিল, সেগুলো নিম্নলিখিত তথ্য দেয়।
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
এটি ডন শা তার মা, আকবর তার স্ত্রীদের একজন, যার সাথে সেলিমকে করতে হয়েছিল বলে জানা যায় (তার নাম ছিল ইমেক কেলে, বা পমগ্রানেট কার্নেল); যা দেখে বাদশা [আকাবর] তাকে তার মহলের একটি প্রাচীরের মধ্যে দ্রুত আটকে দেন, যেখানে সে রঞ্জিত হয় এবং রাজা [জাহাঙ্গীর] তার ভালবাসার চিহ্নস্বরূপ তার মাঝখানে পাথরের একটি দুর্দান্ত সমাধি নির্মাণের নির্দেশ দেন। চার বর্গাকার বাগানটি প্রাচীর ঘেরা, যার উপরে একটি গেট এবং বিভিন্ন কক্ষ রয়েছে। সমাধিটির উত্তলতা তিনি সোনার কাজ করে তৈরি করতে চেয়েছিলেন একটি বড় ফেয়ার জাউন্টার সহ - মাথার উপরে কক্ষ...
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
... এই সুন্দর স্মৃতিস্তম্ভ তাহার মাতৃ দনশাহ— আকবরের একজন দাসীর, যাহার সহিত ইহা কথিত হইয়া থাকে যে শাহ সেলিমের কিছু হইয়াছিল (তাহার নাম ইমেক কেলে কিংবা Pomgranate kernell); যাহা ঠাহর করিতে পারিয়া সম্রাট আকবর আপন মহলের এক প্রাচীর দেয়ালের ভেতর তড়িত বন্দী করিয়া রাখেন, যেখানে সে মৃত্যু বরণ করিয়াছিল। ভালোবাসার চিহ্নস্বরূপ তাহার উপরে চার বর্গাকৃতির বাগানের মাঝে বিশাল প্রাচীরঘেরা, একটি তোড়ণ ও বিভিন্ন কক্ষবিশিষ্ট প্রস্তরনির্মিত দুর্দান্ত সমাধি নির্মাণের ফরমান জারি করেন। বাদশাহ নামদার সমাধিটির উত্তলতাটিতে কবরের মস্তকের উপরে একটি বৃহৎ নৈসর্গিক যুগ্মকক্ষবিশিষ্ট স্থাপনা স্বর্ণ দিয়ে কাজ করাইবার মনোবাসনা করিয়াছিলেন... (sic) ~ উইলিয়াম ফিঞ্চ.
0.5
976.084296
20231101.bn_403775_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF
আনারকলি
এডওয়ার্ড টেরি যিনি উইলিয়াম ফিঞ্ছের কয়েক বছর পর ভ্রমণে এসেছিলেন তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন যে সম্রাট আকবর পুত্র সেলিমকে তার প্রিয়তম স্ত্রী আনারকলির সাথে সম্পর্কের কারণে ত্যাজ্য করবার হুমকিও দিয়েছিলেন, কিন্তু মৃত্যুশয্যায় তার হুমকি ফিরিয়ে নেন। কিন্তু আনারকলি সম্রাট আকবরের স্ত্রী ছিল না। এক্ষেত্রে ইংরেজী ইতিহাস রচয়িতাদের প্রচুর ইতিহাস বিকৃতি, তথ্যস্বল্পতা এবং তথ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে অনীহা ও খামখেয়ালীর যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়।
0.5
976.084296
20231101.bn_287896_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
গিনিপিগ ইঁদুরের চেয়ে বড় আকৃতিবিশিষ্ট হয়ে থাকে। এদের দেহের ওজন ৭০০ গ্রাম থেকে ১২০০ গ্রাম (১.৫ - ২.৫ পাউন্ড) পর্যন্ত হয়ে থাকে। দৈর্ঘ্য গড়পড়তা ২০ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার (৮-১০ ইঞ্চি) হয়। গিনিপিগে দাঁতের সংখ্যা ২০। সচরাচর এদের জীবনকাল গড়ে চার থেকে পাঁচ বছর। কিন্তু অনেক সময় আট বছরও হতে পারে। ২০০৬ সালের গিনেস বিশ্বরেকর্ড বইয়ে সবচেয়ে দীর্ঘজীবী গিনিপিগের বয়সসীমা উল্লেখ করা হয়েছে ১৪ বছর সাড়ে ১০ মাস।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
বাতাস চলাচল করে, আনন্দ চঞ্চল চিত্তে দৌঁড়াতে পারে, লাফ-ঝাঁপ দিতে পারে এমন উন্মুক্ত স্থানে গিনিপিগের উপযুক্ত আবাসস্থল হিসেবে বিবেচিত। এদের বৃদ্ধির জন্যে উচ্চ গুণাগুনসম্পন্ন সুষম খাবারের প্রয়োজন। এছাড়াও এদের জন্য অসীম ঘাস, খড়ও প্রয়োজন রয়েছে। গিনিপিগ হাতে থাকতেও পছন্দ করে। ৭.৫ বর্গফুটের চেয়ে বড় কিংবা এক জোড়া গিনিপিগের থাকার জন্যে উপযোগী ১০.৫ বর্গফুটের সমপরিমাণ খাঁচা প্রয়োজন। সামাজিক প্রাণী হিসেবে এদের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে এবং বন্ধুবৎসল। এদের বংশবৃদ্ধির হারও অগণিত।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
এ প্রজাতির প্রাণী বন্য পরিবেশে পাওয়া যায় না। কিন্তু এর সাথে সম্পর্কযুক্ত কিছু ভিন্ন প্রজাতির প্রাণীকে দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা যায়। কিছু প্রজাতিকে বিংশ শতকে বনে চিহ্নিত করা হয়েছে যা সম্ভবতঃ গৃহপালিত গিনিপিগের বন্য পরিবেশে পুণঃপ্রবেশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বন্য গিনিপিগকে সমান্তরাল ভূমিতে দেখা যায়। ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে ঘাস ও অন্যান্য সব্জিজাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে। প্রকৃতিগতভাবেই এরা খাদ্য সঞ্চয় করে না। এছাড়াও নিজেরা কোন বাসা তৈরী করে না। অন্যান্য প্রাণীর কাছে অবস্থান করতেই এদের পছন্দ। এরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তকালীন সময়েই বেশি সক্রিয় হয়ে উঠে যাতে করে এরা অন্য কোন শিকারী প্রাণীর খপ্পরে না পড়ে।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
বিশ্বের অনেক দেশেই গিনিপিগকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে লালন-পালন করা হয়। দক্ষিণ আমেরিকার পেরু, ইকুয়েডর, বলিভিয়াসহ অন্যান্য দেশসমূহে খাবারের উদ্দেশ্যে বড় করা হয়। খাদ্যের আদর্শ যোগানদাতা হিসেবে কিছু অঞ্চলের লোকজনের ধারণা যে, গিনিপিগ অশুভ আত্মাকে দূরে সরিয়ে রাখতে সমর্থ। পেরুর কুইচুয়া এলাকার উপজাতিরা স্থানীয় ভাষায় এ প্রাণীকে কুইভি বলে। অন্যদিকে স্পেনীয়ভাষী লোকজন একে কাই নামে ডাকে।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
প্রায় তিন হাজার বছর পূর্বে পেরুর অধিবাসীরা কৃষিভিত্তিক জীবন ব্যবস্থায় এ প্রাণীকে লালন-পালন করতো। ইনকারা গিনিপিগ সংরক্ষণ করতো এবং একই সময়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ভেনেজুয়েলা থেকে চিলির মধ্যভাগের উপজাতীয়রা পোষা প্রাণী হিসেবে গিনিপিগকে পোষ মানাত। এখনো তাদেরকে বাড়ীতে কিংবা বাইরে মুক্তভাবে জীবনধারনের উদ্দেশ্যে পালা হয়। ষোড়শ শতকে ইউরোপে গিনিপিগকে নিয়ে যাওয়া হয় এবং অষ্টাদশ শতকে জনপ্রিয় পোষা প্রাণী হিসেবে গিনিপিগ পরিচিতি লাভ করে।
1
975.779548
20231101.bn_287896_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
মানব কল্যাণ সাধনে বিশেষতঃ শারীরিক সমস্যা দূরীকরণ, জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে বিভিন্ন রোগ-শোক থেকে দূরে রাখার স্বার্থে কোন কিছু উদ্ভাবনে গিনিপিগের ব্যবহার রয়েছে। সেজন্যে গিনিপিগকে বিজ্ঞানীরা জীববিদ্যার বিভিন্ন গবেষণায় ব্যবহার করে আসছেন।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় গিনিপিগের ব্যবহার হয়ে আসছে সপ্তদশ শতক থেকে। ইতালীয় জীববিজ্ঞানী মার্সেলো মালপিঘি এবং কার্লো ফ্রাকাসাতি শারীরবৃত্ত কাঠামো পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে সর্বপ্রথম গিনিপিগের উপর বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্ম পরিচালনা করেছেন বলে ধারণা করা হয়। ১৭৮০ সালে এন্টোনি ল্যাভোইসিয়ে তাপ উৎপাদনের একক হিসেবে ক্যালরিমিটার আবিস্কারে গিনিপিগ ব্যবহার করেছিলেন যা ছিল মোম পুড়িয়ে ফেলার মতো।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
ঊনবিংশ শতকের শেষদিকে জীবাণু তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এ প্রাণীটি। লুই পাস্তুর, এমিলে রোক্স এবং রবার্ট কোচ এতে নেতৃত্ব দেন। মহাকাশ বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় এর সবিশেষ অংশগ্রহণ রয়েছে বেশ কয়েকবার। ৯ মার্চ, ১৯৬১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক স্পুতনিক ৯ মহাকাশ খেয়াযানের স্বার্থক উৎক্ষেপনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে এটি। চীনও ১৯৯০ সালে যাত্রী হিসেবে গিনিপিগকে অন্তর্ভুক্ত করেছিল।
0.5
975.779548
20231101.bn_287896_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%97
গিনিপিগ
বিংশ শতকের শেষদিকে পরীক্ষাগারে গিনিপিগের ব্যবহার খুবই জনপ্রিয় পন্থা হিসেবে কাজ করেছিল। ১৯৬০-এর দশকে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাগারগুলোয় প্রতি বছর প্রায় ২.৫ মিলিয়ন গিনিপিগ ব্যবহার করা হয়েছিল।
0.5
975.779548