_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_459291_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল তৈরির কথা বলেছিলেন। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ৪৫টি শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও বেশি বেডের ব্যবস্থা করার মতো সামগ্রীও মজুদ আছে। বিশেষ প্রয়োজনে দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকগণ এসে তাদের সেবা দান করে থাকেন। এই হাসপাতাল শ্রীশ্রীবড়দা ও শ্রীশ্রীদাদার অনুপ্রেরণা ও নির্দেশনায় এবং শ্রীশ্রীবড়দার মধ্যম পুত্র ডাঃ অলোক কুমার চক্রবর্তী (মেজদা), এম.বি.বি.এস-এর পরিচালনায় আজ এক বিশিষ্ট হাসপাতাল রূপে খ্যাতি লাভ করেছে। হাসপাতালের উন্নতির জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এখানে দেওঘরের ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের চিকিৎসকগণ বৎসরে ২বার সমবেত হয়ে দুইটি সেমিনারের আয়োজন করে থাকেন। হাসপাতালের একটি নিজস্ব লাইব্রেরিও রয়েছে। প্রতি বৎসর একটি মেডিকেল বুলেটিন প্রকাশিত হয়। দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট চিকিৎসাবিদদের আধুনিক গবেষণা বিষয়ক প্রবন্ধ ও রচনায় বুলেটিনটি সমৃদ্ধ থাকে। বর্তমানে সৎসঙ্গ দ্যূতদীপ্তি হাসপাতালে উল্লিখিত বিভাগগুলি খোলা হয়েছে এবং সেখানে নিয়মিত কাজ চলছে।(১)আউটডোর (২)চ্যারিটেবল ডিস্পেনসারি (৩)একস্-রে বিভাগ (৪)চক্ষু,কর্ণ ও নাসিকা বিভাগ (৫)দন্ত চিকিৎসা বিভাগ (৬)প্যাথোলজি বিভাগ (৭)আকস্মিক চিকিৎসা বিভাগ (৮ হোমিওপ্যাথি বিভাগ।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
শ্রীশ্রীঠাকুরের বিশ্ব সমস্যা সমাধানী বাণীগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজ থেকে। বাংলা ও ইংরেজিতে প্রদত্ত মূল বাণীগ্রন্থ ছাড়াও শ্রীশ্রীঠাকুরের সাথে কথোপকথন ও প্রশ্নোত্তরমূলক মৌলিক গ্রন্থও বাংলা ও বিভিন্ন ভাষায় মুদ্রিত হয়েছে। মাসিক বিভিন্ন পত্রিকাও এই পাবলিশিং হাউজ থেকেই প্রকাশিত হয়। ইংরেজি, হিন্দি, ওড়িয়া, অসমীয়া, মারাঠী, নেপালী, তামিল, তেলুগু, সাঁওতালি ইত্যাদি বিভিন্ন ভাষাতেও মূল গ্রন্থ থেকে অনুবাদ করা হচ্ছে সৎসঙ্গ পাবলিশিং হাউজের পক্ষ থেকে। প্রধান আচার্য্যদেব শ্রীশ্রীদাদা স্বয়ং বেশ কয়েকটি গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ করেছেন এবং তার নির্দেশে আরও কয়েকজন ব্যক্তি এই কাজে ব্যাপৃত রয়েছেন।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
এই পাঠাগারে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্ত্যের বহু দুর্লভ প্রাচীন ও আধুনিক পুস্তকের বিপুল সম্ভার আছে। এখানে পাঠকদের একান্ত অধ্যয়নের জন্যও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে। এর সাথে একটি প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণ করা হয়েছে যেখানে আশ্রমিক, ছাত্রছাত্রী ও সাধারণের মনোরঞ্জনের জন্য সম্বৎসর বিচিত্রানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
শ্রীশ্রীঠাকুরের অত্যন্ত আগ্রহ ছিল বেদ, উপনিষদ্, শাস্ত্রীয় গ্রন্থাদির প্রতি। এসবের চর্চার জন্য বেদভবন নির্মাণের প্রতি ছিল তার প্রবল ইচ্ছা। শ্রীশ্রীঠাকুরের এই ইচ্ছাকে সাকার রূপ দিয়েছিলেন শ্রীশ্রীবড়দা ‘বেদভবন’ নির্মাণ করে। এখানে উপযুক্ত আচার্য্যরে তত্ত্বাবধানে চারিবেদের পঠন-পাঠনের ব্যবস্থা আছে। এছাড়া, বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানাদির সময় স্বস্ত্যয়ন-হোমযজ্ঞাদিও এখানে অনুষ্ঠিত হয়।
1
947.235583
20231101.bn_459291_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
এখানে প্রচলিত পাঠ্যক্রম অনুসারে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি চরিত্র গঠন, স্বনির্ভরতা ও ব্যবহারিক শিক্ষাদিও সুযোগ্য শিক্ষকদের দ্বারা দেওয়া হয়। কুটির শিল্প, টাইপিং, কম্পিউটার ও অন্যান্য ব্যবহারিক শিক্ষার সঙ্গে-সঙ্গে শারীরিক গঠন ও আত্মরক্ষা হেতু ড্রিল ও মার্শাল আর্ট শেখানোরও ব্যবস্থা আছে। সুষ্ঠু ও একান্ত বিদ্যাভ্যাসের জন্য বিদ্যালয়ে বিরাট ছাত্রবাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
শ্রীশ্রীঠাকুর ইপ্সিত শান্ডিল্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক পদক্ষেপরূপে ‘সৎসঙ্গ অমরদ্যুতি মহাবিদ্যালয়’ বর্তমানে দুমকার সিধু-কানুহ্ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক স্তরে কলা, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান এবং স্নাতকোত্তর স্তরে বাণিজ্য শাখায় পঠন-পাঠনের যথেষ্ট মর্যাদা লাভ করেছে। আইন ও অন্যান্য শিক্ষাক্রমও চালু করার চেষ্টা চলছে।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
আশ্রমস্থ ‘কৃষ্টিবান্ধব নাট্য-শিল্পম্’-এর প্রযোজনায় যাত্রা-থিয়েটার ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের আয়োজন করা হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে, যার ফলে মনোরঞ্জনের সাথে-সাথে লোকশিক্ষারও সুযোগ পাওয়া যায়।‘সঙ্গীত-বিভাগ’-এ উচ্চাঙ্গ ও লঘু সঙ্গীত, ভজন-কীর্তনাদির শিক্ষা ও চর্চা হয়ে থাকে। এছাড়া, চিত্রকলা, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকলা চর্চাও আশ্রমে হয়ে থাকে। নিয়মিতরূপে চিত্র ও বিভিন্ন শিল্পকলার প্রদর্শনীর আয়োজনও আশ্রমে হয়ে থাকে।
0.5
947.235583
20231101.bn_459291_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
আশ্রমে আগত ভক্তশিষ্যদের নিশ্চিন্তে বাসের জন্য বেশ কয়েকটি অতিথিশালা নির্মাণ করা হয়েছে। স্থান-সংকুলানের জন্যে কয়েকটি বহুতল ভবন ও বেশ কয়েকটি স্থানে হলঘরের (ডর্মিটরী) সংখ্যাবৃদ্ধি করা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান অতিথি-আবাস নির্মাণ, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্যে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা সক্রিয়ভাবে কর্মরত থাকে।
0.5
947.235583
20231101.bn_402482_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
ইসলামে, মহর বা মোহর ( ; ; ) হল বিবাহের সময় কনের দাবিকৃত অর্থ বা সম্পদ, যা বর বা বরের পিতার পক্ষ থেকে কনেকে প্রদান করতে হয়। এটি প্রদান করা বাধ্যতামুলক। মহরের মাধ্যমেই পুর্ণাঙ্গ বিয়েকে বৈধ করা হয়। প্রাচীন আরবে যৌতুক দেয়ার প্রথা চালু ছিল, নবুয়াত প্রাপ্তির পর মুহাম্মদ আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে যৌতুক প্রথাকে নিষিদ্ধ করে আবশ্যক দেনমহরপ্রথা চালু করেন। ইসলামে মহরের কোন সীমারেখা নেই। যা বরের আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়।
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
আর নারীদের মধ্য থেকে সধবাদেরকে। তবে তোমাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে (দাসীগণ) তারা ছাড়া। এটি তোমাদের উপর আল্লাহর বিধান এবং এরা ছাড়া সকল নারীকে তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে যে, তোমরা তোমাদের অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে চাইবে বিবাহ করে, অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ে নয়। সুতরাং তাদের মধ্যে তোমরা যাদেরকে ভোগ করেছ তাদেরকে তাদের নির্ধারিত মোহর দিয়ে দাও। আর নির্ধারণের পর যে ব্যাপারে তোমরা পরস্পর সম্মত হবে তাতে তোমাদের উপর কোন অপরাধ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময় — Rawai Al-bayan কুরআন ৪:২৪
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
তোমরা নারীদেরকে দাও তাদের মোহর খুশিমনে। এরপর তারা যদি স্বেচ্ছায় স্বাগ্রহে ছেড়ে দেয় কিছু অংশ তোমাদের জন্য তাহলে তা স্বাচ্ছন্দে ভোগ কর।
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
রাসূল জনৈক ব্যক্তিকে মোহরানা বাবদ লোহার আংটি হলেও আনতে বলেন, তাতে অক্ষম হলে শুদ্ধভাবে কোরআন শিক্ষা দেয়ার কথা বলেন। মিশকাতুল মাসাবীহ ৩২০২
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
আবু হুরায়রা বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে আমাদের মোহর ছিল দশ উকিয়া (চার শ দিরহাম)। সুনানে নাসায়ী ৬/১১৭
1
939.320633
20231101.bn_402482_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
আয়িশাকে রাসূলুল্লাহের মোহরানা সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘বারো ঊকিয়া ও এক নাস্স।’ আমি বললাম, ‘নাস্স্’ কি? তিনি বললেন, এক ঊকিয়ার অর্ধেক। সুনানে আবু দাউদ ২১০৫
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
তৎকালীণ সময়ে রুপার তৈরি মূদ্রাকে দিরহাম বলা হত। এক উকিয়া হচ্ছে- ৪০ দিরহাম। এক দিরহাম= ২.৩ গ্রাম রৌপ্য
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
সর্বনিম্ন সাড়ে আঠারো তোলা রৌপ্য বা কনের মতামত অনুযায়ী তার সমমূল্যের অর্থ বা সম্পদ কনেকে তার সম্মতি অনুযায়ী মোহর হিসেবে প্রদান করা যাবে। মোহর বাকি না রেখে যথাসাধ্য আদায় করতে বলা হয়েছে, যেনো কনের মহর প্রাপ্তি নিশ্চিত হয়।
0.5
939.320633
20231101.bn_402482_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B0
মহর
সাবধান! তোমরা নারীদের মোহর নির্ধারণে সীমালঙ্ঘন করো না। কারণ যদি তা দুনিয়ার মর্যাদার বস্তু হতো এবং আল্লাহর নিকট পরহেজগারীর বস্তু হতো, তবে তোমাদের চেয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে এর যোগ্যতম ব্যক্তি। অথচ তিনি তাঁর স্ত্রীদের কারো মোহর এবং তাঁর কন্যাদের কারো মোহর বারো ঊকিয়ার অধিক ধার্য করেননি। সুনানে আবু দাউদ ২১০৬
0.5
939.320633
20231101.bn_42202_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
প্রাকৃত ভাষা বলতে প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে লোকমুখে প্রচলিত স্বাভাবিক ভাষাগুলিকে বোঝায়। প্রাকৃত ভাষাগুলি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ইন্দো-ইরানীয় শাখার ইন্দো-আর্য শাখার প্রাচীন নিদর্শন। এগুলি সংস্কৃতের মত মার্জিত সাহিত্যিক ভাষা ছিল না। তবে পরবর্তীকালে সংস্কৃতের মত এগুলিও মৃত ভাষায় পরিণত হয়।
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
প্রাকৃত ভাষাগুলির মধ্যে পালি ভাষা বৌদ্ধ সাহিত্যের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হত। প্রাকৃত ভাষাগুলি থেকেই নানা বিবর্তনের মাধ্যমে আধুনিক ইন্দো-আর্য ভাষাগুলির উদ্ভব হয়েছে। মাগধী প্রাকৃত ভাষা থেকে বাংলা, অসমীয়া, বিহারী, ও ওড়িয়া ভাষা; শৌরসেনী প্রাকৃত ভাষা থেকে পশ্চিমী হিন্দি ও পাঞ্জাবি ভাষা; অর্ধমাগধী প্রাকৃত ভাষা থেকে পূর্বী হিন্দি; এবং মহারাষ্ট্রী প্রাকৃত থেকে মারাঠি ভাষার উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হয়।
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
কিছু আধুনিক পণ্ডিতের মধ্যে 'প্রাকৃত' র মুদ্রকের নিচে সমস্ত মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, আবার অন্যরা বর্ণ , ধর্ম এবং ভূগোলের বিভাজন দ্বারা সংস্কৃত ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এই ভাষাগুলির স্বাধীন বিকাশের উপর জোর দেয়।
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
বিস্তৃত সংজ্ঞাটি "প্রাকৃত" শব্দটি ব্যবহার করে যে কোনও মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষা যে কোনওভাবে সংস্কৃত থেকে বিচ্যুত হয় তা বর্ণনা করতে।  আমেরিকান পণ্ডিত অ্যান্ড্রু ওলেট বলেছেন যে এই অসন্তুষ্টিহীন সংজ্ঞাটি "প্রাকৃত" এমন ভাষাগুলির জন্য একটি প্রচ্ছদ পদে পরিণত হয়েছে যেগুলি প্রাচীন ভারতে প্রকৃত নামে প্রকৃত নামে পরিচিত ছিল না, যেমন:
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
"স্মৃতিচিহ্ন প্রাকৃত", "লেনা প্রাকৃত", বা "স্তূপ উপভাষা" লেবেলযুক্ত ভারতের পরবর্তী শিলালিপিগুলির ভাষা
1
935.408106
20231101.bn_42202_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
গান্ধারী , উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে পশ্চিমা চীন পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলটিতে বার্চ-বাকল স্ক্রোলগুলির ভাষা আবিষ্কার করা হয়েছিল
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
জার্মান ইন্দোলজিস্ট রিচার্ড পিসেল এবং ওসকার ভন হিনবারের মতো কিছু পণ্ডিতের মতে, "প্রাকৃত" শব্দটি এমন একটি ছোট্ট সংকলনকে বোঝায় যা কেবলমাত্র সাহিত্যে ব্যবহৃত হত:
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
তাদের নামগুলি আঞ্চলিক সংস্থার (উদাহরণস্বরূপ শৌরসেনী , মগধী এবং অবন্তী) নির্দেশ করে, যদিও এই সংস্থাগুলি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধারণাযুক্ত
0.5
935.408106
20231101.bn_42202_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
প্রাকৃত
এর মধ্যে মহারাষ্ট্রী প্রাকৃত বা "প্রাকৃত পার উৎকর্ষ " অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা দন্ডিনের কাব্যদর্শ অনুসারে মহারাষ্ট্র অঞ্চলে প্রচলিত ছিল এবং যেখানে রাবণ-বাহো (বা সেতুবন্ধ ) এর মতো কবিতা রচিত হয়েছিল।
0.5
935.408106
20231101.bn_272117_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
গ্রীক বার্তাবাহক ফেইডিপ্পিডেস নামীয় ব্যক্তির সৌজন্যে ম্যারাথন নামটি এসেছে। লৌকিক উপাখ্যানে বর্ণিত হয়েছে যে, তাকে ম্যারাথনের যুদ্ধের ময়দান থেকে এথেন্সে প্রেরণ করা হয়েছিল। পারস্যদের পরাজয়ের সংবাদ ঘোষণা করার জন্যই যুদ্ধরত অবস্থা থেকে তাকে প্রেরণ করা হয়। খ্রীষ্ট-পূর্ব ৪৯০ সালের আগস্ট অথবা সেপ্টেম্বর মাসে ম্যারাথনের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
বলা হয়ে থাকে যে, তিনি পুরোটা দূরত্ব এক দৌড়ে, কোথাও নামে থেকে শুধুমাত্র νικωμεν’ (নিকোমেন), আমরা জয়ী হয়েছি বাক্যটি ব্যবহার করেছেন। এথেন্সবাসীর কাছে সংবাদটি প্রদান করেই ভূপাতিত হন ও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
কিন্তু পৌরাণিক উপাখ্যানে বর্ণিত ঐতিহাসিক ঘটনার বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। গ্রীকো-পার্সিয়ান যুদ্ধের প্রধান উৎসস্থলরূপে গ্রীক ইতিহাসবিদ হিরোডোটাস ফেইডিপ্পিডেসকে এথেন্স থেকে স্পার্টায় দৌড়ে বার্তা প্রদানের কথা বলেছেন। সেখানে তিনি সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার কথা তুলে ধরে ২৪০ কিলোমিটার বা ১৫০ মাইলব্যাপী রাস্তা অতিক্রমের ঘটনা বর্ণনা করেন।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
ঊনবিংশ শতকের শেষদিকে আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়ায় ম্যারাথন দৌড়কে ক্রীড়াবিষয়রূপে অংশগ্রহণের বিষয়টি প্রস্তাবনায় তুলে ধরা হয়। উদ্যোক্তা এবং সংগঠকগণ এ বৃহৎ জনপ্রিয় ক্রীড়াকে প্রাচীন গ্রীসের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই এ উদ্যোগ গ্রহণ করেন। মাইকেল ব্রিল ম্যারাথন দৌড়কে এথেন্সে ১৮৯৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ক্রীড়াসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করতে সচেষ্ট হন।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
মাইকেল ব্রিলের এ পরিকল্পনাটি গ্রীকদের পাশাপাশি আধুনিক অলিম্পিকের জনক পিয়ের দ্য কুবেরত্যাঁ বেশ সমর্থন করেন। এর প্রেক্ষাপটে গ্রীস ১০ মার্চ, ১৮৯৬ সালে অলিম্পিক ম্যারাথনে দৌড়বিদ মনোনয়নের জন্য প্যান হেলেনিক গেমস ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে চেরিলাউস ভ্যাসিলাকোস নামীয় গ্রীক ক্রীড়াবিদ ৩ ঘণ্টা ১৮ মিনিট সময় নিয়ে জয়ী হন। এ দৌড়টিই ছিল বিশ্বের প্রথম ম্যারাথন দৌড়। ১৮৯৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম অলিম্পিক ম্যারাথন ক্রীড়া ১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্পাইরিডন স্পাইরোজ লুইস নামীয় গ্রীক পানিবাহক ২ ঘণ্টা ৫৮ মিনিট ৫০ সেকেন্ড সময় নিয়ে স্বর্ণপদক লাভ করেন। তখন ম্যারাথন দৌড়ের ব্যাপ্তি ছিল ২৫ মাইল।
1
932.838322
20231101.bn_272117_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
মহিলাদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন ক্রীড়া অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক গেমসে। এ দৌড়ে আমেরিকার জোয়ান বেনোইট নাম্নী দৌড়বিদ ২ ঘণ্টা ২৪ মিনিট ৫২ সেকেন্ড সময় নিয়ে জয়ী হন।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ক্রীড়াসূচীতে সূচনালগ্ন থেকেই ম্যারাথন নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় এটি দৌড় প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ক্রীড়া বিষয় হিসেবে অলিম্পিক স্টেডিয়ামে সমাপ্তি ঘটে। ২০০৪ সালের অলিম্পিক গেমসে প্রথা অনুযায়ী ম্যারাথন শহর থেকে এথেন্সের প্যানাথিনাইকো স্টেডিয়ামে এসে ম্যারাথন দৌড় শেষ হয়। উল্লেখ্য, প্যানাথিনাইকো স্টেডিয়ামে ১৮৯৬ সালের অলিম্পিক ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
২০০৮ সালের অলিম্পিকে পুরুষদের ম্যারাথনে ২:০৬:৩২ সময় নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েন কেনিয়ার নাগরিক স্যামুয়েল কামাউ ওয়ানজিরু। মহিলাদের অলিম্পিকে ২:২৩:১৪ সময় নিয়ে ২০০০ সালে বিশ্বরেকর্ড গড়েন জাপানের অধিবাসী নাওকো তাকাহাশি।
0.5
932.838322
20231101.bn_272117_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%A8
ম্যারাথন
অলিম্পিকে ম্যারাথনের ন্যায় দূরপাল্লার দৌড় বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হলেও দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে প্রমিলা ক্রীড়াবিদগণ এতে অংশগ্রহণের সুযোগ পাননি। তাস্বত্ত্বেও অল্প কিছুসংখ্যক নারী ম্যারাথন দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন কিন্তু আনুষ্ঠানিক ফলাফলে তারা অন্তর্ভুক্ত হননি। মারী-লুইস লেদ্রু হচ্ছেন প্রথম নারী যিনি ম্যারাথনে প্রথম অংশগ্রহণ করেন। প্রথম নারী হিসেবে ভায়োলেট পিয়ের্সি ম্যারাথনে আনুষ্ঠানিকভাবে সময়ে যুক্ত করা হয়।
0.5
932.838322
20231101.bn_264143_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
গলদা-চিংড়ির পরিচয়ে কঠিন খোলার আবরণে ঢাকা প্রাণী হিসেবে অনেক ধরনের চিংড়ি রয়েছে। তন্মধ্যে - স্পাইন লবস্টার, স্লিপার লবস্টার, স্কোয়াট লবস্টার, রীফ লবস্টার অন্যতম। থাবাযুক্ত গলদা-চিংড়িই এ নামের সাথে বেশ মানানসই। কিন্তু স্পাইন লবস্টার, স্কোয়াট লবস্টার কিংবা স্লিপার লবস্টারে কোন থাবা নেই। সবচেয়ে কাছের গোত্রীয় হিসেবে থাবাযুক্ত গলদা চিংড়ি হিসেবে রয়েছে প্রবাল-প্রাচীরের কাছাকাছি অবস্থানরত রীফ লবস্টার এবং স্বাদু জলে বিচরণে নিয়োজিত এক প্রকার প্রাণী ক্রেফিসের তিনটি গোত্র।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
জীবাশ্ম পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে যে, প্রায় ১৪০.২ ± ৩.০ থেকে ১৩৬.৪ ± ২.০ মিলিয়ন বছর পূর্বেকার ভ্যাল্যাংগিয়ান যুগ থেকে প্রসারিত হয়ে প্রায় ১৪৫.৫ ± ৪.০ থেকে ৬৫.৫ ± ২.০ মিলিয়ন বছর পূর্বেকার ক্রেট্যাসিয়াস সময়কালের মধ্যে থাবাযুক্ত গলদা-চিংড়ি এসেছে।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
অন্যান্য জলজ প্রাণীর ন্যায় শৈশবকালীন সময়ে অনেক প্রজাতির গলদা-চিংড়িও আত্মরক্ষার্থে শরীরের রঙ পরিবর্তন করে থাকে। এর ১০টি হাটার উপযোগী পা রয়েছে। তন্মধ্যে - সামনের ৩ জোড়া পা থাবার উপযোগী কাঁটাযুক্ত। সামনের পা জোড়া বড় হয়। একাধিক্রমে অন্যান্য জোড়াগুলো একে-অপরের চেয়ে ছোট আকৃতির হয়ে থাকে। এছাড়াও, জলজ প্রাণীদের সাথে মিল রেখে এটিও বড়ধরনের দ্বিপাক্ষিক প্রতিসাম্য বজায় রাখে। প্রায়শঃই এরা পরিবর্তনশীল ভূমিকা গ্রহণের পাশাপাশি রাজ কাঁকড়ার ন্যায় বিশেষ থাবার অধিকারী।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
এ ধরনের চিংড়ির মাথায় শূড়, এন্টিনুলস্, চোয়াল, ১ম এবং ২য় ম্যাক্সিলা এবং ১ম, ২য় ও ৩য় ম্যাক্সিলিপেড থাকে। গলদা-চিংড়ি সাগরের তলদেশের অন্ধকারময় পরিবেশে অবস্থানজনিত কারণে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই চলাচলের জন্য ইন্দ্রিয় হিসেবে শূড় ব্যবহার করে।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
শামুক এবং মাকড়শার ন্যায় গলদা চিংড়িতে নীল রক্ত বহমান। হিমোসায়ানিনে কপার পদার্থের উপস্থিতিজনিত কারণেই গলদা চিংড়িতে নীল রক্ত রয়েছে। (এর বিপরীতক্রমে মেরুদণ্ডী অন্যান্য অনেক প্রাণীর শরীরে হিমোগ্লোবিনে লোহার প্রাচুর্যতাজনিত কারণে লাল রক্ত বহমান।) এ চিংড়ি সবুজ রঙের হেপাটোপ্যানক্রিয়েসের অধিকারী যা প্রাণীদেহের ন্যায় যকৃৎ এবং অগ্ন্যাশয়ের কাজ করে থাকে। এটি শেফ বা বাবুর্চীদের কাছে তোম্যালে নামে পরিচিত।
1
932.683217
20231101.bn_264143_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
সাম্প্রতিককালের গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, গলদা-চিংড়ি বয়সের সাথে সাথে তাদের কর্মক্ষমতা হারানো, দূর্বলতা কিংবা বয়সজনিত কারণে প্রজনন শক্তির বিলুপ্তি ঘটে না। অধিকন্তু ছোট গলদা-চিংড়ির তুলনায় তাদের প্রজনন শক্তি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই দীর্ঘ জীবনের জন্য টেলোমেরেজ নামক এক ধরনের এনজাইম বিশেষ ভূমিকা রাখে যা টিটিএজিজি প্রক্রিয়ায় ডিএনএ ধারাবাহিকতা রক্ষার মাধ্যমে ক্ষয়পূরণ করে দেয়। এ ধারাবাহিকতাকে প্রায়শঃই ডিএনএ'র টেলোমেরেজ নামে অভিহিত করা হয়।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
সকল মহাসাগরেই গলদা-চিংড়ি দেখতে পাওয়া যায়। তারা পর্বতময়, বালুকাময় কিংবা কর্দমাক্ত সমুদ্রতটে বসবাস করতেই পছন্দ করে বেশি। গলদা-চিংড়ি সর্বভূক প্রাণী হিসেবে পরিচিত। শিকার হিসেবে সচরাচর এরা ক্ষুদ্রাকৃতি মাছ, শম্বুকজাতীয় কোমলাঙ্গ জন্তু, পোকা, কিছু জলজ উদ্ভিদ খেয়ে জীবনধারণ করে। এছাড়াও, গলদা চিংড়ির পাকস্থলীতে তাদেরই চামড়া দেখা গেছে।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
সাধারণতঃ গলদা-চিংড়ি লম্বায় হয়ে থাকে। সমুদ্রের তলদেশে খুব ধীরে নড়াচড়ার মাধ্যমে চলাফেরা করে থাকে। যখন তারা ভেসে বেড়ায় তখন তাদের তলপেট কুচকিয়ে যায়। এটি সেকেন্ডে ৫ মিটার হিসেবে ঘণ্টায় ১১ মাইল গতিবেগে চলাচল করে।
0.5
932.683217
20231101.bn_264143_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A6%BE
গলদা
গলদা-চিংড়ি তাদের দীর্ঘজীবনের কারণে অবিশ্বাস্য রকমের বড় ও আকার-আকৃতির হয়ে থাকে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গলদা-চিংড়ি পাওয়া গেছে কানাডার নোভা স্কোটিয়ায়। এটি ওজনের।
0.5
932.683217
20231101.bn_4181_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, কায়রোতে বায়ু দূষণের মাত্রা প্রস্তাবিত সুরক্ষা স্তরের তুলনায় প্রায় ১২ গুণ বেশি।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
গ্রেটার কায়রো আফ্রিকার বৃহত্তম মহানগর অঞ্চল। এটি কায়রো গভর্নরেট, গিজা গভর্নরেটের কিছু অংশ এবং ক্লেয়ুবিয়া গভর্নরেটের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
কায়রোর পশ্চিমে ৬ই অক্টোবর সিটি এবং কায়রোর পূর্বে নিউ কায়রো হল বড় শহুরে বিকাশ যা কায়রো অঞ্চলের অতিরিক্ত বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য নির্মিত হয়েছে। নতুন বিকাশে বেশ কয়েকটি উচ্চ-আবাসিক উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যেমন: তাহরির স্কয়ার।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
২০১৫ সালের মার্চ মাসে কায়রো গভর্নরেটের একটি অনুন্নত অঞ্চলে একটি অপ-নামহীন পরিকল্পিত শহর নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়েছিল, যা মিশরের প্রশাসনিক ও আর্থিক রাজধানী হিসাবে কাজ করবে।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
বৃহত্তর কায়রো দীর্ঘকাল মিশর এবং এই অঞ্চলের জন্য শিক্ষা এবং শিক্ষাগত পরিষেবার কেন্দ্রস্থল ছিল। আজ বৃহত্তর কায়রোতে মিশরীয় শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনা করে এমন অনেক সরকারি অফিস রয়েছে, কায়রোতে মিশরের অন্যান্য শহরের চেয়ে সর্বাধিক বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
1
926.879427
20231101.bn_4181_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
কায়রোতে একটি বিস্তৃত রোড নেটওয়ার্ক, রেল ব্যবস্থা, পাতাল রেল ব্যবস্থা এবং সামুদ্রিক পরিষেবা রয়েছে। ব্যক্তিগত যানবাহন, ট্যাক্সি ক্যাব, ব্যক্তি মালিকানাধীন পাবলিক বাস এবং কায়রোর স্থানীয় মাইক্রোবাস দ্বারা সড়ক পরিবহন অনেক সহজলভ্য। কায়রো, বিশেষত রামেসিস স্কোয়ার প্রায় পুরো মিশরীয় পরিবহন নেটওয়ার্কের কেন্দ্রবিন্দু।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
মিশরের সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা হল ফুটবল এবং কায়রোতে বেশ কয়েকটি ক্রীড়া দল রয়েছে যা জাতীয় এবং আঞ্চলিক লীগে প্রতিযোগিতা করে। সর্বাধিক পরিচিত দলগুলি হল আল-আহলি, এল জামালেক এবং আল-ইসমাইলি । আল আহলি এবং এল জামালেক বার্ষিক ফুটবল টুর্নামেন্ট সম্ভবত মিশরের পাশাপাশি আফ্রিকা-আরব অঞ্চলের সর্বাধিক দেখা স্পোর্টস ইভেন্ট। উভয় দলই মিশরীয় ফুটবলের "প্রতিদ্বন্দ্বী" হিসাবে পরিচিত এবং আফ্রিকা এবং আরব বিশ্বের প্রথম এবং দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়ন। তারা তাদের ঘরের খেলাগুলি কায়রো আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম বা নাসের স্টেডিয়ামে খেলে থাকে যা মিশরের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেডিয়াম, এটি কায়রোর বৃহত্তম এবং বিশ্বের বৃহত্তম স্টেডিয়ামগুলির একটি।
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
Wahba, Magdi (1990). Cairo Memories" in Studies in Arab History: The Antonius Lectures, 1978–87. Edited by Derek Hopwood. London: Macmillan Press.
0.5
926.879427
20231101.bn_4181_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%B0%E0%A7%8B
কায়রো
Cynthia Myntti, Paris Along the Nile: Architecture in Cairo from the Belle Epoque, American University in Cairo Press, 2003.
0.5
926.879427
20231101.bn_114357_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
চামুণ্ডা (সংস্কৃত: , ) হলেন একজন প্রধানা হিন্দু দেবী। চামুণ্ডা হলেন আদ্যাশক্তি,ভগবতী। তিনি সপ্ত মাতৃকার মধ্যে প্রধানা। তাঁর অপর নাম চামুণ্ডী, চামুণ্ডেশ্বরী , চামুণ্ডা চর্চিকা ও চর্চিকা। চামুণ্ডা হলেন আদ্যাশক্তি, আবার তিনিই ভগবতী দুর্গা। চণ্ড ও মুণ্ড নামে দুই অসুরকে বধ করে তিনি ‘চামুণ্ডা’ নামে পরিচিত হন। চামুণ্ডাকে দেবী কালীর অপর রূপ মনে করা হয়। পার্বতী, চণ্ডী, দুর্গা, চামুণ্ডা ও কালী এক ও অভিন্ন। কথিত আছে, চামুণ্ডার আবাসস্থল হল শ্মশানভূমি বা ডুমুর গাছ। আনুষ্ঠানিকভাবে পশুবলি দিয়ে ও মদ্য নিবেদন করে এই দেবীর পূজা করা হয়। প্রাচীনকালে চামুণ্ডার পূজায় নরবলিও দেওয়া হত। চামুণ্ডা প্রকৃতপক্ষে একজন অনার্যা দেবী ছিলেন। পরবর্তীকালে তাঁকে হিন্দুধর্মে গ্রহণ করা হয় এবং অষ্টমাতৃকা/অষ্টশক্তির অন্যতমা রূপে চামুণ্ডা হিন্দু দেবমণ্ডলীতে স্থান পান। জৈনধর্মেও চামুণ্ডার পূজা প্রচলিত আছে। তবে জৈনরা মদ্য ও মাংসের পরিবর্তে নিরামিষ নৈবেদ্য নিবেদন করে তার পূজা করেন।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
রামকৃষ্ণ ভাণ্ডারকরের মতে, চামুণ্ডা প্রকৃতপক্ষে মধ্যভারতের বিন্ধ্য অঞ্চলের অরণ্যচারী উপজাতি সমাজে পূজিত দেবী। এই সকল উপজাতিগুলির মধ্যে চামুণ্ডার উদ্দেশ্যে পশু ও নরবলি প্রদান এবং মদ উৎসর্গের প্রথা বিদ্যমান ছিল। হিন্দু দেবমণ্ডলীতে স্থানলাভের পরেও, চামুণ্ডার তান্ত্রিক উপাসনায় এই সকল প্রথা থেকেই যায়। ভাণ্ডারকরের মতে, চামুণ্ডার ভয়াল রূপের কারণ হল, বৈদিক দেবতা রুদ্র (আধুনিক হিন্দুধর্মে শিব) বা কখনও কখনও অগ্নির সঙ্গে তার সম্পর্ক স্থাপন। ওয়াঙ্গুও দেবীর উপজাতীয় উৎস সংক্রান্ত তত্ত্বটিকে সমর্থন করেন।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
দেবী চামুণ্ডা রক্ত অথবা কৃষ্ণবর্ণা; নরমুণ্ডমালা শোভিতা; বর্ণনাভেদে চতুঃ, অষ্ট, দশ বা দ্বাদশভুজা; ডমরু, ত্রিশূল, খড়্গ, সর্প, খট্বাঙ্গ, বজ্র, ছিন্নমুণ্ড ও রক্তপূর্ণ পানপাত্র ধারিণী; শব অথবা প্রেতের উপর উপবিষ্টা অথবা পরাভূত দৈত্য বা প্রেতাসনে স্থিতা; ত্রিনয়না; কঙ্কালসার দেহ, ভয়াল মুখমণ্ডল, লম্বিত স্তন, সম্মুখপ্রসারিত দন্তপংক্তি, দীর্ঘ নখর ও স্ফীত উদর যুক্তা; অস্থি, কঙ্কাল, সর্প ও বিছের অলংকারে ভূষিতা, যা ব্যাধি ও মৃত্যুর প্রতীক; নরকরোটির যজ্ঞোপবীতধারিণী; মস্তকে জটার মুকুট এবং কোনো কোনো বর্ণনানুসারে মস্তকে অর্ধচন্দ্র শোভিতা। তিনি তার কোটরগত চক্ষু দ্বারা জগৎ ভষ্মীভূত করেন। ভূত ও প্রেতগণ তার সঙ্গী। বিভিন্ন বর্ণনায় নরকঙ্কাল ও শৃগালাদি পশুও তাকে বেষ্টন করে থাকে। যে শবের উপর দেবী উপবিষ্ট থাকেন, তার শৃগালের দল সেই শবের মাংস ভক্ষণ করে। চামুণ্ডা তার পরাজিত শত্রুদের রক্ত পান করেন। সেই শত্রু দৈত্যদের ছিন্ন মুণ্ড থেকে পতিত রক্ত তাঁর সহচর প্রেত ও শৃগালেরাও পান করে থাকে। সকল মাতৃকাই, বিশেষত চামুণ্ডা, রক্তপান করে থাকেন। কোনো কোনো মতে, তিনি তাঁর বাহন পেচকের পৃষ্ঠে আরোহণ করেন। তাঁর ধ্বজায় বাজপাখির চিত্র অঙ্কিত।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
হিন্দু দেবীরা সাধারণত সুডৌল স্তনযুক্তা ও সুন্দরী হন। কিন্তু চামুণ্ডার রূপ তাঁদের বিপরীত। এই রূপ জরা, মৃত্যু, ক্ষয় ও ধ্বংসের প্রতীক।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
তবে বৃহৎ তন্ত্রসারে সঙ্কলিত একটি মন্ত্রে চামুণ্ডাকে "বিকটদংষ্ট্রা, সুবদনা, নিবিড় অন্ধকারে অবস্থানকারিণী, চতুর্ভুজা, খট্বাঙ্গ-বজ্র-পাশ-নরমুণ্ড ধারিণী, কৃষ্ণবর্ণা, পিঙ্গলবর্ণের কেশভারমণ্ডিতা , ব্যাঘ্রচর্মপরিহিতা শবাসীনা ভয়ঙ্করী" বলে বর্ণনা করা হয়েছে - 'সুবদনা' বিশেষণ তাঁর আকৃতিগত সৌন্দর্য্যকে দ্যোতিত করে।
1
926.748494
20231101.bn_114357_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
দেবীমাহাত্ম্যম্ অনুসারে দেবী পার্বতীর অঙ্গজাত দেবী কৌশিকী/মহাসরস্বতী/চণ্ডিকার ভ্রুকুটিকুটিল ললাটফলক থেকে কালীর আবির্ভাব হয়। অসুররাজ শুম্ভ ও নিশুম্ভের দুই সেনানায়ক চণ্ড ও মুণ্ড নিধনের দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পিত হয়। দেবী কালী সেই দৈত্যদ্বয়ের সঙ্গে প্রচণ্ড যুদ্ধে লিপ্ত হন এবং শেষ পর্যন্ত তাঁদের বধ করতে সমর্থ হন। এরপর তিনি নিহত অসুরদ্বয়ের ছিন্ন মুণ্ডদুটি দেবী কৌশিকীর কাছে নিয়ে গেলে তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হন এবং চণ্ড ও মুণ্ড বধের স্বীকৃতি স্বরূপ কালীকে চামুণ্ডা নাম প্রদান করেন।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
বামনপুরাণ মতে, শুম্ভ-নিশুম্ভের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধকালে দেবী কালী রুরু দৈত্যকে খট্বাঙ্গ প্রহারে বধ করে তার কেশ উৎপাটন করে তা দিয়ে নিজ জটাভার বন্ধন করেন। একটি জটা অনাবদ্ধ থাকায় সে জটা তিনি উৎপাটন করে ভূমিতে সজোরে নিক্ষেপ করেন। সে জটা মুহূর্তমধ্যে এক ভয়ঙ্করী দেবীমূর্তি ধারণ করে - কালী সেই দেবীকে চণ্ডমারী নামে আখ্যায়িতা করলেন। চণ্ডমারীর অর্ধেক শ্বেতবর্ণ ও অপরার্ধ কৃষ্ণবর্ণের, কেশপাশ তৈলাভ্যক্ত। কালিকার আদেশে তিনি পলায়মান চণ্ড-মুণ্ডকে ধরে আনার জন্য রাসভারোহণে দক্ষিণদিকে ধাবমান, পথে যমবাহন মহিষের শৃঙ্গ উৎপাটন করে চণ্ড-মুণ্ডকে অনুধাবন করতে থাকেন। চণ্ড-মুণ্ড এরপর আকাশপথে ধাবিত হলে চণ্ডমারীও তাদের অনুসরণ করতে থাকেন। পথিমধ্যে গরুড় ও কর্কোটক নাগ দেবীর সাক্ষাৎ পেলে ঊর্ধ্বরোমা চণ্ডমারী তাঁদের ভয় উৎপন্ন করেন,এতে গরুড় মাংসপিণ্ডাকার হয়ে পড়েন ও তাঁর ভীষণাকার পালকগুলি খসে পড়ে। দেবী সেই পালকগুলি কুড়িয়ে নেন ও কর্কোটক নাগকে হাতে ধরে অতি দ্রুততায় চণ্ডমুণ্ডকে অবরোধ করেন, আর কর্কোটক নাগকে দিয়ে চণ্ড-মুণ্ডকে বেঁধে নিয়ে কালিকার কাছে নিয়ে আসেন। সেই সঙ্গে গরুড়পক্ষের মালা গেঁথে একটি নিজে পরেন ও অনুরূপ একটি কালিকাকে উপহার দেন। কালিকাও চণ্ডমুণ্ডের মস্তক কর্তন করে তা চণ্ডিকাকে উপহার দেন। চণ্ডিকাও কালীকে "চামুণ্ডা" নামে অভিহিত করেন।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
দেবীমাহাত্ম্যমের পরবর্তী একটি অধ্যায় থেকে জানা যায়, শুম্ভনিশুম্ভের সৈন্যবধের উদ্দেশ্যে দেবী দুর্গা নিজ দেহ থেকে মাতৃকাগণের সৃষ্টি করেন। এই অধ্যায়ে, কালীকে মাতৃকা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তিনিই রক্তবীজ দৈত্যের রক্তপান করে চামুণ্ডা নামে অভিহিতা হন। এইভাবে দেবীমাহাত্ম্যম্-এ দেবী কালীর সঙ্গে দেবী চামুণ্ডার একত্ব প্রতিপন্ন করা হয়েছে।
0.5
926.748494
20231101.bn_114357_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
চামুণ্ডা
বরাহ পুরাণেও রক্তবীজের উপাখ্যানটি কথিত হয়েছে। কিন্তু এই কাহিনি অনুসারে, মাতৃকারা একে অন্যের দেহ থেকে উৎপন্ন হয়েছিলেন। চামুণ্ডা উৎপন্ন হন দেবী নারসিংহীর পা থেকে। এই গ্রন্থে দেবী চামুণ্ডা পসুন্য বা বিরাট মিথ্যাভাষণ দোষের প্রতীক। বরাহ পুরাণে অবশ্য কালী ও চামুণ্ডাকে দুই পৃথক দেবী রূপে উল্লেখ করা হয়, যা দেবীমাহাত্ম্যম্-এ করা হয়নি। দেবী পার্বতীর কৃষ্ণ কোষ থেকে সৃষ্টি কৌশিকী ভ্রুকুটি থেকে চণ্ড ও মুণ্ড বধের নিমিত্ত দেবী চামুণ্ডার উৎপত্তি হয়। এই কারণে তিনি পার্বতীর একটি রূপ।
0.5
926.748494
20231101.bn_765936_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
কুয়ালালামপুরের অর্থ মালেতে "জঞ্জাল সঙ্গম"; কুয়াল এমন এক বিন্দু যেখানে দুটি নদী একত্রে বা মোহনার সাথে মিলিত হয় এবং লামপুরের অর্থ "কাদা"। একটি পরামর্শ হ'ল এর নামকরণ করা হয়েছিল সুনাই লামপুর ("কাদা নদী"); এটি ১৮২০ এর দশকে রেকর্ড করা হয়েছিল যে স্লেজি লম্পুর ক্লাং নদীর উপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিন উত্পাদনকারী বসতি ছিল। তবে কুয়ালালামপুর গম্বাক নদী এবং ক্লাং নদীর সঙ্গমে অবস্থিত যেহেতু সন্দেহের উদ্রেক ঘটেছিল, সুতরাং সঠিকভাবে কুয়াল গম্বাক নামকরণ করা উচিত যেহেতু একটি নদী বৃহত্তর একটি বা সমুদ্রের সাথে মিলিত হয় যার কুয়াল। কারও কারও যুক্তি ছিল যে সুনগাই লামপুর আসলে গম্বাক নদী (সুতরাং এটি ক্লাং নদীর সাথে যুক্ত হয়েছে কোয়ালালামপুর), যদিও বলা হয় যে সুমাই লামপুর গঙ্গাকের সঙ্গম থেকে এক মাইল দূরে ক্লাং নদীতে যোগদান করেছিল। বা সম্ভবত বাতু গুহাগুলি অঞ্চলের উত্তরে অবস্থিত।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
এমনও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে যে কুয়ালালামপুরের নামকরণ করা হয়েছিল মূলত পেনগকালান লামপুর ("কাঁচা ল্যান্ডিং প্লেস") যেভাবে ক্লাংকে একসময় পেঙ্গকালান বাতু ("পাথর অবতরণ স্থান") বলা হত, কিন্তু কুয়ালালামপুরে দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। আর একটি পরামর্শ হ'ল এটি প্রথমে একটি ক্যান্টোনিজ শব্দ ল্যাম-পা যার অর্থ 'বন্যার জঙ্গল' বা 'ক্ষয়িষ্ণু জঙ্গল'। উপাখ্যানগুলি ব্যতীত এই পরামর্শগুলির জন্য কোনও সমসাময়িক প্রমাণ নেই। এটিও সম্ভব যে নামটি পূর্বের তবে এখন অজ্ঞাতসারে ভুলে যাওয়া নামের একটি কলুষিত রূপ।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
মালয়েশিয়ার সংসদ কুয়ালালামপুরে অবস্থিত। ফেডারেল সংবিধান অনুসারে মালয়েশিয়ার কর্তৃত্বের শ্রেণিবিন্যাস, নির্বাহী, বিচার বিভাগ এবং আইন শাখার সমন্বয়ে মালয়েশিয়া সরকারের তিনটি শাখাকে মঞ্জুরি দিয়েছে। দেওয়ান নেগারা (আপার হাউস / সিনেটের হাউস) এবং দেওয়ান রাকিয়াত (নিম্ন হাউস / প্রতিনিধিদের ঘর) নিয়ে সংসদ গঠিত হয়।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
কুয়ালালামপুর এবং এর আশেপাশের নগর অঞ্চলগুলি সর্বাধিক শিল্পোন্নত এবং অর্থনৈতিকভাবে মালয়েশিয়ার দ্রুত বর্ধনশীল অঞ্চল গঠন করে। পুত্রজায়ায় ফেডারেল সরকার প্রশাসনের স্থানান্তরিত হওয়া সত্ত্বেও, ব্যাংক নেগ্রারা মালয়েশিয়া (মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল ব্যাংক), মালয়েশিয়ার কোম্পানির কমিশন এবং সিকিওরিটিস কমিশনের পাশাপাশি বেশিরভাগ দূতাবাস এবং কূটনৈতিক মিশনের মতো কয়েকটি সরকারী প্রতিষ্ঠান শহরে রয়ে গেছে।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
শহরটি অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসাবে রয়ে গেছে। কুয়ালালামপুর অর্থ, বীমা, রিয়েল এস্টেট, মিডিয়া এবং মালয়েশিয়ার চারুকলার একটি কেন্দ্র। গ্লোবালাইজেশন অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড সিটিস স্টাডি গ্রুপ এবং নেটওয়ার্ক (গাডাব্লুসি) অনুসারে কুয়ালালামপুরকে একটি আলফা ওয়ার্ল্ড সিটি হিসাবে রেট দেওয়া হয়েছে এবং মালয়েশিয়ার একমাত্র গ্লোবাল শহর। পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের অবকাঠামোগত উন্নয়ন যেমন সেপাংয়ের কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, মাল্টিমিডিয়া সুপার করিডোর তৈরি এবং বন্দর ক্লাং সম্প্রসারণ নগরের অর্থনৈতিক তাত্পর্যকে আরও জোরদার করে।
1
925.679252
20231101.bn_765936_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
বুরসা মালয়েশিয়া বা মালয়েশিয়া এক্সচেঞ্জ শহরে অবস্থিত এবং এর অন্যতম মূল অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ ৫ জুলাই ২০১৩ পর্যন্ত, বাজার মূলধনটি দাঁড়িয়েছে ৫০৫.৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
নগরীর পরিষেবা চালিত অর্থনীতিতে পর্যটন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্বব্যাপী অনেক বড় হোটেল চেইনের উপস্থিতি রয়েছে শহরে। প্রাচীনতম হোটেলগুলির মধ্যে একটি হল হোটেল মজেস্টিক। প্রতি বছর ৮.৯ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে কুয়ালালামপুর বিশ্বের ষষ্ঠ সর্বাধিক পরিদর্শন করা শহর। এখানকার পর্যটন শহরের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, তুলনামূলকভাবে কম ব্যয় এবং প্রশস্ত গ্যাস্ট্রোনমিক এবং শপিংয়ের বিভিন্নতা দ্বারা পরিচালিত। মাইস ট্যুরিজম, যা মূলত কনভেনশনসকে অন্তর্ভুক্ত করে - সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এই শিল্পের এক অত্যাবশ্যক উপাদান হয়ে উঠেছে, এবং মালয়েশিয়ার সরকারের অর্থনৈতিক রূপান্তর কর্মসূচিটি চালু হওয়ার পরে এবং আরও ৯৩,০০০ মিটার-আকারের ম্যাট্রেডের সমাপ্তির সাথে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে কেন্দ্রটি ২০১৪ সালে আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্রবণতা হল শহরে বাজেটের হোটেলগুলির উপস্থিতি।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
কুয়ালালামপুরের প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলির মধ্যে রয়েছে পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার, বুকিট বিনতাং শপিং জেলা, কুয়ালালামপুর টাওয়ার, পেটালিং স্ট্রিট (চিনাটাউন), মেরডেকা স্কয়ার, সংসদ সদস্য, জাতীয় প্রাসাদ (ইস্তানা নেগারা), জাতীয় জাদুঘর। , ইসলামিক আর্টস মিউজিয়াম, সেন্ট্রাল মার্কেট, কেএল বার্ড পার্ক, অ্যাকোয়ারিয়া কেএলসিসি, জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ এবং সুলতান আবদুল সামাদ জামেক মসজিদের মতো ধর্মীয় স্থান কুয়ালালামপুর বহু সাংস্কৃতিক উত্সবের হোস্ট খেলেন যেমন শ্রী মহামারিম্মান মন্দিরে থাইপুসাম শোভাযাত্রা। প্রতিবছর থাইপসাম উদযাপনের সময়, রৌপ্য রথটি তার সঙ্গী ভল্লী এবং তিভায়ন্নির সাথে একসাথে ভগবান মুরুগার মূর্তি বহন করে পার্শ্ববর্তী সেলানগরের বাটু গুহাগুলির সমস্ত পথ ধরে মন্দিরের মধ্য দিয়ে শহর জুড়ে প্যারেড করা হত।
0.5
925.679252
20231101.bn_765936_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0
কুয়ালালামপুর
শহরের বিনোদন কেন্দ্রটি মূলত জালান পি রামলি, জালান সুলতান ইসমাইল এবং আমপাং রোডকে ঘিরে স্বর্ণ ত্রিভুজকে কেন্দ্র করে। ট্রেন্ডি নাইটক্লাবস, বার এবং লাউঞ্জগুলি, যেমন মেরিনিজ 57-এ, ট্রেডার্স হোটেলের স্কাইবার, বিচ ক্লাব, এস্পান্দা, হাক্কা রিপাবলিক ওয়াইন বার অ্যান্ড রেস্তোঁরা, হার্ড রক ক্যাফে, লুনা বার, নুভো, রুম জঙ্গল, নো ব্ল্যাক টাই, থাই ক্লাব, জিয়ন ক্লাব, জৌক এবং আরও অনেকগুলি এখানে অবস্থিত।
0.5
925.679252
20231101.bn_1346_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
১৯৩০ দশকের মহামন্দা জ্যামাইকাকে আঘাত করেছিল। ১৯৩৪–৩৯ সালে ব্রিটিশ ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান শ্রমিক অস্থিরতার অংশ হিসাবে, জ্যামাইকাতে অসংখ্য ধর্মঘট দেখা দিয়েছিল, যার পরিণতি ১৯৩৮ সালে একটি ধর্মঘট একটি পূর্ণাঙ্গ দাঙ্গায় পরিণত হয়েছিল। ফলস্বরূপ, ব্রিটিশ সরকার ঝামেলার কারণগুলি খতিয়ে দেখতে একটি কমিশন গঠন করে; তাদের প্রতিবেদনে ব্রিটেনের ক্যারিবীয় উপনিবেশগুলিতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সুপারিশ করা হয়েছিল। ১৯৪৪ সালে একটি নতুন প্রতিনিধি পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা সর্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটাধিকার দ্বারা নির্বাচিত হয়েছিল। এই সময়ের মধ্যে জ্যামাইকার দ্বি-দলীয় ব্যবস্থার উদ্ভব হয়েছিল, আলেকজান্ডার বুস্তামন্তের অধীনে জ্যামাইকান লেবার পার্টি (জেএলপি) এবং নরম্যান ম্যানলির অধীনে পিপলস ন্যাশনাল পার্টি (পিএনপি) গঠিত হয়েছিল।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
জ্যামাইকা ধীরে ধীরে যুক্তরাজ্য থেকে ক্রমবর্ধমান স্বায়ত্তশাসন লাভ করে। ১৯৫৮ সালে এটি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফেডারেশনের একটি প্রদেশে পরিণত হয়েছিল, যা ব্রিটেনের ক্যারিবীয় উপনিবেশগুলির একটি ফেডারেশন। ফেডারেশনের সদস্যপদ বিভক্তিকর প্রমাণিত হয়েছিল এবং এই বিষয়ে একটি গণভোটে সামান্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট ছাড়তে দেখা গেছে। ফেডারেশন ত্যাগ করার পর, জ্যামাইকা ১৯৬২ সালের ৬ই আগস্ট পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে। তবে নতুন রাজ্য হিসেবে অবশ্য কমনওয়েলথ অব নেশনসে তার সদস্যপদ বজায় রেখেছে (রানী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে) এবং ওয়েস্টমিনস্টার-ধাঁচের সংসদীয় পদ্ধতি গ্রহণ করে। বুস্তামন্তে, ৭৮ বছর বয়সে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, যা বার্ষিক গড় প্রায় ৬% ছিল, রক্ষণশীল জেএলপি সরকারের অধীনে স্বাধীনতার প্রথম দশ বছর লক্ষণীয় ছিল; জেএলপির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন পরপর প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার বুস্তামান্তে, ডোনাল্ড স্যাংস্টার (যিনি ক্ষমতা গ্রহণের দুই মাসের মধ্যে প্রাকৃতিক কারণে মারা গেছেন) এবং হিউ শিয়ারার। বক্সাইট/অ্যালুমিনা, পর্যটন, উৎপাদন শিল্প এবং কিছুটা হলেও কৃষি খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের উচ্চ স্তরের প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬৭ জ্যামাইকান সাধারণ নির্বাচনে, জেএলপি আবার বিজয়ী হয়, ৫৩টি আসনের মধ্যে ৩৩টিতে জয়লাভ করেছিল, পিএনপি ২০টি আসন পেয়েছিল।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে জ্যামাইকা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সদস্য হয়ে ওঠে এবং ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করে এবং কিউবার মতো কমিউনিস্ট রাষ্ট্রের সাথেও যোগাযোগ গড়ে তোলে।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
প্রথম দশকের আশাবাদের সঙ্গে অনেক আফ্রো-জ্যামাইকানদের মধ্যে অসমতার ক্রমবর্ধমান অনুভূতি এবং উদ্বেগ ছিল যে বৃদ্ধির সুফল শহুরে দরিদ্ররা ভাগ করে নিতে পারছিল না, যাদের মধ্যে অনেকেই অপরাধপ্রবণ কিংস্টনের বস্তি-এলাকা বসবাস করছিল। এর মধ্যে নির্বাচনে পিএনপি ৩৭টি আসন এবং জেএলপি ১৬টি আসন জিতেছিল।
1
921.600811
20231101.bn_1346_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
ম্যানলির সরকার বিভিন্ন সামাজিক সংস্কার, যেমন একটি উচ্চতম ন্যূনতম মজুরি, ভূমি সংস্কার, মহিলাদের সমতার জন্য আইন, বৃহত্তর আবাসন নির্মাণ এবং শিক্ষাগত বিধান বৃদ্ধি ইত্যাদি প্রণয়ন করেছিল। আন্তর্জাতিকভাবে তিনি কমিউনিস্ট গোষ্ঠীর সাথে সম্পর্ক উন্নত করেছিলেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের কঠোর বিরোধিতা করেছিলেন।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
১৯৭৬ সালে, পিএনপি ৪৭টি এবং জেএলপি ১৩টি আসনে জয়লাভ করেছিল। যাতে পিএনপি শতকরা ৮৫ ভাগ ভোট পেয়েছিল। যাইহোক, অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত কারণগুলি যেমন তেলের ধাক্কা ইত্যাদি সংমিশ্রণের কারণে তৎকালীন সময়ের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছিল। জেএলপি এবং পিএনপির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তীব্র হয়ে ওঠেছিল এবং এই সময়ে রাজনৈতিক এবং সন্ত্রাসী দল-সম্পর্কিত সহিংসতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল।
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
পরিবর্তনের জন্য, জামাইকানরা ১৯৮০ সালে এডওয়ার্ড সিগার অধীনে জেএলপিকে ভোট দিয়েছিল এবং পিএনপি মাত্র নয়টি আসন ও জেএলপি ৫১টি আসন পেয়ে জয়ী হয়েছিল। দৃঢ়ভাবে কমিউনিস্ট বিরোধী, সিগা কিউবার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল এবং ১৯৮৩ সালে গ্রেনাডায় মার্কিন আক্রমণকে সমর্থন করার জন্য সৈন্য পাঠিয়েছিল। অর্থনৈতিক অবনতি অবশ্য ১৯৮০ দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত অব্যাহত ছিল, যা বেশ কয়েকটি কারণের কারণে বেড়ে গিয়েছিল। ক্রমবর্ধমান বৈদেশিক ও স্থানীয় ঋণের কারণে, বড় আর্থিক ঘাটতি সহ সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) অর্থায়ন চেয়েছিল, যা বিভিন্ন কঠোরতা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের উপর নির্ভরশীল ছিল। এর ফলে ১৯৮৫ সালে ধর্মঘট হয়েছিল এবং সিগা সরকারের প্রতি সমর্থন কমে গিয়েছিল, যা ১৯৮৮ সালের হারিকেন গিলবার্ট দ্বারা সৃষ্ট ধ্বংসযজ্ঞের প্রতি সরকারের প্রতিক্রিয়ার সমালোচনার কারণে তা আরো বেড়ে গিয়েছিল। পরে সমাজতন্ত্রের উপর জোর দিয়ে এবং আরো কেন্দ্রীয় অবস্থান গ্রহণ করে, মাইকেল ম্যানলি এবং পিএনপি ১৯৮৯ সালে ৪৫টি আসন পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। উক্ত নির্বাচনে জেএলপি ১৫টি আসন পেয়েছিল
0.5
921.600811
20231101.bn_1346_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BE
জ্যামাইকা
পিএনপি প্রধানমন্ত্রী মাইকেল ম্যানলি (১৯৮৯-১৯৯২), পি. জে. প্যাটারসন (১৯৯২-২০০৫) এবং পোর্টিয়া সিম্পসন-মিলার (২০০৫-২০০৭) এর অধীনে একাধিক নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন। ১৯৯৩ সালের জ্যামাইকান সাধারণ নির্বাচনে, প্যাটারসন পিএনপিকে বিজয়ের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন, যেখানে জেএলপি আটটি আসন এবং পিএনপি ৫২টি আসন পেয়ে জয়লাভ করেছিল। প্যাটারসন ১৯৯৭ সালের জ্যামাইকান সাধারণ নির্বাচনে জেএলপির ১০ টি আসন বনাম পিএনপির ৫০টি আসনের আরেকটি বিশাল ব্যবধানে জিতেছিলেন। ২০০২ সালের জ্যামাইকান সাধারণ নির্বাচনে প্যাটারসনের টানা তৃতীয় বিজয় এসেছিল এবং পিএনপি ক্ষমতা ধরে রেখেছিল, কিন্তু আসন সংখ্যাগরিষ্ঠতা কমে ৩৪ টি আসন থেকে ২৬টি আসনে নেমে এসেছিল। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে প্যাটারসন পদত্যাগ করেছিলেন এবং তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন পোর্টিয়া সিম্পসন-মিলার, যিনি জ্যামাইকার প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী। এই সময়ের মধ্যে ভোটের হার ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়েছিল, যা ১৯৯৩ সালে ৬৭.৪% থেকে ২০০২ সালে ৫৯.১% গিয়ে দাঁড়িয়েছিল।
0.5
921.600811
20231101.bn_72239_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
ইন্টারনেটে ফিশিং (ইংরেজিতে Phishing) বলতে প্রতারণার মাধ্যমে কারো কাছ থেকে ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারী নাম ও পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য - ইত্যাদি সংগ্রহ করাকে বোঝানো হয়ে থাকে। প্রতারকেরা এই পদ্ধতিতে কোনো সুপ্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট সেজে মানুষের কাছ থেকে তথ্য চুরি করে থাকে। ইমেইল ও ইন্সট্যান্ট মেসেজের মাধ্যমে সাধারণত ফিশিং করা হয়ে থাকে।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
প্রতারকেরা তাদের শিকারকে কোনোভাবে ধোঁকা দিয়ে তাদের ওয়েবসাইটে নিয়ে যায়। ঐ ওয়েবসাইটটি সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীর ইমেইল, ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ডের আসল ওয়েবসাইটের চেহারা নকল করে থাকে। ব্যবহারকারীরা সেটাকে আসল সাইট ভেবে নিজের তথ্য প্রদান করলে সেই তথ্য প্রতারকদের হাতে চলে যায়। ফিশিং হলো সোশাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামক প্রতারণা কৌশলের একটি উদাহরণ। ফিশিং প্রতিরোধের জন্য এখন আইন প্রণয়ন, ব্যবহারকারীদের প্রশিক্ষণ, জনসচেতনতা সৃষ্টি, এবং কারিগরী প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি করা হচ্ছে।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
ফিশিং এর পদ্ধতি প্রথম বর্ণনা করা হয় ১৯৮৭ সালে। ফিশিং (Phishing) শব্দটির প্রথম ব্যবহার হয় ১৯৯৬ সালে। ইংরেজি fishing বা মাছ ধরা শব্দটির অপভ্রংশ হিসাবে এর উদ্ভব হয়েছে। । সম্ভবতঃ ফ্রিকিং (phreaking) এর অনুকরণে এই শব্দের প্রচলন হয়েছে। মাছ ধরার সময়ে যেমন টোপ ফেলে মাছদের ধোঁকা দেয়া হয়, সেরকম এই পদ্ধতিতেও ব্যবহারকারীদের ধোঁকা দিয়ে তথ্য বের করে নেয়া হয়।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
কিছু কিছু মেইল এসে থাকে যেখানে লেখা থাকে "to restore access to your bank account ..."'''.সাধারণ ভাবেই মানুষ এই ধরনের লিঙ্কগুলোতে গিয়ে ক্লিক করে থাকেন।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
সাধারণত তারা ওয়েবসাইটগুলোর লিঙ্কগুলকে সামান্য পরিবর্তন করে ব্যভার করে থাকে।যা সাধারণ চোখে আমরা ধরতে পারি না।যেমন ধরতে পারি'www.facebook.com' যদি তারা এই লিঙ্কটাকে সামান্য পরিবর্তন করে লিখে ফেলেন 'www.faceboook.com' বা 'www.facebok.com' তাহলে সাধারণ ভাবেই মানুষ ধোঁকা খেয়ে যাবেন।
1
912.165121
20231101.bn_72239_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
An example of a phishing e-mail, disguised as an official e-mail from a (fictional) bank. The sender is attempting to trick the recipient into revealing secure information by "confirming" it at the phisher's website. Note the misspelling of the words received and discrepancy.
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কিছু কিছু কোম্পানি থেকে নাকি ফোন আসে যে তারা সে কোম্পানির কর্মকর্তা বা কর্মচারী তারা তার একাউন্টটা যাচাই করার জন্যে একাউন্ট নাম্বার সাথে তার পিন নাম্বার(এটিএম) চেয়ে থাকেন।এটাও এক ধরনের আক্রমণ।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
২০১১ এর জুলাই থেকে ২০১২ এর জুলাই পর্যন্ত প্রায় ৭ কোটি দশ লক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সাইবার অপরাধের দ্বারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। তাদের প্রত্যেকের গড় ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২৯০ ডলার। অপরদিকে সারা বিশ্বে ফিশিং এবং ম্যালওয়্যার এর কারণে প্রায় ১১০ বিলিয়ন ডলার এর ক্ষতি হয়েছে, যার কারণে মাথাপিছু ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১৯৭ ডলার। যা যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসীদের ফাষ্টফুডের পেছনে বাৎসরিক খরচের সমান। এই অর্থের ৪২ ভাগই যাচ্ছে ফ্রড কেস এ।
0.5
912.165121
20231101.bn_72239_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%82
ফিশিং
বর্তমানে অ্যান্টিভাইরাস গুলো বেশ শক্তিশালী এবং ছোটখাটো ফিসিং বেশ সহজেই ধরে ফেলে। আর ব্রাইজার গুলোও এখন আগের থেকে অনেক শক্তিশালি হয়েছে। যেমন, বর্তমানে গুগল ক্রোম আপনাকে এমন কোন লিংক ভিজিট করতে দিবে না বা সতর্ক করবে যেখানে ভাইরাস বা এমন কিছু থাকার সম্ভাবনা আছে।
0.5
912.165121
20231101.bn_341345_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
ইলেকট্রন এবং তড়িচ্চুম্বকীয় কীভাবে ক্ষেত্রগুলির সাথে যোগাযোগ করে তা রসায়ন এবং পদার্থবিজ্ঞানে আমাদের বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
একটি পারমাণবিক নিউক্লিয়াসকে প্রদক্ষিণ করে এমন একটি ইলেক্ট্রনের শক্তি একটি, পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে আরও কক্ষপথের চিরায়ত তড়িচ্চুম্বকত্বের জন্য বড় হয়। যাইহোক, কোয়ান্টাম যান্ত্রিক প্রভাবগুলি পারমাণবিক কক্ষকে বিচ্ছিন্ন অবস্থান নিতে বাধ্য করে। সুতরাং, ইলেক্ট্রনগুলি একটি পরমাণুর নির্দিষ্ট শক্তির স্তরে পাওয়া যায়, যার মধ্যে দুটি নীচে দেখানো হয়েছে:
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
একটি পরমাণুর একটি ইলেক্ট্রন আলো (ফোটন) বা তাপ (ফোনন) থেকে শক্তি শোষণ করতে পারে যদি আলো ও তাপ দ্বারা বহন করা শক্তির সাথে মেলে এমন শক্তির স্তরের মধ্যে একটি রূপান্তর হয়। এর মানে হল যে, কোনও প্রদত্ত রূপান্তর শুধুমাত্র বিশোষণ আলোর একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্য শোষণ করবে। সঠিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাথে আলোগুলি একটি ইলেক্ট্রনকে নিম্ন থেকে উচ্চতর শক্তির স্তরে লাফ দিতে পারে। আলোটি এই প্রক্রিয়াতে গ্রাস করা হয়।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
যখন একটি ইলেকট্রন একটি স্থান থেকে একটি উচ্চ শক্তি স্তরে শক্তি পার্থক্যের সঙ্গে উত্তেজিত হয়, এটি চিরতরে সে ভাবে থাকবে না। একটি আলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভ্যাকুয়াম থেকে তৈরি করা হবে যার শক্তি রয়েছে। শক্তি সংরক্ষণ, ইলেক্ট্রন একটি নিম্ন শক্তি স্তরে রূপান্তরিত হয় যা দখল করা হয় না, বিভিন্ন স্তরের রূপান্তরের সাথে বিভিন্ন সময় ধ্রুবক থাকে। এই প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় তাপ নির্গমন।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
একটি রূপান্তর দ্বারা শোষিত হওয়ার জন্য সঠিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাথে একটি আলো একটি ইলেক্ট্রনকে উচ্চতর থেকে নিম্ন স্তরে নেমে যেতে পারে ও একটি নতুন আলো নির্গত করে। নির্গত আলোর ঠিক তরঙ্গদৈর্ঘ্য, ফেজ এবং দিক থেকে মূল আলোর সাথে মিলে যায়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় স্বতস্ফূর্ত নির্গমন।
1
897.350557
20231101.bn_341345_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
এই মাধ্যমটি শক্তির বাহ্যিক উৎস দ্বারা একটি উত্তেজিত অবস্থায় রাখা হয়। বেশিরভাগ লেজারে এই মাধ্যমটি পরমাণুর একটি জনসংখ্যা নিয়ে গঠিত যা বাইরের আলোর উৎসের মাধ্যমে এই জাতীয় অবস্থায় উত্তেজিত হয়েছে, একটি বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র যা পরমাণুগুলিকে শোষণ এবং তাদের উত্তেজিত অবস্থায় রূপান্তরিত করার জন্য শক্তি সরবরাহ করে।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
একটি লেজারের গেইনের মাধ্যমে সাধারণত নিয়ন্ত্রিত বিশুদ্ধতা, আকার, ঘনত্ব এবং আকৃতির একটি উপাদান, যা উপরে বর্ণিত উদ্দীপিত নির্গমন প্রক্রিয়া দ্বারা আলোকরশ্মি বাড়িয়ে তোলে। এই উপাদানটি যে কোনও অবস্থার হতে পারে: গ্যাস, তরল, কঠিন, বা প্লাজমা। গেইন মধ্যম পাম্প শক্তি শোষণ করে, যা কিছু ইলেক্ট্রনকে উচ্চ-শক্তিে তৈরি ও উত্তেজিত কোয়ান্টাম অবস্থায় উত্থাপন করে। কণাগুলি শোষণ করে বা নির্গত করে আলোর সাথে যোগাযোগ করতে পারে। নির্গমন স্বতঃস্ফূর্ত বা উদ্দীপিত হতে পারে। পরবর্তী ক্ষেত্রে, আলোটি সেই একই দিকে নির্গত হয়। যখন একটি উত্তেজিত অবস্থায় কণা কিছু কম-শক্তি অবস্থায় কণার সংখ্যা অতিক্রম করে, তখন জনসংখ্যার বিপরীততা অর্জন করে। এই অবস্থায়, উদ্দীপিত নির্গমনের হার মাঝারিতে আলোর শোষণের হারের চেয়ে বড় এবং তাই আলোকে বর্ধিত করা হয়। এই বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি সিস্টেমকে অপটিক্যাল এম্প্লিফায়ার বলা হয়। যখন একটি অপটিক্যাল এম্প্লিফায়ার একটি অনুরণিত অপটিক্যাল গহ্বরের ভিতরে স্থাপন করা হয়।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
অত্যন্ত উচ্চ গেইন, তথাকথিত সুপারলুমিনিসেন্স সঙ্গে লিজিং মিডিয়ার জন্য, এটি একটি অনুরণনকারী প্রয়োজন, আলোকরশ্মির মাধ্যম মাধ্যমে একটি একক পাস মধ্যে আলো যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধি করা সম্ভব। যদিও প্রায়শই লেজার হিসাবে উল্লেখ করা হয় (উদাহরণস্বরূপ নাইট্রোজেন লেজার দেখুন), এই ধরনের ডিভাইস থেকে হালকা আউটপুট লেজারের সাথে অর্জনযোগ্য স্থানিক এবং সাময়িক সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। এই ধরনের একটি ডিভাইসকে দোদুল্যমান সূচক হিসাবে বর্ণনা করা যায় না, বরং এটি একটি উচ্চ লাভ অপটিক্যাল এম্প্লিফায়ার যা তার নিজস্ব স্বতঃস্ফূর্ত নির্গমনকে বাড়িয়ে তোলে। একই প্রক্রিয়া তথাকথিত লেজার বর্ণনা করে।
0.5
897.350557
20231101.bn_341345_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
লেজার
অপটিক্যাল রেসোনেটরকে কখনও কখনও অপটিক্যাল গহ্বর হিসাবে উল্লেখ করা হয়, তবে এটি একটি ভুল নাম। লেজারগুলি আক্ষরিক গহ্বরের বিপরীতে খোলা অনুরণনকারী ব্যবহার করে যা একটি মাসারে মাইক্রোওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সিতে নিযুক্ত করা হবে। অনুরণনকারী সাধারণত দুটি আয়না নিয়ে গঠিত যার মধ্যে আলোর একটি সুসংগত আলোকরশ্মি উভয় দিক থেকে ভ্রমণ করে, যা নিজের উপর প্রতিফলিত হয় যাতে একটি গড় ফোটন আউটপুট অ্যাপারচার থেকে নির্গত হওয়ার আগে বার বার গেইন মাধ্যমের মধ্য দিয়ে যায় বিচ্ছুরণ বা শোষণে হারিয়ে যায়। যদি মাধ্যমের গেইন (পরিবর্ধন) অনুরণকের ক্ষতির চেয়ে বড় হয়, তবে রিসার্কুলেশনিং আলোর শক্তি দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে।
0.5
897.350557
20231101.bn_2861_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE
পাটনা
১০শ শিখ গুরু গোবিন্দ সিং (২২ ডিসেম্বর, ১৬৬৬ – ৭ অক্টোবর, ১৭০৮) পাটনায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার প্রকৃত নাম ছিল গোবিন্দ রাই। তার পিতা ছিলেন ৯ম শিখ গুরু তেগ বাহাদুর ও মা ছিলেন গুজরি। তার জন্মস্থান পাটনা সাহিব শিখদের পবিত্রতম তীর্থস্থানগুলির অন্যতম।
0.5
893.901983
20231101.bn_2861_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE
পাটনা
মুঘল শাসনকালে দিল্লি থেকেই শাসনকার্য চালানো হত। মধ্যযুগে পাঠান সম্রাট শের শাহ সুরির রাজত্বকালে পাটনার উন্নতি ঘটে। ১৬শ শতাব্দীর মধ্যভাগে তিনি পাটনার হৃতগৌরব পুনরুদ্ধার করেছিলেন। তিনি একটি দুর্গ নির্মাণ করেন এবং গঙ্গাতীরে একটি শহর প্রতিষ্ঠা করেন। পাটনায় শের শাহের দুর্গটি আর নেই। তবে শের শাহ সুরি মসজিদটি আছে। এই মসজিদটি আফগান স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। ১৫৭৪ সালে মুঘল সম্রাট আকবর পাটনায় আসেন বিদ্রোহী আফগান নেতা দাউদ খানকে দমন করতে। আকবরের রাজসভার সভা-ইতিহাসকার তথা "আইন-ই-আকবরি" গ্রন্থের রচয়িতা আবুল ফজল পাটনা শহরটিকে কাগজ, পাথর ও কাচ শিল্পের একটি বর্ধিষ্ণু কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি পাটনায় উৎপন্ন এক বিশেষ ধরনের চালের উচ্চ মানের কথাও উল্লেখ করেছেন। এই চালটি ইউরোপে পাটনা চাল নামে পরিচিত।
0.5
893.901983