_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
5.1k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
11.1k
20231101.bn_76984_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
আকরিক থেকে ধাতু উৎপাদনে প্রায়ই বাতাসে ধাতব সালফাইড খনিজ দগ্ধ (উতপ্ত) করে অক্সাইড উৎপাদন জড়িত। এইভাবে, MoS2 (মলিবডেনাইট) মলিবডেনাম ট্রাইঅক্সাইডে রূপান্তরিত হয়, যা কার্যত সমস্ত মলিবডেনাম যৌগের পূর্বসূরী:
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
অভিজাত ধাতুসমূহ (যেমন সোনা এবং প্ল্যাটিনাম) মূল্যবান কারণ তারা অক্সিজেনের সাথে সরাসরি রাসায়নিক সংমিশ্রণকে প্রতিরোধ করে।
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী অধাতব অক্সাইডগুলো হলো কার্বন ডাই অক্সাইড এবং কার্বন মনোক্সাইড। এই উৎপাদগুলি কার্বন বা হাইড্রোকার্বনের সম্পূর্ণ বা আংশিক জারণের ফলে তৈরি হয়।
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
অতিরিক্ত অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় ডাই অক্সাইড হলো উৎপাদ, কার্বন মনোক্সাইডের মধ্যস্থতায় এই বিক্রিয়ার পথ এগিয়ে যায়:
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
মৌলিক নাইট্রোজেন (N2) অক্সাইডে রূপান্তর করা কঠিন, কিন্তু অ্যামোনিয়ার দহন নাইট্রিক অক্সাইড প্রদান করে, যা অক্সিজেনের সাথে আরও বিক্রিয়া করে:
1
974.166682
20231101.bn_76984_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
শিল্পে সবচেয়ে বেশি পরিমানে উৎপাদিত রাসায়নিক হলো সালফিউরিক অ্যাসিড। এটি প্রস্তুত হয় সালফার এর জারণে সালফার ডাই অক্সাইড উত্তপন্নের মাধ্যমে, যাকে আবার পরবর্তীতে আলাদাভাবে জারিত করে সালফার ট্রাইঅক্সাইডে পরিণত করা হয়।
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
স্বতন্ত্র অণু থেকে শুরু করে পলিমারিক এবং স্ফটিক কাঠামো পর্যন্ত, অক্সাইডগুলোর বিভিন্ন রকম কাঠামো রয়েছে। আদর্শ অবস্থায়, অক্সাইডগুলি কঠিন থেকে গ্যাস পর্যন্ত হতে পারে।ধাতুর কঠিন অক্সাইডগুলোর সাধারণত পরিবেষ্টিত অবস্থায় পলিমারিক কাঠামো থাকে।
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
যদিও বেশিরভাগ ধাতব অক্সাইড স্ফটিক কঠিন, তবে কিছু অক্সাইড আনবিকও হয়। আণবিক অক্সাইডের উদাহরণসমূহ হলো কার্বন ডাই অক্সাইড এবং কার্বন মনোক্সাইড। নাইট্রোজেনের সকল সরল অক্সাইডগুলি আণবিক হয়, যেমন, NO, N2O, NO2এবং N2O4। ফসফরাস পেন্টোক্সাইড একটি জটিল আণবিক অক্সাইড যার নামটি বিভ্রান্তিকর, এর আসল রাসায়নিক ফরমূলা হচ্ছে P4O10 । টেট্রোক্সাইড বিরল, এর কয়েকটি সাধারণ উদাহরণ হলো রুথেনিয়াম টেট্রোক্সাইড, অসমিয়াম টেট্রোক্সাইড এবং জেনন টেট্রোক্সাইড।
0.5
974.166682
20231101.bn_76984_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1
অক্সাইড
কিছু ধাতুর উৎপাদনে ধাতুর অক্সাইডকে ধাতুতে হ্রাস করার চর্চা করা হয় বৃহৎ পরিসরে। অনেক ধাতব অক্সাইড শুধু গরম করার মাধ্যমেই ধাতুতে রূপান্তরিত হয়, (তাপীয় বিয়োজন দেখুন)। উদাহরণস্বরূপ, সিলভার অক্সাইড ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বিয়োজিত হয়ঃ
0.5
974.166682
20231101.bn_272170_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
আনুমানিক ৩১২ খ্রীষ্ট-পূর্বাব্দে রোমান সাম্রাজ্যে সোজা, মজবুত পাথর দিয়ে রোমান রোড তৈরী করে। এ রাস্তাটি ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে সাম্রাজ্যের সামরিক প্রচারণায় ব্যবহৃত হয়। ২৯টি প্রধান রাস্তার সাথে সংযোগ ঘটিয়ে ৭৮,০০০ কিলোমিটার বা ৫২,৯৬৪ রোমান মাইল পাকা সড়ক নির্মিত হয়।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
৮ম শতকে আরব সাম্রাজ্যে খলিফাদের দ্বারা অনেক রাস্তা নির্মিত হয়। প্রধান রাস্তাগুলো ইরাকের বাগদাদে আলকাতরা ব্যবহার করে পাকা করা হয়। এ অঞ্চলের তৈলক্ষেত্রে উৎপাদিত পেট্রোলিয়ামজাত পদার্থ থেকে আলকাতরার উৎপত্তি।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী সাধারণ জনগণের ব্যবহার্থে রাস্তা সরকার কর্তৃক পরিচালিত হয়। অন্যদিকে ব্যক্তি উদ্যোগে নির্মিত রাস্তা ব্যক্তিগতভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয়।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
স্ট্রাকচারাল রোড ডিজাইন এক ধরনের রাস্তার বিজ্ঞানসম্মত নকশা। এ নকশার মাধ্যমে পরিবেশের সাথে খাঁপ খাইয়ে রাস্তার দীর্ঘস্থায়ীত্ব বৃদ্ধিসহ রাস্তা রক্ষণাবেক্ষণের খরচ কমাতে সাহায্য করে। শেল প্যাভমেন্ট ডিজাইন পদ্ধতি বিশ্বের অনেক দেশের নতুন আলকাতরার মত তরল পদার্থ সহযোগে প্রস্তুত এসফাল্ট রাস্তায় ব্যবহার করা হয়।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
রাস্তার অবকাঠামো বিনির্মাণে রাস্তার উভয় পার্শ্বে অতিরিক্ত ভূমি, ভৌগোলিক বাঁধা-বিপত্তি অতিক্রমণ এবং নির্দিষ্ট ওজনসীমা নিয়ে গাড়ী চলাচল এবং হাঁটার ব্যবস্থা রাখা হয়। অনেকক্ষেত্রে আইনের সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড ও সরকারি দপ্তরের পরিচালনাকারী নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে তৈরী করা হয়।
1
972.602514
20231101.bn_272170_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
অবকাঠামোগত রাস্তার নকশা প্রণয়ন, অনুমতির স্তর অতিক্রমণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন, বৈধ স্বত্ত্বা এবং প্রতিবেশগত নীতি অনুসরণকে প্রধান মানদণ্ড বিচার-বিশ্লেষণ করে রাস্তা নির্মাণে সার্ভেয়ার বা জরীপকারী প্রেরণ করা হয়।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
অন্যান্য অবকাঠামোগত স্থায়ী স্থাপনার ন্যায় রাস্তারও জীবনকাল রয়েছে এবং মেয়াদান্তে ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। রাস্তা নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ততার জন্য প্রধানত যানবাহনের মাত্রাতিরিক্ত ওজন গ্রহণই এর জন্যে দায়ী। এছাড়াও, কুয়াশা, তুষারপাত, অতিরিক্ত তাপ এবং অম্লজানমিশ্রিত ধাতব পদার্থ রাস্তার ক্ষতিতে অংশগ্রহণ করে থাকে।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
সাধারণ জনগণের ব্যবহার্থে ফুটপাতের নকশা তৈরী করা হয় রাস্তার গুরুত্ব, সেবা প্রদানের নমুনা অথবা রাস্তার নকশা প্রণয়নের উপর। যুক্তরাজ্যের কিছু দেশে বিটুমিন ও কংক্রিট সহযোগে ফুটপাতের আয়ুস্কাল ধরা হয় ৪০ বছর। সেক্ষেত্রে রাস্তার আয়ু ধার্য্য করা হয় ১০, ২০ কিংবা ৩০ বছর।
0.5
972.602514
20231101.bn_272170_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE
রাস্তা
রাস্তার জীবনকাল নির্ধারণে ৮-, ১৫-, ৩০- এবং ৬০- বছরের উপযোগী করে নকশা প্রণীত হয়। যখন ফুটপাতের আয়ুস্কাল বেশি দিন টিকে, তখন স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে হবে যে এটি পুনরায় তৈরী করা হয়েছে এবং এর খরচ স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। যখন সাধারণ সময়ের চেয়ে ফুটপাত কম টিকে তখন চুক্তি অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান পুনরায় নির্মাণ করে দেয় এবং ব্যয় পুনরায় নির্ধারণ করে। ১৯৫০-এর দশকে অনেক কংক্রিটের তৈরী রাস্তা স্বাভাবিক সময়ে তুলনায় কম টিকেছিল।
0.5
972.602514
20231101.bn_34556_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Stefan Albrecht, Michael Herdick, Rainer Schreg: Neue Forschungen auf der Krim. Geschichte und Gesellschaft im Bergland der südwestlichen Krim – eine Zusammenfassung. =New Researches on the Crimea. Synthesis: A Hypothetical Model of Competing Neighborhoods. In: Stefan Albrecht, Falko Daim, Michael Herdick (Hg.): Die Höhensiedlungen im Bergland der Krim. Umwelt, Kulturaustausch und Transformation am Nordrand des Byzantinischen Reiches. RGZM, Mainz 2013, S. 471–497. (with an Englisch and Russian Summary)
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Bazilevich Basil Mitrofanovich. (1914) From the History of Moscow-Crimea Relations in the First Half of the 17th Century (Из истории московско-крымских отношений в первой половине XVII века) at Runivers.ru in DjVu and PDF formats
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Bantysh-Kamensky Nikolay. (1893) Register of cases of Crimean court with 1474 to 1779 (Реестр делам крымского двора с 1474 по 1779 год) at Runivers.ru in DjVu and PDF formats
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Berg Nikolai. (1858) Sevastopol album by N. Berg (Севастопольский альбом Н. Берга) at Runivers.ru in DjVu and PDF formats
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Berezhkov Michael N.Plan for the conquest of the Crimea compiled during the reign of Emperor Alexis of Russia Slav scholar Yuri Krizhanich (План завоевания Крыма составленный в царствование государя Алексея Михайловича ученым славянином Юрием Крижаничем) at Runivers.ru in DjVu and PDF formats
1
966.929828
20231101.bn_34556_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Berezhkov Michael N. (1888) Russian captives and slaves in the Crimea (Русские пленники и невольники в Крыму) at Runivers.ru in DjVu and PDF formats
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Bogdanovich Modest I. (1876) Eastern War 1853–1856 (Восточная война 1853–1856 гг.) at Runivers.ru in DjVu format
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Dubrovin Nikolai Fedorovich. (1900) History of the Crimean War and the defense of Sevastopol (История Крымской войны и обороны Севастополя) at Runivers.ru in DjVu format
0.5
966.929828
20231101.bn_34556_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ক্রিমিয়া
Dubrovin Nikolai Fedorovich. (1885–1889) Joining the Crimea to Russia (Присоединение Крыма к России) at Runivers.ru in DjVu format
0.5
966.929828
20231101.bn_502422_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
দক্ষিণা কালীর ডান পা শিবের বুকে। তিনি কালীর অন্যান্য রূপ থেকে ভিন্ন এবং তাঁকে গৃহে, মন্দিরে পূজা করা হয়।
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
দক্ষিণাকালী করালবদনা, ঘোরা, মুক্তকেশী, চতুর্ভুজা এবং মুণ্ডমালাবিভূষিতা। তাঁর বামকরযুগলে সদ্য ছিন্ন নরমুণ্ড ও খড়্গ; দক্ষিণকরযুগলে বর ও অভয় মুদ্রা। তাঁর গাত্রবর্ণ মহামেঘের ন্যায় (কখনোও বা অঞ্জনপর্বতের ন্যায়) ঘোর শ্যাম, কর্পূরাদি স্তোত্রে "ধ্বান্তধারাধররুচি"। সকল রং যেমন কালোতে মিশে যায়, লয় পায়; তেমনি জীবাত্মা- পরমাত্মা সনাতনী পরমাপ্রকৃতি সত্যস্বরূপিনী দক্ষিণাকালীতেই বিলীন হয়।এর ব্যাখ্যা পাওয়া যায় মহানির্বাণ তন্ত্রের ১৩শ উল্লাসে
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
- হে শৈলসুতে। কৃষ্ণবর্ণে যেমন শ্বেত, পীত প্রভৃতি সকল বর্ণ লয় পায়, তেমনি নিখিল চরাচর কালীতে অন্তর্হিত হয়। সেই নির্গুণা, নিরাকারা পরব্রহ্মময়ী কালশক্তির বর্ণ তাই কালো।
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
তিনি দিগম্বরী - নিখিলব্রহ্মাণ্ডই তাঁর অঙ্গের আবরণ। (নজরুলের কথায় " বিশ্বে মায়ের রূপ ধরে না তাই তো মা মোর দিগ্বসন"।)
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
তাঁর গলায় সদ্যকর্তিত পঞ্চাশটি নরমুণ্ডের মালা - মুণ্ডগুলি পরস্পরের কেশের দ্বারা গ্রথিত; কর্ণে দুই শিশুশব ও বাণ বা শকুন্তপক্ষের কুণ্ডল; কটিদেশে নরহস্তের কটিবাস। তিনি দন্তুরা - তাঁর উঁচু দন্তপঙক্তি উজ্জ্বল শ্বেতবর্ণ; তাঁর স্তনযুগল উন্নত - জরা-মরণাদি ত্রিদশার অতীত ; তিনি ত্রিনয়নী এবং শবাকার শিবের বুকে আলীঢ়পদে আসীন । তিনি মহাভীমা, হাস্যযুক্তা ও মুহুর্মুহু রক্তপানকারিণী । তাঁর দীর্ঘ এবং কালো চুল সভ্যতা থেকে প্রকৃতির স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে। দক্ষিণা কালীর তিনটি নয়ন সূর্য, চন্দ্র এবং অগ্নির প্রতীক এবং এটি প্রকৃতির চালিকা শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
1
964.453067
20231101.bn_502422_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
তাঁর লোলজিহ্বা রজোগুণ এবং শুভ্র দন্তপঙক্তি সত্ত্বগুণের প্রতীক। তাঁর জিহ্বা তিনি দন্তপঙক্তিতে নিয়ন্ত্রণ করে রেখেছেন। এটি সত্ত্বগুণের রজোগুণের উপর নিয়ন্ত্রণ স্থাপন দ্যোতনা করে। তাঁর গলায় মুণ্ডমালা প্রজ্ঞার দ্যোতক এবং তা ৫০ টি সদ্যকর্তিত নরমুণ্ডে গ্রথিত । সংস্কৃত বর্ণমালায় অ থেকে ক্ষ অবধি ৫০ টি বর্ণ (১৪ স্বর ও ৩৬ ব্যঞ্জনবর্ণ) রয়েছে, বিদ্যারাজ্ঞী বা অনিরুদ্ধ সরস্বতী দেবী দক্ষিণাকালী এই নরমুণ্ডের মালা বর্ণ বা অক্ষমালা হিসাবে কন্ঠে ধারণ করেন ।
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
তাঁর উপরের বাম হাতে খড়্গ জ্ঞানশক্তির প্রতীক এবং নিচের বাম হাতে সদ্যছিন্ন নরমুণ্ড জীবত্ব ও অহং এর প্রতীক। কালী জ্ঞানখড়্গের দ্বারা মানুষের অহং ছিন্ন করে তার জীবত্ব নাশ করেন ও পরমাত্মার সঙ্গে যোগ ঘটান। দক্ষিণা কালী দক্ষিণকরযুগলে নিত্য চতুর্বর্গের বর ও জাগতিক বিবিধ ভয় হতে অভয় দান করে চলেছেন।
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
তাঁর কটিতট বা কোমরে বদ্ধ ছিন্নহাতের কাঞ্চী জীবের কর্ম অন্তিমলগ্নে যে তাঁর মধ্যেই লয় পায়, তাঁতেই যে মিশে যায়, সেকথাই প্রকাশ করে ।
0.5
964.453067
20231101.bn_502422_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
দক্ষিণাকালী
ভগিনী নিবেদিতা তাঁর মাতৃরূপা কালী বইতে দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণী (জগদীশ্বরী) কালীর কথা আলোচনা করেছেন। দক্ষিণেশ্বরের কালী দক্ষিণা কালী। তাঁর পূজা করলে ত্রিবর্গ (ধর্ম, অর্থ,কাম) তো বটেই, এমনকি মোক্ষও ফলস্বরূপ পাওয়া যায়।
0.5
964.453067
20231101.bn_747659_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
ওয়াকফ চিরস্থায়ী হতে এবং চিরতরে স্থায়ী উদ্দেশ্যে করা হয়। তা সত্ত্বেও, ইসলামী আইনটি এমন শর্তগুলির উপর নজর রাখে যার অধীনে ওয়াকফ বাতিল করা যেতে পারে:
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
যদি ওয়াকফ পণ্য ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।বিশ্লেষক এটিকে এই ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা করে যেখানে প্রতিষ্ঠাতা কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতিতে পণ্য আর ব্যবহার করা হয় না। পণ্যগুলির অবশিষ্টাংশ প্রতিষ্ঠাতা বা তার উত্তরাধিকারীদের কাছে ফিরে যেতে হয়।তবে অন্যান্য পণ্ডিতগণ মনে করেন যে, ওয়াকফের পণ্যগুলি শেষ হওয়ার আগে শোষণের সমস্ত পদ্ধতির অবসান ঘটানো কি না তা দেখতে সব সম্ভাবনার পরীক্ষা করা উচিত। সুতরাং, এই বিচারকগণের মতে, ভূমি কখনও বিনষ্ট হয় না।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
ওয়াকফকে শাহী বা ধর্মীয় বিচারক দ্বারা বাতিল ও অকার্যকর ঘোষণা করা যেতে পারে, যদি তার গঠনতন্ত্রের মধ্যে ইসলাম অন্যথায় বেআইনিভাবে কাজ করে, অথবা এটি বৈধতার শর্তগুলি পূরণ না করে, অথবা এটি দাতব্য ধারণার বিরুদ্ধে না থাকে।যেহেতু ওয়াকফ একটি ইসলামী প্রতিষ্ঠান তাই প্রতিষ্ঠাতা যদি অন্য ধর্মের মধ্যে রূপান্তরিত হয় তবে এটি বাতিল হয়ে যায়।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
মালিকি মাজহাবের মতে, ওয়াকফ নির্দিষ্ট মেয়াদে হতে পারে, যা লিখিত নথিতে উল্লেখ করা যেতে পারে। মেয়াদ শেষে ওয়াকফ সম্পত্তি প্রতিষ্ঠাতা তার উত্তরাধিকারী গ্রহণ করতে পারবে।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
মুহাম্মাদ (স.) থেকে প্রদত্ত অনুশীলনে জানা যায় ইসলামী ইতিহাসের প্রথম অংশ থেকে ওয়াকফের প্রতিষ্ঠানগুনো তিনি উন্নীত করেছে।
1
963.550623
20231101.bn_747659_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
সবার আগে ওয়াকফিয়া দলিল দুটি দলিল তৈরি হয় ৯ ম শতাব্দীতে এবং তৃতীয়টি ১০ শতকের প্রথম দিকে। তিনটি দলিলই আব্বাসীয় শাসনমালে। বলা হয় সবচেয়ে প্রাচীনতম ওয়াকফিয়া ৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দের দিকে। সম্ভাব্য প্রাচীনতম পুরনো ওয়াকফিয়া প্যারিসের লুভের যাদুঘর দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসচে। তবে এর লিখিত কোনো তারিখ পাওয়া যায়নি। অনেক ইতিহাসবিদ এটিকে ৯ম শতকের মাঝামাঝি বলে মনে করেন। পরবর্তী ওয়াকফ সম্পদের প্রাচীনতম নথি পাওয়া যায়। যা মার্বেল শিলালিপি ইসলামী তারিখ ৯১৩ হিজরী উল্লেখ করা হয়।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে ওয়াকফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দারিদ্র্যবিমোচন ও সমাজ উন্নয়নের ক্ষেত্রে ওয়াক্ফকৃত সম্পদে অনেক প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে। ‘ওয়াকফ অর্ডিন্যান্স-১৯৬২ সংশোধিত ‘ওয়াকফ (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১৩’ অধ্যদেশ অনুসারে মসজিদ, মাদ্রাসা, ঈদ্গাহ, কবরস্থানসহ যাবতীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্যে ভূমি দান করতে হলে ওয়াকফ নিবন্ধন করতে হয়। এ আইন অনুসারে সরকার কিংবা ওয়াকফ প্রশাসকের ছাড়া কোনো উপ-নিবন্ধক ওয়াকফকৃত জমির দলিল নিবন্ধন করতে পারে না। বাংলাদেশে প্রচুর ওয়াক্ফ তথ্য দাতব্য ভূমি রয়েছে।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
১০ তম শতাব্দীর পর ইসলামিক ওয়াকফ আইন দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর, মুসলিম সম্প্রদায়দের ভূমিতে হাসপাতাল, মসজিদ ও মাদ্রাসা বেড়ে যায়। ১১তম শতাব্দির পর ইসলামী শহরে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল তৈরি হয়।ওয়াকফকৃত প্রতিষ্ঠানসমূহের নিজস্ব আয় থেকে ব্যয় বহন করা হচ্ছে । এছাড়া অনেক ওয়াকফ ট্রাস্টগুলিও হাসপতাল, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রসাকে অর্থায়ন করে এবং তাদের আয় থেকে রক্ষণাবেক্ষণ এবং শিক্ষক ও কর্মচারীদের সম্মানিসহ যাবতীয় ব্যয় বহন করে।
0.5
963.550623
20231101.bn_747659_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AB
ওয়াকফ
৭ম থেকে ৯ ম শতাব্দীর ইসলামি স্বর্ণযুগে বিকশিত ইসলামি শরিয়াহ আইনে ওয়াকফের উল্লেখযোগ্যতা রয়েছৈ 'ওয়াকফের ওয়াকিফ (প্রতিষ্ঠাতা), মুতাভিলিস (ট্রাস্টি), কাজী (বিচারক) এবং সুবিধাভোগী থাকে। উভয়ের কাছে ওয়াকফ সম্পদ আস্থা ও বিশ্বাসের অধীনে সংরক্ষিত থাকে। নির্দিষ্ট ব্যক্তি সুবিধার জন্য অথবা একটি সাধারণ দাতব্য উদ্দেশ্যের বিপরীতে এর ব্যবহার হয় না। " উত্তরাধিকার আইন বা উত্তরাধিকারীর সম্পদ থেকে এটি আলাদা এবং সুরক্ষিত থাকে ।
0.5
963.550623
20231101.bn_550878_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
ঝড় তৈরি হয় যখন এক প্রকার নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় ও একটি উচ্চচাপ তাকে ঘিরে রাখে। এই বিপরীতমুখী চাপ বায়ুপ্রবাহ সৃষ্টি করতে পারে যা ঝড়ের বাদলে পরিণত হয়। ছোট জনপদে নিম্নচাপ এর ফলে উষ্ণ মাটি হতে গরম বায়ুর ঊর্ধ্বগমন এর সৃষ্টি করে যার ফলস্বরূপ ছোট ঘূর্ণিঝড় তৈরি করে।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
তুষারঝড় হলো শীতকালীন ঝড়ের ভয়ংকরতম রূপ। যখন পৃষ্ঠ তাপমাত্রা হিমাঙ্কের কম হয় তবে উপরের শীতল বায়ুর একটি স্তর শূন্যে থাকে তখন বৃষ্টি সেই স্তরে পড়ে ও একটি বরফে পরিণত হয়। ঝরঝরে অবস্থায় ৮ মিলিমিটার পুঞ্জিভুত বরফ যথেষ্ট গাছের শাখা ও বিদ্যুৎ লাইন নামিয়ে আনার জন্য।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
সময় ও স্থানের উপর ভিত্তি করে এই ঝড় বিভিন্ন প্রকার। সাধারণত এর সাথে থাকে প্রবল বাতাস, অতিরিক্ত তুষার ও অত্যন্ত ঠান্ডা পরিস্থিতি যার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা ১৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট হতে কম।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
একত্রে অনেক তুষারপাত হয় ঘণ্টায় ৫ সেমি এরও বেশির অনুপাতে ও অনেক ঘণ্টা স্থায়ী হয়।এই ঝড় বিশেষ করে যেগুলো বেশি তরল সমতুল্য হ, গাছের অঙ্গ উপড়ে ফেলা, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা ও বিস্তর এলাকা জুড়ে যাতায়াত বন্ধ করতে সক্ষম।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
সমুদ্রের ৫৫ মাইল বা ৯০ কিলোমিটার গতির বাতাস যার গতি বজায় থাকে তা হলো সামুদ্রিক ঝড়। সাধারণত ঝড় বলে পরিচিত এই বায়ুপ্রবাহ যেকোনো আকারের ও প্রকারের জাহাজ ডুবিয়ে ফেলতে পারে।
1
959.294127
20231101.bn_550878_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
অগ্নিঝড় হলো সেই অগ্নিকাণ্ড যা এত প্রবল যে তারা নিজের বায়ু প্রবাহ তৈরি করে ও তা বজায় রাখে। এটা সাধারণত একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা সৃষ্টি হয় দাবানল, বন আগুন বা ঝোপে লাগা আগুন থেকে। অগ্নিঝড় হতে পারে ইচ্ছাকৃত বিস্ফারণ এর ফলে।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
এক প্রকার ঝড় যেটি প্রবল বায়ু প্রবাহ সম্পন্ন হয় তবে বৃষ্টিপাত কম হয় বা হয় না। এই ঝড় প্রায়শই ঘরের দরজা ও জানালা খুলে ফেলে ও স্থাপনার আরো ক্ষতি করে। এই ঝড় হলো শুস্ক পরিস্থিতিতে বালুঝড়ের কারণ।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
বজ্রঝড় এক প্রকার ঝড় যা বিদ্যুৎ ও সহকারী বজ্রধ্বনি উৎপন্ন করে। এর সাথে সাধারণত অত্যধিক বৃষ্টিপাত হয়। এ ঝড় সমগ্র বিশ্বে হয় বিশেষ করে গ্রীষ্মপ্রধান উচ্চবর্ষন জঙ্গলে যেখানের প্রাকৃতিক অবস্থা হয় উচ্চ আর্দ্রতা ও তাপমাত্রাপূর্ণ এবং থাকে বায়ুমণ্ডলীয় অস্থায়িত্ব। এই ঝড় হয় যখন ঘনীভবনের উচ্চমাত্রা পরিণত হয় অস্থিতিশীল বায়ুর খণ্ডে যা বায়ুমণ্ডলে উৎপন্ন করে গভীর, দ্রুত ও ঊর্ধ্বমুখী গতি। তাপশক্তি অত্যন্ত শক্তিধর ঊর্ধ্বমুখী বায়ুপ্রবাহ তৈরি করে যা ঘুর্ণনের মাধ্যমে ট্রপোমণ্ডলে উঠে। ঠাণ্ডা নিম্নমুখী বায়ুপ্রবাহ ঝড়ের নিচে নিম্নটান সৃষ্টি করে। ঝড়ের শক্তি শেষ হলে, ঊর্ধমুখী প্রবাহ চলে যায় ও নিম্নটান মেঘের অবসান ঘটায়। স্বতন্ত্র ঝড় মেঘ ২-১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।
0.5
959.294127
20231101.bn_550878_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9D%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ঝড়
গ্রিষ্মপ্রধান ঘুর্ণিঝড় হলো সেই ঝড় যা নিম্নচাপের মধ্যস্থানের কাছে ঘুরতে থাকে ও একে শক্তি প্রদান করে সেই তাপ যা নির্গত হয় যখন আর্দ্র বাতাস উপরে উঠে ও ঘন হয়। এই ঝড় তৈরি হয় মহাসাগরে যদি পরিবেশ অনুকূল হয় এবং এ ঝড়কে তাদের শক্তি, স্থানের উপর ভিত্তি করে বহু নামে ডাকা হয়।
0.5
959.294127
20231101.bn_1547_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
ব্যাবিলনিয়া () ছিল মধ্য-দক্ষিণ মেসোপটেমিয়া (বর্তমান ইরাক ও সিরিয়া) ভিত্তিক একটি প্রাচীন আক্কাদিয়ান-ভাষী রাজ্য এবং সাংস্কৃতিক এলাকা। ১৮৯৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে একটি ছোট অ্যামোরাইট-শাসিত রাজ্যের উদ্ভব হয়েছিল, যেখানে ব্যাবিলন ছিল একটি ছোট প্রশাসনিক শহর। আক্কাদিয়ান সাম্রাজ্যের (২৩৩৫-২১৫৪ খ্রিস্টপূর্ব) সময় এটি ছিল নিছক একটি ছোট প্রাদেশিক শহর কিন্তু খ্রিস্টপূর্ব ১৮ শতকের প্রথমার্ধে হাম্মুরাবির রাজত্বকালে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয় এবং একটি প্রধান রাজধানীতে পরিণত হয়। হাম্মুরাবির রাজত্বকালে এবং তার পরে, ব্যাবিলোনিয়াকে "আক্কাদের দেশ" বলা হতো, আক্কাদীয় সাম্রাজ্যের পূর্ববর্তী গৌরবের কথা উল্লেখ করে।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
সুমের এবং আক্কাদ নামের এলাকা দুইটি ব্যাবিলনিয়ার অংশ ছিলো। খ্রিস্টপূর্ব যাবো ২৩ শতকে আক্কাদের রাজা সারগনের সময়কালের একটি কাদামাটির ফলকে প্রথম ব্যাবিলনিয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়। সিরিয়ার মরুভূমি অঞ্চলে অ্যামোরাইট নামের এক জাতি বাস করত। এরা খ্রীষ্টপূর্ব 1894 অব্দে মেসোপটেমিয়ায় এসে সুমের ও আক্কাদ নগরীর মাঝামাঝি ব্যাবিলন নামক স্থানে একটি সভ্যতা গড়ে তোলে। এটিই ব্যাবিলন সভ্যতা নামে পরিচিত। ব্যাবিলন শব্দটির অর্থ "দেবতার নগরী"। টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদী দুটি যেখানে সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছে সেখানেই গড়ে তোলা হয়েছে এই নগরী। ব্যাবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি এবং প্রথম রাজা ছিলেন বিখ্যাত অ্যামোরাইট নেতা সুমুয়াবাম। নগরীর ঘর-বাড়ি গুলো রোদে শুকানো ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছিলো। প্রতিটি নগরে নির্মাণ করা হয়েছিলো জিগুরাট। বরিসিবাপ নগরের জিগুরাটটি ছিলো সাত তলাবিশিষ্ট। 650 ফুট উচু পিরামিডের মতো জিগুরাটে ছিলো বিচার কক্ষ, স্কুল কক্ষ ও সমাধি।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
ব্যাবিলন ছিল প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার এক গুরুত্বপূর্ণ নগরী। ১৭৭০ থেকে ৩২০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের সময়টিতে ব্যাবিলনই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহর। ২ লাখেরও বেশি জনসংখ্যার প্রথম নগরী বলেও মনে করা হয় ব্যাবিলনকে।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতকের দিকে ব্যাবিলন নগরীটি সুরক্ষিত ছিল বিশাল আকারের প্রাচীরের আড়ালে। পুরো নগরী বেষ্টন করে ছিল ২ স্তরের প্রাচীর, যেন প্রথম প্রাচীরের পতন ঘটলেও দ্বিতীয়টি দিয়ে শত্রু ঠেকানো যায়। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাসের মতে এ দেয়ালগুলো ছিল ৩০০ ফুট উঁচু, ৮০ ফুট চওড়া ও ৫৫ মাইল জুড়ে বিস্তৃত। অবশ্য বর্তমানকালের ঐতিহাসিকদের মতে হেরোডোটাস বাড়িয়ে বলেছিলেন।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
তাদের মতে দেয়ালগুলো ছিলো ৯০ ফুট উঁচু ও ১০ মাইল লম্বা। এ দুই দেয়ালের মাঝে ছিল পরিখা, যা শত্রুপক্ষের জন্য শহরের ভেতরে প্রবেশ করাকে রীতিমতো অসম্ভব করে রেখেছিল। আরও ছিল ওয়াচ টাওয়ারগুলোতে সার্বক্ষণিক সশস্ত্র পাহারার ব্যবস্থা। এছাড়া ইউফ্রেটিস নদী শহরটির মাঝ দিয়ে প্রবাহিত ছিল। ফলে অবরুদ্ধ থাকাবস্থায় পানির সরবরাহ নিয়েও তাদের চিন্তার কিছু ছিল না।
1
958.388473
20231101.bn_1547_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
৫৩৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পারস্যের রাজা ২য় সাইরাস, যিনি ‘সাইরাস দ্য গ্রেট’ নামেই বেশি পরিচিত। তিনি আক্রমণ করে বসেন ব্যাবিলনে। কিন্তু ব্যাবিলনের সৈন্যরা সাইরাসের এ আক্রমণকে পাত্তাই দেয়নি। তারা তখন ফসল কাটার উৎসবে ব্যস্ত ছিল। শহরের নিরাপত্তা নিয়ে আত্মতুষ্টিতে ভোগা ব্যাবিলনের সৈন্যদের কাছে সাইরাস যেন ছিলেন এক শিশু। কিন্তু চারদিকে প্রাচীর ঘেরা শহরের ভেতর বহমান ইউফ্রেটিস নদীর প্রবেশপথে গেট নির্মাণ করে রাখলেও এদিকে বাড়তি আর কোনো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাখেনি তারা। শহরটির সৈন্যরা কখনও আশা করেনি, পানির নিচে কেউ সেই গেট ভেঙে তাদের শহরে আক্রমণ চালাবে। এছাড়া পানির নিচে কেউ এত দীর্ঘ সময় ধরে দম আটকে রাখতে পারবে বলেও মনে করেনি তারা। আর তাদের ঠিক সেই জায়গা দিয়েই আক্রমণ করলেন সাইরাস। নদীর আশপাশে বিভিন্ন খাল ও অন্যান্য জলাশয় খনন করে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের ব্যবস্থা করলেন তিনি। ফলে নদীতে পানির স্তর নিচে নেমে যায়। তখনই দেখা মেলে গেটগুলোর। এরপর এক রাতে গোপনে তার সৈন্যরা সেখানের ফাঁকা জায়গা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে এর মূল ফটকটি খুলে দেয়। এরপর মৌমাছির ঝাঁকের মতো শহরের ভেতরে ঢুকে পড়ে সাইরাসের বাহিনী। প্রকৃত অবস্থাটি ব্যাবিলনের সৈন্যদের বুঝতে বেশ কিছুক্ষণ সময় লেগেছিল। যখন বুঝল ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে। আর দিনরাত নাচগান ও মদের রাজ্যে ডুবে থাকায় তারা সেভাবে প্রতিরোধও গড়তে পারেনি। সাইরাস দ্য গ্রেটের সৈন্যদলের কাছে কচুকাটা হতে হয়েছিল তাদের।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
ব্যাবলনীয় সমাজ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত ছিলো। উচু শ্রেণীতে ছিলো রাজা, পণ্ডিত, পুরোহিত ও সৈন্য। এদের নিজস্ব জমি ছিলো। শিল্পী ও স্বাধীন ব্যবসায়ীরা ছিলেন মধ্য শ্রেণীতে। আর নিন্ম শ্রেণীতে ছিলো কৃষক, সাধারণ শ্রমিক ও দাসরা। ব্যাবলনীয় সমাজে যুদ্ধবন্দীদের দাস করা হতো।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
ব্যাবিলনীয় সভ্যতার রাজা হাম্বুরাবি একটি উল্লেখযোগ্য নাম। তিনি ছিলেন ব্যাবিলনের ষষ্ঠ রাজা। তিনি খ্রীষ্টপূর্ব 1792 অব্দে ব্যাবিলনের রাজা হন।
0.5
958.388473
20231101.bn_1547_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ব্যাবিলনিয়া
তিনি খন্ড-বিখন্ড নগররাষ্ট্রগুলোকে একত্রিত করে একটি শক্তিশালী রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। তার শাসনামলকে ব্যাবিলনের ইতিহাসে স্বর্ণযুগ বলা হয়। ব্যাবিলনের সর্বাধিপতি এ রাজা খ্রীষ্টপূর্ব 1750 অব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
0.5
958.388473
20231101.bn_335624_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
দ্বারকায় কৃষ্ণকে উৎসর্গ করা দ্বারকাধীশ মন্দির রয়েছে , যা চারধাম নামে চারটি পবিত্র হিন্দু তীর্থস্থানগুলির মধ্যে একটি , যা আদি শঙ্করাচার্য ( 686-717 খ্রিস্টাব্দ) দ্বারা দেশের চারকোণে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এটি একটি সন্ন্যাস কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এটি দ্বারকা মন্দির কমপ্লেক্সের অংশ। দ্বারকা ভারতের সাতটি-প্রাচীন ধর্মীয় শহরগুলির মধ্যে একটি ( সপ্তপুরী )। দ্বারকা হল "কৃষ্ণ তীর্থযাত্রা সার্কিটের" অংশ যার মধ্যে আরো রয়েছে বৃন্দাবন , মথুরা , বারসানা , গোকুল , গোবর্ধন , কুরুক্ষেত্র এবং পুরী । নাগরিক পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য ভারত সরকারের হেরিটেজ সিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড অগমেন্টেশন যোজনা (HRIDAY) প্রকল্পের অধীনে নির্বাচিত ১২টি হেরিটেজ শহরের মধ্যে এটি একটি ।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
দ্বারকা গুজরাটের প্রথম রাজধানী ছিল বলে মনে করা হয়। শহরের নামের আক্ষরিক অর্থ হল প্রবেশদ্বার। দ্বারকাকে ইতিহাস জুড়ে "মোক্ষপুরী", "দ্বারকামতি" এবং "দ্বারকাবতী" নামেও উল্লেখ করা হয়েছে। মহাভারতের প্রাচীন প্রাগৈতিহাসিক মহাকাব্যে এর উল্লেখ পাওয়া যায় । কিংবদন্তি অনুসারে, কৃষ্ণ মথুরায় তার মামা কংসকে পরাজিত ও হত্যা করার পর এখানে বসতি স্থাপন করেন । মথুরা থেকে দ্বারকায় কৃষ্ণের অভিবাসনের এই পৌরাণিক বিবরণ গুজরাটের সংস্কৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত । দ্বারকা তৈরি করার জন্য কৃষ্ণ সমুদ্র থেকে ১২ যোজন বা ৯৬ বর্গ কিলোমিটার (৩৭ বর্গ মাইল) জমি পুনরুদ্ধার করেছিলেন বলেও বলা হয়।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
ভারতের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ,  দ্বারকার জনসংখ্যা ছিল 38873 । জনসংখ্যার মধ্যে পুরুষ 20,306 জন এবং মহিলা 18,567 জন। দ্বারকার সাক্ষরতার হার হল 75.94%, যা সারা ভারতের সাক্ষরতার হার 78.03% এর চেয়ে কম। পুরুষ সাক্ষরতার হার 83%, এবং মহিলাদের সাক্ষরতার হার 68.27%। এই জনসংখ্যার 11.98% হল ছয় বছরের কম বয়সী।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
দ্বারকার রাজস্বের বেশিরভাগই পর্যটন থেকে প্রাপ্ত হয়, কারণ এটি তীর্থযাত্রীদের জন্য একটি পুর্ণ্য স্থান।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
দ্বারকা একটি পবিত্র শহর হিসাবে বিবেচিত, তার মন্দিরগুলির জন্য এবং হিন্দুদের তীর্থস্থান হিসাবে সুপরিচিত। দ্বারকার কেন্দ্রে অবস্থিত দ্বারকাধীশ মন্দির। এই মন্দিরটি ভারতের চার ধামের অন্যতম মন্দির । এই মন্দিরটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে সমর্পিত । কথিত আছে , শ্রীকৃষ্ণের প্রপৌত্র বজ্রনাভ এই মন্দিরটি নির্মাণ করেন । অনুমান করা হয়, মূল মন্দিরটি ২,৫০০ বছরের পুরানো। কিন্তু বর্তমানে যেটি আছে তা ১৬ শতকের যা রাজা জগৎ সিং রাঠোর পুনর্নির্মাণ করেছিলেন, তাই একে জগৎ মন্দিরও বলা হয়।
1
957.816079
20231101.bn_335624_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
শহরের একটি মনোরম দৃশ্য প্রদান করে। এটি একটি স্থির আলো যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 70 ফুট (21 মিটার) উপরে অবস্থিত এবং আলোটি 10 ​​মাইল (16 কিমি) দূরত্বে দৃশ্যমান। বাতিঘর টাওয়ারটি উচ্চতা এবং সমুদ্রের উচ্চ জলস্তর থেকে 117 গজ (107 মিটার) দূরে। এই বাতিঘর টাওয়ারে দেওয়া রেডিও বীকন একটি সৌর ফটোভোলটাইক মডিউল দ্বারা চালিত।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
বেট দ্বারকা, দ্বারকার উপকূলে আরব সাগরের একটি দ্বীপ। কৃষ্ণের আদি বাসস্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়, দ্বারকায় ওখা বন্দর গড়ে ওঠার আগে কৃষ্ণের প্রাচীন সময়ে বেট দ্বারকা ছিল পুরনো বন্দর ।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
শিবরাজপুর সমুদ্র সৈকতটি দ্বারকা রেলওয়ে স্টেশন থেকে 14.5 কিলোমিটার দূরে এবং এটি মর্যাদাপূর্ণ ব্লু ফ্ল্যাগ সৈকত সার্টিফিকেশন পাওয়ার জন্য আটটি ভারতীয় সৈকতের মধ্যে রয়েছে।
0.5
957.816079
20231101.bn_335624_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE
দ্বারকা
জন্মাষ্টমী হল প্রধান উৎসব যা ভাদ্র মাসে কৃষ্ণ পক্ষ অষ্টমী তিথিতে পালিত হয়। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্ম উপলক্ষে অত্যন্ত উৎসব এবং ধার্মিকতার সাথে পালিত হয় কারণ এই স্থানটি প্রাগৈতিহাসিক যুগে কৃষ্ণের বাসস্থান বলে বিশ্বাস করা হয়।
0.5
957.816079
20231101.bn_421782_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
রুদ্র (সংস্কৃত: रुद्र) ঝড়, বায়ু ও শিকারের সাথে যুক্ত একজন ঋগ্বৈদিক দেবতা। রুদ্র নামের অর্থ 'গর্জনকারী'। ঋগ্বেদে, রুদ্রকে 'পরাক্রমশালী' বলে প্রশংসা করা হয়েছে।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
রুদ্র মানে "যারা তাদের শিকড় থেকে সমস্যা দূর করে"। পর্যায়ক্রমিক অবস্থার উপর নির্ভর করে, রুদ্রের অর্থ হতে পারে 'সবচেয়ে তীব্র গর্জনকারী' অথবা 'সবচেয়ে ভয়ঙ্কর'। এই নামটি শিব সহস্রনামে দেখা যায়, এবং আর কে শর্মা উল্লেখ করেছেন যে এটি প্রায়শই পরবর্তী ভাষায় শিবের নাম হিসাবে ব্যবহৃত হয়। যজুর্বেদ থেকে শ্রী রুদ্রম স্তোত্রটি রুদ্রকে উৎসর্গ করা হয়েছে এবং শৈবধর্মের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ। নামকামের প্রথম অনুকায় (তৈত্তিরীয় সংহিতা ৪.৫), শ্রী রুদ্রম 'পরাক্রমশালী' রুদ্রকে সদাশিব এবং মহাদেব হিসাবে শ্রদ্ধা করা হয়। সদাশিব, শৈবধর্মের মন্ত্রমার্গ সিদ্ধান্ত সম্প্রদায়ের পরম স্রষ্টা পরমশিব। এছাড়াও, রুদ্রকে আহ্বান করার জন্য একই অনুবাকায় শিব নামটি প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। শৈবাগম অনুসারে রুদ্রের এগারো টা রূপ আছে যাদের একত্রে একাদশ রুদ্র নামে অভিহিত করা হয় ।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
রুদ্র নামটির ব্যুৎপত্তি কিছুটা অনিশ্চিত। এটি সাধারণত প্রোটো-ইন্দো-ইউরোপীয় মূল রুদ্- (ইংরেজি অসভ্যতার সাথে সম্পর্কিত) থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ 'কান্না করা, হাহাকার'। এইভাবে রুদ্র নামটি 'গর্জনকারী' হিসাবে অনুবাদ করা যেতে পারে। ঋগ্বৈদিক শ্লোকে 'রুখ দ্রাব্যথী, ইতি রুদ্র', রুখ মানে 'দু /খ/দুঃখ', দ্রাব্যথীর অর্থ 'তাড়িয়ে দেওয়া/নির্মূল করা' এবং ইতির অর্থ 'যা' (বা 'যে একজন'), যার অর্থ রুদ্র হল মন্দকে নির্মূলকারী ও শান্তির প্রবর্তক। অধ্যাপক পিশেলের প্রস্তাবিত বিকল্প ব্যুৎপত্তি রুদ্রকে 'লাল এক', 'উজ্জ্বল এক' হিসাবে ব্যাখ্যা করে, সম্ভবত হারিয়ে যাওয়া মূল-, 'লাল' বা 'রুদি' থেকে উদ্ভূত, অথবা বিকল্পভাবে, গ্রাসম্যানের মতে, 'উজ্জ্বল'।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
স্তেলা ক্রাম্রিচ রুদ্রের বিশেষণ রূপের সাথে যুক্ত ভিন্ন ব্যুৎপত্তি নোট করেছেন, যার অর্থ 'বন্য', অর্থাৎ অসভ্য (অকথ্য) প্রকৃতির, এবং রুদ্র নামটিকে 'বন্য' বা 'উগ্র দেবতা' হিসাবে অনুবাদ করে। আর কে শর্মা এই বিকল্প ব্যুৎপত্তি অনুসরণ করে এবং শিব সহস্রনামের জন্য তার শব্দকোষে নামটিকে 'ভয়ঙ্কর' হিসেবে অনুবাদ করে। ম্যালরি ও অ্যাডামস প্রাচীন রাশিয়ান দেবতা রুগলুর সাথে তুলনা উল্লেখ করেছেন *রুডলোস নামে প্রোটো-ইন্দো-ইউরোপীয় বন্য-দেবতা পুনর্গঠনের জন্য, যদিও তারা মনে করিয়ে দেয় যে ব্যুৎপত্তির বিষয়টি সমস্যাযুক্ত রয়ে গেছে: পিআইই *রেউদ ('রেন্ড, টিয়ার টু'; সিএফ ল্যাটিন রুলাস, 'দেহাতি'), অথবা *রেউ - (চিৎকার) থেকে।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
ধারাভাষ্যকার সায়না রুদ্রের জন্য ছয়টি সম্ভাব্য উদ্ভবের পরামর্শ দেন। যাইহোক, আরেকটি রেফারেন্সে বলা হয়েছে যে সায়ানা দশটি ডেরিভেশন প্রস্তাব করেছিলেন। 'বিশেষ' বা 'দয়াময়' অর্থে শিবম বিশেষণটি ঋগ্বেদ ১০.৯২.৯ এ রুদ্র নামের জন্য প্রয়োগ করা হয়।
1
955.541195
20231101.bn_421782_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
রুদ্রকে বলা হয় 'তীরন্দাজ' (সংস্কৃত: সর্ব) এবং তীর হল রুদ্রের একটি অপরিহার্য গুণ। এই নামটি শিব সহস্রনামে দেখা যায়, এবং আর কে শর্মা উল্লেখ করেছেন যে এটি প্রায়শই পরবর্তী ভাষায় শিবের নাম হিসাবে ব্যবহৃত হয়। শব্দটি সংস্কৃত মূল সারভ থেকে উদ্ভূত-যার অর্থ 'আঘাত করা' বা 'হত্যা করা', এবং সরমা তার সর্বজনীন নামের ব্যাখ্যামূলক অনুবাদে সেই সাধারণ অর্থে ব্যবহার করেন 'যিনি একজনকে হত্যা করতে পারেন অন্ধকার'। নাম ধনভিন (বোম্যান) ও ব্যহস্ত (তীরন্দাজ, আক্ষরিক অর্থে 'তীর-ভরা হাত দিয়ে সজ্জিত') নামগুলিও তীরন্দাজির উল্লেখ করে।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
অন্য প্রেক্ষাপটে রুদ্র শব্দের অর্থ হতে পারে 'একাদশ সংখ্যা'। রুদ্রাক্ষ শব্দটি (সংস্কৃত: রুদ্রাক্ষ = রুদ্র এবং অক্ষ 'চোখ'), অথবা 'রুদ্রের চোখ', রুদ্রাক্ষ গাছের বেরি ও নাম থেকে তৈরি প্রার্থনা জপমালা উভয়ের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সেই বীজ।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
বিষ্ণু সহস্রনামে বিষ্ণুর একটি নাম রুদ্র। আদি শঙ্কর বিষ্ণু সহস্রনাম -এর ভাষ্যে রুদ্র নামের সংজ্ঞা দিয়েছেন 'যিনি মহাজাগতিক দ্রবণের সময় সকল প্রাণীকে কাঁদান'। লেখক ডি এ দেসাই বিষ্ণু সহস্রনামের জন্য তাঁর শব্দকোষটিতে বলেছেন, রুদ্রের রূপে ভগবান বিষ্ণু হলেন সেই ব্যক্তি যিনি মহাবিশ্বের সময় সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছিলেন। এটি শুধুমাত্র সেই প্রসঙ্গ যা জানা যায় যেখানে বিষ্ণুকে রুদ্র হিসাবে শ্রদ্ধা করা হয়।
0.5
955.541195
20231101.bn_421782_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
রুদ্র
রুদ্রের প্রথম উল্লেখ ঋগ্বেদে পাওয়া যায়, যেখানে তিনটি সম্পূর্ণ স্তোত্র তাঁর প্রতি উৎসর্গ করা হয়। ঋগ্বেদে রুদ্র সম্পর্কে প্রায় পঁচাত্তরটি উল্লেখ আছে।
0.5
955.541195
20231101.bn_589304_90
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
কিছু দ্রুজ তাদের অতীত স্মরণ করতে সক্ষম হয় কিন্তু, যদি তারা সক্ষম হয় তবে তাকে নাটেক বলা হয়। সাধারণত আত্মা যারা তাদের পূর্ববর্তী অবতারে সহিংস মৃত্যুতে মারা গেছে তারা স্মৃতি স্মরণ করতে সক্ষম হবে। যেহেতু মৃত্যু দ্রুত ক্ষণস্থায়ী অবস্থা হিসেবে দেখা হয়, তাই শোককে নিরুৎসাহিত করা হয়। অন্যান্য আব্রাহামিক বিশ্বাসের বিপরীতে, স্বর্গ ও নরক আধ্যাত্মিক। স্বর্গ হল চূড়ান্ত সুখ যখন আত্মা পুনর্জন্মের চক্র থেকে পালিয়ে যায় এবং স্রষ্টার সাথে পুনরায় মিলিত হয়, যখন নরককে সৃষ্টিকর্তার সাথে পুনর্মিলন ও পুনর্জন্মের চক্র থেকে পালাতে না পারার তিক্ততা হিসাবে ধারণা করা হয়।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_91
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
পশ্চিম গোলার্ধে, পুনর্জন্মে বিশ্বাস সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এখন খ্রিস্টীয় পোলার উত্তরে (এখন প্রধানত গ্রিনল্যান্ড ও নুনাভুটের অংশ)। পুনর্জন্মের ধারণাটি ইনুইত ভাষায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, এবং অনেক ইনুইত সংস্কৃতিতে এটি নবজাতক শিশুর নামকরণ করা ঐতিহ্যগতভাবে সম্প্রতি মৃত ব্যক্তির নামে এই বিশ্বাসের অধীনে যে শিশুটির নাম পুনর্জন্ম হয়েছে।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_92
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
পুনর্জন্ম হল কিছু উত্তরপূর্ব নেটিভ আমেরিকান ঐতিহ্যের অন্তর্নিহিত অংশ। নিচেরটি থান্ডার ক্লাউড, উইনেবাগো (হো-চাঙ্ক) ওঝাবাদ দ্বারা বলা মানব-থেকে-মানুষের পুনর্জন্মের গল্প। এখানে থান্ডার ক্লাউড তার আগের দুটি জীবন সম্পর্কে কথা বলে এবং কীভাবে সে মারা যায় এবং তার তৃতীয় জীবনকালে আবার ফিরে আসে। তিনি জীবনের মধ্যে তার সময় বর্ণনা করেছেন, যখন তিনি পৃথিবী নির্মাতা এবং সমস্ত স্থায়ী আত্মা দ্বারা "আশীর্বাদিত" হয়েছিলেন এবং অসুস্থদের নিরাময় করার ক্ষমতা সহ বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করেছিলেন।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_93
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
প্রেতবাদ, খ্রিস্টান দর্শন যা ১৯ শতকে ফরাসি শিক্ষাবিদ অ্যালান কার্দেক দ্বারা সংযোজিত হয়েছিল, মৃত্যুর পরে মানুষের জীবনে পুনর্জন্ম বা পুনর্জন্ম শেখায়। এই মতবাদ অনুসারে, স্বাধীন ইচ্ছা এবং কারণ ও প্রভাব হল পুনর্জন্মের সমষ্টি, এবং পুনর্জন্ম ধারাবাহিক জীবনে একজন ব্যক্তির আধ্যাত্মিক বিবর্তনের জন্য প্রক্রিয়া প্রদান করে।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_94
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
ধর্মতত্বীয় সংস্থা তার বেশিরভাগ অনুপ্রেরণা ভারত থেকে আঁকে। ধর্মতত্বীয় বিশ্ব-দৃষ্টিতে পুনর্জন্ম হল বিশাল ছন্দবদ্ধ প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আত্মা, একজন ব্যক্তির অংশ যা নিরাকার অ-বস্তুগত এবং নিরবধি জগতের অন্তর্গত, পৃথিবীতে তার আধ্যাত্মিক শক্তি প্রকাশ করে এবং নিজেকে জানতে পারে। এটি সর্বোত্তম, মুক্ত, আধ্যাত্মিক অঞ্চল থেকে নেমে আসে এবং বিশ্বে নিজেকে প্রকাশ করার প্রচেষ্টার মাধ্যমে অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করে। এরপরে বাস্তবতার উচ্চ স্তরে দৈহিক সমতল থেকে প্রত্যাহার হয়, মৃত্যুতে, অতীত জীবনের শুদ্ধিকরণ ও আত্তীকরণ। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার সমস্ত উপকরণ ফেলে দিয়ে এটি আবার তার আধ্যাত্মিক ও নিরাকার প্রকৃতিতে দাঁড়িয়েছে, তার পরবর্তী ছন্দময় প্রকাশ শুরু করার জন্য প্রস্তুত, প্রতিটি জীবন এটিকে সম্পূর্ণ আত্ম-জ্ঞান ও আত্ম-প্রকাশের কাছাকাছি নিয়ে আসে। তবে এটি নতুন ব্যক্তিত্ব গঠনের জন্য পুরানো মানসিক, সংবেদনশীল এবং উদ্যমী কর্মের নিদর্শনগুলিকে আকর্ষণ করতে পারে।
1
951.359217
20231101.bn_589304_95
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
নৃতত্ত্ব পশ্চিমা দর্শন ও সংস্কৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে পুনর্জন্মকে বর্ণনা করে। বিশ্বাস করা হয় যে অহং ক্ষণস্থায়ী আত্মার অভিজ্ঞতাকে সর্বজনীনে রূপান্তরিত করে যা মৃত্যুর পরে সহ্য করতে পারে এমন একটি ব্যক্তিত্বের ভিত্তি তৈরি করে। এই সার্বজনীন ধারণাগুলি অন্তর্ভুক্ত করে, যা অন্তর্মুখী এবং এইভাবে বিশুদ্ধভাবে ব্যক্তিগত (আধ্যাত্মিক চেতনা), ইচ্ছাকৃতভাবে গঠিত মানব চরিত্র (আধ্যাত্মিক জীবন) এবং সম্পূর্ণ সচেতন মানুষ (আধ্যাত্মিক মানবতা) হয়ে ওঠে। রুডলফ স্টেইনার উভয়টি সাধারণ নীতিগুলি বর্ণনা করেছেন যেগুলি তিনি পুনর্জন্মের ক্ষেত্রে কার্যকর বলে বিশ্বাস করেছিলেন, যেমন একজনের ইচ্ছার কার্যকলাপ পরবর্তী জীবনের চিন্তার ভিত্তি তৈরি করে, এবং বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের ক্রমাগত জীবন সংখ্যা।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_96
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
হেলেনা ব্লাভাটস্কির প্রধান কাজ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আইসিস উন্মোচিত এবং গোপন মতবাদ সহ, বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে জ্যোতিষীরা পাশ্চাত্য জ্যোতিষশাস্ত্রের অনুশীলনে কর্ম ও পুনর্জন্মের ধারণাগুলিকে একীভূত করেছিলেন। উল্লেখযোগ্য জ্যোতিষী যারা এই উন্নয়নের অগ্রগতি করেছেন তাদের মধ্যে রয়েছে অ্যালান লিও, চার্লস ই ও কার্টার, মার্ক এডমন্ড জোন্স ও ডেন রুধিয়ার। পূর্ব ও পশ্চিমের নতুন সংশ্লেষণের ফলে পুনর্জন্মের হিন্দু ও বৌদ্ধ ধারণাগুলি পাশ্চাত্য জ্যোতিষশাস্ত্রের হার্মেটিজম ও নয়াপ্লাতোবাদের গভীর শিকড়ের সাথে মিশ্রিত হয়েছিল। রুধিয়ার ক্ষেত্রে, এই সংশ্লেষণটি জুঙ্গিয়ান গভীরতার মনোবিজ্ঞান যোগ করে উন্নত করা হয়েছিল। জ্যোতিষশাস্ত্র, পুনর্জন্ম ও গভীর মনোবিজ্ঞানের এই গতিশীল একীকরণ আধুনিক যুগে জ্যোতিষী স্টিভেন ফরেস্ট ও জেফ্রি উলফ গ্রিন-এর কাজের সাথে অব্যাহত রয়েছে। বিবর্তনীয় জ্যোতিষশাস্ত্রের তাদের নিজ নিজ দর্শনগুলি "মানুষের জীবনকালের ধারাবাহিকতায় অবতারিত হওয়া সত্যের গ্রহণযোগ্যতার উপর ভিত্তি করে।"
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_97
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
অতীতের পুনর্জন্ম, যাকে সাধারণত অতীত জীবন বলা হয়, এটি চার্চ অফ সায়েন্টোলজির নীতি ও অনুশীলনের মূল অংশ। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে মানব ব্যক্তি আসলে থিটান, অমর আধ্যাত্মিক সত্তা, যা অতীত জীবনের অভিজ্ঞতার ফলে অধঃপতিত অবস্থায় পড়েছে। সায়েন্টোলজি অডিটিং এর উদ্দেশ্য হল অতীত জীবনের এই আঘাতগুলি থেকে ব্যক্তিকে মুক্ত করা এবং অতীত জীবনের স্মৃতি পুনরুদ্ধার করা, যা উচ্চতর আধ্যাত্মিক সচেতনতার দিকে নিয়ে যায়।
0.5
951.359217
20231101.bn_589304_98
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE
পুনর্জন্ম
এই ধারণাটি তাদের সর্বোচ্চ ভ্রাতৃত্বপূর্ণ ধর্মীয় আদেশ, Sea Org-এ প্রতিধ্বনিত হয়েছে, যার নীতিবাক্য হল "রেভেনিমাস" (আমরা ফিরে আসি), এবং যার সদস্যরা সেই আদর্শের প্রতি অঙ্গীকারের চিহ্ন হিসাবে "Billion-year commitment" স্বাক্ষর করে৷ এল রন হাবার্ড, সায়েন্টোলজি বা বিজ্ঞানতত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা, তার বিশ্বাস বর্ণনা করতে "পুনর্জন্ম" শব্দটি ব্যবহার করেন না, উল্লেখ্য যে: "পুনর্জন্মের সাধারণ সংজ্ঞাটি তার আসল অর্থ থেকে পরিবর্তিত হয়েছে। শব্দটি এসেছে 'বিভিন্ন জীবন রূপে আবার জন্মগ্রহণ করা' যেখানে এর প্রকৃত সংজ্ঞা হল 'অন্য দেহের মাংসে আবার জন্মগ্রহণ করা।' বিজ্ঞানতত্ত্ব পুনর্জন্মের এই পরবর্তী, মূল সংজ্ঞাকে দায়ী করে।"
0.5
951.359217
20231101.bn_89373_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
ভোঁদড় বা উদবড়ালের গন্ধ বিকট একপ্রকার গন্ধ রয়েছে; অভিজ্ঞজনেরাও এ গন্ধকে বাঘের গন্ধ বলে ভুল করতে পারেন। ভোঁদড়েরা দলবেঁধে থাকলে প্রচন্ড চেঁচায়। অধিকাংশ সময় এরা বাচ্চা সাথে নিয়ে শিকার খোঁজে। ভোঁদড়-গোত্রের অন্যান্য প্রাণীরা নিশাচর হলেও ভোঁদড় সব সময়ই কর্মতৎপর।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের সামুদ্রিক ভোঁদড় পাথরকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এরা সামনের পা দিয়ে পাথর টেনে তুলে তার সহায়তায় শামুক, ঝিনুক ইত্যাদির খোল ভেঙ্গে থাকে। এরা ভাসমান অবস্থায় বুকের উপরে পাথর রেখে তাকে কামারের নেহাইয়ের মতো ব্যবহার করে।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
অনেক ভোঁদড় শীতল জলে বসবাস করে এবং শরীর উষ্ণ রাখার জন্য এদেরকে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। দিনে ইউরেশিয়ান ভোঁদড়কে তাদের দেহের ওজনের ১৫ শতাংশ আর সামুদ্রিক ভোঁদড়কে তাপমাত্রাভেদে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করতে হয়।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
যদিও ভোঁদড়ের মূল খাদ্য মাছ, তবে এরা অন্যান্য জলজ অমেরুদন্ডী প্রাণী, যেমন: কাঁকড়া, জলের ব্যাঙ ইত্যাদিও দলবেঁধে শিকার করে থাকে। কিছু ভোঁদড় শেলফিশ খুলতে দক্ষ, আর অন্যরা ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী বা পাখি শিকার করে। নির্দিষ্ট শিকারের উপরে নির্ভরশীল বলে ভোঁদড় শিকারশূণ্যতার ঝুঁকিপূর্ণ।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
অন্যান্য ভোঁদড়ের যেমন প্রথম পছন্দ মাছ, নোখহীন ভোঁদড়ের সবচেয়ে পছন্দের শিকার চিংড়ি, কাঁকড়া, ঝিনুক, শামুক ইত্যাদি শক্ত খোলসের প্রাণী।
1
949.839221
20231101.bn_89373_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
ভোঁদড় সমাজবদ্ধ জীব। এরা বেশ ক্রীড়াপ্রবণও। বুদ্ধিমান এই প্রাণীগুলো বেশ বন্ধুবৎসল এবং সহজেই পোষ মানে। অনেক স্থানে, বিশেষত বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল ও সুন্দরবন এলাকায় পোষা ভোঁদড় দিয়ে মাছ শিকার করতেও দেখা যায়।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
বেশিরভাগ ভোঁদড় জলাশয়ের কিনারে, গর্তে বাস করে। শিকার করা বা ভ্রমণের উদ্দেশ্য ছাড়া এরা জলে নামে না, ডাঙাতেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। তবে সামুদ্রিক ভোঁদড়রা সমুদ্রে, জীবনের বেশিরভাগ সময় অতিবাহিত করে।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
ভোঁদড়, জোয়ারপ্রবণ এলাকায় বাসা তৈরি করে জোয়ার-সীমানার উঁচুতে কোনো বড় গাছের তলায় গর্ত করে। গর্তের কয়েকটি মুখ থাকে। গর্তে ঢুকতে হয় জলের তলা দিয়ে। কিন্তু বাচ্চা প্রসবের জায়গাটি থাকে শুকনো এলাকায়। মায়ের সঙ্গে দুই-তিনটির বেশি বাচ্চা দেখা যায় না। সামুদ্রিক ভোঁদড় ছাড়া অন্য কোনো ভোঁদড় নোখহীন ভোঁদড়ের মতো লবণ সহ্য করতে পারে না। নোখহীন ভোঁদড়ের শত্রু হলো বাঘ, কুমির, হাঙর, মেছোবিড়াল ও মানুষ।
0.5
949.839221
20231101.bn_89373_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%A1%E0%A6%BC
ভোঁদড়
বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় ভোঁদড়কে "ধাইরা" এবং "বাদার ধাইরা" (নখহীন ভোঁদড়) নামে ডাকা হয়। বাংলাদেশের খাল-বিলে চরা ভোঁদড়ের বৈজ্ঞানিক নাম Lutra perspicillata, যেগুলোর ওজন হয় ৭ থেকে ৯ কেজি।
0.5
949.839221
20231101.bn_459291_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97
সৎসঙ্গ
বহু দুর্লভ গাছ-গাছড়া এক বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে লাগিয়েছিলেন শ্রীশ্রীবড়দা। কঠিন, পাথুরে এবং শুষ্ক মরুপ্রায় এই ভূমিতে তৃণখন্ডের জন্মানোই এক আশ্চর্য ব্যাপার। সেই জমিতে তিনি বহু দূর-দূরান্ত থেকে এনে লাগিয়েছেন মহামূল্যবান বনৌষধি এবং আবিষ্কারও করেছেন বহু বনৌষধি। এছাড়াও এখানে রয়েছে বহু ফলের গাছ এবং সারা বছর ধরেই হয় বিভিন্ন শাক-সবজির চাষ। “উদ্যানটি দেখে এর পূর্ব অবস্থা কল্পনা করাও দুষ্কর হবে” এমনটাই বলেন প্রবীণ আশ্রমিকগণ।
0.5
947.235583