_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_83948_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
এমন সফল ব্যাবসায়ীদের মধ্যে ছিলেন উদ্যমী এক এজেন্ট যার নাম রুস্তম মানেক ।১৭০২ সালে তিনি ভারতবর্ষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রথম ব্রোকার হিসেবে নিয়োগ পান। তাকে তিনিই কোম্পানীর প্রথম ব্রোকার।এ কারনে তাঁকে শেঠ উপাধি দেওয়া হয়। অবশ্য এই পদে যোগ দেওয়ার পূর্বেই, ওলন্দাজ ও পর্তুগিজ শাসনামলে মানেক নিজের অবস্থায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধন তিনি এবং আর্থিক যথেষ্ট সম্পদ ও সাফল্য অর্জন করেন। অঢেল সম্পত্তির মালিক হন। বিস্তর টাকা কড়ি / ছিলেন। তিনি, ও এবং তার কিছু সহযোগীদের বদৌলতে / কল্যানে পার্সি সমাজের বহু লোক ব্যাক্তি কর্ম সংস্থানের সুযোগ পান । ফলে বছর খানেকের ভেতরে / কিছু কয়েক বছরে পার্সি সমাজের পেশাগত ও অরথন্তিক উন্নতির উওরণ নতুন ্নবদিগন্ত উন্মোচিত হয়।নতুন মাত্রা
| 0.5 | 850.498847 |
20231101.bn_83948_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
এবং নিজেদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি অবস্থায় পরিবর্তন আনতে সফলকাম / সক্ষম হন । ব্রোকারি সংক্রান্ত পেশা ও পদে গুলোতে পাসিদের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে । ১৭৫০ নাগাদ বোম্বে প্রেসিডেন্সি প্রদেশের অন্তরভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস গুলো তে ছিল তাঁদেরই একছত্র আধিপত্য পরিলক্ষিত হয়।ব্রোচ(বর্তমানে ভরুচ) অঞ্চলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কালেক্টর পদে নিযুক্ত জেমস ফোরবস তাঁর রচিত অরিয়েন্টাল মেমোয়ার্স (১৭৭০) গ্রন্থে লেখেনঃ “বোম্বে ও সুরাট অঞ্চলের মুখ্য বিশিষ্ট প্রথম সারীর ব্যাবসায়ী ও জাহাজ মালিকদের তালিকয় অনেকেই পার্সি।”“ শক্ত সমর্থ, কর্মতৎপর, সৎ এবং অধ্যাবসায়ী এই জাতিটি নিঃসন্দেহে কোম্পানির গর্ব ও জন্য বড় সম্পদ। হিন্দুস্তানের পশ্চিম তটের বহু জাতির মধ্যে তাঁরা অনন্য তাঁরা কোম্পানির গর্ব এবং আপন নিজ সমাজেও যথেষ্ট সমাদৃত।””অষ্টাদশ শতাব্দীতে চীন এবং ভারতের মধ্যে জলপথে বাণিজ্য শুরু হয়। জাহাজ নির্মাণে পারদর্শিতা ও তীক্ষ্ণ ব্যবসায়িক বুদ্ধি কে পুঁজি করে থাকায় দরুণ আবারো পার্সি রা এই বাণিজ্যে বণিক দ্রুত সাফল্যের মুখ দেখেন। মূলত কাঠ, সিল্ক, তুলা ও আফিমের জনপ্রিয়তা ছিল বেশি। ব্যবসা বাণিজ্য চলত বেশি। আফিম ও তুলার সওদায়ী করে জামশেতজি জেজিভয় নামক এক পার্সি ব্যাবসায়ী বণিক কে দ্রুত সাফল্য এনে দেয় ব্যাপক সাফল্য লাভ করেন। ভারত চীন নৌ পথে বাণিজ্যে করে বহু পার্সি পরিবার ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেন । শুধু অর্থ সম্পতিই নয় সমাজে তাঁদের প্রভাব ও প্রতিপত্তি ও বাড়তে থাকে। এক সময়ে তাঁরা নজরে আসতে শুরু করেন সোরাবজি, মোদী, কামা, ওড়িয়া, জিজিভোয়, রেডমনি, দাদিসেথ, পেটিট, প্যাটেল, মেহতা, অলিব্লাস, টাটা ও প্রমুখ পরিবার গুলো ।
| 1 | 850.498847 |
20231101.bn_83948_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
বোম্বে শহরে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পার্সি সমাজের যে ধরনের অবকাঠামো কাঠামো ও সহায়তার প্রয়োজন ছিল তার অনেকটাই মানেক তাঁর বদান্যতা দিয়ে তৈরি করে দিয়ে যান স্বীয় প্রচেষ্টা ও আর্থিক সহায়তায় । ১৭২০ এর দশকে পার্সি সমাজের জীবন ও জীবিকার প্রধান কেন্দ্র হিসেবে জায়গা করে নেয় বোম্বে শহর উথিত হয়ে ওঠে। এদিকে ১৭২০ ও ১৭৩০ এর দশকে সুরাট অঞ্চল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে কিছুটা বিচ্ছিন্ন হয়ে পরে। এর কারন সুরাট অঞ্চলের দায়িত্বে থাকা মোঘল প্রশাসকদের (অবশিষ্ট) সাথে ক্রমশ পরাক্রমশালী হতে থাকা মারাঠা জাতি প্রতিদ্বন্দ্বীতা ও বিরোধ । এর ফলেও বহু পার্সি পরিবার সুরাট ত্যাগ করে বোম্বে চলে আসেন ।যেখানে ১৭০০ সালে “শহরের বণিকে ও ব্যাবসায়ীদের নাম তালিকায় মুষ্টিমেয় কিছু পার্সি ব্যক্তির নাম পাওয়া যায়, সেখানেই, মাত্র ৫০ বছরের ব্যাবধানে, পার্সি ব্যাবসায়ীরা শহরে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের অন্যতম প্রধান অংশ হয়ে দাঁড়ান।“ রুস্তম মানেকই পার্সি সমাজের প্রথম ব্যাক্তি যার দানশীলতা ও বদান্যতার লিখিত উল্লেখ পাওয়া যায় ।তিনি ও তার পরিবারের দ্অয়া দাক্ষিণ্যের উল্লেখ পাওয়া যায় এংলিক্যান খ্রিস্ট প্রতিষ্ঠানের যাজক জন অভিংটনে’র বর্ণনায়ঃ “পরিবারটি এতটাই দানশীল যে এংলিক্যান খ্রিস্ট প্রতিষ্ঠানের যাজক জন অভিংটন এর পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, “এই পরিবার টি প্রচন্ড সহানুভূতিশীল ও দারিদ্রের সাহায্যে সদা প্রস্তুত। দরিদ্রের সহায়তায় করতে সদা প্রস্তুত। তাঁরা কর্মক্ষম ব্যক্তির কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন ও অক্ষম ব্যক্তির ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেন । এই ভাবে নিজ সমাজে দুঃখ-দুর্দশা ও অভাব কে চিরতরে সম্পূর্ণ রুপে নির্মূল করেছেন।”
| 0.5 | 850.498847 |
20231101.bn_83948_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
পার্সি সম্প্রদায় দ্বারা অনুসৃত জরথ্রুষ্ট ধর্মের প্রধান আনুষ্ঠানিকতাগুলো হলঃ- শুদ্ধতা ও অশুচিতা্র বিধান (নাসু), দীক্ষা (নাভজোট), দৈনিক প্রার্থনা, অগ্নি মন্দিরে উপাসনা, বিবাহ, অন্তিম সংস্কার এবং সার্বিক ধর্মীয় উপাসনা।
| 0.5 | 850.498847 |
20231101.bn_83948_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
জরথ্রুষ্ট ধর্মে শুদ্ধতা বা শুচিতা কে পবিত্র ও শুভ বিবেচনা করা হয়। অন্যদিকে অশুদ্ধতা বা অশুচিতাকে মনে করা হয় অপবিত্র এবং অশুভ। তাই শুদ্ধতা বা শুচিতাই বজিয়ে রাখাই পরম ধর্ম । অন্যদিকে দূষণ, অপরিচ্ছন্নতা ও অশুচিতা পবিত্র জীবন যাপনের পথে প্রধান অন্তরায় । অশুচিতা বরাবরই পবিত্রকা ধবুংসের ও নির্মূল এর চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। ম্রতুর মাধ্যমে অপবিত্র বা অশুভ শক্তির জয় হয় ।
| 0.5 | 850.498847 |
20231101.bn_83948_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BF
|
পারসি
|
জরথ্রুষ্টরা বিশ্বাস করেন ঈশ্বর দেহকে সৃষ্টি করেছেন শুদ্ধ ও পবিত্র রুপে। তাই তাঁরা আমতু দেহের পরিশুদ্ধি তথা পবিত্র তা বজিয়ে রাখায় সচেষ্ট থাকেন। জরথ্রুষ্ট ধর্মের পুরোহিতেরাও পবিত্র জীবন যাপনে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখেন। জীবনকে উৎসর্গ করেন। আত্মার পরিশুদ্ধি
| 0.5 | 850.498847 |
20231101.bn_647669_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
বহেড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia bellirica) (ইংরেজি: bahera or beleric or bastard myrobalan) বা বিভীতকী Combretaceae পরিবারের Terminalia গণের একটি বৃক্ষ।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
বহেড়া গাছ উচ্চতায় ৬০-১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় অর্থাৎ খুবই বড় গাছ। গাছের গুড়িও অনেক লম্বা। শীত কালে এর ফল পুষ্ট হয়, তারপর নিজ থেকেই গাছ থেকে খসে পড়ে।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
এ গাছের ফল দু’রকমের হয়-এক প্রকার গোল, আরেকটি ডিম্বাকৃতির। এর ফল ও ফলের শাঁস ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশের লোধা আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের মনের প্রফুল্লতা আনার জন্য এই ফলের শাঁস খায়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই বহেড়া গাছ জন্মে। যেমন ভাওায়ালের অঞ্চল মধুপুর গড়, গাজীপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, রামগড়, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে প্রধানত এ গাছ বেশি দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের শালবনেও এ গাছ প্রচুর জন্মে। উত্তোলণের সময়: শীতের প্রাক্কালে ফল সংগ্রহ করা হয়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে। তারপর হয় ফল। সেই ফল পুষ্ট হয় শীতের প্রাক্কালে। তারপর আপনা আপনি ঝরে পড়ে। এই গাছ রোপনের দরকার হয়না। পতিত জমির ধারে, জমির আইলে এটি আপনা আপনি জন্মে।
| 1 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
আমাশয়ঃ সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুঁড়া খেলে উপকার পাওয়া যায়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল ওঠা বন্ধ হয়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বহেড়া গুঁড়া, ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_647669_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
বহেড়া
|
ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ ভাল হয়।
| 0.5 | 849.472307 |
20231101.bn_108927_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
চা-বাগানের অন্যান্য জতি গোষ্ঠীর মতো মুন্ডা সমাজেও জনমানুষ্ঠান পালিত হয়। শিশু জন্মের নবম দিনে শিশুর মাথার চুল ও মায়ের হাত ও পায়ের নখ কাটা হয়, এই অনুষ্ঠানকে নর্তা বলা হয়। নবজাতকের জন্মের একুশদিনে মা ও শিশুকে স্নান করানো হয়। পাহান দ্বারা গু পবিত্র করার জন্য পূজানুষ্ঠান করে পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয় স্বজনদের নিমন্ত্রণ করে খাওয়ানো হয়। উল্লেখ্য যে ঐ দিন শারল দেবতার পূজা করা হয় এবং দেবতার উদ্দেশ্যে বলি দেয়া লাল মোরগের রক্ত মাকে খাওয়ানো হয়। মুন্ডারা বিশ্বাস করে এই রক্ত পান কররে মা পাপ মুক্ত হবে।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
মুন্ডা সমাজে মৃতের সৎকারের পর একদিন ঘরে আগুন জ্বালানো হয় না। আত্মীয়, স্বজনও প্রতিবেশীরা চিড়া, গুড়, কলা, ফল-মূল খেয়ে দিন পার করে। পরদিন থেকে উনুনে আগুর জ্বালানো হয়। মৃত্যুর দশদিন পর্যন্ত লবণ, তেল ও হলুদ ছাড়া রান্না করা নিরামিষ খাবার গ্রহণ করে। মুখাগ্নিদাতা প্রতিদিন মৃত ব্যক্তির আত্মীয়র উদ্দেশ্যে খাদ্য নিবেদন করে খাবার গ্রহণ করেন। খাদ্য নিবেদন করাকে ”দানি দেওয়া” বলা হয়। পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা অশৌচরত পালন করেন। দশদিন পরিবারের সকল সদস্যর নদীর ঘাটে গিয়ে ক্ষৌরিকর্ম সম্পূর্ণ পূর্বক কীর্তন সহকারে বাড়ীতে ফিরে আসেন।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
এগার দিনে পুরোহিত দ্বারা গোমঘারার আয়োজন করা হয়। পূজা শেষে আত্মীয়র স্বজন শ্মশান ঘাটে উপস্থিত হয়ে বন্ধুদের খাওয়ানো হয়। চৌধুরী, নাপিত, ধোপা, পুরোহিতদের ”সেরসিদ্ধি”(চাল, বস্র, জল, দক্ষিণা ইত্যাদি) দিয়ে বিদায় করা হয়।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
পরিবারের মৃত সদস্য বা আত্মীয়দের আত্মার জন্য বসত ঘরের মধ্যে একটি জায়গা এঁরা নির্দিষ্ট করে রাখেন। এই জায়গাটিকে তারা পবিত্র মনে করেন এবং সেখানে পূজো দেন। তারা মনে করেন, এতে করে তাদের পূর্বপুরুষের আত্মা সন্তুষ্ট হবে এবং সংসারে মংগল আসবে।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
মুন্ডা সমাজ ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য রাজা, মন্ত্রী, চৌধুরী, ডাকুয়া নির্বাচন করা হয়। প্রতি বছর “রং সভা” নামক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। বংশানুক্রমিকভাবে রাজা, মন্ত্রী, চৌধুরী বা ডাকুয়া নির্বাচন করা হয়। সমাজ পরিচালনার সুবিধার্থে সমাজকে তিনভাগে ভাগ করা হয়। আধাগা, গাও ও চৌরাশী।
| 1 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
প্রত্যেক ভাগের সমাজপতিকে চৌধুরী বলা হয়। চৌধুরীর মধ্য থেকে রাজা ও মন্ত্রী নির্বাচন করা হয়। রাজা ও মন্ত্রীদের দশ হাত কাপড়ের পাগড়ী প্রদান করা হয়। এই সমাজের সাধারণ রীতিনীতি ভঙ্গকারীকে “পাচনামা” প্রদান করে। পাচনামা হল “হুক্কা পানি” অর্থাৎ সমাজচ্যুত করা যার মেয়াদ ১২ বছর এবং জরিমানা ৫০০ টাকা।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
মুন্ডাদের বিশেষ পছন্দের খাদ্য হচ্ছে সিদ্ধ চালের ভাত, রুটি, কাঁচা ফল এবং অন্যান্য কিছু। বাংলাদেশের সুন্দরবনাঞ্চলে বাস করা মুন্ডাদের সব চেয়ে প্রিয় একটি পানীয় হল তাদের নিজেদের তৈরী হাড়িয়া মদ। সকল প্রকার অনুষ্ঠানের এর ব্যবহার আজও খুব ভাল ভাবে প্রচলন আছে। তাদের খাদ্য তালিকায় ইদুর, শামুখ, কুচিয়া, কাকড়া ও বিদ্যমান।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
মুন্ডারা ফুলনাগরী ভাষায় কথা বলতো। শিক্ষার ক্ষেত্রে মুন্ডাদের পিছিয়ে পরার কারণগুলোর মধ্যে প্রধান কারণ অপ্রতুল স্কুল ব্যবস্থা এবং তাদের নিজস্ব পারিবারিক ও ভাষাগত চর্চার নিরুৎসাহ প্রদান। বর্তমানে মুন্ডারা বিভিন্ন এনজিও এবং সমাজ পতিদের মাধ্যমে তাদের সন্তানদের স্কুলে পড়াচ্ছেন। তবে বর্তমানে সামাজিক ও শিক্ষার পরিবর্তনে অনেক মিশে গেছে সমস্ত জনজাতির সাথে। তাছাড়াও বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ে তাদের পদাধিকার রয়েছে এবং কর্মরত আছেন। পাশাপাশি সরকার থেকে অনেক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_108927_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
মুন্ডা
|
চা বাগানের অসংখ্য জাতগোষ্ঠীর মতই মুন্ডারা পোশাক পরিচ্ছদ পরিধান করে। মুন্ডাদের পোশাক পরিধানে কিছুটা ভিন্নতা দেখা যায়। যেমন- মহিলাদের গলায় হাঁসুলি, হায়কল, শ্রীবন্ধী, পায়ের কাকন পরিধান করত। পূর্ব পুরুষদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক ছিল ধুতি বা গামছা- গেঞ্জী, কান ফুটু করে দুল পরিধান করা ও হতে বালা পরা।
| 0.5 | 846.15853 |
20231101.bn_969617_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
অনুভূত তাপ ও সুপ্ততাপ মূলত কোনো বস্তু ও তার পরিবেশের মধ্যে আদান-প্রদানকৃত তাপশক্তিকে নির্দেশ করে, শুধুমাত্র তাপমাত্রার পরিবর্তন হওয়া বা না হওয়ার ভিত্তিতে এদেরকে পৃথক করা হয়। উভয়ই বস্তুর উপাদানের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। অনুভূত তাপ বস্তুর তাপমাত্রা পরিবর্তনের সময় অনুভব করা বা বোঝা যায়। অন্যদিকে সুপ্ততাপ হলো বস্তুটির তাপমাত্রা অপরিবর্তিত রেখে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় নিতে যে তাপশক্তির আদান-প্রদান হয়, উদাহরণস্বরূপ: দশা পরিবর্তন (কঠিন/তরল/গ্যাস)।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
সুপ্ততাপের দুটি সাধারণ প্রকারভেদ হলো গলনের সুপ্ততাপ ও বাষ্পীভবনের সুপ্ততাপ। এদের নাম থেকেই বোঝা যায় দশা পরিবর্তনের সময় শক্তিপ্রবাহ কোন দিকে হবে। গলনের সুপ্ততাপ কঠিন থেকে তরল এবং বাষ্পীভবনের সুপ্ততাপ তরল থেকে গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরের সুপ্ততাপকে নির্দেশ করে।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
সুপ্ততাপ ও অনুভূত তাপ উভয়ই এন্ডোথার্মিক পরিবর্তন, অর্থাৎ উভয় ক্ষেত্রেই সিস্টেম শক্তি শোষণ করে। উদাহরণস্বরূপ, যখন পানি বাষ্পীভূত হয় তখন পানির অণুগুলোর মধ্যকার আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল ভাঙতে বাইরে থেকে শক্তির প্রয়োজন। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে পানি থেকে জলীয় বাষ্পে রূপান্তরের জন্য শক্তি ইনপুট দেওয়া প্রয়োজন।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
পক্ষান্তরে, বাষ্প যখন কোনো পৃষ্ঠে তরলে ঘনীভূত হয় তখন বাষ্পীভবনের সময় গৃহীত সুপ্ততাপ ঐ পৃষ্ঠ থেকে পরিবেশে অনুভূত তাপ হিসেবে নির্গত হয়।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
জলীয় বাষ্পের ঘনীভবনের উচ্চ এনথালপির কারণেই ফুটন্ত পানির চেয়ে জলীয় বাষ্প অধিক কার্যকরী তাপ প্রদান মাধ্যম এবং একইসাথে বিপজ্জনক।
| 1 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
আবহাওয়া বিজ্ঞানে সুপ্ততাপীয় ফ্লাক্স হলো পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলে নির্গত শক্তির ফ্লাক্স যা বাষ্পায়ন বা পানি নির্গমনের সাথে সম্পর্কিত এবং ট্রপোমণ্ডলে জলীয় বাষ্পের ঘনীভবন সংক্রান্ত একটি রাশি। আগে বোয়েন অনুপাতের মাধ্যমে এটি মাপা হতো, তবে ১৯৫০ এর পর থেকে এডি সমবায় (কভারিয়েন্স) পদ্ধতি বেশি ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
সুপ্ততাপের ইংরেজি প্রতিশব্দ "ল্যাটেন্ট" এসেছে ল্যাটিন শব্দ ল্যাটেন্স (অর্থ: অন্তর্নিহিত থাকা) থেকে। ১৭৫০ এর দিকে সুপ্ততাপ কথাটি ক্যালোরিমিতিতে প্রথম প্রচলন করেন রসায়নবিদ জোসেফ ব্ল্যাক। ১৮৪৭ সালে বিজ্ঞানী জেমস প্রেসকট জুল বলেন, সুপ্ততাপ বিভব শক্তির সাথে সম্পর্কিত রাশি এবং অনুভূত তাপ থার্মাল শক্তির সাথে সম্পর্কিত রাশি যা থার্মোমিটার দ্বারা নির্দেশ করা যায়।
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
একক ভরের কোনো পদার্থকে (সাধারণত ১ কেজি) সম্পূর্ণরূপে এক দশা থেকে অন্য দশায় রূপান্তরিত করতে প্রয়োজনীয় তাপশক্তিই হলো ঐ পদার্থের উপাদানের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ ()। এর সমীকরণ:
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_969617_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA
|
সুপ্ততাপ
|
হলো ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ (কিলোজুল/কেজি বা বিটিইউ/পাউন্ড এককে)। এক্ষেত্রে গলনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ হিসেবে f এবং বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ হিসেবে v ব্যবহার করা হয়। বরফ গলনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ f ৩৩৪০০০ জুল/কেজি
| 0.5 | 844.624092 |
20231101.bn_59348_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
১৫২৯ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ও খনিজবিজ্ঞানী গেয়র্গিউস আগ্রিকোলা (গেয়র্গ বাউয়ার) ফ্লোরিন-সমৃদ্ধ খনিজ ফ্লোরাইট বা ফ্লোরোস্পারের বর্ণনা দেন। ১৬৭০ সালের দিকে জার্মান বিজ্ঞানী হাইনরিখ শ্ভানহার্ড লক্ষ্য করেন যে ফ্লোরোস্পারের (সেসময় সেটি "বোহেমীয় পান্না" নামে পরিচিত ছিল) সাথে শক্তিশালী অ্যাসিড মেশালে উৎপন্ন তরল দিয়ে কাচের উপরে দাগ কাটা সম্ভব। সম্ভবত ১৭২০ সালে একজন বেনামী ইংরেজ কাচমিস্ত্রী সম্ভবত প্রথম অশোধিত হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড প্রস্তুত করেন। ১৭৭১ সালে সুয়েডীয় রসায়নবিদ কার্ল ভিলহেল্ম শেলে কাঁচের বকযন্ত্রে ফ্লোরোস্পারকে ঘন সালফিউরিক অ্যাসিডের সাথে উত্তপ্ত করে অবিশুদ্ধ হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড প্রস্তুত করতে সক্ষম হন, কিন্তু উৎপন্ন অ্যাসিডটি কাচের পাত্রের অনেক ক্ষয়সাধন করে। তাই পরবর্তী ফ্লোরাইট-সংক্রান্ত পরীক্ষাগুলি ধাতব পাত্রে সম্পাদন করা হত। কিন্তু ১৯শ শতকের আগ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিডকে ফ্লোরোস্পারের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ ও ক্ষয়কারী তরল হিসেবেই গণ্য করতেন, ফ্লোরিনের অ্যাসিড বা অম্ল হিসেবে নয়। ১৯শ শতকের শুরুর দিকে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন যে ফ্লোরোস্পার ও এই জাতীয় খনিজগুলিতে একটি অজানা মৌলিক পদার্থ বিদ্যমান। ১৮০৯ সালে প্রায় পানিমুক্ত শুষ্ক হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড প্রস্তুত সম্ভব হয়, যদিও এটি কীসের অম্ল তা জানা ছিল না। ১৮১১ সালে ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী অঁদ্রে-মারি অঁপের প্রস্তাব করেন যে অ্যাসিডটি হাইড্রোজেনের সাথে অজানা একটি মৌলের সংযোগে গঠিত, যে মৌলটি ক্লোরিনের অনুরূপ। অঁপের এই অজানা মৌলটির নাম "ফ্লোরিন" রাখার প্রস্তাব করেন। ফ্লোরোস্পারকে ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইড হিসেবে শনাক্ত করা হয়। কিন্তু ফ্লোরিনকে পৃথক করতে আরও প্রায় ৭০ বছর লেগে যায়। প্রথমে ফরাসি বিজ্ঞানী এদমোঁ ফ্রেমি ও ইংরেজ বিজ্ঞানী জর্জ গোর তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এটি পৃথক করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। গোর সম্ভবত স্বল্প পরিমাণে ফ্লোরিন তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু উৎপন্ন হবার সাথে সাথে ফ্লোরিন গ্যাসটি অপর ইলেকট্রোডের হাইড্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে বিস্ফোরণ ঘটায় ও গোরের যন্ত্রপাতি নষ্ট করে দেয়। শেষ পর্যন্ত ফ্রেমির ছাত্র ফরাসি রসায়নিবিদ ফের্দিনঁ ফ্রেদেরিক অঁরি মোয়াসঁ (Henri Moissan) সর্বপ্রথম ১৮৮৬ সালে ধারাবাহিকভাবে বেশ কিছু বিপজ্জনক পরীক্ষা পরিচালনার মাধ্যমে ফ্লোরিন গ্যাসটিকে পৃথক করতে সক্ষম হন। এ কাজ করতে গিয়ে তিনি নিজেও একাধিকবার বিষক্রিয়ার শিকার হন। মোয়াসঁ তার পরীক্ষায় প্লাটিনাম ধাতুর তৈরি সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। ১৯০৬ সালে তিনি ফ্লোরিন পৃথকীকরণ ও শনাক্তকরণের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। নোবেল পুরস্কার সমিতি লেখে যে "আপনি যে অসাধারণ পরীক্ষা চালানোর দক্ষতার সাথে এই বন্যজন্তুসম মৌলিক পদার্থটির উপরে গবেষণা চালিয়েছেন, তা সারা বিশ্ব প্রশংসার চোখে দেখে।"
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
২য় বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত খুবই স্বল্প পরিমাণে ফ্লোরিন উৎপাদন করা হয়েছিল। যুদ্ধের সময় পারমাণবিক বোমা প্রকল্পে ইউরেনিয়ামের সমস্থানিক পরমাণু বা আইসোটোপ আলাদা করার জন্য ব্যবহৃত ইউরেনিয়াম হেক্সাফ্লোরাইড যৌগ তৈরির কাজে ফ্লোরিনের দরকার হয়। বর্তমান যুগেও বেশিরভাগ উৎপাদিত ফ্লোরিন একই ধরনের একটি কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়, যা হল নিউক্লীয় শক্তিকেন্দ্রে ইউরেনিয়ামের আইসোটোপ বা সমস্থানিক পৃথকীকরণ।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
ফ্লোরোস্পারকে সালফিউরিক অ্যাসিডের সাথে উত্তপ্ত করলে হাইড্রোজেন ফ্লোরাইড নামের একটি যৌগ উৎপন্ন হয়, যা একটি বিষাক্ত তরল পদার্থ এবং ত্বকের গভীরে বেদনাদায়ক ক্ষতের সৃষ্টি করে। হাইড্রোজেন ফ্লোরাইডকে পানিতে দ্রবীভূত করলে হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। এই অ্যাসিডটি বৈদ্যুতিক আলোর বালবের ভেতরে খোদাই করতে বা কাচের পাত্রে নকশাকরণ বা ফ্রস্টিংয়ে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
হাইড্রোজেন ফ্লোরাইড ও বোরন ট্রাইফ্লোরাইড কিছু রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি ত্বরান্বিত করে, যেগুলির সাহায্যে অপরিশোধিত পেট্রোলিয়ামকে পেট্রোল ও অন্যান্য পদার্থে রূপান্তরিত করা হয়। এছাড়া হাইড্রোজেন ফ্লোরাইড বহু জৈব ফ্লোরিন যৌগ (ফ্লোরোকার্বন) বানাতে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
বর্তনী বিচ্ছিনকারক (সার্কিট ব্রেকার) যন্ত্রাংশে ফ্লোরিন ও সালফারের (গন্ধক) একটি যৌগ থাকে যেটি জরুরী অবস্থায় বিদ্যুতের প্রবাহ বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়া ফ্লোরিন স্বল্প পরিমাণে সালফার হেক্সাফ্লোরাইড যৌগটি প্রস্তুতকরণে ব্যবহার করা হয়; এই গ্যাসটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশসমূহে অন্তরক পদার্থ হিসেবে মূল্যবান।
| 1 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
দাঁতের ক্ষয়রোধের লক্ষ্যে দাঁতের মাজন (টুথপেস্ট) ও খাবার পানিতে একাধিক ফ্লোরিন যৌগ যোগ করা হয়। কীটনাশক ও জীবাণুনাশক হিসেবে ও বাসাবাড়িতে সরবরাহকৃত পানিতে সোডিয়াম ফ্লোরাইড স্বল্প পরিমাণে ব্যবহার করা হয়, যা দাঁতের এনামেলের সুরক্ষার জন্য ভাল। অক্সিসাইট নামের একটি ফ্লোরিন-সমৃদ্ধ তরল সুঁচের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করালে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত দেহকলার কাছে অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং সেগুলির নিরাময়ে সাহায্য করে।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
প্লাস্টিকের বোতলের শিল্পোৎপাদন প্রক্রিয়াতে গলে যাওয়া প্লাস্টিককে উচ্চচাপযুক্ত বায়ুপ্রবাহের মাধ্যমে একটি ছাঁচে ফেলা হয়। যদি সাধারণ বায়ুপ্রবাহের পরিবর্তে নাইট্রোজেন ও ফ্লোরিন গ্যাসের একটি মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়, তাহলে ফ্লোরিন প্লাস্টিকের অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠতলের সাথে বিক্রিয়া করে। প্লাস্টিককে এভাবে মজবুত ও দুর্ভেদ্য করার ফলে বেশির ভাগ দ্রাবকই আর প্লাস্টিক ভেদ করতে পারে না। ফলে এই বোতলগুলি এমন অনেক তরল পদার্থ জমিয়ে রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়, যেগুলি সাধারণ প্লাস্টিকের ধারকপাত্রের দেয়াল ভেদ করে বাষ্পীভূত হয়ে যেতে পারে।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
ফ্লোরিনের আরেকটি যৌগ পলিটেট্রাফ্লোরোইথিলিন (পিটিএফই বা "টেফলন" বাণিজ্যিক মার্কা) ব্যাপকভাবে পিচ্ছিল (ইংরেজি "নন-স্টিক") রান্নার পাত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই যৌগটি পিচ্ছিল বলে রান্নার সময় পুড়ে যাওয়া খাবার পাত্রের গায়ে আটকে যেতে পারে না। পিটিএফই-এর সরু তন্তু দিয়ে হালকা জলনিরোধী বস্ত্রও প্রস্তুত করা হয়। একই পিটিএফই যৌগটিকে মার্কিন মহাশূন্য বিষয়ক সংস্থা নাসা মহাশূন্যচারীদের "স্যুট" বা বিশেষ পোশাক বানাতে ব্যবহার করে, কেননা এটি উত্তাপের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা দান করে।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_59348_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8
|
ফ্লোরিন
|
২০শ শতকের মধ্যভাগে ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (সিএফসি) নামের একটি গন্ধহীন যৌগ উদ্ভাবন করা হয়, যেটি দাহ্য, ক্ষয়কারী বা বিষাক্ত নয়। এটি সহজেই গলে যায় ও স্বল্প তাপমাত্রায় ফুটতে শুরু করে। একারণে শীতকযন্ত্র বা রেফ্রিজারেটরে দুর্গন্ধযুক্ত ও বিষাক্ত অ্যামোনিয়া গ্যাসের পরিবর্তে শীতক পদার্থ হিসেবে ও অ্যারোসল নিক্ষেপক হিসেবে সিএফসি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হওয়া শুরু হয়। কিন্তু কিছুদিন পরে বিজ্ঞানীরা অনুধাবন করেন যে এটি বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর ফুটো হবার কারণ। তাই ১৯৭৭ সালের পর থেকে এর ব্যবহার কমে যায় ও অনেক দেশে এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়।
| 0.5 | 843.404962 |
20231101.bn_248296_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
স্থির ইনভার্টারে কোন চলমান অংশ থাকে না এবং সেগুলো বিস্তৃত সীমার প্রায়োগিক কাজে ব্যবহৃত হয়, কম্পিউটারের ছোট সুইচিং মুড পাওয়ার সরবরাহ থেকে বড় বৈদ্যুতিক উপযোগিতার উচ্চ বিভবের ডিসিতে প্রয়োগের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয় যা সরবরাহ করে বড় আয়তনের পাওয়ার। ইনভার্টার সমূহ সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয় ডিসি উৎস থেকে এসি পাওয়ার সরবরাহের জন্য যেমন সোলার প্যানেল বা বৈদ্যুতিক ব্যাটারী।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
ইলেকট্রিক্যাল ইনভার্টার হলো উচ্চ ক্ষমতার ইলেকট্রনিক অসিলেটর। এটার নাম এরকম কারণ প্রাথমিক মেক্যানিক্যাল রেকটিফায়ার তৈরি করা হয়েছিল বিপরীত ঝোঁকে কাজ করার জন্য এবং এভাবে তা ইনভার্টেড হয়েছিল ডিসিকে এসিতে রূপান্তরের জন্য।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
একটি ইনভার্টার রূপান্তর করে বিভিন্ন উৎস যেমন- ব্যাটারী, সোলার প্যানেল বা জ্বালানী কোষ থেকে আসা ডিসি বিদ্যুৎকে। বিদ্যুৎটা যেকোন প্রয়োজনীয় বিভবে থাকতে পারে; নির্দিষ্টভাবে এটি কাজ করতে পারে বিভিন্ন এসি ব্যবস্থার যন্ত্রপাতির মূল কাজের জন্য বা ডিসি উৎপন্ন করার জন্য যেকোন প্রত্যাশিত বিভবে।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
গ্রিড টাই ইনভার্টার বৈদ্যুতিক শক্তিকে বণ্টনকারী নেটওয়ার্কে দিতে পারে কারণ এগুলো উৎপন্ন করে একই তরঙ্গ আকার ও ফ্রিকুয়েন্সির পরিবর্তনশীল প্রবাহ যা বণ্টনকারী নেটওয়ার্ক সরবরাহ করে।এগুলো স্বয়ংক্রীয়ভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে পাওয়ার বন্ধ হয়ে গেলে।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
বৈদ্যুতিক গ্রিডের জন্য মাইক্রো-ইনভার্টারগুলো রূপান্তর করে ডাইরেক্ট বিদ্যুৎ প্রবাহকে নিজস্ব সোলার প্যানেল থেকে পরিবর্তনশীল প্রবাহে।
| 1 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
একটি নীরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রবাহ সরবরাহ যন্ত্র (ইউপিএস) ব্যবহার করে ব্যাটারী এবং একটি ইনভার্টার পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য যখন মূল পাওয়ার পাওয়া যায় না।যখন মূল পাওয়ার চলে আসে, একটি রেকটিফায়ার ব্যবহৃত হয় পরে ডিসি পাওয়ার সরবরাহ করার নিমিত্তে ব্যাটারীকে পুনরায় চার্জ করার জন্য।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
ইনভার্টার নিম্ন ফ্রিকুয়েন্সির মূল এসি পাওয়ারকে আবেশী তাপ প্রয়োগে ব্যবহার করার জন্য উচ্চ ফ্রিকুয়েন্সিতে রূপান্তর করে । এসি পাওয়ারকে প্রথমে রেকটিফাই করা হয় ।তখন ইনভার্টারটি ডিসি পাওয়ারকে উচ্চ ফ্রিকুয়েন্সির এসি পাওয়ারে পরিণত করে।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
উচ্চ বিভবের ডিসি বা এইচভিডিসি পাওয়ার সরবরাহে এসি পাওয়ারকে রেকটিফাইড করা হয় এবং উচ্চ বিভবের ডিসি পাওয়ার সরবরাহ করা হয় অন্য স্থানে।গ্রহণকারী স্থানে, স্থির ইনভার্টার প্লান্টে একটি ইনভার্টার পাওয়ারকে এসিতে রূপান্তর করে।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_248296_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
|
ইনভার্টার
|
একটি চলক ফ্রিকুয়েন্সি ড্রাইভ নিয়ন্ত্রণ করে একটি এসি মটরের অপারেশনের গতি, মটরে সরবরাহ করা পাওয়ারের ফ্রিকুয়েন্সি এবং বিভব নিয়ন্ত্রণ করে।একটি ইনভার্টার নিয়ন্ত্রিত পাওয়ার সরবরাহ করে।বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, চলক ফ্রিকুয়েন্সি ড্রাইভে থাকে রেকটিফায়ার এজন্য ইনভার্টারের জন্য ডিসি পাওয়ার মূল এসি পাওয়ার সরবরাহ করতে পারে। যেহেতু একটি ইনভার্টার হলো মূল উপাদান, চলক ফ্রিকুয়েন্সী ড্রাইভকে তাই মাঝে মাঝে বলা হয় ইনভার্টার ড্রাইভ বা শুধু ইনভার্টার।
| 0.5 | 842.965021 |
20231101.bn_256265_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
প্রাচীনতম হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বেদে বরাহের উৎপত্তি পাওয়া যায়। বরাহকে মূলত প্রজাপতির রূপ (ব্রহ্মার সাথে সমতুল্য) হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, কিন্তু পরবর্তীতে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলোতে বিষ্ণুর অবতারে বিকশিত হয়েছে। বিষ্ণুর অন্য দুটি অবতার — মৎস্য (মাছ) এবং কূর্ম (কচ্ছপ)ও প্রজাপতির সাথে সমতুল্য ছিল, পরবর্তী ঐতিহ্যে বিষ্ণুর রূপ হিসাবে বর্ণনা করার আগে।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
আর্থার অ্যান্টনি ম্যাকডোনেল প্রাচীনতম বেদ ঋগ্বেদের দুটি শ্লোক (১.৬১.৭ এবং ৪.৬৬.১০) থেকে বরাহ কিংবদন্তির উত্স সনাক্ত করেছেন। বিষ্ণু, দেবতা ইন্দ্রের সাহায্যে, একটি শুয়োরের কাছ থেকে একশটি মহিষ চুরি করে (ম্যাকডোনেল ১.১২১.১১ শ্লোকের উপর ভিত্তি করে বৃত্রকে চিহ্নিত করেছেন); ইন্দ্র - একটি পর্বত জুড়ে অস্ত্র ছুঁড়ে করে ইমুশ ("হিংস্র") জন্তুটিকে হত্যা করে। আর্থার বেরিডেল কিথও ম্যাকডোনেলের সাথে একমত; পর্বতকে মেঘ হিসাবে ব্যাখ্যা করা এবং বধকে ইন্দ্র কর্তৃক অসুর বৃত্র বিনাশের বিকল্প সংস্করণ হিসাবে ব্যাখ্যা করা। ১৪ শতকের বেদ ভাষ্যকার সায়ন বলেছেন তৈত্তিরীয় সংহিতা (৬.২.৪) ঋগ্বেদের সংস্করণকে বিশদভাবে বর্ণনা করেছে। তবে, ঋগ্বেদ শুয়োর কর্তৃক পৃথিবী উদ্ধারের শাস্ত্রীয় কিংবদন্তির ইঙ্গিত দেয় না। শাস্ত্রে দেবতা রুদ্রকে "আকাশের শূকর" বলা হয়েছে। এমনকি বিষ্ণু একটি শুয়োর বধ করেছিলেন বলে বর্ণনা করা হয়েছে। কুকুর ব্যবহার করে শুয়োরের শিকারকেও উল্লেখ করা হয়।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
তৈত্তিরীয় সংহিতা (৬.২.৪) উল্লেখ করেছে যে শুয়োর, "সম্পদ লুণ্ঠনকারী", সাত পাহাড়ের ওপারে অসুরদের ধন লুকিয়ে রাখে। ইন্দ্র জন্তুটিকে পবিত্র কুশ ঘাসের ফলক দিয়ে আঘাত করে, বাহনগুলোকে ছিদ্র করে ধ্বংস করেন। বিষ্ণু, "যজ্ঞ" (যজ্ঞ), বধকৃত শুকরটিকে দেবতাদের কাছে বলিদান হিসেবে নিয়ে আসেন, যার ফলে দেবতারা অসুরদের ধন অর্জন করেন। বিষ্ণু বলির পাশাপাশি "বলির বাহক" উভয়ই; যেহেতু শূকর বলিদান হচ্ছে। গল্পটি চরক ব্রাহ্মণ এবং কথক ব্রাহ্মণেও স্মরণ করা হয়েছে; পরেরটিতে এই বরাহকে ইমুশ বলা হয়েছে।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
জেএল ব্রকিংটনের মতে, বৈদিক সাহিত্যে দুটি স্বতন্ত্র শূকরের আখ্যান রয়েছে। একটিতে, তাকে প্রজাপতির রূপ হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে, অন্যটিতে ইমুশ নামক অসুর একটি শূকর যা ইন্দ্র এবং বিষ্ণুর সাথে লড়াই করে। শতপথ ব্রাহ্মণের অধ্যায় ১৪.১.২ দুটি পৌরাণিক কাহিনীকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে এবং ইমুশ প্রজাপতির সাথে মিলিত হয়।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
শাস্ত্রীয় বরাহ কিংবদন্তির প্রাচীনতম সংস্করণগুলো তৈত্তিরীয় সংহিতা এবং শতপথ ব্রাহ্মণে পাওয়া যায়; কোনটি মূল সংস্করণ তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। শতপথ ব্রাহ্মণে বর্ণিত আছে যে সমস্ত মহাবিশ্ব ছিল আদিম জলের রূপে। পৃথিবীর আয়তন ছিল এক হাতের মত, সেই পানির নিচে আটকে ছিল। দেবতা প্রজাপতি (ব্রহ্মার সমতুল্য) শুয়োরের আকারে (বরাহ) জলে ডুব দিয়ে পৃথিবীকে বের করে আনেন। এরপর পৃথিবীকে বিয়েও করেন। শতপথ ব্রাহ্মণ শুয়োরটিকে ইমুশ নামে ডাকে, যার থেকে কিথ ঋগ্বেদে শুয়োরের নাম ইমুশের সাথে মিল দেখেছেন। তৈত্তিরীয় সংহিতায় (৭.১.৫), প্রজাপতি - যিনি বায়ু হিসাবে বিচরণ করছিলেন - আদিম জল থেকে পৃথিবী দেবীকে তুলে নিতে "মহাজাগতিক" শুয়োরের রূপ ধারণ করেন। বিশ্বকর্মা (জগতের স্রষ্টা) হিসাবে, তিনি তাকে সমতল করেছিলেন, এইভাবে তিনি - পৃথিবী -কে পৃথ্বী, "বর্ধিত" বলা হয়। তারা বিভিন্ন দেবতা তৈরি করে।
| 1 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
তৈত্তিরীয় আরণ্যকে (১০.১.৮) উল্লেখ আছে যে পৃথিবী একটি "শত বাহু বিশিষ্ট কালো শূকর" দ্বারা উত্তোলিত হয়েছে। তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ (১.১.৩.৬) তৈত্তিরীয় সংহিতা বর্ণনাকে আরও বিস্তৃত করে। "সৃষ্টির প্রভু" মহাবিশ্ব কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে চিন্তা করছিলেন। তিনি একটি পদ্ম পাতা দেখতে পেলেন এবং এর নীচে অন্বেষণ করতে একটি শুয়োরের রূপ ধারণ করলেন। তিনি কাদা খুঁজে পান এবং জলের উপরে উঠে পাতায় বিছিয়ে দিলেন। একে বলা হত পৃথিবী — ভূমি, আক্ষরিক অর্থে "যা হয়ে ওঠে (প্রসারিত)"।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
মহাকাব্য রামায়ণের অযোধ্যা কাণ্ড অধ্যায়ে বরাহের সাথে প্রজাপতি-ব্রহ্মার সংযোগের কথাই উল্লেখ করে। একটি মহাজাগতিক পৌরাণিক আখ্যানে, ব্রহ্মা জলে ভরা আদি মহাবিশ্বে আবির্ভূত হন এবং পৃথিবীকে জল থেকে তুলে নেওয়ার জন্য একটি শুয়োরের রূপ ধারণ করেন; সৃষ্টি শুরু হয় ব্রহ্মা ও তার বংশধরদের দিয়ে। মহাকাব্যের যুদ্ধকাণ্ড অধ্যাে আবার রামকে (মহাকাব্যের নায়ক, যিনি বিষ্ণুর সাথে চিহ্নিত) "একক-দাঁতওয়ালা শুয়োর" হিসাবে প্রশংসা করে, যা বরাহের প্রতি ইঙ্গিত হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয় এবং বরাহকে বিষ্ণুর সাথে যুক্ত করে। মহাকাব্য মহাভারতে, নারায়ণ ("যিনি জলে শায়িত আছেন", ব্রহ্মার একটি পদবী যা পরে বিষ্ণুর প্রতি স্থানান্তরিত হয়েছে) সেই ব্যক্তি হিসাবে প্রশংসিত হয়েছেন যিনি পৃথিবীকে শুয়োরের মতো উদ্ধার করেন।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
পুরাণগুলো প্রজাপতি-ব্রহ্মার রূপ থেকে নারায়ণ-বিষ্ণুর অবতারে বরাহের সম্পূর্ণ রূপান্তর সম্পূর্ণ করেছে। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ, বায়ু পুরাণ, বিষ্ণু পুরাণ, লিঙ্গ পুরাণ, মার্কেন্ডেয় পুরাণ, কূর্ম পুরাণ, গরুড় পুরাণ, পদ্ম পুরাণ এবং শিব পুরাণে মহাজাগতিক মিথের অনুরূপ বর্ণনা রয়েছে, যেখানে ব্রাহ্মণ-কে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিষ্ণু, আদিম জল থেকে পৃথিবীকে উত্থাপন করার জন্য বরাহ রূপ ধারণ করেন।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_256265_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9
|
বরাহ
|
ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ, প্রাচীনতম পুরাণগুলোর মধ্যে একটি, বর্ণনা করে যে বর্তমান কল্পে (“আয়ন”) যাকে বরাহ কল্প বলা হয়, ব্রহ্মা তার ঘুম থেকে জেগে ওঠেন। ব্রহ্মাকে নারায়ণ বলা হয় (“যিনি জলে শায়িত থাকেন”)। বায়ু পুরাণ বলে যে ব্রহ্মা জলের মধ্যে বায়ু হিসাবে বিচরণ করেন, যাকে বৈদিক তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ সংস্করণের ইঙ্গিত হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয়। একইভাবে বৈদিক সংস্করণের দিকে ইঙ্গিত করে, বিস্তারিত ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ সংস্করণের মতে ব্রহ্মা “অদৃশ্য” এবং একটি সংক্ষিপ্ত সারাংশ জানায় যে তিনি বায়ু হয়ে ওঠেন। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণে, পৃথিবী জলের মধ্যে ছিল বুঝতে পেরে, তিনি বরাহের রূপ ধারণ করার সিদ্ধান্ত নেন কারণ প্রাণীটি জলে খেলাধুলা করতে পছন্দ করে। বিশেষ করে শুয়োরের রূপ গ্রহণের অনুরূপ কারণ লিঙ্গ পুরাণ, মৎস্য পুরাণ এবং বায়ু পুরাণেও দেওয়া আছে। বিষ্ণু পুরাণ এবং মার্কেণ্ডেয় পুরাণ যোগ করে যে ব্রহ্মা-নারায়ণ বরাহের রূপ ধারণ করার সিদ্ধান্ত নেন, যা মাছ (মৎস্য) এবং কচ্ছপের (কূর্ম) রূপের অনুরূপ, যে রূপ তিনি পূর্ববর্তী কল্পগুলোতে গ্রহণ করেছিলেন।
| 0.5 | 842.930734 |
20231101.bn_998496_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
ব্যাকটিরিয়া লসিকা চ্যানেলগুলিতে প্রবেশ করতে পারে এবং লসিকা নোডে স্থানান্তরিত হতে পারে, যেখানে ব্যাকটিরিয়া ধ্বংস হয়। লসিকার মাধ্যমে মেটাস্ট্যাটিক ক্যান্সার কোষগুলিও পরিবাহিত হতে পারে ।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
লসিকার রক্ত রস মিশ্রণের সাথে মিল রয়েছে তবে এর মতো একই রকম নয় । যে লসিকা, লসিকা নোড থেকে বেরিয়ে আসে তা রক্তের রক্তরসের চেয়ে বেশি লিম্ফোসাইট সমৃদ্ধ।মানব পাচনতন্ত্রে গঠিত লসিকাটি হল কাইল যা ট্রাইগ্লিসারাইডস (ফ্যাট) সমৃদ্ধ এবং লিপিডের পরিমাণের কারণে দুধআভ সাদা দেখায়।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
রক্ত কোনও টিস্যুর কোষগুলিতে পুষ্টি এবং গুরুত্বপূর্ণ বিপাক সরবরাহ করে এবং তাদের উৎপাদিত বর্জ্য পণ্যগুলি সংগ্রহ করে, যার জন্য রক্ত এবং টিস্যু কোষগুলির মধ্যে স্বতন্ত্র উপাদানগুলির বিনিময় প্রয়োজন। এই বিনিময়টি সরাসরি নয়, পরিবর্তে আন্তঃস্থায়ী ফ্লুইড নামক একটি মধ্যস্থতার মাধ্যমে ঘটে যা কোষগুলির মধ্যে ফাঁকা স্থান দখল করে। যেহেতু রক্ত এবং আশেপাশের কোষগুলি ক্রমাগত আন্তঃস্থায়ী তরল থেকে পদার্থগুলি যুক্ত করে এবং সরিয়ে দেয়, এর গঠন ক্রমাগত পরিবর্তিত হয়। পানি ও দ্রবীভূত পদার্থ আন্তঃনামক দেশীয় ছিদ্র নামক কৌশিক নালীর ফাঁকা স্থান দিয়ে ব্যাপন প্রক্রিয়ায়
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
রক্ত এবং আন্তঃদেশীয় তরলকে অতিক্রম করতে পারে ;এভাবে , রক্ত এবং আন্তঃদেশীয় তরল একে অপরের সাথে গতিশীল সাম্যাবস্থায় রয়েছে ।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
কৌশিক জালিকার ধমনিক (হৃদয় থেকে আসছে)শেষ প্রান্তে শিরা অপেক্ষা রক্তের উচ্চচাপ এর কারণে আন্তঃদেশীয় তরল গঠিত হয় , এবং তার থেকে তার অধিকাংশই শিরাস্থ শেষপ্রান্ত এবং রক্তশিরায় ফেরত আসে ; বাকি (১০% অবধি) লসিকা হিসাবে লসিকা কৈশিকগুলিতে প্রবেশ করে। সুতরাং, যখন লিম্ফটি গঠিত হয় তখন আন্তঃস্থায়ী তরল এর মত একই সংমিশ্রণযুক্ত একটি জলযুক্ত পরিষ্কার তরল। যাইহোক, এটি লিম্ফ নোডগুলির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সাথে সাথে এটি রক্তের সংস্পর্শে আসে এবং আরও বেশি কোষ (বিশেষত, লিম্ফোসাইটস) এবং প্রোটিন জমা করার প্রবণতা দেখা দেয়।
| 1 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
লসিকা রক্ত প্রবাহে প্রোটিন এবং অতিরিক্ত আন্তঃস্থায়ী তরল ফিরিয়ে দেয়। লসিকা ব্যাকটিরিয়া তুলতে এবং তাদের লসিকা নোডে নিয়ে আসতে পারে, যেখানে ব্যাকটিরিয়া ধ্বংস হয়। লসিকার মাধ্যমে মেটাস্ট্যাটিক ক্যান্সার কোষগুলিও পরিবহন করা যায়। লিম্ফ এছাড়াও কাইলোমাইক্রন দ্বারা রক্তে পাচনতন্ত্র(ল্যাকটিয়াল থেকে শুরু হয়ে)থেকে চর্বি বহন করে ।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
টিউবুলার ভেসেলগুলি লসিকাকে রক্তে ফিরিয়ে নিয়ে যায়, শেষ পর্যন্ত আন্তঃস্থায়ী তরল গঠনের সময় হারিয়ে যাওয়া পরিমাণকে প্রতিস্থাপন করে। এই চ্যানেলগুলি লিম্ফ্যাটিক চ্যানেল বা কেবল লসিকা হয় ।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের বিপরীতে লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমটি বন্ধ হয় না। কিছু উভচর ও সরীসৃপীয় প্রজাতিগুলিতে লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমের কেন্দ্রীয় পাম্প থাকে, যাকে লসিকা হার্ট বলা হয়, যা সাধারণত জোড়ায় থাকে তবে মানুষ এবং অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর কেন্দ্রীয় লসিকা পাম্প থাকে না। লসিকা পরিবহন ধীর এবং বিক্ষিপ্ত। নিম্ন চাপ সত্ত্বেও, পেরিস্টালসিস (মসৃণ পেশী টিস্যুগুলির ক্রমাগত সংকোচন এবংপ্রসারণের কারণে লসিকার সামনের দিকে পরিচালিত হয় ), ভালভ এবং সংলগ্ন কঙ্কালের পেশী সংকোচনের সময় এবং ধমনী স্পন্দন সংকোচনের কারণে লসিকার চলাচল ঘটে।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_998496_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
|
লসিকা
|
আন্তঃদেশীয় স্থানগুলি থেকে লসিকা নালিগুলিতে প্রবেশকারী লসিকা সাধারণত ভালভের উপস্থিতির কারণে নালিগুলির সাথে পিছনের দিকে প্রবাহিত হয় না। যদি অতিরিক্ত মাত্রায় হাইড্রোস্ট্যাটিক চাপ লসিকা নালির মধ্যে বিকাশ ঘটে তবে কিছু তরল আন্তঃস্থায়ী স্থানগুলিতে ফিরে এসে এডিমা গঠনে অবদান রাখতে পারে।
| 0.5 | 841.744173 |
20231101.bn_15771_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
কথা বলা এক মজার পাখি ময়না। পাতি ময়না, সোনাকানি ময়না, পাহাড়ি ময়না বা ময়না মাঝারি আকারের কথা-বলা পাখি।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
পাতি ময়নার বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ পবিত্র পাতিকাক (লাতিনঃ Graculus = পাতিকাক, Religiosus = পবিত্র)। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, ময়না পাখি কথা বলতে পারে। পাখিরা মানুষের মতো যে কথা বলতে পারে যারা টিয়া কিংবা ময়না পাখির কথা শুনেছেন তারা নির্দ্বিধায় বলতে পারবেন। পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের বসবাস। প্রায় ৩৯ লক্ষ ৯০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস। কিন্তু দূ:খের বিষয় বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা ক্রমেই কমছে। তবে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
বিবরণঃ পাতি ময়না মাঝারি কালো রঙের পাখি। এর দৈর্ঘ্য কমবেশি ২৯ সেমি , ডানা ১৭ সেমি, ঠোঁট ৩ সেমি, পা ৩.৫ সেমি, লেজ ৮ সেমি ও ওজন ২১০ গ্রাম। ভাত শালিকের (Acridotheres Tristis) তুলনায় এটি আকারে একটু বড়। সাধারণ অবস্থায় প্রাপ্তবয়স্ক পাখিকে পুরোপুরি চকচকে ঘোর কৃষ্ণবর্ণ দেখায়। প্রজননের সময় মাথা আর ঘাড়ে হালকা বেগুনী আভা দেখা যায়। পালকহীন চামড়ার পট্টি হলুদ এবং চোখের নিচে, মাথার পাশে ও পেছনে মাংসল উপাঙ্গ থাকে। ওড়ার সময় ডানার সাদা পট্টি স্পষ্ট দেখা যায়, এমনিতে বসে থাকলে ডানা দিয়ে তা ঢাকা থাকে। চোখ কালচে বাদামি। ঠোট শক্ত ও হলুদ, ঠোঁটের আগা কমলা রঙের। পা ও পায়ের পাতা হলুদ। স্ত্রী ও পুরুষ পাখির চেহারা একই রকম। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখির ঠোঁট তুলনামূলক অনুজ্জ্বল হলদে-কমলা। মাংসল উপাঙ্গ ফিকে হলুদ এবং পালক কম উজ্জ্বল। বাংলাদেশে সাধারণত তিন ধরনের ময়না পাখি দেখা যায়। বান্দরবান, সিলেট, ময়মনসিংহ জেলায় এদের বিচরণ।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
বান্দরবন জেলার ময়নাঃ এই ময়না পাখি লম্বা ধরনের হয়। ঠোঁট সরু ও হালকা কমলা রং ও ঠোঁটের অগ্রভাগ হলুদ হয়ে থাকে। মাথার চারপাশের মাংসল উপাঙ্গের রং হালকা হলুদ। এরা দারুন ডাকতে পারে। এরা দারুন কথা বলতে পারে। কথা বলা ময়নার মধ্যে এরা বেশি সবচেয়ে বেশি কথা বলতে পারে।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
সিলেটের ময়নাঃ এই ময়না পাখির একটু মোটা ও গোল ধরনের হয়৷ ঠোঁট চওড়া ও মোটা এবং ঠোঁটের রং মাঝারি লাল ও অগ্রভাগ হলুদ হয়ে থাকে। মাংসল উপাঙ্গ বেশি বড় ও লালচে হলুদ হয়ে থাকে। এরাও বনে বিভিন্ন রকম ডাকে। তবে বাড়িতে এরা কথা বলে ঠিকই তবে কম কথা বলে ৷ অপরিস্কার ভাবে কথা বলে ৷ এরা কথা বলার থেকে বিভিন্ন ডাক ও শব্দ নকল করে।
| 1 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
ময়মনসিংহের ময়নাঃ এই ময়না খুব ছোট হয়। ঠোঁট বেশি লাল ধরনের ও মাংসল উপাঙ্গ কমলা ধরনের হয়ে থাকে। পা হলদে কমলা ধরনের হয়ে থাকে৷ এই ময়না বনে মোটামুটি ডাকাডাকি করে। বাড়িতে কথা বলতে পারে না। শিস দিতে পারে। এদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক ময়নাই কথা বলে।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
বিচরণ: পশ্চিমে ভারতের কুমায়ন বিভাগ থেকে শুরু করে হিমালয়ের পাদদেশে নেপালের তেরাই, সিকিম, ভুটান ও অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত পাতি ময়না বিস্তৃত। সমুদ্রসমতল থেকে ২০০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত এদের দেখা মেলে। পূর্বে সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে চীনের দক্ষিণাঞ্চল পর্যন্ত এরা বিস্তৃত। দক্ষিণে থাইল্যান্ড ও মালয় উপদ্বীপ হয়ে ইন্দোনেশিয়ার পালাওয়ান এবং ফিলিপাইন পর্যন্ত এদের বিচরণ রয়েছে।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
বাংলাদেশে আবাসস্থল ধ্বংস করা ছাড়াও ঘরে পোষার জন্য চোরাইপথে সংগ্রহ করার কারণে ময়না পাখি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়েছে। অথচ একটা সময় দেশের মিশ্র চিরসবুজ অরণ্যে এদের মোটামুটি সাক্ষাৎ পাওয়া যেত। দেখা যেত পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন অরণ্যেও।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_15771_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%BE
|
ময়না
|
ক্রিস্টমাস দ্বীপের ময়নার দলটিও একই কারণে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এছাড়া পুয়ের্তো রিকো, হংকং ও ম্যাকাওয়ে এদের অবমুক্ত করা হয়েছে। সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে এদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে।
| 0.5 | 841.187891 |
20231101.bn_61752_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
মেধাস্বত্বের ইংরেজি পরিভাষা "কপিরাইট" বলতে আক্ষরিক অর্থে কোন মৌলিক সৃষ্টির "অনুলিপি তৈরির অধিকার" বোঝায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই অধিকারগুলো সীমিত সময়ের জন্য সংরক্ষিত থাকে। মেধাস্বত্ব বা কপিরাইটের আন্তর্জাতিক চিহ্ন হল © (এতে ইংরেজি Copyright শব্দের আদ্যক্ষর C-কে একটি বৃত্তের ভেতরে স্থাপন করা হয়েছে), এবং কিছু কিছু স্থানে বা আইনের এখতিয়ারে এটার বিকল্প হিসেবে (c) বা (C) লেখা হয়।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
সৃষ্টিশীল, বুদ্ধিবৃত্তিক কিংবা শিল্পের বিভিন্ন প্রকার কাজের একটা বিরাট পরিব্যাপ্তিতে মেধাস্বত্ব থাকতে পারে বা হওয়া সম্ভব। কবিতা, অভিসন্দর্ভ, নাটক এবং অন্যান্য সাহিত্যকর্ম, চলচ্চিত্র, নৃত্যবিন্যাস (নাচ, ব্যালে ইত্যাদি), সঙ্গীত রচনা, ধারণকৃত শব্দ, চিত্রকর্ম, অঙ্কন, মূর্তি বা প্রতিকৃতি, আলোকচিত্র, সফটওয়্যার, বেতার ও টেলিভিশনের সরাসরি ও অন্যান্য সম্প্রচার, এবং কিছু কিছু এখতিয়ারে শিল্প-নকশা (ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন) এর অন্তর্গত।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
নকশা বা শিল্প-নকশাগুলোর (ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন) জন্য কোন কোন এখতিয়ারে আলাদা বা যুগপৎ/অধিক্রমণকারী (ওভারল্যাপিং) আইন থাকতে পারে। মেধাস্বত্ব আইন, বুদ্ধিবৃত্তিক বা মেধা সম্পদ (ইন্টেলেকচুয়্যাল প্রোপার্টি) সংক্রান্ত একটি ব্যাপ্ত বিষয়ের অধীনে অনেকগুলি আইনের একটি।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
মেধাস্বত্ব আইন শুধুমাত্র ঠিক কী উপায়ে বা কী রূপে ধারণাসমূহ (আইডিয়া) অথবা তথ্য পরিবেশিত হবে সেটা বিবেচনা করে। এটা মেধাস্বত্ব সংরক্ষিত কাজের মূল ধারণা, মূলনীতি (কনসেপ্ট), সত্য (ফ্যাক্ট), ধরন (স্টাইল) অথবা পদ্ধতিটিকে আওতাভুক্ত করে না বা করার চেষ্টা করে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মিকিমাউস কার্টুন বিষয়ে যে মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ করা আছে, এটা অননুমদিত কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এই কার্টুন বিতরনের অধিকার রহিত করে এবং অননুমদিত কেহ ডিজনীর সৃষ্ট মানুষসদৃশ মিকিমাউসের মত একই রকম কোন ছবির অনুলিপি বা নকল করতে পারবে না; কিন্তু এই আইন সাধারণভাবে মানুষের মত দেখতে অন্য কোন ইঁদুর আঁকতে বা সৃষ্টি করতে বাধা দেয় না - যতক্ষণ সেগুলো ডিজনীর মূল নকশা থেকে যথেষ্ট অন্যরকম থাকে এবং ওটার (মিকিমাউসের) নকল বা অনুলিপির মত না হয়। কিছু কিছু এখতিয়ারে, মেধাস্বত্ব সংরক্ষিত কাজের বিদ্রুপাত্মক বা ব্যাখ্যামূলক কাজ প্রকাশেরও উপায় থাকে। ট্রেডমার্ক এবং প্যাটেন্ট-এর মত অন্যান্য আইনের ধারা পুনঃপ্রকাশ বা পুনঃউৎপাদন কিংবা ব্যবহারের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করে, যেটা মেধাস্বত্ব আইন করে না ।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
মেধাস্বত্ব আইনগুলোকে কোন কোন দেশে বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতার মত আন্তর্জাতিক সমঝোতার মাধ্যমে স্বীকৃত ও প্রমিতকরণ করা হয়েছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মত আন্তর্জাতিক সংস্থা বা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য দেশগুলিতে এটা প্রয়োজন হয়।
| 1 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
বিরাটাকার পরিব্যাপ্তিতে ছাপাখানার প্রসার হওয়ার আগে পর্যন্ত মেধাস্বত্ব উদ্ভাবিত হয়নি। আঠারো শতকের শুরুর দিকে ছাপাখানাগুলোর একচেটিয়া আচরণের প্রতিক্রিয়ায় প্রথমে ব্রিটেনে এরকম একটা আইনের ধারণা জন্ম নেয়। ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লস বইগুলির অনৈতিক অনুলিপি তৈরির ব্যাপারটা সম্পর্কে সচেতন হয়ে, রাজকীয় বিশেষাধিকার প্রয়োগ করে লাইসেন্স বা অনুমোদন বিধিমালা ১৬৬২ জারি করেন; এর ফলে অনুমোদনপ্রাপ্ত বইগুলির একটি নিবন্ধন তালিকা প্রতিষ্ঠা করতে হয়, এবং এটার একটা অনুলিপি সমস্ত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানে জমা রাখতে হয়, এবং প্রয়োজন অনুসারে সুপ্রতিষ্ঠিত সমস্ত সংশ্লিষ্ট বিষয়ের অনুমোদন দেয়া চালু করা হয়। দ্য স্টাচু অব অ্যান ছিল মেধাস্বত্ব দ্বারা সংরক্ষিত প্রথম সৃষ্টিকর্ম। এর লেখককে নির্দিষ্ট সময়ের মেধাস্বত্ব প্রদান করা হয়েছিল এবং সেই নির্দিষ্ট সময়ের পরে মেধাস্বত্ব শেষ হয়ে গিয়েছিল। মেধাস্বত্ব বা কপিরাইট বই ও মানচিত্র প্রকাশের এবং অনুলিপি নিয়ন্ত্রণের একটি আইনি ক্ষেত্র থেকে সম্প্রসারিত হয়েছে এবং প্রায় সকল আধুনিক শিল্পকর্মের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাববিস্তারকারী বিষয়ে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে শব্দধারণ, চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, সফটওয়্যার এবং স্থাপত্যের কাজ মেধাস্বত্বের আওতাভুক্ত।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
১৮৮৬ সালের বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতা প্রথমে স্বাধীন রাষ্ট্রগুলিতে মেধাস্বত্বের স্বীকৃতি দেয়। এই বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতা অনুসারে, মৌলিক কাজের মেধাস্বত্ব অর্জন করতে বা ঘোষণা করতে হবে না, কারণ সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সৃষ্টির সাথে সাথে কার্যকর হয়: বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতায় স্বাক্ষরকারী কোনও রাষ্ট্রের একজন লেখককে মেধাস্বত্বের জন্য কোন আবেদন বা নিবন্ধন করার প্রয়োজন হবে না। যখনই কাজটা সম্পন্ন হবে, অর্থাৎ লিখিত কিংবা অন্য কোনও মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হবে, এর স্রষ্টা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সেই কাজ এবং সেখান হতে উৎপন্ন অন্যান্য কাজের সমস্ত মেধাস্বত্বের অধিকারী হবেন, যদি না সেই স্রষ্টা সুনির্দিষ্টভাবে তার সৃষ্টিকর্মের স্বত্ব ত্যাগ করার ঘোষণা দেন কিংবা মেধাস্বত্বের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। বিদেশী লেখকের মেধাস্বত্বের অধিকারও বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতা স্বাক্ষরকারী দেশসমূহ স্বদেশী লেখকদের মতই সমভাবে নিশ্চিত করে।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
যুক্তরাজ্য ১৮৮৭ সালে বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতাতে স্বাক্ষর করে কিন্তু ১৯৮৮ সালের কপিরাইট ডিজাইন এন্ড প্যাটেন্ট অ্যাকট (মেধাস্বত্ব, নকশা ও কৃতিস্বত্ব বিধিমালা) অনুমোদিত হওয়ার আগের ১০০ বছর সমঝোতার বিরাট অংশের কোনও আইনি প্রয়োগ করেনি। যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৯ সালের আগ পর্যন্ত বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতাতে স্বাক্ষর করেনি।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_61752_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC
|
মেধাস্বত্ব
|
বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতার বিধিমালা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার TRIP চুক্তির সাথে একীভূত করা হয়, এবং এভাবে বার্ন আন্তর্জাতিক সমঝোতা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে।
| 0.5 | 841.169416 |
20231101.bn_421899_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
একুশ শতাব্দীর আধুনিক বিশ্বে বালকপ্রীতি বলতে এর ঐতিহাসিক ধারণার পরিবর্তে সচরাচর সমকামীদের বালককাম বোঝায় — যে ক্ষেত্রে বালক বা কিশোরের বয়স আইনগতভাবে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের নিয়ামক হিসেবে গণ্য। নারী বা পুরুষ যে-ই উদ্যোগী হোক না কেন, আইনবিধৃত বয়সের নিচে কোনো বালক বা কিশোরের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন অধিকাংশ দেশেই দণ্ডযোগ্য অপরাধ এবং শিশু যৌন নিগ্রহের পর্যায়ভুক্ত। তবে দুজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালক পরস্পরে আসক্ত হলে এর সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে আইনি বিধান অনুপস্থিত।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
নৃতত্ত্ববিদগণ সমকামিতাকে তিনটি উপবিভাগে বিভক্ত করেছেন। এগুলি হল: বয়ঃকাঠামোগত সমকামিতা, সমদর্শী সমকামিতা এবং লিঙ্গকেন্দ্রিক সমকামিতা। পেডেরাস্টি পুরুষদের বয়ঃকাঠামোগত সমকামিতার প্রধান উদাহরণ। জিওফ্রে গোরের প্রমুখ গবেষকগণ পেডেরাস্টিকে পেডোফিলিয়া বা শিশুকামিতার থেকে পৃথক করে বলেছেন, শিশুকামিতা একপ্রকার ‘চতুর্থ ধরনের মনোবৃত্তি’ এবং তা "লিখিত ইতিহাসের সকল সমাজ ব্যবস্থাতেই গভীর মানসিক অসুস্থতার পরিচায়ক" ("grossly pathological in all societies of which we have record.")। গোরেরের মতে, সমকামী পেডেরাস্টির মুখ্য বৈশিষ্ট্য হল দুই সঙ্গীর বয়সের পার্থক্য। এই পার্থক্যে প্রজন্মের পার্থক্য হতে পারে, আবার একই বয়ঃশ্রেণীর দুই ভিন্নবয়সী ছেলের বয়সের পার্থক্যও হতে পারে। বিভিন্ন আঞ্চলিক সংস্কৃতি অধ্যয়ন করে তিনি দেখেছেন, পেডেরাস্টি একটি স্বল্পকালস্থায়ী সম্পর্কাবস্থা। এই অবস্থায় কোনো কিশোর বয়োজ্যেষ্ঠ এমন কোনো পুরুষের প্রণয়ীর ভূমিকা পালন করে। এই ভূমিকায় সেই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষটিই হন তার পরামর্শদাতা। কিশোরটি কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক বা মানসিক পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে না পৌঁছনো পর্যন্ত এই অবস্থা থাকে। তারপর সে নিজেই অপর কোনো কিশোরকে তার প্রণয়ী হিসাবে গ্রহণ করে। গোরের এই মডেলটিকে সামাজিকভাবে দৃশ্য বলে মন্তব্য করেছেন। অর্থাৎ, এই সম্পর্কাবস্থায় সকল অথবা অধিকাংশ পুরুষের মধ্যেই কোনোপ্রকার মনস্তাত্ত্বিক অস্বস্তি বা মনোবিকলন দেখা দেয় না। তিনি আরও বলেছেন, প্রাচীন গ্রিসের মতো কোনো কোনো সমাজব্যবস্থায় পেডেরাস্টি ছিল শিল্পের মুখ্য বিষয়বস্তু এবং কোমল ও উচ্চমানের আবেগগুলির প্রধান উৎস।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
বয়ঃপ্রাপ্তির অনুষ্ঠান, দৈহিক ও নৈতিক পুরুষত্বপ্রাপ্তি, শিক্ষা, সামরিক দক্ষতা ও রীতিনীতি বিকাশের ক্ষেত্রেও একসময় পেডেরাস্টির বিশেষ ভূমিকা থাকত। তবে এর পাশাপাশি কামলালসা চরিতার্থ করার জন্য ছেলেদের বাণিজ্যিকভাবেও ব্যবহার করা হয়। কখনও কখনও এই জাতীয় ঘটনা ক্রীতদাসকরণ বা নপুংসককরণ অবধি গড়ায়। ধ্রুপদি যুগ থেকে মধ্যপ্রাচ্য, নিকট প্রাচ্য ও মধ্য এশিয়া, সাম্রাজ্যবাদী চীন, প্রাক-আধুনিক জাপান, ইউরোপীয় নবজাগরণ ও আধুনিক যুগের কবিতা ও শিল্পের একটি চিরন্তন বিষয়বস্তু হল কিশোর বালকদের বিলীয়মান সৌন্দর্য।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
গবেষকগণ পাশ্চাত্য সমবয়সী সমকামী সম্পর্কের ঘটনাগুলিকে পেডেরাস্টির ব্যতিক্রম মনে করেন। কারণ অন্যান্য সম্পর্কের তুলনায় এই জাতীয় সম্পর্ক ‘সমকামিতাকে কেবল একপ্রকার আচরণ হিসাবেই গ্রহণ করে না, বরং কোনো ব্যক্তির প্রকৃত সত্ত্বার সহজাত কোনো বিষয় বলে মনে করে।’ (‘assumes that homosexuality is not merely a behavior, but something innate to a person’s real being.’)
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
কোনো কোনো আধুনিক বিশেষজ্ঞ পেডেরাস্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কনিষ্ঠ সঙ্গীটির বয়ঃসীমা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন "সাধারণত বারো থেকে সতেরোর মধ্যে"। যদিও ইতিহাস বলে এই সীমারেখাটি ধ্রুব ছিল না। এক অর্থে কনিষ্ঠ সঙ্গীটি বয়স ও মনের অপরিপক্কতা ছিল এই সম্পর্কের এক জরুরি শর্ত। তবে সদ্যযুবক ও পঁচিশ বছরের কম বয়সীরাও এই শ্রেণীভুক্ত ছিলেন।
| 1 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
প্রাচীন গ্রিসে পেডেরাস্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কনিষ্ঠ সঙ্গীটির বয়স হত বারো থেকে সতেরো বা আঠারো বছরের মধ্যে। রেনেসাঁ ইতালিতে এই ছেলেদের বয়ঃসীমা ছিল চোদ্দো থেকে উনিশ বছর। আবার জাপানে কনিষ্ঠ সঙ্গীটির বয়স হত এগারো থেকে উনিশ বছরের মধ্যে।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
এথেন্সে, জন্ম-স্বাধীন বালকদের সঙ্গে পেডেরাস্টিক সম্পর্ক স্থাপন ক্রীতদাসদের কাছে বিশেষভাবে নিষিদ্ধ ছিল। মধ্যযুগীয় ইসলামি সভ্যতায় পেডেরাস্টিক সম্পর্ক "উচ্চবিত্ত মহলে এতটাই সহজভাবে গ্রহণ করা হত যে তার অস্তিত্বকে লুকাবার চেষ্টা প্রায় করাই হত না।"
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
প্রাচীনকালে পেডেরাস্টি ছিল এমন এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তুলনীয় যেখানে অল্পবয়সী বালকেরা বয়জ্যেষ্ঠদের নিকট নৈতিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের পাঠ নিত।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_421899_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
বালকপ্রীতি
|
তবে এর পাশাপাশি যৌন প্রবৃত্তি হিসাবেও পেডেরাস্টির প্রচলন ছিল। প্রাচীন গ্রিসের ইতিহাসে প্রথম এই জাতীয় সম্পর্কের কথা জানা যায়। যদিও ক্রিটের কিছু অনুষ্ঠান উপকরণ দেখে ধারণা করা হয় যে ১৬৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ পরবর্তী মিনোয়ান সভ্যতায় এই প্রথা সুপরিচিত ছিল।
| 0.5 | 840.904474 |
20231101.bn_454064_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
পাতন হচ্ছে কোনো তরল মিশ্রণ থেকে উপাদান পদার্থগুলোকে বিবিধ বাষ্পীভবন ও ঘনীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আলাদা করা। এটা হতে পারে সম্পূর্ণভাবে পৃথক করা (খাঁটি উপাদান পদার্থের কাছাকাছি), অথবা এটা আংশিকভাবে পৃথকও হতে পারে যাতে মিশ্রণের ঐ পদার্থটির ঘনমাত্রা বাড়ে।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
পাতন ব্যবহার করা হয় উদ্বায়ী নয় এমন কঠিন থেকে তরলকে আলাদা করার জন্য, যেমন গাঁজানো পদার্থ থেকে অ্যালকোহলযুক্ত মদকে আলাদা করার ক্ষেত্রে, অথবা আলাদা আলাদা স্ফুটনাঙ্ক বিশিষ্ট দুই বা ততোধিক তরল আলাদা করার ক্ষেত্রে, যেমন অপরিশোধিত তেল থেকে পেট্রোল, কেরোসিন এবং লুব্রিকেটিং তেলকে আলাদা করার ক্ষেত্রে।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
১২০০ খীষ্টপূর্বের আক্কায়িান ট্যাবলেটে পাতনের প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে যাতে সুগন্ধি উৎপাদনের প্রক্রিয়ার বর্ণনা আছে। ট্যাবলেটগুলি প্রমাণ করে যে পাতনের প্রাথমিক, আদিম একটি রূপ প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার ব্যাবিলনীয়দের পরিচিত ছিল।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
আমি পরীক্ষা করে প্রমাণ করেছি যে নোনা জল বাষ্পীভূত হয়ে বিশুদ্ধ পানি তৈরি হয়, এবং বাষ্প ঘনীভূত হলে আবার নোনা জলে পরিণত হয় না।
| 0.5 | 840.719057 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.