_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_454064_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
সমুদ্রের জলকে বাষ্পীভূত করে মিঠা জলে ঘনীভূত করা পাতন নয়, কারণ পাতনের মধ্যে ফুটানো জড়িত, তবে পরীক্ষাটি পাতনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
| 1 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
তক্ষশিলা, শাইখান ধেরি, এবং চরসাদ্দা এবং ভারতের রং মহলে প্রাপ্ত বেকড ক্লে রিটোর্ট এবং রিসিভার থেকে স্পষ্ট হয় যে প্রথম শতাব্দীতে প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে পাতন প্রচলিত ছিল।ফ্র্যাঙ্ক রেমন্ড অলচিন এর মতে পোড়ামাটির পাতন টিউবগুলি "বাঁশের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছিল"। এই "গান্ধার স্টিল" শুধুমাত্র খুব দুর্বল মদ তৈরি করতে সক্ষম ছিল, কারণ কম তাপে বাষ্প সংগ্রহের কোন কার্যকর উপায় ছিল না।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
রোমান মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় ১ম শতাব্দীতে আলকেমিস্টদের পাতনের কাজ করার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
অ্যাফ্রোডিসিয়াসের আলেকজান্ডার 200 খীষ্টাব্দ এ, পাতন দ্বারা ডিস্যালিনেশন প্রক্রিয়া বর্ণনা করেন। তৃতীয় শতাব্দীতে বাইজেন্টাইন মিশরে প্যানোপোলিসের জোসিমাসের অধীনে অন্যান্য তরল পাতনের কাজ শুরু হয়।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_454064_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8
|
পাতন
|
মধ্যযুগীয় মুসলিম রসায়নবিদ জাবির ইবনে হাইয়ান (নবম শতাব্দী) এবং আবু বকর আল-রাজি (865-925) বিভিন্ন পদার্থের পাতন নিয়ে ব্যাপকভাবে পরীক্ষা করেন।
| 0.5 | 840.719057 |
20231101.bn_73477_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
আল-কিন্দির দর্শনের প্রধান বিষয় ছিল মূলধারার ইসলামী ধর্মতত্ত্বের সাথে তার সংযোগ। অনেক ইসলামী চিন্তাবিদের মত তিনিও ধর্মতত্ত্বের সাথে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্দির অনেক রচনাতেই ধর্মতত্ত্বের মৌলিক বিষয়ের দেখা মিলে। যেমন, আল্লাহ্র প্রকৃতি, আত্মা এবং ভবিষ্যদ্বাণী। মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাছে দর্শনের গুরুত্ব তুলে ধরার ক্ষেত্রে তার কাজ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হলেও তার নিজস্ব দার্শনিক চিন্তায় মৌলিকত্ব খুব বেশি ছিল না। আল-ফারাবি নামক আরেকজন মুসলিম দার্শনিকের মতবাদ তার দার্শনিক ধারাকে অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে। তার উপর বর্তমান যুগে পরীক্ষা করার মত তার খুব কম লেখাই অবশিষ্ট আছে। তার পরও কিন্দিকে আরব ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিকের মর্যাদা দেয়া হয়। আর এ কারণেই তাকে অনেকে সরাসরি "আরবদের দার্শনিক" নামে ডাকেন ।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
আল-কিন্দি নবম শতাব্দীর প্রথম দিকে ইউফ্রেটিসের তীরে আল কুফায় (আধুনিক ইরাকে) জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবনের বেশিরভাগ সময় তিনি সেই অঞ্চলেই কাটান এবং অবশেষে বাগদাদে বসবাস করেন যতক্ষণ না তিনি ৮৭৪ সালে মারা যান। সেই সময় বাগদাদ ছিল ইসলামের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক রাজধানী, এবং তার পড়াশোনায় আল-কিন্দি দর্শনের সাথে পরিচিত হন, ভারতের পাশাপাশি গ্রীসের বিজ্ঞান। তিনি হিন্দু রচনাগুলি যা ফার্সি দ্বারা আরবিতে অনুবাদ করা হয়েছিল এবং গ্রীক রচনাগুলি যা সিরিয়াকের মাধ্যমে অনুবাদ করা হয়েছিল, তিনি তা অধ্যয়ন করেছিলেন। আল-কিন্দি সিরিয়াক থেকে আরবিতে অন্তত কিছু অনুবাদ করেছিলেন, এবং তার চিন্তাধারা সর্বদা বিভিন্ন দার্শনিকে পুনর্মিলনের একটি সারগ্রাহী প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
কিন্দি তার কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় বাগদাদে পণ্ডিত হিসাবে একটি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি আল-মুতাসিমের (রাজত্বঃ ৮৩৩৮৪২) পুত্রের শিক্ষক হিসাবে কাজ করেছিলেন, এবং তার তরুণ ছাত্র হিসেবে বেশ কয়েকটি কাজ উৎসর্গ করেছিলেন। রক্ষণশীল খলিফা আল-মুতাওয়াক্কিলের (রাজত্বঃ ৮৪৭৮৬১) অধীনে, তবে একবার, আল-কিন্দি অসম্মানিত হয়েছিল এবং আদালতে তার অবস্থান শেষ হয়েছিল। তার পরবর্তী জীবন সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। তবে ঐতিহাসিকরা মনে করেন, তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত একজন ব্যক্তিগত পণ্ডিত হিসেবে কাজ চালিয়ে গেছেন।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
দার্শনিক প্রয়োগ পদ্ধতি বিষয়ে আল-কিন্দির ধারণা বেশ মৌলিক। তিনি নিছক ধ্যান বা অণুধ্যানের মাধ্যমে দার্শনিক সিদ্ধান্তে পৌঁছার পক্ষে ছিলেন না। তিনি মনে করতেন, সঠিক দার্শনিক সিদ্ধান্তে পৌঁছুতে হলে অবশ্যই সুনির্দিষ্ট এবং নির্ভরযোগ্য জ্ঞানের আশ্রয় নিতে হবে। এজন্যই তিনি দর্শনে গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহারের পক্ষপাতি ছিলেন। কারণ সুনির্দিশ্ট তথ্য এবং যুক্তির ভিত্তিতে কাজ করে। এদিক দিয়ে তার সাথে আধুনিক দর্শনের জনক রনে দেকার্তের মিল লক্ষ্য করা যায়। দেকার্ত গণিতের মাধ্যমেই তার মৌলিক সংশয়গুলো নিরসন করেছিলেন এবং এর মাধ্যমেই তার চূড়ান্ত দার্শনিক মতবাদ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। কিন্দির মতবাদে দেকার্তের এই চিন্তাধারার পূর্বাভাস পাওয়া যায়।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
জ্ঞানের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কিন্দি তিনটি পৃথক বিষয় প্রবর্তন করেন: ইন্দ্রিয়, বুদ্ধি এবং কল্পনা। তার মতে, ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে আমরা অভিজ্ঞতা অর্জন করি আর বুদ্ধি প্রজ্ঞার জন্ম দেয়। কিন্তু এ দুয়ের মাঝে সমন্বয় সাধন করে কল্পনা। আরেকটু খোলাসা করে এভাবে বলা যায়, ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে আমরা বিশেষের অভিজ্ঞতা অর্জন করি এবং বুদ্ধির মাধ্যমে সার্বিকের প্রজ্ঞা অর্জন করি। কল্পনা এই বিশেষের অভিজ্ঞতা ও সার্বিকের প্রজ্ঞাকে সমন্বিত করে। এই মতবাদের সাথে আবার ইমানুয়েল কান্টের সমন্বয়বাদী জ্ঞানতত্ত্বের মিল আছে। কান্ট বুদ্ধিবাদ এবং অভিজ্ঞতাবাদের সমালোচনা করতে গিয়ে একটি সমন্বয়ক আবিষ্কার করেন। এই সমন্বয়কের নাম দেন সমীক্ষণবাদী বুদ্ধি। কান্টের ৯০০ বছর আগে কিন্দি অনেকটা এরকম তত্ত্বই প্রচার করেছিলেন।
| 1 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
ভূমিকাতেই বলা হয়েছে কিন্দির দর্শনে ধর্মতত্ত্বের একটি বড় স্থান ছিল। কিন্দি সর্বশক্তিমান আল্লাহ-কে বিশ্বাস করতেন। তার মতে, জগতে কারণ ছাড়া কিছুই ঘটে না। সকল কার্যেরই একটি কারণ আছে যাকে কার্যকারণ বলা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে একটি মূল কারণ অবশ্যই থাকতে হবে যা অন্য সবকিছুর কারণ, কিন্তু যার নিজের কোন কারণ নেই। অর্থাৎ সে সবকিছুর পরিচালক কিন্তু নিজে কারও দ্বারা পরিচালিত নয়। একেই কিন্দি আদিকারণ তথা আল্লাহ বলেন। এর সাথে এরিস্টটলের যুক্তির যথেষ্ট সাদৃশ্য আছে। কিন্দির মতে, আল্লাহ জগতের স্রষ্টা, কিন্তু জগতের কোন কাজে তিনি সরাসরি হস্তক্ষেপ করেন না। বরং কতগুলো মাধ্যমের সাহায্যে তিনি সবকিছু পরিচালনা করেন। বিশ্বজগতের সকল নিয়মের মূলে আছে এসব মাধ্যম যা আগেই নির্দিষ্ট করে দেয়া আছে। আল্লাহ নিজেও এসব কার্যকারণ নিয়ম লঙ্ঘন করেন না।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
কিন্দির আত্মা বিষয়ক চিন্তায় প্লেটোর সুস্পষ্ট প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। তিনি মনে করতেন, আত্মা এবং জড় সম্পূর্ণ পৃথক দুটি সত্তা। এর মধ্যে আত্মাই উচ্চতর। আত্মা থেকেই সব কাজের উৎপত্তি ঘটে, জড়ের কাজ কেবল আত্মার নির্দেশ পালন করা। ঈশ্বরকে তিনি আত্মসচেতন আত্মা বলেছেন। এই মহান আত্মসচেতন আত্মা এবং জড় জগতের মাঝে বিশ্মাত্মা নামে একটি সত্তার কল্পনা করেছেন। আর বলেছেন, এই বিশ্মাত্মা থেকেই সৌরজগৎের সৃষ্টি হয়েছে। তার মতে মানবাত্মা একটি বিশুদ্ধ উচ্চতর সত্তা যা অনন্ত প্রত্যয়জগৎ থেকে এসেছে। এ কারণেই ইন্দ্রিয় জগৎ মানবাত্মার প্রয়োজন মেটাতে পারে না। তাই আত্মার প্রয়োজন মেটাতে হলে শাশ্বত প্রজ্ঞা জগতের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। আত্মার সাথে এই অনন্ত জগতের যোগাযোগের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি আত্মার চারটি স্তরের কথা বলেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে উত্তম স্তরটি বহিরাগত। আল্লাহ্র ইচ্ছায় অনন্ত জগৎ থেকে তা বিকিরণের মাধ্যমে বহিরাগত স্তরে প্রবেশ করেছে।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
বোঝা গেল, কিন্দি প্রজ্ঞা জগৎকে বলেছেন অনন্ত আর মানবাত্মাকে বলেছেন বুদ্ধি জগৎ যা অনন্তের সাথে সম্পর্কিত। আত্মার বুদ্ধিকে চারটি স্তরে ভাগ করেছেন। এই ভাগগুলো হচ্ছে: সুপ্ত বুদ্ধি, সক্রিয় বুদ্ধি, অর্জিত বুদ্ধি এবং চালক বুদ্ধি। সুপ্ত বুদ্ধি বলতে আত্মার বিচার-বিশ্লেষণ ক্ষমতাকে বুঝিয়েছেন। যেমন, লিখতে জানেন এমন কোন ব্যক্তির লেখার ক্ষমতা তার সুপ্ত শক্তি। কারণ তার লেখার ক্ষমতা আছে এবং চাইলেই তার প্রয়োগ ঘটাতে পারেন। সক্রিয় বুদ্ধি হচ্ছে আত্মার প্রকৃত অভ্যাস। যেমন লেখার ক্ষমতা যার আছে সে লিখতে থাকলেই তাকে সক্রিয় বুদ্ধি বলা যায়। অর্জিত বুদ্ধি হচ্ছে কোন জ্ঞানের প্রয়োগে যতটুকু বুদ্ধি ব্যবহৃত হয় তার পরিমাপ। মানুষ নিজের চেষ্টায় এই বুদ্ধি অর্জন করে বলেই এমন নাম দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ, লেখার সময় সে বুদ্ধির কতটুকু ব্যবহার করবে তা তার নিজেরই বের ঠিক করতে হয়। চালক বুদ্ধি হচ্ছে চূড়ান্ত এবং জাগতিক সবকিছুর ঊর্ধ্বে। এটা এক ধরনের আধ্যাত্মিক উৎস। আগেই বলা হয়েছে, আল্লাহ্ এই বুদ্ধি বিকিরণের মাধ্যমে মানবাত্মায় প্রবেশ করিয়ে দিয়েছেন বলে কিন্দি বিশ্বাস করতেন। আত্মার এই সর্বোচ্চ স্তরটি দেহনিরপেক্ষ এবং অবিনশ্বর। তবে পরিশেষে কিন্দি বলেন, প্রকৃতপক্ষে সবগুলো স্তরই একটি স্বর্গীয় মহান সত্তা কর্তৃক পরিচালিত হয়। এই স্বর্গীয় সত্ত্বাই সকল সৈতিক ও আধ্যাত্মিক প্রগতির ভিত্তি।
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_73477_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF
|
আল-কিন্দি
|
Felix Klein-Frank (2001) Al-Kindi. In Oliver Leaman & Hossein Nasr. History of Islamic Philosophy. London: Routledge.
| 0.5 | 834.411067 |
20231101.bn_4993_87
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
ছোট মাপের একটি পাখা এবং তাপ শোষকগুলোর উপর ল্যাপটপের তাপ নিঃসরন ব্যবস্থা নির্ভর করে। কিন্তু বাতাসের সাথে আসা ধুলো,বালি ইত্যাদির কারণে এগুলো ঢেকে যেতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না। ফলে এগুলো বছরের পর বছর ব্যবহারের ফলে, এক পর্যায়ে ল্যাপটপটি উত্তপ্ত ও শব্দ করতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, চালু হতেই অতিমাত্রায় গরম হয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপ। ময়লাগুলো সাধারণত তাপ শোষক এবং পাখা যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানে জমে থাকে যেখানে সাধারণভাবে পরিষ্কার করা যায় না। বেশির ভাগ সময় কম্প্রেস এয়ার ব্যবহার করলে এগুলো জায়গা থেকে সরে যায় কিন্তু পুরোপুরি বের হয় না। যখন ল্যাপটপ চালানো হয়, সরে যাওয়া ময়লাগুলো আবার জমা হতে থাকে। সেক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ল্যাপটপ খুলে সেগুলো পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, প্রত্যাহিক তাপ শোষক পরিষ্কারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। বেশিরভাগ ল্যাপটপই সাধারণ ব্যবহারকারী দ্বারা খোলা কঠিন এবং এতে বৈদ্যুতিক শক পাবারও সম্ভবনা থাকে।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_88
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
ব্যাটারির ধারনক্ষমতা ব্যবহারের ফলে কমতে থাকে একটু একটু করে। নতুন ব্যাটারি সাধারণত পর্যাপ্ত শক্তি ধারণ করে রাখে যাতে ল্যাপটপটি চার পাঁচ ঘণ্টা চালানো যায় (ব্যবহার, ল্যাপটপের উপাদান, শক্তি ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে)। কিন্তু যতই দিন যায় ব্যাটারির শক্তি ধারণ ক্ষমতা তত কমে যেতে থাকে, কমতে কমতে তা কয়েক মিনিটে এসে যায়। ব্যাটারিগুলো সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় এবং হয়ত আরও ভালো ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারিও ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। কিছু ল্যাপটপের যেমন আল্ট্রাবুক ব্যাটারি খোলা যায় না এগুলো পরিবর্তন করতে হলে সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়। প্রতিস্থাপিত ব্যাটারির দাম হয়ত বেশিও হতে পারে।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_89
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
যেহেতু ল্যাপটপ দামি, প্রায় সবাই ব্যবহার করে এবং বহনযোগ্য, তাই চোরদের প্রধান লক্ষ্য থাকে ল্যাপটপ। প্রতিদিন আমেরিকার এয়ারপোর্ট থেকে ১৬০০ বা তারও বেশি ল্যাপটপ চুরি হয় বা হারিয়ে যায়। এই ল্যাপটপের হারানো মানে অনেক ব্যক্তিগত সম্পদের (ক্রেডিট কার্ড, একাউন্ট তথ্য, ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ ইত্যাদি) ক্ষতি যার দাম হারানো ল্যাপটপের থেকেও বেশি। ফলে, ল্যাপটপটির এবং এর অভ্যন্তরে রাখা তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা অতন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_90
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
বেশিরভাগ ল্যাপটপেই ক্যানশিঙটন নিরাপত্তা স্লট থাকে যার মাধ্যমে একে ডেস্ক বা অন্যান্য স্থায়ী বস্তুর সাথে তালাবদ্ধ করে রাখা যায়। এর সাথে সাথে, বর্তমান আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমে বা তৃতীয় পক্ষীয় সফটওয়্যারে ডিস্ক এনক্রিপশন সুবিধা রয়েছে যা দ্বারা ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা করা সম্ভব। ডিস্ক এনক্রিপশন মানে হল নিদির্ষ্ট পাসওয়ার্ড বা চাবি ছাড়া তথ্যকে পড়ার অযোগ্য করে রাখার পদ্ধতি। কিছু ল্যাপটপে এখন বাড়তি সুরক্ষা হিসেবে চোখের মনি চেনার পদ্ধতি বা আঙ্গুলের ছাপ স্ক্যান করার পদ্ধতি ব্যবহার করছেন ব্যবহারকারীরা। চুরি যাওয়া ল্যাপটপ শনাক্ত ও উদ্ধার করতে লোজ্যাক, ল্যাপটপ কপ এবং গেজেটট্র্যাক তাদের পদ্ধতি দিয়ে সহায়তা করছে।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_91
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
রবিনস v. Lower Merion স্কুল ডিস্ট্রিক্ট তাদের স্কুলে দেয়া ল্যাপটপগুলোতে বিশেষ সফটওয়্যার দিয়ে দেন যা দিয়ে লুকিয়ে ওয়েবক্যামের মাধ্যমে তাদের ছাত্রের বাড়ির তথ্য ধারণ করা যায়।
| 1 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_92
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
ল্যাপটপ চুরি একটি ব্যাপক সমস্যা। মাত্র ৫% বা তার কম সংখ্যার মত ল্যাপটপ উদ্ধার করা গেছে প্রস্তুতকারকদের মাধ্যমে। কিন্তু এই সংখ্যা আরও কমে আসতে পারে কারণ বিভিন্ন কোম্পানির এবং সফটওয়্যার নির্মাতার উদ্ধার পদ্ধতির ভিন্নতার কারণে। উদাহরণসরূপ, লোজ্যাক ফর ল্যাপটপ একটি নিরাপত্তা প্রদানকারী সফটওয়্যার। এর সাথে একটি তদন্ত এবং উদ্ধারকারী দল বানানো হয়। যাতে থাকে অবসর প্রাপ্ত আইনি ব্যক্তিরা। তারা এই হারিয়ে যাওয়া ল্যাপটপ খুজে বের করে। এই সফটওয়্যার এমন একটি প্রযুক্তিতে বানানো যা চোর দ্বারা নিষ্ক্রিয় করা যায় না। লোজ্যাক দ্বারা তখনই ল্যাপটপ উদ্ধার সম্ভব যখন এটি ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকে। ল্যাপটপটির মালিক লোজ্যাকের মাধ্যমে তার তথ্য দূর থেকে মুছে ফেলতে বা যন্ত্রটিকে তালাবদ্ধ করে দিতে পারে যাতে কেউ তার ব্যক্তিগত তথ্য দেখতে না পারে।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_93
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
প্রধান ব্র্যান্ডগুলো সাধারণত ভাল সেবা ও সহায়তা দিয়ে থাকে যার মধ্যে থাকে সব ধরনের কাগজপত্রাদি এবং ল্যাপটপের প্রয়োজনীয় ড্রাইভার। ড্রাইভারগুলো ইন্টারনেটে ডাউনলোডের জন্যে দেয়া থাকে ফলে ল্যাপটপের বিশেষ মডেলের উৎপাদন বন্ধ হলেও তার জন্য ড্রাইভারগুলো পাওয়া যায়। সেবা, সমর্থন, সহায়তা এবং ব্র্যান্ড ইমেজের কারণে প্রধান ল্যাপটপ প্রস্তুতকারকদের ল্যাপটপের দাম অন্যান্যগুলোর তুলনায় বেশি হয়।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_94
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
কিছু ব্র্যান্ড বিশেষ শ্রেনীর ল্যাপটপের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে যেমন এলিয়েনওয়ার গেমিং ল্যাপটপে, এইচপি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এনভি ল্যাপটপে। এছাড়া নেটবুকের মধ্যে রয়েছে ইইই পিসি এবং ছোটদের ল্যাপটপ ওএলপিসি তো রয়েছেই।
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_4993_95
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AA
|
ল্যাপটপ
|
অনেক ব্র্যান্ড এখন তাদের ল্যাপটপের প্রস্তুত এবং নকশা করে না। কিছু ছোট সংখ্যক "আসল নকশা প্রস্তুতকারকরা" (ওডিএম) নতুন নকশার ল্যাপটপ তৈরি করে এবং ব্র্যান্ডগুলো সেগুলোর থেকে পছন্দ মত বেছে নেয়। ২০০৬ সালে সারা বিশ্বে ৭ টি প্রধান ওডিএম প্রতি ১০টি ল্যাপটপের ৭টিই তারা তৈরী করেছে, সবচেয়ে বড় পরিমানে কোয়ান্টা কম্পিউটার যা পুরো বাজারের
| 0.5 | 831.131088 |
20231101.bn_117006_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
মহাভারত অনুযায়ী, প্রসিদ্ধ দাতা কর্ণের মৃত্যু হলে তার আত্মা স্বর্গে গমন করলে, তাকে স্বর্ণ ও রত্ন খাদ্য হিসেবে প্রদান করা হয়। কর্ণ ইন্দ্রকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে ইন্দ্র বলেন, কর্ণ সারা জীবন স্বর্ণই দান করেছেন, তিনি পিতৃগণের উদ্দেশ্যে কোনোদিন খাদ্য প্রদান করেননি। তাই স্বর্গে তাকে স্বর্ণই খাদ্য হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। কর্ণ বলেন, তিনি যেহেতু তার পিতৃগণের সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না, তাই তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে পিতৃগণকে স্বর্ণ প্রদান করেননি। এই কারণে কর্ণকে ষোলো দিনের জন্য মর্ত্যে গিয়ে পিতৃলোকের উদ্দেশ্যে অন্ন ও জল প্রদান করার অনুমতি দেওয়া হয়। এই পক্ষই পিতৃপক্ষ নামে পরিচিত হয়। এই কাহিনির কোনো কোনো পাঠান্তরে, ইন্দ্রের বদলে যমকে দেখা যায়।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
মহালয়া পক্ষের পনেরোটি তিথির নাম হল প্রতিপদ, দ্বিতীয়া, তৃতীয়া, চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, দশমী, একাদশী, দ্বাদশী, ত্রয়োদশী, চতুর্দশী ও অমাবস্যা। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, যে ব্যক্তি তর্পণে ইচ্ছুক হন, তাকে তার পিতার মৃত্যুর তিথিতে তর্পণ করতে হয়।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
পিতৃপক্ষে পুত্র কর্তৃক শ্রাদ্ধানুষ্ঠান হিন্দুধর্মে অবশ্য করণীয় একটি অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের ফলেই মৃতের আত্মা স্বর্গে প্রবেশাধিকার পান। এই প্রসঙ্গে গরুড় পুরাণ গ্রন্থে বলা হয়েছে, "পুত্র বিনা মুক্তি নাই।" ধর্মগ্রন্থে গৃহস্থদের দেব, ভূত ও অতিথিদের সঙ্গে পিতৃতর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মার্কণ্ডেয় পুরাণ গ্রন্থে বলা হয়েছে, পিতৃগণ শ্রাদ্ধে তুষ্ট হলে স্বাস্থ্য, ধন, জ্ঞান ও দীর্ঘায়ু এবং পরিশেষে উত্তরপুরুষকে স্বর্গ ও মোক্ষ প্রদান করেন।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে যাঁরা অপারগ, তারা সর্বপিতৃ অমাবস্যা পালন করে পিতৃদায় থেকে মুক্ত হতে পারেন। শর্মার মতে, শ্রাদ্ধ বংশের প্রধান ধর্মানুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে পূর্ববর্তী তিন পুরুষের উদ্দেশ্যে পিণ্ড ও জল প্রদান করা হয়, তাদের নাম উচ্চারণ করা হয় এবং গোত্রের পিতাকে স্মরণ করা হয়। এই কারণে একজন ব্যক্তির পক্ষে বংশের ছয় প্রজন্মের নাম স্মরণ রাখা সম্ভব হয় এবং এর ফলে বংশের বন্ধন দৃঢ় হয়। ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতাত্ত্বিক উষা মেননের মতেও, পিতৃপক্ষ বংশের বিভিন্ন প্রজন্মের মধ্যে সম্পর্ককে সুদৃঢ় করে। এই পক্ষে বংশের বর্তমান প্রজন্ম পূর্বপুরুষের নাম স্মরণ করে তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করে। পিতৃপুরুষের ঋণ হিন্দুধর্মে পিতৃমাতৃঋণ অথবা গুরুঋণের সমান গুরুত্বপূর্ণ।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
জীবিত ব্যক্তির পিতা বা পিতামহ যে তিথিতে মারা যান, পিতৃপক্ষের সেই তিথিতে তার শ্রাদ্ধানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। তবে এই নিয়মের কিছু ব্যতিক্রমও রয়েছে। পূর্ববর্তী বছরে মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধ হয় চতুর্থী (চৌথা ভরণী) বা পঞ্চমী (ভরণী পঞ্চমী) তিথিতে। সধবা নারীর মৃত্যু হলে, তার শ্রাদ্ধ হয় নবমী (অবিধবা নবমী) তিথিতে। বিপত্নীক ব্যক্তি ব্রাহ্মণী নারীদের শ্রাদ্ধে নিমন্ত্রণ করেন। শিশু বা সন্ন্যাসীর শ্রাদ্ধ হয় চতুর্দশী (ঘট চতুর্দশী) তিথিতে। অস্ত্রাঘাতে বা অপঘাতে মৃত ব্যক্তিদেরও শ্রাদ্ধ হয় এই তিথিতেই (ঘায়েল চতুর্দশী)।
| 1 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
সর্বপিতৃ অমাবস্যা দিবসে তিথির নিয়মের বাইরে সকল পূর্বপুরুষেরই শ্রাদ্ধ করা হয়। যাঁরা নির্দিষ্ট দিনে শ্রাদ্ধ করতে ভুলে যান, তারা এই দিন শ্রাদ্ধ করতে পারেন। এই দিন গয়ায় শ্রাদ্ধ করলে তা বিশেষ ফলপ্রসূ হয়। উল্লেখ্য, গয়ায় সমগ্র পিতৃপক্ষ জুড়ে মেলা চলে। বাংলায় মহালয়ার দিন দুর্গাপূজার সূচনা হয়। লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, এই দিন দেবী দুর্গা মর্ত্যলোকে আবির্ভূতা হন। মহালয়ার দিন অতি প্রত্যুষে চণ্ডীপাঠ করার রীতি রয়েছে। আশ্বিন শুক্লা প্রতিপদ তিথিতে দৌহিত্র মাতামহের তর্পণ করেন।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
মহালয়ার দিন পিতৃপুরুষের শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় দ্বিপ্রহরে নদী বা হ্রদের তীরে বা শ্রাদ্ধকর্তার গৃহে। অনেক পরিবার বারাণসী বা গয়ায় গিয়ে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করেন।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
মৃত ব্যক্তির পুত্র (বহুপুত্রক হলে জ্যেষ্ঠ পুত্র) বা পিতৃকুলের কোনো পুরুষ আত্মীয়ই শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের অধিকারী এবং শ্রাদ্ধ কেবলমাত্র পূর্ববর্তী তিন পুরুষেরই হয়ে থাকে। মাতার কুলে পুরুষ সদস্য না থাকলে সর্বপিতৃ অমাবস্যায় দৌহিত্র মাতামহের শ্রাদ্ধ করতে পারেন। কোনো কোনো বর্ণে কেবলমাত্র পূর্ববর্তী এক পুরুষেরই শ্রাদ্ধ করা হয়।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_117006_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7
|
পিতৃপক্ষ
|
পূর্বপুরুষকে যে খাদ্য উৎসর্গ করা হয়, তা সাধারণত রান্না করে রুপো বা তামার পাত্রে কলাপাতার উপর দেওয়া হয়। এই খাদ্যগুলি হল ক্ষীর, লপসি, ভাত, ডাল, গুড় ও কুমড়ো।
| 0.5 | 831.073161 |
20231101.bn_749854_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
কুবেরকে "রাজরাজ" (রাজার রাজা), "ধনাধিপতি" (ধনের অধিপতি) ও "ধনদা" (সম্পদদাতা) নামেও অভিহিত করা হয়। কয়েকটি প্রজা-সম্বন্ধীয় উপাধি রয়েছে: "যক্ষরাজন" (যক্ষগণের রাজা), "রাক্ষসাধিপতি" (রাক্ষসগণের অধিপতি), "গুহ্যকাধীপ" (গুহ্যকগণের অধিপতি), "কিন্নররাজ" (কিন্নরগণের রাজা), "ময়ূরজ" (নরাকৃতি পশুগণের রাজা) এবং "নররাজ" (মানুষের রাজা)। কুবেরকে "গুহ্যাধীপ" ("গুপ্ত সম্পদের অধিপতি) নামেও অভিহিত করা হয়। অথর্ববেদেও কুবেরকে "গুপ্তকরণের দেবতা" বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
কুবেরের নাম প্রথম পাওয়া যায় অথর্ববেদে। এই গ্রন্থ ও শতপথ ব্রাহ্মণে কুবেরকে অশুভ প্রেতাত্মা বা অন্ধকারের প্রেতাত্মাদের অধিপতি ও বৈশ্রবণের পুত্র রূপে উল্লেখ করা হয়েছে। শতপথ ব্রাহ্মণে কুবেরকে চোর ও অপরাধীদের প্রভু বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। মনুস্মৃতিতে কুবের পরিণত হন এক সম্মানীয় "লোকপাল" (বিশ্ববাসীর রক্ষাকর্তা) ও বণিক সম্প্রদায়ের রক্ষাকর্তায়। মহাভারতের বর্ণনা অনুযায়ী, কুবের হলেন প্রজাপতি পুলস্ত্য ও তদীয় পত্নী ইডাবিদার পুত্র এবং ঋষি বিশ্রবার ভ্রাতা এবং এক গাভী হতে জাত। যদিও পুরাণের বর্ণনা অনুযায়ী, তিনি পুলস্ত্যের পৌত্র এবং বিশ্রবা ও বিশ্রবা-পত্নী ইলাবিদার (নামান্তরে ইলিবিলা বা দেববর্ণিনী)। ইলাবিদা হলেন ঋষি ভরদ্বাজ বা তৃণবিন্দুর কন্যা।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
যদিও এই যুগেও কুবেরকে অসুরই মনে করা হত, তবু সকল যজ্ঞের শেষে কুবেরের প্রতি প্রার্থনা জানানো হত। "রাজোত্তম" বা "রাজরাজ" ইত্যাদি যে উপাধিগুলির তিনি অধিকারী (হরিবংশে এমন ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, কুবেরকে "রাজরাজ" মর্যাদা দান করা হয়েছিল), সেগুলি দেবরাজ ইন্দ্রের "দেবোত্তম" উপাধির ঠিক বিপরীত। এই কারণে পরবর্তীকালে মনে করা হয় যে, কুবের আসলে একজন মানুষ ছিলেন। প্রাচীন যুগের গৌতম ধর্মশাস্ত্র ও অপস্তম্ব গ্রন্থে কুবেরকে মানুষ বলেই বর্ণনা করা হয়েছে। কেবলমাত্র শঙ্খায়ন ও হিরণ্যকেশী গৃহ্যসূত্রে কুবেরকে দেবতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে তিনি মাংস, তিল বীজ ও পুষ্পে তুষ্ট হন।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
রামায়ণ, মহাভারত ও পৌরাণিক সাহিত্যে কুবেরকে প্রশ্নাতীত দেবত্ব প্রদান করা হয়েছে। কুবের ধনাধিপতি ও ধনীতম দেবতার মর্যাদা অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি লোকপাল (বিশ্বের রক্ষাকর্তা) ও উত্তর (মতান্তরে পূর্ব) দিকের রক্ষাকর্তার মর্যাদা পান। রামায়ণে কুবেরকে লোকপাল ও দিকপাল উভয় মর্যাদা প্রদান করা হলেও মহাভারতের কোনও কোনও তালিকায় কুবেরের নাম পাওয়া যায় না। তাই মনে করা হয় যে, আদি লোকপাল তালিকার দেবতা অগ্নি বা সোমের পরিবর্তে পরবর্তীকালে কুবেরের নাম সংযোজিত হয়েছিল। রামায়ণের বর্ণনা অনুযায়ী, কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে সৃষ্টিকর্তা দেবতা তথা পুলস্ত্যের পিতা ব্রহ্মা কুবেরকে এই মর্যাদা প্রদান করেছিলেন। ব্রহ্মা কুবেরকে "নিধি" (জগতের ধনসম্পদ), "দেবতার সমমর্যাদা" ও পুষ্পক রথও (দিব্য বিমান) প্রদান করেছিলেন। তারপর কুবের স্বর্ণলঙ্কা (অধুনা যা শ্রীলঙ্কা হিসেবে চিহ্নিত হয়) শাসন করতে থাকেন। মহাভারতে বলা হয়েছে যে, ব্রহ্মা কুবেরকে ধনের অধিকার, শিবের মিত্রতা, দেবত্ব, লোকপাল মর্যাদা, নলকুবের নামে এক পুত্র, পুষ্পক বিমান ও নৈঋত দৈত্যদের উপর আধিপত্য প্রদান করেছিলেন।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
রামায়ণ ও পুরাণে কুবেরের বৈমাত্রেয় ভ্রাতা-ভগিনীদের কথাও বলা হয়েছে। কুবেরের পিতা বিশ্রবা রাক্ষস রাজকন্যা কৈকেশীকে বিবাহ করেন। কৈকেশী চার রাক্ষস সন্তানের জন্ম দেন: রাবণ (রামায়ণের প্রধান খলনায়ক), কুম্ভকর্ণ, বিভীষণ ও শূর্পনখা। । হিসেবে তিনি রাবণ, কুম্ভকর্ণ প্রমুখের খুল্লতাত। মহাভারতের মতে, কুবের ব্রহ্মার তপস্যা করেছিলেন পিতা পুলস্ত্যের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার মানসে। সেই কারণে পুলস্ত্য বিশ্রবাকে সৃষ্টি করেন। বিশ্রবার অনুগ্রহ লাভের জন্য কুবের তিনজন নারীকে প্রেরণ করেন। এই তিন নারীর গর্ভেই বিশ্রবার রাক্ষস সন্তানগণের জন্ম হয়। ব্রহ্মার নিকট বরলাভ করে রাবণ কুবেরকে লঙ্কা থেকে বিতাড়িত করেন এবং পুষ্পক বিমানটিও দখল করে নেন। এই বিমান রাবণের মৃত্যুর পর আবার কুবেরের হস্তগত হয়। লঙ্কা থেকে বিতাড়িত কুবের হিমালয়ে শিবের বাসভূমি কৈলাস পর্বতের কাছে গন্ধমাদন পর্বতে বাস করতে থাকেন। কোথাও কোথাও কৈলাসকেও কুবেরের বাসস্থান বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যে নগরীতে তিনি থাকতেন সেটি অলকা বা অলকাপুরী নামে পরিচিত। এই নগর প্রভা (উজ্জ্বল), বসুধারা (রত্নখচিত) ও বসুস্থলী (ধনাগার) নামেও পরিচিত। চিত্ররথ নামে কুবেরের একটি উপবন আছে, সেখানে গাছের পাতা হল রত্নময় এবং ফল হল স্বর্গকন্যা। সেই উপবনে নলিনী নামে একটি সুন্দর হ্রদও আছে। মহাকাব্যে প্রায়ই কুবেরকে শিবের মিত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে যে, বহু বছর তপস্যা করে শিবের বরে তিনি যক্ষগণের অধিপতি হয়েছিলেন।
| 1 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
মহাভারতে ও কালিদাসের মেঘদূত কাব্যে কুবেরের জাঁকজমক-পূর্ণ রাজসভার বিবরণ পাওয়া যায়। সেখানে গন্ধর্ব ও অপ্সরাগণ কুবেরের চিত্তবিনোদন করেন। শিব-পার্বতীও প্রায়ই কুবেরের রাজসভায় যান। এই রাজসভার অন্যান্য সদস্যরা হলেন বিদ্যাধর, কিম্পুরুষ, রাক্ষস ও পিশাচ প্রভৃতি উপদেবতা এবং সেই সঙ্গে নিধির মানুষ-রূপ পদ্ম ও শঙ্খ এবং কুবেরের প্রধান পার্ষদ তথা সেনাধ্যক্ষ মণিভদ্র। প্রত্যেক লোকপালের মতো কুবেরের বাসভবনেও উত্তরের সাত ভবিষ্যদ্রষ্টা বাস করেন। কথিত আছে, একবার রাবণ এবং আরেকবার পাণ্ডব রাজকুমার ভীম অলকাপুরী আক্রমণ করেছিলেন। কুবেরের নৈঋত বাহিনী রাজা মুচুকুন্দকে পরাজিত করেন। মুচুকুন্দও পরে গুরু বশিষ্ঠের পরামর্শক্রমে যুদ্ধ করে এই বাহিনীকে পরাজিত করেন। আরও বলা হয়েছে যে, অসুরদের গুরু শুক্রও একবার কুবেরকে পরাজিত করে অলকাপুরীর সম্পদ লুণ্ঠন করেন। শাস্ত্রে কুবের-সংক্রান্ত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাখ্যান হল, কীভাবে তিনি নিজের প্রাসাদে ঋষি অষ্টাবক্রকে তুষ্ট করেছিলেন।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
কুবের হলেন দেবতাদের কোষাধ্যক্ষ এবং উপদেবতা যক্ষ, গুহ্যক, কিন্নর ও গন্ধর্বদের অধিপতি। এরাই কুবেরকে পৃথিবীর ধনসম্পদ ও নিজ শহর রক্ষায় সাহায্য করে। কুবের হলেন পর্যটকদের রক্ষাকর্তা এবং ভক্তকে সম্পদদাতা। রাক্ষসরাও কুবেরের সেবা করে। যদিও রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় কিছু নরখাদক রাক্ষস রাবণের পক্ষ অবলম্বন করেছিল। কুবেরকে একজন অপ্রধান বিবাহ-দেবতা হিসেবে দেখা হয়। বিবাহ অনুষ্ঠানে শিবের সঙ্গে কুবেরকেও আবাহন করা হয়। জলজ প্রাণীর বংশবৃদ্ধির দেবতার মর্যাদাও কুবেরকে দেওয়া হয়।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
মহাভারত ও পুরাণের বর্ণনা অনুযায়ী, কুবের বিবাহ করেছিলেন মুর দানবের কন্যা ভদ্রা বা কুবেরীকে। তিনি যক্ষী ও চর্বী নামেও পরিচিত। কুবের ও ভদ্রার তিন পুত্র: নলকুবের, মণিগ্রীব বা বর্ণকবি ও ময়ূরজ এবং এক কন্যা মীণাক্ষী।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_749854_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0
|
কুবের
|
হিন্দুশাস্ত্রে জগতের কোষাধ্যক্ষ রূপে কুবেরকে পূজা করার বিধান দেওয়া হয়েছে। কথিত আছে, বেঙ্কটেশ্বর (বিষ্ণুর এক রূপ) পদ্মাবতীকে বিবাহ করার জন্য কুবেরের থেকে কিছু ঋণ গ্রহণ করেছিলেন। এই কথা স্মরণ করে ভক্তেরা তিরুপতি মন্দিরে বেঙ্কটেশ্বরের "হুন্ডি"তে (দানপাত্রে) দান করেন, যাতে বেঙ্কটেশ্বর কুবেরের ঋণ শোধ করতে পারেন।
| 0.5 | 829.173653 |
20231101.bn_109092_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
ফারেনহাইট হল তাপমাত্রা পরিমাপের স্কেল, যা ১৭২৪ সালে প্রস্তাব করা হয় এবং জার্মান পদার্থবিদ ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট (১৬৮৬–১৭৩৬) এর নামানুসারে নামকরণ করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য সেলসিয়াস স্কেল ব্যবহৃত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র সহ আরও অল্প কিছু দেশ যেমন- ব্রাজিলে এখনও ফারেনহাইট স্কেল ব্যবহৃত হচ্ছে।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
স্বাভাবিক বায়ুচাপে ফারেনহাইট স্কেলে পানির হিমাঙ্ক কে ধরা হয় ৩২ ডিগ্রী ফারেনহাইট (°F) এবং স্ফুটনাঙ্ক কে ধরা হয় , এই দুই বিন্দুর মধ্যবর্তী অংশ কে ১৮০ ক্ষুদ্র ভাগে ভাগ করা হয়। প্রতিটি ক্ষুদ্র ভাগকে বলা হয় ১ ডিগ্রী ফারেনহাইট। আবার সেলসিয়াস স্কেলে স্বাভাবিক বায়ুচাপে পানির গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্কের মধ্যবর্তী অংশ কে ১০০ ভাগে ভাগ করা হয় এবং প্রতিটি ভাগকে বলা হয় ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এক ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রা পার্থক্য হল ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার্থক্যের সমান।আর একটি মজার বিষয় হল, এবং একই তাপমাত্রা নির্দেশ করে। ফারেনহাইট স্কেলে পরম শূন্য তাপমাত্রা হল । আবার রানকিন (Rankine scale) তাপমাত্রা পরিমাপক স্কেলে এক ডিগ্রী রানকিন হল, এক ডিগ্রী ফারেনহাইট এর সমান। রানকিন স্কেল এবং ফারেনহাইট স্কেলের মধ্যে পার্থক্য হল পরম শূন্য তাপমাত্রা নির্দেশ করে, আর পানির হিমাঙ্ক নির্দেশ করে।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
ফারেনহাইট ১৭২৪ সালে তার দিনপঞ্জীতে লিখেন, তিনি তার তাপমাত্রা পরিমাপক স্কেল টি দাঁড়া করিয়েছেন ৩ টি তাপমাত্রা সাপেক্ষে। সেগুলোর প্রথম টি হল বরফ, পানি এবং অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড এর মিশ্রণের তাপমাত্রা, যাকে তিনি বলেছেন। পরের তাপমাত্রা হল পানি এবং বরফের মিশ্রণের তাপমাত্রা, যা নির্দেশ করে। শেষ তাপমাত্রা টি হল যা মানব দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা। এছাড়া তার স্কেল অনুসারে পারদের স্ফুটনাঙ্ক হল ।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
পরবর্তিতে বিজ্ঞানীরা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেন পানির স্ফুটনাঙ্ক, তার হিমাঙ্কের চেয়ে প্রায় ১৮০ ডিগ্রী বেশি। তাই তারা পানির স্ফুটনাঙ্ক এবং হিমাঙ্কের মধ্যবর্তী পার্থক্য পুরোপুরি ১৮০ ডিগ্রী ধরে ১ ডিগ্রী ফারেনহাইটের সংজ্ঞা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। এর ফলে নতুন সংশোধিত স্কেলে মানব শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা দাঁড়ায় ।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
বন্ধু হারমেন বোরহেভ (Herman Boerhaave) এর কাছে লিখা এক চিঠিতে ফারেনহাইট জানান তিনি ফারেনহাইট স্কেল তৈরি করেছেন ওল রোমার (Ole Rømer) নামে একজন গবেষকের উদ্ভাবিত ওল রোমার স্কেল এর ভিত্তিতে। ওল রোমার তার উদ্ভাবিত স্কেলে ২ টি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা সাপেক্ষে। একটি হল ব্রাইন এর হিমাঙ্ক (শূন্য ডিগ্রী) এবং অপরটি পানির স্ফুটনাঙ্ক (৬০ ডিগ্রী)। ফারেনহাইট হিসেব করে দেখেন এ স্কেল অনুসারে পানির হিমাঙ্ক হয় ৭.৫ ডিগ্রী। ফারেনহাইট এই ভগ্নাংশ দূর করার জন্য ওল রোমার স্কেলের সব কিছুকে চার দিয়ে গুণ করেন। তিনি পানির হিমাঙ্ক এবং মানব শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার মধ্যবর্তী তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য নতুন করে একটি স্কেল তৈরি করেন। তার নতুন স্কেল উদ্ভাবনের কারণ হল এর মাধ্যমে ৩২ ডিগ্রী এবং ৯৬ ডিগ্রী তাপমাত্রার মথ্যবর্তী স্থানকে খুব সহজে ৬ বার সমদ্বিখন্ডিত করে দাগাঙ্কন করা যায় ( কারণ (৯৬-৩২) = ৬৪ = ২৬)।
| 1 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
১৯৬০ সাল পর্যন্ত বেশ কিছু ইংরেজি ভাষাভাষী দেশে ফারেনহাইট স্কেল ছিল আবহাওয়া, চিকিৎসা এবং কলকারখানায় ব্যবহৃত প্রাথমিক তাপমাত্রা পরিমাপক একক। ১৯৬০, ১৯৭০ সালের পর থেকে এসব দেশ একক আদর্শকরনের অংশ হিসেবে সেলসিয়াস স্কেল (যা ১৯৪৮ সালের পূর্ব পর্যন্ত সেন্টিগ্রেড স্কেল নামে পরিচিত ছিল), গ্রহণ করা শুরু করে, যা মেট্রিকায়ন নামে পরিচিত।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র এবং অল্প কিছু দেশ (ব্রাজিল, বার্মা, এবং লাইবেরিয়া) গবেষণা বহির্ভূত ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখনও ফারেনহাইট স্কেল ব্যবহার করে। বাকি প্রায় সব দেশ সেলসিয়াস স্কেলকে তাপমাত্রা পরিমাপের প্রাথমিক স্কেল হিসেবে গ্রহণ করেছে।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
যুক্তরাষ্ট্রে আবহাওয়া পূর্বাভাষ, রান্না করার তাপমাত্রা এবং হিমায়ন তাপমাত্রা সাধারণত ডিগ্রী ফারেনহাইটে বলা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফারেনহাইট স্কেলে থেকে যাওয়ার পেছনে অনেক কারণ দেখানো হয়। যদিও নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মত অনেক দেশ যারা আগে ফারেনহাইট স্কেল ব্যবহার করত, তারা একে সেকেল মনে করে সম্পূর্নরূপে সেলসিয়াস স্কেল গ্রহণ করেছে।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_109092_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F
|
ফারেনহাইট
|
ফারেনহাইট প্রকাশের জন্য এর নিজস্ব ইউনিকোড ক্যারেক্টার রয়েছে, এটি হল "°F" (U+2109)। তাপমাত্রা বর্ণনার সময় সেলসিয়াস এবং ফারেনহাইট উভয় ক্ষেত্রেই "°" ব্যবহার করা হয়। ডিগ্রী চিহ্ণ দ্বারা দুটি স্কেলের মধ্য কোনটিকে নির্দেশ করা হয়েছে তা বোঝানোর জন্য ডিগ্রী চিহ্ণের শেষে °C (সেলসিয়াস) অথবা °F (ফারেনহাইট) অক্ষর দুটি ব্যবহার করা হয়। যেমন: "গ্যালিয়াম এর গলনাঙ্ক হল "। বাংলাদেশী পাঠ্যপুস্তকে অনেক সময় °C স্থলে সে. এবং °F এর স্থলে ফা. ব্যবহার করা হয়।
| 0.5 | 826.515642 |
20231101.bn_549006_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
রোগ সংক্রামক জীবাণুগুলি খুব দ্রুত বৃদ্ধি বা বংশবিস্তার লাভ করে অনাক্রম্যতন্ত্রকে ফাঁকি দিতে পারে, আবার অনেক প্রতিরক্ষা উপাদানও একইভাবে উন্নতি করে রোগ সংক্রামক জীবাণুকে শনাক্ত ও প্রশমিত করতে পারে। সাধারণ এককোষী যেমন ব্যাক্টেরিয়াতে ব্যাক্টেরিওফাজের সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী এনজাইরূপে অপরিণত অনাক্রম্যতন্ত্র থাকে। আদিকোষীতে অন্য়ান্য় সাধারণ অনাক্রম্যতন্ত্র গড়ে উঠেছে এবং তাদের বর্তমান বংশধরে যেমন উদ্ভিদ ও অন্তঃভার্টিব্রাটাশে এখনও এটি বিদ্যমান। অনাক্রম্যতন্ত্রের কার্যপ্রণালীর মধ্যে রয়েছে ফ্যাগোসাইটোসিস, ডিফেনসিন্স নামধারী ক্ষুদ্রাণুরোধী পেপটাইডসমূহ এবং কমপ্লিমেন্ট সিস্টেম। মানুষসহ ন্যাথস্টোমাটা অধিশ্ৰেণীয় মেরুদণ্ডী দের নির্দিষ্ট রোগ সংক্রামক জীবাণূগুলির বিরুদ্ধে আরো সুচারুরূপে পদক্ষেপ নেবার মতো অধিক উন্নত অনাক্রম্যতন্ত্র রয়েছে। সহজাত বা অর্জিত অনাক্রম্যতা অনাক্রম্য স্মৃতি তৈরী করে রেখে একবার প্রতিরোধ করা হয়েছে এমন রোগ সংক্রামক জীবাণুর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া গড়ে তোলে। টিকা প্রক্রিয়ার ভিত্তিই হল অর্জিত অনাক্রম্যতা।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
অনাক্রম্যতন্ত্রে কোনো সমস্যা হলে স্বয়ং-অনাক্রম্য ব্যধি (অটোইমিউন ডিজিজ), প্রদাহী ক্ষত বা কর্কটরোগ (ক্যান্সার) হতে পারে।^[২] অনাক্রম্যতন্ত্র তুলনামূলক ভাবে দুর্বল থাকলে অনাক্রম্যহীনতা (ইমিউনোডেফিশিয়েন্সি) এবং তা থেকে প্রাণঘাতী সংক্রমণ হতে পারে। মানুষের ক্ষেত্রে জিনগত রোগের (যেমন গুরুতর যৌগিক অনাক্রম্যহীনতা সিভিয়ার কম্বাইন্ড ইমিউনোডেফিশিয়েন্সি) কারণেও হতে পারে, আবার বাইরে থেকে জীবাণু অর্জন করার কারণেও (যেমন এইচ আই ভি/ এইডস) হতে পারে বা অনাক্রম্যতন্ত্রকে দুর্বল করে এমন ওষুধ ব্যবহারের কারণেও হতে পারে। অন্যদিকে, অনাক্রম্যতন্ত্র নিজ দেহ কোষকে ঠিকভাবে শনাক্ত না করে তাকে বহিরাগত কোষ মনে করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াকে স্বয়ং-অনাক্রম্যতা (অটোইম্যুনিটি) বলা হয়। এরকম কিছু স্বয়ং-অনাক্রম্য সমস্যা হলো হাশিমোটোস থাইরয়ডিটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস মেলিটাস টাইপ-১ এবং সিস্টেমিক লুপাস এরিথেমাটোসাস। ইমিউনোলজি বা অনাক্রম্যবিজ্ঞানে অনাক্রম্যতন্ত্রের বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
স্তরভিত্তিক প্রতিরোধ ব্যবস্থার মাধ্যমে ইম্যুনোসিস্টেম শরীরকে জীবাণুমুক্ত রাখতে সচেষ্ট হয়।শারীরিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের মত জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।যদি এই জীবাণুসমূহ শারীরিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্বারা নিষ্ক্রিয় না হয়,তবে সহজাত অনতিক্রম্যতা এর কাজ শুরু করে,যদিও এই ধরনের প্রতিরোধ অনির্দিষ্ট ধরনের।তাতেও জীবাণু নিষ্ক্রিয় না হলে দ্বিতীয় একধরনের প্রতিরোধ ব্যবস্থা যাকে অভিযোজিত অনাক্রম্যতা নামে অভিহিত করা হয় এবং যা মেরুদন্ডী প্রানির দেহে বিদ্যমান, তা সক্রিয় হয়।এই ধরনের প্রতিরোধ জীবাণু শরীরে প্রবেশের পরই তৈরি হয় এবং ক্রমশ এর কার্যকরীতা বাড়তে থাকে এবং জীবাণু ধ্বংসের পরও এর স্মৃতি শরীরে থেকে যায় এবং পুনরায় একই জীবাণুর আক্রমণে অভিযোজিত অনাক্রম্যতা একে চিনতে পেরে সক্রিয় হয়।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
অভিযোজিত অনাক্রম্যতা-জীবাণুনির্দিষ্ট,জীবাণু প্রবেশের কিছুসময় পর কার্যকর হয়,সেলুলার বা কোষমধ্যস্তথা ও হিউমোরাল অনাক্রম্যতা দুটিই এর উপাদান,স্মৃতিরক্ষক এবং মেরুদন্ডীদের অন্যতম অন্যক্রম্যতা।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
সহজাত অনাক্রম্যতা-অনির্দিষ্টতা, তাৎক্ষনিকতা কিন্তু স্মৃতিহীনতা এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। সকল ধরনের প্রাণিতে উপস্থিত এবং এতেও সেলুলার ও হিউমোরাল অনাক্রম্যতা উপস্থিত।
| 1 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
দুইধরনেরই নিজস্ব ও বাহ্যিক পার্থক্য নির্ণয়ের ক্ষমতা আছে।বাহ্যিক এর মধ্যে এন্টিজেন এর বিপরীতে এন্টিবডি তৈরি হয় এবং ইম্যুন রেস্পন্স শুরু
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
বিভিন্ন যান্ত্রিক, রাসায়নিক, জৈবিক বাধা এর অন্তর্ভুক্ত। পাতার মোমের কিউটিকল,পোকামাকড়ের বহিঃপত্বক,ডিমের বহিরাবরণ এবং ত্বক মেকানিকাল তথা যান্ত্রিক বাধা হিসেবে কাজ করে।এরপর ফুসফুস যেমন হাঁচি-কাশির, মিউকাসের মাধ্যমে, চোখের পানি, মূত্র দ্বারা জীবাণু নির্গত করে।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
রাসায়নিক বাধার মধ্যে ত্বক এবং শ্বসনতন্ত্র বিটা ডিফেন্সিন নামক এনজাইম,মাতৃদুগ্ধ,লালা,অশ্রুনির্গত লাইসোজাইম, ফসফোলাইপেজ এ টু ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারক হিসেবে কাজ করে। মহিলাদের যোনিপথের অম্লধর্মী পরিবেশ এবং পুরুষের সিমেনের ডিফেন্সিন এবং জিংক জীবানু ধ্বংসে রাসায়নিক অনাক্রম হিসেবে কাজ করে।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_549006_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
অনাক্রম্যতন্ত্র
|
তাছাড়া কিছু বিভিন্ন প্রত্যংগের নিজস্ব কিছু অনুজীব থাকে,যারা পরিবেশে পিএইচ,আয়রন কমিয়ে ক্ষতিকর জীবানুর আক্রমণ প্রতিহত করে।এরাই জৈবিক অনাক্রম হিসেবে কাজ করে।
| 0.5 | 824.12649 |
20231101.bn_835028_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
কোন সুষম বহুভুজের ব্যাসার্ধ এর পরিব্যাসার্ধের মতই। একটি বহুভুজের কেন্দ্র থেকে এর যেকোন বাহুর মধ্যবিন্দু পর্যন্ত অঙ্কিত রেখাংশকে অ্যাপথেম বলা হয়। সুষম বহুভুজের অন্তঃব্যাসার্ধকেও অ্যাপথেম বলা হয়ে থাকে। গ্রাফ তত্ত্বে কোন লেখ বা গ্রাফের ব্যাসার্ধ হল u থেকে গ্রাফের যে কোন শীর্ষবিন্দুর সর্বোচ্চ দূরত্বের সকল u শীর্ষবিন্দুসমূহের মধ্যে সর্বনিম্ন দূরত্ব(?)।
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
প্রায় সকল জ্যামিতিক কাঠামোর বিভিন্ন পরামিতির সাথে কাঠামোটির ব্যাসার্ধের একটি সুনির্দিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে।
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
, ও বিন্দু তিনটি সমরৈখিক বিন্দু না হলে এবং বৃত্তটি এদের উপর দিয়ে গমন করলে সাইনের সূত্র ব্যবহার করে ব্যাসার্ধকে নিম্নোক্তভাবে লেখা যায়—
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
এখানে হল কোণের মান। বিন্দু তিনটিকে , এবং কার্তেসীয় স্থানাংকে সূচিত করা হলে ব্যাসার্ধকে নিম্নরূপে প্রকাশ কার যায়—
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
যেখানে, । তালিকায় এর ক্ষুদ্র মানের জন্য মান দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এই মানগুলো এর জন্য সংশ্লিষ্ট সুষম বহুভুজগুলির ব্যাসার্ধসমূকে নির্দেশ করে।
| 1 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
সাধারণভাবে চার বা ততোধিক মাত্রার যে জ্যামিতিক কাঠামোকে ত্রিমাত্রিক ঘনকের সমতূল্য বিবেচনা করা যায় তাকে পরাঘনক (hypercube) বলা হয়। s বাহু যুক্ত এবং d-মাত্রিক পরাঘনকের ব্যাসার্ধ হল—
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
কার্তেসীয়, মেরু, গোলীয়, বেলনাকার সহ অন্যান্য স্থানাঙ্ক ব্যবস্থায় ব্যাসার্ধের আবশ্যিক প্রয়োগ রয়েছে।
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
মেরু স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা এক ধরনের দ্বি-মাত্রিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা যেখানে কোন সমতলের প্রতিটি বিন্দুকে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে এর দূরত্ব এবং একটি দিক নির্দিষ্ট থেকে কোণের মাধ্যমে সংজ্ঞায়িত করা হয়।
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_835028_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A7
|
ব্যাসার্ধ
|
কার্তেসীয় ব্যবস্থার উৎসের সাথে তুলনীয় নির্দিষ্ট বিন্দুকে মেরু বলা হয় এবং মেরু থেকে নির্দিষ্ট দিকে অঙ্কিত রশ্মিকে মেরু অক্ষ বলে। মেরু থেকে অঙ্কিত দূরত্ব হল অরীয় বা রেডিয়াল স্থানাঙ্ক বা ব্যাসার্ধ এবং কোণটি হল কৌণিক স্থানাঙ্ক, মেরু কোণ বা দিগংশ।
| 0.5 | 823.132743 |
20231101.bn_89900_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
তার খ্যাতি ঢাকা আছে তার কবর দ্বারা, রাজাদের উপত্যকার কেভি৬২, সাধারণত অলঙ্ঘিত, হাওয়ার্ড কার্টার দ্বারা নেতৃত্ব এবং সহায়তাকারী জোজ হেরব্যট এর মধ্যেমে ১৯২২ সালের ৪ঠা নভেম্বর মাসে আবিষ্কার করেছিল তুতানখামুন অস্পৃষ্ট কবর। তুতানখামেন হঠাৎ মারা গিয়েছিল এবং তার হাড় গুলোতে অনেক ফাটল ছিল। ১৯৬৮ সালে যখন তাকে এক্স রে করা হয় তখন দেখা যায় যে তার মাথার পিছনের অংশে আঘাতের চিহ্ন। ২০০২ সালে একদল গবেষক সিদ্ধান্তে পৌছায় যে, তাকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু তা এখনো প্রমাণিত হয়নি।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
সাম্প্রতিক প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার অনুসারে, তুতানখামেনের বাবা হবে আখেনাতেন। আগে, বিভিন্ন তত্ত্বসমূহ প্রস্তাব করা হয়েছিল তুতানখামেনের অবরোহণ সমস্যার উপর। সহজভাবে, স্মেনখখারা এর পুত্র হিসেবে তাকে দেখেছিল এবং স্মেনখখারা ছিল তেবে তের কোর্টের রাজ কন্যা গুলোর একটা। অন্য একটি ধরা হতো, বাস্তবিকপক্ষে, সে হতো আখেনাটন এবং রানী নেফেরতিতি এর পুত্র ছিল। অন্য একটি অনুমান, তুতানখামেন আমেনহোতেপ III এবং রানী টইয়ি এর পুত্র ছিল (অতএব আখেনাটন এর ভাই) কিন্তু একটি তত্ত্বের গ্রহণযোগ্যতা ও অন্তর্ভুক্ত দীর্ঘ রাজপ্রতিনিধিত করেছিল, আখেনাটন এবং আমেনহোতেপ এর মধ্যে যখন তুতানখামেন বাচ্চা অবস্থায় সিংহাসন উপরে উঠা ছিল। অনুমানও করা হয় যে, আমেনহোতেপ এর পুত্র দেখেছিল এবং মিতান্নী এর একটি রাজ কন্যা (গিলিকিপা, রাজা শুত্তারনা II মেয়ে, তাই তুশ্রাত্তা এবং আরতাশুমারা এর বোন, মিশরীয় কোর্টে আসেছিল ৩১৭ মেয়ে সঙ্গী এবং অসংখ্য মূল্যবান উপহার নিয়ে), সে কালক্রমিক সমস্যার স্মমুখীন হচ্ছিল। পরিশেষে, আরও অনুমান নিশ্চিত করেছিল যে, তুতানখামেন আখেনাটন এবং কিয়া এর পুত্র ছিল, একটি অমুখ্য রানী, একটি গুরুত্বপূর্ণ কবর, একে আখেনাটন কবরের স্থানে আগে দেওয়া হয়েছে, দেরিতে শেষকৃত্যের একটি দৃশ্য দেখায়। আখেনাটন এবং নেফেরতিতি এর আকারের পূর্বে চীনতে পারে (এটা শেষ সনাক্তনীয় উলটানো উচ্চ শম্ভু টুপি জন্য) একটি মহিলার সঙ্গে যে, সম্ভবত একটি সেবিকা এবং একজন ফ্লাবেল্লো বাহকের চিহ্ন যে কিছু রাজ পরিবারের দৃশ্য উল্লেখ করে। দৃশ্যের এক সম্ভব্য ব্যাখ্যা হতে পারে একটি মৃত্যু সংশ্লিষ্টে একটি রাজকীয় উত্তারাধিকারী জন্মের।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
তুতানখাতেন যখন রাজা হন, তখন তিনি তার পিতা আখেনাতেনের ও প্রথম স্ত্রী নেফেরতিতির অন্যতম কন্যা আনখেসেনপাতেনকে বিয়ে করেন, যিনি পরে তার নাম পরিবর্তন করে আনখেসেনামুন রাখেন । তাদের দুটি কন্যা ছিল , যাদের কেউই শৈশবকাল বেঁচে থাকতে পারেনি।একইভাবে, KV21 থেকে দুটি মহিলা মমির জন্য শুধুমাত্র আংশিক তথ্য পাওয়া গেছে। KV21A কে ভ্রূণের মা হিসাবে প্রস্তাবিত করা হয়েছে তবে ডেটা পরিসংখ্যানগতভাবে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ নয় যাতে তাকে নিরাপদে আঁখেসেনামুন হিসাবে চিহ্নিত করা যায়। কম্পিউটেড টমোগ্রাফি2011 সালে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে যে একটি কন্যা গর্ভাবস্থার 5-6 মাসে অকালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং অন্যটি পূর্ণ মেয়াদে, 9 মাসে।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
আমারনীয়ানা এর ধবংস আখেনাটন সম্বন্ধে তথ্যের সমূহের অনেক ক্ষতি প্রান্ত হয়েছে এবং এইটির সম্বন্ধে তত্ত্ব সমূহের একটি অনেক সংখ্যার উন্নতি লাভের অনুমোদন করেছিল। আমারনীনে উৎস হতে যা মনে হয় তা নির্দেশনা করে আঙ্খতখেপেরুরা নামের একটি রাজার অস্তিত্ব যে হতে পারে আখেনাটন এর মেয়ে গুলোর একটা, অথবা অন্যান্যদের মতে, একই স্ত্রী নেফেরতিতি। তুতানখামেনের সরাসরি পূবগামী পুরুষ স্মেনখখারা ছিল, যেটি এখন একটি তত্ত্ব, সাম্প্রতিক আবিষ্কার গুলোর ফলে সে সব তত্ত্ব পরিবতন হচ্ছে, নেফেরতিতি এর একটি অবতার পুনরায় দেখতে পছন্দ করবে, যে আখেনাটন এর ভুল সংশোধনকারী হিসেবে রাজত্ব করবে।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
যুবক বয়স, এবং সুযোগ ব্যবহার করা প্রয়োজন শুধু "স্বাভাবিক" রাষ্ট্র প্রশাসন হিসাবে নয়, একটি আসল রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় পুনরুদ্ধার মাধ্যেমে। একটি যুবক রাজার সাহায্যকারী রাজপতিনিধি পদ পরিষদ নিশ্চিতভাবে দ্বারা গঠন করা হয়েছিল আয়, আখেনাটন এর পূবগামী পুরুষের পরামর্শদাতা (এবং তুতানখামেনের উত্তরসূরী), হোরেমহাব, সেনাবাহিনীর প্রধান, এবং প্রকৃত তত্ত্বাবধায়ক তদারকারী রাজকীয় বৃহৎ কবরস্থান টেবানা: রাজার ভ্যালি। নতুন রাজা সিংহাসনের উঠার সল্প সময়ে পরে সম্পূণ কোর্ট আখেনাটনের রাজধানী ছেড়ে "তেবে" তে ফিরে আসে। এমন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাজপতিনিধি পদ পরিষদ গ্রহণ করেছিল অথবা রাজা নিজেই, একটা জিনিস এক থাকে যে, কারনাক এর নিকটবর্তী যৌগিক মন্দিরের ধর্মযাজকদের আমন এর অধীনে কোর্ট ফিরে এসেছিল। এই পর্যায়কালে তুতানখামেনের নামগুলো পরিবর্তন হয়, এবং নাম নেয় তুতানখামেন যে নামে আমরা সবাই ভাল চিনি, এবং তার স্ত্রী আনাখেছেপাটোন নাম গ্রহণ করেছিল আনাখেছেনামুন।
| 1 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
রাজ্যভিষেক অনুষ্ঠানে, ইতিমধ্যে আখেতাটোন এর পৃষ্ঠপোষকতার দেবতা আটোন এর প্রতিরোধ, কারনাক তেও পুনরাবৃত্তি করা হয়েছিল, এই বার আমনের আরবণ। অনুরুপ প্রতিক্রিয়া ছিল হারেমহাব এর, যদিও পরবতীতে অপব্যবহার ছিল, একটি কঠিন প্রস্তর বিশেষে যেখানে দেখা সম্ভব একটি রাজা যে আমন এর পূর্বে (মাথার টুপি লম্বা পালক গুলোর জন্য চেনা সম্ভব ছিল)।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
একটি মুখ্যচরিত্র ছিল, যে তার শশুরের সমস্ত ছাপ সরিয়ে দিয়েছিল। তেবেতে রাজধানী স্থাপন করে এবং ধর্মযাজকদের বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল। ২০ বছর হওয়ার আগেই মরেছিল এবং বিধবা, যে ছিল একটি ছোট বালিকা, হিট্টিটেস এর রাজাতে একটি চিঠি লিখেছিল, স্বামী হিসেবে তার যে কোন একটি মেয়েকে গ্রহণ করার জন্য। এটি ঘটেনি, সুতরাং তেবে এর ধর্মযাজকদের দ্বারা একটি স্বামী বেছে নেওয়া হয়েছিল। তুতানখামেন এর স্মৃতি, মুখ্যচরিত্র খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়, তার কবরের যথোচিত প্রধানত, যেটি ধনী ছিল এবং সবচেয়ে কম বরখাস্ত করেছিল। কবরের ভেতরে খুজে পেয়েছিল বিছানা, সারকোফাজি, সিংহাসন, মানবিক দেবতার মূর্তি, প্রাণী, অলংকার, অস্ত্রশস্ত্র এবং রাজদণ্ড।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
তুতানখামেন এখনো সবাইকে মুগ্ধ করে। তার কবর যে ঘরে পাওয়া গিয়েছে তার পাশের ঘরে, যেখানে তার ধন সম্পদ ছিল, সেখানে তার কবর আটকানো জন্য যে সিল মোহর ব্যবহার করা হয়েছিল সে সিল মোহর পাওয়া গিয়েছে এবং তার উপর লেখা ছিল তুতানখামেন। তা আবিষ্কার করেছে প্রফেসর হাওয়ার্ড কার্টার এবং অন্য গুলোর মধ্যে লেখা ছিল তুতানখামেন। ১১ নভেম্বর ১৯২৫ সালে যখন হাওয়ার্ড কার্টার তুতানখামেনের কফিনেট খোলে, তার ভিতর আরো তিনটা কফিন সে খুজে পায়। এর মধ্যে দুইটি কফিন কায়রো জাদুঘরে আছে। কবরে ভিতর ৫৩৯৮ টি হাতের কাজ করা জিনিস পাওয়া গিয়েছে। তার কবর খোজে পাওয়ার আগে সে আমাদের কাছে অপরিচিত ছিল কারণ মিশরে তার কোন চিহ্ন ছিল না। তার কবরের দেওয়ালে আকা ছবি গুলোতে তাকে দেখা য়ায একজন শিকারী হিসেবে, একজন রাজা যুদ্ধের মায়দানে, একজন মানুষ যে তার স্ত্রী সেনামুন এর গভীর প্রেমে পরে ছিল এবং সেনামুন ও। সেনামুন ছিল নেফেরতিতির মেয়ে। তুতানখামেনের হঠাৎ মৃত্যুর কারণ কেউ জানে না। তুতানখামেনের কবর আবার খোলা হয়, কারণ তার মৃত্যুর ১০০০ বছর পরও যে কবর পাওয়া গিয়েছে সে গুলো এই কবরের সাথে সম্পক যুক্ত। নভেম্বর ১৯২২, ব্রিটিশ ভূতাত্ত্বিকবিদ প্রোফেসর হাওয়ার্ড কার্টার আবিষ্কার করেছিল রাজাদের কবর। এই আবিষ্কারটি ছিল অসাধারণ। যখন শ্রমিকরা দামী হাতের কাজ গুলো কবর থেকে উদ্ধার করছিল, তখন তারা কবরকে যে অপবিত্র করেছে তার ফলাফল কি হবে তার ভয় করছিল। তুতানখামেনের কবরে কাজের সময় হাওয়ার্ড কার্টারের সাথে কানারি ছিল। যে দিন হোওয়ারড কাটার এবং কারনামুন তুতানখামেনের কবরে ঢুকে শ্রমিকরা কানারিকে মৃত দেখে। তারা একে শ্রমিকরা ভাল দিক বলে মনে করে। বলা হয় কানারি কোবরা সাপের কামড়ে কারণে মারা গিয়েছিল। কোবরা সাপ হচ্ছে ফেরাউনদের মুখোসের শিখরের প্রতীক। এখান থেকে শুরু হয় তুতানখামেনের অধিশাপ। একজন লন্ডন টাইস এর বক্তব্যকারী ঘোষণা দেয় ফেরাউনের অধিশাপ আঘত করেছে বলে। কাযালীয়ভাবে কবরের কক্ষ খোলার ছয় সপ্তাহ পর লর্ড কারনারভন তার হোটেলের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। পরে একে একে মরতে শুরু করেছে যারা কবর খোরার কাজে কোন এক ভাবে জরিত ছিল। কারনারভন এর ভাইয়ের রক্তে বিষ পাওয়া গিয়েছে। আমেরিকার জাইগুদ রেল লাইনের ইম্মানিয়াতে, ফ্রান্সেস জজ বেনেদিত এরা কবর দেখতে গিয়েছিল। এই ভাবে তুতানখামেনের অভিশাপের জন্ম হয়। পরের বছর গুলোতে এর একটি যুক্তি সংগত ব্যাখ্যা দিতে চেয়ে ছিল। সে চিন্তা করেছে তুতানখামেনের অধিশাপের জাদু নয় জীবণু। যখন তারা কবরে ঢুকেছিল তখন হাজার বছর পুরানো জীবণু যা অন্ধকারে ছিল তা আলো পেয়ে আবার জেগে উঠে। এই তত্ত্ব ঠিক কি না তা পরীহ্মা করার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে জীবণুবিদরা আসেন।
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_89900_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8
|
তুতানখামেন
|
Original photographs and descriptions of objects found in the tomb by Carter and his team at the Griffith Institute, Oxford University
| 0.5 | 818.800626 |
20231101.bn_36197_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
আত্মসংবৃতি বা আত্মলীনতা (অটিজম নামেও পরিচিত) বলতে একটি মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ততাকে বোঝায়, যা বয়স তিন বছর হবার পূর্বেই প্রকাশ পায়। আত্মসংবৃত শিশুরা (যাদেরকে আত্মসংবৃত, আত্মলীন বা ইংরেজি পরিভাষায় অটিস্টিক বলা হয়) সামাজিক আচরণে দুর্বল হয়, পারস্পরিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে কম সক্ষম হয়। মানসিক সীমাবদ্ধতা ও একই কাজ বারবার করার প্রবণতা থেকে এদের শনাক্ত করা যায়।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
আত্মসংবৃতির কারণ সর্ম্পকে এখনও কোনও পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়নি। তবে বংশাণুগত কারণে এটি হয় বলে প্রমাণ আছে। এর কারণ হিসেবে পারিপার্শ্বিক ঝুঁকির (যেমন: টিকা নেবার সীমাবদ্ধতা) কথা বলা হলেও কোনও গবেষণায় এর প্রমাণ পাওয়া যায় না।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
এক-দুই বছর বয়সে শিশুর আচরণে এর লক্ষণ দেখা দিতে থাকে। অভিভাবকরাই সাধারণত প্রথমে লক্ষণ বুঝতে শুরু করেন। লক্ষণ প্রকাশ পেলে দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া জরুরি। আত্মসংবৃতি নির্ণয়ে মূলত শিশুর সম্পূর্ণ আচরণের ইতিহাস এবং স্নায়ুতাত্ত্বিক গণনার হিসাব বিবেচনা করা হয়। শিশুর পরিচর্যা করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ অতন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আচরণ বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিচর্যা বা এপ্লায়িড বিহেভিয়ার এন্যালিসিসের সাহায্যে চিকিৎসা করাই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য এবং কার্যকরী। অত্মসংবৃতির মাত্রা অত্যধিক বেশি হলেস্বাধীন জীবনযাপনের সম্ভাবনা খুব কম থাকে তবে কম মাত্রার বেলায় এ ক্ষেত্রে পূর্ণ বয়সে সফলতা আসার সম্ভাবনা বেশি। তবে একে জীবনযাপনের একটি বিশেষত্ব মনে করে চিকিৎসা করাই ভাল।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
অত্মসংবৃতির প্রকাশ বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন হারে ঘটে। আধুনিক গবেষণা মতে, প্রতি হাজারে ১-২ জন অত্মসংবৃতিতে এবং এক হাজারে ৬ জনের এএসডি থাকতে পারে। বিশেষ করে ১৯৮০ সালের পর থেকে জানা গেছে এমন আত্মসংবৃত নির্ণয়ের সংখ্যা বেড়ে গেছে। তবে এর পিছনে উন্নত নির্ণয় পদ্ধতি এবং সচেতনতা বৃদ্ধিই মূল কারণ বলে বিবেচিত হয়।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
আত্মসংবৃত শিশুরা অস্বাভাবিক আচরণ করতে পারে বা আকাঙ্ক্ষিত আচরণ করতে অক্ষম হতে পারে। নির্দিষ্ট বয়সে স্বাভাবিক আচরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটলেও পরবর্তীকালে তা হারিয়ে যেতে পারে। আবার নির্দিষ্ট সময় থেকে দেরিতেও সাধারণ ব্যবহারগুলোর দেখা যেতে পারে। এই বিকাশমূলক বিলম্বতার মাত্রা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে সকল চিকিৎসকেরা একই সিদ্ধান্তে নাও আসতে পারেন।
| 1 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
সবচেয়ে প্রচলিত মতামত অনুসারে নতুন জন্মগ্রহণকারী প্রতি ১০,০০০ জীবিত শিশুর মধ্যে ৪.৫ জন আত্মসংবৃতিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। অবশ্য এটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে পরিচালিত জরিপের ফলে প্রাপ্ত একটি পরিসংখ্যান। বর্তমানকালের পরিসাংখ্যিক গবেষণার ভিত্তিতে মোট জনসংখ্যা .২৫% থেকে .৫০% পর্যন্ত এ ধরনের রোগে আক্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে। এ ধরনের রোগ বলতে আত্মসংবৃতি, অ্যাসপারগারের সংলক্ষণ এবং পিডিডি-সমূহকে বোঝানো হয়।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
আত্মসংবৃতি শব্দটি মূলত ইংরেজি Autism শব্দের পারিভাষিক প্রতিশব্দ। Autism শব্দটি প্রথম ইংরেজি ভাষায় ব্যবহৃত হয়। এটি প্রথম ব্যবহার করেন সুইস মনঃচিকিৎসক অয়গেন ব্লয়লার (Eugen Bleuler)। তিনি American Journal of Insanityতে প্রকাশিত তার একটি নিবন্ধে অস্বাভাবিকরকম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। এটি গ্রিক শব্দ αυτος (আউতোস্ অর্থাৎ "আত্ম", "নিজ") থেকে এসেছে। ব্লয়লার একান্তভাবে ভগ্নমনস্ক (Schizophrenic) মানুষ, যারা অন্য লোকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে না তাদের বোঝাতে এই শব্দের প্রচলন করেন। বর্তমান পরিভাষায় ভগ্নমনস্কতা সম্পূর্ণ আলাদা রোগ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এদের পৃথক করা কঠিন হতে পারে।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
তবে আত্মসংবৃতির চিকিৎসা শাস্ত্রগত শ্রেণিবিন্যাস ১৯৪৩ সালের আগে হয় নি। ১৯৪৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে অবস্থিত জন হপকিন্স হাসাপাতালের মনঃচিকিৎসক ডঃ লিও ক্যানার সর্বপ্রথম ১১ টি মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত শিশুর আক্রমণাত্মক ব্যবহারের সামঞ্জস্যতা লক্ষ করে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন করেন এবং এ ধরনের ব্যাধির নাম দেন "early infantile autism"। শিশুরা অন্য মানুষের সাথে সম্পর্ক স্থাপন বা যোগাযোগে উৎসাহ হারিয়ে ফেলে, এই রোগটিকে তিনি অটিজ্ম নামে চিহ্নিত করেন। এ বিষয়ে তার প্রথম প্রবন্ধ The Nervous Child নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছিল। তার বর্ণনার অনেক কিছুই এখনো আত্মসংবৃত শিশুদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োগ করা হয়।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_36197_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
|
আত্মসংবৃতি
|
প্রায় একই সময়ে অস্ট্রীয় বিজ্ঞানী ডঃ হ্যান্স অ্যাসপারগার একই ধরনের পর্যবেক্ষণ করেন। তবে তার পর্যবেক্ষণটি বেশ উঁচুমাত্রার এবং একটু অন্য ধরনের বৈশিষ্ট্যাবলীর জন্য প্রয়োগ করা হয়। এই বিষয়টির নাম অ্যাসপারগারের লক্ষণ বা Asperger's syndrome। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং তার প্রবন্ধগুলো ইংরেজিতে অনূদিত না হওয়ার কারণে তার পর্যবেক্ষণগুলো অনেকদিন কোন স্বীকৃতি পায় নি। ১৯৯৭ সালে তার প্রবন্ধগুলো স্বীকৃতি পায় এবং ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
| 0.5 | 818.154152 |
20231101.bn_17817_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
অক্সিজেন জীবনধারণের অপরিহার্য উপাদান কোন প্রাণী অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারে না মানব দেহে বাতাসের সাথে অক্সিজেন ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং রক্তের মাধ্যমে দেহের সব অঙ্গে পৌঁছায় পরিপাক হওয়া খাদ্যের সাথে অক্সিজেনের বিক্রিয়া ঘটে ফলে তাপ এবং শক্তি উৎপন্ন হয় এইটা দেহকে উষ্ণ রাখে এবং প্রয়োজনীয় শক্তি যোগায় অক্সিজেন এবং খাদ্য উৎপাদনের মধ্যে বিক্রিয়ার ফলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন হয় রক্ত উপাদান গুলোকে ফুসফুসে নিয়ে যায় সেখানে অক্সিজেন শোষিত হয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ছেড়ে দে । যে প্রক্রিয়া দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিষ্কাশন করা হয় তাকে শ্বাসকার্য বলে যে জৈবিক প্রক্রিয়া প্রাণীদেহের খাদ্য পুস্তকে বায়ুর অক্সিজেনের সাথে জারিত করে মজুদ শক্তিকে ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তর এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিষ্কাশন করে তাকে শোষণ বলে দেহের ভিতর গ্যাসীয় আদান-প্রদান একবার ফুসফুসে এবং পরে দেহের প্রতিটি কোষে পর্যায়ক্রমে সম্পাদিত হয় শোষণের সরল বিক্রিয়াটি এরকম-
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
প্রশ্বাসে অক্সিজেন গ্রহণ এবং নিঃশ্বাসে কার্বন-ডাই-অক্সাইড দেহ থেকে বের করতেই হয় তা না হলে আমাদের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় কারণ তিন চার মিনিটের বেশি দেহে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকলে মৃত্যু অনিবার্য এবং অনিবার্য দেহের সচেতন অসচেতন অচেতন অক্সিজেন গ্রহণ অবিরাম এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের নির্গমন চলে আর সাথে সাথে প্রতিনিয়ত দেহ রক্ষার নানাবিধ প্রক্রিয়াও চলতে থাকে যার ফলে প্রাণী বেঁচে থাকে।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
নাগ বা নাসিকা সাহায্যে কোন বস্তুর সুগন্ধ বা দুর্গন্ধ বুঝা যায় এক বিশেষ ধরনের স্নায়ু এই অঙ্গ কে উদ্ধিত করে ফলে আমরা গন্ধ পাই নাসিকা এমনভাবে বিবর্তিত হয়েছে যে এটি প্রশ্বাসের সময় বাতাসকে ফুসফুসে গ্রহণের উপযোগী করে দেয় । নাসা পথ সামনে নাসিকা চিত্র এবং পিছনে গলবিল পর্যন্ত বিস্তৃত একটি পাতলা প্রাচীর দিয়ে এটি দুই ভাগে বিভক্ত এর সামনের অংশ লোমাবৃত এবং পিছনের অংশ
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
শে্লষয়মা প্রস্তুতকারী একটি পাতলা পর্দা দিয়ে আবৃত আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বায়ুতে বিদ্যমান ধূলিকণা রোগ জীবাণু এবং আবর্জনা থাকলে তা এই লোম এবং পর্দাতে আটকে যায় এতে বায়ো ফুসফুসের প্রবেশ করার পূর্বে কিছু পরিমাণে নির্মল হয়ে যায় এছাড়া শোষণের জন্য গৃহীত বায়ু নাসা পদ দিয়ে যাওয়ার সময় কিছুটা উষ্ণ এবং আদ্র হয় এর ফলে হঠাৎ ঠান্ডা বায়ো ফুসফুসে প্রবেশ করে সাধারণত কোনো ক্ষতি করতে পারে না।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
মুখ হাঁ করলে মুখ গহবরের পিছনে যে অংশটি দেখা যায় সেটি গলবিল। নাসা পাতের পিছনের অংশ থেকে ষড়যন্ত্রের উপরিভাগ পর্যন্ত এটি বিস্তৃত। এর পিছনের অংশের বিপরীতলে একটি ছোট জিহ্বার মত অংশ থেকে এটাই আল জিব্বা । খাদ্য এবং পানীয় গলাধরকরণের সময় এটা নাসা পদের পশ্চাৎপদ বন্ধ করে দেয়। ফলে কোনো প্রকার খাদ্য নাসিকা পথে বাইরে আসতে পারে না। খাদ্য গ্রহণের সময় প্রচুর পরিমাণে পিচ্ছিল পদার্থ নিঃসরণ করাও এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সম্ভবত উন্নততর ষড়যন্ত্রের বিবর্তনের সাথে আলাজিব্বার উদ্ভবের একটা সম্পর্ক আছে যেটি কেবলই মানুষের সবচেয়ে বেশি বিকশিত।
| 1 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
এটা গলবিদের নিচে এবং শ্বাসনালির উপরে অবস্থিত ।স্বরযন্ত্রের দুই ধারে দুটি পেশী থাকে এগুলোকে ভোকাল কর্ড বলে। স্বরযন্ত্রের উপরে একটা জিব্বা আকৃতির ঢাকনা রয়েছে। একে উপ জিব্বা বলে। শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়ার সময় এটি খোলা থাকে এবং এই পথে বাতাস ফুসফুসে যাতায়াত করতে পারে। খাবার সময় ওই ঢাকনাটা স্বরযন্ত্রের মুখ ঢেকেতে ফলে আহার্য দ্রব্যাদি সরাসরি খাদ্যনালীতে প্রবেশ করে শ্বাস-প্রশ্বাসে এর কোন ভূমিকা নেই।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
এটি খাদ্যনালীর সামনে অবস্থিত একটি ফাপানল। এই নালিটির স্বরযন্ত্রের নিচের অংশ থেকে শুরু করে কিছুদূর গিয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দুটি বায়ু নলের সৃষ্টি করে এগুলো শ্বাসনালি। এর প্রাচীর কতগুলো অসম্পূর্ণ বলায়াকার তরুণাস্থি ও পেশী দিয়ে গঠিত। এর অন্তর্গত্র ঝিল্লি দিয়ে আবৃত। এ ঝিল্লিতে সুক্ষ লোমযুক্ত কোষ থাকে। এর ভিতর দিয়ে বায়ু আসা-যাওয়া করে শ্বাসনালীর ভেতর দিয়ে কোন অপ্রয়োজনীয় বস্তুকণা প্রবেশ করলে সুখ্য লোম যুক্ত সেগুলোকে শ্লেষ্মা এর সাথে বাইরে বের করে দে।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
ব্রঙ্কাস স্বরযন্ত্রের নিম্নাংশ শুরু হয়ে ফুসফুসের নিকটবর্তী স্থানে গিয়ে ডান এবং বাম দিকে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়। এ শাখা গুলো যথাক্রমে বাম ও ডান ফুসফুসের প্রবেশ করে। এগুলো ব্রঙ্কাই একবচনে ব্রংকাস নামে পরিচিত। ফুসফুসে প্রবেশ করার পর ব্রংকায় দুটি অসংখ্য শাখা প্রশাখার বিভক্ত হয়। এগুলোকে অনুক্রমশাখা বলে এদের গঠনশৈলী শ্বাসনালীর অনুরুপ।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_17817_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
শ্বসনতন্ত্র
|
ফুসফুস শ্বসনতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ। বক্ষ গহবরের ভিতর হৃদপিণ্ডে দুই পাশে দুটি ফুসফুস অবস্থিত। এটি স্পঞ্জ এর মত নরম এবং হালকা লাল রংয়ের। ডান ফুসফুস তিন খন্ডে এবং বাম ফুসফুস দুই খন্ডে বিভক্ত। ফুসফুস দুই ভাজ বিশিষ্ট প্লুরা নামক পর্দা দিয়ে আবৃত। ২ ভাঁজের মধ্যে এক প্রকার রস নির্গত হয়।ফলের শ্বাসকিয়া চলার সময় ফুসফুসের সাথে বক্ষবাত্রের কোন সংঘর্ষ হয় না। ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুথলি এবং সুক্ষ সুক্ষ শ্বাসনালী ও রক্তনালী থাকে। বায়ুথলি গুলোকে বলে আলভিউলাস। বায়ুথলি গুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুক্রম শাখা প্রান্তে মৌচাকের মতো অবস্থিত। নাসাপথ দিয়ে বায়ু সরাসরি বায়ুথলিতে যাতায়াত করতে পারে। বায়ুথলি পাতলা আবরণী দিয়ে আবৃত এবং প্রতিটি বায়ুথলির কৈশিক নালিকা দিয়ে পরিবেশিত। বায়ু প্রবেশ করলে এগুলো বেলুনের মত ফুলে ওঠে এবং পরে আপনা আপনি সংকুচিত হয়। বায়ুথলি ও কৌশিক নালিকার গাত্র এত পাতলা যে এর ভিতর দিয়ে গ্যাসীয় আদান-প্রদান ঘটে।
| 0.5 | 816.466012 |
20231101.bn_635114_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
সূত্র
|
হিন্দুধর্মের সূত্রগুলির প্রাচীনতম নমুনাগুলির কয়েকটি অনুপদের সূত্র এবং নিদিনা সূত্রগুলিতে পাওয়া যায়। শ্রুতি বা স্মৃতি বা কোনও জ্ঞানের আরো নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে বিবেচিত হতে পারে কিনা প্রথমটি এ বিতর্কের সৃষ্টি করে এবং পরেরটি সামবেদের গান এবং গানগুলির জন্য সঙ্গীত শ্রাব্যতার নিয়মগুলি ছড়িয়ে দেয়।
| 0.5 | 816.048467 |
20231101.bn_635114_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
সূত্র
|
বেদের ছয়টি অঙ্গ সরূপ বেদান্তের মধ্যে হিন্দুধর্মের প্রাচীন সূত্র একটি বড় সংকলন পাওয়া যায়। বেদকে নিখুঁতভাবে আয়ত্তের জন্য এই ছয়টি বেদান্তের বিষয় প্রয়োজনীয় হয়। এই ছয়টি বিষয় ছিল জ্যোতিষ, শিক্ষা, ছন্দ, ব্যাকরণ, নিরুক্ত এবং কল্পসূত্র। ম্যাক্স মুলার বলেন, প্রথম দুটি বৈদিক যুগে বেদ পড়ার জন্য এবং শেষ দুটি অগ্নি পূজারীদের বৈদিক জ্ঞান লাভের জন্য প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হতো। এইগুলির সাথে সম্পর্কযুক্ত সূত্রগুলি বেদের ব্রাহ্মণ এবং আরণ্যক অধ্যায়গুলির মধ্যে অবস্থিত। তৈত্তিরীয় আরণ্যকে ৭ নং বইয়ের কিছু সূত্র কিছু শব্দেরমালার সঠিক উচ্চারণ দেয় যেমন- "চিঠিপত্র", "আকৃতি", "পরিমাণ", "পৌঁছান" এবং "ইউফোনিক নিয়ম"।
| 0.5 | 816.048467 |
20231101.bn_635114_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
সূত্র
|
প্রাচীন বৈদিক সূত্র সাহিত্যের যে সংমিশ্রণ টিকে আছে সেগুলো অনেকভাগে বিভক্ত যেমন- কল্পসূত্র, শ্রাত্য সূত্র, শ্রুত সূত্র, ধর্মসূত্র, গৃহ্যসূত্র এবং শুল্ব সূত্র। সূত্রের অন্যান্য ভাগগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যুৎপত্তি, ধ্বনিতত্ত্ব এবং ব্যকরণ।
| 0.5 | 816.048467 |
20231101.bn_635114_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
সূত্র
|
ব্রহ্মসূত্র (বা বেদান্ত সূত্র) - ২০০ খ্রিষ্টপূর্ব থেকে ২০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে কোন এক সময়ে বৌধায়ন দ্বারা গঠিত একটি সংস্কৃত গ্রন্থ। উপনিষদ্ গুলোতে চারটি অধ্যায়ে ৫৫৫ টি সূত্র আছে যা দার্শনিক এবং আধ্যাত্মিক ধারণাগুলোর সারাংশ প্রকাশ করে। হিন্দু দর্শনশাস্ত্র বেদান্ত এর মূল একটি মূল গ্রন্থ।
| 0.5 | 816.048467 |
20231101.bn_635114_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
|
সূত্র
|
যোগসূত্র - আটটি অঙ্গ ও ধ্যান সহ যোগ ব্যায়ামের তে ১৯৬ টি সূত্র রয়েছে। ঐতিহ্যগত যোগ থেকে উপাদান নিয়ে ৪০০ অব্দের দিকে পতঞ্জলি যোগসূত্র গুলি একত্র করেন। এই পাঠ্যটি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের উপর অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং এটি মধ্যযুগে প্রাচীন ভারতীয় পাঠ্যাংশের মধ্যে সবচেয়ে অনুবাদিত গ্রন্থ, যা প্রায় 40 টি ভারতীয় ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
| 1 | 816.048467 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.